Author: user

  • RG Kar Case: দেহ উদ্ধারের সকালে সন্দীপ-অভিজিৎ ফোনে কথা, মোক্ষম অস্ত্র সিবিআইয়ের হাতে

    RG Kar Case: দেহ উদ্ধারের সকালে সন্দীপ-অভিজিৎ ফোনে কথা, মোক্ষম অস্ত্র সিবিআইয়ের হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) হত্যাকাণ্ডে বৃহৎ ষড়যন্ত্র হয়েছে। ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগে টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা গ্রেফতার করেছে। রবিবার তাঁকে শিয়ালদা কোর্টে তোলা হয়। আদালতে প্রশ্ন-উত্তরের সময় সিবিআই দাবি করে, দেহ উদ্ধারের দিনেই প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং ওসির মধ্যে কথাবার্তা হয়েছিল। এই বার্তালাপের রেকর্ড তাদের হাতে এসেছে। এটাই হতে পারে সিবিআইয়ের মোক্ষম অস্ত্র, এমনটাই মনে করছেন অনেকে।

    প্রয়োজনীয় তথ্য অনেক দেরিতে সংগ্রহ হয় (RG Kar Case)

    আদালত রবিবার সন্দীপ এবং অভিজিৎকে (Sandeep-Avijit) তিনদিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে। তবে অভিজিৎকে মূল অভিযুক্ত হিসেবে উল্লেখ করেনি সিবিআই। তাঁকে তথ্যপ্রমাণ লোপাট এবং তদন্ত প্রক্রিয়াকে দেরি করার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। সিবিআই-এর পক্ষ থেকে আইনজীবী বলেন, “প্রথমে আত্মহত্যা (RG Kar Case) বলা হয়েছিল। কিন্তু বডি দেখেই বোঝা যাচ্ছিল, যৌন নির্যাতন হয়েছে। প্রয়োজনীয় তথ্য অনেক দেরিতে সংগ্রহ করা হয়েছিল। এই গ্রেফতারিকে সিবিআই-পুলিশে টানাটানি বলে অনেকে মনে করছেন, কিন্তু এমনটা নয়। আমরা সত্যটা সন্ধান করতে চাইছি। সত্য সামনে আসুক। এই ঘটনাকে প্রথমে আত্মহত্যা বলে দাবি করা হচ্ছিল। কিন্তু দেখে বোঝা যাচ্ছিল, এটা শারীরিক হেনস্থা হয়েছে। সন্দীপ ছিলেন হাসপাতালের কর্ণধার, ফলে প্রক্রিয়ার কাজ ঠিক ভাবে হয়নি। ওসি ঘটনার খবর পেয়েছিলেন সকাল ১০ টায়, গিয়েছেন ১১ টায়। ফলে সময়ের ব্যবধান রয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ সন্দীপ-অভিজিতের পর কি বিনীত গোয়েল? সিবিআই এবার এগচ্ছে মাথার দিকে

    ওসি একজন সন্দেহপ্রবণ ব্যক্তি!

    সিবিআই-এর আইনজীবী বলেন, “ওসি (Sandeep-Avijit) একজন সন্দেহপ্রবণ ব্যক্তি। আমাদের দায়িত্বের মধ্যে রয়েছে, সত্যটা ঠিক কী হয়েছিল তা জানা। পুলিশ হিসেবে নিজের কাজ করেননি তিনি। পদ্ধতি ভালো করে জানতেন, কিন্তু কাজ করেননি। ধর্ষণ এবং খুনের (RG Kar Case) মামলায় যতটা সতর্ক থাকা দরকার ছিল, তিনি তা পালন করেননি। প্রমাণ লোপাট হয়েছে। অটোপসি, ফিঙ্গার প্রিন্ট, ফুট প্রিন্ট উধাও বা নষ্ট করা হয়েছে।” অপর দিকে ওসির আইনজীবী মামলা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, “গ্রেফতারের মেমো পরিবারকে দেওয়া হয়নি। মামলা তো জামিন যোগ্য। অভিজিতের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত হতে পারে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ঝাড়খণ্ডে মোদি, নতুন ৬টি বন্দে ভারত রুটের উদ্বোধন, ২০ হাজার উপভোক্তাকে পাকা বাড়ি

    PM Modi: ঝাড়খণ্ডে মোদি, নতুন ৬টি বন্দে ভারত রুটের উদ্বোধন, ২০ হাজার উপভোক্তাকে পাকা বাড়ি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) বিধানসভা নির্বাচন। ভোটপ্রচারে বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) রয়েছেন সে রাজ্যে। রবিবারই ঝাড়খণ্ডের টাটানগর থেকে বন্দে ভারতের ৬ রুটের উদ্বোধন করার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রীর। তবে খারাপ আবহাওয়ার কারণে তাঁর হেলিকপ্টারে করে টাটানগর উড়ে যাওয়ার কর্মসূচি বাতিল হয় এবং ওই ছয়টি ট্রেনকে ভার্চুয়াল ভাবেই উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। ট্রেনের রুটগুলি হল, টাটানগর-পাটনা, ব্রহ্মপুর-টাটানগর, রাউরকেলা-হাওড়া, দেওঘর-বারাণসী, ভাগলপুর-হাওড়া, গয়া-হাওড়া। নতুন এই বন্দে ভারত রুটগুলি দেশের মোট ২৮০টি জেলাকে সংযোগ করবে বলে জানা গিয়েছে। তীর্থযাত্রী, পর্যটক ও অন্যান্য যাত্রীরা এর ফলে প্রভূত উপকৃত হবেন বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে ঝাড়খণ্ডে বাতিল মোদির (PM Modi) রোড শো 

    প্রসঙ্গত দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে ঝাড়খণ্ডে রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) জামশেদপুরের রোড-শো বাতিল করা হয়েছে। ঝাড়খণ্ডের বিজেপি শাখা সমাজ মাধ্যমের পোস্টে এ কথা জানিয়েছে। এদিন ছয়টি বন্দে ভারত রুটের উদ্বোধন করার পাশাপাশি নরেন্দ্র মোদি ঝাড়খণ্ডের ২০ হাজার উপভোক্তাকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মাধ্যমে গৃহপ্রদানও করেন। নিজের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘ছয়টি নতুন বন্দে ভারতের উদ্বোধন করা হল, যার খরচ মোট ৬০০ কোটি টাকা। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় যথেষ্ট উন্নতি হবে। একইসঙ্গে কয়েক হাজার ঝাড়খণ্ডবাসীকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মাধ্যমে ঘর প্রদান করা হল। আমি ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) মানুষকে অভিনন্দন জানাই এই প্রকল্পগুলি রূপায়ণের জন্য।’’

    উন্নয়ন দেশের নির্দিষ্ট কিছু শহরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল 

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘একটা সময় ছিল যখন উন্নয়ন দেশের নির্দিষ্ট কিছু শহরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল কিন্তু ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’- নীতিতে দেশ বদলে গিয়েছে। এখন দরিদ্র, আদিবাসী এবং দলিতরা উন্নয়নের অগ্রাধিকার পান। পূর্ব ভারতের রেল পরিষেবা সম্প্রসারণের মাধ্যমে সমগ্র অঞ্চলের উন্নয়ন হবে। ঝাড়খণ্ডের রেল উন্নয়নের জন্য বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে ৭ হাজার কোটি টাকা। যদি আমরা ১০ বছর আগে তুলনা করি তবে তা ১৬ গুণ বেশি বর্তমানে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir Polls 2024: অন্য কাশ্মীর! ৩৭ বছর পর দোরে দোরে ঘুরে প্রচার করছেন প্রার্থীরা

    Jammu Kashmir Polls 2024: অন্য কাশ্মীর! ৩৭ বছর পর দোরে দোরে ঘুরে প্রচার করছেন প্রার্থীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভা নির্বাচনের (Jammu Kashmir Polls 2024) আগে কাশ্মীর ফিরছে আক্ষরিক অর্থেই ভূস্বর্গে। এক আধটা বছর নয়, ৩৭ বছর পর ভোটারদের দোরে দোরে গিয়ে ভোট চাইছেন (Door To Door Campaign) প্রার্থীরা। রাজনৈতিক মহলের মতে, এর ক্রেডিট পুরোটাই প্রাপ্য মোদি সরকারের। একে উপত্যকায় গণতান্ত্রিক কাঠামোর উন্নয়ন হিসেবেই দেখছেন রাজনীতির কারবারিরা।

    ‘কলঙ্কিত’ সেই নির্বাচন (Jammu Kashmir Polls 2024)

    ১৯৮৭ সালে শেষবার জম্মু-কাশ্মীরে হয়েছিল ডোর টু ডোর প্রচার। তখন কাশ্মীরের কুর্সিতে ছিল ফারুক আবদুল্লার নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল কনফারেন্স। সেবার কংগ্রেস ও ন্যাশনাল কনফারেন্সের বিরুদ্ধে ব্যাপক রিগিংয়ের অভিযোগ ওঠে। সেবারই প্রথম জনগণের মধ্যে গভীর বিভাজন সৃষ্টির অভিযোগও উঠেছিল। তাঁদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছিল বলেও অভিযোগ। এই পরে পরেই কাশ্মীরে বাড়বাড়ন্ত হয় পাকিস্তান স্পনসর্ড সন্ত্রাসবাদ এবং হিন্দু নিধন যজ্ঞ।

    ৩৭০ ধারা রদ

    দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় ফিরে জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ করে মোদি সরকার। এর পাশাপাশি আঁটসাঁট করা হয় ভূস্বর্গের নিরাপত্তা। যার জেরে বর্তমানে ফের ছন্দে ফিরেছে ভূস্বর্গ। ৮৭-র কলঙ্কিত সেই নির্বাচনের পর সন্ত্রাসবাদীদের হুমকির কারণে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে ভয় পান প্রার্থীরা। বস্তুত, তার পরেই কার্যত বন্ধ হয়ে যায় ডোর টু ডোর ক্যাম্পেন। তারপর থেকে মোদি জমানা পর্যন্ত সময়ের বেশিরভাগটাই কাশ্মীর ছিল রাষ্ট্রপতি শাসনের অধীনে। দ্বিতীয় (Jammu Kashmir Polls 2024) মোদি সরকার কাশ্মীর থেকে রদ করে ৩৭০ ধারা। তার পর এবার হতে চলেছে বিধানসভা নির্বাচন। এবং সেই কারণে শুরু হয়েছে ডোর টু ডোর ক্যাম্পেন।

    আরও পড়ুন: “জ্ঞানবাপী মসজিদ নয়, স্বয়ং ভগবান বিশ্বনাথ”, দাবি মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের

    এবার ভূস্বর্গে বিধানসভা নির্বাচন হবে দু দফায়। প্রথম দফার ভোট হবে ১৮ই সেপ্টেম্বর। দ্বিতীয় দফায় নির্বাচন হবে ১ অক্টোবর। এর আগে প্রার্থীরা কঠোর নিরাপত্তার ঘেরাটোপে ভোট ভিক্ষে করতেন ভোটারদের কাছে। আর এবার প্রার্থীরা ভোটারদের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন, কাছে গিয়ে শুনছেন তাঁদের অভাব-অভিযোগের কথা। কোনও কোনও প্রার্থী আবার ভোটারদের দোরে গিয়ে চা খাচ্ছেন। একদা সন্ত্রাসদীর্ণ এলাকায়ও প্রার্থীরা ঘুরে বেড়াচ্ছেন নিশ্চিন্তে। পুলওয়ামার রাজপোরা এলাকার ভোটার গুলজার আহমেদ বলেন, “যাঁরা এতদিন রাজনীতিবিদদের বাড়িতে চায়ের নিমন্ত্রণ করতে ভয় পেত (Door To Door Campaign), তারাই এখন তা করছেন ওপেনলি। গত চল্লিশ বছরে এই ঘটনার কথা শোনা যায়নি (Jammu Kashmir Polls 2024)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 134: “ঘরে যদি আলো না জ্বলে, সেটি দারিদ্রের চিহ্ন…হৃদয় মধ্যে জ্ঞানের আলো জ্বালতে হয়”

    Ramakrishna 134: “ঘরে যদি আলো না জ্বলে, সেটি দারিদ্রের চিহ্ন…হৃদয় মধ্যে জ্ঞানের আলো জ্বালতে হয়”

    শ্রীযুক্ত বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী ও অন্যান্য ভক্তের প্রতি ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের উপদেশ

    সপ্তম পরিচ্ছেদ

    ক্লেশোঽধিকতরস্তেষামব্যক্তাসক্তচেতসাম্‌ ৷
    অব্যক্তা হি গর্তিদুঃখং দেহবদ্ভিরবাপ্যতে ॥
              (গীতা — ১২।৫)

    কিন্তু হাজার চেষ্টা কর, তাঁর কৃপা না হলে কিছু হয় না। তাঁর কৃপা না হলে তাঁর দর্শন হয় না। কৃপা কি সহজে হয়? অহংকার একেবারে ত্যাগ করতে হবে। ‘আমি কর্তা’ এ-বোধ থাকলে ঈশ্বরদর্শন (Ramakrishna) হয় না। ভাঁড়ারে একজন আছে, তখন বাড়ির কর্তাকে যদি কেউ বলে, মহাশয় আপনি এসে জিনিস বার করে দিন। তখন কর্তাটি বলে, ভাঁড়ারে একজন রয়েছে, আমি আর গিয়ে কি করব! যে নিজে কর্তা হয়ে বসেছে তার হৃদয়মধ্যে ঈশ্বর সহজে আসেন না।

    কৃপা হলেই দর্শন (Kathamrita) হয়। তিনি জ্ঞানসূর্য। তাঁর একটি কিরণে এই জগতে জ্ঞানের আলো পড়েছে, তবেই আমরা পরস্পরকে জানতে পারছি, আর জগতে কতরকম বিদ্যা উপার্জন করছি। তাঁর আলো যদি একবার তিনি নিজে তাঁর মুখের উপর ধরেন, তাহলে দর্শনলাভ হয়। সার্জন সাহেব রাত্রে আঁধারে লণ্ঠন হাতে করে বেড়ায়; তার মুখ কেউ দেখতে পায় না। কিন্তু ওই আলোতে সে সকলের মুখ দেখতে পায়; আর সকলে পরস্পরের মুখ দেখতে পায়।

    যদি কেউ সার্জনকে দেখতে চায়, তাহলে তাকে প্রার্থনা করতে হয়। বলতে হয়, সাহেব, কৃপা করে একবার আলোটি নিজের মুখের উপর ফিরাও, তোমাকে একবার দেখি।

    ঈশ্বরকে (Ramakrishna) প্রার্থনা করতে হয়, ঠাকুর কৃপা করে জ্ঞানের আলো তোমার নিজের উপর একবার ধর, আমি তোমায় দর্শন করি।

    ঘরে যদি আলো না জ্বলে, সেটি দারিদ্রের চিহ্ন। হৃদয় মধ্যে জ্ঞানের আলো জ্বালতে হয়। জ্ঞানদীপ জ্বেলে ঘরে, ব্রহ্মময়ীর মুখ দেখ না।

    বিজয় সঙ্গে ঔষধ আনিয়াছেন। ঠাকুরের সম্মুখে সেবন করিবেন। ঔষধ জল দিয়া খাইতে হয়। ঠাকুর জল আনাইয়া দিলেন। ঠাকুর অহেতুক কৃপাসিন্ধু, বিজয় গাড়িভাড়া, নৌকাভাড়া দিয়ে আসিতে পারেন না। ঠাকুর মাঝে মাঝে লোক পাঠাইয়া দেন, আসতে বলেন। এবার বলরামকে পাঠাইয়াছিলেন (Kathamrita)। বলরাম ভাড়া দিবেন। বলরামের সঙ্গে বিজয় আসিয়াছেন। সন্ধ্যার সময় বিজয়, নবকুমার ও বিজয়ের অন্যান্য সঙ্গিগণ বলরামের নৌকাতে আবার উঠিলেন। বলরাম তাঁহাদিগকে বাগবাজারের ঘাটে পৌঁছাইয়া দিবেন। মাস্টারও ওই নৌকায় উঠিলেন।

    নৌকা বাগবাজারের অন্নপূর্ণা ঘাটে আসিয়া পৌঁছিল। যখন বলরামের বাগবাজারের বাড়ির কাছে তাঁহারা পৌঁছিলেন, তখন জ্যোৎস্না একটু উঠিয়াছে। আজ শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথি, শীতকাল, অল্প শীত করিতেছে। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের (Ramakrishna) অমৃতোপম উপদেশ সমরণ করিতে করিতে ও তাঁহার আনন্দমূর্তি হৃদয়ে ধারণ করিয়া বিজয়, বলরাম, মাস্টার প্রভৃতি গৃহে প্রত্যাবর্তন করিলেন।

    আরও পড়ুনঃ “একটা ঢোঁড়ায় ব্যাঙটাকে ধরেছে, ছাড়তেও পাচ্ছে না—গিলতেও পাচ্ছে না…”

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya: বছরের প্রথম ছ’মাসে ১১ কোটি পর্যটক! বারাণসীকে পিছনে ফেলে শীর্ষে রাম জন্মভূমি

    Ayodhya: বছরের প্রথম ছ’মাসে ১১ কোটি পর্যটক! বারাণসীকে পিছনে ফেলে শীর্ষে রাম জন্মভূমি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীকে পিছনে ফেলে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে উত্তরপ্রদেশে প্রথম স্থান দখল করল অযোধ্যা (Ayodhya)। উত্তরপ্রদেশ সরকারের তথ্য অনুযায়ী, দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক মিলিয়ে মোট ১১ কোটি পর্যটকের পা পড়েছে রাম জন্মভূমিতে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত এই পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে এই সময়ের মধ্যে বারাণসীতে পা পড়েছে ৪.৬১ কোটি পর্যটকের। গতকাল ১৪ সেপ্টেম্বর শনিবার যোগী রাজ্যের পর্যটন দফতর এই তথ্য প্রকাশ করেছে। পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, প্রায় ৩৩ কোটি পর্যটকের পা পড়েছে উত্তরপ্রদেশে (Uttar Pradesh)। উত্তরপ্রদেশ ক্রমশই পর্যটকদের আকর্ষণীয় স্থান হয়ে উঠছে, একথাও জানিয়েছেন যোগীর মন্ত্রী।

    গত বছরের তুলনায় এখনও পর্যন্ত উত্তরপ্রদেশে পর্যটক বেড়েছে ১৩ কোটি 

    ২০২৪ সালের প্রথম ছয় মাসে সংখ্যার বিচারে ৩২ কোটি ৯৮ লাখ ১৮ হাজার ১২২ জন পর্যটক উত্তরপ্রদেশে এসেছেন। যোগী রাজ্যের পর্যটন ও সংস্কৃতি মন্ত্রী জয়বীর সিং জানিয়েছেন, এর আগে ২০২২ সালে উত্তরপ্রদেশের মাটিতে পা পড়েছিল ৩১.৮৬ কোটি পর্যটকের। ২০২৪ সালের হিসেবে দেখা যাচ্ছে ৩২ কোটি ৮৭ লাখ ৮১ হাজার ৩৪৮ জন দেশীয় পর্যটক এসেছেন উত্তরপ্রদেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যটকের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা ১০ লাখ ৩৬ হাজার ৭৭৪ জন। ২০২৩ সালে উত্তরপ্রদেশে (Ayodhya) পা পড়েছিল ১৯ কোটি ৬০ লাখ ৩৪ হাজার ৯৬৭ জন পর্যটকের (Ayodhya)। গত বছরের তুলনায় এখনও পর্যন্ত উত্তরপ্রদেশে পর্যটক বেড়েছে ১৩ কোটি, এমনটাই জানিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী।

    মথুরা-প্রয়াগরাজেও পর্যটকের ঢল

    বারাণসীতে পা পড়েছে মোট ৪.৬১ কোটি পর্যটকের। এর মধ্যে আন্তর্জাতিক পর্যটকের সংখ্যা ১ কোটি ৩৩ লাখ ৯৯৯ জন। এর পাশাপাশি রাজ্যের প্রয়াগরাজ, মথুরা এবং আগ্রাতেও বিপুল পর্যটকের পা পড়েছে বলে জানিয়েছে যোগী সরকার। প্রয়াগরাজের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে প্রথম ৬ মাসে ৪,৫৩,৯৪,৭৭২ দেশীয় এবং ৩,৬৬৮ জন বিদেশী পর্যটকের পা পড়েছে। কৃষ্ণ জন্মভূমি মথুরার ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে ৩,০৭,০২,৫১৩ জন দেশীয় এবং ৪৯,৬১৯ জন বিদেশী পর্যটকের পা পড়েছে। রাজ্যের রাজধানী লক্ষ্ণৌতে ৩৫ হাজারেরও বেশি দেশীয় ও ৭ হাজারের বেশি বিদেশী পর্যটকের পা পড়েছে। আগ্রাতে দেখা যাচ্ছে এই বছরের জুন পর্যন্ত প্রায় ৭০ হাজার দেশীয় এবং ৭ হাজার বিদেশী পর্যটক (Ayodhya) এসেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kumartuli: “সারা জীবনে এমন নিস্তব্ধতা কোনও দিন দেখিনি”, বলছেন কুমোরটুলির প্রবীণ শিল্পীরা

    Kumartuli: “সারা জীবনে এমন নিস্তব্ধতা কোনও দিন দেখিনি”, বলছেন কুমোরটুলির প্রবীণ শিল্পীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে চিকিৎসক তরুণীকে নির্মমভাবে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় গোটা দেশ উত্তাল। সর্বত্র দাবি উঠেছে, ‘তিলোত্তমার বিচার চাই’। কিন্তু এই আন্দোলন, ধর্না, মিছিলের আবহে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘উৎসবে ফিরুন’। আর এই কথাই আপমার বাঙালি সমাজের ক্ষোভে যেন ঘৃতাহুতি দিয়েছিল। ঘরের একজন ডাক্তার মেয়েকে মাত্র ৩১ বছরেই খুনের শিকার হতে হল! পুলিশের ভূমিকা আগাগোড়া অত্যন্ত সন্দেহজনক। তাই বিচারের দাবিতে গর্জে উঠেছে সমাজের মানুষ। নিজেদের মা-বোনের সম্ভ্রম রক্ষায় সেই আন্দোলনের প্রভাব পড়েছে কুমোরটুলির (Kumartuli) পাড়ায়ও। মাত্র আর কয়েকদিন পর দেবী দুর্গার (Maa Durga) আরাধনা। এই সময় যখন ভিড়ে ঠাসা থাকে এই পাড়ার অলি-গলি, ঠিক তখনই যেন পুজোর প্রস্তুতির রং অনেকটাই ফিকে। 

    বায়না এবং খদ্দেরের ভাটা (Kumartuli)!

    সাধারণত সেপ্টেম্বরে জল-কাদা-বৃষ্টির মধ্যেও ব্যাপক ঢল নামে এই কুমোরটুলিতে (Kumartuli)। কেউ আসেন ঠাকুরের বায়না দিতে, কেউ আসেন বায়নার ঠাকুর (Maa Durga) কতটা সেজে উঠল দেখতে, আবার কেউ আসেন ঠাকুরের গায়ে কোন শাড়ি বা গয়না দেওয়া হবে, তা ঠিক করতে। একদিকে থিম, অপরদিকে ঐতিহ্যের পুজোর কাজে চলে চরম ব্যস্ততা। এবারে যেন সেসবে অনেকটাই ভাটা পড়েছে। ঘরের মধ্যে আলো জ্বালিয়ে কেবলমাত্র শিল্পীরা প্রতিমার রূপদানে ব্যস্ত। খদ্দের কোথায়? তবে মৃৎশিল্পীরা এই ভাটার কারণ মনে করছেন উত্তাল শহর কলকাতা।মানুষের মন তো আরজি কর হত্যাকাণ্ডের ন্যায় বিচারের দিকেই রয়েছে। মিছিল, মিটিং, ধর্না, মানববন্ধন সহ একাধিক প্রতিবাদের মধ্যে মানুষের ভিড়ে মন আকৃষ্ট হয়ে রয়েছে। বিচারের দাবিতে মানুষ ‘উৎসবে ফিরতে’ পারছে না।

    নিস্তব্ধ কুমোরটুলি দেখিনি

    কুমোরটুলির (Kumartuli) শিল্পী ইন্দ্রজিৎ পাল বলেন, “আমি আমার সারা জীবনে কোনও সময় এইরকম নিস্তব্ধ কুমোরটুলি দেখিনি। ঠাকুরকে কী কাপড় পরানো হবে, কী গয়না এসেছে, তাই দেখতেই ভিড় করত ক্রেতারা। কিন্তু এবছর সেসব কিছুই নেই।” আবার শিল্পী মিন্টু পাল বলেন, “এই বছরের পুজো নিয়ে সাধারণ মানুষের মনে অনেক দোটানা রয়েছে। অনান্য বার এই সময় কুমোরটুলিতে অনেক মানুষের ভিড় থাকে। এবার সেই সংখ্যাটা অনেক কম।” মহিলা মৃৎশিল্পী মালা পাল বলেন, “আরজিকর কাণ্ড হওয়ার আগে ভালোই অর্ডার আসছিল। এখন সকলে আন্দোলনে ব্যস্ত, তাই আমাদের খদ্দের কম।” 

    আরও পড়ুনঃ খুন-ধর্ষণ মামলাতেও সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার সন্দীপ ঘোষ, ধৃত টালা থানার তৎকালীন ওসি’ও

    মন ভেঙে গিয়েছে

    আরজি করের ঘটনার কথা মনে করিয়ে শিল্পী ইন্দ্রজিৎ পাল বলেন, “মন ভেঙে গিয়েছে, আগে যে আনন্দে আমরা ঠাকুর বানাতাম এখন আর সেই উৎসাহ নেই। সব সময় অভয়ার কথা মনে পড়ছে। একজন ডাক্তার হলেন ভগবানের সমতুল্য। তাঁরাই যদি সুরক্ষিত না থাকেন, তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?” একই সঙ্গে শিল্পী মিন্টু বলেন, “আমাদের দুর্গা (Maa Durga) হলেন নির্যাতিতা ডাক্তার, তাই দুর্গার বিচার কামনা করি। আমরাও পথে নেমে প্রতিবাদ করেছিলাম।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 16 September 2024: ইচ্ছাপূরণ হওয়ার দিন এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 16 September 2024: ইচ্ছাপূরণ হওয়ার দিন এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কোনও ভয় আপনাকে হতবুদ্ধি করে ফেলতে পারে।

    ২) আবেগের বশে কাজ করলে বিপদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে জটিলতা কাটতে পারে।

    ৩) সতর্ক থাকবেন সব বিষয়ে।

    মিথুন

    ১) বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।

    ২) প্রেমের ক্ষেত্রে দিনটি শুভ।

    ৩) বাণীতে সংযম জরুরি।

    কর্কট

    ১) অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতার যোগ।

    ২) মাত্রাছাড়া রাগ আপনার ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) সবাইকে ভালোভাবে কথা বলুন।

    সিংহ

    ১) ভ্রমণের পক্ষে দিনটি শুভ নয়।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে বিরোধে মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে।

    ৩) প্রতিকূল কাটবে দিনটি।

    কন্যা

    ১) কুটিরশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের অগ্রগতি হতে পারে।

    ২) আপনার রসিকতা অপরের বিপদ ডেকে আনতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    তুলা

    ১) দুপুর নাগাদ ব্যবসা ভালো হবে।

    ২) ইচ্ছাপূরণ হওয়ার দিন।

    ৩) দিনটি মোটামুটি কাটবে।

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।

    ২) বাড়তি খরচের জন্য সংসারে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) আশাপূরণ।

    ধনু

    ১) চাকরিতে সুখবর আসতে পারে।

    ২) রক্তচাপ নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    মকর

    ১) শরীর খারাপ থাকায় কর্মে ক্ষতির আশঙ্কা।

    ২) আপনার সহিষ্ণু স্বভাবের জন্য সংসারে শান্তি রক্ষা পাবে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কুম্ভ

    ১) কাজের চাপে সংসারে সময় না দেওয়ায় বিবাদ হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় কিছু পাওনা আদায় হতে পারে।

    ৩) আশা পূরণ।

    মীন

    ১) সন্তান-স্থান শুভ।

    ২) আজ কোনও সুসংবাদ পাওয়ার জন্য মন ব্যাকুল থাকবে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vashishth Kunj: ভগবানের শহরে থাকতে চান? রাম মন্দিরের কাছেই অত্যাধুনিক টাউনশিপ গড়ছে সরকার

    Vashishth Kunj: ভগবানের শহরে থাকতে চান? রাম মন্দিরের কাছেই অত্যাধুনিক টাউনশিপ গড়ছে সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাঁরা ভগবান শ্রী রামের সান্নিধ্যে থাকতে চান, তাঁদের জন্য সুখবর দিল উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথের সরকার। অযোধ্যায় (Ayodhya) তৈরি হয়েছে রাম মন্দির। চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি উদ্বোধান হয়েছে মন্দির, প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন রামলালা। সেই মন্দিরই নিত্য দেখতে ভিড় করছেন হাজার হাজার পুণ্যার্থী। দেশ তো বটেই, বিদেশ থেকেও আসছেন ভক্তরা।

    বশিষ্ঠ কুঞ্জ টাউনশিপ (Vashishth Kunj)

    জানা গিয়েছে, অযোধ্যার রাম মন্দির থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে তৈরি হচ্ছে বশিষ্ঠ কুঞ্জ টাউনশিপ (Vashishth Kunj)। টাউনিশিপটি তৈরি করবে অযোধ্যা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। উত্তরপ্রদেশ সরকারের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে বলা হয়েছে, “ভগবান শ্রী রামের শহরে বসবাসের পরিকল্পনা করা মানুষের জন্য সুখবর। শ্রী রাম মন্দির থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে বশিষ্ঠ কুঞ্জ আবাসিক প্রকল্পের আওতায় একটি টাউনশিপ তৈরি করা হবে। এই আবাসিক প্রকল্প ৭৫ একর জমির ওপর নির্মিত হচ্ছে। এতে প্রায় ১০ হাজার মানুষকে আবাসিক প্লট প্রদান করা হবে।”

    প্রকল্পের ব্যয়

    জানা গিয়েছে, সোওহাল তহশিলের ফিরোজপুর উপহার গ্রামের কাছে গড়ে উঠছে এই টাউনশিপ। এলাকাটি লখনউ-গোরখপুর ২৭ নম্বর জাতীয় সড়কের কাছে। টাউনশিপটি নির্মাণে ব্যয় হবে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা। সম্প্রতি এটি সরকারের অনুমোদন পেয়েছে। বসতির জন্য কৃষকদের কাছ থেকে কেনা হচ্ছে ১২০ বিঘা জমি। অযোধ্যা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব সত্যেন্দ্র সিং বলেন, “এই প্রকল্পের (Vashishth Kunj) জন্য ৩০ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। ইতিমধ্যেই প্রায় ২৪ হেক্টর জমি কেনা হয়েছে। বাকি জমিও শীঘ্রই কেনা হবে।” তিনি জানান, এই প্রকল্পে বসবাসযোগ্য প্লটের পাশাপাশি বাণিজ্যিক প্লটও দেওয়া হবে। উপকৃত হবেন ১০ হাজার মানুষ। প্রকল্পটি সম্পূর্ণভাবে উন্নয়ন করার পরেই কর্তৃপক্ষ তা বরাদ্দ করবে জনসাধারণের জন্য।

    আরও পড়ুন: লাগাতার আক্রমণ ও নির্যাতন বন্ধে ফের পথে বাংলাদেশের হিন্দুরা, অবরোধে অচল ঢাকা

    জানা গিয়েছে, এটা অযোধ্যার প্রথম গ্রেডেড হাই-টেক টাউনশিপ হবে। অত্যাধুনিক সমস্ত সুযোগ-সুবিধা থাকবে। টাউনশিপে থাকবে স্কুল এবং কমিউনিটি হল। নিরাপত্তার জন্য থাকবে সিসিটিভি ক্যামেরা (Vashishth Kunj)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: সন্দীপ-অভিজিতের পর কি বিনীত গোয়েল? সিবিআই এবার এগচ্ছে মাথার দিকে

    RG Kar Case: সন্দীপ-অভিজিতের পর কি বিনীত গোয়েল? সিবিআই এবার এগচ্ছে মাথার দিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর-হত্যাকাণ্ডে (RG Kar Case) এখনও পর্যন্ত গ্রেফতারের সংখ্যা ৩। শনিবার রাতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা গ্রেফতার করেছে ওঁই হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে। তাঁদের গ্রেফতারের বিরুদ্ধে আগেই সরব হয়েছিল রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি। অপরাধের মূল মাথাকে সন্ধান করতে তৃণমূলের প্রভাবশালী নেতা-মন্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদের দাবি তোলা হয়েছিল। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং পুলিশমন্ত্রী মমতাকে গ্রেফতার করার কথাও বলেছিলেন। অপর দিকে বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য, নিজের এক্স হ্যান্ডেলে সিপি বিনীত গোয়েল (Vineet Goyal) এবং মমতাকে নিশানা করে তথ্য লোপাটের অভিযোগ তুলেছেন। অবিলম্বে তাঁদেরকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদের দাবি তুলেছেন তিনি। আবার সূত্রের খবর, আগামী মঙ্গলবার, সুপ্রিম কোর্টের শুনানির পর সিপি বিনীত গোয়েলকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে তদন্তকারী অফিসাররা তার প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন।

    পুলিশ কমিশনার ধামাচাপা দিয়েছেন (RG Kar Case)?

    বিজেপি নেতা অমিত মালব্য বলেন, “টালা থানার ওসিকে গ্রেফতারের পর আরও স্পষ্ট হল, ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার ক্রাইম সিনকে সম্পূর্ণ ভাবে পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে। সমস্ত তথ্য লোপাট করে দেওয়া হয়েছে। দোষীদের বাঁচাতে প্রত্যক্ষ মদত করছে পুলিশ।” একই সঙ্গে সামাজিক মাধ্যমে কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলকে আক্রমণ করে তিনি আরও বলেন, “অভিজিৎ মণ্ডল সেই ব্যক্তি যাকে বাঁচাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। গ্রেফতারকে উপেক্ষা করতে হাসপাতালে ভর্তির চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু চিত্রনাট্যের বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। হাসপাতালের এক প্রমোটারকে ফোন করে ধমক দিয়েছিলেন মমতা। আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তাররা দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে আসছেন, নৃশংস অপরাধটি প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির ফল। কার্যত পশ্চিমবঙ্গের জনস্বাস্থ্যকে ধ্বংস করেছে। কলকাতা পুলিশের কমিশনারও (Vineet Goyal) মৃত ব্যক্তির পরিচয় প্রকাশ করতে এবং অপরাধ ধামাচাপা দিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন।”

    আরও পড়ুনঃ সিজিও থেকে বের করতেই টালা থানার সেই ‘করিতকর্মা’ ওসিকে জুতো দেখিয়ে বিক্ষোভ

    ওসিকে প্রশ্ন, কার নির্দেশ ছিল?

    সূত্রের খবর, ধৃত ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে (RG Kar Case) জেরা করে বক্তব্যে অনেক অসঙ্গতি পাওয়া গিয়েছে। তদন্তকারী অফিসাররা মনে করছেন, ইচ্ছাকৃত ভাবে কর্তব্যে গাফিলতি রয়েছে। গোটা তদন্তকে ভুল পথে পরিচালনা করেছেন ওসি। কিন্তু অভিজিৎ কেন করলেন? কার নির্দেশ? ইতিমধ্যে ডিসি ডিডি স্পেশাল, ডিসি নর্থকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। পুলিশের প্রধান হিসেবে বিনীত গোয়েলের ভূমিকা তাই প্রশ্নের মুখে।

    জুনিয়র ডাক্তাররা গত ৯ অগাস্ট থেকে ন্যায় বিচারের (RG Kar Case) জন্য টানা রাজপথে আন্দোলন করছেন। সন্দীপ-অভিজিৎ গ্রেফতারের পর তাঁরা বলেন, “আমাদের বোন অভয়ার মৃত্যু একটি সংগঠিত প্রাতিষ্ঠানিক অপরাধ। সন্দীপ ঘোষ অত্যন্ত দুর্নীতিগ্রস্ত লোক। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে কুর্নিশ জানাই। কান ধরা পড়েছে এবার মাথাও সমানে আসবে। যতক্ষুণ ন্যায় বিচার না পাব, আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indonesia: ভারত-ইন্দোনেশিয়ার ৭৫ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্ক, স্মরণে কবিগুরুর ফলক উন্মোচন বালিতে

    Indonesia: ভারত-ইন্দোনেশিয়ার ৭৫ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্ক, স্মরণে কবিগুরুর ফলক উন্মোচন বালিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর বালির (Indonesia) হায়াত রিজেন্সিতে শুরু হয়েছে ‘ইকোস অ্যাক্রোস দ্য ওয়েভস: ইন্টারসেকশনস অফ ইন্ডিয়া অ্যান্ড ইন্দোনেশিয়ার শেয়ার্ড কালচারাল হেরিটেজ রিভিজিটিং’ নামের একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন। রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর এই সম্মেলন শেষ হবে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। জানা গিয়েছে, আন্তর্জাতিক এই সম্মেলনটি বালিতে ভারতের কনস্যুলেট জেনারেল, মওলানা আবুল কালাম আজাদ ইনস্টিটিউট অফ এশিয়ান স্টাডিজ, ভারত (India) সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রক এবং ইনস্টিটিউট অফ সোশ্যাল অ্যান্ড কালচারাল স্টাডিজ দ্বারা আয়োজিত হচ্ছে। উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলির কর্তাব্যক্তিরা জানিয়েছেন, বর্তমানে ভারত (India) এবং ইন্দোনেশিয়া-এই দুই দেশই নিজেদের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭৫ বছর উদযাপন করছে। তাই এই সম্মেলনের লক্ষ্য হল দুই দেশের (Indonesia)  মধ্যে সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান ও ভাব বিনিময়কে আরও বাড়িয়ে তোলা।

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে সম্পর্কিত বালি (Indonesia)

    শনিবার ১৪ তারিখ সকালে এই সম্মেলনে ভারত-ইন্দোনেশিয়ার যৌথ  প্রতিনিধিদল উত্তর বালির মুন্ডুক পরিদর্শন করে। এই স্থানটি এশিয়ার প্রথম নোবেলজয়ী বাঙালি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। ১৯২৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এখানে অবস্থান করেন বিশ্বকবি। জানা যায়, রবি ঠাকুরের সফরের বেশ কয়েক সপ্তাহ আগে, ক্যাথরিন মায়ো বিতর্কিত একটি বই লেখেন, যার নাম- মাদার ইন্ডিয়া। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত হয়েছিল এই বইটি। তাঁর বইয়ে মায়ো লেখেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাল্যবিবাহকে সমর্থন করেছিলেন। এই মিথ্যাচারের জবাবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বালির ডাকবাংলোতে অবস্থানকালে একটি প্রবন্ধ রচনা করেন। এই রচনাটি পরে বিশ্বের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।

    ফলক উন্মোচন (Indonesia)  

    গতকাল শনিবারই কবিগুরুর স্মরণে বালিতে (Indonesia) একটি ফলক উন্মোচন করা হয়। ইন্দোনেশিয়ায় ভারতের রাষ্ট্রদূত সন্দীপ চক্রবর্তী এটি উদ্বোধন করেন। মনে করা হচ্ছে, এর মাধ্যমে বর্তমান প্রজন্মকে ইন্দোনেশিয়ায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবস্থান এবং কর্মকাণ্ড নিয়ে অবহিত করা যাবে।

     

    আরও পড়ুনঃ “মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি থেকে কার্যত ঘাড়ধাক্কা দিয়ে ফেরানো হয়েছে”, অভিযোগ জুনিয়র ডাক্তারদের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share