Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • India vs England: ভারত ইংল্যান্ড ম্যাচ দেখে বাড়ি ফেরার জন্য অতিরিক্ত ট্রেন পূর্ব রেলের, কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    India vs England: ভারত ইংল্যান্ড ম্যাচ দেখে বাড়ি ফেরার জন্য অতিরিক্ত ট্রেন পূর্ব রেলের, কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতের কলকাতায় বসছে ক্রিকেট কার্নিভাল। বুধবার থেকে শুরু হয়ে যাচ্ছে ভারত–ইংল্যান্ড (India vs England) টি২০ সিরিজ। পাঁচ ম্যাচের সিরিজের প্রথম খেলা ইডেনে। ভারত–ইংল্যান্ড এখনও অবধি ২৪ বার টি২০ ক্রিকেটে মুখোমুখি হয়েছে। জয়ের নিরিখে ভারত একটু এগিয়ে। জিতেছে ১৩ ম্যাচ। আর ইংল্যান্ড জিতেছে ১১ ম্যাচ। দীর্ঘ এক বছরেরও বেশি সময় পর চোট সারিয়ে ভারতীয় দলে প্রত্যাবর্তন হচ্ছে মহম্মদ সামির। প্রায় ১৪ মাস পর। শেষবার সামি খেলেছিলেন ২০২৩ সালের বিশ্বকাপ ফাইনাল। দিনটা ছিল ১৯ নভেম্বর। তারপর ইডেনেই সম্ভবত কামব্যাক করবেন শামি। 

    অতিরিক্ত ট্রেন পূর্ব রেলের 

    ২২ জানুয়ারির ম্য়াচ নিয়ে উত্তেজনার পারদ চড়তে না চড়তেই এবার বড় ঘোষণা করে দিয়েছে পূর্ব রেল। ক্রিকেটপ্রেমীদের (India vs England) সুবিধার কথা মাথায় রেখে চলবে অতিরিক্ত ট্রেন। এদিন রেলের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে এ কথা জানানো হয়েছে। চলবে দু’টি অতিরিক্ত লোকাল। প্রিন্সেপ ঘাট ও বারাসত, বিবাদী বাগ ও বারুইপুরের মধ্যেও চলবে এই অতিরিক্ত ট্রেন। ২২ তারিখ রাত ১১টা ৫০ মিনিটে প্রিন্সেপ ঘাট থেকে বারাসতের উদ্দেশ্যে যাবে একটি স্পেশ্যাল লোকাল। ১টায় পৌঁছাবে বারসতে। অন্যদিকে ২৩ তারিখ রাত ১২টা বেজে ২ মিনিটে বিবাদী বাগ থেকে একটি লোকাল ট্রেন ছেড়ে যাবে বারুইপুরের উদ্দেশ্যে। বারুইপুরে পৌঁছাবে ১টা বেজে ৩২ মিনিটে। রেল বলছে ম্যাচ দেখতে আসা ক্রিকেটপ্রেমীদের বাড়ি ফিরতে যাতে কোনও অসুবিধা না হয় সে কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

    ইডেনের পিচ আবহাওয়া

    ইডেন গার্ডেন্স তার ব্যাটিং-ফ্রেন্ডলি পিচের জন্য বিখ্যাত, যা উভয় দলকেই সাহায্য করবে। ম্যাচ চলাকালীন শিশির একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্তকে সঠিক মনে করা হচ্ছে। বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।

    ভারতের সম্ভাব্য স্কোয়াড: সঞ্জু স্যামসন (উইকেটকিপার), অভিষেক শর্মা, তিলক ভার্মা, সূর্যকুমার যাদব (অধিনায়ক), হার্দিক পান্ডিয়া, রিঙ্কু সিং, নীতিশ কুমার রেড্ডি, অক্ষর প্যাটেল (সহ অধিনায়ক), অর্শদীপ সিং, মহম্মদ শামি, বরুণ চক্রবর্তী।

    ইংল্যান্ডের সম্ভাব্য একাদশ: জস বাটলার (অধিনায়ক), ফিল সল্ট (উইকেটকিপার), হ্যারি ব্রুক, জেমি স্মিথ, জ্যাকব বেটেল, লিয়াম লিভিংস্টোন, আদিল রশিদ, ব্রাইডন কার্স, জোফ্রা আর্চার, মার্ক উড, রেহান আহমেদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • ISL Kolkata Derby: ডার্বির রং সবুজ-মেরুন, দ্রুততম গোলে লিগ টেবিলে শীর্ষেই মোহনবাগান

    ISL Kolkata Derby: ডার্বির রং সবুজ-মেরুন, দ্রুততম গোলে লিগ টেবিলে শীর্ষেই মোহনবাগান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএসএলে ইস্টবেঙ্গলের কাছে অপরাজিতই রইল মোহনবাগান। এখনও পর্যন্ত আইএসএলে ১০ বার মুখোমুখি হয়েছে দুই দল। তার মধ্যে ৯ বারই জিতল মোহনবাগান। শনিবার ইস্টবেঙ্গলকে ১-০ গোলে হারাল মোহনবাগান। ম্যাচের ১ মিনিট ৩৮ সেকেন্ডের মাথায় একমাত্র গোলটি করেন জেমি ম্যাকলারেন। থ্রু পাস বাড়িয়েছিলেন মোহনবাগানের আশিস রাই (Asish Rai)। সেই পাস ধরে ইস্টবেঙ্গল রক্ষণের ফাঁক দিয়ে গোল জেমি ম্যাকলারেনের (Jamie Maclaren)। আইএসএল ডার্বির ইতিহাসে এটাই দ্রুততম গোল। গোটা ম্যাচে বারবার সুযোগ পেলেও সেই গোল আর পরিশোধ করতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল। মোহনবাগানও ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ নষ্ট করে। ম্যাচে ২টি হলুদ কার্ড দেখে লাল কার্ড দেখেন ইস্টবেঙ্গলের শৌভিক চক্রবর্তী।

    মোহনবাগানের দাপট 

    আইএসএলের প্রথম লেগের ডার্বি জিতেছিল মোহনবাগান। আইএসএলের প্রথম লেগের ডার্বি জিতেছিল মোহনবাগান। দ্বিতীয় ডার্বি জিতে মোহনবাগান ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে গেল। ইস্টবেঙ্গল যে তিমিরে ছিল সেই তিমিরেই। বেঙ্গালুরুর সঙ্গে সবুজ-মেরুনের ব্যবধান শনিবারের পর আট পয়েন্টের। বাকিদের পক্ষে মোহনবাগানকে ধরা কার্যত অসম্ভব। বেশ কয়েক বছর ধরে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর কাছে হারটাই দস্তুর হয়ে গিয়েছে লাল হলুদ শিবিরের। আইএসএলে টপ সিক্সে যাওয়ার আশা ইস্টবেঙ্গলের ক্রমশ ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হচ্ছে। এদিন হারের পরে সেই রাস্তা আরও কঠিন হয়ে গেল। ধারে ও ভারে এই মোহনবাগান চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইস্টবেঙ্গলের থেকে অনেকটাই শক্তিশালী। মাঠেও তা প্রমাণিত হয়েছে বাংরবার। 

    ছোটদের ডার্বিতেও জয়ী মোহনবাগান 

    শনিবার, বড়দের আগে ছোটদের ডার্বি জেতে মোহনবাগান। ২-১ গোলে জেতে সবুজ-মেরুন। কল্যাণীর মাঠে মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের অনূর্ধ্ব-১৫ ফুটবলারেরা নেমেছিল। প্রথমে গোল করে এগিয়ে যায় ইস্টবেঙ্গল। ম্যাচের অনেকটা সময় পর্যন্ত এগিয়ে ছিল লাল-হলুদ। মোহনবাগানের রক্ষাকর্তা হয়ে ওঠে রাজদীপ পাল। নির্ধারিত সময়ের খেলায় সমতা ফেরায় সে। পরে সংযুক্তি সময়ে নিজের ও দলের দ্বিতীয় গোল করে রাজদীপ। মোহনবাগান সমতা ফেরানোর পরে আবার এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। পেনাল্টি পায় তারা। কিন্তু গোল করতে পারেনি লাল-হলুদ ফুটবলার। তার খেসারত দিতে হয় দলকে। রাজদীপ দ্বিতীয় গোল করার পরে আর ফেরার সম্ভাবনা ছিল না ইস্টবেঙ্গলের। ১-২ গোলে হেরে মাঠ ছাড়তে হয় তাদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভে ‘কল্পবাস’ পালন করবেন স্টিভ জোবসের স্ত্রী লরেন! জানেন হিন্দু ধর্মে এই রীতির মাহাত্ম্য?

    Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভে ‘কল্পবাস’ পালন করবেন স্টিভ জোবসের স্ত্রী লরেন! জানেন হিন্দু ধর্মে এই রীতির মাহাত্ম্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর কয়েকদিনের মধ্যেই শুরু হচ্ছে মহাকুম্ভ  মেলা (Mahakumbh Mela 2025)। ইতিমধ্যেই প্রয়াগরাজে গঙ্গা, যমুনা এবং পৌরাণিক নদী সরস্বতীর সঙ্গমে ভিড় জমাতে শুরু করেছেন পুণ্যার্থীরা। জানা গিয়েছে সম্ভবত ১৩ জানুয়ারি, মেলার প্রথমদিনই মহাকুম্ভে যোগ দেবেন ‘অ্যাপল’ সংস্থার সহ-প্রতিষ্ঠাতা তথা প্রাক্তন সিইও, প্রয়াত স্টিভ জোবসের স্ত্রী লরেন পাওয়েল জোবস। এ বারের মহাকুম্ভে ‘কল্পবাস’ পালন করবেন বিশ্বের অন্যতম ধনী মহিলা লরেন।

    কল্পবাস কী?

    কল্পবাস হল, হিন্দুধর্মের একটি অতি প্রাচীন রীতি। এই রীতি পৌষ পূর্ণিমা থেকে মাঘী পূর্ণিমায় আয়োজিত হয়। যাঁরা তা পালন করেন, তাঁদের কল্পবাসী বলা হয়। এই সময়কালে কল্পবাসীরা প্রতিদিন গঙ্গায় পূণ্যস্নান করেন। সন্ন্যাসীদের আখাড়ায় ভ্রমণ করেন। সাধু, সন্ন্যাসীদের ধর্মীয় বাণী শোনেন। এছাড়াও ভজন, কীর্তনে অংশ নেন। হিন্দু শাস্ত্রে মনে করা হয়, আধ্যাত্মিক বিকাশের ক্ষেত্রে এই কল্পবাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জানা যায়, এই সময় অত্যন্ত সাধারণ জীবনযাপন করতে হয়। হিন্দু ধর্মে মাঘ মাসকে (Magh Month) কল্পবাস (Kalpvas) বলা হয়। কল্পবাসের ঐতিহ্য অনেক পুরনো। ‘কল্প’ তাঁকেই বলা হয় যে একই রুটিন একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সম্পূর্ণ ব্রহ্মচর্যের সঙ্গে ভগবানের প্রতি ভক্তি সহকারে পালন করে। 

    যুধিষ্ঠিরের কল্পবাস

    মহাভারতের (Mahabharata) যুদ্ধে নিহত স্বজনদের মুক্তির জন্য যুধিষ্ঠির কল্পবাস করেছিলেন। এটা বিশ্বাস করা হয় যে, যদি সঙ্গমে (Sangam) কল্পবাস করা হয়, তাহলে ব্যক্তির শরীর ও আত্মা নতুন হয়ে ওঠে। এই কারণেই প্রতি বছর প্রয়াগে মাঘ মাসে কল্পবাসের আয়োজন করা হয়। এ সময় ভক্তরা পৌষ পূর্ণিমা (Purnima) থেকে মাঘ মাসের পূর্ণিমা পর্যন্ত এক মাস এখানে থাকেন এবং কঠোর নিয়ম-কানুন ও দৃঢ়তার সঙ্গে জীবন অতিবাহিত করেন।

    কল্পবাসের নিয়ম খুব কঠিন

    কল্পবাস হল নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার এবং নিজেকে শুদ্ধ করার প্রচেষ্টা। বেদ থেকে শুরু করে রামচরিত্রমানস ও মহাভারতে পর্যন্ত এটি বিভিন্ন নামে উল্লেখ করা হয়েছে। এই সময়ে একজন ব্যক্তিকে তপস্বীর মতো জীবনযাপন করতে হয়। একমাস কাম, ক্রোধ, আসক্তি, মোহ থেকে দূরে থাকার সংকল্প নেওয়া হয় এবং নিয়ম ও সংযমের সঙ্গে গঙ্গা-যমুনা সঙ্গমের তীরে নির্জনে উপবাস, পুজো ও স্নান-দান করা হয়। দিনে তিনবার গঙ্গায় স্নান করা এবং সকালে উদিত সূর্যকে অর্ঘ্য নিবেদন করতে হয়। ভক্তরা ভজন-কীর্তন করে, দান করে এবং মাটিতে ঘুমায়। ২৪ ঘণ্টায় শুধুমাত্র একবার খাবার পরিবেশন করা হয়। একবার কল্পবাস শুরু হলে, এই ঐতিহ্য টানা ১২ বছর ধরে অনুসরণ করা হয়।

    কল্পবাসের গুরুত্ব

    কথিত আছে, সঙ্গমের বালিতে এক মাস কল্পবাস করলে মানুষ সেই ফল পায়, যা অন্নভোগ না করে ১০০ বছর তপস্যা করলে পাওয়া যায়। কল্পবাস দ্বারা মানুষের সকল প্রকার পাপ দূর হয়ে যায়। সমস্ত হিন্দু ধর্মীয় গ্রন্থে কল্পবাসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করে বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি কল্পবাস করে সে যত ত্যাগ স্বীকার করে তার সমান পুণ্য পায়। কল্পবাস এমন একটি সাধনা যা একজন মানুষকে জন্মের পর জন্ম থেকে মুক্তি দিতে পারে। কল্পবাসকে ৫০ বছর পূর্ণ করা ব্যক্তিদের জন্য সর্বোত্তম বলা হয়, কারণ জীবনের সমস্ত কর্তব্য সমাপ্ত করার পরে, জীবনে ত্যাগের অবস্থা আসে।

    মহাকুম্ভে কল্পবাস

    সনাতন ধর্মের শাস্ত্রে বর্ণিত আছে যে মাঘ মাসে দেবতারা প্রয়াগরাজ ভূমিতে অধিবাস করেন। এ কারণে মাঘ মাসে কল্পবাসের বিধান রয়েছে। এমনও একটি বিশ্বাস আছে যে কল্পবাস করলে পরিবারে সুখ-শান্তি সহ মানুষ জন্ম-মৃত্যুর বন্ধন থেকে মুক্তি পায়। ভক্তরাও মোক্ষলাভের আকাঙ্ক্ষায় কল্পবাস করেন। সঙ্গমের তীরে গঙ্গার বালিতে প্রতি বছর কুম্ভ, মহা কুম্ভ এবং মাঘ মেলার সময় কল্পাবাস পালনের প্রথা বহু শতাব্দী ধরে চলে আসছে। এমনও বিশ্বাস করা হয় যে প্রয়াগরাজে কল্পবাস করলে মা গঙ্গার আশীর্বাদ পরিবারে থাকে, যার ফলে ঘরে সুখ শান্তি থাকে এবং মায়ের ভক্তরাও মোক্ষ লাভ করে। এই কারণেই দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে হাজার হাজার পরিবার প্রতি বছর প্রয়াগরাজের মহাকুম্ভ ও মাঘ মেলায় কল্পবাস করতে আসে।

    আরও পড়ুন: বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত চর্চায় যুক্ত হচ্ছে দেশের মেয়েরা, এক দশকে হার বৃদ্ধি ৪ শতাংশ

    কল্পবাসে লরেন পাওয়েল জোবস

    দূর-দূরান্তের সাধু-সন্ন্যাসী ও সাধারণ মানুষের পাশাপাশি মহাকুম্ভে অংশ নিতে চলেছেন বহু ভিভিআইপি-ও। এই মেলার প্রধান আকর্ষণ হাজার-হাজার ‘কল্পবাসী’। সাধারণত, উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, ঝাড়খণ্ড এবং বিহারের গ্রামের পুরুষ ও মহিলারাই ‘কল্পবাসী’ হিসেবে যোগ দেন মহাকুম্ভে। এবার তাঁদের সঙ্গে যোগ দেবেন ‘অ্যাপল’ সংস্থার সহ-প্রতিষ্ঠাতা তথা প্রাক্তন সিইও, প্রয়াত স্টিভ জোবসের স্ত্রী লরেন। নিরঞ্জনী আখড়ার স্বামী কালিয়াশানন্দের শিবিরে থাকার কথা তাঁর। ১৩ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি মহাকুম্ভে (Mahakumbh Mela 2025) কবেন। আর পাঁচ জন কল্পবাসীর মতো লরেনও সঙ্গমে ডুব দিয়ে পুন্যস্নান করবেন এবং নিয়মিত ধর্মোপদেশ শুনবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: ‘‘৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহার, নইলে…’’! বাংলাদেশে প্রবল জনরোষের মুখে ইউনূস সরকার

    Bangladesh Crisis: ‘‘৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহার, নইলে…’’! বাংলাদেশে প্রবল জনরোষের মুখে ইউনূস সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের (Bangladesh Crisis) বিরুদ্ধে ক্ষোভ বাড়ছে সাধারণ মানুষের।  অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূসকে (Muhammad Yunus) ৪৮ ঘণ্টার সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। নতুন কর প্রত্যাহার না করলে সরকার ফেলে দেওয়ার হুমকিও শোনা গিয়েছে।  দিন দিন নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জেরে নাজেহাল আমজনতা। সেই সঙ্গেই মোবাইল ফোনের রিচার্জ-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর আরোপ করা হয়েছে। এ নিয়ে নিজের দেশেই জনরোষের মুখে পড়েছে ইউনূস সরকার।

    কেন ক্ষুব্ধ বাংলাদেশের জনগন

    শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হয়ে ক্ষমতায় আসেন ইউনূস (Muhammad Yunus)। আর তারপর থেকেই একের পর এক নতুন নিয়ম চালু করেছেন তিনি। বাংলাদেশের নতুন সরকারের নিয়ম অনুযায়ী, এবার থেকে রেস্তোরাঁয় খাবার খেতে গেলে, বিলের উপরে অতিরিক্ত ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হবে। আগে এই ভ্যাট ৫ শতাংশ ছিল। সেই ভ্যাট বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হল। বিস্কুট, আচার, ম্যাট্রেস, টিস্যু পেপারেও ১৫ শতাংশ করে ভ্যাট বসানো হবে। এছাড়া ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির ক্ষেত্রেও ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হবে। এমনিতেই ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই চাল, তেল-সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ছে বলে অভিযোগ সাধারণ মানুষের। মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে ইউনূসের সরকারকে নিশানা করেছে আওয়ামি লিগও। ১০০ টাকার মোবাইল রিচার্জ করতে কর হিসেবে দিতে হবে ৫৬ টাকা ৩০ পয়সা। এখন সেখানে গ্যাসের দাম দ্বিগুণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও দাবি হাসিনার দলের। 

    আরও পড়ুন: বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত চর্চায় যুক্ত হচ্ছে দেশের মেয়েরা, এক দশকে হার বৃদ্ধি ৪ শতাংশ

    সরকারকে হুঁশিয়ারি জনতার

    ইতিমধ্যেই দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে, বুধবার রাতে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছে সাধারণ মানুষ। নতুন করে যে ভ্যাট বা কর বসানো হয়েছে তা প্রত্যাহার করার জন্য ইউনূস (Muhammad Yunus) সরকারকে ৪৮ ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে দাবি মানা না হলে বাংলাদেশকে (Bangladesh Crisis) অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা। অতিরিক্ত করের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হলে তা মেনে নেওয়া হবে না বলে জানানো হয়েছে। গ্যাস সহ অন্যান্য জিনিসের ওপর আরোপ করা কর কমানো না হলে ছাত্র জনতাকে নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলনের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ জাগ্রত জনতা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • BCCI: অজি-ভূমে বিরক্তিকর পারফরম্যান্স! রোহিত, কোহলির ভবিষ্যৎ নিয়ে কী ভাবছে বিসিসিআই?

    BCCI: অজি-ভূমে বিরক্তিকর পারফরম্যান্স! রোহিত, কোহলির ভবিষ্যৎ নিয়ে কী ভাবছে বিসিসিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে লজ্জাজনক হারের পর ভারতীয় দলের (India Cricket) প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর (Gautam Gambhir), অধিনায়ক রোহিত শর্মা (Rohit Sharma) এবং দলের প্রধান ক্রিকেটার বিরাট কোহলি (Virat Kohli) সমালোচনার মুখে পড়েছেন। দলের খারাপ পারফরম্যান্সের ময়নাতদন্তে ব্যস্ত ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI)। অস্ট্রেলিয়ায় হারের দায় কার? কেন এত খারাপ খেলল দল? এই সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে বিসিসিআই। তবে বোর্ড সূত্রে খবর, একটি সিরিজের খেলা বিচার করে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে চাইছে না বিসিসিআই। তারা দলকে সময় দিতে চাইছে।

    দলের খারাপ পারফরম্যান্স

    টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে তাদের সবচেয়ে খারাপ সিজন নিয়ে ভারতীয় দল বছর শেষ করেছে। ভারতীয় দল ১২ বছর পর নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে লজ্জাজনক হারের সম্মুখীন হয়েছিল। প্রথমবার ভারতীয় দল তার ঘরের মাঠে তিন বা তার বেশি ম্যাচের টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশের শিকার হয়। এর পরই ভারত ১০ বছর পর বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি হাতছাড়া করে। এই প্রথম বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খেলতে পারবে না ভারত। কাঠগড়ায় বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা ও গৌতম গম্ভীর। তাঁদের ভবিষ্যৎ কী? বোর্ডের সিদ্ধান্তের উপরেই সব কিছু নির্ভর করছে।

    ব্যর্থ কোহলি-রোহিত

     অস্ট্রেলিয়া সিরিজে ব্যাট হাতে ব্যর্থ বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা। ন’টি ইনিংসে ১৯০ রান করেছেন কোহলি। তার মধ্যে পার্‌থে দ্বিতীয় ইনিংসে ১০০ রান রয়েছে। অর্থাৎ, বাকি আটটি ইনিংসে মাত্র ৯০ রান করেছেন তিনি। রোহিতের অবস্থা আরও খারাপ। পাঁচটি ইনিংসে মাত্র ৩১ রান করেছেন তিনি। সিডনিতে শেষ টেস্টে দলের বাইরে থাকতে হয়েছে অধিনায়ককে। 

    গম্ভীরকে নিয়েও জল্পনা

    দলের (BCCI) খারাপ পারফরম্যান্সের দায় এড়াতে পারছেন না কোচ গৌতম গম্ভীরও। নিশানায় তাঁর বেছে নেওয়া সাপোর্ট স্টাফেরাও। দ্রাবিড়ের হাত থেকে দায়িত্ব নেওয়ার পর গম্ভীর জমানাতে শুধুই ব্যর্থতা। গম্ভীর দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনটে লজ্জাজনক সিরিজ হার। ২৬ বছর পর শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজ হারে ভারত। ঘরের মাঠে প্রথমবার ০-৩ এ নিউজিল্যান্ডের কাছে হোয়াইটওয়াশের পর এবার বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতে হার। 

    বোর্ডের অন্দরে গুঞ্জন

    বোর্ডের (BCCI) এক সূত্র জানান, ‘অস্ট্রেলিয়ায় ব্যর্থতা নিয়ে একটা রিভিউ মিটিং হবে। তবে কারোর ওপর কোপ পড়বে না। আলোচনা চলছে। কিন্তু একটা সিরিজে ব্যাটারদের ব্যর্থতার জন্য কোচকে ছাঁটাই করা যায় না। গৌতম গম্ভীর কোচ থাকছে। ইংল্যান্ড সিরিজে খেলবে বিরাট, রোহিত। রোহিত, কোহলি দীর্ঘ দিন ভারতীয় ক্রিকেটকে টেনেছে। তাই ওদের কারও শাস্তি হবে না। আমাদের ফোকাস চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি।’ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বোর্ডের কর্তার কথায় বোঝা যাচ্ছে, গম্ভীর, বিরাট, রোহিতকে আরও কিছুটা সময় দিতে চাইছে বিসিসিআই।

    আরও পড়ুন: শহরে পারদ পতন, পৌষ সংক্রান্তির আগে হাওয়া বদল বঙ্গে, কী পূর্বাভাস আলিপুরের?

    ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলুক বিরাট- রোহিত

    ব্যাটে রান নেই। রোহিত শর্মা এবং বিরাট কোহলির ভবিষ্যৎ প্রশ্নের মুখে। বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতে চূড়ান্ত ব্যর্থ দুই তারকা ক্রিকেটার (India Cricket)। যার ফলে লাল বলের ক্রিকেট তো বটেই, এমনকী সাদা বলের ক্রিকেটে তাঁদের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পরিস্থিতি যা তাতে একদিনের ক্রিকেটেও খুব বেশি দিন দেখা নাও যেতে পারে আধুনিক ক্রিকেটের দুই সেরাকে। এমন পরিস্থিতিতে কোনও রাখঢাক না করেই দুই সুপারস্টারকে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার পরামর্শ দিলেন তাঁদের প্রাক্তন কোচ রবি শাস্ত্রী। রবি শাস্ত্রী জানালেন, অবসর তাঁদের হাতে থাকলেও, নিজেদের কেরিয়ার এবং সুনাম ফেরাতে অবিলম্বে ঘরোয়া ক্রিকেটে ফেরা উচিত রোহিত এবং বিরাটের। রবি শাস্ত্রী বলেন, ‘সুযোগ পেলে ঘরোয়া ক্রিকেটে ফেরা উচিত। দীর্ঘ বছর ধরে টেস্ট ক্রিকেট খেললে, ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা গুরুত্বপূর্ণ। তার দুটো কারণ আছে। বর্তমান প্রজন্মের সঙ্গে খেলার সুযোগ পাওয়া যায়। পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে খেললে নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে সাহায্য করা যায়। আত্মবিশ্বাস বাড়ে।’ ২০১৬ সালে শেষবার ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেন রোহিত। ২০১২ সালের পর আর খেলেননি কোহলি। স্পিনের সামনে দুর্বিষহ দেখাচ্ছে বিরাট এবং রোহিতকে। গোটা বছরই হিমশিম খায় তাঁরা। টিম ইন্ডিয়ার প্রাক্তন হেড কোচ মনে করেন, স্পিনের বিরুদ্ধে টাচ ফেরত পেতে অবশ্যই ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা উচিত দুই তারকার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: জাতিভিত্তিক রাজনীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী মোদির

    PM Modi: জাতিভিত্তিক রাজনীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতিভিত্তিক রাজনীতির মাধ্যমে সমাজে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে কিছু মানুষ। শনিবার গ্রামীণ ভারত মহোৎসবের উদ্বোধন করে এমনই উদ্বেগ প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি নাগরিকদের সমাজে শান্তি বজায় রাখতে জাতিভিত্তিক রাজনীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। শনিবার নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপমে গ্রামীণ ভারত মহোৎসব ২০২৫-এর শুভ সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই অনুষ্ঠানে গ্রামের উন্নয়নকে ভারতের সামগ্রিক অগ্রগতির মূলভিত্তি হিসেবে উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গ্রামের সমৃদ্ধি হল জাতির উন্নয়নের চাবিকাঠি। আমাদের গ্রামীণ এলাকা যত বেশি আত্মনির্ভর ও প্রগতিশীল হবে, ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারতের স্বপ্ন ততই সাফল্যের পথে এগোবে”। 

    সম্প্রীতিই ঐতিহ্য

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তির নাম না নিয়ে এদিন বলেন, কিছু মানুষ জাতিভিত্তিক বিভেদ ছড়িয়ে সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, “একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আমাদের গ্রামগুলির পরিচয় গভীরভাবে সম্পর্কিত তার সম্প্রীতি এবং ভালোবাসার সঙ্গে। এই সময়ে কিছু মানুষ জাতির নামে সমাজে বিষ ছড়ানোর চেষ্টা করছে এবং আমাদের সম্প্রদায়ের একতা দুর্বল করার চেষ্টা করছে। আমাদের উচিত এই ষড়যন্ত্রগুলো প্রতিহত করা এবং আমাদের গ্রামের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি ধরে রাখার পাশাপাশি তা আরও শক্তিশালী করা।”

    গ্রামীণ দারিদ্র্য কমেছে

    প্রধানমন্ত্ৰী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আরও বলেছেন, “২০১৪ সাল থেকে আমি ক্রমাগত এবং প্রতি মুহূর্তে গ্রামীণ ভারতের সেবায় নিযুক্ত রয়েছি। গ্রামের মানুষকে মর্যাদাপূর্ণ জীবন দেওয়া আমার সরকারের অগ্রাধিকার। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি হল ভারতের গ্রামের মানুষের যেন ক্ষমতায়ন হয়, তারা যেন উন্নতির আরও বেশি করে সুযোগ পায়, তাদের অন্যত্র যেতে না হয়, গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রা সহজ হয়, তাই প্রতিটি গ্রামে আমরা মৌলিক সুবিধার নিশ্চয়তা দিয়েছি।” গ্রামীণ জনগণের মধ্যে আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, সরকারের লক্ষ্য বলে জানান মোদি। তিনি জানান, এখন ভারতে গ্রামীণ দারিদ্র্য কমে ৫ শতাংশেরও কম হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গতকালই স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট এসেছে, ওই রিপোর্ট অনুযায়ী ২০১২ সালে ভারতের গ্রামীণ দারিদ্র্য ছিল প্রায় ২৬ শতাংশ। যেখানে ২০২৪ সালে ভারত গ্রামীণ দারিদ্র্য কমে ৫ শতাংশেরও কম হয়েছে।” জানুয়ারি ৪ থেকে ৯ পর্যন্ত চলবে এই মহোৎসব। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India  Maldives: মুইজ্জুকে সরাতে ভারতের সাহায্য! সংবাদমাধ্যমের দাবি উড়িয়ে দিল মলদ্বীপের বিরোধী দল

    India  Maldives: মুইজ্জুকে সরাতে ভারতের সাহায্য! সংবাদমাধ্যমের দাবি উড়িয়ে দিল মলদ্বীপের বিরোধী দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেসিডেন্ট পদ থেকে মহম্মদ মুইজ্জুকে সরাতে ভারতের সাহায্য চেয়েছিল মলদ্বীপের বিরোধী দল (India  Maldives Relation)। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের এই দাবি উড়িয়ে দিলেন মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মহম্মদ নাসিদ। মার্কিন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মলদ্বীপের সরকার ফেলতে ভারতের কাছে ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দাবি করেছিল সেখানকার বিরোধী দল ‘মালদিভিয়ান ডেমোক্রেটিক পার্টি’ (MDP)। যদিও ভারত সেই ষড়যন্ত্রে শামিল হয়েছিল কিনা, তা স্পষ্ট করা হয়নি। 

    মুইজ্জুর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

    ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের শুরুর দিকে এই ষড়যন্ত্র হয়। মুইজ্জুকে ‘ইমপিচ’ (পদ থেকে সরানো) করার জন্য ভারতের সাহায্য চেয়েছিল মলদ্বীপের বিরোধী দল মলদিভিয়ান ডেমোক্রেটিক পার্টি (এমডিপি)। নয়াদিল্লির কাছ থেকে নাকি ৬ বিলিয়ন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৫১ হাজার কোটি টাকারও বেশি) চাওয়া হয়। মুইজ্জুকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পরিকল্পনা ছিল পার্লামেন্টের ৪০ জন সদস্যকে ঘুষ দেওয়ার। এই তালিকায় ছিলেন মুইজ্জুর নিজের দল পিপলস ন্যাশনাল কংগ্রেসের বেশ কয়েকজন সদস্যও। যদিও শেষ পর্যন্ত মুইজ্জুর বিরুদ্ধে যথেষ্ট পরিমাণ ভোট জোগাড় করতে ব্যর্থ হয় বিরোধী শিবির। 

    ওয়াশিংটন পোস্টের দাবি

    মার্কিন সংবাদমাধ্যমের তরফে আরও জানানো হয়েছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতে দফায় দফায় ভারতের ‘র’ (RAW) এজেন্টদের সঙ্গে বৈঠক হয় মলদ্বীপের বিরোধী দলের নেতাদের। মাসখানেক এই বিষয়ে দীর্ঘ আলোচনার পর শেষ পর্যন্ত তা ব্যর্থ হয়। কারণ পার্লামেন্টে যথেষ্ট পরিমাণ সংখ্যা জোগাড় করতে পারেনি বিরোধী শিবির। তবে এই ষড়যন্ত্রে ভারত সরকারের মদত ছিল কিনা সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি। ওয়াশিংটন পোস্টের দাবি, দুই নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মলদ্বীপের (India  Maldives Relation) কর্মকর্তা তাদের কাছে এই তথ্য প্রকাশ করেছে। যদিও এই বিষয়ে ভারত সরকারের তরফে এখনও কোনও মন্তব্য প্রকাশ্যে আসেনি।

    ভিত্তিহীন দাবি

    যদিও মার্কিন সংবাদমাধ্যমের এমন দাবি ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মহম্মদ নাসিদ। তিনি বলেন, “মুইজ্জুর বিরুদ্ধে এমন ষড়যন্ত্রের অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যে। এই ধরনের পরিকল্পনার কথা আমার জানা নেই। ভারত কখনও এই ধরনের পদক্ষেপকে সমর্থন করবে না। কারণ তারা মলদ্বীপের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকেই সমর্থন করে।’’

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক

    উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে মলদ্বীপের (India  Maldives Relation) ক্ষমতায় আসেন চিন-প্রেমী মইজ্জু। তারপর থেকে তিনি ভারতের ওপর মলদ্বীপের নির্ভরতা কমিয়ে ফেলার বিষয়ে সচেষ্ট হন। মলদ্বীপের বুক থেকে তিনি ৮৫ জন ভারতীয় সৈনিককে সরিয়ে নিতে দিল্লিকে বার্তা দেন। এই বিষয়টিও দুই দেশের সম্পর্কে প্রভাব ফেলে। যৌথ হাইড্রোগ্রাফিক সমীক্ষার জন্য ভারতের সঙ্গে ২০১৯ সালের একটি চুক্তি বাতিল করে মলদ্বীপ। চিনপন্থী মুইজ্জুকে নিয়ে সমস্যা তৈরি হয় দু-দেশের মধ্যে। এরপর গত বছর লাক্ষাদ্বীপে ভারতের প্রধামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফর নিয়ে মলদ্বীপের মন্ত্রীদের আপত্তিকর মন্তব্য দুই দেশের সম্পর্ককে নিয়ে যায় তলানিতে। যদিও গত বছরের শেষ দিকে ভারতের গুরুত্ব উপলব্ধি করেন মুইজ্জু। দিল্লি সফরেও আসেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। তারপর থেকেই ফের ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • ASI: বেঙ্গালুরুর কাছে মিলল চোল যুগের তামিল শিলালিপি

    ASI: বেঙ্গালুরুর কাছে মিলল চোল যুগের তামিল শিলালিপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেঙ্গালুরুর সোমেশ্বর মন্দিরের কাছে চোল যুগের তামিল লিপি খোদাই করা পাথর মিলল। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI) এর এপিগ্রাফি ডিভিশন বেঙ্গালুরুর কাম্মাসন্দ্র এলাকায় সোমেশ্বর মন্দিরের কাছাকাছি একটি কৃষিজমিতে খনন করে ওই লিপি উদ্ধার করেছে। এই প্রস্তর খণ্ড পাওয়ার পরই ওই জমিতে আরও খনন কাজ চালাতে থাকে এএসআই। ওই প্রস্তরখণ্ডের ভাঙা অংশটির খোঁজ চলছে। এর ভাঙা অংশটি পূর্ণরূপে পুনর্গঠন করার চেষ্টা করছে এএসআই।

    কবে করা লিপি

    এএসআই’র এপিগ্রাফি বিভাগের পরিচালক মুনিরত্নম রেডি জানিয়েছেন যে, একটি স্থানীয় বাসিন্দা এই খোদাইটি সম্পর্কে এএসআই-কে জানায়। এর ফলে এই লিপি আবিষ্কৃত হয়। তামিল লিপি খোদাই করা ওই প্রস্তর খণ্ডটি, আংশিকভাবে মাটির নিচে পুঁতে রাখা ছিল। মুনিরত্নম বলেন, “আমরা শুধুমাত্র খোদাইয়ের এক পাশের বিস্তারিত দেখতে পেয়েছি, কারণ অন্য পাশটি এখনও মাটির নিচে চাপা পড়ে আছে। প্রাথমিক বিশ্লেষণে মনে হচ্ছে এই খোদাইটি তামিল ভাষায় লেখা, যা চোলা যুগের ১১শ শতাব্দীতে তৈরি হয়েছে। এটি সোমেশ্বর মন্দিরে পুজা সম্পাদন করার জন্য ১২ কাঁডাগাম (ভূমির একক পরিমাণ) দান করার ঘটনা বর্ণনা করে।”

    মুনিরত্নম আরও বলেন, এএসআই এর রেকর্ডে দেখা গিয়েছে, কাম্মাসন্দ্র এলাকার আশেপাশের এলাকা থেকে ১৯৪৬ সালে কয়েকটি তামিল খোদাই উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই খোদাইগুলোও চোল যুগের এবং রাজা রাজা চোলের সময়ে লেখা। সাম্প্রতিক সময়ে পাওয়া এই লিপির অন্য পাশের বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছে এএসআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: স্কুলপাঠ্যে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বিরাট বদল, মুজিবুর নন জিয়াউর রহমানই স্বাধীনতার ঘোষক!

    Bangladesh: স্কুলপাঠ্যে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বিরাট বদল, মুজিবুর নন জিয়াউর রহমানই স্বাধীনতার ঘোষক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh) স্কুলপাঠ্যে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বদল করার অভিযোগ উঠেছে। ওই দেশের স্বাধীনতার ঘোষক শেখ মুজিবুর রহমান নন, পরিবর্তন করে নাম দেওয়া হয়েছে জিয়াউর রহমানের (Ziaur Rahman)। মহম্মদ ইউনূস পরিচালিত অন্তর্বর্তী সরকারের অঙ্গুলি হেলনে দেশে তথাকথিত সংস্কারের নামে স্কুলের পড়াশুনার পাঠ বদলে দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় আন্তর্জাতিক মহলে বিরাট নিন্দার ঝড় উঠেছে।

    বিকৃত ইতিহাস পড়ানোর সিদ্ধান্ত (Bangladesh)

    পঞ্চম শ্রেণির জন্য তৈরি পাঠ্য বইতে বাংলাদেশের (Bangladesh) স্বাধীনতার ঘোষক বলে লেখা হয়েছে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের (Ziaur Rahman) নাম। উল্লেখ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তথা বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি অর্থাৎ বিএনপির নেত্রী খালেদা জিয়ার স্বামী ছিলেন জিয়াউর। কোটা বিরোধী আন্দোলন এবং জামাত শিবিরকে হাতিয়ার করে শেখ হাসিনাকে দেশ থেকে বিতারিত করতে বিএনপির বিরাট ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। এখন তাই পাঠ্য পুস্তক থেকে গত ৫৪ বছর ধরে পড়ে আসা স্বাধীনতার ঘোষক মুজিবুর রহমানের নাম পাল্টে দেওয়া হয়েছে। নতুন বছরে পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত এখন এই বিকৃত ইতিহাস পড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ বালুচিস্তানে জারিফ বালুচকে অপহরণ করে নির্মমভাবে হত্যার তীব্র প্রতিবাদ প্যাঙ্ক-এর

    ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে গণহত্যার প্রতিবাদে স্বাধীনতার ডাক মুজিবের

    জানা গিয়েছে, পঞ্চম শ্রেণির বইতে বলা হয়েছে, “১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ গভীর রাতে চট্টগ্রামের (Bangladesh) কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন সেনা কমান্ডার জেনারেল জিয়াউর রহমান (Ziaur Rahman)। পাঠ্য বইতে আরও বলা হয়েছে স্বাধীনতার ঘোষণা সংক্রান্ত শেখ মুজিবুর রহমানের একটি বার্তাও জিয়াউর রহমান ২৭ মার্চ দেশবাসীকে জানিয়েছিলেন।” অথচ এতদিন ওইদেশের জনগণ জানতো যে ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকায় গণহত্যা করেছিল। ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে শেখ মুজিবুর রহমান গণহত্যার প্রতিবাদে স্বাধীনতার ডাক দেন। ঢাকা পুলিশ সদর থেকে এই ঘোষণা বার বার করা হয়েছিল। এরপর ধানমুণ্ডির বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল এবং নিয়ে যাওয়া হয় করাচিতে। যদিও বিএনপির দাবি, প্রথম ডাক জিয়াউর দিয়েছিলেন এবং অনেকদিন পর তা স্বীকৃতি পেয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi University: জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    Delhi University: জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের (Delhi University) ক্লাস্টার ইনোভেশন সেন্টার জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া (JMI) বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথভাবে প্রস্তাবিত একটি প্রোগ্রামে ভর্তির ক্ষেত্রে মুসলিম কোটা (Muslim Reservation) বাতিলের সুপারিশ করার পরিকল্পনা করছে। এই যৌথ প্রোগ্রামের অধীনে মেটা ইউনিভার্সিটি কনসেপ্টে মাস্টার অফ সায়েন্স ইন ম্যাথমেটিকস এডুকেশন কোর্স অফার করা হয়।

    যৌথ উদ্যোগ (Delhi University)

    ২০১৩ সালে শুরু হওয়া এই প্রোগ্রামটি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় ও জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া (JMI) বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি যৌথ উদ্যোগ। বর্তমানে, কমন ইউনিভার্সিটি এন্ট্রান্স টেস্ট ফর পোস্টগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামসের মাধ্যমে ভর্তি নেওয়া হয়। এখানে মুসলিম প্রার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট আসন সংরক্ষণের কৌশল অনুসরণ করা হয়। সব মিলিয়ে ৩০টি আসনের মধ্যে ১২টি আসন উন্মুক্ত বিভাগে নির্ধারিত, ৬টি আসন অনগ্রসর শ্রেণির জন্য বরাদ্দ, ৪টি আসন সাধারণ মুসলিম জনগণের জন্য সংরক্ষিত, ৩টি আসন অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির জন্য, ২টি তফসিলি জাতির জন্য, এবং অবশিষ্ট ৩টি আসন তফসিলি উপজাতি, মুসলিম অনগ্রসর শ্রেণি, এবং মুসলিম নারীদের জন্য এক একটি করে বরাদ্দ করা হয়েছে।

    কী বলছেন কর্মকর্তারা?

    এক কর্মকর্তা বলেন, “বর্ণভিত্তিক সংরক্ষণের অংশ হিসেবে সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য কোটার বিষয়টি আলাদা একটি প্রসঙ্গ।” তিনি জানান, বিষয়টি এখনও আলোচনার স্তরে রয়েছে। পরিচালনা পর্ষদ এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরেই এই প্রস্তাব উপাচার্যের বিবেচনার জন্য পেশ করা হবে। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে এমএসসি (Delhi University) প্রোগ্রামে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণরূপে ডিজিটালাইজ করা হয়েছে। সমস্ত ভর্তির কাজ জামিয়ার পরিবর্তে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। ক্লাস্টার ইনোভেশন সেন্টারের এক কর্তা জানান, এখন যেহেতু ভর্তি পরিচালিত হচ্ছে ডিইউ দ্বারা, তাই ডিইউয়ের সংরক্ষণ নীতিটি গ্রহণ করার বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে।

    আরও পড়ুন: দেউলিয়া হয়ে যাবে আমেরিকা? এ কী শোনালেন ইলন মাস্ক!

    প্রসঙ্গত, যে মেটা ইউনিভার্সিটি কনসেপ্টের অংশ হিসেবে এমএসসি প্রোগ্রামটি চালু হয়েছে, সেটি ভারতের উচ্চশিক্ষায় একটি রূপান্তরকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয় (Muslim Reservation)। এই উদ্যোগটি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সম্পদ এবং দক্ষতা একত্রিত করে উন্নত মানের রিসোর্স তৈরি করে (Delhi University)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share