Author: user

  • PM Modi: ‘‘সংবিধান হত্যা দিবস শ্রদ্ধা জানাবে জরুরি অবস্থার ভুক্তভোগীদের’’, মন্তব্য মোদির

    PM Modi: ‘‘সংবিধান হত্যা দিবস শ্রদ্ধা জানাবে জরুরি অবস্থার ভুক্তভোগীদের’’, মন্তব্য মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ২৫ জুনকে ‘সংবিধান হত্যা দিবস’ (Samvidhaan Hatya Diwas) হিসেবে ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। ঠিক এই আবহেই নিজের এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ১৯৭৫ সালের জরুরি অবস্থাকে ভারতবর্ষের ইতিহাসের কালো অধ্যায় বলে উল্লেখ করলেন। এর পাশাপাশি তাঁর আরও মন্তব্য, ‘‘সংবিধান হত্যা দিবস শ্রদ্ধা জানাবে জরুরি অবস্থার ভুক্তভোগীদের।’’

    কংগ্রেস ভারতীয় ইতিহাসে একটা কালো অধ্যায়ের শুরু করেছিল,  বললেন মোদি (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘সংবিধানকে পদদলিত করার দিন হিসেবে এই দিনটিকে স্মরণ করা হবে।’’ প্রধানমন্ত্রী আরও লেখেন, ‘‘২৫ জুন সংবিধান হত্যা দিবস হিসেবে পালন করা হবে দেশের সংবিধানকে পদদলিত করার স্মৃতি হিসাবে। একইসঙ্গে এই দিনটি তাঁদের শ্রদ্ধার্ঘ জানানোর জন্য, যাঁরা জরুরি অবস্থার ভুক্তভোগী ছিলেন। কংগ্রেস ভারতীয় ইতিহাসে একটা কালো অধ্যায়ের শুরু করেছিল।’’

    লোকসভায় আগেই পাশ নিন্দা প্রস্তাব

    প্রসঙ্গত, অষ্টাদশ লোকসভার প্রথম অধিবেশনেই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে একটি প্রস্তাব রাখা হয় যেখানে ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর জারি (Samvidhaan Hatya Diwas) করা জরুরি অবস্থাকে সম্পূর্ণভাবে নিন্দা জানানো হয়। ওই প্রস্তাবে বলা হয়, ভারতবর্ষের ইতিহাসে ইন্দিরা গান্ধীর এমন সিদ্ধান্ত কালো অধ্যায় হয়ে থাকবে। দেশের লোকসভা এমন প্রস্তাব গ্রহণ করে ঠিক জরুরি অবস্থার ৫০ বছর পূর্তির এক বছর আগে। এরপরেই এদিন ২৫ জুনকে ‘সংবিধান হত্যা দিবস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Samvidhaan Hatya Diwas: প্রতিবছর ২৫ জুন পালিত হবে ‘সংবিধান হত্যা দিবস’, ঘোষণা কেন্দ্রের

    Samvidhaan Hatya Diwas: প্রতিবছর ২৫ জুন পালিত হবে ‘সংবিধান হত্যা দিবস’, ঘোষণা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৫ জুন দিনটি এবার থেকে পালিত হবে ‘সংবিধান হত্যা দিবস’ (Samvidhaan Hatya Diwas) হিসেবে। শুক্রবার এমন ঘোষণাই করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এর পাশাপাশি এ দিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) এক্স হ্যান্ডেলে গেজেট নোটিফিকেশনের ছবি পোস্ট করে লেখেন, “১৯৭৫ সালের ২৫ জুন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাঁর স্বৈরাচারী মানসিকতার প্রমাণ দিয়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিলেন এবং গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করেছিলেন। লক্ষাধিক মানুষকে বিনা দোষে জেলে ভরা হয়েছিল। সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করা হয়েছিল।”

    অমিত শাহের ট্যুইট (Samvidhaan Hatya Diwas)

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) আরও লেখেন, “ভারত সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতি বছর ২৫ জুন সংবিধান হত্যা দিবস (Samvidhaan Hatya Diwas) হিসাবে পালিত হবে। ১৯৭৫ সালে জরুরি অবস্থা চলাকালীন যারা অমানবিক কষ্ট সহ্য করেছিলেন, তাঁদের অবদানকে স্মরণ করবে।”

    চাপে ইন্ডি জোট

    মোদি সরকারের এমন সিদ্ধান্তে বেশ চাপে পড়ে গিয়েছে বিরোধী ইন্ডি জোট। কারণ ১৯৭৫ সালে ইন্দিরা গান্ধী জরুরি অবস্থা জারি করলে সে সময়ে সারা দেশের অধিকাংশ বিরোধী নেতাকে গ্রেফতার করা হয়। সেই নেতাদের মধ্যে বর্তমানে কংগ্রেসের সঙ্গে অনেকে জোটেও রয়েছেন। এই দলগুলি মোদি সরকারের সিদ্ধান্তকে (Samvidhaan Hatya Diwas) কিভাবে মোকাবিলা করবে সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছে রাজনৈতিক মহল। অনেকের মতে, মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে বিরোধী ইন্ডি জোট বেশ খানিকটা দুর্বল হয়ে পড়ল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nandakumar: রথের দিন থেকেই গমগম করছে ‘মিনি চিৎপুর’, সামাজিক যাত্রাপালার বুকিং তুঙ্গে

    Nandakumar: রথের দিন থেকেই গমগম করছে ‘মিনি চিৎপুর’, সামাজিক যাত্রাপালার বুকিং তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার যাত্রাপাড়া হিসেবে বহুল পরিচিত কলকাতার চিৎপুর। একের পর এক নামজাদা যাত্রাদল রয়েছে এই এলাকায়। বহু নামজাদা অভিনেতা-অভিনেত্রী এই যাত্রাদলগুলির সঙ্গে যুক্ত। তবে, কলকাতার পর যাত্রাদলের বুকিংয়ের ক্ষেত্রে অত্যন্ত জনপ্রিয় জায়গা পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দকুমার (Nandakumar) বাজার। এখানে জাতীয় সড়কের ওপর গোল চৌকি রাস্তার পূর্ব পাড়ে রয়েছে একাধিক যাত্রা বুকিংয়ের অফিস। পূর্ব মেদিনীপুরের পাশাপাশি আশপাশের বিভিন্ন জেলা থেকে নন্দকুমারে ছুটে আসেন যাত্রাপ্রেমীরা। যে কারণে এই জায়গা ‘মিনি চিৎপুর’ নামে পরিচিত। প্রতি বছর রথের দিন থেকে যাত্রাপালা বুকিংয়ের আনুষ্ঠানিক সূচনা হয়।

    কয়েক ঘণ্টাতেই বুকিংয়ের সংখ্যা ৫০ পেরিয়েছে (Nandakumar)

    করোনার সময় থেকে যাত্রাপালা বুকিংয়ে ভাটা পড়েছিল। গত কয়েক বছর সেভাবে বুকিং পায়নি পূর্ব মেদিনীপুরের এই ‘মিনি চিৎপুর’ (Nandakumar)। এবার রথ উৎসবের দিন থেকে চিত্রটাই বদলে গিয়েছে। নন্দকুমারে যাত্রার বুকিং করতে এলে অনেকেই পরিচিত এজেন্টদের মাধ্যমে যোগাযোগ করেন। তেমনই এক এজেন্ট বলেন, “প্রতি বছরের মতো এ বারও রথের দিন সকাল থেকে আমরা অফিস সাজিয়ে বসেছিলাম। অন্যান্য বছর বেলা ১২টা থেকে বুকিংয়ের জন্য বিভিন্ন মেলা কমিটি এবং আয়োজকরা আসেন। এ বার সকাল ৭টা থেকে আয়োজকদের ভিড়ে উপচে পড়েছে অফিস। কয়েক ঘণ্টায় একটি অফিসে ১৬টি বুকিং পেয়েছি। বেশ কয়েকটি বুকিং অফিস মিলিয়ে রথের দিনের প্রথম কয়েক ঘণ্টাতেই বুকিংয়ের সংখ্যা ৫০ পেরিয়ে গিয়েছে।”

    আরও পড়ুন: ঢাকায় আওয়ামি লিগ কাউন্সিলরের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, জখম ৬০

    সামাজিক যাত্রাপালায় আগ্রহ বেশি

    এখন পালাগান বুকিংয়ের ক্ষেত্রে সামাজিক যাত্রাপালার বিষয়ে বেশি আগ্রহী আয়োজকদের। রাজনীতির কচকচানি অথবা পৌরাণিক ঘটনা নিয়ে পালাগানে সে ভাবে আর আকৃষ্ট হচ্ছেন না দর্শক। ইন্টারনেটের যুগেও যে যাত্রাশিল্প হারিয়ে যায়নি, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে বলে দাবি করেছেন বুকিং এজেন্টরা। হলদিয়ার একটি কালীপুজো কমিটির সদস্য সুদীপ্ত মণ্ডল বুকিংয়ের জন্য এসেছিলেন নন্দকুমার (Nandakumar)। তিনি বলেন, “এখনও সাধারণ মানুষের কাছে যাত্রার বিপুল চাহিদা রয়েছে। অন্যান্য অনুষ্ঠানের তুলনায় যাত্রা দেখতে অনেক বেশি মানুষ ভিড় জমান। তাঁদের দাবি মতো আমরা এ বারেও যাত্রা বুকিং করে এসেছি।”

    প্রথমদিনেই ২২টি বুকিং!

    জয়গুরু নাট্য কোম্পানির মালিক অভিনেত্রী জয়া ভট্টাচার্য বলেন, “আমি প্রায় ২৫ থেকে ৩০ বছর ধরে যাত্রা করেছি। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়েছি আমরা। মাঝে একটা সময়ে যাত্রাশিল্পে (Yatra) চরম দুর্দশা তৈরি হয়েছিল। তারপর তিনবছর হল আমরা নিজেরাই দল গড়েছি। প্রথম বছর ১৭৫টি শো করেছিলাম। গত বছর ১৬১টি যাত্রাপালা (Yatra) করেছি। এ বার প্রথম দিনেই ২২টি বুকিং পেয়েছি। আশা করছি, গত ২ বছরের রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagan Mohan Reddy: বিধায়ককে খুনের চেষ্টা করেছিলেন জগন? মামলা দায়ের চন্দ্রবাবুর পুলিশের 

    Jagan Mohan Reddy: বিধায়ককে খুনের চেষ্টা করেছিলেন জগন? মামলা দায়ের চন্দ্রবাবুর পুলিশের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়াইএসআর কংগ্রেসের সভাপতি জগনমোহন রেড্ডির (Jagan Mohan Reddy) বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করল চন্দ্রবাবু নাইডুর পুলিশ। জানা গিয়েছে, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহনের পাশাপাশি দুই আইপিএস অফিসারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। একদা জগনমোহন রেড্ডির (Jagan Mohan Reddy) দলের সাংসদ ছিলেন রঘুরাম কৃষ্ণাণ রাজু। বর্তমানে তিনি চন্দ্রবাবুর দলের বিধায়ক। তাঁকেই খুনের চেষ্টার অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    জগনের (Jagan Mohan Reddy) বিরুদ্ধে মন্তব্যের কারণে গ্রেফতারি ২০২১ সালে

    ২০২১ সালের মে মাসে তৎকালীন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডির (Jagan Mohan Reddy) বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে রাজুকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। সম্প্রতি, পালাবদল হয়েছে দক্ষিণের এই রাজ্যে। এনডিএ শরিক হিসেবে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় ফিরেছেন চন্দ্রবাবু। ঠিক এই আবহে অন্ধ্রপ্রদেশ পুলিশের কাছে রাজু অভিযোগ করেন, ২০২১ সালে তাঁকে হায়দরাবাদে গ্রেফতার করার পর গুন্টুরে জেলা সিআইডি দফতরে পাঠানো হয়েছিল। সেখানেই তৎকালীন সিআইডি প্রধান পিভি সুনীল কুমার এবং এক আইপিএস অফিসার পি সীতারামঞ্জনেয়ুলুর নেতৃত্বে অত্যাচার করা হয় তাঁর ওপর। রাজু আরও অভিযোগ করেছেন, জগনমোহনের বিরুদ্ধে মন্তব্য করা বন্ধ না করলে খুন করার হুমকিও দেওয়া হয় তাঁকে।

    পুলিশের (Andhra Pradesh police) গাড়ির ভিতর আমায় মারধর করা হয়েছিল

    অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, “আমার বিরুদ্ধে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার মিথ্যা মামলা দায়ের করেছিল। আমায় অত্যাচার করা হয়েছিল, পুলিশের (Andhra Pradesh police) গাড়ির ভিতর আমায় মারধর করা হয়েছিল। জোর করে আমায় গুন্টুরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।” ওই বিধায়কের আরও জানিয়েছেন, গ্রেফতারির কয়েক সপ্তাহ আগেই তাঁর ওপেন হার্ট সার্জারি হয়েছিল। গুন্টুর হাসপাতালে তাঁকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য নিয়ে যাওয়া হলেও, সেখানে মিথ্যা রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল যে তাঁর শরীরে আঘাতের কোনও চিহ্ন নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India’s Population: ২০৬০ সালে ভারতের জনসংখ্যা হবে সবচেয়ে বেশি ১৭০ কোটি, রিপোর্ট রাষ্ট্রপুঞ্জের

    India’s Population: ২০৬০ সালে ভারতের জনসংখ্যা হবে সবচেয়ে বেশি ১৭০ কোটি, রিপোর্ট রাষ্ট্রপুঞ্জের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েক বছরের মধ্যেই ভারতের জনসংখ্যা (India’s Population) পেরোবে ১৫০ কোটি। ২০৬০ সালে ভারতের জনসংখ্যা হবে সবচেয়ে বেশি ১৭০ কোটি। তারপর ধীরে ধীরে ভারতের জনসংখ্যা ১২ শতাংশ কমবে। একবিংশ শতাব্দীর শেষে জনসংখ্যা অনেকটা কমলেও ভারতই বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস রাষ্ট্রপুঞ্জের (United Nation)। তখন চিন থাকবে ভারতের থেকে অনেক পিছনে, এমনই বলছে সমীক্ষা। এদেশের জনসংখ্যা থাকবে চিনের প্রায় আড়াই গুণ। 

    কী বলছে রাষ্ট্রপুঞ্জ (India’s Population) 

    রাষ্ট্রপুঞ্জের (United Nation) ‘ওয়ার্ল্ড পপুলেশন প্রসপেক্টস ২০২৪’ নামাঙ্কিত রিপোর্ট বলছে, ২০২৪ সালের শেষে ভারতের সম্ভাব্য জনসংখ্যা (India’s Population) হতে পারে ১৪৫ কোটি। চিনের জনসংখ্যা ১৪১ কোটি। ২০৬০ সালে ভারতের জনসংখ্যা বিশ্বের মধ্যে শীর্ষস্থানে পৌঁছতে পারে। জনসংখ্যা হতে পারে ১৭০ কোটি। তবে এই সময়ের মধ্যে চিনের জনসংখ্যা ১২০ কোটির কাছাকাছি থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্টে। শতাব্দী শেষে ২১০০ সালে ভারতের জনসংখ্যা হতে পারে ১৫০ কোটি। চিনের জনসংখ্যা অনেকটাই কমে হতে পারে ৬৩ কোটি। জনসংখ্যার নিরিখে ভারত এবং চিনের পরে থাকতে পারে আমেরিকা। সে দেশে এখন জনসংখ্যা ৩৪ কোটি। রাষ্ট্রপুঞ্জের তরফে এই রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ‘ইউনাইটেড নেশনস ডিপার্টমেন্ট অফ ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল অ্যাফেয়ার্স’ (দেসা)-এর জনসংখ্যা সংক্রান্ত বিভাগ।

    আরও পড়ুন: সবজি থেকে জামা-কাপড়, টিভি-ফ্রিজ, ডিজিটাল লেনদেনেই জোর তরুণ প্রজন্মের

    সারা বিশ্বে কী প্রভাব (United Nation)

    রাষ্ট্রপুঞ্জের (United Nation) রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০৮০ সালের মাঝামাঝি বিশ্বের জনসংখ্যা ১০.৩ বিলিয়ন তথা ১০০০ কোটি ছাপিয়ে যাবে। তবে এর পরই তা কমতে থাকবে। শতাব্দী শেষ হতেই সব মিলিয়ে ১০ কোটি জনসংখ্যা হ্রাস পাবে গোটা পৃথিবী মিলিয়ে। ১৯৫০ সাল থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে জনসংখ্যা সমীক্ষা শুরু হয়েছে। গত বাহাত্তর বছরে প্রথমবার বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশের তকমা পেয়েছে ভারত। যা দীর্ঘদিন যাবৎ ছিল চিনের দখলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Burdwan: বর্ধমানে চোর সন্দেহে গণ-পিটুনি! পুলিশের গায়ে হাত তুললেন উত্তেজিত জনতা

    Burdwan: বর্ধমানে চোর সন্দেহে গণ-পিটুনি! পুলিশের গায়ে হাত তুললেন উত্তেজিত জনতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত কয়েকদিন ধরেই ছেলে ধরা সন্দেহে গণ-পিটুনির অভিযোগ উঠছিল রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। একাধিক জায়গায় গণ-পিটুনির জেরে মৃত্যু পর্যন্ত হয়েছে। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছিল। ছেলে ধরার জের কাটতে না কাটতেই এবার চোর সন্দেহে আটকে মারধরের অভিযোগ উঠল পূর্ব বর্ধমানের (Burdwan) দেওয়ানদিঘি এলাকায়। আর পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে আক্রান্ত হল পুলিশও।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Burdwan)

    পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশের কাছে খবর আসে আলমপুরে (Burdwan) চারজনকে ঘিরে চোর সন্দেহে মারধর করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, এলাকায় কয়েকদিন ধরে ঘর ভাড়া নিয়ে থাকছিলেন ওই ব্যক্তিরা। প্লাস্টিকের জিনিস বিক্রি করতেন তাঁরা। মূলত মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা সকলে। তাঁদেরকে চোর সন্দেহ করে এলাকার লোকজন বেধড়ক পেটান। পুলিশ তাঁদের উদ্ধার করতে গেলে পুলিশের ওপরও চড়াও হন গ্রামের লোকজন। হেনস্থার শিকার হন পুলিশ কর্মীরা। গ্রামের লোকজনের বক্তব্য, এলাকায় এসে তাঁরা চুরির ছক কষছিলেন। আমাদের আশঙ্কা, পুলিশ উদ্ধার করে নিয়ে গিয়ে ছেড়ে দেবে। সেটা চলবে না। এটা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বচসা হয়। জানা গিয়েছে, চারজনকে উদ্ধারে বাধা দেন এলাকাবাসী। পরে, বিশাল বাহিনী গিয়ে পুলিশ কর্মীর পাশাপাশি চারজনকে উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয়।

    আরও পড়ুন: ঢাকায় আওয়ামি লিগ কাউন্সিলরের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, জখম ৬০

    পুলিশ-প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    জেলা পুলিশ (Police) সুপার (Burdwan) আমন দীপ বলেন, “আমাদের কাছে খবর আসে চোর সন্দেহে গ্রামে চারজনকে মারধর করা হয়েছে। এরপরই পুলিশের দু’টো গাড়ি পৌঁছয় ঘটনাস্থলে। পুলিশ (Police) সেখানে গিয়ে চারজনকে উদ্ধারের চেষ্টা করে। সেই সময় পুলিশের ওপর হামলা করা হয়। ফলে, পরিস্থিতি সামাল দিতে ফের ডিএসপির নেতৃত্বে একটা টিম সেখানে ফের যায়। বড় বাহিনী পাঠানো হয়। পুলিশের গায়ে হাত তোলার অভিযোগে আমরা মোট ১৪ জনকে গ্রেফতার করেছি। তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। আমরা হেফাজতে নিতে চাই তাদের।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Zorawar: চিনের ‘টাইপ ১৫’ ট্যাঙ্কের মোকাবিলায় ভারতের ‘জোরাওয়ার’ কতটা শক্তিশালী? জেনে নিন…

    Zorawar: চিনের ‘টাইপ ১৫’ ট্যাঙ্কের মোকাবিলায় ভারতের ‘জোরাওয়ার’ কতটা শক্তিশালী? জেনে নিন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের টাইপ ১৫ ট্যাঙ্ককে টেক্কা দিতে ভারতীয় সেনার হাতে আসতে চলেছে জোরাওয়ার (Zorawar) লাইট ট্যাঙ্ক। এই হালকা ট্যাক টি-৯০ বা টি-৭২ ট্যাঙ্কের তুলনায় অনেকটাই হালকা (Light Tank)। তবে হালকা হওয়ার আসল সুবিধা পাওয়া যায় পাহাড়ি এলাকায়। যেখানে দ্রুত এই ট্যাঙ্ক এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় মোতায়েন করা সম্ভব। এই ট্যাঙ্ক তৈরি করেছে ভারতীয় প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা (DRDO) ও লারসেন এবং টুব্রো (L&T) যৌথ উদ্যোগে, দেশীয় প্রযুক্তিতে মাত্র দুবছরে এই ট্যাঙ্ক তৈরি করেছে। ২০২৭ সালে এই ট্যাঙ্কের ভারতীয় সেনাবাহিনীর হাতে চলে আসবে। 

     

    চিনের টাইপ ১৫ বনাম ভারতের জোরাওয়ার (Zorawar)

    চিনের টাইপ ১৫ ট্যাঙ্কে ১০৫ এমএম আর্টিলারি গন রয়েছে। তা দিয়ে তিন কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত আনা যায়। এটাই অন্যদিকে ভারতের জোরাওয়ার (Zorawar) ট্যাঙ্কেও ১০৫ এমএম আর্টিলারি গান রয়েছে। কিন্তু ভারতীয় ট্যাঙ্ক, টাইপ ১৫-এর তুলনায় ক্ষমতা বনাম ওজন অনুপাতে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। আগ্নেয়াস্ত্র ক্ষমতাতেও এগিয়ে রয়েছে জোরাওয়ার। সুরক্ষা, নজরদারি এবং যোগাযোগের দিক থেকেও এই ট্যাঙ্ক চিনা ট্যাঙ্কের চেয়ে অনেক বেশি আধুনিক। টাইপ ১৫ কে কৌশলগত দিক থেকে জারাওয়ারকে টেক্কা দেওয়ার জন্য অনেকগুলি আপগ্রেড করতে হবে। নিচ থেকে উড়ে যাওয়া হেলিকপ্টার, ড্রোন, শত্রুপক্ষের প্রতিরোধ ব্যবস্থা, শক্ত ঘাঁটি সবকিছুই ধ্বংস করতে সক্ষম ভারতীয় হালকা ট্যাঙ্ক। ৭০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতিতে স্থলে এবং জলে উভয়ে চলতে পারে এই ট্যাঙ্ক। মাত্র তিনজনের দল এই ট্যাঙ্ক চালাতে সক্ষম। তবে দুটি ট্যাঙ্কেরই এক হাজার হর্সপাওয়ার উৎপাদন করতে পারে।  

    ডিআরডিওর বক্তব্য (Light Tank)

    ডিআরডিওর নির্দেশক রাজেশ কুমার বলেন, “ মাত্র দু বছরে আমরা (Zorawar) ট্যাঙ্ক তৈরি করে ফেলেছি। আগামী ৬ মাস সেনার এর প্রাথমিক ট্রায়াল করবে। গালওয়ানের ঘটনার পর সেনার এই ধরণের হালকা ট্যাঙ্কের (Light Tank) প্রয়োজন হয়। সাধারণত তিন ধরনের ট্যাঙ্ক হয়ে থাকে। ওজনের নিরিখে সবচেয়ে বেশি ক্ষমতাশালী হল ভারী ট্যাঙ্কের। এরপর আসে মাঝারি ওজনের ট্যাঙ্ক। পাহাড়ি রাস্তার জন্য তৈরি হয় হালকা ট্যাঙ্ক। প্রতিটি ট্যাঙ্কের নিজস্ব ভূমিকা রয়েছে। যুদ্ধক্ষেত্রে সবরকম ট্যাঙ্ক আত্মরক্ষা এবং আক্রমণ করতে পারে।” সেনাবাহিনীর তরফে আধিকারিক ভাবে জানানো না হলেও চীনকে লক্ষ্য করেও লক্ষ্য করেই তৈরি হয়েছে জোরাওয়ার ট্যাঙ্ক। কারণ চীনের সঙ্গে ভারতের যে অনির্ধারিত সীমানা রয়েছে, সেই অঞ্চল পুরোটাই পাহাড়ি। ফলে সেখানে ভারী ট্যাঙ্ক ব্যবহার করার অনেক দুর্বল দিক রয়েছে। সেখানে হালকা ট্যাঙ্ক অনেক বেশি কার্যকর।। চিনের কাছে আগেভাগেই টাইপ ১৫ টাইম থাকলেও ভারতের কাছে এই বিভাগে কোন ট্যাঙ্ক ছিল না।।

    আরও পড়ুন: আবগারি দুর্নীতি মামলায় জামিন হল কেজরির, তবু মুক্তি অধরা

    চিনের টাইপ ১৫ ট্যাঙ্ককে প্রতিরোধ করার কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে জোরাওয়ার। পরে তৈরি হওয়ায় অনেক বেশি আধুনিক আত্মরক্ষামূলক ও আক্রমণাত্মক ব্যবস্থা এই ট্যাঙ্কে যুক্ত করা হয়েছে। গালওয়ান উপত্যকায় দুই পক্ষের সংঘর্ষের পর হালকা ট্যাঙ্কের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে সেনা। যদিও সেবার দুপক্ষের সংঘর্ষ যুদ্ধে পরিণত না হওয়ায় ভারত এই বিভাগে একটি ভালো ট্যাঙ্ক তৈরি করার সময় পেয়ে যায়।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bagda: নাইনএমএম পিস্তল হাতে তৃণমূল কর্মী? ছবি ফাঁস করে গ্রেফতারের দাবি বিজেপির

    Bagda: নাইনএমএম পিস্তল হাতে তৃণমূল কর্মী? ছবি ফাঁস করে গ্রেফতারের দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাইনএমএম পিস্তল হাতে এক যুবকের ছবি আনল বিজেপি। বাগদায় (Bagda) উপনির্বাচনের দিনে কার্যত এই তৃণমূল (TMC) নেতা বন্দুক হাতে নিয়ে দাপিয়ে বেরিয়েছেন। যদিও এই মারাত্মক অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ এখনও কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। ইতিমধ্যে সামজিক মাধ্যমে এই ছবি ব্যাপক ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।

    কেন পুলিশ গ্রেফতার করেনি (Bagda)?

    গত বুধবার ১০ জুলাই, বাগদা (Bagda) উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ পর্ব ছিল। এই দিনে তৃণমূল দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্যের কথা সংবাদ মাধ্যমে শিরোনাম হয়ে উঠেছিল। বিজেপি বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি দেবদাস মণ্ডল বলেছেন, “পিস্তল হাতে এই ব্যক্তি তৃণমূল কর্মী। এই উপনির্বাচনে বিজেপি প্রার্থীর উপর হামলা হয়েছিল। ১৮৬, ১৮৭, ১৮৮ এবং মালিপোঁতা পঞ্চায়েতে হামলা হয়েছে। এই লোকটি পিস্তল নিয়ে দাপিয়ে বেরিয়েছে। আমরা কোন রাজ্যে বসবাস করছি? পুলিশকে তথ্য দিয়ে অভিযোগ করলেও কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। গ্রেফতার পর্যন্ত করা হয়নি।” আবার বিজেপি নেতা রাহুল সিন্‌হা বলেছেন, “তৃণমূল নেতারা আইনের কথা বলে দুষ্কৃতীদের উস্কানি দিচ্ছেন। দোষীদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে শাসক দল।”

    সরকারি রিভলভার কীভাবে বাইর পৌঁছচ্ছে?

    অবসর প্রাপ্ত পুলিশ কর্তা অরিন্দম আচার্য এই বিষয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, “এই পিস্তল (Bagda) কারা বিক্রি করছে, আর কারাই বা বাইরে সরবরাহ করেছে, তা নম্বর দেখেই খুব সহজেই চিহ্নিত করা যায়। এই সব বিষয়ে সঠিক ভাবে তদন্ত না হলে আগামীদিনে আরও ভয়ঙ্কর অবস্থা নেবে। সরকারি রিভলভার কীভাবে বাইরে পৌঁছচ্ছে?”

    আরও পড়ুনঃ সিকিম যাওয়ার পথে বন্ধ ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক! বিচ্ছিন্ন যোগাযোগ, বিপাকে পর্যটকরা

    নির্বাচন একেবারে শান্তিপূর্ণ হয়েছে

    তৃণমূলের জেলা (Bagda) সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস বলেছেন, “এই নির্বাচন একেবারে শান্তিপূর্ণ হয়েছে। মানুষ উৎসবের মেজাজে ভোট দিয়েছেন। আমরা বিপুল সংখ্যক ভোটে জয়ী হব বলে, বিজেপি কুৎসা ছড়ানোর চেষ্টা করছে। বিজেপি সমাজ বিরোধীদের আশ্রয় দিয়ে থাকে। দুই একজন সমাজ বিরোধীদের ছবি প্রকাশ করে কার্যত নিজেদের মুখ ঢাকতে চেষ্টা করছে। কিন্তু এই ভাবে কাজ হবে না। মানুষ আমাদের পাশে রয়েছেন।” আবার তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার বলেছেন, “ভোটের দিনে এমন ঘটনা ঘটলে কেন্দ্রীয় বাহিনী কী করছিল? নির্বাচন কমিশনই কোথায় ছিল? দেবদাসবাবু কেন বাহিনীকে ডেকে ধরিয়ে দিলেন না।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Akshay Kumar: করোনা আক্রান্ত অক্ষয়, থাকতে পারছেন না অনন্ত-রাধিকার বিয়েতে

    Akshay Kumar: করোনা আক্রান্ত অক্ষয়, থাকতে পারছেন না অনন্ত-রাধিকার বিয়েতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্নত আম্বানির বিয়েতে হাজির থাকতে পারছেন না বলিউডের খিলাড়ি। করোনা আক্রান্ত অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar)। ১২ জুলাই অক্ষয়ের ছবি ‘সরফিরা’র মুক্তি। জোরকদমে চলছিল ছবির প্রচার। হঠাৎই অসু্স্থ বোধ করেন অভিনেতা। সূত্রের খবর, প্রচার চলাকালীন অসুস্থ বোধ করায় তৎক্ষণাৎ রক্ত পরীক্ষা করান অক্ষয়। তাতেই ধরা পড়ে, করোনা হয়েছে তাঁর। সঙ্গে সঙ্গে নিভৃতবাসে চলে যান অভিনেতা।

    করোনা পজিটিভ অক্ষয়ের (Akshay Kumar)

    সাধারণত কোনও বিবাহ অনুষ্ঠানে বা পার্টিতে সচরাচর  উপস্থিত থাকেন না বলিউডের খিলাড়ি অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar)। কিন্তু এবার অনন্ত নিজে গিয়ে তাঁকে নিমন্ত্রণ করে এসেছিলেন। আসবেন বলে কথাও দিয়েছিলেন অক্ষয়। কিন্তু বাধ সাধল শরীর। সূত্রের খবর, শেষ ছবি সরফিরে-র প্রমোশনের সময় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তারপরই তিনি স্থির করেন করোনা পরীক্ষা করবেন। কারণ তাঁর সেটের বেশ কয়েকজন করোনা পজিটিভ হয়েছেন। তারপরই এই সিদ্ধান্ত নেন অভিনেতা। শুক্রবার সকালেই এসেছে রিপোর্ট। যার ফলে ছবির শেষ প্রমোশন ও অম্বানিদের বিয়ে, দুটো অনুষ্ঠানেই উপস্থিত থাকতে পারলেন না। এই খবর খারাপ হলেও, অক্ষয় কুমার যে ধরনের ব্যক্তিত্ব, তিনি সকলের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে খবর পেতেই নিজেকে সকলের থেকে আলাদা করে নিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: রাম সেতুর রহস্য ফাঁস! সমুদ্রের নীচের মানচিত্র প্রকাশ্যে আনলেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা

    অনন্ত-রাধিকার বিয়ে (Anant Radhika Wedding)

    শুক্রবারই মুম্বইয়ে বসছে অনন্ত-রাধিকার (Anant Radhika Wedding) বিয়ের আসর। প্রায় ২৫০০ কোটি টাকার বিয়েতে হাজির থাকছেন দেশ-বিদেশের নামী তারকা-সহ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বেরাও। হিন্দু রীতিনীতি মেনেই এদিন তাঁদের শুভ বিবাহ সম্পন্ন হবে। বলিউড তারকা থেকে শুরু করে স্পোর্টস, রাজনীতি, ব্যবসা, বিদেশের তারকা সহ বিভিন্ন ফিল্ডের খ্যাতনামা ব্যক্তিরা এদিন উপস্থিত থাকবেন অনন্ত রাধিকার বিয়ে দেখার জন্য। শাহরুখ খান থেকে শুরু করে সলমন খান, আমির খান, আলিয়া ভাট, রণবীর কাপুর, দীপিকা পাড়ুকোন, রণবীর সিং, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, নিক জোনাস, কিম কার্দাশিয়ান প্রমুখকে দেখা যাবে এই বিয়েতে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bajaj Freedom 125: বিশ্বের প্রথম সিএনজি বাইক আনল বাজাজ, টক্কর দিচ্ছে কোন কোন বাইককে?

    Bajaj Freedom 125: বিশ্বের প্রথম সিএনজি বাইক আনল বাজাজ, টক্কর দিচ্ছে কোন কোন বাইককে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেট্রোল চালিত বাইকে দূরে যাওয়া যায় ঠিকই, কিন্তু খরচ বেশি। ব্যাটারি চালিত বাইক বা স্কুটিতে বেশি দূরে যাওয়া যায় না। তাহলে উপায় কী? সেই উপায় নিয়ে এল বাজাজ। বাইক এবং স্কুটি প্রস্তুতকারী সংস্থা নিয়ে এসেছে সিএনজি বাইক (CNG Bike) ‘ফ্রিডম ১২৫’ (Bajaj Freedom 125)। ১২৫ সিসির এই বাইকে সিএনজি সিলিন্ডার ছাড়াও রয়েছে ২ লিটারের পেট্রোল ট্যাঙ্ক। ড্রাম ব্রেক, ড্রাম ব্রেক এবং এলইডি, ডিস্ক ব্রেক এবং এলইডি ভার্সনে বাইকটি পাওয়া যাবে। ড্রাম ব্রেক সহ বাইকের দাম ৯৫ হাজার টাকা এক্স শোরুম। ড্রাম ব্রেক এবং এলইডি সহ বাইকের দাম ১.০৫ লক্ষ টাকা এক্স শোরুম। ডিস্ক ব্রেক এবং এলইডি ভার্সনে বাইকের দাম ১.১০ লক্ষ টাকা এক্স শোরুম। সিএনজিতে ১০২ কিলোমিটার প্রতিলিটার হিসেবে ২০৪ কিলোমিটার এবং ২ লিটার পেট্রোলে ১১০ কিলোমিটার যাওয়া যাবে। যদিও কোম্পানির দাবি করছে সিএনজি এবং পেট্রোল ফুল ট্যাঙ্ক করে ৩৩০ কিলোমিটার যাওয়া যাবে। তবে বাস্তব পরিস্থিতিতে সিএনজি এবং পেট্রোল ফুল ট্যাঙ্ক করে ৩০০ কিলোমিটার আরাম করে চালানো যাবে এই বাইক। এই বাইক ১২৫ সিসি বিভাগে কোন কোন বাইককে টক্কর দেবে দেখে নেওয়া যাক।

    হন্ডা শাইন ১২৫

    এই বাইকের দাম 79,800 টাকা এক্স-শোরুম। ১২৫ সিসি বিভাগে এটি ভারতের সবথেকে জনপ্রিয় মোটরসাইকেল। এই কমিউটার বাইকে রয়েছে ১২৫ সিসি ইঞ্জিন। মাইলেজ খুবই ভাল। পাশাপাশি দামও দুশ্চিন্তার কারণ নয়। নিত্য যাতায়াতের জন্য এই বাইক খুবই কার্যকর। তবে বাজাজ সিএনজি বাইকে (CNG Bike) রয়েছে অনেক বেশি মাইলেজ। সেই জায়গায় হন্ডা সাইনকে টেক্কা দিতে পারে বাজাজ (Bajaj Freedom 125)।

    হিরো গ্ল্যামার

    হিরো গ্ল্যামার বাইকটি হন্ডা শাইনের পর ভারতীয়দের এই বিভাগে দ্বিতীয় সবচেয়ে পছন্দের বাইক। এই বাইকের দাম ৮২,৫৯৮ টাকা (এক্স-শোরুম)। প্রিমিয়াম লুকের পাশাপাশি এতেও দারুণ মাইলেজ পাওয়া যায়। বহু অফিস যাত্রীর ভরসা এই বাইক।

    হিরো স্প্লেন্ডর এক্সটেক

    নতুন প্রজন্মের কাছে হিরোর এই বাইক খুবই পছন্দের, কারণ এতে রয়েছে দুর্দান্ত মাইলেজের পাশাপাশি রয়েছে একগুচ্ছ ফিচার্স। হিরো দাবি করে ৬৯ কিমি প্রতি লিটার মাইলেজ দিয়ে থাকে এই বাইক। এছাড়াও ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, ইউএসবি চার্জার, ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি ইত্যাদি। তবে বাজাজ ফ্রিডমেও (CNG Bike) রয়েছে একই ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার এবং ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি।    

    টিভিএস রেইডার

    বর্তমান সময়ে টিভিএস সবচেয়ে বেশি এই মোটরসাইকেল বিক্রি করে থাকে। আপাচের জায়গায় বাজার দখল করেছে এই বাইক। ফিচার্স, মাইলেজ এবং লুক সব দিক থেকে সেরা টিভিএস রেইডার। দাম ৯৫,২১৯ টাকা এক্স-শোরুম। দামের দিক দিয়ে টিভিএসকে টক্কর দিচ্ছে বাজাজ ফ্রিডম (Bajaj Freedom 125)। কারণ এই সিএনজি বাইকের (CNG Bike) দাম শুরু ৯৫,০০০ টাকা এক্স-শোরুম।

    বাজাজ পালসার ১২৫

    পালসার পরিবারের অন্যতম সেরা এবং সস্তা বাইক এটি। সম্প্রতি এটির নতুন ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার এবং ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি-সহ আপডেট ভার্সন বাজারে এসেছে। তবে বাইকের ডিজাইন বেশ সাদামাটা। আজকাল অনেকেই স্পোর্টি লুকের কমিউটার বাইক চালাতে পছন্দ করেন। এই বাইকের দাম ৯৩,২২১ টাকা এক্স-শোরুম।

    আরও পড়ুন: ভারতে শাওমি আনছে বিলাসবহুল বৈদ্যুতিক গাড়ি, কেমন দেখতে, কত দাম?

    বাজাজের বাইকে আবার কয়েকবছর চালালে ইঞ্জিনের আওয়াজ বদলে যাওয়া, মেইন্টেনেন্স এবং মাইলেজের সমস্যার অভিযোগ করেন চালকরা। এখন দেখার সিএনজি (Bajaj Freedom 125) বাইক কতটা বাজার দখল করতে পারে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share