Tag: West Bengal

West Bengal

  • Abhijit Ganguly: ‘রাজ্যে ৩৫৬ ধারা জারি হওয়া জরুরি’, মোদির সভায় যোগ দিতে এসে বিস্ফোরক অভিজিৎ

    Abhijit Ganguly: ‘রাজ্যে ৩৫৬ ধারা জারি হওয়া জরুরি’, মোদির সভায় যোগ দিতে এসে বিস্ফোরক অভিজিৎ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ৩৫৬ ধারা জারি হওয়া জরুরি। শনিবার শিলিগুড়িতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনসভায় যোগ দিতে এসে একথা বললেন হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly)। রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছুই নেই, পুলিশ সাধারণ মানুষকে হেনস্থা করছে বলে তিনি জানান।

    রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা বলে কিছু নেই! (Abhijit Ganguly)

    এদিন বাগডোগরা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) বলেন, রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা ভয়ঙ্কর অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে। সাধারণ মানুষের ক্ষোভ, রোষ সামাল দিতে পারছে না রাজ্যের তৃণমূল সরকার। সে কারণেই ওপর তলার নির্দেশে পুলিশ সাধারণ মানুষকে হেনস্থা করছে। আর সাধারণ মানুষের ক্ষোভ দুঃখের কথা সঠিকভাবে তুলে ধরার জন্য সাংবাদিকরাও হেনস্থার শিকার হচ্ছেন। সন্দেশখালির ঘটনা ফের আরও একবার প্রমাণ করে দিল রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা বলে কিছু নেই। এখানে ৩৫৬ ধারা জারি হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

    মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গোল্লা পাবেন

    প্রাক্তন বিচারপতি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক কেন্দ্রে বিজেপি-র প্রার্থী হিসেবে দেওয়াল লিখন শুরু হয়েছে। তিনি (Abhijit Ganguly) শুধু বলেন, দল যেভাবে আমাকে কাজে লাগাবে আমি সেভাবেই কাজ করব। তবে, অবাধ ও শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হলে তৃণমূল মুছে যাবে। কারণ, রাজ্যের উন্নয়নে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুরোপুরি ব্যর্থ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তিনি গোল্লা পাবেন। উত্তরবঙ্গের পরিস্থিতি নিয়েও  মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোপ দাগেন প্রাক্তন বিচারপতি। তিনি বলেন, জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চে শেষ যে মামলায় পেয়েছিলাম তা ছিল একটি গ্রামে জল না পাওয়া নিয়ে। তাতে আমি নির্দেশ দিয়ে নকশালবাড়ির সেই সেবদুল্লা জ্যোতে জল পৌঁছে দিতে বাধ্য করেছি। স্বাধীনতার পরও মানুষ জল পান না, এটা ভাবা যায়। এতে মুখ্যমন্ত্রীর ব্যর্থতা প্রকট হয়ে ওঠে। তিনি তাঁর দফতরকে দিয়ে সবার কাছে জল পৌঁছে দিতে পারছেন না। উত্তরবঙ্গের আরও অনেক উন্নয়ন দরকার। এখানে কিছুই হয়নি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: শাহজাহান ঘনিষ্ঠ হাতুড়ে চিকিৎসকের বাড়িতে সিবিআই হানা, ভাঙা হল ঘরের তালা

    CBI: শাহজাহান ঘনিষ্ঠ হাতুড়ে চিকিৎসকের বাড়িতে সিবিআই হানা, ভাঙা হল ঘরের তালা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে শাহজাহানের ডেরায় সিবিআই হানা দেয়। তাঁর ঘনিষ্ঠদের বাড়িতে পৌঁচ্ছে যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকরা। এবার শাহজাহান ঘনিষ্ঠ হাতুড়ে চিকিৎসক শফিকুল মোল্লার বাড়িতে সিবিআই (CBI) হানা দেয়। সন্দেশখালির ডুগরিপাড়া গ্রামে ওই হাতুড়ে চিকিৎসকের বাড়ি। কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে সেখানে তল্লাশি চালানো হয়। বাড়ির বাসিন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন আধিকারিকেরা। এর আগে ভুগরিপাড়া গ্রামের আরও একটি বাড়িতে গিয়েছিল সিবিআই। দিন আলি মোল্লা নামের ওই গ্রামবাসীর ছেলে শাহজাহানের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। তাঁকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। তাঁর মোবাইলের খোঁজ করছিলেন গোয়েন্দারা। এর পর ওই বাড়ি থেকে বেরিয়ে তাঁরা যান হাতুড়ে চিকিৎসকের বাড়িতে।

    চিকিৎসকের ভা়ড়াটেদের জিজ্ঞাসাবাদ (CBI)

    কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে সন্দেশখালিতে ইডির উপর হামলার ঘটনার তদন্ত করছে সিবিআই (CBI)। ওই ঘটনার অন্যতম মূল অভিযুক্ত শাহজাহান এখন তাদের হেফাজতে রয়েছে। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার দিনভর শাহজাহানকে জেরা করেছেন সিবিআই আধিকারিকেরা। তার পরেই শুক্রে তাদের দল পৌঁছে গিয়েছে সেই শাহজাহানের ডেরায়। ডুগরিপাড়ার চিকিৎসকের বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই। তিনি পেশায় হাতুড়ে চিকিৎসক হলেও তাঁর বাড়ির দোতলায় একটি স্কুল চলে। স্কুলটির নাম সরবেড়িয়া ডুগরিপাড়া চাইল্ড অ্যাকাডেমি। এছাড়া ওই বাড়ির নীচের তলায় অনেক ভাড়াটে রয়েছেন। কেন্দ্রীয় আধিকারিকেরা তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পারেন, তাঁদের কেউ মুর্শিদাবাদ, কেউ দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে সন্দেশখালিতে এসেছেন। কেন্দ্রীয় বাহিনী বাইরে থেকে গোটা বাড়ি ঘিরে ফেলে। বাড়ির প্রত্যেকের পরিচয়পত্র যাচাই করা হয়। সিবিআইকে দেখে বাড়ির মহিলারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।

    ঘরের তালা ভেঙেছে সিবিআই

    ডুগরিপাড়ার এই বাড়ির একটি ঘরের তালাও ভেঙেছে সিবিআই (CBI)। সেখানে তল্লাশি চালানো হয়। গত ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালিতে শাহজাহান শেখের বাড়ির সামনে ইডির ওপর হামলার সময়ে এই বাড়ির কেউ উপস্থিত ছিলেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। তবে, শফিকুল সিবিআইয়ের নজরে রয়েছেন। চিকিৎসকের কন্যা বলেন, হঠাৎ করে ওরা আমাদের বাড়িতে ঢুকে পড়ে। আমি জানি না কেন ওঁরা এসেছেন। বাবা এখন বাড়িতে নেই। শাহজাহানকে এলাকার নেতা হিসাবে চিনি। আমাদের বাড়িতে তাঁর যাতায়াত নেই। ৫ জানুয়ারি ঘটনার দিন আমার বাবা বাড়িতেই ছিলেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bomb Blast: তৃণমূল নেতার বাড়িতে বিস্ফোরণ, উড়ল ছেলের হাতের আঙুল

    Bomb Blast: তৃণমূল নেতার বাড়িতে বিস্ফোরণ, উড়ল ছেলের হাতের আঙুল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দত্তপুকুরে ভয়াবহ বাজি বিস্ফোরণে (Bomb Blast) ঘটেছিল। প্রাণ হারিয়েছিলেন অনেকেই। বাজির আড়ালে বোমা তৈরি হত বলে তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে। সেই ঘটনার পর কেটে গিয়েছে বেশ কয়েকমাস। এবার সেই উত্তর ২৪ পরগনা জেলাতেই তৃণমূলের প্রাক্তন প্রধানের বাড়িতে বাজি বিস্ফোরণ হয়। গুরুতর আহত হয় প্রাক্তন প্রধান কৃষ্ণপদ মণ্ডলের ছেলে। শুক্রবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার মছলন্দপুর ২ নম্বর পঞ্চায়েতের ফুলতলা দাসপাড়া এলাকায়। এলাকাবাসীরা বিকট শব্দ শুনতে পেয়ে দৌড়ে যান।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন? (Bomb Blast)

    বিকট শব্দে এলাকা কেঁপে ওঠে। শুক্রবার রাতে দাসপাড়া এলাকা তৃণমূল নেতার বাড়ির ছাদ বিস্ফোরণে ঝলসে যায়। তারস্বরে চিৎকার করতে থাকেন তৃণমূল নেতার ছেলে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, আচমকা বোমা বিস্ফোরণের (Bomb Blast) মতো আওয়াজ পাই। বাড়ির বাইরে বেরিয়ে দেখি কৃষ্ণদার বাড়ির ছাদে বিস্ফোরণ হয়েছে। আমরা ছুটে সেখানে যাই। প্রাক্তন প্রধানের বাড়ির ছাদের ওপর আহত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন তাঁর ছেলে। তার বাঁ হাতের পাঁচটি আঙ্গুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ছাদে শুয়ে কাতরাচ্ছিল সে। দ্রুত তাকে হাবড়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে স্থানান্তরিত করা হয় বারাসত হাসপাতালে। তবে, এত বাজি কোথা থেকে এল, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। দত্তপুকুরের বাজি বিস্ফোরণের পর এলাকায় বাজি বিক্রি নিষিদ্ধ করা হলেও প্রাক্তন প্রধানের ছেলে এত বাজি কোথা থেকে নিয়ে এসেছে, তা নিয়ে ধন্দে রয়েছেন এলাকাবাসীরাও।

    পরিবারের লোকজনের কী বক্তব্য?

    প্রাক্তন প্রধান কৃষ্ণপদ মণ্ডল বলেন, এই বাজি কিনে নিয়ে এসেছিল ছেলে। সেগুলি ছাদে রোদে দেওয়া হয়েছিল। এরপরই শুক্রবার রাতে ভয়াবহ এই দুর্ঘটনা ঘটে। তবে, আদতে বিস্ফোরণের (Bomb Blast) কী কারণ, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। বাজি ছাড়াও সেখানে অন্য কিছু ছিল কি না তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে। ইতিমধ্যেই পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: ‘বাংলার কাশী’ শিবনিবাস, শিবরাত্রিতে ছুটে আসেন হাজার হাজার ভক্ত

    Nadia: ‘বাংলার কাশী’ শিবনিবাস, শিবরাত্রিতে ছুটে আসেন হাজার হাজার ভক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথিত আছে মহাদেবের স্বপ্নাদেশেই তৎকালীন সময় ১০৮টি শিবমন্দির তৈরি করেছিলেন নদিয়ার (Nadia) রাজা কৃষ্ণচন্দ্র। শিবনিবাস নদিয়ার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী বাংলার ইতিহাস খ্যাত ও পুরাকীর্তি সমৃদ্ধ এক প্রাচীন স্থান। এখানেই রয়েছে দ্বিতীয় বৃহত্তম শিবলিঙ্গ। পশ্চিমবঙ্গে নদিয়া জেলার এই শিবনিবাসকে বাংলার কাশী বলা হয়। শিবরাত্রি উপলক্ষে শুক্রবার দেশজুড়ে বিভিন্ন শিব মন্দিরের পাশাপাশি কৃষ্ণগঞ্জের শিবনিবাস শিবমন্দিরেও শিবরাত্রি পালিত হচ্ছে। হিন্দু ধর্মে মহা শিবরাত্রি তিথির এক বিশেষ মাহাত্ম্য রয়েছে। পুণ্যার্থীরা মনস্কামনা পূরণের জন্য এদিন নানা ধর্মীয় ক্রিয়াকর্মের মধ্যে দিয়ে শিবের ব্রত পালন করেন। একইভাবে এদিন শিবনিবাস মন্দিরে দিনভর চলে নানা ধর্মীয় অনুষ্ঠান। দূর দূরান্ত থেকে হাজার হাজার ভক্তবৃন্দ ছুটে আসেন মন্দির প্রাঙ্গনে। ভক্তবৃন্দদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুরো মন্দির চত্বর ঘিরে রাখা হয় কড়া পুলিশি প্রহরায়।

    শিবরাত্রি উপলক্ষে মেলার আয়োজন (Nadia)

    এছাড়াও শিবরাত্রি উপলক্ষে শিবনিবাস মন্দির সংলগ্ন এলাকায় মেলার আয়োজন করা হয়। মেলাকে ঘিরেও উপস্থিত স্থানীয় ও বহিরাগত মানুষজনদের বাড়তি উৎসাহ লক্ষ্য করা যায়। এই মন্দিরের পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে চুর্ণী নদী। জনশ্রুতি আছে যে, দেবাদিদেব শিবের স্বপ্নাদেশের পর মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র তাঁর নতুন রাজধানী কৃষ্ণগঞ্জে স্থাপন করেছিলেন এবং ১০৮ টি মন্দির নির্মাণ করেছিলেন। তবে ইতিহাসবিদরা আরও কিছু যুক্তি দিয়েছেন। কেউ কেউ বলেন, আঠারো শতকের মাঝামাঝি মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র বহিরাগত শত্রু মারাঠাদের আক্রমণের হাত থেকে তাঁর রাজধানী কৃষ্ণনগরকে বাঁচানোর জন্য চূর্ণী নদীর ধারে অবস্থিত কৃষ্ণগঞ্জের শিবনিবাস (Nadia) এলাকা বেছে নেন এবং আক্রমণকারীদের থেকে তিনি সুরক্ষিত থাকেন। তাঁর রাজধানী স্থানান্তরিত হওয়ার পরে মহারাজা সম্ভবত এই জায়গাটির নাম ‘শিবনিবাস’ করেন। লোকেদের বিশ্বাস, এটি মহাদেব নিজেই করেছেন। আবার অনেকে বলেন, এই নামটি তাঁর পুত্র শিবচন্দ্রের নামে রাখা হয়েছিল।

    দ্বিতীয় উচ্চতম শিবলিঙ্গ (Nadia)

    মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের রাজত্বকালে (১৭২৮-১৭৮২) বাংলায় সাংস্কৃতিক বিপ্লব হয়েছিল। তাঁর জ্ঞান, শিক্ষা ও সংস্কৃতি তাঁকে বাংলার সাংস্কৃতিক ইতিহাসে একটি অনন্য স্থান দিয়েছে। তাঁর নবরত্ন (নয়টি রত্ন) সভা এখনও বাংলার সাংস্কৃতিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই মন্দিরের (Nadia) ছাদ ঢালু এবং গম্বুজবিশিষ্ট, যা ঐতিহ্যবাহী বাঙালি প্রাচীন পরম্পরাকে অনুসরণ করে না। এই মন্দিরে রয়েছে পোড়ামাটি কাজ। তেমনি রয়েছে ইসলামিক ও গথিকের কাজ। এখানে সবচেয়ে বড় শিব মন্দিরটি বুড়ো শিব নামে পরিচিত। চূড়া সমেত মন্দিরের উচ্চতা ১২০ ফুট। মন্দিরের ভিতরের শিবলিঙ্গটি দ্বিতীয় উচ্চতম শিবলিঙ্গ। এছাড়াও শিবনিবাসের অন্যান্য মন্দিরগুলি রাজ রাজেশ্বর মন্দির, রগনিশ্বর মন্দির, রাম-সীতা মন্দির, বুড়ো শিব মন্দির নামে পরিচিত। 

    তিনটি মন্দিরের অস্তিত্ব (Nadia)

    যদিও বর্তমানে এখানে ১০৮ টির মধ্যে মাত্র তিনটি মন্দিরের অস্তিত্ব লক্ষ্য করা যায়। যার মধ্যে একটিতে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম শিবলিঙ্গ রয়েছে। পাশাপাশি এখানে রাম-সীতা মন্দিরের সঙ্গে রয়েছে আরও দুটি শিব মন্দির এবং কৃষ্ণচন্দ্রের প্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ, যা মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের (Nadia) প্রাচীন ইতিহাসের ঐতিহ্য বহন করে চলেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: শনিবার ফের রাজ্যে মোদি, শিলিগুড়ির সভায় কী বার্তা দেন, অধীর অপেক্ষায় উত্তরবঙ্গবাসী

    Siliguri: শনিবার ফের রাজ্যে মোদি, শিলিগুড়ির সভায় কী বার্তা দেন, অধীর অপেক্ষায় উত্তরবঙ্গবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার শিলিগুড়ি (Siliguri) সফরে এসে উত্তরবঙ্গবাসীকে আরও একটি নতুন ট্রেন উপহার দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রীর এই সফরকে ঘিরে শিলিগুড়িতে প্রস্তুতি তুঙ্গে। লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রীর এই সফরের দিকে রাজনৈতিক মহল তাকিয়ে রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নতুন কী বার্তা দেন, তা শোনার জন্য অধীর প্রতীক্ষায় উত্তরবঙ্গবাসী।

    প্রধানমন্ত্রীর শিলিগুড়ি সফরে কী কর্মসূচি?

    উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের কাছে কাওয়াখালি মাঠে শনিবার বিকেলে সরকারি অনুষ্ঠানের পর জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিকেল তিনটেয় বাগডোগরা বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন তিনি। সেখান থেকে সড়ক পথে যাবেন কাওয়াখালি ময়দানে। প্রথমে সরকারি অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী। এই অনুষ্ঠানে শিলিগুড়ি জংশন-রাধিকাপুর ডেমু ট্রেনের উদ্বোধন করবেন। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী রেলের আরও আটটি বিভিন্ন প্রকল্পেরও (Siliguri) উদ্বোধন করবেন। এই মঞ্চ থেকেই প্রধানমন্ত্রী ঘোষপুকুর-ধুপগুড়ি পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা এবং ইসলামপুরে জাতীয় সড়কের বাইপাসের উদ্বোধন করবেন। আধ ঘন্টার এই সরকারি অনুষ্ঠানের পর জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এজন্য কাওয়াখালির মাঠে দুটি মঞ্চ করা হয়েছে। একটি মঞ্চ সরকারি অনুষ্ঠানের জন্য, অপরটিতে হবে জনসভা। জনসভা করে সড়ক পথে বাগডোগরা বিমানবন্দরে যাবেন তিনি।

    নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা (Siliguri)

    নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বলয় তৈরি জন্য দুদিন আগেই এসপিজি’র একটি দল পৌঁছে গিয়েছে। মঞ্চ তৈরি ও যাবতীয় প্রস্তুতির কাজ তারা তদারকি করছে। শুক্রবার স্নিফার ডগ দিয়ে মঞ্চ ও গোটা মাঠ তল্লাশি চালায় তারা। রয়েছে রাজ্য পুলিশও। শনিবার দুপুর দুটোর মধ্যেই সকলকে জনসভার মাঠে (Siliguri) উপস্থিত হতে হবে। তারপর থেকে রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ থাকবে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার জন্য।

    প্রধানমন্ত্রীর সফরে উজ্জীবিত উত্তরবঙ্গ বিজেপি (Siliguri)

    গতবার  লোকসভা নির্বাচনে উত্তরবঙ্গে বিজেপি ভালো ফল করেছে। আটটি আসনের মধ্যে সাতটি জিতেছে বিজেপি। বিধানসভা নির্বাচনেও ভালো ফল হয়েছে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে এবারের লোকসভা নির্বাচনের আগে এই সফরে প্রধানমন্ত্রী উত্তরবঙ্গবাসীর উদ্দেশে নতুন কী বার্তা দেন, তা নিয়ে সব মহলেই উৎসাহ রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর এই জনসভা সফল করতে বিজেপির প্রচার তুঙ্গে। উত্তরবঙ্গের সব জেলা থেকেই (Siliguri) লোক আসবে বলে এদিন জানান দার্জিলিংয়ের সাংসদ রাজু বিস্তা। তাঁর দাবি, দুই লাখ লোক হবে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায়। তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গে বিজেপির সব বিধায়ক, সাংসদ এবং জেলা নেতৃত্ব প্রধানমন্ত্রীর সভায় উপস্থিত থাকবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: হামলার দিন শাহজাহানকে তিনি ফোন করেছিলেন, আগেভাগেই স্বীকার তৃণমূল বিধায়কের!

    Sandeshkhali: হামলার দিন শাহজাহানকে তিনি ফোন করেছিলেন, আগেভাগেই স্বীকার তৃণমূল বিধায়কের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির (Sandeshkhali) এই টালমাটাল পরিস্থিতির সূচনা হয়েছিল চলতি বছরের ৫ই জানুয়ারি। সেদিন শাহজাহান বাহিনী ইডি’র ওপর ব্যাপক হামলা চালিয়েছিল। শাহজাহানের দাপটের কথা যতই তারপর থেকে প্রকাশ্যে এসেছে, ততই একটা প্রশ্ন জোরালো হয়েছে। তা হল, তাঁর মাথায় কার কার হাত রয়েছে অর্থাৎ তৃণমূলের কোন কোন প্রভাবশালী নেতা তাঁর এই ধরনের অমানবিক অত্যাচারে মদত জুগিয়ে গিয়েছেন। ইতিমধ্যেই শাহজাহানের ফোনের কল লিস্ট জোগাড় করে ফেলেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। আর সেই খবর পাওয়া মাত্রই সেখানকার বিধায়ক সুকুমার মাহাতো সাফাই গাইতে ময়দানে নেমে পড়েছেন। নিজেই স্বীকার করে নিয়েছেন যে সেদিন তিনি শাহজাহানকে ফোন করেছিলেন।

    কী বললেন বিধায়ক? (Sandeshkhali)

    স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক সুকুমার মাহাতো বলেন, “ওইদিন সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ আমি শাহজাহানকে ফোন করেছিলাম।” আর সেই ফোন তিনি নাকি নিজের ইচ্ছায় করেননি, করেছিলেন হাজি নুরুলের নির্দেশ মেনে। ফোনে তিনি শাহজাহানকে (Sandeshkhali) কী বলেছিলেন? সুকুমার মাহাতোর কথায়, “ইডির ওপর যাতে হামলা না হয়, সেই পরামর্শই আমি ওকে দিয়েছিলাম। যদিও ততক্ষণে সমস্ত ঘটনা ঘটে গিয়েছে।” তৃণমূলের প্রভাবশালী তত্ত্ব এই ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই সামনে এসেছে। তাই সুযোগ বুঝে তৃণমূলের সঙ্গেও দূরত্ব তৈরিতে নেমেছেন ওই বিধায়ক। তিনি বলেন, “আমি তেমনভাবে দল করি না। শুধু উন্নয়নের কাজকর্ম দেখছি।” তাঁর দাবি, তিনি রাজনৈতিকভাবে কোনও প্রভাবশালী নেতাও নন।

    ৩ মিনিটে ২৮টি ফোন? (Sandeshkhali)

    এদিকে সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, সেদিন ইডির তল্লাশি অভিযান শুরু হওয়ার পর ৩ মিনিটে মোট ২৮ টি ফোন করেছিলেন শাহজাহান। তাঁর নিজের হেফাজতে ছিল দুটি ফোন। ফোনগুলি করা হয়েছিল সেখান থেকেই। যেহেতু এই ঘটনায় প্রাথমিকভাবে তদন্তে নেমেছিল ইডি, তাই তারা শুরুতেই ফোনের কল লিস্ট জোগাড় করে ফেলেছিল। এরপর সিবিআই যখন তদন্তের নির্দেশ পায়, তখন সেই কল লিস্ট (Sandeshkhali) তারা সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেয়। তৃণমূল বিধায়কের কাছে এটা পরিষ্কার যে কল লিস্ট অনুযায়ী তাঁরও ডাক আসবে। তাই আগেভাগেই তিনি সাফাই দেওয়া শুরু করে দিয়েছেন, এমনটাই মনে করছে অভিজ্ঞ মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: সুকান্তের উদ্যোগে কেটে গেল বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ সম্প্রসারণের জটও

    Sukanta Majumdar: সুকান্তের উদ্যোগে কেটে গেল বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ সম্প্রসারণের জটও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট-হিলির পর এবার জট কেটে গেল বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ সম্প্রসারণ প্রকল্পেরও। ঘোষণার পর দীর্ঘদিন এই প্রকল্পকে কার্যত ঠান্ডা ঘরে পাঠানো হয়েছিল। অবশেষে বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) তৎপরতায় এই প্রকল্পের কাজ চালু করতে সম্মত হয়েছে রেল। ইতিমধ্যেই ভারতীয় রেল বোর্ডের তরফে উত্তর-পূর্ব রেলওয়েকে এবিষয়ে চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে। এই কাজ শুরু হতে চলেছে খবর চাউর হতেই খুশির হাওয়া ছড়িয়েছে সর্বত্র। ঘোষণার দীর্ঘ ১২ বছর পর বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ গতি পেয়েছে। কিন্তু বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ সম্প্রসারণ ও গুঞ্জরিয়া-ইটাহার রেলপথ স্থাপনের কাজ ঠান্ডা ঘরেই ছিল। এই প্রকল্পগুলি যাতে চালু করা যায়, তা নিয়ে গত কয়েক বছর ধরেই তদ্বির করে চলেছেন সুকান্ত মজুমদার। এছাড়াও বুনিয়াদপুরে পড়ে থাকা রেলের জমিতে নতুন প্রকল্প স্থাপনের প্রস্তাব নিয়েও সরব হয়েছেন তিনি। বুধবার তিনি যেমন বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথের কাজ চালুর চিঠি হাতে পেয়েছেন, তেমনই বুনিয়াদপুরের জমিজট কেটে গিয়েছে বলেও দাবি করেছেন।

    রেলের এই নড়াচড়ায় খুশি সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    গত মাসেই এই প্রকল্পগুলি রূপায়ণের দাবি নিয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে দেখা করেন সুকান্ত। ওই বৈঠকের পর এই প্রকল্পগুলি নিয়ে আশাবাদী ছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত লোকসভা নির্বাচনের আগে রেলের এই নড়াচড়ায় খুশি তিনি। এদিন সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘আমি আগেই বলেছিলাম, বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ স্থাপনের কাজ শুরু হতে চলেছে। আজ রেল মন্ত্রকের অভ্যন্তরীণ একটি চিঠি হাতে পেয়েছি। তাদের তরফে এই কাজকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। নতুন রেললাইন প্রজেক্টের কাজকে ইতিমধ্যে ডি-ফ্রিজ করা হয়েছে। রেল মন্ত্রকের তরফে কিছুদিনের মধ্যে এই প্রজেক্টে অর্থ বরাদ্দ ও সমীক্ষার কাজ শুরু করা হবে। এর সঙ্গে বুনিয়াদপুরে রেলের জমিতে আন্তর্জাতিক মানের কেন্দ্রীয় স্টেডিয়াম গড়ার বিষয়টিও একধাপ এগিয়েছে। এর আগে ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের তরফে বুনিয়াদপুর রেল স্টেশনের পাশে নতুন স্টেডিয়ামের জন্য রেলকে চিঠি দেওয়ার পর এবার রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের পক্ষে তিন হেক্টর জায়গা বরাদ্দ করার আশ্বাস দিয়ে পাল্টা চিঠি দেওয়া হয়েছে। এই জমি পেলেই স্টেডিয়াম গড়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে।’

    কী বলছেন ক্রীড়া সংস্থার কর্মকর্তারা?

    এবিষয়ে বুনিয়াদপুরে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বিভূতিভূষণ চক্রবর্তী বলেন, ‘মাননীয় সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের চেষ্টায় যদি বুনিয়াদপুরে রেলের জায়গায় আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়াম হয়, তাহলে এর থেকে ভালো খবর আর হতে পারে না। খেলোয়াড়রা বিশেষভাবে উপকৃত হবে। তবে রেলের জায়গায় খেলোয়াড়রা যাতে অবাধে ব্যবহার করতে পারে, সেদিকে দেখা উচিত।’ (Sukanta Majumdar)

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: শংকর আঢ্যকে গ্রেফতারের পরও হয়েছিল হামলা, তদন্তে নেমে সোজা বনগাঁয় সিবিআই

    CBI: শংকর আঢ্যকে গ্রেফতারের পরও হয়েছিল হামলা, তদন্তে নেমে সোজা বনগাঁয় সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৫ জানুয়ারি বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন পুরপ্রধান শংকর আঢ্যের বাড়িতে হানা দিয়েছিলেন ইডি আধিকারিকরা। দিনভর তল্লাশির পর মধ্যরাতে শংকর আঢ্যকে গ্রেফতার করে তাঁর শিমুলতলার বাড়ি থেকে বের করে নিয়ে যান তাঁরা। সেই সময় সন্দেশখালি মডেলে হামলা চালানো হয়েছিল ইডি আধিকারিক এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের ওপর। পরবর্তীতে এই ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। সেই নির্দেশ পেয়ে তদন্তে নামে সিবিআই (CBI)। ইডি এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের ওপর হামলার এই ঘটনায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শংকর আঢ্যের বাড়ির সামনে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন সিবিআই আধিকারিকরা। প্রায় ২০ থেকে ২৫ মিনিট ধরে চারপাশ ঘুরে দেখেন সিবিআই কর্তারা। তাঁদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান এবং রাজ্য পুলিশের আধিকারিকরা।

    সন্দেশখালি মডেলেই প্রতিরোধ (CBI)

    তদন্তভার হাতে পেয়েই সিবিআই যেমন সন্দেশখালির ত্রাস শাহজাহান শেখের বাড়িতে গিয়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে, ঠিক একই ভাবে সিবিআইয়ের (CBI) আরও একটি দল হানা দিয়েছিল বনগাঁয়। এই বনগাঁতেই রেশন দুর্নীতি মামলায় ধৃত পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শংকর আঢ্যের বাড়িতে তল্লাশি অভিযানে গিয়ে বাধা পেয়েছিল ইডি। এখানে কোনও আধিকারিক প্রহৃত হননি ঠিকই, কিন্তু সন্দেশখালি মডেলেই তাঁদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা হয়েছিল।

    ঘটনার পুনর্নির্মাণ? (CBI)

    এদিন সিবিআই যা করল, তাকে সেদিনের ঘটনার পুনর্নির্মাণ বলে চলে। সিবিআই আধিকারিকরা পুলিশ অফিসারের কাছ থেকে সেদিনের ঘটনার বিবরণ শোনেন। তাঁর বাড়ি ঘুরিয়ে দেখানোর পাশাপাশি এলাকার কোন কোন জায়গায় কতগুলি সিসিটিভি রয়েছে, তার পরিসংখ্যান নেয় সিবিআই। একই সঙ্গে সেদিন শংকর আঢ্যকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার সময় কোন জায়গায় হামলার ঘটনা ঘটেছিল, সেই জায়গাটিও তাঁরা ঘুরে দেখেন। সিবিআই আধিকারিকরা শংকর আঢ্যের বাড়ির ছবি তোলার পাশাপাশি তার বাড়ির সামনে রাস্তায় বিদ্যুতের পোলে লাগানো সিসিটিভির ছবিও তোলেন।

    তবে তাঁদের ওপর নতুন করে যাতে কোনও হামলার ঘটনা না ঘটে, তাই সিবিআই (CBI) আগে থেকেই সতর্ক ছিল। আধা সেনা নিয়েই তারা এলাকায় ঘোরে। পুলিশকে অবশ্য এদিন আগাগোড়া তাদের সহযোগিতা করতেই দেখা গিয়েছে।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manik Saha: ‘পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি-র আসন সংখ্যা গতবারের তুলনায় অনেক বাড়বে’, আশাবাদী মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা

    Manik Saha: ‘পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি-র আসন সংখ্যা গতবারের তুলনায় অনেক বাড়বে’, আশাবাদী মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতবারের তুলনায় এই রাজ্যে বিজেপি অনেক বেশি আসন পাবে। বৃহস্পতিবার উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরে এসে মন্তব্য করলেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা (Manik Saha)। তিনি বলেন, মোদি দেশে যে লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করে দিয়েছেন তার থেকে আরও বেশি ভালো ফল হলে আমরা অবাক হব না। তাই, এই রাজ্যের বহু মানুষ বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন। যারা ওই দলে রয়েছে, তারাও মনেপ্রাণে বিজেপিকে সমর্থন করছে।

    বাংলায় শান্তির পরিবেশ নেই (Manik Saha)

    মানিক সাহা (Manik Saha) বলেন, সন্দেশখালি হোক বা অন্য কিছু মানুষ সব বুঝতে পারছে। শান্তি সম্প্রীতি যদি না থাকে কোনও রাজ্যের উন্নতি হয় না। এই রাজ্যে সেই পরিবেশ নেই। তাই, দলে দলে মানুষ বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন। এদিন উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুরে ঝটিকা সফরে আসেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী। মালদায় ভারতীয় জনতা পার্টির মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করতে সড়কপথে মালদা যাওয়ার পথে তিনি ইসলামপুরে দাঁড়ান। ইসলামপুর শহরের জীবন মোড় এলাকায় এক বিজেপি কর্মী প্রবীর দাসের বাড়িতে দুপুরের মধ্যাহ্নভোজন করেন। মধ্যাহ্নভোজনের শেষে তিনি আবার মালদার  উদ্দেশ্যে রওনা দেন। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা বলেন, ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এখন বিশ্ববরেণ্য। তিনি সাধারণ মানুষের গ্যারান্টির কথা বলেন। তাই মানুষ বুঝতে পারছে যে বিজেপি ছাড়া উন্নয়ন কিছু হবে না। তিনি আরও বলেন,” মালদায় একটি মিটিং রয়েছে সেই মিটিংয়ে যাচ্ছি এবং আমাদের নিয়ম রয়েছে দলীয় কার্যকর্তার বাড়িতে আহার গ্রহণ করার। সেই মতো এদিন ইসলামপুরে মধ্যাহ্নভোজন করছি।”

    ত্রিপুরায় পাহাড়-সমতল আনন্দে আছে

    ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী (Manik Saha) বলেন, “ডেমোক্রেসি কাকে বলে সেটা ত্রিপুরায় না গেলে বুঝতে পারবেন না। সাধারণ মানুষ এখন শান্তিতে আছে। সাধারণ মানুষের অধিকার রয়েছে। ত্রিপুরায় যারা মথা আছে তারাও সরকারে এসে যোগদান করেছে। পাহাড়-সমতল এখন আনন্দে আছে। সন্দেশখালি হোক বা অন্য কিছুই মানুষ সব বুঝতে পারছেন, শান্তি সম্প্রীতি যদি না থাকে কোন রাজ্যের উন্নতি হয় না।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share