Author: Susanta Das

  • Mahakumbh 2025: বুধে স্নান মৌনী অমাবস্যার, কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানেন?

    Mahakumbh 2025: বুধে স্নান মৌনী অমাবস্যার, কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই মৌনী অমাবস্যা। ২৯ জানুয়ারির এই পুণ্য দিনে প্রয়াগরাজে গঙ্গা-যমুনা-সরস্বতীর সঙ্গমস্থলে অমৃতস্নান (Mauni Amavasya) করবেন (Mahakumbh 2025) ১০ কোটিরও বেশি ভক্ত। যেহেতু এদিন কয়েক কোটি ভক্তের সমাগম হবে, তাই ব্যবস্থা নিয়েছে উত্তরপ্রদেশের যোগী প্রশাসন। ভিড় ও যানবাহন ব্যবস্থাপনা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য কর্তৃপক্ষ একটি অঞ্চলভিত্তিক পরিকল্পনা চালু করেছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী, ভক্তদের জন্য নির্দিষ্ট পথ ও স্নানের ঘাটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বিজয় কিরণ আনন্দ বলেন, “সবচেয়ে বড় স্নান উৎসবের জন্য ব্যাপক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যাত্রীরা যে সেক্টর বা অঞ্চলে স্নান করেছেন, সেখান থেকেই ফিরে যাবেন, এবং কঠোর নিরাপত্তা ও সুশৃঙ্খল চলাচল নিশ্চিত করার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে।”

    সুরক্ষা ব্যবস্থা

    ভিড় কমাতে তীর্থযাত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট ঘাটে স্নান করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কানপুরের তীর্থযাত্রীরা স্নান করবেন সংঘম নোজ ঘাটে। লখনউ ও অযোধ্যার তীর্থযাত্রীরা স্নান করবেন দশাশ্বমেধ ঘাটে। ভিড়ের পরিমাণ বাড়লে পুণ্যার্থীদের পাঠানো হবে নাগবাসুকি, রাসূলাবাদ এবং ফাফামাউ ঘাটে। বারাণসী, জৌনপুর, আজমগড় এবং গোরখপুরের তীর্থযাত্রীরা অমৃতস্নান করবেন ঐরাবত ও ত্রিবেণী ঘাটে। মির্জাপুর এবং মধ্যপ্রদেশের তীর্থযাত্রীরা ডুব দেবেন আরাইল ত্রিবেণী পুষ্পের কাছাকাছি ঘাটে। এখানে সংঘমের দিকে যাওয়ার জন্য গতিবিধি সীমাবদ্ধ থাকবে। স্নান শেষে ভক্তরা (Mauni Amavasya) যাতে তাদের নির্ধারিত অঞ্চলে ফিরে যেতে পারেন, তাই সংঘম নোজের কাছাকাছি আন্তঃঅঞ্চল ভ্রমণ বন্ধ রাখা হবে (Mahakumbh 2025)।

    আখড়ার সাধু-সন্ন্যাসীদের জন্য ব্যবস্থা

    কেবল পুণ্যার্থী নন, মহাকুম্ভের বিভিন্ন আখড়ার সাধু-সন্ন্যাসীদের জন্যও নির্ধারিত হয়েছে স্নানের ঘাট। ১৩টি আখড়ার অমৃতস্নানের পথও নির্ধারণ করা হয়েছে। শিডিউল অনুযায়ী ত্রিবেণী পন্টুন ব্রিজ অতিক্রম করবে আখড়াগুলি। আখড়াগুলির সাধুসন্তরা যাতে শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে চলাচল করতে পারেন, তাই ব্যারিকেড বসানো হয়েছে। মিডিয়া ও প্রশাসনের জন্য আলাদা করিডরের ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

    পুণ্যার্থীদের জন্য স্নানের ঘাটের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি আরও কিছু সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জল পুলিশ, এনডিআরএফ, এবং এসডিআরএফের উদ্ধার অভিযানের নৌকা ছাড়া অন্য কোনও নৌকার চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যাত্রীদের সুরক্ষায় বসানো হয়েছে স্টিলের ব্যারিকেড। নিরাপত্তা জাল সহ মজবুত ব্যারিকেড বসানো হয়েছে। অতিরিক্ত ভিড় সামাল দিতে অস্থায়ী আবাসন এবং হোল্ডিং এরিয়া স্থাপন করা হয়েছে। প্রয়োজনে কাউশাম্বী, প্রতাপগড় বা ভদোহিতে ভ্রমণ আপাতত বন্ধ করা হতে পারে (Mauni Amavasya)।

    উন্নত পরিকাঠামো

    তীর্থযাত্রীদের জন্য উন্নত পরিকাঠামোর ব্যবস্থাও করা হয়েছে। ১২ কিমি দীর্ঘ স্নানের ঘাট উন্নত আলো, পরিচ্ছন্ন টয়লেট এবং পোশাক পরিবর্তনের ঘর তৈরি করা হয়েছে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ব্যবস্থার পাশাপাশি জরুরি অবস্থার জন্য খড় ও চটের বস্তার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। মেলা কর্তৃপক্ষ মৌনী অমাবস্যায় অমৃতস্নানের জন্য একটি নির্দিষ্ট স্নানের ক্রম নির্ধারণ করা হয়েছে। মহানির্বাণী এবং অতল আখড়াগুলি প্রথমে স্নান প্রক্রিয়া শুরু করবে। প্রতিটি আখড়া নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে স্নান করবে। এই ক্রমটি শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং ভক্তদের সুষ্ঠুভাবে স্নান করার ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য করা হয়েছে। এই সময়সূচির জন্য সমস্ত আখড়ার সদস্যরা পবিত্র আচার-অনুষ্ঠানের জন্য যথেষ্ট সময় এবং জায়গা পাবেন। বৃহত্তর ভক্ত সমাবেশের নিরাপত্তা এবং সুবিধাও বজায় রাখা হবে। এই ব্যবস্থাগুলির মাধ্যমে প্রয়াগরাজ একটি সুসজ্জিত এবং সুসংগঠিত মহাকুম্ভ স্নান উৎসব আয়োজন করতে প্রস্তুত (Mahakumbh 2025)।

    পূর্ণকুম্ভের যোগ

    প্রতি ১২ বছর অন্তর উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে হয় পূর্ণকুম্ভ। ১২টি পূর্ণ কুম্ভ শেষে হয় একটি মহাকুম্ভ। অর্থাৎ মহাকুম্ভের এই যোগ আবার আসবে ১৪৪ বছর পরে। সেই কারণেই এবার কুম্ভস্নান করবেন অন্তত ৪০ কোটি মানুষ। দেশের পাশাপাশি বিদেশ থেকেও ভক্তরা আসছেন ত্রিবেণী সঙ্গমে পবিত্র ডুব দিতে। এবার প্রয়াগরাজে কুম্ভমেলা শুরু হয়েছে ১৩ জানুয়ারি। চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এর মধ্যে অমৃতস্নানের যোগ মোট ৬টি। এর মধ্যে হয়ে গিয়েছে তিনটি স্নান। বুধবার হবে মৌনী অমাবস্যার স্নান। ৩ ফেব্রুয়ারি হবে বসন্ত পঞ্চমীর স্নান। আর এবারের মতো শেষ স্নান হবে ২৬ ফেব্রুয়ারি, মহা শিবরাত্রির দিন। উত্তরপ্রদেশ প্রশাসনের আশা, এবার সব মিলিয়ে কুম্ভস্নান করবেন অন্তত ৪০ কোটি পুণ্যার্থী। ইতিমধ্যেই প্রায় ১২ কোটি পুণ্যার্থী সেরে নিয়েছেন পুণ্যস্নান। বিজেপির বহু নেতা-মন্ত্রীও ডুব দিয়েছেন প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমে (Mauni Amavasya)। হিন্দু ভোট কুড়োতে দেরিতে হলেও দিন দুই আগে কুম্ভস্নান করেছেন সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব। ৫ ফেব্রুয়ারি কুম্ভে ডুব দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর ১০ ফেব্রুয়ারি অমৃতস্নান (Mahakumbh 2025) করবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়।

     

  • Brahmos Export Deal: মাস্টারস্ট্রোক মোদির! ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে ৩৮০০ কোটি টাকার ব্রহ্মোস চুক্তি ভারতের

    Brahmos Export Deal: মাস্টারস্ট্রোক মোদির! ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে ৩৮০০ কোটি টাকার ব্রহ্মোস চুক্তি ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) জমানায় প্রতিরক্ষায় ভারত এখন শুধুমাত্র আত্মনির্ভর নয়। ভারত এখন প্রতিরক্ষা-রফতানিতেও বিশ্বে নিজের ছাপ ছাড়তে শুরু করে দিয়েছে। কারণ, ফিলিপিন্সের পর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আরও একটি দেশ থেকে ব্রহ্মোস সুপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের (Brahmos Supersonic Cruise Missile) বিপুল বরাত পাচ্ছে মোদির ভারত (India Indonesia Missile Deal)। সূত্রের খবর, ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে ব্রহ্মোস চুক্তি (Brahmos Export Deal) নিশ্চিত করে ফেলেছে ভারত। চুক্তির মূল্য, প্রায় ৩৮০০ কোটি টাকা বা ৪৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার!

     

    বিমানবাহী রণতরী উৎপাদন নিয়ে আলোচনা

    রবিবার, প্রজাতন্ত্র দিবসে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোয়ো সুবিয়ান্তো ভারতে আসেন প্রধান অতিথি হিসেবে। এই দিনেই, ভারতের থেকে বিমানবাহী রণতরী উৎপাদন নিয়ে সহযোগিতার বিষয়ে জোর ইচ্ছাপ্রকাশ করে জাকার্তা (Brahmos Export Deal)। দুদেশের শীর্ষস্থানীয় আধিকারিকদের মধ্যে ইতিমধ্যেই এই নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ভারত হল বিশ্বের হাতেগোনা কয়েকটি দেশের তালিকায়, যাদের নিজস্ব ক্ষমতা রয়েছে বিমানবাহী রণতরী নির্মাণ করার। ইন্দোনেশিয়া এখন ভারতের থেকে এই বিষয়ে সহযোগিতা চাইছে। আর সোমবার এল বড় সুখবর। কেন্দ্রীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, ভারত থেকে সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইল কেনার চুক্তি (Brahmos Export Deal) কার্যত পাকা করে নিয়েছে ইন্দোনেশিয়া। শোনা যাচ্ছে, চুক্তিকে আরও আকর্ষণীয় করতে, ইন্দোনেশিয়াকে ‘লাইন অফ ক্রেডিট’ দিতেও রাজি নয়াদিল্লি (India Indonesia Missile Deal)।

     

    ব্রহ্মোস কেনার পাকা-কথা

    ২০২০ সালে ইন্দোনেশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী ভারত সফরে এসে ব্রহ্মোস মিসাইল কেনার বিষয়ে কথাবার্তা শুরু করেছিলেন। দীর্ঘ চার বছরের আলোচনার ফসল ফলছে এখন। সূত্রের খবর, ইন্দোনেশিয়ার নৌবাহিনীর প্রধান মহম্মদ আলি সম্প্রতি ব্রহ্মোস এরোস্পেসের সদর দফতরে গিয়ে সংস্থার সিইও জয়তীর্থ জোশির সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন (Brahmos Export Deal)। সেই সময়ই নাকি ইন্দোনেশিয়ার প্রতিনিধি দলকে ব্রহ্মোসের যাবতীয় শক্তি ও ক্ষমতা সম্পর্কে অবগত করেন ব্রহ্মোস প্রধান (India Indonesia Missile Deal)। এর আগে, ভারতের থেকে ৩৭৫ মিলিয়ন ডলার মূল্যের ব্রহ্মোস মিসাইল কিনতে চুক্তি সই করেছিল ফিলিপিন্স। সেই প্রথম ভারতে তৈরি অস্ত্র বিদেশে রফতানি করা হয়।

  • Bangladesh: সরাসরি বিমান পরিষেবা চালু হতে যাচ্ছে পাকিস্তানের সঙ্গে, জানালেন ইউনূস সরকারের রাষ্ট্রদূত

    Bangladesh: সরাসরি বিমান পরিষেবা চালু হতে যাচ্ছে পাকিস্তানের সঙ্গে, জানালেন ইউনূস সরকারের রাষ্ট্রদূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ছে ইউনূস জমানার বাংলাদেশের (Bangladesh)। দুই দেশের মধ্যে এবার সরাসরি বিমান পরিষেবা চালু হতে চলেছে, গতকাল শনিবার এরকমই ঘোষণা করেন পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার (রাষ্ট্রদূত) মহম্মদ ইকবাল হোসেন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের মধ্যে বর্তমানে সরাসরি কোনও বিমান যোগাযোগ নেই। এমন সরাসরি বিমান পরিষেবা চালু হলে দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। জানা গিয়েছে, কয়েকদিন আগেই বাংলাদেশের এক উচ্চ পদস্থ সেনা আধিকারিক পাকিস্তানে গিয়েছিলেন। আলাদা করে সেখানে পাক সেনাপ্রধানের সঙ্গে দেখাও করেন তিনি। প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে দুই দেশের সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে তাঁদের মধ্যে। ঠিক এই আবহে সরাসরি বিমান পরিষেবার কথা ঘোষণা করলেন পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত।

    কবে থেকে সরাসরি বিমান উড়বে, সে বিষয়ে কিছু খোলসা করেননি

    তবে বাংলাদেশ (Bangladesh) থেকে পাকিস্তানের (Pakistan) উদ্দেশে সরাসরি বিমান কবে উড়বে, তা অবশ্য জানায়নি বাংলাদেশ দূতাবাস। এই ধরনের বিমান পরিষেবা চালুর পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছে তারা। ইকবাল জানিয়েছেন, সরাসরি বিমান পরিষেবা চালু হলে শুধু যোগাযোগ বা যাতায়াতের ক্ষেত্রে নয়, পর্যটন, শিক্ষা এবং বাণিজ্যের ক্ষেত্রেও লাভবান হবে ঢাকা এবং ইসলামাবাদ।

    বিনিয়োগের আদর্শ জায়গা পাকিস্তান!

    একই সঙ্গে পাকিস্তানে (Pakistan) প্রচুর বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে বলেও জানিয়েছেন বাংলাদেশের (Bangladesh) রাষ্ট্রদূত। বিনিয়োগের স্থান হিসেবে খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের কথা আলাদা করে উল্লেখ করেছেন তিনি। তাঁর মতে, পাকিস্তানের ওই প্রদেশে স্বাস্থ্য এবং বৃহৎ শিল্পে বিনিয়োগ করতে পারেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশে উৎপন্ন পণ্যের চাহিদাও পাকিস্তানে অনেক বেশি বলে জানান তিনি। সবশেষে পাকিস্তানের বায়ুসেনার ভূয়সী প্রশংসা করতেও শোনা যায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে। গত বছরের ৫ অগাস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে বাংলাদেশে। দেশ ছাড়তে বাধ্য হন হাসিনা। বর্তমানে তিনি ভারতেই রয়েছেন।হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই পাকিস্তানের সঙ্গে ইউনূস সরকার ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছেন বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা।

  • Mahakumbh Mela 2025: প্রাণনাশের হুমকি উপেক্ষা করে মহাকুম্ভে ডুব রেমো ডি’সুজার

    Mahakumbh Mela 2025: প্রাণনাশের হুমকি উপেক্ষা করে মহাকুম্ভে ডুব রেমো ডি’সুজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান থেকে দেওয়া হয়েছিল প্রাণনাশের হুমকি। এবার সেই হুমকিকে উপেক্ষা করে ঠিক দুই দিন পরেই প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমে ডুব দিলেন বলিউড বিখ্যাত নৃত্য পরিচালক রেমো ডি’সুজা (Remo D’Souza)। জানা গিয়েছে, তাঁকে ইমেল দ্বারা প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছিল। তবে হুমকির বিষয়ে কিছু মুখ না খুললেও স্ত্রী লিজেল ডি’সুজাকে নিয়ে অমৃত স্নান করেছেন এই পূর্ণ মহাকুম্ভে (Mahakumbh Mela 2025)।

    সূর্য দেবতার উদ্দেশ্যে প্রণাম করছেন (Mahakumbh Mela 2025)

    ১৪৪ বছরের পর হিন্দুদের মহামিলন মেলা পূর্ণ মহাকুম্ভ মেলায় (Mahakumbh Mela 2025) ইশ্বরের কাছে আশীর্বাদ কামনায় বিশেষ প্রার্থনা করলেন রেমো ডি’সুজা (Remo D’Souza)। নিজেকে সম্পূর্ণ ভাবে কালো পোশাকে সজ্জিত করে স্নান করেছেন তিনি। এই অমৃত স্নানের চিত্র নিজেই সামাজিক মাধ্যমে বিনিময় করেছেন। তবে মেলায় যাওয়ার আগে কালোকাপড় দিয়ে নিজের মুখ ঢেকে রেখেছিলেন। নদীতে স্নানের পর গলায় ভেসে উঠল রুদ্রাক্ষের মালা। নিজের হাত জোর করে দেখা গেল সূর্য দেবতার উদ্দেশ্যে প্রণাম করছেন। একই ভাবে স্বামী কৈলাসনন্দ গিরি মহারাজের কাছ থেকেও আশির্বাদ কামনা করেছেন।

    “পরিণতি ভয়াবহ হবে!”

    জানা গিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার রেমোর কাছে ওই হুমকির বার্তা এসেছিল। উল্লেখ্য বলিউডের চলচ্চিত্র অভিনেতা, অভিনেত্রী, নৃত্য পরিচালকদের টার্গেট করে বার বার হামলা বা হুমকির ঘটনা আগেও ঘটেছে। সম্প্রতি সইফ আলি খানের ওপর এক বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীর হামালার ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছিল। হুমকি দিয়ে রেমোকে (Remo D’Souza) উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে, “নিজেদের প্রচারের জন্য এমন বার্তা দেওয়া হয়নি। তাই কেউ এই বিষয়টিকে হালকা ভাবে নেবেন না। আমরা আপনাদের রোজকার জীবনযাপনের উপর নজর রাখছি। আট ঘণ্টার মধ্যে কোনও সদুত্তর না এলে পরিণতি ভয়াবহ হবে।”

  • Israeli: আরও চার ইজরায়েলি মহিলা সেনাকর্মীকে মুক্ত করল হামাস, উচ্ছ্বসিত আত্মীয়রা

    Israeli: আরও চার ইজরায়েলি মহিলা সেনাকর্মীকে মুক্ত করল হামাস, উচ্ছ্বসিত আত্মীয়রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাজায় ১৫ মাস হামাসের (Hamas) কাছে বন্দি থাকার পর দ্বিতীয় ধাপে আরও চারজন ইজরায়েলি (Israeli) মহিলা সেনাকর্মীকে মুক্ত করল। ইজরায়েল-হামাসের বন্দি বিনিময় চুক্তির ফলে বন্দি দশা থেকে মুক্তি পেয়েই পরিবারের আত্মীয় স্বজনের সঙ্গে আবেগঘন মুহূর্তে মিলনের ছবি ধরা পড়ল এদিন। মুক্তির পর মহিলাদের রাবিন মেডিক্যাল সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তাঁদের। বর্তমানে তাঁদের অবস্থা এখন স্থিতিশীল। তবে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা মধ্যপ্রাচ্যে ইজরায়েল এবং জঙ্গিসংগঠন হামাসের যুদ্ধের অবসানকে বড় ঘটনা বলে মনে করছেন।

    বাবা-মাকে খুশিতে চিৎকার করে হাসতে দেখা গিয়েছে

    ইজরায়েল (Israeli) ডিফেন্স ফোর্সেস (আইডিএফ) দ্বারা প্রকাশিত একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে মহিলা সেনাকর্মীরা তাঁদের পরিবারগুলির সঙ্গে মিলিত হচ্ছেন। ফিরে আসার আনন্দ, উল্লাস এবং করতালি দিয়ে সকলকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে মুক্তি পাওয়া সেনাকর্মীরা হলেন, লিরি আলবাগ, ড্যানিয়েলা গিলবোয়া, করিনা আরিয়েভ এবং নামা লেভি। তাঁদের খুব আবেগ প্রবণ হতে দেখা গিয়েছে। তাঁদের মধ্যে লিরি এবং তাঁর বাবা-মাকে খুশিতে চিৎকার করে হাসতে দেখা গিয়েছে। এরপর তাঁদের হ্যালিকপ্টারে করে রাবিন মেডিক্যাল সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ড্যানিয়েলা গিলবোয়ার ১৫ বছরের বোন বলেন, “আমরা আশাবাদী ছিলাম যে আমাদের পরিবারের সদস্যরা হামাসের (Hamas) হাত থেকে ঠিক ফিরে আসবেন।”

    পাল্টা ২০০ প্যালেস্তিনীয় মুক্ত

    এদিকে ইজরায়েলের পক্ষ থেকে ২০০ প্যালেস্তিনীয় নাগরিককে বন্দি দশা থেকে মুক্তি দিয়েছে। ইজরায়েল (Israeli) এবং হামাসের (Hamas) মধ্যে যুদ্ধবিরতির চুক্তিকে বন্দি বিনিময়ের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। তবে এই বন্দি বিনিময়ের প্রথম ধাপে ৩ ইজরায়েল বন্দির মুক্তির বিনিময়ে ৯৩ প্যালেস্তিনীয়কে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।

  • PM Modi: “গণতন্ত্র, মর্যাদা এবং ঐক্য আমাদের শিকড়”, সাধারণতন্ত্র দিবসে বললেন মোদি

    PM Modi: “গণতন্ত্র, মর্যাদা এবং ঐক্য আমাদের শিকড়”, সাধারণতন্ত্র দিবসে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে সংবিধান প্রণেতাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার সকালে দেশবাসীকে সাধারণতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানান তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “গণতন্ত্র, মর্যাদা এবং ঐক্য আমাদের শিকড়। সংবিধান তা নিশ্চিত করেছে। এই সংবিধান তৈরিতে অবদান রেখেছেন বহু পুরুষ ও মহিলা। সেই সংবিধান প্রণেতাদের আমার বিনম্র প্রণাম।”

    অনুষ্ঠানের সূচনা

    এদিন সকালে কর্তব্যপথে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় যুদ্ধ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক (Republic Day) অর্পণ করেন। তার পরেই সূচনা হয় প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানের। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু কর্তব্য পথে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পরেই শুরু হয় প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ। কর্তব্য পথ থেকে লালকেল্লা পর্যন্ত কুচকাওয়াজে সশস্ত্র বাহিনী, আধা সামরিক বাহিনী এবং সহায়ক বেসামরিক বাহিনীর পাশাপাশি এনসিসি এবং এনএসএসের ইউনিটগুলি অংশ নেয়। বিজয় চক থেকে এদিন সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ কুচকাওয়াজ শুরু হয়। বিজয় চক কর্তব্য পথ হয়ে শেষ হয় লালকেল্লায় গিয়ে।

    বার্তা শাহেরও

    এদিন দেশবাসীর উদ্দেশে বিশেষ বার্তা দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লেখেন, “সমস্ত দেশবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসের আন্তরিক শুভেচ্ছা। প্রজাতন্ত্র দিবস ভারতের সাংবিধানিক মূল্যবোধ, সামাজিক সাম্যের প্রতি দৃঢ়তা এবং গণতন্ত্রের প্রতি আস্থার প্রতীক। এই শুভ উপলক্ষে আমি সকল মুক্তিযোদ্ধা ও সংবিধান প্রণেতাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই যাঁরা একটি শক্তিশালী প্রজাতন্ত্রের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন।” দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার আহ্বানও জানান তিনি।

    এদিন অনুষ্ঠানের শুরুতে পুষ্পবৃষ্টি করে বায়ুসেনার এমআই-১৭ কপ্টার। এবার প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রবোও সুবিয়ান্তো। এদিনের জমকালো উৎসব দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল প্রায় ১০ হাজার বিশেষ অতিথিকে। বিভিন্ন রাজ্যের ট্যাবলোও প্রদর্শিত হয়। সামরিক শক্তি প্রদর্শন করে ‘ব্রহ্মোস’, ‘পিনাক’ মিসাইল। ডিআরডিও-র তৈরি ভূমি থেকে ভূমি ক্ষেপণাস্ত্র ‘প্রলয়’ও এদিন প্রদর্শিত হয়েছে।

    এদিন (PM Modi) ট্যাবলো নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকে আক্রমণ শানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। তিনি লেখেন, “২০২১ এও দিল্লিতে (Republic Day) প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে রাজ্য সরকারের ট্যাবলোয় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প। ২০২৫-এও তাই (PM Modi)।”

  • Mohan Bhagwat: ভারতের বৈচিত্র্যকে সম্মান করা উচিত, প্রজাতন্ত্র দিবসে বললেন মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ভারতের বৈচিত্র্যকে সম্মান করা উচিত, প্রজাতন্ত্র দিবসে বললেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার ৭৬ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের সর সংঘচালক (RSS) মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, ‘‘ভারতের বৈচিত্র্যকে সম্মান করা উচিত এবং ঐক্যের ভিত্তিতে সম্প্রতির সঙ্গে বাস করতে হবে আমাদের।’’ প্রসঙ্গত, রবিবার মহারাষ্ট্রের থানে জেলার ভিওয়ান্তি আন্টি শহরের একটি কলেজে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনে প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন আরএসএস প্রধান। সেখানেই এই মন্তব্যগুলি করেন তিনি।

    একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবান হতে হবে (Mohan Bhagwat)

    এদিন তিনি জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন ওই কলেজে। তারপরে এই মন্তব্য করতে শোনা যায় রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের প্রধানকে (Mohan Bhagwat)। এদিন তিনি আরও বলেন,‘‘প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনের সঙ্গে সঙ্গে এই দিনটিতে আমাদের মনে রাখতে হবে যে দেশের প্রতি আমাদের কর্তব্য ঠিক কী কী রয়েছে।’’ এদিন তিনি বলেন, ‘‘ভারতবর্ষের বাইরে যদি আমরা তাকিয়ে দেখি তাহলে সেখানে শুধুমাত্র বৈচিত্র্যের কারণেই সংঘর্ষ ঘটছে। কিন্তু আমাদের দেশের ক্ষেত্রে বৈচিত্রকে আমরা স্বাভাবিক বলেই মনে করি। আমাদের নিজস্ব বিশেষত্ব থাকতে পারে, কিন্তু একে অপরের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাবান হতে হবে। যদি আমরা নিজেরা বাঁচতে চাই, তাহলে নিজেদের মধ্যে একটি সুসংহত জীবন যাপন করতে হবে। কারও পরিবার যদি অসুখী হয় তাহলে কোনও ব্যক্তি সুখী হয়ে বাঁচতে পারেনা। একইভাবে কোনও শহর যদি সমস্যার সম্মুখীন হয়, তাহলে একটি পরিবারও সুখী হতে পারবে না।’’

    আমাদের প্রত্যেকের উদ্যোগী হওয়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ

    এদিন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের প্রধান (Mohan Bhagwat) আরও বলেন, ‘‘আপনি যদি ভাত রান্না করতে জানেন, তাহলে আপনার কাছে তিনটে জিনিসের প্রয়োজন তাহলে জল, তাপ এবং চাল। কিন্তু আপনি যদি রান্না করতে না জানেন এবং শুকনো চাল খেয়ে নেন, তার সঙ্গে জল খেয়ে নেন এবং ঘণ্টার পর ঘণ্টা সূর্যের আলোতে দাঁড়িয়ে থাকেন, তাহলে তা কখনও খাবারের পরিণত হবে না।’’ তাই তিনি এ ক্ষেত্রে বলেন, ‘‘আমাদের প্রত্যেকের উদ্যোগী হওয়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সর্বদা আমাদেরকে জ্ঞান দিয়ে কাজ করতে হবে। কিন্তু সঠিক চিন্তাভাবনা ছাড়া যে কোনও কাজ কখনও ফল দেবে না। উপরন্ত সমস্যাকে ডেকে নিয়ে আসবে।’’

  • Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি, ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতির মুখে মোদির ভূয়সী প্রশংসা

    Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি, ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতির মুখে মোদির ভূয়সী প্রশংসা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭৬তম প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day) প্রধান অতিথি তিনি। সেই ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি প্রবোও সুবিয়ানতোর মুখেই শোনা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্তুতি। ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেন দারিদ্র দূরীকরণে তাঁর ব্যাপক অবদানের জন্য। প্রসঙ্গত, ৭৫ বছরে পরে কোনও ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি এদেশে সফরে এলেন। জানা যায়, ১৯৫০ সালেও প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি সুকর্ণ। ইন্দোনেশিয়ার বর্তমান রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘‘আমি খুবই গর্বিত এখানে আসতে পেরে। আমি কোনও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নই। আমি ভালো কূটনীতিও জানি না। আমার হৃদয়ে যা আসে আমি সেটাই বলি। আমি এখানে কয়েকদিনের জন্য এসেছি কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি।’’

    অংশগ্রহণ করে ইন্দোনেশিয়ার মিলিটারি ব্যান্ড (Republic Day)

    প্রসঙ্গত, এর আগে কখনও ইন্দোনেশিয়ার (Republic Day) কোনও মিলিটারি ব্যান্ড বিদেশের কোনও অনুষ্ঠানে এভাবে যোগ দেয়নি। চলতি বছরের ২৬ জানুয়ারি অর্থাৎ প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইন্দোনেশিয়ারের রাষ্ট্রপতি। আর সেখানেই ইন্দোনেশিয়ার এই ব্যান্ড যোগ দেয়, যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। এদিন দিল্লিতে কুচকাওয়াজ দেখার জন্যে আমন্ত্রিত সমাজের বিভিন্নস্তরের ১০ হাজার অতিথি হাজির ছিলেন। ইন্দোনেশিয়া সেনার ১৫২ জন সদস্য আজকের কুচকাওয়াজে অংশ নেন। এছাড়া ইন্দোনেশিয়ার মিলিটারি অ্যাকাডেমির ১৯০ জন ব্যান্ডও ছিল কুচকাওয়াজে।

    গুরুত্বপূর্ণ সফর

    প্রসঙ্গত প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day) আগের দিনই ভারত সফরে আসেন ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি প্রবোও সুবিয়ানতো। তাঁকে স্বাগত জানাতে সেসময়ই বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি প্রবোও সুবিয়ানতোকে স্বাগত জানাই।’  তাঁর এই সফর ব্যাপক কৌশলগত অংশীদারিত্বকে আরও জোরদার করবে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share