Tag: Trinamool Congress

Trinamool Congress

  • Durgapur: ভোটের মুখে বিজেপি নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Durgapur: ভোটের মুখে বিজেপি নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি চালানোর অভিযোগ, অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেলেন অতুল বাগদি নামে ওই বিজেপি নেতা। বৃহস্পতিবার রাতের এই ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য দুর্গাপুরের (Durgapur) ট্রাঙ্ক রোড এলাকায়। অভিযোগের আঙুল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। ভিত্তিহীন অভিযোগ বলে দাবি তৃণমূল নেতৃত্বের। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।  

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Durgapur)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অতুল বাগদি বিজেপির এক নম্বর মণ্ডলের সহ সভাপতি। রাত আড়াইটে নাগাদ দুর্গাপুরের (Durgapur) ট্রাঙ্ক রোড এলাকায় ভোলা পাসোওয়ান নামে এক তৃণমূল কর্মী বিজেপি নেতার বাড়ির কাছে চারচাকা নিয়ে ঘোরাঘুরি করছি। বাড়ির সামনে গাড়িটি বারবার ঘোরাঘুরি করতে দেখে বিজেপি নেতা বাড়ি থেকে বেরিয়ে তা দেখতে যান। তখনই তাঁকে লক্ষ্য করে গাড়ি থেকে গুলি করা হয়। তবে, গুলিটি কোনওভাবে লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। এরপর তৃণমূল কর্মী ভোলা ও তাঁর দলবল এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। এরই মধ্যে এই বিজেপি নেতা নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে পুরো ঘটনা জানিয়ে দেন। খবর পেয়ে পুলিশ এসে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। সিসি টিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এই ঘটনার প্রতিবাদে আর সন্ত্রাস মুক্ত ভোট করার দাবিতে শুক্রবার বিক্ষোভ দেখান বিজেপি কর্মীরা। দিন কয়েক আগে দুর্গাপুর ইস্পাত নগরীর এজোনের কনিষ্ক সাউথ রোডের কাছে অভিষেক রায় নামে এক বিজেপি কর্মীর বাড়িতে বোমাবাজি করে দুষ্কৃতীরা। অভিষেক তৃণমূলের নমঃশুদ্র ও উদ্বাস্তু সেলের জেলা সভাপতি ছিলেন, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদানের পরের দিন রাতেই অভিষেক রায়ের বাড়িতে বোমাবাজি হয়, অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান তিনি ও তাঁর পরিবার। সেই ঘটনার এখনও কোনও কিনারা করতে পারেনি, তৃণমূলের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করে তৃণমূল নেতৃত্ব। ঠিক এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতে ফের বিজেপির এক নম্বর মণ্ডলের সহ সভাপতি অতুল বাগদিকে লক্ষ্য করে গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: “নামটা শাহজাহান বলেই কি বাঁচানোর চেষ্টা!,” সংখ্যালঘু ইস্যুতে তৃণমূলকে তোপ মোদির

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি নেতা অতনু বাগদি বলেন, আমি বাড়িতে ঘুমিয়েছিলাম। বাড়ির কাছে গাড়ি ঘোরাঘুরি করার আওয়াজ শুনে আমি বেরিয়ে আসি। তখনই হামলা চালায়। ভোটের আগে আমার ওপর হামলা চালানোর জন্য তৃণমূল এসব করেছে। আসলে এসব করে ওরা সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে। এসব করে কোনও লাভ নেই। কারণ, মানুষ তৃণমূল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। তৃণমূল নেতা উত্তম মুখোপাধ্যায় বলেন, বিজেপির লোকজন গুলি চালিয়েছে। তৃণমূল যুক্ত নয়। ভিত্তিহীন অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “নামটা শাহজাহান বলেই কি বাঁচানোর চেষ্টা!,” সংখ্যালঘু ইস্যুতে তৃণমূলকে তোপ মোদির

    Narendra Modi: “নামটা শাহজাহান বলেই কি বাঁচানোর চেষ্টা!,” সংখ্যালঘু ইস্যুতে তৃণমূলকে তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে মুসলিম ভোট ব্যাঙ্ক তৃণমূলের বড় ভরসা। তাই, রাম নবমীতে হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে পুলিশ ব্যবস্থা নেওয়ার সাহস দেখায় না। এমনই বক্তব্য বিরোধীদের। এবার তৃতীয় দফার ভোটের আগে রাজ্যে এসে সেই সংখ্যালঘু ইস্যুতে তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। শুক্রবার বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের দক্ষিণ বর্ধমান সাই কমপ্লেক্স মাঠে সভা করেন প্রধানমন্ত্রী। বর্ধমান-দুর্গাপুরে এবারের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের সমর্থনে সভা করার পাশাপাশি অসীম সরকারের হয়েও প্রচার করেছেন তিনি।

    ‘নামটা শাহজাহান বলেই কী বাঁচানোর চেষ্টা?'(Narendra Modi)

    এদিন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, “সন্দেশখালিতে আমাদের দলিত বোনেদের সঙ্গে কত বড় অপরাধ হয়েছে। গোটা দেশ তদন্ত চাইছে। তৃণমূল অপরাধীদের বাঁচাতে চাইছে। আমি তৃণমূলকে প্রশ্ন করতে চাই অপরাধীর নাম শাহজাহান শেখ বলেই কী বাঁচানোর চেষ্টা হচ্ছে?” পাশাপাশি তিনি বলেন,”জয় শ্রী রাম বললে ওদের আপত্তি আছে। জয় শ্রী রাম বললে ওদের জ্বর এসে যায়। ওদের রাম মন্দিরের নির্মাণে আপত্তি আছে। রাম নবমীর শোভাযাত্রায় আপত্তি আছে।’ওরা শুধু ভোটের জন্য দেশভাগ করতে চায় ‘তৃণমূল-বাম-কংগ্রেস কোনও রাজ্যের কী অবস্থা করতে পারে তা আপনারা ভাল করে জানেন। পাশেই ত্রিপুরাকে ধ্বংস করে রেখে দিয়েছে বামেরা। গত পাঁচ বছরে ত্রিপুরার জীবন বদলে দিয়েছে বিজেপি। ওরা শুধু ভোটের জন্য সমাজকে ভাগ করতে চায়। দেশকে ভাগ করতে চায়।”

    আরও পড়ুন: পুলিশের সামনেই বিজেপি প্রার্থী সুভাষের র‍্যালির ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মোদিকে লাঠি মারা, গুলি করার কথা বলছে  

    বর্ধমানের মানুষকে মোদির (Narendra Modi) বার্তা, “ধান উৎপাদনে বর্ধমানের রমরমা চাই। শিল্প নগরী হিসেবে গোটা বিশ্বে নাম ছড়াক দুর্গাপুর। মহিলাদের রোজগার বাড়াতে চাই।” তিনি বিরোধীদের উদ্দেশে বলেন, “আমি মজা করার জন্য জন্মাইনি। আমি নিজের জন্য বাঁচতে চাই না। আমি আপনাদের সকলের পায়ের ধূলো মাথায় নিয়ে আপনাদের সেবার সংকল্প নিয়েছি। এই মহান ভারত মাতার ১৪০ কোটি দেশবাসীর সেবার জন্য ব্রতী হয়েছি। মোদির একটাই স্বপ্ন, “আপনাদের স্বপ্ন পূরণ করা। আমার জন্য আপনারাই আমার পরিবার। আমার ভারত, আমার পরিবার। আর তৃণমূল, কংগ্রেস, বাম কী করছে? আমাকে ঘৃণা করছে। ওরা বলছে মোদিকে লাঠি মারো, গুলি করো, তাতে আমি ভয় পাই না! যাঁরা ভয় পায় তাঁদের দলে থাকি না।”

    ১০ বছরে ২৫ কোটি লোক দারিদ্রসীমার ওপরে

    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) দাবি, ‘গত ১০ বছরে ২৫ কোটি লোক দারিদ্রসীমার ওপরে গিয়েছেন, এটা আনন্দের। পরের ৫ বছরে সবাইকে দারিদ্রসীমার উপরে তুলতে চাই’। রাজ্যের সরকার যেখানে বারবার কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ তুলে আসছে, সেখানে বাংলার মানুষকে মোদির ‘গ্যারান্টি’, ‘উন্নত ভারত হলে বাংলাও তার থেকে বাইরে থাকবে না’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Basirhat: প্রচারে হামলার পর এবার রেখা পাত্রর নামে লেখা একাধিক দেওয়াল মুছে দিল তৃণমূল, শোরগোল

    Basirhat: প্রচারে হামলার পর এবার রেখা পাত্রর নামে লেখা একাধিক দেওয়াল মুছে দিল তৃণমূল, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বসিরহাট (Basirhat) কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী হওয়ার পর থেকেই সন্দেশখালির প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রকে নানাভাবে হেনস্থা করার চেষ্টা করে চলেছে তৃণমূল। এমনিতেই বসিরহাটের সব বিধানসভা এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন বিজেপি প্রার্থী। এর আগে তাঁকে প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল শাসক দলের বিরুদ্ধে। তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। পরে, তাঁকে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা দেওয়া হয়। এবার তাঁর নামে থাকা একাধিক দেওয়াল লিখন মুছে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে বসিরহাট লোকসভার হাড়োয়া বিধানসভার ফলতি বেলিয়াঘাটা পঞ্চায়েতের বোকুন্ডু ঘোষপাড়া এলাকায়।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Basirhat)

    বিজেপি প্রার্থী (Basirhat) রেখা পাত্রের সমর্থনে লেখা দেওয়াল রাতের অন্ধকারে সাদা চুন দিয়ে মুছে ফেলার অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থলে যায় শাসন থানার পুলিশ। জানা গিয়েছে, চারদিন আগে ফলতি বেলিয়াঘাটা বোকুন্ড ঘোষ পাড়া এলাকায় টাকি রোডের ধারে রেখা পাত্রের সমর্থনে সাত জায়গায় দেওয়াল লেখা হয়েছিল। শুক্রবার ভোররাতে মুখ বাঁধা অবস্থায় তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা সেই দেওয়ালগুলোতে সাদা চুন দিয়ে মুছে দিয়েছে। বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, ওই এলাকায় তৃণমূল নেতা মেহেদি হাসানের নেতৃত্বে সন্ত্রাস চলে। বুথ বুথে ওরা ছাপ্পা মারে। এই এলাকায় এখন বিজেপি সংগঠন মজবুত হয়েছে। তাই, রাতের অন্ধকারে এভাবে সব দেওয়াল ওরা মুছে দিয়েছে। আমরা পুলিশ প্রশাসনকে সমস্ত বিষয়টি জানিয়েছি। তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্য, কোনও দেওয়াল লিখন মোছা হয়নি। ওরা মিথ্যা অভিযোগ করছে।

    আরও পড়ুন: পুলিশের সামনেই বিজেপি প্রার্থী সুভাষের র‍্যালির ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    বিজেপি প্রার্থীর ওপর হামলায় অভিযুক্ত তৃণমূল

    প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগে বসিরহাটের (Basirhat) রাজেন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের খড়িডাঙ্গা এলাকায় বিজেপির দেওয়াল লিখনকে কেন্দ্র করে বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা চালায় তৃণমূল। এই ঘটনায় কালিদাস বাসার নামে এক বিজেপি কর্মী জখম হন। এরপরই খড়িডাঙ্গা এলাকায় বিজেপি প্রার্থী প্রচারে করতে গেলে তৃণমূলের পক্ষ থেকে বাধা দেওয়া হয়। তাঁর ওপর হামলা চালানো হয়। গাড়ি লক্ষ্য করে ইট ছোড়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bankura: পুলিশের সামনেই  বিজেপি প্রার্থী সুভাষের র‍্যালির ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Bankura: পুলিশের সামনেই বিজেপি প্রার্থী সুভাষের র‍্যালির ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঁকুড়া (Bankura) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকারের র‍্যালি থামিয়ে কর্মীদের আক্রমণের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটেছে সাঁতুড়ি থানার গড়শিকা এলাকায়। তৃণমূল কর্মীদের হামলায় বিজেপির এক কর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। তাঁকে মুরাডি ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঘটনায় বিজেপির তরফে তিনজন তৃণমূল কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bankura)

    এদিন সাঁতুড়ির (Bankura) গড়শিকা এলাকায় সুভাষ সরকার র‍্যালির মাধ্যমে প্রচার শুরু করেন। র‍্যালি গড়শিকা গ্রামে ঢোকার সময় হঠাৎ তিনজন তৃণমূল কর্মী ঝান্ডা নিয়ে র‍্যালি আটকে দেয়। তাই নিয়ে বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে তৃণমূল কর্মীদের বচসা হয়। সেই সময় বিজেপি কর্মীরা তৃণমূলের তিন কর্মীকে পাশে সরিয়ে র‍্যালি এগিয়ে নিয়ে যান। অভিযোগ, সেই সময় পিছনে থাকা এক বিজেপি কর্মীকে তৃণমূলের কর্মীরা চেলা কাঠ দিয়ে আক্রমণ করে। ঘটনায় ওই বিজেপি কর্মী গুরুতর জখম হন। ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ওই এলাকা। সাঁতুরি থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতির সামাল দেয়। বিজেপি কর্মীদের বক্তব্য, পরিকল্পিতভাবে তৃণমূল হামলা চালিয়েছে। পুলিশের সামনেই তারা এই কাণ্ড করেছে।  

    আরও পড়ুন: প্রচারে হামলার পর এবার রেখা পাত্রর নামে লেখা একাধিক দেওয়াল মুছে দিল তৃণমূল, শোরগোল

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকার বলেন, ‘সাঁতুড়ি থানায় এবং নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানানো হয়। আজকের মধ্যে অভিযুক্তরা গ্রেফতার না হলে থানায় বিক্ষোভ দেখাবেন বিজেপি কর্মীরা।’ বিজেপি  জেলা সভাপতি বিবেক রাঙা বলেন, ‘পুলিশের উপস্থিতিতে এই ঘটনা ঘটেছে। গুরুত্বপূর্ণ একজন কেন্দ্রীয় বিদায়ী মন্ত্রীর নিরাপত্তারক্ষী না থাকলে তো তাঁর ওপর হামলা হতেই পারত। পুলিশ এই অনুমোদিত কর্মসূচিকে গুরুত্ব দেয়নি। তৃণমূলের পক্ষ থেকেই এই কাজ করছে। তীব্র প্রতিবাদ সংগঠিত ভাবেই হবে।’ জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সৌমেন বেলথরিয়ার দাবি, বিজেপির পায়ের তলার মাটি সরে যাচ্ছে। তাই তারা মিথ্যা নাটক করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Howrah: “পঞ্চায়েতে ঢুকে আমাকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালালো দলেরই লোকজন”, বললেন তৃণমূলের প্রধান

    Howrah: “পঞ্চায়েতে ঢুকে আমাকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালালো দলেরই লোকজন”, বললেন তৃণমূলের প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের মুখে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলের কারণে প্রকাশ্যেই চলল গুলি। রাস্তা বা কোনও তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে নয়। পঞ্চায়েত অফিসের মধ্যেই চলল গুলি। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার (Howrah) বাঁকড়ায় তিন নম্বর পঞ্চায়েত অফিসে।  ফলে, এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। নামানো হয়েছে র‍্যাফ। পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। হামলাকারীদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। সিসি টিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Howrah)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা নাগাদ তিনজন দুষ্কৃতী মুখ ঢেকে ওই পঞ্চায়েত (Howrah) অফিসের মধ্যে ঢোকে। তাদের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র ছিল। পঞ্চায়েত অফিসের মধ্যেই গুলি চালায় তারা। তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান টুকটুকি শেখকে লক্ষ্য করে চার-পাঁচ রাউন্ড গুলি চলেছে স্থানীয়দের দাবি। প্রাণ বাঁচাতে টেবিলের তলায় লুকিয়ে পড়েন টুকটুকি। হামলাকারীরাও তৃণমূলের কর্মী। সরাসরি গুলি না লাগলেও এই ঘটনায় পঞ্চায়েত প্রধানের বাবা-সহ মোট দু’জন জখম হয়েছেন। আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, তৃণমূলের দখলে থাকা ওই পঞ্চায়েতের প্রধান এবং প্রাক্তন এক সদস্যের মধ্যে ঝামেলার জেরেই গুলি চলেছে। গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য শেখ সাজিদের মদতপুষ্ট দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: ‘এক ফোনে দিদিভাই’ কর্মসূচি চালু করলেন অগ্নিমিত্রা, ট্রেনে জনসংযোগ বিজেপি প্রার্থীর

    তৃণমূলের লোকই গুলি চালিয়েছে দাবি প্রধানের

    এই ঘটনা প্রসঙ্গে তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান টুকটুকি শেখ বলেন, “আমরা অফিসের মধ্যে বসেছিলাম। আমি সই করছিলাম। তিন জন ঢোকে। আমার কথা জিজ্ঞাসা করে। তার পরেই পকেট থেকে বন্দুক বার করে গুলি চালাতে শুরু করে। আমার বাবা, কাকার গায়ে গুলি লেগেছে। আমাকেও টার্গেট করা হয়। আমি প্রাণ বাঁচাতে টেবিলের তলায় ঢুকে পড়ি। একটা বন্দুক কেড়ে নিয়েছি। প্রাক্তন সদস্য শেখ সাজিদই এই কাণ্ড ঘটিয়েছে। ওর লোকেরাই গুলি চালিয়েছে। আমি প্রশাসনকে জানিয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: জমি হাতিয়েছিলেন শাহজাহান ঘনিষ্ঠ মিজানুর! সন্দেশখালি গিয়ে খোঁজ নিল সিবিআই

    Sandeshkhali: জমি হাতিয়েছিলেন শাহজাহান ঘনিষ্ঠ মিজানুর! সন্দেশখালি গিয়ে খোঁজ নিল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) একের পর এক বাসিন্দাদের জমি হাতিয়েছিল শাহজাহান বাহিনী। জমিহারাদের তালিকায় নাম রয়েছে, সন্দেশখালি ১ নম্বর ব্লকের সরবেড়িয়া আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ডুগরিপাড়ার কাবিল মোল্লা ,আনসার মোল্লা, ফজের আলি মোল্লা, সুজয় লস্কর, রাজু লস্কর সহ একাধিক গ্রামবাসীদের। তাঁদের কাছ থেকে জমির চরিত্র বদল করে সরকারি তথ্য নষ্ট করে বেনামে জমি দখল করে বেনামে বিক্রি করার অভিযোগ ওঠে শাহজাহান ঘনিষ্ঠ  তৃণমূল নেতা মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে।

    জমিহারাদের কী বক্তব্য? (Sandeshkhali)

    ইতিমধ্যে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) তদন্তভার নিয়েছে সিবিআই। আর সেই সিবিআই প্রতিনিধি দল বৃহস্পতিবার সন্দেশখালির রাজবাড়ি, ডুগড়ি পাড়া এলাকায় গিয়ে জমি হারাদের অভিযোগের সত্যতা তথ্য যাচাই করেন। গ্রামবাসীদের বয়ান রেকর্ড করেন সিবিআই আধিকারিকরা। কাবিল মোল্লার অভিযোগ,আমরা দীর্ঘদিন এই জমি চাষবাস করে জীবিকা নির্বাহ করি। এই গ্রামের বেশ কয়েকজন গ্রামবাসীর কাছে থেকে জোরপূর্বক শেখ শাহজাহান ঘনিষ্ঠ মিজানুর ক্ষমতা বলে আমাদের জমি জোর করে দখল করে নিয়েছে। আমরা প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়ে কোনও সুরাহা পাইনি। সিবিআই ওয়েবসাইটে আমরা অভিযোগ জানিয়েছি। এরপর তদন্ত শুরু হয়েছে। আশা করবো, সিবিআইয়ের তদন্তের পর আমাদের জমি আমরা ফেরত পাব। সেই আশায় প্রহর গুনছি।

    আরও পড়ুন: ‘এক ফোনে দিদিভাই’ কর্মসূচি চালু করলেন অগ্নিমিত্রা, ট্রেনে জনসংযোগ বিজেপি প্রার্থীর

    শাহজাহান ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতার কী বক্তব্য?

    শেখ শাহজাহান ঘনিষ্ঠ মিজানুর রহমান বলেন, এই অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। সিপিএমের আমলে জমির পাট্টা দেওয়া ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতর থেকে এই জমির বিষয় দেখছে। এই জমির সঙ্গে আমার কোনও যোগসূত্র নেই। পাশাপাশি সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, বেশ কিছু জমির পাট্টা আছে, রেকর্ড নেই। আবার জমির রেকর্ড আছে, পাট্টা নেই। সেই জমির প্রকৃত কাগজপত্র নিয়ে ধন্দে রয়েছেন সিবিআই আধিকারিকরা। সমস্ত কিছু যাচাই করতে এদিন সন্দেশখালি যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “দেশ বিরোধিতার সঙ্গে যুক্ত তৃণমূল প্রার্থীকে ভোট দেবেন না”, কৃষ্ণনগরে শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “দেশ বিরোধিতার সঙ্গে যুক্ত তৃণমূল প্রার্থীকে ভোট দেবেন না”, কৃষ্ণনগরে শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূল শৌচালায়, আবাসের বাড়ি, চাকরি চুরি,  গরু পাচার, কয়লা বালি পাচার, ১০০ দিনের কাজের টাকা চুরি করে। এই তৃণমূলকে হারাতেই হবে।” বুধবার রাতে নদিয়ার বেথুয়াডহরি দেশবন্ধু স্মৃতি পাঠাগারের মাঠে কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়ের সমর্থনে জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্যের শাসক দলকে এই ভাষাতে আক্রমণ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    তৃণমূল কোনও দল নয়, একটা প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, এখানকার সাংসদের পদ চুরির দায়ে চলে গিয়েছে, দেশ বিরোধিতার সঙ্গে যুক্ত তৃণমূল প্রার্থীকে ভোট দেবেন না। মোদিজির উন্নয়নকে বহাল রাখতে অমৃতা রায়কে ভোট দেবেন। একই মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন রাজবাড়ির রাজবধূ অমৃতা রায় সহ বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বরা। এরপরে মঞ্চে দাঁড়িয়ে মাইক হাতে নিয়ে একের পর এক আক্রমণ করতে শুরু করেন শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের শাসক দলের প্রতি একরাশ ক্ষোভ উপড়ে দেন। জনসভার শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কুণালকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন করলে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “এটা পিসি ভাইপোর কোম্পানির ভিতরের ব্যাপার। কোন কর্মচারীকে রাখবে আর কোন কর্মচারীকে রাখবে না সবটাই তাদের উপর নির্ভর করে। তৃণমূল কোনও রাজনৈতিক দল নয়, একটা প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। এখানে বিভিন্ন স্তরের কর্মচারী আছে। সারা দেশে কোন ভেদাভেদ নেই, আর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখানে বিভাজনের রাজনীতি করেন।”

    আরও পড়ুন: প্রকাশিত হল এবছরের মাধ্যমিকের ফল, পাস ৭ লক্ষ ৬৫ হাজার ২৫২ জন

    এলাকায় উন্নয়ন হয়নি

    অন্যদিকে, সভা মঞ্চ থেকে অমৃতা রায় কর্মী সমর্থক ও সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্যে বলেন, এখনও পর্যন্ত যেসব এলাকায় নির্বাচনী ভোট প্রচারে আমি গিয়েছি, সেই এলাকায় কোনও উন্নয়ন হয়নি, পরিস্থিতি খুব খারাপ। মানুষ আমাকে অভাব অভিযোগের কথা বলছেন। কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের বেশিরভাগ জায়গায় মহুয়া মৈত্র সাংসদ থাকা সত্ত্বেও কোনও কাজ করেননি। মোদিজি আমাকে পরিষ্কার বলে দিয়েছেন যে ১০০ টি প্রকল্পের কাজ হওয়ার কথা, সেগুলি খুবই দ্রুত শুরু হবে। পাশাপাশি এখনও পর্যন্ত যে কাজ গুলি হয়নি সেই কাজগুলি সবার আগে করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “ভোট না দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ করে দেওয়ার ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “ভোট না দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ করে দেওয়ার ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূলকে ভোট না দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ হয়ে যাবে। মহিলাদের ভয় দেখাচ্ছেন শাসক দলের নেতারা।” বুধবার নওদায় বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির মনোনীত প্রার্থী নির্মল কুমার সাহার সমর্থনে বিজয় সংকল্প সভায় যোগ দিয়ে একথা বললেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, মঙ্গলবার রাজ্যে ৫০ লক্ষ চাষির অ্যাকাউন্টে কিষান সন্মান নিধির কিস্তির টাকা ঢুকেছে। রাজ্যের কোনও বিজেপি নেতা বলেছেন, ভোট না দিলে এই প্রকল্পের টাকা বন্ধ হয়ে যাবে। এটা তৃণমূলই বলতে পারে।

    তৃণমূল শাহজাহান তৈরি করে (Suvendu Adhikari)

    এদিন মঞ্চ থেকে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) জনগণের উদ্দেশ্যে বলেন, তৃণমূলকে ভোট দেওয়া মানে আপনার মূল্যবান ভোটটি নষ্ট করা। তৃণমূল কংগ্রেসকে এখন লোকে চোর বলে, এই দলটি আপাদমস্ত দুর্নীতিগ্রস্ত। তিনি বলেন, প্রচুর সংখ্যালঘু মানুষ এখানে আমার কথা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শুনছেন। আপনারা মমতার কাছে হচ্ছেন, তেজপাতা যেটা তরকারিতে লাগে, কিন্তু খাওয়া যায় না। ভারতীয় জনতা পার্টি শুধু হিন্দুদের পার্টি নয়। ভারতীয় জনতা পার্টি ভারতীয়দের পার্টি। যারা বন্দে মাতরম বলেন, জাতীয় সংগীত গান, ২৬ শে জানুয়ারি ১৫ ই আগস্ট দেশের পতাকা তোলেন তাদের পার্টি। গরিবের মাথায় ছাদ, পেটে ভাত আর হাতে কাজ। এটাই হলো বিজেপির স্লোগান। নরেন্দ্র মোদির ১৭৫টি প্রকল্পের মধ্যে কোন স্কিমটা শুধুমাত্র কোনও ধর্ম সম্প্রদায়ের জন্য সেটা বলুন। আর তৃণমূলের লোকেরা বিভাজনের রাজনীতি করেন, আর শাহজাহান শেখদের মতো ডাকাত, ধর্ষণকারী তৈরি করেন। তিনি এই মঞ্চ থেকে বলেন, মুর্শিদাবাদের আনাচে-কানাচে এরকম শাহজাহান ছড়িয়ে আছে। এদের কাজ কেন্দ্র থেকে আপনাদের জন্য যে অর্থ পাঠানো হয় সেগুলো তছরুপ করা, নিজেদের বড়লোক বানানো।

    বহরমপুরে রোড শোয়ে জনজোয়ার

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন,আজ কোথায় এক জায়গায় অধীর চৌধুরী বলেছেন, তৃণমূলের চেয়ে বিজেপিকে ভোট দেওয়া ভালো, একদম বিভ্রান্ত হবেন না। কেন বলছে জানেন, গতবারে অধীর চৌধুরীর নওদায়, বেলডাঙ্গায়, রেজিনগরে, ভরতপুরে হেরেছিল। লিড পেয়েছিল বহরমপুর আর কান্দিতে। এই অধীর চৌধুরী পাঁচ বছর পার্লামেন্টে যে ভাষায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করেছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে নর্দমার সঙ্গে তুলনা করেছেন। এ বিষয়ে পার্লামেন্ট উত্তাল হয়েছিল, তাঁকে ক্ষমা চাওয়া করেছিল। এই অধীর চৌধুরী বুঝে নিয়েছে এবারে জেতা হচ্ছে না। আর একজন ইউসুফ পাঠান। মমতার মুখে বারবার শোনা যায়, মোদিজি বহিরাগত , অমিত শাহ বহিরাগত। তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইউসুফ পাঠানকে কোথা থেকে এনেছেন। আসলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের দোষ গুণ কিছু দেখতে পান না বলে আজকে তাঁর দলের মন্ত্রীরা জেলের ভিতর বসে আছেন। শুভেন্দু অধিকারী এদিন সন্ধ্যায় বহরমপুর শহরে রোড শো করেন। রোড শোয়ে উপচে ভিড়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Adhir Chowdhury: বিজেপিকে ভোট দিতে বললেন অধীর! ভিডিও নিয়ে তোলপাড়, তৃণমূলের কারসাজি বলছে কংগ্রেস

    Adhir Chowdhury: বিজেপিকে ভোট দিতে বললেন অধীর! ভিডিও নিয়ে তোলপাড়, তৃণমূলের কারসাজি বলছে কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের মুখে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার আবেদন জানালেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তথা বহরমপুর লোকসভার কংগ্রেসের প্রার্থী অধীর চৌধুরী (Adhir Chowdhury)। এমনই একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। আর বিষয়টি সামনে আসতেই রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন অধীর? (Adhir Chowdhury)

    মঙ্গলবার জঙ্গিপুরের কংগ্রেস প্রার্থী মোর্তাজা হোসেনের সমর্থনে সভা করতে গিয়েছিলেন অধীর (Adhir Chowdhury)। সেই সভায় ছিলেন সিপিএম রাজ্য সম্পাদক তথা মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রের বাম প্রার্থী মহম্মদ সেলিমও। একটি ভিডিও (ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম) সমাজমাধ্যমে প্রকাশ্যে এসেছে, তাতে অধীরকে বলতে শোনা যাচ্ছে, “তৃণমূলকে ভোট দেওয়া মানে, তার থেকে ভাল বিজেপিকে ভোট দিয়ে জেতানো।” কয়েক সেকেন্ডের সেই ভিডিও তৃণমূল নেতারা শেয়ার করেছেন। এই প্রসঙ্গে এক সিপিএম নেতার কথায়, “ওই কথার পরে অধীর বলেছেন, বাম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থীকে জেতাতে হবে। কিন্তু, তৃণমূল একটি অংশই তুলে ধরে অপপ্রচার করছে। তবে, ভোটের মুখে অধীরের মুখে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার আবেদন নিয়ে সব রাজনৈতিক দলের কর্মী থেকে সাধারণ মানুষের কাছে চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    তৃণমূলের কারসাজি

    এই বক্তব্য নিয়ে বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত অধীর চৌধুরীর (Adhir Chowdhury) কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে, প্রদেশ কংগ্রেসের মুখপাত্র সৌম্য আইচ রায় বলেন, “যে ভিডিও সমাজ মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে তা তৃণমূল তৈরি করেছে। এরকম কথা অধীর চৌধুরী বলেননি। আসলে ওই ভিডিও কারসাজি করে তৃণমূল বাজারে ছেড়েছে। তৃণমূল মুর্শিদাবাদ জেলায় তিনটি আসনেই হারবে বলে ভয় পেয়েছে। তাই এই সব করছে। সাধারণ মানুষ সব জানেন, অধীরের বিরুদ্ধে এই ধরনের অপপ্রচার সাধারণ মানুষ মেনে নেবে না। তৃণমূল থেকে মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। অধীরের জনপ্রিয়তার কাছে তৃণমূল ধারে কাছে যেতে পারছে না। তাই, এসব কুৎসা করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: যোগীর সভায় যাওয়ার কারণে বিজেপি কর্মীকে বেধড়়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Birbhum: যোগীর সভায় যাওয়ার কারণে বিজেপি কর্মীকে বেধড়়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদিত্যনাথ যোগীর জনসভায় গিয়েছিলেন। এটাই বিজেপি কর্মীর অপরাধ। আর তার জেরেই প্রকাশ্যেই বিজেপি কর্মীকে বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের (Birbhum) সিউড়ি থানার গাংটে গ্রামে। আহত বিজেপি কর্মীর নাম মিলন বেদে। তিনি এলাকায় বিজেপি কর্মী হিসাবে পরিচিত। ভোটের আগে এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। আক্রান্ত বিজেপি কর্মী হামলাকারীদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগ হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Birbhum)

    স্থানীয় ও  দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপি কর্মী মিলনবাবুর বাড়ি বীরভূমের (Birbhum) সিউড়ি থানার গাংটে গ্রামে। মঙ্গলবার বীরভূমের সিউড়িতে যোগী সভা করতে আসেন। সেই সভায় যোগ দিতে গিয়েছিলেন মিলনবাবু। সভা শেষ করে বাড়ি ফেরার পথে তাঁর ওপর হামলা চালানো হয়। এমনকী ছেলেকে মারতে দেখে তাঁর মা বাঁচাতে যান। তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা তাঁর মাকেও মারধর করে বলে অভিযোগ। বিষয়টি জানার পরই গ্রামে যায় পুলিশ। জখম বিজেপি কর্মী ও তাঁর মাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারীদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। জখম বিজেপি কর্মী মিলন বেদে বলেন, যোগীর সভা থেকে বাড়ি ফিরছিলাম। সেই সময় তৃণমূল দুষ্কৃতী গ্রামের মধ্যে আমার ওপর হামলা করে। মদ খেয়ে ছিল সকলে। আমার মাকেও মেরেছে তৃণমূলের বুথ সভাপতি। আবার বিজেপির মিটিংয়ে গেলে আরও খারাপ অবস্থা করব বলে হুমকি দিয়ে যায়। চরম আতঙ্কে রয়েছি।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, আসলে যোগীর জনসভায় জমায়েত দেখে তৃণমূলের ঘুম উড়ে গিয়েছে। এখন এভাবে কর্মীদের ওপর সন্ত্রাস করে মনোবল ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না। অন্যদিকে, তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্য, এটা ওদের পারিবারিক ঘটনা। নিজেদের মধ্যে বিবাদ হচ্ছিল। সেই কারণেই হয়েছে। রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share