Tag: Union Minister of State for Home

Union Minister of State for Home

  • Ladakh: লাদাখকে রাজ্যের মর্যাদা দেওয়ার দাবি, লেহ-এর মিছিলে জনজোয়ার

    Ladakh: লাদাখকে রাজ্যের মর্যাদা দেওয়ার দাবি, লেহ-এর মিছিলে জনজোয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলাদা রাজ্যের দাবিতে এবার কি জোরদার আন্দোলনে নামতে চলেছে লাদাখবাসী (Ladakh)? অন্তত সেরকমই ইঙ্গিত মিলছে। ২০১৯ সালের অগাস্ট মাসে সাবেক জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য থেকে লাদাখকে পৃথক করে সেটিকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মর্যাদা দেওয়া হয়। কিন্তু হিমালয়ের কোলে থাকা এই পার্বত্য অঞ্চলটির অধিবাসীদের অধিকাংশের দাবি, লাদাখকে আলাদা রাজ্যের স্বীকৃতি দিতে হবে। এর পাশাপাশি আরও তিনটি দাবি রয়েছে তাঁদের।

    রাজ্যের মর্যাদা সমেত আরও ২ দাবি

    শনিবারই লাদাখের  (Ladakh) লেহ জেলায় প্রতিবাদ মিছিল বের করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। হাতে লেখা প্ল্যাকার্ডে মোট চারটি দাবির কথা জানান তারা। আলাদা রাজ্য ছাড়াও সংবিধানের ষষ্ঠ তফসিলে লাদাখকে অন্তর্ভুক্ত করা, স্থানীয়দের জন্য সরকারি চাকরিতে আসন সংরক্ষণ করা এবং লেহ এবং কার্গিল— দু’টি লোকসভা কেন্দ্র গড়ার দাবি জানান স্থানীয়রা। জানা গিয়েছে, জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্গঠন আইন, ২০১৯-এ সম্ভাব্য কী কী বদল আনা যেতে পারে, তার একটি খসড়া ইতিমধ্যে  কেন্দ্রকে পাঠিয়েছেন স্থানীয়রা।

    কমিটি গঠন কেন্দ্রের

    লাদাখবাসীর  (Ladakh) দাবি বিবেচনা করতে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাইয়ের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করেছে কেন্দ্র। বর্তমান কমিটিতে রয়েছেন লাদাখের সাংসদ জামিয়াং শেরিং‌ নামগিয়েল, লেহ ও কার্গিলের পার্বত্য পরিষদের প্রধানেরা। কমিটির শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় গত ৪ ডিসেম্বর। জানা গিয়েছে, ১৯ ফেব্রুয়ারি ফের লাদাখ সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক হবে। এমনটাই এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে কেন্দ্র। জানা গিয়েছে, কতগুলি দাবি বিবেচনা করতে চলেছে কেন্দ্র। যেমন নুবরা ও জাঙ্কসর এলাকার জন্য জেলার মর্যাদা, লাদাখের জমি, সংস্কৃতি ও পরিচয় রক্ষার জন্য রক্ষাকবচ, পাবলিক সার্ভিস কমিশন গঠন ইত্যাদি। জানা গিয়েছে, ২০২৬ সাল পর্যন্ত নির্বাচনী কেন্দ্রের সীমা পুনর্বিন্যাসের কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। ফলে দু’টি লোকসভা কেন্দ্র গঠনের দাবিও এখন বিবেচনা করা সম্ভব নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Drug seizure chart: বিএসএফের রিপোর্টে মাদক পাচারে শীর্ষে পঞ্জাব, রাজস্থান, ত্রিপুরা এবং পশ্চিমবঙ্গ

    Drug seizure chart: বিএসএফের রিপোর্টে মাদক পাচারে শীর্ষে পঞ্জাব, রাজস্থান, ত্রিপুরা এবং পশ্চিমবঙ্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাদক পাচারে (Drug seizure chart) বিএসএফ (BSF) চার রাজ্যের নাম সবার শীর্ষে রেখেছে। এরা হল পঞ্জাব, রাজস্থান, ত্রিপুরা এবং পশ্চিমবঙ্গ। উল্লেখ্য, চার রাজ্যের মধ্যে একমাত্র বিজেপি শাসিত রাজ্য ত্রিপুরা। বাকি পঞ্জাবে আপ সরকার, রাজস্থানে কংগ্রেস সরকার এবং পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল সরকার। সব মিলিয়ে এই চার রাজ্যে মাদক চোরাচালানের বিষয়ে সীমা সুরক্ষা বলের এই প্রতিবেদনে তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এই প্রতিবেদন রাজ্যসভায় পেশ করেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই। তিনি আরও বলেন, পশ্চিমবঙ্গে উদ্ধার হওয়া গাঁজার পরিমাণ হল ২০২০ সালে ৬০৮২ কেজি ১৩১ গ্রাম, ২০২১ সালে ৫৭০৫ কেজি ৯৯৫ গ্রাম, ২০২২ সালে ৯০৯৬ কেজি এবং ২০২৩ সালে ৩৬৬৫ কেজি ৫৪৩ গ্রাম। 

    স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কী বললেন রাজ্যসভায় (Drug seizure chart)?

    রাজ্যসভায় গত ৯ই অগাস্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই বিশেষ প্রশ্নের জবাবী ভাষণ মাদক (Drug seizure chart) উদ্ধার বিষয়ে বলেন, ২০২০ সালে পঞ্জাব থেকে ৫০২ কেজি ২৪১ গ্রাম হেরোইন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, এর আগে ২০২১ সালে ৪৮৫ কেজি ৫৮১ গ্রাম, ২০২২ সালে ৩২০ কেজি ৮৮৪ গ্রাম এবং ২০২৩ সালে ২৪৮ কেজি ১০৩ গ্রাম করে মাদক উদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি তিনি বলেন, ভারতীয় সীমা সুরক্ষা বল পঞ্জাব, রাজস্থান, ত্রিপুরা এবং পশ্চিমবঙ্গ থেকে সবথেকে বেশি গাঁজা উদ্ধার করেছে এই বছর। এছাড়াও জম্মু-কাশ্মীরেও বিএসএফ হেরোইন উদ্ধার করেছে ২০২০ সালে ৬১ কেজি, ২০২১ সালে ৩৭ কেজি ৯৪৫ গ্রাম, ২০২০ সালে ৪৯ কেজি ৪০০ গ্রাম। গুজরাট থেকে ৬৯ কেজি চরস উদ্ধার করা হয়েছে এই বছর। ত্রিপুরা থেকে ২০২৩ সালে ১১৩৩২ কেজি ৮১০ গ্রাম গাঁজা, আসাম থেকে এই বছর ১৮১ কেজি ৩৯৫ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার হয়েছে।

    রাজস্থানে কত মদক উদ্ধার

    প্রশ্নের উত্তরে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই বলেন, রাজস্থান থেকে বিএসএফ ২০২০ সালে ৮ কেজি ৯৬০ গ্রাম, ২০২১ সালে ৬৪কেজি  ৬৪০ গ্রাম, ২০২২ সালে ২৩ কেজি ৯৭৮ গ্রাম, ২০২৩ সালে ৪৪ কেজি ৫৯৪ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করেছে। এর পাশাপাশি আফিম উদ্ধার (Drug seizure chart) হয়েছে ২০২০ সালে ৭০ কেজি, ২০২১ সালে ২৩ কেজি, ২০২২ সালে ১০৬ কেজি। এই উদ্ধার কৃত মাদক রাজ্য পুলিশ, মাদক দমন শাখা (নারকোটিক্স কন্ট্রোল বিউরো) দের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে।

    কোন আইনে মাদক দমন কার্যকর

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও জানান, বিএসএফ, এসএসবি, অসম রাইফেলস এবং ভারতীয় কোস্ট গার্ডকে স্থল ও সমুদ্র সীমান্তে মাদকদ্রব্য নিষিদ্ধ করার জন্য নারকোটিক্স ড্রাগস অ্যান্ড সাইকোট্রপিক সাবস্ট্যান্সেস (এনডিপিএস) আইন ১৯৮৫ দ্বারা মাদক (Drug seizure chart)  নিয়ন্ত্রণে  বিশেষ অভিযান চালানো হচ্ছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share