Author: Krishnendu Bakshi

  • Abhishek Banerjee: জমা পড়েনি নথি, “অভিষেকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে পারবে ইডি”, জানাল হাইকোর্ট

    Abhishek Banerjee: জমা পড়েনি নথি, “অভিষেকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে পারবে ইডি”, জানাল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময়সীমা মঙ্গলবার রাত্রি ১২টা। তার মধ্যেই তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) ইডির দাবি মতো প্রয়োজনীয় নথি জমা দিতে হবে। এদিন সন্ধে ৬টা পর্যন্তও নথি জমা পড়েনি। এই সময়সীমার মধ্যে নথি জমা দিতে না পারলে কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশ অনুসারে অভিষেকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে পারবে ইডি।

    জমা পড়েনি নথি

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় নাম জড়ায় অভিষেকের। ইডি তাঁর কাছে যে নথি চেয়েছিল, তা জমা দেওয়ার কথা ছিল, আজ মঙ্গলবার। তবে এদিন সন্ধে পর্যন্ত সেই নথি জমা পড়েনি। এর পরেই কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশ, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আদালতের নির্দেশ না মানলে তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে পারবে ইডি।

    ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ

    ৫ অক্টোবর অভিষেককে (Abhishek Banerjee) ইডির কাছে নথি জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি উদয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতি সেন বলেছিলেন, “অভিষেককে ওই দিনই সব নথি জমা দিতে হবে। তারপর তাঁকে একটি ঘণ্টাও অতিরিক্ত সময় দেবে না আদালত।” ডিভিশন বেঞ্চ এও বলেছিল, “অভিষেকের জমা দেওয়া নথিতে ইডি সন্তুষ্ট না হলে, তবে তাঁকে হাজিরা দিতে বলতে পারে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।”

    আরও পড়ুুন: ‘দোস্ত’কে ফোন নেতানিয়াহুর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি?

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় বিচারপতি সিনহার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছিলেন অভিষেক। সেখানেই তাঁকে দেওয়া হয়েছিল নথি জমা দেওয়ার নির্দেশ। এদিকে, এদিন ৯৪ জন প্রাথমিক শিক্ষক টেট উত্তীর্ণ না হয়েই চাকরি পেয়েছেন বলে হাইকোর্টে রিপোর্ট দিয়ে জানাল পর্ষদ। এর পরেই হাইকোর্টের নির্দেশ, তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে দ্রুত পদক্ষেপ করতে হবে পর্ষদকে। আদালতের পর্যবেক্ষণ, দুর্নীতির কারণে যাঁরা বঞ্চিত হয়েছেন, তাঁদের নিয়োগ নিয়ে আদালত চিন্তিত। দীর্ঘ দিন ধরে তাঁরা চাকরির জন্য অপেক্ষা করছেন। কবে তদন্ত শেষ হবে কেউ জানে না। কারা দুর্নীতি করে চাকরি পেয়েছেন, তার তদন্ত চলছে। এই সব আইনি জটিলতা কাটতে সময় লাগবে। তাই যোগ্যদের চাকরি দিতে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। পর্ষদকে ৩ নভেম্বরের মধ্যে ২০১৬ ও ২০২০ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্যানেল প্রকাশ করতেও নির্দেশ দিয়েছে (Abhishek Banerjee) হাইকোর্ট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Israel Hamas War: ‘দোস্ত’কে ফোন নেতানিয়াহুর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি?

    Israel Hamas War: ‘দোস্ত’কে ফোন নেতানিয়াহুর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপদের দিনে (Israel Hamas War) ‘দোস্ত’কেই স্মরণ করলেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। মঙ্গলবার ফোন করে ইজরায়েলের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। ২০১৭ সালে ইজরায়েল সফরের সময় থেকেই মোদি-নেতানিয়াহুর সম্পর্ক খুবই ঘনিষ্ঠ। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ‘দোস্ত’ বলেও প্রকাশ্যে সম্বোধন করেছিলেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী। ‘বিপ্লবী নেতা’ বলেও সম্বোধন করেছেন। পরের বছর যখন নেতানিয়াহু ভারতে আসেন, তখন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের অঙ্গীকার করেছিল ভারত-ইজরায়েল।

    ইজরায়েলের ওপর হামলা

    শনিবার ভোরে আচমকাই ইজরায়েলের (Israel Hamas War) ওপর হামলা চালায় হামাসরা। ঘন ঘন রকেট হামাল চালানো হয় ইহুদিদের দেশে। এর পরেই যুদ্ধ ঘোষণা করে ইজরায়েল। দু’ পক্ষের সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছে হাজার দেড়েক মানুষের। জখম হয়েছেন কয়েক হাজার মানুষ। এমতাবস্থায় ইজরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে আমেরিকা, জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি এবং ব্রিটেন। ভারত এবং অস্ট্রেলিয়া তো ইজরায়েলের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছিল আগেই।

    কী বললেন মোদি?

    এহেন আবহে এদিন মোদির কাছে এল নেতানিয়াহুর ফোন। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আমাকে ফোন করে সেখানকার পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করেছেন। পরিস্থিতি সম্পর্কে জানানোর জন্য আমি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে ধন্যবাদ দিয়েছি। জানিয়েছি, এই কঠিন সময়ে ভারতবাসী দৃঢ়ভাবে পাশে রয়েছে ইজরায়েলের। ভারত দ্ব্যর্থহীনভাবে সমস্ত ধরনের সন্ত্রাসবাদের নিন্দা করছে।” ভারত যে ইজরায়েলের পাশে রয়েছে এক্স হ্যান্ডেলে তা আগেও জানিয়েছিলেন মোদি।

    তিনি লিখেছিলেন, “ইজরায়েলের ওপর জঙ্গি আক্রমণ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি বিস্মিত। নিরীহ যাঁদের প্রাণ গিয়েছে, তাঁদের পরিবারের জন্য আমাদের প্রার্থনা রইল। এই কঠিন সময়ে আমরা ইজরায়েলের পাশে রয়েছি।”

    ভারতকে ফোন করার পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ায় ইজরায়েলের (Israel Hamas War) তরফে পোস্ট করা হয়েছে হুঁশিয়ারি দিয়ে। লেখা হয়েছে, “আমরা এখন যুদ্ধের মধ্যে। আমরা আমাদের নাগরিকদের রক্ষা করব। সন্ত্রাসের সামনে আমরা মাথা নত করব না। যারা নিরপরাধ মানুষের ক্ষতি করছে, তাদের যাতে এর বড় মূল্য চোকাতে হয়, সেটা আমরা নিশ্চিত করব।”

    আরও পড়ুুন: পার্থর পুজো কাটবে জেলেই, বাইরে চিকিৎসার ছাড়পত্র মিললেও অর্পিতাকে থাকতে হবে গারদেই

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: পার্থর পুজো কাটবে জেলেই, বাইরে চিকিৎসার ছাড়পত্র মিললেও অর্পিতাকে থাকতে হবে গারদেই

    Recruitment Scam: পার্থর পুজো কাটবে জেলেই, বাইরে চিকিৎসার ছাড়পত্র মিললেও অর্পিতাকে থাকতে হবে গারদেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “প্রয়োজন হলে উনি (অর্পিতা মুখোপাধ্যায়) বাইরে গিয়ে চিকিৎসা করাবেন। জেল কর্তৃপক্ষই তার ব্যবস্থা করবে।” মঙ্গলবার শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে (Recruitment Scam) ধৃত অর্পিতা মুখোপাধ্যায় সম্পর্কে এমনই নির্দেশ দিল কলকাতার নগর দায়রা আদালত।

    অর্পিতার জেল হেফাজত

    এদিন নগর দায়রা আদালতে শুনানি ছিল অর্পিতার। শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ধৃত রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ তিনি। এহেন অর্পিতা দিন কয়েক ধরে কষ্ট পাচ্ছেন দাঁতের ব্যথায়। বিচারককে সে কথা বলেনও তিনি। আদালতে তিনি বলেন, “জেলে চিকিৎসা হলেও, যন্ত্রণার উপশম পুরোপুরি হচ্ছে না।” এবার বিচারক অর্পিতার চিকিৎসা নিয়ে প্রশ্ন করেন জেল কর্তৃপক্ষকে। পরে (Recruitment Scam) বলেন, “প্রয়োজন হলে উনি বাইরে গিয়ে চিকিৎসা করাবেন। জেলে গিয়ে চিকিৎসা করানোর অনুমতি দিলেও, অর্পিতাকে জামিন দেয়নি আদালত।” ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত অর্পিতাকে জেল হেফাজতে থাকার নির্দেশ দেয় আদালত।

    পুজোয় জেলে থাকবেন পার্থও

    অর্পিতার পাশাপাশি এবার পুজো জেলের ছোট্ট কুঠুরিতেই কাটাতে হবে পার্থকেও। নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে ধৃত মানিক ভট্টাচার্যের ছেলে শৌভিক ভট্টাচার্য এবং অয়ন শীলকেও পুজো কাটাতে হবে গারদে। কারণ এঁদের প্রত্যেককেই ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। কুন্তল ঘোষ ছাড়া আর কেউই জামিনের আবেদন করেননি এদিন। যদিও কুন্তলের জামিনের আবেদনের শুনানি হবে বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায়।

    শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে (Recruitment Scam) নাম জড়ায় রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। ২০২০ সালের ২২ জুলাই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। পরে ইডি গ্রেফতার করে পার্থ ঘনিষ্ঠ অর্পিতাকে। অর্পিতার দুটি ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয় নগদ প্রায় ৫০ কোটি টাকা। উদ্ধার হয় প্রচুর সোনার গয়নাও। তার পর থেকে এখনও জেলেই রয়েছেন পার্থ-অর্পিতা। মঞ্জুর হয়নি জামিনের আবেদনও। এদিন ভার্চুয়ালি জেল থেকে আদালতে হাজিরা দেন অর্পিতা। তখনই দাঁতের ব্যথার কথা বলেন।

    আরও পড়ুুন: ফের মুখ পুড়ল পার্থর! সহায়ক নিয়োগের আবদার খারিজ করে দিলেন জেল কর্তৃপক্ষ

    অর্পিতা যেমন আদালতে দাঁতের ব্যথার কষ্টের কথা বলছিলেন, তেমনিই অন্য একটি জেলে বন্দি পার্থ একজন পূর্ণ সময়ের সহায়ক চেয়ে আবেদন করেছিলেন জেল কর্তৃপক্ষের কাছে। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর সেই আবেদনও খারিজ করে দিয়েছেন জেল কর্তৃপক্ষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: ফের মুখ পুড়ল পার্থর! সহায়ক নিয়োগের আবদার খারিজ করে দিলেন জেল কর্তৃপক্ষ

    Partha Chatterjee: ফের মুখ পুড়ল পার্থর! সহায়ক নিয়োগের আবদার খারিজ করে দিলেন জেল কর্তৃপক্ষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এর আগে জামিন চেয়ে দ্বারস্থ হয়েছিলেন বিশেষ সিবিআই আদালতের। প্রত্যাখাত হয়েছিলেন। এবার একজন পূর্ণ সময়ের সহায়ক চেয়ে আবেদন করেছিলেন নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে ধৃত রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। পার্থর সেই আবেদনেও সাড়া দিলেন না প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষ। জেল সূত্রে খবর, পার্থর অনুরোধ মঞ্জুর হয়নি।

    খারিজ জামিনের আবেদন

    শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে পার্থ গ্রেফতার হন ২০২২ সালের ২২ জুলাই। তার পর থেকে তিনি রয়েছেন প্রেসিডেন্সি জেলে। শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে একাধিকবার জামিনের আবেদন করেছেন তিনি। দ্বারস্থ হয়েছিলেন বিশেষ সিবিআই আদালতের। সর্বত্রই প্রত্যাখাত হয়েছেন পার্থ।

    খারিজ সহায়কের আবদারও 

    জানা গিয়েছে, সম্প্রতি চলতে-ফিরতে উঠতে-বসতে অসুবিধা হচ্ছে জানিয়ে পূর্ণ সময়ের একজন সহায়কের আবদার করেন পার্থ (Partha Chatterjee)। এ নিয়ে তিনি চিঠি দেন জেল কর্তৃপক্ষকে। তাঁরা আবার যোগাযোগ করেন এসএসকেএম হাসপাতালের সঙ্গে। সেখানে চিকিৎসকরা পার্থকে পরীক্ষা করে বেশ কিছু ওষুধ দিলেও, তাঁর সহায়কের প্রয়োজন নেই বলেই জানিয়ে দেন। কেবল পার্থ যখন ব্যায়াম করবেন, তখন একজন সহায়ক দেওয়া যেতে পারে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন জেল কর্তৃপক্ষকে। এর পরেই নাকচ হয়ে যায় পার্থর আবেদন।

    আরও পড়ুুন: নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে গুলির লড়াই! কাশ্মীরি পণ্ডিত হত্যায় জড়িত ২ লস্কর জঙ্গি খতম

    সেপ্টেম্বর মাসে সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে জামিনের আর্জি জানিয়েছিলেন পার্থ (Partha Chatterjee)। সে যাত্রায় তা খারিজও হয়ে গিয়েছিল। পার্থর আইনজীবীর যুক্তি ছিল, পার্থর গ্রেফতারির পর প্রায় দেড় বছর পেরিয়ে গিয়েছে। সিবিআই শুধু বলছে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। বয়সজনিত সমস্যার পাশাপাশি নানা রকম শারীরিক অসুস্থতার কথাও জানিয়েছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। তার পরেও মেলেনি জামিন। সিবিআইয়ের তরফে জানানো হয়েছিল, পার্থর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে, মামলায় অনেকে যুক্ত। ১৭ অক্টোবর পার্থর জামিনের আবেদনের শুনানি রয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে।

    প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতি কেলেঙ্কারিতে তদন্তে নেমে পার্থর বাড়িতে হানা দেয় ইডি। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা খানাতল্লাশি চালায় পার্থর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বেলঘরিয়া ও টালিগঞ্জের ফ্ল্যাটে। সেখানে প্রচুর পরিমাণ নগদ টাকা ও সোনার গয়না উদ্ধার করা হয়। রাজ্যজুড়ে ছড়িয়ে থাকা পার্থ (Partha Chatterjee) ও অর্পিতার বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির হদিশও মিলেছে বলে দাবি তদন্তকারী সংস্থার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • CEC Rajiv Kumar: “সকলের সঙ্গে কথা বলে জম্মু-কাশ্মীরে নির্বাচন হবে”, জানালেন নির্বাচন কমিশনার

    CEC Rajiv Kumar: “সকলের সঙ্গে কথা বলে জম্মু-কাশ্মীরে নির্বাচন হবে”, জানালেন নির্বাচন কমিশনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ঠিক সময়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখে সকলের সঙ্গে কথা বলে জম্মু-কাশ্মীরে নির্বাচন করা হবে।” কথাগুলি বললেন জাতীয় মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (CEC Rajiv Kumar)। তবে সেই পক্ষগুলি কারা, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা।

    পাঁচ রাজ্যে নির্বাচন

    সোমবারই বিধানসভা নির্বাচন ঘোষণা করা হয়েছে পাঁচ রাজ্যে। এই পাঁচটি রাজ্য হল রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, তেলঙ্গনা, ছত্তিশগড় এবং মিজোরাম। জম্মু-কাশ্মীরের নামোল্লেখ করা হয়নি। মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের যা ইঙ্গিত, তাতে এ বছরও উপত্যকায় নির্বাচন হচ্ছে না। অথচ এ বছরই নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল ভূস্বর্গে। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার বলেন, “উপযুক্ত সময়েই আমরা জানাব, কবে জম্মু-কাশ্মীরে নির্বাচন হবে। কেন্দ্র শাসিত এই অঞ্চলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং নির্বাচনী ক্যালেন্ডার মেনে হবে ভোট গ্রহণ।”

    জম্মু-কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা

    প্রসঙ্গত, সন্ত্রাসবাদীদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যাওয়ায় ২০১৮ সালের জুন মাসে (CEC Rajiv Kumar) রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা হয় জম্মু-কাশ্মীরে। পরের বছর ৫ অগাস্ট জম্মু-কাশ্মীর থেকে তুলে নেওয়া হয় ৩৭০ ধারা। জম্মু-কাশ্মীরকে ভেঙে জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখ নামে দু’টি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে পরিণত করা হয়। পরে সংসদে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানান, পরিস্থিতির উন্নতি হলে জম্মু-কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুুন: ‘সেচমন্ত্রী থাকাকালীন বন্যা নিয়ন্ত্রণে আরামবাগের জন্য কাজ করতে দেয়নি’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    তারপর থেকে কংগ্রেস এবং ভূস্বর্গের বিভিন্ন দল ভূস্বর্গে নির্বাচনের দাবিতে সোচ্চার হয়েছে। যদিও কেন্দ্র সাফ জানিয়ে দিয়েছে, জম্মু-কাশ্মীরে অচিরেই হবে বিধানসভা নির্বাচন। জাতীয় নির্বাচন কমিশনারের কথায়ও মিলল সেই ইঙ্গিত। এদিকে, সদ্য সমাপ্ত লাদাখ স্বশাসিত পার্বত্য উন্নয়ন পরিষদের নির্বাচনে জয় পেয়েছে কংগ্রেস-এনসি জোট। দলের এই ফলের ক্রেডিট কংগ্রেস দিতে চাইছে রাহুল গান্ধীকে। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই ভূস্বর্গে এখনই নির্বাচন চাইছেন ওমর। নির্বাচন দেরিতে হলে অ্যাডভান্টেজ পেতে পারে বিজেপি। সেই কারণেই এখনই নির্বাচনের দাবিতে (CEC Rajiv Kumar) সরব হয়েছেন ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • BJP: ফের  তিন রাজ্যে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, কোন আসনে কোন হেভিওয়েট?

    BJP: ফের  তিন রাজ্যে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, কোন আসনে কোন হেভিওয়েট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ রাজ্যে কাঠি পড়ল বিধানসভা নির্বানের ঢাকে। সোমবারই রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, তেলঙ্গনা, মিজোরাম ও ছত্তিশগড়ে নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এদিনই সন্ধ্যায় তিন রাজ্যের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করল বিজেপি (BJP)।

    রাজস্থানে কে কে লড়ছেন?

    রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। ২০০ আসনের রাজস্থান বিধানসভায় এদিন ১৭৯ জনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এবার ছ’ জন সাংসদকে এখানে প্রার্থী করেছে বিজেপি। এর মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজ্যবর্ধন সিং রাঠোরও। জয়পুরে প্রার্থী হচ্ছেন তিনি। দিয়া কুমারী লড়ছেন বিদ্যানগর কেন্দ্র থেকে। তিজারা কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হচ্ছেন বাবা বালক নাথ। সাপোত্রা থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন হংরাজ মীনা। সওয়াই মাধোপুর থেকে লড়ছেন কিরোদি লাল মিনা।    

    মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়ে কারা?

    মধ্যপ্রদেশ বিধানসভায় (BJP) আসন রয়েছে ২৩০টি। সবকটি আসনেই প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান প্রার্থী হচ্ছেন বুধনি কেন্দ্র থেকে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নরোত্তম মিশ্র লড়বেন দাতিয়া কেন্দ্র থেকে। টিকিট পেয়েছেন গোবিন্দ সিং রাজপুত, গোপাল ভার্গব, রাজেন্দ্র শুক্লা এবং ওমপ্রকাশ সাকলেচাও। ছত্তিশগড় বিধানসভার আসন সংখ্যা ৯০। এদিন ৬৪ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এঁদের মধ্যে রয়েছেন তিনজন সাংসদও। রাজনন্দগাঁও কেন্দ্র থেকে লড়বেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রমন সিং (BJP)।

    আরও পড়ুুন: “মস্তানি নয়, দিনকাল খুব খারাপ”! ‘ছাত্র’দের সতর্কবার্তা বিচারপতির

    এদিন যে পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন ঘোষণা করা হয়েছে, সেগুলি হল রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তীসগড়,  তেলঙ্গনা এবং মিজোরাম। মধ্যপ্রদেশে নির্বাচন হবে ১৭ নভেম্বর। রাজস্থানে নির্বাচন হবে ২৩ নভেম্বর। ৩০ নভেম্বর নির্বাচন হবে তেলঙ্গনায়। ৭ নভেম্বর নির্বাচন হবে মিজোরামে। এই চার রাজ্যে এক দফায় নির্বাচন হলেও, ছত্তিশগড়ে হবে দু’ দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ৭ নভেম্বর, পরের দফায় হবে ১৭ নভেম্বর। ভোটমুখী এই পাঁচ রাজ্যের মধ্যে ছত্তীশগড় ও রাজস্থানে ক্ষমতায় রয়েছে কংগ্রেস। এখানে বিজেপির সঙ্গে সরাসরি লড়াই হবে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির। গত বিধানসভা নির্বাচনে মধ্যপ্রদেশের রাশ যায় কংগ্রেসের হাতে। পরে দুই বিধায়ক বিজেপিকে (BJP) সমর্থন করায় রাজ্যের কুর্সিতে বসে বিজেপি। তেলঙ্গনায় ক্ষমতায় রয়েছে ভারত রাষ্ট্র সমিতি। এ রাজ্যে হতে পারে ত্রিমুখী লড়াই। আর পাহাড়ি রাজ্য মিজোরামে লড়াই হবে মূলত কংগ্রেস বনাম মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: অভিষেকদের আশ্বাস দিয়েই দিল্লির উড়ান ধরলেন রাজ্যপাল, মিলতে পারে বড় খবর

    CV Ananda Bose: অভিষেকদের আশ্বাস দিয়েই দিল্লির উড়ান ধরলেন রাজ্যপাল, মিলতে পারে বড় খবর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা চারদিন ধর্না শেষে সোমবার তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। রাজভবন সূত্রে খবর, অভিষেকদের সঙ্গে দেখা করেই ফের দিল্লি যাচ্ছেন রাজ্যপাল। সোমবার সন্ধের বিমানেই দিল্লি রওনা দিচ্ছেন তিনি।

    রাজভবনে তৃণমূলের প্রতিনিধি দল

    এদিন বিকেল ৪টে নাগাদ অভিষেকের নেতৃত্বে ৩০জন প্রতিনিধির একটি দল যায় রাজভবনে। রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকে সাতজন ‘বঞ্চিত’ও ছিলেন বলে দাবি তৃণমূলের। ২০ লক্ষেরও বেশি চিঠি নিয়ে যাওয়া হয়েছিল রাজ্যপালের গোচরে আনতে। তৃণমূলের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে রাজ্যপালের বৈঠক হয়েছে মিনিট কুড়ির। বৈঠক শেষে তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই রাজ্যপাল পদক্ষেপ করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন। রাজভবনের তরফে জারি করা বিবৃতিতেও বলা হয়েছে, রাজ্যপাল তৃণমূলের প্রতিনিধি দলকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ ও কেন্দ্রীয় সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের আশ্বাস দিয়েছেন। এর পরেই জানা যায়, দিল্লির উড়ান ধরতে যাচ্ছেন রাজ্যপাল।

    হাই সিকিউরিটি জোনে ধর্না

    প্রসঙ্গত, ৫ অক্টোবর থেকে রাজভবনের (CV Ananda Bose) সামনে ধর্নায় বসেছিলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজভবন চত্বর রাজ্যের অন্যতম হাই সিকিউরিটি জোন। এখানে সব সময়ই জারি থাকে ১৪৪ ধারা। তা সত্ত্বেও কীভাবে রাজভবনের সামনে তৃণমূল ধর্নায় বসেছে, সে প্রশ্ন তুলেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজভবনের সামনে ১৪৪ ধারা জারি থাকা সত্ত্বেও কীভাবে মঞ্চ বেঁধে ধর্না চলছে, সে প্রশ্নের উত্তর চেয়ে রাজ্যকে চিঠি দেওয়া হয়েছে রাজভবনের তরফেও। 

    আরও পড়ুুন: “রাজভবনের সামনে ধর্না হলে নব মহাকরণের সামনে কেন নয়?”, প্রশ্ন আদালতের

    তার পরেও সোমবার পর্যন্ত চলেছে তৃণমূলের ধর্না। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনা ও একশো দিনের প্রকল্পের টাকা দিল্লি থেকে আদায় করতে রাজ্যপালের হস্তক্ষেপ দাবি করেন তৃণমূল নেতৃত্ব। সেই কারণেই চলছিল ধর্না। তৃণমূল যেদিন রাজভবনের সামনে ধর্নায় বসেছিল, সেদিন রাজভবনে ছিলেন না তিনি। রাজ্যপাল গিয়েছিলেন উত্তরবঙ্গে বন্যা পরিস্থিতি দেখতে। পরে কলকাতায় ফিরে এদিন দেখা করেন অভিষেকের নেতৃত্বাধীন তৃণমূলের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে। পরে রওনা দেন (CV Ananda Bose) দিল্লির উদ্দেশে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: “রাজভবনের সামনে ধর্না হলে নব মহাকরণের সামনে কেন নয়?”, প্রশ্ন আদালতের

    Calcutta High Court: “রাজভবনের সামনে ধর্না হলে নব মহাকরণের সামনে কেন নয়?”, প্রশ্ন আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজভবনের সামনে ধর্না কর্মসূচি চললে নব মহাকরণের সামনে ধর্নায় আপত্তি কেন? প্রশ্ন তুলল হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। নব মহাকরণের সামনে রাজ্যের আপত্তি কেন, তা নিয়েও রাজ্যকে হলফনামা জমা দিতে বলা হয়েছে আদালতে।

    হাইকোর্টের প্রশ্ন

    বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে নব মহাকরণের সামনে ধর্নায় বসতে চান শ্রম দফতরের অস্থায়ী কর্মীরা। পুলিশের অনুমতি না মেলায় আদালতের দ্বারস্থ হন তাঁরা। সেই মামলায় সরকারি আইনজীবীর উদ্দেশে বিচারপতির প্রশ্ন, “রাজভবনের সামনে জমায়েত হলে নব মহাকরণের সামনে কেন নয়?” ১৬ অক্টোবরের মধ্যে এ ব্যাপারে রাজ্যকে হলফনামা জমা দিতে বলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত।

    শুনানিতে রাজভবনের প্রসঙ্গ

    প্রসঙ্গত, ফেব্রুয়ারি মাসে শহিদ মিনার চত্বরে অবস্থানে বসতে চেয়ে আবেদন জানিয়েছিল শ্রম দফতরের অস্থায়ী কর্মীদের সংগঠন। সেই আবেদন সাড়া দিয়েছিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। পরে আর আবেদনে সাড়া দেয়নি আদালত। ফের অবস্থানে বসতে গেলে নতুন করে মামলা করতে বলেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই মতো নতুন করে মামলা করা হয় সংগঠনের তরফে। সেই মামলার শুনানিতেই রাজভবনের প্রসঙ্গ তোলেন বিচারপতি সেনগুপ্ত (Calcutta High Court)।

    ৫ অক্টোবর থেকে রাজভবনের সামনে ধর্নায় বসেছেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই রাজভবন চত্বর রাজ্যের অন্যতম হাই সিকিউরিটি জোন। এখানে সব সময়ই জারি থাকে ১৪৪ ধারা। তা সত্ত্বেও কীভাবে রাজভবনের সামনে তৃণমূল ধর্নায় বসেছে, সে প্রশ্ন তুলেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজভবনের সামনে ১৪৪ ধারা জারি থাকা সত্ত্বেও কীভাবে মঞ্চ বেঁধে ধর্না চলছে, সে প্রশ্নের উত্তর চেয়ে রাজ্যকে চিঠি দেওয়া হয়েছে রাজভবনের তরফে। 

    আরও পড়ুুন: চলছে হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ, উড়ে আসছে রকেট, আতঙ্কে ভারতীয় পড়ুয়ারা

    তার পরেও চলছে তৃণমূলের ধর্না। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনা ও একশো দিনের প্রকল্পের টাকা দিল্লি থেকে আদায় করতে রাজ্যপালের হস্তক্ষেপ দাবি করেন তৃণমূল নেতৃত্ব। সেই কারণেই চলছে ধর্না। তৃণমূল যেদিন রাজভবনের সামনে ধর্নায় বসেছিল, সেদিন রাজভবনে ছিলেন না তিনি। রাজ্যপাল গিয়েছিলেন উত্তরবঙ্গে বন্যা পরিস্থিতি দেখতে। পরে কলকাতায় ফিরে আজ, সোমবার অভিষেকের নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি (Calcutta High Court) দলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nijjar Killing: নিজ্জর খুনে হাত রয়েছে বেজিংয়ের! দাবি চিনা বংশোদ্ভূত ইউটিউবারের

    Nijjar Killing: নিজ্জর খুনে হাত রয়েছে বেজিংয়ের! দাবি চিনা বংশোদ্ভূত ইউটিউবারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর (Nijjar Killing) খুনে হাত রয়েছে চিনের। অন্তত এমনই দাবি করলেন জেনিফার জেং নামে এক ইউটিউবার। তাঁর দাবি, ভারতের সঙ্গে পশ্চিমী বিশ্বের সম্পর্ক খারাপ করতেই এ কাজ করেছে ড্রাগনের দেশ।

    কাঠগড়ায় চিনা কমিউনিস্ট পার্টি

    তিনি বলেন, “তাইওয়ান নিয়ে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সামরিক নীতি মেনেই চিনা কমিউনিস্ট পার্টি (CCP) একাজ করছে। যাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সম্পর্কের সূতো ছিঁড়ে যায়।” চিনে জন্ম এই সাংবাদিকের। তিনি সমাজকর্মীও। বর্তমানে আমেরিকায় থাকেন। সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম এক্সে যে ভিডিও তিনি পোস্ট করেছেন, তাতে বলেছেন, “কানাডায় খুন হওয়া নিজ্জর সিংয়ের হত্যাকাণ্ড সিসিপি (CCP) থেকেই হয়েছে। এটি অনুমান করা হচ্ছে যে এই হত্যাকাণ্ড সিসিপির এজেন্টের মাধ্যমেই করা হয়েছে।”

    ভারত-কানাডা সম্পর্ক

    জুনের ১৮ তারিখে কানাডার কলম্বিয়া প্রদেশে খুন হয় নিজ্জর। তার প্রভাব পড়ে ভারত-কানাডা সম্পর্কে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সংসদে দাবি করেন, নিজ্জর খুনের নেপথ্যে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাত থাকতে পারে। মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি নিজ্জরকে তিনি কলমিস্ত্রি বলেও দাবি করেন। ট্রুডোর অভিযোগ নস্যাৎ করে দেয় ভারত। জানিয়ে দেয়, নিজ্জর খুনে ভারতের হাত রয়েছে এমন প্রমাণ পেলে তা যেন ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয়। নয়াদিল্লিতে থাকা কানাডার রাষ্ট্রদূতদের সংখ্যা কমানোর নির্দেশও দেয় ভারত। কমিয়ে দেয় কানাডা থেকে ডাল রফতানির পরিমাণও। সব মিলিয়ে গাড্ডায় পড়ে ট্রুডো সরকার।   

    ভারতকে বিপাকে ফেলতে (Nijjar Killing) ‘ফাইভ আইজ অ্যালায়েন্সে’ দরবার করে কানাডা। যদিও আমেরিকা, ব্রিটেন সহ ওই জোটের চার দেশ কানাডার পাশে দাঁড়ায়নি। কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে মিথ্যাবাদী আখ্যা দেয় শ্রীলঙ্কাও। বিশ্বের বৃহৎ শক্তিধর দেশগুলি পাশে না দাঁড়ানোয় এবং এশিয়ায় সেভাবে কাউকে পাশে না পেয়ে বিশ্ব রাজনীতিতে কার্যত এক ঘরে হয়ে পড়ে কানাডা। এর পরেই সুর নরম করে ট্রুডোর দেশ। তারা জানিয়ে দেয়, ভারতের সঙ্গে সদ্ভাব বজায় রাখতে তারা  আগ্রহী।

    আরও পড়ুুন: আলিপুরদুয়ার সমবায়ে দুর্নীতির তদন্তে নেমে ‘প্রাণভোমরা’ হাতে এল সিবিআইয়ের, কী তা জানেন?

    এমতাবস্থায় কার্যত হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন এই ইউটিউবার। দিন কয়েক আগেই তিনি জানিয়েছিলেন, ভারতের সঙ্গে পশ্চিমী বিশ্বের সম্পর্ক খারাপ করতে চিনা কমিউনিস্ট পার্টির তরফে পদস্থ অফিসারদের পাঠানো হয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানেই তৈরি হয় ব্লু প্রিন্ট (Nijjar Killing)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Abhishek Banerjee: ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে তৃণমূলের ধর্না কীভাবে? নবান্নে চিঠি রাজভবনের  

    Abhishek Banerjee: ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে তৃণমূলের ধর্না কীভাবে? নবান্নে চিঠি রাজভবনের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজভবনের গেটের বাইরে রয়েছে ১৪৪ ধারা। তার পরেও কীভাবে তৃণমূল মঞ্চ বেঁধে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে? তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) রাজভবনের গেটের সামনে ধর্নায় বসার পর এমনই প্রশ্ন তুলেছিল বিজেপি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতিও ১৪৪ ধারা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। এবার একই প্রশ্ন তুলে নবান্নকে চিঠি পাঠাল রাজভবন।

    নবান্নকে চিঠি রাজভবনের

    চিঠি লেখা হয়েছে রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীকে। রবিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় ফিরছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তার আগেই রাজভবনের তরফে চিঠি গেল নবান্নে। চিঠিতে মূলত তিনটি প্রশ্ন তোলা হয়েছে। এক, ১৪৪ ধারা কার্যকর রয়েছে এমন এলাকায় মঞ্চ বেঁধে ধর্নার অনুমতি কি কলকাতা পুলিশ দিয়েছিল? দুই, যদি দেওয়া হয়, তবে কে দিলেন এবং কোন আইন বলে? তিন, যদি অনুমতি ছাড়াই ধর্নামঞ্চ বাঁধা হয়ে থাকে এবং তিনদিন ধরে বিক্ষোভ জমায়েত চলতে থাকে তাহলে পুলিশ এর বিরুদ্ধে কী কী ব্যবস্থা নিয়েছে? প্রশ্নগুলি পাঠিয়ে দ্রুত জবাব চেয়েছে রাজভবন।

    কী বললেন সুকান্ত? 

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “এ রাজ্যে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য যে সব বেআইনি কাজই আইন, তা বুঝিয়ে দিয়েছে পুলিশের ভূমিকা। কিন্তু মনে রাখতে হবে, ভারতীয় সংবিধানের কাছে তিনি নেংটি ইঁদুর ছাড়া আর কিছুই নন।” প্রসঙ্গত, একশো দিনের কাজ প্রকল্পে বঞ্চনা ও আবাস যোজনা ইস্যুতে রাজভবনের নর্থ গেটের সামনে ধর্নায় বসেছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। পঞ্চাশ থেকে একশো মিটারের মধ্যেই চলছে সেই অবস্থান বিক্ষোভ। উপস্থিত রয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee), চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য সহ দলের বিভিন্ন স্তরের নেতানেত্রীরা।

    আরও পড়ুুন: প্রশাসনিক প্রধান রূপে ২২ বছর পূর্ণ, প্রধানমন্ত্রী পদে রেকর্ড তৈরির পথে নরেন্দ্র মোদি

    কয়েকদিন ধরে চলা এই বিক্ষোভ নিয়েই এবার কড়া মনোভাব পোষণ করল রাজভবন। শনিবার সন্ধ্যায় দার্জিলিংয়ে তৃণমূলের প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করেন রাজ্যাপালের সঙ্গে। রবিবার তিনি কলকাতায় ফেরার সিদ্ধান্ত নেন। সন্ধ্যার বিমানে বাগডোগরা থেকে কলকাতা আসার কথা। তার ঠিক আগেই রাজভবনের তরফে চিঠি গেল নবান্নে। প্রসঙ্গত, পুরসভায় নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় রবিবার সিবিআই হানা দেয় কলকাতা পুরসভার মেয়র তথা মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের বাড়িতে। এদিনই সিবিআই হানা দিয়েছে মদন মিত্রের বাড়িতেও। এহেন আবহে রাজভবনে ফিরছেন (Abhishek Banerjee) রাজ্যপাল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share