Category: গ্যাজেট

Get updated Gadget related news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Google: থার্ড পার্টি কল রেকর্ডিং অ্যাপে নিষেধাজ্ঞা জারি গুগলের 

    Google: থার্ড পার্টি কল রেকর্ডিং অ্যাপে নিষেধাজ্ঞা জারি গুগলের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্লে স্টোর (Play Store) নীতি বদলেছে গুগল (Google)। এর ফলে থার্ড পার্টি সব কল রেকর্ডিং অ্যাপ (Third Party Call Recording Apps) ব্লক করে দিয়েছে প্লে স্টোর। এছাড়াও আরও বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা জারি করতে চলেছে গুগল।  

    যে রেকর্ডিং অ্যাপগুলি আপনার ফোনে আগে থেকেই ইনস্টল করা রয়েছে, এই নীতি বদলে তার ওপর কোনও প্রভাব না পড়লেও, প্লে স্টোর থেকে যে থার্ড পার্টি অ্যাপগুলি ডাউনলোড করা হয় সেগুলির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে গুগল।   

    ১১ মে থেকে থার্ড পার্টি অ্যাপগুলিকে কল রেকর্ড করার অনুমতি আর দিচ্ছে না গুগল। এই নীতি পরিবর্তনের বিষয়ে যেকোনও রকম বিভ্রান্তি দূর করার জন্য একটি ভার্চুয়াল সম্মেলন বা ওয়েবিনারের আয়োজনও করে গুগল।
     
    এক আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুসারে, “এই নীতি পরিবর্তনে শুধুমাত্র থার্ড পার্টি অ্যাপগুলিই প্রভাবিত হবে। গুগল ফোন, এমআই ডায়ালারের মতো অ্যাপগুলিতে কল রেকর্ডিং- এর অপশন আগে থেকেই ইনস্টল করা থাকে। নীতি পরিবর্তনের ফলে আগে থেকে ইনস্টল করা অ্যাপগুলিতে কোনও প্রভাব পড়বে না।”

    অর্থাৎ আপনি যদি প্রি- ইনস্টলড  অ্যাপে কল রেকর্ডিং করেন তাহলে সেই রেকর্ডিং হারানোর কোনও সম্ভাবনা নেই। কিন্তু আপনি যদি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করা কোন অ্যাপে কল রেকর্ড করে থাকেন তাহলে তা রেকর্ড নাও হতে পারে বা সেই রেকর্ডিং পরবর্তীতে নাও পাওয়া যেতে পারে।  

    কল রেকর্ডিং সংক্রান্ত বিষয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই বিতর্ক ছিল। আগে একজন কল রেকর্ড করলে ফোনের অপর প্রান্তের মানুষটি জানতেও পারতেন না। এমনকি থার্ড পার্টি অ্যাপের মাধ্যমে কল রেকর্ড করে সেই কল রেকর্ডিং- এর অপব্যবহারও হয়েছে প্রচুর।

    পরবর্তীতে সেই সম্ভবনার কথা মাথায় রেখে কেউ কল রেকর্ড করতে চাইলে অ্যাপগুলি ফোনের অপর প্রান্তে যিনি আছেন তাঁকে জানান দিত, তাঁর অনুমতি চাইত। কিন্তু সম্প্রতি ভারত সরকার কল রেকর্ডিং- এর বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। অর্থাৎ কোনও শর্তেই কল রেকর্ড করা যাবে না। ভারত ছাড়াও আরও বিভিন্ন দেশ গুগল প্লে স্টোরের কল রেকর্ডিং অ্যাপগুলি নিয়ে আপত্তি জানাচ্ছে বহুদিন ধরে। সেই কথা মাথায় রেখেই থার্ড পার্টি কল রেকর্ডিং অ্যাপ প্লে স্টোর থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল গুগল।   

     

  • Whatsapp Blocking: কী করে বুঝবেন কেউ আপনাকে হোয়াটসঅ্যাপে ব্লক করেছে কি না?

    Whatsapp Blocking: কী করে বুঝবেন কেউ আপনাকে হোয়াটসঅ্যাপে ব্লক করেছে কি না?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই মুহূর্তে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করার সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপ (Whatsapp Block)। সে কোনও অফিসিয়াল কাজেই হোক বা স্রেফ আড্ডা, এই অ্যাপটি যেন গোটা বিশ্বের মানুষকে টেলিফোনের স্ক্রিনে এনে হাজির করেছে। কিছু কিছু সময় দেখা যায় আমরা নির্দিষ্ট কাউকে হোয়াটসঅ্যাপে কল বা মেসেজ করতে পারছি না। আপনার পাঠানো মেসেজটিতে একটি মাত্র টিক দেখাচ্ছে। অথবা সেই ব্যক্তির প্রোফাইল ছবিটিও দেখতে পাচ্ছেন না। এ থেকে ধরে নেওয়া যেতেই পারে সেই ব্যক্তি আপনাকে হোয়াটসঅ্যাপে ব্লক করেছেন। কিন্তু অনেক সময় এটা সঠিকভাবে বোঝা যায় না আপনাকে ব্লক (Block) করা হয়েছে কি না। তখন কী করবেন? 

    কিছু বিষয় খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন আপনি ব্লকড কি না।

    ১। প্রথমেই দেখুন যে  ব্লক করেছে বলে সন্দেহ করছেন তাঁর লাস্ট সিন দেখতে পাচ্ছেন কি না। ব্লক করা হলে লাস্ট সিন দেখা যায় না।  

    ২। যদি দেখেন সেই ব্যক্তির প্রোফাইল পিকচার দেখা যাচ্ছে না তাহলে অনেকটাই নিশ্চিত হতে পারেন যে সেই ব্যক্তি আপনাকে ব্লক করেছে। কিন্তু অনেক সময় তা নাও হতে পারে। সেই ব্যক্তির প্রোফাইলে কোন ছবি না থাকলে বা আপনার নম্বর তাঁর ফোনে সেভ করা না থাকলেও এমনটা হতে পারে। 

    ৩। যদি কেউ আপনাকে ব্লক করে তাহলে আপনি তাঁকে কোনও হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে অ্যাড করতে পারবেন না। সেটাও একবার চেষ্টা করে দেখতে পারেন। 

    ৪। সেই ব্যক্তিকে কল করে দেখুন। চারটি পরীক্ষাতেই যদি নেতিবাচক ফল পান তাহলেই নিশ্চিত হয়ে যান যে আপনার নম্বরটি ব্লক করা হয়েছে। 

     

  • Cyber Attack: সাধের ফোনটিকে দুর্বৃত্তদের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখবেন কীভাবে? এই রইল উপায়

    Cyber Attack: সাধের ফোনটিকে দুর্বৃত্তদের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখবেন কীভাবে? এই রইল উপায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোবাইল ফোনও এখন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে উঠেছে। যত দিন যাচ্ছে মানুষের হাতের মুঠোয় থাকা যন্ত্রটির প্রতি নির্ভরতা বাড়ছে। আর একই সঙ্গে বাড়ছে সাইবার ক্রাইমের (cyber crime) ঘটনাও। ম্যালওয়্যারের (malware) মাধ্যমে খুব সহজেই দুর্বৃত্তরা আপনার আইফোন (iPhone) বা অ্যান্ড্রয়েড (Android) ফোনটিকে নিজেদের কব্জায় করে নিতে পারে। এই ভাইরাসটি আপনার মোবাইলের দুর্বল জায়গাগুলিকে লক্ষ্য করে আক্রমণ চালায়। 

    ফলস্বরূপ Data mining, Financial gain, network corruption- এর মতো সমস্যায় পড়তে হয় আপনার সাধের ফোনটিকে। যদিও বেশিরভাগ অ্যাপে তথ্য আদান প্রদানের সুবিধা থাকে না। কিন্তু কিছু কিছু অ্যাপের তথ্য চুরি করার বদনাম আছে।  অহরহই সাইবার ক্রাইমের শিকার হতে হয় আইফোন এবং অ্যান্ড্রয়েড ফোনগুলিকে।

    জেনে নিন কী করে বেআইনি অনুপ্রবেশ থেকে বাঁচাবেন আপনার ফোনটিকে–

    ১। অবাঞ্ছিত পপআপ বা লিঙ্কে ক্লিক করবেন না। এমন সামাজিক মাধ্যমে মেসেজ, ইমেল এবং টেক্সট মেসেজও ফাঁদ হতে পারে।

    ২। অনুমোদিত জায়গা থেকেই একমাত্র অ্যাপ ইনস্টল করুন। যেমন গুগল প্লেস্টোর বা অ্যাপেলের অ্যাপস্টোর। অ্যাপটি ডাউনলোড করার আগে তার বিষয়ে বিশদে জেনে নিন। 

    ৩। ফোনে জেল ব্রেকিং বা মডিফাই করা এড়িয়ে চলুন।

    ৪। অ্যাপ ইনস্টল (App Install) করার আগে দেখে নিন কোন কোন অ্যাপে ঢোকার অনুমতি দিচ্ছেন সেই অ্যাপকে।

    ৫। ফোনে তথ্যের ব্যাকআপ (Data backup) রাখুন এবং সবসময় আপনার ফোনের সফটওয়্যার আধুনিকতম ভার্সানে  আপডেটেড (software update) রাখুন।

    ৬। ফোনে সবসময় নজর রাখুন। কোন সন্দেহজনক ঘটনা ঘটছে কি না সেদিকে খেয়াল রাখুন।  

    ৭। অপটিমাইজিং এবং ক্লিনিং অ্যাপ ইনস্টল করা এড়িয়ে চলুন। ২০২০- তে এই অ্যাপগুলি থেকেই সবচেয়ে বেশি ম্যালওয়্যার ছড়িয়েছিল।

     

  • Whatsapp Emoji Reaction: মেসেজ রিঅ্যাকশন ফিচার নিয়ে হাজির হোয়াটসঅ্যাপ, ভারতীয়দের অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুদিন

    Whatsapp Emoji Reaction: মেসেজ রিঅ্যাকশন ফিচার নিয়ে হাজির হোয়াটসঅ্যাপ, ভারতীয়দের অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুদিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেসেজের জন্যে ইমোজি রিঅ্যাকশন (Emoji Reaction) ফিচার আনার কথা গত মাসেই ঘোষণা করেছিল হোয়াটসঅ্যাপ (Whatsapp)। ইতিমধ্যেই তা নিয়ে হাজির এই মেসেজিং অ্যাপ কর্তৃপক্ষ। এবার সেই ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। এক আন্তর্জাতিক সংবাদ  মাধ্যমের খবর অনুসারে, ফেসবুকের রিঅ্যাকশন ফিচারের মতোই হবে হোয়াটসঅ্যাপের ফিচারটি। একটি নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে কিছুক্ষন চেপে ধরে থাকলেই চলে আসবে ইমোজির অপশন। সেখান থেকেই বেছে নেওয়া যাবে পছন্দের ইমোজি।   

    এই মুহূর্তে, ব্যবহারকারীদের জন্যে ছটি ইমোজি আনছে মেটা কর্তৃপক্ষ। তবে ভবিষ্যতে আরও ইমোজি যোগ করার পরিকল্পনা আছে তাদের।  

    আরও পড়ুনঃ এবার হোয়াটসঅ্যাপ স্টেটাসেও ইমোজি দিতে পারবেন ব্যবহারকারীরা

    মেসেজ রিঅ্যাকশন ফিচারটি ইতিমধ্যেই হোয়াটসঅ্যাপের সর্বশেষ সংস্করণে কিছু জায়গায় উপলব্ধ হয়েছে। তবে বিশ্বব্যাপী সমস্ত হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের কাছে এই ফিচার পৌঁছতে আরও কিছুটা সময় লাগবে।

    এখন বড় ফাইলও পাঠানো যাবে হোয়াটসঅ্যাপে। আগে ১০০ এমবি পর্যন্ত ফাইল শেয়ার করা যেত। এখন তা করা যাবে ২ জিবি পর্যন্ত। 

    হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে। আগে একটি গ্রুপে ২৫৬ জনকে যোগ করা যেত। এখন ৫১২ জন থাকতে পারবেন একটি গ্রুপে। কিন্তু তার জন্যে আরও কিছু দিন অপেক্ষা করতে হবে ব্যবহারকারীদের।  

     

  • Apple: হ্যাক হতে পারে অ্যাপল ওয়াচ, টিভি এবং ম্যাক! সতর্কবার্তা জারি কেন্দ্রীয় সংস্থার

    Apple: হ্যাক হতে পারে অ্যাপল ওয়াচ, টিভি এবং ম্যাক! সতর্কবার্তা জারি কেন্দ্রীয় সংস্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাপল ওয়াচ (Apple Watch), অ্যাপল টিভি (Apple TV) এবং ম্যাক (iMac) ব্যবহারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ। সম্প্রতি এই তিন প্রোডাক্টে বড় খামতি খুঁজে পেয়েছেন গবেষকরা। যার ফলে আপনার ডিভাইসটিতে ম্যালওয়্যার ঢোকার পথ প্রশস্ত হতে পারে। 

    গোটা বিশ্বেই অ্যাপলের প্রোডাক্ট আভিজাত্য প্রদর্শনের মানদণ্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঘড়ি, টিভি এবং ম্যাক তিনটিই অ্যাপেলের অত্যন্ত জনপ্রিয় প্রোডাক্ট। ভারতে এই তিনটির মধ্যে সবচেয়ে বিক্রিত প্রোডাক্টটি হল ঘড়ি। স্বাস্থ্য সচেতন যারা, তাঁরা অনেকেই অ্যাপলের ঘড়ি ব্যবহারের দিকে ঝুঁকছেন। ম্যাক কম্পিউটার এবং টিভিরও দিন দিন চাহিদা বাড়ছে। 

    আরও পড়ুনঃ আর নয় আইপড জানাল অ্যাপেল, স্মৃতিমেদুর নেটপাড়া

    ভারতীয় কম্পিউটার এজেন্সি রেসপন্স টিম (CERT-In) এবং ভারতীয় সাইবার সিকিওরিটি এজেন্সি (ICSA) এই প্রোডাক্টগুলির সমস্যার কথা উল্লেখ করে একটি সতর্কবার্তা জারি করেছে। সতর্কবার্তা অনুযায়ী, প্রোডাক্টগুলির এই খুঁতের সুযোগ নিয়ে দুর্বৃত্তরা খুব সহজেই আপনার ডিভাইসটিকে হ্যাক করতে পারবে। ডিভাইসটিকে একবার হ্যাক করতে পারলে তারা সেটা নিজেদের ইচ্ছেমতো ব্যবহার করতে পারবে। এভাবে গোটা বিশ্বে লক্ষ লক্ষ ডিভাইসে বিনা বাধায় ঢুকে যেতে পারবে হ্যাকাররা। 

    আরও পড়ুনঃ আইফোন ১৪ ফোনে থাকছে স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি? পড়ুন বিস্তারিত
     
    এই সমস্যার সমাধান করার জন্য একটি নতুন ব্যবস্থা করেছে অ্যাপেল কর্তৃপক্ষ। ডিভাইসটিকে আপগ্রেড করলে এই সমস্যার সমাধান হবে। কিন্তু তাতে বিশেষ কোনও লাভ হবে বলে মনে করছেন না বিশেষজ্ঞরা। কারণ ইতিমধ্যেই বহু ডিভাইস হ্যাক করা হয়ে গিয়েছে বলে আশঙ্কা তাঁদের। 

    অ্যাপল তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এবিষয়ে লিখেছে, “অ্যাপল তার ডিভাইসের সমস্যার বিষয়ে অবগত। আমরা জানি ইতিমধ্যেই এই সমস্যার সুযোগ নেওয়া হয়েছে।”

    সাইবার স্ক্রুটিনি বিশ্বে একটি বিশেষ নিয়ম রয়েছে। কোনও বিশেষজ্ঞ যদি কোনও কোম্পানির প্রোডাক্টে খুঁত পান, তাহলে সেটা গোটা বিশ্বকে জানানোর আগে প্রস্তুতকারক সংস্থাকে জানাতে হবে। যাতে তারা সেই সমস্যার সমাধানে পর্যাপ্ত সময় পান।

    হ্যাকারদের হাত থেকে বাঁচতে এই তিন প্রোডাক্টের ব্যবহারকারীদের নতুন সফটওয়্যারে ডিভাইসটিকে আপগ্রেড করার পরামর্শ দিয়েছে অ্যাপল কর্তৃপক্ষ। 

    হ্যাকাররা (Hackers) একবার ডিভাইসটিতে প্রবেশের সুযোগ পেলে, তাদের কাছে আপনার সব তথ্য চলে যাবে। আর্থিক জালিয়াতি থেকে অন্য কোনও অপরাধ যে কোনওভাবে ব্যবহৃত হতে পারে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য। জাল ভোটার কার্ড, আধার কার্ড (Aadhaar card), প্যান কার্ডও তৈরি করা হতে পারে আপনার তথ্য ব্যবহার করে। এমনকি ডার্ক ওয়েবেও (Dark web) ছড়িয়ে পড়তে পারে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য।  

     

     

     

  • Mobile Price: সুখবর! এবছরের উৎসবের মরশুমে কমতে চলেছে মোবাইল ফোনের দাম

    Mobile Price: সুখবর! এবছরের উৎসবের মরশুমে কমতে চলেছে মোবাইল ফোনের দাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  যাদের মোবাইল ফোনের অনেক শখ বা যারা এর মধ্যেই নতুন মোবাইল ফোন কিনতে চলেছেন তাঁদের জন্য সুখবর। কারণ এবারের উৎসবের মরশুমে কমতে চলেছে মোবাইল ফোনের দাম। আর সবচেয়ে খুশীর বিষয় হল মোবাইলের দাম অনলাইন ও অফলাইন, উভয় জায়গা তেই কমতে চলেছে, বাজারের বিশ্লেষকেরা এমনটাই বলছেন। কারণ, ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি এবং তার জেরে স্মার্টফোনের চাহিদা কমে গিয়েছে যার জন্যে প্রতিটি ফোন তৈরি করার কোম্পানিরই ফোনের স্টক বেড়ে গিয়েছে। তাই সেই স্টক ফাঁকা করার জন্যই মোবাইল ফোনের দাম কমতে চলেছে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা।

    আরও পড়ুন: দেশজুড়ে মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যায় পতন, কোন সংস্থা কত লোকসানে?

    এক বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন, ২০২২-এর উৎসবের মরশুমে ভারতীয় বাজারে মোবাইল ফোনের জন্য ধামাকাদার ছাড় আসতে চলেছে। এমনকি অনলাইনে ডিসকাউন্টের পরিমাণও বৃদ্ধি করা হবে।

    একটি তথ্যে জানা যায়, ভারতের দ্বিতীয় স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক সংস্থা Samsung-এরই প্রায় ৫০ বিলিয়ন স্মার্টফোন স্টকে  রয়েছে। যদিও সংস্থার তরফে এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। চলতি বছরের প্রথমের দিকে মুদ্রাস্ফীতি-সহ আর্থিক অবনতির কারণে মোবাইল ফোনের তেমন বিক্রি হয়নি । এবার সেই ঘাটতিই পূরণের চেষ্টা করে চলেছে মোবাইল ফোন প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলি।  ডিসকাউন্টের সঙ্গে সঙ্গে অনলাইন ও অফলাইনে ইএমআই-এ স্মার্চফোন কেনার সুযোগ করেছে কোম্পানীগুলো। 

    আরও পড়ুন: সাধের ফোনটিকে দুর্বৃত্তদের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখবেন কীভাবে? এই রইল উপায়

    এক বিশেষজ্ঞ জানান, চাইনিজ ফোনেরও তেমন বিক্রি হয়নি এখনও পর্যন্ত। ফলে তারও স্টক আছে। অনুমান করা হচ্ছে যে, প্রায় ৫০ থেকে ৮০ মিলিয়ন হ্যান্ডসেট অবিক্রিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। ফলে চাইনিজ ফোনের একটা বড় স্টক ভারতের বাজারে আসতে পারে। তবে এটাও ঠিক, ভারতীয় বাজারে অবিক্রিত স্মার্টফোনের পুরোটাই বিক্রি হবে না। যদিও আর্থিক পরিস্থিতির কারণে চলতি বছরের প্রথমার্ধে তেমন বিক্রি হয়নি। তবে আশা করা হচ্ছে যে,  বিভিন্ন ডিসকাউন্টের জন্য এই বছরের দ্বিতীয়ার্ধে স্মার্টফোনের চাহিদা ও বিক্রি  দুইই বৃদ্ধি  পেতে পারে।

  • iPod: আর নয় আইপড জানাল অ্যাপেল, স্মৃতিমেদুর নেটপাড়া

    iPod: আর নয় আইপড জানাল অ্যাপেল, স্মৃতিমেদুর নেটপাড়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’দশক আগে আইপড ছিল স্টেটাস আইকন। এক দশক আগেও এর জনপ্রিয়তা ছিল তুঙ্গে। কলেজ ছাত্র-ছাত্রীর কাছে আইপড ছিল স্বপ্ন। পকেটে আইপড থাকলে বন্ধুদের কাছে গুরত্বও বেড়ে যেত অনেক। একটি ছোট যন্ত্রে ভরা থাকত রবীন্দ্রসংগীত থেকে রক মিউজিক। একগুচ্ছ গান শুনতে শুনতে পথ চলা শুরু। “দিনের শেষে,ঘুমের দেশে” হারিয়ে যাওয়ার সঙ্গীও ছিল আইপড। কিন্তু এখন স্মার্ট ফোনের যাদুতে ক্রমশ হারিয়ে যেতে বসছে আইপডের আধিপত্য। মুঠোফোনে গান শোনা থেকে সিনেমা দেখা সবই হয়ে যাচ্ছে। তাই আকর্ষণ হারাচ্ছে আইপড। তাই আইফোন নির্মাতা সংস্থা অ্যাপেল ঘোষণা করেছে যে,আর আইপড টাচ তৈরি করবে না তারা। বন্ধ করা হচ্ছে আইপডের বিক্রি। এটিই লেটেস্ট আইপড ছিল। 

    প্রথম আইপড লঞ্চ হয়েছিল ২০০১ সালের ২৩ অক্টোবর। আইপড প্রথম বাজারে এনেছিলেন  স্টিভ জোবস। সেসময় বিশ্বের বাজারে অ্যাপল কোম্পানির অবস্থা খুব একটা ভাল ছিল না। সেই দুর্দশার মাঝে অ্যাপলের হাল ফিরিয়েছিল আইপড। iPod অ্যাপলকে একটা প্রায় দেউলিয়া সংস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে বিশ্বের অন্যতম বড় সংস্থায় পরিণত করেছিল। তবে সে দিন আর নেই। অ্যাপলের আইফোন বাজার দখল করে নিয়েছে। তাই কোম্পানি জানিয়েছে আপাতত যে টুকু স্টক আছে, তা থেকেই আইপড টাচ বিক্রি হবে। স্টক ফুরিয়ে গেলেই বিক্রি শেষ।

    ২১ বছরের ব্যবধানে, অ্যাপল আইপডের বেশ কয়েকটি নতুন নতুন ভার্সান এনেছে। কিন্তু ধীরে ধীরে আইপডের সমস্ত কাজ স্মার্টফোনেই উপলব্ধ হয়ে গিয়েছে। ফলে আর আলাদা করে আইপডের চাহিদা নেই। ক্লিক হুইল-সহ আইপড ক্লাসিক ২০১৪ সালেই বন্ধ করে দিয়েছে অ্যাপেল। এরপর ২০১৭ সালে, অ্যাপেল iPod Nano এবং iPod শাফল তৈরি বন্ধ করে দেয়।

    অ্যাপলের আইপডের শেষ মডেলটি ২০০৭ সালে বেরিয়েছিল। সেই মডেলের নাম ছিল ‘আইপড টাচ’। টাচ স্ক্রিনের সেই আইপডে শুধু গান নয়, থাকত ভিডিও, ছবি ও বিভিন্ন অ্যাপের বন্দোবস্ত। ৬৪ গিগাবাইট জায়গা ছিল সেই আইপডে। আইপড টাচ বেশ কয়েক বছর ধরে বাজারে রেখেছিল অ্যাপেল। শখের কারণে অনেকে এখনও আইপড কিনতেন। তবে ধীরে ধীরে তার সংখ্যা কমেছে। তাই এবার বিদায়ের পালা।
     

  • Redmi 10A: 13 MP ক্যামেরা সহ নতুন ফোন নিয়ে এল Redmi, দাম মধ্যবিত্তের আয়ত্ত্বের মধ্যে

    Redmi 10A: 13 MP ক্যামেরা সহ নতুন ফোন নিয়ে এল Redmi, দাম মধ্যবিত্তের আয়ত্ত্বের মধ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:ভারতে আবার নতুন স্মার্টফোন নিয়ে হাজির হল রেডমি (Redmi)। বুধবার বাজারে এসেছে কোম্পানির নয়া ফোন Redmi 10A। এই ফোনের দাম খুব একটা বেশি নয়। তবে দাম কম হলেও এই ফোনে ফিচারে কোনও আপোষ করেনি চিনের কোম্পানিটি। রয়েছে MediaTek Helio G25 , 13 MP রিয়ার ক্যামেরার মতো দুর্দান্ত সব ফিচার। মাত্র 8,499 টাকা থেকে এই ফোনের দাম শুরু হচ্ছে। Tecno Pova Neo, Realme C11 (2021) ও Samsung Galaxy M02 এর মতো বাজেট ফোনগুলিকে সরাসরি কঠিন চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল এই ফোন।

    Redmi 10A এর মূল্য: Redmi 10A এর দাম শুরু হচ্ছে ৮,৪৪৯ টাকা থেকে। বেস ভেরিয়েন্টে থাকছে 3GB RAM + 32GB স্টোরেজ। তবে 4GB RAM + 64GB স্টোরেজে এই ফোনের দাম ৯,৪৯৯ টাকা। ২৬ এপ্রিল থেকে এই ফোন বিক্রি শুরু হচ্ছে। চারকোল ব্ল্যাক, সি ব্লু, স্লেট গ্রে রঙে পাওয়া যবে এই ফোন। কোম্পানির দাবি, এই ফোনের পিছনে কখনওই আঙুলের ছাপ দেখা যাবে না।

    Redmi 10A স্পেসিফিকেশন: ডুয়াল সিম Redmi 10A তে Android অপারেটিং সিস্টেমের উপরে চলবে কোম্পানির MIUI 12.5 স্ক্রিন। এই ফোনে রয়েছে 6.53 ইঞ্চি HD+ (720 x 1600 পিক্সেলস) IPS ডিসপ্লে। থাকছে ওয়াটার ড্রপ স্টাইল নচ। ফোনের ভিতরে শক্তিশালী MediaTek Helio G25 চিপসেট ব্যবহার করেছে Redmi। সঙ্গে মিলবে 4 GB পর্যন্ত RAM।
    Redmi 10A এর পিছনে একটি মাত্র ক্যামেরা ব্যবহার হয়েছে। ক্যামেরায় ব্যবহার হয়েছে 13 MP সেন্সর। f/2.2 অ্যাপারচারের এই ক্যামেরার সঙ্গে LED ফ্ল্যাশ মিলবে। এছাড়াও সেলফি ও ভিডিও কলের জন্য ফোনের ওয়াটার ড্রপ নচে থাকছে একটি 5 MP ক্যামেরা।
    Redmi 10A তে 64 GB পর্যন্ত স্টোরেজ পাওয়া যাবে। এর সঙ্গে থাকছে 512 GB পর্যন্ত microSD সাপোর্ট থাকছে। কানেক্টিভিটির জন্য এই ফোনে রয়েছে 4G LTE, Wi-Fi 802.11 b/g/n, Bluetooth 5, GPS/ A-GPS Micro-USB পোর্ট ও একটি 3.5 mm হেডফোন জ্যাক। ফোনের পিছনে থাকছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর।
    Redmi 10A তে 5,000 mAh ব্যাটারি দিয়েছে শাওমি। সঙ্গে রয়েছে 10W চার্জার। এই ফোনের ওজন 194 গ্রাম।
    বুধবার Redmi 10A এর সঙ্গেই বাজারে এসেছে Redmi 10 Power। সেই ফোনে ব্যবহার হয়েছে Qualcomm Snapdragon 680 চিপসেট, 6,000 mAh ব্যাটারি। নতুন এই ফোন লঞ্চ করে সকলকে চমকে দিয়েছে বেজিংয়ের কোম্পানিটি। Redmi 10 Power এর দাম ১৪,৯৯৯ টাকা থেকে শুরু।

  • Apple iPhone 2007: নিলাম হল ২০০৭ সালের প্রথম প্রজন্মের আইফোন! দাম শুনলে অবাক হবেন…

    Apple iPhone 2007: নিলাম হল ২০০৭ সালের প্রথম প্রজন্মের আইফোন! দাম শুনলে অবাক হবেন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনারা তো আইফোন বলতেই পাগল। তবে আপনি কী অ্যাপেলের ফাস্ট ভার্সনের আইফোন এখন কিনতে ইচ্ছুক? সম্প্রতি এই আইফোন কেনার ঘটনাই জানা গেল। তবে এই ফোনটি হাজার হাজার টাকায় কেনা হয়নি। কেনা হয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকায়। জানা গিয়েছে, অ্যাপেল আইফোনের (Apple IPhone) ফার্স্ট জেনারেশন ২০০৭-এর একটি সিলড প্যাক ৩৫ হাজার ডলারে বিক্রি করা হল আমেরিকার একটি নিলামে। অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২৮ লাখ।

    ২০০৭ সালের ৯ই জানুয়ারি, সান ফ্রান্সিসকোতে অ্যাপলের সিইও স্টিভ জোবস, এই টাচ স্ক্রিন মোবাইল ফোনটির উদ্বোধন করেছিলেন। এই ফোনটিতে টাচ স্ক্রিন, ২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, ভিসুয়াল ভয়েস মেল ও একটি ওয়েব ব্রাউজার ছিল। ২০০৭ সালে আমেরিকাতে এই মোবাইলটি লঞ্চ করা হয়েছিল। তখন ৪ জিবির এই ফোনটির দাম ছিল ৪৯৯ ডলার অর্থাৎ প্রায় ৪০ হাজার ও ৮জিবি মেমরির এই ফোনের দাম ছিল ৫৯৯ ডলার অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় ৪৮ হাজার।

    আরও পড়ুন: চিন নয়, এবার ভারতেই আইফোন-১৪ তৈরির সিদ্ধান্ত নিল অ্যাপেল

    জেডডি নেটের (ZDNet) সূত্র অনুযায়ী জানা গেছে, ওই ফোনের ৮জিবি মেমোরির মডেলটি ৩৫,৪১৪ ডলারে বিক্রি হয়েছে। যা ভারতীয় মুদ্রায় ২৮ লক্ষ ২৯ হাজার ৪৭৯ টাকা। নিলাম কর্তৃপক্ষ, আরআর অকশন (RR Auction) থেকে বলা হয়েছে, ফোনের বাক্সে অনেক বড় করে ফোনটির একটি ছবি আছে এবং ১২টা আইকনেরও ছবি দেওয়া আছে।

    এই নিলামে কম্পিউটার হার্ডওয়ারের নিলাম ছিল, যার মধ্যে প্রায় ৭০টি জিনিস বিক্রি হয়েছে। ১৮ অগাস্ট নিলাম বন্ধ হয়েছে। এর পাশাপাশি এই নিলামে একটি অ্যাপল ওয়ান সার্কিট বোর্ডও দেখানো হয়েছিল, যেটি ৬৭৭,১৯৬ ডলারে বিক্রি হয়েছে। একটি অব্যবহৃত প্রথম জেনারেশনের ৫ জিবির অ্যাপল আইপডও  ২৫ হাজার ডলারে বিক্রি হয়েছে। প্রসঙ্গত, ৭ই সেপ্টেম্বর অ্যাপেল আরেকটি ফোন অ্যাপেল ১৪ লঞ্চ করতে চলেছে। 

    আরও পড়ুন: হ্যাক হতে পারে অ্যাপল ওয়াচ, টিভি এবং ম্যাক! সতর্কবার্তা জারি কেন্দ্রীয় সংস্থার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Internet Explorer Retirement: আলবিদা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার! নস্টালজিক নেটদুনিয়া

    Internet Explorer Retirement: আলবিদা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার! নস্টালজিক নেটদুনিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৭ বছর পর ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের পথ চলায় ইতি। আজ থেকে আর দেখা যাবে না ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার (Internet Explorer)। মাইক্রোসফ্টের (Microsoft) পুরনো ব্রাউজার, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১৯৯৫ সালে প্রথম দেখা যায় ‘উইনডোজ ৯৫’-এ (Windows 95)। এতবছর পর ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারকে আলবিদা জানাতে হবে জেনে নস্টালজিক হয়ে পড়েছে নেটদুনিয়া। একসময় এর ওপর নির্ভর করেই চলত পুরো নেটিজেনরা।

    আরও পড়ুন: এই ভুলটা করলেই হ্যাক হয়ে যাবে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ! জেনে নিন এর থেকে বাঁচার উপায়…

    ‘উইন্ডোজ ৯৫’ অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে আনা হয়েছিল এই ওয়েব ব্রাউজারটি (Web browser) যা ‘ওজি সার্চ ব্রাউজার’ ( OG search browser) নামে পরিচিত ছিল। ১৯৯৫ সাল থেকে এর পথচলা শুরু  হলেও ২০০৩ সাল থেকে এই ব্রাউজারটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। তারপর মাইক্রোসফ্টের প্রতিদ্বন্দ্বী সংস্থাগুলি অন্যান্য ব্রাউজার তৈরি করায় ‘ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার’-এর জনপ্রিয়তা কমতে শুরু করে।

    ২০১৩ সালেই এর শেষ ও ফাইনাল ভার্সান ‘ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১১’ (Internet Explorer 11) লঞ্চ করেছিল মাইক্রোসফ্ট। তারপর ২০১৬ সাল থেকে কোম্পানী কোনও নতুন ভার্সান আনেনি। ২০২১ সালের অগাস্ট থেকেই মাইক্রোসফ্ট থেকে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা চলছিল। অবশেষে মাইক্রোসফ্ট সংস্থা ঘোষণা করল, ১৫ জুন থেকে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার পুরোপুরি বন্ধ হতে চলেছে।

    তবে কোম্পানি থেকে জানানো হয়েছে যে, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার-এর পরিবর্তে ‘উইনডোজ ১০’-এ ‘মাইক্রোসফ্ট এজ’ (Microsoft Edge) ব্যবহার করতে পারবে নেটদুনিয়া।  কোম্পানির তরফে  আরও জানানো হয়েছে যে,  মাইক্রোসফ্ট এজ ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের থেকে বেশি দ্রুত, বেশি নিরাপদ ও আরও আধুনিক ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা দিতে সক্ষম। তাছাড়াও মাইক্রোসফট এজ-এ ‘ইনবিল্ট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার মোড’ (Internet Explorer mode) রয়েছে। যাতে আপনারা মাইক্রোসফ্ট এজ থেকে সরাসরি সেই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ওয়েবসাইট ও অ্যাপ্লিকেশনগুলি অ্যাক্সেস করতে পারবেন। আবার কোম্পানি সমস্ত ব্যবহারকারীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন এতবছর ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের সঙ্গে থাকার জন্য।

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই সোশ্যাল মিডিয়া-কেন্দ্রিক নিয়ম জারি করতে চলেছে কেন্দ্র?

    কিন্তু এই খবর পাওয়ার পর থেকেই পুরো নেটদুনিয়া আবেগঘন হয়ে পড়েছে। কারণ এটি শুধুমাত্র একটি সার্চ ইঞ্জিন-ই ছিল না, এটি ৯০ দশকের নেট ব্যবহারকারীদের কাছে ইমোশন ছিল। ইতিমধ্যেই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার নিয়ে ট্যুইটারে পোষ্ট করতে শুরু করেছে নেটিজেনরা।

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

LinkedIn
Share