Tag: village

village

  • Sukanta Majumdar: ‘৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার পরও রাস্তা করছে না তৃণমূল’, দত্তক গ্রাম নিয়ে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার পরও রাস্তা করছে না তৃণমূল’, দত্তক গ্রাম নিয়ে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগেই বিজেপিকে বিপাকে ফেলতে তৎপর তৃণমূল। আর সেই লক্ষ্যপূরণে সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) দত্তক নেওয়া গ্রাম চকরামপ্রসাদে থমকে রয়েছে উন্নয়ন। গ্রামের উন্নয়নের জন্য সাংসদ তহবিল থেকে ৫০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। কিন্তু, ওই গ্রামের বেহাল রাস্তা সংস্কারে হাত দিচ্ছে না তৃণমূল পরিচালিত জেলা পরিষদ। ওই গ্রামে পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদ আসনে তৃণমূল জিতেছে। শুধুমাত্র বিজেপি সাংসদ দত্তক নিয়েছেন বলে ওই গ্রামের বেহাল রাস্তার উন্নয়ন করছে না বলে এদিন এমনই অভিযোগ তুলেছেন  সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। ফলে, বেহাল রাস্তা নিয়ে গ্রামের বাসিন্দারা জেলাশাসকের কাছে ডেপুটেশনও দেন।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    জেলা সদর বালুরঘাটের অদূরে ভাটপাড়া পঞ্চায়েতের বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা ওই গ্রামের নাম চকরামপ্রসাদ। আর এস এসের স্বেচ্ছা সেবক শহিদ চুরকা মূর্মুর গ্রাম বলে খ্যাত ওই  তফসিলি ও আদিবাসী-প্রধান এই গ্রামটিকে প্রায় বছর তিনেক আগে ‘দত্তক’ নেন বালুরঘাট লোকসভার বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। গ্রামবাসী বিপ্লব দেবনাথ বলেন, যেহেতু এই গ্রামটি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) দত্তক নিয়েছেন। তাই এই গ্রামটি বিজেপির গ্রাম বলেই পরিচিত। তাই এই গ্রামের মানুষকে বঞ্চনা করতেই তৃণমূল পরিচালিত জেলা পরিষদ এই রাস্তার কাজে হাত দিচ্ছে না। আমাদের এই রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে খারাপ। এই গ্রামটি আমাদের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার দত্তক নিয়েছে আর এই গ্রামে বেশিরভাগ বিজেপির। তাই প্রশাসন থেকে এই রাস্তাটি সংস্কার করছে না।

    ৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার পরও রাস্তা করছে না তৃণমূল (Sukanta Majumdar)

    সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, চকরাম গ্রামের মানুষের সঙ্গে তৃণমূল নোংরা রাজনীতি করছে। ওই গ্রামের রাস্তার জন্য আমি গত বছর মে মাসে ৫০ লক্ষ টাকা সাংসদ তহবিল থেকে দিয়েছি। কিন্তু, জেলা পরিষদের সভাধিপতি সহ তৃণমূলের নেতারা নির্দেশ দিয়ে দিয়েছেন, লোকসভা নির্বাচনের আগে ওই রাস্তাটি করা যাবে না। তাই রাস্তাটি ফেলে রেখেছে।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    জেলা পরিষদের সহকারি সভাধিপতি তথা জেলা যুব তৃণমূল সভাপতি অম্বরিশ সরকার বলেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কাজ আটকে রাখার অভিযোগ পুরোপুরি অসত্য। ওই  রাস্তার টেন্ডার ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে। টেন্ডার প্রক্রিয়া থেকে কাজ শুরু হতে একটু সময় লাগে। তবে, দ্রুত ওই রাস্তার কাজ হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Toilet: নির্মল জেলায় শৌচালয়হীন আদিবাসী গ্রাম! কোথায় জানেন?

    Toilet: নির্মল জেলায় শৌচালয়হীন আদিবাসী গ্রাম! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ আজব গ্রাম! নির্মল জেলাতেই আস্ত একটি আদিবাসী গ্রামে কারও বাড়িতে নেই শৌচাগার (Toilet) – খোলা মাঠেই মহিলাদের করতে হয় শৌচকর্ম। যাতায়াতের রাস্তাও অযোগ্য। গ্রামের বিদ্যুতের খুঁটি থাকলেও গ্রামে কারও বাড়িতে বৈধ বিদ্যুত্ সংযোগ নেই। বাধ্য হয়ে বাসিন্দারা  হুকিং করে বাড়িতে আলো জ্বালান। দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন ব্লকের ৭ নম্বর রামচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের শিকারপুর গ্রামে নেই কোনও উন্নয়ন। এতদিনেও গ্রামে শৌচালয় (Toilet)  তৈরি না হওয়ায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। তাঁদের বক্তব্য, একাধিকবার সরকারি সহায়তায় শৌচালয়ের (Toilet)  জন্য আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু, সরকারি সাহায্য মেলেনি। তাই, গ্রামের কারও বাড়িতে কোনও শৌচালয় (Toilet)  নেই। গ্রামের বাসিন্দা কলিতা সরেন বলেন, পঞ্চায়েতে ৯০০ টাকা করে জমা দিয়েও শৌচালয় (Toilet)  পাইনি। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, কয়েকদিন আগে তৃণমূল নেতারা গ্রামে এসেছিল, সমস্যার কথা না শুনেই চলে গিয়েছে। কারও বাড়িতে শৌচালয় নেই, মেয়েদের কত সমস্যা হয় তা কেউ বোঝে না। এলাকায় বাড়ি বাড়ি শৌচালয় (Toilet)  না হলে এবার ভোটই দেব না।

    কী বললেন তপন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি? Toilet

     নির্মল জেলা দক্ষিণ দিনাজপুরের রামচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের সামনে “মাঠে ঘাটে পায়খানা-মৃত্যুর পরোয়ানা”, “মিশন নির্মল বাংলা – প্রচারে ৭নং রামচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েত” লেখা হোর্ডিং টাঙানো থাকলেও, আদিবাসী অধ্যুষিত গোটা গ্রাম বছরের পর বছর কেন শৌচালয়হীন অবস্থায় রয়েছে ? জেলাবাসীদের একাংশ ইতিমধ্যেই বলতে শুরু করেছেন, স্বঘোষিত নির্মল জেলা দক্ষিণ দিনাজপুরের শিকারপুর গ্রামের অনুন্নয়নের ছবি লজ্জা প্রশাসনের। এই বিষয়ে তপন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রাজু দাস বলেন, গোটা গ্রামে শৌচালয় (Toilet)  নেই তা আমার জানা ছিল না। মুখ্যমন্ত্রী এত উন্নয়ন করার পরেও আদিবাসী পরিবারগুলি এতটাই পিছিয়ে পড়ে রয়েছে তা কেউ জানাইনি। ওই গ্রামের বাসিন্দারা যাতে শৌচালয় (Toilet)  পান তারজন্য সবরকম উদ্যোগ গ্রহণ করব। তিনি আরও বলেন, গ্রামবাসীদের থেকে টাকা জমা নেওয়ার পরও কেন শৌচালয় তৈরি করা হয়নি তা তদন্ত করে দেখব।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব? Toilet

    বিজেপির জেলার সাধারণ সম্পাদক বাপি সরকার বলেন, খুবই লজ্জার বিষয়। আজকের দিনে শৌচকর্ম করতে মহিলাদের মাঠে যেতে হয় তা ভাবতে পারছি না। শৌচালয় (Toilet)  করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার টাকা পাঠাচ্ছে, সেই টাকা তৃণমূল সরকার খেয়ে নিচ্ছে। অবিলম্বে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করার দাবি জানাচ্ছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bankura: পাঁচ মাসেই মুখ্যমন্ত্রীর সাধের ‘মডেল গ্রাম’ এখন জনশূন্য! উন্নয়ন কোথায় গেল?

    Bankura: পাঁচ মাসেই মুখ্যমন্ত্রীর সাধের ‘মডেল গ্রাম’ এখন জনশূন্য! উন্নয়ন কোথায় গেল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র পাঁচমাস আগে ঘটা করে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উদ্বোধন করে গিয়েছিলেন ‘মডেল গ্রামে’র। কিন্তু এই পাঁচ মাসের মধ্যে সাধের ‘মডেল গ্রাম’ পরিণত হয়েছে ভূতুরে গ্রামে। পরিত্যক্ত জনপদ, নেই লোকজন সবটাই কি তাহলে বৃথা! উপভোক্তাদের অবশ্য দাবি, “গ্রাম তৈরির ভাবনার মধ্যে গোলমাল রয়েছে, কাটমানি খেয়ে খারাপ জিনিস ব্যবহার করা হয়েছে।” তাহলে কি রাজ্য সরকার যে উন্নয়নের ঢাক পেটায় কার্যত সবটাই ফাঁকা! আসলে মানুষের চোখে ধুলো দেওয়ার কাজ চলছে-ঠিক এমন ভাবেই প্রকল্পে কাটমানির অভিযোগে ক্ষোভ প্রকাশ করেন এলাকার মানুষ। এই নিয়ে বাঁকুড়ায় (Bankura) তীব্র চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    বাঁকুড়ার কোথায় মডেল গ্রাম (Bankura)?

    এই ‘মডেল গ্রাম হল বাঁকুড়ার (Bankura) শুশুনিয়া পাহাড়ের পাশে একটি ছোট্ট গ্রাম ভরতপুর। মোট ১৮ টি পরিবার কয়েকশো বছর ধরে বহন করে চলেছেন প্রাচীন পটচিত্রের ঐতিহ্যকে। গ্রামের মানুষের তেমন আর্থিক নির্ভরতা নেই। অন্যের জমিতে সামান্য চাষাবাদের মাধ্যমে জীবিকা অর্জন করে থাকেন। এই পরিবারের জীবনযাত্রাকে উন্নয়নের আলো দিতে ২০২৩ সালে জেলা প্রশাসন এই গ্রামকে ‘মডেল গ্রাম’ তৈরির উদ্যোগ নিয়ে ছিলেন। কিন্তু তা বাস্তবে ব্যর্থ হয়ে যায়।

    কেমন মডেল গ্রাম?

    ‘মডেল গ্রামে’র (Bankura) বাড়িগুলি ছিল অত্যন্ত সুন্দর পাকা বাড়ি, পাকা রাস্তা, সৌরবাতি দিয়ে ‘মডেল গ্রাম’ তৈরি করা হয়েছিল। গত ৯ অগাস্ট মুখ্যমন্ত্রী উদ্বোধন করেছিলেন এই মডেল গ্রামের। কিন্তু মাত্র ৫ মাসের মধ্যেই অত্যন্ত হতশ্রী হয়ে গিয়েছে এই ‘মডেল গ্রাম’। বাড়ির দেওয়ালে এখন ফাটল, টালির ছাদ ভেঙে গিয়েছে। পচে গিয়েছে ছাদে ব্যবহারের কাঠ, টয়লেট, বাথরুমগুলির ব্যবহারের অত্যন্ত অনুপযুক্ত। গ্রামে নেই বিদ্যুৎ পরিষেবা। মানুষের বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে এই গ্রাম।

    উপভক্তাদের বক্তব্য

    উপভক্তা চিত্রকররা বলেন, “বাড়ি (Bankura) নির্মাণের জন্য নির্মাণ সামগ্রীর মান ভালো ব্যবহার করা হয়নি। আর তাই সময়ের আগেই সব নষ্ট হয়ে গিয়েছে। পাকা ছাদের কথা জেলা শাসকদের বলা হলেও তা বাস্তবে করা হয়নি।”

    বিজেপির বক্তব্য

    স্থানীয় (Bankura) বিজপির বক্তব্য হল, “আর পাঁচটা প্রকল্পের মতো এক্ষেত্রেও শাসক দলের নেতারা লাখ লাখ টাকা কাটমানি খেয়েছে। গোটা প্রকল্প এবং মডেল গ্রামের ভাবনাটাই ফেল করেছে।” আবার পালটা স্থানীয় ছাতনা (Bankura) তৃণমূল পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে বলা হয়, “উপভোক্তারা এই এলাকায় বসবাস করতে আগ্রহী নয়। উপভোক্তারা বসবাস করলেই ধীরে ধীরে বসবাসের যোগ্য হয়ে যাবে। ভূতুরে ভাব কেটে যাবে।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Liquor: গ্রামে মদ নিয়ে ঢুকলেই শাস্তির নিদান, কোথায় জানেন?

    Liquor: গ্রামে মদ নিয়ে ঢুকলেই শাস্তির নিদান, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ মদের (Liouor) নেশা করে এই গ্রামে কেউ আসলেই, মিলবে শাস্তি। গ্রামবাসীদের তৈরি ষোলো আনা কমিটির পক্ষ থেকে এই অভিনব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর কমিটির সেই সিদ্ধান্তকে  পুরুলিয়ার মানকিয়ারি গ্রাম পঞ্চায়েতের  চিতিডি গ্রামের বাসিন্দারা সকলেই মান্যতা দিয়েছেন। গ্রামে ঢুকলেই রাস্তার পাশের দেওয়ালে বড় বড় করে লেখা রয়েছে, গ্রামে মদ (Liouor) বিক্রি করা, মদ খাওয়া, মদ (Liouor) খেয়ে মাতলামি করা সম্পুর্নরূপে নিষিদ্ধ। যদি কেউ তাঁহার অন্যথা করে, তাহলে চিতিডি ষোলআনা কমিটির বিবেচনা ও সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাঁকে শাস্তি পেতে হবে। তবে, গ্রামবাসীরা শাস্তি হিসেবে কী নিদান ঠিক করে রেখেছেন তা জানা যায়নি। গ্রামের বাসিন্দা তথা ষোলো আনা কমিটি সদস্য যুধিষ্টির মাহাত, সীতারাম মাহাত ও রমানাথ মাহাতরা বলেন, নেশা করার পর গ্রামের অধিকাংশ পরিবারে অশান্তি লেগেই থাকত। যুব সমাজও পড়াশুনা ছেড়ে এই নেশার দিকে ঝুঁকে পড়েছিল। গ্রামের পরিবেশ একেবারে খারাপ হয়ে গিয়েছিল। বহুবার গ্রাম কমিটি থেকে গ্রামবাসীদের নেশা না করার জন্য সতর্ক করা হয়েছে। কিন্তু, বাস্তবে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এরপরই গ্রামের মানুষকে নেশা থেকে মুক্ত করতে এই কড়া সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গ্রামের দেওয়ালে বড় বড় করে আমাদের এই সিদ্ধান্তের কথা লিখে রাখা হয়েছে। কারণ, শুধু গ্রামের মানুষ নয়, বাইরে থেকে আসা লোকজনও যাতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানতে পারেন। যদিও কয়েকদিন আগে আবগারি দপ্তরের আধিকারিকরা গ্রামে গিয়ে মদ (Liouor) কেন খেতে নিষেধ করা হয়েছে তা জানতে চান। পরে, দেওয়ালে লেখা গ্রাম কমিটির সিদ্ধান্তের কথা গ্রামবাসীদের মুছে দিতে বলা হয়। তবে, এলাকার মানুষ তাতে কোনও  কর্ণপাত করেননি। বরং, নেশামুক্ত সুন্দর  গ্রাম গড়তে তাঁরা নিজেদের সিদ্ধান্তে অনড়।

    এই অভিনব সিদ্ধান্ত নিয়ে কী বলছেন রাজনৈতিক দলের নেতারা?

    পুরুলিয়ার আড়ষা থানার চিতিডি গ্রামের বাসিন্দাদের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন বিজেপির জেলা সভাপতি বিবেক রাঙা। পাশাপাশি তিনি তৃণমূল সরকারকে কটাক্ষ করেছেন। তিনি বলেন, এই কাজ তো করা উচিত প্রশাসনের, তাহলে সেটা গ্রামবাসীদের করতে হবে কেন? আসলে তৃণমূল কংগ্রেস এই বিষয়ে উদ্যোগ নিচ্ছে না। কারণ, মদের (Liouor) আমদানির ওপর এই সরকার চলছে। তৃণমূল কংগ্রেস চায় না সমাজ থেকে মদ মুক্ত হোক। তারা চায়, যত বেশি মদ (Liouor) বিক্রি হবে, তাতে তাদের রাজস্ব আদায় বেশি হবে। অন্যদিকে, জেলা পরিষদের তৃণমূলের সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, প্রশাসনের আইন থাকলেও সবার উপর রয়েছে মানুষ। তাই, গ্রামের মানুষ সকলে মিলে যে ভালো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন, তাঁকে আমি সমর্থন করছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share