Author: subhra-katwa

  • BJP: অযোধ্যার উপনির্বাচনে মিল্কিপুর আসন সপার থেকে ছিনিয়ে নিল বিজেপি, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    BJP: অযোধ্যার উপনির্বাচনে মিল্কিপুর আসন সপার থেকে ছিনিয়ে নিল বিজেপি, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার বিজেপির (BJP) দিল্লি জয়ের পাশাপাশি আরও উল্লেখযোগ্য জয় এল উত্তরপ্রদেশ থেকে। উত্তরপ্রদেশের মিল্কিপুর আসনে জিতল বিজেপি। অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এই জয়। কারণ মিল্কিপুর বিধানসভা হল ফৈজাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত এবং যা অযোধ্যা জেলায় অবস্থিত। ২০২৪ সালের নির্বাচনে ফৈজাবাদ লোকসভা আসনটি জেতে সমাজবাদী পার্টি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, মিল্কিপুর ছিল এমন একমাত্র বিধানসভা, গোটা অযোধ্যা জেলার মধ্যে যেখানে ২০২২ সালের নির্বাচনে পরাস্ত হয়েছিল বিজেপি (BJP)। অযোধ্যা জেলার মধ্যে একটি আসনই হেরেছিল গেরুয়া শিবির। কিন্তু শনিবারের উপ নির্বাচনের ফলাফল সামনে আসতে সেটিও তারা ছিনিয়ে নিল সমাজবাদী পার্টির হাত থেকে। বিজেপি প্রার্থী এই আসনে জিতলেন ৫৭ হাজার ভোটে। ফৈজাবাদ লোকসভার মধ্যেই পড়ে অযোধ্যা বিধানসভা। সেখানেই তৈরি হয়েছে রাম মন্দির। ফৈজাবাদে বিজেপি লোকসভা নির্বাচনে হেরে যাওয়ায় প্রবল আস্ফালন শুরু করেছিল ইন্ডি জোট। শনিবার মিল্কিপুরে এল জয়। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের পর ফের মিল্কিপুর পেল বিজেপি বিধায়ক। ১৯৯১ সালের পর ২০১৭ সালে এই বিধানসভা আসনে জিতেছিলেন বাবা গোরখনাথ। ২০২২ সালের ভোটে তাঁকে হারিয়ে বিধায়ক হন সমাজবাদী পার্টির অবধেশ প্রসাদ।

    মোট ভোটার ৩লাখ ৬০ হাজার (BJP)

    দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত যে রিপোর্ট সেখানে দেখা যাচ্ছে বিজেপি (BJP) প্রার্থী চন্দ্রভানু পাসোয়ান পেয়েছেন ১ লাখ ২৬ হাজারেরও বেশি ভোট। অন্যদিকে সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী অজিত প্রসাদ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ১৫৬টি ভোট। প্রসঙ্গত, মিল্কিপুর (Milkipur) বিধানসভা আসনে মোট ভোটার রয়েছেন ৩ লাখ ৬০ হাজার একটি সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থার প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী এমনটাই জানানো হয়েছে। সেখানেই বড় জয় ছিনিয়ে নিল বিজেপি।

    পরাজয় হজম হচ্ছে না অখিলেশের

    গেরুয়া শিবিরের কাছে এই পরাজয় কোনওভাবেই হজম করতে পারছেন না সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব। তাই মিল্কিপুরে (Milkipur) পরাস্ত হওয়ার পরে তিনি বিবৃতি দেন, বিজেপি (BJP) নির্বাচনে জালিয়াতি করেছে। অন্যদিকে, বিজেপির সাংসদ দীনেশ শর্মা সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, মিল্কিপুরে সমাজবাদী পার্টির অহঙ্কারের পতন হয়েছে।

  • Congress: ০, ০, ০! দিল্লিতে অন্য হ্যাটট্রিক কংগ্রেসের, জাতীয় রাজনীতিতে অস্তাচলে গান্ধীরা?

    Congress: ০, ০, ০! দিল্লিতে অন্য হ্যাটট্রিক কংগ্রেসের, জাতীয় রাজনীতিতে অস্তাচলে গান্ধীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই নিয়ে টানা তিনবার দিল্লিতে মুখ থুবড়ে পড়ল কংগ্রেস (Congress)। শুধু পরাজয়ই নয়, এক্কেবারে টানা তিন-তিন বার খালি হাতে ফিরে শূন্যের হ্যাটট্রিক করল শতাব্দীপ্রাচীন পার্টি। এরপরই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, তবে কি অস্তাচলে যাচ্ছে গান্ধী পরিবার? ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত টানা ১৫ বছর দিল্লির মসনদে ছিল কংগ্রেস। কিন্তু তারপরেই দিল্লির জনগণ তাদের সেখান থেকে উৎখাত করে। বিগত ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটেও আম আদমি পার্টির সঙ্গে জোট করে নির্বাচনে যায় কংগ্রেস। কিন্তু সেখানেও ভরাডুবি হয় দলের। দিল্লির (Delhi Election) অন্তর্গত লোকসভাগুলিতে ব্যাপক ভরাডুবি হয় আম আদমি পার্টির।

    দিল্লির মানুষ প্রত্যাখান করেছে কংগ্রেসকে (Congress)

    ২০২৫ সালের নির্বাচনে কংগ্রেস (Congress) ও আম আদমি পার্টির মধ্যে জোট হয়নি। এই আবহে একদিকে বিজেপি অন্যদিকে আম আদমি পার্টির বিরুদ্ধে আক্রমণ শানাতে থাকেন কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী। কিন্তু এত সব কিছু করেও বিফলে গেল তাদের প্রচার। দিল্লির জনগণ ফের একবার প্রত্যাখ্যান করল কংগ্রেসকে। প্রসঙ্গত, দিল্লিতে কংগ্রেসের ভরাডুবি শুরু হয় ২০১৩ সাল থেকেই। সেখানে মাত্র ৮টি আসনে জয় পায় তারা। শতাংশের বিচারে ভোট পায় ১১.৪ শতাংশ। অন্যদিকে ওই বছরে আম আদমি পার্টি ২৮টি আসনে তারা জয় লাভ করে ৪০ শতাংশ ভোট নিয়ে। এরপরের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৫ সালে। সেবারের নির্বাচনে কংগ্রেস একটি আসনেও জিততে পারেনি। দলের ভোট শতাংশের হার নেমে আসে ৯.৬৫।

    ২০২০ সালেও কোনও আসন জিততে পারেনি কংগ্রেস (Congress)

    ৫ বছর পরে ২০২০ সালে কংগ্রেস আবারও একবার শূন্য পায়। ভোট শতাংশের হার তারও অর্ধেক হয়ে দাঁড়ায় ৪.২৬। দলের এমন ফলাফলে যথেষ্ঠই হতাশ কংগ্রেস নেতা তথা ছত্তিশগড়ের প্রাক্তন মন্ত্রী টিএস সিং। তিনি সংবাদ মাধ্যমের কাছে নিজের গভীর হতাশা ব্যক্ত করেন দিল্লির ফলাফল নিয়ে। তিনি বলেন, ‘‘দিল্লিতে (Delhi Election) যা হল তা কংগ্রেসের (Congress) জন্য যথেষ্ট হতাশার। বিজেপি জিতছে আম আদমি পার্টির হারছে। আমাদেরকে অপেক্ষা করতে হবে চূড়ান্ত ফলাফল আসা পর্যন্ত। যারা জিতল তাদেরকে অভিনন্দন জানাই।’’

  • ED: গরু পাচার মামলায় অনুব্রতর ২৫ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    ED: গরু পাচার মামলায় অনুব্রতর ২৫ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছরের সেপ্টেম্বরে মাসে ঠিক দুর্গাপুজোর আগে জামিন পেয়েছিলেন অনুব্রত (Anubrata Mandal)। বেরিয়ে এসেছিলেন তিহাড় জেল থেকে। ফিরেছিলেন বাড়ি, মেয়ে সুকন্যাকে সঙ্গে নিয়ে। বর্তমানে তৃণমূলের এই নেতা ইতিমধ্যে সক্রিয় রাজনীতিতেও নেমে পড়েছেন। তবে গরু পাচার মামলায় বিপদ যেন কিছুতেই কমছে না অনুব্রতর। এরই মধ্যে গরু পাচার মামলায় ফের অনুব্রত মণ্ডলের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)। উল্লেখযোগ্য তথ্য হিসেবে উঠে আসছে, শুধুমাত্র অনুব্রতর একার নয়, তাঁর আত্মীয়দের কয়েকটি অ্যাকাউন্ট ও তাঁর সহযোগী সংস্থার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

    বাজেয়াপ্ত ২৫ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা (ED)

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার (ED) তরফে এক বিবৃতি দিয়েছে এবিষয়ে। সেখানেই জানানো হয়েছে, অনুব্রতর নামে থাকা ৩৬টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের ২৫ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতে ফের একবার চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে রাজনৈতিক মহলে।

    ২০২২ সালের ১১ অগাস্ট গ্রেফতার হন অনুব্রত (ED)

    প্রসঙ্গত, গরু পাচার মামলায় ২০২২ সালের ১১ অগাস্ট বোলপুরের নিচুপট্টির বাড়ি থেকে অনুব্রত মণ্ডলকে গ্রেফতার করে সিবিআই। তখন থেকে জেলবন্দি ছিলেন কেষ্ট মণ্ডল। পরে ২০২৩ সালের মার্চ মাসে তাঁকে তিহাড় জেলে স্থানান্তর করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তদন্তে নেমে অনুব্রত মণ্ডলের একাধিক সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছিল ইডি। এবার তাঁর ৩৬ অ্যাকাউন্টের বিপুল পরিমাণ টাকা বাজেয়াপ্ত করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    ৫১ কোটি ১৩ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

    কেন্দ্রীয় তদন্তারী সংস্থা ইডির (ED) দাবি, অনুব্রতর বিভিন্ন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা পড়ত গরু পাচারের টাকা। সেগুলিই বাজেয়াপ্ত করার কাজ চলছিল এতদিন। প্রসঙ্গত, গরু পাচার মামলায় এখনও পর্যন্ত ৫১ কোটি ১৩ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে আদালতে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গরু পাচার মামলার তদন্ত এখনও চলছে, শুধু তাই নয়, এই ইস্যুতে বেশ ব্যাকফুটে শাসক দল।

  • Delhi Election: পরাস্ত কেজরিওয়াল, ভরাডুবি দলের, খসে পড়ল সততার মুখোশ

    Delhi Election: পরাস্ত কেজরিওয়াল, ভরাডুবি দলের, খসে পড়ল সততার মুখোশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির ভোটে (Delhi Election) পরাস্ত আম আদমি পার্টির (AAP) সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত দিল্লি নির্বাচনে বিজেপি ৪৬ আসনে এগিয়ে রয়েছে। অন্যদিকে, আম আদমি পার্টি বাইশটিতে। নিজ নিজ আসনে হেরে গিয়েছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল, মণীশ সিসোদিয়া, সত্যেন্দ্র জৈনরা। কোনও মতে, হার বাঁচিয়েছেন অতিশী। ২৭ বছর পর দেশের রাজধানীতে প্রত্যাবর্তনের পথে বিজেপি।

    মুখে দুর্নীতিমুক্ত, কাজে দুর্নীতিগ্রস্ত

    সততা, দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসনের গাল ভরা প্রতিশ্রুতি দিয়েই জন্ম হয়েছিল আম আদমি পার্টির। কংগ্রেসের দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন করা আন্না হাজারের অন্যতম শিষ্য ছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। কিন্তু ক্ষমতায় আসার পরেই সততার মুখোশ খসতে থাকে আম আদমি পার্টির। একাধিক দুর্নীতিতে নাম জুড়তে থাকে দলের। আবগারি দুর্নীতিতে জেলেও যেতে হয় মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালকে। একই সঙ্গে, সুবিধাবাদের রাজনীতির অভিযোগ ওঠে কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে। কারণ, আম আদমি পার্টির জন্মই হয়েছিল কংগ্রেসকে দুর্নীতিগ্রস্ত অ্যাখা দিয়ে। পরে সেই আম আদমি পার্টি আবার ক্ষমতা ধরে রাখতে কংগ্রেসের সঙ্গেই ইন্ডি জোটে সামিল হয়। ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে জোট করে ধরাশায়ীও হয়। এখানেই উঠতে থাকে আপ পার্টির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন।

    ৪৪ জন প্রার্থীই ছিলেন ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত (Delhi Election)

    অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক রিফর্মস একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এবং এখানে উঠে এসেছে ভয়ঙ্কর তথ্য। দেখা যাচ্ছে ২০২৫ সালের দিল্লি নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ফৌজদারি অভিযোগ রয়েছে (Delhi Election) আম আদমি পার্টির প্রার্থীদের বিরুদ্ধে। তাদের দলে তাহলে ৭০ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪৪ জনই ফৌজদারী অভিযোগে অভিযুক্ত।

    নিজের বেআইনি বাড়ি বানিয়েছেন কেজরিওয়াল, অভিযোগ বিজেপির

    একইসঙ্গে, কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে চারটি বাংলো ভেঙে নিজের বাড়ি করার অভিযোগও উঠেছে। নিজের জন্য কেজরিওয়াল বানিয়েছেন রাজকীয় প্রাসাদ। নাম দিয়েছেন শিষমহল। এনিয়ে তোপ দেগেছে বিজেপিও। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে এই ইস্যুতে নিশানা করেন একাধিক জনসভায়। অন্যদিকে আবগারি দুর্নীতিতে রাজ্যের কোষাগারের ২,০২৬ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ইতিমধ্যে সিএজি। ভোটের ফলে এগুলির প্রভাব পড়েছে বলেই মনে করছে (Delhi Election) রাজনৈতিক মহলের একাংশ। হারতে হল খোদ অরবিন্দ কেজরিওয়ালকেও।

  • Delhi Election: প্রাথমিক গণনায় ম্যাজিক ফিগার পার, দিল্লিতে বিপুল জয়ের পথে বিজেপি, ধরাশায়ী আপ

    Delhi Election: প্রাথমিক গণনায় ম্যাজিক ফিগার পার, দিল্লিতে বিপুল জয়ের পথে বিজেপি, ধরাশায়ী আপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৭ বছর পরে দিল্লি বিধানসভা (Delhi Election) দখলের পথে বিজেপি (BJP), গেরুয়া ঝড়ে বেসামাল আম আদমি পার্টি। ২০২৫ সালের বিধানসভা ভোটের প্রাথমিক ফলাফল যা দেখা যাচ্ছে তাতে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে বিজেপি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে চলেছে। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এমন ফলাফলের জন্য নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের বিপুল কর্মযজ্ঞ যেমন ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করেছে, একইভাবে আম আদমি পার্টির দুর্নীতি সমান ভাবে দায়ী। প্রসঙ্গত, আবগারি দুর্নীতিতে জেলে যেতে হয় আম আদমি পার্টির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল এবং উপমুখ্যমন্ত্রী মণীষ সিসোদিয়াকে। সেই প্রতিফলনই ইভিএমে পড়েছে বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল।

    বিজেপি এগিয়ে ৪৪ আসনে, পিছিয়ে আপের মুখ্যমন্ত্রী

    সকাল দশটা পর্যন্ত যে প্রাথমিক ফলাফল দেখা যাচ্ছে, সেখানে স্পষ্ট ছবি উঠে আসছে যে ৭০ আসন বিশিষ্ট দিল্লি বিধানসভায় (Delhi Election) বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৪৪ আসনে, আম আদমি পার্টি এগিয়ে রয়েছে ২৬ আসনে। কংগ্রেস এখনও পর্যন্ত কোথাও খাতা খুলতে পারেনি। এই প্রাথমিক ফলাফল আম আদমি পার্টির জন্য একটি বড় ধাক্কা বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। প্রসঙ্গত, দিল্লি বিধানসভায় (Delhi Election) পিছিয়ে রয়েছেন বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী তথা অরবিন্দ কেজরিওয়ালের স্ত্রী অতিশী মারলেনা।

    ৫০.৪২ লক্ষ পুরুষ এবং ৪৪.০৮ লক্ষ মহিলা ভোট দান করেছেন দিল্লিতে

    দিল্লি বিধানসভার (Delhi Election) ভোট গণনা চলছে ১৯টি কেন্দ্রে। গত পাঁচ ফেব্রুয়ারি বিধানসভার ভোট অনুষ্ঠিত হয়। এর পরবর্তীকালে সামনে আসে জনমত সমীক্ষা। প্রত্যেকটি জনমত সমীক্ষাতে বিজেপিকে এগিয়ে রাখা হয়েছিল। সেই জনমত সমীক্ষারই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে গণনার দিনে। প্রসঙ্গত, পাঁচ ফেব্রুয়ারি দিল্লি বিধানসভা ভোটে ভোট দান করেছিলেন ৬০.৫৪ শতাংশ ভোটার। ২০২০ সালে তুলনায় যা ছিল ২.৫ শতাংশ কম। ভারতের নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে জানানো হয় দিল্লি বিধানসভার (Delhi Election) ভোটে ভোট দিয়েছেন ৫০.৪২ লক্ষ পুরুষ এবং ৪৪.০৮ লক্ষ মহিলা।

  • Mahakumbh 2025: এখনও বাকি ১৮ দিন! মহাকুম্ভে পবিত্র স্নান সারলেন ৪০ কোটিরও বেশি ভক্ত

    Mahakumbh 2025: এখনও বাকি ১৮ দিন! মহাকুম্ভে পবিত্র স্নান সারলেন ৪০ কোটিরও বেশি ভক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগেই জানানো হয়েছিল যে প্রথম ২৪ দিনেই মহাকুম্ভে (Mahakumbh 2025) ভক্ত সংখ্যা ছুঁয়েছে ৩৮.২৯ কোটি। মাঘী পূর্ণিমার আগেই তা ৪০ কোটিতে পৌঁছে যাবে। ঠিক তেমনটাই হল। ১২ ফেব্রুয়ারি রয়েছে মাঘী পূর্ণিমা। তার আগেই চল্লিশ কোটি ভক্ত স্নান সেরে ফেললেন মহাকুম্ভে, গঙ্গা-যমুনা ও অন্তঃসলিলা সরস্বতী নদীর সঙ্গমস্থলে (Triveni Sangam)। রিপোর্ট বলছে গতকাল অর্থাৎ ৭ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪টা পর্যন্ত ৭৮.৭৮ লক্ষ ভক্ত পবিত্র স্নান সেরেছেন এবং এভাবেই ভক্ত সংখ্যা পার করল ৪০ কোটি। মহাকুম্ভের এখনও বাকি রয়েছে ১৮ দিন। মনে করা হচ্ছে এই সময়ের মধ্যে ৫০ কোটিরও বেশি ভক্ত সংখ্যা স্নান করবেন মহাকুম্ভে।

    মৌনী অমাবস্যায় হাজির ৮ কোটি ভক্ত (Mahakumbh 2025)

    প্রসঙ্গত, প্রথম দিকে মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025) অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে প্রশাসনের তরফ থেকে অনুমান করা হয়েছিল ৪০ থেকে ৪৫ কোটি ভক্ত স্নান সারবেন প্রয়াগরাজে। কিন্তু প্রশাসনের সেই অনুমানকেও ছাপিয়ে গিয়েছে ভক্ত সংখ্যা। পরপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অমৃত স্নান, অর্থাৎ মকর সংক্রান্তির স্নান, মৌনী অমাবস্যা স্নান এবং বসন্তী পঞ্চমীর স্নানে এর পরেও ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে রয়েছে। এখনও পর্যন্ত লক্ষ লক্ষ ভক্ত প্রতিদিন হাজির হচ্ছেন প্রয়াগরাজে। তাঁরা রীতি মেনে স্নান করছেন। একটি হিসেব বলছে, মৌনী অমাবস্যাতে সবথেকে বেশি ভক্ত হাজির হয়েছিলেন এবং সেই দিন পবিত্র স্নান সেরেছেন ৮ কোটি ভক্ত।

    বসন্ত পঞ্চমীতে স্নান ২.৫৭ কোটি ভক্তের (Mahakumbh 2025)

    অন্যদিকে মকর সংক্রান্তির দিনে হাজির হয়েছিলেন সাড়ে তিন কোটি ভক্ত এবং গত ৩০ জানুয়ারি ও ১ ফেব্রুয়ারি হাজির হয়েছিলেন ২ কোটি ভক্ত। বসন্ত পঞ্চমী তিথিতে হাজির হয়েছিলেন ২.৫৭ কোটি ভক্ত। মহাকুম্ভ যেন সব কিছুর মেলবন্ধন হয়ে উঠেছে, বলিউড থেকে রাজনীতি। সবাই স্নান করছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ছাড়াও বলিউডের হেমা মালিনী, অনুপম খের, ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব সাইনা নেহওয়াল, ক্রিকেটার সুরেশ রায়না- প্রত্যেকেই হাজির হয়েছেন কুম্ভে।

  • Mujibur Rahman: ‘‘শেখ মুজিবুরের বাড়ি বাঙালির কাছে গর্ব’’! বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিল্লির

    Mujibur Rahman: ‘‘শেখ মুজিবুরের বাড়ি বাঙালির কাছে গর্ব’’! বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ মুজিবুর রহমানের (Mujibur Rahman) শেষ স্মৃতিটুকুও মুছে ফেলার চেষ্টা বাংলাদেশি মৌলবাদীদের। ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের (Mujibur Rahman) ধানমন্ডির বাসভবন। এই বাড়ির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ইতিহাস, এমনটাই জানিয়েছেন হাসিনা। তাঁর ভার্চুয়াল ভাষণে হাসিনা জানান, এই বাড়িতেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। আবার ১৯৭৫ সালে এই বাড়িতেই তাঁকে হত্যা করা হয় পরিবার সমেত। ইউনূসের বাংলাদেশে এই বাড়িকেই ভেঙে গুঁড়িয়ে দিল মৌলবাদীরা। এইভাবে ইতিহাস, ঐতিহ্য ধ্বংস করা দেখে চুপ থাকতে পারল না ভারত সরকার (India)। কড়া নিন্দা জানাল বিদেশমন্ত্রক।

    শেখ মুজিবুরের (Mujibur Rahman) বাড়ি বাঙালির কাছে গর্ব

    বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল মুজিবের বাড়ি ধ্বংস করার ঘটনার তীব্র নিন্দা করে বলেন, “শেখ মুজিবুরের (Mujibur Rahman) বাড়ি বাঙালির কাছে গর্ব। দখলদারি-নিপীড়নের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রতীক। এই ধরনের ধ্বংসলীলা কঠোরভাবে নিন্দনীয়।” প্রসঙ্গত, বুধবার রাতে ফেসবুক লাইভে এসে ধানমন্ডির বাড়ি ভাঙার ঘটনায় খুবই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন হাসিনা। হাসিনা বলেন, ‘‘কী অপরাধ করেছি আমি? এই দেশ কী ছিল আর কী হয়েছে। কোন কাজটা আমি বাকি রেখেছি।’’ হাসিনা বলেন, ‘‘ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িটি একটি ঐতিহাসিক স্মারক। ওই বাড়ি থেকে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। ওই বাড়িতেই তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল। সেই মানুষটির বাড়িতে কেন আগুন দেওয়া হল? কেন ভেঙে ফেলা হল?’’

    বাড়ি ধ্বংস করা অত্যন্ত দুঃখজনক

    নিজের এক্স মাধ্যমে তিনি ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র আরও লেখেন, “যারা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে গুরুত্ব দেন, তারা জানেন বাংলাদেশের কাছে এই বাড়িটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এই বাড়ি দখলদারি ও নিপীড়নের (Mujibur Rahman) বিরুদ্ধে লড়াই-প্রতিরোধের চিহ্ন ছিল। সেই বাড়ি ধ্বংস করা অত্যন্ত দুঃখজনক।” অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণভাবে এই আবহে ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করেছে ইউনূস সরকার। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ভারতে বসে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় সম্বন্ধে মিথ্যা মন্তব্য করছেন হাসিনা। তাঁর ওপরে যেন রাশ টানা হয়, এই দাবিই জানাচ্ছে বাংলাদেশ দিল্লির কাছে।

  • Sheikh Haisna: ‘‘বেঁচে যখন গিয়েছি, জবাব নেব’’, বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ভাঙা প্রসঙ্গে বললেন হাসিনা

    Sheikh Haisna: ‘‘বেঁচে যখন গিয়েছি, জবাব নেব’’, বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ভাঙা প্রসঙ্গে বললেন হাসিনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে ফের দেখা যাচ্ছে বিগত অগাস্ট মাসের ছায়া। এই আবহে বুধবারের পরে ফের বৃহস্পতিবার ভার্চুয়ালি ভাষণ দিলেন সেদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Haisna)। আওয়ামি লিগের ফেসবুক পেজ থেকে লাইভে আসেন হাসিনা। প্রসঙ্গত, গত বুধবার রাতে ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবর রহমানের বাড়ি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় মৌলবাদীরা। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেন তিনি। বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার নামে অকথ্য অত্যাচার করা হচ্ছে বলেও তোপ দাগেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘‘বেঁচে যখন গিয়েছি, জবাব নেব।’’ এদিন বক্তব্য রাখার সময় কান্নায় গলা বুজে আসে হাসিনার। বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন তিনি। বেশ কিছুক্ষণ নীরব হয়ে পড়েন তিনি। এরপর তিনি বলেন, ‘‘আমি দেশবাসীর কাছে বিচার চাই। আপনারাই বিচার করুন।’’ হাসিনা বলেন, ‘‘আমি কী অপরাধ করেছি। কেন দেশে আমার মা-বোনেরা স্বামী হানা হচ্ছে। কেন নারীদের ওপর নির্যাতন চলছে।’’

    কী বললেন হাসিনা (Sheikh Haisna)

    বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটায় আওয়ামি লিগের (Awami League) অনলাইন অনুষ্ঠান ‘দায়মুক্তি’-তে যোগ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘‘মানুষ একদিন ঠিক বিচার করবেন। সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে।’’ আওয়ামী লিগ নেত্রী বলেন, ‘‘আমি দেশের জন্য কী না করেছি। এই ভাবে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি ধ্বংস করা হচ্ছে কেন? তিনি তো নিজের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন এই দেশের জন্য। এই দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করার এই কি পুরস্কার?’’ হাসিনা বলেন, ‘‘কী অপরাধ করেছি আমি? এই দেশ কী ছিল আর কী হয়েছে। কোন কাজটা আমি বাকি রেখেছি।’’ হাসিনা বলেন, ‘‘ধানমুন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িটি একটি ঐতিহাসিক স্মারক। ওই বাড়ি থেকে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। ওই বাড়িতেই তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল। সেই মানুষটির বাড়িতে কেন আগুন দেওয়া হল? কেন ভেঙে ফেলা হল?’’

    আওয়ামি লিগ কর্মীরা জানালেন অত্যাচারের কথা

    আওয়ামি লিগের (Awami League) আক্রান্ত নেতা-কর্মীরা একে একে নিজেদের কথা শোনাতে থাকে। ঢাকার এক মহিলা এই সময়ই হাসিনাকে আপা সম্মোধন করে জানান, গত বছর কীভাবে তাঁর স্বামীকে প্রকাশ্য রাস্তায় খুন করা হয়। দুই সন্তানের মা ওই মহিলা বলেন, তাঁর স্বামী বারে বারে মার্জনা চাইলেও দুষ্কৃতীরা ছাড়েনি।মাগুরার আওয়ামি লিগের অপর এক নেত্রী হাসিনাকে (Sheikh Haisna) প্রধানমন্ত্রী বলে সম্মোধন করেন। তিনি জানান কীভাবে ৫ অগাস্ট বিকালেই তাঁকে চাকরি থেকে বসিয়ে দেওয়া হয়। ১৪ অগাস্ট চাকরি যায় তাঁর স্বামীর।

  • Central Government: ৩০ হাজার টাকায় আজীবন টোল পাস! বড় ভাবনা মোদি সরকারের, কতটা সুবিধা হবে?

    Central Government: ৩০ হাজার টাকায় আজীবন টোল পাস! বড় ভাবনা মোদি সরকারের, কতটা সুবিধা হবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়মিত যাঁরা ভ্রমণ করেন বা প্রতিনিয়ত দূর-দূরান্তে যাত্রা করেন, তাঁদের জন্য বড় উদ্যোগ নিতে চলেছে মোদি সরকার। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার (Central Government), এক নতুন প্রকল্প আনছে যেখানে আজীবন টোল পাস ব্যবস্থা চালু হবে। এর পাশাপাশি একটি গোটা বছরের জন্য টোল পাস ব্যবস্থা চালু থাকবে। মনে করা হচ্ছে এর ফলে দূর দূরান্তে ভ্রমণকারীদের খুবই সুবিধা হবে।

    দুটি বিকল্প কী কী (Central Government)?

    জানা গিয়েছে, গাড়ির মালিক অথবা যাঁরা প্রায়ই দূরদূরান্তে যাতায়াত করেন সেই সমস্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দুটি বিকল্প দেওয়া হবে। একটি হল বার্ষিক পাস, অপরটি ১৫ বছরের জন্য বৈধ থাকবে, এটি হবে আজীবন টোল পাস। বার্ষিক টোল পাসের জন্য প্রদান করতে হবে ৩,০০০ টাকা এবং আজীবন টোল পাসের জন্য প্রদান করতে হবে ৩০ হাজার টাকা এককালীন অর্থ। বিভিন্ন সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, সড়ক পরিবহণ মন্ত্রক (Central Government) এই প্রস্তাবগুলি নিয়ে ইতিমধ্যে একটি খসড়া রচনা করে ফেলেছে এবং তা চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। যে কোনওদিনই এই নিয়ে ঘোষণা করা হতে পারে।

    বর্তমানে কী ব্যবস্থা চালু রয়েছে?

    বর্তমানে যে ব্যবস্থা চালু রয়েছে সেখানে মাসিক এবং বার্ষিক এই দুইভাবে টোলপাস নেওয়া যায়। মাসিক টোল পাসের (Highway Toll Pass) জন্য দিতে হয় ৩৪০ টাকা। অন্যদিকে যাঁরা দূরদূরান্তে সারা বছর ধরে যাতায়াত করেন, তাঁদের জন্য বার্ষিক টোল পাসের পরিমাণ হল ৪,০৮০ টাকা। এই জায়গা থেকেই কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রক (Central Government) দেশজুড়ে একটি বার্ষিক পাস চালু করার কথা বিবেচনা করছে। যার জন্য দিতে হবে তিন হাজার টাকা। এর মাধ্যমে কোনও গাড়ির মালিক বা ভ্রমণকারী সারা দেশেই ভ্রমণ করতে পারবেন। অনেকেই মনে করছেন নতুন যে নীতি চালু হতে চলেছে তা যথেষ্ট সাশ্রয়ী এবং অনেকের কাছে এটি অত্যন্ত পছন্দের এবং আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়করি সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন যে যাত্রীরা শীঘ্রই সড়ক মাধ্যমে টোল ট্যাক্সে ছাড় পাবেন।

  • Sukanta Majumdar: পড়ে রয়েছে কেন্দ্রের টাকা, সড়ক সম্প্রসারণে নিষ্ক্রিয় রাজ্য, অভিযোগ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: পড়ে রয়েছে কেন্দ্রের টাকা, সড়ক সম্প্রসারণে নিষ্ক্রিয় রাজ্য, অভিযোগ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বাজেটে (Budget) নাকি পশ্চিমবঙ্গকে বঞ্চনা করা হয়েছে, এমনই অভিযোগ তুলেছিল তৃণমূল। শাসক দলের অভিযোগ যে একেবারেই মিথ্যা তা নিয়েই পালটা প্রচারে নামল বিজেপি। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় প্রকল্প রূপায়ণে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে সরব হলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাঁর অভিযোগ, গাজোল – হিলি জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের জন্য কেন্দ্র বরাদ্দ করেছিল ১,৩০০ কোটি টাকা। কিন্তু বিগত ২ বছর ধরে ওই টাকা পড়ে থাকলেও কোনও তা নিয়ে মাথা ব্যাথা নেই তৃণমূল সরকারের। রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসকে উন্নয়ন ইস্য়ুতে রাজনীতি না করতেও অনুরোধ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    ভিডিও বার্তায় কী বলেছিলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    সম্প্রতি এক ভিডিও বার্তায় সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘গাজোল – হিলি ৫১২ নম্বর জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের জন্য গত ২ বছর ধরে কেন্দ্রীয় বরাদ্দের প্রায় ১,৩০০ কোটি টাকা পড়ে রয়েছে। জমি অধিগ্রহণ বা রাস্তা কোথা দিয়ে যাবে তা চিহ্নিত করতে কোনও তৎপরতা দেখাচ্ছে না রাজ্য সরকার। এই রাস্তা সম্প্রসারিত হলে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মানুষ ব্যাপক উপকৃত হবেন। আর এই প্রকল্পে রাজ্য সরকারকে এক পয়সাও খরচ করতে হবে না। তৃণমূল নেতাদের প্রতি সুকান্তবাবুর আহ্বান, উন্নয়ন নিয়ে রজনীতি করবেন না। উন্নয়নের থেকে রাজনীতিকে দূরে রাখুন।’’

    গুরুতর অভিযোগে ব্যাকফুটে তৃণমূল

    প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় বাজেটে পশ্চিমবঙ্গের প্রতি উদ্দেশপ্রণোদিতভাবে বঞ্চনা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। পালটা গেরুয়া শিবির দাবি করে, কেন্দ্র – রাজ্য সম্পর্কের সৌজন্য বজায় রাখেনি শাসক দল। তখন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেছিলেন, যারা বিজেপি করলে আবাস যোজনার ঘর দেয় না তারা কী করে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের প্রত্যাশা করে? এই আবহেই সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) আরও গুরুতর অভিযোগ তুললেন। এতে বেশ ব্যাকফুটে পড়ে গেল তৃণমূল এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। দক্ষিণ দিনাজপুরে জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণে রাজ্য সরকারের নিষ্ক্রিয়তা জনমানসে তৃণমূলের আসল ছবি তুলে ধরবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

LinkedIn
Share