Author: Krishnendu Bakshi

  • Weather Change: তাপমাত্রার পারদ হঠাৎ কমল, ভাইরাস ঘটিত জ্বর-কাশি এড়াতে কী করবেন?

    Weather Change: তাপমাত্রার পারদ হঠাৎ কমল, ভাইরাস ঘটিত জ্বর-কাশি এড়াতে কী করবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতের শুরুতে তাপমাত্রার পারদ নামলেও, হঠাৎ যেন ছন্দপতন। আবহাওয়া বদলে (Weather Change) গেল। শীতের দাপট অনেকটাই কম। শনিবার রাত থেকেই আবার গুমোট ভাব। বাড়ছে তাপমাত্রা (Tempareture)। আর আবহাওয়ার এই হঠাৎ বদলেই বাড়বে বিপদ। এমনটাই আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকেরা (Doctors)।

    শীতের শুরুতে সর্দি-কাশি, ভাইরাস ঘটিত জ্বরে ভোগান্তি হয় শিশুদের। বয়স্করাও নানান সমস্যায় ভোগেন। তার উপরে যাঁদের শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানির সমস্যা রয়েছে, তাঁদের পরিস্থিতি অনেক সময়ই উদ্বেগজনক হয়। আর আবহাওয়ার এই আচমকা বদলে তাঁদের শারীরিক অবস্থা আরও জটিল হতে পারে। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, শিশু ও বয়স্কদের জন্য বাড়তি নজর দিতে হবে। সামান্য সতর্কতা অবলম্বন করলে বড় বিপদ এড়ানো যেতে পারে।

    টিকাকরণ জরুরি…

    চিকিৎসকদের পরামর্শ, শিশুদের সুস্থ রাখতে প্রয়োজনীয় টিকাকরণ জরুরি। যদি কোনও টিকা বিশেষত হাম, রুবেলা ভাইরাসের টিকা নেওয়া বাকি থাকে, তাহলে অবশ্যই নিতে হবে। দেরি করা যাবে না। পাশপাশি ইনফ্লুয়েঞ্জা বা নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন নিতে হবে। তাপমাত্রার তারতম্যে শিশুরা খুব দ্রুত বিভিন্ন ভাইরাস ঘটিত জ্বরে আক্রান্ত হয়। সেখান থেকে নিউমোনিয়ার মতো রোগেও কাবু হয়। তাই নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন নেওয়া থাকলে শিশুদের নিউমোনিয়ার ভয়াবহতা থেকে বাঁচানো যাবে। বড় বিপদ এড়ানো যাবে। শিশুদের মতো বয়স্করাও ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন সময় মতো নিলে সর্দি-কাশির ভোগান্তি কমবে।

    টিকাকরণ ছাড়াও সাধারণ কিছু সতর্কতার দিকেও জোর দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তাঁদের পরামর্শ, হঠাৎ গরম লাগলেও বাইরে থেকে ঘরে ফিরে ফ্যান চালানো চলবে না। কিন্তু একেবারেই গরমের পোশাক বর্জন করে বাইরে যাওয়াও চলবে না। এতে ভাইরাস ঘটিত জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে পারে। তাছাড়া, যাঁদের ধুলো থেকে অ্যালার্জি হয়, তাঁদের মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কারণ, এই রকম আবহাওয়ায় শুষ্কভাব বাড়ে। ফলে বাতাসে ধুলোর পরিমাণও বেড়ে যায়। ফলে, নিয়মিত স্কুল কিংবা বাইরে গেলে ধুলো থেকে অ্যালার্জি হতে পারে।

    আরও পড়ুন: হামকে আসন্ন বিপদ ঘোষণা করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

    খাবারের ক্ষেত্রে একটু বাড়তি নজরদারি দিতে বলছেন চিকিৎসকেরা। তাঁদের পরামর্শ, এই সময়ে নানান মেলা হয়, অনেকেই বেড়াতে যায়। কিন্তু শিশুদের কোনও ভাবেই আইসক্রিম কিংবা ঠাণ্ডা পানীয় দেওয়া চলবে না। তাছাড়া অতিরিক্ত তেল মশলা জাতীয় খাবার বাদ দিতে হবে। এতে নানান সমস্যা বাড়বে। পেটের অসুখ এড়িয়ে চলতে জরুরি কম মশলার খাবার খাওয়া। শীতে অনেকেই নানান বাইরের খাবার খান। কিন্তু অতিরিক্ত চটজলদি খাবারে রাশ টানার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। বিশেষত শিশুদের অনেক সময়েই শীতে বাইরের খাবার থেকে অ্যালার্জি হয়। হাতে-পায়ে লাল র‌্যাশ বের হয়, জ্বর হয়। তাই শরীরে কোনও রকম অ্যালার্জি দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি বলেই মত বিশেষজ্ঞদের।

    খাবারের পাশপাশি জল পর্যাপ্ত পরিমাণে খেতে হবে বলেও জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। এই আবহাওয়া শুষ্ক। তাই শরীরে জলের চাহিদা বাড়বে। জল পর্যাপ্ত না খেলে ডিহাইড্রেশনের মতো বিপদও ঘটতে পারে। তাছাড়া ভাইরাস ঘটিত জ্বরের থেকে মুক্তি পেতেও পর্যাপ্ত জল খাওয়া জরুরি। তবে, চিকিৎসকেরা বলছেন, জ্বর টানা তিন দিন থাকলে অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে। শীতের পারদ কমতেই কিন্তু ডেঙ্গির আশঙ্কা বাড়তে পারে। মশাবাহিত রোগের দাপট এড়িয়ে গেলে চলবে না। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ মতো রক্ত পরীক্ষা করে কী ধরণের জ্বর হয়েছে, তা নিশ্চিত করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Airport: তিনটি নয়া বিমানবন্দর পাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ, কোথায় কোথায় জানেন?

    Airport: তিনটি নয়া বিমানবন্দর পাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ, কোথায় কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনটি নয়া বিমানবন্দর (Airport) পাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ। অন্তর্দেশীয় যোগাযোগ ব্যবস্থা বাড়াতেই চালু হচ্ছে এই তিনটি বিমানবন্দর। এই তিনটি বিমানবন্দর হবে বার্নপুর, কোচবিহার এবং কলাইকুন্ডায়। গোটা ভারতে রয়েছে ৭০টি বিমানবন্দর। এর মধ্যে রয়েছে দুটি ওয়াটার এয়ারোড্রোম এবং ন’ টি হেলিপোর্ট।

    উদান…

    সিভিল অ্যাভিয়েশন মন্ত্রক চালু করেছে রিজিয়নাল কানেক্টিভিটি স্কিম। নাম দেওয়া হয়েছে উড়ে দেশ কা আম নাগরিক (UDAN)। আম জনতা যাতে সস্তায় বিমান ভ্রমণ করতে পারেন, তাই এই স্কিম চালু করা হয়েছে। চারবার নিলাম হওয়ার পর ৪৫৩টি রুট চালু হয়েছে। এর মধ্যে যুক্ত হয়েছে ৭০টি এয়ারপোর্ট, দুটি ওয়াটার অ্যারোড্রোম এবং ৯টি হেলিপোর্টও। জানা গিয়েছে, ২.১৫ লক্ষেরও বেশি উদান ফ্লাইট অপারেট করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত এই ভ্রমণ উপভোগ করেছেন ১.১ কোটি যাত্রী।

    আরও পড়ুন: ‘ভারত জোড় যাত্রা’য় বেরিয়ে চায়ে মজে রাহুল, বাইরে ঠায় দাঁড়িয়ে ফার্ম হাউসের মালকিন

    কোচবিহারে বিমানবন্দর (Airport) প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে। তবে রয়ে গিয়েছে জটিলতা। কোচবিহার বিমানবন্দরের লাইসেন্স নবীকরণ হবে না বলেও জানা গিয়েছিল। ওই বিমানবন্দর চালু করতে উদ্যোগী হয় রাজ্য সরকার। কলাইকুন্ডায় সেনাবাহিনীর বিমান ওঠানামা করে। এবার সেখানে হচ্ছে আস্ত একটি বিমানবন্দর। কারণ কলাইকুন্ডায় যেখানে সেনাবাহিনীর বিমান ওঠানামা করে, সেটি খড়্গপুরের কাছেই। এই খড়্গপুর রেলশহর নামে পরিচিত। জায়গাটি মিনি ইন্ডিয়া নামেও পরিচিত। তাই এখান থেকে বিমান পরিষেবা চালু হবে আদতে লাভবান হবেন স্থানীয়রাই।

    বার্নপুরেও বিমানবন্দর (Airport) চালুর দাবি দীর্ঘদিনের পুরানো। এটাও রেলশহর। এখানেও ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের মানুষ বসবাস করেন। তাই এখানে বিমানবন্দর হলে আদতে উপকৃত হবেন স্থানীয়রা। ঘুরে দাঁড়াবে এলাকার অর্থনীতিও। ভারত সরকার এই স্কিমে বরাদ্দা করেছে ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এই টাকায় আনসার্ভড এবং আন্ডারসার্ভড এয়ারপোর্ট বা এয়ারস্ট্রিপগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করা যাবে। ২০২৪ সালের মধ্যে এগুলিকে সংস্কার কিংবা পুনরুজ্জীবিত করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Bharat Jodo Yatra: ‘ভারত জোড় যাত্রা’য় বেরিয়ে চায়ে মজে রাহুল, বাইরে ঠায় দাঁড়িয়ে ফার্ম হাউসের মালকিন  

    Bharat Jodo Yatra: ‘ভারত জোড় যাত্রা’য় বেরিয়ে চায়ে মজে রাহুল, বাইরে ঠায় দাঁড়িয়ে ফার্ম হাউসের মালকিন  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত জোড় যাত্রায় (Bharat Jodo Yatra) বেরিয়েছেন কংগ্রেস (Congress) সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এই যাত্রা নিয়ে বিতর্কের অন্ত নেই। যে যে রাজ্যের ভিতর দিয়ে এই পদযাত্রা গিয়েছে, সেই সেই রাজ্যেই রাহুলের ছায়ার মতো তাঁকে অনুসরণ করেছে বিতর্ক। অতি সম্প্রতি সেই তালিকায় যুক্ত হল আরও একটি বিতর্ক।

    যত কাণ্ড কোটায়…

    সম্প্রতি রাহুলের ভারত জোড় যাত্রার একটি ভিডিও প্রকাশ্যে আসে। তাতে দেখা যায়, রাজস্থানের কোটায় এক ফার্ম হাউসে গিয়েছেন রাহুল ও তাঁর দলবল। ফার্ম হাউসের ছাদে বসে রাহুল ও অন্য কংগ্রেস নেতারা চা ও স্ন্যাক্স খাচ্ছিলেন। সেই সময় ওই ফার্ম হাউসের মালকিনকে বাড়ির বাইরে থাকতে বাধ্য করা হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। মিনিট চল্লিশেক বাড়ির বাইরেই ঠায় দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আর কংগ্রেস নেতা কর্মীরা মজেছিলেন চায়ে। ভিডিও ফুটেজটি ৭ ডিসেম্বরের। কংগ্রেসের তরফে জানানো হয়েছে, রাহুলের নিরাপত্তার কারণে হয়তো নিরাপত্তারক্ষীরা একাজ করেছেন।

    আরও পড়ুন: ‘হিন্দু’ পার্সিয়ান শব্দ! কংগ্রেস নেতার ‘বিতর্কিত’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    জানা গিয়েছে, রাহুলের ৩ হাজার ৫৭০ কিমি দীর্ঘ ভারত জোড় যাত্রা (Bharat Jodo Yatra) ঝালওয়ার থেকে ৫ সেপ্টেম্বর পৌঁছেছে রাজস্থানে। সেখানে যাত্রার দ্বিতীয় দিনে কোটায় টানা সাড়ে তিন ঘণ্টা পদযাত্রা করেন রাহুল। ক্ষণিক বিশ্রামের জন্য ৫২ নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর গোপালপুরা গ্রামের লাদপুরা পঞ্চায়েত সমিতির ভাইস প্রেসিডেন্ট অশোক মিনার ফার্ম হাউসে ওঠেন। সেখানেই কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেন তাঁরা। খান চা ও স্ন্যাক্স। রাহুল বাড়িতে যাওয়ার আগে বাড়ির বাইরে গিয়েছিলেন অশোকের মা ঊর্মিলা।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    রাহুলরা যখন চা খাচ্ছিলেন, তখনই ফিরে আসেন তিনি। ব্যস। তার পর আর বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি তাঁকে। বাধা দেন নিরাপত্তারক্ষীরা। রাহুল ওই খামারবাড়িতে ছিলেন মিনিট চল্লিশেক। এই পুরো সময়টা ঊর্মিলাকে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে হয় বাড়ির বাইরে। রাহুলের ভারত জোড় যাত্রায় (Bharat Jodo Yatra) পা মিলিয়েছিলেন নর্মাদা বাঁচাও আন্দোলনের নেত্রী মেধা পাটকর। তা নিয়েও বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল। রাহুলের পদযাত্রায় মেধা শামিল হওয়ায় কড়া সমালোচনা করেছিল বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Jaishankar: ‘মোদি বিশ্বের কণ্ঠস্বর, উন্নয়নশীল দেশগুলির স্বর ভারত’, বললেন জয়শঙ্কর

    Jaishankar: ‘মোদি বিশ্বের কণ্ঠস্বর, উন্নয়নশীল দেশগুলির স্বর ভারত’, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তপারের সন্ত্রাস নিয়ে শুক্রবার ফের একবার সুর চড়ালেন ভারতের (India) বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। এশিয়া কাপ ২০২৩ নিয়ে বিসিসিআই (BCCI) এবং পিসিবি (PCB)-র বিতর্ক চলছে। কারণ বিসিসিআইয়ের তরফে ঘোষণা করা হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট খেলোয়াড়রা পাকিস্তানে যাবেন না। এই প্রসঙ্গেই ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, টুর্নামেন্ট হবে। এ নিয়ে আপনারা সরকারের অবস্থান জানেন। দেখা যাক, কী হয়!

    জয়শঙ্কর উবাচ…

    ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, আমি আবারও বলতে চাই যে আমাদের এটা গ্রহণ করা উচিত হবে না যে কোনও একটি দেশের সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়ার অধিকার রয়েছে। এটাকে বৈধতা দিতে হবে। আর তা করতে গেলে ওই দেশটির ওপর আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করতে হবে। এই চাপ ততক্ষণ জারি থাকবে যতক্ষণ না সন্ত্রাসবাদের বলি যাঁরা হয়েছেন, তাঁদের পরিবার সুর চড়াবেন। জয়শঙ্কর বলেন, এ ব্যাপারে আমাদের নেতৃত্ব দিতে হবে। কারণ সন্ত্রাসবাদের কারণে আমরা রক্তাক্ত হয়েছি।

    প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের সঙ্গে ভারত এখনই কোনও আলোচনায় যেতে রাজি নয় বলে এদিন ফের একবার জানিয়ে দেন জয়শঙ্কর। ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, এটা একটা জটিল বিষয়। প্রতিবেশী যদি লজ্জা না করে সন্ত্রাসবাদে মদত দেয়, তাহলে কী করবেন? মাথায় বন্দুক ধরলে আপনি কী করবেন? যদি আপনার প্রতিবেশী প্রকাশ্যে সন্ত্রাসবাদে মদত দেয়…এবং এ ব্যাপারে কোনও রহস্য নেই, কারা এর নেতৃত্ব দিচ্ছে, তাদের শিবিরই বা কোথায়। জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, আমাদের কখনওই ভাবা উচিত নয় যে সীমান্তপারের সন্ত্রাস স্বাভাবিক।

    আরও পড়ুন: ‘রাশিয়া থেকে তেল আমদানি নিয়ে দু’ রকম কথা বলছে পশ্চিম’, বললেন জয়শঙ্কর

    তিনি বলেন, আমাকে আর একটা উদাহরণ দিন, যেখানে আর কোনও প্রতিবেশী দেশ তার পড়শি দেশের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসে মদত দিচ্ছে। জয়শঙ্কর বলেন, এমন কোনও উদাহরণ নেই। এক দিক থেকে এটা অস্বাভাবিক নয়, তবে ব্যতিক্রম। তিনি বলেন, আমরা চাই পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের রাস্তা থেকে সরে আসুক। কারণ কোনও দেশের অধিকার নেই সন্ত্রাস করার। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, আমরা চাই শান্তি আসুক। যুদ্ধ থামুক। তেলের দাম, অন্য পণ্যের দাম কমুক। তিনি বলেন, ভারত ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিশ্বের কণ্ঠস্বর হয়ে গিয়েছে। উন্নয়নশীল দেশগুলির স্বর হয়েছে ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Uniform Civil Code: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি বিল পেশ রাজ্যসভায়, বিরোধীদের আপত্তি খারিজ ধ্বনিভোটে

    Uniform Civil Code: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি বিল পেশ রাজ্যসভায়, বিরোধীদের আপত্তি খারিজ ধ্বনিভোটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) বিল ২০২০ পেশ করা নিয়ে হইচই রাজ্যসভায় (Rajya Sabha)। বুধবার শুরু হয়েছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। এই অধিবেশনের তৃতীয় দিনে রাজ্যসভায় বিলটি পেশ করেন রাজস্থানের সাংসদ বিজেপির (BJP) কিরোডি লাল মিনা। তার পরেই রাজ্যসভায় শুরু হয়ে যায় বিশৃঙ্খলা।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি…

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) হল দেশের সব নাগরিকের জন্য এক আইন। দেশের সব ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ব্যক্তিগত ক্ষেত্রেও একই আইন কার্যকর হবে। উত্তরাধিকার, বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ এবং সন্তান দত্তক নেওয়ার ক্ষেত্রেও দেশের সব নাগরিককেই একই আইন মেনে চলতে হবে। ভারতীয় সংবিধানের ৪৪ নম্বর অনুচ্ছেদে এর উল্লেখ রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ভারতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু করতে উদ্যোগ নিতে হবে রাষ্ট্রকে। বিলটি পেশের পরেই হইচই শুরু করে দেন বিরোধীরা। বিলের বিরোধিতায় তিনটি প্রস্তাবও উত্থাপন করা হয়। সেই প্রস্তাবে বলা হয়েছে, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর হলে তা দেশের অখণ্ডতাকে বিঘ্নিত করবে এবং দেশের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতিকেও আঘাত করবে।

    জানা গিয়েছে, প্রাইভেট মেম্বার বিল হিসেবে বিলটি পেশ করতেই হইচই জুড়ে দেয় কংগ্রেস, তৃণমূল, সিপিএম, সিপিআইয়ের মতো দলের সাংসদরা। তাঁদের দাবি, বিলটি ভারতের গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক কাঠামোকে ধ্বংস করবে। বিলটি ভারতের সংস্কৃতির পরিপন্থী বলেও দাবি তাঁদের। এই সময় বলতে ওঠেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল। তিনি বলেন, অধিবেশনের এটা নিয়ে আলোচনা হোক। এই অবস্থায় সরকারের সমালোচনা ও বিলের বিরোধিতার কোনও অর্থ হয় না। এর পরেই চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড় ধ্বনিভোট করান। তাতে দেখা যায়, বিলের পক্ষে সায় দিয়েছেন ৬৩ জন। বিপক্ষে পড়েছে ২৩টি ভোট।

    আরও পড়ুন: ‘সবাই একটাই বিয়ে করবে’, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকরে কমিটি গড়ে বললেন চৌহান

    রাজ্যসভার সাংসদ সিপিএমের জন বিট্টাস বলেন, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) অপ্রয়োজনীয় এবং তা কাম্য নয়। ডিএমকের সাংসদ তিরুচি সিভার দাবি, অভিন্ন দেওয়ানি বিধির ধারণাটি ধর্মনিরপেক্ষতার বিরোধী। আর বিজেপি সাংসদ হরনাথ সিংহ যাদব দেশজুড়ে অভিন্ন দেওয়া বিধি চালু করা নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব দিয়ে জিরো আওয়ার নোটিশ দেন। প্রসঙ্গত, অতীতে বিলটি পেশ করার জন্য তালিকাভুক্ত করা হলেও, রাজ্যসভায় পেশ করা হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Halal: হালাল জিহাদ নিয়ে সচেতনতামূলক প্রচার হায়দ্রাবাদে, কেন জানেন?

    Halal: হালাল জিহাদ নিয়ে সচেতনতামূলক প্রচার হায়দ্রাবাদে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুধর্ম বাঁচাতে হলে সচেতন হতে হবে হিন্দুদের (Hindus)। তাই হিন্দুদের সচেতন করতে হায়দ্রাবাদে (Hyderabad) পথে নামল হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠন। প্রচার চালাল হালাল (Halal) জিহাদ (Jihad) নিয়েও। হিন্দু সম্প্রদায় ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে হালাল জিহাদ কী, ব্যাখ্যা করলেন তাও। সম্প্রতি এরকমই একটি প্রোগ্রাম হয়ে গেল কাচিগুডার বদরুকা কলেজে।

    হালাল…

    সচেতনতামূলক প্রচার হিসেবে একটি বার্তা পাঠানো হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, হালালের বিরুদ্ধে আমাদের ধর্মযুদ্ধ চলছেই। এই হালাল হিন্দু বিশেষত হিন্দু ব্যবসায়ীদের অর্থনীতিকে ধ্বংস করছে। আমাদের বুঝতে হবে হালাল সম্পর্কে না জেনেই কীভাবে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। তাই গ্রুপে জয়েন করুন। আমাদের উদ্বেগের কারণ বুঝুন। এবং হালাল নামক দৈত্যকে শেষ করে দিন। হাতে গোণা অল্প কিছু হিন্দুত্ববাদী গোষ্ঠী হালাল প্রোডাক্ট নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এই হালালই এখন বাজার কাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে। হালাল প্রোডাক্ট নিয়ে সুর চড়াচ্ছে ভারতীয় জনতা পার্টি। কারণ এই হালাল প্রোডাক্টই সর্বনাশ ডেকে আনছে হিন্দু ব্যবসায়ীদের।

    আরও পড়ুন: ‘রামমন্দির নির্মাণ বন্ধ করে অযোধ্যায় বাবরি গড়ুন’, ভারতকে বলল পাকিস্তান, কী জবাব দিল নয়াদিল্লি?

    এবার জেনে নেওয়া যাক হালাল কী? ইসলামিক রীতিতে ভোগের উদ্দেশ্যে কোনও প্রাণী হত্যা করা একটি বিশেষ পদ্ধতিতে। এই পদ্ধতিতে প্রাণীটির গলা কাটা হয় আড়াই প্যাঁচে। এতে কাটা পড়ে প্রাণীটির জাগুলার ভেন, ক্যারোটিড আর্টারি এবং শ্বাসনালী। প্রাণীটিকে হত্যার আগে করা হয় প্রার্থনা। এই কারণে মুসলিমদের কাছে হালাল করা মাংসের চাহিদা বিপুল। বিশেষত যাঁরা গোঁড়া মুসলমান, তাঁরা হালাল করা মাংস ছাড়া খান না। সেই কারণেই বিভিন্ন দোকানে লেখা থাকে এখানে হালাল করা মাংস পাওয়া যায়।

    মুসলিমদের কাছে হালাল করা মাংস যে কারণে জনপ্রিয়, সেই ধর্মীয় কারণেই হিন্দু ব্যবসায়ীদের সিংহভাগ হালাল করা মাংস বিক্রি করেন না। বিশ্বের মুসলিম দেশগুলিতে হালাল করা মাংসের চাহিদা ক্রমবর্ধমান। স্বাভাবিকভাবেই মার খাচ্ছেন হিন্দু মাংস ব্যবসায়ীরা। তাঁরা না পারছেন হালাল করা প্রোডাক্ট বিক্রি করতে, না খুঁজে পাচ্ছেন ব্যবসার অন্য কোনও পন্থা। সেই কারণেই হিন্দু ব্যবসায়ীদের সচেতন করতে করা হচ্ছে নানা প্রোগ্রাম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Svanidhi Scheme: মেয়াদ বাড়ল পিএম স্বনিধি প্রকল্পের, কবে পর্যন্ত মিলবে সুবিধা, জানেন?

    PM Svanidhi Scheme: মেয়াদ বাড়ল পিএম স্বনিধি প্রকল্পের, কবে পর্যন্ত মিলবে সুবিধা, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী স্ট্রিট ভেন্ডরর্স আত্মনির্ভর নিধি প্রকল্পের (PM Svanidhi Scheme) মেয়াদ বাড়াল কেন্দ্র। মেয়াদ বেড়ে হল ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। শুধু তাই নয়, সরকার তৃতীয় লোন দেওয়াও চালু করল। লোন পেতে পারেন ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। প্রথম দফায় মিলবে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন। আর দ্বিতীয় দফায় পেতে পারেন ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এজন্য গোটা দেশেই চালু হয়েছে স্বনিধি সে সমৃদ্ধি প্রকল্প।

    আত্মনির্ভর নিধি…

    করোনা (Covid-19) অতিমারি পরিস্থিতিতে হকারদের (Street Vendor) মুখ থুবড়ে পড়া ব্যবসা ফের চাঙা করতে ২০২০ সালের ১ জুন একটি নয়া প্রকল্পের কথা ঘোষণা করে কেন্দ্র। নাম দেওয়া হয় প্রধানমন্ত্রী স্ট্রিট ভেন্ডরর্স আত্মনির্ভর নিধি। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ধুঁকতে থাকা ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে পারবেন স্ট্রিট ভেন্ডররা। ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে সরকারের কাছ থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ঋণ বাবদ নিতে পারবেন তাঁরা। ইতিমধ্যেই দেশজুড়ে বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলিতে লক্ষ লক্ষ হকার এই প্রকল্পের আওতায় নিজেদের নাম নথিভুক্ত করেছেন।

    জানা গিয়েছে, চলতি বছর নভেম্বরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত এই সুবিধা পেয়েছেন ৩১.৭৩ লক্ষ স্ট্রিট ভেন্ডর। তাঁরা প্রত্যেকে ১০ হাজার করে টাকা পেয়েছেন। এঁদের মধ্যে আবার ৫.৮১ লক্ষ স্ট্রিট ভেন্ডর পেয়েছেন ২০ হাজার করে টাকা। ৬ হাজার ৯২৬ জন স্ট্রিট ভেন্ডর তৃতীয় লোনের সুবিধা পেয়েছেন। তাঁরা প্রত্যেকে পেয়েছেন ৫০ হাজার করে টাকা। ইউনিয়ন মিনিস্ট্রি অফ হাউজিং অ্যান্ড আরবান অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, পিএম স্বনিধি প্রকল্পে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ৪২ লক্ষ স্ট্রিট ভেন্ডরকে এই প্রকল্পে লোন দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: “কোভিড মৃত্যুর জন্যে দায়ী নয় সরকার”, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    প্রসঙ্গত, এই প্রকল্পের (PM Svanidhi Scheme) সব চেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হল, এই লোন নিতে গেলে কোনও সম্পত্তি বন্ধক রাখতে হয় না ঋণ-প্রাপককে। শুধু তাই নয়, এক বছরের মধ্যে মাত্র ৭ শতাংশ সুদে গৃহীত লোন শোধ করলেই ভেন্ডরদের জন্য রয়েছে ভর্তুকির সুবিধা। জানা গিয়েছে, প্রথম দফায় লোন মিলতে পারে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। দ্বিতীয় দফায় মিলতে পারে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এই লোন শোধ হলে মিলতে পারে তৃতীয় দফার লোন। এতে মিলতে পারে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে স্বস্তিতে শুভেন্দু, জানুন কারণ

    Suvendu Adhikari: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে স্বস্তিতে শুভেন্দু, জানুন কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে স্বস্তি পেলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নন্দীগ্রামের বিধায়কের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব এফআইআরে স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিভিন্ন ঘটনায় রাজ্যের বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে মোট ২৬টি এফআইআর দায়ের করা হয়েছিল। সেগুলির সবগুলির ওপরই স্থগিতাদেশ দিয়েছে আদালত। আজ, বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এজলাসে এই মামলার শুনানি হয়। সেখানেই স্থগিতাদেশ দেন বিচারপতি মান্থা। গুজরাটের ক্ষমতায় ফের ফিরতে চলেছে বিজেপি। তা নিয়ে উৎসাহের অন্ত ছিল না রাজ্য বিজেপিতে। তার ওপর শুভেন্দুর এই খবরে দৃশ্যতই খুশির হাওয়া বঙ্গ বিজেপিতে।

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক…

    রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বদলের জেরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামে তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী হন খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়। যদিও শেষ হাসি হাসেন শুভেন্দুই। ১৯৫৬ ভোটে তিনি পরাস্ত করেন তৃণমূল নেত্রীকে। বিজেপির একাংশের অভিযোগ, তার পর থেকে নানা ঘটনায় জড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে শুভেন্দুর নাম। দায়ের হয়েছে একাধিক এফআইআর। 

    আরও পড়ুন: পুলিশি হেনস্থার শিকার উস্তাদ রশিদ খান, শিল্পীর পাশে রয়েছেন শুভেন্দু

    এরই বিহিত চাইতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। আদালতে তাঁর আবেদন, হয় এফআইআরগুলি খারিজ করে দেওয়া হোক, নয়তো অভিযোগের তদন্ত করুক সিবিআই। সেই মামলার শুনানিতে বিচারপতি মান্থার পর্যবেক্ষণ, শুভেন্দু রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। তিনি মানুষের ভোটে নির্বাচিত। পুলিশ নিজে অথবা অন্য কারও নির্দেশে তাঁর বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ এনে জনগণের প্রতি বিরোধী দলেনতার (Suvendu Adhikari) কর্তব্য স্তব্ধ করার চেষ্টা করছে। শুভেন্দুকে রক্ষাকবচ দিয়েছিল আদালত। তার পরেও শুভেন্দুর বিরুদ্ধে এত এফআইআর দায়ের হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করেন বিচারপতি মান্থা। শুধু তাই নয়, রাজ্যের কাছে এ বিষয়ে হলফনামাও তলব করেছে হাইকোর্ট। ছ সপ্তাহের মধ্যে জমা দিতে হবে সেই হলফনামা। রাজ্যের কাছ থেকে ওই হলফনামা পাওয়ার পরেই আদালত সিদ্ধান্ত নেবে অন্য কোনও সংস্থার হাতে এই মামলাগুলির তদন্তের ভার দেওয়া হবে কিনা। আদালতের এই নির্দেশে স্বস্তিতে শুভেন্দু শিবিরও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Cyber Attack: এইমসে সাইবার হানা জাতীয় নিরাপত্তার পক্ষে লাল সতর্কতা!

    Cyber Attack: এইমসে সাইবার হানা জাতীয় নিরাপত্তার পক্ষে লাল সতর্কতা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি এইমসের (AIIMS) সার্ভার হ্যাক করে রোগীদের বিপদে ফেলেছিল হ্যাকাররা। বিপদে পড়েছিলেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও। এবার নিশানায় ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চের আইসিএমআরের সার্ভার। সম্প্রতি প্রকাশিত এক রিপোর্টে জানানো হয়েছে, এক দিনে কয়েক হাজার সাইবার হানা (Cyber Attack) হয়েছে আইসিএমআরের সার্ভারে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি এইমসের সার্ভারে র‌্যানসামওয়্যার অ্যাটাক হয়েছিল। এই সাইবার অ্যাটাকের কারণে দিল্লির সার্ভার দশ দিনেরও বেশি বন্ধ ছিল। এখনও ম্যানুয়ালি চলছে এইমসের সব পরিষেবা। সংস্থার তরফে ডেটা ফিরে পাওয়ার সব রকম চেষ্টা চালানো হচ্ছে বলেও সূত্রের খবর।

    চিনা হ্যাকার…

    জানা গিয়েছে, গত দু দিন ধরে সিইআরটি-ইন এবং ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল সেক্রেটারিয়েট যার নেতৃত্বে রয়েছেন ন্যাশনাল সাইবার সিকিউরিটি কো-অর্ডিনেটর লেফটেন্যান্ট জেনারেল (রিটায়ার্ড) রাজেশ পান্ত এইমসের সার্ভারগুলিতে ড্রাই রান চালাচ্ছে। সরকারি আধিকারিকদের একাংশের মতে, এই যে সাইবার হানা (Cyber Attack), এর নেপথ্যে রয়েছে চিনা হ্যাকারদের হাত। যাঁরা এইমসের সাইবার হানার সম্পর্কে পরিচিত, তাঁরা জানিয়েছেন, সাইবার হানার ফলে যেসব সার্ভার কোরাপ্টেড হয়ে গিয়েছিল, সেগুলিকে আইসোলেটেড করা হয়েছে। চলছে ওই সার্ভারগুলির সিস্টেম পরীক্ষার কাজ। এইমসের মতো ভিভিআইপি হাসপাতালে যাতে ফের এ রকম ঘটনা না ঘটে, সেজন্য পূর্ণ সময়ের সাইবার সিকিউরিটি ডিভিশন থাকা প্রয়োজন বলেও মনে করছেন তাঁরা। তা না হলে ফের সম্মুখীন হতে হবে এমন বিপদের। জানা গিয়েছে, দিল্লির এইমস কর্তৃপক্ষকে হায়ারআর্চিক্যাল কম্পিউটার ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: মোদি-ম্যাজিকে ভর করে টানা সপ্তমবার গুজরাট দখলের পথে বিজেপি

    ডিসেম্বরের ৪ তারিখে দিল্লির সফদারজং হাসপাতালেও হয়েছিল সাইবার হানা (Cyber Attack)। মিডিয়া রিপোর্টে জানানো হয়েছে, সেক্ষেত্রে এইমসের মতো এতটা ক্ষতি করতে পারেনি হানাদাররা। অদূর ভবিষ্যতে যুদ্ধের নয়া রূপ হবে সাইবার হানা। সেই কারণে আমেরিকা, চিন এবং ফ্রান্স তাদের দেশের সরকারি ডেটা যাতে সুরক্ষিত থাকে, তাই সার্ভারগুলিতে এফেকটিভ ফায়ারওয়াল গড়ে তুলেছে। এর ফলে ভবিষ্যতে সাইবার হানা হলেও, সুরক্ষিত থাকবে ডেটা। জানা গিয়েছে, এইমসের কম্পিউটার এবং আইটি আপগ্রেডেশনের পরিকল্পনার জন্য ৩১ ডিসেম্বরের সময়সীমা স্থির করা হয়েছে। এর মধ্যে আইটি ভেন্ডরদের কাছ থেকে আগ্রহ প্রকাশের আহ্বান জানানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • G20: জি-২০-র সভাপতিত্ব করার বিরাট সুযোগ পেয়েছে ভারত, ফের বললেন মোদি

    G20: জি-২০-র সভাপতিত্ব করার বিরাট সুযোগ পেয়েছে ভারত, ফের বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি ২০-র সভাপতিত্ব করার সুযোগ পেয়েছে ভারত (India)। এটা একটা বিরাট সুযোগ। বুধবার একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিনই শুরু হয়েছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। তার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আজ (বুধবার) সংসদের শীতকালীন অধিবেশনের প্রথম দিন। এই অধিবেশন গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমরা এর আগে মিট করেছিলাম ১৫ অগাস্টের আগে। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি হয়েছে ১৫ অগাস্ট। আমরা আজাদি কী অমৃতকাল পালন করতে যাচ্ছি। এর পরেই তিনি বলেন, আমরা এমন একটা সময় মিট করতে চলেছি যখন ভারত সুযোগ পেয়েছে জি ২০-র সভাপতিত্ব করার।  

    প্রধানমন্ত্রী উবাচ…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে সময় ভারত বিশ্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে পা রেখেছে, যে সময় ভারতের প্রতি বিশ্বের আশা-আকাঙ্খা বেড়ে চলেছে এবং যে সময় বিশ্বের নানা প্লাটফর্মে ভারতের অংশ গ্রহণ বাড়ছে, এমন একটা সময়ে জি ২০-র (G20) সভাপতিত্ব পাওয়া ভারতের কাছে একটা বিরাট সুযোগ। মোদি বলেন, জি ২০ সম্মেলন কেবল একটি কূটনৈতিক ইভেন্ট নয়। কিন্তু বিশ্বের কাছে ভারতের ক্ষমতা তুলে ধরার একটা বড় সুযোগও। তিনি বলেন, এত বড় একটা দেশ, গণতন্ত্রের (Democracy) মাতৃস্বরূপ, এত বৈচিত্র্য, এত ক্ষমতা, এটা বিশ্বের কাছেও ভারতকে জানার একটা সুযোগ। আবার ভারতের কাছেও এটা নিজেকে মেলে ধরার সুযোগ।

    আরও পড়ুন: জি-২০ শীর্ষ সম্মলেন ভারতের নেতৃত্ব দেওয়াটা একটা সুযোগ, গর্বের মুহূর্ত, বললেন মোদি

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের নভেম্বরের ১৫ তারিখে জি-২০ সম্মেলনের আসর বসে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনেই আগামী বছর জি-২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ভারতের হাতে। জি ২০-র (G20) সদস্য দেশগুলি হল, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, রিপাবলিক অফ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

    আরও পড়ুন: পুতিনকে দেওয়া মোদির বার্তাই হয়ে উঠল জি ২০-র মূল সুর!

    আরও পড়ুন: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

LinkedIn
Share