Tag: West Bengal

West Bengal

  • Darjeeling:  এক সপ্তাহের মধ্যে দার্জিলিংয়ের সান্দাকফুতে ফের তুষারপাত, খুশি পর্যটকরা

    Darjeeling: এক সপ্তাহের মধ্যে দার্জিলিংয়ের সান্দাকফুতে ফের তুষারপাত, খুশি পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দার্জিলিংয়ের (Darjeeling) সান্দাকফুতে ফের তুষারপাত। বুধবার সান্দাকফুতে বরফ পড়ায় পাহাড় সহ লাগোয়া এলাকায় প্রবল ঠান্ডা নেমে এসেছে। বরফে ঢেকেছে সান্দাকফু। সান্দাকফুতে তুষারপাত হতেই উল্লসিত পর্যটকরা। এই মুহূর্তে ভিড়ে ঠাসা দার্জিলিং। গত সপ্তাহের মাঝামাঝি সময় সান্দাকফুতে তুষারপাত হয়েছিল। তাই, তুষারপাত উপভোগ করতে অনেকেই দার্জিলিং থেকে সান্দাকফুতে চলে গিয়েছেন। তুষারপাতের জেরে দার্জিলিয়ের তাপমাত্রা হু হু করে নামতে শুরু করেছে। শিলাবৃষ্টিও শুরু হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকায়। তাই বড়দিনের আগেই বরফের চাদরে ঢাকতে পারে শৈলশহর।

    আশায় বুক বাঁধছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা (Darjeeling)

    মরশুমের প্রথম বরফ পড়াকে ঘিরে আশায় বুক বেঁধেছিলেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। সিকিমের লেক বিপর্যয়ের কারণে পুজোর পর্যটনে ধাক্কা লেগেছিল। এক সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বার তুষারপাত হওয়ায় বড়দিনের পর্যটনে ব্যাপক সাড়া জাগাবে বলে পর্যটন ব্যবসায়ীরা মনে করছেন। ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, সাধারণত এত আগে দার্জিলিং (Darjeeling) পাহাড়ে বরফ পড়ে না। মাসের শুরুতেই তুষারপাত হয়েছিল। এবার আবার তুষারপাত হল। বরফ দেখতে বহু পর্যটক এর মধ্যেই আসতে শুরু করবেন। বুধবার থেকে আচমকাই পাহাড়ে পারদ নামতে শুরু করেছে। মিরিক থেকে ২৭ কিলোমিটার দূরে সুখিয়া ও সীমানা অঞ্চলে শিলাবৃষ্টি হয়। বরফ পড়ে সিঙ্গালিলায়। যার ফলে দার্জিলিং পাহাড়েও তুষারপাতের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

    ২৪ ঘণ্টায় তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে

    হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় সিকিম ও দার্জিলিংয়ের (Darjeeling) উপরের দিকের এলাকাগুলিতে তুষারপাতের সম্ভাবনা থাকছে। আরও পারদ নামবে বেশ খানিকটা। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার ও জলপাইগুড়িতে। কালিম্পঙে ইতিমধ্যেই তাপমাত্রা বেশ খানিকটা কমে গিয়েছে। একইসঙ্গে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টিও হচ্ছে। বুধবারই দার্জিলিঙের উঁচু জায়গাগুলিতে হালকা তুষারপাতের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এমনকী পরিস্থিতি অনুকূল থাকলে দার্জিলিং শহরও মরশুমের বছরের প্রথম তুষারপাতের সাক্ষী থাকতে পারে। সিকিমের পেলিং-সহ লাচুংয়ে বুধবার ভোর থেকেই চলছে তুষারপাত। রাত পোহাতেই সিকিমের সীমানা পেরিয়ে দার্জিলিং জেলাতেও তুষারপাত শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ashwini Kumar Choubey: ‘বাংলা দুর্নীতির আখড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে’, বিস্ফোরক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনীকুমার চৌবে

    Ashwini Kumar Choubey: ‘বাংলা দুর্নীতির আখড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে’, বিস্ফোরক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনীকুমার চৌবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় রেশনে বড় ধরনের দুর্নীতি হয়েছে। কেন্দ্রের পাঠানো সম্পূর্ণ রেশন সামগ্রী পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে পৌঁছায়নি। রেশন সামগ্রী লুট হয়েছে। বুধবার বীরভূমের তারাপীঠে পুজো দিতে এসে কেন্দ্রীয় সরকারের উপভোক্তা বিষয়ক, খাদ্য ও জনবন্টন এবং পরিবেশ দফতরের প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে (Ashwini Kumar Choubey) এই মন্তব্য করেন। এমনিতেই রেশন দুর্নীতির অভিযোগে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জেলে রয়েছেন। মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীও জেলে রয়েছেন। জেলায় জেলায় একাধিক রেশন ডিলার এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। ইতিমধ্যেই অনেক রেশন ডিলারের বাড়িতে ইডি হানা দিয়েছে। এখনও অভিযান চলছে। এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর রেশন দুর্নীতি নিয়ে মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। রেশন নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার যে যথেষ্ট কড়া, তা মন্ত্রীর বক্তব্যে পরিষ্কার।

    মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী? (Ashwini Kumar Choubey)

    বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বীরভূমের তারাপীঠ মন্দিরে পুজো দেন। সঙ্গে ছিলেন বীরভূমের দুবরাজপুরের বিজেপির বিধায়ক অনুপ কুমার সাহা। মুখ্যমন্ত্রী প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে বলেন, বাংলা দুর্নীতির আখড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই দুর্নীতি আটকাতে অসফল। তাঁর ভাইপোর বিরুদ্ধে বড় বড় অভিযোগ রয়েছে। ও সেই অভিযোগ থেকে বের হতে পারবে না। বাংলার জনতা তাঁদের তুলে ফেলে দেবে। ব্যক্তি স্বার্থে সোনার বাংলাকে পুড়িয়ে দিয়েছে। বাংলায় গুণ্ডারাজ চলছে। বিজেপি সেই গুন্ডারাজ নির্মূল করবে। বাংলায় বিজেপি সরকার গঠন করবে।

    ইন্ডি জোটকে কটাক্ষ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Ashwini Kumar Choubey) বলেন, লোকসভার ভোটের আগে ইন্ডি জোট হয়েছে। এই জোট বাস্তবায়িত হবে না। এই জোটের অন্যতম শরিক কংগ্রেস। সেই কংগ্রেসের কালচার দুর্নীতি করা। ইন্ডি জোট আসলে দুর্নীতিদের জোট হয়েছে। ঝাড়খণ্ডের কংগ্রেসের প্রাক্তন রাজ্যসভার সাংসদের বাড়ি থেকে চারশো কোটিরও বেশি কালো টাকা উদ্ধার হয়েছে। এই দল কতটা দুর্নীতিগ্রস্ত তা দেশবাসী দেখতে পাচ্ছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bhatar: অডিটের পরই পঞ্চায়েত অফিসে চুরি, প্রচুর নথি লোপাট

    Bhatar: অডিটের পরই পঞ্চায়েত অফিসে চুরি, প্রচুর নথি লোপাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০০ দিনের দুর্নীতির কারণে কেন্দ্র বরাদ্দ টাকা আটকে দিয়েছে। একই অবস্থা প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার। কেন্দ্রীয় টিম রাজ্যের একাধিক জেলায় পরিদর্শন করে বেড়াচ্ছেন। এরইমধ্যে পূর্ব বর্ধমানের ভাতারে (Bhatar) বলগোনা গ্রাম পঞ্চায়েতে চুরির ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি সামনে আসতেই দুর্নীতি ধামা চাপা দিতেই পঞ্চায়েতে চুরি করানো হয়েছে কি না তা নিয়ে বিরোধীরা প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন।

    পঞ্চায়েতের হার্ডডিস্ক খুলে নিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা (Bhatar)

    ভাতারের (Bhatar) বলগোনা রেলস্টেশনের কাছাকাছি বলগোনা গ্রামপঞ্চায়েত কার্যালয়। দোতলা ওই পঞ্চায়েত ভবনের উপরতলায় রয়েছে পাশাপাশি চারটি ঘর। তার মধ্যে একটি প্রধানের এবং আর একটি উপপ্রধানের। বাকি দুটি ঘরে অন্য কর্মীরা কাজ করেন। উপপ্রধানের ঘর এবং বাকি তিনটি ঘরে মোট ১২টি ছোট এবং বড় আলমারি আছে। পঞ্চায়েত কার্যালয়ে আটটি সিসি ক্যামেরাও আছে। সেগুলির হার্ডডিস্ক ছিল প্রধানের ঘরে। দিন চারেক আগে গ্রাম পঞ্চায়েতে বার্ষিক অডিটের কাজ শেষ হয়েছে। তারপরই পঞ্চায়েতের তালা ভেঙে চুরি করেছে দুষ্কৃতীরা। স্থানীয় সূত্রে খবর, পঞ্চায়েতের কর্মী প্রদ্যুৎ সাঁতরা অন্যদিনের মতো প্রধানের কাছ থেকে চাবি এনে যখন অফিস খুলতে যান, তখন দেখেন এক তলায় মূল গেটের তালা ভাঙা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রধানের ঘরে যে টেবিল ছিল, তার ড্রয়ারও ভাঙা হয়েছে। তার ঘর থেকে বেরনোর সময় সিসিটিভির হার্ডডিস্ক খুলে নিয়ে পালিয়েছে তারা। এ ছাড়া বাকি তিনটি ভাঙা হয়েছে। তার ঘর থেকে বেরনোর সময় সিসিটিভির হার্ডডিস্ক খুলে নিয়ে পালিয়েছে তারা। এ ছাড়া বাকি তিনটি ঘরের মোট নয়টি আলমারি খুলে নথিপত্র নয়ছয় করেছে তারা। তিনটি আলমারির চাবি খুঁজে বের করে তারা। বাকি আলমারিগুলোর লক ভেঙে জিনিসপত্র চুরি করা হয়েছে।

    পঞ্চায়েত প্রধান কী বললেন?

    পঞ্চায়েত প্রধান লায়লা বেগম চৌধুরী বলেন, মূল দরজার পাশাপাশি দোতলার চারটি ঘরেরই তালা ভাঙা। সবগুলি আলমারির লণ্ডভণ্ড দশা। ঘরের জিনিসপত্র তছনছ হয়ে রয়েছে। পাশেই পড়ে রয়েছে ভাঙা তালা। অনেক নথি চুরি গিয়েছে। আমরা পুলিশের কাছে এফআইআর দায়ের করেছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Medinipur: বিজেপি কর্মীদের ঝাঁটা মারার নিদান দিলেন তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার

    Paschim Medinipur: বিজেপি কর্মীদের ঝাঁটা মারার নিদান দিলেন তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগে শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেব বিজেপি কর্মীদের মেরে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার নিদান দিয়েছিলেন। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার পশ্চিম মেদিনীপুরে (Paschim Medinipur) দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূলের মুখপাত্র জয়প্রকাশ মজুমদার বিজেপি কর্মীদের ঝাঁটা মারার নিদান দিলেন। লোকসভা ভোট যত এগিয়ে আসছে বাংলায় ততই যেন চড়ছে রাজনৈতিক পারদ। তার সঙ্গে কুকথার বুলি ছুটছে নেতাদের মুখে। তৃণমূল নেতার এই বক্তব্যে জেলাজুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূলের মুখপাত্র? (Paschim Medinipur)  

    পশ্চিম মেদিনীপুরের (Paschim Medinipur) চন্দ্রকোনা বিধানসভার উদ্যোগে চন্দ্রকোনার শ্রীনগর এলাকায় একটি তৃণমূলের প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেই সভা থেকেই কেন্দ্রের বঞ্চনার বিরুদ্ধে সুড় চড়ান তৃণমূলের মুখপাত্র জয়প্রকাশ মজুমদার। তিনি নিদান দেন ঝাঁটা মারার। তিনি বলেন, ‘ভোট চাইতে এলেই ঝাঁটা মেরে তাড়াবেন বিজেপি-কে। এ রাজ্য থেকে ওদের তাড়াতে আমাদের দরকার হবে না। মায়েরাই যথেষ্ট, ঝাঁটা মেরে ওদের তাড়াতে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিজেপি নেতারা বাড়িতে ভোট চাইতে এলে আগে বলবেন, দিন টাকা, না হলে মারব ঝাঁটা।’ প্রসঙ্গত, একাধিক কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা দিচ্ছে না কেন্দ্র। এই অভিযোগ তুলে বারংবার সরব হয়েছে তৃণমূল। আগামী ১৭ তারিখ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথা বলতে দিল্লি যাচ্ছেন। কেন্দ্রীয় এই বঞ্চনার অস্ত্রে ধার দিয়েই ২৪-এর লোকসভা ভোটের বৈতরণী পার করতে চাইছে এ রাজ্যের শাসকদল।

    বিজেপি বিধায়ক কী বললেন?

    এভাবে কুকথা বলে সাধারণ মানুষের সমর্থন আদায় করতে পারবে না তৃণমূল। এমনই দাবি বিজেপি নেতৃত্বের। চন্দ্রকোনা বিধানসভার বিজেপি নেতা সুদীপ কুশারি বলেন, তৃণমূল দলটা কেমন তা রাজ্যের মানুষ দেখতে পাচ্ছেন। এভাবে কুকথা বলে মানুষের থেকে ওরা আরও দূরে সরে যাচ্ছে। এবার লোকসভায় মানুষ ওদেরই ঝাঁটা মেরে বের করে দেবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: বেহাল রাস্তা! স্ট্রেচারে করে রোগী নিয়ে যান গ্রামবাসীরা, হুঁশ নেই তৃণমূল সরকারের

    Murshidabad: বেহাল রাস্তা! স্ট্রেচারে করে রোগী নিয়ে যান গ্রামবাসীরা, হুঁশ নেই তৃণমূল সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার ৭৫ বছর পার হয়ে গিয়েছে। মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কান্দির ভবানন্দপুর গ্রাম এখনও স্বাধীন হয়নি। যেখানে সরকারের নানা রকম প্রকল্পের কথা শোনা যায় এবং সেগুলি বাস্তবায়িত হতেও দেখা যায়, তাহলে কেন মুর্শিদাবাদের ভবানন্দপুর গ্রামের এরকম অবস্থা? কেন এখানে পথশ্রী প্রকল্প শুরু হচ্ছে না, এর কারণ কেউ সঠিক বলতে পারছে না।

    বেহাল রাস্তা, স্ট্রেচারে করে রোগী নিয়ে যান গ্রামবাসীরা

    গত ২৪ ঘণ্টা আগেই মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) এই গ্রামের একটি দৃশ্য ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। কী সেই ভাইরাল দৃশ্য? এক মুমূর্ষু রোগীকে নিয়ে স্ট্রেচারে চাপিয়ে চারজন কাঁধে নিয়ে তাঁকে হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে নিয়ে যাচ্ছে। রাস্তার অবস্থা এতটাই বেহাল এই গ্রামে যে চারচাকা গাড়ি ঢোকার রাস্তা নেই। অ্যাম্বুলেন্স ঢুকতে পারে না গ্রামে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, মাটির রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ার কারণে বেহাল হয়ে পড়েছে। ফলে, খানাখন্দে ভরে রয়েছে রাস্তা। গ্রামে কোনও গাড়িও ঢোকে না। গ্রামে কেউ অসুস্থ হলে স্ট্রেচারে করে নিয়ে যেতে হয়। বহুবার বলার পরও কোনও কাজ হয়নি। ভোটের সময় নেতারা রাস্তা তৈরির প্রতিশ্রুতি দিলেও ভোট মিটে যেতেই কারও আর দেখা মেলে না।  

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    এ বিষয়ে তৃণমূল পরিচালিত কান্দি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পার্থপ্রতিম সরকার বলেন, কোনওকালেই এখানে পাকা রাস্তা ছিল না। স্বাধীনতার পর থেকেই ফেরিঘাট হয়ে গ্রামবাসীরা যাতায়াত করতেন। আর কেন্দ্রীয় সরকার টাকা না ছাড়লে কীভাবে রাস্তা হবে?

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    জেলার বিজেপি নেতা শংকর তরফদার বলেন, প্রধানমন্ত্রী সড়ক যোজনার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার প্রচুর টাকা বরাদ্দ করেছে। তৃণমূল সেই টাকা লুটপাট করে খাচ্ছে। আর তারজন্য গ্রামীণ এলাকায় রাস্তা তৈরি হচ্ছে না। মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, এই রাস্তা হয়তো অনুমোদন হয়ে গিয়েছে অথচ রাস্তার কাজ তৃণমূল নেতারা শুরু করেননি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purbo Bardhaman: বর্ধমান স্টেশনে জলের ট্যাঙ্ক ভেঙে বিপত্তি, মৃত ৩, জখম বহু, ব্যাহত ট্রেন চলাচল

    Purbo Bardhaman: বর্ধমান স্টেশনে জলের ট্যাঙ্ক ভেঙে বিপত্তি, মৃত ৩, জখম বহু, ব্যাহত ট্রেন চলাচল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেশ কয়েক বছর আগে বর্ধমান (Purbo Bardhaman) স্টেশনে ফুট ওভারব্রিজে যাত্রীদের ভিড়ে পদপিষ্ট হয়ে বহু যাত্রী জখম হয়েছিলেন। এমনকী মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছিল। এরপর ২০২০ সালে এই বর্ধমান রেল স্টেশনেই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়েছিল একটি পুরনো বারান্দা। এতে দু’জন আহত হয়েছিলেন। এই সব ঘটনার স্মৃতি উসকে দিল বুধবার দুপুরে বর্ধমান রেল স্টেশনে আস্ত একটি জলের ট্যাঙ্ক ভেঙে যাওয়ার ঘটনা। জলের ট্যাঙ্ক ভেঙে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। বেশ কয়েকজন জখম হয়েছেন। দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে আরপিএফ এবং দমকল। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে উদ্ধারকাজ। জখমদের বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। যাত্রীদের মধ্যে ছড়িয়েছে আতঙ্ক।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Purbo Bardhaman)

    স্থানীয় সূত্রের খবর, বুধবার বেলা সাড়ে বারোটা নাগাদ বর্ধমান (Purbo Bardhaman) স্টেশনের দুই এবং তিন নম্বর প্ল্যাটফর্মের মাঝখানে একটি ওভারহেড জলের ট্যাঙ্ক হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। সেই সময় দু’টি প্ল্যাটফর্মেই গাদাগাদি ভিড়। আচমকা ট্যাঙ্ক ভেঙে পড়ায় মুহূর্তে হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে যায়। জানা যাচ্ছে, ওই প্ল্যাটফর্মে যাত্রীদের বসার একটি শেড ছিল। জলের ট্যাঙ্কটি হুড়মুড় করে সেই শেডের উপর পড়ে যায়। তাতেই বিপত্তি। তিনজনের মৃত্যু হয়। জখম হন বেশ কয়েকজন। এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, আমরা সবাই প্ল্যাটফর্মের কাছে শেডের নিচে বসেছিলাম। সেই সময় আচমকাই বিকট শব্দে শেডের উপর ভেঙে পড়ে জলের ট্যাঙ্কটি। আমরা যে দিকে পারি, ছুটে পালানোর চেষ্টা করি। প্রচণ্ড হুড়োহুড়ির মধ্যে কয়েক জনকে মাটিতে পড়ে যেতেও দেখি। কী করে আচমকা জলের ট্যাঙ্কটি ভেঙে পড়ল তা বুঝতে পারছি না।

    রেল আধিকারিকের কী বক্তব্য?

    পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেন,’ কী করে ঘটল তা এখনও পরিষ্কার নয়। আহতদের দ্রুত বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে স্থানান্তরিত করানো হয়েছে। দুর্ঘটনার জেরে ট্রেন চলাচল কিছুটা ব্যাহত হয়েছে। তবে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: রেলের ওয়াগন চুরির অভিযোগে জেলও খেটেছেন তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক সোহরাব আলি!

    Asansol: রেলের ওয়াগন চুরির অভিযোগে জেলও খেটেছেন তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক সোহরাব আলি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক সোহরাব আলির বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা। সোহরাবের স্ত্রী আবার আসানসোল (Asansol) পুরনিগমের কাউন্সিলর। এর পাশাপাশি বার্নপুরের এক প্রোমোটার ইমতিয়াজ আলির বাড়িতেও পৌঁছে গিয়েছেন তাঁরা। তবে, ঠিক কী কারণে তল্লাশি অভিযান চলছে, তল্লাশি চালিয়ে আয়কর দফতরের আধিকারিকরা কী পেলেন তা জানা যায়নি।

    কে এই সোহরাব আলি? (Asansol)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আসানসোলের (Asansol) হীরাপুরের শেখ আলির ছেলে সোহরাব আলি। শেখ আলি পেশায় গাড়ির চালক হলেও তাঁর মূল ব্যবসা ছিল লোহার। সেই সূত্র ধরেই সোহরাব আলি লোহার কারবারে নামেন। তবে, সেই ব্যবসার আড়ালে ধরমপুরে বেআইনি ব্যবসা-সহ বার্নপুরে রেল ওয়াগন ভাঙা, ইস্কো কারখানায় লোহার স্ক্র্যাপের বেআইনি ব্যবসা-সহ নানা অভিযোগ ছিল সোহরাবের বিরুদ্ধে। আবার রাজনীতিতেও সোহরাবের ‘উত্থান’ চমকপ্রদ। লোকসভা ভোটে কখনও নির্দল প্রার্থী হয়েছেন, কখনও লালুপ্রসাদের হাত ধরে আরজেডিতে নাম লিখিয়ে বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এক সময় পুরভোটে নির্দল প্রার্থী হয়ে সিপিএমের তাহের হুসেনকে হারিয়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হন। পরে আরএসপিতে যোগদান করেন। ১৯৯৫ সালে আরপিএফ একটি মামলা দায়ের করে। সেই মামলায় নাম জড়ায় তাঁর। কুড়ি বছর ধরে মামলা চলেছিল। ২০১১ সালে তৃণমূলের প্রার্থী হয়ে রানিগঞ্জের বিধায়ক হন। অভিযোগ উঠেছিল, রেলের ওয়াগন চুরি করেছেন সোহরাব। সেই মামলায় ২০১৫ সালে সাজা পান তিনি। তবে বিধায়ক থাকার জন্য একদিনেই জামিনে মুক্তি মেলে তাঁর। এরপর আর টিকিট পাননি সোহরাব। পরবর্তীকালে প্রোমোটারি ব্যবসা শুরু করেন তিনি। তাঁর এই আর্থিক প্রতিপত্তির হিসাব নিকেশ দেখতেই গোয়েন্দাদের হানা বলে মনে করা হচ্ছে।

    প্রাক্তন বিধায়কের বাড়িতে কম্পিউটার, ল্যাপটপ ও প্রিন্টার মেশিন নিয়ে ঢোকেন আধিকারিকরা

    লোহা ব্যবসায়ী ইমতিয়াজ আলমের হিসাব রক্ষক পঙ্কজ আগরওয়ালের বাড়ি এবং রেশন দোকানে হানা দিয়েছে আয়কর দফতর। এই মুহূর্তে প্রাক্তন বিধায়ক সোহরাব আলির বাড়িতে আধিকারিকরা কম্পিউটার, ল্যাপটপ ও প্রিন্টার মেশিন নিয়ে ঢোকেন। তবে, কী কারণে এই সব নিয়ে যাওয়া হয়েছে তা স্পষ্ট নয়। পাশাপাশি ব্যবসায়ী ইমতিয়াজ আলমের ঘনিষ্ঠ সুজিত সিং-এর বাড়ি এবং আর এক ব্যবসায়ী মহেন্দ্র শর্মার অফিসে হানা দেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়কের বাড়িতে সাত সকালেই আয়কর হানা

    ED: প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়কের বাড়িতে সাত সকালেই আয়কর হানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসানসোলের (Asansol) রানিগঞ্জের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন বিধায়ক সোহরাব আলির বাড়িতে বুধবার সকালেই আয়কর দফতর হানা দেয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মোট নটি গাড়িতে করে বুধবার ভোর পাঁচটা নাগাদ আয়কর দফতরের আধিকারিক ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা এসে পৌঁছান। কেন্দ্রীয় এজেন্সির আধিকারিকরা বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করেন। সূত্রের খবর, আয়কর সংক্রান্ত এই অভিযান চলছে। ঘটনায় এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। এখান থেকেও কি মিলবে টাকার পাহাড়, জানতে উৎসুক সাধারণ মানুষ।

    বিধায়কের দুটি বাড়িতে চলছে অভিযান

    স্থানীয় সূত্রের খবর, রানিগঞ্জের প্রাক্তন বিধায়ক সোহরাব আলির রাজনৈতিক জীবনের প্রথম দিকে ফরওয়ার্ড ব্লক নেতা ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি কিছুদিনের জন্য লালুপ্রসাদের আরজেডি’তে যোগ দেন। পরবর্তীতে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়ে আসানসোল (Asansol) পুরসভার কাউন্সিলার ও পরে রানিগঞ্জ থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিটে বিধায়ক হিসাবে জয়লাভ করেন। বর্তমানে তাঁর স্ত্রী নার্গিস বানু আসানসোল পৌর নিগমের তৃণমূল কংগ্রেসের কাউন্সিলার। রানিগঞ্জের প্রাক্তন এই বিধায়কের বার্নপুরের রহমতনগরে দুটি বাড়িতে অভিযান চলছে। ভোর ৫টা থেকে তাঁর বাড়ির বাইরে মোতায়েন রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রচুর মানুষের ভিড় জমে গিয়েছে সোহরাবের বাড়ির বাইরে। তবে ঠিক কোন কেন্দ্রীয় এজেন্সি এই অভিযান চালাচ্ছে, তা কিন্তু স্পষ্ট নয় স্থানীয়দের কাছে। সোহরাব ছাড়াও বার্নপুরের আর এক লোহা কারবারি এবং প্রোমোটার ইমতিয়াজ আহমেদ খানের অফিস এবং বাড়িতে, আসানসোলের এক লোহা এবং বালির কারবারির বাড়িতেও সকাল থেকে আয়কর হানা চলছে। 

    রাজ্যে ৩৫ জায়গায় আয়কর হানা চলছে!

    পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোল (Asansol), রানিগঞ্জ থেকে কলকাতা-একাধিক জায়গায় আয়কর দফতরের অভিযান চলছে। এছাড়া বার্নপুরের ধরমপুরে একাধিক বাড়িতে আয়কর হানা চলছে। একটি সূত্রে জানা যাচ্ছে, মূলত বালি এবং লোহা কারবারিদের বাড়িতে এই অভিযান হচ্ছে। সব মিলিয়ে রাজে ৩৫ জায়গায় একই সঙ্গে আয়কর হানা চলছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: ইসিএলের জমিতে বাড়ি তৈরি করতেও টাকা নিচ্ছেন তৃণমূল কাউন্সিলার! সরব বিধায়ক

    Asansol: ইসিএলের জমিতে বাড়ি তৈরি করতেও টাকা নিচ্ছেন তৃণমূল কাউন্সিলার! সরব বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসানসোল (Asansol) পুর নিগমের জামুরিয়া এলাকার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূলের কাউন্সিলার বৈশাখী বাউড়ি-র বিরুদ্ধে বাড়ি তৈরির অনুমতি দেওয়ার নামে টাকা নেওয়ার অভিযোগ। এলাকার মানুষ ওই কাউন্সিলারের বিরুদ্ধে স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক হরেরাম সিংয়ের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Asansol)

    আসানসোল (Asansol) পৌর নিগমের জামুরিয়া ৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার বৈশাখী বাউড়ির বিরুদ্ধে স্থানীয়রা অভিযোগ আনেন, এলাকায় ইসিএল এর জমিতে বাড়ি তৈরির জন্য অনুমতি দেওয়ার নাম করে টাকা দাবি করছেন স্থানীয় কাউন্সিলার। দলীয় একটি কর্মসূচিতে এলাকার তৃণমূল বিধায়ক হরেরাম সিংকে সামনে পেয়ে এই অভিযোগ জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। বিধায়ক হরেরাম সিং স্থানীয়দের কাছে এই অভিযোগ শোনার পরে স্থানীয়দেরকে লিখিত অভিযোগ করার নিদান দেন বিধায়ক হরেরাম সিং। এই ভিডিও সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল হতে দেখা গেছে ( ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। তাতে বিধায়ক হরেরাম সিং বলেন,  ইসিএলের জমিতে বাড়ি তৈরি করতে কাউকে কোনও টাকা দিতে হবে না। কাউন্সিলার আপনাদের ভোটে জয়ী হয়েছেন। এখন এলাকায় গুন্ডাগিরি করে টাকা চাইছেন, কোনও টাকা দেবেন না। যারা কাউন্সিলারকে টাকা দিয়েছেন, তারা অভিযোগ জানান, আমি থানায় এফআইআর করব।

    অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলার কী সাফাই দিলেন?

    অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলার বৈশাখী বাউড়ি বলেন, আসানসোল (Asansol) পৌরসভা থেকে নির্দেশ রয়েছে যদি এলাকায় কোন অবৈধভাবে বাড়ি নির্মাণ হয় তার খবর পৌরসভায় পৌঁছে দিতে হবে। আমরা কাউন্সিলার হিসাবে সেই কাজ করেছি। কোনও টাকা পয়সা চাইনি। ওরা আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ করছেন।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির জেলা সভাপতি বাপ্পাদিত্য চট্টোপাধ্যায় বলেন, তৃণমূল দলটি কাটমানি আর গোষ্ঠী কোন্দলে ভরে গিয়েছে। মানুষ ওদের ভোট দিয়ে এখন বুঝতে পারছে। মানুষের ক্ষোভ সামাল দিতে তৃণমূলের নেতারা এখন নাটক করছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: ‘দলের ব্লক সভাপতি লক্ষ লক্ষ টাকা দুর্নীতি করেছে’, অভিযোগ তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতির

    Murshidabad: ‘দলের ব্লক সভাপতি লক্ষ লক্ষ টাকা দুর্নীতি করেছে’, অভিযোগ তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত অফিসের সামনে তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতির নেতৃত্বে গ্রাম পঞ্চায়েতের বেশ কয়েকজন সদস্য এবং তৃণমূল কর্মীরা বিক্ষোভে ফেটে পড়লেন। পঞ্চায়েত অফিসের স্থান পরিবর্তন করা নিয়ে এবার প্রকাশ্যে এল তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল। পঞ্চায়েত অফিসের সামনে প্রধানের বিরুদ্ধে তুমুল বিক্ষোভ প্রদর্শন করলেন তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতির নেতৃত্বে তৃণমূল কর্মীদের একাংশ। ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলার ভরতপুরের তালগ্রাম পঞ্চায়েতে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Murshidabad)

    মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) ভরতপুর ব্লকের দেচাপড়া গ্রাম থেকে তালগ্রাম পঞ্চায়েত অফিস সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ওই গ্রাম থেকে ৫ কিলোমিটার দূরের গয়সাবাদ গ্রামে। মূলত অভিযোগ, পঞ্চায়েতের নতুন ভবন তৈরির জন্য কোনও টাকা বরাদ্দ করা হয়নি সরকারিভাবে। সরকারি কাজের জন্য বরাদ্দ টাকা ব্যয় করে নতুন ভবন করা হচ্ছে। এই ঘটনার প্রতিবাদে তৃণমূল প্রধানের বিরুদ্ধেই ওই পঞ্চায়েত অফিসের সামনে বিক্ষোভে ফেটে পড়লেন তৃণমূল অঞ্চল সভাপতির নেতৃত্বে কিছু পঞ্চায়েত সদস্য এবং তৃণমূলের বেশ কয়েকজন নেতৃত্ব। যদিও পরে ভরতপুর থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তালগ্রামের প্রধান। পঞ্চায়েত অফিসের স্থান পরিবর্তন নিয়ে লোকসভা নির্বাচনের আগে ফের মুর্শিদাবাদে ঘাসফুল শিবিরের কোন্দল প্রকাশ্যে।

    তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি কী বললেন?

    তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি হাবিবুর রহমান বলেন, ১৯৭৫ সাল থেকে পঞ্চায়েতটি দেচাপড়া গ্রামে রয়েছে। তৃণমূলের ব্লক সভাপতি এই পঞ্চায়েতে নিজের ক্ষমতা দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা দুর্নীতি করেছেন। এখন পঞ্চায়েতটি নিজের বাড়ির কাছে নিয়ে গিয়ে আরও বেশি করে দুর্নীতি করতে চাইছেন। আমরা এসব করতে দেব না। তাই, এদিন বিক্ষোভ দেখিয়েছি। দলীয় নেতৃত্বকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

    তালগ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান কী বললেন?

    মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) তালগ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান মমতাজ বিবি বলেন, আমাদের ২৩টি গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য রয়েছে। এরমধ্যে ১৯ জন সদস্য পঞ্চায়েত ভবন সরানোর পক্ষে রায় দিয়েছেন। কারণ, গয়সাবাদটি এই পঞ্চায়েত এলাকার মাঝে অবস্থিত। আর দেচাপড়া এককোণের একটি জায়গা। তাই, সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের মত নিয়ে আমরা ভবন পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

    তৃণমূলের ব্লক সভাপতি কী সাফাই দিলেন?

    তৃণমূলের ব্লক সভাপতি নজরুল ইসলাম বলেন, পঞ্চায়েতটি গয়সাবাদে হলে ১৩টি গ্রামের ২০ হাজার মানুষ উপকৃত হবেন। অধিকাংশ জনপ্রতিনিধির মত নিয়ে করা হচ্ছে। আর আমার বিরুদ্ধে যে সব অভিযোগ করা হচ্ছে তা ভিত্তিহীন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share