Tag: West Bengal

West Bengal

  • Murshidabad: “৫ জুন গুজরাটে গিয়েছেন, আর আসেননি”, ইউসুফকে তোপ হুমায়ুনের

    Murshidabad: “৫ জুন গুজরাটে গিয়েছেন, আর আসেননি”, ইউসুফকে তোপ হুমায়ুনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী  হওয়ার পর পরই ইউসুফ পাঠানের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিলেন মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। পরে, রাজ্য নেতৃত্বের হুঁশিয়ারির জেরে তিনি কিছুদিন চুপচাপ ছিলেন। ভোটের ফল ঘোষণার পর জেলায় অনুপস্থিতি নিয়ে বহরমপুরের তৃণমূল সাংসদকে তুলোধনা করলেন হুমায়ুন। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল (TMC Conflict) একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    ঠিক কী বলেছেন হুমায়ুন? (Murshidabad)

    হুমায়ুন বলেন, “নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরে ৫ জুন আমাদের দলের সাংসদ ইউসুফ পাঠান গুজরাটে গিয়েছেন। তাঁকে এলাকার মানুষ ভোট দিলেন, কিন্তু, তিনি ৫ জুন পরে আর বহরমপুরে (Murshidabad) এলেন না। ভোট করে তাঁকে আমরা তো জিতিয়েছি। এবার তো তাঁর নিজের এলাকায় এসে ঘোরা দরকার। মানুষের চাওয়া-পাওয়া নিয়ে তাঁর কথা বলা দরকার। কিন্তু, তিনি এখনও এলেন না। তাঁর আশপাশে ‘গাঁয়ে মানে না, আপনি মোড়লেরা’ ভিড়ে গিয়েছেন। তাঁকে তাঁরা ‘মিসগাইড’ করতে শুরু করেছেন। সাংসদ হিসেবে তাঁর এলাকায় দ্রুত আসা উচিত। তাঁর এখানে না আসার জবাবদিহি ভোটারদের কেন আমাদের দিতে হবে।”

    আরও পড়ুন: ২০ টাকায় রাজি হয়নি! পুলিশের তোলাবাজি থেকে বাঁচতে দুর্ঘটনার কবলে পিকআপ ভ্যান

    রেজিনগরের বিধায়ককে তো কাজে পাওয়া যায় না

    রেজিনগরের (Murshidabad) বিধায়ক রবিউল আলম চৌধুরীর সঙ্গে হুমায়ুনের বিরোধ নিয়ে জেলায় দলের অন্দরে চর্চা রয়েছে। এবার ফের কোন্দল প্রকাশ্যে চলে এসেছে। রেজিনগরের বিধায়ককে কটাক্ষ করে হুমায়ুন বলেন, “ফরিদপুরে মীর মদনের সমাধিস্থল-সহ আশপাশের এলাকা উন্নয়ন হওয়া দরকার। এর আগে প্রাক্তন রাজ্যপাল নুরুল হাসান এখানে এলে তাঁর কাছে আমরা এই জায়গার উন্নয়নে একাধিক দাবি জানিয়েছিলাম। পরবর্তীকালে আরেক রাজ্যপাল গোপালকৃষ্ণ গান্ধীও এখানে এসেছিলেন। কিন্তু, এখানকার কোনও উন্নয়ন হয়নি। আমি অন্য এলাকার বিধায়ক। ফলে, আমার এলাকা উন্নয়ন তহবিলের টাকা এখানে খরচ করতে পারব না। আর রেজিনগরের বিধায়ককে তো এ সব উন্নয়নমূলক কাজে পাওয়া যায় না। সকলে মিলে জেলা প্রশাসনের কাছে দাবি তুলে ধরতে পারলে কাজ হতে পারে।”

    রেজিনগরের বিধায়ক কী বললেন?

    হুমায়ুনের অভিযোগ নিয়ে জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান তথা রেজিনগরের বিধায়ক রবিউল আলম চৌধুরী বলেন, “শপথগ্রহণ শেষে লোকসভার অধিবেশন শুরু হবে। লোকসভার অধিবেশন ৩ জুলাই শেষ হবে। তার পরই সাংসদ ইউসুফ পাঠান এলাকায় আসবেন। আর আমাকে এলাকার মানুষ সব সময়েই কাছে পান। ফরিদপুরকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birati Station: ব্যাগে করে শিশু পাচার! পাচারকারীকে ধরে গণধোলাই, তুলকালাম কাণ্ড বিরাটিতে

    Birati Station: ব্যাগে করে শিশু পাচার! পাচারকারীকে ধরে গণধোলাই, তুলকালাম কাণ্ড বিরাটিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার সকালে ব্যাগের মধ্যে শিশু পাচারকে কেন্দ্র করে কার্যত ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয় বিরাটি স্টেশনে (Birati Station)। শিশু পাচারকারী সন্দেহে এক মহিলাকে ধরে গণধোলাই দেওয়া হয়। এলাকায় কয়েকশো যাত্রী জমায়েত হয়ে পড়েন। ঘটনা বড় আকার ধারণ করার আগেই পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়। তবে, এই ঘটনার পর রেল অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন যাত্রীরা।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Birati Station)

    স্থানীয় ও জিআরপি সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার সকাল পৌনে আটটা নাগাদ দত্তপুকুর থেকে শিয়ালদাগামী লোকাল ট্রেনের মহিলা কামরায় উঠেছিলেন ওই মহিলা। তাঁর কাঁধে ছিল একটি বড় ব্যাগ। বামনগাছি স্টেশনে ওই মহিলা যাত্রী ট্রেনে ওঠেন। ব্যাগের ভিতরে কোনও কিছু নড়াচড়া করছিল। সেটা দেখেই সন্দেহ হয় যাত্রীদের। প্রত্যক্ষদর্শী এক মহিলা যাত্রী বলেন, “ওই মহিলাকে আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম, ব্যাগের ভিতরে কী রয়েছে, তিনি প্রথমে বলেন মুরগী রয়েছে। কিন্তু, কিছুক্ষণ পর ব্যাগের ভিতর থেকে কান্নার আওয়াজ আসতেই আমরা তাঁকে চেপে ধরি। ব্যাগের ভিতরে কী রয়েছে তা দেখাতে বলি। তিনি রাজি হননি। এরপরই আমরা একরকম জোর করেই ব্যাগ খুলেই থ হয়ে যায়। একটি শিশুকে ব্যাগে করে নিয়ে যাচ্ছিল ওই মহিলা। এরপরই ট্রেনের অন্য যাত্রীরা তাঁকে ধরে বেধড়ক মারধর করতে থাকে। আমরা বিরাটি (Birati Station) স্টেশনে শিশু সহ ওই মহিলাকে নামাই। খবর ছড়িয়ে পড়তেই অন্য যাত্রীরা এসে ওই মহিলাকে গণপিটুনি দেওয়া শুরু করেন। পরে, জিআরপি ঘটনাস্থলে আসলে শিশু সহ মহিলা পাচারকারীকে তুলে দেওয়া দিই।”

    আরও পড়ুন: ২০ টাকায় রাজি হয়নি! পুলিশের তোলাবাজি থেকে বাঁচতে দুর্ঘটনার কবলে পিকআপ ভ্যান

    বিরাটিতে রেল অবরোধ

    যদিও ঘটনার পর তুলকালাম পরিস্থিতি তৈরি হয় বিরাটি স্টেশনে (Birati Station) । বিক্ষোভ চলে স্টেশনে। রেল অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। অবরোধের কারণে একাধিক ট্রেন বিভিন্ন স্টেশনে আটকে যায়। যার জেরে দুর্ভোগে পড়েন অফিস যাত্রীরা। যদিও জিআরপি এসে যাত্রীদের বুঝিয়ে অবরোধ তোলার ব্যবস্থা করে। অবরোধকারীদের বক্তব্য, এই শিশু পাচারের পিছনে কারা কারা রয়েছে তা তদন্ত করে দেখে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: ২০ টাকায় রাজি হয়নি! পুলিশের তোলাবাজি থেকে বাঁচতে দুর্ঘটনার কবলে পিকআপ ভ্যান

    South 24 Parganas: ২০ টাকায় রাজি হয়নি! পুলিশের তোলাবাজি থেকে বাঁচতে দুর্ঘটনার কবলে পিকআপ ভ্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশ তোলা চেয়েছিল ১০০ টাকা। আর মাল বোঝাই পিকআপ ভ্যানের চালক ২০ টাকা দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু, নাছোড় পুলিশ তা মানতে চায়নি দেখে চালক গাড়ি নিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। সামান্য ১০০ টাকার জন্য পুলিশও সরকারি তেল পুড়িয়ে পিকআপ ভ্যানের পিছনে ধাওয়া করে। পুলিশের হাত থেকে বাঁচতেই এরপরই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে গাড়িটি। বুধবার ভোরে চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ভাঙড় থানা এলাকায়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (South 24 Parganas)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কাঁঠালদিয়া এলাকায় ভোর রাতে টহল দিচ্ছিলেন কাশিপুর থানার পুলিশ কর্মীরা। সেই সময় মুর্শিদাবাদ থেকে একটি কাঁঠাল বোঝাই গাড়ি আসছিল। গাড়িটিকে দাঁড় করান কর্তব্যরত পুলিশ আধিকারিকরা। গাড়ির চালক তরুণ রুইদাস বলেন, “আমার কাছে একশো টাকা দাবি করেন পুলিশ কর্মীরা। আমি কুড়ি টাকা দিতে চাই। সামান্য ২০ টাকা নিতে রাজি হননি আধিকারিকরা। এরপরই গাড়ির চালিয়ে আমি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি। আমার গাড়ির পিছনেই ধাওয়া করে উত্তর কাশিপুর থানার একটি গাড়ি। উত্তর কাশিপুর থানার বর্ডার পেরিয়ে  ভাঙড় থানার (South 24 Parganas) মধ্যে গিয়েও রেহাই পাইনি আমি। পুলিশের  ভ্যানটি এসে আমাকে একদিকে চেপে দেওয়ার চেষ্টা করে। এরপরই বিদ্যুতের খুঁটিতে গিয়ে ধাক্কা মারি। সামান্য টাকার জন্য পুলিশ যা করল তাতে আমি মৃত্যুর মুখ থেকে ঘুরে এলাম।” জানা গিয়েছে, দ্রুত গতিতে যাওয়ার সময় বাগানাইটের কাছে গাড়িটি রাস্তার পাশের একটি বিদ্যুতের খুঁটিতে সজোরে ধাক্কা মারে। তারপরই পালিয়ে যায় পুলিশের গাড়িটি। গাড়ির ভিতরে থাকা এক ব্যক্তি জখম হন।

    পুলিশের আচরণে ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ

    এই ঘটনা নিয়ে যথেষ্ট ক্ষুব্ধ এলাকার সাধারণ মানুষজন। বুধবার সকালে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে দ্রুততার সঙ্গে গাড়িটি সরানো হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, সামান্য টাকার জন্য পুলিশ যা করছে তা মেনে নেওয়া যায় না। এই তোলাবাজির ঘটনায় যে বা যারা জড়িত রয়েছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kharagpur: খড়্গপুরে শাসক দলের পার্টি অফিসের সামনে বন্দুকবাজের হামলা, গুলিবিদ্ধ তৃণমূল কর্মী

    Kharagpur: খড়্গপুরে শাসক দলের পার্টি অফিসের সামনে বন্দুকবাজের হামলা, গুলিবিদ্ধ তৃণমূল কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের বেলায় প্রকাশ্যে শ্যুটআউট। তাও আবার তৃণমূলের কার্যালয়ের সামনে। মঙ্গলবার দুপুরে এমনই বন্দুকবাজের হামলার ঘটনা ঘটল পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়্গপুর (Kharagpur) টাউন থানা এলাকায়। গুলিবিদ্ধ হলেন এক তৃণমূল কর্মী। পুলিশ জানিয়েছে, জখম তৃণমূল কর্মীর নাম বি সন্তোষ। তাঁর বাড়ি নিউ সেটেলমেন্ট এলাকায়। তাঁকে গুরুতর জখম অবস্থায় স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সিনেমার কায়দায় এই গুলি চালানোর ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Kharagpur)

    তৃণমূল সূত্রে খবর, খড়্গপুর (Kharagpur) টাউন থানার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের নিউ সেটেলমেন্ট এলাকার তৃণমূলের কার্যালয়ের ঠিক বাইরে একটি গাছের তলায় বসেছিলেন কয়েক জন তৃণমূল কর্মী। সিসিটিভি থেকে পাওয়া ফুটেজ এবং আহত তৃণমূল কর্মীর বয়ান অনুযায়ী, গাছের তলায় কয়েকজন যখন বসে ছিলেন, তখনই একটি স্কুটিতে করে তিন যুবক আসে। তাদের মুখ ঢাকা ছিল। তাদের দেখেই ছুটে পালান গাছের তলায় বসে থাকা তৃণমূল কর্মীরা। স্কুটি থেকে নামা একজনের হাতে বন্দুক রয়েছে দেখতে পেয়ে কয়েকজন তাঁদের দিকে গুলি ছুড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। পাল্টা ধেয়ে আসে গুলি। চার-পাঁচ রাউন্ড গুলি চলে বলে অভিযোগ। একটি গুলি এসে লাগে তৃণমূল কর্মী সন্তোষের গায়ে। আহত ওই তৃণমূল কর্মীর ডান পায়ের হাঁটুতে সমস্যা রয়েছে। তাঁর চিকিৎসা চলছে। তাই তিনি দৌড়ে পালাতে পারেননি। আর একটি গুলি লাগে তাঁর কোমরের নীচে। তিন আততায়ীর মুখ ঢাকা থাকায় তাঁদের চেনা যায়নি বলে জানিয়েছেন তৃণমূল (Trinamool Congress) কর্মীরা। তারা গুলি চালিয়ে ফের স্কুটি করেই এলাকা ছেড়়ে পালিয়ে যায়। তবে, কী কারণে হামলা চালালো তা স্পষ্ট করে জানা যায়নি।

    আরও পড়ুন: সীমান্তে গরু পাচারে বাধা, বিএসএফের ওপর পাচারকারীদের হামলা, চলল গুলি

    পুলিশ প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    জেলা পুলিশের এক কর্তা বলেন, “সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। একটি খালি কার্তুজও উদ্ধার হয়েছে। ইতিমধ্যে ওই স্কুটি এবং দুষ্কৃতীদের চিহ্নিতকরণও করা হয়েছে। কী কারণে এই হামলার ঘটনা ঘটেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Modi Russia Visit: ফের মোদির রাশিয়া সফর, থামবে কি ইউক্রেন যুদ্ধ?

    Modi Russia Visit: ফের মোদির রাশিয়া সফর, থামবে কি ইউক্রেন যুদ্ধ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জুলাই মাসে রাশিয়া সফরে যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সংবাদ সংস্থার রয়টার্স সূত্রে খবর ভারত এবং রাশিয়া দু’পক্ষই প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদীর মস্কো (Modi Russia Visit) শহরের জন্য তৈরি হচ্ছে। রাশিয়ার জাতীয় সংবাদ সংস্থা তাসের তরফেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মস্কো সফরের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

    মোদির রাশিয়া সফরের গুরুত্ব (Modi Russia Visit)

    কূটনৈতিক সূত্র উল্লেখ করে সংবাদ সংস্থা তাস জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই (Modi Russia Visit) সফর জুলাই মাসে হতে পারে। সে দেশের রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভূরাজনীতি, কূটনীতি, দুপক্ষের বাণিজ্যিক সহযোগ এবং সামরিক বিষয়ে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হতে পারে। প্রসঙ্গত মার্চ মাসেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে রাশিয়া সফরের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। এরপর মে মাসে পঞ্চম বার রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেন পুতিন। অন্যদিকে জুন মাসে তৃতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসেছেন নরেন্দ্র মোদি। তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি পুতিন। রাশিয়ার তরফে আধিকারিক বিবৃতি জারি করা হয়েছিল। যদি এই সফর বাস্তবায়িত হয় তাহলে রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের পর এটিই হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রথম সফর। এক্ষেত্রে বলে রাখা ভাল ২০২১ সালে ভ্লাদিমির পুতিন নয়া দিল্লিতে ইন্দো-রাশিয়া সামিটে এসেছিলেন। যা বিগত দু বছরে হয়নি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পুতিনের সঙ্গে শেষ বার দেখা করেছিলেন ২০২২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর। তখন সাংহাই কর্পোরেশন অর্গানাইজেশন এর সামিট আয়োজিত হয়েছিল উজবেকিস্তানের সমরকান্দে। সে সময় তিনি পুতিনকে ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর জন্য কথাবার্তা এবং কূটনীতির আশ্রয় নিতে বলেছিলেন।  

    কূটনীতিতে স্বাবলম্বী ভারত

    একটা সময় ছিল যখন ভারত পুরোপুরি রাশিয়ার দিকে ছিল। সমরাস্ত্র হোক বা কূটনীতি, ভারত অনেকটাই রাশিয়া নির্ভর ছিল। কিন্তু এখন আমেরিকার সঙ্গেও নৈকট্য বেড়েছে ভারতের। আমেরিকার কাছ থেকেও সমরাস্ত্র কিনছে ভারত। অন্যদিকে ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশের কাছ থেকেও যুদ্ধাস্ত্র কেনা হচ্ছে ভারতীয় সেনার জন্য। তবুও রাশিয়ার সরাসরি সমালোচনা কিংবা রাশিয়ার বিরুদ্ধে আচরণ করার নীতি নেয়নি ভারত। বরং প্রয়োজনীয় যুদ্ধাস্ত্র এখনও রাশিয়ার কাছ থেকে কেনা হচ্ছে। আমেরিকার চোখ রাঙ্গানি সত্ত্বেও ভারত রাশিয়ার কাছ থেকে এস ৪০০

    আরও পড়ুন: ইন্ডি জোটে ফাটল, স্পিকার নির্বাচনে একতরফা প্রার্থী দিয়েছে কংগ্রেস, ক্ষুব্ধ তৃণমূল

    কিনেছে । এমনকি বহু মিসাইল ও রাইফেল এখনও রাশিয়া ভারতকে নিয়মিত সরবরাহ করে। ইউরোপ এবং আমেরিকার বাঁকা চোখ সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে নিয়মিত তেল কিনেছে ভারত। তা সত্ত্বেও মনে করা হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর (Modi Russia Visit) আসন্ন সফরে রাশিয়াকে ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর পরামর্শ দিতে পারেন।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Raju Bista: অম্রুত প্রকল্পে ব্যাপক দুর্নীতি! তদন্তের দাবিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে চিঠি দিলেন রাজু বিস্তা

    Raju Bista: অম্রুত প্রকল্পে ব্যাপক দুর্নীতি! তদন্তের দাবিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে চিঠি দিলেন রাজু বিস্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় আর্থিক সহায়তায় অম্রুত প্রকল্পে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন পুরসভায় ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ তুললেন দার্জিলিংয়ের সাংসদ রাজু বিস্তা (Raju Bista)। দুর্নীতির তদন্ত করার জন্য কেন্দ্রীয় গৃহ ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী মনোহর লাল খট্টরের কাছে এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ চাইলেন তিনি। ইতিমধ্যেই তিনি সমস্ত তথ্য দিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন।

     কীভাবে দুর্নীতি হচ্ছে? (Raju Bista)

    কেন্দ্রের আর্থিক সহায়তায় রাজ্যের বিভিন্ন জায়গার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন পুরসভায় পানীয় জল প্রকল্পের কাজ চলছে। সাধারণ মানুষকে পানীয় জলের নিশ্চয়তা দিতেই কেন্দ্র সরকার এই অম্রুত প্রকল্প হাতে নিয়েছে। রাজু বিস্তা কেন্দ্রীয় গৃহ ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রীর সঙ্গে সম্প্রতি সাক্ষাৎ করে লিখিতভাবে পুঙ্খানুপুঙ্খ অনিয়মের কথা জানিয়েছেন। দার্জিলিংয়ের সাংসদ (Raju Bista) বলেন, উত্তরবঙ্গের প্রতিটি পুরসভাতে অম্রুত প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রতিটি ধাপে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। বিশেষ করে দার্জিলিং, কালিম্পং, শিলিগুড়ি, মিরিক পুরসভায় এই প্রকল্পে দুর্নীতি বেশি। পাহাড়ে এই কাজের ক্ষেত্রে ডিটেইলস প্রজেক্ট রিপোর্ট  (ডিপিআর)  তৈরির শুরু থেকে তার বাস্তবায়নে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। ই-টেন্ডার খোলার ক্ষেত্রে সরকারি নিয়ম মানা হয়নি। বেশি দরে ওয়ার্ক অর্ডার দেওয়া হয়েছে। দার্জিলিং পুরসভায় যে ২৩ টি জলের ট্যাঙ্ক তৈরি হয়েছে, সে ক্ষেত্রে হাইড্রোডায়ানামিক এবং জিও-টেকনিক্যাল পর্যবেক্ষণ করা হয়নি। সরকারি নিয়মেও প্রকল্পের শর্তে এই পর্যবেক্ষণ বাধ্যতামূলক। এছাড়া দার্জিলিং পুরসভা এলাকায় ২৩ টি স্টিলের জলের ট্যাঙ্কের কাজ চলছে। সেখানেও ব্যাপক অনিয়ম রয়েছে। এতে ভবিষ্যতে বড়সড় বিপর্যয়ের মুখে পড়তে চলেছে দার্জিলিং। 

    আরও পড়ুন: সীমান্তে গরু পাচারে বাধা, বিএসএফের ওপর পাচারকারীদের হামলা, চলল গুলি

    এজেন্সির কাজের যোগ্যতা নেই!

    সাংসদ রাজু বিস্তা (Raju Bista) কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষন করে জানান, দার্জিলিং জেলা ভূকম্পন প্রবণ অঞ্চল। পাঁচ নম্বর সিসমিক জোনে রয়েছে। কাজেই বড় ধরনের ভূমিকম্প হলে এই ট্যাঙ্কগুলি ব্লাস্ট করবে। ব্যাপক সম্পত্তির ক্ষতি ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটবে। সাংসদের প্রশ্ন, রাজ্য সরকারের মিউনিসিপাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিরেক্টর কীভাবে এই নিয়ম বিরুদ্ধ কাজের অনুমোদন দিয়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়িত করার কাজ চালাচ্ছে? তিনি বলেন, যে এজেন্সিকে দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে তাদের এ ধরনের কাজের কোনও যোগ্যতা বা অভিজ্ঞতা নেই।

    কেন্দ্রীয় বিশেষজ্ঞ প্রতিনিধিদল পাঠানোর দাবি

    রাজু বিস্তা বলেন, কেন্দ্রীয় অর্থে এই প্রকল্প তৈরি হচ্ছে, সাধারণ মানুষকে পানীয় জলের নিশ্চয়তা দেওয়ার জন্য অম্রুত প্রকল্প নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এজন্য বিপুল পরিমাণে টাকাও দেওয়া হয়েছে। সেই প্রকল্পের  দুর্নীতি ও কাটমানির ঘটনা কোনওমতেই মেনে নেওয়া যায় না। এতে সাধারণ নিরীহ মানুষ ভয়ঙ্কর ক্ষতির মুখে পড়ুক সেটা আমরা চাই না। একারণে আমি কেন্দ্রীয় গৃহ ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রীকে আবেদন জানিয়েছি, কেন্দ্রীয় বিশেষজ্ঞ প্রতিনিধিদল পাঠিয়ে এখানকার পুরসভাগুলির অম্রুত প্রকল্পের কাজ খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Terrorist Arrest: হাবিবুল্লার পর এবার হেরাজ, হাওড়া স্টেশন চত্বর থেকে ফের গ্রেফতার জঙ্গি

    Terrorist Arrest: হাবিবুল্লার পর এবার হেরাজ, হাওড়া স্টেশন চত্বর থেকে ফের গ্রেফতার জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুরের কাঁকসার মহম্মদ হাবিবুল্লার পর এবার নদিয়ার মায়াপুরের হেরাজ শেখ। ফের রাজ্যে আরও একজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করল এসটিএফ। হাওড়া স্টেশন চত্বর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাংলাদেশি ‘শাহাদাত’ মডিউলের হিসাবে সে কাজ করত। তবে, এই রাজ্যে হেরাজের কী ভূমিকা ছিল তা গোয়েন্দারা খতিয়ে দেখছে।

    কীভাবে খোঁজ মিলল হেরাজের? (Terrorist Arrest)

    গোয়েন্দা সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলাদেশের নিষিদ্ধ সংগঠন (Terrorist Arrest) আনসার-আল-ইসলাম এর একটি মডিউল বাংলাদেশ ও বাংলায় সক্রিয়। শাহাদত নামে সেই মডিউলের প্রধান বা আমীর হিসাবে কাজ করতেন হাবিবুল্লা। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, এই মডিউলের সদস্যরা নিজেদের মধ্যে বিশেষভাবে সুরক্ষিত বা এনক্রিপটিক মেসেজ ব্যবস্থার মাধ্যমে কথাবার্তা বলত। সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আল কায়দা-র সঙ্গে যোগাযোগে থাকা আনসার আল ইসলামের মডিউল ভারত ও বাংলাদেশে কাজ করছে। হাবিবুল্লার কাজ ছিল শিক্ষিত যুবক-যুবতীদের মগজধোলাই করে নিয়োগ করা। হাবিবুল্লাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই খোঁজ মিলেছে হেরাজের। এরপরই এসটিএফের অভিযানে পাকড়াও হয় এই সন্দেহভাজন।

    আরও পড়ুন: সীমান্তে গরু পাচারে বাধা, বিএসএফের ওপর পাচারকারীদের হামলা, চলল গুলি

    হাবিবুল্লার সঙ্গী হিসাবে আরও ৩ জনের হদিশ!

    এসটিএফ সূত্রে খবর, সম্প্রতি ‘শাহাদাত’ নামে এক নতুন জঙ্গি (Terrorist Arrest) গোষ্ঠী গজিয়ে উঠেছে। বাংলাদেশেও এই জঙ্গি গোষ্ঠী বেশ সক্রিয়। বাংলাদেশে নিষিদ্ধ কুখ্যাত জঙ্গি সংগঠন ‘আনসার-আল-ইসলামের’ সঙ্গেও এই সদ্য গজিয়ে ওঠা জঙ্গি সংগঠন ‘শাহাদাতের’ যোগ রয়েছে। শুধু তাই নয়, ঘুর পথে আল-কায়দার সঙ্গে এদের যোগ রয়েছে সন্দেহ গোয়েন্দাদের। তবে, হাবিবুল্লার সঙ্গে হেরাজের কী সম্পর্ক তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সূত্রের খবর, জেরায় হাবিবুল্লা জানিয়েছেন, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ডার্ক নেটে জিহাদ নিয়ে পড়াশুনা করে নিজেই অনলাইনে সংগঠন তৈরি করেন। তিনি অন্য কারও কাছ থেকে নির্দেশ পেতেন না বলেই দাবি করেছেন বলে জানা গিয়েছে। হাবিবুল্লার সঙ্গী হিসাবে আরও ৩ জনের হদিশ পেয়েছেন গোয়েন্দারা। তাদের এখন চিহ্নিত করার কাজ চলছে। এরপর এদিন হাওড়া স্টেশন চত্বর থেকে পাকড়াও করা হল একজনকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Artificial Colour: কাবাব এবং মাছে রঙ মেশানোয় নিষাধাজ্ঞা কর্ণাটক সরকারের

    Artificial Colour: কাবাব এবং মাছে রঙ মেশানোয় নিষাধাজ্ঞা কর্ণাটক সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাবারে কৃত্রিম রং মেশানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি করল কর্ণাটক সরকার। কাবাব এবং মাছের বিভিন্ন পদে কৃত্রিম রং (Artificial Colour) মেশানোর ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। কিছুদিন আগেই সরকারের তরফে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে খাবারের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। তাতে মেশানো রং খুবই নিম্নমানের বলে পাওয়া যায়।

    কাবাবে রঙ মেশানোয় নিষেধাজ্ঞা

    কর্নাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী দিনেশ গুণ্ডু রাও বলেন, “মানুষের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। নিম্নমানের রঙের জেরে মানব দেহে কী ক্ষতি হয় তা খতিয়ে দেখে পদক্ষেপ ফুড সেফটি বিভাগের কমিশনারকে এ বিষয়ে তদন্ত করে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।” জানা গিয়েছে কর্নাটকের ফুড সেফটি বিভাগের তরফে ৩৯ টি কাবাবের নমুনা সংগ্রহ করা হয় এবং রাজ্যের ল্যাবরেটরীতে পাঠানো হয়। এর মধ্যে সব কটি নমুনা খাদ্যের অযোগ্য বলে গণ্য করা হয়। মেশানো (Artificial Colour) রঙ বিশেষ করে সানসেট য়েলো এবং কার্মোইসাইন স্বাস্থ্যের জন্য চরম ক্ষতিকর বলে গণ্য করা হয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

    খাবারে রঙ মেশালে যাবজ্জীবন জেল

    কর্ণাটক সরকারের তরফে জানা হয়েছে নতুন আইনের ফলে কাবাব বা মাছের পদে কৃত্রিম রং (Artificial Colour) মেশানে হলে কমপক্ষে ৭ বছরের জেল, এমনকি সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন জেল হতে পারে। একই সঙ্গে ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা সহ সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করা হবে। জানা গিয়েছে, নিষেধাজ্ঞার আগেও রাজ্যে ফুড সেফটি এন্ড স্ট্যান্ডার্ডস অ্যাক্ট ছিল। যে নমুনা গুলি সংগ্রহ

    আরও পড়ুন: ধর্মের ভিত্তিতে ভোটদান! লোকসভা ভোটে বিরাট ভূমিকায় মুসলিম ভোটারেরা

    করা হয়েছিল তা ওই অ্যাক্টের আওতায়ও খাদ্যের অযোগ্য বলে গণ্য হয়। ফুড সেফটি অ্যাক্ট-এর আওতায় খাবারের যে কোনও ক্ষতিকারক কৃত্রিম রং মেশানো নিষিদ্ধ ছিল। নতুন নিয়মে কোন রঙ মেশানো যাবে না। তা সত্ত্বেও রাজ্যজুড়ে চলছে খাবারে রং মেশানোর কাজ। মনে করা হয় কাবাব বা অন্য খাবারকে আরও সুন্দর দেখানোর জন্য রং-এর ব্যবহার করা হয়। এর আগে কর্ণাটক সরকার ক্যান্ডি কটন এবং গোভি মাঞ্চুরিয়ানেও রং মেশানো বেআইনি বলে ঘোষণা করেছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri: পার্টি অফিসে মদের আসর! তৃণমূলের কার্যালয়ে ভাঙচুর চালালেন মহিলারা

    Jalpaiguri: পার্টি অফিসে মদের আসর! তৃণমূলের কার্যালয়ে ভাঙচুর চালালেন মহিলারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের পার্টি অফিসে মদের আসর বসত। এনিয়ে এলাকাবাসীর ক্ষোভ ছিল। মদের আসর বসার প্রতিবাদে এবার সেই পার্টি অফিসে তালা ভেঙে ঢুকে ভাঙচুর চালালেন স্থানীয় মহিলারা। চা়ঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) পুরসভা এলাকায়। এই ঘটনার খবর পেয়ে জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। ইতিমধ্যেই হামলার ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

    ঠি কী ঘটনা ঘটেছে? (Jalpaiguri)

    সম্প্রতি তৃণমূলের ওই পার্টি অফিস (Jalpaiguri) থেকে কেউ বা কারা স্থানীয় এক যুবককে মদ আনতে বলেন। পাটি অফিসে মদের আসর বসেছিল। ওই যুবক বাইক নিয়ে মদ আনতে যান। এরপর পথ দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়। ফলে, এলাকাবাসীর সমস্ত রাগ গিয়ে পড়ে তৃণমূলের পার্টি অফিসের ওপর। এই ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। এরপর বেশ কিছু এলাকাবাসী একত্রিত হয়ে সোমবার রাতে তৃণমূল কার্যালয়ে যায়। পার্টি অফিস তালা মারা থাকায় ইট দিয়ে তালা ভেঙে দেয়। এরপর ক্ষিপ্ত জনতা ভাঙচুর চালায় পার্টি অফিসে। খবর পেয়ে এলাকায় আসে জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার পুলিশ। কথা বলেন স্থানীয় কাউন্সিলরের সঙ্গে। অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, পার্টি অফিসে মদের আসর বসে। নেতাদের কোনও নজরদারি নেই। এতে এলাকায় খুব খারাপ বার্তা যাচ্ছে। তাই, পার্টি অফিসে এলাকার মানুষ চড়াও হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সীমান্তে গরু পাচারে বাধা, বিএসএফের ওপর পাচারকারীদের হামলা, চলল গুলি

    তৃণমূল কাউন্সিলর কী সাফাই দিলেন?

    তৃণমূল কাউন্সিলর স্বরুপ মণ্ডল বলেন, “সোমবার রাতে কিছু দুষ্কৃতী আমাদের দলীয় কার্যালয়ে তাণ্ডব চালিয়েছে। এরা কারা তাঁদের আমরা চিহ্নিত করার চেষ্টা চালাচ্ছি। পাশাপাশি পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। পরিকল্পিতভাবেই হামলা চালানো হয়েছে। মদের আসর বসার অভিযোগ ঠিক নয়। আমরা দলগতভাবে বিষয়টি দেখছি। পরে, এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Russia Terrorist Attack: রাশিয়ার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে জঙ্গি হামলা, মৃত কমপক্ষে ১৯

    Russia Terrorist Attack: রাশিয়ার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে জঙ্গি হামলা, মৃত কমপক্ষে ১৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দাগেস্তান অঞ্চলে দুটি সিনাগগ (ইহুদি উপাসনালয়), দুটি গির্জা এবং একটি পুলিশ চৌকিতে জঙ্গিরা হামলা চালিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ডারবেন্ট এবং মাখাচকালা শহরে এই প্রাণঘাতী হামলায় ১৫ জনেরও বেশি পুলিশ অফিসার এবং ৪ জন সাধারণ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজন নিকোলাই কোটেলনিকভ নামে পাদরি, জঙ্গিরা তাঁকে নির্মমভাবে গলার নলি কেটে হত্যা করেছে। তিন মাসের মধ্যে এটি দ্বিতীয় বড় জঙ্গি হামলা।

    আধিকারিকদের বক্তব্য

    দাগেস্তান পাবলিক মনিটরিং কমিশনের চেয়ারম্যান, শামিল খাদুলায়েভ বলেন , “আমি যে তথ্য পেয়েছি তা হল ফাদার নিকোলেকে ডারবেন্টের চার্চের ভিতরে হত্যা করা হয়। জঙ্গিরা তাঁর গলা কেটে ফেলে। তিনি ৬৬ বছর বয়সী এবং খুব অসুস্থ ছিলেন। দেশের সন্ত্রাসবিরোধী কমিটির তথ্য অনুযায়ী, মোট ৫ জঙ্গিকে খতম করা হয়েছে। উল্লেখ্য, জঙ্গিরা বন্দুক ও মোলোটভ ককটেল নিয়ে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা করে। ককটেল বোমা ছোড়ার পর তাঁরা নির্বিচারে গুলি চালাতে শুরু করে। রাস্তায় সাধারণ মানুষের গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়।

    হামলার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায়

    সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায় যে ডারবেন্টে অবস্থিত একটি সিনাগগ সন্ত্রাসীরা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। মাখাচকালায় একটি সিনাগগ এবং একটি পুলিশ ট্রাফিক পোস্টও হামলার শিকার হয়।

    দাগেস্তানের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে উপাসনালয়গুলোকে টার্গেট করার নিন্দা জানিয়েছে ইজরায়েল। দেশটির বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে, “ডারবেন্টের সিনাগগে আগুন লাগিয়ে মাটিতে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। নিহত হয়েছেন স্থানীয় রক্ষীরা।”

    দাগেস্তানে তিন দিনের শোক পালন

    জানা গিয়েছে, হামলার সময় উপাসনালয়ে কোনও উপাসক ছিল না এবং ইহুদি সম্প্রদায়ের কোনও হতাহতের ঘটনাও জানা যায়নি। রাশিয়া সোমবার (২৩ জুন) থেকে এই অঞ্চলে ৩ দিনের শোক ঘোষণা করেছে। রাশিয়ান ফেডারেশনের ক্রিমিনাল কোডের অধীনে জঙ্গি হামলার তদন্ত শুরু হয়েছে। ঘটনার ফুটেজ সংগ্রহ করেছে পুলিশ। জঙ্গি হামলায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা হচ্ছে। সোমবার দাগেস্তানের গভর্নর সের্গেই মেলিকভ ভিডিও বার্তায় বলেছেন, দাগেস্তান ও পুরো দেশের জন্য এটা খুবই দুঃখের দিন। আমরা বুঝতে পারছি, এসব সন্ত্রাসী হামলার পেছনে কোন

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানের খাইবারে সেনার উপর জঙ্গি হামলা, মৃত পাঁচ জওয়ান

    সংগঠন জড়িত এবং তারা কোনও নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে হামলা চালিয়েছে। যদিও দায়ী হিসেবে কোনও সংগঠন বা ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেননি সের্গেই মেলিকভ।” প্রসঙ্গত মার্চ মাসে একটি সঙ্গীতের অনুষ্ঠানে হামলা চালিয়েছিল জঙ্গিরা। সেবার হামলাত দায় নিয়েছিল আইসিস খুরাসান। সেই হামলায় ১৩০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। তিন মাসের মধ্যে ফের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে হামলা মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে উঠেছে পুতিন প্রশাসনের।  

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share