Tag: West Bengal

West Bengal

  • Nadia: শান্তিপুরে প্রশাসনিক ভবন দখল তৃণমূলের! বিডিও অফিসে বিক্ষোভ বিজেপির

    Nadia: শান্তিপুরে প্রশাসনিক ভবন দখল তৃণমূলের! বিডিও অফিসে বিক্ষোভ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশাসনিক ভবন দখল করছে তৃণমূল পরিচালিত জেলা পরিষদ। এবার এই সরকারি ভবন ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে প্রশাসনের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক (বিডিও) দফতরকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ করল বিজেপি পরিচালিত পঞ্চায়েত সমিতি। তৃণমূলের তরফ থেকে যদিও অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করা হয়েছে। এদিকে পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ বাহিনী উপস্থিত হয়েছে। ঘটনা ঘটেছে নদিয়ার শান্তিপুরে (Nadia)।

    সুকান্ত ভবন দখল করেছে তৃণমূল (Nadia)

    নদিয়ার শান্তিপুরের (Nadia) বিজেপি পরিচালিত পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে বলা হয় “বিডিও অফিসে অবস্থিত সুকান্ত ভবন একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান, কিন্তু বিগত কয়েক মাস ধরে নদিয়া জেলা পরিষদ সেই ভবনটিকে জোরপূর্বক দখল করে রেখেছে। যদিও ইলেকট্রিক বিল থেকে শুরু করে সমস্ত কিছু ব্যয়ের অর্থ মেটাতে হয় পঞ্চায়েত সমিতিকেই। কিন্তু শাসক দল নিজেদের কাজে ব্যবহার করছে সরকারি ভবনকে।” ঘটনায় সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক সন্দীপ ঘোষ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেছেন, “আমার কাছে একটি অভিযোগপত্র জমা পড়েছে। আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখবো।”

    পঞ্চায়েত সমিতির বক্তব্য

    এই ভবন অবিলম্বে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে সোমবার বেলা ১১টা থেকে সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক দফতর গেটের সামনে ধর্নায় বসেছে বিজেপির পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যরা। এই অবস্থান বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেন শান্তিপুর (Nadia) পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি চঞ্চল চক্রবর্তী। তিনি বলেন, “অবিলম্বে যদি এই ভবন পঞ্চায়েত সমিতির তত্ত্বাবধানে না ফিরিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে লাগাতার এই আন্দোলন চলবে। আমরা হাতে গুনে সাত দিন সময় দিলাম, আগামী সাত দিনের মধ্যে এই ভবন যদি ফিরিয়ে দেওয়া না হয়, তাহলে জোরপূর্বক দখল করার রাস্তা বেছে নেবো।” অন্যদিকে আন্দোলন চলাকালীন ঘটনাস্থলে পৌঁছায় শান্তিপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। যদিও ঘন্টাখানেক ধরে চলে এই অবস্থান বিক্ষোভ।

    আরও পড়ুনঃ দিঘার সৌন্দর্যকে ধরে রাখতে শুরু অবৈধ হকার উচ্ছেদ, জানাল প্রশাসন

    তৃণমূলের বক্তব্য

    অন্যদিকে এই যদিও এ প্রসঙ্গে তৃণমূল পরিচালিত নদিয়া (Nadia) জেলা পরিষদের বর্তমান সদস্য এবং প্রাক্তন সভাধিপতি রিক্তা কুন্ডু বলেছেন, “সুকান্ত ভবন সংস্কারের জন্য এখনও কাজ চলছে, নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার কারণে কাজ বন্ধ ছিল, এখন নির্বাচন শেষ হয়েছে ভবনটি সংস্কারের পরে আবার নতুন করে মানুষ পরিষেবা পাবেন। বিজেপি পরিচালিত পঞ্চায়েত সমিতি যে অভিযোগ করছেন সেটি সম্পন্ন ভিত্তিহীন, এখানে রাজনৈতিক রং লাগানোর চেষ্টা ছাড়া আর কিছুই করছে না বিজেপি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maoist Surrender: গড়চিরৌলিতে মাওবাদ শেষের পথে, মাওবাদি দম্পতির আত্মসমর্পণ  

    Maoist Surrender: গড়চিরৌলিতে মাওবাদ শেষের পথে, মাওবাদি দম্পতির আত্মসমর্পণ  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্রিশগড়ের সীমান্ত সংলগ্ন মহারাষ্ট্রের গড়চিরৌলি এলাকায় দুই কুখ্যাত মাওবাদি (Maoist Surrender) আত্মসমর্পণ করলেন। ধৃতরা দীর্ঘদিন ধরে ছত্রিশগড় এবং মহারাষ্ট্রে জঙ্গী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মনকু তুমরেটি ওরফে গিরিধর এবং তার স্ত্রী সঙ্গীতা ওরফে ললিতা চেন সমাজের মূলস্রোতে ফিরে আসায় ওই এলাকায় মাওবাদিদের মনোবল ভেঙে পড়েছে বলে পুলিশের দাবি। গিরিধরের উপর ২৫ লক্ষ এবং সঙ্গীতার উপরে ১৬ লাখ টাকা লক্ষ টাকার পুরস্কার ছিল।

    মূলস্রোতে ফিরে আসায় অর্থসাহায্য করবে সরকার (Maoist Surrender)

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে গিরিধরের স্ত্রী সঙ্গীতা উপরে ১৭ টি মামলা রয়েছে। ১৯৯৬ সাল থেকে ওই দম্পতি মাওবাদি কার্যকলাপের সঙ্গে ছিল। ধৃতরা সমাজের মূলধারায় Maoist Surrender) ফিরে আসায় তাঁদের ধন্যবাদ জানান মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস। জানা গেছে সমাজের মূলস্রোতে ফিরে আসার জন্য পুনর্বাসন যোজনার অন্তর্গত কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের তরফ থেকে গিরিধর মোট ১৫ লক্ষ টাকা এবং ললিতা সাড়ে আট লক্ষ টাকা পাবেন।

    মাওবাদি আন্দোলনের কোমর ভেঙেছে

    এদিন আত্মসমর্পণ পর্ব শেষে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস বলেন গিরিধর (Maoist Surrender) আত্মসমর্পণ করার পর গড়চিরৌলি এলাকায় মাওবাদি আন্দোলনের কোমর ভেঙে গিয়েছে। সরকার মাওবাদি সমস্যা শেষ করার জন্য বদ্ধপরিকর। এর জন্য মাওবাদিদের সমাজের মুখ্য ধারায় ফিরিয়ে আনার কথা ভাবা হচ্ছে। যারা অস্ত্রের পথ ত্যাগ করবেন তাঁদের সমাজে স্বাগত জানানো হবে।” আরও জানা গিয়েছে এর আগে ২৮ মে গণেশ এক মাওবাদী যার মাথায় ছয় লক্ষ টাকার পুরস্কার ছিল তিনি আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তাঁর পুরো নাম গণেশ গাট্টা পুণেম বলে জানা যায়।

    আরও পড়ুন: ‘কোবরা’র ট্রাকে আইইডি বিস্ফোরণ মাওবাদীদের, হত ২ জওয়ান

    ২০১৭ সাল থেকে তিনি মাওবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। গণেশ মাওবাদি দলের সহকারী কমান্ডার ছিলেন। ২০১৭ এবং ২০২২ সালে বিজাপুর এলাকায় বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ের নেতৃত্ব দিয়েছিল এই গণেশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “বালুরঘাট থেকে ছুটবে দক্ষিণ ভারতের ট্রেন”, বড় আশ্বাস দিলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: “বালুরঘাট থেকে ছুটবে দক্ষিণ ভারতের ট্রেন”, বড় আশ্বাস দিলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরের ছেলে ভোটে জিতেছেন, হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। মন্ত্রীসভায় জোড়া মন্ত্রক পেয়েছেন বালুরঘাটের দ্বিতীয় বারের বিজেপির সাংসদ। শিক্ষা মন্ত্রক ও উত্তর পূর্বাঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রকের মতো গুরুত্বপূর্ণ দফতরের প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মন্ত্রী হবার পর প্রথম  বালুরঘাট রেল স্টেশনের কাজ পরিদর্শন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    বালুরঘাট-দক্ষিণ ভারত ট্রেন চলবে (Sukanta Majumdar)

    পরিদর্শনে এসে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “বালুরঘাট স্টেশনের কাজের অগ্রগতি কতটা হয়েছে তা খতিয়ে দেখলাম। যেসব জায়গাগুলিতে আমার অসুবিধা মনে হয়েছে, সেগুলি ডিআরএমকে এবং নর্থ ফ্রন্টিয়ার রেলের জেনারেল ম্যানেজারকে জানাব। স্টেশন এখন অনেকটা সেজে উঠেছে। আরও কাজ হবে। লিফ্ট, চলমান সিঁড়ি লাগানোর কথা রয়েছে। আমিও তাড়া দেব যাতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এগুলি হয়ে যায়।” তিনি আরও বলেন, “বালুরঘাট স্টেশনের কাজ দ্রুত গতিতে চলছে। স্টেশনটি অনেকটা সেজে উঠেছে। আমরা কথাবার্তা শুরু করেছি। আমরা খুবই আশাবাদী। বালুরঘাট থেকে দক্ষিণ ভারতে ট্রেন চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু, প্রত্যেকটি লাইনেই কোনও না কোনও ট্রেন আছে। এরজন্য পরিকাঠামো আরও বাড়াতে হবে। দক্ষিণ ভারতের ট্রেন এখান থেকে চালু করতে গেলে এখানে আরও দুটি রেক রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। সেটা হওয়ার পরই আমরা বালুরঘাট থেকে দক্ষিণ ভারতের ট্রেন চালাতে পারব। তাই, শুধুমাত্র তৃতীয় প্ল্যাটফর্ম নয়, আরও দুটি রেল ট্র্যাক তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সেগুলির কাজ শেষ হলেই বালুরঘাট থেকে ছুটবে দক্ষিণ ভারতের ট্রেন।

    আরও পড়ুন: সমবায় ভোটে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়ী বিজেপি, তুলকালাম নন্দীগ্রাম

    স্থানীয় বাসিন্দাদের কী বক্তব্য?

    অনুপ দাস নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, আমাদের দক্ষিণ ভারতের একটা ট্রেন দরকার। চিকিৎসা করাতে জেলার বেশিরভাগ মানুষ দক্ষিণ ভারতের দিকে যায়। কিন্তু, সেখানে যেতে দু-তিনটি ট্রেন পরিবর্তন করতে হয়। আমাদের সাংসদ যদি বালুরঘাট (Balurghat) থেকে দক্ষিণ ভারতের ট্রেন চালু করেন, তাহলে আমাদের খুব ভালো হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Digha: দিঘার সৌন্দর্যকে ধরে রাখতে শুরু অবৈধ হকার উচ্ছেদ, জানাল প্রশাসন

    Digha: দিঘার সৌন্দর্যকে ধরে রাখতে শুরু অবৈধ হকার উচ্ছেদ, জানাল প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ দীর্ঘ দিন ধরেই সৈকত নগরী দিঘার (Digha) সৌন্দর্যকে ধরে রাখতে উদ্যোগী হয়েছে। এবার সমুদ্র সৈকতের অবৈধ হকার উচ্ছেদে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে এই পর্ষদ। রাস্তার পাশে থাকা ঝুপড়ি, অস্থায়ী দোকানঘর উচ্ছেদে কড়া অবস্থান নিয়েছে। যদিও আগে থেকে প্রশাসনের তরফ থেকে উচ্ছেদ করার নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। সোমবার এই উচ্ছেদের সময় পর্ষদের আধিকারিকদের সঙ্গে ছিল দিঘা থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী।

    দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদের বক্তব্য (Digha)

    দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদের পক্ষ থেকে হেড ক্লার্ক চন্দন কুমার জানিয়েছেন, “সমুদ্র সৈকতে বা বিচে আর কোনও অস্থায়ী দোকান রাখা যাবে না। তাই দিঘার (Digha) বিচ বরাবর হকারদের তুলে দেওয়া হচ্ছে। বেঞ্চে করে যারা ডাব বিক্রি করে, তাদের আজ সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসন এবং পর্ষদ থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে বিচের মধ্যে আর কাউকে বসতে দেওয়া হবে না।”

    আরও পড়ুনঃ তানিয়ার পর মহম্মদ হাবিবুল্লা, কাঁকসা থেকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার!

    একাধিক পেশার মানুষ প্রভাবিত হবেন (Digha)

    সৈকত নগরীকে সুন্দর করে ঢেলে সাজাতে উদ্যোগী হয়েছে প্রশাসন। দিঘায় (Digha) তৈরি হচ্ছে পুরীর আদলে জগন্নাথদেবের মন্দির। মন্দিরের উদ্বোধন হলে দর্শনার্থী এবং সমুদ্রে পর্যটকদের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে যাবে। দিঘার মুকুটে নতুন পালক যুক্ত হবে এই মন্দির। নিউ দিঘা ও ওল্ড দিঘা পর্যন্ত সমুদ্র সৈকত এবং রাস্তার দুই ধারে অবৈধ দখল সরাতে প্রশাসন এই কাজে নেমেছে। যদিও এখন সারা বছরই এই দিঘায় প্রচুর দর্শনার্থী থাকে। পরিবেশের ভারসাম্য এবং বাস্তুতন্ত্র ঠিক রাখতে এই কাজের প্রতি নজর দিয়েছে প্রশাসন। তবে এই বর্ষায় পর্যটকের প্রচুর ভিড় বাড়তে শুরু করেছে দিঘায়। সমুদ্রের বিচে চা, মাছ ভাজা, শঙ্খের জিনিস ও ডাবের দোকান সহ একাধিক পেশার মানুষকে রোজগার করতে দেখা যায়। কিন্তু এই উচ্ছেদের ফলে অনেক মানুষ দারুণ ভাবে প্রভাবিত হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। তবে প্রশাসনের এই পদক্ষেপে হকারদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jaishankar UAE Visit: সংযুক্ত আরব আমিরশাহি সফরে জয়শঙ্কর, প্রথমেই গেলেন মন্দিরে

    Jaishankar UAE Visit: সংযুক্ত আরব আমিরশাহি সফরে জয়শঙ্কর, প্রথমেই গেলেন মন্দিরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংযুক্ত আরব আমিরশাহি (Jaishankar UAE Visit) সফরে গিয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী ডঃ এস জয়শঙ্কর। সে দেশের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বসেছেন তিনি। আমিরাতের বিদেশ মন্ত্রী আব্দুল্লাহ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান জানিয়েছেন দ্বিপাক্ষিক বিষয় ছাড়াও তাঁদের কথা হয়েছে গাজার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়েও।

    বৈঠকের আগে মন্দিরে বিদেশমন্ত্রী

    দ্বিপাক্ষিক কথার আগে সেদেশে নেমে প্রথমেই জয়শঙ্কর (Jaishankar UAE Visit) পৌঁছে গিয়েছিলেন আরব দুনিয়ার সর্ববৃহৎ মন্দিরে। ব্যাপস মন্দির নামে পরিচিত বিশাল অক্ষর পুরুষোত্তম স্বামীনারায়ণ মন্দির উদ্বোধন হয়েছিল চলতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে। পুরোহিতদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। মন্দির পরিদর্শন করে তিনি এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “আবুধাবিতে অবস্থিত ব্যাপস হিন্দু মন্দির পরিদর্শন করেছি। এটি ভারত এবং আমিরশাহির দ্বিপাক্ষিক বন্ধুত্ব সহ দুনিয়ার জন্য সাংস্কৃতিক যোগাযোগের নিদর্শন। এই মন্দিরের মাধ্যমে গোটা পৃথিবীতে একটি সকারাত্মক বার্তা পৌঁছেছে।” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই মন্দিরের উদ্বোধন করেছিলেন ছলতি বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি। একই বছরে ভারতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীর এই মন্দির পরিদর্শন।

    সরকার গঠনের পর প্রথম বিদেশ সফর জয়শঙ্করের (Jaishankar UAE Visit)

    প্রসঙ্গত আমিরশাহির বিদেশমন্ত্রী আব্দুল্লাহ বিন জাহিদ আল নাহিয়ানের সঙ্গে আবুধাবিতে বৈঠক করেছেন জয়শঙ্কর। সেখানে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক কূটনীতি, পারস্পরিক সহযোগিতা, পরিকাঠামোগত উন্নয়ন সহ বিভিন্ন প্রসঙ্গে আলোচনা হয়েছে। গাজার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি ভারতের অবস্থান জানিয়েছেন  জয়শঙ্কর। সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে প্রচুর প্রবাসী ভারতীয় বাস করেন। প্রায় ৩৫ লক্ষ ভারতীয়কে নিয়ে সেখানে গড়ে উঠেছে দেশের বৃহত্তম প্রবাসী গোষ্ঠী। গত কয়েক বছরের দেশটির সঙ্গে ভারতের সম্পর্কে অনেকটাই উন্নতি হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

    ২০১৫ সালে প্রথম সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে সেই সফরে গিয়েছিলেন মোদি। ২০২২ সালে দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। মোদি ৩.০ সরকারে বিদেশমন্ত্রী জয়শংকরের এই প্রথম কোন বিদেশ সফর।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Terrorist Arrest: অনলাইনে গোবরা গ্রুপে জঙ্গিদের সঙ্গে যোগাযোগ! কীভাবে খোঁজ মিলল হাবিবুল্লার?

    Terrorist Arrest: অনলাইনে গোবরা গ্রুপে জঙ্গিদের সঙ্গে যোগাযোগ! কীভাবে খোঁজ মিলল হাবিবুল্লার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুরের কাঁকসা থেকে শনিবার মহম্মদ হাবিবুল্লা (Terrorist Arrest) নামে এক মেধাবী পড়ুয়াকে গ্রেফতার করল পর রাজ্য পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের (এসটিএফ)। ধৃতের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধি এবং ইউএপিএ ধারায় মামলা রুজু হয়েছে। জানা গিয়েছে, মানকর কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র হাবিবুল্লা। বছর কুড়ির ওই যুবক মানকর কলেজে কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করে। মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকে ৮০ শতাংশ নম্বরও পেয়েছে। স্কুলে মেধাবী ছাত্র হিসেবেই পরিচিত হাবিবুল্লা।

    কী করে খোঁজ পেল হাবিবুল্লার? (Terrorist Arrest)

    চলতি বছরের ১৪ মে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ সংগঠন আনসার-আল-ইসলাম থেকে নতুন মডিউল হিসেবে উত্থান হওয়া জঙ্গি সংগঠন শাহাদাত-এর দুই সক্রিয় সদস্য মহম্মদ আসাদুজ্জামান আসিফ ও মহম্মদ আহাদকে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেফতার করেছিল র‍্যাব। তাদের থেকেই খোঁজ মিলেছিল কাঁকসার মহম্মদ হাবিবুল্লার। ধৃত দু’জনের কাছ থেকে পাওয়া ‘গোবরা’ নামে একটি অনলাইন গ্রুপের সন্ধানও পেয়েছিল র‍্যাব। মহম্মদ হাবিবুল্লার (Terrorist Arrest) ল্যাপটপ থেকেও এই গোবরা গ্রুপের সন্ধান পেয়েছে এসটিএফ। নিয়মিত এই গ্রুপের মাধ্যমে অনলাইন মিটিংও করা হত। জানা গিয়েছে, আনসার-আল-ইসলাম অতীতে আনসারুল্লাহ বাংলা টিম নামে পরিচিত ছিল। ২০১৫ সালে আনসারুল্লাহ বাংলা টিমকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলে নাম বদল করে এই সংগঠনটি। এরপর ২০১৭ সালে আনসার-আল-ইসলাম সংগঠনটিকেও নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বাংলাদেশ সরকার। গোপনে তারা জাল বিস্তার করছিল। পাশাপাশি, বাংলাদেশের জঙ্গি সংগঠন জামাতুল মুজাহিদিনের প্রাক্তন শীর্ষ নেতা সালাউদ্দিন ওরফে বড়ভাই শাহাদাত-এর প্রতিষ্ঠাতা বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: সমবায় ভোটে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়ী বিজেপি, তুলকালাম নন্দীগ্রাম

    হাবিবুল্লার ওপর নজরদারি চালাচ্ছিল এসটিএফ

    গোয়েন্দারা জানাচ্ছেন, সম্প্রতি শাহাদাত- এর সদস্যদের কিছু দিনের জন্য সমস্ত যোগাযোগ বন্ধ রেখে গা ঢাকা দেওয়ার নির্দেশ অডিও ক্লিপের মাধ্যমে দিয়েছিল ভারতে থাকা সালাউদ্দিন (Terrorist Arrest) । সেই বার্তা পেয়েই শাহদাত-এর সদস্যরা নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। জানা গিয়েছে, হাবিবুল্লার দিকে গত ২০-২৫ দিন ধরে নজর রেখেছিলেন এসটিএফ কর্তারা। কয়েকদিন আগে হাবিবুল্লার মোবাইল থেকে একটি সন্দেহজনক ফোন যায় দক্ষিণ ভারতের একটি রাজ্যে। সেই ফোন ট্র্যাক করে বেশ কিছু তথ্য হাতে এসে যায় এসটিএফ কর্তাদের। এরপরই হাবিবুল্লাকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে জেরা করে বড়ভাই-এর হদিশ পেয়েছেন গোয়েন্দারা।

    ১৪ দিনের হেফাজত হাবিবুল্লার

    এর আগে জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে কাঁকসা থেকে এক ছাত্রকে গ্রেফতার করেছিল এনআইএ। ২০১৬-র ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখ কাঁকসার গোপালপুর উত্তরপাড়া থেকে একটি বেসরকারি কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র আশিক আহমেদকে গ্রেফতার করেছিল এনআইএ। পাকিস্তানের জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসআই-এর হয়ে তখন যুক্ত থাকার অভিযোগ উঠেছিল আশিকের বিরুদ্ধে। এসটিএফের পুলিশ সুপার ইন্দ্রজিৎ বসু বলেন, ‘গ্রেফতারের পর আদালতের নির্দেশে হাবিবুল্লাকে (Terrorist Arrest) ১৪ দিনের হেফাজতে নিয়েছি। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বাকি তথ্য জানার চেষ্টা করা হবে। তদন্তের স্বার্থের বেশি বলা সম্ভব নয়।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Terrorist in Bengal: তানিয়ার পর মহম্মদ হাবিবুল্লা, কাঁকসা থেকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার!

    Terrorist in Bengal: তানিয়ার পর মহম্মদ হাবিবুল্লা, কাঁকসা থেকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তানিয়ার পারভিনের পর এবার মহম্মদ হাবিবুল্লার নাম। তাঁকে জঙ্গি (Terrorist in Bengal) সন্দেহে গ্রেফতার করা হয়েছে। দুজনের ক্ষেত্রেই সাধারণ বিষয় হল, উভয়েই মেধাবী পড়ুয়া। কিন্তু এই কীভাবে এই মেধাবী পড়ুয়ারা জঙ্গিদের জালে ধরা পড়ছে? কেন এই জঙ্গিদের জাল কেটে বের হতে পারছে না, এই বিষয়ে উঠছে প্রশ্ন। তারা প্রত্যেক কাজের মধ্যে দিয়ে নিজেকে যেমন বিপদে ফেলছে, ঠিক একইভাবে ফেলেছে দেশ-সমাজ-রাষ্ট্রকেও। যেখানে মেধাবী পড়ুয়াদের মেধা দেশের উন্নতি-প্রগতির জন্য ব্যবহার করা উচিত, সেখানে এই মেধা ধ্বংসের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। এই নিয়ে উঠছে বিস্তর প্রশ্ন।

    দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র হবিবুল্লা (Terrorist in Bengal)

    হাবিবুল্লা পূর্ব বর্ধমানের বুদবুদ থানার মানকর কলেজের কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। বাংলাদেশে সক্রিয় জঙ্গি সংগঠনের (Terrorist in Bengal) মধ্যে হল আনসার-আল-ইসলাম এবং শাহদাত। তদন্তকারী সংস্থা এসটিএফ জানিয়েছে, হাবিবুল্লা আনসার-আল-ইসলামের সঙ্গে সংযুক্ত থাকার সূত্র মিলেছে। ওই জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সামাজিক মাধ্যমে নানান তথ্যের আদান-প্রদান চলত বলে জানা গিয়েছে। এই নিয়ে আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের অন্তর্গত কাঁকসা থানায় মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, হাবিবুল্লার ভাই অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রকেও গ্রেফতার করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃমুসলমান পরিচয় গোপন রেখে বাংলাদেশি যুবক পড়েছেন নন্দীগ্রামের মাদ্রাসায়! চাঞ্চল্যকর তথ্য

    আগেও জঙ্গি গ্রেফতার হেয়েছে

    আগে উত্তর ২৪ পরগনার বাদুড়িয়া থেকে স্থানীয় কলেজের দ্বিতীয়বর্ষের ছাত্রী তানিয়া পারভিনকে গ্রেফতার করেছিল রাজ্য পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্স। জঙ্গিযোগের (Terrorist in Bengal) সন্দেহে তাকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। তদন্তে নেমে এনআইএ জানতে পেরেছিল, নিয়মিত পাকিস্তানের লস্কর কমান্ড্যারের সঙ্গে যোগরেখে চলত তানিয়া। বাদুড়িয়ায় বসেই জঙ্গি মডিউল তৈরি করেছিল সে। এনআইএ সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, কাশ্মীরের বন্দিপোরার বাসিন্দা আলতাফ নামে স্কুলের শিক্ষকদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল তানিয়ার। এই আলতাফ বাদুড়িয়া থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিয়েছিল। আরও জানা গিয়েছে আলতাফ কম বয়সী যুবক-যুবতীদের টার্গেট করে জঙ্গি সংগঠনের সদস্যপদ পাইয়ে দেওয়ার কাজ করত। তানিয়ার সঙ্গে আলতাফের সামাজিক মাধ্যমে যোগাযোগ হয়। এরপর লস্ক-ই-তৈবা নামক পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হয় তানিয়া। কীভাবে তানিয়া ও হাবিবুল্লার (Terrorist in Bengal) মতো যুবক-যুবতীরা এই ভাবে নাশকতা মূলক কাজে যুক্ত হয়, তাই নিয়ে ভাবাচ্ছে সাধারণ মানুষকে।    

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TMC Conflict: সমবায়ের হিসেব চাওয়া নিয়ে গোলমাল! প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল, উত্তপ্ত মেমারি

    TMC Conflict: সমবায়ের হিসেব চাওয়া নিয়ে গোলমাল! প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল, উত্তপ্ত মেমারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দলের (TMC Conflict) কারণে উত্তাল হয়ে উঠল পূর্ব মেদিনীপুরের মেমারি। প্রকাশ্যে দলেরই দুপক্ষের কর্মী-সমর্থকরা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহল ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (TMC Conflict)

    মেমারির আমাদপুর ইউনিয়ন কো-অপারেটিভ এগ্রিকালচারাল ক্রেডিট সোসাইটি লিমিটেড নামে সমবায় সমিতিতে বকেয়া লোন, সমবায় ভোট, হার্ভেস্টর ট্রাক্টর-সহ একাধিক বিষয়ে হিসাবের দাবিকে কেন্দ্র করে মিটিং চলছিল রবিবার। সেখানেই মেমারির বিধায়ক মধুসূধন ভট্টাচার্য ও মেমারি-১ ব্লক সভাপতির নিত্যানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুগামীদের মধ্যে ঝামেলা বাধে। মূলত, সমবায় সমিতির হিসেব চাওয়া নিয়ে গোলমাল (TMC Conflict)। আর তার জেরেই শাসকদলের দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাঠি নিয়ে তৃণমূল কর্মীদের তাড়া করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পুলিশের হস্তক্ষেপে গন্ডগোল থামে। হামলা প্রসঙ্গে ব্লক সভাপতির এক অনুগামী বলেন, “১১৬ নম্বর বুথের সদস্যদের সঙ্গে ঝামেলা। শুধু জিজ্ঞাসা করেছি, কী হয়েছে? তাতেই দলের বিধায়ক মধুসূদন ভট্টাচার্যের লোকজন আমাদের মারতে শুরু করল। আমরা ব্লক সভাপতি নিত্যানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুগামী বলে তুলে নিয়ে গিয়ে মারধর করে। সমবায়ের হিসেব চাইতে গেলে ব্লক সভাপতির অন্য অনুগামীদের ওপর চড়াও হয়।”

    আরও পড়ুন: সমবায় ভোটে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়ী বিজেপি, তুলকালাম নন্দীগ্রাম

    তৃণমূল বিধায়ক কী সাফাই দিলেন?

    তৃণমূল বিধায়ক (Memari) মধুসূদন ভট্টাচার্য বলেন, “যে ঘটনা ঘটুক, সেটা অনভিপ্রেত। কার দোষে কী হয়েছে, পুলিশ দেখছে। তারা ব্যবস্থা নেবে। এই কো-অপারেটিভ সমিতির সঙ্গে আমি ছাত্রাবস্থা থেকে জড়িয়ে। এখানকার সাধারণ সদস্যও আমি। আমিও সেখানে ছিলাম। হঠাৎই উত্তেজনা ছড়ায়। কিছু এদিক ওদিক কথা হয়। আমরা বলি, কাজ করতে গিয়ে কোনও অসুবিধা থাকলে তা দেখার জন্য প্রশাসন আছে। সিআই, অডিটর আছেন। তাঁরা যে পরামর্শ দেবেন সে মতো সমিতি চলবে। আমরা বলি যথাযথ জায়গায় পাঠান। তারা উত্তর চাইলে দেব। ওরা রাজি হয়নি। বরং আজেবাজে কথা বলতে থাকে। আমাদের কর্মীরা কোনও হামলা চালাইনি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladeshi Infiltration: মুসলমান পরিচয় গোপন রেখে বাংলাদেশি যুবক পড়েছেন নন্দীগ্রামের মাদ্রাসায়! চাঞ্চল্যকর তথ্য

    Bangladeshi Infiltration: মুসলমান পরিচয় গোপন রেখে বাংলাদেশি যুবক পড়েছেন নন্দীগ্রামের মাদ্রাসায়! চাঞ্চল্যকর তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশ থেকে ভারতে অনুপ্রবেশ (Bangladeshi Infiltration) করে নিজের ভুয়ো হিন্দু পরিচয়পত্র তৈরি করেছে এক যুবক। ঠিক তারপর বাংলাদেশে যাওয়ার সময় এই মুসলিম যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল রবিবার গুজরাটের সুরাট থেকে তাকে আটক করেছে তদন্তকারী দল। তল্লাশি চালিয়ে তার কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে হলদিয়া মহকুমার নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের গুমগড় হাই মাদ্রাসার দাউদপুরের একটি সার্টিফিকেট। ফলে তার কাছে মিলেছে বাংলার বিশেষ যোগসূত্র। এই নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    গুজরাট প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য (Bangladeshi Infiltration)

    গুজরাট সরকারের পুলিশ প্রতিমন্ত্রী হর্ষ সাংভি এক্স হ্যান্ডেলে এবিষয় সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, “পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সহায়তায় চলা একটি মাদ্রাসার সাহায্যে এই যুবক (Bangladeshi Infiltration) নিজের ধর্মীয় পরিচয় জাল করেছে। মাদ্রাসার ভুয়ো শংসাপত্র ব্যবহার করে হিন্দু নামে জাল নথিপত্র তৈরি করেছে।” জানা গিয়েছে এই যুবক গত ২০১০ সালে নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের গুমগড় হাই মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেছিল। তার বাড়ি নদিয়ার কৃষ্ণনগরে। তার সার্টিফিকেটে ৩০ এপ্রিল ২০১০ সালের উল্লেখ পাওয়া যায়। যদিও সেই সময় রাজ্যের শাসনে ছিল বামফ্রন্ট সরকার। এখন প্রশ্ন উঠছে কেন বাংলাদেশি মুসলমান যুবক হিন্দু নামে মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেছিল? পরিবারের সদস্যরাই বা কোথায়?

    বিজেপির বক্তব্য

    পূর্ব মেদিনীপুরের বিজেপি নেতা অভিজিৎ মাইতি তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেছেন, “এই রাজ্যের শিক্ষার কী হাল বোঝাই যাচ্ছে। তৃণমূল নেতাদের সুপারিশে সার্টিফিকেট পেয়েছে ওই যুবক। এগুলি অনুপ্রবেশের (Bangladeshi Infiltration) বাস্তব উদাহরণ।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের সভাপতি বাপ্পাদিত্য গর্গ বলেছেন, “২০১০ সাল মানে সিপিএমের সূর্য ডুবু ডুবু ভাব। সেই সময়ে চিরকুটে চাকরি হতো। একই ভাবে অবৈধ কাজ হতো। নন্দীগ্রামে কোন সিপিএম নেতার নির্দেশে এই কাজ (Bangladeshi Infiltration) হয়েছিল তার খোঁজ নিতে হবে। হাইমাদ্রসার প্রধান শিক্ষককে ডেকে তদন্ত করা হোক।”

    মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষকের দাবি

    সেই সময়ের মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক গোপালকৃষ্ণ দাস বলেছেন, “সার্টিফিকেটে (Bangladeshi Infiltration) এই সই আমার নয়। আমাকে এড়িয়ে এই সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে।” আবার জেলার সিপিএম সম্পাদক নিরঞ্জন সিহি বলেছেন, “স্কুলে ভর্তির সময় রেসিডেন্সিয়াল শংসাপত্র এবং এইট পাসের সার্টিফিকেট খতিয়ে দেখতে হবে। প্রধান শিক্ষকের সই জাল না সঠিক, তাকে প্রমাণ করে দেখতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NEET-UG Retest: রিটেস্টে গরহাজির প্রায় ৫০ শতাংশ পড়ুয়া, বাদ যাবে অতিরিক্ত নম্বর

    NEET-UG Retest: রিটেস্টে গরহাজির প্রায় ৫০ শতাংশ পড়ুয়া, বাদ যাবে অতিরিক্ত নম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতিরিক্ত নম্বর পাওয়ার জন্য নিট পরীক্ষায় ১৫৬৩ জন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করে আদালত। অতিরিক্ত নম্বর পাওয়া সেই সব ছাত্রছাত্রীর জন্য রবিবার (NEET- UG Retest) পরীক্ষার আয়োজন হয়। কিন্তু সেই পরীক্ষায় ৭৫০ জন ছাত্র পরীক্ষাই দিলেন না। অর্থাৎ গরহাজির পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৫০ শতাংশ।

    অর্ধেক পরীক্ষার্থী গরহাজির (NEET- UG Retest)

    প্রসঙ্গত নিট পরীক্ষায় ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। বিপুল অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্নপত্র ছাত্রদের আগের দিন পৌঁছে দেওয়া থেকে শুরু করে ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে প্রশ্নপত্র ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এমনকি মেঘালয়, হরিয়ানা, চন্ডিগড়, গুজরাট ও ছত্রিশগড়ের মোট ছটি পরীক্ষা কেন্দ্রে দেরিতে পরীক্ষা শুরু হওয়ার কারণে অতিরিক্ত মার্কস দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। এরপর এই নানা বিতর্ক জুড়ে যায় এই পরীক্ষার সঙ্গে।  এর জেরেই পুনরায় (NEET- UG Retest) পরীক্ষার আয়োজন করা হয়।

    রিটেরস্টের ফল বেরোবে ৩০ জুন  

    সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্রকে জানিয়ে দেয়, অতিরিক্ত নম্বর বাতিল করা হচ্ছে। কেন্দ্রের তরফে পাল্টা জানানো হয় চাইলে আবার (NEET- UG Retest) পরীক্ষা দিতে পারবেন ওই পরীক্ষার্থীরা। কিন্তু পরীক্ষা না দিলে অতিরিক্ত নম্বর বাতিল হবে। রবিবার সেই রিটেস্ট পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। কিন্তু তাতে অর্ধেক পরীক্ষার্থী গড়হাজির ছিলেন। ৩০ জুন এই পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হবে।

    শিক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

    অন্যদিকে উত্তরপ্রদেশ সরকার প্রশ্ন ফাঁস রুখতে কড়া আইন আনার কথা ভাবছে। ওই আইনে থাকছে কঠিন শাস্তির বিধান। থাকবে মোটা অংকের জরিমানা থেকে জেলের ব্যবস্থা। এমনকি বুলডোজার দিয়ে বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়ার বিধানও থাকতে পারে। সূত্রের খবর ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি ‘নেট’ এবং ‘নিট’ পরীক্ষা বাতিল ঘোষণা করতেই উত্তরপ্রদেশ সরকার এ বিষয়ে কঠোর আইন আনতে তৎপর হয়েছে। এবিষয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, ‘‘নিটে দুর্নীতি (UGC NET Controversy) প্রমাণিত হলে দোষীরা অবশ্যই শাস্তি পাবে। নেটের ক্ষেত্রেও বিষয়টি তাই।

    আরও পড়ুন: স্থগিত নিট-পিজি পরীক্ষাও! ফের নেওয়া হচ্ছে নিট, আরেকবার প্রশ্ন ফাঁস নয় তো? প্রশ্ন পরীক্ষার্থীদের

    কাউকে কোনও অবস্থাতেই রেয়াত করা হবে না। আমি তার গ্যারান্টি দিচ্ছি। পরীক্ষা পদ্ধতির উপর বিশ্বাসযোগ্যতা ফিরিয়ে আনার দায়িত্ব আমার।’’ যাতে পরীক্ষার্থীদের বছর নষ্ট না হয় এর জন্য সরকারের তরফে নানান সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। একদিকে রিটেস্ট (NEET- UG Retest) অন্যদিকে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ নেই তাঁদের কাউন্সিলিং চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share