Tag: West Bengal

West Bengal

  • BJP: ‘মাধ্যম’ অফিসে পুলিশি হানা, কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন শুভেন্দু-সুকান্ত-ভারতী

    BJP: ‘মাধ্যম’ অফিসে পুলিশি হানা, কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন শুভেন্দু-সুকান্ত-ভারতী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মাধ্যম’ কমিউনিকেশন প্রাইভেট লিমিটেডের অফিসে (Madhyom) আচমকা পুলিশি হানা এবং ২ সাংবাদিককে গ্রেফতারির ঘটনায় রাজ্যজুড়ে নিন্দার ঝড় বইছে। রাজ্যের বিজেপি নেতৃত্ব যেমন এই ঘটনার নিন্দা করেছে, তেমনি এই ঘটনার খবর পৌঁছে যায় দিল্লিতেও। সেখান থেকেও একের পর এক তীব্র প্রতিবাদ ভেসে আসতে থাকে। ইতিমধ্যেই, অমিত মালব্য এই ঘটনার কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এক্স হ্যান্ডেলে কড়া নিন্দা জানিয়েছেন। প্রাক্তন আইপিএস তথা বিজেপি নেত্রী ভারতী ঘোষও কড়া সমালোচনা করেছেন।

    ঠিক কী ঘটেছে? (BJP)  

    সম্প্রতি কালীপুজোতে দক্ষিণদাড়িতে একটি অশান্তিকে কেন্দ্র করে হওয়া ঘটনার প্রতিবেদন মাধ্যম ইউটিউব চ্যানেলে সম্প্রচারিত হয়। তার ভিত্তিতেই পুলিশ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এফআইআর দায়ের করে মাধ্যম অফিসে তল্লাশি অভিযানে চলে আসে। মঙ্গলবার দুপুরে আচমকা পুলিশের আটজনের একটি দল অফিসে (Madhyom) ঢুকে পড়ে। মূল অভিযোগ, সম্প্রচারিত ওই প্রতিবেদনে ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করা হয়েছে। এতে নাকি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারে। মাধ্যম অফিসের কর্মীরা পুলিশকে জানান, সাংবাদিক ঘটনাস্থলে গিয়ে যা যা দেখেছেন, সেটাই প্রতিবেদন আকারে প্রকাশিত হয়েছে। এ কথা বারবার বোঝানো হলেও পুলিশ কোনও কথা শুনতে চায়নি। তারা দীর্ঘক্ষণ ধরে অফিসের কম্পিউটারের খুঁটিনাটি পরীক্ষা করে এবং শেষমেশ অফিসের দুই সাংবাদিককে গ্রেফতার করে লেকটাউন থানায় নিয়ে যায়। একইসঙ্গে একটি কম্পিউটার এবং তার যাবতীয় সরঞ্জাম বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায়। আজ, বুধবার, ধৃত ২ সাংবাদিককে আদালতে পেশ করার কথা।

    আরও পড়ুন: ভোটে কারচুপি মার্কিন মুলুকে! ট্রাম্পের অভিযোগে শোরগোল আমেরিকায়

    কী বলেছেন শুভেন্দু অধিকারী?

    বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই বিরোধী দলনেতা (BJP) শুভেন্দু অধিকারী এক্স হ্যান্ডলে রাজ্য সরকারের কড়া সমালোচনা করেছেন। তিনি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘‘ মমতার পুলিশ মা কালীর মণ্ডপ রক্ষা করতে ব্যর্থ। সেই সত্যি খবর ‘মাধ্যম’ পোর্টাল সম্প্রচারিত করেছে। আর সেই ভিডিও ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। সংবাদ মাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা হচ্ছে।‘‘ 

    মমতার সমালোচনা সুকান্ত

    এই ঘটনা নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এক্স হ্যান্ডলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘মাধ্যম’ মাথা উঁচু করে থাকবে। এই লড়াই থামবে না। গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইয়ে হীরক রানির বিদায় অবশ্যম্ভাবী।‘‘ 

    একাধিক প্রশ্ন তুললেন ভারতী ঘোষ

    প্রাক্তন আইপিএস তথা বিজেপি নেত্রী ভারতী ঘোষের প্রশ্ন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গে কি এমার্জেন্সি জারি হয়েছে? সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা কোথায়? আর কতদিন এই থ্রেট কালচার সহ্য করবে রাজ্যবাসী?’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: বাংলায় হিন্দুদের ওপর হামলা! রাজ্যপালের হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি বিজেপির

    BJP: বাংলায় হিন্দুদের ওপর হামলা! রাজ্যপালের হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য জুড়ে দুর্গা পুজো এবং কালী পুজোর বিসর্জনের সময় হিন্দুদের ওপর বেশ কয়েকটি হামলার খবর পাওয়া গিয়েছে। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পশ্চিমবঙ্গের গভর্নর সিভি আনন্দ বোসকে চিঠি দিয়ে হস্তক্ষেপ দাবি করলেন পুরুলিয়ার বিজেপি (BJP) সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাত (Jotirmoy Singh Mahato)।

    ঠিঠিতে কী লেখা রয়েছে? (BJP)

    চিঠিতে (BJP) লেখা হয়েছে,  “দুর্গাপুজো, কালীপুজোর মতো উৎসব উদযাপনের সময় প্রতিনিয়ত বাধা, পাথর ছোড়া এবং হামলার খবর পাওয়া গিয়েছে। হিন্দু উত্সব এবং ধর্ম পালনের ন্যায্য এবং আইনানুগ আচরণ নিশ্চিত করুন। হিন্দু বিরোধী হিংসামূলক ঘটনাগুলি পরীক্ষা করে দেখুন। রাজ্য সরকারের পদক্ষেপ এবং নীতিগুলি পর্যালোচনা করুন যা মৌলবাদী উপাদানগুলিকে উত্সাহিত করে বলে মনে হয়। হিন্দু উত্সব এবং ধর্মীয় পালনের ন্যায্য এবং আইনানুগ আচরণ নিশ্চিত করুন। হিন্দু বিরোধী সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টগুলিতে প্রশাসনের প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করুন এবং চরমপন্থী উপাদানগুলির সঙ্গে কোনও লিঙ্ক রয়েছে কি না তা তদন্ত করুন।” তিনি আরও লিখেছেন, “রাজ্যপাল হিসেবে, ভারতীয় সংবিধানের ১৬৩ অনুচ্ছেদের অধীনে আপনার কিছু ক্ষমতা রয়েছে, যা এই বিষয়গুলির মোকাবিলা করতে পারে।”

    আরও পড়ুন: আবাস যোজনায় ‘দুর্নীতি’, ইডি তদন্ত চেয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দেবে বঙ্গ বিজেপি

    রাজাবাজারের ঘটনা উল্লেখ চিঠিতে

    সাংসদের (BJP) চিঠিতে রাজাবাজারের ঘটনাও উল্লেখ রয়েছে। চিঠিতে লেখা হয়েছে, “শুধু এই বছর রাজ্যজুড়ে দুর্গা পুজো এবং কালী পুজোর বিসর্জনের সময় বেশ কয়েকটি হামলার খবর পাওয়া গিয়েছে। কলকাতার রাজাবাজার এলাকায় একটি সাম্প্রতিক ঘটনায় একটি কালী পূজার বিসর্জন মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের লাঞ্ছিত করা হয়েছে বলে জানা গেছে, পুলিশ পরে বিষয়টিকে “পার্কিং বিরোধ” বলে উড়িয়ে দিয়েছে, যা শুধুমাত্র কর্তৃপক্ষের অবহেলা এবং পক্ষপাতিত্বের উদ্বেগ বাড়িয়ে তোলে।” প্রসঙ্গত, ১ নভেম্বর কালীপুজোর বিসর্জনের মিছিল চলছিল। সেই সময়  উত্তর কলকাতার নারকেলডাঙ্গা- রাজাবাজারে দুটি গোষ্ঠীর মধ্যে একটি বড় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পুলিশ এবং র‍্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স (RAF) লাঠিচার্জ করতে বাধ্য হয়, ফাটায় টিয়ার গ্যাসের সেল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chhath Puja 2024: ছটপুজোর তাৎপর্য কী জানেন? কতদিন ধরে চলবে এই উৎসব?

    Chhath Puja 2024: ছটপুজোর তাৎপর্য কী জানেন? কতদিন ধরে চলবে এই উৎসব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলি উৎসব শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এবার জোরকদমে ছটপুজোর (Chhath Puja 2024) প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। এই উৎসব মূলত উত্তরপ্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড এবং পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি বিদেশের মাটিতেও উদযাপিত হয়। উৎসবটি (Festival) সূর্য দেবতা (সূর্য) এবং ছঠি মাইয়া (মা ষষ্ঠী), যাকে সূর্যের বোন বলে বিশ্বাস করা হয়, তাদেরকে উৎসর্গ করা হয়। পবিত্র উৎসবটি চার দিন ব্যাপী উদযাপিত হয়। পৃথিবীতে জীবন টিকিয়ে রাখার জন্য সূর্য দেবতার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার জন্য কঠোর আচার এবং উপবাস পালন করা হয়। এবছর ৫ নভেম্বর (মঙ্গলবার) থেকে শুরু ৮ নভেম্বর (শুক্রবার) পর্যন্ত উৎসবটি পালিত হবে।

    কীভাবে ছট পালিত হয়? (Chhath Puja 2024)

    উৎসবটি (Chhath Puja 2024) শুরু হয় ‘নাহে খায়ে’ (স্নান এবং ভোজ) দিয়ে, যেখানে অংশগ্রহণকারীরা একটি ধর্মীয় স্নান করে এবং একটি সাধারণ খাবার গ্রহণ করে। পরের দিন, ভক্তরা ‘খরনা’ পালন করেন, যার মধ্যে সারা দিন উপবাস থাকে, সূর্যাস্তের পর দেবতাদের উদ্দেশে নৈবেদ্য হিসেবে দেওয়া হয়। ছট পালনকারী ব্যক্তি পরিবারের সদস্য এবং বন্ধুবান্ধব একসঙ্গে কলা পাতায় একই খাবার খেতে জড়ো হওয়ার আগে রোটি (চাপাটি) এবং খির (পায়েশ) খাবার গ্রহণ করেন। তৃতীয় দিনে ভক্তরা, সাধারণত মহিলারা, জলাশয়ে, তা নদী হোক বা পুকুর, সূর্যোদয়ের আগে জড়ো হন। কোমর-গভীর জলে দাঁড়িয়ে, তাঁরা উদীয়মান সূর্যকে অর্ঘ্য (জল নিবেদন) দেয়, স্তোত্র ও প্রার্থনা করেন। ছট পুজোর এই অনন্য দিকটি পবিত্রতা, আত্ম-শৃঙ্খলা এবং জীবনের ধারাবাহিকতার প্রতীক। অস্তগামী (ঊষা) সূর্য আরেক দফা অর্ঘ্যের সাক্ষী, এইবার দিনটিকে বিদায় জানাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: আবাস যোজনায় ‘দুর্নীতি’, ইডি তদন্ত চেয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দেবে বঙ্গ বিজেপি

    ছট কখন উদযাপিত হবে?

    নাহে খায়ে: ৫ নভেম্বর (Chhath Puja 2024) সকাল ৬:৩৬ থেকে বিকেল ৫:৩৩ পর্যন্ত। খরনা: ৬ নভেম্বর সকাল ৬:৩৭ থেকে বিকেল ৫:৩২ পর্যন্ত। সন্ধ্যা অর্ঘ্য: ৭ নভেম্বর সকাল ৬:৩৮ থেকে বিকেল ৫:৩২ পর্যন্ত। উষা অর্ঘ্য: ৮ নভেম্বর সকাল ৬:৩৮ থেকে বিকেল ৫:৩১ পর্যন্ত।

    ছট কেন অনন্য?

    বিহারীদের কাছে এই উৎসবের (Chhath Puja 2024) একটি বিশেষ অর্থ রয়েছে, যারা একে মহাপর্ব (মহোৎসব) বলে মনে করেন। দেশজুড়ে ছড়িয়ে থাকা লক্ষ লক্ষ বিহারীরা এই উৎসব উদযাপন করতে নিজেদের জন্মভূমিতে ফিরে আসেন। যেটি ছটকে একটি অনন্য উৎসব করে তোলে তা হল যে কোনও ব্যক্তি উৎসবটি পালন করতে পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বাংলার ফুটবল ইতিহাসে বেনজির ঘটনা! কেন্দ্রীয়মন্ত্রীকে নালিশ জানালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: বাংলার ফুটবল ইতিহাসে বেনজির ঘটনা! কেন্দ্রীয়মন্ত্রীকে নালিশ জানালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার ফুটবল ময়দানে ঢুকে গেল রাজনীতি। বিধানসভা উপনির্বাচনে নৈহাটির তৃণমূল প্রার্থীকে সমর্থন জানিয়ে ভিডিও বার্তা দিয়েছেন ময়দানের তিন প্রধান ক্লাবের কর্তারা। যা বাংলার ময়দানি ফুটবলে বেনজির ঘটনা। এই ঘটনা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে বাংলার রাজনৈতিক মহলে। এই ঘটনায় সরব হয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তদন্ত এবং হস্তক্ষেপ চেয়ে কেন্দ্রীয় ক্রীড়া ও যুবকল্যাণ মন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্যকে চিঠি দিয়েছেন তিনি।

    ঠিক কী লিখেছেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় ক্রীড়া মন্ত্রীকে পাঠানো চিঠি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘একটি বেনজির এবং অনৈতিক পদক্ষেপে, মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল এবং মহামেডান স্পোর্টিংয়ের মতো ফুটবল এবং স্পোর্টিং ক্লাবের কিছু শীর্ষ কর্মকর্তা নৈহাটির আসন্ন বিধানসভা উপনির্বাচনের জন্য তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে-কে সমর্থন করেছেন। আরও আশ্চর্যের বিষয় হল, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ফুটবলের গভর্নিং বডির সেক্রেটারি; আইএফএ (ভারতীয় ফুটবল সংস্থা); অনির্বাণ দত্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও বার্তাও প্রকাশ করেছেন যা নির্বাচনের আগে সনৎ দে-এর পক্ষে সমর্থন হিসেবে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে স্পোর্টিং ক্লাব এবং গভর্নিং বডিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তিদের দ্বারা এই ধরনের নির্লজ্জ রাজনৈতিক সমর্থন প্রার্থীর সঙ্গে ক্লাব এবং গভর্নিং বডির নাম যুক্ত করার একটি অন্যায্য কৌশল, যা সম্পূর্ণরূপে খেলাধূলোর মতো নয় এবং আচরণবিধির লঙ্ঘনও। আমি মাননীয় কেন্দ্রীয় যুব বিষয়ক ও ক্রীড়া মন্ত্রীকে একটি চিঠি লিখেছি, মনসুখ মাণ্ডব্যজিকে অনুরোধ করছি দয়া করে বিষয়টি বিবেচনা করুন, একটি তদন্ত শুরু করুন এবং আচরণবিধি লঙ্ঘনের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।’

    বাংলার ফুটবল ইতিহাসে বেনজির ঘটনা!

    সম্প্রতি, আরজি করকাণ্ডে নির্যাতিতার বিচারের দাবিতে একজোট হয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছিল মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল এবং মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। তাঁদের সমর্থকরাও কলকাতার রাজপথে প্রতিবাদ মিছিলে শামিল হয়েছিলেন। এবার তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে কর্তাদের একজোটে ভিডিও বার্তা, বাংলার ফুটবল ইতিহাসে বেনজির ঘটনা। এমনকী তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে-র প্রচারে রাজ্য ফুটবল নিয়ামক সংস্থা আইএফএ কর্তাও। প্রসঙ্গত,পশ্চিমবঙ্গের ছয়টি বিধানসভা আসন – নৈহাটি, মেদিনীপুর, তালডাংরা, সিতাই, মাদারিহাটসহ ৬ কেন্দ্রে উপনির্বাচন হতে চলেছে ১৩ নভেম্বর। আর ২৩ নভেম্বর ফলাফল ঘোষণা করা হবে।

    আরও পড়ুন: আবাস যোজনায় ‘দুর্নীতি’, ইডি তদন্ত চেয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দেবে বঙ্গ বিজেপি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CID: নৈহাটি উপনির্বাচনের আগেই অর্জুনকে তলব করল সিআইডি, ভুল ধরালেন শুভেন্দু

    CID: নৈহাটি উপনির্বাচনের আগেই অর্জুনকে তলব করল সিআইডি, ভুল ধরালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নৈহাটি (Naihati) বিধানসভা উপনির্বাচনের ঠিক আগে   আগামী ১২ নভেম্বর বিজেপি নেতা অর্জুন সিংহকে তলব করল সিআইডি (CID)। আগামী ১৩ নভেম্বর নৈহাটি-সহ রাজ্যের ছ’টি বিধানসভা আসনের উপনির্বাচন। তার আগে ১১ নভেম্বর সন্ধ্যায় শেষ হবে প্রচারপর্ব। প্রচারপর্ব মেটার পরের দিন চার বছরের পুরনো একটি আর্থিক দুর্নীতির মামলায় সূত্রে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয়েছে প্রাক্তন সাংসদ অর্জুনকে। সিআইডি তলবের পিছনে রাজনৈতিক চক্রান্ত রয়েছে বলে মনে করছে গেরুয়া শিবির।

    সরব হলেন শুভেন্দু (CID)

    এই ঘটনা নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। তিনি এক্স হ্যান্ডেলে সেই চিঠির কপি তুলে ধরে পুলিশকে কার্যত তুলোধোনা করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘দুধ দিয়ে কয়লা ধুলেও তার রঙের বদল হয় না, কুকুরের লেজ সোজা হয় না। কোর্টে যতই ধাক্কা খাক না কেন! মিডিয়ার যতই সমালোচনা হোক না কেন মমতার পলিশের হুঁশ ফেরে না। টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল যিনি জিডি, এফআইআরের সময় ওলটপালট করে ফেলেছিলেন তারপরেও শিক্ষা হয়নি পুলিশের। এবার সিআইডি সিআরপিসি ১৬০ ধারায় সিনিয়র বিজেপি নেতা, প্রাক্তন সাংসদ অর্জুন সিংকে তলব করেছে। ১২ই নভেম্বর তাঁকে হাজির (CID) হতে বলা হয়েছে। আর আশ্চর্যজনকভাবে নোটিশতে সই করা হয়েছে ৫ তারিখে। আর সেটা পাঠানো হয়েছে ৪ নভেম্বর। তবে কি রাজ্যের সিআইডির কাছে টাইম মেশিন রয়েছে! সেটা কেমন আমরা জানি না। এটা থেকেই আসল রাজনৈতিক অভিপ্রায়টা বোঝা গিয়েছে। রাজ্যের এজেন্সির বিরুদ্ধে আমরা এনিয়ে আদালতে যাব। আসলে কেউ যখন কর্তৃত্বকে অপব্যবহার করে কিছু করার চেষ্টা করে তখনই এই ধরনের সময় আর তারিখের গণ্ডগোল হয়ে যায়।’ তবে এবার এনিয়ে আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। সেক্ষেত্রে শেষ পর্যন্ত আদালতে এনিয়ে কী সিদ্ধান্ত হয় সেটাই দেখার।

    ভয় দেখাতে তলব

    সিআইডির (CID) তলব প্রসঙ্গে প্রাক্তন সাংসদ অর্জুন বলেন, “আমাকে ভয় দেখাবে বলে ওরা ডেকেছে। আমি ভয় পাই না।” তবে তলবে সাড়া দিয়ে তিনি ১২ নভেম্বর ভবানী ভবনে সিআইডির সদর দফতরে হাজির হবেন কি না, সে বিষয়ে কিছু বলেননি অর্জুন। প্রসঙ্গত, ২০১০ থেকে ২০১৯ সালের গোড়া পর্যন্ত তৃণমূল পরিচালিত ভাটপাড়া পুরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন অর্জুন। ২০১৯-এর লোকসভা ভোটের আগে তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার পরেই ওই পুরসভার সাড়ে চার কোটি টাকার টেন্ডার দুর্নীতি নিয়ে সিআইডির আর্থিক অপরাধ দমন শাখা তদন্ত শুরু করেছিল। ২০২১ সালেও এই মামলায় অর্জুনকে তলব করা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: এখনই ঠান্ডার আমেজ নয়, থাকবে কুয়াশা! রাজ্যে শীত নিয়ে কী পূর্বাভাস?

    Weather Update: এখনই ঠান্ডার আমেজ নয়, থাকবে কুয়াশা! রাজ্যে শীত নিয়ে কী পূর্বাভাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বর মাস পড়ে গেলেও এখনই শীতের আমেজ নেই বঙ্গে। সকাল হতেই রোদ ঝলমলে আকাশ। বেলা বাড়তে রোদের তেজ আরও বাড়ছে। দুপুরে ঘর থেকে বেরোতে এখনও ছাতা প্রয়োজন। আগামী কয়েক দিনেও উত্তর বা দক্ষিণ বাংলার কোথাও সেই অর্থে পারদ পতনের সম্ভাবনা নেই। আবহাওয়া মোটের উপর একই থাকবে। সকালের দিকে কুয়াশা থাকবে। 

    শহরের আবহাওয়া

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আগামী কয়েক দিনে উত্তরবঙ্গ বা দক্ষিণবঙ্গে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার খুব একটা হেরফের হওয়ার সম্ভাবনা নেই। রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৪.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে যা ২.৬ ডিগ্রি বেশি। রবিবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ০.১ ডিগ্রি বেশি। সোমবার সকালের দিকে শহরের কোথাও কোথাও হালকা কুয়াশাও ছিল। কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আকাশ মূলত পরিষ্কার রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ায় ব‍্যর্থ হলেই ছাঁটাই! দাবি উঠছে রোহিত-বিরাটের অবসরের, কী ভাবছে বোর্ড?

    জেলার তাপমাত্রা

    আলিপুর হাওয়া অফিস বলছে, পূবালি হাওয়ার ঝঞ্ঝায় কিছু মেঘ ঢুকতে পারে বঙ্গের আকাশে। এর প্রভাবে মঙ্গলবার এবং বুধবার উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনার দু-একটি জায়গায় সামান্য বৃষ্টি হলেও হতে পারে। বুধবার কিছুটা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরে। বৃষ্টি হতে পারে কলকাতাতেও৷ তবে তার পর থেকে আর কোথাও বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। সর্বত্র আবহাওয়া থাকবে শুকনো। কিন্তু এখনই শীতের ছোঁয়া লাগছে না বাংলায়। শীত পড়তে পারে চলতি মাসের শেষ বা ডিসেম্বরের শুরু। নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে পারদ নামতে শুরু করবে। উত্তরের কোথাও সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় খুব একটা হেরফের হবে না আগামী কয়েক দিন। দক্ষিণবঙ্গে সাধারণত শীত ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে পড়ে ৷ আর উত্তরবঙ্গে শীত তুলনায় আগে পড়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: ভোর ও রাতে ঠান্ডার আমেজ! আগামী সপ্তাহেই কমতে পারে তাপমাত্রা

    Weather Update: ভোর ও রাতে ঠান্ডার আমেজ! আগামী সপ্তাহেই কমতে পারে তাপমাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃষ্টিহীন হেমন্তের দিনে শীতের (Winter in Bengal) অপেক্ষায় বঙ্গবাসী। ভোর এবং রাতে শিশির ভেজা ঠান্ডার অনুভূতি। রাতের দিকে ঠান্ডা হাওয়া (Weather Update), ভোরবেলা বন্ধ পাখা, হালকা চাদরে গা ঢাকা, এমনই আবহাওয়া কয়েকদিন ধরে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর বলছে, বৃষ্টি এখন অতীত। ফের তার দেখা মিলবে নতুন বছরে। এবার শীতের প্রস্তুতি। আগামী চার দিনে দক্ষিণের জেলাগুলিতে দুই থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে তাপমাত্রা। উত্তরবঙ্গেও কমতে পারে তাপমাত্রা।

    শহরের হাওয়া

    ঘূর্ণিঝড়, নিম্নচাপের প্রভাবে (Weather Update) কয়েকদিন আগে কলকাতায় হালকা ঠান্ডার (Winter in Bengal) অনুভূতি হয়েছিল। কিন্তু নিম্নচাপ কাটতেই গরম হাওয়া শহরে। শুক্রবার সকালে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ৩.৬ ডিগ্রি বেশি। এই তাপমাত্রাই আগামী চার দিনে কমতে চলেছে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। শনিবার দিনের আকাশ পরিষ্কার হলেও পরের দিকে হালকা মেঘ হতে পারে। দিনের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রি এবং ২৫ ডিগ্রির আশেপাশে থাকবে। আপাতত শহরে তাপমাত্রা কমলেও এখনই স্থায়ী শীত পড়ছে না। নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ বা ডিসেম্বরের শুরুতে শীতের হাওয়া প্রবেশ করবে শহরে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, ৭ নভেম্বর অর্থাৎ, আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আগামী মঙ্গল এবং বুধবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। মুর্শিদাবাদেও হালকা বৃষ্টি হতে পারে। তবে জেলার দু’-এক জায়গায় হতে পারে বৃষ্টি। সব জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। 

    আরও পড়ুন: ‘ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা’, জেনে নিন রবিবার ভাইকে টিকা পরানোর শুভ সময়

    উত্তরে ঠান্ডার পরশ

    দক্ষিণের মতো উত্তরবঙ্গ শুষ্ক থাকবে না। সেখানে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তরবঙ্গের (Weather Update) সব জেলাতেই ৬ নভেম্বর, আগামী বুধবার পর্যন্ত কমবেশি বৃষ্টি হতে পারে। আগামী সোমবার পর্যন্ত দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার— হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে এই চার জেলায়। বাকি চার জেলায় হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। উত্তরবঙ্গেও (Winter in Bengal) আগামী চার দিনে দুই থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে তাপমাত্রা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Central Forces: শাহি-দরবারে আর্জি বিজেপির, উপনির্বাচনে রাজ্যে আসছে আরও ১৯ কোম্পানি বাহিনী

    Central Forces: শাহি-দরবারে আর্জি বিজেপির, উপনির্বাচনে রাজ্যে আসছে আরও ১৯ কোম্পানি বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ রাজ্যে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হয় না। বাম জমানা পেরিয়ে তৃণমূল আমলেও একই অভিযোগ করে আসছেন শাসক-বিরোধী নেতা-কর্মীরা। সুষ্ঠু নির্বাচন (By Polls) হলে বিরোধীদের জয়ের সম্ভাবনা বাড়ত। বিরোধীদের মুখে এমন দাবি হরবখত শোনা যায়। দুয়ারে রাজ্যের পাঁচ জেলার ৬ আসনে উপনির্বাচন। তার আগে, আরও বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Forces) মোতায়েনের দাবি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে করেছিলেন বিজেপি নেতৃত্ব। তার পরেই এক লপ্তে বাড়িয়ে দেওয়া হল ১৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রথমে ছিল ৮৯ কোম্পানি। পরে ১৯ কোম্পানি বাড়ানোয় সব মিলিয়ে উপনির্বাচনে এ রাজ্যে মোতায়েন করা হচ্ছে ১০৮ কোম্পানি।

    শাহের কাছে দাবি (Central Forces)

    দিন তিনেক আগে রাজ্যে এসেছিলেন অমিত শাহ। বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযান কর্মসূচির সূচনা করতেই বঙ্গ সফরে এসেছিলেন তিনি। সেই সময় রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে তাঁর কাছে অভিযোগ করেন বিজেপি নেতা শিশির বাজোরিয়া। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের অনুরোধ জানান তিনি। তার পরেই জানা গেল, রাজ্যে উপনির্বাচন উপলক্ষে আসছে আরও ১৯ কোম্পানি বাহিনী।

    দুয়ারে উপনির্বাচন

    আগামী ১৩ নভেম্বর হবে উপনির্বাচন (Central Forces)। নির্বাচন হবে উত্তরবঙ্গের দুটি আসনে। একটি কোচবিহারের সিতাই এবং অন্যটি আলিপুরদুয়ারের মাদারিহাট। দক্ষিণবঙ্গের চারটি আসনেও হবে উপনির্বাচন। এগুলি হল, উত্তর ২৪ পরগনার নৈহাটি ও হাড়োয়া, পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর এবং বাঁকুড়ার তালডাংলা কেন্দ্র। প্রথমে যে ৮৯ কোম্পানি বাহিনী আসার কথা ছিল, তার মধ্যে সিআরপিএফ ছিল ২৪ কোম্পানি, বিএসএফ ছিল ৩০ কোম্পানি, সিআইএসএফ ছিল ১২ কোম্পানি। ১০ কোম্পানি আইআইবিপি এবং ১৩ কোম্পানি এসএসবি। এখন যে ১৯ কোম্পানি বাড়ানো হয়েছে, তাতে থাকছে ৫ কোম্পানি সিআরপিএফ, ১০ কোম্পানি বিএসএফ, ২ কোম্পানি করে সিআইএসএফ এবং আইটিবিপি।

    আরও পড়ুন: “ঠাকুর সমাধিস্থ! কেবল চক্ষের বাহিরের কোণ দিয়া আনন্দধারা পড়িতেছে”

    প্রসঙ্গত, যে ছয় আসনে উপনির্বাচন হতে চলেছে, সেই কেন্দ্রগুলির বিধায়করা লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সাংসদ হয়েছেন। তাই হচ্ছে অকাল ভোট। এই কেন্দ্রগুলির ৫টিতে জয়ী হয়েছিল তৃণমূল। একটিতে ফুটেছিল পদ্ম। আরজি করকাণ্ডে সরগরম রাজ্য-রাজনীতি। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে পুঞ্জীভূত হয়েছে ব্যাপক ক্ষোভ (By Polls)। সেই ক্ষোভ ইভিএমে প্রতিফলিত হলে পাশা উল্টে যাবে বলেই (Central Forces) ধারণা ভোট বিশেষজ্ঞদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

       

  • Assembly Bypoll: নভেম্বরে রাজ্যে ৬ আসনে উপনির্বাচন, ভোটারদের তালিকা প্রকাশ কমিশনের

    Assembly Bypoll: নভেম্বরে রাজ্যে ৬ আসনে উপনির্বাচন, ভোটারদের তালিকা প্রকাশ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৩ নভেম্বর রাজ্যের ছয়টি বিধানসভা আসনে (Assembly Bypoll) উপনির্বাচনের প্রস্তুতি প্রায় শেষের দিকে। সিতাই, মাদারিহাট, নৈহাটি, হাড়োয়া, মেদিনীপুর ও তালড্যাংড়ায় উপনির্বাচন রয়েছে। চলতি মাসের তৃতীয় সপ্তাহেই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে রাজনৈতিক দলগুলি। এবার চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন। 

    সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য মেদিনীপুর

    বিধাসভা উপনির্বাচনের (Assembly Bypoll) জন্য ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি তুঙ্গে বাংলার সমস্ত রাজনৈতিক দলের অন্দরে৷ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভোট করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি নিয়েছে নির্বাচন কমিশনও৷ নির্বাচন সম্পর্কে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে একটি ভার্চুয়াল বৈঠক হয়। সূত্রের খবর, বৈঠকে দেশের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার স্পষ্ট জানিয়ে দেন, লোকসভা নির্বাচনের মতো গুরুত্ব সহকারে করাতে হবে উপনির্বাচনও। কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে কোনও রকম অভিযোগ বরদাস্ত করা হবে না৷ রাজ্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আসন মেদিনীপুর। এখানে পুরুষ ভোটারের তুলনায় মহিলা ভোটারের সংখ্যা বেশি। এই কেন্দ্রে মোট ভোটার রয়েছে ২ লক্ষ ৯১ হাজার ৭১৪ জন। পুরুষ ভোটার ১ লক্ষ ৪৩ হাজার ৫৭৩ জন ও মহিলা ভোটার ১ লক্ষ ৪৮ হাজার ১৪০ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন মাত্র একজন। মোট পোলিং স্টেশনের সংখ্যা ৩০৪।

    আরও পড়ুন: সাইবার প্রতারণার নতুন ছক ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ রুখতে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন কেন্দ্রের

    কোথায় কত ভোটার

    কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, সিতাইয়ে ভোটারের (Final voter List) সংখ্যা ৩ লক্ষ ৫৫ হাজার ৬৫। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লক্ষ ৫৮ হাজার ৪৭৪ জন। মহিলা ভোটার ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৯১। তৃতীয় লিঙ্গের কোনও ভোটার নেই এই কেন্দ্রে। মোট ৩০০টি পোলিং স্টেশন রয়েছে। মাদারিহাট কেন্দ্রে মোট ভোটার ২ লক্ষ ২০ হাজার ৩৪৩ জন। পুরুষের থেকে মহিলা বেশি এখানে। পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ১ লক্ষ ৮ হাজার ৩৬৭ জন ও মহিলা ভোটারের সংখ্যা ১ লক্ষ ১১ হাজার ৯৭০ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ৫ জন ভোটার রয়েছেন এই কেন্দ্রে। মোট ২২৬টি পোলিং স্টেশন রয়েছে। বাঁকুড়ার তালড্যাংড়া কেন্দ্রে মোট ভোটার রয়েছে ২ লক্ষ ৪১ হাজার ৪৯৭ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লক্ষ ২২ হাজার ৫০৯ জন ও মহিলা ভোটার ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৯৮৮ জন। তৃতীয় লিঙ্গের কোনও ভোটার নেই এই কেন্দ্রে। মোট পোলিং স্টেশন রয়েছে ২৬৪টি। নৈহাটি বিধানসভা কেন্দ্রে মোট ভোটারের সংখ্যা ১ লক্ষ ৯৩ হাজার ৮৩৫ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৯৬ হাজার ৭৪ জন ও মহিলা ভোটার ৯৭ হাজার ৭৫৩ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার এই কেন্দ্রে রয়েছে ৪ জন। মোট পোলিং স্টেশনের সংখ্যা ২১০টি। উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়া বিধানসভা কেন্দ্রে মোট ভোটারের সংখ্যা ২ লক্ষ ৬৯ হাজার ১০৩ জন। পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লক্ষ ৩৮ হাজার ৭০৫ জন। মহিলা ভোটার ১ লক্ষ ৩০ হাজার ৩৯৩ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছে ৫ জন। এখানে পোলিং স্টেশন রয়েছে ২৭৯টি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: থানায় ঢুকে ‘পুলিশকে মারধর’! অভিযুক্ত ক্যানিংয়ের তৃণমূল নেতা, তদন্তের দাবি শুভেন্দুর

    South 24 Parganas: থানায় ঢুকে ‘পুলিশকে মারধর’! অভিযুক্ত ক্যানিংয়ের তৃণমূল নেতা, তদন্তের দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: থানায় ঢুকে পুলিশকে মারধরের অভিযোগ তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। লক আপ থেকে আটক ব্যক্তিকে ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ। ঘটনাকে ঘিরে শোরগোল দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ক্যানিংয়ে। অভিযোগের তির ক্যানিং ১ নম্বর ব্লকের যুব তৃণমূল সভাপতি অরিত্র বসুর দিকে। ঘটনায় তীব্র নিন্দা করে ইতিমধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে সরব হয়েছেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ডিজির কাছে থানার সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন তিনি।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (South 24 Parganas)

    পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ক্যানিং থানা (South 24 Parganas) এলাকার রায়বাঘিনীর মোড়ে টহলরত পুলিশ মঙ্গলবার জয়ন্ত ঘড়াই নামে এক ব্যক্তিকে চাঁদা তোলার নামে জুলুমবাজির অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে। তাঁকে থানায় নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। অভিযোগ, এরপরই অরিত্র বসু নামে এক তৃণমূল নেতা এলাকার লোকজনকে নিয়ে ক্যানিং থানায় ঢুকে পড়েন। পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন। আটক জয়ন্ত ঘড়াইকে ছাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন। অভিযোগ, সেই সময় থানায় কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীদের মারধরও করেন তিনি। পরিস্থিতি সামাল দিতে রীতিমতো হিমশিম খান ক্যানিং থানার আইসি সৌগত ঘোষ। পরে আরও লোকজন থানায় ঢুকে ঝামেলা করতে থাকেন। থানার আইসি-র গায়ে হাত তোলা হয়। দুজন সাব ইন্সপেক্টরকে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে থানায় যান ক্যানিংয়ের এসডিপিও রামকুমার মণ্ডল। যদিও থানায় ঢুকে হামলার অভিযোগে পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করেনি। জানা যাচ্ছে, পুলিশের দুই আধিকারিক সৃজন সারথী নামের এক সাব ইন্সপেক্টর ও দেবজ্যোতি সরকার নামে এএসআই পদমর্যাদার দুই আধিকারিককে বারইপুর জেলা পুলিশ হেডকোয়ার্টারে বদলি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: এআই ব্যবহার করেই কাশ্মীরে নিকেশ ৩ জঙ্গি, রহস্য ফাঁস করল সেনা

    ডিজিপি-র কাছে তদন্ত দাবি করলেন শুভেন্দু

    ঘটনা নিয়ে সরব হয়েছেন শুভেন্দু। ইতিমধ্যে সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করে তিনি ( Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘থানাতেই (South 24 Parganas) পুলিশকে মেরে ধৃত যুব তৃণমূল নেতা জয়ন্ত ঘড়াইকে লকআপ থেকে বের করে আনেন অরিত্র বসু। অরিত্র ও জয়ন্ত দুজনই ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশ দাসের ঘনিষ্ঠ। কালীপুজোর চাঁদার নামে তোলাবাজির অভিযোগ জয়ন্তর বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থলে ক্যানিং থানার পুলিশ পৌঁছলে জয়ন্তর দলবলের সঙ্গে পুলিশের হাতাহাতি হয়। পুলিশ জয়ন্তকে থানায় নিয়ে এলে দলবল নিয়ে চড়াও হন পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ অরিত্র বসু। এসআই-কে মারধর করে জয়ন্তকে লকআপ থেকে বের করে নিয়ে যান অরিত্র। তারপর থেকেই অরিত্র ও জয়ন্তকে বাঁচাতে চেষ্টা করে যাচ্ছেন ক্যানিং থানার আইসি এবং এসডিপিও।” থানার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ প্রকাশ করে ডিজিপি-র কাছে তদন্ত দাবি শুভেন্দুর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share