Author: user

  • RG Kar: ঘটনার দিন সঞ্জয় ছাড়া আরও অনেক সন্দেহভাজনই ছিল আরজি কর চত্বরে, দাবি সিবিআইয়ের

    RG Kar: ঘটনার দিন সঞ্জয় ছাড়া আরও অনেক সন্দেহভাজনই ছিল আরজি কর চত্বরে, দাবি সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমশই জটিল হচ্ছে আরজি কর (RG Kar) মামলার তদন্ত। এবার চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল সিবিআইয়ের (CBI) হাতে। ঘটনার দিন সঞ্জয় ছাড়া আরও অনেক সন্দেহভাজনকেই সেদিন দেখা গিয়েছে আরজি কর চত্বরে এমনটাই জানা যাচ্ছে সিবিআই সূত্রে। প্রসঙ্গত গতকালই আরজি কর (RG Kar) মামলায় সুপ্রিম কোর্টে স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এ দেখে বিচলিত হয়ে ওঠেন বিচারপতিরাও। সিবিআইয়ের দাবি, তাদের হাতে এমন একটি ফুটেজ এসেছে যেখানে দেখা যাচ্ছে, বেশ কয়েকজন সন্দেহভাজন আরজি করে ঘোরাঘুরি করছে ঘটনার দিন। যদিও তাদের পরিচয় এখনও পর্যন্ত জানতে পারেনি সিবিআই।

    সন্দীপ ও অভিজিৎ বেশ কয়েকটি সন্দেহজনক মোবাইল নম্বরে বারবার কথা বলেছেন

    প্রসঙ্গত, আরজি করে (RG Kar) মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের মামলায় এখনও পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনায় সরাসরি অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার ছাড়াও তৎকালীন টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল এবং আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। ধৃতদের জেরা করে সিবিআই জানতে পেরেছে যে সন্দীপ ও অভিজিৎ বেশ কয়েকটি সন্দেহজনক মোবাইল নম্বরেও বারবার কথা বলেছেন। এ বিষয়ে আরও অনুসন্ধান চালাচ্ছে সিবিআই। এর পাশাপাশি, টালা থানা থেকে উদ্ধার হওয়া সিসিটিভির হার্ডডিস্ক পরীক্ষা করা প্রয়োজন বলেও জানিয়েছে সিবিআই (CBI)।

    সিব্বলের দাবি খারিজ তুষার মেহতার

    উল্লেখ্য, মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানির (RG Kar) সময়ই উঠে আসে সিসিটিভি ফুটেজের বিষয়টি। সিবিআই প্রশ্ন তোলে, কলকাতা পুলিশ কেন ২৭ মিনিটের ফুটেজ দিল? বাকি ফুটেজ কেন দেওয়া হল না? রাজ্যের আইনজীবী কপিল সিব্বল জানান, পুলিশ নাকি ৭-৮ ঘণ্টার ফুটেজ দিয়েছে। যদিও সিবিআই এই দাবিকে নস্যাৎ করেছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার তরফে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা কপিল সিব্বলের কথাকে খারিজ করেন। নিজের মন্তব্যেই অনড় থাকেন সলিসিটর জেনারেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2024: বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজোতে মনসা পুজোয় মেতে ওঠে গোটা গ্রাম!

    Durga Puja 2024: বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজোতে মনসা পুজোয় মেতে ওঠে গোটা গ্রাম!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজোতে যখন গোটা জেলা মেতে ওঠে, তখন অন্য চিত্র দেখা যায় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের বোয়ালদাড় গ্রাম পঞ্চায়েতের ফুলঘরা গ্রামে। কারণ এই গ্রামের মানুষ দুর্গাপুজোর সময় মনসা পুজোয় মেতে ওঠেন। তাঁরা দেবী দুর্গার আসনে মা মনসাকে বসিয়েই দীর্ঘদিন পুজো করে আসছেন। দুর্গাপুজোর নিয়ম মেনেই এখানে মা মনসা পূজিতা হন। মূলত এখানে মনসা রূপেই দেবী দুর্গার আরাধনা করা হয়। পুজোর (Durga Puja 2024) কয়েকটা দিন গ্রামে সকলে মিলে আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন। মিলন কেন্দ্র হয়ে ওঠে ফুলঘরা গ্রাম।

    একপাশে দেবী লক্ষ্মী, অপর পাশে দেবী সরস্বতী (Durga Puja 2024)

    তিনশো বছরেরও বেশি সময় ধরে দুর্গার আসনে মা মনসার পুজো হয়ে আসছে ফুলঘরা গ্রামে। পুরনো নিয়ম-রীতি-রেওয়াজ কিছুই বদলায়নি আজও। জনশ্রুতি রয়েছে, বহুকাল আগে ফুলঘরা গ্রামের বহু ব্যক্তি সর্পাঘাতে মারা গিয়েছিলেন। শুধুমাত্র মানুষ নয়, সর্পাঘাতে অনেক পশুও মারা গিয়েছিল। বহু কিছু করেও সর্পাঘাতে মৃত্যু প্রতিরোধ করতে পারছিলেন না গ্রামবাসীরা। সেই সময় গ্রামের এক ব্যক্তি গুদর মণ্ডল স্বপ্নাদেশ পান, গ্রামে মনসা পুজো করলেই কেউ আর সর্পাঘাতে মারা যাবে না। এরপর আত্রেয়ী নদীতে একদিন স্নান করতে গেলে মা মনসার কাঠামো ভেসে যেতে দেখেন তিনি। গ্রামবাসীরা সেই কাঠামো তুলে নিয়ে এসে মন্দিরে স্থাপন করে মা মনসার পুজো (Mansa Puja) শুরু করেন। প্রথমে শ্রাবণ মাসে এই পুজো শুরু হয়। গোটা এলাকায় কোনও দুর্গাপুজো না হওয়ায় সেই পুজোর সময়টা বদলে শারদোৎসবে মা মনসার পুজো শুরু হয়। সেই থেকে দুর্গার আসনে মা মনসার পুজো করে আসছে ফুলঘরা বারোয়ারি মনসা পুজো কমিটি। পুজোর কয়েকটা দিন চণ্ডী ও মনসামঙ্গল গান হয়। সকলের আত্মীয়রা গ্রামে আসেন। এখানে মা মানসার একপাশে থাকেন দেবী লক্ষ্মী। অপর পাশে থাকেন দেবী সরস্বতী। পুজোর চার দিন নিয়ম মেনে গ্রামের সকলে নিরামিষ খাবার খান।

    নাটক থেকে শুরু করে যাত্রাগান (Durga Puja 2024)

    আজও এই পুজোকে ঘিরে মেতে ওঠেন গ্রামের আট থেকে আশি সকলেই। বহিরাগত শিল্পী ও স্থানীয় শিল্পীদের দ্বারা পুজো প্রাঙ্গণে নাটক থেকে শুরু করে যাত্রাগান অনুষ্ঠিত হয়। পুজোর কয়েকটা দিন মেলা বসে ফুলঘরা গ্রামে। এতদিন ছোট মণ্ডপেই পুজো হত মা মনসার৷ তাই ছোট মন্দিরটি ভেঙে বড় করা হচ্ছে বর্তমানে। মন্দির তৈরির কাজ চলছে। এবিষয়ে ভজন মণ্ডল জানান, তাঁদের পূর্বসূরি গুদর মণ্ডল এই পুজোর প্রতিষ্ঠাতা। তাঁদের জায়গাতেই পুজোটা হয়। তবে এখন বারোয়ারি হিসেবেই পুজোটা হয়। বংশ পরম্পরায় পুরোহিত ও মৃৎশিল্পীর কাজ করে আসছে নির্দিষ্ট পরিবার। পুজোর বায়না দিতেও হয় না বা ডাকতে হয় না। সময়মতো চলে আসেন সকলেই। এখনও পুজোতে (Durga Puja 2024) আগের কাঠামোর বাঁশ দিতে হয়। এবিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা বিভোর সরকার বলেন, ‘‘পুজোর কয়েকদিন আগে গ্রামে ফিরে আসে সব বাড়ির ছেলেমেয়েরা। দূরদূরান্ত থেকে দর্শনার্থীরা আসেন। মানত করেন তাঁরা। মানত পূরণ হলে মাকে বিভিন্ন অলংকার দেন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Alzheimer’s Disease: মধ্য চল্লিশেই স্পষ্ট লক্ষণ? অ্যালজাইমার্স রোগের জানান দেবে কোন উপসর্গ?

    Alzheimer’s Disease: মধ্য চল্লিশেই স্পষ্ট লক্ষণ? অ্যালজাইমার্স রোগের জানান দেবে কোন উপসর্গ?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখা দিচ্ছে স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলার সমস্যা। বিশ্ব জুড়ে এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। অধিকাংশ প্রবীণ নাগরিক অ্যালজাইমার্সে আক্রান্ত হচ্ছেন। এর জেরে জীবনযাপনের মান কমছে। স্বাভাবিক জীবন নষ্ট হচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো ভারতেও অ্যালজাইমারের মতো রোগের প্রকোপ বাড়ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, এই রোগের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ, রোগ নির্ণয় না হওয়া। অধিকাংশ ক্ষেত্রে রোগী অ্যালজাইমার (Alzheimer’s Disease) আক্রান্ত কিনা, তা বুঝতেই অনেক দেরি হয়ে যায়। পাশপাশি এই রোগ নিরাময়ে নির্দিষ্ট কোনও ওষুধ নেই। তাই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে। তাই প্রথম পর্যায়েই রোগ নির্ণয় করতে পারলে, নানান থেরাপির মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয় বলেই জানাচ্ছে চিকিৎসকদের একাংশ।

    কী বলছে নয়া গবেষণা? (Alzheimer’s Disease)

    বিশ্ব জুড়ে অ্যালজাইমার নিয়ে একাধিক গবেষণা চলছে। সম্প্রতি ইংল্যান্ডের রয়্যাল কলেজ অব ফিজিশিয়ান-এর একদল চিকিৎসক-গবেষক জানিয়েছেন, অ্যালজাইমারের মতো রোগের কিছু উপসর্গ চল্লিশ বছরের পরেই স্পষ্ট হয়। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ এই ধরনের উপসর্গকে অবহেলা করেন। কিন্তু সেই উপসর্গ দেখা দিলে পরিবারকে সচেতন হতে হবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, ঘরোয়া কিছু সাধারণ পরীক্ষার মাধ্যমে বোঝা যেতে পারে ওই ব্যক্তির অ্যালজাইমারের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ কতখানি! তাহলে নানান থেরাপির মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে করা সহজ হয়। ওই চিকিৎসক-গবেষকেরা জানাচ্ছেন, এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা না বাড়ালে পরিস্থিতি আরও উদ্বেগজনক হতে পারে।

    অ্যালজাইমার্স কী?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, অ্যালজাইমার (Alzheimer’s Disease) হল মস্তিষ্কের স্নায়ুঘটিত এক ধরনের সমস্যা। এই রোগে আক্রান্ত হলে মস্তিষ্কের একাধিক স্নায়ু কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। ফলে, ব্যক্তির স্মৃতিশক্তি কমতে থাকে। নিজের পরিচয়, নাম এগুলোও আক্রান্ত ভুলে যান। আস্তে আস্তে শরীরের ক্ষমতাও হারিয়ে যায়। ফলে স্বাভাবিক জীবন যাপন সম্পূর্ণ নষ্ট হয়। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, ষাট বছরের পরে অধিকাংশ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। কিন্তু সাম্প্রতিক ওই আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, চল্লিশের পরে এই রোগের কিছু লক্ষণ স্পষ্ট হয়। কিন্তু কোন লক্ষণকে বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছে গবেষণা?

    দিনের সাধারণ ঘটনা মনে থাকছে তো!

    সাম্প্রতিক ওই গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, দিনের খুব সাধারণ ঘটনা মনে থাকছে কিনা সেদিকে খেয়াল করা জরুরি। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, চল্লিশের পরে অনেকেই খুব সাধারণ জিনিস ভুলে যান। অনেক সময়েই কাজের চাপে মনে রাখার ক্ষমতা কমে। কিন্তু অ্যালজাইমারের মতো রোগের অন্যতম উপসর্গ এই ভুলে যাওয়া। তাই খেয়াল রাখা জরুরি চল্লিশোর্ধ ব্যক্তি নিয়মিত সাধারণ জিনিস ভুলে যাচ্ছেন কিনা। ওই গবেষকদের একাংশ জানাচ্ছে, দশ মিনিট আগে ঘটনা কোনও ঘটনা, হয়তো কাঁচের গ্লাস ভেঙে যাওয়া কিংবা পরিবারের কোনও সদস্যের বাইরে যাওয়ার মতো কথা একেবারেই মনে করতে না পারলে, নিয়মিত এই ধরনের ভুলে যাওয়ার প্রবণতা বাড়লে সতর্ক হতে হবে। এটা অ্যালজাইমারের লক্ষণ।

    বারবার মেজাজ বদল বিপজ্জনক! (Alzheimer’s Disease)

    পরিবারের চল্লিশোর্ধ্ব সদস্যের বারবার মেজাজ বদল হলে সচেতনতা জরুরি বলেই জানাচ্ছে চিকিৎসকদের একাংশ। তারা জানাচ্ছে, হঠাৎ করেই রেগে যাওয়া, অকারণে উত্তেজিত হয়ে থাকা, সামান্য বিষয়েও বিরক্তি বা মারাত্মক উদ্বিগ্ন হয়ে থাকা ব্যক্তিকে নিয়ে সতর্ক থাকা জরুরি। মস্তিষ্ক নানান আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করে। নিয়মিত দ্রুত এই মেজাজ বদল ইঙ্গিত দিচ্ছে মস্তিষ্ক আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। তাই এই ধরনের উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

    ঘরের জিনিস রাখা মনে থাকছে কি?

    গবেষকদের একাংশ জানাচ্ছে, ঘরে কোথায় কোন জিনিস রাখা হয়, সেটা বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে (Problems in Mid-forties) মনে থাকছে কিনা সেটা খেয়াল করা দরকার। তাঁরা জানাচ্ছেন, রান্নাঘরে চা তৈরির সামগ্রী কোথায় থাকে কিংবা ব্যাঙ্কের ডকুমেন্ট আলমারির কোথায় রাখা হয়, সেটা মনে রাখতে পারছেন কিনা সে নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে। অনেক সময়েই দেখা যাচ্ছে, বয়স পঞ্চাশের চৌকাঠে পা দেওয়ার আগেই অনেকে এই সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মনে রাখতে পারছেন না। এই ধরনের সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, বেশ কিছু নির্দিষ্ট থেরাপি রয়েছে, যা স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তাই দ্রুত রোগ (Alzheimer’s Disease) নির্ণয় হলে মোকাবিলা সহজ হবে। দরকার সচেতনতা। তবেই অ্যালজাইমারের মতো রোগের দাপট রুখতে পারবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: অষ্টম শ্রেণির বইয়ে আরএসএস নিয়ে ‘মিথ্যা’ তথ্য! প্রকাশকের বিরুদ্ধে আদালতে যাচ্ছে সঙ্ঘ

    RSS: অষ্টম শ্রেণির বইয়ে আরএসএস নিয়ে ‘মিথ্যা’ তথ্য! প্রকাশকের বিরুদ্ধে আদালতে যাচ্ছে সঙ্ঘ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে অষ্টম শ্রেণির বইয়ে ‘ইতিহাস বিকৃত’ করার অভিযোগ তুলল বিজেপি। একটি প্রকাশক সংস্থার ইতিহাস বই নিয়েই এই বিতর্ক সামনে এসেছে। অভিযোগ, আরএসএস এবং সঙ্ঘের দ্বিতীয় সর-সঙ্ঘচালক গোলওয়ালকারের সম্পর্কে ‘ভুল’ তথ্য দেওয়া হয়েছে ওই বইতে। এনিয়ে রবিবারই নিজের এক্স (পূর্বতন টুইটার) হ্যান্ডেলে বিজেপির রাজ্যসভা সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য ওই প্রকাশনা সংস্থার বিরুদ্ধে ভুল তথ্য দেওয়ার অভিযোগ এনে পোস্ট করেন। ‘বিকৃত ইতিহাস’ বদল না করলে মামলা করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে রাজ্য বিজেপি। অন্যদিকে, আরএসএস সাফ জানিয়ে দিয়েছে, তারা বিষয়টি নিয়ে আদালতে যাচ্ছে। একথা জানিয়েছেন সঙ্ঘ নেতা (RSS) জিষ্ণু বসু। সঙ্ঘের পক্ষে জিষ্ণু বসু বলেন, ‘‘আমরা যে বইটি পেয়েছি, সেই প্রকাশনা সংস্থার বিরুদ্ধেই আইনি পথে যাচ্ছি। আর কোন কোন বইয়ে এ সব রয়েছে, সেটা বরং তাঁরা আদালতে গিয়ে বলবেন!’’

    মূল অভিযোগ

    প্রকাশনা সংস্থার অষ্টম শ্রেণির ইতিহাসের সহায়িকা বইয়ের একটি অধ্যায় রয়েছে ‘সাম্প্রদায়িকতা ও দেশভাগ’। সেখানে লেখা হয়েছে ‘‘হিন্দু মহাসভার মতো হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠনের শক্তি বাড়তে থাকে। তা ছাড়া কংগ্রেসে মদনমোহন মালব্যের মত গোঁড়া হিন্দুত্ববাদী নেতাদের (RSS) কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায়। ফলে কংগ্রেসের সঙ্গে অনেক মুসলিম নেতার দূরত্ব বৃদ্ধি পায়।’’ এর পাশাপাশি ওই বইয়েই ভারতে ‘সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বৈশিষ্ট্য ও উত্তরের পটভূমি’ শীর্ষক অংশে ‘হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা’ নিয়ে একটি আলোচনায় লেখা হয়েছে, ‘‘হিন্দু সংগঠনগুলিও মুসলমানদের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করায় সাম্প্রদায়িক রাজনীতির পটভূমি রচিত হয়েছিল। আর্য সমাজ, হিন্দু মহাসভা, আরএসএস প্রভৃতি সংগঠনগুলি হিন্দুধর্ম বিপন্ন বলে প্রচার করে মুসলমানদের প্রতি ঘৃণার পরিবেশ তৈরি করেছিল।’’ এর সঙ্গে আরও সংযোজন করা হয়েছে, ‘‘বিনায়ক দামোদর সাভারকর, এসএস গোলওয়ালকর (এমএস গোলওয়ালকর) প্রমুখ নেতৃবৃন্দ মুসলমানদের বিরুদ্ধে নানান তথ্য প্রচার (Hindu Nationalism) করে সাম্প্রদায়িক বিভেদ সৃষ্টি করেছিলেন।’’

    কী বললেন শমীক ভট্টাচার্য?

    এনিয়ে বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘হিন্দুদের ইতিহাস এবং সংস্কৃতিকে (RSS) বিকৃত করে উপস্থাপন করা হয়েছে। অপমান করা হয়েছে পণ্ডিত মদনমোহন মালব্য, বীর সাভারকারের মত ব্যক্তিত্বদের। হিন্দু মহাসভা, আর্য সমাজ, আরএসএসের মতো সংগঠনকে দায়ী করা হয়েছে। বাংলাদেশের মতো এখানেও মগজধোলাই শুরু হয়েছে।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘করোনাকালে বসিরহাট থেকে অন্ধ্রপ্রদেশে কাজ করতে যাওয়া পরিযায়ী শ্রমিকরা আরএসএস দফতরে আশ্রয় নিয়েছিলেন। বিভিন্ন সময়ে সেবামূলক কাজে যোগ দেন সঙ্ঘের স্বয়ংসেবকরা (RSS)। দেশভাগের বিরোধিতাও করেছিল সঙ্ঘ। সেই সঙ্ঘ সম্পর্কে এই ধরনের ভুল ধারণা স্কুলপড়ুয়াদের মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত (Hindu Nationalism) মানা যায় না।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 18 September 2024: কোনও আশা ভঙ্গ হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 18 September 2024: কোনও আশা ভঙ্গ হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) মনের মতো পরিবেশ পেতে পারেন।

    ২) দাম্পত্য জীবন খুব ভালো কাটতে পারে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    বৃষ

    ১) সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলুন।

    ২) ব্যবসায় ভালো লাভের সময়।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    মিথুন

    ১) জেদের কারণে কোনও ক্ষতি হতে পারে।

    ২) সম্পত্তির ব্যাপারে কোনও আত্মীয়ের সঙ্গে বিবাদ বাধতে পারে।

    ৩) ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করুন।

    কর্কট

    ১) অভিনয়ের প্রতি অনুরাগ বাড়তে পারে।

    ২) অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতার যোগ।

    ৩) ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    সিংহ

    ১) কোনও ভালো কাজ না হওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ২) নতুন চাকরির চেষ্টা করতে পারেন।

    ৩) ধৈর্য্য রেখে কাজ করুন।

    কন্যা

    ১) রাজনীতির লোকেদের জন্য ভালো খবর আসতে পারে।

    ২) সারা দিন ব্যস্ত থাকতে হবে।

    ৩) কোনও বিরুদ্ধ পরিস্থিতিতে ভেঙে পড়বেন না আজ।

    তুলা

    ১) কাজ নিয়ে ক্ষোভ বাড়তে পারে।

    ২) পাওনা আদায় নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) কীটপতঙ্গ থেকে একটু সাবধান থাকুন।

    ২) সংসারে ব্যয় কমানোর আলোচনা।

    ৩) নিজের বাণীতে সংযম রাখুন।

    ধনু

    ১) চাকরিতে সুখবর আসতে পারে।

    ২) রক্তচাপ নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ৩) সতর্কভাবে চলাফেরা করুন।

    মকর

    ১) কোনও আশা ভঙ্গ হতে পারে।

    ২) দূরে কোথাও ভ্রমণের আলোচনা হতে পারে।

    ৩) ব্যবসায় লোকসানের সম্ভাবনা।

    কুম্ভ

    ১) অতিরিক্ত কথায় বাড়িতে বিবাদের যোগ।

    ২) শরীরে কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) শরীরে যন্ত্রণা হতে পারে।

    ২) প্রেমে বিরহ দেখা দিতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে খুশিতে কাটান দিনটি।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের ঘটনায় উদ্বেগে কানাডার সাংসদ

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের ঘটনায় উদ্বেগে কানাডার সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের ঘটনায় (Bangladesh Crisis)  উদ্বেগে কানাডার সাংসদ চন্দ্র আর্য। সে দেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা কী কী সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, তাও জানান তিনি (Chandra Arya)। কেবল হিন্দুরা নন, বাংলাদেশে থাকা বৌদ্ধ এবং খ্রিস্টানরাও নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ তাঁর। বাংলাদেশে অশান্তি-পর্বে এই সব ধর্মীয় গোষ্ঠী, বিশেষত হিন্দুরা সব চেয়ে বেশি সাফার করেছে।

    কী বললেন কানাডার সাংসদ?

    ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডার এই সাংসদ বলেন, “বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করেছে ১৯৭১ সালে। তার পর থেকে সে দেশে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনসংখ্যার হার।” তিনি বলেন, “কানাডিয়ান হিন্দুদের যেসব আত্মীয়-স্বজন বাংলাদেশে রয়েছেন, তাঁরা তাঁদের জীবন ও সম্পত্তির নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত।” আর্য বলেন (Bangladesh Crisis), “২৩ সেপ্টেম্বর কানাডিয়ান পার্লামেন্টের সামনে একটি সমাবেশের পরিকল্পনা করেছেন তাঁরা। এই সমাবেশে যোগ দেবেন বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত কানাডিয়ান বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানদের পরিবারও।”

    কে এই চন্দ্র আর্য?

    চন্দ্র ভারতের কর্নাটকের বাসিন্দা। বছর দুই আগে কানাডার পার্লামেন্টে মাতৃভাষা কন্নড়ে বক্তৃতা দিয়ে তামাম বিশ্বের নজর কাড়েন তিনি। কানাডার হাউস অফ কমন্সে অন্টারিওতে নেপিয়ানের নির্বাচনী জেলার প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। প্রসঙ্গত, সংরক্ষণের দাবিকে কেন্দ্র করে ছাত্র আন্দোলনের জেরে উত্তাল হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। আন্দোলনের তীব্রতায় ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। বস্তুত, তার পর থেকেই হিন্দুদের ওপর অত্যাচার চরমে ওঠে।

    আরও পড়ুন: জুনিয়র ডাক্তারদের লাগাতার আন্দোলনের ফল, সরানো হল স্বাস্থ্য দফতরের দুই মাথাকে

    হাসিনা জমানায় যে হিন্দুদের ওপর অত্যাচার হত না, তা নয়। তবে তা নেহাতই সামান্য। কিন্তু হাসিনা-উত্তর জমানায় হিন্দুদের ওপর অত্যাচার পৌছয় চূড়ান্ত পর্যায়ে। হিন্দুদের বাড়িঘর ধ্বংস করা হয়। হামলা চালানো হয় মন্দিরে। ভাঙচুর করা হয় বিগ্রহ। খুন করা হয় বহু হিন্দুকে। আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় তাদের বাড়িঘর মায় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানেও। নির্বিচারে চলতে থাকে লুটতরাজ। অশান্ত বাংলাদেশের রাশ নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। নেতৃত্বে দেশের এক মাত্র নোবেল জয়ী মহম্মদ ইউনূস। এই ইউনূস জমানায়ও হিন্দুদের ওপর অত্যাচার বেড়েছে বই কমেনি (Chandra Arya)। হিন্দুদের ওপর এই নিদারুণ নির্যাতন (Bangladesh Crisis) নিয়েই মুখ খুললেন কানাডার সাংসদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: সন্দীপ-অভিজিৎকে ফের তিনদিনের সিবিআই হেফাজত, আবারও আদালতে বিক্ষোভ

    RG Kar Case: সন্দীপ-অভিজিৎকে ফের তিনদিনের সিবিআই হেফাজত, আবারও আদালতে বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় মঙ্গলবার সিজিও থেকে শিয়ালদা কোর্টে নিয়ে যাওয়া হল সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে। এর আগে দুজনকে তিন দিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। মঙ্গলবার ফের এই মামলার শুনানি হয় শিয়ালদা কোর্টে। এদিন অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখান প্রচুর সাধারণ মানুষ। আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে, প্রত্যেকের মুখে শোনা যায়, বিচার চাই। এরমধ্যে এক প্রতিবাদী জানান, ‘আমরা দুর্গা পুজো করব না, ওকে ছেড়ে দিন আমাদের হাতে..।’

    আদালতে ঠিক কী হল? (RG Kar Case)

    এদিন সন্দীপ ও অভিজিৎকে ফের তিন দিনের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন করে সিবিআই। কোর্টে সিবিআইয়ের তরফে বলা হয় আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Case) এখনও পর্যন্ত গণধর্ষণের প্রমাণ মেলেনি। কিন্তু, চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার পর ষড়যন্ত্র করেছেন সন্দীপ ঘোষ এবং টালার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। সিবিআই জানিয়েছে, ‘মোবাইল ফোনের কল রেকর্ডের ভিত্তিতে দু’জনকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। টালা থানা থেকে সিসি ক্যামেরার যে হার্ডডিস্ক উদ্ধার করা হয়েছে, সেগুলো তদন্ত করে দেখা দরকার।’ শিয়ালদা কোর্টের বিচারক জানতে চেয়েছেন, তাহলে কি ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় সরাসরি যুক্ত টালা থানার ওসি? এর উত্তরে সিবিআই জানিয়েছে, ‘দিল্লি থেকে কিছু রিপোর্ট আসা বাকি আছে। ধাপে ধাপে তদন্ত করা হচ্ছে। সিবিআই আদালতে আরও জানিয়েছে, ‘সঞ্জয়কে আগে থেকেই চিনতেন টালা থানার ওসি। তাই আরজি করে অবাধ যাতায়াত ছিল ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের।’ শুধু তাই নয়, মত্ত অবস্থাতেই হাসপাতালে ঘুরে বেড়াতেন বলেও উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। অভিজিৎকে নিজেদের হেফাজতে চেয়ে তারা বলেছে, ৯ অগাস্ট রাতে সঞ্জয় কেন হাসপাতালে গিয়েছিলেন? কেউ কি তাঁকে ওই রাতে হাসপাতালে পাঠিয়েছিলেন? কেন বেশ কয়েকবার ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছিল ওসির? এসব প্রশ্নের উত্তর পেতেই টালা থানার ওসিকে ফের নিজেদের হেফাজতে চেয়ে সওয়াল করে সিবিআই। বিচারক তিনদিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দেন।

    আরও পড়ুন: জ্বলবে না উনুন! আজ পালিত হচ্ছে অরন্ধন উৎসব, জানুন রান্না পুজোর তাৎপর্য

    ফের সন্দীপকে জুতো

    এদিকে, সন্দীপকে পেশ করা ঘিরে মঙ্গলবার উত্তাল হল বিশেষ সিবিআই আদালত। আদালত থেকে বেরনোর সময় সন্দীপের প্রিজন ভ্যানে চটির বাড়ি মারলেন এক ব্যক্তি। দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখান মহিলা আইনজীবীরা। সন্দীপ ঘোষ আদালত থেকে বেরিয়ে প্রিজন ভ্যানে ওঠার পর তাতে জুতোর বাড়ি মারা হয়। আরজি কর (RG Kar Case) মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন এক ব্যক্তি। ফের চোর, চোর স্লোগান দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, তথ্য প্রমাণ লোপাটের অভিযোগে শনিবার রাতে টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল এবং প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করে সিবিআই (CBI)। গত রবিবার সকালে সিজিও থেকে ওসি টালাকে মেডিক্যাল টেস্টে নিয়ে যাওয়ার সময় সিজিওর সামনেও তাঁকে ঘিরে প্রবল বিক্ষোভ দেখায় জনতা। কেউ কেউ জুতোও দেখান তাঁকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: জুনিয়র ডাক্তারদের লাগাতার আন্দোলনের ফল, সরানো হল স্বাস্থ্য দফতরের দুই মাথাকে

    RG Kar Incident: জুনিয়র ডাক্তারদের লাগাতার আন্দোলনের ফল, সরানো হল স্বাস্থ্য দফতরের দুই মাথাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে (RG Kar Incident) সরিয়ে দেওয়া হল রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা কৌস্তুভ নায়েককে। একই সঙ্গে সরানো হয়েছে (WB Govt) স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিকর্তা দেবাশিস হালদারকে। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দফতরের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এতদিন স্বাস্থ্য অধিকর্তা পদে থাকা দেবাশিসকে বদলি করা হচ্ছে জনস্বাস্থ্যের স্পেশাল অফিসার অন ডিউটি পদে।

    রদবদল (RG Kar Incident)

    আর কৌস্তুভকে বসানো হচ্ছে ইনস্টিটিউট অফ হেল্থ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ারের অধিকর্তা পদে। রাজ্যের নয়া স্বাস্থ্য অধিকর্তা হচ্ছেন স্বপন সোরেন। তিনি ছিলেন যুগ্ম স্বাস্থ্য অধিকর্তা। মানিকতলার সেন্ট্রাল ব্লাড ব্যাঙ্কের ডিরেক্টর ও যুগ্ম স্বাস্থ্য অধিকর্তা ছিলেন তিনি। নয়া স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা পদে বসানো হয়েছে সুপর্ণা দত্তকে (RG Kar Incident)। এতদিন তিনি ইনস্টিটিউট অফ হেল্থ এবং ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ারের অধিকর্তা হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।

    জুনিয়র ডাক্তারদের দাবিতে নতি স্বীকার

    প্রসঙ্গত, এই দুই কর্তাকে সরানোর দাবি জানিয়েছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সোমবার রাতে কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে হওয়া সেই বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সরিয়ে দেওয়া হল এই দুই কর্তাকে। আরজি করকাণ্ডের জেরে আন্দোলনে নামেন জুনিয়র ডাক্তাররা। জট কাটাতে সোমবার রাতে কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে তিনি জানান, আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের অধিকাংশ দাবিই মেনে নিয়েছেন তিনি। মমতা নিজে বলেন, “৯৯ শতাংশ দাবি মেনে নিয়েছি। আর কী করব!”

    আরও পড়ুন: বিনীত গোয়েলকে সরিয়ে করা হল এডিজি, মমতা কি ঘুরিয়ে পুরস্কারই দিলেন?

    এই সময়ই মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা ও স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তাকে সরিয়ে দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন। সেই মতো সরিয়ে দেওয়া হল ওই দুই আধিকারিককে। আন্দোলনকারীরা রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগমকেও সরানোর দাবি জানিয়েছিলেন। যদিও তাঁকে সরানো হচ্ছে না বলেই ওই রাতে জানিয়ে দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিকে, রদবদল করা হয়েছে পুলিশের শীর্ষ পদেও। বিনীত গোয়েলের পরিবর্তে কলকাতা পুলিশের নয়া কমিশনার নিযুক্ত করা হয়েছে (WB Govt) মনোজ বর্মাকে। বিনীতকে করা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের এডিজি (RG Kar Incident)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ramakrishna 137: “তিনি লাউ কুমড়ো ফল দেন না—তিনি অমৃত ফল দেন—জ্ঞান, প্রেম, বিবেক, বৈরাগ্য”

    Ramakrishna 137: “তিনি লাউ কুমড়ো ফল দেন না—তিনি অমৃত ফল দেন—জ্ঞান, প্রেম, বিবেক, বৈরাগ্য”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে শ্রীযুক্ত রাখাল, প্রাণকৃষ্ণ, কেদার প্রভৃতি ভক্তসঙ্গে

    প্রথম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ১লা জানুয়ারি

    দক্ষিণেশ্বরে প্রাণকৃষ্ণ, মাস্টার প্রভৃতি সঙ্গে

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) কালীবাড়ির সেই পূর্বপরিচিত ঘরে ভক্তসঙ্গে বসিয়া আছেন। নিশিদিন হরিপ্রেমে—মার প্রেমে—মাতোয়ারা!

    মেঝেতে মাদুর পাতা; তিনি সেই মাদুরে আসিয়া বসিয়াছেন (Kathamrita)। সম্মুখে প্রাণকৃষ্ণ ও মাস্টার। শ্রীযুক্ত রাখালও ঘরে আছেন। হাজরা মহাশয় ঘরের বাহিরে দক্ষিণ-পূর্ব বারান্দায় বসিয়া আছেন। শীতকাল—পৌষ মাস; ঠাকুরের গায়ে মোলস্কিনের র‌্যাপার। সোমবার, বেলা ৮টা। ১৮ই পৌষ, কৃষ্ণা অষ্টমী। ১লা জানুয়ারি, ১৮৮৩।

    এখন অন্তরঙ্গ ভক্তগণ অনেকেই আসিয়া ঠাকুরের সহিত মিলিত হইয়াছেন। ন্যূনাধিক এক বৎসর কাল নরেন্দ্র, রাখাল, ভবনাথ, বলরাম, মাস্টার, বাবুরাম, লাটু প্রভৃতি সর্বদা আসা-যাওয়া করিতেছেন। তাঁহাদের বৎসরাধিক পূর্ব হইতে রাম, মনোমোহন, সুরেন্দ্র, কেদার আসিতেছেন।

    প্রায় পাঁচ মাস হইল, ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) বিদ্যাসাগরের বাদুড়বাগানের বাটীতে শুভাগমন করিয়াছিলেন। দুই মাস হইল শ্রীযুক্ত কেশব সেনের সহিত বিজয়াদি ব্রাহ্মভক্তসঙ্গে নৌযানে (স্টীমার-এ) আনন্দ করিতে করিতে কলিকাতায় গিয়াছিলেন।

    শ্রীযুক্ত প্রাণকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় কলিকাতার শ্যামপুকুর পল্লীতে বাস করেন। তাঁহার আদি নিবাস জনাই গ্রামে। Exchange-এর বড়বাবু। নিলামের কাজ তদারক করেন। প্রথম পরিবারের সন্তান না হওয়াতে, তাঁহার মত লইয়া দ্বিতীয়বার দার পরিগ্রহ করিয়াছেন। তাঁহারই একমাত্র পুত্রসন্তান হইয়াছে। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণকে প্রাণকৃষ্ণ বড় ভক্তি করেন। একটু স্থূলকায়, তাই ঠাকুর মাঝে মাঝে মোটা বামুন বলিতেন (Kathamrita)। অতি সজ্জন ব্যক্তি। প্রায় নয় মাস হইল ঠাকুর তাঁহার বাটীতে ভক্তসঙ্গে নিমন্ত্রণ গ্রহণ করিয়াছিলেন। প্রাণকৃষ্ণ নানা ব্যঞ্জন ও মিষ্টান্নাদি করিয়া অন্নভোগ দিয়াছিলেন।

    ঠাকুর মেঝেতে বসিয়া আছেন। কাছে এক চ্যাঙড়া জিলিপি—কোন ভক্ত আনিয়াছেন। তিনি একটু জিলিপি ভাঙিয়া খাইলেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (প্রাণকৃষ্ণের প্রতি সহাস্যে)—দেখছ আমি মায়ের নাম করি বলে—এই সব জিনিস খেতে পাচ্ছি! (হাস্য) কিন্তু তিনি লাউ কুমড়ো ফল দেন না—তিনি অমৃত ফল দেন—জ্ঞান, প্রেম, বিবেক, বৈরাগ্য।

    ঘরে একটি ছয়-সাত বছরের ছেলে প্রবেশ করিল। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের (Ramakrishna) বালকাবস্থা। একজন ছেলে যেমন আর একজন ছেলের কাছ থেকে খাবার লুকিয়ে রাখে—পাছে সে খাইয়া ফেলে, ঠাকুরেরও ঠিক সেই অপূর্ব বালকবৎ অবস্থা হইতেছে। তিনি জিলিপির চ্যাংড়াটি হাত ঢাকা দিয়া লুকাইতেছেন। ক্রমে তিনি চ্যাংড়াটি একপার্শ্বে সরাইয়া রাখিয়া দিলেন।

    প্রাণকৃষ্ণ গৃহস্থ বটেন, কিন্তু তিনি বেদান্তচর্চা করেন—বলেন(Kathamrita), ব্রহ্ম সত্য, জগৎ মিথ্যা; তিনিই আমি—সোঽহম্‌। ঠাকুর তাঁহাকে বলেন, কলিতে অন্নগত প্রাণ—কলিতে নারদীয় ভক্তি।

    সে যে ভাবের বিষয়, ভাব ব্যতীত অভাবে কে ধরতে পারে!—

    বালকের ন্যায় হাত ঢাকিয়া মিষ্টান্ন লুকাইতে লুকাইতে ঠাকুর সমাধিস্থ হইলেন।

    আরও পড়ুনঃ “একটা ঢোঁড়ায় ব্যাঙটাকে ধরেছে, ছাড়তেও পাচ্ছে না—গিলতেও পাচ্ছে না…”

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Police Commissioner: বিনীত গোয়েলকে সরিয়ে করা হল এডিজি, মমতা কি ঘুরিয়ে পুরস্কারই দিলেন?

    Kolkata Police Commissioner: বিনীত গোয়েলকে সরিয়ে করা হল এডিজি, মমতা কি ঘুরিয়ে পুরস্কারই দিলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলেনর চাপে সোমবার রাতে কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে সরানোর ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সরকারের তরফে বলা হয়েছিল, আজ, মঙ্গলবার বিকেল চারটে নাগাদ রদবদল করা হবে। সেই মোতাবেক, এদিন বিনীত গোয়েলকে সরিয়ে কলকাতা পুলিশের নতুন কমিশনারের নাম ঘোষণা করল নবান্ন। কলকাতার নতুন পুলিশ কমিশনার (Kolkata Police Commissioner) হলেন মনোজ কুমার ভার্মা (Manoj Kumar Verma)। তিনি এতদিন এডিজি আইন শৃঙ্খলার দায়িত্বে ছিলেন। বিনীতকে সরিয়ে এডিজি স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) করা হয়েছে। একইসঙ্গে সরানো হল ডিসি নর্থ অভিষেক গুপ্তকেও। তাঁকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ইএফআর-এর সেকেন্ড ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার পদে। এদিকে পুলিশ কমিশনারকে পদত্যাগ করতে হবে বলে যে দাবি উঠেছিল, তার পরিপ্রেক্ষিতে মমতার এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফের বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে। কারণ, এক জায়গা থেকে সরিয়ে তাঁকে ফের নিয়ে যাওয়া হয়েছে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায়। অনেকেই বলছেন, এটা কী ধরনের শাস্তি হল! মমতা কি তাঁকে এভাবে ঘুরিয়ে পুরস্কৃত করলেন? 

    কোথায় কোথায় রদবদল

    ১৯৯৮ ব্যাচের আইপিএস অফিসার মনোজ ভার্মা (Manoj Kumar Verma)। এর আগে তিনি রাজ্য পুলিশে এডিজি (আইন-শৃঙ্খলা) ছিলেন। এবার শুরু হতে চলেছে তাঁর নতুন ইনিংস। কলকাতার নতুন পুলিশ কমিশনার (Kolkata Police Commissioner) হচ্ছেন তিনি। কিছুক্ষণ আগেই এই বিষয়ে বিজ্ঞাপিত জারি করা হয় নবান্ন থেকে। রাজ্য পুলিশের যে ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো রয়েছে তার নতুন এডিজি হচ্ছেন জ্ঞানবন্ত সিং। জাভেদ শামিম যিনি এতদিন পর্যন্ত এডিজি আইবি ছিলেন, তিনি এবার রাজ্য পুলিশের নতুন এডিজি আইন-শৃঙ্খলা হচ্ছেন। কলকাতার নতুন ডিসি নর্থ হলেন দীপক সরকার। এতদিন এই দায়িত্বে ছিলেন অভিষেক গুপ্তা। তাঁকে পাঠানো হল সেকেন্ড ব্যাটেলিয়নে। নতুন ডিসি নর্থ দীপক সরকার বাম আমলে এসডিপিও খড়্গপুর হিসাবে দায়িত্ব সামলেছেন। মাওবাদী দমন অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। অ্যাডিশনাল এসপি হিসাবে বীরভূম, নদিয়ায় কাজ করেছেন। তিনি পদোন্নতিতে আইপিএস হয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: অভিযুক্তই সিভিক! তাও নিরাপত্তার দায়িত্বে ঠিকাকর্মী? রাজ্যকে তোপ শীর্ষ আদালতের

    মনোজ ভার্মার পরিচয়

    বিভিন্ন সময়ে সংকট মোকাবিলার কাজে পুলিশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন মনোজ কুমার ভার্মা (Manoj Kumar Verma)। ১৯৯৮ ব্যাচের এই আইপিএস অফিসার এর আগে ব্যারাকপুরের পুলিশ কমিশনার (Kolkata Police Commissioner) ছিলেন। জঙ্গলমহলে, দার্জিলিঙেও কাজ করেছেন। সেখানে সরকারের সাফল্য এসেছে। কলকাতা পুলিশে তিনি ডিসি ডিডি (স্পেশাল), ডিসি (ট্র্যাফিক) পদেও ছিলেন। আলোচনায় অন্য কয়েক জন আইপিএস অফিসারের নাম থাকলেও শেষ অবধি মনোজেই সিলমোহর দিয়েছে নবান্ন। ১৯৬৮ সালে মনোজের জন্ম। সেপ্টেম্বরই তাঁর জন্মমাস। ৩০ সেপ্টেম্বর তাঁর জন্মদিন। রাজস্থানের সওয়াই মাধোপুরে মনোজের জন্ম। ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করা মনোজ ২০১৯ পর্যন্ত দার্জিলিঙের আইজি পদে ছিলেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share