Tag: West Bengal news

West Bengal news

  • Abhishek Banerjee: অভিষেক এখন দিল্লিতে, আজ ইডি-র দিল্লি দফতরেই ডাকা হবে তৃণমূল সাংসদকে?

    Abhishek Banerjee: অভিষেক এখন দিল্লিতে, আজ ইডি-র দিল্লি দফতরেই ডাকা হবে তৃণমূল সাংসদকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আজ, মঙ্গলবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) তলব করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। কলকাতার দফতরে তাঁকে সশরীরে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। কিন্তু, এই মুহূর্তে দিল্লিতে রয়েছেন তৃণমূল সাংসদ। সেখানে দলের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করছেন তিনি। এদিকে, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ৩ অক্টোবর (আজ) তদন্তের কাজ যেন কোনও অবস্থাতেই ব্যাহত না হয়। ফলে, আজ অভিষেক হাজিরা না দিলে কী কী পদক্ষেপ করতে পারে ইডি?

    তলব কলকাতায়, অভিষেক রয়েছেন দিল্লিতে 

    অভিষেকের (Abhishek Banerjee) শিবিরের দাবি, আজ যে তিনি ইডি দফতরে অভিষেক হাজিরা দিচ্ছেন না, তা একপ্রকার নিশ্চিত। তাদের যুক্তি, অভিষেক যে আজ সমনে হাজিরা দেবেন না, তা তিনি সমাজমাধ্যমে ঘোষণা করে দিয়েছেন। এদিকে ইডি সূত্রে খবর, মঙ্গলবার সিজিও কমপ্লেক্সে অভিষেক যে হাজিরা দিচ্ছেন না, সোমবার রাত অবধি সেরকম কোনও তথ্য তাদের কাছে লিখিত আকারে জানানো হয়নি। ফলে ইডি তদন্তকারীরা অভিষেকের হাজিরার সম্ভাবনা ধরে নিয়েই প্রস্তুতি নিয়েছেন। তাঁদের পাল্টা বক্তব্য, সমাজমাধ্যমে কে কী লিখল, তা ইডি-র (Enforcement Directorate) কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। 

    ‘তদন্তের কাজ যেন ব্যাহত না হয়’

    আবার, অভিষেকের (Abhishek Banerjee) ওই দাবি কলকাতা হাইকোর্টের নজরে আনলে বিচারপতি অমৃতা সিনহাকে বলতে শোনা গিয়েছে, কোনও অবস্থাতেই ৩ অক্টোবর তদন্তের কাজ যেন ব্যাহত না হয়। এর আগের শুনানিতে, ভরা আদালতে ইডি-র প্রতিনিধিকে তীব্র ভর্ৎসনা করেন বিচারপতি সিনহা। এমনও প্রশ্ন ওঠে, যে ইডি কি ইচ্ছাকৃতভাবে মামলাকে ঝুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে? ফলে, সব মিলিয়ে প্রবল চাপে থাকা ইডি আজ কী পদক্ষেপ গ্রহণ করে, সেই দিকে নজর রয়েছে সকলের, বিশেষ করে রাজনৈতিক মহলের। 

    কী পদক্ষেপ করতে পারে ইডি?

    প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতিতে নাম জড়ানো লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস-এর সিইও হিসেবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছে অভিষেককে। সেই সিইও-র তরফে গরহাজিরার চিঠি এলে, তার পরে পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করা হবে বলে দাবি ইডির (Enforcement Directorate)। মূল প্রশ্ন হচ্ছে, আদালতের সামনে ইডি-কে প্রমাণ করতে হবে যে, তদন্তে ব্যাঘাত ঘটেনি। গত শুনানিতে ইডি-র তদন্তকারী অফিসারকে সরিয়ে দেওয়ার পরে আদালতে কেন্দ্রীয় সংস্থাটি জানিয়েছে, ১০ অক্টোবরের মধ্যে তারা বিস্তারিত রিপোর্ট জমা দেবে। ফলে, সেই দিক দিয়ে তদন্তকারী সংস্থার কাছে আরও কয়েকদিন রয়েছে। অভিষেককে এর মধ্যে নতুন করে তলব করা হতে পারে। 

    অভিষেককে দিল্লি অফিসেই ডাকা হবে?

    আবার, অভিষেক (Abhishek Banerjee) যদি দিল্লিতে থাকার কথা জানিয়ে হাজিরা এড়ানোর চিঠি দেন, সেক্ষেত্রে অভিষেককে দিল্লিতেই ইডির সদর দফতরে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের প্রস্তাব দিতে পারে তারা। এটা করলে হাইকোর্টের নির্দেশকে কার্যকর করতে ইডি যে কতটা সচেষ্ট, সেই বিষয়টি আদালতের সামনে তুলে ধরতে পারবে। পাশাপাশি, এই সময়ের মধ্যে লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস-এর অপর দুই ডিরেক্টর তথা অভিষেকের বাবা-মা অমিত ও লতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব করা হয়েছে। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে ইডি। ১০ অক্টোবর আদালতে ইডি (Enforcement Directorate) কী রিপোর্ট জমা দেয়, সেই দিকে নজর থাকবে আদালতের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ৬ দিনে ৪ ভোটমুখী রাজ্যে ৮ সভা! ম্যারাথন নির্বাচনী প্রচারে নরেন্দ্র মোদি

    Narendra Modi: ৬ দিনে ৪ ভোটমুখী রাজ্যে ৮ সভা! ম্যারাথন নির্বাচনী প্রচারে নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার রাজ্যে আট সভা। আগামী ৬ দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) কর্মসূচি এমনটাই। যার শুরুটা হল শনিবার। যা চলবে আগামী বুধবার পর্যন্ত।

    ৩০ সেপ্টেম্বর-৬ অক্টোবর ঠাসা কর্মসূচি প্রধানমন্ত্রীর

    আগামী বছরের লোকসভা নির্বাচনের আগে চলতি বছরের শেষে হতে চলেছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Elections 2023)। এই পাঁচ রাজ্য হল— মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, তেলঙ্গানা, ছত্তিসগড় ও মিজোরাম। এই নির্বাচনগুলি অনেকটা ফাইনালের আগে হওয়া সেমি ফাইনালের মতোই। অর্থাৎ, লোকসভা নির্বাচনের আগে নিজেদের শক্তি-দুর্বলতা যাচাই করে নিতে তৎপর সব পক্ষই। এই পাঁচ রাজ্যের মধ্যে আবার প্রথম চারটিতে ভাল ফল করতে চাইছে শাসক-বিরোধী সবপক্ষই।

    এই পরিস্থিতিতে, শনিবার থেকে ভোট প্রচারে (Assembly Elections 2023) জোরকদমে নামছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। শনিবার থেকেই ভোটমুখী রাজ্যগুলিতে মেগা নির্বাচনী প্রচার শুরু করলেন প্রধানমন্ত্রী। ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ৬ অক্টোবর পর্যন্ত ঠাসা কর্মসূচি নরেন্দ্র মোদির। এই সময়ে মোদি চার রাজ্যে থাকবেন। সেগুলি হল— মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, তেলঙ্গানা ও ছত্তিসগড়। এই ৬ দিনে আটটি র‌্যালিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে প্রচার ঝড় তুলবেন নমো। কোথাও পরিবর্তনের ডাক তো কোথাও প্রত্যাবর্তনের আশ্বাস। পাশাপাশি, বেশ কয়েকটি সরকারি প্রকল্পের সূচনাও করার কথা প্রধানমন্ত্রীর।

    কংগ্রেস-শাসিত ছত্তিসগড় সরকারকে আক্রমণ মোদির

    এদিন ছত্তিসগড় দিয়ে বৃহৎ নির্বাচনী (Assembly Elections 2023) কর্মসূচির সূচনা করলেন মোদি (Narendra Modi)। শনিবার বিলাসপুরে বিজেপির দু’টি পরিবর্তন যাত্রার সমাপ্তি অনুষ্ঠানে অংশ নেন তিনি। অনুষ্ঠানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘পরিবর্তন মহাসংকল্প’ সমাবেশ। পাশাপাশি, বিলাসপুরের বিজ্ঞান কলেজ মাঠে বক্তব্য পেশ করেন। এদিন বিলাসপুরের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলের নেতৃত্বাধীন রাজ্যের শাসক দল কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ করেন মোদি। বলেন, ‘‘মদ থেকে গোবর, সবতেই দুর্নীতি করেছে এই প্রশাসন।’’ রাজ্যের শাসক শিবিরের দুর্নীতির খতিয়ান তুলে ধরার পাশাপাশি সংসদে মহিলা বিল পাশ করা এবং কংগ্রেস আমলে সেটা যে দীর্ঘদিন আটকে ছিল, তাও উত্থাপন করেন মোদি। বলেন, ‘‘আরও একটা প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছি আমি। নারী শক্তি আজ বাস্তব। গত ৩০ বছর ধরে আটকে ছিল।’’

     

     

    পরপর জনসভা ও একাধিক সরকারি কর্মসূচি নরেন্দ্র মোদির

    আগামিকাল, ১ অক্টোবর তেলঙ্গনার মেহবুবনগর জেলায় যাবেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করার কথা। রেল পরিষেবারও সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর তিনি যাবেন নিজামের শহরে। হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যলয়ে নতুন পাঁচটি ভবন তৈরি করা হয়েছে। ভবনগুলির উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। ২ অক্টোবর মধ্যপ্রদেশে যাবেন মোদি। গোয়ালিয়রে দুটি জনসভা (Assembly Elections 2023) করার কথা। জবলপুর এবং জগদলপুরেও জনসভা করতে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে ওই দিনই প্রধানমন্ত্রী যাবেন রাজস্থানের চিতোরগড়ে। কংগ্রেস শাসিত রাজ্যেও সভা করবেন তিনি। ৩ অক্টোবর, তেলঙ্গানার নিজামাবাদ এবং তার পরে লাগোয়া ছত্তিসগড়ের জগদলপুরে মোদির জনসভা কর্মসূচি রয়েছে। এর পর ৬ তারিখ মোদি ফের যাবেন রাজস্থানে। সেখানে কংগ্রেস মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের শহর জোধপুরে বিজেপির সমাবেশে অংশ নেবেন মোদি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: মহিলা সংরক্ষণ বিল মোদির ‘মাস্টারস্ট্রোক’, এক সিদ্ধান্তেই দিশেহারা বিরোধী-জোট

    PM Narendra Modi: মহিলা সংরক্ষণ বিল মোদির ‘মাস্টারস্ট্রোক’, এক সিদ্ধান্তেই দিশেহারা বিরোধী-জোট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহিলা সংরক্ষণ বিল (Womens Reservation Bill) পেশ করে কি এক ঢিলে দুই পাখি মারলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)? দুই পাখির একটি হল ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির মহিলা ভোটব্যাঙ্ক নিশ্চিত করা। দ্বিতীয় পাখি হল— বিরোধী-ঐক্যকে বা বলা ভাল, অধুনা ‘ইন্ডি’ জোটের ঐক্যকে খান-খান করা। নরেন্দ্র মোদির এই এক সিদ্ধান্তেই বিরোধীদের ‘রাতের ঘুম’ যে উড়ে গিয়েছে, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। অন্তত এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    মঙ্গলবার, গণেশ চতুর্থীর পুণ্য-লগ্নে নতুন সংসদ ভবনের প্রথম অধিবেশনেই ‘মাস্টারস্ট্রোক’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi)। প্রথমেই মহিলা সংরক্ষণ বিল (নারী শক্তি বন্দন অধিনিয়ম বিল, ২০২৩) লোকসভায় পেশ করে মোদি সরকার। দেশের সংসদ ও রাজ্যগুলির বিধানসভায় মহিলাদের জন্য ৩৩ শতাংশ আসন সংরক্ষণের সংস্থান রয়েছে এই বিলে। মহিলা সংরক্ষণ ইস্যুকে হাতিয়ার করে মোদি সরকারকে চাপে ফেলার কৌশল অবলম্বন করার কথা ভেবে আসছিল সাম্প্রতিককালে-গঠিত বিরোধীদের ‘ইন্ডি’ জোট। 

    ইস্যু হারিয়ে দিশাহীন ইন্ডি-জোট!

    কিন্তু, গত সপ্তাহে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা মহিলা সংরক্ষণ বিলে অনুমোদন দেওয়ায় বিরোধীদের মুখের গ্রাস সেখানেই কেড়ে নেন নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। এদিকে, ইস্যু হাত ফস্কে বেরিয়ে যাওয়ায় সেই থেকেই বিরোধীরা কার্যত দিশেহারা হয়ে পড়ে। ইন্ডি-জোট যেখানে ভেবেছিল, মোদিকে কোণঠাসা করবে, সেখানে দেখা যায়, উল্টে তারাই চাপে পড়ে গিয়েছে। কারণ, এখন মহিলা সংরক্ষণ বিলের স্বপক্ষেই যাওয়া ছাড়া তাদের কাছে অন্য কোনও পথ নেই। বিরোধীরা ভালমতোই বুঝতে পারছে, তারা যদি এখন সরকারের বিরুদ্ধাচরণ করার স্বার্থে মহিলা বিলকে (Womens Reservation Bill) সমর্থন না করে, তাহলে, দেশবাসীর সামনে তাদের আসল চেহারা বেরিয়ে পড়বে। অন্যদিকে, সমর্থন করলেও আখেরে লাভ হবে বিজেপি তথা এনডিএ-র। আগামী লোকসভা নির্বাচনে এর পুরো ফায়দা যে বিজেপির ঘরেই উঠবে, তাতে কোনও সন্দেহ নেই। এই নিয়ে ইন্ডি-জোট উভয় সঙ্কটে। যে কারণে, তারা এখন কৃতিত্বের দাবি করে বেড়াচ্ছে সব জায়গায়।

    অতীতে বিরোধিতা, এখন সমর্থন বিরোধীদের!

    নরেন্দ্র মোদি সরকারের আনা এই বিলকে সমর্থন জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিরোধী-জোটের ‘হেড অফ দ্য ফ্যামিলি’ কংগ্রেস। সমর্থনের কথা জানানো হয়েছে বিরোধী জোট-শরিক সমাজবাদী পার্টি, রাষ্ট্রীয় জনতা দল ও বহুজন সমাজ পার্টির তরফে। এমনকি, সমর্থন জানাতে সম্মত হয়েছে বিজেপির একসময়ের শরিক তথা বর্তমানে বিরোধী ধরের সদস্য নীতীশ কুমারের জেডিইউ। এখানে বিশেষ করে উল্লেখ করতে হবে প্রথম তিন শরিক দলের। কারণ, এই দলগুলিই এক সময় সংসদে পেশ হওয়া মহিলা সংরক্ষণ বিল (Womens Reservation Bill) নাকচ করেছিল। সেই ইতিহাসের সাক্ষী রয়েছে সদ্য-প্রাক্তন হওয়া সংসদ ভবন। এখন এই দলগুলির সামনের সারিতে একাধিক মহিলা মুখ আসায়, মনোভাবও পাল্টাতে বাধ্য হচ্ছে তারা।

    মহিলা ভোটাররাই বিজেপির শক্তি

    পাশাপাশি, আরেকটা চিন্তা যা বিরোধীদের রাতের ঘুম উড়িয়ে দিয়েছে তা হল ভোট ব্যাঙ্ক হাতছাড়া হওয়ার ভয়। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই বিল সংসদে পাশ হয়ে গেলে ভোটে সবচেয়ে লাভবান হবে বিজেপি। তাঁদের মতে, বিজেপির মহিলা ভোট ব্যাঙ্ক বিপুলভাবে ফুলে উঠবে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে পুরুষদের তুলনায় এক শতাংশ ভোট বেশি ছিল মহিলাদের। আবার মহিলা ভোটারদের বেশিরভাগ পছন্দ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Narendra Modi)। লোকসভা নির্বাচনে মহিলাদের ভোটদানের হার ছিল ৬৭ শতাংশ। এর মধ্যে বিজেপি পেয়েছিল ৩৬ শতাংশ আর কংগ্রেস পেয়েছিল ২০ শতাংশ মহিলা ভোট। পাঁচ বছর আগে, ২০১৪ সালে বিজেপিকে ভোট দিয়েছিলেন ২৯ শতাংশ মহিলা। অর্থাৎ, পাঁচ বছরে বিজেপির মহিলা ভোটব্যাঙ্ক অনেকটাই বেড়েছে। 

    নরেন্দ্র মোদির ‘গেম-চেঞ্জার’ সিদ্ধান্ত!

    আরেকটি পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে ১২টি এমন রাজ্য ছিল যেখানে পুরুষদের থেকে বেশি সংখ্যক মহিলা ভোট দিয়েছিলেন। ২টো রাজ্য বাদ দিয়ে বাকি ১০টিতে বিপুল সাফল্য পেয়েছিল বিজেপি। এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে গেরুয়া শিবির মহিলাদের জন্য একাধিক পদক্ষেপ করেছে। সেই তালিকার অন্যতম ছিল তিল তালাক নিষিদ্ধ করা। এর পাশাপাশি, উজ্জ্বলা যোজনা, মহিলাদের মুদ্রা ঋণ, পোষণ প্রকল্প, বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও-এর মতো কর্মসূচি বিপুল জনপ্রিয় হয়েছে। এবার, মহিলা সংরক্ষণ বিল (Womens Reservation Bill) পাশ হলে আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির পক্ষে এই শতাংশের হার আরও বৃদ্ধি পাবে। আর ঠিক এই জন্যই, রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) এই সিদ্ধান্তকে ‘গেম-চেঞ্জার’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Justice Abhijit Ganguly: তদন্তে ‘অখুশি’! মানিক মামলায় সিবিআইয়ের সিট প্রধানকে তলব হাইকোর্টের

    Justice Abhijit Ganguly: তদন্তে ‘অখুশি’! মানিক মামলায় সিবিআইয়ের সিট প্রধানকে তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে সিবিআই-এর কাজে ‘হতাশ’ হয়ে এবার মানিক ভট্টাচার্যের মামলায় এবার সিট প্রধানকে তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। 

    ২৭ তারিখ তলব অশ্বিনী শেনভিকে

    মঙ্গলবার প্রাথমিকের উত্তরপত্র (ওএমআর শিট) মামলার শুনানি চলছিল হাইকোর্টে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Ganguly) এজলাসে। সিবিআইয়ের কাজকর্মে উষ্মা প্রকাশ করেন বিচারপতি। তিনি বলেন, ‘‘তদন্ত রিপোর্ট দেখার পর বলতে হচ্ছে সিবিআই তদন্ত সম্পূর্ণ ব্যর্থ। এটা ছাড়া বিকল্প কিছু বলার নেই।’’ সিবিআইকে তীব্র ভর্ৎসনা করে বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, সিবিআই বোকা সেটা বিশ্বাস করি না। কিন্তু মন দিয়ে কাজ করেনি। এই মামলায় সিবিআইয়ের পারফরম্যান্স খুবই খারাপ। গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলি করেনি। সাধারণ মানুষ জানুক, সিবিআই ফেল করেছে। সিবিআই অফিসার নির্লজ্জ। থার্ড ক্লাস ক্লার্কের মতো কাজ। আগে লোকে সিবিআইকে ভয় পেত। এখন হাসে। ডাকলেও যায় না।

    আরও পড়ুন: “মানিক ভট্টাচার্যের কিছু অনুগামী গন্ডগোল করছেন”! শুনানিতে পর্যবেক্ষণ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    এর পরই, এই দুর্নীতির তদন্তে থাকা সিবিআই সিটের প্রধান অশ্বিনী শেনভিকে হাজিরার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি (Justice Abhijit Ganguly)। ২৭ সেপ্টেম্বর তাঁকে ডাকা হয়েছে আদালতে। বিচারপতির নির্দেশ, আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর দুপুর ২টোয় তাঁকে সশরীরে হাজিরা দিতে হবে। তদন্ত নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে বিচারপতি জানিয়েছেন, গাফিলতির কারণ সিটের প্রধানকে জানাতে হবে।

    “সিবিআই-মানিক ভট্টাচার্য যোগসাজশ”!

    এর আগও, মানিক মামলায় সিবিআইয়ের কাজে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন বিচারপতি। সোমবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সিবিআইকে ভর্ৎসনা করে বলেছিলেন, “আমার তো মনে হয় সিবিআই-মানিক ভট্টাচার্যের মধ্যে যোগসাজশ আছে।” তদন্তকারী সংস্থার আইনজীবীকে বিচারপতি প্রশ্ন করেন, “ওএমআর শিট নষ্ট করা নিয়ে মানিক ভট্টাচার্যকে জেলে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন? সুপ্রিম কোর্ট কড়া পদক্ষেপ করতে বারণ করেছে, জিজ্ঞাসাবাদ করতে তো বারণ করেনি।” বিচারপতি (Justice Abhijit Ganguly) বলেন, “আমার নির্দেশের পরেও সিবিআই মানিক ভট্টাচার্যকে জিজ্ঞাসাবাদ করেননি। দীর্ঘদিন ছেড়ে রেখে দিয়েছিলেন, আমার তো মনে হয় যোগসাজশ আছে। আমার তো মনে হয় সিবিআই-মানিক ভট্টাচার্যের মধ্যে যোগসাজশ রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: “মনে হয় সিবিআই-মানিক ভট্টাচার্যের মধ্যে যোগসাজশ আছে”, মন্তব্য বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “কান্নাকাটির জন্য অনেক সময় পাবেন”, অধিবেশন শুরুর আগেই বিরোধীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: “কান্নাকাটির জন্য অনেক সময় পাবেন”, অধিবেশন শুরুর আগেই বিরোধীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকে শুরু হল সংসদের বিশেষ সংক্ষিপ্ত অধিবেশন (Parliament Special Session)। এদিন অধিবেশনের শুরুতে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। সেখানে তিনি বিরোধীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। একইসঙ্গে তিনি জানিয়ে দেন, মঙ্গলবার, গণেশ চতুর্থীর পুণ্য তিথি থেকে অধিবেশন বসবে নতুন সংসদ ভবনে।

    মোদির কথায়  চন্দ্রযান ৩ এবং জি২০-র সাফল্য

    এদিন বক্তব্যের রাখতে গিয়ে মোদির (Narendra Modi) কথায় উঠে আসে চন্দ্রযান ৩ এবং জি২০-র সাফল্য। তিনি বলেন, “চন্দ্রযান ৩-এর সাফল্যে শুধু ভারত নয় সারা বিশ্ব অভিভূত। দেশের মধ্যে একটা নতুন আত্মবিশ্বাস দেখা যাচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী জানান, জি২০ বৈঠকের সাফল্য কোনও দল বা ব্যক্তির নয়, গোটা দেশের। জি২০ সম্মেলনে দেশের বৈচিত্রের উদ্‌যাপন হয়েছে।” জি২০ সম্মেলনের শীর্ষ বৈঠক সফল ভাবে আয়োজন করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানালেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা।

    “কান্নাকাটির জন্য অনেক সময় পাবেন”, বিরোধীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    সংসদের পাঁচ দিনের বিশেষ অধিবেশনকে (Parliament Special Session) ‘ছোট হলেও গুরুত্বপূর্ণ’ বলে উল্লেখ করলেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। এই প্রেক্ষিতে পুরনো কথা ভুলে বিরোধীদের এগিয়ে আসার বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর কথায়, “পুরনো কথা ভুলে গিয়ে নতুন করে এগিয়ে আসুন।” সংসদ ভবনে প্রবেশের আগে প্রধানমন্ত্রীর বার্তা, ‘‘সংসদে ৫ দিনের বিশেষ অধিবেশন। সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে এটি একটি বড় অধিবেশন। কারণ, এই অধিবেশনে নেওয়া হবে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। ভারতকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।’’ এর পাশাপাশি বিরোধীরা যাতে সময় নষ্ট না করেন, সেই কটাক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “কান্নাকাটির জন্য অনেক সময় পাবেন।”

    গণেশ চতুর্থীতে নতুন ভবনে ‘গৃহপ্রবেশ’

    এদিন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) ঘোষণা করেন, গণেশ চতুর্থীর দিনেই নব-নির্মিত সংসদ ভবনে বসবে অধিবেশন। তিনি বলেন, ‘‘আগামী মঙ্গলবার গণেশ চতুর্থীর দিনই নতুন সংসদ ভবনে প্রবেশ করবেন সাংসদেরা। সব বাধাবিঘ্ন পেরিয়ে ভারত সব স্বপ্ন এবং সঙ্কল্প পূরণ করবে।” এর পাশাপাশি তিনি জানালেন যে, পুরনো ভবন দেশের যুব সমাজের কাছে দৃষ্টান্ত হিসাবে রয়ে যাবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NIA Raid: এদেশেই গোপনে গড়ে উঠেছে আইসিস-এর প্রশিক্ষণ শিবির! ৩০টি জায়গায় হানা এনআইএ-র

    NIA Raid: এদেশেই গোপনে গড়ে উঠেছে আইসিস-এর প্রশিক্ষণ শিবির! ৩০টি জায়গায় হানা এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সবার অলক্ষ্যে ভারতের মধ্যেই গড়ে উঠেছে ইসলামিক স্টেটের আস্তানা! সেখানে গোপন চালানো হচ্ছে প্রশিক্ষণ শিবির! নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার সকাল থেকেই বিশাল অভিযানে নামল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা বা এনআইএ। একযোগে তামিলনাড়ু ও তেলঙ্গানার প্রায় ৩০টি জায়গায় হানা দিল এনআইএ-র দল (NIA Raid)। 

    দিল্লি বিমানবন্দরে গ্রেফতার আইএস-এর বড় মাথা!

    বৃহস্পতিবার, ওঁৎ পেতে দিল্লি বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার করা হয় আইএস জঙ্গিগোষ্ঠীর এক বড় মাথাকে। এনআইএ সূত্রের খবর, আরাফত আলি নামে ওই জঙ্গি ওইদিন বিকেলেই কেনিয়ার নাইরোবি থেকে ভারতে আসে। দিল্লি বিমানবন্দরে নামার সঙ্গে সঙ্গেই তাকে গ্রেফতার করে এনআইএ। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, ভারতে জঙ্গি কার্যকলাপ চালানোর অন্যতম চক্রী আরাফত আলি। এবারেও ভারতে নাশকতা করার পরিকল্পনা করে দিল্লিতে আসে বলে অনুমান গোয়েন্দাদের।

    ৩০ জায়গায় একসঙ্গে অভিযানে এনআইএ

    এনআইএ সূত্রে খবর, আরাফত আলিকে দফায় দফায় জেরা করে প্রচুর তথ্য পান গোয়েন্দারা। এনআইএ জানতে পারে, এদেশে গোপনে চলছে আইএস জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ। আরও জানা যায়, ওই শিবিরেই যাওয়ার কথা ছিল আরাফতের। এর পর সময় নষ্ট না করে অভিযানে নেমে পড়ে এনআইএ-র একাধিক টিম (NIA Raid)। 

    আরাফতের থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রশিক্ষণ শিবিরের খোঁজে এদিন সকাল থেকে তামিলনাড়ুর চেন্নাই, কোয়েম্বত্তুরে হানা দেন এনআইএ আধিকারিকরা। এদিন তামিলনাড়ুর ২৫টি জায়গায় একযোগে হানা দেয় এনআইএ দল। এর মধ্যে কোয়েম্বত্তুরের ২১টি জায়গা, চেন্নাইয়ের ৩টি, তেনকাসির একটি জায়গা রয়েছে। এর পাশাপাশি, তেলঙ্গানা রাজ্যের অন্তর্গত হায়গরাবাদের পাঁচচি জায়গাতেও হানা দেয় এনআইএ (NIA Raid)। 

    জোড়া বিস্ফোরণে যোগসাজস

    এর আগে, কোয়েম্বত্তুর বিস্ফোরণকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে চলতি মাসের গোড়ায় চেন্নাই থেকে গ্রেফতার করা হয় সৈয়দ নাবীল নামে আরও এক ব্যক্তিকে। এনআইএ-র অনুমান, আইএস-এর ত্রিশূর মডেলের সদস্য হল এই সৈয়দ। এর আগে, গত মার্চ মাসে ভয়েস অব খোরাসান নামে ওই সংগঠনের এক মুখপত্রে আইএস-এর তরফে উল্লেখ করা হয়েছিল যে দক্ষিণ ভারতে আইএস জঙ্গির অস্তিত্ব রয়েছে। তারা এও দাবি করে, কোয়েম্বত্তুর ও মেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে তাদের হাত রয়েছে। যে কারণে, প্রশিক্ষণ শিবিরগুলিকে খুঁজে বের করা খুবই জরুরি বলে মনে করছে এনআইএ (NIA Raid)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: ‘‘ইন্দিরা গান্ধী যখন চাঁদে পৌঁছলেন…’’! এবার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকেই চাঁদে পাঠালেন মমতা

    Mamata Banerjee: ‘‘ইন্দিরা গান্ধী যখন চাঁদে পৌঁছলেন…’’! এবার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকেই চাঁদে পাঠালেন মমতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাকেশ রোশন-পর্ব অতীত। এবার খোদ প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকেই চাঁদের পাঠিয়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। শুধু তাই নয়, এমনও দাবি করলেন যে, চাঁদে পৌঁছে রাকেশকে ফোন করেছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী!

    ঠিক কী বলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়?

    সোমবার, ধর্মতলায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসে উপলক্ষে আয়োজিত একটি সমাবেশে যোগ দিয়ে বক্তব্য পেশ করছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা (Mamata Banerjee)। সেখানেই চাঁদে চন্দ্রযান ৩-এর ল্যান্ডিং প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করতে গিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর (Former PM Indira Gandhi) সময়ের কথা টেনে আনেন তৃণমূল নেত্রী। সেখানেই বেফাঁস কথা বলে ফেলেন তিনি। মমতা বলেন, ‘‘এর আগেও আপনারা জানেন, ইন্দিরা গান্ধী চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিলেন, সালটা ’৬৯-’৭০ হবে। ছোট ছিলাম। তখন রোজ খবরের কাগজ পড়তাম। সেই সময় দেখেছিলাম কাগজে একটা স্টোরি বেরিয়েছিল। ইন্দিরা গান্ধী যখন চাঁদে পৌঁছল, রাকেশকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, উপর সে হিন্দুস্তান ক্যায়সা লাগ রাহা হ্যায়? (ওপর থেকে ভারতকে কেমন লাগছে?) ও বলেছিল, সারে জাহা সে আচ্ছা – এই কথাটা আমি আজও মনে রাখি। তার কারণ, সেদিন থেকে গর্ব হয়েছে।’’

     

     

    ২৩ তারিখ কী বলেছিলেন তৃণমূল নেত্রী?

    ঠিক পাঁচদিন আগে, অর্থাৎ ২৩ তারিখ, মমতা (Mamata Banerjee) বলেছিলেন, ‘‘ইন্দিরা গান্ধী যখন প্রাইম মিনিস্টার ছিলেন তখন চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিলেন। এখন মানুষ যায়নি, যন্ত্র গিয়েছে।’’ এখানেই থেমে না থেকে, মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেছিলেন, চাঁদের মাটিতে পৌঁছেছিলেন রাকেশ রোশন। তাঁকে ইন্দিরা গান্ধী প্রশ্ন করেছিলেন, মহাকাশ থেকে ভারতকে কেমন লাগছে? রাকেশ রোশন বলেছিলেন, সারে জাহাসে আচ্ছা!’’ এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলড হতে হয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীকে। সমাজ মাধ্যমে হরেক মিম প্রকাশিত হয়েছিল। এবারও তার অন্যথা হয়নি। সোমবার মমতার বক্তব্য প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলের বন্যা।

    আরও পড়ুন: ‘‘চাঁদে গিয়েছিলেন রাকেশ রোশন’’! মমতার মন্তব্যে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া

    তারিখ নিয়েও বিভ্রাট!

    শুধু এটাই নয়। তারিখ নিয়েও বড়ো বিভ্রাট ঘটান মমতা (Mamata Banerjee)। তৃণমূলনেত্রীর কথায় সালটা ’৬৯-’৭০ হবে। ইতিহাস বলছে, সেই সময় প্রথমবার চাঁদের মাটি স্পর্শ করেছিল মানুষ। চাঁদে পৌঁছেছিলেন নীল আর্মস্ট্রং, এডউইন অল্ড্রিন ও মাইকেল কলিন্স। অন্যদিকে, রুশ রকেটে চেপে রাকেশ শর্মা মহাকাশে পৌঁছেছিলেন ১৯৮৪ সালে। 

    পোখরানে পাইপ সরবরাহ করেছিলেন মমতা!

    এখানেই থেমে থাকেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তিনি এ-ও দাবি করেন, পোখরানে পরমাণু বিস্ফোরণের সময় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি পাইপ সরবরাহ করেছিলেন। মমতা বলেন, ‘‘অটলবিহারী বাজপেয়ীও করেছেন পোখরান। আমিতো জানি, আমি তখন রেল মিনিস্টার ছিলাম। পাইপগুলো কোথা থেকে গিয়েছে, এগুলো আমাকেও জোগাড় করতে হয়েছে। ভেতরকার ব্যাপার বলবো কেন? সিক্রেট আমি কখনও বলি না।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Suvendu Slams Mamata: ‘‘পুলিশের কাজ ভোট লুট, টাকা তোলা’’, বেহালার ঘটনায় মমতাকেই দুষলেন শুভেন্দু

    Suvendu Slams Mamata: ‘‘পুলিশের কাজ ভোট লুট, টাকা তোলা’’, বেহালার ঘটনায় মমতাকেই দুষলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেহালার সড়ক দুর্ঘটনায় বড়িশা হাইস্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণির পড়ুয়ার মৃত্যুর জন্য সরাসরি পুলিশ ও মুখ্যমন্ত্রীকে দায়ী করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সংবাদমাধ্যমে প্রতিক্রিয়া দিয়ে বিজেপি বিধায়ক বলেন, ‘‘এখন পুলিশের কাজ তৃণমূলের হয়ে ভোট লুট করা এবং রাস্তা থেকে টাকা তোলা। পুলিশ ব্যবস্থাকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শেষ করে দিয়েছেন, ধ্বংস করে দিয়েছেন। তার পরিণতিতে ওইরকম একটা ফুটফুটে বাচ্চার মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটল। পুলিশের এই অবস্থার জন্য আইপিএস এবং ইন্সপেক্টররা দায়ী, নিচুতলার কনস্টেবল বা এসআই দায়ী নন।’’

    পুলিশই দায়ী, বলছেন শিক্ষকরাও

    শুধু শুভেন্দু নন, ছোট্ট সৌরনীলের মৃত্যুতে পুলিশকেই দায়ী করেছেন স্কুলের শিক্ষক থেকে শুরু করে অভিভাবকরা। অভিযোগ, স্কুল শুরুর সময়ে প্রতি দিন যানজট দেখা গেলেও তা সামলাতে ট্র্যাফিক পুলিশের দেখা মেলে না। আরও অভিযোগ, পাশে অন্য বেসরকারি স্কুলের সামনে ট্র্যাফিক পুলিশ থাকে, ভিড় নিয়ন্ত্রণ করে, কিন্তু এই স্কুলের সামনে থাকে না। স্কুলের প্রধান শিক্ষক বলেন, ‘‘স্কুলে গরিব ঘর থেকে শিশুরা আসে, কেউ চার-চাকা করে আসে না। তাই স্কুলের সামনে নেই কোনও নিরাপত্তা।’’ তিনিও এই দুর্ঘটনার জন্য পুলিশকেই দায়ী করেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘সকালে আমার সঙ্গে কত কথা বলল…’’, ছেলের রক্তাক্ত ব্যাগ আঁকড়ে রয়েছেন সৌরনীলের মা

    ছোট্ট সৌরনীলকে পিষে দিয়ে যায় লরি

    শুক্রবার সাতসকালে বেপরোয়া লরির ধাক্কায় বেহালার বড়িশা হাইস্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণির পড়ুয়া সৌরনীল সরকারের মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় এসএসকেএমের ট্রমা কেয়ারে ভর্তি তার বাবা সরোজ কুমার সরকার। এই দুর্ঘটনাকে ঘিরে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে গোটা এলাকা। উত্তেজিত জনতা রাস্তায় মৃতদেহ ফেলে রেখে বিক্ষোভ দেখান। পুলিশের গাড়ি-বাইক জ্বালিয়ে দেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ক্ষোভের আঁচ গিয়ে পড়ে ডায়মন্ড হারবার ট্রাফিক গার্ডে। অফিসে ভাঙচুর চালানোর পাশাপাশি আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় কন্ট্রোল রুমে। পাল্টা লাঠিচার্জ-কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায় পুলিশ। দফায় দফায় জনতার সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে পুলিশ। আহত হন পুলিশ এবং আমজনতা। রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় এলাকা।

    কী বললেন পুলিশ কমিশনার?

    এদিকে, ধুন্ধুমার কাণ্ডের পরে ঘটনাস্থলে যান কলকাতার নগরপাল পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল সহ শীর্ষ আধিকারিকরা। সিপি বলেন, ‘‘ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে সেদিকে নজর রাখছি আমরা। আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি যাতে ওই এলাকায় যান নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা হয়। সাউথ ওয়েস্ট ট্রাফিক গার্ডের সঙ্গে আলোচনায় বসবে বেহালা, ঠাকুরপুকুর, পর্ণশ্রী ও হরিদেবপুর থানা। এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে অসুবিধার কথা জেনেছি। আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নেব।”

    আরও পড়ুন: লরির ধাক্কায় মৃত খুদে পড়ুয়া! পুলিশ-জনতা খণ্ডযুদ্ধে ধুন্ধুমার বেহালায়

    রিপোর্ট তলব নবান্নর

    এদিকে, নবান্ন সূত্রের খবর, বেহালা দুর্ঘটনা ও তার পরবর্তী অশান্তিতে কড়া পদক্ষেপের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী নিজে মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী ও পুলিশ কমিশনারকে ফোন করে খোঁজখবর নিয়েছেন। লালবাজারের কাছে রিপোর্ট তলব করেছে নবান্ন। কলকাতা পুলিশের ‘সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ’ কর্মসূচির মধ্যে কী ভাবে এই ঘটনা ঘটল তা মুখ্যমন্ত্রী জানতে চেয়েছেন। পাশাপাশি, রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ স্তরের নির্দেশে স্কুলে পৌঁছেছেন স্কুল শিক্ষা দফতরের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। তারাও পুলিশের থেকে রিপোর্ট তলব করেছে। মৃত পড়ুয়ার বাড়িতেও যাচ্ছেন সরকারি অফিসাররা। শোনা যাচ্ছে, নিহতের বাড়িতে যেতে পারেন রাজ্যপালও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Behala Accident: ‘‘সকালে আমার সঙ্গে কত কথা বলল…’’, ছেলের রক্তাক্ত ব্যাগ আঁকড়ে রয়েছেন সৌরনীলের মা

    Behala Accident: ‘‘সকালে আমার সঙ্গে কত কথা বলল…’’, ছেলের রক্তাক্ত ব্যাগ আঁকড়ে রয়েছেন সৌরনীলের মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর ঠিক ২১ দিন পর, আগামী ২৫ অগাস্ট ছিল সৌরনীল সরকারের জন্মদিন। তেমনটাই নথিভুক্ত স্কুলের রেজিস্টারে। কিন্তু, বিধি বাম। তার আগেই অকালে ঝরে পড়ল একটি জীবন। খালি হয়ে গেল মায়ের কোল। 

    ‘‘সোনাই আর ফিরবে না…’’

    বেহালা চৌরাস্তায় বড়িশা হাইস্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র সৌরনীল থাকতো নবপল্লী রবীন্দ্রনাথ টেগোর রোডে। শুক্রবার সকালে স্কুলে যাওয়ার জন্য বাবার হাত ধরেই রাস্তা পার করছিল ছোট্ট সৌরনীল। আচমকা, নিমেষের মধ্যে সৌরনীলকে পিষে দিয়ে চলে যায় একটি লরি। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দুর্ঘটায় আহত সৌরনীলের বাবা সরোজ কুমার সরকার। মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন তিনি। আর মা! তিনি কার্যত শোকে পাথর হয়ে গিয়েছেন। কখনও স্কুলে, তো কখনও মর্গে গিয়ে একরত্তি ছেলের নিথর দেহ ধরে কেঁদেই চলেছেন।

    একমাত্র সন্তান মৃত। স্বামী হাসপাতালে শয্যাশায়ী। এই পরিস্থিতিতে কথা বলার মতো অবস্থায় নেই সৌরনীলের মা দীপিকা সরকার। আজ পরীক্ষা ছিল। নিজে হাতে খাইয়ে, পোশাক পরিয়ে বাবার সঙ্গে ছেলেকে পাঠিয়েছিলেন স্কুলে। মাকে টাটা করতে করতেই প্রতিদিনের মতো বাড়ির গেট দিয়ে বেরিয়েছিল ছোট্ট সৌরনীল। কিন্তু কে জানত, সেই দেখাই শেষ দেখা হবে! অস্ফুট কণ্ঠে তিনি বলে চলেছেন, ‘‘সকালেই আমার সঙ্গে কত কথা বলে বেরিয়ে ছিল। সোনাই আর ফিরবে না।’’ 

    আরও পড়ুন: লরির ধাক্কায় মৃত খুদে পড়ুয়া! পুলিশ-জনতা খণ্ডযুদ্ধে ধুন্ধুমার বেহালায়

    মর্গে বসেই প্রলাপ সন্তানহারা মায়ের

    স্কুলের তরফ থেকেই বাড়িতে খবর দেওয়া হয়। সেখান থেকেই ছুটে আসেন মা। তাঁকে বিদ্যাসাগর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বিদ্যাসাগরের হাসপাতালে মর্গেই রয়েছে সাত বছরের খুদের নিথর দেহ। বাইরে ছেলের রক্তাক্ত বইয়ের ব্যাগ আঁকড়ে বসে প্রলাপ বকে চলেছেন মা। মানতেই পারছেন না, তাঁর ছোট্ট সোনাই আর নেই। তাকে কোনওদিনও আদর করতে পারবেন না।

    স্কুলে সৌরনীলের ক্লাস টিচার মমতা ঘোষ জানিয়েছেন, জন্মদিন উপলক্ষে বাবা, মায়ের সঙ্গে প্রিন্সেপ ঘাটে ঘুরতে যাবে বলে জানিয়েছিল সৌরনীল। অত্যন্ত মিশুকে ও পড়াশোনায় খুবই ভালো ছিল সে। কোনও বিষয়ে ডাউট হলে, ভালো করে বুঝে নিত। শরীর খারাপ না হলে স্কুল কামাই একদম-ই করত না। কথা বলতে বলতে তিনিও কেঁদে ফেলেন…

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • EPF Interest Hike: চাকরিজীবীদের মুখে হাসি! পিএফ-এ সুদের হার বৃদ্ধি কেন্দ্রের, জানুন নতুন রেট

    EPF Interest Hike: চাকরিজীবীদের মুখে হাসি! পিএফ-এ সুদের হার বৃদ্ধি কেন্দ্রের, জানুন নতুন রেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও চওড়া হলো বেতনভোগী চাকরিজিবীদের মুখের হাসি। সোমবার, প্রভিডেন্ট ফান্ডে সুদের হার (EPF Interest Hike) বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলো মোদি সরকার। ঘোষণা অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে আগের তুলনায় অতিরিক্ত ০.০৫ শতাংশ সুদ বেশি মিলবে। এই মর্মে, এদিন ইপিএফও-র সব অফিসকে নোটিস পাঠানো হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। কেন্দ্রের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক বলেছে, ‘‘কর্মচারী ভবিষ্যৎ তহবিল প্রকল্পে ১৯৬২ এর অনুচ্ছেদ ৬০(১) অনুযায়ী, ২০২২-২৩ সালের জন্য প্রভিডেন্ট ফান্ড (Provident Fund) স্কিমের প্রতিটি সদস্যের অ্যাকাউন্টে ৮.১৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হবে।” 

    কত হলো সুদের হার?

    এর আগে, ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে এই সুদের হার ছিল ৮.৬৫ শতাংশ। সেখান থেকে কমিয়ে ২০২০-২১ অর্থবর্ষে পিএফ-এর সুদের হার ছিল ৮.৫ শতাংশ। ২০২০-২১ সালে সেই হারই বহাল রাখা হয়েছিল। তবে ২০২১-২২ অর্থবর্ষে তা কমিয়ে ৮.১ শতাংশ করা হয়েছিল। ১৯৭৭ সালের পর এটাই পিএফ-এর সর্বনিম্ন সুদের হার। তবে আজ বিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্র সরকারের তরফে জানিয়ে দেওয়া হলো পিএফ-এর সুদের হার (EPF Interest Hike) বাড়ানো হচ্ছে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের জন্য। আজকের সিদ্ধান্তের ফলে, এখন থেকে চাকরিজীবীদের পিএফে সুদের হার হলো ৮.১৫ শতাংশ। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে দেশের ছ’কোটি সরকারি ও বেসরকারি চাকরিজীবী উপকৃত হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। 

    কেন প্রয়োজন প্রভিডেন্ট ফান্ড?

    ইপিএফ স্কিম বেতনভোগী কর্মচারীদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা দিয়ে থাকে। এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO) এই তহবিল পরিচালানা করে। অবসরকালীন সুবিধা ছাড়াও কর্মচারীদের অবসর গ্রহণের পরে আর্থিক নিরাপত্তা দেয় এই প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা। এই তহবিলে (EPF Interest Hike) প্রতি মাসে একজন কর্মচারী তাদের উপার্জনের ১২ শতাংশ জমা দেন। কর্মীদের পাশাপাশি মালিকপক্ষও ১২ শতাংশ অবদান জমা করে। তার মধ্যে নিয়োগকর্তার পক্ষ থেকে ৩.৬৭ শতাংশ প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়। বাকি ৮.৩৩ শতাংশ যায় কর্মচারী পেনশন স্কিমে(EPS)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share