Tag: West Bengal

West Bengal

  • Resturant in Railway coach: অভিনব ভাবনা! রেল কোচের মধ্যেই তৈরি হল রেস্তরাঁ, কোথায়? জানুন

    Resturant in Railway coach: অভিনব ভাবনা! রেল কোচের মধ্যেই তৈরি হল রেস্তরাঁ, কোথায়? জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ট্রেনে না চড়েও রেলের কামরায় বসে পেয়ে যাবেন ধোঁয়া ওঠা খাবার। সম্প্রতি নিউ কোচবিহার (New Cooch Behar) রেলওয়ে পার্কে, রেলের কোচের মধ্যেই তৈরি করা হল অত্যাধুনিক মানের রেস্টুরেন্ট। সোমবার মহাসমারহে নিউ কোচবিহার রেলওয়ে স্টেশনের সম্মুখে থাকা পার্কে এই ধরনের রেলওয়ে কোচ রেস্টুরেন্টের (Resturant in Railway coach) উদ্বোধন করা হয়েছে। 
    এই উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলার দীপক রায়, নর্থ ফ্রন্ট ইয়ার রেল ওয়ের আলিপুরদুয়ার ডিভিশনের এডিআরএম রনিশ গুপ্তা। উপস্থিত ছিলেন ডিসিএম অঙ্কিত গুপ্তা থেকে শুরু করে রেলওয়ের অন্যান্য আধিকারিকেরাও।

    কী কী পাওয়া যাবে এই রেস্টুরেন্টে? (Resturant in Railway coach) 

    জানা গিয়েছে এই অত্যাধুনিক মানের রেস্টুরেন্টে যেকোনো সুস্বাদু খাবার থেকে শুরু করে সাউথ ইন্ডিয়ান, নর্থ ইন্ডিয়ান খাবার যেমন পাওয়া যাবে, ঠিক তেমনই নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ৫০ টাকার নিরামিষ ভাতও পাওয়া যাবে। 

    কী জানালেন রেস্টুরেন্টের কর্ণধার? 

    নিউ কোচবিহার (New Cooch Behar) পার্কে এই ধরনের রেস্টুরেন্ট খুলতে পেরে রেস্টুরেন্টের কর্ণধার প্রিয়ব্রত দুবে জানান, রেলওয়ের জমিতে এই ধরনের পরিষেবা শুরু হওয়ায় একদিকে যেমন সাধারণ মানুষের সুবিধা হবে, তেমনি অপরদিকে ভারতীয় রেলওয়েও আর্থিকভাবে অনেকটাই উপকৃত হবে।  
    অন্যদিকে এ প্রসঙ্গে নর্থ ফ্রন্ট ইয়ার রেলওয়ের আলিপুরদুয়ার ডিভিশনের এডিআরএম রনিশ গুপ্তা বলেন, “এখানকার মানুষ ও যাত্রীরা প্রায়শই আমাদের জিজ্ঞাসা করতেন এখানে কবে রেস্টুরেন্ট ওপেন হবে। এতদিন সেই কাজ চলছিল। তবে আজ অবশেষে সেই দিন এসেছে। আজ থেকে আমরা এই রেস্টুরেন্টের (Resturant in Railway coach) পরিষেবা চালু করলাম সাধারণ মানুষের জন্য।”

    আরও পড়ুন: গণনা চলছে ওড়িশা, অন্ধ্র বিধানসভা ভোটেরও, কোন রাজ্যের কুর্সিতে কে?

    যদিও এটিই প্রথম স্টেশন নয় যেখানে রেলওয়ে কোচে রেস্টুরেন্টের উদ্বোধন হল। এর আগে রাজা ভাত খাওয়া এবং কোকরাঝাড়ে এইধরনের অত্যাধুনিক মানের রেলওয়ে কোচ রেস্টুরেন্টের (Resturant in Railway coach) উদ্বোধন হয়েছিল। আর এবার আরও এক রেলওয়ে কোচ রেস্টুরেন্টের উদ্বোধন হল নিউ কোচবিহার (New Cooch Behar) রেলওয়ে পার্কে। স্বাভাবিকভাবেই এই অত্যাধুনিক মানের রেস্টুরেন্ট উদ্বোধনের পর থেকেই উচ্ছ্বসিত এলাকাবাসী ও রেলওয়ের যাত্রী সাধারন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ফের সন্দেশখালিতে ধুন্ধুমার! পুলিশি অভিযানের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মহিলারা

    Sandeshkhali: ফের সন্দেশখালিতে ধুন্ধুমার! পুলিশি অভিযানের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মহিলারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার ফের সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ধুন্ধুমার বাধে। আগারহাটি মণ্ডলপাড়ায় বিজেপি নেতার খোঁজে তল্লাশির নামে পুলিশ চরম হেনস্থা করে বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, বিজেপি নেতা অমর ভুঁইয়ার বাড়িতে পুলিশ অভিযান চালায়। বিজেপি নেতার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি হয়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Sandeshkhali)

    সোমবার রাতে সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) বিজেপি নেতার বাড়িতে পুলিশ ঢুকতে গেলে তুমুল উত্তেজনা তৈরি হয়। পুলিশ ঘরে ঢুকতে গেলে পরিবারের লোকজন আপ্রাণ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। ফলে, ধস্তাধস্তি, তুমুল চিৎকার শুরু হয়। অনুমতি ছাড়া পুলিশের অভিযান নিয়ে বিরোধিতা করেন বিজেপি নেতার পরিবারের সদস্যরা। অমর ভুঁইয়ার পরিবারের মহিলা সদস্যদের টেনে হিঁচড়ে বের করেন মহিলা পুলিশ কর্মীরা। বিজেপি নেতার ঘরের মধ্যে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়। পুলিশের দাবি, ভোটের আগে এবং ভোটের সময় যে উত্তেজনার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, তার নেপথ্যে হাত ছিল এই অমর ভুঁইয়ার। রবিবারও কার্যত এক ছবি দেখা গিয়েছিল সন্দেশখালিতে।

    আরও পড়ুন: গণনার আগে বারাকপুরে গণনাকেন্দ্রে বিজেপি-তৃণমূল ধস্তাধস্তি, ভাঙড়ে বোমা বিস্ফোরণ

    বিক্ষোভকারীদের বক্তব্য?

    পুলিশি অভিযানের বিরুদ্ধে সোমবার রাতে মহিলারা রাস্তায় বেরিয়ে বিক্ষোভ দেখান। বিক্ষোভকারীদের বক্তব্য, এক জনের বাড়িতে পুলিশ কখনও এভাবে ঢোকে? এ কীরকম পুলিশ? এসবই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘চামচা’। আমাদের প্রশ্ন, ‘অমর ভুঁইয়া কিছু করেননি। তাও তাঁর নাম আসছে কেন?’ বিজেপি নেতার পরিবারের সদস্যরা পুলিশের কাছে তল্লাশি অভিযানের সার্চ ওয়ারেন্ট দেখতে চান। পুলিশ সেসব কথার কোনও গুরুত্ব না দিয়ে মহিলাদের গায়ে হাত তোলে অভিযোগ। এরপরই মহিলারা জোটবদ্ধ হয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে লাঠি হাতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। প্রসঙ্গত, রবিবারও সন্দেশখালির (Sandeshkhali) আগারহাটি মণ্ডলপাড়ায় রণক্ষেত্রের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে গ্রামে ঢুকে ধরপাকড়ের অভিযোগ ছিল পুলিশের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় একজনকে আটক করে নিয়ে যাওয়ার সময় তুমুল বিক্ষোভ করেন গ্রামের মহিলারা। সোমবার রাতেও সেই একই বিক্ষোভের ছবি ধরা পড়ল সন্দেশখালিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: গণনার আগে বারাকপুরে গণনাকেন্দ্রে বিজেপি-তৃণমূল ধস্তাধস্তি, ভাঙড়ে বোমা বিস্ফোরণ

    BJP: গণনার আগে বারাকপুরে গণনাকেন্দ্রে বিজেপি-তৃণমূল ধস্তাধস্তি, ভাঙড়ে বোমা বিস্ফোরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণনার ঠিক আগেই বারাকপুরে তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে বিজেপি (BJP) কর্মীদের ব্যাপক ধস্তাধস্তি হয়। গণনা কেন্দ্রের বাইরে এক দিক থেকে উঠছে “জয় শ্রীরাম” স্লোগান। অন্যদিকে, থেকে উঠছে “জয় বাংলা” স্লোগান। এছাড়াও সোমবার রাতে ভাঙড়ে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। হুগলিতে বিজেপি এজেন্টদের পুলিশ হেনস্থা করছে বলে অভিযোগ ওঠে। ঘাটালেও সোমবার রাতে স্ট্রংরুমে উত্তেজনা তৈরি হয়।

    বারাকপুরে গণনাকেন্দ্রে বিজেপি-তৃণমূল ধস্তাধস্তি (BJP)

    মঙ্গলবার বারাকপুরের সুরেন্দ্রনাথ কলেজের গণনাকেন্দ্রের সামনে বিরাট লাইন দেখা দেয়। ঘটনাস্থলে নিরাপত্তারক্ষী ও দলবল নিয়ে ঢুকে পড়েন বিজেপি (BJP) প্রার্থী অর্জুন সিং। সঙ্গে সঙ্গে চলে আসেন জগদ্দলের তৃণমূল বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম। তিনিও এসে হুঙ্কার দেন, “যেখানে যেখানে ফোর্স নিয়ে ঢুকবে অর্জুন, আমিও সেখানে যাব। ” বিজেপির কর্মীদের বক্তব্য, কাউন্টিং এজেন্টদের সঙ্গে গণনাকেন্দ্রে বহিরাগত ঢোকাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। এনিয়ে বিজেপির এজেন্টদের সঙ্গে বহিরাগতদের ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এই বিষয়ে তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, পায়ের তলায় মাটি নেই বুঝে মিথ্যে অভিযোগ করছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: গণনা চলছে ওড়িশা, অন্ধ্র বিধানসভা ভোটেরও, কোন রাজ্যের কুর্সিতে কে?

    ভাঙড়ে বোমা বিস্ফোরণ!

    মঙ্গলবার গণণা শুরুর আগেই ভাঙড়ে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ভাঙড় ২ নম্বর ব্লকের উত্তর কাশীপুরের চালতাবেড়িয়ায় বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হন ৫ জন। আহতদের মধ্যে একজন আইএসএফের পঞ্চায়েত সদস্য রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। বোমা তৈরির সময়ই বিস্ফোরণ হয় বলে অনুমান পুলিশের। বিস্ফোরণে আহত ৫ জনকেই এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।

    হুগলিতে বিজেপি এজেন্টদের হেনস্থা পুলিশের

    গণনার আগেই হুগলিতে বিজেপি (BJP) এজেন্টদের ব্যাপক হেনস্থা করছে পুলিশ। এই অভিযোগ তুলে সোমবার রাতে চুঁচুড়া থানায় যান বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, পুলিশ তৃণমূলের দলদাস। পরিকল্পিতভাবে আমাদের এজেন্টদের নানাভাবে হেনস্থা করা হয়েছে। আমি বিষয়টি কমিশনে জানিয়েছি।

    ‘স্ট্রং রুমের ভিতর অস্থায়ী কর্মী!

    সোমবারই ভোটগণনায় অস্থায়ী বা চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করা যাবে না বলে নির্দেশ দেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। সেই নির্দেশকে অমান্য করেই ঘাটালের স্ট্রংরুমে অস্থায়ী কর্মী ছিলেন। ‘স্ট্রং রুমের ভিতর অস্থায়ী কর্মী কেন?’ প্রশ্ন তোলেন ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়। রাতেই ঘাটাল লোকসভার স্ট্রং রুমের সামনে উত্তেজনা শুরু হয়। মহকুমাশাসকের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়ান ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Post Poll Violence: ভোট পরবর্তী হিংসা! জেলায় জেলায় বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    Post Poll Violence: ভোট পরবর্তী হিংসা! জেলায় জেলায় বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণনার ঠিক আগে বিজেপি কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সোমবার ভোট পরিবর্তী এই হিংসার  (Post Poll Violence) ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির চুঁচুড়ার বিধানপল্লি এলাকায়। বিজেপি নেতাদের বক্তব্য, গণনার আগে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতে তৃণমূল  এই  হামলা  চালিয়েছে।  থানায়  অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। বিজেপির অভিযোগের ভিত্তিতে তৃণমূল কর্মীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। শুধু হুগলি জেলা নয় রাজ্যের  একাধিক জেলায় বিজেপি কর্মীর ওপর হামলায় অভিযুক্ত তৃণমূল। গণনার আগে ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    বিজেপি কর্মীদের বাড়ির জলের পাইপলাইন কেটে দেওয়ার অভিযোগ (Post Poll Violence)

    ভোট পরবর্তী হিংসার (Post Poll Violence) ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগর লোকসভার গোসাবায়। জানা গিয়েছে, বিজেপি কর্মীদের বাড়ির জলের পাইপলাইন কেটে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ভোট মিটতেই গোসাবার আমতলি গ্রাম পঞ্চায়েতের হাজারিপাড়ায় বিজেপি কর্মীদের বাড়ির জলের পাইপলাইন কেটে দেওয়া হয় বলে খবর। জলের পাইপলাইন কেটে দেওয়ার দায় অস্বীকার করেছে তৃণমূল। উত্তর ২৪ পরগনায় হিঙ্গলগঞ্জ বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা চালানোর ঘটনা ঘটে। পাশাপাশি  নতুন করে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়ে আইএসআই এবং তৃণমূলের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে।  দু’পক্ষই পরস্পরের বিরুদ্ধে বোমাবাজির অভিযোগ করেছে। উত্তর কাশীপুর থানার মাঝেরআইট এলাকার ঘটনা। এরই মধ্যে নদিয়ার কালীগঞ্জে এক বিজেপি কর্মীকে খুনের ঘটনায় তুমুল হইচই বাধে। ভোট পরবর্তী হিংসার জেরে খুন বলে অভিযোগ। পরিবারের দাবি, বিজেপি কর্মীকে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে। নিহতের নাম হাফিজুর শেখ। অভিযোগ, বিজেপি কর্মীর মৃত্যু নিশ্চিত করতে গুলি করে ও কুপিয়ে খুন করা হয়েছে। কালীগঞ্জের পঁচা চাঁদপুরের রেললাইন পাড়ার বাসিন্দা ছিলেন হাফিজুর। তাঁর বাড়ির অদূরে ঘটনাটি ঘটে। শনিবার সন্ধ্যায় ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের কাছে খুন করা হয় বলে দাবি। ঘটনার পর কালীগঞ্জ থানা ও নাকাশিপাড়া থানার পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে দেহ আটকে রাখে আত্মীয় ও স্থানীয় বাসিন্দারা। রবিবার কৃষ্ণনগরে বিজেপি কর্মীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।

    আরও পড়ুন: “স্বামীকে বেধড়ক মারল তৃণমূল, মাথা ফাটিয়ে দিল আমার,” মুখ খুললেন বিজেপি কর্মীর স্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bomb Recover: গণনার আগেই মুর্শিদাবাদ থেকে উদ্ধার সকেট বোমা, হুগলিতে ৬৭০টি নিষিদ্ধ শব্দবাজি বাজেয়াপ্ত

    Bomb Recover: গণনার আগেই মুর্শিদাবাদ থেকে উদ্ধার সকেট বোমা, হুগলিতে ৬৭০টি নিষিদ্ধ শব্দবাজি বাজেয়াপ্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণনার ঠিক আগে বিপুল পরিমাণ তাজা বোমা উদ্ধার হল মুর্শিদাবাদে। একইসঙ্গে হুগলি জেলায় প্রচুর পরিমাণে নিষিদ্ধ শব্দবাজি বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ। ভোটের আগে এত বাজি এবং বোমা উদ্ধার (Bomb Recover) হওয়ার ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। দুটি ক্ষেত্রেই পুলিশ সমস্ত কিছু খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে।

    মুর্শিদাবাদ থেকে উদ্ধার সকেট বোমা (Bomb Recover)

    মুর্শিদাবাদের রানিনগর এলাকায় গণনার ঠিক আগে বিপুল পরিমাণ তাজা বোমা উদ্ধার (Bomb Recover) হল। জানা  গিয়েছে,  রানিনগর থানার চুয়াপাড়া এলাকায় রাস্তার পাশের একটি পাটের জমিতে প্লাস্টিকের জার রাখা ছিল। একই সঙ্গে পাশে রাখা ছিল একটি বস্তাও। সেই বস্তার ভিতরে প্রচুর পরিমাণে তাজা সকেট বোমা উদ্ধার হয়েছে। যার জেরে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। এরপর খবর দেওয়া হয় পুলিশে। পুলিশ এসে বোমার জায়গাটি ঘিরে রাখে। স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, জঙ্গলের মধ্যে পড়ে ছিল বোমাগুলি। আমরা ওই রাস্তা দিয়েই যাতায়াত করি। সেই সময়ই দেখতে পাই। যদি ফেটে যেত তাহলে অনেক কিছু হয়ে যেতে পারত। এই ঘটনায় আমরা চরম আতঙ্কিত।

    আরও পড়ুন: “স্বামীকে বেধড়ক মারল তৃণমূল, মাথা ফাটিয়ে দিল আমার,” মুখ খুললেন বিজেপি কর্মীর স্ত্রী

    হুগলিতে ৬৭০টি নিষিদ্ধ শব্দবাজি উদ্ধার

    নির্বাচনের ফলাফলের আগের দিন হুগলির ধনেখালি থেকে প্রায় ৬৭০টি নিষিদ্ধ শব্দবাজি উদ্ধার (Bomb Recover) করা হয়েছে। চলতি কথায় গাছ বোমা হিসেবে পরিচিত। ধনেখালি থানার মির্জানগর গ্রামে বাঁশ ঝাড় থেকে এই বাজি বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধনেখালি থানার মির্জানগর গ্রামে অবৈধ আতশবাজি মজুত করা হয়েছে বলে পুলিশের কাছে খবর আসে। সেই মতো গ্রামে তল্লাশি চালিয়ে একটি বাঁশের ঝোঁপ থেকে ৬৭০ টি গাছ বোমা পুলিশ বাজেয়াপ্ত করে। কে বা কারা বোমগুলি মজুত করল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। গণনার আগেই  এত পরিমাণ শব্দবাজি উদ্ধার হওয়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ভোটের পর সন্দেশখালিতে নির্যাতিতাদের পাশে দাঁড়ালেন ফাল্গুনী পাত্র, শুনলেন অত্যাচারের কথা

    Sandeshkhali: ভোটের পর সন্দেশখালিতে নির্যাতিতাদের পাশে দাঁড়ালেন ফাল্গুনী পাত্র, শুনলেন অত্যাচারের কথা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) গত পয়লা জুন লোকসভার ভোটগ্রহণকে কেন্দ্র করে পুলিশ, তৃণমূলের হয়ে ভোট করিয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল। উত্তেজিত গ্রামবাসীরা পুলিশের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রকাশ করেন। পাল্টা পুলিশ গ্রামের বিজেপি কর্মীদের বেছে বেছে গ্রেফতার শুরু করেছিল। পুলিশ এবং তৃণমূলের অত্যাচারের বিরুদ্ধে মঙ্গলবার বাসন্তী হাইওয়ে আটকে বিক্ষোভ প্রদর্শন শুরু করেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। ইতিমধ্যে আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের বেশ কয়েকটি অঞ্চলে ১৪৪ ধারা জারি করেছে পুলিশ প্রশাসন। ঠিক তাঁর মধ্যেই মহিলাদের বিক্ষোভে উপস্থিত হন বিজেপি নেত্রী ফাল্গুনী পাত্র। আক্রান্ত মহিলাদের পাশে দাঁড়িয়ে তৃণমূলকে দেন হুশিয়ারি।

    এলাকার মহিলাদের বক্তব্য (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালির (Sandeshkhali) এই এলাকায় ভোটের দিন থেকেই পুলিশ এবং তৃণমূল কর্মীরা একযোগে আক্রমণ করে চলেছে। বাড়ির মহিলাদের উপর অত্যাচার করা হচ্ছে। মারের আঘাতে বেশকিছু মহিলাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাড়ির পুরুষদের পুলিশ ধরপাকড় করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের টার্গেট করা হচ্ছে। নির্যাতনের শিকার তৃষ্ণা দাস বলেন, “গতকাল আমাদের পুলিশ বেধড়ক মারধর করেছে। আমরা মাঠের জল ঠেলে কোনও ক্রমে পালিয়ে ছিলাম। আজ আবার সকাল থেকে বাড়িতে ঢুকে মারধর করেছে। কেন আমরা তৃণমূলকে ভোট দিলাম না? কেন বিজেপিকে ভোট দিলাম? এই কথা বলে আমাদেরকে মারধর করা হচ্ছে। পুলিশ মারের সময় হুমকি দিয়ে বলেছে, এমন জায়গায় মারব কাউকে দেখাতে পারবি না। মহিলাদের অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করা হয়। জলের মধ্যে ফেলে পুলিশ বাড়ির ছেলেদের মারধর করা হয়। তৃণমূলের গুন্ডারা পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে এই নির্যাতন করছে। আমরা ভীষণ আতঙ্কে রয়েছি। অত্যন্ত অসহায়বোধ করছি।”

    আরও পড়ুনঃ “ফল প্রকাশের পর তৃণমূল তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে”, গণনার আগে তোপ নিশীথের

    কী বললেন ফাল্গুনী পাত্র

    বিজেপি নেত্রী ফাল্গুনী পাত্র বলেছেন, “সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ভোট পরবর্তী কালে এই বর্ষা-বৃষ্টির মধ্যে সাধারণ মানুষের উপর একযোগে অত্যাচার করছে তৃণমূল এবং পুলিশ। অত্যাচার বেড়ে গেলে অধর্ম বাড়ে। এই অধর্মের সমাপ্ত দ্রুত হবে। আমরা নির্যাতিতাদের পাশে রয়েছি। দলের তরফ থেকে সবরকম সহযোগিতা করা হবে। পুলিশকেও জবাব দিতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: গণনা কেন্দ্রে ২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার দাবি জানালেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: গণনা কেন্দ্রে ২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার দাবি জানালেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ প্রায় এক মাসের বেশি সময় বালুরঘাট কেন্দ্রে ইভিএমগুলি স্ট্রংরুমে বন্দি রয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মীরা  এতদিন রাত পাহারায় ছিলেন পালা করে। মাঝে একাধিকবার তৃণমূল প্রার্থী এসে ঘুরে গেছেন স্ট্রংরুম। বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) প্রচারে ব্যস্ত থাকায় তিনি ভোটের পর আর স্ট্রংরুমে আসতে পারেননি। রবিবার রাতে তিনি স্ট্রংরুমে যান। কথা বলেন, নিরাপত্তা রক্ষীদের সঙ্গে এবং দায়িত্বে থাকা বিজেপির কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে।

    গণনা কেন্দ্রে সিসিটিভির কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন (Sukanta Majumdar)

    বালুরঘাট কলেজে স্ট্রংরুমে ইভিএম কতটা সুরক্ষিত রয়েছে তা দেখতে বিজেপি প্রার্থী বালুরঘাট কলেজে পৌঁছান। যদিও স্ট্রংরুম পর্যন্ত তিনি যাননি। সিসিটিভি দেখেই তিনি স্ট্রংরুমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেন। সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) সিসিটিভি ঠিকমতো কাজ করে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করলেও, কেন্দ্রীয় বাহিনীর ওপর ভরসা রেখেছেন বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, গণনার দিন তৃণমূল গোলমালের চেষ্টা করতে পারে। তবে, তাতে কোনও কাজ হবে না। কারণ, বিজেপি স্ট্রং রয়েছে। আর কেন্দ্রীয় বাহিনীর ওপর আমাদের ভরসা রয়েছে। অপরদিকে, মানুষের রায় বিজেপির দিকে গিয়েছে বলেই তিনি জানান। তিনি বলেন, আর ভোট পরবর্তী  হিংসার ঘটনা ঘটেই  চলেছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে এক মাস রাখতে হবে বলে কমিশনে জানিয়েছি।

    আরও পড়ুন: “স্বামীকে বেধড়ক মারল তৃণমূল, মাথা ফাটিয়ে দিল আমার,” মুখ খুললেন বিজেপি কর্মীর স্ত্রী

    গণনা কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে কমিশনে সুকান্ত

    বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, গণনা কেন্দ্রের সামনে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং গেটের সামনে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকার জন্য কমিশনে জানিয়েছি। রাজ্যের বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে সোমবার সাংবাদিক সম্মেলন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পুনর্নির্বাচনেও অশান্তি। বারাসতের কদম্বগাছিতে উত্তেজনা। বিজেপি নেতা গেলে পুলিশের বিরুদ্ধে ধাক্কা দেওয়ার অভিযোগ। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, তৃণমূল জানে তারা ভোট লুট ও গন্ডগোল ছাড়া তারা জিততে পারবে না। বিস্তীর্ণ এলাকা কাকদ্বীপ,কদম্বগাছি এই সব জায়গায় তৃণমূল অভয়ারণ্য করে রেখেছে। ইচ্ছে মতো ভোট লুট করছে।

    কাউন্টিং এজেন্টদের মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার!

    গণনা প্রস্তুতি নিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেনা, গণনা নিয়ে সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত। আমরা শুধু একটি বিষয় নিয়ে চিন্তিত আছি। বিভিন্ন জায়গায় কাউন্টিং এজেন্টদের বিভিন্ন মিথ্যে মামলা দিচ্ছে এবং পুরোনো কোনও মামলা দিয়ে তাঁদেরকে গণনার আগেই তুলে নেওয়া হচ্ছে। এই রকম চেষ্টা পুলিশের পক্ষ থেকে চলছে। এই বিষয়গুলো নিয়ে নির্বাচনা কমিশনকে জানিয়েছি। আমরা খবর পেয়েছি, আই প্যাকের লোকজন কাউন্টিং এজেন্ট হয়ে গণনা কেন্দ্রের ভিতরে ঢুকতে পারে। এই বিষয়টিও কমিশনকে জানিয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nisith Pramanik: “ফল প্রকাশের পর তৃণমূল তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে”, গণনার আগে তোপ নিশীথের

    Nisith Pramanik: “ফল প্রকাশের পর তৃণমূল তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে”, গণনার আগে তোপ নিশীথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল মঙ্গলবার হল অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের গণনা পর্ব। ইতিমধ্যে রাজ্যে তৃণমূল এবং বিজেপি কটা আসন পাবে, তা নিয়ে সমীক্ষার হিসাব রাজ্য রাজনীতিতে তোলপাড় ফেলেছে। রাজ্যে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচন থেকে যে বেশি আসন পেতে চলেছে, এই নিয়ে বিজেপি দারুণ আশাবাদী। ইতিমধ্যে কোচবিহারের বিজেপি প্রার্থী তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik) বিজেপির জয় নিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তোপ দেগেছেন। তিনি বলেছেন, “নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর তৃণমূল তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে।” উল্লেখ্য মমতা বুথ ফেরত সমীক্ষা মানেন না বলে মন্তব্য করেছেন আগেই।

    কী বললেন নিশীথ (Nisith Pramanik)?

    কোচবিহারের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik) বলেন, “দেশে ৪০০-বেশি সিট নিয়ে এনডিএ সরকার গঠন করবে। পশ্চিমবঙ্গে ২৫টির বেশি আসন পাবে বিজেপি। তবে ৩০ পেরিয়ে গেলেও অবাক করার কিছু নেই। উত্তরবঙ্গের ফলাফল নিশ্চিত ভাবে ভালো হবে। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গে রোড-শো, জনসভায় প্রচুর লোক সমাগম হয়েছে। মানুষের উচ্ছ্বাসের মধ্যেই লক্ষ্যটা বোঝা গিয়েছিল। নির্বাচনের আগেই মানুষ নিজের মনকে স্থির করে ফেলেছিলেন। কোথায় ভোট দেবেন তা বুঝতে পেরে গিয়েছিলেন। মানুষ নিজের ভোট নিজে দিতে পেরেছেন। আগের বার থেকে আমাদের আসন অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে।”

    আরও পড়ুনঃমুখ্যমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতিই সার, রেল দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারে আজও মেলেনি চাকরি

    আর কী বললেন?

    গণনার আগের দিন বিজেপি নেতা নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik) আরও বলেছেন, “এই বারের লোকসভার নির্বাচন অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ হয়েছে। মানুষ নিজের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পেরেছেন। ভাঙড়ে আইএসএফ তৃণমূলের শক্তিকে প্রতিরোধ করেছে। যেখানে মানুষ তৃণমূলকে প্রত্যাখান করছে সেখানেই অত্যাচার বৃদ্ধি করেছে ওরা। ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করতে চায় শাসক দল। তৃণমূল আসলে কাউন্টিং এজেন্টদের ধরে রাখতে পারবে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভয় পেয়ে গিয়েছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Odisha Train accident: মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতিই সার, রেল দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারে আজও মেলেনি চাকরি

    Odisha Train accident: মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতিই সার, রেল দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারে আজও মেলেনি চাকরি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পয়েন্ট-সিগন্যালের সমস্যায় তিন ট্রেনের সংঘর্ষে মর্মান্তিক রেল দুর্ঘটনা ঘটেছিল ২০২৩ সালের ৩ জুন। ওড়িশার বাহানাগার রেল দুর্ঘটনায় (Odisha Train accident) মৃতদেহের স্তূপ থেকে শনাক্ত করা হয়েছিল মোট এই রাজ্যের ৯০ জনের মৃতদেহকে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মৃত পরিবারের একজন করে স্পেশাল হোমগার্ডে চাকরির কথা ঘোষণা করেছিলেন। দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল খড়্গপুরের হীরা নায়েকের। আজ এক বছর অতিক্রম করলেও চাকরি মেলেনি হীরার মেয়ে ভবানীর। দরিদ্র অসহায় পরিবার দিন কাটাচ্ছেন আর্থিক সঙ্কটে।

    রেল দুর্ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রী কী বলেছিলেন(Odisha Train accident)?

    গত বছর ৫ জুন হুগলির টোল প্লাজায় রেল দুর্ঘটনায় (Odisha Train accident) মৃতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, “আমি ঠিক করেছি মৃত পরিবারকে পাঁচ লাখ করে টাকা দেব, সঙ্গে স্পেশাল হোমগার্ডের চাকরি দেব।” এরপর থেকে কাজ শুরু করেছিল প্রশাসন। খড়্গপুরের প্রশাসনের লোকেরা হীরার বাড়িতে গিয়ে চাকরির জন্য নথি দিতে বলেছিলেন। কিন্তু লাভ কিছুই মেলেনি মৃতের পরিবারগুলির। চাকরি আজও মেলেনি। প্রশ্ন করলে বর্তমান প্রশাসনের পক্ষ থেকে মহকুমা শাসক যোগেশ আশোকরাও বলেন, “ওই রেল দুর্ঘটনার অনেক পরে আমি এখানে দায়িত্বে এসেছি। আমার কাছে কেউ এই বিষয়ে সরাসরি এসে এখনও পর্যন্ত কেউ কিছু বলেননি। যদি এমন কোনও ঘটনা থাকে, তা হলে ৪ জুনের পরে আমার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করুন। আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখে নিশ্চই পদক্ষেপ গ্রহণ করব।”

    আরও পড়ুনঃ “দলের একাংশ কংগ্রেস-বিজেপির হয়ে কাজ করছে”, গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে বিস্ফোরক তৃণমূল নেতা

    পরিবারের বক্তব্য

    খড়্গপুরের আম্বেডকর রেলবস্তির বাসিন্দা হলেন ভবানী। গত বছর ২ জুন মৃত্যু হয়েছিল হীরা নায়কের। যশবন্তপুরের ইঞ্জিন থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল হীরার দেহ। মা কশিতা দাসকে চিকিৎসা করে কটক থেকে এই যশবন্তপুর এক্সপ্রেসেই ফিরছিলেন হীরা। কিন্তু পথেই ভয়াবহ দুর্ঘটনা (Odisha Train accident) ঘটেছিল। রাজ্য সরকারের সাহায্য বা চাকরির কোনও সুবিধাই পাননি তাঁরা। অত্যন্ত অভাবের মধ্যে দিন কাটছে পরিবারের। দুবেলা খাবার ঠিক মতো জোটে না ভাল ভাবে। হীরার পরিবারের তরফ থেকে মেয়ে ভবানী বলেছেন, “বার বার ঘুরেও নতুন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে দেখা করতে পারিনি। পরবর্তী সময়ে মুখ্যমন্ত্রীর নবান্নের শ্রমদফতরে গিয়ে ছিলাম। কিন্তু চাকরি হয়নি। মাননীয়া চাকরি দেবেন বলায় আমরা চেয়েছিলাম, কিন্তু চাকরি হল কোথায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Diarrhea: জামালপুরে ডায়ারিয়ায় আক্রান্ত ১০০জন, মৃত্যু হল এক মহিলার, আতঙ্ক

    Diarrhea: জামালপুরে ডায়ারিয়ায় আক্রান্ত ১০০জন, মৃত্যু হল এক মহিলার, আতঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেটের গোলমাল,বমি-সহ ডায়ারিয়ার (Diarrhea) নানা উপসর্গ নিয়ে অসুস্থ প্রায় ১০০ জন গ্রামবাসী। ডায়ারিয়ায় আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু পর্যন্ত হয়েছে। আর এই ঘটনায় পূর্ব বর্ধমানের  জামালপুর ব্লকের পাঁচড়া গ্রামে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। কী করে একসঙ্গে এতজন ডায়ারিয়ায় আক্রান্ত হল তা নিয়ে স্বাস্থ্য দফতরে চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে।

    আক্রান্তের সংখ্যা ১০০! (Diarrhea)

    স্থানীয় সূত্রে খবর, গত তিন-চারদিন ধরেই ওই গ্রামে ডায়ারিয়ার (Diarrhea) প্রকোপ দেখা দেয়। ঘরে ঘরে বমি, পায়খানা। গ্রামের লোকজনকে নিয়ে হাসপাতালে ছোটাছুটি চলে। সূত্রের খবর, মোট ৩২ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়। সন্ধ্যা রায় নামে ৫৪ বছরের এক মহিলার মৃত্যু হয়। জামালপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে বর্ধমান নিয়ে যাওয়ার পথেই মারা যান তিনি। গ্রামবাসীদের দাবি, ডায়ারিয়াতে মারা গিয়েছেন তিনি। দিনের পর দিন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বহু মানুষ অসুস্থ হয়ে বাড়িতে রয়েছেন। সবমিলিয়ে বর্তমানে প্রায় ১০০ জন আক্রান্ত হয়েছেন। গ্রামবাসীদের বক্তব্য, কী কারণে গ্রামের এতজন মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ল তা আমরা বুঝতে পারছি না। আমরা চরম আতঙ্কে রয়েছি। অবিলম্বে স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ গ্রহণ না করা হলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

    আরও পড়ুন: “স্বামীকে বেধড়ক মারল তৃণমূল, মাথা ফাটিয়ে দিল আমার,” মুখ খুললেন বিজেপি কর্মীর স্ত্রী

    ভারপ্রাপ্ত বিএমওএইচ কী বললেন?

    এই বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত বিএমওএইচ চন্দন মজুমদার বলেন, “আশা কর্মী, মেডিক্যাল অফিসার, মেডিক্যাল টিম সবই গ্রামে পাঠানো হয়েছে। জলও পাঠানো হয়েছে। সংক্রমণ একটা ছিল, তবে তা কমেছে। ফুড সেফটি অফিসার, বিডিও, ওসি এসেছিলেন।” ডায়ারিয়ায় (Diarrhea) আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ” ডায়ারিয়ায় আক্রান্ত ওই রোগী স্থিতিশীলই ছিলেন। তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়ারও পরিকল্পনা ছিল। এই অবস্থায় রোগীর আচমকাই শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা শুরু হয়। এমার্জেন্সি হিসাবে যা যা মেডিক্যাল সাপোর্ট দেওয়া দরকার ছিল, দেওয়াও হয়। তবে, দুর্ভাগ্যজনিত কারণে তিনি মারা যান। কার্ডিও রেসপিরেটরি ফেলিওর হয়ে যায় তাঁর।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share