Author: user

  • Bangladesh border: বাংলাদেশ সীমান্তে বাড়ছে ভিড়, ফাঁকা জায়গায় কাঁটাতার বসাতে তৎপর বিএসএফ

    Bangladesh border: বাংলাদেশ সীমান্তে বাড়ছে ভিড়, ফাঁকা জায়গায় কাঁটাতার বসাতে তৎপর বিএসএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশে ধর্মীয় অত্যাচারের শিকার হয়েছে সংখ্যালঘু হিন্দুরা। মৌলবাদী দুষ্কৃতীদের অত্যাচারে মানুষের জীবন বিপন্ন। জামাত এবং বিএনপি সমর্থক গুন্ডাদের অত্যাচার থেকে বাঁচতে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে (Bangladesh border) বাংলাদেশি হিন্দুদের ক্রমশ ভিড় বাড়ছে। এই ভিড়ের বেশির ভাগ মানুষ ধর্মীয় অত্যাচারের শিকার। তাঁরা শরণার্থী হিসাবে হয়তো আশ্রয় চান ভারতে। একই ভাবে সেই দেশের জঙ্গিরাও অবৈধ অনুপ্রবেশ করে নাশকতা মূলক ঘটনা ঘটাতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে ভারতের সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী বিএসএফ (BSF), এতদিন পর্যন্ত খোলা পড়ে থাকা বর্ডারগুলিতে কাঁটাতারের বেড়া দিতে অত্যন্ত তৎপর হয়ে উঠেছে। প্রশাসন এবং বিএসএফ দ্রুত কদমে কাজ শুরু করেছে।

    ২২৪ কিমি সীমান্তে কাঁটাতার বসাতে তোরজোড় (Bangladesh border)  

    সূত্রে জানা গিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে ২২০০ কিলোমিটার জুড়ে আন্তর্জাতিক সীমান্ত (Bangladesh border) রয়েছে। তাঁর মধ্যে এখনও পর্যন্ত ১৬০০ কিলোমিটার এলাকায় কাঁটাতার বসেছে। বাকি যেখানে এখনও তার বসেনি, তার একটা বড় অংশ আবার নদী দিয়ে ঘেরা। এখন ২২৪ কিলোমিটার সীমান্তে কাঁটাতার বসানোর তোরজোড় চলছে। জমির বন্দোবস্ত করার চেষ্টাও চলছে জোরকদমে। ইতিমধ্যে ৪৩ কিমি এলাকায় জমি অধিগ্রহণের কাজ শেষ হয়েছে। আবার মমতার মন্ত্রিসভা ২৬৭ কিমি জমি কেনার বিষয়ে ছাড়পত্র দিয়েছে। অপরদিকে, ১১২.৩ কিমি জমি কিনতে রাজ্যকে ২২১ কোটি টাকা সাহায্য পাঠিয়েছে কেন্দ্র। আরও ১৫৪ কিমি জমি কেনার হিসেব কেন্দ্রকে দিয়েছে রাজ্য। ফলে সীমান্তকে সুরক্ষিত করা বিএসএফের কাছে প্রাথমিক বিষয়। বাংলাদেশের অশান্ত এবং উদ্বেগজনক পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে প্রচুর জেলবন্দি দুষ্কৃতীরা ছাড়া পেয়েছে। ফলে জেএমবি বা আল-কায়েদা জঙ্গিরা যাতে অবাধে অনুপ্রবেশ করতে না পারে, সেই দিকের কথা মাথায় রেখে বিএসএফ (BSF) এই কোচবহার সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়ার বিষয়ে বিশেষ নজর দিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ ‘‘বাংলাদেশের পর এবার ভারতের পালা’’! হুমকি দিয়ে যুবক গ্রেফতার, মিলল জঙ্গি-যোগ

    হিন্দুদের সুরক্ষার বার্তা অন্তর্বর্তী সরকারকে

    বাংলাদেশে গঠন হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। মোট ১৭ সদস্যের একটি নতুন মন্ত্রীসভা গঠন করা হয়েছে। প্রধান করা হয়েছে নোবেল জয়ী মহম্মদ ইউনূসকে। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছাড়তেই সেই দেশে সংখ্যালঘু হিন্দু-বৌদ্ধদের টার্গেট করেছে মৌলবাদী দুষ্কৃতীরা। আওয়ামি লিগের অবশ্য দাবি, সবটাই ছাত্র আন্দোলনের নামে জামাত শিবির এবং বিএনপির ষড়যন্ত্র। দেশে হিন্দুদের ধর্মীয়স্থল মন্দির, মঠে আগুন দিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করা হয়েছে। একাধিক জেলায় মসজিদের মাইকে ঘোষণা করে হিন্দুদের বাড়ি-ঘর, দোকানপাট, ব্যবসার কেন্দ্রে ব্যাপক ভাবে আক্রমণ করা হয়েছে। হিন্দু মহিলাদের বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করার অভিযোগও উঠেছে। সামাজিক মাধ্যমে একাধিক জায়গার অত্যচার-আর্তনাদের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে হিন্দুদের জীবন-সম্পত্তি সুরক্ষা করার বার্তা পাঠিয়েছেন। এই অবস্থায় বাংলাদেশ সীমান্তকে (Bangladesh border) আরও সুরক্ষিত করতে ময়দানে নেমে পড়েছে বিএসএফ (BSF)।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jhulan Yatra 2024: এ বছর ঝুলনযাত্রা কবে? কেন পালিত হয় এই উৎসব? জানুন কাহিনি

    Jhulan Yatra 2024: এ বছর ঝুলনযাত্রা কবে? কেন পালিত হয় এই উৎসব? জানুন কাহিনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্মের (Hindu Dharma) অন্যতম জনপ্রিয় উৎসব হল ঝুলন যাত্রা (Jhulan Yatra 2024)। এই উৎসব প্রতি বছর শ্রাবণ মাসে পালিত হয়। ইংরেজি মাস হিসেবে দেখলে জুলাই-অগাস্টের মধ্যেই পড়ে ঝুলন যাত্রা। কৃষ্ণভক্ত বৈষ্ণবদের মধ্যে সবচেয়ে বড় উৎসব মনে করা হয় ঝুলন যাত্রাকে। ঝুলন উৎসব পূর্ণিমায় অনুষ্ঠিত হয় তাই একে শ্রাবণী পূর্ণিমাও বলা হয়। শ্রাবণ মাসের শুক্লা পক্ষের একাদশী তিথি থেকে রাখিপূর্ণিমা — এই পাঁচ দিন ধরে ঝুলনযাত্রা পালন করা হয়। দোলযাত্রা এবং জন্মাষ্টমীর মতোই কৃষ্ণ ভক্তরা এই উৎসবে প্রভুর বন্দনায় মেতে ওঠেন। ২০২৪ সালের ঝুলন যাত্রা অনুষ্ঠিত হবে ৩১ শ্রাবণ শুক্রবার। ইংরেজি তারিখ হিসেবে ১৬ অগাস্ট।

    হিন্দু বাড়িগুলিতেও রাধাকৃষ্ণের ভক্তরা এই উৎসব (Jhulan Yatra 2024) পালন করেন

    দেশজুড়েই পালিত হয় এই উৎসব (Jhulan Yatra 2024)। এর মধ্যে মথুরা, বৃন্দাবন, পুরী ও মায়াপুর- ঝুলন যাত্রার জন্য সবচেয়ে বিখ্যাত হয়ে রয়েছে। ঝুলন যাত্রাকে কেন্দ্র করে লক্ষ লক্ষ ভক্তদের পা পড়ে মথুরা-বৃন্দাবন-পুরী-মায়াপুরে। বৃন্দাবনের মধ্যে শ্রী রূপ-সনাতন গৌড়ীয় মঠ, বাঁকেবিহারী মন্দির এবং রাধারমণ মন্দির, মথুরার দ্বারকাধীশ মন্দির, পুরীর গৌড়ীয় মঠ, ইস্কন মন্দির, গোবর্ধন পীঠ, শ্রী রাধা কান্ত মঠ, শ্রী জগন্নাথ বল্লভ মঠ এবং মায়াপুরের ইসকন প্রভৃতি স্থানে এই উৎসব অত্যন্ত জাঁকজমকের সঙ্গে পালিত হয়। দোলনায় অধিষ্ঠিত করা হয় রাধাকৃষ্ণের মূর্তি। ভক্তরা কৃষ্ণ বন্দনায় মেতে ওঠেন। তবে শুধুমাত্র মন্দিরেই নয়, এর পাশাপাশি হিন্দু (Hindu Dharma) বাড়িগুলিতেও রাধাকৃষ্ণের ভক্তরা, এই উৎসব পালন করেন। দুই মূর্তিকে সাজিয়ে পুজো করা হয়। প্রতি পাড়াতেই হিন্দু বালক-বালিকারা এদিন রাধাকৃষ্ণের বেশে সেজে ওঠে।

    শ্রীকৃষ্ণকে হলুদ রঙের বস্ত্র পরালে মিলবে শুভ ফল

    পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে শুধুমাত্র মায়াপুরই নয়, এর পাশাপাশি নবদ্বীপ ও শান্তিপুরেও ঝুলনযাত্রা বড় করেই পালিত হয়। ঝুলন যাত্রায় (Jhulan Yatra 2024) ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বাল্যকাল থেকে কিশোর বয়স পর্যন্ত পৌরাণিক ঘটনাগুলিকে পুতুল দিয়ে সাজানো হয়। ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে, ঝুলন উৎসবে রাধার সঙ্গে শ্রীকৃষ্ণকে দোলনায় অধিষ্ঠিত করলে ভগবানের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। কলকাতার বরানগরের পাটবাড়ি আশ্রম ও বউ বাজারের বিখ্যাত রামকানাই অধিকারীর বাড়িতে ঝুলনযাত্রা উৎসব দেখার জন্য প্রচুর ভক্তের সমাগম হয়। হিন্দু শাস্ত্রবিদরা বলছেন, ঝুলন যাত্রার বিশেষ দিনে শ্রীকৃষ্ণকে হলুদ রঙের বস্ত্র পরিয়ে, হলুদ মিষ্টি, হলুদ ফল, হলুদ ফুল সহযোগে পুজো করলে বিশেষ সুফল মেলে। এর পাশাপাশি ঝুলন যাত্রার উৎসবে ময়ূরের পালক কিনে তা ভগবানের পাশে রাখলে খুব তাড়াতাড়ি শুভ ফল পাওয়া যায়।

    ঝুলন যাত্রার কেন পালিত হয়? বৈষ্ণব শাস্ত্রের কাহিনী জানুন

    হিন্দু শাস্ত্রবিদরা বলছেন, যুগ যুগ ধরেই ঝুলন উৎসব অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। হিন্দু ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ দ্বাপর যুগে আবির্ভূত হয়েছিলেন। বৃন্দাবনে থাকাকালীন তিনি নানা লীলা করেন। কিশোর শ্রীকৃষ্ণ ও রাধারানির প্রেমের অংশই হল ঝুলন যাত্রা উৎসব।

    এই নিয়ে একটি কাহিনীও বৈষ্ণবদের শাস্ত্র অনুযায়ী প্রচলিত রয়েছে। একবার ব্রজের গোপীরা সেজেগুজে কুঞ্জবনে এসেছিলেন, সেখানে তাঁরা রাধা ও কৃষ্ণকে দোলনায় দোল খাওয়াবেন বলে সমবেত হয়েছিলেন। শ্রীকৃষ্ণ সেদিন রাধাকে নিজের হাতে সাজিয়েছিলেন। বৈষ্ণব শাস্ত্র অনুযায়ী, ঐদিন গোপীরা কোনওভাবেই বুঝতে পারছিলেন না, কোনটা রাধা আর কোনটা কৃষ্ণ! দুজনকেই তাঁরা শ্রীকৃষ্ণ হিসেবে দেখতে পাচ্ছিলেন আবার কখনও দুজনকেই রাধা হিসেবে দেখছিলেন। এভাবেই তাঁরা শ্রীকৃষ্ণকে রাধা মনে করে তাঁকেই দোলনার কাছে নিয়ে যান। রাধা ভেবে গোপীরা শ্রীকৃষ্ণকে প্রশ্ন করেন যে, তাঁর চেহারা এমন পুরুষের মতো কীভাবে হল? কথিত আছে, সেসময় শ্রীকৃষ্ণ রাধার কণ্ঠে জবাব দিয়েছিলেন যে, তাঁর ওপর মন্ত্রপূত জল ফেলে শ্রীকৃষ্ণ এরকম পুরুষালী চেহারা করে দিয়েছেন, তিনি আসলে রাধা। বৈষ্ণব শাস্ত্র মতে, এরপরেই গোপীদের একে একে আড়ালে নিয়ে যেতে থাকেন শ্রীকৃষ্ণ এবং তাঁদের বোঝাতে থাকেন, তিনি রাধা নন। আবার যোগমায়া বলে গোপীদের সেসব কথা তিনি ভুলিয়েও দেন। এরপরে জানা যায়, রাধা গোপীদের শ্রীকৃষ্ণের (Jhulan Yatra 2024) ছলনা ধরিয়ে দিয়েছিলেন। গোপীদের ভুল ভেঙেছিল এর ফলে। তারপর একে একে সমস্ত সখীরা, রাধাকৃষ্ণকে দোলনায় বসিয়ে দোল খাইয়েছিলেন। সেই থেকে শুরু ঝুলনযাত্রা। সাধারণভাবে ঝুলনে রাধাকৃষ্ণের মূর্তি পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে দোল খাওয়ানোর রীতি রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Daily Horoscope 10 August 2024: মানসিক কষ্ট বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 10 August 2024: মানসিক কষ্ট বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কর্মদক্ষতায় চাকরির স্থানে সুনাম অর্জন করতে পারবেন।

    ২) বিষয়সম্পত্তি নিয়ে সংসারে অশান্তি। 

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) আর্থিক ব্যাপারে ভালো সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে।

    ২) সারা দিন কোনও ভয় আপনাকে চিন্তায় ফেলতে পারে। 

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    মিথুন

    ১) বেকারদের নতুন কিছু করার চেষ্টা বাড়তে পারে।

    ২) সঙ্গীতচর্চায় নতুন রাস্তা খুলতে পারে। 

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    কর্কট

    ১) মানসিক কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) কোনও কোনও ভালো জিনিস নষ্ট হওয়ার যোগ। 

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    সিংহ

    ১) অপরকে সুখী করতে গেলে আত্মত্যাগ করতে হবে।

    ২) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন। 

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কন্যা

    ১) ধর্মালোচনায় সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ২) মাত্রাছাড়া আবেগ আপনার ক্ষতি ডেকে আনতে পারে। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    তুলা

    ১) সম্মান নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে ঝামেলা বাধতে পারে। 

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) সঞ্চয়ের ইচ্ছা বাড়তে পারে।

    ২) সকলের সঙ্গে কথা খুব বুঝে বলবেন। 

    ৩) দিনটি ভালোই কাটবে।

    ধনু

    ১) ব্যবসায় লাভ হলেও অর্থ অপচয়ের সম্ভাবনাও আছে।

    ২) ছাত্রছাত্রীরা বহুমুখী প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন। 

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মকর

    ১) কুচিন্তা থেকে দূরে থাকুন।

    ২) চাকরির ক্ষেত্রে দিনটি খুব ভালো।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) কোনও আধ্যাত্মিক কাজ করতে হতে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে কেউ আপনাকে ঠকাতে পারে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    মীন

    ১) বিদেশযাত্রার ব্যাপারে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) অতিরিক্ত ক্রোধের জন্য হাতে আসা কাজ নষ্ট হতে পারে। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maulana Yasoob Abbas: ”ওয়াকফ বোর্ড দুর্নীতিগ্রস্ত সংস্থা”, অভিযোগ অল ইন্ডিয়া শিয়া পার্সোনাল ল’ বোর্ডেরই

    Maulana Yasoob Abbas: ”ওয়াকফ বোর্ড দুর্নীতিগ্রস্ত সংস্থা”, অভিযোগ অল ইন্ডিয়া শিয়া পার্সোনাল ল’ বোর্ডেরই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার দুপুরেই সংসদে ওয়াকফ বিল পেশ হয়েছে। পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু। রিপোর্ট অনুযায়ী, কেন্দ্র আগামী সংসদ অধিবেশনে এই আইনে ৪০টি সংশোধনী আনতে পারে। কিন্তু ওয়াকফ বিল পেশ হতেই এবার অল ইন্ডিয়া শিয়া পার্সোনাল ল’ বোর্ডের মৌলানা ইয়াসুব আব্বাস (Maulana Yasoob Abbas) ওয়াকফ বোর্ডকে (Waqf Board) একটি দুর্নীতিগ্রস্ত সংস্থা বলে তীব্র আক্রমণ করলেন।  

    ঠিক কী জানিয়েছেন তিনি? (Maulana Yasoob Abbas) 

    অল ইন্ডিয়া শিয়া পার্সোনাল ল’ বোর্ডের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা ইয়াসুব আব্বাস ওয়াকফ বোর্ডের তীব্র নিন্দা করে অভিযোগ করেন, ”বোর্ডের মধ্যে এক মাফিয়া জমি সংক্রান্ত বিষয়ে ব্যাপকভাবে জড়িত। তারা বিভিন্ন সম্পত্তির ওয়াকফ নম্বর মুছে জমি বিক্রি করার জন্য জাল দলিল তৈরি করে। এই সব মানুষের কারণে গোটা ওয়াকফ বোর্ড (Waqf Board) বিশাল ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: ডিপি-তে তেরঙ্গা, এক্স হ্যান্ডেলে ছবি বদল প্রধানমন্ত্রীর, কী বার্তা দিলেন নাগরিকদের?

    ওয়াকফ আইন বাতিল করার আহ্বান   

    সম্প্রতি কেন্দ্র ওয়াকফ বোর্ডের ক্ষমতা হ্রাস করার জন্য ওয়াকফ আইন সংশোধন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু সাধারণ নাগরিক এই আইনটিকে সম্পূর্ণরূপে বাতিল বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে এক নাগরিক অভিযোগ করেছেন, ওয়াকফ বোর্ড ভারত জুড়ে জমি দখল করার জন্য তার কর্তৃত্বের অপব্যবহার করেছে। তিনি তাঁর পোস্টে লিখেছেন, ”ওয়াকফ আইন শুধু সংশোধন করা উচিত নয়, বাতিল করা উচিত। ওয়াকফ বোর্ড (Waqf Board) ভারত জুড়ে জমি দখল করার ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে। উদাহরণস্বরূপ, ওয়াকফ বোর্ড তামিলনাড়ুর পুরো তিরুচেন্দুরাই গ্রামের মালিকানা দাবি করেছে, যেখানে ১৫০০ বছরের পুরানো মানেন্দিয়াভল্লি সামেথা চন্দ্রশেখর স্বামী মন্দির রয়েছে।”

    এ প্রসঙ্গেই অন্য একজন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী অনুপম মজুমদার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ওয়াকফ বোর্ড বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ”আইনের সংশোধনী কোনও পার্থক্য করবে না। দক্ষিণ ভারত ইতিমধ্যেই ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 99: “জ্ঞান সূর্য উঠলে সে বরফ গলে যায়, তখন আর ঈশ্বরকে ব্যক্তি বলে বোধ হয় না”

    Ramakrishna 99: “জ্ঞান সূর্য উঠলে সে বরফ গলে যায়, তখন আর ঈশ্বরকে ব্যক্তি বলে বোধ হয় না”

    সিঁথি ব্রাহ্মসমাজ-দর্শন ও শ্রীযুক্ত শিবনাথ প্রভৃতি ব্রাহ্মভক্তদিগের সহিত কথোপকথন ও আনন্দ

    তৃতীয় পরিচ্ছেদ

    ক্লৈব্যং মাস্ম গমঃ পার্থ নৈতিৎ ত্বয্যুপপদ্যতে

         ক্ষুদ্রং হৃদয়দৌর্বল্যং ত্যক্তোত্তিষ্ঠ পরন্তপ।।

    গীতা—২/৩/

    বৈদ্যের মতো আচার্যও (Ramakrishna) তিনপ্রকার। ধর্মোপদেশ দিয়ে শিষ্যদের আর কোন খবর লয় না–সে আচার্য অধম। যিনি শিষ্যদের মঙ্গলের জন্য তাদের বরাবর বুঝান, যাতে তারা উপদেশগুলি (Kathamrita) ধারণা করতে পারে, অনেক অনুনয়-বিনয় করেন, ভালোবাসা দেখান– তিনি মধ্যম থাকের আচার্য। আর যখন শিষ্যেরা কোনও মতে শুনছে না দেখে কোন আচার্য জোর পর্যন্ত করেন, তাঁরে বলি উত্তম আচার্য।

    চতুর্থ পরিচ্ছেদ

    যতো বাচো নিবর্তন্তে। অপ্রাপ্য মনসা সহ।

    (তৈত্তিরীয় উপনিষদ—২/৪)

    ব্রহ্মের স্বরূপ মুখে বলা যায় না

    একজন ব্রাহ্মভক্ত জিজ্ঞাসা করিলেন, ঈশ্বর সাকার না নিরাকার?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—তাঁর ইতি করা যায় না। তিনি নিরাকার আবার সাকার। ভক্তের জন্য তিনি সাকার। যারা জ্ঞানী অর্থাৎ জগৎকে যাদের স্বপ্নবৎ মনে হয়েছে, তাঁদের পক্ষে তিনি নিরাকার। ভক্ত জানে আমি একটি জিনিস, জগৎ একটি জিনিস। তাই ভক্তের কাছে ঈশ্বর ব্যক্তি হয়ে দেখা দেন। জ্ঞানী—যেমন বেদান্তবাদী—কেবল নেতি নেতি বিচার করে। বিচার করে জ্ঞানীর বোধে বোধে হয় যে, আমি মিথ্যা, জগৎও মিথ্যা—স্বপ্নবৎ। জ্ঞানী ব্রহ্মকে বোধ বোধ করে। তিনি যে কি, মুখে বলতে পারে না।

    কিরকম জান? যেন সচ্চিদানন্দ-সমুদ্র-কুল-কিনারা নাই—ভক্তিহিমে স্থানে স্থানে জল বরফ হয়ে যায়-বরফ আকারে জমাট বাঁধে। অর্থাৎ ভক্তের কাছে তিনি ব্যক্তভাবে, কখন কখন সাকার রূপ ধরে থাকেন। জ্ঞান সূর্য উঠলে সে বরফ গলে যায়, তখন আর ঈশ্বরকে ব্যক্তি বলে বোধ হয় না।–তাঁর রূপও দর্শন হয় না। কি তিনি মুখে বলা (Kathamrita) যায় না। কে বলবে? তিনিই নাই। তাঁর আমি আর খুঁজে পান না।

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Madras High Court: ১০ বছরের বেশি সময় ধরে বন্ধ মন্দির খোলার নির্দেশ দিল মাদ্রাজ হাইকোর্ট

    Madras High Court: ১০ বছরের বেশি সময় ধরে বন্ধ মন্দির খোলার নির্দেশ দিল মাদ্রাজ হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা মন্দির খোলা নিয়ে যুগান্তকারী রায় দিল তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) মাদ্রাজ হাইকোর্ট। বিচারপতি জিআর স্বামীনাথন মাদুরাই জেলার উথাপুরম গ্রামে শ্রী মুথালাম্মন এবং শ্রী মারিয়াম্মান মন্দির পুনরায় খোলার নির্দেশ দিয়েছেন। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বিরোধের কারণে এই মন্দির ১০ বছরের বেশি সময় ধরে বন্ধ ছিল।

    “দেবতাকে কারারুদ্ধ করার সমান” (Madras High Court)

    জানা গিয়েছে, আবেদনকারীর নাম পান্ডি। তিনি জেলা কালেক্টর, রাজস্ব বিভাগীয় আধিকারিক (আরডিও), তহসিলদার এবং পুলিশ পরিদর্শককে মন্দিরগুলি পুনরায় চালু করতে এবং প্রতিদিনের পুজো এবং উত্সব উদযাপন শুরু করার নির্দেশ চেয়ে আদালতে (Madras High Court) গিয়েছিলেন। বিচারপতি জিআর স্বামীনাথন মন্দির খোলার রায় দিতে গিয়ে বলেন, প্রথাগত পুজো না করে মন্দিরগুলি বন্ধ করা দেবতাকে বন্দি করার সমান। বিচারপতি যুক্তি দিয়েছেন, এই ধারণাটিকে এখন প্রসারিত করা উচিত যাতে দেবতারা তাঁদের উপাসনা এবং যথাযথ যত্নের অধিকার থেকে বঞ্চিত না হন। বিচারপতি স্বামীনাথন অধ্যাপক নানজুন্দা শাস্ত্রীর “দ্য লাইফ অ্যান্ড টাইমস অফ এইচএইচ শ্রী চন্দ্রশেখর ভারতী” বই থেকে একটি ঘটনা উল্লেখ করেছেন। সেখানে বর্ণনা করা হয়েছে, একজন শিষ্য শ্রী চন্দ্রশেখর ভারতীকে একটি পুজোর ঝুড়ি উপহার দিয়েছিলেন। একটি শালগ্রাম শিলা পরীক্ষা করার পরে, সাধু দেখেন যে সাত বছর ধরে দেবতা তার প্রয়োজনীয় দৈনিক পুজো থেকে বঞ্চিত ছিলেন। সাধক শিষ্যকে দেবতার প্রাপ্য বিশেষ উপাসনা এবং নৈবেদ্য সম্পাদন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: আজ দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে নাগ পঞ্চমী, জানুন পৌরাণিক কাহিনী

    কেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল মন্দির?

    জানা গিয়েছে, ২০১০ সালে পিল্লাইমার এবং পাল্লার (তফশিলি জাতি) সম্প্রদায়ের মধ্যে বিরোধের কারণে উথাপুরম মন্দির বন্ধ হয়ে যায়। যা “অস্পৃশ্যতার প্রাচীর” নামে পরিচিত হয়েছিল। মন্দিরটি ২০১৪ সাল থেকে একটি বিরোধের কারণে বন্ধ ছিল। তফশিলি জাতি সম্প্রদায়ের সদস্যরা উপাসনার নতুন ধরন প্রবর্তনের চেষ্টা করেছিল। যার ফলে উত্তেজনা দেখা দেয় এবং এলুমালাই থানায় একটি ফৌজদারি মামলা হয়। দ্বন্দ্ব আইনি লড়াইয়ের দিকে নিয়ে যায়। রিট পিটিশন (Madras High Court) দাখিল করা হয় এবং অবশেষে দুপক্ষের মধ্যে একটি চুক্তির মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়। তবে, মন্দিরগুলিতে নিয়মিত পুজো  বন্ধ ছিল। বিচারপতি জিআর স্বামীনাথন তাঁর ১১-পৃষ্ঠার বিস্তারিত আদেশে জোর দিয়েছেন, একটি মন্দিরের প্রথাগত পুজো না করে বন্ধ করা দেবতাকে কারারুদ্ধ করার সমান।

    ১৯২২ সালের মামলার উদ্ধৃতি

    রামব্রমা চট্টোপাধ্যায় বনাম কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অন্যান্যদের ১৯২২ সালের মামলার উদ্ধৃতি দিয়ে, বিচারপতি (Madras High Court) স্বামীনাথনের ব্যাখ্যা, একজন দেবতাকে জীবন্ত ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রতিদিনের আচার-অনুষ্ঠান এবং অর্ঘ্য এমনভাবে করা হয় যেন দেবতা বাড়ির কর্তা। তিনি জোর দেন, জেলের কয়েদিদের যেমন মৌলিক প্রয়োজনীয়তা পূরণ করা হয়, দেবতাকেও অবশ্যই তাঁর প্রাপ্য নৈবেদ্য দেওয়া দরকার। বিচারপতি বলেছেন, দীর্ঘ সময়ের জন্য দেবতাকে অস্বীকার করা কারাদণ্ডের সমতুল্য।

    মন্দির খোলার নির্দেশ

    বিচারপতি (Madras High Court) স্বামীনাথন বলেন, অস্পৃশ্যতা বা অন্যের অধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ না থাকলে, একটি মন্দির অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করা যাবে না। তিনি তুলে ধরেন, ভক্তদের উপাসনার অধিকার, প্রথাগত আচার পালনে দেবতার অধিকারের মতোই তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি দৃঢ়ভাবে বলেন, প্রতিদিনের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান যাতে বাধা ছাড়াই সম্পন্ন হয়, তা নিশ্চিত করা প্রশাসনের দায়িত্ব। বিচারপতি স্বামীনাথন মন্দিরের বর্তমান অবস্থাকে “দুঃখজনক” বলে বর্ণনা করেছেন। এটি অবিলম্বে পুনরায় চালু করার এবং নিয়মিত পুজোর সময় খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি পুলিশকে এফআইআর নথিভুক্ত করার এবং আইনশৃঙ্খলার সমস্যা দেখা দিলে যে কোনও অপরাধীর বিচার করার নির্দেশ দিয়েছেন। মন্দির যাতে উপাসনার জন্য উন্মুক্ত থাকে তা নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন। বিচারক পুনঃনিশ্চিত করেছেন যে সমস্ত পক্ষকে অবশ্যই মন্দিরের ক্রিয়াকলাপের বিষয়ে পূর্বে প্রতিষ্ঠিত চুক্তিগুলি মেনে চলতে হবে, যাতে দেবতা এবং ভক্ত উভয়ের অধিকারকে সম্মান করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • World’s richest cat: ৮৫২ কোটির মালিক! গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসধারী এই বিড়ালটিকে চেনেন?

    World’s richest cat: ৮৫২ কোটির মালিক! গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসধারী এই বিড়ালটিকে চেনেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কি ধনী বিড়াল নালাকে চেনেন? এই বিড়াল এখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী হিসেবে পরিচিত। মোট ৮৫২ কোটি টাকার মালিক সে। প্রতি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে সে ১২ লক্ষ টাকা আয় করে থাকে। একই ভাবে বছরের সেরা টিকটকার হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছে বিড়ালটি। ইতিমধ্যে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে (Guinness World Records) নাম লিখিয়েছে এই নালা (World’s richest cat)।

    নালার ৪৫ লক্ষ ফলোয়ার (World’s richest cat)!

    ভারিসিরি মাথাচিত্তিফান ওরফে পুকি নামে এক তরুণী লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে নালা নামক এই বিড়ালকে (World’s richest cat) উদ্ধার করেছিলেন। সেই সময় নালার বয়স ছিল মাত্র চার মাস। পুকি অবশ্য ২০১২ সাল থেকে ইনস্টাগ্রামে সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয় বিনিময় করতেন। এরপর নালাকে সামনে রেখে নানা বিষয় উপস্থাপন করা শুরু করেন। তাঁর করা নানা পোস্ট সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দর্শকদের আকর্ষণের কেন্দুবিন্দু হয়ে উঠতে শুরু করে। নালার ইনস্টাগ্রাম খ্যাতি (Guinness World Records) অত্যন্ত আশ্চর্যজনক সাফল্যের শিখরে পৌঁছে গিয়েছে। বর্তমানে তার ৪৫ লক্ষের বেশি ফলোয়ার এবং ৭২৬৭টি আকর্ষণীয় পোস্ট রয়েছে। প্রত্যেক পোস্ট দেখার জন্য অনুগামীরা আগ্রহী হয়ে অপেক্ষা করে থাকেন।

    আরও পড়ুনঃ ‘‘গোটা ভারতকেই ওয়াকফ সম্পত্তি করে ফেলুন’’, আইনজীবীকে কটাক্ষ বিচারপতির

    বছরের সেরা টিকটকারের খেতাব

    পুকি একটি টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিয়ে জানিয়েছেন, “আমি কোনওদিন ভাবতে পারিনি নালা দর্শকদের মধ্যে এত জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। আমি নিজে আর কোনও পেশার সঙ্গে যুক্ত নই। সারাদিন নালার পোস্টগুলিকে নিয়েই কাজ করে থাকি। নালা ইন্টারনেটের দুনিয়ায় প্রথম বিড়ালদের মধ্যে ছিল। অনেকে তার পোস্টের মাধ্যমে কথা বলে পরিচয় করে থাকেন। তবে নালার জনপ্রিয়তা সোশ্যাল মিডিয়ার বাইরেও প্রসারিত হয়েছে। তাকে সামনে রেখে ‘ক্যাট ফুড’ ব্র্যান্ড মার্কেটিং করার কাজও হয়েছে। একই ভাবে চার জন মানব প্রতিযোগীকে ছাপিয়ে বছরের সেরা টিকটকারের খেতাব (Guinness World Records) অর্জন করেছে নালা (World’s richest cat)। আমার আর্থিক সাফল্যের পিছনে ওর প্রভাব রয়েছে যথেষ্ট। আমার ব্যক্তিগত জীবনসঙ্গী শ্যাননের সঙ্গে ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমেই আলাপ হয়েছিল, কিন্তু মাধ্যম ছিল নালা। অসুস্থ বিড়াল উদ্ধারের জন্য নালাকে সমানে রেখে অনেক সামাজিক কাজ করতে হয়।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jim Corbett National Park: জঙ্গলের রাজা বাঘ, ৫৮০ প্রজাতির পাখি! ঘুরে নিন করবেট ন্যাশনাল পার্ক

    Jim Corbett National Park: জঙ্গলের রাজা বাঘ, ৫৮০ প্রজাতির পাখি! ঘুরে নিন করবেট ন্যাশনাল পার্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ৫২০.৮ বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে গড়ে ওঠা জিম করবেট ন্যাশনাল পার্ক (Jim Corbett National Park) উত্তরাখণ্ডের অন্যতম সেরা অরণ্য। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১১০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত শাল, সেগুন, শিমুল গাছে ঢাকা এই অরণ্যে রয়েছে হাতি, শম্বর, নীলগাই, ব্ল্যাক বিয়ার, হরিণ, বুনো শুকর। আর হ্যাঁ! আছে জঙ্গলের রাজা বাঘ। তবে ভাগ্য সহায় হলে তবেই দেখা মেলে তেনাদের। আর আছে প্রায় ৫৮০ প্রজাতির পাখি।

    প্রবেশের গেট ক’টি, কী কী দেখবেন? (Jim Corbett National Park)

    মোট ৫টি জোনে এই অরণ্যকে বিভক্ত করা হয়েছে। এক একটি জোনে প্রবেশের জন্য রয়েছে এক একটি প্রবেশদ্বার। যেমন  ১) ঝিরণা জোনে প্রবেশের জন্য রয়েছে রামনগর থেকে ১৮ কিমি দূরে ঝিরণা বা খাড়া বা কালাগড় গেট। ২) ধিকালা জোনে প্রবেশের জন্য রয়েছে রামনগর থেকে প্রায় ১৫ কিমি দূরে ধিকালা গেট বা ধানগড়ি গেট। ৩) দোমুণ্ডা জোনে প্রবেশের জন্য রয়েছে রামনগর থেকে প্রায় ২৮ কিমি দূরে সোনাডাঙা বা দুর্গাদেবী গেট। ৪) বিজরানি জোনের জন্য রয়েছে রামনগর থেকে প্রায় ৮ কিমি দূরে বিজরানি বা আমদান্ডা গেট এবং ৫) সোননাড়ি জোনের জন্য রয়েছে রতনবাসা গেট।

    রামনগর হল পার্কের মূল কেন্দ্র। এখানে রয়েছে ন্যাশনাল পার্কের রিসেপশন সেন্টার। এখান থেকেই মেলে পার্কে প্রবেশের অনুমতিপত্র। এখান থেকে যে অনুমতিপত্র দেওয়া হয়, তা জঙ্গলে ঘোরার সময় (Bengal Tiger) সব সময় সঙ্গে রাখতে হয়। ফেরার সময় যে জোনে সাফারি হবে, সেই জোনের ফরেস্ট রিসেপশন থেকে দেওয়া ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট গেটে জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। এছাড়াও সঙ্গে সচিত্র পরিচয়পত্র রাখতে হবে। এক যাত্রায় দেখে নেওয়া যায় ধিকালা গেটের কাছে অবস্থিত করবেট মিউজিয়াম, গর্জিয়া দেবীর মন্দির, কালাধুঙ্গির করবেট মিউজিয়াম, করবেট ওয়াটার ফলস প্রভৃতি।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন?

    করবেট (Jim Corbett National Park) ভ্রমণের জন্য আসতে হবে রামনগর। কলকাতা থেকে ট্রেনে এলে নামতে হবে মোরাদাবাদ। সেখান থেকে লোকাল ট্রেন আসছে রামনগর। আবার হলদোয়ানি (৮৪ কিমি), কাঠগোদাম (৭৭) কিমি এবং নৈনিতাল (৬৫ কিমি) থেকেও বাস আসছে রামনগর।
    থাকা-খাওয়া-রামনগরে আছে কেএমভিএন (KMVN)-এর ট্যুরিস্ট রেস্ট হাউস (ফোন-০৫৯৪৭-২৫১২২৫)। এছাড়াও করবেট ন্যাশনাল পার্ক বা এর আশেপাশে রয়েছে বেশ কিছু থাকার ও খাওয়ার হোটেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • WB BJP: পশ্চিমবঙ্গ যাবে বাংলাদেশে? সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল মানচিত্র, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    WB BJP: পশ্চিমবঙ্গ যাবে বাংলাদেশে? সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল মানচিত্র, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের রাশ গিয়েছে জামাতের হাতে। কোটা আন্দোলন যে মুখোশ ছিল, তা প্রকট হয়েছে তখনই যখন বাংলাদেশের (Greater Bangladesh) রাজনৈতিক অস্থিরতা সাম্প্রদায়িক হিংসার রূপ নিয়েছে। এরই মাঝে বাংলাদেশের কট্টর মৌলবাদীরা, পশ্চিমবঙ্গকেও বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি তুলেছে। এনিয়ে সমাজ মাধ্যমের পাতায় শুরু হয়েছে প্রচারও। ভাইরাল হয়ে গিয়েছে বেশ কতকগুলি স্ক্রিন শট। ওই পোস্টগুলিতে প্রতিফলন দেখা গিয়েছে, মৌলবাদীদের ভাবনার গ্রেটার বাংলাদেশকে। ভাইরাল হওয়া পোস্টগুলিতে বাংলাদেশের মানচিত্রের অংশ হিসেবে দেখানো হয়েছে পশ্চিমবঙ্গকে। এনিয়ে প্রতিক্রিয়া সামনে এসেছে রাজ্য বিজেপির (WB BJP)।

    পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় নিজের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে শেয়ার করেছেন এমনই একটি স্ক্রিন শট। সেখানে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশের মানচিত্রের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গকে জুড়ে দেওয়া হয়েছে (WB BJP)। এনিয়ে জগন্নাথবাবু লিখছেন, ‘‘মনে রাখবেন, বাংলাদেশের যে শক্তির উত্থান হল তাঁদের মনের বাসনা আমরা জানতে পেরেছি। সেই শক্তি পশ্চিমবঙ্গকেও ইসলামিকরণ করে বাংলাদেশে জুড়তে চায়।’’

    পশ্চিমবঙ্গকে পশ্চিম বাংলাদেশ বানানোর ষড়যন্ত্র (Greater Bangladesh)

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের উগ্র মৌলবাদী সংগঠনগুলি প্রথম থেকেই পশ্চিমবঙ্গকে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য সক্রিয়। সীমান্তবর্তী জেলাগুলিতে অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে জনবিন্যাসের বদল করছে তারা, যাতে কাশ্মীরের মতো, বাংলার সীমান্তবর্তী জেলাগুলিতেও খুব তাড়াতাড়ি দাবি ওঠে বাংলাদেশভুক্তির। এনিয়ে জগন্নাথবাবু (WB BJP) লিখছেন, ‘‘অরাজকতার পর্বে এটি আরও স্পষ্ট হয়েছে। মানচিত্রটি  তৈরি করে বিতরণ হয়েছে। যেটা আমরা বরাবরই বলে আসছি পশ্চিমবঙ্গকে পশ্চিম বাংলাদেশ বানানোর ষড়যন্ত্র। হিন্দু বাঙালির এখন ভাববার সময় এসেছে।’’

    বাংলাদেশে যা ঘটল একই ঘটনা ২০২১ বিধানসভা নির্বাচনের পর পশ্চিমবঙ্গে ঘটেছে

    প্রসঙ্গত, নিজের পোস্টে জগন্নাথবাবু  ২০২১ সালের ভোট পরবর্তী হিংসাকে বাংলাদেশের পরিস্থিতির সঙ্গে তুলনা করেছেন। বিধানসভার পরে শাসক দলের সন্ত্রাস, আসলে সাম্প্রদায়িক হামলা ছিল, এই তত্ত্বে সিলমোহর দিয়েছেন জগন্নাথবাবু। তাঁর দাবি পশ্চিমবঙ্গও ইসলামিকরণের দিকেই যাচ্ছে। এনিয়ে রাজ্য বিজেপির নেতা লিখছেন, ‘‘বাংলাদেশে যা ঘটল একই ঘটনা ২০২১ বিধানসভা নির্বাচনের পর আমরা পশ্চিমবঙ্গে দেখেছি। গত কয়েকদিনে এ রাজ্যে তৃণমূলের অন্দরের অনেক হিন্দু মন্ত্রী, নেতা, বিধায়ক, আমলার ফোন পেয়েছি। তাঁরাও আতঙ্কিত। এঁদের পূর্বপুরুষেরা অনেকেই ওপার থেকে এপারে এসেছিলেন। এখন বুঝতে পারছেন, বাঘের পিঠে সওয়ার হয়েছেন। হিন্দু বাঙালির (WB BJP) এবার ভাববার সময় হয়েছে। এপারে প্রস্তুতি কতটা তীব্র হলে খোদ কলকাতার মেয়র দাওয়াত-এ-ইসলামের ডাক দিতে পারেন?’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladeshi Hindu: পদ্মাপারে বিপন্ন হিন্দুরা! শনিবার গঙ্গাপারে পথে নামছেন সাধু-সন্তরা

    Bangladeshi Hindu: পদ্মাপারে বিপন্ন হিন্দুরা! শনিবার গঙ্গাপারে পথে নামছেন সাধু-সন্তরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশে বিপন্ন হিন্দুরা (Bangladeshi Hindu)। তাঁদের নিরাপত্তার দাবিতে শনিবারই কলকাতার রাজপথে নামছেন বাংলার সাধু-সন্তরা। হিন্দুদের নিরাপত্তার দিকটি যাতে ভারত সরকার খতিয়ে দেখে সেই দাবি জানাতেই রাজ্যপাল (Governor of West Bengal) সিভি বোসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাবেন সাধু-সন্তরা। জানা গিয়েছে, সনাতন সংস্কৃতি পরিষদ নামের (Bangladeshi Hindu) ওই সংগঠনের তরফ থেকে শনিবার বিকাল ৫টা নাগাদ রাজ্যপালের কাছে সময় চাওয়া হয়েছে। প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে থাকবেন ভারত সেবাশ্রমের কার্তিক মহারাজ। পদ্মাপারে রাজনৈতিক অস্থিরতা যেভাবে সাম্প্রদায়িক রূপ নিয়েছে, সেই আবহে গঙ্গাপারে সাধুদের রাস্তায় নামা যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। বাংলাদেশে কোটা আন্দোলন ছিল আসলে মুখোশ। পিছনে থাকা জামাতের মুখ সামনে আসায় বাংলাদেশে হিন্দু মন্দিরগুলিতে লুট, অগ্নিসংযোগ, মূর্তি ভাঙচুরের মতো ঘটনাগুলি কার্যত নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    কী বলছেন কার্তিক মহারাজ? (Bangladeshi Hindu)

    সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত খোদ প্রধানমন্ত্রীও। বৃহস্পতিবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শুভেচ্ছা জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূসকে। তাঁর বার্তায় সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তার বিষয়টিও অন্তবর্তী সরকারকে সুনিশ্চিত করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। কার্তিক মহারাজকে ফোনে প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি নিয়ে মত জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘‘উচিত কাজই করেছেন প্রদানমন্ত্রী, আমরাও তাঁর কাছে ইমেল মারফত বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের বিষয়টি তুলে ধরেছি। ’’রাজ্যপালের (Governor of West Bengal) কাছে যাওয়া নিয়ে কার্তিক মহারাজ বলেন, ‘‘আমরা রানি রাসমণি রোড থেকে মিছিল করে রাজভবনের উদ্দেশে যাব শনিবার। বিকাল ৫টা নাগাদ রাজ্যপাল সিভি বোসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে, তাঁর কাছে দাবি জানাব যাতে ভারত সরকার বাংলাদশের হিন্দুদের সুরক্ষায় সমস্ত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করে, এর পাশাপাশি নির্যাতিত হয়ে কোনও হিন্দু ভারতে এলে তাঁর যেন আশ্রয়ের ব্যবস্থাও করে সরকার, সেই দাবিও জানানো হবে।’’

    ১৭ অগাস্ট শ্যামবাজারে বিক্ষোভ সমাবেশ (Bangladeshi Hindu) 

    তবে এখানেই যে শেষ নয়, তাও জানিয়েছেন কার্তিক মহারাজ। ভারত সেবাশ্রমের সন্ন্যাসী (Bangladeshi Hindu) বলেন, ‘‘আগামী ১৭ অগাস্ট বাংলাদেশের হিন্দু নির্যাতনের প্রতিবাদে শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ে বিক্ষোভ সমাবেশও করা হবে সাধু-সন্তদের তরফে।’’ অর্থাৎ বাংলার সাধু-সন্তরা যে চুপ করে বসে থাকবে না প্রতিবেশী রাষ্ট্রে হিন্দু নির্যাতনু হলে তা এমন কর্মসূচিগুলি থেকেই পরিষ্কার। অনেকেই এমন বিক্ষোভ কর্মসূচিকে সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন। কোনও কোনও মহলের মতে, আদতে সাধু-সন্তদের সমাবেশ হলেও ১৭ অগাস্ট বিক্ষোভ কর্মসূচি ও ১০ অগাস্টের মিছিলে অসংখ্য সাধারণ মানুষকেও ভিড় করতে দেখা যাবে, কারণ বাংলাদেশে  হিন্দুদের ওপর যে ধরনের হামলা হয়েছে, তা মানবাধিকারকেই লঙ্ঘিত করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share