Tag: Varanashi

Varanashi

  • Kashai: শ্বেত যজুর্বেদের অন্যতম কঠিন আবৃত্তি-প্রথা দন্তক্রাম পারায়ণম রপ্ত করে রেকর্ড গড়লেন তরুণ

    Kashai: শ্বেত যজুর্বেদের অন্যতম কঠিন আবৃত্তি-প্রথা দন্তক্রাম পারায়ণম রপ্ত করে রেকর্ড গড়লেন তরুণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স মাত্রই উনিশ। এই বয়সেই নজির গড়ে ফেলেছেন বারাণসীর বৈদিক প্রতিভা বেদমূর্তি দেবব্রত মহেশ রেখে (Mahesh Rekhe)। শ্বেত যজুর্বেদের অন্যতম কঠিন এবং অত্যন্ত কম অনুশীলিত (Kashai) আবৃত্তি-প্রথা দন্তক্রাম পারায়ণম সফলভাবে সম্পূর্ণ করেছেন তিনি। তাঁর এই দক্ষতা কেবল প্রযুক্তিগত নিপুণতার জন্য নয়, বরং এমন একটি শাস্ত্রীয় রূপ পুনরুদ্ধারের জন্য বিশেষ, যা প্রায় দু’শতাব্দী ধরে তাঁর বিশুদ্ধ রূপে সম্পাদিত হয়নি বলে মনে করা হয়।

    দন্তক্রাম (Kashai)

    এই সাফল্যের ব্যাপকতা দন্তক্রামের প্রকৃতিতেই নিহিত। শ্বেত যজুর্বেদের মধ্যন্দিন শাখায় প্রায় ২ হাজার মন্ত্র রয়েছে। এই আবৃত্তি প্রক্রিয়ায় ছন্দ, শ্বাস-প্রশ্বাস এবং স্বরের কঠোর নিয়মানুবর্তিতা অনুসরণ করতে হয়। এক্ষেত্রে প্রয়োজন অসীম শৃঙ্খলার। পুরো ক্রমটি পাঠ্যগ্রন্থের কোনও সাহায্য ছাড়া, সম্পূর্ণ মুখস্থ, বিন্দুমাত্র ভুল ছাড়া এবং এমন স্বরনিয়ম মেনে আবৃত্তি করতে হয় যা ইতিহাসে মাত্র অল্প কয়েকজন পণ্ডিতই পূর্ণভাবে আয়ত্ত করতে পেরেছেন। টানা ৫০ দিন ধরে নিরবচ্ছিন্নভাবে এটি সম্পন্ন করা দেবব্রতকে ইতিহাসে এই প্রাচীন বৈদিক প্রথার সবচেয়ে বিরল অনুশীলনকারীদের মধ্যে এক অনন্য স্থানে প্রতিষ্ঠিত করেছে। তাঁর সাফল্যের মূল ভিত্তি হল তাঁর পিতা তথা গুরু, মহারাষ্ট্রের সুপ্রতিষ্ঠিত বৈদিক পণ্ডিত বেদব্রহ্মশ্রী মহেশ চন্দ্রকান্ত রেখের বহু বছরের কঠোর দিকনির্দেশনা (Kashai)।

    শুক্ল যজুর্বেদ

    শৃঙ্গেরী পীঠের বেদ পোষক সভার অধীনে শুক্ল যজুর্বেদ মধ্যন্দিন শাখার প্রধান পরীক্ষক হিসেবে মহেশ রেখে বহু দশক ধরে বৈদিক মৌখিক উচ্চারণের প্রকৃত পদ্ধতি সংরক্ষণ করে আসছেন। এটি আজ তাঁর ছেলের অসাধারণ কৃতিত্বে প্রতিফলিত হয়েছে। মহেশের এই কৃতিত্বে গর্বিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এক্স হ্যান্ডেলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “১৯ বছর বয়সী বেদমূর্তি দেবব্রত মহেশ রেখে যা করেছেন, তা আগামী প্রজন্ম স্মরণ রাখবে! ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতি (Mahesh Rekhe) যাদের ভালোবাসা আছে, তাদের প্রত্যেকেই তার জন্য গর্বিত। কাশীর সাংসদ হিসেবে আমি আনন্দিত যে এই অসাধারণ কীর্তি এই পবিত্র নগরীতে সম্পন্ন হয়েছে (Kashai)।”

  • Gyanvapi: জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে হিন্দু বিগ্রহে পুজোর অনুমতি দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট

    Gyanvapi: জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে হিন্দু বিগ্রহে পুজোর অনুমতি দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের অদূরে জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে দেবদেবীর বিগ্রহে পুজোপাঠের অনুমতি দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। এই মর্মে এই দিন মুসলিমদের পক্ষে মামলাকারী অঞ্জুমান মসজিদ কমিটির যাবতীয় আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন বিচারপতি জে জে মুনির। প্রসঙ্গত জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে শ্রিঙ্গার গৌরী সহ দেবদেবীর বিগ্রহ পুজো করার আবেদন জানিয়েছিল হিন্দু পক্ষের পাঁচ জন। তাঁরা হলেন, রামপ্রসাদ সিং মহন্ত, শিবপ্রসাদ পান্ডে, লক্ষ্মী দেবী, সীতা সাহু, মঞ্জু ব্যস, রেখা পাঠক। এই আবেদন বারাণসী হাইকোর্টে জানানো হয়েছিল। হিন্দুদের তরফ থেকে করা এই আবেদনকে চ্যালেঞ্জ জানায় মসজিদ কমিটি। সেখানেও পরাস্ত হয় তারা। পরবর্তীকালে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় মসজিদ কমিটি কিন্তু বুধবার ৩১ মে তাদের আবেদন খারিজ হয়ে গেল।

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    মামলার খুঁটিনাটি

    ২০২১ সালের অগাস্ট মাসে পাঁচ জন হিন্দু মহিলা মামলা করেন। তাঁদের দাবি ছিল, জ্ঞানবাপী অজুখানা নামে পরিচিত অংশটিতে বিভিন্ন হিন্দু দেব-দেবীর মূর্তির অস্তিত্ব মূর্তির প্রমাণ মিলেছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে পূজা অর্চনা করতে চান তাঁরা। এবং কার্বন ডেটিং পরীক্ষারও আবেদন জানানো হয়। এই মর্মে গত শুক্রবারই কার্বন ডেটিং এর আবেদন মঞ্জুর করেছে আদালত। হিন্দু পক্ষের যুক্তি ছিল যে জ্ঞানবাপী মসজিদ আসলে বহু পুরনো হিন্দু মন্দির। কিন্তু দ্বাদশ শতকে সুলতানি শাসক মহম্মদ ঘোরির বাহিনী এই মন্দির ভেঙে মসজিদ করেছিল।

    কী বলছেন হিন্দু পক্ষের আইনজীবী?

    এদিন হিন্দুদের পক্ষ থেকে আইনজীবী হরিশংকর জৈন বলেন, ‘‘আমি আশা রাখছি সেই দিন আর খুব বেশি দূরে নেই, যেদিন বর্তমান ধাঁচাকে সরিয়ে জ্ঞানবাপীতে শিব মন্দির প্রতিষ্ঠিত হবে।’’ এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে চলতি বছরের জুলাই মাসের ৭ তারিখ।

     

    আরও পড়ুন: মণিপুরে আর্থিক সাহায্য কেন্দ্র-রাজ্যের! মৃতদের পরিবারকে ১০ লক্ষ, একজনকে চাকরি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share