Tag: Up cm yogi Adityanath

Up cm yogi Adityanath

  • Yogi Adityanath: “১০০ মুসলিম পরিবারের মধ্যে ৫০ জন হিন্দু সুরক্ষিত কি?” প্রশ্ন যোগী আদিত্যনাথের

    Yogi Adityanath: “১০০ মুসলিম পরিবারের মধ্যে ৫০ জন হিন্দু সুরক্ষিত কি?” প্রশ্ন যোগী আদিত্যনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:উত্তরপ্রদেশে সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে নিরাপদে রয়েছেন বলে দাবি করলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। তাঁর দাবি, একশো হিন্দু পরিবারের মধ্যে একটি মুসলিম পরিবার নিরাপদ বোধ করবে, কিন্তু বিপরীতে এটা হয় না। সম্প্রতি বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপরে হওয়া হামলা এবং মন্দির ভাঙার ঘটনার উদাহরণ দিয়ে যোগী আদিত্যনাথ বলেন, “একটা মুসলিম পরিবার ১০০ হিন্দু পরিবারের মাঝে সুরক্ষিত অনুভব করে। তাদের ধর্মাচরণের স্বাধীনতা রয়েছে। কিন্তু ৫০ জন হিন্দু কি ১০০টি মুসলিম পরিবারের মাঝে সুরক্ষিত অনুভব করবে? না। বাংলাদেশ তার উদাহরণ। এর আগে পাকিস্তান এই উদাহরণ ছিল।”

    উত্তরপ্রদেশে সবাই সুরক্ষিত

    গত আট বছর ধরে উত্তরপ্রদেশে ক্ষমতায় রয়েছেন যোগী (Yogi Adityanath)। সেখানে সংখ্যালঘুদের অবস্থা নিয়ে প্রশ্ন করলে, মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “উত্তর প্রদেশে মুসলিমরা সবথেকে সুরক্ষিত। যদি হিন্দুরা সুরক্ষিত থাকে, তবে ওরাও সুরক্ষিত থাকবে। ২০১৭ সালের আগে এখানে যদি কোনও দাঙ্গা হত, হিন্দুর দোকান পুড়ত, তবে মুসলিমদের দোকানও জ্বলত। যদি হিন্দু পরিবারের বাড়ি জ্বলত, তবে মুসলিমদের বাড়িও জ্বলত। ২০১৭ সালের পর দাঙ্গা বন্ধ হয়ে গিয়েছে।” যোগীর কথায়, “১০০ হিন্দু পরিবারের মধ্যে একটি মুসলিম পরিবার থাকলে, তারা সুরক্ষিত। নিজেদের ধর্ম পালনের স্বাধীনতা থাকে তাদের। কিন্তু ১০০ মুসলিম পরিবারের মধ্যে ৫০ জন হিন্দু সুরক্ষিত কি? সুরক্ষিত নন। বাংলাদেশই উদাহরণ। এর আগে উদাহরণ ছিল পাকিস্তান”

    মন্দির-মসজিদ বিতর্ক

    সম্প্রতিই একাধিক রাজ্যে মন্দির-মসজিদ নিয়ে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, সেই বিষয়েও মুখ খোলেন যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। হিন্দু ধর্মীয় স্থানে মসজিদ তৈরি করা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। বলেন যে এটা ইসলামিক নীতির বিরুদ্ধে। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী আশ্বাস দেন যে সম্বলে যত সম্ভব মন্দির পুনরুদ্ধার করবেন তারা। যোগী বলেন, “সম্ভলে ৬৪টি তীর্থক্ষেত্র রয়েছে। আমরা ৫৪টির খোঁজ পেয়েছি। যাই হোক না কেন, আমরা খুঁজে বের করব। গোটা বিশ্বকে দেখাব, সম্ভলে কী হয়েছে।”

  • Yogi Adityanath: টোল ফ্রি ১১২ নম্বর থেকে যোগী আদিত্যনাথকে প্রাণনাশের হুমকি! চাঞ্চল্য উত্তরপ্রদেশে

    Yogi Adityanath: টোল ফ্রি ১১২ নম্বর থেকে যোগী আদিত্যনাথকে প্রাণনাশের হুমকি! চাঞ্চল্য উত্তরপ্রদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাণনাশের হুমকি পেলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (UP CM Yogi Adityanath)। আচমকাই উত্তরপ্রদেশে টোল ফ্রি ১১২ নম্বরে হোয়াটসঅ্যাপে একটি অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির মেসেজ আসে। যেখানে হুঁশিয়ারির সুরে মুখ্যমন্ত্রী যোগীর প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে উত্তরপ্রদেশে। যোগী আদিত্যনাথকে হুমকির পরপরই রিহান নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে  দায়ের করা হয় এফআইআর। সেই সঙ্গে উত্তরপ্রদেশের এটিএসকেও গোটা বিষয়টি জানানো হয়েছে বলে খবর।

    মাফিয়া-মুক্ত উত্তরপ্রদেশ

    সম্প্রতি মাফিয়া আতিক আহমেদের খুনের পর থেকে উত্তরপ্রদেশ জুড়ে জোর শোরগোল শুরু হয়ে যায়। আতিক আহমেদ এবং তার ভাই আশরফ আহমেদের হত্যার পর উত্তরপ্রদেশে আর কোনও মাফিয়া নিজেদের খাতা খুলতে পারবে না বলে স্পষ্ট জানানো হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর তরফে। উত্তর প্রদেশকে মাফিয়া মুক্ত করতে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।  তিনি বলেছিলেন, “আগে উত্তর প্রদেশের একাধিক জেলায় অপরাধ ছিল নিত্যদিনের রুটিন। এতে মানুষের মধ্যে তৈরি হয়েছিল আতঙ্ক। কিন্তু এখন ভয় পাওয়ার কোনও দরকার নেই।” এমনকী আতিক আহমেদের পর তার স্ত্রী শায়েস্তা পারভিনকেও গ্রেফতার করা হবে বলে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের তরফে স্পষ্ট জানানো হয়েছে। তার মধ্যেই এই হুমকি। 

    এই প্রথম নয়

    জানা গিয়েছে, গত ২৩ এপ্রিল মধ্যরাতে ১১২ নম্বরে এই হুমকি মেসেজটি আসে। মেসেজটি রিসিভ করেন জনসংযোগ আধিকারিক শিখা অবস্তি। যেখানে যোগী আদিত্যনাথকে খুনের হুমকি দেওয়া হয়। ওই আধিকারিক মেসেজটির একটি স্ক্রিনশট করেন। ৫০৬, ৫০৭ এবং ৬৬ নম্বর ধারা অনুযায়ী এক অজ্ঞাতপরিচয় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তদন্তে নেমেছে উত্তরপ্রদেশের সুশান্ত গলফ সিটি থানার পুলিশ। তদন্ত শুরু করেছে উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখা (ATS)। কয়েকগুণ বাড়ানো হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা।

    আরও পড়ুন: কোচির রাস্তায় মোদি-ম্যাজিক! আজ কেরলে একগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

    এই প্রথমবার নয়। এর আগেও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছিল। ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে সেই হুমকি এসেছিল। বাগপত এলাকার বাসিন্দা অমন রাজার প্রোফাইল থেকে এই হুমকি দেওয়া হয়েছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Mandir: অযোধ্যায় রাম মন্দির গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন যোগী আদিত্যনাথের

    Ayodhya Ram Mandir: অযোধ্যায় রাম মন্দির গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন যোগী আদিত্যনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় (Ayodhya) প্রস্তাবিত রাম মন্দিরের (Ram Mandir) গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর (foundation stone) স্থাপন করলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী (Uttar Pradesh cm) যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। এই উপলক্ষে মঙ্গলবার হয় বিশেষ প্রার্থনাসভা ও পুজোপাঠ। উপস্থিত ছিলেন বিখ্যাত পূজারি এবং সাধু-সন্ন্যাসীরা। অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে এদিন নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ঢেকে দেওয়া হয় মন্দির চত্বর। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আজ দিনটি অতি পবিত্র। এই পবিত্র দিনেই মন্দিরের গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হল।

    ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন শেষে সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। বলেন, অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ ভারতবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি। বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে মন্দির নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) রাম মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন।

    তার পর থেকে মন্দির নির্মাণের কাজ অত্যন্ত দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। আজ হল গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন। তিনি বলেন, মন্দির নির্মাণের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত কাজ শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এক বছরের মধ্যে তৈরি হয়ে যাবে ভারতবাসীর এই স্বপ্নের মন্দির। দর্শনার্থীদের জন্য মন্দির খুলে দেওয়া হবে আগামী বছরের ডিসেম্বরে।

    আরও পড়ুন : ১৮৬২টি মন্দির ভেঙে বদলে দেওয়া হয়েছে মসজিদে! তালিকা প্রকাশ হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের

    মন্দির কমিটির তরফে জানানো হয়েছে, অযোধ্যার এই মন্দিরটি হবে ত্রিতল বিশিষ্ট। পুরোটাই হবে গ্রানাইট পাথর দিয়ে। মন্দির তৈরি করতে লাগবে ১৭ হাজার গ্রানাইট পাথর। প্রতিটি পাথর লম্বায় পাঁচ ফুট, চওড়ায় আড়াই ফুট। রাজস্থানের ভরতপুর থেকে নিয়ে আসা হয়েছে পাথর। আট একর জমির ওপর তৈরি হচ্ছে মন্দির। গত রবিবার মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ জানিয়েছিলেন, রাম মন্দির নির্মাণের পাশাপাশি কাশী বিশ্বনাথ (Kashi Viswanath) সহ অন্যান্য মন্দির সংস্কারের কাজে হাত দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন : ভোজশালার সরস্বতী মন্দির ভেঙেও গড়ে উঠেছিল মসজিদ?

    ২০১৯ সালের ৯ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টে নিষ্পত্তি হয় রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ বিবাদের (Ram Janmabhoomi-Babri Masjid dispute)। হিন্দুদের দাবি ছিল, যে জায়গায় বাবরি মসজিদ রয়েছে, সেখানেই জন্মেছিলেন ভগবান রাম। তাই দীর্ঘদিন ধরেই রাম মন্দিরের পক্ষে সওয়াল করছিলেন হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠন।

    শেষমেশ প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের (Ranjan Gogoi) নেতৃত্বে আদালতের পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ অযোধ্যা মামলার রায় দেয়। বিচারপতি সব পক্ষকেই সমান গুরুত্ব দিয়ে রায় পড়ে শোনান। তিনটি পক্ষই আদালতে সওয়াল-জবাব করেছে। তাদের প্রত্যেকের সওয়াল-জবাবকেই মান্যতা দিয়ে তার পক্ষে বিপক্ষে মতামত দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তার পরেই জমিটি রাম লালার বলে রায় দেয় শীর্ষ আদালত।

     

LinkedIn
Share