Tag: West Bengal

West Bengal

  • Sheikh Shahjahan: দুর্নীতির টাকায় বিধায়ককে গাড়ি উপহার শাহজাহানের! ইডির চার্জশিট ঘিরে বাড়ছে রহস্য

    Sheikh Shahjahan: দুর্নীতির টাকায় বিধায়ককে গাড়ি উপহার শাহজাহানের! ইডির চার্জশিট ঘিরে বাড়ছে রহস্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান (Sheikh Shahjahan)। দুর্নীতির টাকায় প্রভাবশালী এক বিধায়ককে দামি গাড়ি উপহার দিয়েছিলেন সন্দেশখালির শেখ শাহজাহান। এবার চার্জশিটে এমনটাই দাবি করল ইডি (ED)। এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় সংস্থা জানিয়েছে, ওই বিধায়ককে ‘হাতে রাখতে’ই এই উপহার দেওয়া হয়েছিল। তবে বিধায়ক বলতে কার কথা বলা হয়েছে, তা এখনও স্পষ্ট করেনি ইডি। সূত্রের খবর, ইডিকে দেওয়া নিজের বয়ানেই শাহজাহান স্বীকার করেছেন যে এক বিধায়ককে উপহার হিসেবে গাড়ি কিনে দিয়েছিলেন তিনি। চার্জশিটের ৩০ নম্বর পাতায় রয়েছে শাহজাহানের বয়ান। সেখানেই তাঁর ওই স্বীকারোক্তি রয়েছে বলে খবর। 

    চার্জশিটে ঠিক কী জানিয়েছে ইডি? (ED)

    চার্জশিটে ইডি জানিয়েছে, প্রভাবশালী মন্ত্রী এবং বিধায়কদের খুশি করতে মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন ধরনের দামি উপহার দিতেন শাহজাহান। এর মাধ্যমে সন্দেশখালি এলাকায় তিনি তাঁর প্রতিপত্তি বজায় রাখতেন। তেমনই এক বিধায়ককে দামি গাড়ি উপহার হিসাবে দিয়েছিলেন তিনি। ইডি তদন্ত করে জানতে পেরেছে, বিএন ঘোষের নামে সেই গাড়ি রেজিস্টার করা হয়েছিল। তবে গাড়ি কেনার খরচ শাহজাহান (Sheikh Shahjahan) নিজেই বহন করেছিলেন। ইডির দাবি, জমি দখল দুর্নীতির টাকাতেই সেই গাড়ি কেনা হয়েছিল। তবে কোন বিধায়ককে ওই গাড়ি দেওয়া হয়েছে তা নিয়ে চলছে চাপানউতোর। 

    আরও পড়ুন: কুয়েত থেকে ৪৫ দেহ নিয়ে ফিরল বায়ুসেনার বিমান, ক্ষতিপূরণ ঘোষণা অনাবাসীর

    সন্দেশখালির শেষ কথা শাহজাহান 

    উল্লেখ্য, শাহজাহান (Sheikh Shahjahan) মামলায় এখনও পর্যন্ত ২৬১ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। এ ছাড়া শাহজাহানের তিনটি গাড়িও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। শাহজাহানের একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ পেয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। সেখানে কয়েক কোটি টাকা গচ্ছিত রয়েছে। চার্জশিটে ইডি দাবি করেছে, সন্দেশখালিতে মাছের ব্যবসা, ইটভাঁটার ব্যবসা চালাতেন শাহজাহান। এই ব্যবসার মাধ্যমেই কালো টাকা সাদা করার কাজ চলত। এছাড়াও দুর্নীতির টাকা আরও বিভিন্ন জায়গায় সরানো হয়েছে বলেও দাবি করে ইডি। 
    এই মামলায় ইডি (ED) আগেও বহুবার দাবি করেছে যে, সন্দেশখালি জুড়ে কার্যত ত্রাসের সঞ্চার ঘটিয়েছিলেন শেখ শাহজাহান (Sheikh Shahjahan)। ওই এলাকায় তিনিই ছিলেন শেষ কথা। কোনও মন্ত্রী, বিধায়ক কিংবা সাংসদের প্রভাব সেখানে চলত না। তাই মন্ত্রী বিধায়কদের হাতে রাখতে মাঝে মাঝেই এই ধরণের দামি দামি উপহার দিতেন সন্দেশখালির ‘বেতাজ বাদশা’ শেখ শাহজাহান। 

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: “দলীয় প্রার্থীকে হারাতে জেলা নেতাদের আঁতাত”, বিস্ফোরক তৃণমূলের জেলা সভাপতি

    Balurghat: “দলীয় প্রার্থীকে হারাতে জেলা নেতাদের আঁতাত”, বিস্ফোরক তৃণমূলের জেলা সভাপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধুমাত্র খেয়োখেয়ির জন্যই বালুরঘাট আসন হাতছাড়া হয়েছে তৃণমূলের। কারণ, একজন পূর্ণমন্ত্রী, তিন বিধায়ক, জেলা পরিষদ ও তিনটি পুরসভা তৃণমূলের দখলে। তারপরেও সংগঠনের পূর্ণশক্তি ব্যবহার করতে না পারায় বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভা আসনে শাসকদলকে টেক্কা দিয়েছে বিজেপি। এমনই মত তৃণমূলের একাংশের।

    গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে তৃণমূলের হার! (Balurghat)

    বালুরঘাটে (Balurghat) তৃণমূলের হারের জন্য, সেই বহুচর্চিত গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কথাই উঠে আসছে বার বার। সঙ্গে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে সংগঠনের হাল নিয়েও। সেটা অবশ্য নতুন নয়। কিন্তু, যেভাবে এবার ভোটের আগে বারবার বিভিন্ন কমিটিতে বদল করা হয়েছে এবং সেই আকচাআকচি কলকাতায় রাজ্য নেতৃত্বের কাছে পৌঁছে গিয়েছিল, সেটা ভালো চোখে দেখেননি ভোটাররা। তার ফলই তৃণমূলকে ভুগতে হয়েছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। জেলার ছয়টি বিধানসভার মধ্যে হরিরামপুর, কুমারগঞ্জ ও কুশমণ্ডি বিধানসভায় তৃণমূলের লিড ছিল ৩৭ হাজার ৮১৬। অন্যদিকে, বিজেপি বালুরঘাট, গঙ্গারামপুর ও তপন বিধানসভায় লিড পেয়েছে ৭৮ হাজার ২৫৮। জেলার নিরিখে তৃণমূলের থেকে ৪০ হাজার ৪৪২ ভোট বেশি পেয়েছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: বিজেপির ওপর আস্থায় গোঁসা, শহরের বরাদ্দ বন্ধ করলেন উদয়ন!

    বামের ভোট রামে!

    ২০২১সালে তিনজন বিধায়ক পেয়েছে তৃণমূল। তারমধ্যে পূর্ণমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন বিপ্লব মিত্র। ২০২২ সালের পুরসভা নির্বাচনে বালুরঘাট (Balurghat) ও গঙ্গারামপুর পুরসভা নিজেদের দখলে ধরে রাখে শাসক দল। ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদ বিরোধীশূন্য করে দখল করেছিল তারা। জেলার আটটি পঞ্চায়েত সমিতি ও ৫৪ টি গ্রাম পঞ্চায়েতও তৃণমূলের দখলে রয়েছে। একচ্ছত্র আধিপত্যের পরও লোকসভায় খালি হাতে ফেরার পর প্রশ্নের মুখে জেলা নেতৃত্ব। জেলা তৃণমূল আবার নিজেদের সাংগঠনিক অক্ষমতা ঢাকতে বামের ভোট রামে যাওয়ার তত্ত্ব সামনে আনছে। ২০১৯ সালে লোকসভায় বামপ্রার্থী এক লক্ষ বিধানসভা নির্বাচনে ভোট পেলেও এবার তারা ৫০ হাজারে নেমেছে। ফলে, সেই যুক্তিও ধোপে টেকে না।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    জেলা তৃণমূল সভাপতি সুভাষ ভাওয়ালও গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের তত্ত্ব খাড়া করেছেন। তিনি বলেন , ২০২৩ সালের নভেম্বরে জেলা সভাপতির দায়িত্ব পাওয়ার পরই জেলা কমিটির একাংশ বিরোধিতা শুরু করেন। লোকসভা নির্বাচন ঘোষণা হতেই প্রার্থীকে হারাতে জেলা কমিটির সদস্যদের মধ্যে অশুভ আঁতাত হয়েছে। আমরা বুঝতে পারলেও নির্বাচন চলায় ব্যবস্থা নিতে পারিনি। আমাদের তিনটি পুরসভা, জেলা পরিষদ ও পঞ্চায়েত সমিতি দখলে থাকলেও এই রেজাল্টে অবাক হয়েছি।

    তৃণমূল থেকে মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে

    জেলা বিজেপির সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, নিজেদের সংগঠনের দুর্বলতাকেই সামনে আনছে তৃণমূল। নিজেদের মধ্যেই দ্বন্দ্ব রয়েছে তাদের। পুরসভা ও পঞ্চায়েত নির্বাচনে চুরি করে ভোটে জিতেছিল। সেজন্যই মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। জেলায় রাজ্য সরকার উন্নয়ন করেনি। মেডিক্যাল কলেজ না হওয়ায় ক্ষোভ রয়েছে সাধারণ মানুষের।

    তৃণমূলের ভোট গিয়েছে বিজেপিতে!

    সিপিএম এরিয়া কমিটির সদস্য অচিন্ত্য চক্রবর্তী বলেন, ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের পর আমাদের ভোট কমেছে। কেন সেটা হয়েছে তার পর্যালোচনা করব। সাংগঠনিক দুর্বলতার বিষয়টি খতিয়ে দেখব। তৃণমূল যে তত্ত্ব সামনে আনছে, তা ভিত্তিহীন। উল্টে পুরসভা, শহরগুলিতে তৃণমূলের ভোট বিজেপিতে গিয়েছে, সেটা নিশ্চিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election Results: তৃণমূলের আট মন্ত্রী হেরেছেন নিজের বিধানসভা কেন্দ্রে! কী বলছে দল?

    Lok Sabha Election Results: তৃণমূলের আট মন্ত্রী হেরেছেন নিজের বিধানসভা কেন্দ্রে! কী বলছে দল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য শেষ হয়েছে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election Results)। সেই নির্বাচনের ফলাফলে রাজ্যে তৃণমূল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও একাধিক বিধানসভায় হার হয়েছে তৃণমূলের। রিপোর্ট অনুযায়ী জানা গিয়েছে, রাজ্যে তৃণমূলের আট মন্ত্রী হেরেছেন তাঁদের বিধানসভা কেন্দ্রে। একইসঙ্গে নির্বাচনকালে জেলবন্দি চার বিধায়কের (TMC Ministers Defeated) এলাকায় দুটিতে হার হয়েছে তৃণমূলের। 

    রাজ্যের আট মন্ত্রীর বিধানসভায় হার তৃণমূলের (Lok Sabha Election Results)

    রাজ্যের এই মন্ত্রীদের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলেন শিল্পমন্ত্রী শশী পাঁজা এবং দমকলের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী সুজিত বসু। রিপোর্ট অনুযায়ী শশী পাঁজার বিধানসভা কেন্দ্র শ্যামপুকুরে (TMC Ministers Defeated) এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। শ্যামপুকুর পড়ে উত্তর কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে। উত্তর কলকাতা লোকসভায় তৃণমূল প্রার্থী সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় জিতলেও শশীর শ্যামপুকুরে এগিয়ে রয়েছেন বিজেপির তাপস রায়। অন্যদিকে, কলকাতা লাগোয়া বিধাননগর বিধানসভাতেও পিছিয়ে রয়েছে তৃণমূল। সেখানকার বিধায়ক রাজ্যের মন্ত্রী সুজিত বসু। বারাসত লোকসভার মধ্যে অন্তর্গত বিধাননগর। বারাসত লোকসভা থেকে নির্বাচিত হয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী কাকলি ঘোষ দস্তিদার। তিনি ওই কেন্দ্রে এই নিয়ে টানা চার বার জিতলেন। কিন্তু কাকলি লোকসভায় জিতলেও সুজিত বসুর বিধানসভা কেন্দ্রে তৃণমূল ১১ হাজার ভোটে পিছিয়ে। 

    এছাড়াও কৃষ্ণনগর লোকসভায় (Lok Sabha Election Results) জিতেছেন তৃণমূলের মহুয়া মৈত্র। কিন্তু দেখা যাচ্ছে কৃষ্ণনগর দক্ষিণ বিধানসভায় তৃণমূল পিছিয়ে রয়েছে ৯ হাজার ভোটে। কৃষ্ণনগর দক্ষিণের বিধায়ক উজ্জ্বল বিশ্বাস রাজ্যের বিজ্ঞান-প্রযুক্তিমন্ত্রী। অন্যদিকে রাজ্যের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সত্যজিৎ বর্মনের বিধানসভা কেন্দ্র হেমতাবাদে ৮ হাজার ভোটে পিছিয়ে রয়েছে তৃণমূল (TMC Ministers Defeated)। উত্তরবঙ্গের মালদহে দুই মন্ত্রী তাজমুল হোসেন এবং সাবিনা ইয়াসমিনের বিধানসভা কেন্দ্রেও পিছিয়ে তৃণমূল। একইসঙ্গে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দুই মন্ত্রী অখিল গিরি এবং বিপ্লব রায়চৌধুরির বিধানসভাতেও পিছিয়ে রয়েছে তৃণমূল। 

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশ জেতায় ছিটকে গেল শ্রীলঙ্কা, আফগানদের জয়ে নিউজিল্যান্ডের বিদায়

    জেলবন্দি চার বিধায়কের এলাকায় দুটিতে হার তৃণমূলের (Arrested TMC MLA) 

    এই আট মন্ত্রীর পাশাপাশি জেলবন্দি চার বিধায়কের এলাকাতেও দুটিতে হার হয়েছে তৃণমূলের (Lok Sabha Election Results) । রাজ্যের নিয়োগ ও রেশন দুর্নীতি মামলায় জেলে যেতে হয়েছে তৃণমূলের চার জন বিধায়ককে। এক জন অবশ্য তাঁর এলাকায় ভোটের পরেই জামিন পেয়েছেন। তিনি বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা। কিন্তু এখনও জেলবন্দি (Arrested TMC MLA) রয়েছেন তিন জন। তাঁরা হলেন- পার্থ চট্টোপাধ্যায়, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং মানিক ভট্টাচার্য। এই চার বিধায়কের বিধানসভাতে লোকসভার ফলাফল খতিয়ে দেখলে দেখা যাচ্ছে, চার জনের মধ্যে দুজন বিধায়কের বিধানসভায় তৃণমূল পিছিয়ে রয়েছে।   

    রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক হাবরার বিধায়ক। হাবরা বারাসত লোকসভার অন্তর্গত। বারাসত লোকসভায় এ বার নিয়ে টানা চার বার জিতলেন তৃণমূলের কাকলি ঘোষ দস্তিদার। তবে জ্যোতিপ্রিয় তথা বালুর হাবরায় কাকলি পিছিয়ে রয়েছেন ২০ হাজার ভোটে (TMC Ministers Defeated)। আর এই একই ছবি বড়ঞাতেও। কারন, জীবনকৃষ্ণের বড়ঞা পড়ে বহরমপুর লোকসভার মধ্যে। এই লোকসভা কেন্দ্রে কংগ্রেসের অধীর চৌধুরীকে হারিয়ে এ বারই প্রথম সেখানে জয় পেয়েছে তৃণমূল। বহরমপুর লোকসভায় (Lok Sabha Election Results) এবারের তৃণমূল প্রার্থী ছিল প্রাক্তন ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান। তবে লোকসভা কেন্দ্রে জিতলেও দেখা যাচ্ছে বড়ঞায় ৫০০ ভোটে পিছিয়ে রয়েছে তৃণমূল। 

    একাধিক বিধানসভায় পরাজয়ে কী সাফাই দিল তৃণমূল? 

    কেন ধরে রাখতে পারলেন না নিজেদের বিধানসভা, সেই প্রশ্নে একেক জন মন্ত্রী একেক রকম যুক্তি দিয়েছেন। হেমতাবাদের সত্যজিৎ এ প্রসঙ্গে সরাসরিই বলেছেন, ‘‘আমাদের জেলা পরিষদের সভাধিপতিকে নিয়ে বিস্তর ক্ষোভ রয়েছে। এসসি সংরক্ষিত পদে এসটি-কে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই ক্ষোভের কারণে রাজবংশী ভোট আমরা পাইনি।’’ আবার মোথাবাড়ির সাবিনার বক্তব্য, ‘‘ভোটের (Lok Sabha Election Results) দুদিন আগে সংখ্যালঘু ভোটের মন বদল হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু কোথাও দিদি (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) বা তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ নেই। মালদহ দক্ষিণে কংগ্রেসের পক্ষে কোতোয়ালি বাড়ির আবেগ কাজ করেছে।’’ অন্যদিকে কৃষ্ণনগর দক্ষিণের বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী উজ্জ্বলের বক্তব্য, ‘‘আগের লোকসভাতেও কৃষ্ণনগর দক্ষিণে আমরা পিছিয়ে ছিলাম। সে সব মেরামত করেই আমাকে বিধানসভায় জিততে হয়েছিল।’’ একইসঙ্গে এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী তথা রামনগরের বিধায়ক অখিল গিরি স্পষ্টই জানিয়েছেন, এই হারের ‘কারণ’ খুঁজতে রবিবার তিনি পর্যালোচনা বৈঠক করবেন। সেই বৈঠকে ডাকা হয়েছে বুথ স্তরের নেতাদেরও। অতএব গোটা রাজ্যের ফলাফল (TMC Ministers Defeated) গভীর ভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে ওপর ওপর তৃণমূল নিজেদের যতই শক্তিশালী ভাবুক না কেন তাদের ভিত বহু জায়গায় এখনও নড়বড়ে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vidyasagar University: টিএমসিপি-র কোন্দল! মঞ্চে উঠতেই পারলেন না ইমন! ছাত্রীদের শ্লীলতাহানি

    Vidyasagar University: টিএমসিপি-র কোন্দল! মঞ্চে উঠতেই পারলেন না ইমন! ছাত্রীদের শ্লীলতাহানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুপুর থেকেই চলছিল বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Vidyasagar University) নবীন বরণ অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠান চলকালীন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে গন্ডগোল বাধে। এমনকী বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরের মধ্যেই বহিরাগতরা এসে ছাত্রীদের শ্লীলতাহানি করে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়।

    টিএমসিপি-র দুই গোষ্ঠীর গন্ডগোলে মঞ্চে উঠতে পারলেন না ইমন (Vidyasagar University)

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা নাগাদ মঞ্চে ওঠেন সঙ্গীত শিল্পী অনিন্দিতা চন্দ। তাঁর অনুষ্ঠান চলাকালীনই রাত সাড়ে আটটা নাগাদ তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে তুমুল গন্ডগোল শুরু হয়। অনুষ্ঠান চলার সময় বেশ কয়েকজন বহিরাগত এসে বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সঙ্গে প্রথমে বচসায় জড়ায়। পরে, মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। কোনওমতে অনুষ্ঠান শেষ করে রাত ৯-টা নাগাদ মঞ্চ থেকে নেমে যান তিনি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত কয়েক মাস ধরেই বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বিবাদ চলছে। যা চরমে পৌঁছয় বৃহস্পতিবার রাতে অনুষ্ঠান চলাকালীন। দু’পক্ষের মধ্যে বাক- বিতণ্ডা, ধস্তাধস্তি থেকে মারামারি হয়। প্রকাশ্যে ছাত্রীদের শ্লীলতাহানি করা হয়। বহিরাগতদের হামলার জেরে আহত হয়ে বেশ কয়েকজন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের এই গন্ডগোলের জেরে অনুষ্ঠানের মূল শিল্পী ইমন সেন গ্রিন রুমে পৌঁছে গিয়েও মঞ্চে উঠতে পারেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ওপর বহিরাগত ছাত্রদের হামলার প্রতিবাদে মাঝপথেই বন্ধ করে দিতে হয় অনুষ্ঠান। গোষ্ঠী-সংঘর্ষে আহত পড়ুয়াদের মধ্যে দুই ছাত্রী সহ ৪ জনকে রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ ভর্তি করা হয় মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে।

    আরও পড়ুন: বিজেপির ওপর আস্থায় গোঁসা, শহরের বরাদ্দ বন্ধ করলেন উদয়ন!

    বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপত্তা বলে কিছু নেই!

    নবীন বরণ অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্বে থাকা চতুর্থ সেমেস্টারের ছাত্র আকাশ মণ্ডল বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন নিরাপত্তা বলে কিছু নেই! আমি একটি হস্টেল ইউনিটের প্রেসিডেন্ট। দেবার্ঘ্য বলে একজন অপর হস্টেল ইউনিটের প্রেসিডেন্ট। তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে আমাদের দু’জনকেই মার খেতে হয়। সুরজিৎ দাস নামে এক দাদা দেবার্ঘ্যকে বেধড়ক মারধর করে। এমনকী লাথিও মারে। থামাতে গিয়ে আমাকেও মার খেতে হয়। ওদের জন্য অনুষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেল! আমরা ওদের কঠোর শাস্তির দাবিতে অনড়। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তার দাবি করছি। সূত্রের খবর, বছরখানেক আগেও বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় গোষ্ঠী বিবাদ বা অশান্তি ছিল না! সম্প্রতি, কয়েক মাস হল বহিরাগত কিছু ছাত্রের নেতৃত্বে বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর হামলা বা নিগ্রহের ঘটনা ঘটছে বলে অভিযোগ। হস্টেলেও হামলা চালানো হয়েছে কয়েকদিন আগে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Election 2024 Result: ঘরের বুথেই ধরাশায়ী সুদীপ, তাপসের ওয়ার্ডে ফুটল পদ্ম

    Loksabha Election 2024 Result: ঘরের বুথেই ধরাশায়ী সুদীপ, তাপসের ওয়ার্ডে ফুটল পদ্ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯-এর লোকসভা ভোটের তুলনায় ব্যবধান কমলেও কলকাতা উত্তর লোকসভা আসনে বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়কে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী সুদীপ বন্দোপাধ্যায়। তবে (Loksabha Election 2024 Result) ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে সাংসদ সুদীপ নিজের বুথেই পরাজিত হয়েছেন। নিজের ঘরের এলাকাতেই সুদীপের জনপ্রিয়তা কমে যাওয়ায় চিন্তায় তৃণমূল শিবির। কলকাতা উত্তর লোকসভা কেন্দ্রের চৌরঙ্গী বিধানসভার ৫৩ নম্বর ওয়ার্ডের ক্যালকাটা বয়েজ স্কুলের ১৭১ নম্বর বুথের ভোটার সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বুথে তৃণমূলের প্রাপ্ত ভোট ২৪৫। উল্টোদিকে বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের প্রাপ্ত ভোট ২৪৯। অর্থাৎ চারটি ভোটে তৃণমূল প্রার্থীর সুদীপকে পরাজিত করেছেন বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়।

    কলকাতায় আরও বহু জায়গায় পিছিয়ে তৃণমূল (Loksabha Election 2024 Result)

    তবে শুধু সুদীপ একা ঘরে হেরেছেন এমন নয় কলকাতার ৪ জন মেয়র পরিষদ ও একাধিক বরো চেয়ারম্যান লোকসভার বুথভিত্তিক ফলাফলের নিরিখে (Loksabha Election 2024 Result) পরাজিত হয়েছেন তাঁদের নিজের ওয়ার্ডে। সেখানে এগিয়েছে বিজেপি। কলকাতা পুরসভার ৪৫টি ওয়ার্ডে বিজেপি এগিয়ে আছে। কলকাতা পুরনিগমের অধীনে ১৪৪ টি ওয়ার্ডের মধ্যে বিজেপি এগিয়ে ৪৫টি ওয়ার্ডে। একটি মাত্র ওয়ার্ডে এগিয়ে সিপিএম। তৃণমূলের হেরে যাওয়া ওয়ার্ডগুলির মধ্যে একাধিক হেভিওয়েট কাউন্সিলর আছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মেয়র পারিষদ সদস্য সন্দীপন সাহা, দেবাশিস কুমার, অসীম বসু ও সন্দীপ রঞ্জন বক্সি। পরাজিত বরো চেয়ারম্যানদের তালিকায় আছেন সুশান্ত ঘোষ, দেবলীনা বিশ্বাস, জুঁই বিশ্বাস, সাধনা বসু, সুদীপ পল্লে ও সুস্মিতা ভট্টাচার্য। পরাজিত হয়েছেন বিধায়ক পরেশ পাল। তবে তাপস রায়ের ওয়ার্ডে ফুটেছে পদ্ম।

    ফলাফল নিয়ে অখুশি তৃণমূল শিবির

    নির্বাচন শুরু হওয়ার আগে থেকেই সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে দেখা গেছে কুণাল ঘোষকে। অথচ ঘরের বুথে সুদীপ পরাজিত হওয়ার পর কুণাল ঘোষের সাবধানী প্রতিক্রিয়া, “আমরা এখনও (Loksabha Election 2024 Result) বুথভিত্তিক তথ্য সংগ্রহ করছি। সব তথ্য এখনও আমার হাতে আসেনি। যেখানে ভালো ফল করেছি, সেখানে আরও ভালো ফল করতে হবে। যেখানে খারাপ ফল হয়েছে, সেখানে কী কারণে খারাপ ফল হল তা খুঁজে বের করে, মেরামত করতে হবে। সূত্রের খবর, দল জিতলেও বেশি ব্যবধান দিতে না পারায় কলকাতা উত্তরের ২০ নম্বর ওয়ার্ডের পুরপ্রতিনিধি তৃণমূলের বিজয় উপাধ্যায় পদত্যাগ করতে চেয়েছেন। এই ওয়ার্ডে মাত্র ২১৭ ভোটে এগিয়ে আছেন সুদীপ। পুরনির্বাচনে বিজয় সাড়ে ৯ হাজার ভোটে জিতেছিলেন।

    আরও পড়ুন: বিজেপির ওপর আস্থায় গোঁসা, শহরের বরাদ্দ বন্ধ করলেন উদয়ন!

    তাহলে জয়ের ব্যবধান হঠাৎ এত কমে গেল কেন? জিজ্ঞাসা করায় বিজয় বলেন, “আমাকে দিদি ওখানে পাঠিয়েছিলেন। আমি ওখানে ভোটে জয়ী হয়েছিলাম। অথচ লোকসভায় (Loksabha Election 2024 Result) ব্যবধান কমে ২১৭ হয়ে গিয়েছে। আমি এটা মেনে নিতে পারছি না। আমি প্রত্যেক বাড়ি বাড়ি গিয়ে কথা বলেছি। প্রত্যেকে আমার কাজে খুশি। তাহলে ভোট দেবে না কেন? সেই জন্য আমার অনেক কষ্ট হয়েছে। আমি আমার পদ থেকে ইস্তফা দিতে চাই । দলীয় সূত্রে খবর, কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, চেয়ারপার্সন মালা রায়ের কাছে পদত্যাগ পত্র পাঠিয়েছেন বিজয়। দলীয় স্তরেও তিনি পদত্যাগ পাঠিয়েছেন বলে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Udayan Guha: বিজেপির ওপর আস্থায় গোঁসা, শহরের বরাদ্দ বন্ধ করলেন উদয়ন!

    Udayan Guha: বিজেপির ওপর আস্থায় গোঁসা, শহরের বরাদ্দ বন্ধ করলেন উদয়ন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোচবিহারে বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিককে প্রায় ৩৯ হাজার ভোটে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী জগদীশ চন্দ্র  বসুনিয়া। বিপুল পরিমাণ ভোটে জয়লাভ করার পরও কোচবিহারের শহরের ভোটে গো হারা হেরেছে তৃণমূল। বলা যেতে পারে, সব শহরে ছক্কা হাঁকিয়েছে বিজেপি। শহরের ভোট ব্যাঙ্কে ধস নামায় বেজায় চটেছেন তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যের উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী উদয়ন গুহ (Udayan Guha)।

    বিজেপির ওপর আস্থায় গোঁসা, শহরের বরাদ্দ বন্ধ করলেন উদয়ন (Udayan Guha)

    বৃহস্পতিবার মাথাভাঙা শহরে তৃণমূলের জয়ী সংসদ জগদীশ চন্দ্র বসুনিয়ার সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে শহরের ভোটে দলের ভরাডুবি নিয়ে এবার মুখ খুললেন মন্ত্রী উদয়ন গুহ (Udayan Guha)। তিনি বলেন, শহরের মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। তৃণমূল সব শহরে হেরেছে, আর তাই আমার দফতরের সব বরাদ্দ বন্ধ। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতর থেকে কোনও বরাদ্দ করিনি মাথাভাঙা, দিনহাটা ও কোচবিহার শহরের জন্য। শহরের মানুষেরা গ্রামের মানুষের থেকে বেশি বুদ্ধিমান, বেশি চালাক। কিন্তু, আমি মাথাভাঙা ১ ব্লকের জন্য চার কোটি টাকা। মাথা ভাঙা ২ ব্লকের জন্য ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ করে এসেছি। মাথাভাঙা শহরের জন্য এক টাকাও দিইনি। শুধু মাথাভাঙা শহর নয়, আমার নিজের দিনহাটা শহরের জন্য কোনও টাকা বরাদ্দ করিনি। কোচবিহার শহরের জন্যও এক টাকাও বরাদ্দ করিনি। তিনি আরও বলেন, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে দেওয়ার বিষয়েও সরকারকে জানানো হবে।

    বিজেপি নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    বিজেপি (BJP) নেতৃত্বের বক্তব্য, একজন মন্ত্রীর মুখে এই ধরনের মন্তব্য মানায় না। বিরোধী দলকে ভোট দিলে সেখানে উন্নয়ন করা হবে না, এটা তৃণমূল দল বলেই সম্ভব। মন্ত্রীর বক্তব্যেই স্পষ্ট তৃণমূল কতটা প্রতিহিংসাপরায়ণ দল। তবে, তৃণমূল যত এরকম দ্বিচারিতা করবে, তত মানুষ ওদের থেকে সরে যাবে। এবার শহরের মানুষ মুখ ফিরিয়েছেন। আগামীদিনে গ্রামের মানুষও এই একই পথে হাঁটবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dengue: বর্ষার আগেই মালদায় চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গি, আক্রান্তের সংখ্যা ১৪২, আতঙ্ক

    Dengue: বর্ষার আগেই মালদায় চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গি, আক্রান্তের সংখ্যা ১৪২, আতঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষা আসার আগেই মালদায় ক্রমশ বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। জেলা স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরে মালদায় এখনও পর্যন্ত ১৪২ জনের রক্তের নমুনায় ডেঙ্গির (Dengue) সংক্রমণ ধরা পড়েছে। যা গতবছরের তুলনায় বেশি। আক্রান্তদের মধ্যে এখন একজন মালদা মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

    কোন এলাকায় ডেঙ্গি প্রভাব বেশি? (Dengue)

    ইংরেজবাজারের কালিয়াচক ১,২,৩ ব্লকেই ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। গত বছর ইংরেজবাজার পুরসভার ২৫টি ওয়ার্ডে মারাত্মকভাবে ডেঙ্গি সংক্রমণ হয়েছিল। সেই কথা মাথায় রেখে এবার প্রথম থেকেই ডেঙ্গি মোকাবিলার চেষ্টা করছে পুরসভা। বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন পুরকর্মীরা। ওয়ার্ড ভিত্তিক নিকাশি নালাগুলি পরিষ্কার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইংরেজবাজার পুর কর্তৃপক্ষ। জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বছরের তুলনায় এই বছর ডেঙ্গি সংক্রমণের আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। মালদা মেডিক্যাল কলেজে বিনামূল্যে ডেঙ্গির পরীক্ষার জন্য রোগীদের ভিড় বাড়ছে। জ্বর হলেই হচ্ছে আতঙ্ক। বিভিন্ন এলাকা থেকে জ্বরে আক্রান্ত রোগীরা ছুটে আসছেন মেডিক্যাল কলেজের আউটডোরে। রোগীদের রক্তের নমুনা নিয়ে ডেঙ্গি পরীক্ষা করা হচ্ছে। ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে ইতিমধ্যে জেলাশাসক নীতিন সিংহানিয়া মালদা মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ এবং জেলা স্বাস্থ্য দফতরের কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

    আরও পড়ুন: বিজেপিতে যোগ দেওয়া এক ক্রিকেটারের ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর

    মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের কী বক্তব্য?

    মালদার (Malda) মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুদীপ্ত ভাদুড়ি বলেন, এ বছর এখনও পর্যন্ত ১৪২ জনের রক্তের নমুনায় ডেঙ্গির (Dengue) সংক্রমণ ধরা পড়েছে। অধিকাংশ রোগীই বাড়িতে থেকে চিকিৎসা করাচ্ছে। কেউ নার্সিংহোমে ভর্তি হয়েছেন। মালদা মেডিক্যাল কলেজেও এক ডেঙ্গি চিকিৎসাধীন রোগী রয়েছেন।

    পুরসভার বিরোধী কাউন্সিলর কী বললেন?

    ইংরেজবাজার (Malda) পুরসভার বিরোধী কাউন্সিলর অম্লান ভাদুড়ি বলেন, ডেঙ্গি সংক্রমণ এলাকায় বাড়ছে। পুরসভার পক্ষ থেকে এলাকা ঠিকমতো সাফাই করা হয় না। পুরসভার নজরদারির অভাবে সংক্রমণের সংখ্যা বাড়ছে। আমাদের পরিষ্কার বক্তব্য, ডেঙ্গি মোকাবিলায় সবরকম পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Soham Chakraborty: চড়কাণ্ডে আদালতে আগাম জামিন সোহমের, সরকারি আইনজীবীর ঘরে থাকা নিয়ে বিতর্ক

    Soham Chakraborty: চড়কাণ্ডে আদালতে আগাম জামিন সোহমের, সরকারি আইনজীবীর ঘরে থাকা নিয়ে বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিউ টাউনে রেস্তোরাঁর মালিকের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা গড়িয়েছে আদালতে। ফৌজদারি সেই মামলায় আগাম জামিন নিতে বারাসত জেলা আদালতে যান অভিনেতা তথা তৃণমূল বিধায়ক সোহম চক্রবর্তী (Soham Chakraborty)। আদালতে আগাম জামিনের আবেদন মঞ্জুর হয়েছে। আদালত দু’হাজার টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে তাঁর আগাম জামিন মঞ্জুর করেছে।

    সরকারি আইনজীবীর ঘরে মামলায় অভিযুক্ত সোহম (Soham Chakraborty)

    নিউ টাউনের রেস্তোরাঁর মালিককে মারধরের ঘটনায় আগাম জামিন নিতে বারাসত আদালতে আত্মসমর্পণ করেন সোহম (Soham Chakraborty)। আদালতে জামিনের আবেদন করার পর তিনি প্রায় দুঘণ্টা সরকারি আইনজীবীর ঘরে বসে অপেক্ষা করেন বলে অভিযোগ। এর এই ঘটনা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। কারণ, একজন অভিযুক্ত আদালত কক্ষে না বসে কেন সরকারি আইনজীবীদের বরাদ্দ ঘরে বসেছেন, তা নিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন। সোহমের আইনজীবীদের ব্যাখ্যা, আদালত চত্বরের বাইরে গেলেও বারাসতের বাইরে তিনি যাননি। আগাম জামিন প্রসঙ্গে সোহম বলেন, “এখনই কোনও মন্তব্য আমি করব না। পুরো বিষয়টি বিচারাধীন।”

    আরও পড়ুন: বিজেপিতে যোগ দেওয়া এক ক্রিকেটারের ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর

    শুক্রবার মামলার শুনানি!

    ইতিমধ্যেই সোহমের (Soham Chakraborty) বিরুদ্ধে তাঁকে মারধরের অভিযোগ এনে বুধবারই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন ওই রেস্তোরাঁ-মালিক আনিসুল আলম। পাশাপাশি তাঁর অভিযোগ, সোহমের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করছে না পুলিশ। আনিসুলের আইনজীবী বলেন, আমার মক্কেল এবং পরিবারকে হুমকি দিচ্ছেন জনপ্রতিনিধি সোহম। পুলিশে অভিযোগ জানিয়েও কাজ হয়নি। মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিংহ। শুক্রবার সেই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। ঠিক তার আগের দিন অর্থাৎ, বৃহস্পতিবার আগাম জামিন নিতে তৃণমূল বিধায়ক বারাসত আদালতে যান। প্রশ্ন উঠছে, তা হলে কি গ্রেফতারির আশঙ্কা করছেন অভিনেতা-বিধায়ক? আর সেই কারণেই কি তড়িঘড়ি আগাম জামিনের পদক্ষেপ?

    প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় নিউ টাউনের রেস্তোরাঁর সামনে শুটিং ইউনিটের গাড়ি রাখা নিয়ে সোহমের নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে বচসা বাধে ওই রেস্তোরাঁর মালিক আনিসুল আলমের। পরে, সোহম (Soham Chakraborty) তাঁকে মারধর করেন। তাঁকে ঘুষি মারা হয়। এমনকী, সোহম তাঁকে সজোরে লাথি মারেন বলেও অভিযোগ আনিসুলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: বিজেপিকে ভোট দেওয়ার শাস্তি! ঘোলা জল পরিষেবায় অভিযুক্ত বালুরঘাটের তৃণমূল পুরবোর্ড

    Balurghat: বিজেপিকে ভোট দেওয়ার শাস্তি! ঘোলা জল পরিষেবায় অভিযুক্ত বালুরঘাটের তৃণমূল পুরবোর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনে ভরাডুবি হয়েছে গঙ্গারামপুর শহরে। তাই, জল, আলো বন্ধ করে পরিষেবা ব্যাহত করার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূল পরিচালিত পুরসভার বিরুদ্ধে। এনিয়ে সরব হয়েছিল বিজেপি। গঙ্গারামপুরের বিজেপি বিধায়ক সত্যেন্দ্রনাথ রায় এনিয়ে মহকুমা প্রশাসনের কাছে অভিযোগও জানিয়েছিলেন। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার বালুরঘাট (Balurghat) শহরেও বেশ কয়েকদিন ধরে ঘোলা জল বের হচ্ছে। এতেই গঙ্গারামপুরের মতো বালুরঘাটেও রাজনীতির গন্ধ পাচ্ছে বিজেপি। ঘোলা জলের পরিষেবায় ক্ষুব্ধ শহরবাসীও।

    ঘোলা পানীয় জল খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে অনেকে! (Balurghat)

    ঘোলা পানীয় জল খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন অনেকে। বিজেপির ধারণা, ভোটে এই শহরেও পিছিয়ে থাকার জন্য শহরবাসীকে ‘শিক্ষা’ দিচ্ছে তৃণমূল পরিচালিত বালুরঘাট (Balurghat) পুরসভা। এবারের ভোটে বালুরঘাট সহ জেলার তিনটি পুরসভাতেই ব্যাপক ভরাডুবি হয়েছে তৃণমূলের। শহরে পিছিয়ে যাওয়ার কারণেই সামান্য ব্যবধানে হার হয়েছে তৃণমূল প্রার্থীর। বালুরঘাট পুরসভার ২৫ টি ওয়ার্ড। পুরসভার ২৫ টি ওয়ার্ডে তৃণমূলের থেকে ২৫০০০ বেশি ভোট পেয়েছে বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার। তারজন্যই কি ঘোলা জল পরিষেবা সরবরাহ করে শহরবাসীকে শিক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে তৃণমূল? প্রশ্নটা কিন্তু এখন শুধু বিরোধী শিবিরেই আটকে নেই, ছড়িয়ে পড়েছে তিন শহরজুড়েই।

    আরও পড়ুন: বিজেপিতে যোগ দেওয়া এক ক্রিকেটারের ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    বিজেপির (BJP) বালুরঘাট শহরের সভাপতি সমীরপ্রসাদ দত্ত বলেন, “বাড়ি বাড়ি পানীয় জল যেভাবে দেওয়া হয় তা অত্যন্ত বৈজ্ঞানিক। কোনওভাবেই ঘোলা বা নিম্নমানের জল যাওয়ার কথা নয়। কিন্তু, শহরে এমন ঘোলা জল সরবরাহ করে তৃণমূল তাদের রাগ মেটাতে চাইছে। গঙ্গারামপুর পুরসভার তৃণমূল প্রার্থীর চেয়ারম্যানের ভাই সেখানে যা কাণ্ড দেখাচ্ছেন,হয়তো তা দেখে পিছিয়ে থাকতে চাইছেন না বালুরঘাটের পুরপ্রধানও। আমরা তো রাজনীতির গন্ধ পাচ্ছি।”

    বালুরঘাটের পুরপ্রধান কী বললেন?

    বালুরঘাটের (Balurghat) পুরপ্রধান অশোক মিত্র অবশ্য এতে কোনও রহস্য বা রাজনীতি নেই বলেই দাবি করেছেন। তিনি বলেন, ‘তিনদিন ধরে ঘোলা জল এলেও আজ তা স্বাভাবিক হয়েছে। আসলে আত্রেয়ী নদীতে আচমকা জলস্তর বেড়ে গিয়েছে। তাই যে পরিমাণ জল ওভারহেড ট্যাংকে তোলা রয়েছে সেখানে ক্লোরিন ও অন্যান্য ওষুধের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হয়েছে। আমাদের বিশেষজ্ঞরা মানুষের শরীরের কথা ভেবে এই বিষয়গুলি দেখেন। এর ফলেই এই জল ঘোলা হয়েছে। এই জল যেমন অস্বাস্থ্যকর নয়, তেমনই এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ নেই।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Baranagar: বিজেপিতে যোগ দেওয়া এক ক্রিকেটারের ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর

    Baranagar: বিজেপিতে যোগ দেওয়া এক ক্রিকেটারের ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুভেন্দুর হাত ধরে ভোটের আগে বিজেপিতে যোগ দেন বিশেষভাবে সক্ষম এক ক্রিকেটার। নাম কমল সরকার। এবার বিজেপিতে যোগ দেওয়ার মাশুল গুনতে হল তাঁকে। রাস্তার মধ্যে প্রকাশ্যে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। ভোট পরবর্তী হিংসার এই ঘটনাটি ঘটেছে বরানগর (Baranagar) পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের নর্দান পার্ক এলাকায়। এই ঘটনার পর আক্রান্ত বিজেপি কর্মী বরানগর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক কর্তা বলেন, অভিযোগ হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

    বাড়ি ফেরার পথে বিজেপি কর্মীর ওপর হামলা! (Baranagar)  

    কমলবাবু জাতীয় স্তরের ক্রিকেট খেলেন। ভোটের কিছুদিন আগেই বরানগরে বিজেপির একটি জনসভায় তিনি বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করেন। তারপর থেকে তৃণমূলের ছেলেরা তাঁকে হেনস্থা করার চেষ্টা করত বলে অভিযোগ। তবে, বিষয়টিকে তিনি গুরুত্ব দেননি। বুধবার রাতে তিনি বাড়ি ফেরার সময় ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর শান্তনু মজুমদারের নেতৃত্বে তাঁর ওপর হামলা হয়। কমলবাবু বলেন, তৃণমূল কাউন্সিলরের সঙ্গে আরও একজন ছিল। রাতে বাড়ি ফেরার সময় ওরা আমার রাস্তা আটকায়। মদ্যপ অবস্থায় ছিল বলে আমি চলে যেতে চাইছিলাম। এরপরই তাঁরা গালিগালাজ করতে থাকে। আমি প্রতিবাদ করলে কাউন্সিলরই আমার ওপর হামলা চালায়। আমার গালে জোরে থাপ্পড় মেরেছে। আমার কানেও লেগেছে। প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটের দিন বরানগর (Baranagar) বিধানসভা উপ নির্বাচনের বামফ্রন্ট প্রার্থী তন্ময় ভট্টাচার্যের সঙ্গে ঝামেলা জড়িয়ে পড়েছিলেন এই কাউন্সিলর। তন্ময়বাবুর গায়ে হাত তোলার অভিযোগ ছিল তৃণমূলের ওই কাউন্সিলারের বিরুদ্ধে। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার বিজেপির ওই কর্মীর গায়ে হাত তোলার অভিযোগ উঠল।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি নেতা কিশোর কর বলেন, ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনায় এই এলাকায় বহু বিজেপি কর্মী আক্রান্ত হয়েছেন। এবার একজন বিশেষভাবে সক্ষম ক্রিকেট খেলোয়াড়ের গায়ে হাত তুলতে পিছপা হলেন না তৃণমূলের লোকজন। আমরা হামলাকারীদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। এই ঘটনায় অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর শান্তনু মজুমদারের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। বরানগর (Baranagar)  পুরসভার চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল অঞ্জন পাল বলেন, ” বিষয়টি আমার জানা নেই। এই ধরনের ঘটনা ঘটে থাকলে তা সমর্থনযোগ্য নয়। এটুক বলতে পারি, যদি এই ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে, তাহলে অন্যায় হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share