Tag: visit

visit

  • Darjeeling: আপনি কি দার্জিলিং-কালিম্পং বেড়াতে যেতে চাইছেন? বিপদ এড়াতে এই তথ্য জেনে নিন

    Darjeeling: আপনি কি দার্জিলিং-কালিম্পং বেড়াতে যেতে চাইছেন? বিপদ এড়াতে এই তথ্য জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কি দার্জিলিং (Darjeeling) বা কালিম্পং বেড়াতে যেতে চাইছেন? এই বর্ষায় প্রতিকূল আবহাওয়াকে উপেক্ষা করে কীভাবে পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কাছাকাছি পৌঁছে যাবেন, তা জেনে নেওয়া প্রয়োজন। কোন কোন পথ নিরাপদ এবং কোন কোন পথ বিপজ্জনক, তা আগে জানা দরকার। বুধবারই প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, সেতি ঝোরা থেকে চিত্রে যাওয়ার জাতীয় সড়ক ১০ বন্ধ রাখা হয়েছে। আবার রবি ঝোরা থেকে তিস্তা বাজার যাওয়ার রাস্তায় চলছে মেরামতির কাজ। একাধিক জায়গায় নেমেছে ধস। তাই পর্যটকদের বেড়াতে যাওয়ার আগে একবার পর্যটন কেন্দ্র এবং যাওয়ার পথ সম্পর্কে তথ্য নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    স্বাভাবিক চলাচলের উপর নিয়ন্ত্রণ (Darjeeling)

    বর্ষার শুরু থেকেই রাজ্যের উত্তরবঙ্গের (Darjeeling) জেলাগুলি ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণে নাজেহাল। উত্তরবঙ্গে পাহাড়, ডুয়ার্স, তরাই অঞ্চল এবং সমভূমির অধিকাংশ এলাকা বর্ষা কবলিত। ইতিমধ্যে তিস্তায় সর্তকতা জারি হয়েছে। একাধিক জায়গায় ধসের কারণে স্বাভাবিক চলাচলের উপর নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। দুর্যোগের কারণে বহু রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তাই কোন কোন রাস্তার কেমন পরিস্থিতি, তা পর্যটকদের জানা একান্ত প্রয়োজন। জেলা প্রশাসন থেকে এই বিষয়ে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থীর দাদার ‘দাদাগিরি!’, শোরগোল

    জাতীয় সড়ক ৭১৭ নম্বর ধস!

    প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দার্জিলিং জেলার (Darjeeling) পানবু রোড হয়ে কালিম্পং থেকে শিলিগুড়ি যাওয়ার রাস্তা খোলা থাকবে। একই ভাবে খোলা রয়েছে মনসং হয়ে রংপো থেকে লাভা যাওয়ার রাস্তা। তবে জাতীয় সড়ক ৭১৭ নম্বর ধস এবং বৃষ্টির জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে শুধু যে রাস্তায় ধস বা জল জমে রয়েছে তাই নয়, অতি ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বাতাসে জলীয় বাষ্পের জন্য দৃশ্যমানতাও কমে গিয়েছে। টেলি কমিউনিকেশনেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি এবং বিপর্যয় ঘটেছে। কাঁচা বাড়ি এবং নদীর উপর কাঁচা বাঁধে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। জমির ফসলের উপর বন্যার জলের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: প্রাণপ্রতিষ্ঠার আগে রাম সেতু-খ্যাত ‘আরিচল মুনাই’ পরিদর্শন মোদির

    Narendra Modi: প্রাণপ্রতিষ্ঠার আগে রাম সেতু-খ্যাত ‘আরিচল মুনাই’ পরিদর্শন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, রবিবার প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) রাম সেতুর উৎপত্তিস্থল তামিলনাড়ুর ধানুষ্কোটিতে আরিচল মুনাই পরিদর্শন করলেন। গত কয়েকদিন ধরেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দক্ষিণ ভারত সফর করছেন। দর্শন করেছেন ভগবান রামের স্মৃতি বিজড়িত নানা মন্দির এবং জায়গা। শুনেছেন দ্রাবিড় ভাষায় রচিত রামায়ণ কথা। করছেন ভজন-কীর্তন শ্রবণও। গত এগারো দিন ধরে রয়েছেন কঠোর সংযম পালনে। রাত পোহালেই ২২ জানুয়ারি। অযোধ্যায় রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে। তিনি থাকবেন যজমানের ভূমিকায়। গোটা দেশ এখন মুখরিত রাম নামের জয়গানে। 

    আরিচাল মুনাই

    তামিলনাড়ুতে অবস্থিত এই আরিচাল মুনাই। লোক-বিশ্বাস, ভগবান রাম যে জায়গা থেকে থেকে সেতু নির্মাণ শুরু করেছিলেন, সেই জায়গাটি হল এটি। এদিন প্রধানমন্ত্রীকে (Narendra Modi) এই জায়গায় পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করতে দেখা গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এদিনই গিয়েছিলেন রামেশ্বরমের শ্রীকোথান্দারামা স্বামী মন্দিরে। কোথান্দারাম নামের অর্থ ধনুকের সঙ্গে রাম। এটিও ধনুষ্কোটিতেই অবস্থিত। রামায়ণে আছে, এখানেই রাবণের ভাই বিভীষণ প্রথমবার ভগবান শ্রী রামচন্দ্রের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন। এই জায়গা থেকেই রামচন্দ্র রাক্ষসরাজ রবাণকে পরাজিত করার সংকল্প নিয়ে ছিলেন। এরপর লঙ্কায় পাড়ি দিয়েছিলেন।

    দক্ষিণ ভারতের একাদিক মন্দির দর্শন 

    শনিবার প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) তিরুচিরাপল্লীর শ্রীরঙ্গনাথস্বামী মন্দির এবং রামেশ্বরমের শ্রী আরুলমিগু রামনাথস্বামী মন্দির পরিদর্শন করেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর অফিসিয়াল এক্স হ্যান্ডেল থেকে পোস্ট করে বলেছেন, “আরুলমিগু রামানাথস্বামী মন্দিরে গতকালের পরিদর্শনের অভিজ্ঞতা ভোলার নয়। মন্দিরের প্রতিটি অংশে নিবিড় ভক্তিভাব রয়েছে”। সেই সঙ্গে নাসিকের রামকুন্ড, শ্রী কালারাম মন্দির, অন্ধ্রপ্রদেশের পুট্টপার্থীর লেপাক্ষীর বীরভদ্র মন্দির, কেরলের গুরুভায়ুর মন্দির এবং ত্রিপ্রয়ার শ্রী রামস্বামী মন্দির পরিদর্শন করেন। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী অযোধ্যায় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠায় যোগদান করার আগে ১১ দিন ধরে শাস্ত্র নির্দেশিত বিভিন্ন নিয়ম পালন করছেন। এর মধ্যে রয়েছে সংযমরক্ষা, খাদ্যাভ্যাসে বিধিনিষেধ রক্ষা, রাতে মাটিতে কম্বল পেতে শোয়ার মতো কঠোর সংযমও। তিনি একবেলা আহার করছেন। করছেন ফলাহার। পান করছেন ডাবের জল।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Hospital: সদ্যোজাতের মুখ দেখতে লাগে ৫০০ টাকা! হাসপাতাল পরিদর্শনে এসে শুনলেন মহকুমা শাসক, কোথায় জানেন ?

    Hospital: সদ্যোজাতের মুখ দেখতে লাগে ৫০০ টাকা! হাসপাতাল পরিদর্শনে এসে শুনলেন মহকুমা শাসক, কোথায় জানেন ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সদ্যোজাত শিশুর মুখ দেখতে পরিবারের লোকজনকে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা করে দিতে হয়। মহকুমা শাসকের কাছে এমনই অভিযোগ জানিয়েছেন প্রসূতিদের পরিবারের লোকজন। আলিপুরদুয়ার জেলার বীরপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে (Hospital) এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। প্রসূতিদের পরিবারের লোকজনের অভিযোগ,  এমনিতেই আয়াদের প্রতিদিন ৩০০ টাকা করে দিতে হয়। তারপরও সদ্যোজাতের মুখ দেখার জন্য অতিরিক্ত টাকা কেনো দিতে হবে? এই হাসপাতালের (Hospital)  চতুর্থ শ্রেণী কর্মী, সাফাই কর্মীকেও দিতে হয় টাকা। আবার চিকিৎসার সরঞ্জাম পরিষ্কার করার জন্যও আলাদা করে টাকা দিতে হয়। সমস্ত বিষয়টি তাঁরা মহকুমা শাসককে জানান।

    অভিযোগ পেয়ে কী করলেন মহকুমা শাসক? Hospital

    বুধবার আলিপুরদুয়ারের মহকুমা শাসক বিপ্লব সরকার আচমকাই হাসপাতালে পরিদর্শনে আসেন। হাসপাতালের (Hospital) বিভিন্ন ওয়ার্ড তিনি ঘুরে দেখেন। ব্লাড ব্যাঙ্কে গিয়ে রক্ত শূন্য দেখে নিজে রক্ত দিয়ে বাকীদের রক্ত দেওয়ার জন্য উত্সাহ দেন। এতক্ষণ সব কিছুই ঠিকঠাক ছিল। কিন্তু, তাল কাটল প্রসূতিদের পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে। এমনিতে সদ্যোজাতদের মুখ দেখার জন্য অতিরিক্ত পরিমাণে টাকা নেওয়ার জুলুমবাজির জন্য প্রসূতির পরিবারের লোকজন ক্ষোভে ফুঁসছিলেন। মহকুমা শাসককে সামনে তাঁরা ক্ষোভ উগরে দেন। মহকুমা শাসক অভিযোগ শুনে ওই হাসপাতালের (Hospital) সকল আয়াকে ডেকে পাঠান। জানা গিয়েছে, হাসপাতালে (Hospital) ১৪ জন আয়া কাজ করেন। সকলেই সেখানে হাজির হন। পাশাপাশি হাসপাতালের (Hospital) অন্যান্য কর্মীদের ডেকে পাঠানো হয়। মহকুমা শাসক আয়াদের ধমক দিয়ে প্রসূতির পরিবারের কাছে থেকে নেওয়া টাকা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেন। মহকুমা শাসক হাসপাতাল (Hospital) পরিদর্শনের সময় একজন আয়া এক প্রসূতির পরিবারের লোকজনের কাছে থেকে ৫০০ টাকা নিয়েছিলেন। সেই টাকা ওই আয়া সঙ্গে সঙ্গে ফেরত দিয়ে দেন। বাকীরাও মহকুমা শাসকের সামনে টাকা ফেরত দিয়ে দেন বলে জানা গিয়েছে। মহকুমা শাসকের নির্দেশে হাসপাতালে (Hospital)  প্রসূতিদের পরিবারের লোকজনের কাছে টাকা নেওয়ার অভিযোগ যে সব আয়াদের বিরুদ্ধে উঠেছিল, তাদের বের করে দেওয়া হয়। পরে, মহকুমা শাসক বলেন, হাসপাতালের (Hospital) মধ্যে এসব কারবার চলতে দেওয়া হবে না। কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share