Author: user

  • Daily Horoscope 14 September 2024: সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 14 September 2024: সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়তি ব্যবসা থাকলে বিনিয়োগ করবেন না।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে  বিশেষ আলোচনা হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) বুদ্ধির ভুলে ক্ষতি হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় কর্মচারীর সঙ্গে বিবাদে যাবেন না।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মিথুন

    ১) মনের মতো স্থানে ভ্রমণের জন্য আনন্দ লাভ।

    ২) মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান।

    ৩) সাবধানতা অবলম্বন করুন।

    কর্কট

    ১) কর্মক্ষেত্রে উন্নতি শেষ মুহূর্তে গিয়ে আটকে যাওয়ায় মানসিক চাপ বৃদ্ধি।

    ২) সকাল থেকে স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    সিংহ

    ১) খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) সপরিবার ভ্রমণে বাধা।

    ৩) সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) কোনও নিকটাত্মীয়ের চক্রান্তে সংসারে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় লাভ বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    তুলা

    ১) দুর্বুদ্ধির উদয় হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় শত্রুর দ্বারা ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যবসার ক্ষেত্রে তর্ক ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ২) আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    ধনু

    ১) কর্মক্ষেত্র পরিবর্তনের সুযোগ।

    ২) আর্থিক উন্নতির জন্য খুব ভালো সময়।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মকর

    ১) বিষয়সম্পত্তি কেনাবেচা নিয়ে গুরুজনের সঙ্গে মনোমালিন্য হতে পারে।

    ২) কোনও মহিলার জন্য পরিবারে আনন্দ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ৩) দিনটি কম বেশি ভালোই কাটবে।

    কুম্ভ

    ১) সকালের দিকে পেটের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন।

    ২) কিছু কেনার জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) সপরিবার ভ্রমণে যাওয়ার আলোচনা এখন বন্ধ রাখাই ভালো।

    ২) সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: দাড়িভিটকাণ্ড এবং ভোটে নিহতদের তিন পরিবারকে চাকরি দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: দাড়িভিটকাণ্ড এবং ভোটে নিহতদের তিন পরিবারকে চাকরি দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দাড়িভিটকাণ্ড, পঞ্চায়েত এবং লোকসভার ভোটের সময় নিহতদের তিন পরিবারকে চাকরি (Job) দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। প্রতিবছর বিধানসভায় নিজের দফতরে তিনজনকে চাকরি দিতে পারেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। এবছর সেই চাকরি দিলেন নন্দীগ্রামের এই বিজেপি বিধায়ক। বিজেপির দাবি, ২০১৮ সালে উত্তর দিনাজপুরে দুই ছাত্রের মৃত্যু হয়েছিল পুলিশের গুলিতে। একই ভাবে গত পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং লোকসভার নির্বাচনে তৃণমূল দুষ্কৃতীদের আক্রমণে বিজেপি কর্মীদের মৃত্যু হলে এদিন চাকরির কথা ঘোষণা করেন তিনি।

    গ্রুপ-ডি পদে চাকরি দিলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)

    স্কুলে উর্দু নয়, বাংলা শিক্ষকের দাবি করায়, ২০১৮ সালে প্রকাশ্যে স্কুলচত্বরে বন্দুকের গুলিতে প্রাণ হারিয়েছিলেন রাজেশ সরকার এবং তাপস বর্মণ। সেই খুনের বিচারের মামলা এখনও হাইকোর্টে চলছে। দোষীরা তৃণমূল ঘনিষ্ঠ বলে দাবি উভয় পরিবারের। ঘটনায় সেই সময় রাজ্য রাজনীতি ব্যাপক উত্তাল হয়ে উঠেছিল। এবার এই মৃত ছাত্র রাজেশের ভাই সুজিত সরকারকে চাকরি দিয়েছেন শুভেন্দু। অপর দিকে গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ডায়মন্ড হারবারে নিহত ভোলানাথ মণ্ডলের স্ত্রী রূপালি মণ্ডল এবং গত লোকসভা নির্বাচনের সময়ে নন্দীগ্রামে হিংসায় নিহত বিজেপি কর্মী রথিবালা আড়ির নাতি অভিজিৎ আড়িকে চাকরি দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। প্রত্যেককে গ্রুপ-ডি পদে নিযুক্ত করা হয়েছে। রাজ্য সরকার তিন জনকে বেতন দেবে। 

    আরও পড়ুনঃ ‘‘বিচারাধীন বিষয়ে আলোচনা হলে লাইভে আপত্তি কেন?’’ প্রশ্ন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির

    কী বলেলন শুভেন্দু?

    ক্রমাগত খুন-হত্যার রাজনীতির বিরুদ্ধে সরব হয়ে রাজ্যের শাসক দলকে তীব্র আক্রমণ করেন বিরোধী দলনেতা। বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিন বলেন, “দাড়িভিটের ঘটনা যে সময়ে ঘটেছিল, তখন আমি তৃণমূলে ছিলাম। সৌভাগ্যবশত, ওই পরিবারের সদস্যকে চাকরি (Job) দেওয়ার সুযোগ আমিই পেলাম।’’ রাজ্যের মমতা সরকারের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে বার বার প্রশ্ন তোলেন তিনি। সামনেই ২০ সেপ্টেম্বর। এই দিনে উত্তাল হয়ে উঠেছিল উত্তর দিনাজপুরের দাড়িভিট হাইস্কুল। স্কুলের বোমাবাজি করে ছাত্র-ছাত্রীদের উপর ব্যাপক নির্যাতন করেছিল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। সেই সময় মমতা ছিলেন প্যারিস সফরে। তিনি ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত করে দোষীদের গ্রেফতারের কথা না বলে, আরএসএস এবং বিজেপির ষড়যন্ত্র বলে মন্তব্য করেছিলেন। এই নিয়ে গোটা উত্তরবঙ্গে ব্যাপক ভাবে ছাত্র আন্দোলন হয়েছিল। মামলা পরবর্তী সময়ে কলকাতা হাইকোর্টে গেলে এনআইএ-তদন্ত সংস্থাকে ভার দেওয়া হয়। একই ভাবে ভোট-পরবর্তী হিংসা, বিজেপি কর্মীদের রাজনৈতিক অধিকার সুরক্ষা এবং আইনের শাসন নিয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে তীব্র তোপ দাগেন শুভেন্দু অধিকারী।

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: সমাধানসূত্র অধরা! “সরাসরি সম্প্রচারে রাজ্য সরকারের কীসের ভয়?’’ প্রশ্ন জুনিয়র ডাক্তারদের

    RG Kar Incident: সমাধানসূত্র অধরা! “সরাসরি সম্প্রচারে রাজ্য সরকারের কীসের ভয়?’’ প্রশ্ন জুনিয়র ডাক্তারদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Incident) অধরাই রয়ে গেল সমাধানসূত্র। মঙ্গল, বুধের পর বৃহস্পতিতেও ভেস্তে গেল মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠকের সম্ভাবনা। লাইভ স্ট্রিমিংয়ের শর্ত রাজ্য না মানায় বৈঠকে রাজি হননি আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা। তাঁদের প্রশ্ন, “সরাসরি সম্প্রচারে রাজ্য সরকারের কীসের ভয়?’’ কেন তাঁরা এই লাইভ স্ট্রমিংয়ের বিষয়ে অনড়, ঠিক কোন আশঙ্কায়, সেই কারণও খোলসা করলেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

    ভয়ের কারণ খোলসা

    বৃহস্পতিবার মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ আন্দোলনকারীদের ইমেল পাঠান। জানান তাঁদের সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জুনিয়র ডাক্তাররাও বৈঠকে যোগ দিতে আগ্রহী হন। তবে বৈঠকের সরাসরি সম্প্রচার চেয়ে জুনিয়র ডাক্তারেরা যে শর্ত দিয়েছিলেন, তা না মানায় ভেস্তে গেল বৈঠক। সেখান থেকে স্বাস্থ্যভবনের ধর্নাস্থলে ফিরে এসে আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তাররা জানিয়ে দেন, আন্দোলন চলবে। জুনিয়র চিকিৎসকদের তরফে দেবাশিস হালদার বলেন, ‘‘আমরা মুখ্যমন্ত্রীর মত অত বড় রাজনৈতিক ব্যক্তি নই। সেই কারণেই ভয় লাগছিল। যদি আমাদের কোনওভাবে চাপ দেওয়া হয়, তখন কী হবে? সেই কারণেই আমরা বারবার সরাসরি সম্প্রচারের কথা বলেছি ৷ তাহলে একটি স্বচ্ছতা থাকে।’’

    রাজ্যের আপত্তি

    বৃহস্পতিবার বিকেলে নবান্নে যান জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctors Protest) ৩২ জনের প্রতিনিধি দল। সকলকেই নবান্নের সভাগৃহে বৈঠকে প্রবেশের অনুমতিও দেওয়া হয়। তত ক্ষণে রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যর সঙ্গে সেখানে অপেক্ষা করছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সভাগৃহে আর প্রবেশ করেননি চিকিৎসকরা। বৈঠকের সরাসরি সম্প্রচার নিয়ে শুরু হয় টানাপড়েন। আন্দোলনকারীরা জানিয়ে দেন, তাঁদের এই শর্ত না মানলে বৈঠকে প্রবেশ করবেন না। একে একে এসে চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন মুখ্যসচিব মনোজ, স্বরাষ্ট্র সচিব নন্দিনী চক্রবর্তী, রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার, এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতিম সরকার, এডিজি আইনশৃঙ্খলা মনোজ ভার্মা। কিন্তু আন্দোলনকারীরা ছিলেন অনড়। এই আবহে মুখ্যসচিব এবং রাজ্যপুলিশের ডিজি সাংবাদিক বৈঠক করে জানিয়ে দেন, এই শর্ত মানছে না রাজ্য। সাংবাদিক বৈঠক করেন মমতা। সেখানে তিনি দাবি করেন, কেউ কেউ (আন্দোলনকারী) বিচার চান না। চান ক্ষমতার চেয়ার।

    আন্দোলন চলবে

    নবান্নে দাঁড়িয়েই পাল্টা সাংবাদিক বৈঠক করেন আন্দোলনকারীরা। তাঁরা দাবি করেন, চেয়ারে ভরসা রেখেই এসেছিলেন, তাই চেয়ার তাঁরা চান না। চান উন্নত স্বাস্থ্য পরিকাঠামো। চান নিজেদের বোনের বিচার। সে কারণেই চলবে তাঁদের অবস্থান। এর পর নবান্ন থেকে বেরিয়ে রওনা হন স্বাস্থ্যভবনের উদ্দেশে। সেখানে পৌঁছে তাঁরা জানিয়ে দেন, ৩৩ দিন পথে থেকেছেন, প্রয়োজনে আরও ৩৩ দিন পথে থাকবেন তাঁরা। তবু বিচারের দাবি থেকে সরবেন না। তাঁদের কথায়, “সরাসরি সম্প্রচারে রাজ্য সরকারের কিসের ভয়? আমরা ন্যায়বিচারের দাবি নিয়ে গিয়েছিলাম। যাতে কর্মস্থলে নিরাপত্তা থাকে এবং কর্মস্থলে গণতান্ত্রিক পরিবেশ থাকে, সে নিয়ে আলোচনা করতে গিয়েছিলাম।’’ দেবাশিস হালদার বলেন, ‘‘আমাদের আশা ছিল আজকের বৈঠককে নিয়ে। আমরা সবাই জানতাম আজকে বৈঠকটা হবে। আমরা যদি জানতাম বৈঠকটা হবে না তাহলে এতদূর যেতামই না। আমরা হতাশ। আমাদের এই আন্দোলন স্বাস্থ্যভবনের সামনে চলবে।’’

    আরও পড়ুন: মাইগ্রেনের যন্ত্রণায় মাথা ছিঁড়ে যাচ্ছে? ঘরোয়া উপাদানেই পেতে পারেন আরাম

    জুনিয়রদের পাশে সিনিয়ররা

    কোন কোন জুনিয়র ডাক্তার (Junior Doctors Protest) কাজে যোগ দিলেন, এবার খতিয়ে দেখবে স্বাস্থ্য ভবন। বৃহস্পতিবার মেডিক্যাল কলেজগুলির কাছে কাজে যোগ দেওয়া জুনিয়র ডাক্তারদের তালিকা চেয়েছে রাজ্য। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের তরফে রাজ্যের সব হাসপাতালকে জরুরি ভিত্তিতে নির্দেশ পাঠিয়ে বলা হয়, দুপুর ২টোর মধ্যে জমা দিতে হবে ওই সংক্রান্ত রিপোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের ৭২ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও কাজে যোগ দেননি কেউ। এই আবহেই এবার স্বাস্থ্য ভবন জানিয়ে দিল, কারা কাজে আসছেন, অবিলম্বে জমা দিতে হবে সেই সংক্রান্ত রিপোর্ট। রাজ্যের সব হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকেই ওই নির্দেশ পাঠানো হয়েছে। তবে, এই রিপোর্ট তলবের সঙ্গে সঙ্গেই রাজ্য সরকারকে হুঁশিয়ারি দেয় সিনিয়র ডাক্তাররা। আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনও রকম শাস্তিমূলক পদক্ষেপ করা হলে কর্মবিরতির পথে যাবেন বলে জানিয়ে দেন সিনিয়র ডাক্তাররাও। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য ভবনের সামনে সাংবাদিক বৈঠক করে ১০টি চিকিৎসক সংগঠনের সদস্যরা জানান, প্রয়োজনে সরকারি এবং বেসরকারি দুই হাসপাতালেই কর্মবিরতি শুরু করবেন তাঁরা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 13 September 2024: যানবাহন খুব সাবধানে চালাতে হবে, বিপদের আশঙ্কা রয়েছে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 13 September 2024: যানবাহন খুব সাবধানে চালাতে হবে, বিপদের আশঙ্কা রয়েছে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সন্তানদের নিয়ে সংসারে কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ২) আইনি সমস্যা থেকে মুক্তিলাভ।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    বৃষ

    ১) ধর্মালোচনায় আপনার সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ২) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মিথুন

    ১) যানবাহন খুব সাবধানে চালাতে হবে, বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।

    ২) প্রেমের ক্ষেত্রে দিনটি শুভ।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    কর্কট

    ১) কোনও সন্দেহজনক ব্যক্তি থেকে সাবধান।

    ২) নতুন কাজের প্রতি ঝোঁক বৃদ্ধি পাবে। 

    ৩) কারও সঙ্গে বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) কর্মচারীর জন্য ব্যবসায় বিবাদ হতে পারে।

    ২) ভ্রমণের পক্ষে দিনটি শুভ নয়।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কন্যা

    ১) প্রেমের ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ।

    ২) কুটিরশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের অগ্রগতি হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    তুলা

    ১) ভালো কথার দ্বারা অন্যকে প্রভাবিত করতে পারবেন।

    ২) দুপুর নাগাদ ব্যবসা ভালো হবে।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রিয়জনের কুকর্মের জন্য বাড়িতে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    ধনু

    ১) চাকরিতে সুখবর আসতে পারে।

    ২) রক্তচাপ নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    মকর

    ১) শারীরিক অবস্থা খারাপ থাকায় কর্মে ক্ষতির আশঙ্কা।

    ২) আপনার সহিষ্ণু স্বভাবের জন্য সংসারে শান্তি রক্ষা পাবে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    কুম্ভ

    ১) কাজের চাপে সংসারে সময় না দেওয়ায় বিবাদ হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় কিছু পাওনা আদায় হতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    মীন

    ১) সন্তান-স্থান শুভ।

    ২) আজ কোনও সুসংবাদ পাওয়ার জন্য মন ব্যাকুল থাকবে।

    ৩) সমাজে আপনার প্রশংসা বৃদ্ধি পাবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Junior Doctors: জুনিয়র ডাক্তারদের শাস্তি হলেই দেশজুড়়ে আন্দোলন, হুঁশিয়ারি সর্বভারতীয় চিকিৎসক সংগঠনগুলির

    Junior Doctors: জুনিয়র ডাক্তারদের শাস্তি হলেই দেশজুড়়ে আন্দোলন, হুঁশিয়ারি সর্বভারতীয় চিকিৎসক সংগঠনগুলির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ড (RG Kar) ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে রাজ্যে আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctor) পাশে দাঁড়িয়ে নিজেদের অবস্থান ফের স্পষ্ট করল সর্বভারতীয় চিকিৎসক সংগঠনগুলি। জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে রয়েছেন তাঁরা। আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনও রকম শাস্তিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলে কর্মবিরতির পথে যাবেন বলে জানিয়ে দিলেন সিনিয়র ডাক্তারেরাও। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্যভবনের সামনে সাংবাদিক বৈঠক করে ১০টি চিকিৎসক সংগঠনের সদস্যেরা জানালেন, প্রয়োজনে সরকারি এবং বেসরকারি দুই হাসপাতালেই কর্মবিরতি শুরু করবেন তাঁরা।

    দেশজুড়ে আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি (Junior Doctors)

    সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটার মধ্যেই কাজে যোগ দিতে হবে জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctors)। সেই সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। কাজে তো তাঁরা যোগ দেননি। বরং, পাঁচ দফা দাবি নিয়ে মঙ্গলবার স্বাস্থ্যভবনের সামনে অবস্থান শুরু করেন জুনিয়র ডাক্তাররা। দাবি পূরণ না হওয়ায় রাতভর চলে ধর্না। বুধবারও চলেছে জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন। এই পরিস্থিতিতেই এবার রাজ্যকে কড়া বার্তা দিল সর্বভারতীয় চিকিৎসক সংগঠনগুলি। এমনকী তাঁরা হুমকি দেন, কাজে ফেরানোর জন্য পশ্চিমবঙ্গের বিক্ষোভরত ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলে দেশজুড়ে ফের আন্দোলনে নামতে পারেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালের হস্টেলে গড়ে উঠেছে ‘মসজিদ’! প্রতিবাদ করলেই হুমকি

    রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি

    মেডিক্যাল সার্ভিস সেন্টারের রাজ্য সম্পাদক বিপ্লব চন্দ বলেন, “আমরা সিনিয়র চিকিৎসকেরা কাজ করছি। রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে যতটা সম্ভব টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছি। সরকারের কাছে আবেদন করছি, সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালের সিনিয়র ডাক্তারদের এমন কিছু করতে বাধ্য করবেন না, যাতে মানুষের স্বাস্থ্য প্রশ্নের সামনে দাঁড়িয়ে যায়।” তিনি দাবি করেছেন, রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় দুর্নীতি রয়েছে। এই দুর্নীতি দমনের জন্য তাঁরা আবেদন করছেন। তাঁর কথায়, “স্বাস্থ্য ব্যবস্থার রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি প্রবেশ করেছে। মাথা পর্যন্ত দুর্নীতিতে নিমজ্জিত। যত পেঁয়াজের খোসা ছাড়ানো হচ্ছে, দুর্নীতি বেরিয়ে আসছে। আমরা সরকার এবং তদন্তকারী সংস্থার কাছে এই দুর্নীতিকে উৎপাটনের আবেদন করছি। সরকার এমন কোনও ঘটনা ঘটাবে না, যাতে চিকিৎসকদের (Junior Doctors) আন্দোলন হাতের বাইরে বেরিয়ে যায়।”

    জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি ‘ন্যায়সঙ্গত’

    ‘জয়েন্ট প্লাটফর্ম অফ ডক্টর্স’-এর সদস্য সুশান্ত চৌধুরী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctors) দাবি ‘ন্যায়সঙ্গত’। তিনি বলেন, “জুনিয়র জাক্তারেরা এমন কোনও দাবি করেননি, যা মানা যাবে না। এই দাবি মানার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সদিচ্ছা থাকা দরকার।” ওই সংগঠনের সদস্য তমোনাশ চৌধুরী বলেন, “সাধারণ মানুষকে সুস্থ পরিষেবা দেওয়ার জন্য এই আন্দোলন। দুঃখের ঘটনা, আমাদের বোনের মৃত্যু পর আগুন জ্বলেছে, তবে এই আগুন দীর্ঘদিন ধরে জ্বলছে।”

    ভুল তথ্য দিচ্ছে রাজ্য!

    দুর্নীতির বিরুদ্ধে সক্রিয় হয়েছে আইএমএ (ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন)। আইএমএ-র অ্যাকশন কমিটির সদস্য সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, আইএমের পক্ষ থেকে তাঁদের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হয়েছে। সদস্যপদ খারিজ করা হয়েছে। স্বাস্থ্যভবনের কাছে অভিযোগ লিপিবদ্ধ করেছি। তদন্ত কমিটি তৈরি হচ্ছে। সেই কমিটিতে অধ্যক্ষেরা রয়েছেন।” ফেডারেশন অফ রেসিডেন্ট ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন এবং অল ইন্ডিয়া রেসিডেন্টস অ্যান্ড জুনিয়র ডক্টরস জয়েন্ট অ্যাসোসিয়েশন ফোরামের বক্তব্য, সুপ্রিম কোর্টে রাজ্যের পেশ করা জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctors) কর্মবিরতির জেরে রোগী মৃত্যুর হিসেব ভুল। খুব শীঘ্রই সব রাজ্যের রেসিডেন্ট ডক্টরসরা বৈঠকে বসবেন। এই বৈঠকেই ঠিক হবে পরবর্তী কর্মসূচি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jawhar Sircar: মমতার অনুরোধ বিফলেই গেল, ধনখড়কে পদত্যাগপত্র দিলেন তৃণমূল সাংসদ জহর সরকার

    Jawhar Sircar: মমতার অনুরোধ বিফলেই গেল, ধনখড়কে পদত্যাগপত্র দিলেন তৃণমূল সাংসদ জহর সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখে রবিবারই সাংসদ পদে ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিলেন জহর সরকার (Jawhar Sircar)। বৃহস্পতিবার রাজ্যসভার (Rajya Sabha) চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজের পদত্যাগপত্র তুলে দিলেন তৃণমূল সাংসদ। বৃহস্পতিবার দুপুরেই দিল্লিতে উপরাষ্ট্রপতির কাছে সশরীরে হাজির হয়ে তাঁর হাতে পদত্যাগপত্র তুলে দেন জহর।

    তৃণমূলের সাংসদ সংখ্যা কমে দাঁড়াল ১২

    প্রসঙ্গত, জহর সরকারের (Jawhar Sircar) ইস্তফার ফলে সংসদের উচ্চকক্ষে তৃণমূলের সাংসদ সংখ্যা কমে দাঁড়াল ১২। পশ্চিমবঙ্গে মোট ১৬টি রাজ্যসভার আসন রয়েছে। তার মধ্যে একটি খালি হয়ে গেল। তৃণমূলের ১২ জন ছাড়াও বিজেপির দুই এবং বামেদের এক জন রাজ্যসভা সাংসদ রইলেন। প্রসঙ্গত, এটাই নতুন বা প্রথম নয়, ২০২২ সালে শিক্ষা দুর্নীতি মামলায় পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং গরু পাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পরে দলের বিরুদ্ধেই সরব হয়েছিলেন জহর। দলের একটা গোটা দিক পচে গিয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

    দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের পেশিশক্তির আস্ফালন

    গত রবিবার আরজি কর-কাণ্ড নিয়ে দলীয় অবস্থানের বিরোধিতা করে মমতাকে চিঠিতে জহর (Jawhar Sircar) লেখেন, ‘‘মাননীয়া মহোদয়া, বিশ্বাস করুন এই মুহূর্তে রাজ্যের সাধারণ মানুষের যে স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন ও রাগের বহিঃপ্রকাশ আমরা সবাই দেখছি, এর মূল কারণ কতিপয় পছন্দের আমলা ও দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের পেশিশক্তির আস্ফালন। আমার এত বছরের জীবনে এমন ক্ষোভ ও সরকারের প্রতি সম্পূর্ণ অনাস্থা আগে কখনও দেখিনি।’’

    মমতার মন্তব্যের বিরোধিতা

    আরজি করে মহিলা চিকিৎসকের খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় বিচারের দাবিতে আন্দোলনকে রাজনৈতিক বলেছিলেন মমতা। মুখ্যমন্ত্রীর এমন মন্তব্যে ফুঁসতে থাকে গোটা বাংলা। সেই সময়ই প্রতিবাদ জানান জহর সরকার। প্রকাশ্যেই জহর (Jawhar Sircar) লেখেন, ‘‘আমার বিশ্বাস, এই আন্দোলনে পথে নামা মানুষেরা অরাজনৈতিক এবং স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে প্রতিবাদ করছেন। অতএব রাজনৈতিক তকমা লাগিয়ে এই আন্দোলনকে প্রতিরোধ করা সমীচীন হবে না। এঁরা কেউ রাজনীতি পছন্দ করেন না। শুধু একবাক্যে বিচার ও শাস্তির দাবি তুলেছেন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vande Bharat: পুজোর আগেই বাংলা পাচ্ছে তিনটি বন্দে ভারত, কোন কোন রুটে ছুটবে এই ট্রেন?

    Vande Bharat: পুজোর আগেই বাংলা পাচ্ছে তিনটি বন্দে ভারত, কোন কোন রুটে ছুটবে এই ট্রেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগে রাজ্যবাসীর জন্য সুখবর। বিশেষ উপহার পাচ্ছে বাংলা। যাত্রীদের সুবিধার জন্য নতুন বন্দে ভারত চালু করতে চলেছে ভারতীয় রেল। জানা গিয়েছে, রাজ্যে এবার চলবে আরও তিনটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat)। আগামী রবিবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরে সেই ট্রেন চালু হবে। ওইদিন মোট ছ’টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। তার মধ্যেই থাকছে বাংলার জন্য তিনটি ট্রেন।

    কমলা রঙের বন্দে ভারত, কোন রুটে চলবে? (Vande Bharat)

    বর্তমানে হাওড়া থেকে দু’টি বন্দে ভারত (Vande Bharat) চলে। একটি নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত এবং আর একটি ওড়িশার পুরী পর্যন্ত। বন্দে ভারত নিয়ে প্রথম থেকে উচ্ছ্বাস এবং কৌতূহল ছিল যাত্রীদের মধ্যে। অল্প সময়ের মধ্যে গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দেওয়ার জন্য যাত্রীদের কাছে বেশ জনপ্রিয় এই প্রিমিয়াম ট্রেন। চাহিদার কথা মাথায় রেখে এবং যাত্রী পরিষেবায় আরও স্বাচ্ছন্দ্য আনতে এবার হাওড়া থেকে আরও তিনটি পথে বন্দে ভারত চালানোর উদ্যোগ নিল রেল। রেল সূত্রে খবর, এই তিনটি ট্রেন হল হাওড়া-ভাগলপুর, হাওড়া-গয়া এবং হাওড়া-রাউরকেল্লা। ইতিমধ্যেই এই ট্রেনগুলির কমলা রঙের বগি তৈরির কাজ সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছে। হাওড়া কোচিং ইয়ার্ডে সেগুলি চলে এসেছে। পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হবে খুব শীঘ্রই। আনুষ্ঠানিক ভাবে এই পরিষেবা চালু হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা। আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর ট্রেনগুলি ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করার সম্ভাবনা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তিনটি ছাড়াও দেওঘর থেকে বারাণসী বন্দে ভারত একই সঙ্গে চালু হবে।

    আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালের হস্টেলে গড়ে উঠেছে ‘মসজিদ’! প্রতিবাদ করলেই হুমকি

    রাজ্যে বন্দে ভারত বেড়ে হল ৯টি

    বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ থেকে মোট ছ’টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat) চলাচল করে। তার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে আরও তিনটি। বর্তমানে যে রুটগুলিতে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলাচল করে, সেই রুটগুলি হল-হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি, হাওড়া-পুরী, নিউ জলপাইগুড়ি-গুয়াহাটি, হাওড়া-পাটনা, হাওড়া-রাঁচি এবং নিউ জলপাইগুড়ি-পাটনা। রাজ্যে প্রথম বন্দে ভারত চালু হয়েছিল হাওড়া (Howrah) থেকে। সেটি হল হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি রুটে। এরপর হাওড়া-পুরী এবং এনজিপি-গুয়াহাটি বন্দে ভারত চালু হয়। ট্রেনগুলি চালিয়ে অভূতপূর্ব সাড়া মিলেছে বলে রেল কর্তৃপক্ষের দাবি। তাই এ বার আরও বেশ কয়েকটি নতুন পথে বন্দে ভারত চালানোর এই পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ

  • Madrasa Education: প্রকৃত শিক্ষার অনুপযোগী মাদ্রাসা, সুপ্রিম কোর্টকে জানাল জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন

    Madrasa Education: প্রকৃত শিক্ষার অনুপযোগী মাদ্রাসা, সুপ্রিম কোর্টকে জানাল জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত শিক্ষার জন্য উপযুক্ত নয় মাদ্রাসা। মাদ্রাসার (Madrasa Education) মতো প্রতিষ্ঠান শিশু শিক্ষা অধিকারের বিরোধী। সুপ্রিম কোর্টে একথা জানাল জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন। মাদ্রাসার কর্মপদ্ধতিও বিধিবহির্ভূত বলে সুপ্রিম কোর্টকে (Supreme Court) জানাল ন্যাশনাল কমিশন ফর প্রটেকশন অফ চাইল্ড রাইটস বা এনসিপিসিআর (NCPCR)। 

    কেন একথা বলল এনসিপিসিআর?

    কয়েকদিন আগেই একটি রায়ে এলাহাবাদ হাইকোর্ট জানায়, মাদ্রাসা (Madrasa Education)  শিক্ষা আইন, ২০০৪ ‘অসাংবিধানিক’। কারণ তা ‘ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি’কে লঙ্ঘন করে। সংবিধানের ১৪ নং অনুচ্ছেদের অধীনে মৌলিক অধিকার বিরোধীও। হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতে একাধিক মামলা জমা পড়ে। যার পর গত ৫ এপ্রিল প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়। ওই মামলা সূত্রেই জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন মাদ্রাসা সম্পর্কে নিজেদের লিখিত বক্তব্য জমা দিয়েছে শীর্ষ আদালতে (Supreme Court)।

    কী বলল কমিশন?

    ২০০৯ সালের রাইট টু এডুকেশন অ্যাক্ট বা শিক্ষার অধিকার আইনের এক্তিয়ারে পড়ে না মাদ্রাসা (Madrasa Education)। ফলে মিড ডে মিল, ইউনিফর্ম, প্রশিক্ষিত শিক্ষক দ্বারা শিক্ষা পাওয়ার অধিকার ইত্যাদি আইনি সুযোগ থেকে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হয়ে চলেছে। দেশের অন্যান্য শিক্ষার্থীদের জন্য চালু বিধিবদ্ধ শিক্ষা ব্যবস্থার সুযোগও তারা পাচ্ছে না। কমিশনের মতে, জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার মূল স্রোতের খুব অল্পই মাদ্রাসায় শেখানো হয়। মূলত ধর্মীয় শিক্ষাই প্রাধান্য পায়। সেখানে শিক্ষক নিয়োগ হয় বেসরকারি পরিচালক দ্বারা। মূলত তিন ধরনের মাদ্রাসার উল্লেখ করেছে এনসিপিসিআর। 

    তিন ধরনের মাদ্রাসা

    স্বীকৃত মাদ্রাসা– যেখানে ধর্ম শিক্ষার পাশাপাশি বিধিবদ্ধ শিক্ষার কিছুটা শেখানো হয়। এই প্রতিষ্ঠানগুলি রাজ্য মাদ্রাসা বোর্ড দ্বারা স্বীকৃত। যাদের ইউনিফায়েড ডিস্ট্রিক্ট ইনফরমেশন সিস্টেম ফর এডুকেশন কোড আছে। 
    অস্বীকৃত মাদ্রাসা– যেখানে বিধিবদ্ধ শিক্ষা ব্যবস্থার অস্তিত্ব নেই। পরিকাঠামোর ঘাটতি থাকায় রাজ্য সরকারের অনুমোদন নেই।
    ভুয়ো মাদ্রাসা– যারা কখনওই রাজ্য সরকারের অনুমোদন নেওয়ার আবেদন করেনি। এনসিপিসিআর-এর নথি অনুযায়ী দেশের সর্বত্র এমন মাদ্রাসার সংখ্যা বিপুল। এখানে সর্বোচ্চ সংখ্যক শিক্ষার্থী রয়েছে। এইসব প্রতিষ্ঠানে কেমন শিক্ষা দেওয়া হয়, শিক্ষা দেওয়ার পরিবেশ ও পরিকাঠামো আছে কিনা, তা জানা কঠিন। এখানকার শিক্ষার্থীদের তাই অশিক্ষিত হিসেবেই ধরা হয়।

    সাংবিধানিক ধারা লঙ্ঘন

    কমিশনের তরফে দাবি করা হয়েছে, মাদ্রাসায় (Madrasa Education) অন্য ধর্মের পড়ুয়াদের ইসলামিক ধর্মীয় রীতি মেনে যে শিক্ষা প্রদান করা হয়, সেটা ভারতীয় সংবিধানের বিরোধী। সেই বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের ২৮ (৩) ধারার সম্পূর্ণ বিরোধী বলে কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে। কমিশনের বক্তব্য, একটি মাদ্রাসা ‘সঠিক’ শিক্ষা গ্রহণের জন্য একটি ‘অযোগ্য স্থান’। কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষার পক্ষে সন্তোষজনক জায়গা নয় তো বটেই, এমনকী সেখানে শিক্ষার অধিকার আইন, ২০০৯-এর ধারা ২৯ এর অধীনে নির্ধারিত পাঠ্যক্রম এবং মূল্যায়ন পদ্ধতিও অনুপস্থিত। এই প্রতিষ্ঠান সাংবিধানিক আদেশের সামগ্রিক লঙ্ঘন…এবং জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট, ২০১৫-এর লঙ্ঘন করছে। কমিশনের দাবি, আদতে সংখ্যালঘু পড়ুয়াদের প্রকৃত শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি। এছাড়াও মৌলিক অধিকার–কোনও শিশুর ধর্ম, জাতি, বর্ণ, লিঙ্গ বা জন্মস্থানের ভিত্তিতে বৈষম্য না করা , শিশুদের সুস্থভাবে এবং স্বাধীনতা ও মর্যাদার সঙ্গে বিকাশের সুযোগ দেওয়া হয়, তাদের শোষণ থেকে দূরে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এনসিপিসিআর-এর দাবি, এমন একাধিক শর্ত পূরণ হয় না মাদ্রাসায়।

    আরও পড়ুন: ‘তালিবানি বাংলাদেশ’! নমাজের সময় ঢাক বন্ধের ফতোয়া, কমল দুর্গাপুজোর সংখ্যাও

    কমিশনের যুক্তি

    ধর্মীয় শিক্ষার জন্য সরকারের কোষাগার থেকে কীভাবে অর্থ খরচ করা হয়, তা ব্যাখ্যা করার জন্য গত মার্চে কেন্দ্রীয় সরকার এবং উত্তরপ্রদেশ সরকারকে নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। সেই বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের ১৪ ধারা, ২৫ ধারা, ২৬ ধারা, ২৯ ধারা এবং ৩০ ধারার বিরোধী কিনা, তাও ব্যাখ্যা করার নির্দেশ দিয়েছিল। সেই নির্দেশের ভিত্তিতে হাইকোর্টে জাতীয় শিশু অধিকার রক্ষা কমিশন জানিয়েছে, মাদ্রাসায় (Madrasa Education) শিশুদের যে শিক্ষা প্রদান করা হয়, সেটা উপযুক্ত নয়। যা ২০০৯ সালের শিক্ষার অধিকার আইনের ধারার বিরোধী। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, মাদ্রাসার ক্ষেত্রে ২০০৯ সালের শিক্ষার অধিকার আইন প্রয়োজ্য হয় না। সাধারণ স্কুলের পড়ুয়ারা যে সুযোগ-সুবিধা পায়, তা থেকে বঞ্চিত হয় মাদ্রাসার পড়ুয়ারা। শিক্ষার অধিকার আইনের আওতায় যে কোনও স্কুলকে মৌলিক শিক্ষা প্রদান করতে হয়। সেই পরিস্থিতিতে শিক্ষার অধিকার আইনের বিরোধী কোনও কর্মকাণ্ডে সমর্থন করতে পারে না রাষ্ট্র, বুধবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) এমনই অভিমত প্রকাশ করে এনসিপিসিআর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Migraine Headache: মাইগ্রেনের যন্ত্রণায় মাথা ছিঁড়ে যাচ্ছে? ঘরোয়া উপাদানেই পেতে পারেন আরাম

    Migraine Headache: মাইগ্রেনের যন্ত্রণায় মাথা ছিঁড়ে যাচ্ছে? ঘরোয়া উপাদানেই পেতে পারেন আরাম

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    মাথার এক পাশে যন্ত্রণা! আবার কখনও যন্ত্রণা শুরু হয় পিছন থেকে। আর তার পরে গোটা মাথায় অসহ্য কষ্ট। কখনও এক বেলা, আবার কখনও দু’ থেকে তিন দিন! মাথার যন্ত্রণায় কাবু হন অনেকেই। আর এর কারণ অনেক সময়েই হয় মাইগ্রেন (Migraine Headache)! চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, স্নায়ুর একাধিক কাজের জন্য মাইগ্রেন হয়। সাধারণত মস্তিষ্কের মধ্যে এক ধরনের পরিবর্তনের জেরেই এই মাইগ্রেন হয়। আর এই পরিবর্তন আলো, হাওয়া, শব্দ, গন্ধের জেরে হতে পারে। এক ধরনের সংবেদনশীলতা স্নায়ুতে তৈরি হয়। আর তার থেকেই মস্তিষ্কে এই ধরনের যন্ত্রণা হয়। তবে, কিছু ঘরোয়া উপাদানেই এই সমস্যা থেকে আরাম পাওয়া যেতে পারে। তাহলে দেখে নেওয়া যাক, কোন ঘরোয়া উপাদান মাইগ্রেনের যন্ত্রণা থেকে আরাম দিতে পারে?

    পর্যাপ্ত পরিমাণে জল ও লেবুর রস (Migraine Headache)

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে,‌ মাইগ্রেনের সমস্যা থাকলে ভুক্তভোগীদের প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ জল খাওয়া উচিত। তাহলে মাইগ্রেনের সমস‌্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তাঁরা জানাচ্ছেন, ডিহাইড্রেশন থেকে শরীরে এই ধরনের সমস্যা বেশি দেখা যায়। আবার নিয়মিত লেবুর রস খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তারা জানাচ্ছে, যে কোনও ধরনের লেবুতে একাধিক খনিজ পদার্থ থাকে। শরীরে পর্যাপ্ত খনিজ পদার্থের জোগান থাকলে সহজেই মাইগ্রেনের উপশম হয়। 

    পালং শাক খুবই উপকারী

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার মাইগ্রেন নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। তাই পালং শাক জাতীয় খাবার খেলে সহজেই মাইগ্রেনের (Migraine Headache) ভোগান্তি কমে। পাশাপাশি যে কোনও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ সব্জি নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে বিশেষজ্ঞদের একাংশ।‌ তারা জানাচ্ছে, এতে মাইগ্রেন জাতীয় রোগের দাপট কমে।

    বাদাম বাড়তি সাহায্য করে

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, বাদামে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই কাঠবাদাম হোক কিংবা কাজু, যে কোনও ধরনের বাদাম নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখার পরামর্শ দিচ্ছে বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তারা জানাচ্ছে, এতে শরীর সহজেই নানান ধরনের খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাবে। তাই মাইগ্রেন (Migraine Headache) নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

    অন্তত একটি তরকারিতে লবঙ্গ থাকুক (Migraine Headache)

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, লবঙ্গ খুবই উপকারী। লবঙ্গে রয়েছে নানান খনিজ। সর্দি-কাশিতে ভুগলে লবঙ্গ খুব উপকার দেয়।‌ আবার মাইগ্রেনের সমস্যাতেও লবঙ্গ সাহায্য করে। তাই দিনের যে কোনও একটি তরকারিতে লবঙ্গ (Home Ingredients) ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছে বিশেষজ্ঞদের একাংশ। এতে মাইগ্রেনের সমস‌্যা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2024: দশমীর দিন পান্তা ভাত, বোয়াল ও রাইখোর মাছ দিয়ে ভোগ দেওয়া হয় মাকে!

    Durga Puja 2024: দশমীর দিন পান্তা ভাত, বোয়াল ও রাইখোর মাছ দিয়ে ভোগ দেওয়া হয় মাকে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাল বাড়ির পুজো ৷ বাড়ির পুজো হলেও তা এখন বারোয়ারি হয়ে গিয়েছে কালের নিয়মে৷ তবে পুরনো রীতি মেনেই করা হয় মায়ের আরাধনা ৷ বালুরঘাটের অন্যতম বনেদি বাড়ি ছিল এই পাল বাড়ি ৷ কংগ্রেস পাড়ার পাল বাড়ির এই দুর্গাপুজোর (Durga Puja 2024) শুরুটা ঠিক কবে, তা অবশ্য সঠিকভাবে জানা নেই কারোর ৷ তবে স্থানীয়দের কথায়, ৪০০ বছর আগে আত্রেয়ী নদীর পাশে নিজের বাড়িতেই মায়ের পুজো শুরু করেছিলেন গৌরী পাল। সে সময় থেকে একই নিয়মে হয়ে আসছে মাতৃবন্দনা ৷ স্থানীয়দের বক্তব্য, এক সময় বালুরঘাটের প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন গৌরী পাল ৷ তিনিই প্রথম এই পুজোর প্রচলন করেন। খড় ও বাঁশের তৈরি মন্দিরে দেবীর পুজো শুরু হয়। গৌরী পাল এবং তাঁর উত্তরসূরিদের অবর্তমানে আজ থেকে প্রায় 8৫ বছর আগে পাল বাড়ির দুর্গাপুজোর দায়িত্ব নেন প্রতিবেশীরা। বর্তমানে বারোয়ারি কমিটির উদ্যোগে পুজোর আয়োজন করা হয় ৷ তবে বারোয়ারির উদ্যোগে হলেও এখনও এই পুজো পাল বাড়ির দুর্গাপুজো নামেই পরিচিত৷

    পুজো করে আসছেন মহিলারা (Durga Puja 2024)

    কথিত আছে, এখানে নিষ্ঠার সঙ্গে মায়ের কাছে কেউ কিছু মানত করলে তা পূরণ হয় । অন্য জেলা থেকেও দর্শনার্থীরা এই পুজোয় সামিল হন ৷ এই পুজোর বিশেষত্ব, নবমী ও দশমীর দিনে মা-কে পান্তা ভাত, বোয়াল মাছ ও রাইখোর মাছের ভোগ দেওয়া হয়। অন্যদিন অবশ্য নিরামিষ ভোগই দেওয়া হয়। পান্তা ভোগ যেদিন হয়, সেদিন ভিড় সবচেয়ে বেশি হয়। দীর্ঘদিন ধরে এলাকার মহিলারা এই পুজো করছেন৷

    ষষ্ঠী বলে কিছু নেই

    পাল বাড়ির পুজোর উদ্যোক্তারা বলেন, এই মন্দিরের পাশেই আত্রেয়ী নদী ছিল (Balurghat)৷ পরবর্তীকালে নদীর দিক পরিবর্তনের কারণে এদিকে নদীটি নেই ৷ ইতিহাস সঠিক না জানলেও শুনেছি এক সন্ন্যাসী প্রথম নদীর ধারে এখানে পুজো শুরু করেছিলেন৷ পরবর্তীকালে গৌরী পাল এই পুজো (Durga Puja 2024) শুরু করেন৷ কিন্তু একটা সময় তাঁর বংশধরেরা এই পুজো করতে পারেননি ৷ তখন থেকেই স্থানীয়রা নিজেদের মনে করে এই পুজোর আয়োজন করে আসছেন৷ তবে রীতি মেনেই পুজো করা হয় ৷ তাঁরা বলেন, আমাদের এখানে ষষ্ঠী বলে কিছু নেই ৷ শিব পুজো ও বেল বরণ করে ঠাকুরের অধিবাস হয় ৷ আরতি করে মা-কে বরণ করা হয় ৷ আর দশমীর দিন পান্তা ভাত ও বোয়াল মাছ দিয়ে মাকে ভোগ দেওয়া হয়। পঞ্জিকা মেনে সময়ের মধ্যে পুজো শেষ করার চেষ্টা করা হয়৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share