Tag: urban naxals

urban naxals

  • BJP: দিল্লির বায়ুদূষণের প্রতিবাদ কর্মসূচির নেপথ্যে শহুরে নকশালরা!

    BJP: দিল্লির বায়ুদূষণের প্রতিবাদ কর্মসূচির নেপথ্যে শহুরে নকশালরা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার ইন্ডিয়া গেট সি-হেক্সাগনে রাজধানী নয়াদিল্লির বায়ুদূষণ পরিস্থিতির বিরুদ্ধে সংগঠিত প্রতিবাদের ঘটনায় দু’টি এফআইআর দায়ের করেছে (BJP) পুলিশ। এফআইআর দায়ের হয়েছে দু’টি পৃথক থানায় (Urban Naxals)। ওই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত সব মিলিয়ে মোট ২২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, প্রথম এফআইআরটি দায়ের হয়েছে কর্তব্য পথ থানায়।  ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিভিন্ন ধারায় গ্রেফতার করা হয়েছে ছ’জন পুরুষ প্রতিবাদকারীকে। দ্বিতীয় এফআইআরটি দায়ের হয়েছে সাংসদ মার্গ থানায়। যেখানে বাকি প্রতিবাদকারীদের গ্রেফতার করা হয়েছে। দিল্লি পুলিশ এক বিবৃতিতে আগেই জানিয়েছিল যে গতকাল একদল লোক দিল্লি-ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিয়নের বায়ুদূষণ নিয়ে ইন্ডিয়া গেটে প্রতিবাদ করেছিল। তারা মাওবাদী কমান্ডার মাদভি হিদমার পোস্টার নিয়ে ঘুরছিল। মাওবাদী এই নেতা সম্প্রতি নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে খতম হয়েছে।

    পুলিশের দাবি (BJP)

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “তারা যখন পথ অবরোধ করার চেষ্টা করছিল, তখন পুলিশ তাদের সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। তারা পুলিশ কর্মীদের ওপর পেপার স্প্রে ছোড়ে। পুলিশকে আক্রমণও করার চেষ্টা করে। এখন পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছে।”  যে ২২ জন প্রতিবাদীকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের মধ্যে বেশ কিছু শিক্ষার্থীও রয়েছেন। যদিও তাঁরা গ্রেফতার করা হয়েছেন কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিশ আগেই জানিয়েছিল যে বিক্ষোভকারীদের বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও তারা সরে যায়নি। জনতাকে আটকাতে যে লোহার ব্যারিকেড বসানো হয়েছিল, সেগুলিও পার হওয়ার চেষ্টা করেছিল প্রতিবাদীরা।

    নকশাল নেতার পোস্টার কেন

    রবিবারের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে নকশাল নেতা মদভি হিদমার পোস্টার কেন নিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা, তা স্পষ্ট নয়। তবে বিজেপি নেতা সৈয়দ শাহনওয়াজ হুসেনের দাবি (BJP), প্রতিবাদের নামে বিক্ষোভকারীরা আসলে (Urban Naxals) নরেন্দ্র মোদি সরকারকে নিশানা করার ছুতো খুঁজছিল। তিনি বলেন, “দিল্লিতে গতকাল যে বিক্ষোভ হয়েছে, তার জন্য দূষণ ছিল কেবল একটি অজুহাত। তাদের আসল লক্ষ্য ছিল হিদমার এনকাউন্টার নিয়ে সরকারকে আক্রমণ করা। এরা ‘আরবান নকশাল’, ছদ্মবেশে আসে, এরা ‘প্রটেস্ট জীবী’, যেভাবে হিদমার সমর্থনে স্লোগান উঠেছে, তা মেনে নেওয়া যায় না। এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এই দেশে যারা নকশাল ও সন্ত্রাসীদের সমর্থনে আওয়াজ তোলে, তাদের কোনওভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না।”

    “বিশুদ্ধ বাতাস বিক্ষোভ”

    রবিবারের এই ঘটনার মাত্র কয়েক দিন আগেই, ৯ নভেম্বর ইন্ডিয়া গেটে হয়েছিল “বিশুদ্ধ বাতাস বিক্ষোভ”। তখনও অনেক বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছিল। তারা রাজধানীতে “বায়ু জরুরি অবস্থা” মোকাবিলায় অবিলম্বে সরকারি হস্তক্ষেপ ও কড়া নীতি প্রণয়নের দাবি জানিয়েছিলেন (BJP)। ফি বার শীতকালে ঘন বিষাক্ত কুয়াশায় ঢেকে থাকে দিল্লির আকাশ। যার জেরে কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্য সতর্কতা জারি করেছেন। দিল্লির বেশির ভাগ এলাকার একিউআই ৩০০ থেকে ৪০০-এর মধ্যে ঘোরাফেরা করছে। কয়েকটি এলাকায় তো আবার ৪০০–র সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে (Urban Naxals) একিউআই। সেই কারণে ওই এলাকাগুলি ‘গুরুতর’ শ্রেণিতে পৌঁছে গিয়েছে।

    অমিত মালব্যর দাবি

    বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যর দাবি, প্রতিবাদীদের জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের বামপন্থী সংগঠনগুলির নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “গত এক দশক ধরে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন এক আরবান নকশাল, এবং শহরটি বছর বছর দমবন্ধ পরিস্থিতির মধ্যে থাকলেও বিশুদ্ধ বাতাসের দাবিতে বড় কোনও আন্দোলন দেখা যায়নি।” তিনি আরও লেখেন, “কিন্তু বিজেপি দিল্লিতে ক্ষমতায় আসার সঙ্গে সঙ্গেই হঠাৎ করে ‘অ্যাক্টিভিস্টরা’ দূষণের নামে প্রতিবাদ শুরু করেছে। স্পষ্টতই এসব প্রতিবাদ পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগের জন্য নয়, বরং একটি প্রতিক্রিয়াশীল কমিউনিস্ট অ্যাজেন্ডা দ্বারা পরিচালিত।” একই ধরনের মন্তব্য করেছেন বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক তরুণ চুঘও। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করা (Urban Naxals) সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু আরবান নকশাল এবং বামপন্থী, ভারত-বিরোধী শক্তিগুলি বিদেশি টুলকিটের মাধ্যমে দেশে ঘৃণা ছড়ানোর ষড়যন্ত্র করছে। নকশাল, মাওবাদী বা সন্ত্রাসবাদী, তারা যেখানেই লুকিয়ে থাকুক না কেন, তাদের নিরপরাধ মানুষ হত্যা-নির্ভর মতাদর্শ নির্মূল করতেই হবে (BJP)।”

    বিপদের নাম শহুরে নকশাল

    প্রসঙ্গত, শহুরে নকশালরা যে উন্নয়ন বিরোধী, তা ঢের আগেই জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর দাবি, এঁদের পেছনে থাকে নির্দিষ্ট রাজনৈতিক সমর্থনও। প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ, গুজরাটে নর্মদা নদীর ওপর নির্মিত সর্দার সরোবর বাঁধ প্রকল্প দীর্ঘকাল ধরে আটকে রেখেছিলেন শহুরে নকশালরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষও। তাঁর তোপ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ (Urban Naxals) থেকে কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে ভারতের উন্নয়নে বাধা দেন শহুরে নকশালরা (BJP)।

  • PM Modi: ‘‘জঙ্গলের মাওবাদ শেষ, বিপদ বাড়াচ্ছে শহুরে নকশালরা’’, বললেন মোদি

    PM Modi: ‘‘জঙ্গলের মাওবাদ শেষ, বিপদ বাড়াচ্ছে শহুরে নকশালরা’’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘জঙ্গল থেকে মাওবাদীদেরকে (Maoists) নির্মূল করা গিয়েছে। বিপদ বাড়াচ্ছে শহুরে নকশালরা এবং তাঁরা রাজনৈতিক দলগুলিতে অনুপ্রবেশ করছেন’’। বৃহস্পতিবার এই ভাষাতেই ছদ্ম মাওবাদ বিপদকে ব্যাখ্যা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের বক্তব্যে বলেন, ‘‘ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে থেকে যে ধরনের ভাষা এবং শব্দ শহুরে ছদ্মবেশী মাওবাদীরা ব্যবহার করছেন, তাতে একটা কথাই স্পষ্ট হয়ে উঠছে যে জঙ্গলের মাওবাদীদের সঙ্গে এদের গভীর যোগাযোগ রয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এদিন আরও বলেন, ‘‘দেশে মাওবাদ সমস্যার সমাধান একেবারে চূড়ান্ত পর্যায়ে চলছে। আগে যেখানে মাওবাদ অধ্যুষিত জেলার সংখ্যা এই দেশে ১০০-র বেশি ছিল, বিগত এক দশক ধরে তা চব্বিশে নামানো গিয়েছে।’’

    উন্নয়নেই পিছু হঠেছে মাওবাদ

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এর পুরো কৃতিত্ব কেন্দ্রীয় সরকারকে দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, দেশে পরিকাঠামোর বৃদ্ধি এবং ভূমিস্তর পর্যন্ত উন্নয়নকে পৌঁছে দেওয়ার কারণেই এই সমস্যার সমাধান হয়েছে। প্রসঙ্গত, শহুরে ছদ্মবেশী মাওবাদীদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘তাঁরা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলিতে গিয়ে সেখানকার নীতি নির্ধারক হয়ে পড়ছেন। যে রাজনৈতিক দলগুলি একসময় গান্ধীবাদী আদর্শকে ধারণ করে চলত, তারাই এখন মাওবাদীদের ন্যারেটিভ নিয়ে চলছে। এদের প্রভাব সর্বত্র এবং তা ভারতের উন্নতি এবং সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে।’’

    দেশ ক্রমশ উন্নতির পথে রয়েছে

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘স্বাধীনতার ৬৫ বছর পরেও ভারত ছিল বিশ্বের একাদশতম অর্থনীতি। কিন্তু বিগত ১ দশকে ভারত হয়েছে পঞ্চম অর্থনীতি। এ দেশ ক্রমশ এগিয়ে চলেছে। খুব তাড়াতাড়ি আমরা তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক দেশে পরিণত হব।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘২০০৭ সালে ভারতের জিডিপি পৌঁছেছিল বছরে এক ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে। বর্তমানে প্রতি তিন মাসে ভারতে এই জিডিপি পৌঁছে যায়। এখানেই বোঝা যাচ্ছে দেশ ক্রমশ উন্নতির পথে রয়েছে।’’

    ২৫ কোটি মানুষকে দারিদ্রতার সমস্যা থেকে মুক্ত করা গিয়েছে

    নিজের বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, ‘‘২৫ কোটি মানুষকে দারিদ্রতার সমস্যা থেকে মুক্ত করা গিয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এদিন ভারতের বাণিজ্য ও শিল্পে উন্নতি নিয়েও বলেন। তিনি বলেন, ‘‘একটা সময় ছিল যখন আমাদেরকে রাইফেল পর্যন্ত আমদানি করতে হত কিন্তু এখন আমরা যুদ্ধের সরঞ্জাম কুড়ি গুণ বেশি রফতানি করতে পারছি। আগের থেকে সোলার এনার্জি ক্ষেত্রেও আমাদের উৎপাদন বেড়েছে ৩০ গুণ। বিদেশে আমরা বাচ্চাদের খেলার সামগ্রী অনেক বেশি বিক্রি করতে পারছি।’’

    সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থার আয়োজিত সম্মেলনে হাজির ছিলেন মোদি

    প্রসঙ্গত একটি সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থার আয়োজিত সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়েই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এই কথাগুলি বলেন। নিজের বক্তব্যে তিনি খোঁচা দেন বিরোধী দল কংগ্রেসকেও। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মতে, ‘‘কংগ্রেস জনগণের আশা আকাঙ্খাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিয়েছে। এই কারণেই জনগণ কংগ্রেসের ওপর আর কোনওভাবেই ভরসা করে না।’’ তিনি জানান, তাঁর সরকার ক্ষমতা আসার পরে বিগত এক দশকে পরিস্থিতি এখন সম্পূর্ণভাবে বদলে গিয়েছে। জনগণের ভরসা, আকাঙ্ক্ষা ও বিশ্বাস তাঁর সরকারের ওপর রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের বক্তব্যে আরও বলেন, ‘‘আজকের ভারত অনেক বড় বড় চিন্তা করে। অনেক বড় লক্ষ্য নির্ধারণ করে এবং তা অর্জন করে।’’

    দেশবাসীর নিরাপত্তায় সদা সজাগ তাঁর সরকার

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘দেশে নিরাপত্তার ব্যবস্থা ক্ষেত্রে সরকার কঠোর পরিশ্রম করছে। সরকার সদা সজাগ রয়েছে, এই বিষয়ে। একটা সময় সন্ত্রাসবাদী হামলা এবং সন্ত্রাসবাদীদের স্লিপারসেল এখন আর খবরে শিরোনামে আসে না।’’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘দেশের জনগণ কংগ্রেসের কাছে আর কিছুই আশা করে না। কিন্তু বিগত ১০ বছরে আমাদের কাছ থেকে তাঁরা অনেক কিছু আশা করেন।’’ তিনি আরও জানান, একটা সময় দেশবাসীর ধারণা ছিল এদেশ ডুবে যাবে। কিন্তু বর্তমানে ভারত লক্ষ্য রেখেছে নিজের সাফল্যের দিকে। এর পাশাপাশি ভারত বিশ্বজুড়ে আশার সঞ্চারও করতে পারছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।

  • PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা (Urban Naxals)। এমনই অভিযোগ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর অভিযোগ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকে কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন তাঁরা। শুক্রবার গুজরাটের (Gujrat) নর্মদা জেলার একতা নগরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ন্যাশনাল কনফারেন্স অফ এনভায়রনমেন্ট মিনিস্টার অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই তিনি নিশানা করেন শহুরে নকশালদের।

    গুজরাটের সর্দার সরোবর বাঁধ তৈরিতে প্রথম পদক্ষেপ করেছিলেন জওহরলাল নেহরু, ১৯৬১ সালে। এদিন সে  প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, নর্মদা নদীর ওপর এই সর্দার সরোবর বাঁধ প্রকল্প দীর্ঘ সময় আটকে রেখেছিলেন শহুরে নকশালরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষ। যার জেরে বাঁধ তৈরিতে নষ্ট হয়েছে বেশ কয়েকটা দশক। এই শহুরে নকশাল ও উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষের বাধার জেরে বাঁধ উঁচু করতে ঋণ দিতেও অস্বীকার করেছিল বিশ্বব্যাংক। মোদি বলেন, এই ষড়যন্ত্র বুঝতে কিছু সময় লেগেছিল। তবে শেষমেশ জয়ী হয়েছেন গুজরাটের বাসিন্দারা। বলা হয়েছিল, এই বাঁধ পরিবেশের পক্ষে ক্ষতিকর। আজ সেই একই বাঁধ পরিবেশ রক্ষা করছে। এই শহুরে নকশালদের থেকে সতর্ক থাকতে বলেন মোদি।

    আরও পড়ুন : ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    তিনি বলেন, শহুরে নকশালদের মতো গোষ্ঠীর থেকে প্রত্যেকের সতর্ক থাকতে হবে। জানা গিয়েছে, বিভিন্ন রাজ্যের ছ হাজারেরও বেশি পরিবেশ সংক্রান্ত ছাড়পত্র এবং সাড়ে ছ হাজারের বেশি জঙ্গল সংক্রান্ত ছাড়পত্র পড়ে রয়েছে। সে প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, এই প্রস্তাবগুলিকে তাড়াতাড়ি ছাড়পত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদি ঠিকঠাক থাকে। ব্যাকলগ থাকলে কোটি কোটি টাকা মূল্যের প্রোজেক্ট আটকে যাবে। মোদি বলেন, এটা অর্থনীতি এবং পরিবেশের পক্ষে একটা উইন-উইন পরিস্থিতি। অযথা পরিবেশের দোহাই দিয়ে কোনও প্রকল্প আটকে রাখা ঠিক নয়। জীবনকে সহজ করতে যা করণীয়, তা করা হবে। তিনি বলেন, যত তাড়াতাড়ি পরিবেশের ছাড়পত্র মিলবে, তত তাড়াতাড়ি হবে উন্নয়ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share