Author: pranabjyoti

  • Criminal Organisation: ট্রাম্প জমানায় অতীত ইউএসএআইডি, স্বস্তির শ্বাস ফেলছে ভারত

    Criminal Organisation: ট্রাম্প জমানায় অতীত ইউএসএআইডি, স্বস্তির শ্বাস ফেলছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউএসএআইডি একটি অপরাধমূলক সংস্থা (Criminal Organisation)। এই সংস্থারই শেষ সময় ঘনিয়ে এসেছে। এই বার্তা দিয়েছিলেন ধনকুবের ইলন মাস্ক স্বয়ং। তিনি এখন ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনে ডিওজিই-র নেতৃত্ব দিচ্ছেন। গত ২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ট্রাম্প।

    ট্রাম্পের পদক্ষেপ (Criminal Organisation)

    প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ট্রাম্প বিতর্কিত ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ইউএসএআইডি) বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছেন। এই প্রক্রিয়ায় বেশ কয়েকজন কর্তাকে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। বরখাস্ত করা হয়েছে কন্ট্রাক্টরদের। ট্রাম্প প্রশাসন যখন বৈদেশিক সহায়তার ওপর স্থগিতাদেশ জারি করে, তখন স্বাধীন এই সংস্থার ওয়েবসাইটও অফলাইনে চলে যায়। রিপাবলিকান পার্টির নেতা ট্রাম্প ইউএসএআইডির সবচেয়ে বড় সমালোচক। তিনি বলেন, “এটি কিছু উগ্র পাগলদের দ্বারা পরিচালিত হয়েছে। আমরা তাদের বের করে দিচ্ছি (USAID)।”

    হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদন

    ২০১৭ সালে হেরিটেজ ফাউন্ডেশন দ্বারা প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, বারাক ওবামা (প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট) প্রশাসনের সময় ইউএসএআইডি বামপন্থী বিলিয়নিয়ার জর্জ সরোসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছিল। তাদের মূল উদ্দেশ্যই ছিল একাধিক দেশে তাদের চরমপন্থী অ্যাজেন্ডা প্রচার করা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, “গত আট বছরে সরোস, তাঁর প্রতিষ্ঠিত ওপেন সোসাইটি ফাউন্ডেশন এবং তাদের বহু ছোট সহযোগী সংগঠন ইউএসএআইডির মাধ্যমে মার্কিন করদাতাদের অর্থ পেয়েছে এবং ইউএসএআইডি ওপেন সোসাইটিস ফাউন্ডেশনকে তার সহায়তা কার্যক্রমের প্রধান রূপায়ণকারী করেছে।”

    ভারত-বিরোধী প্রচারে অর্থায়ন

    অবশ্য এটি কোনও গোপন বিষয় নয়। সরোস বহু ভারতবিরোধী প্রচারে অর্থায়ন করেছেন। তিনি দেশে একটি “কালার রিভোলিউশন” (বর্ণ বিপ্লব) সৃষ্টির চেষ্টা করছেন। সরোস আদানি গ্রুপের উত্থান নিয়েও অসন্তুষ্ট ছিলেন। তিনি গৌতম আদানির বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন। তিনি বলেছিলেন, মোদি এবং আদানি ঘনিষ্ঠ মিত্র। তাদের ভাগ্য পরস্পরের সঙ্গে জড়িত। তিনি আরও বলেছিলেন, আদানি স্টক মার্কেটে তহবিল সংগ্রহের চেষ্টা করেছিলেন, যদিও ব্যর্থ হন। তিনি আদানিকে শেয়ার মূল্য কারসাজির অভিযোগেও অভিযুক্ত করেছিলেন, যার জেরে আদানি গ্রুপের শেয়ারের দর ধসে পড়ে (Criminal Organisation)।

    মোদিকে কটাক্ষ সরোসের

    সরোস ইউএসএআইডির সঙ্গে কাজ করেছিলেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে পুঁজিপতিদের ঘনিষ্ঠ বলে উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “মোদি এই বিষয়ে নীরব। কিন্তু তাঁকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।” তাঁর আরও অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী মোদি একটি হিন্দু জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্র তৈরি করছেন। তাঁর অ্যাজেন্ডাকে এগিয়ে নিতে ভারতে তাঁর অনেক অনুগামী রয়েছেন। উদাহরণস্বরূপ, তাঁর অর্থায়নে থাকা শীর্ষ ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হলেন অমৃতা সিং। অমৃতা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত মনমোহন সিংয়ের কন্যা (USAID)।

    প্রতিরক্ষা চুক্তি ব্যাহত

    ২০১৮ সালে সরোস একটি এনজিওকে অর্থায়ন করেছিলেন। তার জেরে ফ্রান্সের সঙ্গে ভারতের প্রতিরক্ষা চুক্তি একসময়ে বিঘ্নিত করার চেষ্টা হয়েছিল। ভারতে রাফাল যুদ্ধবিমানগুলির সরবরাহ বন্ধ করার চেষ্টা করা হয়। এই রাফাল যুদ্ধবিমান ভারতীয় বিমান বাহিনীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরোসের ওপেন সোসাইটি ফাউন্ডেশন সোসিও-লিগ্যাল ইনফর্মেশন সেন্টারকে অর্থায়ন করেছে। এই সংস্থা দেশদ্রোহিতা আইন বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছে। ইউএসএআইডির ওয়েবসাইটে সংরক্ষিত তথ্য অনুযায়ী, ১৯৫১ সাল থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে উন্নয়ন ও মানবিক সহায়তা দিয়ে আসছে। এই বছরই প্রেসিডেন্ট হ্যারি ট্রুম্যান “ভারত জরুরি খাদ্য সহায়তা আইন” স্বাক্ষর করেছিলেন (Criminal Organisation)। ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ইউএসএআইডির কর্মসূচি দশকের পর দশক ধরে ধাপে ধাপে বিকশিত হয়েছে—জরুরি খাদ্য সরবরাহ থেকে শুরু করে পরিকাঠামো উন্নয়ন, ভারতের প্রধান প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি, অর্থনীতির উন্মুক্তকরণে সহায়তা এবং আরও অনেক কিছু।”

    রাসায়নিক সার কারখানা

    ইউএসএআইডি ভারতে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও টেকনোলজি কলেজ প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করেছিল এক সময়ে। তবে এই সহায়তা সবসময়ই এসেছে কিছু শর্তসাপেক্ষে। ১৯৬৫ সালে, ইউএসএআইডি চেন্নাই শহরে একটি রাসায়নিক সার কারখানা নির্মাণের জন্য ভারতকে ৬৭ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছিল। শর্ত ছিল, ভারত সরকারের পরিবর্তে একটি মার্কিন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সার বিতরণের দায়িত্ব নেবে। ওই অঞ্চলে নতুন কোনও সার কারখানা নির্মাণও করা যাবে না (USAID)।

    বিপাকে পাকিস্তান, বাংলাদেশ

    ২০০৪ সালে ভারত সরকার শর্তযুক্ত বিদেশি সাহায্য গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নেয়। তাই এই ধরনের সহায়তার পরিমাণ হ্রাস পেতে থাকে।  ২০০১ সালে ভারতে ইউএসএআইডির (Criminal Organisation) সাহায্যের পরিমাণ ছিল ২০৮ মিলিয়ন ডলার । ২০২৩ সালে তার পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ১৫৩ মিলিয়ন ডলার। ২০২৪ সালে তা আরও কমে দাঁড়ায় ১৪১ মিলিয়ন ডলারে।

    তবে, ইউএসএআইডির সহায়তা স্থগিতের সিদ্ধান্তে বিপাকে পড়েছে ভারতের দুই পড়শি – পাকিস্তান ও বাংলাদেশ (বিশেষ করে বর্তমান প্রশাসন)। তবে ভারত এনিয়ে আদৌ চিন্তিত নয়। অদূর ভবিষ্যতে এ ধরনের সহায়তা বন্ধ হলেও ভারতের কোনও বড় সমস্যা হবে না। যদিও এটি কিছু প্রকল্পে অর্থায়ন করে, তবে ভারতের সামগ্রিক সামাজিক (USAID) কল্যাণ ব্যয়ের তুলনায় তা অতি নগণ্য (Criminal Organisation)।

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে শেখ হাসিনার অপসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল ইউএসএআইডি। এমনটাই মনে করছে তথ্যাভিজ্ঞ মহল। তাঁর অপসারণের কয়েক মাস আগে, তিনি মার্কিন ষড়যন্ত্রের হস্তক্ষেপ সম্পর্কে সরব হয়েছিলেন। ২০১৯ সাল থেকে মার্কিন প্রশাসন এবং এর সংস্থাগুলো শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিল।

  • US Migrants: অবৈধ অভিবাসীদের ভারতে পাঠানো শুরু করে দিল ট্রাম্প প্রশাসন

    US Migrants: অবৈধ অভিবাসীদের ভারতে পাঠানো শুরু করে দিল ট্রাম্প প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে শুরু করে দিলেন ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আমেরিকা থেকে অবৈধ অভিবাসীদের (US Migrants) ভারতে পাঠানো শুরু করে দিল ট্রাম্প প্রশাসন। আমেরিকার একটি সামরিক বিমানে করে ভারতে পাঠানো হচ্ছে তাঁদের। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন আধিকারিক জানান, একটি সি-১৭ বিমান ইতিমধ্যেই অভিবাসীদের নিয়ে ভারতের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে। যদিও নয়াদিল্লির তরফে এ বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।

    অভিবাসন রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি (US Migrants)

    আমেরিকার নির্বাচনের আগে থেকেই অভিবাসন রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়ে এসেছেন ট্রাম্প। ক্ষমতায় আসার পরেই এ বিষয়ে তৎপর হয়েছেন তিনি। বিনা নথিতে যাঁরা আমেরিকায় রয়েছেন, তাঁদের ধরে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে চাইছে ট্রাম্প প্রশাসন। আমেরিকার পদক্ষেপকে সমর্থন করেছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও। সম্প্রতি তিনি বলেছিলেন, “অভিবাসনের ক্ষেত্রে আমাদের একটি নীতিগত অবস্থান রয়েছে, যা প্রতিটি দেশের জন্যই প্রযোজ্য। আমরা বৈধ অভিবাসন সব সময় সমর্থন করি।” তিনি বলেন, “অবৈধ যাতায়াত ও অভিবাসনের আমরা তীব্র বিরোধিতা করি। কারণ যখনই কোনও একটি অবৈধ ঘটনা ঘটে, তার সঙ্গে আরও অনেক অবৈধ কার্যকলাপ জুড়ে যায়। এটি দেশের সুনামের দিক থেকে কখনওই ভালো নয়।”

    ধরপাকড় শুরু

    ২০ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেন ট্রাম্প (US Migrants)। তার পর থেকেই সে দেশ থেকে অবৈধ অভিবাসীদের স্বদেশে ফেরাতে শুরু হয় তৎপরতা। ধরপাকড়ও শুরু করে আমেরিকার প্রশাসন। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু দেশের অবৈধ অভিবাসীদের ফেরতও পাঠিয়েছে আমেরিকা। এজন্য পেন্টাগনে আমেরিকার সামরিক দফতর থেকেও সাহায্য নিচ্ছে ওয়াশিংটন। অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে বিমান দেওয়া হচ্ছে পেন্টাগন থেকে।

    টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, সান দিয়েগো, এল পাসো থেকে ধরা হয়েছে পাঁচ হাজারেরও বেশি অবৈধ অভিবাসীকে। তাদের দেশে ফেরত পাঠাতে ব্যবহার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর বিমান। জানা গিয়েছে, পেরু, হন্ডুরাস এবং গুয়েতেমালায় ইতিমধ্যেই ফেরত পাঠানো হয়েছে অবৈধ অভিবাসীদের। যে সি-১৭ এয়ারক্র্যাফ্টে করে ভারতীয়দের দেশে পাঠানো হচ্ছে, সেটি ভারতে ল্যান্ড করবে ২৪ ঘণ্টার কিছু বেশি সময় পরে (US Migrants)।

  • Indias Border: গৃহযুদ্ধ চলছে মায়ানমারে, শরণার্থীরা ঢুকছে মণিপুরে! সীমান্তে সতর্ক ভারত

    Indias Border: গৃহযুদ্ধ চলছে মায়ানমারে, শরণার্থীরা ঢুকছে মণিপুরে! সীমান্তে সতর্ক ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গৃহযুদ্ধ চলছে মায়ানমারে। যুদ্ধ যত তীব্র হচ্ছে, ততই উদ্বেগ বাড়ছে ভারতের (Indias Border)। প্রত্যাশিতভাবেই মণিপুর (Manipur) সীমান্ত বরাবর শরণার্থী পরিস্থিতি সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে ভারতের নিরাপত্তা সংস্থাগুলি।

    মায়ানমারের শরণার্থী মণিপুরে (Indias Border)

    জানা গিয়েছে, ২৭ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত আনুমানিক ২৬০ জন মায়ানমারের শরণার্থী মণিপুরের মোরেহতে ঢুকেছে। সর্বভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় কর্তারা বিশ্বাস করেন মায়ানমারে মণিপুরী যুবকদের হতাহত সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলি অতিরঞ্জিত হতে পারে। এগুলি বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলির প্রচারের অংশ হতে পারে। গত সপ্তাহে মণিপুরের ইম্ফল পূর্ব জেলার অন্দ্রোয় পিপলস লিবারেশন আর্মির এক সদস্যের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিয়েছিলেন শয়ে শয়ে মানুষ। পিপলস লিবারেশন আর্মি একটি নিষিদ্ধ মেইতেই বিদ্রোহী সংগঠন, যা মণিপুরকে ভারতের থেকে বিচ্ছিন্ন করার পক্ষে আন্দোলন চালায়।

    প্রতীকী অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া

    অবশ্য ভারতীয় কর্তৃপক্ষের দাবি, অন্ত্যেষ্টিক্রিয়াটি প্রতীকীভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কারণ কোনও দেহ উপস্থিত ছিল না। অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর, সরকার একটি তদন্তের নির্দেশ দেয়। যদিও এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিহত ক্যাডার (Indias Border) ২৭ জানুয়ারি মণিপুর-মায়ানমার সীমান্তের কাছে একটি সশস্ত্র সংঘর্ষে মারা যান। পিএলএর রাজনৈতিক শাখা বিপ্লবী জনগণের ফ্রন্ট এক বিবৃতিতে দাবি করে, ক্যাডারটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলায় জখম হয়ে মারা যান। তাদের দাবি, ওই ক্যাডার ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পিএলএতে যোগ দেন।

    এই ঘটনাটি ঘটেছিল মণিপুরে ৩ মে ২০২৩ সালে কুকি-জো ও মেইতেই সম্প্রদায়ের মধ্যে জাতিগত হিংসা ছড়িয়ে পড়ার কয়েক মাস পরেই। নিষিদ্ধ মেইতেই বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলি ভ্যালি-বেইজড ইনসারজেন্ট গ্রুপস নামেও পরিচিত। এই গোষ্ঠী মায়ানমার থেকে তাদের কার্যকলাপ পরিচালনা করে। তারা (Manipur) প্রায়ই মায়ানমারের সামরিক জুন্টার বিরুদ্ধে যারা লড়াই করছে, সেই পিপলস ডিফেন্স ফোর্স এবং কুকি ন্যাশনাল আর্মি (বর্মা)-এর সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। উল্লেখ্য, ১ ফেব্রুয়ারি তামু শহরের কাছে (এলাকাটি মণিপুরের মোরেহ সীমান্ত থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে) পিডিএফ ও মায়ানমারের জুন্টা বাহিনীর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ ঘটে (Indias Border)।

  • Rahul Gandhi: ৪৫ মিনিটে মুখে ৩৪ বার চিনের নাম! রাহুলকে ‘জিনপিং’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    Rahul Gandhi: ৪৫ মিনিটে মুখে ৩৪ বার চিনের নাম! রাহুলকে ‘জিনপিং’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বক্তব্য মাত্র ৪৫ মিনিটের। এই পৌনে এক ঘণ্টার বক্তব্যে অন্তত ৩৪ বার চিনের নাম নিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি তথা ওয়েনাড়ের সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। কংগ্রেস নেতার এহেন ‘চিন-প্রীতি’তে বেজায় চটেছে বিজেপি। রাহুলকে তীব্র আক্রমণ শানান পদ্ম নেতৃত্ব। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপির (BJP) আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য একটি ভিডিও পোস্ট করেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, “৪৫ মিনিটের বক্তব্যে রাহুল গান্ধী অন্তত ৩৪ বার চিন শব্দটি উল্লেখ করেছেন।”

    রাহুলের অভিযোগ (Rahul Gandhi)

    দেশের উৎপাদন ক্ষেত্র নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ করেছিলেন রাহুল। তিনি বলেছিলেন, “চিন অন্তত এই ক্ষেত্রে ভারতের চেয়ে ১০ বছর এগিয়ে আছে। চিন ব্যাটারি, রোবট, মোটর-সহ নানা ক্ষেত্র নিয়ে কাজ করছে। গত ১০ বছর ধরে তারা এই সব নিয়ে কাজ করছে। আর আমরা এই কাজে পিছিয়ে রয়েছি।”

    বিজেপির নিশানায় রাহুল

    রাহুলকে (Rahul Gandhi) নিশানা করেছেন বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্রও। তিনি ব্যঙ্গ করে তাঁকে ‘রাহুল জিনপিং’ (চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং) বলে অভিহিত করেন (Rahul Gandhi)। তিনি বলেন, “আমি তাঁকে ‘রাহুল জিনপিং’ বলেই সম্বোধন করতে চাই। তিনি চিনের নাম ৩৪ বার উচ্চারণ করেছেন। তিনি নিশ্চয়ই প্রার্থনা করছেন যেন পরের জন্মে তিনি চিনা হতে পারেন।”

    তিনি বলেন, “২০০৪-১৪ সালের কংগ্রেস শাসন আমলে ভারত ও চিনের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি ২৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছিল।” তিনি রাহুলের ব্যাঙ্কিং খাত সংক্রান্ত মন্তব্যও উড়িয়ে দেন। তিনি এও উল্লেখ করেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার মুদ্রা প্রকল্পের আওতায় ৫১ কোটি মানুষকে ঋণ দিয়েছে, সেখানে কংগ্রেস ইউপিআইয়ের মতো আর্থিক উদ্ভাবনের বিরোধিতা করেছিল। এটি বর্তমানে দৈনিক ৫০ কোটি লেনদেন পরিচালনা করছে।’

    প্রসঙ্গত, রাহুল বলেছিলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রোগ্রামের প্রস্তাব করেছিলেন। আমার মনে হয় এটা একটা ভালো আইডিয়া। আর তার ফল তো আপনাদের সামনেই হাজির। ২০১৪ সালে (BJP) উৎপাদন ক্ষেত্রে জিডিপি ছিল ১৫.৩ শতাংশ। সেটা আরও নেমে গিয়ে হয়েছে ১২.৬ শতাংশ। ৬০ বছরে এটা সর্বনিম্ন (Rahul Gandhi)।”

  • Maoist Guerrilla Killed: মাও দমনে ফের সাফল্য, ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে খতম ১

    Maoist Guerrilla Killed: মাও দমনে ফের সাফল্য, ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে খতম ১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাও দমনে ফের মিলল সাফল্য। সোমবার, বসন্ত পঞ্চমীর দিন দুপুরে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বস্তার ডিভিশনের কাঁকের জেলায় গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হল মাওবাদীদের (Maoist Guerrilla Killed) সশস্ত্র শাখা পিএলজিএর এক সদস্যের। এ নিয়ে গত মাসের অভিযানে বস্তার ডিভিশনে সিপিআই মাওবাদীর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রামচন্দ্র রেড্ডি ওরফে চলপতি-সহ মোট ৩৪ জন গেরিলা খতম হল। শনিবারই রাতে কাঁকেরের পাশের জেলা বিজাপুরে এনকাউন্টারে নিকেশ হয়েছিলেন আট মাওবাদী।

    মাও দমনে অভিযান (Maoist Guerrilla Killed)

    এদিন উত্তর বস্তার ও মাঢ় ডিভিশনের সীমানায় অবুঝমারের জঙ্গলের দুর্গম এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী বিএসএফ, ছত্তিশগড় সশস্ত্র পুলিশ ও ডিসট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড বাহিনীর যৌথ অভিযানে এই সাফল্য মিলেছে বলে দাবি পুলিশের। গত ৩ জানুয়ারি থেকে বস্তার ডিভিশনজুড়ে নতুন করে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে যৌথবাহিনী। বিজাপুর ও সুকমার পাশাপাশি মাও অধ্যুষিত নারায়ণপুর, দন্তেওয়াড়া, জগদলপুর, কাঁকের এবং কোন্ডাগাঁও জেলার পাহাড়-জঙ্গলেও চলছে নিরাপত্তা বাহিনীর তল্লাশি অভিযান।

    পুলিশ কর্তার বক্তব্য

    অভিযানের পাশাপাশি মাওবাদীদের সমাজের মূল স্রোতে ফেরার জন্য ধারাবাহিক প্রচারও চালানো হচ্ছে। প্রশাসনের সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে ইতিমধ্যেই আত্মসমর্পণ করেছেন গান্ধী তাঁতি ওরফে কমলেশ, মাইনু ওরফে হেমলাল কোররাম, রঞ্জিত লেকামি ওরফে অর্জুন এবং তাঁর স্ত্রী কোসি ওরফে (Maoist Guerrilla Killed) কাজল। ছত্তিশগড় পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, “বেশ কয়েকজন মাওবাদী খতম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জখমও হয়েছেন অল্প কয়েকজন। মাওবাদীদের খোঁজে জারি রয়েছে তল্লাশি অভিযান।”

    প্রসঙ্গত, নতুন বছরের প্রথম থেকে এ পর্যন্ত সব মিলিয়ে এনকাউন্টারে ছত্তিশগড়ে নিকেশ হয়েছে ৫০ জন মাওবাদী। এর মধ্যে ৩৪ জনই বস্তারের। মাওবাদীদের আক্রমণে শহিদ হয়েছেন ৯জন জওয়ান এবং একজন সাধারণ নাগরিক। এদিকে, নকশাল-মুক্ত ঘোষণা করা হল কর্ণাটককে। তার আগে আত্মসমর্পণ করেছেন শেষ মাওবাদী। চিক্কমাগালুরু জেলায় আত্মসমর্পণ করেছেন ওই মাওবাদী। পুলিশ সুপার বিক্রম আমাথে বলেন, “এই আত্মসমর্পণের সঙ্গে সঙ্গে এখন সম্পূর্ণ নকশাল-মুক্ত হল কর্ণাটক।”

    প্রসঙ্গত, শুক্রবারই নিঃশর্তে শৃঙ্গেরিতে এসপি আমাথের কাছে আত্মসমর্পণ করেন বছর চুয়াল্লিশের কোটেহোল্ডা রবীন্দ্র (Chhattisgarh)। তিনি ‘এ’ ক্যাটেগরির নকশাল (Maoist Guerrilla Killed)।

  • Budget Textile Industry: বাংলাদেশের হারানো বস্ত্রশিল্পের বাজার ধরতে ময়দানে ভারত, বাজেটে ইঙ্গিত

    Budget Textile Industry: বাংলাদেশের হারানো বস্ত্রশিল্পের বাজার ধরতে ময়দানে ভারত, বাজেটে ইঙ্গিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার বাজেট পেশ (Budget Textile Industry) করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বাজেটে বস্ত্রশিল্পের (Bangladesh) জন্য বড় ধরনের বুস্ট ঘোষণা করেছেন। গত অর্থবর্ষের চেয়ে এবার এই খাতে বাজেট বৃদ্ধি করা হয়েছে ১৯ শতাংশ। এবার বরাদ্দ করা হয়েছে ৫ হাজার ২৭২ কোটি টাকা। গত অর্থবর্ষে এর পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৪১৭.০৩ কোটি টাকা। দেশে তুলোর উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে পাঁচ বছরের তুলো মিশন ঘোষণা করেছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে বিশেষ করে অতিরিক্ত লম্বা প্রধান তুলোর উৎপাদন স্থবিরতার সমস্যার সমাধান করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য (Budget Textile Industry)

    বস্ত্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘‘এই মিশনের অধীনে (Bangladesh) কৃষকদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করা হবে। এটি কৃষকদের আয় বৃদ্ধি করবে এবং গুণমানসম্পন্ন তুলোর স্থিতিশীল সরবরাহ নিশ্চিত করবে।’’ প্রসঙ্গত, ভারতের ঐতিহ্যবাহী বস্ত্রশিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করার এই প্রচেষ্টা এমন একটা সময়ে এসেছে, যখন দেশে তুলো উৎপাদনে উদ্বৃত্ত নেই। বর্তমানে, ভারত প্রতি হেক্টরে ৪৫০ কিলোগ্রাম তুলো উৎপাদন করে, যা বৈশ্বিক গড় ৮০০ কিলোগ্রামের তুলনায় অনেক কম।

    বাংলাদেশে ডামাডোলের বাজার

    বাংলাদেশে চলছে ডামাডোলের বাজার। তার জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে বস্ত্রশিল্পের বহু প্রতিষ্ঠান। ওয়াকিবহালের মতে, সেই সুযোগটাকেই কাজে লাগাতে চাইছে ভারত। বস্ত্রশিল্পে বাংলাদেশের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। মসলিন থেকে শুরু করে জিনস ও অন্যান্য পোশাকের চাহিদা তামাম বিশ্বেই তুঙ্গে। বিদেশের বহু ব্যবসায়ীই লগ্নি করেন বাংলাদেশের বস্ত্র কারখানাগুলিতে। গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছেড়ে পালান আওয়ামি লিগ সুপ্রিমো শেখ হাসিনা। তার পর থেকে কার্যত দেশে চলছে অব্যবস্থা। ডামাডোলের বাজারে কাঁচামালের দাম আকাশছোঁয়া। ব্যবসায়ীরা যেমন খুশি জিনিসপত্রের দাম হাঁকাচ্ছেন। গত অক্টোবরে বস্ত্র শ্রমিকদের প্রতিবাদে (Budget Textile Industry) কার্যত রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে ঢাকা। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হন দুই শ্রমিক। পড়শি দেশের এই অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতিই ভারতের বস্ত্রশিল্পের বাজারকে আরও চাঙা করছে।

    বাংলাদেশে সংকট

    প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের (Bangladesh) চলমান রাজনৈতিক সংকট ভারতের পোশাক শিল্পকে রফতানি বৃদ্ধি করে সমৃদ্ধ হতে সাহায্য করছে। বাংলাদেশ একসময় বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রফতানিকারক দেশ ছিল। তবে অর্থনৈতিক সংকট, বিদ্যুৎ সংকট এবং হিংসার কারণে দেশটির পোশাক শিল্প অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ফ্রান্স, স্পেন, ইতালি, নেদারল্যান্ডস ইত্যাদি দেশে তুলোর রফতানি বাড়ানোর সুযোগ পেতে পারে ভারত।

    পোশাক শিল্পের ক্ষতি

    রাজনৈতিক অস্থিরতা বাংলাদেশের পোশাক শিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। ফলে আমদানিকারক দেশগুলি বিকল্প সরবরাহকারীদের সন্ধান করছে। এর ফলে, ভারত এই পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান সুবিধাভোগী দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। দেশটির টেক্সটাইল ও পোশাক রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বরের মধ্যে ভারতের মার্কিন বাজারে পোশাক রফতানি ৪.২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। বাংলাদেশের মার্কিন বাজারে রফতানি ০.৪৬ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৬.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমে এসেছে।

    ভারতের টেক্সটাইল শিল্প

    এদিকে, ভারত সরকার টেক্সটাইল শিল্পকে শক্তিশালী করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে আর্থিক সহায়তা দান, কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতির ওপর শুল্ক হ্রাস, এবং স্থানীয় উৎপাদনকে উৎসাহিত করার উদ্যোগ নেওয়া (Bangladesh)। ১লা ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুসারে, ভারত বিশ্বব্যাপী টেক্সটাইল ও পোশাক রফতানিতে ষষ্ঠ বৃহত্তম দেশ, যা দেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (GDP), শিল্প উৎপাদন এবং রফতানিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে (Budget Textile Industry)।

    রফতানির খতিয়ান

    ২০২৩ সালে ভারত ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের টেক্সটাইল পণ্য রফতানি করেছে, যেখানে পোশাক খাত রফতানি আয়ের ৪২ শতাংশ অংশ নিয়েছে। এরপরে ৩৪ শতাংশ ছিল কাঁচামাল ও আধা-সমাপ্ত সামগ্রী এবং ৩০ শতাংশ ছিল সমাপ্ত পোশাক নয় এমন সামগ্রী। ইউরোপ ও আমেরিকা মিলে ভারতের পোশাক রফতানির প্রায় ৬৬ শতাংশ দখল করেছে। ৫৮ শতাংশ সমাপ্ত পোশাক ছাড়া অন্যান্য সামগ্রী এবং ১২ শতাংশ কাঁচামাল ও আধা-সমাপ্ত সামগ্রী রফতানির অংশীদার হয়েছে। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলির মধ্যে আমেরিকা এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত অন্তর্ভুক্ত। সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২০ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে কোভিড-১৯ অতিমারির সময়েও ভারতের টেক্সটাইল রফতানি স্থিতিশীল ছিল।

    ২০২৪ সালে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছিল, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের টেক্সটাইল শিল্প ৩৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে এবং এতে ৩.৫ কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। ১লা ফেব্রুয়ারি সংসদে বাজেট পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। মধ্যবিত্ত শ্রেণির সুবিধার (Bangladesh) কথা মাথায় রেখে তৈরি এই বাজেটের মধ্যে কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আইন-শৃঙ্খলা, অর্থনীতি, ব্যবসা, পরিকাঠামো-সহ বিভিন্ন খাতে উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব ও পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে (Budget Textile Industry)।

  • Budget 2025: ৮-১২ লাখ আয়ে ১০% ট্যাক্স ধার্য হলে, কীভাবে ১২ লক্ষ পর্যন্ত কর-মুক্ত আয়? রইল ব্যাখ্যা

    Budget 2025: ৮-১২ লাখ আয়ে ১০% ট্যাক্স ধার্য হলে, কীভাবে ১২ লক্ষ পর্যন্ত কর-মুক্ত আয়? রইল ব্যাখ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পয়লা ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Budget 2025)। তাঁর এই বাজেটে স্বস্তি পেয়েছেন মধ্যবিত্তরা। ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে কোনও কর (Income Tax Slab) দিতে হবে না বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তার পরেই উঠছে প্রশ্ন, তাহলে ৪ থেকে ৮ লক্ষ টাকার আয়ে ৫ শতাংশ এবং ৮ থেকে ১২ লাখে যে ১০ শতাংশ কর দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে, তা কীসের? সেক্ষেত্রে, কীভাবে কর-মুক্ত সম্ভব?

    স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন (Budget 2025)

    নয়া কর ব্যবস্থায়, বেতনভোগীদের ক্ষেত্রে ১২ লাখ টাকার ওপর ৭৫ হাজার টাকা স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন হিসেবে আয়ের ওপর কোনও কর দিতে হবে না। যদিও সরকারের দেওয়া পরিসংখ্যান থেকে জানা গিয়েছে, ৪ লাখ টাকা থেকে ৮ লাখ টাকা রোজগারে ৫ শতাংশ, ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্সের পরিমাণ ১০ শতাংশ, ১২ থেকে ১৬ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে ট্যাক্স দিতে হবে ১৫ শতাংশ। ১৬ লক্ষ টাকা থেকে ২০ লক্ষ টাকাপর্যন্ত আয়ে ট্যাক্স দিতে হবে ২০ শতাংশ, ২০ লক্ষ টাকা থেকে ২৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে ট্যাক্স দিতে হবে ২৫ শতাংশ। এবং ২৪ লক্ষ টাকার উপরে বার্ষিক আয়ের উপর ৩০ শতাংশ কর দিতে হবে সবাইকে৷

    আইনের ৮৭এ ধারা

    আমজনতার প্রশ্ন হল, বার্ষিক ১২ লক্ষ আয়ের উপর কোনও ট্যাক্স না থাকলে, ৪ থেকে ৮ লক্ষের উপর ৫ শতাংশ এবং ৮ থেকে ১২ লক্ষের উপর ১০ শতাংশ ট্যাক্স তাহলে দেখানো হচ্ছে কেন? বিষয়টা অনেকের কাছেই গোলমেলে লাগছে। তাই প্রয়োজন ব্যাখ্যার। সরকার যে ছাড়ের আইন করেছে, তা আইনের ৮৭এ ধারায়। এর অর্থ হল, আপনার আয়ের মোট ট্যাক্স যদি কোনও স্ল্যাব অনুযায়ী গণনা করা হয়, তাহলে করদাতা কিছু ছাড় পাবেন। বিষয়টা ভালো করে বোঝা যাক। যদি কারও বার্ষিক আয় ৪ থেকে ৮ লাখ টাকার মধ্যে হয়, তাহলে ওই ব্যক্তির ট্যাক্স হবে ২০ হাজার টাকা। বার্ষিক আয় ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা হলে, কর দিতে হবে ৪০ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে মোট কর হয় ৬০ হাজার টাকা। এবার ৮৭এ-এর আওতায় ১২ লাখ টাকার বার্ষিক আয়ের ওপর কর রিবেট বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬০ হাজার টাকা। অর্থাৎ, কোনও ব্যক্তির বার্ষিক আয় ৪ থেকে ৮ লাখ বা বার্ষিক ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা হয়, তাঁকে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। এটাই হল ট্যাক্স রিবেট (Budget 2025)।

    প্রশ্ন হল, ট্যাক্স রিবেট কী? ট্যাক্স রিবেট হল একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক আইন, যা করদাতাদের রোজগারের ওপর ধার্য কর থেকে ত্রাণ হিসেবে দেওয়া হয়। এই আইনটি তাঁদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যাঁদের বার্ষিক আয় একটি নির্দিষ্ট সীমার নীচে (Income Tax Slab)। ভারতে এই বিধানটিই আসে আয়কর আইনের ৮৭এ ধারায় (Budget 2025)।

  • Labour Code: শ্রম সংস্কারের দিকে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, ১ এপ্রিল থেকে দেশে চালু হচ্ছে নতুন শ্রম-বিধি!

    Labour Code: শ্রম সংস্কারের দিকে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, ১ এপ্রিল থেকে দেশে চালু হচ্ছে নতুন শ্রম-বিধি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রম সংস্কারের দিকে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করতে প্রস্তুত ভারত (India)। ৩১ মার্চের মধ্যেই শ্রম কোড চূড়ান্ত হওয়ার কথা। এটি চূড়ান্ত হয়ে গেলে ১ এপ্রিল থেকে চারটি শ্রম কোড বা শ্রম-বিধি (Labour Code) বাস্তবায়নের পথ প্রশস্ত হতে পারে। কেন্দ্র ও রাজ্যের শ্রমমন্ত্রকের কর্তাদের একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে কোডগুলির অধীনে বিধি প্রণয়নের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এটাই বহু প্রতীক্ষিত শ্রম আইন সংস্কারের শেষ ধাপ।

    শ্রমমন্ত্রকের কর্তাদের বৈঠক (Labour Code)

    বৈঠকে উল্লেখ করা হয়েছে, ১৮টিরও বেশি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ইতিমধ্যেই বেশিরভাগ সংস্কার কার্যকর করেছে। আর ৩২টিরও বেশি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল খসড়া বিধিগুলি প্রকাশ করেছে। অবশিষ্ট রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে এ ব্যাপারে সন্তোষজনক অগ্রগতি হয়েছে। ৩৬টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলই ৩১ মার্চের মধ্যে সমন্বিত খসড়া বিধির প্রি-পাবলিকেশন সম্পন্ন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এটা হলেই শ্রম কোডগুলির সর্বভারতীয় বাস্তবায়ন নিশ্চিত হবে। উচ্চ পর্যায়ের ওই বৈঠক হয়েছে দুদিন ধরে। সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। বৈঠকে  বৃহত্তর শ্রম সংস্কারগুলির ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে গিগ এবং প্ল্যাটফর্ম কর্মীদের নীতিগুলিও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

    মন্ত্রীর আহ্বান

    শ্রমিকদের কল্যাণ ও শিল্প প্রবৃদ্ধির মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন মন্ত্রী। শ্রম সংস্কারের বিষয়ে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে সেরা অনুশীলনগুলি ভাগ করার আহ্বানও জানান তিনি। মাণ্ডব্য উল্লেখ করেন, শ্রমবাজারের চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে সামঞ্জস্য আনার জন্য সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করছে। এর মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল ক্যারিয়ার সার্ভিস (NCS) পোর্টাল এবং মডেল ক্যারিয়ার সেন্টারস (MCCs)। এগুলি কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়াতে সহায়ক হবে।

    বৈঠকের সময়, মন্ত্রী ই-শ্রমের উদ্যোগের (Labour Code) অধীনে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলোর মাইক্রোসাইট এবং অকুপেশনাল শর্টেজ ইনডেস্ক চালু করেন। ই-শ্রম মাইক্রোসাইটগুলি জাতীয় ই-শ্রম ডাটাবেসের সঙ্গে সংযুক্ত থাকবে। এতে অসংগঠিত শ্রমিকদের জন্য নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজ হবে।

    অন্যদিকে, অকুপেশনাল শর্টেজ ইনডেস্ক শ্রমবাজারের প্রবণতা বিশ্লেষণ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যা নীতি নির্ধারক এবং নিয়োগকারীদের দক্ষতার ঘাটতি চিহ্নিত করতে এবং চাকরি প্রার্থীদের দক্ষতাকে শিল্পের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য করতে সহায়তা করবে (India)। এর ফলে সারা দেশে কর্মসংস্থানের ফল উন্নত হবে (Labour Code)।

  • Maha Kumbh 2025: আইআইটির প্রাক্তনী, রতন টাটার চাকরি ছেড়ে সন্ন্যাস নিয়েছেন জয়শঙ্কর

    Maha Kumbh 2025: আইআইটির প্রাক্তনী, রতন টাটার চাকরি ছেড়ে সন্ন্যাস নিয়েছেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইআইটির প্রাক্তনী। টাটায় মোটা অঙ্কের চাকরি। ঘুরে এসেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে এসব তাঁকে টানেনি। তাই চাকরি ছেড়ে নিয়েছেন সন্ন্যাস (Acharya Jaishankar Narayanan)। গেরুয়া পোশাক পরে গলায় ঝুলিয়েছেন রুদ্রাক্ষের মালা। তিনিও এসেছেন উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের গঙ্গা-যমুনা-সরস্বতীর ত্রিবেণী সঙ্গমে (Maha Kumbh 2025) ডুব দিতে। আইআইটির প্রাক্তনী এই সন্ন্যাসীর নাম আচার্য জয়শঙ্কর।

    আইআইটি পাশ করে চাকরি (Maha Kumbh 2025)

    আইআইটি বারাণসী থেকে পাশ করে চাকরি নিয়েছিলেন মার্কিন মুলুকের নামী সংস্থায়। বেশ কিছুদিন চাকরি করেছেন রতন টাটার সংস্থায়ও। সেই মোটা মাইনের চাকরিও হেলায় ছেড়ে দিয়েছেন জয়শঙ্কর। দীক্ষা নিয়েছেন সন্ন্যাস ধর্মে। পার্থিব সুখ ছেড়ে কেন অপার্থিবের সন্ধানে? জয়শঙ্কর বলেন, “হৃষিকেশে স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। তখনই বেদান্তের সংস্পর্শে আসি।” বেদান্তর আত্মমোক্ষ ও চিরন্তন সুখের দর্শন জয়শঙ্করকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। তিনি বলেন, “জাগতিক সাফল্যলাভের পরেও আমি দেখেছি ভারত ও আমেরিকা দুদেশের মানুষই অসুখী। আসল সুখ এই বস্তুগত পৃথিবীতে মেলে না। বেদান্তে যে আত্মজ্ঞান ও আত্মোপলব্ধির উল্লেখ রয়েছে। তাই প্রকৃত আনন্দ এনে দিতে পারে (Maha Kumbh 2025)।”

    কী বললেন জয়শঙ্কর?

    জয়শঙ্কর বলেন, “জগতে আমরা যে আনন্দ পেয়ে থাকি, তার মধ্যে আনন্দের সঙ্গে বেদনাও মিশে থাকে। আনন্দ কিছুদিন পরে উবে যায়। কিন্তু তখনও দুঃখ রয়ে যায়। আনন্দ-বেদনার এই মিলন-বিচ্ছেদ, আসা-যাওয়া লেগেই থাকে। এই অবস্থায় টাইম ও স্পেসের বাইরে যে জগৎ, তাই আমাদের শাস্বত সুখ এনে দিতে পারে। ধর্মগ্রন্থে একথাই লেখা আছে। বেদান্তেরও সার কথা এটাই।”

    তিনি বলেন, “ধর্মগ্রন্থ বলে, মানুষ অনন্ত। মানুষই সকল জ্ঞানের সার। এই ধারণা অর্জন করতে পারলেই সত্যিকারের সুখ লাভ সম্ভব।” জয়শঙ্কর বলেন, “ধর্মই আমাদের প্রথম পুরুষার্থ, প্রথম লক্ষ্য। ধর্ম ছাড়া মোক্ষলাভ অসম্ভব। আমরা যাই করি না কেন, সব কিছু ধর্মের সঙ্গে সংলগ্ন থাকা উচিত।” তিনি বলেন, “আমি ১৯৯৫ সালে ভারতে ফিরে আসি এবং গুরুকুলমের আবাসিক কোর্সে যোগদান করি। এবং বেদান্ত শিখতে শুরু করি (Acharya Jaishankar Narayanan)। গত ২০ বছর ধরে আমি বেদান্ত ও সংস্কৃত শেখাচ্ছি (Maha Kumbh 2025)।”

  • Delhi Elections: ভোটের আগে ‘রাম’ধাক্কা খেল আপ, দল ছেড়ে বিধায়করা বিজেপিতে

    Delhi Elections: ভোটের আগে ‘রাম’ধাক্কা খেল আপ, দল ছেড়ে বিধায়করা বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে দিল্লি বিধানসভার নির্বাচন (Delhi Elections)। তার ঠিক আগে বড়সড় ধাক্কা খেল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি (AAP)। শুক্রবারই আপের সংস্রব ছেড়েছিলেন আটজন বিধায়ক। শনিবারই তাঁরা যোগ দিলেন বিজেপিতে। তাঁদের সঙ্গে আপের কিছু কাউন্সিলরও ভিড়েছেন পদ্মশিবিরে।

    বিপাকে আপ (Delhi Elections)

    ৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লি বিধানসভার নির্বাচন। তার আগে আপের একঝাঁক নেতা গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়ায় পদ্মপার্টির শক্তি যে বাড়ল, তা বলাই বাহুল্য। এদিন যেসব বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দিলেন, তাঁরা হলেন ভবনা গৌর, মদন লাল, গিরিশ সোনি, রাজেশ ঋষি, নরেশ যাদব, পবন শর্মা, বিএস জুন, রোহিত মেহরোলিয়া এবং বিজেন্দ্র গর্গ। বিজেন্দ্র প্রাক্তন বিধায়ক। অজয় রাই আপের কাউন্সিলর ছিলেন।

    দুর্নীতির অভিযোগ

    শুক্রবার আপের সংস্রব ত্যাগ করার সময় বিধায়করা অভিযোগ করেছিলেন, অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নেতৃত্বাধীন দল তার আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়েছে (Delhi Elections)। কেজরিওয়াল সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগও করেন তাঁরা। আপ ছাড়ার পর বিধায়করা জানান, তাঁরা বিধানসভার স্পিকারের কাছে তাঁদের পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন, ইস্তফা দিয়েছেন বিধায়ক পদে। আপের পোড়খাওয়া নেতা-কর্মীদের স্বাগত জানিয়ে দিল্লি বিজেপির জাতীয় সহ সভাপতি ও ইনচার্জ বৈজয়ন্ত পান্ডা বলেন, “এটি একটি ঐতিহাসিক দিন। কারণ তাঁরা এএপদা (দুর্যোগ) থেকে মুক্তি পেয়েছেন এবং আশা করছেন যে ৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পরবর্তী দিল্লি এই দুর্যোগ থেকে মুক্ত হবে।” উল্লেখ্য, দিল্লি বিধানসভার আসন সংখ্যা ৭০।

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, আম আদমি পার্টি প্রধান কেজরিওয়াল এবং দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অতীশি উভয়েই পাঁচ ফেব্রুয়ারি বিধানসভা নির্বাচনে তাদের নিজ নিজ আসন হারাবেন। এদিন শাহ বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দিল্লিতে বিজেপি একটি ডবল ইঞ্জিন সরকার গঠন করবে।” কেজরিওয়ালকে নিশানা করে শাহ বলেন, “গত ১০ বছরে অরবিন্দ কেজরিওয়াল দিল্লিকে আবর্জনার স্তূপে পরিণত করেছে। যমুনা আগের (AAP) চেয়ে বেশি দূষিত এবং শহরের পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে (Delhi Elections)।”

LinkedIn
Share