Tag: Yogi

Yogi

  • Baba Ramdev: “রামদেবের সমস্যা না থাকলে, রহমানের কেন?”, কানওয়ার বিতর্কে প্রশ্ন যোগগুরুর

    Baba Ramdev: “রামদেবের সমস্যা না থাকলে, রহমানের কেন?”, কানওয়ার বিতর্কে প্রশ্ন যোগগুরুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যদি রামদেবের কোনও সমস্যা না থাকে, তাহলে রহমানের থাকবে কেন?” প্রশ্নগুলি যিনি করলেন, তামাম বিশ্ব তাঁকে চেনে যোগগুরু হিসেবে। তিনি বাবা রামদেব (Baba Ramdev)। কানওয়ার তীর্থ যাত্রা (Kanwar Yatra) নিয়ে যে বিতর্কের জন্ম হয়েছে উত্তরপ্রদেশ সরকারের দেওয়া একটি নির্দেশিকাকে ঘিরে, তার জেরেই এহেন প্রতিক্রিয়া যোগগুরুর।

    রামদেবের প্রশ্ন (Baba Ramdev)

    তিনি বলেন, “নিজের পরিচয় প্রকাশ করতে আপত্তি কোথায়? পরিচয় প্রকাশ করতে যদি রামদেবের কোনও সমস্যা না থাকে, তাহলে রহমানের থাকবে কেন? প্রত্যেকের তাঁদের নাম নিয়ে গর্ব বোধ করা উচিত। নাম লুকোনোর তো প্রয়োজন নেই। কাজের ক্ষেত্রে প্রয়োজন কেবল বিশুদ্ধতার।” রামদেব বলেন, “যদি আমাদের কাজে কোনও ভেজাল না থাকে, তাহলে আমরা হিন্দু না মুসলমান কিংবা অন্য কোনও সম্প্রদায়ের কিনা, সে প্রশ্ন ওঠে না।” প্রসঙ্গত, কানোয়ার তীর্থ যাত্রা উপলক্ষে সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথের সরকার একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। রাজ্য সরকারের নির্দেশ, কানোয়ার যাত্রার প্রতিটি রুটে যেসব খাবারের দোকান রয়েছে, সেগুলিতে বড় বড় ব্যানারে লিখতে হবে দোকান মালিকের নাম। যোগী সরকারের এহেন নির্দেশিকার জেরেই দানা বেঁধেছে বিতর্ক।

    সরকারি সিদ্ধান্তকে স্বাগত মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের

    উত্তরপ্রদেশ সরকারের সমালোচনায় যখন মুখর হয়েছে বিভিন্ন সংগঠন, তখন যোগী সরকারের এহেন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চ। মঞ্চের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, খোলা মনে কানওয়ার যাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের স্বাগত জানাবে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষজন। মঞ্চের তরফে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে, কানওয়ার যাত্রা পথের পাশে থাকা মুসলমান দোকানদাররা হিন্দুদের ধর্মীয় বিশ্বাসের মর্যাদা দেবেন। ফি বছর শ্রাবণ মাসে কানোয়ার যাত্রায় যোগ (Baba Ramdev) দেন হাজার হাজার পুণ্যার্থী। হরিদ্বার, গোমুখ, গঙ্গোত্রী থেকে গঙ্গাজল নিয়ে ভক্তরা গিয়ে ঢালেন কানোয়ারে শিবের মাথায়। ২২ জুলাই, সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে কানোয়ার যাত্রা। সেই উপলক্ষেই রাজ্য সরকারের তরফে জারি করা হয়েছে নির্দেশিকা। যা নিয়ে সরগরম দেশের রাজনীতি।

    আরও পড়ুন: ভূস্বর্গে ঢুকেছে পাক জঙ্গি, ব্যবস্থা নিতে মোতায়েন ৫০০ কমান্ডো

    এক্স হ্যান্ডেলে সোনু সুদ লিখেছেন, “প্রতিটি দোকানে শুধু একটাই নেমপ্লেট থাকা উচিত। তা হল মানবিকতা।” এর জবাবে অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “মানছি, হালাল শব্দের (Kanwar Yatra) পরিবর্তেও তাহলে মানবিকতা লেখা উচিত (Baba Ramdev)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: তৃতীয় দফা ভোটের আগে প্রচারে ঝড় তুলতে রাজ্যে আসছেন মোদি-যোগী

    BJP: তৃতীয় দফা ভোটের আগে প্রচারে ঝড় তুলতে রাজ্যে আসছেন মোদি-যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় দফা ভোটের আগে বাংলায় প্রচারের তীব্রতা আরও বাড়াচ্ছে বিজেপি (BJP)। ফের বঙ্গ সফরে আসছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও প্রচারে ঝড় তুলতে আসছেন বাংলায়। এর আগে মোদি উত্তরবঙ্গে একাধিক লোকসভায় জনসভা করে গিয়েছেন। এবার তিনদিনের ব্যবধানে রাজ্যে মোদি-যোগী আসায় বিজেপি কর্মীরা চাঙা।

    কবে, কোথায় আসছেন মোদি-যোগী? (BJP)

    আগামী ৩ মে কৃষ্ণনগরে সভা করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। দলীয় প্রার্থী অমৃতা রায়ের সমর্থনে সভা করবেন তিনি। নদিয়া উত্তর বিজেপির (BJP) সাংগঠনিক জেলার আয়োজিত ওই সভা হওয়ার কথা তেহট্ট শ্যামনগর ফুটবল প্লে-গ্রাউন্ডে। ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে রাজ্যের ৪২ আসনের মধ্যে অন্যতম ‘হেভিওয়েট’ কেন্দ্র কৃষ্ণনগর। শুধু রাজ্যের নিরিখেই নয়, গোটা দেশের নিরিখেও এবার কৃষ্ণনগর কেন্দ্রটি তাৎপর্যপূর্ণ। এ কেন্দ্রের প্রাক্তন সাংসদ মহুয়া মৈত্র। অন্যদিকে, ৩০ এপ্রিল কৃষ্ণনগরে সভা করার কথা রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। আগামী ৩ মে কৃষ্ণনগর, বর্ধমান পূর্ব, বোলপুরে জনসভা করার কথা নরেন্দ্র মোদির। এর আগে গত ২৬ এপ্রিল মালদায় সভা করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, ৩০ এপ্রিল বাংলায় তিনটি সভা করার কথা রয়েছে যোগীর। বহরমপুর, আসানসোল এবং বীরভূম, তিনটি জেলায় সভা করবেন যোগী। ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলাগুলিতে সাংগঠনিক প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গিয়েছে। মঙ্গলবার বহরমপুরের শক্তিপুরে, বীরভূমের বেণীমাধব স্কুল মাঠে এবং আসানসোলের নিনঘহ মাঠে সভা করবেন যোগী। জানা গিয়েছে, রাম নবমীর দিন শক্তিপুরে রামভক্তদের মিছিলে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছিল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধ। একাধিক রামভক্তদের বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। বোমাবাজির ঘটনা ঘটে। সেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এনআইএ। এবার সেই শক্তিপুরে যোগী আসায় এলাকায় বিজেপি কর্মীরা চাঙা হয়ে উঠেছেন। এলাকায় প্রশাসনিক তৎপরতা শুরু হয়েছে। রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনী প্রচারে এই প্রথম আসছেন যোগী।

    আরও পড়ুন: “আভি তো পিএসসি, মিউনিসিপ্যালিটি, ফায়ার ব্রিগেড বাকি হ্যায়”, তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Religious Conversion: ফের ধর্মান্তকরণের অভিযোগ উঠল যোগী রাজ্য উত্তর প্রদেশে

    Religious Conversion: ফের ধর্মান্তকরণের অভিযোগ উঠল যোগী রাজ্য উত্তর প্রদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ৪০০ জনেরও বেশী মানুষকে জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণ নিয়ে শোরগোল যোগী রাজ্য উত্তরপ্রদেশে।স্থানীয় গরিব বস্তিবাসীকে ধর্মান্তকরণের অভিযোগ উঠল ৯ জন খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে।কোভিড কালে মেরঠ জেলার মঙ্গতপুরমের মালিন গ্রামে গরীব মানুষদের সাহায্যের প্রলোভন দেওয়া হয়েছিল।ভুক্তভোগীরা জানান, অবৈধভাবে ধর্মান্তরণ করা হচ্ছিল তাদের অভাবের সুযোগ নিয়ে। এমনকী এই ৯ ব্যক্তি তাদের ঘরে রাখা হিন্দু দেবদেবীর মূর্তি গুলিও নষ্ট করতে বলেন।পূজো বন্ধ করে চার্চে যাবার নির্দেশ দেন।

    এক বস্তিবাসী বিষয়টি জানানোর পরেই গোটা বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। ঘটনাটি জানার পরেই বিজেপি নেতারা ভুক্তভোগীদের সাথে ব্রহ্মপুত্রী থানায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন।

    অভিযোগকারীরা জানিয়েছেন, মঙ্গতপুরের প্রায় ৪০০ জনকে ধর্মান্তরণের অভিযোগে তাঁরা পুলিশের কাছে এফআইআর দায়ের করেছে। তাঁরা আরও জানান খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী ওই ৯ জন ব্যক্তি ধর্মপরিবর্তন করার পাশাপাশি তাদের জোরপূর্বক আধার কার্ডে নাম পরিবর্তন করার জন্য চাপ দেয়। এমনকি অভিযুক্তরা দীপাবলী পূজোর দিন বাড়িতে ঢুকে মূর্তি ভাঙ্গচুর করার চেষ্টা করে। তারা এর প্রতিবাদ করার চেষ্টা করলে তাদের প্রানে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। তাদের কাছে ২ লক্ষ টাকা করে জনপ্রতি দাবী করে অভিযুক্তরা।

    [tw]


    [/tw]

    রাজ্যে শাসকদল বিজেপি সরকার এই ঘটনায় যথেষ্ট চাপে পড়ে গিয়েছে। বিজেপির জেলা সভাপতি দীপক শর্মা দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে ব্রহ্মপুরী থানায় বিক্ষোভ দেখান। বিক্ষোভে বজরং দল এবং অন্যান্য হিন্দু সংগঠনের নেতা কর্মীরাও এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সামিল হন। গরীব ওই বস্তিবাসী তাদের এফআইআরে ৯ জন ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেছেন। অভিযুক্তরা হলেন যথাক্রমে ছাবিলি ওরফে শিবা, বিনওয়া, অনিল, সর্দার, নিক্কু, বসন্ত, প্রেমা, তিতলি এবং রানী।

    ওই বস্তিবাসী আরও অভিযোগ করেছেন, না জানিয়ে কৌশলে তাঁদের ধর্মান্তকরণ হয়েছিল। যদিও তাঁরা হিন্দু ধর্মে থাকতে চান। পুলিশের কাছে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

    এদিকে এই খবরটি প্রকাশ্যে আসার পরেই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। প্রশাসনের এক শীর্ষ কর্তা জানান, ২০ থেকে ২৫ বছর আগে কয়েকটি আদিবাসী পরিবার মঙ্গতপুরমের একটি সরকারী ও ব্যক্তিগত মিলিয়ে একটি পরিত্যক্ত জায়গায় বসতি স্থাপন করেন কিন্তু সময়ের সাথে সাথে জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে এই পরিত্যক্ত জমিটির মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে এই জমিটি কেউই আর খালি করতে চায় না। ফলে কিছু অসাধু ব্যক্তি বিভিন্ন ভাবে এই জায়গাটি দখলের চেষ্টা করেছে। তাই ধর্মান্তরণের চেষ্টার সাথে জমি দখলের বিষয়টিও উড়িয়ে দিচ্ছেন না।

    পুলিশ সুপার পীষূষ সিং জানিয়েছেন, শুক্রবার কিছু ব্যক্তি থানায় তাদের ধর্মান্তরণের বিরুদ্ধে ৯ জনের নামে এফআইআর দিয়েছেন।বিষয়টি তদন্ত করে প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানিয়েছেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, এর আগেও উত্তরপ্রদেশে মুসলিম মৌলবীদের বিরুদ্ধে ধর্মান্তকরণের অভিযোগ উঠেছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Yogi Meets Mother: মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম মায়ের সঙ্গে দেখা হল যোগী আদিত্যনাথের, আবেগে ভাসলেন দুজনই

    Yogi Meets Mother: মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম মায়ের সঙ্গে দেখা হল যোগী আদিত্যনাথের, আবেগে ভাসলেন দুজনই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মা-ছেলের শেষ দেখা হয়েছিল ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে। তারপর কেটে গিয়েছে পাঁচ-পাঁচটা বছর। এর মধ্য়ে যমুনা দিয়ে অনেক জল গড়িয়ে গিয়েছে। ছেলে এখন এক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। গত মার্চ মাসে টানা দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফিরেছেন। মা থাকেন ভিনরাজ্যের ছোট্ট গ্রামে। মাঝে বছর দুয়েক আগে, বাবা মারা যাওয়ার সময়ও কোভিড নিষেধাজ্ঞা থাকায় মা-ছেলের সাক্ষাত হয়নি। এখন, দীর্ঘ পাঁচ বছর পর মা-ছেলের দেখা হল। আবেগে ভাসলেন দুজনই। 

    উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) পৌরী গাড়োয়াল জেলার যমকেশ্বর ব্লকের মধ্যে ছোট্ট গ্রাম পাঞ্চুর (Panchoor)। সাধারণ চোখে দেখাও যায় না, এতটাই ছোট জনপদটি। কিন্তু, এখন সেখানেই সাজো সাজো রব। কারণ, দীর্ঘ ২৮ বছর পর নিজের পৈতৃক ভিটেয় ফিরলেন গ্রামের ছেলে আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। যিনি এখন পার্শ্ববর্তী রাজ্য উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) মুখ্যমন্ত্রীও।  গ্রামে যোগী পা রাখা মাত্রই উৎসাহে ফেটে পড়েন এলাকাবাসীরা৷ এক পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন তিনি। যোগীর পরিবারের কাছে বহু প্রতীক্ষিত এই দিন। এলাকাবাসীরাও যে ঘরের ছেলেকে এতদিন বাদে ফিরে পেয়ে যারপরনাই খুশি তা বলাই বাহুল্য।

    গ্রামের বাড়িতে পৌঁছেই সবার আগে মা সাবিত্রীদেবীর পা ছুঁয়ে প্রণাম করে মায়ের গলায় একটি ফুলের মালা পরিয়ে দেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। তারপর মায়ের পাশেই বসে পড়তে দেখা যায় তাঁকে। এদিন মায়ের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সেই বিশেষ মুহূর্তের ছবি নিজের টুইটারে পোস্টও করেন যোগী আদিত্যনাথ। ক্যাপশনে লেখেন, ‘মা’।  আর এই একটি শব্দেই যেন নিজের সমস্ত অনুভূতি প্রকাশ করেছেন উত্তরপ্রদেশে দ্বিতীয়বারের জন্যে ক্ষমতায় আসা মুখ্যমন্ত্রী।  

    [tw]


    [/tw]

    ২০২০ সালের এপ্রিলে উত্তরপ্রদেশের বাড়ন্ত করোনা পরিস্থিতির জন্যে হরিদ্বারে বাবার শেষকৃত্যেও যোগদান করতে পারেননি যোগী। এবিষয়ে তিনি বলেন, “বাবাকে শেষবারের জন্যে দেখার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু আমার ২৩ কোটি রাজ্যবাসীর প্রতি আমার কর্তব্যের কথা মাথায় রেখে সেটাও করে উঠতে পারিনি।” 

    যদিও রাজ্যের কাজ নিয়েই উত্তরাখণ্ড সফরে গিয়েছেন তিনি। তিন দিনের সফরে গিয়ে প্রায় তিন দশক পর নিজের বাড়িতে যান যোগী আদিত্যনাথ। সেখানে মায়ের সঙ্গে দেখা করে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন তিনি।  দীর্ঘদিন পর গৃহত্যাগী ছেলেকে দেখে মাও যে যারপরনাই খুশি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। 

    যোগী আদিত্যনাথের সঙ্গে তাঁর মায়ের এহেন ঘনিষ্ঠ আবেগঘন মুহূর্তের ছবি স্বভাবতই মন কেড়েছে নেটিজেনদের। যোগীকে শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দিয়েছে নেটপাড়া। দীর্ঘ ২৮ বছর পর বাড়ি ফিরে খুশি আদিত্যনাথও।

     

  • Uniform Civil Code: এবার অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালুর পথে যোগী-রাজ্যও? ইঙ্গিত কেশব মৌর্যর সুরে

    Uniform Civil Code: এবার অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালুর পথে যোগী-রাজ্যও? ইঙ্গিত কেশব মৌর্যর সুরে

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের পর এবার উত্তরপ্রদেশেও (Uttar Pradesh) ইউনিফর্ম সিভিল কোড  (Uniform Civil Code) বা অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করার পথে বিজেপি (BJP)। অন্তত এমনই ইঙ্গিত দিলেন দেশের যোগী আদিত্যনাথের (Yogi) ডেপুটি কেশবপ্রসাদ মৌর্য (Keshav Prasad Maurya)। উপ-মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, উত্তরপ্রদেশের মতো রাজ্যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। দরকার পড়লে আমরাও সেটা চালু করার চেষ্টা করব।

    উত্তরাখণ্ডে ভোটের আগে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে সে রাজ্যে ক্ষমতায় ফিরে এলে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালুর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিংহ ধামী (Pushkar Dhami)। বিজেপি সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই ওই বিল আনার জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে ধামী সরকার। কোনও রাজ্য সরকার এভাবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে পারে কিনা, সেটা নিয়ে আইনি পরামর্শও নেওয়া শুরু করে ফেলেছে উত্তরাখণ্ডের বিজেপি (BJP) সরকার।

    এবার, উত্তরপ্রদেশও আগামী দিনে উত্তরাখণ্ডের দেখানো পথে হাঁটতে পারে। তেমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন সেরাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশবপ্রসাদ মৌর্য। তিনি জানিয়েছেন,”প্রত্যেকের উচিত অভিন্ন দেওয়ানি বিধি বা চাওয়া এবং অভিন্ন দেওয়ানি বিধির উদ্যোগকে সমর্থন করা। উত্তরপ্রদেশ সরকারও সেই দিশাতেই এগোচ্ছে।” মৌর্যর সাফ কথা, উত্তরপ্রদেশ এবং গোটা দেশের জন্য অভিন্ন দেওয়ানি বিধি ভীষণ জরুরি। তাছাড়া এটা আমাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিও।

    সম্প্রতি, মধ্যপ্রদেশের ভোপালে বিজেপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি আনার জন্য সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দেন অমিত শাহ (Amit Shah)। বৈঠকে তিনি জানিয়েছেন, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করাটা দলের দীর্ঘ দিনের রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি। সেই লক্ষ্যে প্রথম ধাপে দেশের বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে প্রথমে ওই আইন পাশ হবে।

     

LinkedIn
Share