Tag: Weather Change

Weather Change

  • Calcium Deficiency: ক্যালসিয়ামের ঘাটতি বাড়াচ্ছে ঠান্ডা পানীয় পানের ইচ্ছা! কী বলছে সাম্প্রতিক রিপোর্ট?

    Calcium Deficiency: ক্যালসিয়ামের ঘাটতি বাড়াচ্ছে ঠান্ডা পানীয় পানের ইচ্ছা! কী বলছে সাম্প্রতিক রিপোর্ট?

    মাধ্যম নিউজঃ আবহাওয়া বদলে যাচ্ছে! তাপমাত্রার পারদ চড়ছে। আর গরমের এই আবহাওয়ায় চটজলদি আরাম পেতে অনেকের সঙ্গী হয় নরম ঠান্ডা পানীয়‌। বোতলবন্দী বা প্যাকেটজাত কার্বোনেটেড (Calcium Deficiency) ওয়াটার গরমের অস্বস্তিতে তৃপ্তি এনে দেয়।‌ অনেকের আবার বিরিয়ানি কিংবা বার্গারের সঙ্গে এই নরম পানীয়তে চুমুক না দিলে স্বাদ সম্পূর্ণ হয় না। কিন্তু সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে বলা হচ্ছে, এই কার্বোনেটেড ওয়াটার বা নরম পানীয়ের প্রতি অনেকেই এক ধরনের আসক্তি অনুভব করেন। যে কোনও খাবার খাওয়ার পরেই, তাদের এক গ্লাস নরম পানীয় (Cold Drinks) না হলে চলে না। আর এই আসক্তি জানান দেয়, শরীরে বাসা বাঁধছে নতুন রোগ! সম্প্রতি প্রকাশিত এক আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান পত্রিকার রিপোর্ট অনুযায়ী, বিশ্ব জুড়ে চারটি রোগের দাপট মারাত্মক ভাবে বেড়েছে, যার পিছনে মূল কারণ মাত্রাহীন কার্বোনেটেড ওয়াটারের প্রতি আসক্তি।

    কেন নরম ঠান্ডা পানীয়তে আসক্তি বাড়ে (Calcium Deficiency)?

    আন্তর্জাতিক ওই গবেষণায় দেখা গিয়েছে, তরুণ প্রজন্মের পাশপাশি প্রৌঢ়দের মধ্যেও এই নরম পানীয়ের প্রতি আসক্তি মারাত্মক বাড়ছে। যার অন্যতম কারণ ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই ঘটনা একে অন্যের পরিপূরক। অর্থাৎ, অতিরিক্ত নরম ঠান্ডা পানীয় খেলে হাড় ক্ষয় হয়, আবার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে নরম পানীয়ের প্রতি আসক্তি বাড়ে। তাঁরা জানাচ্ছেন, সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, যারা নিয়মিত এই নরম ঠান্ডা পানীয় খান, তাদের অধিকাংশই ক্যালসিয়ামের (Calcium Deficiency) অভাবে‌ ভুগছেন। আবার তাঁরা এতটাই এই পানীয়তে (Cold Drinks) আসক্ত, যে এগুলো ছাড়া খাবার খেতেই পারছেন।

    কোন চারটি রোগের প্রকোপ বাড়াচ্ছে নরম ঠান্ডা পানীয়?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বিশ্ব জুড়ে অধিকাংশ স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ, জীবন যাপনের অভ্যাস। গত এক দশকে যে সমস্ত রোগ সবচেয়ে বেশি বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে, সেগুলোর অধিকাংশের কারণ খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন‌ যাপনের অভ্যাস। মূলত চারটি অসুখ মারাত্মক বেড়ে যাওয়ার পিছনে নরম ঠান্ডা (Cold Drinks) পানীয়কে দায়ী করছেন চিকিৎসক মহল!

    হাড়ের ক্ষয় রোগ!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, হাড়ের রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষত কম বয়সী মহিলাদের মধ্যে হাড়ের ক্ষয় রোগের ঝুঁকি বেশি দেখা যাচ্ছে। আর নরম ঠান্ডা পানীয় এই রোগের ঝুঁকি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই কার্বোনেটেড ওয়াটারে থাকে প্রচুর পরিমাণে সোডা। আর এই উপাদান হাড়ের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক।‌ সোডা হাড়কে ভিতর থেকে ফাঁপা করে দেয়। তাই নিয়মিত নরম ঠান্ডা পানীয় খেলে দেহে মারাত্মক ক্যালসিয়ামের (Calcium Deficiency) ঘাটতি দেখা দেয়। হাড়ের ক্ষয় রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়। এমনকি যে কোনও সময় হাড় (Cold Drinks)  ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কাও তৈরি হয়‌।

    ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি!

    বিশ্ব জুড়ে বাড়ছে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা। বিশেষত নন অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভারের মতো রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এমনকি শিশুরাও এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কোল্ড ড্রিঙ্কস থেকেই এই রোগের ঝুঁকি বাড়ছে। কোল্ড ড্রিঙ্কসে থাকা নানান উপাদান লিভারের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। খুব কম বয়স থেকেই নিয়মিত কোল্ড ড্রিঙ্কস খেলে লিভারে বাড়তি ফ্যাট জমে। যার ফলেই ফ্যাটি লিভার জাতীয় রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

    ওবেসিটির ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কোল্ড ড্রিঙ্কসে কোনও পুষ্টিগুণ নেই। বরং কোল্ড ড্রিঙ্কসে থাকে অতিরিক্ত চিনি এবং প্রিজারভেটিভ রাসায়নিক। যা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। এই অতিরিক্ত প্রিজারভেটিভ উপাদান এবং চিনি শরীরের ওজন বাড়িয়ে দেয়। নিয়মিত কোল্ড ড্রিঙ্কস খেলে তাই ওবেসিটি বা স্থূলতার (Calcium Deficiency) ঝুঁকিও বাড়ে।

    বাড়াচ্ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি!

    ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ-এর এক রিপোর্টে কয়েক বছর আগে স্পষ্ট করা হয়েছিল, একাধিক নরম পানীয়তে অ্যাসপার্টেম ব্যবহার করা হয়। এই অ্যাসপার্টেম হল এক ধরনের কৃত্রিম মিষ্টি। বোতলবন্দি নরম পানীয়ের স্বাদ বাড়াতেই এই ধরনের উপকরণ ব্যবহার করা হয়। আর এই অ্যাসপার্টেম শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। বিশেষত ক্যান্সারের (Calcium Deficiency) ঝুঁকি বাড়ায় এই উপকরণ। তাই বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত নরম ঠান্ডা পানীয়তে অভ্যস্থ হলে ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Climate change: তাপমাত্রার রকমফেরে ভোগান্তির শেষ নেই! কোন কোন রোগের প্রকোপ বাড়ছে?

    Climate change: তাপমাত্রার রকমফেরে ভোগান্তির শেষ নেই! কোন কোন রোগের প্রকোপ বাড়ছে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীতের শেষ নাকি বসন্তের শুরু, স্পষ্ট করে বোঝা মুশকিল। সকালে গাঢ় কুয়াশা আর হিমেল হাওয়া। আবার বেলা বাড়তেই অস্বস্তি! সব মিলিয়ে আবহাওয়ার হাবভাব (Climate change) টের পাওয়া কঠিন। তাপমাত্রার পারদ ওঠানামা করছে! আর তার জেরেই বাড়ছে ভোগান্তি। বিশেষত প্রবীণ ও শিশুদের নিয়ে বাড়তি সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তাই চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সতর্কতা জরুরি। না হলেই বাড়াবাড়ি হতে পারে।

    কোন রোগের প্রকোপ বাড়ছে? (Climate change)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তাপমাত্রার পারদ ওঠানামা করছে। আর তার জেরেই বাতাসে নানান ভাইরাসের দাপট বাড়ছে। সক্রিয় হচ্ছে নানান ব্যাকটেরিয়া। আর তার জেরেই নানান রোগের ঝুঁকি বাড়ছে। ভাইরাস ঘটিত রোগের জেরে দেখা দিচ্ছে সর্দি-কাশি এবং জ্বর। বিশেষত শিশুদের এই সময়ে জ্বরের প্রকোপ বেশি‌ দেখা দিচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, প্রবীণদের ভোগান্তি বাড়াচ্ছে কাশি।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশ প্রবীণ মানুষই‌ ফুসফুসের অসুখে কাবু। বায়ুদূষণ সহ একাধিক কারণে তাঁদের ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কমছে। তার উপরে বাতাসে একাধিক ভাইরাস সক্রিয় হওয়ায় শ্বাসনালী এবং ফুসফুসে সংক্রমণের ঝুঁকিও বাড়ছে। তাই কাশির সমস্যা দেখা দিচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাশি কমতে অনেকটাই সময় নিচ্ছে। অর্থাৎ সংক্রমণের দাপট অত্যন্ত বেশি। তাই ভোগান্তি বাড়ছে।
    শ্বাসনালীর সংক্রমণের জেরেও নানান ভোগান্তি দেখা দিচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেক সময়েই হাঁপানির সমস্যায় আক্রান্তদের ভোগান্তি বাড়াচ্ছে সর্দি-কাশি। তাই বছরের এই সময়ে তাঁদের বাড়তি সতর্কতা জরুরি।
    তাছাড়া, এই সময়ে পেটের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। আবহাওয়ার এই পরিবর্তনের জেরে পেটের অসুখ দেখা দিচ্ছে। হজমের সমস্যাও দেখা দিচ্ছে।

    চিকেন পক্স

    তবে বছরের এই সময়ে চিকেন পক্স নিয়ে বাড়তি সতর্কতা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, এই সময়েই এই রোগের প্রকোপ বাড়ে। তাই এই সময়ে যাতে সর্দি-জ্বর কাবু করতে না পারে, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। এসবের পাশপাশি বছরের এই ঋতু পরিবর্তনের সময়ে (Climate change) অনেকেই ত্বকের সমস্যায় ভোগেন। এই সময়ে আবহাওয়ার জেরে এক ধরনের শুষ্কতা দেখা দেয়। তার ফলেই ত্বকের সমস্যা দেখা দেয়।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা? (Climate change)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ঋতু পরিবর্তনের এই সময়ে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। ভোরে বা সন্ধ্যায় বাইরে থাকলে গলা ও মাথা হালকা কাপড়ে ঢেকে রাখলে ভালো। বিশেষ করে শিশু ও প্রবীণদের জন্য এই পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ঠান্ডা হাওয়ার জেরে অনেক সময়েই আপার রেসপিরেটরি ট্র্যাকে ইনফেকশন হয়ে যায়। আর তার থেকেই জ্বর-কাশির মতো ভোগান্তি শুরু হয়। তাই সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি।
    পাশপাশি রাতে ঘুমানোর সময় পাতলা চাদর অবশ্যই রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।‌ তাতে ঠান্ডা লাগার ঝুঁকি কমবে।
    দেহের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ানোর দিকে বিশেষ নজরদারি প্রয়োজন বলেই মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়া ঘটিত অসুখের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শরীর শক্তিশালী থাকা দরকার। তাই রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ানো প্রয়োজন। তাই এই সময়ে (Temperature variation) নিয়মিত লেবুর রস খাওয়া দরকার। কারণ লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। যা দেহের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ায়। সর্দি-কাশির ভোগান্তি কমায়। আবার ভিটামিন সি ত্বকের জন্যও উপকারী। তাই এই লেবু, কিউই জাতীয় ফল নিয়মিত খেলে ত্বকের শুষ্কতার সমস্যাও কমবে।
    পেটের অসুখ মোকাবিলায় এই সময়ে (Climate change) অতিরিক্ত পরিমাণ জল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই সময়ে আবহাওয়া শুষ্ক হয়। শরীরে যাতে জলের পরিমাণ কমে না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। তাই নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়া দরকার। ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি তাতে কমবে।
    সহজপাচ্য খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, মাছ-মাংস-ডিমের মতো প্রাণীজ প্রোটিন হোক কিংবা সব্জি, যেকোনও রান্না কম তেলমশলায় করতে হবে। যাতে হজম সহজেই হয়। তাহলে একাধিক অসুখ মোকাবিলা সহজ হবে।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Weather Update: দার্জিলিং থেকে পুরুলিয়ার ফারাক মাত্র দেড় ডিগ্রি! ১২ ডিগ্রিতে নামল কলকাতার তাপমাত্রা

    Weather Update: দার্জিলিং থেকে পুরুলিয়ার ফারাক মাত্র দেড় ডিগ্রি! ১২ ডিগ্রিতে নামল কলকাতার তাপমাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মকর সংক্রান্তির আগে শীতে কাঁপছে কলকাতা থেকে গঙ্গাসাগর। ১২ ডিগ্রিতে নেমে গেল কলকাতার তাপমাত্রা (Weather Update)। শনিবার সকালে শহরের পারদ নেমেছে স্বাভাবিকের চেয়ে নীচে। তবে রবিবার থেকেই তাপমাত্রা আবার বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। শনিবার পুরুলিয়ার তাপমাত্রা অনেকটাই কম ছিল। ঠান্ডায় দার্জিলিংকে প্রায় ছুঁয়ে ফেলেছে পশ্চিমের এই জেলা। পুরুলিয়ার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬.৫ ডিগ্রি। দার্জিলিঙের (৫ ডিগ্রি) সঙ্গে ব্যবধান মাত্র দেড় ডিগ্রির। 

    শীতের দাপট শহরে

    প্রতি বছর এই সময়টা শীতের (Weather Update) কামড় বেশ গভীর হয়। তবে এবার পশ্চিমী ঝঞ্ঝার পর রবিবার থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন হতে পারে বলে মনে করছে আবহাওয়া দফতর। আগামী সপ্তাহের শুরুতেই সামান্য বাড়তে পারে উষ্ণতা। তিন দিনে দুই থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়বে মঙ্গলবারের মধ্যে। তবে তার আগে হাড় কাঁপানো শীত উপভোগ করল শহরবাসী। শনি ও রবিবার শীতের কলকাতায় ভালই বনভোজনে মাতবে শীতবিলাসীরা। ভিড় জমেছে চিড়িয়াখানা, ভিক্টোরিয়া, যাদুঘরেও। ইকো-পার্ক, নিকো পার্কেও কচিকাচাদের ভিড়। কলকাতায় শনিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ১.২ ডিগ্রি কম। শুক্রবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২২.২ ডিগ্রির বেশি হয়নি। তা-ও স্বাভাবিকের চেয়ে আড়াই ডিগ্রি কম। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বা আপেক্ষিক আর্দ্রতা ৫০ থেকে ৯৬ শতাংশ। 

    জেলায় জেলায় নামল তাপমাত্রা

    শনিবার রাজ্যের একাধিক জেলায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নীচে (Weather Update) নেমে গিয়েছে। কল্যাণীতে ৯.৫, ঝাড়গ্রামে ৯.৫, শ্রীনিকেতনে ৯৯ এবং বর্ধমানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া, উলুবেড়িয়ায় ১০.৫, বাঁকুড়ায় ১০.৫, বহরমপুরে ১০.৪, পানাগড়ে ১০.৩ এবং আসানসোলে ১০.১ ডিগ্রি পর্যন্ত পারদ নেমেছিল। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রার পরিবর্তন হবে না। তার পর থেকে আগামী তিন দিনে তাপমাত্রা দুই থেকে তিন ডিগ্রি বাড়তে পারে। তবে, রবিবার থেকেই হবে হাওয়া বদল। শীত কমার সঙ্গে সঙ্গে উত্তরবঙ্গে ঘন কুয়াশার ফলে  দৃশ্যমানতা কমবে। রবি ও সোমবার দার্জিলিং ও কালিম্পঙের উঁচু এলাকায় তুষারপাতও হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: সপ্তাহের শেষে পারদ পতন, ইঙ্গিত হাওয়া অফিসের, কবে থেকে শীত কলকাতায়?

    Weather Update: সপ্তাহের শেষে পারদ পতন, ইঙ্গিত হাওয়া অফিসের, কবে থেকে শীত কলকাতায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বরের শুরুতেও সেভাবে শীতের দেখা নেই শহরে। শীত-কাতুরে বাঙালির এখন একটাই চিন্তা কবে, থেকে জাঁকিয়ে শীত (Winter in Kolkata) পড়বে শহরে? এখনও স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি কলকাতার তাপমাত্রা, তবে সপ্তাহের শেষে দক্ষিণবঙ্গে পারদ পতনের ইঙ্গিত দিল হাওয়া অফিস (Weather Update)। জমিয়ে শীতের আমেজ ফেরার সম্ভাবনা আগামী সপ্তাহ থেকেই। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ২ দিন পর থেকেই ধীরে ধীরে পারদ নামবে। চলতি সপ্তাহের শেষেই ২-৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমার আশা রয়েছে।

    শহরের আবহাওয়া

    হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহের শেষের দিকেই পারদ নামতে পারে কলকাতায়। সেই সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও ঠান্ডা পড়বে। সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে যা ৩.৪ ডিগ্রি বেশি। রবিবার ১৯ ডিগ্রিতে নেমেছিল শহরের (Winter in Kolkata) তাপমাত্রা। সোমে তা আবার এক ডিগ্রি বেড়েছে। যদিও দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এখনও স্বাভাবিকের চেয়ে কম রয়েছে। রবিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হয়েছিল ২৬.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ২.৩ ডিগ্রি কম। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বা আপেক্ষিক আর্দ্রতা ৫০ থেকে ৯০ শতাংশ। আপাতত রাজ্যের কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা আর নেই বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। সর্বত্র থাকবে শুকনো আবহাওয়া।

    আরও পড়ুন: খাবার নেই, জল নেই! কুয়েত বিমানবন্দরে ১৩ ঘণ্টা দুর্ভোগের শিকার ভারতীয় যাত্রীরা

    কুয়াশা ঘেরা সকাল

    রাজ্যে সেভাবে শূত না পড়লেও সকালের দিকে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশায় ঢাকছে আকাশ। উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর, মালদা এবং দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পুরুলিয়ায় কুয়াশার সম্ভাবনা বেশি। শহর কলকাতাতেও ভোরের দিকে কুয়াশা থাকছে। দক্ষিণে সেভাবে শীত না পড়লেও ইতিমধ্যে পারদ নামতে শুরু করেছে পাহাড়ে। দার্জিলিংয়ের বিভিন্ন জায়গার পাশাপাশি সিকিমেও চলছে তুষারপাত। কনকনে ঠান্ডায় কাঁপছে কালিম্পং, কার্শিয়াং। সান্দাকফুতে বরফ দেখতে নেমেছে পর্যটকদরে ঢল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ব্যাট হাতে প্রস্তুত শীত! কলকাতা ১৮.৮, পুরুলিয়ায় ১২.৭ ডিগ্রি, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Weather Update: ব্যাট হাতে প্রস্তুত শীত! কলকাতা ১৮.৮, পুরুলিয়ায় ১২.৭ ডিগ্রি, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাট হাতে প্রস্তুত শীত। চলছে শেষ পর্বের অনুশীলন। প্রতিদিনই নামছে পারদ। রবিবার পর্যন্ত শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৯ ডিগ্রি। সোমবার তা আরও কমে ১৮ ডিগ্রির ঘরে নেমে গিয়েছে। উত্তুরে হাওয়া প্রবেশের অনুকূল পরিস্থিতি রয়েছে রাজ্যে। সেই কারণেই পারদ (Winter in Bengal) নামছে, জানিয়েছে হাওয়া অফিস (Weather Update)। পূর্বাভাস, আর কয়েকদিনের অপেক্ষা, তারপরই ঝোড়ো ব্যাটিং করবে শীত।

    কলকাতার পারদ

    হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, আগামী পাঁচ দিন কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (Winter in Bengal) নতুন করে আর কমবে না। সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ১.১ ডিগ্রি কম। এ ছাড়া, রবিবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, তা-ও স্বাভাবিকের চেয়ে ১.৬ ডিগ্রি কম। সোমবার দক্ষিণবঙ্গে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা রয়েছে পুরুলিয়ায়। সেখানে পারদ নেমে গিয়েছে ১২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এ ছাড়া উলুবেড়িয়ায় ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দমদমে ১৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতনে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়ায় ১৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ক্যানিংয়ে ১৫.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বর্ধমানে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পানাগড়ে ১৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আসানসোলে ১৫.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সিউড়িতে ১৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ঝাড়গ্রামে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং কল্যাণীতে ১৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নেমেছে পারদ।

    আরও পড়ুন: গোলাপি টেস্টে ফিরছেন রোহিত! পারথে ভারতকে নেতৃত্ব দেবেন বুমরা, ওপেনার কে?

    কুয়াশার সতর্কতা 

    উত্তরে মালদা, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং দক্ষিণবঙ্গে পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ায় আগামী তিন দিন হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার পূর্বাভাস (Weather Update) দেওয়া হয়েছে। উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রয়েছে দার্জিলিঙে (৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস)। এ ছাড়া আলিপুরদুয়ারে ১৬, কোচবিহারে ১৬.৭, রায়গঞ্জে ১৫.৯ এবং কালিম্পঙে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শীতের আমেজের প্রথম স্পেল অন্তত আগামী ৮ দিন থাকছে বলে আশ্বাস আলিপুর হওয়া অফিসের। আগামী ৭২ ঘণ্টায় আরও পারদ পতনের (Winter in Bengal) সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমের জেলায় পতনের সূচক বেশি। গাঙ্গেয় বঙ্গে পতনের সূচক সেই অনুপাতে কিছুটা কম। আগামী ৭২ ঘণ্টায় আরও দুই থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: শীতের পালে হাওয়া! সপ্তাহান্তেই রাতের তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি কমবে রাজ্যে, পূর্বাভাস

    Weather Update: শীতের পালে হাওয়া! সপ্তাহান্তেই রাতের তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি কমবে রাজ্যে, পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তাহান্তেই পারদ-পতন রাজ্যে। তাপমাত্রা স্বাভাবিক (Winter in Bengal) অথবা স্বাভাবিকের চেয়েও কমে যেতে পারে। তারপরই শীতের আমেজ শুরু হবে বাংলায়, এমনই খবর দিল হাওয়া অফিস (Weather Update)। ১৫ নভেম্বরের পর উত্তরে হিমালয়ঘেঁষা এলাকা এবং দক্ষিণে গাঙ্গেয় বঙ্গে রাতের তাপমাত্রা দুই থেকে তিন ডিগ্রি কমতে পারে বলে জানাল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আগামী কয়েক দিন দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই শুকনো আবহাওয়া থাকবে। কোথাও আর বৃষ্টির তেমন সম্ভাবনা নেই।

    শহরে শীতের আগমনী

    দক্ষিণবঙ্গে আপাতত বৃষ্টি হবে না বলে জানাল আলিপুর (Weather Update)। একটি অক্ষরেখা রয়েছে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে থেকে পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত। এর প্রভাবে বিপরীত ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে বাংলা ও ওড়িশায়। এর ফলে জেরে রাজ্যে উত্তুরে হাওয়া প্রবেশের অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, জানিয়েছে হাওয়া অফিস। সোমবার থেকে কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। সোমবার অর্থাৎ আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২২.৮ ডিগ্রি। গতকাল দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১.২ ডিগ্রি। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতা ৪৯-৯৬ শতাংশ। আকাশ আজ থেকে মূলত পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়ার পরিবর্তন হবে ধীরে ধীরে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা যথাক্রমে ৩০ ও ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে নামতে পারে। সকালের দিকে হালকা কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: খনিজ সম্পদেও ‘আত্মনির্ভর ভারত’! নিলামে প্রথম বিক্রি টাংস্টেন-কোবাল্ট

    জেলায় শুকনো আবহাওয়া

    আলিপুরের (Weather Update) পূর্বাভাস অনুযায়ী,  আগামী তিন দিন দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে রাতের তাপমাত্রার হেরফের হবে না। তার পর থেকে দিন দুয়েকের জন্য রাতের পারদে পতন হতে পারে। তাপমাত্রা কমতে পারে দুই থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস। উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত দার্জিলিং এবং কালিম্পঙে বিক্ষিপ্ত ভাবে সামান্য বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে মোটের উপর শুকনো আবহাওয়া থাকবে। পাহাড়ঘেঁষা এলাকায় আগামী তিন দিন রাতের তাপমাত্রার পরিবর্তন হবে না। তবে সকালের দিকে আবহাওয়া থাকবে কুয়াশাচ্ছন্ন। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, শুক্রবারের পর থেকে উত্তরবঙ্গেও দু’দিন রাতের তাপমাত্রা দুই থেকে তিন ডিগ্রি কমতে পারে। ফলে সপ্তাহান্তে শীতের (Winter in Bengal) আমেজ দেখা দিতে পারে উত্তর থেকে দক্ষিণে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: আগামী সপ্তাহেই বাড়বে উত্তুরে হাওয়ার দাপট! বাংলায় শীত কবে থেকে?

    Weather Update: আগামী সপ্তাহেই বাড়বে উত্তুরে হাওয়ার দাপট! বাংলায় শীত কবে থেকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাঁকিয়ে না হলেও আগামী সপ্তাহ থেকেই ধীরে ধীরে কমবে তাপমাত্রা। হাওয়া অফিস বলছে, ১৫ নভেম্বর থেকে উত্তুরে হাওয়ার দাপট দেখা যাবে। সাধারণত, যখন উত্তুরে হাওয়া (Weather Update) শক্তিশালী হতে শুরু করে, তখনই তাপমাত্রা দ্রুত কমতে থাকে। চলতি বছরে ১৫ নভেম্বরের পর থেকে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় উত্তুরে হাওয়ার (Weather Update) প্রবাহ বাড়বে বলে জানা যাচ্ছে, যা শীতের আবহ তৈরি করতে সাহায্য করবে।

    রাজ্যে উত্তরে হাওয়া প্রবেশ

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং সংলগ্ন আন্দামান সাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে। তা নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। চলতি সপ্তাহের শেষে নিম্নচাপ তৈরি হলে নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে তা কোন দিকে যায়, তা নজরে রেখেছেন আবহবিদেরা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে ১৫ নভেম্বরের পর থেকে বিপরীত ঘূর্ণাবর্তের প্রভাবে রাজ্যে উত্তুরে হাওয়া প্রবেশ করবে। শীতের আমেজ (Winter in Bengal) অনুভূত হবে বিস্তীর্ণ অংশে। উত্তুরে হাওয়া ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই রাতরাতি পরিবর্তন দেখা যাবে আকাশেও। সকালের দিকে হালকা কুয়াশা বা ধোঁয়াশাবৃত আবহওয়া দেখা যাবে। বেলা বাড়লেও কোনও কোনও জায়গায় আংশিক মেঘলা আকাশ দেখা যেতে পারে। 

    রাজ্যে শীত শীত ভাব

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস (Weather Update) অনুযায়ী, আগামী কয়েক দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আরও ২ ডিগ্রি পর্যন্ত কমতে পারে। ফলে রাজ্যজুড়ে শীত শীত ভাব অনুভূত হবে। উত্তুরে হাওয়া বঙ্গে শীত নিয়ে আসে। এই হাওয়া মূলত উত্তর ভারত ও হিমালয়ের পাদদেশ থেকে বয়ে আসে এবং এটাই বঙ্গে শীতল আবহাওয়া (Weather Update) সৃষ্টি করে। নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে এই হাওয়ার শক্তি বাড়তে শুরু করলে রাতের দিকে তাপমাত্রা হ্রাস পায় এবং শীতের আবহ স্পষ্ট হতে শুরু করে। তবে এরই মধ্যে আবার আছে নিম্নচাপের পূর্বাভাস। বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ তৈরি হলে, তা বঙ্গে শীতের (Winter in Bengal) প্রভাবকে কিছুটা বিলম্বিত করতে পারে। সাধারণত নিম্নচাপের প্রভাবে মেঘলা আকাশ, মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত এবং আর্দ্রতা বৃদ্ধি পায়। ফলে দিনের বেলায় গরম অনুভূত হতে পারে, যদিও রাতের দিকে ঠান্ডা হাওয়া বইতে পারে। এ কারণে শীতের প্রকৃত প্রভাব অনেক সময় পিছিয়ে যেতে পারে। তবে, এই নিম্নচাপের প্রকৃতি কেমন হবে এবং তার প্রভাব কতটা হবে তা এখনও নির্দিষ্টভাবে বলা সম্ভব নয়। আবহাওয়া দফতর পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে।

    আরও পড়ুন: দূরদৃষ্টি এবং বুদ্ধিমত্তার জন্য সর্বত্র সমাদৃত, ৯৭ বছরে লালকৃষ্ণ আডবানিকে শুভেচ্ছা মোদি-শাহের

    উত্তরবঙ্গে অবশ্য আগামী সপ্তাহে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর। দার্জিলিং এবং কালিম্পঙে সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। কাঞ্চনজঙ্ঘা রেঞ্জে বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। তবে জলীয় বাষ্প থাকায় বাতাসে ধোঁয়াশার কিছুটা সৃষ্টি হবে। শনিবার পর্যন্ত সকালের দিকে সুস্পষ্ট কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার সম্ভাবনা থাকবে। জলপাইগুড়িতে বৃষ্টির সম্ভাবনা বুধবার এবং বৃহস্পতিবার। তবে উত্তরের আর কোনও জেলায় আপাতত বৃষ্টি হবে না। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: এখনই ঠান্ডার আমেজ নয়, থাকবে কুয়াশা! রাজ্যে শীত নিয়ে কী পূর্বাভাস?

    Weather Update: এখনই ঠান্ডার আমেজ নয়, থাকবে কুয়াশা! রাজ্যে শীত নিয়ে কী পূর্বাভাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বর মাস পড়ে গেলেও এখনই শীতের আমেজ নেই বঙ্গে। সকাল হতেই রোদ ঝলমলে আকাশ। বেলা বাড়তে রোদের তেজ আরও বাড়ছে। দুপুরে ঘর থেকে বেরোতে এখনও ছাতা প্রয়োজন। আগামী কয়েক দিনেও উত্তর বা দক্ষিণ বাংলার কোথাও সেই অর্থে পারদ পতনের সম্ভাবনা নেই। আবহাওয়া মোটের উপর একই থাকবে। সকালের দিকে কুয়াশা থাকবে। 

    শহরের আবহাওয়া

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আগামী কয়েক দিনে উত্তরবঙ্গ বা দক্ষিণবঙ্গে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার খুব একটা হেরফের হওয়ার সম্ভাবনা নেই। রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৪.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে যা ২.৬ ডিগ্রি বেশি। রবিবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ০.১ ডিগ্রি বেশি। সোমবার সকালের দিকে শহরের কোথাও কোথাও হালকা কুয়াশাও ছিল। কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আকাশ মূলত পরিষ্কার রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ায় ব‍্যর্থ হলেই ছাঁটাই! দাবি উঠছে রোহিত-বিরাটের অবসরের, কী ভাবছে বোর্ড?

    জেলার তাপমাত্রা

    আলিপুর হাওয়া অফিস বলছে, পূবালি হাওয়ার ঝঞ্ঝায় কিছু মেঘ ঢুকতে পারে বঙ্গের আকাশে। এর প্রভাবে মঙ্গলবার এবং বুধবার উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনার দু-একটি জায়গায় সামান্য বৃষ্টি হলেও হতে পারে। বুধবার কিছুটা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরে। বৃষ্টি হতে পারে কলকাতাতেও৷ তবে তার পর থেকে আর কোথাও বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। সর্বত্র আবহাওয়া থাকবে শুকনো। কিন্তু এখনই শীতের ছোঁয়া লাগছে না বাংলায়। শীত পড়তে পারে চলতি মাসের শেষ বা ডিসেম্বরের শুরু। নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে পারদ নামতে শুরু করবে। উত্তরের কোথাও সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় খুব একটা হেরফের হবে না আগামী কয়েক দিন। দক্ষিণবঙ্গে সাধারণত শীত ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে পড়ে ৷ আর উত্তরবঙ্গে শীত তুলনায় আগে পড়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Cold and cough: সর্দি-কাশিতে নাজেহাল! খামখেয়ালি আবহাওয়ার জেরে ভুগছে আট থেকে আশি!

    Cold and cough: সর্দি-কাশিতে নাজেহাল! খামখেয়ালি আবহাওয়ার জেরে ভুগছে আট থেকে আশি!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দুর্গাপুজোর রেশ কেটে গিয়েছে। কিন্তু উৎসবের মরশুম এখনও রয়েছে। দিন কয়েক পরেই আলোর উৎসব। দীপাবলি উদযাপনে মাতবেন আট থেকে আশি! কিন্তু আনন্দের এই সময়ে ভোগান্তি বাড়াচ্ছে সর্দি-কাশি। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সময়ে সর্দি-কাশি (Cold and cough) ও একাধিক ভাইরাসঘটিত ফুসফুস সংক্রমণের সমস্যা বাড়ছে। এর জেরে ভোগান্তিও বাড়ছে। ফলে, বাড়তি সতর্কতা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এখন থেকেই সতর্কতা না বাড়ালে সমস্যা বাড়বে। শীতে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে।

    কেন ভোগান্তি বাড়াচ্ছে সর্দি-কাশি? (Cold and cough)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, আবহাওয়ার হঠাৎ পরিবর্তনের জেরেই সমস্যা বেড়েছে। তাপমাত্রার রকমফেরের জেরে বাতাসে ভাইরাস আরও বেশি সক্রিয় হয়ে গিয়েছে। আর তার জেরেই সর্দি-কাশির মতো সমস্যা বাড়ছে। ভোর কিংবা রাতের দিকে তাপমাত্রার পারদ অনেকটাই কমে যায়। আবার দিনে রোদ উঠলে গরম লাগে। অস্বস্তি বাড়ে। লাগাতার তাপমাত্রার এই ওঠানামার জেরে সমস্যা বাড়ছে। ভাইরাস ঘটিত রোগের প্রকোপ বেশি দেখা দিচ্ছে। এছাড়া, বছরের এই সময়ে বাতাসে ধূলিকণার পরিমাণ বেড়ে যায়। এর জেরে ফুসফুসঘটিত নানান রোগের প্রকোপ দেখা দেয়।

    কীভাবে ভোগান্তি কমাবেন?

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, বাড়তি সতর্কতা জরুরি। তবেই সর্দি-কাশির (Cold and cough) ভোগান্তি কমবে। এই সময়ে রাতভর ফ্যান চালিয়ে ঘুমানো‌ একেবারেই উচিত নয়। বরং পাতলা চাদরে গা ঢেকে ঘুমানো উচিত। তাহলে হঠাৎ ঠান্ডা লাগার মতো সমস্যা কমবে। 
    ঠান্ডা পানীয়, আইসক্রিম এই সময়ে না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, খুব ঠান্ডা জাতীয় জিনিস খেলে গলা কিংবা শ্বাসনালীতে দ্রুত সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। ফলে কাশি, জ্বরের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এই  ধরনের খাবার আপাতত এড়িয়ে চলা ভালো। 
    সর্দি-কাশি এড়াতে নিয়মিত রসুন খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, রসুনে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই উপাদান রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে দেয়। তাই নিয়মিত অন্তত এক কোয়া রসুন খেলে সর্দি-কাশির মোকাবিলা সহজ হবে‌। 
    ফুসফুস সুস্থ থাকলে সহজেই সর্দি-কাশির ভোগান্তি কমানো যায়। তাই ফুসফুস সুস্থ রাখতে নিয়মিত একটা এলাচ খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, যে কোনও রান্নায় এলাচ দিয়েও খাওয়া যেতে পারে। এলাচ ফুসফুসের কার্যকারিতা ভালো রাখে। এর জেরে কাশি জাতীয় সমস্যা (Cold and cough) মোকাবিলা সহজ হয়। 
    নিয়মিত এক চামচ মধু মিশিয়ে লেবুর রস খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, লেবুর রসে থাকে ভিটামিন‌ সি। এই উপাদান সর্দি-কাশি মোকাবিলা করে। মধুতেও রোগ প্রতিরোধ শক্তি গড়ে ওঠে। যে কোনও সংক্রমণ ঠেকাতেও সাহায্য করে। তাই এই সময়ে (Weather change) নিয়মিত মধু মেশানো লেবুর রস খেলে ভোগান্তি কমবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: জোড়া ঘূর্ণাবর্ত, মহালয়ার আগেই ভাসবে বাংলা! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Weather Update: জোড়া ঘূর্ণাবর্ত, মহালয়ার আগেই ভাসবে বাংলা! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগে ফের বৃষ্টি বাংলায়। হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, সোমবারই বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ অঞ্চল তৈরি হতে চলেছে। তা থেকে পরবর্তী সময়ে নিম্নচাপও দানা বাঁধতে পারে। মঙ্গলবার থেকে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বুধবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টির (Heavy Rain) সম্ভাবনা রয়েছে। 

    কোথায় নিম্নচাপ

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং দক্ষিণ মায়ানমার উপকূল সংলগ্ন এলাকায় দু’টি ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে। মৌসুমি অক্ষরেখা বিস্তৃত দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলার উপর দিয়ে। তা ছাড়াও অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল থেকে দক্ষিণ মায়ানমার উপকূল পর্যন্ত আরও একটি অক্ষরেখা রয়েছে। এর প্রভাবে ঘূর্ণাবর্তগুলি থেকে সোমবারই একটি নিম্নচাপ অঞ্চল তৈরি হতে পারে বঙ্গোপসাগরে। অন্যদিকে, আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, সোমবার থেকেই দেশ থেকে মৌসুমী বায়ু একটু একটু করে সরে যাবে।  ২৩ সেপ্টেম্বর, সোমবার রাজস্থানের বেশ কিছু অংশ থেকে বর্ষা বিদায় নিতে পারে। ধীরে ধীরে উত্তর-পশ্চিম ভারতের রাজ্যগুলি থেকে বর্ষা বিদায় নেবে।

    কোথায় কত বৃষ্টিপাত

    আলিপুর হাওয়া অফিসের (Weather Update) পূর্বাভাস অনুযায়ী, সোমবার উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমানে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। মঙ্গলবার সতর্কতা রয়েছে দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার জন্য। তবে বুধবার থেকে দক্ষিণের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বুধ এবং বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টি (Heavy Rain) হতে পারে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া এবং পূর্ব বর্ধমানে। বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে সর্বত্র।

    আরও পড়ুন: প্রজ্ঞা-তানিয়াদের দাপট! দাবা অলিম্পিয়াডে প্রথম বার জোড়া সোনা ভারতের

    উত্তরবঙ্গে বৃষ্টিপাত

    সোমবার দার্জিলিং থেকে মালদা সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) রয়েছে। মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টি (Heavy Rain), সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো বাতাস বইবে। বুধবার উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। সঙ্গে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে দার্জিলিং, কালিম্পং এবং জলপাইগুড়ি এই তিন জেলায়। বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে। দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এই চার জেলায় ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে। বাকি জেলাতে বজ্রবিদ্যুৎসহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share