Tag: Twitter

Twitter

  • X Twitter Location Feature: কংগ্রেসের বহু অ্যাকাউন্ট পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান সহ বিদেশ থেকে! দেখাচ্ছে এক্স-এর লোকেশন ফিচার

    X Twitter Location Feature: কংগ্রেসের বহু অ্যাকাউন্ট পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান সহ বিদেশ থেকে! দেখাচ্ছে এক্স-এর লোকেশন ফিচার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইলন মাস্কের এক্স প্ল্যাটফর্মে অ্যাকাউন্টের (X Twitter Location Feature) অবস্থান প্রকাশ করার নতুন ফিচার চালু হওয়ায় ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে ভারতজুড়ে। এর ফলে দেখা গিয়েছে যে অনেক রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় অ্যাকাউন্ট, বিশেষত মোদি-বিরোধী ও কেন্দ্রীয় সরকার বিরোধী অ্যাকাউন্ট পরিচালিত হচ্ছে দেশের বাইরে থেকে (Political Controversy)। বিষয়টিকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে বিজেপি দাবি করেছে যে, বিপুল সংখ্যক কংগ্রেসপন্থী এবং হিন্দু-বিরোধী এক্স অ্যাকাউন্ট পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও এশিয়ার অন্যান্য দেশ থেকে। উদাহরণস্বরূপ, কংগ্রেস মুখপাত্র পবন খেরার অ্যাকাউন্টে উল্লেখ রয়েছে সেটি আমেরিকা-ভিত্তিক। মহারাষ্ট্র কংগ্রেসের অ্যাকাউন্টে দেখা যাচ্ছে এটি আয়ারল্যান্ড-ভিত্তিক। সরকারবিরোধী বেশ কয়েকটি অ্যাকাউন্টকেও ভারতের বাইরের বলে দেখানো হচ্ছে, যার বেশিরভাগেরই লোকেশন হিসেবে দেখানো হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন অংশ।

    কংগ্রেসকে বিঁধছে বিজেপি (X Twitter Location Feature)

    এই বিষয়টিই কংগ্রেসকে বেঁধার জন্য হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছে বিজেপির। আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যর দাবি (X Twitter Location Feature), এই ধরনের কাজ-কারবার একটি বিশ্বব্যাপী যৌথ অপারেশন, যার উদ্দেশ্যই হল ভারতের সামাজিক আলোচনাকে প্রভাবিত করা এবং ভ্রান্ত তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া। এক্সে তিনি লিখেছেন, “অনেক প্রো-কংগ্রেস, অ্যান্টি-হিন্দু এবং বিভাজনমূলক জাতিভিত্তিক হ্যান্ডেল আসলে ভারত থেকে পরিচালিতই হচ্ছে না। অনেকগুলি পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং এশিয়া ও বিশ্বের অন্যান্য অংশ থেকে চালানো হচ্ছে। পরিচয় গোপন রাখার জন্য প্রায় সবাই বহুবার তাদের ইউজারনেম বদলেছে।” তিনি বলেন, “এটি কী দেখায়? ভারতের সামাজিক পরিসরকে প্রভাবিত করা, ভ্রান্ত তথ্য ছড়ানো এবং অভ্যন্তরীণ বিভাজনকে আরও গভীর করার জন্য একটি সর্বাত্মক বৈশ্বিক পরিকল্পনা। ভারতের বিরুদ্ধে এই ষড়যন্ত্র এখন উন্মোচিত হয়েছে (Political Controversy)।”

    “অ্যাবাউট দিস অ্যাকাউন্ট”

    নয়া এই ফিচারটি স্বচ্ছতা বাড়ানোর জন্য এক্সের প্রচেষ্টার অংশ। কারণ দীর্ঘদিন ধরে এই প্ল্যাটফর্মটিকে ভুয়ো তথ্য ও বিভ্রান্তির উৎস হিসেবে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এখন, “অ্যাবাউট দিস অ্যাকাউন্ট” বিভাগে একটি সাধারণ ক্লিকের মাধ্যমেই যে কেউ দেখতে পারবেন, কোন দেশে অ্যাকাউন্টটি অবস্থিত, কতবার ব্যবহারকারীর নাম পরিবর্তন করা হয়েছে, এবং কোন জায়গা থেকে এক্স অ্যাপটি ডাউনলোড করা হয়েছে। বিজেপি নেতারা জানান, বেশ কিছু উদাহরণ সরকারের এই দাবিকে সমর্থন করে যে বহু এক্স হ্যান্ডেল, যেগুলি আগে সিএএর বিরুদ্ধে আন্দোলন বা এখন প্রত্যাহার করা কৃষি আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনকে উসকে দিয়েছিল, সেগুলি বিদেশ থেকে পরিচালিত হচ্ছিল (X Twitter Location Feature)।

    বিজেপি নেত্রীর বক্তব্য

    রাজনৈতিক বিশ্লেষক তথা বিজেপি নেত্রী প্রীতি গান্ধী বলেন, “একই ধরনের ঘটনা দেখা গিয়েছিল নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA) বিরোধী আন্দোলন, কৃষক আন্দোলন এবং ২০২০ সালে দিল্লি দাঙ্গার সময়, যেখানে সাম্প্রদায়িক বিষ ছড়ানো, আন্দোলনে উস্কানি দেওয়া এবং বিকৃত ভিডিও ছড়ানোর ঘটনা ঘটেছিল।” ট্যুইট-বার্তায় তিনি বলেন, “এখন পরিস্থিতির পচন এত গভীরে গিয়েছে যে কংগ্রেসের অফিসিয়াল হ্যান্ডেলগুলিও বিদেশ থেকে পরিচালিত হচ্ছে। যখন দল-অনুমোদিত অ্যাকাউন্টগুলিতেই বিদেশি লগইনের চিহ্ন দেখা যায়, তখন এটি আরও বড় প্রশ্ন তোলে। কংগ্রেসের ডিজিটাল বার্তাগুলি ঠিক কে তৈরি করছে (Political Controversy)?”

    ‘দিয়া শর্মা’-‘যশিতা নাগপাল’ – এরা কারা

    সম্প্রতি আরও একটি বিস্ময়কর ঘটনা সামনে এসেছে। এগুলি হল জনৈক ‘দিয়া শর্মা’ এবং ‘যশিতা নাগপাল’ নামের দুটি অ্যাকাউন্ট। এগুলি পাকিস্তান-ভিত্তিক বলে খবর। এই দুটি অ্যাকাউন্টেই বিজেপি এবং সরকারের সমালোচনামূলক পোস্ট ছিল। মঙ্গলবার দেখা যায় ‘দিয়া শর্মা’র অ্যাকাউন্টটি সাসপেন্ড করা হয়েছে। ‘যশিতা নাগপাল’, যে নিজেকে রাজনৈতিক সাংবাদিক বলে দাবি করে, একটি পোস্টে জানায়, তাকে শুধু কংগ্রেসই নয়, অন্যান্য দলও নিয়োগ করেছিল (X Twitter Location Feature)। পোস্টে বলা হয়, “আমাকে শুধু কংগ্রেস নয়, ভারতের অন্য রাজনৈতিক দলও কয়েক মাস আগে তাদের প্রচারের কাজে লাগিয়েছিল। ভাগ্যিস, আমি যেসব অ্যাকাউন্ট বর্তমানে ব্যবহার করছি তাদের লোকেশন ঠিক সময়ে পাল্টে দিয়েছিলাম।”

    বিজেপির বক্তব্য

    অন্য একটি পোস্টে মালব্য বলেন, “এটি নতুন যুগের কংগ্রেস সমর্থকদের কাজ, যারা এখন জানা যাচ্ছে যে তারা মূলত পাকিস্তান বা বাংলাদেশি উৎসের।” তিনি বলেন, “এই হ্যান্ডেলগুলি হয় আইএসআই-যুক্ত সংগঠন, যারা ভারত-বিরোধী প্রচার চালাচ্ছে, অথবা সীমান্তের ওপার থেকে আসা ব্যক্তিরা, যারা কংগ্রেস সমর্থনের ছদ্মবেশে নিয়মিতভাবে হিন্দু-বিরোধী বিদ্বেষ ছড়ায়।” তিনি বলেন, “এই সমর্থন আসলে ভারতীয় নয়—এটি বট নেটওয়ার্ক, এজেন্সি এবং সীমান্ত-পারের কার্যক্রমের মাধ্যমে তৈরি করা হয়। এটি প্রকৃত ভোটারদের প্রতিফলিত করে না (Political Controversy)।” কেবল ভারত নয়, আমেরিকায়ও ঝড় তুলেছে এই ইস্যু। এই জাতীয় আরও বহু অ্যাকাউন্ট আফ্রিকা, নাইজেরিয়া, ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে পরিচালিত হচ্ছে বলেও খবর (X Twitter Location Feature)।

  • Threads: ট্যুইটারের প্রতিদ্বন্দ্বী “মেটা থ্রেডস” কী কী বাড়তি সুবিধা দিচ্ছে?

    Threads: ট্যুইটারের প্রতিদ্বন্দ্বী “মেটা থ্রেডস” কী কী বাড়তি সুবিধা দিচ্ছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি বাজারে এসেছে ট্যুইটারের প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাপ্লিকেশন “মেটা থ্রেডস”(Threads)। বর্তমান সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে প্রায় প্রতিটি মানুষই সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নির্ভরশীল। চারপাশে কী ঘটছেে, তা জানা থেকে শুরু করে প্রিয়জনকে বার্তা প্রদান-সব কিছু আজ এই সোশ্যাল মিডিয়া-নির্ভর। আর এসবের মাঝেই মেটা নিয়ে এসেছে আরও এক সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ ‘থ্রেডস’। অ্যাপটি লঞ্চ হতেই যথেষ্ট জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। লঞ্চ হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এর ইউজার সংখ্যা ৫০ লাখ ছাড়িয়ে যায়। কী এই অ্যাপ? কীভাবে এই অ্যাপ কাজ করে? সেসব নিয়েই এই প্রতিবেদন।

    কী এই মেটা থ্রেডস অ্যাপ?

    সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি মেটা তাদের নতুন অ্যাপ Threads লঞ্চ করেছে। এটি মূলত একটি মাইক্রো ব্লগিং অ্যাপ। এটি ট্যুইটারের বিকল্প হিসাবে ইউজাররা ব্যবহার করতে পারেন। এর মধ্যে ব্যবহারকারীরা ট্যুইটারের মতো সমগ্র ইন্টারফেস এবং ফিচারগুলি অ্যাক্সেস করতে পারবেন। নিজের মতামত থেকে শুরু করে ছবি, ভিডিও সমস্তই এখানে আপলোড করা যাবে এবং সরাসরি যুক্ত হতে পারবেন অন্যান্য ইউজারদের সাথে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছিল, Meta অনেকদিন ধরেই এই Threads অ্যাপ নিয়ে কাজ শুরু করেছিল। এটি এখন সমগ্র ইউজারদের ব্যবহারের জন্য অনুমতি পেয়েছে। এটি (Threads) বর্তমানে অ্যান্ড্রয়েড ও IOS উভয় ব্যবহারকারীদের জন্য উপলব্ধ। এই অ্যাপের ইন্টারফেসটি অনেকটা ইনস্টাগ্রাম-এর মতো। আর ব্যবহারের দিক থেকে অনেকটা ট্যুইটারের মতো। যাদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট আছে, তারা সরাসরি ইনস্টাগ্রাম-এর মাধ্যমেই এই অ্যাপে sing in করতে পারেন।

    কীভাবে এই Threads অ্যাপে লগ-ইন করবেন এবং ব্যবহার শুরু করবেন?

    এই অ্যাপটির ইন্টারফেস খুবই সহজ এবং সাধারণ রাখা হয়েছে। অ্যাপটি (Threads) প্রথমে ডাউনলোড করার পর শুরুতেই ইনস্টাগ্রাম-এর মাধ্যমে লগ-ইন করার সুযোগ আসবে। ইতিমধ্যে যদি আপনার কোনও instagram অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে, তাহলে সরাসরি সেই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমেই একটি সিঙ্গল ট্যাপ ও ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে আপনি লগ-ইন করতে পারবেন। এর পর প্রোফাইলটি নিজের পছন্দ মতো সেট-আপ করতে পারবেন। চাইলে ইনস্টাগ্রামে ব্যবহৃত বায়ো এবং লিংক দিয়েই আপনার প্রোফাইল সেট-আপ করতে পারেন। সব শেষে ‘Join Threads’ তে ক্লিক করলেই ব্যবহার শুরু করতে পারবেন।

    এই Threads কি Twitter কে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে?

    সাম্প্রতিক ট্যুইটার অ্যাপ ইলন মাস্কের হাতে যাওয়ার পর থেকে অনেক পরিবর্তন আসতে শুরু করে, যা অনেক ব্যবহারকারীর পছন্দ হয়নি। যেমন আগে দিনে সীমাহীন ভাবে যত খুশি ট্যুইট দেখতে পেতেন ব্যবহারকারীরা। কিন্তু এখন তাকে একটি সীমার আওতায় আনা হয়েছে। আবার আগে লগ-ইন না করেই ব্যবহারকারীরা ট্যুইট দেখতে পেতেন। কিন্তু এখন লগ-ইন না করে ট্যুইট দেখতে পারবেন না ব্যবহারকারীরা। এর জন্য লগ-ইন করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এই সবের কারণেই অনেকে এই অ্যাপ থেকে সরে আসতে চেয়েছেন। আর এই সময়ে Threads app এর আবির্ভাবে নতুন একটি বিকল্পকে বেছে নিতে পিছপা হননি ইউজাররা। এতে সমস্ত রকম সুবিধা দেওয়া হচ্ছে, যা ইউজারদের খুব পছন্দের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই এইসব দিক থেকে বিচার করলে ট্যুইটারের ভবিষ্যৎকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিতে পারে Threads, এমনটা আশঙ্কা করছেন অনেকেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gilgit Baltistan: ট্যুইটারে গিলগিট-বালতিস্তানকে ভারতের অংশ দেখানো হচ্ছে, দাবি বাসিন্দাদের

    Gilgit Baltistan: ট্যুইটারে গিলগিট-বালতিস্তানকে ভারতের অংশ দেখানো হচ্ছে, দাবি বাসিন্দাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার গিলগিট-বালতিস্তানকে (Gilgit Baltistan) ভারতের অংশ হিসাবে দেখাচ্ছে ইলন মাস্কের ট্যুইটার। যা নিয়ে রীতিমতো প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে পাকিস্তানের সংবাদপত্র ‘ডন’-এ। পাকিস্তানের ওই সংবাদমাধ্যমের দাবি, যদি ওই অঞ্চলের কোনও নাগরিক ট্যুইটারে লগ-ইন করছেন তখন তাঁর লোকেশন জম্মু ও কাশ্মীর দেখানো হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: পুনর্নির্বাচনের দিনও বোমাবাজি, ভোটারদের ভোট দিতে বাধা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    কী বলছেন গিলগিটের বাসিন্দারা?

    গিলগিটের (Gilgit Baltistan) রহিমবাদের বাসিন্দা জনৈক ইয়াসির হুসেন বলেন, ‘‘আমি গিলগিটের বাসিন্দা, ট্যুইটারে কোনও রকম ট্যুইট দেখা যাচ্ছেনা, উপরন্তু গিলগিটকে ভারতীয় অংশ বিসাবে দেখানো হচ্ছে।’’ তার দাবি, পাকিস্তান সরকারের অবিলম্বে সক্রিয় হওয়া দরকার এবং গোটা বিষয়টি ট্যুইটারকে জানানো উচিত। বালুচিস্তানের অপর এক বাসিন্দা করিম সাহ নিজারিরও একই বক্তব্য। তাঁর মতে, ‘‘যখনই ট্যুইটারে লোকেশন সেট করতে যাচ্ছি তখন পাকিস্তানের কোনও অপশন দেখা যাচ্ছেনা, শুধুই জম্মু ও কাশ্মীর দেখাচ্ছে।’’ তাঁর আরও দাবি, তিনি আদপে ইয়াসিন ভ্যালির বাসিন্দা হলেও দেখানো হচ্ছে তিনি ভারতের বাসিন্দা। পাকিস্তানের এক প্রযুক্তিবিদের মতে, এটা আসলে টেকনিক্যাল কোনও সমস্যার কারণেই হচ্ছে। অন্যদিকে, পাকিস্তানের টেলিকম সংস্থা জানাচ্ছে, এই ঘটনার তদন্ত হয়েছে এবং তেমন কিছুই ধরা পড়েনি।

    চলতি বছরের মার্চ মাসে ভারতে বন্ধ হয় পাকিস্তান সরকারের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট

    প্রসঙ্গত চলতি বছরের মার্চ মাসেই ভারতে বন্ধ হয়েছে পাকিস্তান সরকারের ট্যুইট অ্যাকাউন্ট। এখন কোনও ভারতীয় ব্যক্তি যদি ট্যুইটারে পাকিস্তান সরকারের অ্যাকাউন্ট সার্চ করেন, তাহলে স্ক্রিনে ভেসে উঠছে – ‘অ্যাকাউন্ট উইথহেল্ড’ বার্তাটি।  এর আগে ২০২২ সালের জুলাই ও অক্টোবর মাসে পাক সরকারের অফিশিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়। প্রসঙ্গত বলা দরকার, ট্যুইটারের গাইডলাইন অনুযায়ী, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী বা সরকারের তরফে কোনও আইনি পদক্ষেপের প্রেক্ষিতে কোনও ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সরকারের অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে বা পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে পারে টুইটার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Threads: পথচলা শুরু জুকেরবার্গের ‘থ্রেডস’-এর! মাস্কের ট্যুইটারকে টক্কর দিতে পারবে কি?

    Threads: পথচলা শুরু জুকেরবার্গের ‘থ্রেডস’-এর! মাস্কের ট্যুইটারকে টক্কর দিতে পারবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ার সাম্রাজ্য যেন শুধুই জুকেরবার্গের। অন্য কাউকে এখানে রেয়াত করার প্রশ্নই নেই। এলন মাস্কের চিন্তা বাড়িয়ে জুকেরবার্গ আগেই ঘোষণা করেছিলেন, ট্যুইটারের বিকল্প ‘থ্রেডস'(Threads) আনছে মেটা। ৬ জুলাই এই মাইক্রোব্লগিং অ্যাপ চালু হল। চালু হওয়ার পরই নেটাগরিকদের মধ্যে প্রবল উৎসাহ লক্ষ্য করা গিয়েছে। চালুর ২ ঘণ্টার মধ্যে ২০ লক্ষ ব্যবহারকারী সাইন আপ করেছেন। প্রথম চার ঘণ্টায় ৪০ লাখ মানুষ সাইন আপ করেছেন। জানা গিয়েছে, এই অ্যাপটি ভারত সহ ১০০ টিরও বেশি দেশে চালু হয়েছে ইতিমধ্যে। দীর্ঘদিন ধরে মেটা এই অ্যাপ নিয়েই কাজ করছিল। অবশেষে চালু ৬ জুলাই চালু হল ‘থ্রেড অ্যাপ’। অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস উভয় ডিভাইস থেকেই অ্যাপটি ডাউনলোড করার সুবিধা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে মেটা।

    কী বলছেন জুকেরবার্গ?

    মেটা সংস্থার মালিক জুকেরবার্গ সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, “আসুন আমরা নতুন এই অ্যাপে লগ-ইন করি। থ্রেড অ্যাপে (Threads) স্বাগত।” জানা গিয়েছে,  ট্যুইটারের মতোই ‘থ্রেড অ্যাপে’ লাইক দেওয়া, রিপোস্ট করা, রিপ্লাই করা এবং শেয়ারের মত অপশন রয়েছে। পাশাপাশি ট্যুইটারের মতো ব্লু-টিকও রয়েছে এতে। প্রযুক্তিবিদদের মতে, এই অ্যাপ সামনে আসায় মার্ক জুকারবার্গ এবং ইলন মাস্কের মধ্যে এবার টক্কর জোরদার হবে। 

    কীভাবে অ্যাকাউন্ট খুলবেন? 

    জানা যাচ্ছে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমেও লগইন করতে পারেন ‘থ্রেডস’-এ (Threads)। প্রথমে গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপলের অ্যাপ স্টোরে গিয়ে থ্রেড অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে ব্যবহারকারীকে। সাইন-ইন করার জন্য ইনস্টাগ্রাম থেকে নিজের প্রোফাইল শেয়ার করার অপশন দেবে মেটা। এরপর ইমপোর্ট ইয়োর প্রোফাইলে গিয়ে ক্লিক করতে হবে। পাবলিক প্রোফাইল চান নাকি প্রাইভেট প্রোফাইল তা নির্বাচন করার পর Next-এ ক্লিক করতে হবে ব্যবহারকারীকে। এরপর ইনস্টাগ্রামে ফলো করা ফলোয়ারদের একটি তালিকা দেখা যাবে। ব্যবহারকারী ফলো বোতামে ট্যাপ করতে পারেন। এই স্টেপ সম্পন্ন করার পরে অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম থ্রেড অ্যাপ ব্যবহার করা যাবে। সেটআপ সম্পূর্ণ হওয়ার পরে ট্যুইটারের মতো এখানে ট্যুইট করা যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jimmy Donaldson: ট্যুইটারের সিইও হওয়ার ইচ্ছাপ্রকাশ, বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় ইউটিউবারের, কী বললেন এলন মাস্ক

    Jimmy Donaldson: ট্যুইটারের সিইও হওয়ার ইচ্ছাপ্রকাশ, বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় ইউটিউবারের, কী বললেন এলন মাস্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবে সব থেকে বেশি সাবস্ক্রাইবার কার আছে জানেন? এর উত্তরটা হলো, জিম্মি ডোনাল্ডসন (Jimmy Donaldson)। বিশ্বব্যাপী তার সাবস্ক্রাইবার রয়েছে মোট ১২ কোটি। এবার তিনি (Jimmy Donaldson) ইচ্ছা প্রকাশ করলেন  ট্যুইটারের সিইও হওয়ার! 

    কেন এমন ইচ্ছাপ্রকাশ করলেন ডোনাল্ডসন (Jimmy Donaldson)

    আসলে ঘটনার সূত্রপাত ট্যুইটারের সিইও এলন মাস্কের একটি ট্যুইটার পোল কে কেন্দ্র করে। যে পোলটির মাধ্যমে তিনি জানতে চান, তাঁর ট্যুইটারের সিইও হয়ে থাকাটা উচিত কী উচিত নয়! চলতি সপ্তাহের সোমবারে এই পোলের রেজাল্ট বের হয় সেখানে দেখা যায় যে ৫৭ শতাংশ মানুষই চাননা এলন মাস্ক ট্যুইটারের সিইও পদে থাকুন। প্রায় এক কোটি ভোট পড়েছে এলন মাস্কের বিপক্ষে যে তিনি এই পদে না থাকলেই ভালো।
    পৃথিবীর দ্বিতীয় ধনকুবের এলন মাস্ক নিজের ট্যুইটারে ভোটের এই ফলাফলকে শেয়ার করেছেন এবং বলেছেন যে যদি আমি কোন বিকল্প পেলে এই কাজ ছেড়ে দেব এবং সফটওয়্যার এবং সার্ভারের উপর কাজ করবো। এরপরই বিশ্বের এক নম্বর ইউটিউবার ডোনাল্ডসনের (Jimmy Donaldson) ট্যুইট সামনে আসে। যেখানে তিনি বলছেন কী ভালোই না হত! যদি তিনি সোশ্যাল মিডিয়ার এই কোম্পানিকে চালাতে পারতেন! তাঁর আরও প্রশ্ন, তিনি কী হতে পারেন ট্যুইটারের পরবর্তী সিইও ? এটাও তিনি জানতে চেয়েছেন এলন মাস্কের কাছে। মাত্র ২৪ বছর বয়সী বিশ্বের জনপ্রিয় ইউটিউবারের (Jimmy Donaldson) এই প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে এলন মাস্ক জানিয়েছেন,  ডোনাল্ডসনের (Jimmy Donaldson) এই প্রশ্ন প্রসঙ্গের বাইরে নয়! প্রসঙ্গত চলতি বছরের অক্টোবর মাসে ট্যুইটারের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে একের পর এক কর্মী ছাঁটাই করেছেন এলন মাস্ক। শুধু তাই নয় অ্যাপেলের মতো সংস্থার সাথেও তিনি বিতন্ডায় জড়িয়েছেন বলে অভিযোগ। ট্যুইটারে নতুন নতুন ফিচার আনার ব্যাপারেও তিনি উদ্যোগী হয়েছেন। ট্যুইটারে ভোটের ফলাফলের ভিত্তিতেই প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ট্যুইটার একাউন্ট পুনরায় চালু করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Twitter Acquisition: ট্যুইটারের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ আনলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এমন প্রতিক্রিয়ার কারণ

    Twitter Acquisition: ট্যুইটারের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ আনলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এমন প্রতিক্রিয়ার কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন পর ইলন মাস্কের ট্যুইটার কেনা নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইলন মাস্কের টুইটার অধিগ্রহণের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এমন একটি সংস্থা কিনেছেন যা বিশ্বজুড়ে মিথ্যা ও বিদ্বেষ ছড়ায়। আমরা সবাই এখন উদ্বিগ্ন যে শিশুরা ভবিষ্যতে কী ঝুঁকিতে রয়েছে। শুক্রবার তহবিল সংগ্রহের একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট এই মন্তব্যটি করেন।

    শুক্রবার হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জিন-পিয়েরে সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden) সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘৃণাসূচক মন্তব্য ও ভুল তথ্য ছড়ানোর বিরোধিতা করেছেন। তিনি মনে করেন, ফেসবুক থেকে ট্যুইটার যে কোনও সোশ্যাল মিডিয়াতে ভুল তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া হয়।

    যদিও ট্যুইটার অধিগ্রহণের আগে থেকেই মাস্ক বারবার বাকস্বাধীনতার পক্ষে সওয়াল করেছেন।পাশাপাশি তিনি মন্তব্য করেছেন, ট্যুইটারকে তিনি ডিজিটাল টাউনের অনুরূপ তৈরি করবেন।

    টেসলা ও স্পেস এক্সের মালিক মাস্ক ৪৪ বিলিয়ন অর্থের বিনিময়ে জনপ্রিয় এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি কেনেন। তিনি সম্প্রতি ট্যুইটারেও সিইও পরাগ আগরওয়াল সহ বিপুল কর্মীদের ছাটাই করেছেন।ট্যুইটারে অধিগ্রহণ করার পর এখন পর্যন্ত প্রায় ৩৭০০ ট্যুইটার কর্মীকে বরখাস্ত করেছে বিশ্বের ধনী এই শিল্পপতি।

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সময়, ট্যুইটার ভুয়া খবরের অভিযোগে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে (Donald Trump) নিষিদ্ধ করেছিল। ইলন মাস্ক প্রাক্তণ রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পুনরায় ট্যুইটারে ফিরিয়ে আনার ইঙ্গিত দিয়েছেন। এছাড়াও ট্যুইটারের একাধিক নীতির পরিবর্তন করছেন। এলন মাস্ক বর্তমানে ট্যুইটারে ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট টাকার বিনিময়ে দেবেন বলে ঘোষণা করেছেন।প্রতিমাসে ভারতীয় মুদ্রায় ১৬০০ টাকার বিনিময়ে ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট দেবার পরিকল্পনা করছে মাস্ক।বর্তমানে যে সমস্ত ট্যুইটার অ্যাকাউন্টগুলো ভেরিফায়েড (Verified Twitter Account) রয়েছে।তাদের সেই ব্লু টিক টিকিয়ে রাখার জন্য ৯০ দিনের সময় দেওয়া হবে। সেই সময় সীমার মধ্যে যদি টাকা না পেমেন্ট করা হয় তাহলে ব্লুটিক (Blue Tick) মুছে দেওয়া হতে পারে। এর আগে ট্যুইটার দেশের প্রধানমন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তির প্রোফাইলকে ভেরিফায়েড করত। ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে ব্লু টিক থাকলে সেই অ্যাকাউন্টকে বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে করা হত। ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে ব্লুটিক থাকলে তাঁদের ফলোয়ারের সংখ্যাও বাড়ত। তবে সংবাদমাধ্যম আদৌও এই পদক্ষেপ কার্যকর হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Whatsapp Edit Feature: এবার ট্যুইটারের মতো হোয়াটসঅ্যাপেও মিলবে এডিটের সুযোগ

    Whatsapp Edit Feature: এবার ট্যুইটারের মতো হোয়াটসঅ্যাপেও মিলবে এডিটের সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের নতুন ফিচার যোগ করতে চলেছে হোয়াটসঅ্যাপ (Whatsapp)। জনপ্রিয় এই মেসেজিং অ্যাপটি এবার মেসেজ এডিটিংয়ের সুবিধা নিয়ে আসছে। মেটা মালিকানাধীন এই অ্যাপটি ব্যবহারকারীকে মেসেজ পাঠানোর ১৫ মিনিটের মধ্যে মেসেজটিকে এডিট করার সুযোগ দেবে। এই ফিচারটি এখন অ্যান্ড্রয়েড 2.22.22.14 ভার্সনে উপলদ্ধ থাকবে।

    হোয়াটসঅ্যাপের তরফ থেকে এবিষয়ে  তাঁদের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে  এই ফিচারটি সম্পর্কে জানানো হয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপের নতুন আপডেট অনুযায়ী এবার থেকে যে কোনও পাঠানো মেসেজ এডিট করা সম্ভব। ইতিমধ্যে গুগল চ্যাটে (Google Chat) এই সুবিধা পাওয়া যায়।

    [tw]


    [/tw] 

    তবে শুধুমাত্র এখন নয়। এর আগেও ২০১৭ সালে এই ফিচারটি টেস্ট করেছিল হোয়াটসঅ্যাপ (Whatsapp)। এবার ফের নতুন করে হোয়াটসঅ্যাপের এই ফিচারটিকে বাজারে আনা হয়েছে।

    জনপ্রিয় মাইক্রোব্লগিং সাইট ট্যুইটার ব্যবহারকারীদের বহু-অনুরোধে এডিট বোতামটি চালু করেছে। যদিও শুধুমাত্র কানাডা, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডে এই ফিচারটি উপলব্ধ এবং শীঘ্রই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ট্যুইটার এই ফিচারটি শীঘ্রই আনা হবে।

    নতুন এই এডিট ফিচারটির আইকন থাকবে মেসেজ বক্সের একদম উপরে। যেখানে Info, কপি অপশন থাকে ঠিক তার পাশেই থাকবে এডিট অপশন। এর জন্য কোনও পাঠানো মেসেজের উপর লং প্রেস করতে হবে। এবং তারপর ওই মেসেজের উপরে দেখা যাবে একাধিক অপশন। তার মধ্যেই থাকবে এডিট মেসেজ অপশন।

    বর্তমানে ফিচারটি শুধুমাত্র অ্যান্ড্রয়েড ভার্সনের বিটাতেই পাওয়া যাবে। কয়েকদিনের মধ্যেই ডেস্কটপ এবং iOS-এও এই ফিচারের বিটা ভার্সন ব্যবহার করতে পারবেন ব্যবহারকারী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Javed Akhtar Twitter: মিশেল ওবামাকে হোয়াইট হাউজে ফেরার আর্জি জানানোয় জাভেদ আখতারকে নিয়ে মিমের বন্যা

    Javed Akhtar Twitter: মিশেল ওবামাকে হোয়াইট হাউজে ফেরার আর্জি জানানোয় জাভেদ আখতারকে নিয়ে মিমের বন্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার (Barack Obama) স্ত্রী মিশেল ওবামাকে আবার হোয়াইট হাউসে (White House) দেখতে চাইলেন জাভেদ আখতার। একেবারেই মজা করে নয়। আমেরিকার প্রাক্তন ফার্স্ট লেডির টুইটার পোস্টের নীচে মন্তব্য বাক্সে যথেষ্ট দৃঢ় ভাবেই বলিউডের গীতিকার লিখলেন, ‘‘ম্যাডাম, আমার কথা গুরুত্ব দিয়ে দেখুন। শুধু আমেরিকা নয়, গোটা বিশ্বই আপনাকে হোয়াইট হাউসে চাইছে।’’ কিন্তু ঠিক কী কারণে এ কথা বললেন জাভেদ, তা অবশ্য স্পষ্ট নয়। তাঁর মন্তব্য দেখেও তা বোঝা সম্ভব হয়নি। কিছু দিনের মধ্যে মিশেলের লেখা বই ‘দ্য লাইট উই ক্যারি’(The Light We Carry) প্রকাশিত হতে চলেছে।

    আরও পড়ুন: ছেলেকে ‘ডিভোর্স’ দিতে চাওয়ায় নৃশংসভাবে পুত্রবধূকে খুন করলেন মার্কিন প্রবাসী ভারতীয়! 

    ওই বইয়ের প্রচারে আমেরিকার কয়েকটি শহরে সফর করবেন তিনি। টুইটারে মিশেলের ওই সফর সংক্রান্ত একটি পোস্টের নীচে জাভেদ লেখেন, ‘‘মাননীয়া মিশেল ওবামা (michelle obama), আমি আপনার কোনও অল্পবয়সি পাগল ভক্ত নই। আমি ৭৭ বছরের এক জন কবি-লেখক। আমার ধারণা, প্রত্যেক ভারতীয়ই আমায় চেনেন। ম্যাডাম, আমার কথা গুরুত্ব বিবেচনা করুন। শুধু আমেরিকা নয়, গোটা বিশ্বই আপনাকে হোয়াইট হাউসে চায়। এই দায়িত্ব আপনি ঝেড়ে ফেলতে পারেন না।’

    [tw]


    [/tw]

    জাভেদ আখতারের (javed akhtar) এই ট্যুইট আসার পর থেকেই সোস্যাল মিডিয়ায় হাস্যরসাত্মক মিমের বন্যা বয়ে গিয়েছে। একজন ট্যুইটার ব্যবহারকারী লিখেছেন, জাভেদ আখতার এটা আবার কে?

    [tw]


    [/tw]

    আরেক জন লিখেছেন আপনি জ্ঞানী বলে এখন আমেরিকার প্রাক্তন ফাস্ট লেডিকেও জ্ঞান দিচ্ছেন।

    [tw]


    [/tw]

    উল্লেখ্য, আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময়ও কিন্তু মিশেল ওবামাকে ট্যাগ করে একটি পোস্ট করেছিলেন জাভেদ আখতার। সেই সময় তিনি মিশেলকে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন।বরাবরই মিশেল ওবামাকে সুযোগ্য নেত্রী বলে মনে করেন জাভেদ আখতার। সে কথা নিজেই জানিয়েছেন অতীতে। বর্তমানে আমেরিকার শাসকের আসনে রয়েছেন ডেমোক্র্যাটরাই। জো বাইডেন (Joe Biden) এবং কমলা হ্যারিসের (Kamala Harris) নেতৃত্বেই চলছে আমেরিকা।

    মিশেল ওবামা বরাবরই বাইডেনের উপর ভরসা রেখেছেন। ২০২০ সালে জো বাইডেন যখন ডোনাল্ড ট্রাম্পের এর বিরুদ্ধে লড়াই করছিলেন, তখন মিশেল ওবামা বলেন, যখনই নেতৃত্ব অথবা সান্ত্বনার আশায় আশায় আমরা হোয়াইট হাউসের দিকে তাকাই তখনই শুধু হতাশা, বিশৃঙ্খলা, ভেদাভেদ এবং সহানুভূতির অভাবই নজরে আসে। নিজের তৈরি এক অসম্ভব জগতে বাস করেন ট্রাম্প। আজ রাতে আমার কোনও একটি কথা যদি মনে রাখতে হয়, তাহলে একটাই বিষয়ে আবার বলতে চাইব।

    আপনাদের যদি মনে হয়, বর্তমান পরিস্থিতির থেকে আর খারাপ হওয়ার কিছু নেই, তাহলে বিশ্বাস করুন আরও খারাপ দিন দেখতে হতে পারে যদি না এবারের নির্বাচনে কোনও ব্যাপক পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারি। এই বিশৃঙ্খলা শেষ করার যদি কোনও উপায় এখনও থেকে থাকে, তাঁর নাম জো বাইডেন। বাইডেনকে ভোট দিন… এর উপরে আমাদের জীবন-মরণ নির্ভর করছে।

    প্রসঙ্গত, আগামী ১৫ নভেম্বর মিশেলের ‘দ্য লাইট উই ক্যারি’ বইটি প্রকাশিত হওয়ার কথা। তার আগে ওয়াশিংটন ডিসি, আটলান্টা, শিকাগো, লস অ্যাঞ্জেলেসে সফর করবেন মিশেল। ওই সফরে আমেরিকার (America) প্রাক্তন ফার্স্ট লেডির সঙ্গী হতে চলেছেন গেইল কিং, এলিজাবেথ আলেকজান্ডার, কোনান ও ব্রায়েনের মতো তারকারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
     
LinkedIn
Share