Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • Kerala HC: পাকিস্তানকে বেশি সুন্দর ভাবলে ভুল হবে, অভিমত কেরালা হাইকোর্টের

    Kerala HC: পাকিস্তানকে বেশি সুন্দর ভাবলে ভুল হবে, অভিমত কেরালা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারতের থেকে পাকিস্তানের ঘাস বেশি সবুজ নয়,বিচ্ছিন্নতাবাদীদের উদ্দেশে এই অভিমত ব্যক্ত করল কেরালা আদালত। কাশ্মীরে সন্ত্রাস প্রসঙ্গে একটি মামলা চলাকালীন এই মত দেয় কে বিনোদ চন্দ্রন এবং সি জয়চন্দ্রনের ডিভিশন বেঞ্চ।
     
    বিচারপতিরা জানান, দেশভাগের পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে নানা প্রসঙ্গে সমস্যা চলছে ভারতের। তবু ভারতে সংখ্যালঘু  মুসলিমদের বন্দি বানানোর কোনও খবর কখনও শোনা যায়নি। তিনজন বাদে কেরালায় লস্কর-ই-তৈবার কমান্ডার নজির-সহ সবাইকে কাশ্মীরে সন্ত্রাস ছড়ানোর জন্য যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

    আদালতের তরফে জঙ্গিদের ধরার জন্য এবং সন্ত্রাস দমনে পদক্ষেপের জন্য কেরালা পুলিশ এবং এনআইএ কে ধন্যবাদ জানানো হয়। একইসঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদ প্রসঙ্গে আদালতের তরফে বলা হয়  ইতিহাস সাক্ষী রয়েছে, ভারতের থেকে পাকিস্তানের মাটি বেশি সুন্দর নয়। এপার থেকে ওপার প্রসঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদী মুসলিমরা যা ভাবছেন তা ঠিক নয়।

    কেরলের কোচি এবং কুন্নুরের বিভিন্ন জায়গাতে তল্লাশি শুরু করে এনআইএর আধিকারিকরা বহু জঙ্গি গোষ্ঠীর খোঁজ পায়। মূলত শিক্ষিত যুবকদেরও জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য টার্গেট করা হয়। অনলাইনে তাঁদের রেজিস্টার করে পাঠানো হয় সীমান্তের ওপারে। সেখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে জঙ্গিরা দেশে সন্ত্রাসাদী কাজ চালায় যা কখনওই কাম্য নয় বলে জানায় আদালত।

  • Agnipath: বায়ুসেনায় অগ্নিবীর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু ২৪ জুন, পরীক্ষা জুলাইয়ে

    Agnipath: বায়ুসেনায় অগ্নিবীর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু ২৪ জুন, পরীক্ষা জুলাইয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিপথ প্রকল্পের অধীনে  বায়ুসেনায় (Indian Air Force) নিয়োগের নিবন্ধীকরণ (recruitment scheme)শুরু হবে ২৪ জুন (June 24)থেকে। প্রথম দফায় অনলাইন পরীক্ষা (Online Exam) শুরু হবে আগামী ২৪ জুলাই। রবিবার একথা জানান এয়ার মার্শাল এসকে ঝা। ইতিমধ্যেই, অগ্নিপথ প্রকল্পে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ভারতীয় বায়ুসেনা। বায়ুসেনায় নিয়োগের ক্ষেত্রে কী কী মাপকাঠি দেখা হবে? অগ্নিবীররা (Agniveer)কী সুযোগ-সুবিধা পাবেন, তা বিস্তারিত ভাবে জানানো হয় বায়ুসেনার তরফে।

    বায়ুসেনা আইন ১৯৫০-এর অধীনে ভারতীয় বায়ুসেনায় অগ্নিবীরদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। তাঁদের স্বতন্ত্র পদ দেওয়া হবে। অন্য যে সমস্ত পদ রয়েছে, তার থেকে আলাদা হবে। চার বছরের মেয়াদ শেষে অগ্নিবীরদের ফেরত পাঠানো হবে। এই চার বছরের সময়কালে দক্ষতার ভিত্তিতে তাঁদের বায়ুসেনার ‘রেগুলার ক্যাডারে’ অন্তর্ভুক্ত করা হবে। তবে তা ২৫ শতাংশের বেশি নয়।

    অগ্নিপথ প্রকল্পের জন্য আবেদনকারীকে ভারতীয় হতে হবে। বয়স হতে হবে সাড়ে ১৭ বছর থেকে ২৩ বছরের মধ্যে। আবেদনকারীর বয়স যদি ১৮ বছরের নীচে হয় তাহলে তাঁকে তাঁর অভিভাবকের স্বাক্ষরিত সম্মতিপত্র দেখাতে হবে। ১৮ বছরের উপরে হলে এর প্রয়োজন নেই।

    আবেদনকারী কতটা ফিট, তা যাচাই করতে চিকিৎসার যোগ্যতা নির্ণায়ক মূল্যায়নের মধ্যে যেতে হবে তাঁদের। প্রকল্পের সমস্ত শর্ত ও নিয়ম-নীতি মেনে চলতে হবে।

    অগ্নিবীর হিসাবে কাজের জন্য বায়ুসেনায় নাম নথিভুক্ত করার পর সেনার অন্য কোনও বিভাগে আর কাজের জন্য আবেদন করা যাবে না।

    আরও পড়ুন: অগ্নিপথে অটল! প্রকল্প প্রত্যাহারের প্রশ্নই নেই মত কেন্দ্রের

    অগ্নিবীরদের স্বতন্ত্র পরিচিতির জন্য ইউনিফর্ম দেওয়া হবে। ভাল কাজের জন্য তাঁদের সম্মানিত ও পুরস্কৃত করা হবে। সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। বছরে ৩০টি ছুটি পাবেন অগ্নিবীররা। শারীরিক অসুস্থতার জন্যও ছুটি পাওয়া যাবে। তবে তা চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনেই মিলবে। সেনা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য সুবিধা পাবেন। মাসে ৩০ হাজার টাকার অগ্নিবীর প্যাকেজ দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে বছরে নির্দিষ্ট সময়ে বেতন বৃদ্ধির সুবিধা থাকবে। এ ছাড়াও ঝুঁকিপূর্ণ কাজ, পোশাক ও যাতায়াতের খরচ দেওয়া হবে। ‘অগ্নিবীর কর্পস তহবিল’ গড়া হবে। প্রত্যেক অগ্নিবীরের মাসিক ৩০ শতাংশ আয় ওই তহবিলে জমা পড়বে। প্রভিডেন্ট ফান্ডের সমতুল্য সুদের হার দেবে সরকার।

     

  • Karnataka Bible: ক্লাসে আনতেই হবে বাইবেল! বেঙ্গালুরুতে নির্দেশ স্কুলের, আদালতে যাচ্ছে এক হিন্দুত্ববাদী সংগঠন

    Karnataka Bible: ক্লাসে আনতেই হবে বাইবেল! বেঙ্গালুরুতে নির্দেশ স্কুলের, আদালতে যাচ্ছে এক হিন্দুত্ববাদী সংগঠন

    মাধ্যম নিউজ  ডেস্ক: শিক্ষাপ্রাঙ্গণে হিজাব পরে প্রবেশ নিয়ে বিতর্কের রেশ কাটতে না কাটতেই এবার বাইবেল নিয়ে বিতর্ক কর্নাটকে। রাজধানী বেঙ্গালুরুর একটি স্কুলে সম্প্রতি পড়ুয়াদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ক্লাসে বাইবেল নিয়ে আসতেই হবে। পড়ুয়া যে ধর্মেরই হোক না কেন, এই নির্দেশ মানা বাধ্যতামূলক। এই মর্মে অভিভাবকদের থেকে মুচলেকাও আদায় করেছে কর্তৃপক্ষ। 

    স্কুলের ওই নির্দেশিকা জারি হওয়ার পরই বিতর্ক শুরু হয়েছে। স্কুলটি পড়ুয়াদের ধর্মীয় অধিকারে হস্তক্ষেপ করছে, এই দাবি জানিয়ে আন্দোলনে নেমেছেন অভিভাবকদের একাংশ। এমনকী, বিশেষ এক রাজনৈতিক দলের সাহায্যে রাজ্যের শিক্ষা দফতরের কাছে এবিষয়ে নালিশ জানানোর পাশাপাশি আদালতে যাওয়ারও সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা।

    বেঙ্গালুরুর ওই স্কুলটির নাম ক্ল্যারেন্স স্কুল। স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, স্কুলটি খ্রিস্টান মূল্যবোধে বিশ্বাসী। পড়ুয়াদেরও সেই মূল্যবোধ তারা শেখাতে আগ্রহী। তারা চায়, পড়ুয়ারা সেই আবহে বেড়ে উঠুক। সেই লক্ষ্যে বাইবেল আনতে বলার সিদ্ধান্ত। যদিও বেঙ্গালুরুর একটি হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের প্রতিনিধির দাবি, বিষয়টি অন্য ধর্মের শিক্ষার্থীদের ধর্মীয় অধিকারভঙ্গের একটি ষড়যন্ত্র। তাই তাঁরা স্কুলটির বিরুদ্ধে রাজ্য সরকারের শিক্ষা দফতরে অভিযোগ জানিয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে আদালতেও যাবে সংগঠনটি। ওই সংগঠনের প্রধান জানান, এই বিষয়টি নিয়ে কর্নাটকের শিক্ষামন্ত্রী বিসি নাগেশের কাছে যাবেন তাঁরা। যদি রাজ্য সরকার কোনও ব্যবস্থা না নেয় তাহলে আদালতে যাবেন তাঁরা।  

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, কয়েক মাস আগেই কর্নাটকের একটি কলেজ কর্তৃপক্ষ ছাত্রীদের হিজাব পরে আসায় আপত্তি জানিয়েছিল। দীর্ঘ বিতর্কের পর সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মের কোনও জায়গা নেই। 

     

  • China Demands: পাকিস্তানে নিজেদের সেনা চৌকি চায় চিন

    China Demands: পাকিস্তানে নিজেদের সেনা চৌকি চায় চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইসলামাবাদ (Islamabad), করাচি-সহ পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশে বসবাসকারী চিনা (China) নাগরিকদের নিরাপত্তার স্বার্থে সে দেশে নিজেদের সেনা ঘাঁটি গড়তে চায় চিন। ইসলামাবাদের কূটনৈতিক সূত্রে খবর, বহুদিন ধরেই চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর নির্মাণের স্বার্থে সেখানে সেনা চৌকি করতে চায় চিন। সেজন্য পাকিস্তানের আইনসভায় অনুরোধও করেছে তারা। সম্প্রতি করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ে জঙ্গি হামলার পর সেই দাবি আরও জোরালো হয়েছে। 

    জঙ্গি হামলার ভয়ে পাকিস্তান (Pakistan) ছেড়ে চলে গিয়েছেন চিনা শিক্ষকরা।গত এপ্রিল মাসে করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটে জঙ্গি হামলায় মৃত্যু হয় তিন চিনা শিক্ষকের। তারপর থেকেই আতঙ্কে রয়েছেন সেখানকার শিক্ষকেরা। হামলার পর কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটে কর্মরত সমস্ত চিনা শিক্ষকদের দেশে ফেরত আসার নির্দেশ দিয়েছে বেজিং। ২০১৩ সালে চিনের সিচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয় ও পাকিস্তানের করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে তৈরি হয় কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট। উদ্দেশ্য পাকিস্তানিদের মান্দারিন ভাষার শিক্ষা দেওয়া ও দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক আরও মজবুত করা। এই বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে বালোচ-জঙ্গিদের হামলা,পাকিস্তানের নিরাপত্তা ব্যবস্থার উপর চিনের আস্থায় বড় ধাক্কা দিয়েছে। 

    ২০১৫-তে স্বাক্ষর হওয়া মউয়ের ভিত্তিতে চিন-পাকিস্তানের মধ্যে অর্থনৈতিক করিডর বা সিপিইসি (CPEC projects) নির্মাণকার্যও শুরু হয়েছে। চিনের প্রস্তাবিত ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড’ নীতির উপর ভিত্তি করে, তাদের অর্থ সাহায্যেই এই করিডর তৈরি হচ্ছে। পাকিস্তানের গদর পোর্ট থেকে চিনের শিনজিং প্রদেশ পর্যন্ত মোট ২,০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পথটি তৈরি করা হচ্ছে। এই করিডর নিয়ে প্রথম থেকেই বিক্ষোভ প্রদর্শন করে আসছেন বালোচিস্তান-সহ গিলগিট-বালতিস্তান ও পিওকে-র নাগরিকরা। বলোচদের অভিযোগ, পেশিশক্তির জোরে তাঁদের বাসভূমি কেড়ে নিয়ে এই করিডর তৈরি করছে পাকিস্তান। যাতে পূর্ণ মদত দিচ্ছে চিন৷ তাই চিনা নাগরিকদের সেখানে ভালভাবে থাকতে দেওয়া হবে না। পাকিস্তান ছেড়ে চিনা নাগরিকদের চলে যেতে বলেছে বালোচ-জঙ্গি গোষ্ঠী। জঙ্গি নাশকতার আতঙ্ক সব সময় তাড়া করছে সিপিইসি কর্তাদের। তাই পাকিস্তানে নিজেদের সেনা-ঘাঁটি গড়তে উদ্যত চিন। এজন্য পাকিস্তানের নয়া প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকে ক্রমাগত চাপ দিচ্ছে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, বলে অভিমত , রাজনৈতিক মহলের।

     

  • Igor Stimac: সুনীলদের কোচ কী থাকবেন স্টিমাচ? দিলেন শর্ত

    Igor Stimac: সুনীলদের কোচ কী থাকবেন স্টিমাচ? দিলেন শর্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছাত্রদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ শিক্ষক। তবুও ছাত্রদের গুরু থাকবেন কি না তা নিশ্চিত করে বললেন না ভারতীয় ফুটবল কোচ ইগর স্টিমাচ। তাঁর কোচিংয়ে ভারত এশিয়ান কাপের মূলপর্বে খেলার ছাড়পত্র পেয়েছে। কিন্তু তিনি পরের বছর এশিয়ান কাপে সুনীল ছেত্রীদের হেড স্যর হিসেবে থাকবেন কি না তা নির্ভর করবে কর্তাদের উপর। হংকংকে চার গোলে উড়িয়ে ভারতকে এশিয়ান কাপের মূলপর্বে খেলার ছাড়পত্র এনে দেওয়ার পরে রীতিমতো বিস্ফোরক স্টিমাচ। ফুটবলারদের স্তুতি করলেও ক্ষোভ উগরে দিলেন কর্তাদের উপর। 

    স্টিমাচের কথায়, ”আমি ভারতের আর কোচ থাকব কিনা, তা নির্ভর করবে আমার দেওয়া অনেকগুলো শর্ত মানার উপর।” কী কী সেই শর্ত? সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের জবাবে ক্রোট কোচ জানান, ”দেশের লিগ কবে চালু হবে, সেটা নিয়ে আমার সঙ্গে কথা বলতে হবে। জাতীয় টিমের অনুশীলন করার সময় দিতে হবে। আমি যাদের জাতীয় টিমের জন্য বাছব, ক্লাব টিমের কোচেদের অবশ্যই তাদের নিয়মিত খেলাতে হবে।”

    আরও পড়ুন: হংকংকে ৪-০ গোলে হারিয়ে এশিয়ান কাপের মূলপর্বে ভারত

    এখানেই থামেননি ভারতের জাতীয় কোচ। তাঁর কথায়, এশিয়ার প্রথম সারির আট-দশটা দেশের থেকে ভারত এখনও ৮-১০ বছর পিছিয়ে। তিনি বলেন, ” দলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে গেলে আমাদের নির্দিষ্ট পরিকল্পনায় এগোতে হবে। আমি সেই পরিকল্পনাই এআইএফএফকে জানাব। ওরা সেটা মানলে তবেই আমি চুক্তি রিনিউ করব।” 

    ভারতীয় দলে যোগ্য স্ট্রাইকার আর স্টপারের খুব অভাব রয়েছে বলে জানান স্টিমাচ। আই লিগে তাই বিদেশি কমিয়ে এই পজিশনে ভারতীয় ফুটবলারদের খেলানোর কথা বলেন তিনি। তাঁর দাবি, আইএসএলে বিদেশি ৩+১ হিসেবে দলগুলিকে খেলতে হবে। তাহলে দক্ষ ভারতীয় ফুটবলার তৈরি হবে।

    এশিয়ান কাপের ছাড়পত্র পাওয়া নিয়ে স্টিমাচ বলেন, ”আমরা গ্রুপ থেকে সেরা হয়ে ছাড়পত্র পাব, এটা আমার কাছে নতুন ব্যাপার ছিল না। আমি যেটা করতে চেয়েছিলাম, সেটা হচ্ছে একটা নতুন টিম গড়তে চেয়েছিলাম। এই কাজটা খুব ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। এর থেকে ম্যাঞ্চেস্টার সিটি বা আর্সেনালে কোচিং করা সহজ। আমি সন্তুষ্ট যে আমি একটা নতুন ভারতীয় টিম গড়ে দেওয়ার কাজটা এগিয়ে দিলাম। সুনীল, সন্দেশ, গুরপ্রীতদের পরের প্রজন্ম তৈরি। যারা সাহসী, শৃঙ্খলাপরায়ণ। লড়াই করতে গিয়ে পিছিয়ে আসে না। নির্দিষ্ট লক্ষ্যপূরণে সচেষ্ট। আমি গর্বিত এই ছেলেদের জন্য।”

  • Commonwealth Games: ঘরে ফিরলেন সোনার ছেলে! জানেন বাড়ি এসে কী করলেন অচিন্ত্য

    Commonwealth Games: ঘরে ফিরলেন সোনার ছেলে! জানেন বাড়ি এসে কী করলেন অচিন্ত্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরে ফিরেছেন সোনার ছেলে। তাঁর জন্য কড়াইশুটির কচুরি আর চানা মশালা তৈরি করে রেখেছেন মা। সঙ্গে রয়েছে দই, মিষ্টি। কমনওয়েলথ গেমসে বাংলা তথা ভারতের মুখ উজ্জ্বল করেছেন অচিন্ত্য শিউলি। গেমসে ৭৩ কিলোগ্রাম ভারোত্তলন বিভাগে সোনার পদক জয় করেছেন হাওড়ার ছেলে ২০ বছর বয়সি অচিন্ত্য। সোমবার রাতে বাড়ি ফেরেন তিনি। সোনার ছেলে বাড়ি ফিরতেই উল্লাসের বন্যা বয়ে যায় এলাকায়৷ উৎসাহী মানুষের ভিড় ঠেলে কোনও রকমে তাঁকে বাড়ির দরজা পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হয়৷ তাঁর মা তাঁকে বরণ করে নেন।

    আরও পড়ুন: ‘স্বর্ণ’-কমল! ভারতের কিংবদন্তী টেবিল টেনিস তারকার ঝুলিতে চারটি পদক

    প্রসঙ্গত, চলতি কমনওয়েলথ গেমসে স্ন্যাচ বিভাগে ১৪৩ কেজি ওজন তুলেছিলেন অচিন্ত্য। পাশাপাশি ক্লিন অ্যান্ড জার্ক বিভাগে তিনি ১৭০ কিলোগ্রাম ওজন তুলে দেশের হয়ে এক নয়া ইতিহাস তৈরি করেছেন। মোট ৩১৩ কেজি ওজন তুলেছিলেন তিনি। তাঁর মা পূর্ণিমা শিউলি জানান,  ছেলের জন্য তিনি গর্বিত। অচিন্ত্য শুধু তাঁর ছেলে নয় দেশের প্রতিটি মায়ের সন্তান অচিন্ত্য। সকাল থেকেই তাঁর বাড়িতে ছিল সাজো সাজো রব৷ শেষপর্যন্ত রাতে বাড়ি আসেন অচিন্ত্য। তাঁকে স্বাগত জানাতে উৎসাহী মানুষের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো৷ অচিন্ত্য গাড়ি থেকে নামতেই এলাকার মানুষ ঘরের ছেলেকে একবার দেখার জন্য উৎসুক হয়ে ওঠেন৷ এরপর বাড়ির দরজায় তাঁকে বরণ করে নেন তাঁর মা৷ তারপরই ছাদে উঠে নিচে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষারত এলাকার মানুষজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন তিনি৷

    আরও পড়ুন: জরিশিল্পীর কমনওয়েলথ সোনা উৎসর্গ দাদা ও কোচকে

    দেশে ফিরে প্রথমে মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুরে যান অচিন্ত্য। আর্মির হাবিলদার অচিন্ত্যকে সেখানে ধুমধাম করে স্বাগত জানায় ভারতীয় সেনা। অচিন্ত্যকে নিয়ে বের হয় বাইক র‌্যালি। জাতীয় পতাকা ও ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগানে পথঘাট মুখরিত হয়। র‌্যালি দেখে সাধারণ মানুষও নিজেদের আটকাতে পারেননি। তাঁরাও স্লোগান দিতে থাকেন। বাইকে সেনা জওয়ানদের শোভাযাত্রা দেখতে পথের দুপাশে লোক দাঁড়িয়ে যায়। অচিন্ত্যকে আনতে বিমানবন্দর থেকে সেনা জওয়ানরা বাইক র‌্যালি করেন। ফুল, মালায় সোনার ছেলেকে বরণ করে নেন সেনা অফিসাররা। মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুরের টেকনিক্যাল ট্রেনিং রেজিমেন্টে অচিন্ত্যকে গ্র্যান্ড ওয়েলকাম জানান সেনা অফিসাররা। গলায় পরিয়ে দেওয়া হয় মালা। অচিন্ত্য এখানেই হাবিলদার পদে কর্মরত। বার্মিংহ্যাম জয় করে ফেরা অচিন্ত্যর জন্য শহরের বিভিন্ন জায়গায় র‌্যালি বের করা হয়।

  • Heat wave: অস্বস্তিকর গরমে নাজেহাল শহরবাসী,বৃষ্টির আশায় কলকাতা

    Heat wave: অস্বস্তিকর গরমে নাজেহাল শহরবাসী,বৃষ্টির আশায় কলকাতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তীব্র গরমে জ্বলছে কলকাতা-সহ গোটা দক্ষিণবঙ্গ (Heat wave in Bengal)৷ দক্ষিণবঙ্গের  সাত জেলায় বুধবারও তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করল আলিপুর হাওয়া অফিস। কলকাতায় তাপপ্রবাহ না হলেও, গরম এবং অস্বস্তিকর আবহাওয়ার জন্য তাপপ্রবাহের মতোই অনুভব হবে বলে মত আবহবিদদের।

    সোমবারের মতো মঙ্গলবারও কলকাতায় গরমে নাজেহাল অবস্থা। চাঁদিফাটা রোদ্দুরে কাহিল শহরবাসী। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা যাচ্ছে, এদিন শহরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছে। শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছে। গতকাল কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে চার ডিগ্রি বেশি। কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি বেশি। শহরে বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ সর্বাধিক ৮৯ শতাংশ, ন্যূনতম ৩৪ শতাংশ। হাওয়া অফিস সূত্রে জানা যাচ্ছে, আগামী কয়েকদিন পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূমে তাপপ্রবাহ পরিস্থতি বজায় থাকবে। 

    কবে বৃষ্টি: বৈশাখ মাসের ১০ তারিখ হয়ে গেলেও কালবৈশাখীর দেখা নেই। আগামী ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত বৃষ্টির কোনও সম্ভবনাও নেই, বলে জানিয়েছে আলিপুর হাওয়া অফিস। তবে সামনের সপ্তাহের শুরুতে সোমবার অর্থাৎ মে মাসের ২ তারিখ থেকে বৃষ্টি হতে পারে।

    গরমে স্কুল: গরমে পড়ুয়াদের কথা মাথায় রেখে বিশেষ নির্দেশিকা জারি করল রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতর (Advisory for schools due to heat wave)৷ ক্লাস শুরুর সময় এগিয়ে নিয়ে এসে মর্নিং স্কুল করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার ৷ হাসফাঁস করা গরমে নাজেহাল অবস্থা মানুষের (Bengal Govt advisory for schools)৷ চাঁদিফাটা রোদ্দুরে রাস্তায় বেরনোই দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে ৷ তীব্র দাবদাহে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকেই ৷ এই অবস্থায় স্কুলপড়ুয়াদের কথা মাথায় রেখে বিশেষ নির্দেশিকা জারি করল রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতর ৷ বিকাশ ভবনের সেই জরুরি নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, তাপপ্রবাহ থেকে পড়ুয়াদের বাঁচাতে প্রাথমিক, এসএসকে, এমএসকে থেকে শুরু করে উচ্চ প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত ক্লাস গুলির পড়ুয়াদের জন্য মর্নিং স্কুল করতে হবে । অর্থাৎ বর্তমান পরিস্থিতিতে স্কুলের সময় এগিয়ে নিয়ে এসে সকালে করতে হবে । সূর্য যখন মধ্যগগনে থাকবে, তার আগেই যাতে বাড়ি ফিরে পড়তে পারে পড়ুয়ারা ৷ তাদের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে ৷ যে সব স্কুল কর্তৃপক্ষের পক্ষে তা করা সম্ভব হবে না, তাদেরকে গরম থেকে পড়ুয়াদের রক্ষার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে ৷ এ ক্ষেত্রে স্থানীয় স্বাস্থ্য আধিকারিকদের পরামর্শ নিতে বলা হয়েছে ৷

    গরমে অনলাইন: এই পরিস্থিতিতে খুদে পড়ুয়াদের কথা মাথায় রেখে অফলাইন ক্লাস বন্ধ করলvসাউথ পয়েন্ট স্কুল। মঙ্গলবার একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী তিনদিনের জন্য বন্ধ থাকবে অফলাইন ক্লাস। পঠন-পাঠন সচল রাখতে ক্লাস চলবে অনলাইনে। আগামী সপ্তাহে আবহাওয়ার উন্নতি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সেইমত আগামী সোমবার থেকে ফের অফলাইন ক্লাস শুরু করা হবে।

    দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও গরম বজায় থাকবে। গত কয়েকদিনে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টি হয়েছে, যার জেরে সেখানে মনোরম পরিবেশ বজায় ছিল। কিন্তু, আগামী কয়েকদিনে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে আপাতত বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। তাই সেখানেও তাপমাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

  • Kim warns: প্রয়োজনে পরমাণু শক্তি ব্যবহার করা হবে সতর্কবাণী কিমের 

    Kim warns: প্রয়োজনে পরমাণু শক্তি ব্যবহার করা হবে সতর্কবাণী কিমের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী শক্তির মোকাবিলায় পিয়ংইয়ং তার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে, বলে ফের সতর্ক করলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন।  সে দেশের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে এ খবর প্রচারিত হয়। খবরে বলা হয়, শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের কিম বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর “নিরঙ্কুশ শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রাখার” জন্য দেশটিকে প্রয়োজনে এ ধরনের বিপজ্জনক কর্মসূচি চালাতে হতে পারে।

    কিম আরও বলেন, পিয়ংইয়ংয়ের অস্ত্র তৈরির কাজ চালিয়ে যাওয়া উচিত, যাতে অন্য কেউ উত্তর কোরিয়ার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে না পারে। পরমাণু অস্ত্র উৎপাদনের বিষয়টিকে তিনি দেশের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা প্রদানকারী জীবনরেখা হিসেবে অভিহিত করেন। এর আগে গত সোমবার একটি সামরিক কুচকাওয়াজের সময় তিনি বলেছিলেন,দেশের স্বার্থে উত্তর কোরিয়া পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে। সশস্ত্র বাহিনীর ৯০তম বার্ষিকীতে শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকে এ মন্তব্য করেছিলেন কিম। সে সময় দেশটির সবচেয়ে শক্তিশালী আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন করা হয়েছিল। নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও সামরিক খাতে আধুনিকীকরণের গতি দ্বিগুণ করেছে উত্তর কোরিয়া। মার্কিন আলোচনার প্রস্তাব উপেক্ষা করে এই বছর বেশ কয়েকটি নিষিদ্ধ অস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে কিমের দেশ।

    ২০১৭ সালের পর গত মাসে প্রথমবারের মতো উত্তর কোরিয়া সম্পূর্ণ পরিসরে একটি ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালায়। প্রতিবেশী দেশ দক্ষিণ কোরিয়ায় নতুন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের প্রাক্কালে এ পরীক্ষা চালায় পিয়ংইয়ং। কূটনৈতিক মহলের ধারণা, এই পরীক্ষা চালিয়ে সিওলের নতুন সরকারকে বার্তা দিতে চেয়েছিলেন কিম। 

  • Ranbir-alia: বাবার বাগদানের দিনেই বিয়ের অনুষ্ঠান ছেলের

    Ranbir-alia: বাবার বাগদানের দিনেই বিয়ের অনুষ্ঠান ছেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:সময়ের হাত ধরে কেটে গিয়েছে ৪৩টা বছর। ফের আনন্দে ভাসছে কপূর খানদান। ১৯৭৯ সালের ১৩ এপ্রিল বাগদান হয় ঋষি-নীতুর (Neetu kapoor)। তাই এই তারিখটিকেই বেছে নেওয়া হল। বাবার বিয়ের দিনেই শুরু হয়ে যাচ্ছে ছেলে রণবীর কপূরের বিয়ের অনুষ্ঠান। 
    বি-টাউনের (B-town)হাই-প্রোফাইল এই বিয়ের তুমুল হইচইয়ের মধ্যেই গোপন এই তথ্য ফাঁস করলেন স্বয়ং পাত্রের মা,নীতু কপূর।
    অতীতের সেই স্মৃতি রোমন্থন করে ইনস্টাগ্রামে (instagram)আংটি বদলের ছবি পোস্ট করেছেন ঋষি-ঘরনি। অভিনেত্রী লিখেছেন, “বৈশাখীর প্রিয় স্মৃতি। ৪৩ বছর আগে, ১৯৭৯ সালের ১৩ এপ্রিল আমাদের বাগদান হয়েছিল।”

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by neetu Kapoor. Fightingfyt (@neetu54)

    এত বছর পরে একই দিনে বিয়ের অনুষ্ঠান শুরু ঋষি-নীতুর একমাত্র ছেলে রণবীরেরও। সাত পাকের তারিখ নিয়ে বিস্তর ধোঁয়াশা ছড়ালেও প্রথম থেকেই শোনা যাচ্ছিল ১৩ এপ্রিল থেকেই শুরু হয়ে যাবে বিয়ের আগের নানা অনুষ্ঠান। পঞ্জাবি রীতি মেনে চলবে গায়ে হলুদ,সঙ্গীত, মেহেন্দি। 
    সূত্রের খবর, রীতি মাফিক বিয়ের অনুষ্ঠান শুরুর আগে প্রয়াত ঋষিকে শ্রদ্ধা জানাতে এক বিশেষ পুজোর আয়োজন করবে কপূর ও ভট্ট পরিবার। কপূর পরিবার  বিয়ে নিয়ে এখনও মুখে কুলুপ এঁটে থাকলেও আলিয়ার কাকা রবীন ভট্ট জানান, সব প্রস্তুতি ঠিকমতোই চলছে। তবে বিয়ের ব্যাপারে সব সিদ্ধান্ত নিজেরাই নিচ্ছেন রণবীর-আলিয়া। শোনা যাচ্ছে, সঙ্গীতে নিজের সিনেমা ‘রাজি’র গানে নাচবেন আলিয়া। আলিয়ার সঙ্গীতে পারফর্ম করবেন তাঁর প্রিয় বন্ধু অনুষ্কা রাজন। পারফর্ম করবেন আলিয়ার বোন শাহিন ভট্টও। অন্যদিকে বাবা ঋষি কপূরকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানিয়ে তাঁর গানে মা নীতুর সঙ্গে  পা মেলাবেন রণবীর। চেম্বুরের পারিবারিক বাংলোতে রণবীর ও আলিয়ার সঙ্গীতানুষ্ঠানে থাকবেন পরিবারের সদস্য ও কাছের বন্ধুরা। চার-পাঁচদিন ধরে চলবে বিয়ের অনুষ্ঠান। 

     

     

  • Covid Vaccine: করোনা-রুখতে শিশুদের টিকাকরণে গতি আনতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Covid Vaccine: করোনা-রুখতে শিশুদের টিকাকরণে গতি আনতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ফের ঊর্ধ্বমূখী করোনার গ্রাফ। ক্রমেই বাড়ছে সংক্রমণ। এরমধ্যেই স্কুলও খুলে গিয়েছে। গত দু’সপ্তাহে ধীরে ধীরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কোভিড সংক্রমণ বাড়ার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে যাওয়ায় সংক্রমণের শিকার হচ্ছে সেই সব বাচ্চা, যারা এখনও টিকার একটিও ডোজ় পায়নি। তাই খুদেদের টিকাকরণে গতি আনতে তৎপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রয়োজনে স্কুলগুলিতে বিশেষ টিকাকরণ শিবির আয়োজন করার পরামর্শও দেন তিনি।
    সংক্রমণের চতুর্থ ঢেউ রুখতে বুধবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে করোনা-সংক্রান্ত ২৪তম বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে মোদী বলেন, ‘‘ওমিক্রন ও তার উপপ্রজাতি ইউরোপে সক্রিয়। যার ফলে ওই মহাদেশের বিভিন্ন দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। সংক্রমণ বাড়ছে ভারতেও।’’ প্রধানমন্ত্রীর মতে, এই সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে যাওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন অভিভাবকেরা। তাই যে শিশুরা টিকা পায়নি, তাদের দ্রুত টিকাকরণের উপরে জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এত দিন ৬-১২ বছর বয়সিরা টিকাকরণের আওতার বাইরে রয়ে গিয়েছিল। ওই বয়সের কারও টিকাকরণ না করেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ায় ওই বয়সিদের মধ্যে বেশি করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা করছিলেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা। তাই দেরি না করে গতকালই ৬-১২ বছর বয়সিদের জন্য ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন টিকা মঞ্জুর করেছে মোদী সরকার। 
    এদিন এ প্রসঙ্গে মোদী বলেন, ‘‘পড়ুয়াদের মধ্যে টিকাকরণের হার বাড়াতে প্রয়োজনে বিদ্যালয়গুলিতে টিকাকরণ শিবির করতে হবে।’’ তিনি শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকদের এ বিষয়ে সচেতন করার উপরেও জোর দেন। ইতিমধ্যেই স্কুলগুলিতে চলছে ১২-১৪ বছর বয়সিদের টিকাকরণ। বর্তমানে দেশের প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার ৯৬ শতাংশ টিকার অন্তত একটি ডোজ় পেয়েছেন। ১৫ বছরের বেশি বয়সি অপ্রাপ্তবয়স্কদের প্রায় ৮৪ শতাংশ ইতিমধ্যেই টিকার দু’টি ডোজ় পেয়ে গিয়েছে।
    বর্তমানে এ দেশে টিকাকরণের মাধ্যমে কোভিডের বিরুদ্ধে সুরক্ষাকবচকে শক্তিশালী করতে দেশের স্বাস্থ্যকর্মী, ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কারদের পরে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রিকশান বা বুস্টার ডোজ় দেওয়া শুরু হয়েছে। বিশেষ করে শিক্ষক-শিক্ষিকা বা বাড়িতে শিশুসন্তান রয়েছে এমন বাবা-মায়েদেরও প্রিকশান ডোজ় নেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। নিয়মানুযায়ী, দ্বিতীয় ডোজ় নেওয়ার ন’মাস পরে প্রিকশান ডোজ় নিতে পারবেন এক ব্যক্তি। এ ছাড়া, সংক্রমণকে দ্রুত চিহ্নিতকরণ করতে সর্দি-কাশির উপসর্গ থাকলেই আরটিপিসিআর পরীক্ষা করানোর উপরে জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রিপোর্ট পজ়িটিভ এলে সেই নমুনা জিনোম পরীক্ষার জন্য পাঠানোর পরামর্শও দিয়েছেন তিনি। স্বাস্থ্যকর্তাদের মতে, ওই জিনোম পরীক্ষাই বলে দেবে দেশের কোনও প্রান্তে সংক্রমণ ছড়ানোর প্রশ্নে করোনা ভাইরাসের কোন প্রজাতি সক্রিয়। যার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে সক্ষম হবে মন্ত্রক।

LinkedIn
Share