Tag: uttarkanya

uttarkanya

  • Suvendu Adhikari: তৃণমূলের শহিদ সমাবেশের পাল্টা জোড়া কর্মসূচি ঘোষণা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: তৃণমূলের শহিদ সমাবেশের পাল্টা জোড়া কর্মসূচি ঘোষণা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২১ জুলাই ধর্মতলায় শহিদ সমাবেশ করে তৃণমূল। যুব কংগ্রেসের ব্যানারে রাইটার্স বিল্ডিং অভিযান করতে গিয়ে (Suvendu Adhikari) বাম আমলে পুলিশের গুলিতে মৃত্যু হয়েছিল কয়েকজন যুব কংগ্রেস কর্মীর। তাঁদেরই ‘শহিদ’ (যাঁরা দেশের জন্য প্রাণ দেন, তাঁদের শহিদ বলে। এটা তো ছিল পার্টির প্রোগ্রাম!) আখ্যা দিয়ে ফি বছর ঘটা করে ২১ জুলাই পালন করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূল গঠন করলেও, নিয়ম করে শহিদ দিবস পালন করে চলেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।

    উত্তরকন্যা অভিযানের ডাক (Suvendu Adhikari)

    এবারও পালিত হবে ২১ জুলাই। তৃণমূল যেদিন ধর্মতলায় শহিদ দিবস পালন করবে, সেদিনই উত্তরকন্যা অভিযানের (Uttarkanya Abhiyan) ডাক দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কসবা গণধর্ষণকাণ্ডের প্রতিবাদে বুধবার যুব মোর্চার এক কর্মসূচিতে দাঁড়িয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক জানালেন, ২১ জুলাই উত্তরবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক সদর দফতর উত্তরকন্যার উদ্দেশে অভিযান করবে বিজেপি যুব মোর্চা। পাশাপাশি ৯ অগাস্ট নবান্ন অভিযানের ডাকও দিলেন তিনি।

    হবে নবান্ন অভিযানও

    গত বছর ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছিল সেই ডাক্তারি পড়ুয়ার, যিনি ধর্ষণ ও নৃশংসভাবে হত্যার শিকার হয়েছিলেন বলে অভিযোগ। সেই দিনটির স্মরণেই এবার হবে নবান্ন অভিযান।  শুভেন্দু বলেন, “অভয়ার চোখ দিয়ে সেদিন জল নয়, রক্ত বেরিয়েছে। হাঁসখালি থেকে বগটুই – এই সরকার ও তার বাহিনী ধর্ষকদের রক্ষাকারী। তাই এদের ক্ষমতা থেকে সরাতেই হবে।” এদিন ঝমঝমিয়ে বৃষ্টির মধ্যেই ভাষণ দিচ্ছিলেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, “বৃষ্টি তো দূরের কথা, এই সরকারকে সরাতে গুলি খেতেও রাজি আছি। আমাদের লড়াই চলবে। ২১ জুলাই ওরা কলকাতায় ডিম-ভাত খাবে, আর আমরা উত্তরকন্যায় যাব। কর্মীদের বলছি, নিজের খরচে যাবেন, ভালো করে লড়তে হবে (Uttarkanya Abhiyan)।”

    নির্যাতিতার বাবা-মায়ের কাছে

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) জানান, নবান্ন অভিযানের আগে তাঁরা নির্যাতিতার বাবা-মায়ের কাছে যাবেন অনুমতি নিতে। নবান্ন অভিযানে তাঁরা যাতে যোগ দেন, সেই অনুরোধও করা হবে। তিনি বলেন, “আমরা সেদিন পতাকা ছাড়াই আন্দোলনে যাব। অভয়ার স্মৃতিতেই হবে এই প্রতিবাদ। ৯ অগাস্ট নবান্ন অভিযানে মমতার সরকারের পতন ঘটানোর ডাকও দেওয়া হবে।” বিজেপির নয়া রাজ্য সভাপতি প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, “আগামিকালই (বৃহস্পতিবার) নতুন সভাপতিকে স্বাগত জানাব। নতুন নেতৃত্বের হাত ধরে আসবে নতুন লড়াইয়ের কর্মসূচি।” তিনি বলেন, “মনে রাখবেন, এটা শেষ নয়, এটা ওদের শেষের শুরু।”

    গণধর্ষণের প্রতিবাদে মিছিল

    কসবার সাউথ ক্যালকাটা ল’ কলেজে প্রথম বর্ষের (Suvendu Adhikari) ছাত্রীকে গণধর্ষণের প্রতিবাদে বুধবার মিছিল ও জনসভা করেন শুভেন্দু। রাসবিহারী মোড় থেকে শুরু হয় মিছিল। বৃষ্টি মাথায় নিয়েই মিছিল এগিয়ে গিয়েছে কসবার দিকে। মিছিলে বিজেপির মহিলা কর্মী-সমর্থকদের দেখা যায় ঝাঁটা হাতে নিয়ে হাঁটতে। ছিলেন বিজেপির যুব মোর্চার কর্মী-সমর্থকরাও। ‘কন্যা বাঁচাও’ স্লোগান তুলে সেই মিছিল গিয়ে শেষ হয় (Uttarkanya Abhiyan) সাউথ ক্যালকাটা ল কলেজের কাছে। সেখানেই হয় সমাবেশ। সেই সমাবেশেই রাজ্য সরকার ও তৃণমূলকে শানিত আক্রমণ করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। তিনি বলেন, “বাঙালি হিসেবে অন্য রাজ্যে গিয়ে পরিচয় দিতে লজ্জা বোধ হয়। এ রাজ্যে মহিলাদের বিরুদ্ধে অনেক অপরাধ হয়। তবে কোনও প্রতিকার হয় না।” সমাবেশ থেকে অনেক স্লোগান দেন শুভেন্দু। তার মধ্যে রয়েছে, ‘ঝাড়ু মেরে করো সাফ, মমতার সরকার’। ‘এক হাজার ঝাড়ু, এক হাজার মা মিছিল করেছেন।’ ‘কন্যা বাঁচাও, মমতা হটাও।’ ‘ধর্ষকদের ফাঁসি চাই, মমতার পতন দেখতে চাই।’ ‘বিজেপি কর্মীরা গুলি খেতেও তৈরি।’

    জোড়া কর্মসূচির কথা ঘোষণা

    এই সমাবেশেই শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) ঘোষণা করেন জোড়া কর্মসূচির কথা। ২১ জুলাই উত্তরকন্যা অভিযানের ডাক দিয়ে তিনি বলেন, “ওই দিন চোরেরা কলকাতায় ডিম-ভাত খেতে আসে। আর আমরা উত্তরকন্যা নড়িয়ে দেব (Uttarkanya Abhiyan)।” এর পরেই তিনি জানান, ৫ অগাস্ট তিনি যাবেন অভয়ার বাবা ও মায়ের কাছে, অনুমতি নিতে। শুভেন্দু বলেন, “৫ তারিখে পানিহাটিতে উল্টো রথে যাব। ওই দিন আমি অনুমতি নিতে অভয়ার বাবা-মায়ের কাছে যাব। তাঁদের বলব, পতাকা ছাড়া ৯ অগাস্ট অভয়ার ধর্ষণ-খুনের বর্ষপূর্তিতে নবান্ন অভিযান করতে হবে।”

    মাস আটেক পরেই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন (Suvendu Adhikari)। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তার আগে ধর্মতলায় শহিদ সমাবেশের নামে তৃণমূল ফের একবার নিজেদের শক্তি পরীক্ষা করিয়ে নিতে চাইছে। বিজেপিও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলকে দেখিয়ে দিতে চাইছে (Uttarkanya Abhiyan), তাদের শক্তি কতটা।

  • ABVP: এবিভিপি-র শান্তিপূর্ণ মিছিলের ওপর নির্মমভাবে লাঠিচার্জ, চ্যাংদোলা করে নিয়ে গেল পুলিশ

    ABVP: এবিভিপি-র শান্তিপূর্ণ মিছিলের ওপর নির্মমভাবে লাঠিচার্জ, চ্যাংদোলা করে নিয়ে গেল পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার শিলিগুড়িতে এবিভিপির শান্তিপূর্ণ মিছিলে লাঠি চালাল পুলিশ। পুলিশের লাঠিতে জখম হলেন অসংখ্য ছাত্র ছাত্রীর। এদিন এবিভিপি (ABVP) উত্তরকন্যা অভিযানের ডাক দিয়েছিল। সেই মিছিরকে আটকাতেই  উত্তরকন্যার আগে  তিনবাত্তি মোড়ে নির্মমভাবে লাঠি চালায় পুলিশ।

    কেন উত্তরকন্যা অভিযান? (ABVP)

    রাজ্যের নারী নির্যাতন সহ সন্দেশখালি ঘটনার ন্যায় বিচারের দাবিতে এদিন উত্তরকন্যা অভিযানের ডাক দিয়েছিল এবিভিপি। এই কর্মসূচির তিনদিন আগেই ঘোষণা করেছিল এবিভিপি (ABVP)। রাজ্যে একের পর এক নারী নির্যাতনের ঘটনার মাঝে সন্দেশখালি ঘটনা উঠে এসেছে। তাতে নবান্নে চরম বার্তা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে এই অভিযান কর্মসূচি ছিল।  তাই কোনও স্মারকলিপি নয়, প্রতিবাদি মিছিল নিয়ে উত্তরকন্যায় পৌঁছে সেই বার্তা দেওয়ার কর্মসূচি নিয়েছিল এবিভিপি।

    জারি করা হয় ১৪৪ ধারা

    উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজারে হাজারে ছাত্র-যুব এদিন এবিভিপির (ABVP) এই মিছিলে অংশ নেয়। দিল্লি থেকে আসেন এবিভিপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক  যাজ্ঞবাল্ক শুক্লা। এই বিশাল মিছিল দেখে চিন্তায় পড়ে পুলিশ প্রশাসন। যে কোনওভাবে মিছিল আটকাতে তৎপর ছিল পুলিশ। শিলিগুড়ি থেকে উত্তরকন্যা যাওয়ার মূল রাস্তার জায়গায় জায়গায় পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল। জলপাই মোড় থেকে তিনবার মোড় ব্যারিকেড করে রেখেছিল বিশাল পুলিশবাহিনী। তিনবাত্তি মোড় এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।  বেলা দুটোর পর বিভিন্ন জায়গা থেকে মিছিল এসে জলপাই মোড়ে  জমায়েত হয়। শুরু হয় উত্তরকন্যা অভিমুখে যাত্রা।

    কীভাবে মিছিল আটকাল পুলিশ?

    নৌকাঘাট অতিক্রম করার মুখেই প্রথম ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে চলে মিছিল। তিনবাত্তি মোড়ে মিছিল পৌঁছতেই দেখা যায় দলবেঁধে পুলিশ লাঠি উঁচিয়ে মিছিলের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। বিনা প্ররোচনাতেই এবিভিপি (ABVP) মিছিলের ওপর পুলিশের নির্মমভাবে লাঠি চালায়। এই আক্রমণে বহু ছাত্র ছাত্রী রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন। পুলিশের হাত থেকে বাঁচতে অনেকে দৌঁড়ে পালান। দেখা যায় অলিতে গলিতে চলে যাওয়া এবিভিপি সমর্থকদের পুলিশ টেনে-হিঁচড়ে টেনে আনছে মারতে মারতে। এবিভিপি বহু ছাত্র-যুব সদস্যকে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়। এর মধ্যে সংগঠনের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক  যাজ্ঞবাল্ক শুক্লা রয়েছেন।  তিনি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় দেখা যায় পুলিশ তাকে টেনে হিঁচড়ে গাড়িতে তোলে।

    আরও পড়ুন: প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরই তৃণমূলের সব পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সায়ন্তিকা

      এবিভিপি-র নেতৃত্ব কী বললেন?

    এবিভিপি-র উত্তরবঙ্গ জোনের সভাপতি বিশ্বজিৎ রায় বলেন, আমাদের আন্দোলন সফল। কেননা এবিভিপির মিছিলকে আটকাতে এদিন পুলিশ ১৪৪ ধারা জারি করে যেভাবে  বর্বরোচিত আক্রমণ করেছে। আমাদের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক  যাজ্ঞবাল্ক শুক্লাকে পুলিশ যেভাবে টেনে হিঁচড়ে মেরে গাড়িতে তুলেছে, এতে প্রমাণ হয় সত্যকে চাপা দিতে পুলিশ দিয়ে তৃণমূল সরকার ন্যায় বিচারের দাবিতে এবিভিপি আন্দোলনকে দমিয়ে রাখতে চেয়েছে। পুলিশ যেভাবে লাঠি চালিয়েছে, তাতে প্রমাণ হয়েছে এবিভিপির আন্দোলন সফল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: উত্তরকন্যায় প্রতারণাচক্রের হদিশ! চাকরির টোপ দিয়ে টাকা হাতিয়ে গ্রেফতার এক কর্মী

    Siliguri: উত্তরকন্যায় প্রতারণাচক্রের হদিশ! চাকরির টোপ দিয়ে টাকা হাতিয়ে গ্রেফতার এক কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিলিগুড়িতে (Siliguri) রয়েছে উত্তরবঙ্গের শাখা সচিবালয় উত্তরকন্যা। আর সেখানেই প্রতারণা চক্রের হদিশ মিলল। চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার করা হল সেখানকারই এক নিরাপত্তাকর্মীকে। এই ঘটনায় জড়িত আরও এক নিরাপত্তাকর্মী পলাতক। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে শিলিগুড়ি জুড়ে। শিলিগুড়ির পুলিশ কমিশনার সি সুধাকর বলেন, ঘটনার তদন্ত চলছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Siliguri)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্তরা হল মইনুর রহমান ও বিষ্ণুপদ গুপ্ত। দু’জনেই শিলিগুড়ির (Siliguri) উত্তরকন্যা সংলগ্ন ফুলবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। দু’জনেই উত্তরকন্যায় বেসরকারি সংস্থার অধীন নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করে। অভিযোগ, উত্তরকন্যায় কাজ করার সুযোগ নিয়ে শিক্ষত বেকার ছেলেমেয়েদের চাকরি দেওয়ার নাম করে তাঁদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছিল অভিযুক্তরা। আর সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই তদন্তে নামে উত্তরকন্যা ফাঁড়ির পুলিশ। বুধবার উত্তরকন্যা থেকে গ্রেফতার করা হয় বিষ্ণুপদকে। কয়েক বছর ধরে ওই দু’জন নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করছে উত্তরকন্যায়। জানা গিয়েছে, জলপাইগুড়ির তিনজন যুবতীর কাছ থেকে মইনুল রহমান কিছু টাকা নেয় শিলিগুড়ি শহরে কোনও একটি নার্সিংহোমে চাকরির দেওয়ার নাম করে। টাকা নিতেই যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় মইনুল। পরে, ফোন করে তিনজনকে অন্য এক নিরাপত্তারক্ষী বিষ্ণুপদ গুপ্তর সঙ্গে সচিবালয়ে দেখা করার কথা বলে মইনুল। তিন যুবতী সেখানে পৌঁছনোর পর বিষ্ণুপদ তাঁদের কাছে ফের টাকার দাবি করে ও বাড়ি চলে যেতে বলে। এতে যুবতীদের সন্দেহ হয়, তাঁরা প্রতারণার শিকার হয়েছেন। পরবর্তীতে বিষয়টি উত্তরকন্যার আধিকারিকদের জানালে তাঁরা এনজেপি থানার পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ বিষ্ণুপদকে গ্রেফতার করে। তবে, মূল অভিযুক্ত মইনুল পলাতক। তার খোঁজ করেছে পুলিশ।

    প্রতারিতদের কী বক্তব্য?

    প্রতারিতরা বলেন, ‘আমাদের বেসরকারি হাসপাতালে চাকরি দেবে বলে একজন টাকা নেয়। তারপর উত্তরকন্যায় আরেকজনের কাছে পাঠায়। সেও টাকা দাবি করে। কিন্তু কোথায় ইন্টারভিউ হবে, তা জানায়নি। এতেই আমাদের সন্দেহ হয়। তখন আমরা পুলিশকে জানাই।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share