Tag: Vice president

Vice president

  • Vice President Polls: উপরাষ্ট্রপতি পদে বিরোধী প্রার্থী মার্গারেট আলভা, মমতাকে ফোনে পেলেন না পাওয়ার

    Vice President Polls: উপরাষ্ট্রপতি পদে বিরোধী প্রার্থী মার্গারেট আলভা, মমতাকে ফোনে পেলেন না পাওয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) পদে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করল বিজেপি (BJP)-বিরোধী জোট। ওই পদে কংগ্রেস (Congress) নেত্রী মার্গারেট আলভার (Margaret Alva) নাম ঘোষণা করা হয়েছে। উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির তুরুপের তাস পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। তাঁর বিরুদ্ধেই লড়বেন আলভা। রবিবার এ কথা জানান এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার স্বয়ং।

    উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী ঠিক করতে এদিন দুপুর তিনটে নাগাদ পাওয়ারের দিল্লির বাড়িতে বৈঠকে বসেন বিজেপি-বিরোধী ১৭টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। আশ্চর্যজনকভাবে ওই বৈঠকে তৃণমূলের কোনও প্রতিনিধি ছিলেন না। ছিলেন না আম আদমি পার্টির কেউও। তৃণমূলের তরফে জানানো হয়েছে, ২১ জুলাই শহিদ সমাবেশের প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত থাকায় কেউ যোগ দিতে পারেননি ওই বৈঠকে।

    তবে এদিন পাওয়ারের বাসভবনে আয়োজিত ওই বৈঠকে প্রাক্তন রাজ্যপাল মার্গারেট আলভার নামেই শিলমোহর পড়ে। বর্ষীয়ান এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার জানান, আমরা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু কনফারেন্সে ব্যস্ত থাকায় তাঁর সঙ্গে কথা বলা যায়নি। আমরা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছি। তিনিও শীঘ্রই মার্গারেট আলভাকে সমর্থনের কথা ঘোষণা করবেন।

    আরও পড়ুন : মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    ১৯৬৯ সালে আলভা প্রথম পা রাখেন রাজনীতির জগতে। যুক্ত ছিলেন কংগ্রেসের সঙ্গে। ১৯৭৪ সালের পর থেকে দীর্ঘ সময় তিনি ছিলেন রাজ্যসভার সদস্য। কেন্দ্রে মন্ত্রীও হয়েছিলেন। ১৯৯৯ সালে হয়েছিলেন লোকসভার সদস্য। সামলেছেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদকের পদও। এর পর আলভা অলঙ্কৃত করেন উত্তরাখণ্ড সহ বেশ কয়েকটি রাজ্যের রাজ্যপালের পদও। সেই আলভাকেই উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী করে বিজেপিকে মাত দিতে চাইছেন বিরোধীরা। বিরোধীরা উপরাষ্ট্রপতি পদে তাঁর নাম ঘোষণা করায় তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন মার্গারেট। ট্যুইট বার্তায় তিনি বলেন, আমি সম্মানিত।   তবে রাষ্ট্রপতি পদের মতো উপরাষ্ট্রপতি পদেও জয়ী হতে চলেছেন এনডিএ প্রার্থী জগদীপ ধনখড়। কারণ লোকসভা ও রাজ্যসভা সংসদের উভয় কক্ষেই বিজেপি সাংসদের সংখ্যা বেশি। সব মিলিয়ে সংসদের উভয় কক্ষে মোট সদস্য সংখ্যা ৭৮০। এর মধ্যে বিজেপিরই রয়েছে ৩৯৪। অথচ ম্যাজিক ফিগার ৩৯১। যা রয়েছে গেরুয়া ঝুলিতে।

    আরও পড়ুন : রাজ্যে ৩ থেকে ৭৭ হয়েছে বিজেপি। বাংলায় আগামী দিনে বাজিমাত করবে পদ্ম-ই। বললেন মিঠুন

     

  • Vice President Election 2022:  উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়

    Vice President Election 2022: উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়

    উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী নির্বাচনে বিজেপির মেজর ট্যুইস্ট। উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপি প্রার্থী হচ্ছেন বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। শনিবার বিজেপির সংসদীয় কমিটির বৈঠকের শেষে সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা একথা ঘোষণা করে বলেন, “ধনখড় একজন কিষাণ পুত্র এবং জনগণের রাজ্যপাল।”

    বিজেপির কেন্দ্রীয় দফতরে এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ, নীতিন গডকরি, রাজনাথ সিং ও বিজেপি সাধারণ সম্পাদক বি এল সন্তোষ। 

    বাংলার মানুষ জগদীপ ধনখড়কে একজন সতর্ক রাজ্যপাল হিসেবে চিনলেও, দীর্ঘ তিরিশ বছরের রাজনৈতিক জীবন জগদীপ ধনখড়ের। প্রথমবার ১৯৮৯ সালে রাজস্থানের ঝুনঝুনু থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন এই কিষান পুত্র। ঝুনঝুনু সংসদীয় কেন্দ্রে মূলত জাঠরা সংখ্যাগরিষ্ঠ।  এই আসন থেকে চিরকালই জাঠ কৃষক পরিবারের প্রার্থীরাই জিতে এসেছেন সংসদে। 

    গতকাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে বৈঠকের পর আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকের খবর ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয়ে গেছিল কানাঘুষো রাজ্যে। তাহলে কি রাজ্যের সরকারের বিরুদ্ধে নালিশ জানাতেই দিল্লি গেছেন রাজ্যপাল? কিন্তু বিজেপির পক্ষ থেকে ধনখড়কে উপরাষ্ট্রপতি বেছে নেওয়ার চাল বুঝতে পারেনি কেউই। 

    বাংলার রাজ্যপাল হিসেবে নিয়মিত রাজ্যের মানুষের বার্তা উঠে এসেছে  জগদীপ ধনখড়ের ট্যুইট বার্তায় বক্তব্যে। বিতর্কিত রাজ্যপাল হিসেবে যতবার রাজ্যের শাসকদল জগদীপ ধনখড়কে ঘিরতে চেয়েছেন, ততবারই তাঁর আইনি বক্তব্যের সামনে শাসকদলকে থামতে হয়েছে। বোধহয় দেশের সবচেয়ে সক্রিয় রাজ্যপাল হিসেবে সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামেই থাকতেন জগদীপ ধনখড়।

    কিন্তু কেন জগদীপ ধনখড়কে বেছে নিল বিজেপি? 

    এই প্রশ্নের উত্তর প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই জানিয়েছেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা। দুটি বিশেষণ ব্যবহার করেছেন তিনি। ‘কিষাণ পুত্র’ ও ‘জনগণের রাজ্যপাল’। প্রশ্নের দ্বিতীয় ভাগে রয়েছে আরও গভীর রাজনৈতিক সমীকরণ। দীর্ঘদিন বাদে একজন জাঠ নেতাকে উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে দেখবে দেশ। রাজধানীতে কিষাণ আন্দোলনে ক্ষুব্ধ কৃষক সমাজের ক্ষতে উপশম দিতেই কি বেছে নেওয়া হল ‘কিষাণ পুত্র’ জগদীপ ধনখড়কে? দ্বিতীয় যে প্রসঙ্গ সামনে আসছে তা হল দিল্লিতে কৃষক বিক্ষোভের নেতৃত্বে ছিলেন জাঠেরা। সেই জাঠ পরিবারের একজনকে উপরাষ্ট্রপতি পদের জন্য এনডিএ প্রতিনিধি বেছে নিয়ে দ্বিতীয় মাস্টার স্ট্রোক বিজেপির। 

    কেন এই মাস্টার স্ট্রোক?

    দেশের জাঠ অধ্যুষিত এলাকায় আগামী দিনে নির্বাচনের মুখোমুখি হতে হবে বিজেপি আর এনডিএ-কে। ২০২২ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে চার বড় রাজ্য,হরিয়ানা (২০২৪), রাজস্থান (২০২৩), গুজরাট (২০২২), মধ্যপ্রদেশে (২০২৩) বিধানসভা নির্বাচন। সেখানে জাঠ প্রতিনিধি বেছে নিয়ে বিজেপির বার্তা, পাশে থাকার। ইতিমধ্যেই কৃষকের মন পেতে একাধিক ঘোষণা করেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার তাঁদের প্রতিনিধিকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদে বেছে নিয়ে আরেক মাস্টার স্ট্রোক দিলেন মোদি-শাহ জুটি। উপরাষ্ট্রপতি হলে রাজ্যসভার চেয়ারম্যান হিসেবেও কাজ করতে পারবেন দক্ষ আইনজীবী জগদীপ ধনখড়।

  • Vice President Election: কে হবেন উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী? শনিবার বৈঠকে বিজেপি 

    Vice President Election: কে হবেন উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী? শনিবার বৈঠকে বিজেপি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) প্রার্থী কে হবেন, তা নির্ধারণ করার জন্যে শনিবার সংসদীয় বোর্ডের বৈঠক ডেকেছে বিজেপি (BJP)। বিজেপির দেওয়া প্রার্থীই যে উপরাষ্ট্রপতি হবেন সে বিষয়ে একপ্রকার নিশ্চিত রাজনৈতিক মহল। কারণ নির্বাচনী কলেজে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠ।

    আরও পড়ুন: পাঁচ বছরের মেয়াদে রাষ্ট্রপতি কোবিন্দ আটকে দিয়েছেন রাজ্যের ৩ বিল, স্বাক্ষর করেছেন ১৫৯টিতে 
     
    বিজেপি সূত্রে জানানো হয়েছে, বিরোধী দলগুলির কাছ থেকেও তাদের মনোনীত প্রার্থীর জন্যে সমর্থন চাওয়া হবে। যদিও বিরোধীরাও যে প্রার্থী দেবে সে বিষয়েও নিশ্চিত বিজেপি। 

    সংসদীয় বোর্ড হল বিজেপির সর্বোচ্চ সাংগঠনিক সংস্থা। এর সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহ, রাজনাথ সিং, নীতিন গড়করি ছাড়াও দলের সভাপতি জে পি নাড্ডা। নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ১৯ জুলাই এবং ৬ আগস্ট নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি পাক চরকে ভারতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন! বিস্ফোরক দাবি

    পরবর্তী রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করবে নির্বাচনী কলেজ। লোকসভা এবং রাজ্যসভার সদস্যদের নিয়ে গঠিত নির্বাচনী কলেজ। এই ৭৮০ জন সাংসদই নির্বাচন করবেন ভারতের পরবর্তী উপরাষ্ট্রপতি। উপরাষ্ট্রপতিই হবেন রাজ্যসভার অধ্যক্ষ। সংসদে এই মুহূর্তে বিজেপির ৩৯৪ জন সাংসদ রয়েছেন। ম্যাজিক ফিগার ৩৯০- এর থেকেও বেশি। বর্তমান উপরাষ্ট্রপতি এম ভেঙ্কাইয়া নাইডুর মেয়াদ ১০ আগস্ট শেষ হচ্ছে৷    

    ইতিমধ্যেই ওড়িশার সাঁওতাল সম্প্রদায়ের দ্রৌপদী মুর্মুকে (Droupadi Murmu) রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করেছে এনডিএ। আগামী ১৮ জুলাই হবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চাসহ বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক দল এনডিএ প্রার্থীকে সমর্থন জানিয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেস এবং আম আদমি পার্টির মতো প্রধান বিরোধী দলগুলি যশোবন্ত সিনহা এবং দ্রৌপদী মুর্মুর মধ্যে কাকে ভোট দেবে তা নিয়ে এখনও অনিশ্চয়তা রয়ে গিয়েছে। জল্পনা রয়েছে, উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে ওবিসি বা উঁচু সম্প্রদায়ের কোনও প্রার্থী দিতে চলেছে বিজেপি। 

    শোনা যাচ্ছে, বিজেপির উপরাষ্ট্রপতির প্রার্থী দেখেই নিজেদের প্রার্থী দেবে বিরোধীরা। সম্ভবত সেই কারণেই উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বিরোধী শিবির আপাতত চুপ রয়েছে। শাসক জোট এনডিএর প্রার্থী কে হচ্ছেন, তা দেখে তবে নিজেদের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করবে তারা। সেই হিসাব করে কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে আগামী ১৭ তারিখ বিরোধী দলগুলিকে নিয়ে বৈঠক ডেকেছেন নয়াদিল্লিতে। জানানো হয়েছে, সংসদের আসন্ন বর্ষাকালীন অধিবেশনের কৌশল তৈরি করা এবং উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিরোধী প্রার্থী নিয়ে আলোচনা করা হবে সেখানে। জানা গিয়েছে, কংগ্রেস বা তৃণমূল কংগ্রেস কেউই উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী দিচ্ছে না। আঞ্চলিক দলগুলির থেকেই প্রার্থী বাছা হবে বলে খবর।

  • BJP on Hamid Ansari: হামিদ আনসারি এবং পাক চর এক মঞ্চে, ছবি প্রকাশ বিজেপির 

    BJP on Hamid Ansari: হামিদ আনসারি এবং পাক চর এক মঞ্চে, ছবি প্রকাশ বিজেপির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সাংবাদিকের বেশে ভারতে আসা পাক গুপ্তচর ইস্যুতে প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) হামিদ আনসারির (Hamid Ansari) বিরুদ্ধে আক্রমণ শানাল ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP)।  

    সম্প্রতি প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে বিবৃতি জারি করে বলা হয়, “পাকিস্তানি সাংবাদিক নুসরত মির্জাকে চেনেন না প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি। ২০০৯ বা ২০১০ সালে সন্ত্রাসবাদ বা অন্য কোনও সম্মেলনে ওই সাংবাদিককে কখনও তিনি আমন্ত্রণ জানাননি।” আর এর পরেই প্রমাণ নিয়ে হাজির হয় বিজেপি। শুক্রবার একটি ছবি প্রকাশ করে বিজেপি দাবি করেছে পাক চর নুসরত মির্জার সঙ্গে একই মঞ্চে ছিলেন হামিদ আনসারি। পাক সাংবাদিক নুসরত মির্জা এর আগেই দাবি করেছেন, ইউপিএ ভারতের সরকারে থাকাকালীন তিনি পাঁচবার ভারতে এসেছিলেন এবং যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করে পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইকে পাচার করেছিলেন। এমনকি মির্জা এও দাবি করেন, হামিদ আনসারির আমন্ত্রণেই তিনি ভারতে এসেছিলেন। তাঁর সঙ্গে দেখাও করেছিলেন। এরপরই শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠকে একটি ছবি প্রকাশ করেন বিজেপি মুখপাত্র গৌরব ভাটিয়া (Gaurav Bhatia)। তাঁর দাবি, ২০০৯ সালের ২৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সন্ত্রাসবাদ দমন সংক্রান্ত একটি সম্মেলেনে একই মঞ্চে ছিলেন হামিদ আনসারি ও নুসরত মির্জা।     

    আরও পড়ুন: সত্য গোপন করছেন হামিদ আনসারি, দাবি প্রধানমন্ত্রীর সহ-জীবনীকারের
      
    নুসরত মির্জা আরও দাবি করেছিলেন, হামিদ আনসারি নাকি বেশ কিছু স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে আলোচনাও করেছিলেন। তবে সব অভিযোগই অস্বীকার করেছেন হামিদ আনসারি। গৌরব ভাটিয়া এদিন বলেন, “এরকম অনুষ্ঠানের আগে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার থেকে সবুজ সঙ্কেত নিতে হয়। তখন মুম্বই হামলার এক বছরও কাটেনি। তার মধ্যেই আইএসআই চরকে ভারতে আতঙ্কবাদ নিয়ে বক্তৃতা দিতে ডাকা হল?”  

    আরও পড়ুন: প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি পাক চরকে ভারতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন! বিস্ফোরক দাবি

    এদিকে বিজেপির সুরেই সুর মিলিয়ে আনসারির বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন অল ইন্ডিয়া বার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান আদিশ আগরওয়াল। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদ নিয়ে একটি সম্মেলনের আয়োজন করেছিল জামা মসজিদ ইউনাইটেড ফোরাম। সেই সম্মেলনের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। সেই সম্মেলনে সাংবাদিক মির্জাকে আমন্ত্রণ করার জন্যে উপরাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে তাঁর ওপর চাপ এসেছিল। তিনি রাজী না হওয়ায় উপরাষ্ট্রপতি কার্যালয় তাঁর ওপর রুষ্ট হয়।”

  • Jagdeep Dhankar: সুপ্রিম কোর্টে বরাদ্দ চেম্বার ছাড়লেন জগদীপ ধনখড়, কেন জানেন?  

    Jagdeep Dhankar: সুপ্রিম কোর্টে বরাদ্দ চেম্বার ছাড়লেন জগদীপ ধনখড়, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) পদে প্রার্থী হয়েছেন বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankar)। প্রার্থী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণার দিন কয়েক আগেই সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) তাঁর নামে চেম্বার বরাদ্দ হয়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, যেহেতু তিনি উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন এবং জয়ের ব্যাপারে যথেষ্ট আশাবাদী, তাই সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া সেই চেম্বার ফিরিয়ে দিলেন ধনখড়। জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর নামে বরাদ্দ হওয়া চেম্বারটি যেন অন্য কোনও আইনজীবীকে দিয়ে দেওয়া হয়, যাঁর চেম্বারের আশু প্রয়োজন।

    এক সময় সুপ্রিম কোর্টে নিয়মিত প্র্যাকটিস করতেন জগদীপ ধনখড়। পরে বাংলার রাজ্যপাল হয়ে আসেন তিনি। সেই সময় তিনি আর সুপ্রিম কোর্টে প্র্যাকটিস করতে পারেননি। তবে রাজ্যপাল হয়ে এ রাজ্যে আসারও বছর দুয়েক আগে নিজস্ব একটি চেম্বারের জন্য আবেদন করেছিলেন ধনখড়। সুপ্রিম কোর্টে এই চেম্বার পেতে দীর্ঘদিন অপেক্ষা করতে হয় আইনজীবীদের। এ বছর ৪৬৮ জনকে চেম্বার দেওয়া হয়েছে। সেই তালিকায় রয়েছেন ধনখড়ও। শেষমেশ আবেদন করার বছর পাঁচেক পরে এই সেদিন চেম্বার বরাদ্দ হয় ধনখড়ের নামে। ডি ব্লকে নিউ ল’ ইয়ার্স চেম্বারের একটি ঘর বরাদ্দ হয় তাঁর নামে।

    আরও পড়ুন : প্রতীক্ষার অবসান, শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে চেম্বার পেলেন ধনখড়

    এদিকে, ধনখড়কে উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী করে এনডিএ। বিজেপি বিরোধী জোটের প্রার্থী কংগ্রেসের মার্গারেট আলভা। লোকসভা এবং রাজ্যসভায় বিজেপির যা শক্তি, তাতে ৬ আগস্ট ধনখড়ের জয় একপ্রকার নিশ্চিত। নিয়ম অনুযায়ী, উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হলে আদালতে প্র্যাকটিস করা যাবে না। তাই উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী হলে পাঁচ বছরের জন্য তিনি আর আইনজীবী হিসেবে লড়তে পারবেন না। তাই আপাতত পাঁচ বছর তাঁর চেম্বারও প্রয়োজন হবে না। সেই কারণেই চেম্বারটি সারেন্ডার করলেন ধনখড়।

    আরও পড়ুন : “বাংলায় আইনের শাসন নেই, শাসকের আইন চলছে”, রাজস্থানে ধনখড়

    সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বিকাশ সিং বলেন, ধনখড়জি স্বেচ্ছায় তাঁর চেম্বারটি ছেড়ে দিয়েছেন। জানিয়েছেন, তাঁর জন্য বরাদ্দ চেম্বারটি যেন অন্য কোনও আইনজীবীকে দিয়ে দেওয়া হয়, যাঁর এখনই চেম্বার প্রয়োজন। বিকাশ বলেন, ধনখড় তাঁর জন্য বরাদ্দ চেম্বারটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য রাখতেই পারতেন, কিন্তু তিনি সেটি ছেড়ে দিয়েছেন স্বেচ্ছায়।

     

  • Vice President Election 2022: বাজল উপরাষ্ট্রপতি পদের দামামাও, কীভাবে ভোট হয় জানেন?

    Vice President Election 2022: বাজল উপরাষ্ট্রপতি পদের দামামাও, কীভাবে ভোট হয় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের (Presidential Election) পর এবার দামামা বেজে গেল উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনেরও (Vice president election)। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন হবে ৬ আগস্ট। ওই দিনই হবে ভোট গণনা।

    জুলাই মাসের ১৮ তারিখে হবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। সেই পর্ব শেষ হওয়ার পরেই হবে উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন। ভোট হওয়ার কথা ৬ আগস্ট। তার পরেই জানা যাবে বর্তমান উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডুর (Venkaiah naidu) পরে ওই পদে আসীন হন কে?  

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদে এগিয়ে দ্রৌপদী মুর্মু! ‘ঘরের মেয়ে’ কে সমর্থন নবীনের

    জানা গিয়েছে, বুধবার সকালেই বৈঠকে বসেছিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার এবং নির্বাচন কমিশনার অনুপচন্দ্র পাণ্ডে। ওই বৈঠকেই ঘোষণা করা হয় উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের নির্ঘণ্ট। আগামী মাসেই উপরাষ্ট্রপতি পদে মেয়াদ শেষ হচ্ছে বেঙ্কাইয়ার। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে ৫ জুলাই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যাবে ১৯ জুলাই পর্যন্ত। সেগুলি স্ক্রুটিনি হবে ২০ জুলাই। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ২২ জুলাই। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট দেওয়া যাবে।  

    রাষ্ট্রপতি পদে বেঙ্কাইয়াকে বসানো হবে বলে একটি খবর ছড়িয়ে পড়েছিল দেশজুড়ে। তার কারণও ছিল। এনডিএর রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর নাম ঘোষণা হওয়ার আগে ইস্তক বেঙ্কাইয়ার নাম ভাসছিল। তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎও করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তার পরেই বেঙ্কাইয়াই-ই এনডিএর তরফে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হচ্ছেন বলে খবর ছড়ায়। যদিও শেষমেশ রাষ্ট্রপতি পদে নাম ঘোষণা হয় দ্রৌপদীর।

    আরও পড়ুন : এখনও অন্ধকারে! অবশেষে বিদ্যুৎ এল রাষ্ট্রপতি প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর গ্রামে

    ভারতীয় গণতন্ত্র প্রতিনিধিত্বমূলক। এখানে রাষ্ট্রপতি কিংবা উপরাষ্ট্রপতি সরাসরি নির্বাচিত হন না। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নেন সাংসদদের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজ্যের বিধায়করাও। তবে উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন সংসদের উভয় কক্ষের সদস্যদের দ্বারা। সংসদের দুটি কক্ষ। একটি রাজ্যসভা, অন্যটি লোকসভা। এই দুই কক্ষের সদস্যদের নিয়ে গঠিত হয় একটি নির্বাচনী সংস্থা। ওই নির্বাচনী সংস্থা দ্বারা সমানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের একক হস্তান্তরযোগ্য ভোটে এবং গোপন ব্যালটের মাধ্যমে নির্বাচিত হন উপরাষ্ট্রপতি।

    রাষ্ট্রপতি পদে সম্মিলিতভাবে প্রার্থী দিয়েছে বিজেপি বিরোধী ১৮টি দল। এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদীর বিরুদ্ধে বিরোধীদের বাজি তৃণমূলের যশবন্ত সিনহা। এখন দেখার, উপরাষ্ট্রপতি পদেও বিজেপিকে মাত দিতে বিরোধীরা প্রার্থী দেয় কিনা!

     

  • Jagdeep Dhankhar: প্রতীক্ষার অবসান, শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে চেম্বার পেলেন ধনখড়

    Jagdeep Dhankhar: প্রতীক্ষার অবসান, শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে চেম্বার পেলেন ধনখড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবেদন করেছিলেন পাঁচ বছর আগে। শেষমেশ বহু আকাঙ্খিত সেই চেম্বার মিলল পাঁচ বছর পরে। হ্যাঁ, এনডিএ (NDA) উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) পদপ্রার্থী  জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) নিজস্ব চেম্বার পেলেন সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। তবে উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী হলে, চেম্বার ছেড়ে দিতে হবে তাঁকে।

    ফি-বছর প্রচুর ছেলেমেয়ে ল’ পাশ করেন। তার পরেই তাঁরা বিভিন্ন কোর্টে প্র্যাকটিস করেন। বার কাউন্সিলের সদস্য হওয়ার পর আবেদন করেন নিজস্ব চেম্বারের জন্য। এই চেম্বার সহজে মেলে না। অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময়। সুপ্রিম কোর্টে এই চেম্বার পেতে সময় লাগে আরও বেশি সময়। এই যেমন জগদীপ ধনখড়। জয়পুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ল’য়ের ছাত্র ছিলেন ধনখড়। এলএলবি ডিগ্রি পান ১৯৭৯ সালে। সেই বছরই রাজস্থান কোর্টে বার কাউন্সিলের সদস্য হওয়ার জন্য আবেদন করেন।

    ১৯৯০ সালে সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসেবে প্র্যাকটিসের সুযোগ পান দেশের শীর্ষ আদালতে। তার পর থকে সেখানেই প্র্যাকটিস করছিলেন তিনি। লড়েছিলেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ মামলা। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ২০১৬ সালে শতদ্রু রিভার ওয়াটার বিতর্ক। এই মামলায় হরিয়ানা সরকারের হয়ে লড়ছিলেন তিনি। এছাড়া, সলমন খানের বিরুদ্ধে ওঠা কৃষ্ণসার হত্যা মামলাতেও তিনি অভিনেতার পক্ষ নিয়ে আইনি লড়াইয়ে অংশগ্রহণ  করেছিলেন। রাজ্যপাল হওয়ার পর বন্ধ করে দেন প্র্যাকটিস।

    আরও পড়ুন : মোদিকে পাশে বসিয়ে মনোনয়নপত্র জমা জগদীপ ধনখড়ের

    তবে তার আগে ২০১৭ সালে নিজস্ব একটি চেম্বারের জন্য আবেদন করেন ধনখড়। সেই আবেদনপত্রে কিছু ত্রুটি থাকায় চেম্বার পাননি তিনি। ত্রুটি সংশোধনের জন্য তাঁকে চার সপ্তাহের সময় দেওয়া হয়। পরে ফের সংশোধিত আবেদনপত্র পাঠানো হয় চেম্বার অ্যালটমেন্ট কমিটির কাছে। এই চেম্বার কমিটির মাথায় থাকেন প্রধান বিচারপতি।

    আইনজীবী ধনখড়ের বহু আকাঙ্খিত সেই চেম্বারই মিলল এতদিনে। সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডিশনাল বিল্ডিং কমপ্লেক্সের ডি ব্লকে তাঁর ওই চেম্বার। সম্প্রতি যে ৪৬৮ জন আইনজীবীকে চেম্বার দেওয়া হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ধনখড়ও। ধনখড়ের সঙ্গে বহু মামলা লড়েছেন এক প্রবীণ আইনজীবী। তিনি বলেন, ধনখড় সম্ভবত এটা আশা করেননি। যখন তিনি রাজ্যপাল থেকে উপরাষ্ট্রপতি হতে চলেছেন, তখন তিনি পেলেন চেম্বার। প্রসঙ্গত, ধনখড় উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী হলে, এই চেম্বার ছেড়ে দিতে হবে তাঁকে। কারণ তখন আর আইনজীবী হিসেবে প্র্যাকটিস করতে পারবেন না তিনি।

    আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়

     

  • Vice President Election: মোদিকে পাশে বসিয়ে মনোনয়নপত্র জমা জগদীপ ধনখড়ের

    Vice President Election: মোদিকে পাশে বসিয়ে মনোনয়নপত্র জমা জগদীপ ধনখড়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Modi)পাশে বসিয়ে উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) পদে মনোনয়নপত্র (Nomination) জমা দিলেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh), কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করি (Nitin Gadkari), বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda) এবং অন্যান্য বিজেপি নেতারা।  

    আরও পড়ুন: উৎসবের মেজাজে চলছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, দেখুন ভোট দিলেন কারা

    [tw]


    [/tw]

    জগদীপ ধনখড়ের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পরেই ট্যুইট করেন মোদি। তিনি লেখেন, “বিভিন্ন দলের মন্ত্রী, সাংসদ, নেতারা শ্রী জগদীপ ধনখড়কে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় সঙ্গ দিয়েছেন। আমি নিশ্চিত যে তিনি একজন চমৎকার এবং অনুপ্রেরণাদায়ী উপরাষ্ট্রপতি হবেন।” 

    আরও পড়ুন: জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন বিজেডি-এআইএডিএমকের, ইস্তফা দিলেন রাজ্যপাল

    [tw]


    [/tw] 

    গত ১৬ জুলাই সন্ধ্যায় বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা এনডিএ-র উপরাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিসেবে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের নাম ঘোষণা করে সবাইকে চমকে দেন। বাংলার রাজ্যপাল হিসেবে জগদীপ ধনখড়ের নাম গত তিনবছরে বারবার সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছে। ধনখড়ের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সম্পর্কের তিক্ততা বার বার প্রকাশ্যে এসেছে। অবশেষে সেই জটিলতার অবসান। রবিবার রাতে বাংলার রাজ্যপালের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন জগদীপ ধনখড়। সাময়িকভাবে বাংলার রাজ্যপালের পদ সামলাবেন মণিপুরের রাজ্যপাল এল গণেশন। ২০১৯ সালে ৩০ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ধনখড়। আগামী ৬ অগাস্ট হবে উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন। বর্তমানে দেশের উপরাষ্ট্রপতির পদ সামলাচ্ছেন ভেঙ্কাইয়া নাইডু।   

  • Venkaiah Naidu: ভারতীয় সংস্কৃতি কোনও ধর্মকেই অপমান করে না, সাফ জানালেন উপরাষ্ট্রপতি 

    Venkaiah Naidu: ভারতীয় সংস্কৃতি কোনও ধর্মকেই অপমান করে না, সাফ জানালেন উপরাষ্ট্রপতি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সংস্কৃতি (Indian Culture) কোনও ধর্মকেই (Religion) অপমান করে না। শুক্রবার বিজয়ওয়াড়ায় একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে একথা বলেন উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) বেঙ্কাইয়া নাইডু (Venkaiah Naidu)। ওই অনুষ্ঠানে দেশের শান্তি এবং ঐক্যের ওপর আঘাত হানতে পারে, এমন শক্তি সম্পর্কে জনগণকে সতর্কও করে দেন তিনি। যে সব শক্তি ভারতের সংহতি বিনষ্ট করতে চাইছে, তাদের সম্পর্কে জণগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ডাকও দেন উপরাষ্ট্রপতি।

    সম্প্রতি হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিজেপির প্রাক্তন মুখপাত্র নূপুর শর্মার বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে দেশজুড়ে শুরু হয় বিক্ষোভ প্রদর্শন। তার আগেই অবশ্য নূপুরকে সাসপেন্ড করে পদ্ম শিবির। তার পরেও অশান্তি ছড়ায় একদল মানুষ। কোথাও ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তা অবরোধ করা হয়েছে। কোথাও আগুন লাগানো হয়েছে বিজেপির পার্টি অফিসে। ঘটনার ঢের আগেই সরকারের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, নূপুরের মন্তব্য নিছকই ব্যক্তিগত, সরকারের বক্তব্য নয়। তার পরেও তাণ্ডব চলেছে দেশজুড়ে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই ঘটনার প্রেক্ষিতেই এদিন এমন মন্তব্য করেন উপরাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, অন্যের সংস্কৃতি, ধর্ম কিংবা ভাষাকে অপমান করা ভারতীয় সংস্কৃতি নয়। বেঙ্কাইয়া বলেন, ভারতীয় সংস্কৃতির মূল্যবোধ সমস্ত সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা এবং সহবত পোষণ শেখায়। বিশ্বের দরবারে ভারতের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা চলছে বলেও মনে করিয়ে দেন উপরাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, ভারতের সংসদীয় গণতন্ত্র ও বহুত্ববাদের মূল্যবোধ গোটা বিশ্বের সামনেই একটা মডেল।

    আরও পড়ুন : কে হবেন উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী? শনিবার বৈঠকে বিজেপি

    এদিনের অনুষ্ঠানে বেঙ্কাইয়া বলেন, এখন দেশজুড়ে চলছে আজাদি কি অমৃত মহোৎসব। এই মহোৎসব আমাদের মনে করিয়ে দেয় স্বাধীনতা পেতে গিয়ে বলিদান দিতে হয়েছে কত প্রাণ! তরুণ প্রজন্মের সামনে আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের অবদান তুলে ধরার আহ্বানও জানান তিনি। উপরাষ্ট্রপতি বলেন, তরুণ প্রজন্মকে লড়াই করতে হবে দারিদ্র, নিরক্ষরতা, সামাজিক বৈষম্য এবং মহিলাদের ওপর অত্যাচারে বিরুদ্ধে। এটা করতে পারলেই দেশের জন্য যাঁরা প্রাণ বলিদান দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি যথাযোগ্য শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা হবে। গ্রামের সঙ্গে শহরের বিভাজন, সমাজে শ্রেণি বিভাজন এবং লিঙ্গ বৈষম্য দেশকে দুর্বল করে দেয় বলেও মনে করিয়ে দেন উপরাষ্ট্রপতি।

    আরও পড়ুন : প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি পাক চরকে ভারতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন! বিস্ফোরক দাবি

     

LinkedIn
Share