Tag: us

us

  • Lionel Messi: গাড়ি দুর্ঘটনায় অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন মেসি, কী হয়েছিল জানেন?

    Lionel Messi: গাড়ি দুর্ঘটনায় অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন মেসি, কী হয়েছিল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাড়ি দুর্ঘটনায় অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন বিশ্বখ্যাত তারকা ফুলবলার আর্জেন্টিনার লিওনেল মেসি (Lionel Messi)। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মায়ামির ঘটনা। বিশ্বকাপ জয়ী এই ফুটবলারের গাড়িটি পুলিশ এসকর্ট করছে বলে ভাইরাল হওয়া এক ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে। আমেরিকার মেজর লিগ সকার ক্লাবের দল ইন্টার মায়ামির হয়ে খেলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন মেসি। সেই কারণে বর্তমানে ফ্লোরিডায় থাকতে শুরু করেছিলেন তিনি। এখনও ওই ক্লাবে হয়নি তাঁর বরণ অনুষ্ঠান। আজ, রবিবার সমর্থকদের সঙ্গে বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়কের পরিচয় দেওয়ার কথা ক্লাবটির।

    মেসির অভিষেক

    জানা গিয়েছে, ইন্টার মিয়ামির হয়ে মেসির অভিষেক হবে ২১ জুলাই। ক্রুজ আজুলের বিপক্ষে খেলবেন মেসি। তাঁর সেই অভিষেক ম্যাচ স্মরণীয় করে রাখতে বিশেষ আয়োজনের পরিকল্পনা করেছে মায়ামির সমর্থকরা। মেসির ক্লাব ইন্টার মায়ামি জানিয়েছে, প্রয়োজন হলে আর্জেন্টাইন তারকাকে একজন ড্রাইভার দিয়ে দেওয়া হবে। এই ঘটনার পর আশা করি, নিশ্চয়ই সতর্ক হবেন মেসি (Lionel Messi)।

    দুর্ঘটনার ভিডিও ভাইরাল

    দুর্ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হতেই বিশ্বজুড়ে উদ্বেগে মেসি ভক্তরা। তবে গাড়িটি মেসি নিজে চালাচ্ছিলেন, নাকি অন্য কেউ, তা জানা যায়নি। জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনার ঠিক আগে আগেই মেসির এক ভক্ত তাঁর সঙ্গে সেলফি তোলার আবদার করেছিলেন। ভক্তের আবদার রাখতে তাঁর সঙ্গে সেলফিও তোলেন মেসি। ঘটনার পর ফোর্ট লডারডেলের পুলিশ এই তারকা ফুটবলারের গাড়ি পাহারা দিয়ে তাঁর বাড়ি অবধি পৌঁছে দিয়ে যায়।

    জানা গিয়েছে, এদিন ফ্লোরিডার রাস্তায় গাড়ি চালাচ্ছিলেন মেসি। রাস্তার এক জায়গায় ট্রাফিক সিগনাল বুঝতে পারেননি তিনি। লাল বাতি জ্বলে ওঠার পরেও না থেমে এগিয়ে গিয়েছিলেন সামনের দিকে। সেই সময় সামনের রাস্তা দিয়ে আসছিল বেশ কয়েকটি গাড়ি। ওই গাড়ির চালকরা বুঝতে পেরেছিলেন ভুলের বিষয়টা। গতি কমিয়ে দেন তাঁরা। দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে যান মেসি (Lionel Messi)।

     

    আরও পড়ুুন: ‘‘ছাত্র জীবনে অসম্ভব মেধাবী ছিলেন মোদি’’, মত এমএ ক্লাসের সহপাঠীর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Arunachal Pradesh: ‘অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ’, প্রস্তাব পাশ মার্কিন সেনেটে

    Arunachal Pradesh: ‘অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ’, প্রস্তাব পাশ মার্কিন সেনেটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘অরুণাচল প্রদেশ (Arunachal Pradesh) ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ’, বৃহস্পতিবার এই মর্মে প্রস্তাব পাশ করল ইউনাইটেড কংগ্রেসনাল সেনেটরিয়ার কমিটি। অরুণাচলে চিনা আগ্রাসনের নিন্দাও করা হয়েছে প্রস্তাবে। এদিন মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চকক্ষে প্রস্তাবটি পেশ করেন ওরেগেনের ডেমোক্র্যাটিক সেনেটর জেফ মার্কলে, টেক্সাসের রিপাবলিকান সেনেটর জন করনিন এবং টেনেসির রিপাবলিকান সেনেটর বিল হ্যাগার্টি।

    ম্যাকমোহন লাইনকেই মান্যতা

    প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ‘ভারত ও চিনের সীমান্তে থাকা ম্যাকমোহন লাইনকেই মান্যতা দেয় আমেরিকায়। তাই অরুণাচল প্রদেশ ভারতেই।’ চিনের দাবিকে নস্যাৎ করে দিয়েছে এই প্রস্তাব। তাতে বলা হয়েছে, ‘অরুণাচল প্রদেশের একটা বিরাট অংশ তাদের (ভারতে) ভূখণ্ড। ভারতের সেই ভূখণ্ডে ক্রমাগত আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে চিন।’ প্রস্তাবে এও বলা হয়েছে, ‘আমেরিকা সব সময় স্বাধীনতাকেই সমর্থন করে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমেরিকা প্রতিটি দেশের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বকে মান্যতা দেয়। কিন্তু চিন ঠিক এর উল্টো পথে হাঁটছে।‘

    অরুণাচল চিনের নয়, ভারতের

    সেনেটে চিন বিষয়ক কমিটির প্রধান জেফ মার্কলেও বলেন, “অরুণাচল প্রদেশ (Arunachal Pradesh) ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কমিটি এই প্রস্তাব পাশ করেছে এটা বোঝাতে যে অরুণাচল প্রদেশ যে ভারত সাধারণতন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ, এটা বোঝাতে। এই ভূখণ্ড পিপলস রিপাবলিক অফ চায়নার নয়। এবং এই প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আমেরিকা এ ব্যাপারে ভারতকে সমর্থন ও প্রয়োজনীয় সাহায্য করবে, যেমনটা আমেরিকা করে সমমনস্ক আন্তর্জাতিক সব দেশের ক্ষেত্রেই।”  

    সেনেটর জন করনিন বলেন, “সীমান্তে ভারত এবং চিনের মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে। আমেরিকা সব সময় গণতন্ত্র রক্ষা করতে শক্তিশালী অবস্থান নেবে। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলির সাহায্যেই এটা করা হবে।” তিনি বলেন, “অরুণাচল প্রদেশ যে ভারতেরই, চিনের নয়, তা বোঝাতেই পাশ করা হয়েছে প্রস্তাব।” হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি করিনে জিন পিয়ারে বলেন, “অরুণাচল প্রদেশকে (Arunachal Pradesh) দীর্ঘ দিন ধরেই ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে মেনে আসছে আমেরিকা। তাই সেখানে আগ্রাসনের কোনও চেষ্টাই আমরা মেনে নেব না।”

    আরও পড়ুুন: মণিপুর নিয়ে প্রস্তাব পাশ ইইউ পার্লামেন্টে, “ঔপনিবেশিক মানসিকতার প্রতিফলন”, বলল বিদেশমন্ত্রক

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘‘ভারতে কী হচ্ছে?’’ দেশে ফিরেই নাড্ডাকে প্রশ্ন মোদির, নিলেন খোঁজখবর

    Narendra Modi: ‘‘ভারতে কী হচ্ছে?’’ দেশে ফিরেই নাড্ডাকে প্রশ্ন মোদির, নিলেন খোঁজখবর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং মিশর সফর সেরে ফিরেই দেশের হালচাল নিয়ে খোঁজখবর নিতে শুরু করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। দিল্লির পালাম বিমানবন্দরে সোমবার ভোরে তাঁকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, মিনাক্ষী লেখী, গৌতম গম্ভীর, হংস রাজ সহ আরও অনেকে।

    দেশের হালচাল কী?

    বিমানবন্দরে পা রেখেই যাঁরা তাঁকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানাতে গিয়েছিলেন, তাঁদের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। তারপর দেশের বর্তমান হালহকিকত নিয়ে জে পি নাড্ডাকে প্রশ্ন করেন মোদি। বিজেপি সাংসদ মনোজ তিওয়ারি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নাড্ডাজিকে প্রশ্ন করেন, ভারতে সব কেমন চলছে? নাড্ডাজি বলেন, দলের কর্মীরা সরকারের নয় বছরের সাফল্যে খতিয়ান এবং রিপোর্ট কার্ড নিয়ে বাড়ি বাড়ি জনসংযোগ করছেন। নাড্ডাজি জানান, দেশ সুখেই আছে।”

    মোদির ছয়দিনের বিদেশ সফর ছিল ঘটনাবহুল। আমেরিকা, মিশর জুড়ে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে (Narendra Modi) ঘিরে চোখে পড়েছিল উৎসবের ছবি। উল্লেখ্য, গত ২০ জুন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২১ জুন যোগ দিবস উপলক্ষে নিউ ইয়র্কে রাষ্ট্রসংঘের সদর দফতরে  ১৮১টি দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাভ্যাস করেন তিনি। যা একটি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে পরিণত হয়। হোয়াউট হাউসে রেড কার্পেটে স্বাগত জানানো হয় মোদিকে। এরপর স্টেট গালা ডিনারে অংশ নেন তিনি।

    আরও পড়ুন: বিশ্বের উন্নয়ন, মঙ্গলের শক্তি হল ভারত-মার্কিন বন্ধুত্ব! অভিমত মোদির

    ২৪ জুন প্রধানমন্ত্রী পৌঁছন মিশরে। কায়রো বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান মিশরের প্রধানমন্ত্রী মোস্তাফা ম্যাডবউলি। সেখানে দেশের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাতেয় এল সিসির সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ইজিপ্টের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান, ‘অর্ডার অফ দ্য নাইল’ প্রদান করা হয়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Air India Flight: ৩৬ ঘণ্টা পর! সানফ্রান্সিসকো উড়ে গেল এয়ার ইন্ডিয়ার বিকল্প বিমান

    Air India Flight: ৩৬ ঘণ্টা পর! সানফ্রান্সিসকো উড়ে গেল এয়ার ইন্ডিয়ার বিকল্প বিমান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে মাগাদন বিমানবন্দর থেকে সানফ্রান্সিসকোর উদ্দেশে রওনা দিল এয়ার ইন্ডিয়ার বিকল্প (Air India Flight) একটি বিমান। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সোমবার সকালে রাশিয়ায় জরুরি অবতরণ করেছিল এয়ার ইন্ডিয়ার সানফ্রান্সিসকোগামী একটি বিমান। সেই ঘটনার ৩৬ ঘণ্টা পেরিয়ে যাওয়ার পর অন্য একটি বিমানে করে যাত্রীদের পাঠানো হল।

    যাত্রীরা সুরক্ষিত

    বিমান কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, সকল যাত্রীরা সুরক্ষিত অবস্থাতেই রয়েছেন। উল্লেখ্য, গত সোমবার সকালে এয়ার ইন্ডিয়ার ওই বিমান (Air India Flight) দিল্লি থেকে সানফ্রান্সিসকোর দিকে যাচ্ছিল। কিন্তু মাঝ আকাশেই বিমানের ‘ফ্লাইট ইঞ্জিনে’ গোলমাল ধরা পড়ে। বিপদ বুঝেই নিকটস্থ বিমানবন্দর পূর্ব রাশিয়ার মাগাদনের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলকে বার্তা পাঠান পাইলট। মাগাদনের বিমানবন্দরের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল থেকে সবুজ সঙ্কেত পেতেই তড়িঘড়ি বিমানটির জরুরি অবতরণ করানো হয় সেখানে। এয়ার ইন্ডিয়া সূত্রে খবর, সেই বিমানে ২১৬ জন যাত্রী ও ১৬ জন ক্রু মেম্বার ছিলেন। 

    আরও পড়ুন: করমণ্ডল কেড়েছে ছেলের প্রাণ, সেই ট্রেনে চড়ে দেহ আনতে গেলেন বাবা

    বিকল্প বিমানের ব্যবস্থা

    এয়ার ইন্ডিয়ার তরফে জানানো হয়, মুম্বই থেকে বিকল্প বিমান (Air India Flight) মাগাদনে গেলে যাত্রীদের নিরাপদে সান ফ্রান্সিসকো পৌঁছে দেওয়া হবে। যাত্রীদের থাকার জন্য আপৎকালীন পদক্ষেপও করেন এয়ার ইন্ডিয়া কর্তৃপক্ষ। বিমানের যাত্রীদের একটি গ্রামীণ স্কুলে রাখা হয়। কিন্তু প্রান্তিক ওই শহরে যাত্রীদের স্বাচ্ছন্দ্য ছিল না বলে অভিযোগ ওঠে। সমালোচনার মুখে পড়তে হয় বিমান কর্তৃপক্ষকে। শেষ পর্যন্ত ৩৬ ঘণ্টা আটকে থাকার পর অন্য একটি বিমানে যাত্রীদের আমেরিকায় পাঠানো হল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • The Kerala Story: বাংলায় নিষিদ্ধ! বিশ্ব মাতাচ্ছে বাঙালির তৈরি ছবি ‘দ্য কেরালা স্টোরি’

    The Kerala Story: বাংলায় নিষিদ্ধ! বিশ্ব মাতাচ্ছে বাঙালির তৈরি ছবি ‘দ্য কেরালা স্টোরি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় নিষিদ্ধ হলেও বিশ্ব মাতাচ্ছে বাঙালির তৈরি ছবি। বিতর্কের মাঝে রমরমিয়ে ব্যবসা করছে সুদীপ্ত সেন পরিচালিত ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story)। ৬ দিনে বক্স অফিসের সংগ্রহে ৮০ কোটি টাকা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডাতেও ২০০টির বেশি স্ক্রিনে মুক্তি পেল ‘দ্য কেরালা স্টোরি’। 

    তিন মেয়ের গল্প

    বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলি ইতিমধ্যেই ছবিটিকে করমুক্ত ঘোষণা করেছে। তবে সমস্যা তৈরি হয়েছে তামিলনাড়ু এবং বাংলায়। তামিলনাড়ুর প্রেক্ষাগৃহ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে সুদীপ্ত সেনের ছবি, আর বাংলায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’কে (The Kerala Story) নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। গত ৫ মে তিন মেয়ের গল্প নিয়ে তৈরি ছবিটি মুক্তি পায়। কেরল থেকে নিখোঁজ হওয়ার পর এই তিন মেয়ের ধর্মান্তর করা হয়। পরে তারা আইসিস-এ যোগ দেয়।

    ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ হল এক মিশন

    ছবি প্রসঙ্গে পরিচালক সুদীপ্ত সেন জানান, ছবিটি একটি লক্ষ্য নিয়ে তৈরি হয়েছিল, যা শৈল্পিক উদ্দেশ্যের ঊর্ধ্বে। সাংবাদিক বৈঠকে সুদীপ্ত বলেন, “কেরল রাজ্যে দীর্ঘ দিন ধরে বিদ্যমান সমস্যাটিকে দেশ অস্বীকার করছিল। ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story) হল এক মিশন, যা সিনেমার সৃজনশীল সীমানার বাইরে, একটি আন্দোলন, যা সারা বিশ্বের জনসাধারণের কাছে পৌঁছনো উচিত এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করা উচিত।” প্রযোজক বিপুল শাহের দাবি, এই সত্য লুকিয়ে রাখা হয়েছিল দিনের পর দিন, কিন্তু প্রকাশ্যে আনা জরুরি ছিল, তাই এই ছবিটি হওয়ার প্রয়োজন ছিল। ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ ছবিতে শালিনী উন্নিকৃষ্ণনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন অদা শর্মা। ট্যুইট বার্তায় আদা জানান, ‘‘আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ, যাঁরা এই ছবি দেখছেন, যাঁরা এই ছবি নিয়ে কথা বলছেন, যাঁরা এটাকে ট্রেন্ডিং করেছেন এবং যাঁরা আমার কাজের প্রশংসা করেছেন।”

    আরও পড়ুন: প্রথা ভেঙে বাংলাদেশে মুক্তি পাচ্ছে শাহরুখ খানের ‘পাঠান’! প্রথম ২ দিনের টিকিট প্রায় শেষ

    সম্প্রতি সাংবাদিক বৈঠকে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’-কে (The Kerala Story) নিষিদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের একাধিক শহরে সিনেমাহলগুলিতে এ নিয়ে বিক্ষোভ চলছে। ইতিমধ্যেই ‘দ্য কেরালা স্টোরি’-কে নিষিদ্ধ করার বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন দিলীপ ঘোষ-সহ বিজেপির শীর্ষ নের্তৃত্ব। পাশাপাশি এনিয়ে বিরোধীতা করেছেন শাবানা আজমি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ajay Banga: মার্কিন বংশোদ্ভূত ভারতীয় নাগরিক হিসেবে প্রথম! জানুন বিশ্ব ব্যাঙ্কের নয়া প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গার পরিচয়

    Ajay Banga: মার্কিন বংশোদ্ভূত ভারতীয় নাগরিক হিসেবে প্রথম! জানুন বিশ্ব ব্যাঙ্কের নয়া প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গার পরিচয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব ব্যাঙ্কের প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত, মাস্টারকার্ডের প্রাক্তন সিইও অজয় বাঙ্গা। গত ফেব্রুয়ারিতে বিশ্বব্যাঙ্কের প্রেসিডেন্ট পদের জন্য তাঁকে মনোনীত করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সম্প্রতি বিশ্ব ব্যাঙ্কের ২৫ সদস্যের কার্যনির্বাহী পরিষদ সংস্থার নতুন প্রেসিডেন্ট হিসাবে ভারতীয়-আমেরিকান অজয়কে নির্বাচিত করেছে।

    ভারতেই কেটেছে শিক্ষাজীবন

    প্রথম ভারতীয়-আমেরিকান এবং শিখ আমেরিকান হিসেবে বিশ্বের দুটি সেরা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার এবং বিশ্বব্যাঙ্ক) শীর্ষপদে বসতে চলেছেন বাঙ্গা। ৬৩ বছর বয়সি বাঙ্গা জন্মসূত্রে ভারতীয়। ১৯৫০ সালে মহারাষ্ট্রের পুণেতে, এক শিখ পরিবারে জন্ম। বাবা ছিলেন সেনা আধিকারিক। সিমলা এবং হায়দ্রাবাদে কেটেছে স্কুল জীবন। অর্থনীতিতে স্নাতক হন দিল্লির সেন্ট স্টিফেন্স কলেজ থেকে। এর পর, আমদাবাদের আইআইএম থেকে উচ্চশিক্ষা লাভ করেন। ২০০৭ সালে আমেরিকার নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন বাঙ্গা।

    দীর্ঘ কর্মজীবনের শুরুও ভারতে

    ‘নেসলে ইন্ডিয়া’-র হাত ধরে কর্মজীবন শুরু হয়েছিল তাঁর। এর পর কাজ করেন সিটি ব্যাঙ্কেও। ১৯৯৬ সালে আমেরিকা পাড়ি দিয়েছিলেন অজয়। সেখানে ‘পেপসিকো’ সংস্থায় যোগ দেন। ১৩ বছর ওই সংস্থায় কর্মরত ছিলেন তিনি। সিইও-সহ সংস্থার একাধিক পদে দায়িত্ব সামলেছেন। ২০০৯ সালে মাস্টারকার্ডের প্রেসিডেন্ট এবং চিফ অপারেটিং অফিসার হিসাবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন অজয়। পরে ওই সংস্থার সিইও হন। তাঁরই নেতৃত্বে বিশ্ব দরবারে মাস্টারকার্ডের ব্যাপ্তি ঘটে।

    আরও পড়ুুন: ভোররাতে কৃষ্ণ কল্যাণীকে নিয়ে রওনা গোয়েন্দাদের! কোথায় গেলেন?

    কবে থেকে দায়িত্ব গ্রহণ

    ভারত মুক্ত অর্থনীতির পথে হাঁটলে পিৎজা হাট, কেএফসি-কে দেশে ব্যবসার সুযোগ করে দেওয়ার নেপথ্যেও বাঙ্গার হাত ছিল।  ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অফ কমার্সের চেয়ারম্যানও নিযুক্ত হন তিনি। ২০১৬ সালে ভারত সরকার তাঁকে ‘পদ্মশ্রী’ সম্মানে ভূষিত করে। ‘ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল’, ‘ইউএস-ইন্ডিয়া সিইও ফোরাম’-এর মতো অলাভজনক সংস্থারও সদস্য বাঙ্গা।  ২০২৫ সালের মধ্যে ১০০ কোটি মানুষ এবং ৫০ কোটি ক্ষুদ্র অর্থনীতি ও ছোট ব্যবসাকে ডিজিটাল অর্থনীতির আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিলেন তিনি। আপাতত বিশ্ব ব্যাঙ্কের প্রেসিডেন্ট পদে আছেন ডেভিড মালপাস। এক মাস পরে তাঁর থেকেই দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন বাঙ্গা।  আগামী ২ জুন থেকে তাঁর কার্যকাল শুরু হতে চলেছে। পাঁচ বছরের জন্য এই গুরুদায়িত্ব সামলাবেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • US Bank Crisis: আমেরিকায় ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস, ভারতের পৌষ মাস?

    US Bank Crisis: আমেরিকায় ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস, ভারতের পৌষ মাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, কারও সর্বনাশ তো কারও পৌষ মাস। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলছে ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস (US Bank Crisis)। তার জেরে সমগ্র এশিয়া মহাদেশের ব্যাঙ্কগুলি লাভবান হতে চলেছে। বিশেষত ভারতীয় ব্যাঙ্কগুলি। দিন দুয়েক আগেই আন্তর্জাতিক মানিটারি ফান্ড জানিয়েছিল, বিশ্ব অর্থনীতির বৃদ্ধির হার ক্রমশ নিম্নগামী হলেও, ভারত (India) এবং চিনের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি হবে তামাম বিশ্বের অর্ধেক। যার জেরে আশার আলো দেখছে মোদির ভারত। এমতাবস্থায় মিলল ফের সুসংবাদ।

    ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস (US Bank Crisis)…

    জানা গিয়েছে, আমেরিকায় ব্যাঙ্কগুলির ক্রাইসিস শুরু হওয়ায় লাভবান হবে ভারতের ব্যাঙ্কগুলি। সিটিব্যাঙ্কের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, এশিয়ার অর্থনীতির বাজার খুবই শক্তপোক্ত। অন্ততঃ আমেরিকার অর্থনীতির চেয়ে। মার্কিন ডলারের তুলনায় এশিয়ান মুদ্রার দর বাড়ছে। জাপান ছাড়া এশিয়ার অর্থনীতির সূচক মার্চের ১০ তারিখ থেকে ক্রমেই উর্ধ্বমুখী। এই দিনেই সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্ক বসে গিয়েছিল। তার পর থেকে এশিয়ার অর্থনীতির সূচক ক্রমেই উর্ধ্বমুখী। এই সময়সীমার মধ্যে মার্কিন অর্থনীতির (US Bank Crisis ) সূচক পড়ে গিয়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। এশিয়া-প্যাসিফিক ইকনোমিক ও সিটির মার্কেট অ্যানালিসিস জোহান্না চুয়া বলেন, আমরা মনে করি এশিয়ার অর্থনীতির সূচক তুলনায় ভাল থাকবে।

    আরও পড়ুুন: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    তিনি বলেন, আমেরিকা কেন্দ্রিক স্লোডাউন মানে হল মার্কিন ডলারের মূল্য কমবে। যার কারণে এশিয়ায় মুলধনের প্রবাহ বাড়বে। অর্থনীতিবিদদের মতে, এশিয়া প্যাসিফিকের পক্ষে একটা ফ্যাক্টর কাজ করছে। অস্ট্রেলিয়া, সাউথ কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং ইন্ডিয়ার সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কগুলি আপাতত বিশ্ব অর্থনীতির ভরকেন্দ্র (US Bank Crisis) হয়ে উঠছে। সহজ অর্থনীতির জেরে চিনই আপাতত বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণের প্রধান কেন্দ্র হয়ে উঠছে। কোভিড-উত্তরকালেই এটা ঘটছে। এশিয়া প্যাসিফিকের গ্লোবাল মার্কেট স্ট্র্যাটেজিস্ট ডেভিড চাও বলেন, বর্তমানে লগ্নিকারীদের নজর এশিয়ার দিকে। ইউরোপ, আমেরিকা থেকে মুখ ঘুরিয়ে আপাতত তাঁরা এশিয়ামুখী।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hinduphobia: হিন্দুফোবিয়ার নিন্দা করে প্রস্তাব পাশ মার্কিন মুলুকে, কেন জানেন?

    Hinduphobia: হিন্দুফোবিয়ার নিন্দা করে প্রস্তাব পাশ মার্কিন মুলুকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুফোবিয়ার (Hinduphobia) নিন্দা করে প্রস্তাব পাশ হল মার্কিন মুলুকের জর্জিয়া প্রদেশের অ্যাসেম্বলিতে (Georgia Assembly)। এর সঙ্গে সঙ্গে তৈরি হল ইতিহাস। এই প্রথম কোনও মার্কিন প্রদেশে হিন্দুফোবিয়ার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হল। অ্যাসেম্বলিতে প্রস্তাবটি পেশ করেছিলেন আটলান্টার ফোর্সিথ কাউন্টির প্রতিনিধি লরেন ম্যাকডোনাল্ড ও টড জোন্স। হিন্দুফোবিয়ার নিন্দা করে প্রস্তাব পাশ হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে মার্কিন-হিন্দু সম্প্রদায়।

    হিন্দুফোবিয়ার (Hinduphobia) নিন্দা…

    হিন্দুফোবিয়া ও হিন্দু-বিরোধী গোঁড়ামির বিরুদ্ধাচরণ করে প্রস্তাবে বলা হয়েছে, হিন্দু ধর্ম বিশ্বের বৃহত্তম এবং প্রাচীনতম ধর্ম। বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশে ১.২ বিলিয়নেরও বেশি মানুষের ধর্ম হিন্দুধর্ম। বৈচিত্রের ঐতিহ্য রয়েছে এই ধর্মের। রয়েছে মূল্যবোধ, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং শান্তিও। জানা গিয়েছে, আটলান্টার (Hinduphobia) ফোর্সিথ কাউন্টি অঞ্চলটি হিন্দু অধ্যুষিত। মার্কিন-হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রচুর মানুষও বাস করেন এই অঞ্চলে। প্রস্তাবে এও বলা হয়েছে, মার্কিন-হিন্দু সম্প্রদায়ের একটা বিরাট অবদান রয়েছে আমেরিকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে। অবদান রয়েছে চিকিৎসা বিজ্ঞান, বিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফর্মেশন টেকনোলজি, হসপিটালিটি, ফিনান্স, অ্যাকাডেমিয়া, ম্যানুফ্যাকচারিং, এনার্জি এবং খুচরো ব্যবসায়। আরও অনেক ক্ষেত্রেই অবদান রয়েছে তাদের।

    প্রস্তাবে আরও বলা হয়েছে, এই সম্প্রদায়ের অন্যতম অবদান হল যোগা, আয়ুর্বেদ, ধ্যান, খাবার, সঙ্গীত এবং শিল্প। আমেরিকান সমাজের একটা বড় অংশ হিন্দু সংস্কৃতিকে গ্রহণ করেছে। লক্ষ লক্ষ আমেরিকাবাসীর জীবনকে সমৃদ্ধ করেছেন তাঁরা। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, গত কয়েক দশকে আমেরিকার নানা প্রান্তে মার্কিন-হিন্দুদের (Hinduphobia) ওপর ঘৃণা-অপরাধের প্রবণতা বেড়েছে। সেই সংক্রান্ত লিখিত বিবরণ রয়েছে বলেও বলা হয়েছে প্রস্তাবে। বলা হয়েছে, কিছু শিক্ষাবিদ হিন্দু ধর্মের অবমাননাকে সমর্থন করেন এবং হিন্দুদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থগুলির বিরুদ্ধে হিংসা ছড়ানোর অভিযোগ এনেছেন।

    আরও পড়ুুন: রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, সুকান্তকে ফোন করে খোঁজ নিলেন অমিত শাহ

    হিন্দুদের ওপর হিংসার ঘটনার জেরে আটলান্টায় কোয়ালিশন অফ হিন্দুজ অফ নর্থ আমেরিকার তরফে পালন করা হয় হিন্দু অ্যাডভোকেসি ডে। ২২ মার্চ জর্জিয়া স্টেট ক্যাপিটলে আয়োজন করা হয় ওই অনুষ্ঠানের। জানা গিয়েছে, রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাট দুই দলেরই প্রায় ২৫ জন আইন প্রণয়নকারী উপস্থিত ছিলেন ওই অনুষ্ঠানে। কোয়ালিশন অফ হিন্দুজ অফ নর্থ আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজীব মেনন বলেন, আমাদের সম্মানীয় প্রতিনিধি লরেন ম্যাকডোনাল্ড ও টড জোন্স এবং আরও আইন প্রণয়নকারীরা আমাদের এই প্রস্তাব পাশ করতে যাবতীয় সাহায্য করেছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Khalistan: সান ফ্রান্সিসকোয় ভারতীয় দূতাবাসে  হামলা! খলিস্তানপন্থীদের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল সরকার

    Khalistan: সান ফ্রান্সিসকোয় ভারতীয় দূতাবাসে হামলা! খলিস্তানপন্থীদের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঞ্জাবের খলিস্তানপন্থী (Khalistan) নেতা অমৃতপাল সিংয়ের মুক্তির দাবিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় কনসুলেটে ঢুকে এবার তাণ্ডব চালাল খালিস্তানপন্থীরা। লন্ডনের পর সান ফ্রান্সিসকো ‘অমৃতপাল সিংয়ের মুক্তি চাই’ বলে স্লোগান উঠল। ভারতীয় কনসুলেটে সেই হামলার ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে।

    অমৃতপালকে ‘ফেরার’ ঘোষণা

    ভিডিয়োতে খালিস্তানি (Khalistan) পতাকার লাঠি দিয়ে কনসুলেটের জানলা-দরজার কাচ ভাঙতে দেখা গিয়েছে। এছাড়াও কনসুলেটের দেওয়ালে বিভিন্ন রঙের স্প্রে দিয়ে স্লোগান লিখে দেন হামলাকারীরা। এর আগে লন্ডনে ভারতীয় হাই কমিশনে ঢুকে জাতীয় পতাকা নামিয়ে দেন খালিস্তানপন্থীরা (Khalistan)। সেই ঘটনার উচ্চপদস্থ ব্রিটিশ কূটনীতিবিদকে তলব করে ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক। গত শনিবার থেকে খালিস্তানপন্থী নেতা তথা স্বঘোষিত শিখ ধর্মগুরু ‘ওয়ারিস পঞ্জাব দে’ সংগঠনের প্রধান অমৃতপাল সিংকে গ্রেফতারির চেষ্টা চালাচ্ছা পুলিশ। পাঞ্জাবের সাতটি জেলায় লাগাতার চলছে তল্লাশি অভিযান। অমৃতপালের মুক্তির দাবি তোলা হলেও, পাঞ্জাব পুলিশের দাবি, তাঁকে এখনও ধরাই যায়নি। তিনি পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। অমৃতপালকে ‘ফেরার’ বলে ঘোষণা করেছে পাঞ্জাব পুলিশ। তাঁর অনুরাগী এবং ‘ওয়ারিস পঞ্জাব দে’ বা পাঞ্জাবের উত্তরাধিকারী সংগঠনের অন্য নেতা, কর্মীদের গ্রেফতার করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুুন: লন্ডনে ভারতীয় দূতাবাস থেকে তিরঙ্গা নামাল খালিস্তানপন্থীরা, কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    কড়া অবস্থান কেন্দ্রের

    দেশে, বিদেশে খলিস্তানপন্থীদের (Khalistan) বিক্ষোভের আবহেই তাদের বিরুদ্ধে আরও কড়া অবস্থান গ্রহণ করল কেন্দ্র। ভারতে খলিস্তানপন্থীদের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হল। ট্যুইটার বন্ধ করা হয়েছে, কানাডার নতুন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেতা জগমিৎ সিং, কানাডার কবি রুপি কউর এবং কানাডার সমাজকর্মী গুরদীপ সিং সাহোতার মতো ব্যক্তিত্বের। ‘ইউনাইটেড শিখ্স’ নামের একটি স্বতন্ত্র সংগঠনের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টও বন্ধ করা হয়েছে। গত দু’দিনে অমৃতপালের শতাধিক অনুগামীকে গ্রেফতার করেছে পাঞ্জাব পুলিশ। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র ও কার্তুজ। এছাড়াও মিলেছে বিপুল টাকা ও অমৃতপালের ব্যবহৃত বেশ কয়েকটি গাড়ি। রবিবার জলন্ধরে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন অমৃতপালের কাকা ও গাড়ির চালক। অশান্তির আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রেখেছে প্রশাসন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arunachal Pradesh: অরুণাচল ভারতেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ, প্রস্তাব পাশ মার্কিন সেনেটে

    Arunachal Pradesh: অরুণাচল ভারতেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ, প্রস্তাব পাশ মার্কিন সেনেটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল প্রদেশে (Arunachal Pradesh) চিনা (China) আগ্রাসনের নিন্দা মার্কিন সেনেটে। অরুণাচল প্রদেশ ভারতেই (India) অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। এমন দাবি ভারতের তরফে করা হয়েছে বারবার। এবার অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ এমন প্রস্তাব পাশ হল মার্কিন (America) সেনেটেও। ভারত-চিন সীমান্তে ম্যাকমোহন লাইন নিয়ে চিন বারংবার আপত্তি জানালেও, এই প্রসঙ্গে আমেরিকার মত, আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত এই সীমান্তরেখাকে মেনে নেওয়া উচিত চিনের।

    অরুণাচল প্রদেশে (Arunachal Pradesh) আগ্রাসনের নিন্দা…

    সম্প্রতি মার্কিন সেনেটে সর্বসম্মতিক্রমে একটি প্রস্তাব পাশ করিয়ে বলা হয়েছে, ভারত-চিন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় একতরফাভাবে স্থিতাবস্থা নষ্ট করছে চিন। লাদাখ সীমান্তে চিনের সামরিক আগ্রাসন নিয়েও নিন্দা জানানো হয় এই প্রস্তাবে। কিছু দিন ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বার্ষিক রিপোর্টেও চিনের বিরুদ্ধে সীমান্তে স্থিতাবস্থা নষ্ট করার অভিযোগ তোলা হয়েছিল। এর অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই আমেরিকার চিন সংক্রান্ত প্রস্তাবে শোনা গেল ভারতেই সুর। অরুণাচলে (Arunachal Pradesh) চিনা আগ্রাসনের সমালোচনা করে বৃহস্পতিবার মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চ কক্ষে প্রস্তাবটি পেশ করেন ওরেগনের ডেমোক্র্যাটিক সেনেটর জেফ মার্কলে, টেক্সাসের রিপাবলিকান সেনেটর জন করনিন ও টেনেসির রিপাবলিকান সেনেটর বিল হ্যাগার্টি।

    আরও পড়ুুন: মুখ্যমন্ত্রী সবাইকে নিজের মতো প্রতিভাবান ভাবছেন! কেন একথা বললেন সুকান্ত?

    প্রস্তাবে বলা হয়, আমেরিকা সব সময় স্বাধীনতাকে সমর্থন করে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমেরিকা প্রতিটি দেশের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বকে মান্যতা দেয়। কিন্তু চিন ঠিক এর উল্টো পথে হাঁটছে। সেনেটে চিন বিষয়ক কমিটির প্রধান জেফ মার্কেলের মতে, অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তিনি জানান, এ নিয়ে আমেরিকার কোনও দ্বিধা নেই। মার্কেলে জানান, চিন যেভাবে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর আগ্রাসন চালাচ্ছে, তা কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়। অরুণাচলের (Arunachal Pradesh) অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব বজায় রাখতে ভারতের পাশে থাকার বার্তাও দেন মার্কিন সেনেটর। ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের কথাও বলেন তিনি।

    ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বেজিংয়ের একাধিপত্য নিয়েও সরব হয়েছে ওয়াশিংটন। কৌশলগত সম্পর্কে থাকা যে কোনও দেশের পাশে আমেরিকা দাঁড়াবে বলেও স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে ওই প্রস্তাবে। প্রসঙ্গত, এমন একটা সময় সেনেটে ওই প্রস্তাব পেশ করা হয়েছে, যখন পূর্ব লাদাখ সেক্টরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর ভারত ও চিনের সীমান্ত সংঘাত তিন বছর পূর্ণ করতে চলেছে। ২০২০ সালের এপ্রিল ও মে মাসে পূর্ব লাদাখ সীমান্তে দুই দেশের মধ্যে সংঘাত শুরু হয়। এহেন আবহে গত বছর অরুণাচল প্রদেশে আগ্রাসী হওয়ার চেষ্টা করে চিন। সেই চেষ্টা রুখে দেওয়া হয় ভারতীয় সেনার তরফে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share