Tag: uttarkashi tunnel collapse

uttarkashi tunnel collapse

  • Uttarkashi Tunnel Collapse: ফোনে ছেলের গলা শুনেও উদ্বেগ কাটছে না আরামবাগের দুই পরিবারে

    Uttarkashi Tunnel Collapse: ফোনে ছেলের গলা শুনেও উদ্বেগ কাটছে না আরামবাগের দুই পরিবারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশিতে সুড়ঙ্গ ধসে (Uttarkashi Tunnel Collapse) আটকে থাকা ছেলের সঙ্গে কথা বলে কিছুটা স্বস্তি ফিরলেও উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত উদ্বেগ কাটছে না দুই পরিবারে। প্রায় ১২ দিন পার হয়ে গেলেও এখনও উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশিতে ধসের জেরে সুড়ঙ্গের মধ্যে আটকে রয়েছেন ৪১জন শ্রমিক। তারমধ্যে আছে হুগলির আরামবাগ মহকুমার দুই যুবক। একজন পুরশুড়ার থানার নিমডাঙ্গির বাসিন্দা জয়দেব প্রামাণিক, অন্যজন পুরশুড়ার হরিনাখালির বাসিন্দা সৌভিক পাখিরা। তবে, উদ্ধারের কাছাকাছি পৌঁছানোর পরও তাঁদের এখনও উদ্ধার করা সম্ভব না হওয়ায় উদ্বেগে রয়েছেন পরিবারের লোকজন।

    রাজ্যে কোনও কাজ না পেয়ে বাইরে কাজে যান জয়দেব

    সৌভিক ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার ও জয়দেব সার্ভে ইঞ্জিনিয়ার কাজ করেন। প্রায় দেড় বছর আগে জয়দেব ওই কোম্পানিতে কাজে যোগ দেন। বাড়িতে বাবা তাপস প্রামাণিক ও মা তপসী প্রামাণিক। বাবার ছোট্ট চায়ের দোকান রয়েছে। সেখান থেকেই কোনওরকমে সংসার চলত তাদের। পরিবারের পাশে দাঁড়াতেই এই রাজ্যে কোনও কাজ না পেয়ে বাইরে কাজে যান জয়দেব। কিন্তু, হঠাৎ কাজ চলাকালীন সুড়ঙ্গ ধসে (Uttarkashi Tunnel Collapse) ছেলে আটকে পড়ার খবরে যেন বাবা ও মায়ের বাজ পড়ার মতো পরিস্থিতি হয়।

    ‘আমি ঠিক আছি, তোমরাও ভালো থেকো’, সুড়ঙ্গ (Uttarkashi Tunnel Collapse) থেকে বার্তা জয়দেবের

    ছেলের চিন্তায় একেবারে খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দিশেহারা অবস্থা হয়েছিল জয়দেবের মায়ের। দুশ্চিন্তা ও উদ্বিগ্নের মধ্যে দিয়ে দিন কাটাচ্ছিলেন। বুধবার রাত্রে হঠাৎ প্রথমে ছেলের ভয়েস কল রেকর্ডিং শুনে কিছুটা স্বস্তি ফেরে মায়ের ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের। যদিও  রাতেই ফোনে মায়ের সঙ্গে কথা বলেন ছেলে জয়দেব। জয়দেব ফোনে মা’কে বলেন, ‘আমি ঠিক আছি, তোমরাও ভালো থেকো, সময়ে খেয়ে নিও ‘ আর ছেলের সেই কথা শুনে মনে স্বস্তি ফেরে বাবা ও মায়ের।

    বৃহস্পতিবারও পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন সৌরভ

    সৌভিকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পেরে স্বস্তি ফিরেছে পরিবারে। সৌভিকের বাবা অসিত পাখিরা  পেশায় চাষি। মা লক্ষ্মী পাখিরা গৃহবধূ। সৌভিক কলকাতার আশুতোষ কলেজ থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করে উত্তরাখণ্ডে ওই কোম্পানিতে কাজে যোগ দিয়েছিলেন। পুজোর সময় বাড়ি ফিরে দশ দিন ছুটি কাটিয়ে আবারও কাজে ফিরে যান। কাজে যোগ দেওয়ার চার দিন পরেই এই দুর্ঘটনা ঘটে টানেলের (Uttarkashi Tunnel Collapse) মধ্যে আটকে পড়েন। বুধবারের পর বৃহস্পতিবারও উত্তরাখন্ড থেকে ফোনে সৌভিক তাঁর মায়ের সঙ্গে কথা বলেন।  পরিবারের সকলে কেমন আছেন তা তিনি জানতে চান। হাসতেও শোনা যায় সৌভিককে। তারপরেই সৌভিকের মা অনেকটাই মনোবল ফিরে পান। তবে, সৌভিকের  মা চাইছেন, সকলকে যেন সুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।

    সৌভিকের বাড়িতে পুজোর আয়োজন করা হয়

    শুধু সময়ের অপেক্ষা করছেন দুই বাড়ির ছেলে কখন বাড়ি ফিরবে। ছেলের মঙ্গলকামনায় বৃহস্পতিবার বাড়িতে পুরোহিত দিয়ে পূজা অর্চনা করলেন সৌভিকের মা লক্ষীদেবী। যদিও এখনও উৎকণ্ঠায় রয়েছে  দুই পরিবারই ও প্রতিবেশীরা। কবে তাদের ছেলে সহ আটকে থাকা সকলকেই  উদ্ধার করা সম্ভব হবে তার আশায় দিন কাটাচ্ছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel Collapse: উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গ ধসে আটকে বাংলার তিন যুবক, উদ্বেগে পরিবার

    Uttarkashi Tunnel Collapse: উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গ ধসে আটকে বাংলার তিন যুবক, উদ্বেগে পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিন রাজ্যে কাজ করতে গিয়ে উত্তরাখণ্ডের কাশীতে টানেলের (Uttarkashi Tunnel Collapse) ভিতরে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে আটকে পড়েছেন হুগলির আরামবাগের পুরশুড়ার দুই যুবক। তাঁদের নাম সৌভিক পাখিরা এবং জয়দেব প্রামাণিক। সৌভিকের বাড়ি পুরশুড়া থানার হরিণাখালি গ্রামে। আর জয়দেব নিমডাঙ্গির বাসিন্দা। আটদিন ধরে তাঁরা আটকে থাকায় পরিবারের লোকজন উদ্বিগ্ন।

    পুজোর ছুটিতে বাড়ি এসেছিলেন (Uttarkashi Tunnel Collapse)

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, সৌভিক কলকাতার আশুতোষ কলেজ থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা করে একটি বেসরকারি কোম্পানির চাকরিতে যোগ দেন উত্তরাখণ্ডে। ৯ মাস আগে ওই কোম্পানির চাকরি করতে যান তিনি। পুজোর ছুটিতে তিনি বাড়িতেও এসেছিলেন। ছুটি কাটিয়ে আবার ফিরে যান কাজে। উত্তরাখণ্ডে পাহাড়ের ভিতর দিয়ে ট্যানেলের মাধ্যমে রাস্তা তৈরির কাজ চলছিল। সেখানেই কাজ করছিলেন সৌভিক ও জয়দেব। কাজ চলাকালীন পাহাড়ে ধস নেমে ট্যানেলের (Uttarkashi Tunnel Collapse) মুখ বন্ধ হয়ে গিয়ে আটকে পড়েন সৌভিক ও জয়দেব। তারপর উদ্ধারকার্য শুরু হয়েছে বলে পরিবারের লোকজন জানতে পারেন। কিন্তু কোনওভাবেই সৌভিক ও জয়দেবের সঙ্গে পরিবারের লোকজন যোগাযোগ করতে পারেননি।

    পরিবারের লোকজনের কী বক্তব্য?

    সৌভিকের মা লক্ষ্মী পাখিরা বলেন, গত ১১ নভেম্বর রাতে সৌভিকের সঙ্গে শেষ কথা হয়েছিল। তারপর থেকে আর কোনও যোগাযোগ করা যায়নি। ট্যানেলে (Uttarkashi Tunnel Collapse) আটকে রয়েছে। অক্সিজেন ও খাবার পাঠিয়েছে। ওখানে থাকা লোকেদের সঙ্গে ওয়াকিটকির মাধ্যমে তাদের কথাবার্তা হয়েছে বলেই জানতে পেরেছি। জয়দেবের পরিবারের লোকজনের বক্তব্য, জয়দেবের কোম্পানির কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হয়েছে। তবে, জয়দেবের খোঁজ মেলেনি। সুস্থ আছে বলে জানতে পেরেছি। দিল্লি থেকে নতুন মেশিন নিয়ে এসে বসানো হয়েছে, যাতে খুব তাড়াতাড়ি তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়।

    কোচবিহারের যুবকও আটকে 

    আরামবাগের মতো কোচবিহারের মানিক তালুকদার নামে এক যুবকও ট্যানেলের (Uttarkashi Tunnel Collapse) ভিতরে আটকে রয়েছেন। তাঁর বাড়ি তুফানগঞ্জের চেকাডরা গেরগেন্দার এলাকায়। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ৬ মাস আগে তিনি কাজ করতে গিয়েছিলেন। পরিবারের লোকজনের বক্তব্য, ১১ নভেম্বর শেষ কথা হয়েছিল। এখন কেমন আছে তা বুঝতে পারছেন না। কেউ খোঁজ দিলে খুব ভাল হয় বলে তাঁরা জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel Collapse: ৮ দিন উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটক ৪১ শ্রমিক, আর কতদিন পর উদ্ধার?

    Uttarkashi Tunnel Collapse: ৮ দিন উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটক ৪১ শ্রমিক, আর কতদিন পর উদ্ধার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৭০ ঘণ্টার ওপর উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel Collapse) এখনও আটকে রয়েছেন ৪১ জন শ্রমিক। এত জন শ্রমিককে সুস্থ, স্বাভাবিক অবস্থায় পাওয়া যাবে কিনা, সে নিয়ে উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন। সুড়ঙ্গের ভিতরে ক্রমশই ধৈর্য হারাচ্ছেন আটক শ্রমিকরা। এমতাবস্থায় প্রশাসনের এক শীর্ষ আধিকারিক জানিয়েছেন, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এখনও চার থেকে পাঁচ দিন সময় লাগবে। শুক্রবার বিকট শব্দ শুনতে পাওয়া যায় সুড়ঙ্গ থেকে। এর পরেই স্থগিত রাখা হয় যাবতীয় উদ্ধারকাজ। জানা গিয়েছে, ধসের কারণেই ওই শব্দ শোনা গিয়েছিল। তার পরেই পাঁচ পরিকল্পনা মেনে উদ্ধারকাজ চালানোর বিষয়ে বৈঠকে বসেন কেন্দ্রীয় সরকারের শীর্ষকর্তারা। অর্থাৎ একটি পরিকল্পনার ওপর আর ভরসা রাখছে না উদ্ধারকারী দল।

    শারীরিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত শ্রমিকরা (Uttarkashi Tunnel Collapse) 

    আটক হওয়া শ্রমিকদের উদ্ধার করতে প্রথম দিন থেকেই পাইপের মাধ্যমে তাঁদের সরবরাহ করা হচ্ছে ভিটামিন, শুকনো ফল এবং অবসাদ রোখার ওষুধ। অক্সিজেন সাপ্লাইও করা হচ্ছে। গত ১২ নভেম্বর থেকে আটকে রয়েছেন এই শ্রমিকরা। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও আশার আলো দেখাতে পারেনি প্রশাসন। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এতদিন সুড়ঙ্গের (Uttarkashi Tunnel Collapse) ভিতরে থাকার ফলে শ্রমিকরা নিশ্চিতভাবেই মানসিক এবং শারীরিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। ১৯ নভেম্বর রবিবার উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা যে সুড়ঙ্গে শ্রমিকরা আটকে পড়েছেন তার পাশাপাশি সমান্তরালভাবে আরেকটি সুড়ঙ্গ খোঁড়ার চেষ্টা করছেন। এই সুড়ঙ্গ খুঁড়তে মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর থেকে আনা হয়েছে ড্রিল করার মেশিন।

    কী বলছেন প্রধানমন্ত্রীর প্রাক্তন উপদেষ্টা? (Uttarkashi Tunnel Collapse) 

    প্রধানমন্ত্রীর দফতরের একটি দলও হাজির রয়েছে সেখানে। প্রধানমন্ত্রীর প্রাক্তন উপদেষ্টা ভাস্কর খুলবের মতে, ‘‘বিশেষজ্ঞেরা মনে করছেন, একটি পরিকল্পনার উপর ভিত্তি করে উদ্ধারকাজ (Uttarkashi Tunnel Collapse) না চালিয়ে একই সঙ্গে পাঁচটি পরিকল্পনা মেনে যত দ্রুত সম্ভব আটক শ্রমিকদের কাছে পৌঁছনো উচিত।’’ তিনি জানিয়েছেন, আরও চার থেকে পাঁচ দিন সময় লাগতে পারে। তবে ঈশ্বর দয়া করলে আগেও উদ্ধারকাজ হয়ে যেতে পারে। অন্যদিকে, রবিবার ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গাদকারী এবং উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামী। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘যা কিছু সম্ভব সবটাই করা হচ্ছে। সমস্ত রকমের বিশেষজ্ঞ দল এখানে উপস্থিত রয়েছে।’’ 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tunnel Collapse: সুড়ঙ্গ থেকে শ্রমিকদের উদ্ধারের পর কেক কাটল এনডিআরএফ, কী উদযাপন হল?

    Tunnel Collapse: সুড়ঙ্গ থেকে শ্রমিকদের উদ্ধারের পর কেক কাটল এনডিআরএফ, কী উদযাপন হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৭ দিনের মাথায় সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ৪১ জন শ্রমিকের কাছে গতকাল পৌঁছয় জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। উত্তরাখণ্ডের (Uttarkashi Tunnel Collapse) সিল্কিয়ারা টানেলে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিককে মঙ্গলবার রাতে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়। টানেল থেকে উদ্ধারের পর সব শ্রমিককে চিনিয়ালিসাউর কমিউনিটি হেলথ সেন্টারে রাখা হয়েছিল। যেখানে সব শ্রমিকদের ডাক্তারি পরীক্ষা চালানো হয়। ২৪ ঘণ্টা চিকিৎসকদের নজরে থাকার পর তাঁরা বাড়ি ফিরতে পারবেন।  ১৭ দিনের কঠোর পরিশ্রমের পরে সমস্ত কর্মীকে টানেল থেকে বাইরে বের করে আনতে পেরে খুশি এনডিআরএফ সহ অন্যান্য উদ্ধারকারী দলের কর্মীরা। ওই উদ্ধারকারী দলের এক সদস্যের গতকাল জন্মদিন ছিল। শ্রমিকদের নিরাপদে বের করে কেক কেটে সহকর্মীর জন্মদিনের আনন্দ ভাগ করে নিলেন তাঁরা। সেই ভিডিও সোশ্যাল সাইটে ভাইরাল।

    আবেগাপ্লুত মুখ্যমন্ত্রী

    গত ১২ নভেম্বর দিওয়ালির রাতে টানেলের একটি অংশ ধসে ৪১জন শ্রমিক টানেলের ভিতরেই আটকা পড়েছিলেন। এর পরে এনডিআরএফ সহ অন্যান্য উদ্ধারকারী দল তাদের বাঁচাতে কোনরকম চেষ্টা বাকি রাখেনি। এই কয়েকদিন ধরেই উদ্ধারকারী কর্মীদের সঙ্গে লাগাতার কথাবার্তা চালিয়ে গেছেন মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। এমনকি তাঁবু গেড়ে তিনি সেখানেই ছিলেন। ৭ মিটার টানেল খোঁড়ার কাজ সম্পূর্ণ হতেই প্রার্থনা করতে থাকেন তিনি। টানেলের ভিতর থেকে শ্রমিকদের বাইরে আনা হলে খুশিতে ভাসেন সকলে। 

    অ্যাম্বুল্যান্সে বসেই টানেলের বাইরে বেরোন শ্রমিকরা। তাঁরা শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ আছেন। অস্থায়ী হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টা অবজারভেশনে রাখা হয় তাঁদের। বুধবার সকালে ভারতীয় বায়ুসেনার চিনুকে চাপিয়ে শ্রমিকদের হৃষীকেশ এমসে ভর্তি করানো হয়। দ্রুত যাতে ৪১ জনের স্বাস্থ্যের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা যায়, সে কারণেই এই ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Uttarkashi Tunnel Collapse: ১৭ দিন উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটকে ৪১ জন শ্রমিক, কেমন ছিল সেই লড়াই

    Uttarkashi Tunnel Collapse: ১৭ দিন উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটকে ৪১ জন শ্রমিক, কেমন ছিল সেই লড়াই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে মুক্তির আলো দেখলেন উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিক। ১৭ দিন পর, নানা বাধা বিপত্তি কাটিয়ে, সুড়ঙ্গ থেকে একে একে উদ্ধার করা হয় বাংলার ৩ শ্রমিক-সহ ৪১ জনকে। ১২ নভেম্বর দুপুরের পর থেকে ওই অন্ধকার কূপে তাঁরা কী করেছেন, কেমন ছিলেন। বেরিয়ে এসে সেই কথা জানালেন তাঁরা। তাঁদের বিপদের দিনের কথা শোনালেন চিকিৎসকরাও। উৎকণ্ঠা আর আতঙ্ক ছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় আবশ্যিক জিনিস কোনওভাবে তাঁদের কাছে পৌঁছনো গিয়েছিল। শ্রমিকদের উদ্ধারে সবরকম প্রয়াস করেছে সরকারও। তাই সুড়ঙ্গ থেকে বাইরে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি আস্থা দেখিয়েছেন শ্রমিকরা।

    জিওটেক্সটাইল শিটের বান্ডিল বিছানা

    সুড়ঙ্গের বাইরে এসে শ্রমিকরা জানান, “যখন ধস নামল, তখনই বুঝতে পেরেছিলাম আমরা আটকে গিয়েছি। প্রথম ১০-১৫ ঘণ্টা আমাদের পরিস্থিতি কঠিন ছিল। কিন্তু পরে একটা পাইপের মাধ্যমে আমাদের ভাত, ডাল ও শুকনো ফল পাঠানো হয়। একটা মাইকও লাগিয়ে দেওয়া হয়, যার মাধ্যমে আমরা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলতাম।” তাঁরা জানান, যেখানে তাঁরা আটকে পড়েছিলেন, সেখানে জিওটেক্সটাইল শিটের বান্ডিল পড়েছিল। শ্রমিকরা সেটাকেই বিছানার মতো করে বানিয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। টানেলের ভিতরে কর্মীদের খুব একটা ঠান্ডা লাগেনি। সেখানে তাপমাত্রা ২২-২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ছিল। আটকে পড়া শ্রমিকরা সুড়ঙ্গেই যোগব্যায়াম ও ব্যায়াম করছিলেন। সকাল-সন্ধ্যা টানেলের ভেতরে হেঁটছেন। যে অংশে শ্রমিকরা আটকে পড়েছিলেন, তার দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ২ কিলোমিটারের মতো। ফলে, হাঁটাচলায় অসুবিধে হয়নি।

    টানেলে ২৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছিল

    শ্রমিকদের উদ্ধাকাজের সঙ্গে যুক্ত থাকা এক আধিকারিক জানান, তিনি বলেন, ওঁরা ২৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ পেয়েছেন। ধ্বংসাবশেষের কারণে বিদ্যুতের সরবরাহের কোনও ক্ষতি হয়নি। নির্মাণের সময়, সুড়ঙ্গের দেওয়াল বরাবর বৈদ্যুতিক তারগুলি নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেগুলি ভাল অবস্থাতেই ছিল। ফলে অন্তত একটু আলোর ব্যবস্থা ছিল অন্ধকার সুড়ঙ্গে। সমস্ত প্রয়োজনীয় জিনিস, যেমন টুথব্রাশ, টুথপেস্ট, তোয়ালে, জামাকাপড়, অন্তর্বাস ইত্যাদি শ্রমিকদের দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের মোবাইল ফোনও দেওয়া হয়েছিল। তাতে সিনেমা এবং ভিডিও গেমও ছিল।

    পাঠানো হয়েছে পর্যাপ্ত খাবার

    সুড়ঙ্গে আটকে থাকা শ্রমিকদের প্রথমে তরল খাবার দেওয়া হলেও কয়েকদিন পর থেকে সলিড খাবার দেওয়া শুরু হয়। শ্রমিকদের দেখার দায়িত্বে থাকা চিকিৎসকরা জানান, “আমরা সকালে তাদের কাছে ডিম, চা এবং পোরিজ(ওটস, সুজি জাতীয়) পাঠাচ্ছিলাম। দুপুর ও রাতের খাবারে ডাল, ভাত, রুটি এবং সবজি খাচ্ছিলেন। তাঁদের খাওয়ার জন্য ডিসপোজেবল প্লেটও পাঠানো হচ্ছিল।” চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শ্রমিকরা যাতে পর্যাপ্ত জল খান, তা নিশ্চিত করতে বোতলের মধ্যে ভরে পাইপের মাধ্যমে ওআরএস পাউডার পাঠানো হয়েছিল। তাছাড়া চোখের ড্রপ, ভিটামিন পিল এবং অন্যান্য এনার্জি ড্রিংকও পাঠানো হয়েছে। শুকনো ফল ও বিস্কুটও শ্রমিকদের কাছে পাঠানো হয়।

    আরও পড়ুন: জীবনের ঝুঁকি, মনের জোরে সাফল্য! উত্তরকাশীতে ‘হিরো’ র‍্যাট হোল মাইনার্স

    সুড়ঙ্গ থেকে বেরনোর পর রাতেই শ্রমিকদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। টানেলের মুখের সামনে তৈরি মন্দিরে পুজো দেওয়া হয়। আপাতত চিনিয়ালিসৌরের হাসপাতালে রয়েছেন উদ্ধার হওয়া শ্রমিকরা। এখনও পর্যন্ত হাসপাতালে থাকাকালীন তাঁদের কোনওরকম শারীরিক সমস্যা হয়নি। সকালে তাঁদের হালকা খাবার দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel Collapse: জীবনের ঝুঁকি, মনের জোরে সাফল্য! উত্তরকাশীতে ‘হিরো’ র‍্যাট হোল মাইনার্স

    Uttarkashi Tunnel Collapse: জীবনের ঝুঁকি, মনের জোরে সাফল্য! উত্তরকাশীতে ‘হিরো’ র‍্যাট হোল মাইনার্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাওয়া-খাওয়া ভুলে পাথর কেটেছেন। প্রতি মুহূর্তে ছিল ঝলসে যাওয়ার ভয়। তবু পাথর কেটে চলেছেন ১২ জন র‍্যাট হোল মাইনার্স। বিদেশি যন্ত্র যেখানে হার মেনে গিয়েছিল, সেখানে এই ১২ জনের মনের জোরেই উদ্ধার করে আনা গেল উত্তরকাশীর (Uttarkashi Tunnel Collapse) সুড়ঙ্গে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিককে। উদ্ধারকাজ সফল হওয়ার পরে ওই ১২জন শ্রমিকের মুখে ছিল তৃপ্তির হাসি। এদিন তাঁরা রিয়েল-হিরো। 

    কী এই র‍্যাট হোল মাইনিং

    র‍্যাট হোল মাইনিং বা ইঁদুরের গর্ত খনন একটি বিতর্কিত এবং বিপজ্জনক প্রক্রিয়া। খুব ছোট গর্ত (৪ ফুটের বেশি চওড়া নয়) খনন করে কয়লা তোলার একটি অভিনব পদ্ধতি। খনি শ্রমিকরা কয়লা সীমায় পৌঁছে গেলে, কয়লা উত্তোলনের জন্য পাশে টানেল তৈরি করা হয়। উত্তোলিত কয়লা কাছাকাছি ডাম্প করা হয় এবং পরে উত্থিত করা হয়। এই পদ্ধতিকেই বলে র‍্যাট হোল মাইনিং। এই পদ্ধতি ইতিমধ্যেই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। খুব সরু গর্ত করে নীচের দিকে এগিয়ে যাওয়া হয়। অনেক সময় গর্ত এতটাই সরু হয় যে একজন মাত্র সেই গর্তে নামতে পারেন। 

    নিষিদ্ধ পদ্ধতিতেই সাফল্য

    মার্কিন অগার মেশিন ভেঙে পড়ার পর উত্তরকাশীর টানেলে আটক ৪১ শ্রমিকদের উদ্ধারে র‍্যাট হোল মাইনার্সদের উপরেই ভরসা করতে হয়। দিল্লি ও ঝাঁসি থেকে উড়িয়ে আনা হয় র‌্যাট হোল মাইনার-দের। তারাই কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় সরু পাইপের মধ্যে বসে সরিয়ে ফেলেন ১৫ মিটার ধস। প্রায় ৪০০ ঘণ্টার পর এক ঝটকায় টানেলে আটক শ্রমিকদের সামনে খুলে যায় সব বাধা। মোট ১২ জন বিশেষজ্ঞ র‍্যাট হোল মাইনার দলে দলে ভাগ হয়ে এই কাজ শুরু করেন৷ উদ্ধার অভিযান শেষে সেই র‍্যাট হোল মাইনার্স নিজেদের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছেন৷ তাঁরা জানিয়েছেন, শ্রমিকদের উদ্ধার করার অদম্য জেদই তাঁদের শক্তি জুগিয়েছে৷ সেই কারণে গতকাল তিনটে থেকে পাথর ভাঙার কাজ শুরু করে চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই কার্যত অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলেছেন৷  

    আরও পড়ুন: যবনিকা পতন ১৭ দিনের লড়াইয়ে, উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গ থেকে উদ্ধার ৪১ শ্রমিকই

    র‍্যাট হোল মাইনার্স-দের প্রশংসা

    ১২ জনের র‌্যাট হোল মাইনার টিমের নেতৃত্বে ছিলেন ওয়াকিল হাসান। তাঁর কথায়, ” মনে হল দেশের জন্য কিছু করতে পারলাম। খুব কঠিন কাজ। সরু জায়গায় কাজ করতে হয়েছিল। ৪১ জনের প্রাণ বাঁচাব ভেবেই মনে জেদ চেপে গিয়েছিল। আমার সঙ্গীরা খুব পরিশ্রম করেছে। জীবনে এমন চ্যালেঞ্জিং কাজ আগে কখনও করিনি। টিমের কর্মীরা টানা ২৪ ঘণ্টা বিরামহীন কাজ করেছে।”

    অপর এক র‌্যাট হোল মাইনার-এর কথায়, “আমরা ঠিক করে নিয়েছিলাম, যেভাবেই হোক আটকে থাকা শ্রমিকদের উদ্ধার করতেই হবে৷ তাই তো না খেয়েই আজ সকাল থেকে পাথর ভেঙে গিয়েছি৷ পাথর কাটতে কাটতে কখনও কখনও সেই ধ্বংসস্তূপের মধ্যে স্টিলের টুকরোও চলে এসেছে৷ আমরা সেসবও কেটে ফেলেছি৷ এখন এত আনন্দ হচ্ছে, ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না৷” উদ্ধার অভিযান শেষে সাংবাদিক বৈঠক করতে গিয়ে এই র‍্যাট হোল মাইনার্স-দের প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি৷ ১২ জন উদ্ধারকারীর সঙ্গে কথাও বলেন তিনি৷ 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel Collapse: দুর্ঘটনার ৫ দিন পরেও সুড়ঙ্গে আটকে শ্রমিকরা, উত্তরকাশী গেল পিএমও দল

    Uttarkashi Tunnel Collapse: দুর্ঘটনার ৫ দিন পরেও সুড়ঙ্গে আটকে শ্রমিকরা, উত্তরকাশী গেল পিএমও দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরকাশীতে সুড়ঙ্গে ধসের (Uttarkashi Tunnel Collapse) পর কেটে গিয়েছে পাঁচ দিন। এখনও উদ্ধার করা যায়নি সুড়ঙ্গে আটকে পড়া ৪০ জন শ্রমিককে। বাইরে থেকে অক্সিজেন এবং খাবার সরবরাহ করা হলেও, ক্রমেই মনে-প্রাণে ধ্বস্ত হয়ে পড়ছেন আটকে থাকা শ্রমিকরা। সুড়ঙ্গে আটকে থাকা শ্রমিকদের মধ্যে রয়েছেন এ রাজ্যের তিনজনও।

    উত্তরকাশীতে পিএমও-র দল

    উদ্ধারকার্য খতিয়ে দেখতে পিএমও-র একটি দল গিয়েছে উত্তরকাশীতে। জানা গিয়েছে, উদ্ধারকারী দল শুক্রবার পর্যন্ত ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে সুড়ঙ্গের ২৪ মিটার অবধি যেতে পেরেছে। যদিও সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করতে যেতে হবে ৬০ মিটার। ন্যাশনাল হাইওয়ে অ্যান্ড ইনফ্রাকস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করতে পাঁচ নম্বর পাইপটি ঢোকানো হচ্ছে সুড়ঙ্গ পথে। কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের খাবার এবং জল সরবরাহ করা হচ্ছে। চলছে সাইকোলজিক্যাল কাউন্সেলিংও। তাঁরা সাইকোলজিক্যাল এক্সপার্টদের সঙ্গে কথাও বলছেন। তাঁরা প্রত্যেকেই শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রয়েছেন।

    ইন্দোর থেকে আসছে নয়া মেশিন

    জানা গিয়েছে, আটকে পড়া শ্রমিকদের (Uttarkashi Tunnel Collapse) উদ্ধার করতে এতদিন যেসব মেশিন ব্যবহার করা হচ্ছিল, সেগুলির পাশাপাশি নতুন মেশিন আনা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, এখন যে মেশিন কাজ করছে, সেটি ডিজেল চালিত মেশিন। মেশিনটি এনক্লোজড এলাকায় কাজ করছে। তাই ভেন্টিলেশনের জন্য কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ রাখতে হচ্ছে মেশিনটি। মেশিনটি চলাকালীন ব্যাপক কম্পনও হচ্ছে। সমস্যা মেটাতে ইন্দোর থেকে উড়িয়ে আনা হচ্ছে অগার মেশিন। উদ্ধারকার্যে যাতে ব্যাঘাত না ঘটে, তাই এই ব্যবস্থা।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা দেয়নি মমতা সরকার! অভিযোগ শুনতে কল-সেন্টার চালু করছে বিজেপি?

    উদ্ধারকার্য ত্বরান্বিত করতে বিভিন্ন সংস্থার ৬৫ জন কর্মীকে নিয়োগ করা হয়েছে। এদের মধ্যে রয়েছে এনডিআরএফ, এসডিআরএফ, বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন এবং ইন্দো-টিবেটান বর্ডার পুলিশ। উদ্ধারকার্যে শামিল হয়েছেন থাইল্যান্ড ও নরওয়ের উদ্ধারকারী দলের বিশেষজ্ঞরাও। ন্যাশনাল হাইওয়ে অ্যান্ড ইনফ্রাকস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড কর্তৃপক্ষ জানান, জায়েন্ট ড্রিল মেশিনের সাহায্যে সুড়ঙ্গে ৮০০-৯০০ মিলিমিটার ডায়ামিটারের পাইপ ঢোকানো হচ্ছে। এভাবেই তৈরি করা হবে জায়গা। তার পরেই উদ্ধার করা সম্ভব হবে সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের (Uttarkashi Tunnel Collapse)। এদিকে, আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করতে পুজো-আচ্চা শুরু হয়েছে সুড়ঙ্গের মুখে। প্রসঙ্গত, রবিবার দুপুরে জাতীয় সড়কের ওপর সুড়ঙ্গ তৈরি করতে গিয়ে ধস নামে। আটকে পড়েন শ্রমিকরা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share