Tag: world

world

  • World Health Assembly: “একটি সুস্থ বিশ্বের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে অন্তর্ভুক্তিকরণ, সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গি এবং সহযোগিতার ওপর”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    World Health Assembly: “একটি সুস্থ বিশ্বের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে অন্তর্ভুক্তিকরণ, সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গি এবং সহযোগিতার ওপর”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “একটি সুস্থ বিশ্বের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে অন্তর্ভুক্তিকরণ, সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গি এবং সহযোগিতার ওপর। ভারতের স্বাস্থ্য সংস্কারে অন্তর্ভুক্তিকরণ প্রধান নীতি। আমরা আয়ুষ্মান ভারত চালাচ্ছি—বিশ্বের বৃহত্তম স্বাস্থ্যবিমা প্রকল্প।” মঙ্গলবার এমনই মন্তব্য করেন (World Health Assembly) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন নয়াদিল্লি থেকে ভার্চুয়ালি জেনেভায় অনুষ্ঠিত ৭৮তম বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনে ভাষণ দেন তিনি (PM Modi)। ‘এক বিশ্ব, এক স্বাস্থ্য’ এই ঐক্যবদ্ধ মূলভাবের আওতায় বিশ্ব স্বাস্থ্য উদ্যোগে ভারতের অবদানের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।

    আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প (World Health Assembly)

    এদিন তাঁর ভাষণে অবধারিতভাবেই আসে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের কথা। তিনি বলেন, “আমরা আয়ুষ্মান ভারত চালাচ্ছি—বিশ্বের বৃহত্তম স্বাস্থ্যবিমা প্রকল্প। এটি ৫৮ কোটি মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করে এবং বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান করে। সম্প্রতি এই কর্মসূচি সম্প্রসারিত হয়ে ৭০ বছরের ঊর্ধ্বে সব ভারতীয়কেও আওতায় এনেছে।” প্রধানমন্ত্রী ভারতের হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস সেন্টার নেটওয়ার্কের গুরুত্বও তুলে ধরেন, যা ক্যানসার, ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশনের মতো রোগ চিহ্নিত ও নির্ণয়ে কাজ করে।

    হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস সেন্টারের বিশাল নেটওয়ার্ক

    তিনি বলেন, “আমাদের কাছে হাজার হাজার হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস সেন্টারের একটি বিশাল নেটওয়ার্ক রয়েছে। এরা ক্যানসার, ডায়াবেটিস এবং হাইপারটেনশনের মতো রোগ নির্ণয় ও চিহ্নিত করে। হাজার হাজার সরকারি ফার্মাসিস্ট বাজারদরের তুলনায় অনেক কম দামে উচ্চ মানের ওষুধ সরবরাহ করে।” এদিনের বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী ভারতের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো, উদ্ভাবন ও বৈশ্বিক সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি ফের মনে করিয়ে দেন।

    প্রধানমন্ত্রী এ বছর আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে অংশগ্রহণের জন্য দেশগুলোকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। এবার যোগ দিবসের থিম “এক পৃথিবী, এক স্বাস্থ্য-এর জন্য যোগ” (World Health Assembly)।

    তিনি বলেন, জুন মাসে ১১তম আন্তর্জাতিক যোগ দিবস অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ বছরের থিম হল ‘এক পৃথিবী, এক স্বাস্থ্য-এর জন্য যোগ’। যে দেশ থেকে যোগ বিশ্বকে উপহার দেওয়া হয়েছে, সেই দেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমি সকল দেশকে এতে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানাই।” প্রধানমন্ত্রী ডব্লিউএইচও (WHO) -র সদস্য দেশগুলোকে ভবিষ্যৎ মহামারির বিরুদ্ধে আরও শক্তিশালী সহযোগিতার লক্ষ্যে আইএনবি চুক্তি সফলভাবে আলোচনার জন্য অভিনন্দনও জানিয়েছেন।

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আমি ডব্লিউএইচও এবং সমস্ত সদস্য দেশকে আইএনবি চুক্তির সফল আলোচনার জন্য অভিনন্দন জানাই। এটি একটি যৌথ অঙ্গীকার, যার মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যতের মহামারির বিরুদ্ধে বৃহত্তর সহযোগিতার সঙ্গে লড়াই করতে পারব এবং একটি সুস্থ পৃথিবী গড়ে তুলতে পারব। আসুন আমরা নিশ্চিত করি, যেন কেউ পিছিয়ে না পড়ে (World Health Assembly)।”

  • Pahalgam Terror Attack: পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার তীব্র নিন্দা আরব মুলুকের, কে কী বলল?

    Pahalgam Terror Attack: পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার তীব্র নিন্দা আরব মুলুকের, কে কী বলল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে পর্যটকদের ওপর জঙ্গি হামলার (Pahalgam Terror Attack) তীব্র নিন্দা করেছে আরব বিশ্বের (Arab World) বিভিন্ন দেশ। মঙ্গলবারই দু’দিনের সৌদি আরব সফরে গিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিনই দুপুরে পহেলগাঁওয়ে বেছে বেছে হিন্দু পর্যটকদের গুলি করে হত্যা করা হয়। জঙ্গি হামলায় এক নেপালি-সহ মোট ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে আরব বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।

    কুয়েতের প্রতিক্রিয়া (Pahalgam Terror Attack)

    কুয়েতের ক্রাউন প্রিন্স, সাবাহ খালেদ আল হামাদ আল সাবাহ পহেলগাঁওয়ে মর্মান্তিক প্রাণহানির জন্য বুধবারই রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে। দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন আহতদের। সৌদি আরবের বিদেশমন্ত্রকও এই হামলার নিন্দা করে জারি করেছে বিবৃতি। তাতে বলা হয়েছে, “সব ধরনের হিংসা, চরমপন্থা এবং অসামরিক নাগরিকদের টার্গেটে পরিণত করার ক্ষেত্রে সৌদি আরব তার দৃঢ় অবস্থান নিশ্চিত করে।” বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, “ভুক্তভোগীদের পরিবার ও ভারত প্রজাতন্ত্রের সরকার ও জনগণের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা ও সহানুভূতি প্রকাশ করা হচ্ছে।”

    সৌদি আরবের প্রতিক্রিয়া

    প্রধানমন্ত্রীর সৌদি আরব সফরের সময় দুই দেশই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে তাদের ঐক্যবদ্ধ অবস্থান জানিয়ে দিয়েছে। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “উভয় পক্ষ ২০২৫ সালের ২২ এপ্রিল জম্মু-কাশ্মীরের পহলেগাঁওয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে, যেখানে নিরীহ অসামরিক নাগরিকদের প্রাণহানি ঘটেছে।” বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “যে কোনও কারণেই হোক না কেন, কোনও জঙ্গি কর্মকাণ্ডের কোনও যুক্তিসঙ্গত কারণ থাকতে পারে না। উভয় পক্ষই সন্ত্রাসবাদকে কোনও নির্দিষ্ট জাতি, ধর্ম বা সংস্কৃতির সঙ্গে যুক্ত করার যে কোনও প্রচেষ্টা প্রত্যাখ্যান করেছে এবং জোর দিয়ে বলেছে যে সন্ত্রাসবাদ এবং সকল ধরণের সহিংস চরমপন্থা মানবতার জন্য সবচেয়ে গুরুতর হুমকির মধ্যে রয়েছে (Pahalgam Terror Attack)।”

    জঙ্গি হামলার কড়া নিন্দা করেছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিও। মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, “সংযুক্ত আরব আমিরশাহি এই অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা করছে এবং আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করার লক্ষ্যে সকল ধরণের হিংসা ও সন্ত্রাসবাদকে স্থায়ীভাবে প্রত্যাখ্যান করছে (Arab World)।” সংযুক্ত আরব আমিরশাহি ভারত সরকার ও জনগণের পাশাপাশি নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনাও জানিয়েছে এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছে (Pahalgam Terror Attack)।

  • Hardeep Puri:  ২ বছরে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মেট্রো নেটওয়ার্ক থাকবে ভারতে! দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    Hardeep Puri: ২ বছরে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মেট্রো নেটওয়ার্ক থাকবে ভারতে! দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী দু’বছরের মধ্যে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মেট্রো ব্যবস্থা থাকবে ভারতে, জানালেন হরদীপ সিং পুরী (Hardeep Puri)। বর্তমানে প্রতিদিন প্রায় ১ কোটি মানুষ মেট্রোতে চড়েন। এই ১ কোটি মানুষের মধ্যে প্রায় ৭৩ লক্ষ যাত্রী দিল্লির অধিবাসী। আর প্রতিনিয়ত যেভাবে শহরগুলিতে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তার ওপর ভিত্তি করে এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী বলেন,”আজ আমাদের দেশে (India) ৯৪৫ কিলোমিটার মেট্রো সিস্টেম কাজ করছে, এবং আমাদের আরও ১,০০০টি সিস্টেম নির্মীয়মান। ফলে আশা করা যায় আগামী দুই থেকে আড়াই বছরের মধ্যে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগর পরিবহণ মেট্রো থাকবে আমাদের দেশে।” কারণ জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মানুষ শহুরে জীবনযাত্রা ও শহুরে পরিবহণের ওপর বেশি করে নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে।

    হরদীপ পুরীর বক্তব্য (Hardeep Puri)

    দিল্লি-গাজিয়াবাদ-মিরাট আরআরটিএস করিডোর নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “এটি শহরগুলির মধ্যে একটি উচ্চ-গতির সংযোগ। বর্তমান ট্র্যাফিক পরিস্থিতিতে দিল্লি এবং মিরাটের মধ্যে দূরত্ব সাধারণত ৩ ঘণ্টার মধ্যে কভার করা যায়। তবে এই মেট্রো সিস্টেম প্রস্তুত হলে, এই দুরত্ব ৫০-৫৫ মিনিটের মধ্যে পৌঁছনো যাবে। যা পরবর্তীকালে একটি খুব বড় উন্নয়নের দিক প্রশস্ত করবে।” একই সঙ্গে তিনি আরও জানান যে, অর্থনৈতিক বৃদ্ধির সাথে সাথে শহরের স্থান এবং খাতে প্রাপ্ত বিনিয়োগও বাড়বে।

    আরও পড়ুন: ঘুচল কানাডিয়ান পরিচয়! দেশের নাগরিক হিসেবে প্রথম ভোটদান অক্ষয়ের

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী (Hardeep Puri) জানিয়েছেন, গত ১০ বছরে তৈরি হওয়া উন্নয়ন এবং দেশে (India) মেট্রো সিস্টেমের সম্প্রসারণের বিষয়টি সারা দেশে ছাড়িয়ে গেছে। ফলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তৃতীয় মেয়াদে ভবিষ্যতে কী কী নতুন উদ্যোগ নেওয়া উচিত সে সম্পর্কে তথ্যপূর্ণ পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • International Women’s Day: আজ আন্তর্জাতিক নারী দিবস, এই দিনটির বিশেষত্ব জানেন?

    International Women’s Day: আজ আন্তর্জাতিক নারী দিবস, এই দিনটির বিশেষত্ব জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ৮ মার্চ, আন্তর্জাতিক নারী দিবস। প্রতিবছর এই দিনটি আন্তর্জাতিক নারী দিবস (International Women’s Day) হিসেবে পালিত হয়। এই দিনের মূল উদ্দেশ্য হল, সমাজে পুরুষ এবং নারীর বিভেদকে দূর করা। পুরুষের তুলায় নারীকে করুণার দৃষ্টিতে বা অবহেলিত না দেখে সামাজিক সাম্যের কথাকে প্রাধান্য দেওয়া হয় এই দিনে। প্রত্যেক নারীর অধিকারকে সুরক্ষিত করাই এই নারী দিবসের প্রধান ভাবনা।

    কীভাবে শুরু নারী দিবসের ভাবনা (International Women’s Day)?

    সালটা ১৯০৯। সেই সময় থেকেই সারা বিশ্বে পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীরা বিশেষ জায়গা তৈরি করতে শুরু করে। আমেরিকার সোশ্যালিস্ট পার্টির ঘোষণার পর রাষ্ট্রসংঘে আন্তর্জাতিক নারী দিবস (International Women’s Day) সম্পর্কে ঘোষণা হয়। এরপর থেকেই সমাজে নারীদের সমান অধিকার, ভোটের অধিকার এবং বৈষম্যকে দূরীকরণের বিষয়ে নানা স্তরে দাবি-দাওয়া উঠতে শুরু করে। পরে ১৯১১ সালের ৮ মার্চ অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক, জার্মানি এবং সুইৎজারল্যান্ডে প্রথম আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপিত হয়। এরপর একই দিন থেকে পালিত হয় সারা বিশ্বে। 

    নারী দিবসের গুরুত্ব

    এই আন্তর্জাতিক নারী দিবসের (International Women’s Day) বিরাট গুরুত্ব রয়েছে। সমাজে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে নারীদের গুরুত্বকে তুলে ধরা হয়ে থাকে। সমাজে নারীরা নিজেদের প্রতিবন্ধকতাকে কীভাবে অতিক্রম করে এগিয়ে চলেছে সেই বিষয়ে আলোকপাত করার একটা প্রয়াস থাকে এই দিনে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং আর্থিক ক্ষেত্রে বিশেষ ক্ষমতায়ন এবং লিঙ্গবৈষম্য দূরীকরণের কথাও এই দিনে বলা হয়। সর্বত্র ৮ মার্চকে মাথায় রেখে নারীদের নিয়ে নানা রকম সম্মেলন এবং কর্মশালার আয়োজন করা হয়ে থাকে। একইসঙ্গে, নারী নির্যাতনের বিষয়কে সমাজের সকল স্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া এবং সচেতন করার প্রচেষ্টা করা হয়ে থাকে।

    এই বছরের থিম

    আন্তর্জাতিক নারী দিবস (International Women’s Day) প্রতি বছর একটি বিশেষ থিম নিয়ে পালিত হয়। এ বছর এই থিম হল ‘বিনিয়োগে নারী এবং দ্রুত অগ্রগতি।’ অর্থাৎ বিনিয়োগ ক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধিকে তুলে ধরা হয়েছে। থিমে মূলত অর্থনৈতিক দিকে নারী সমাজের স্বনির্ভরতার বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। ২০২৪ সালের নারী দিবসের প্রচারাভিযানে লিঙ্গ সমতা অর্জনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আন্তর্জাতিক নারী দিবসের তাৎপর্য তখনই স্বার্থক, যখন এটি নারীদের সামনে থাকা সকল বাধাকে ভেঙে দিতে সক্ষম হবে। সমস্ত চ্যালেঞ্জ উপেক্ষা করে এমন একটি পরিবেশ তৈরি করবে যেখানে সমস্ত নারীকে মর্যাদা ও সম্মান করার ভাবধারাকে সুরক্ষিত রাখবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share