Category: গ্যাজেট

Get updated Gadget related news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Apple Open AI: অ্যাপলের ডিভাইসে মিলবে চ্যাট জিপিটি

    Apple Open AI: অ্যাপলের ডিভাইসে মিলবে চ্যাট জিপিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাপেলের সঙ্গে ওপেন এআই-এর (Apple Open AI) চুক্তি হয়েছে। এই চুক্তির আওতায় অ্যাপলের আগামী মোবাইল ফোন গুলিতে ios18-এর সঙ্গে চ্যাট জিপিটির (Chat GPT) সাপোর্ট দেওয়া হবে। মোবাইলের পাশাপাশি আইপ্যাড এবং ম্যাক কম্পিউটারেও চ্যাট জিপিটর সাপোর্ট দেওয়া হবে। সাধারণত চ্যাট জিপিটির বিনামূল্যে যে পরিষেবা পাওয়া যায় তার তুলনায় অনেক বেশি আধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন পরিষেবা দেওয়া হবে এই অ্যাপেলের ডিভাইসে ।

    অ্যাপলের ইকো-সিস্টেমের মধ্যে থার্ড পার্টি টুলের প্রবেশ

    জানা গিয়েছে সিরি ও চ্যাট জিপিটি (Apple Open AI) যুক্ত হলে উপভোক্তারা আরও ভালভাবে উত্তর ও তথ্য পাবেন। কয়েক মাস আগেই খবর এসেছিল অ্যাপেল নিজস্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে। তারপর এটা পরিষ্কার হয়ে যায় অ্যাপেল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারের জন্য অন্য সংস্থার উপর নির্ভরশীল হতে চলেছে। এতদিন অ্যাপল নিজেদের অ্যাপ ও সফটওয়্যারের উপরে জোর দিত। এবার অ্যাপলের ইকো-সিস্টেমের মধ্যে থার্ড পার্টি টুলের (Chat GPT) প্রবেশ হয়ে গেল। এর ফলে আপেলের সুরক্ষা নিয়ে উপভোক্তাদের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি হতে পারে।

    ইলন মাস্কের প্রতিক্রিয়া (Apple Open AI)

    অ্যাপলের সঙ্গে চ্যাট জিপিটির চুক্তির পর প্রতিক্রিয়া এসেছে ইলন মাস্কের তরফে। নিজের টুইটার একাউন্ট থেকে একটি ছবি শেয়ার করে ইলন মাস্ক অ্যাপলের সঙ্গে ওপেন এর চুক্তি উপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ইলন মাস্কের ইঙ্গিত, এই চুক্তির ফলে অ্যাপলের ডিভাইসের নিরাপত্তা আগের মত থাকবে না। উপভোক্তাদের তথ্য চুরি হওয়া সম্ভাবনা প্রবল। অন্যদিকে তাঁদের ডেটাও বেশি নষ্ট হবে। তিনি সরাসরি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, যদি অপারেটিং সিস্টেম পর্যায়ে অ্যাপেল ওপেন এআইকে (Chat GPT) ইন্টিগ্রেট করে তাহলে অ্যাপেলের ফোনগুলি তাঁর সংস্থায় নিষিদ্ধ করে দেওয়া হবে। তিনি সুরক্ষা ব্যবস্থায় গাফিলতি কোনভাবেই মেনে নেবেন না বলে জানান।

    আইফোনে কীভাবে ব্যবহার করা যাবে চ্যাট জিপিটি 

    জানা গিয়েছে অ্যাপল ফোন ব্যবহারকারীরা লগইন না করেই (Apple Open AI) সরাসরি চ্যাট জিপিটির ব্যবহার করতে পারবেন। অন্যদিকে পেড ইউজাররা নিজেদের অ্যাকাউন্টকে ডিভাইসের সঙ্গে কানেক্ট করে যোগ করে ব্যবহার করতে। অ্যাপলের ভার্চুয়াল সহকারী সিরি এই ইন্টিগ্রেশন থেকে উপকৃত হবে। এটি ব্যবহারকারীর প্রশ্নের আরও কার্যকরভাবে উত্তর দিতে চ্যাট জিপিটির বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করতে সক্ষম হবে।

    আরও পড়ুন: ফিচার্ড ফোন থেকেও ইউপিআই পেমেন্ট! সম্ভব করল এইচএমডি

    গুরুত্বপূর্ণভাবে, ব্যবহারকারীদের এই বৈশিষ্ট্যটির উপর নিয়ন্ত্রণ থাকবে, কারণ চ্যাট জিপিটিতে কোনও প্রশ্ন, নথি বা ছবি পাঠানোর আগে ব্যবহারকারীর অনুমতি চাওয়া হবে। একবার সম্মতি দেওয়া হলে, সিরি সরাসরি ব্যবহারকারীদের কাছে উত্তরগুলি উপস্থাপন করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Featured phone with UPI: ফিচার্ড ফোন থেকেও ইউপিআই পেমেন্ট! সম্ভব করল এইচএমডি

    Featured phone with UPI: ফিচার্ড ফোন থেকেও ইউপিআই পেমেন্ট! সম্ভব করল এইচএমডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিচার্ড ফোনেও এবার থেকে ব্যবহার করা যাবে ইউপিআই! নোকিয়ার অফিসিয়াল ব্রান্ড লাইসেন্স ব্যবহার করা মোবাইল সংস্থা এইচএমডি সম্প্রতি তাঁদের দুটি ফিচার্ড যুক্ত মোবাইল ফোনে ইউপিআই (Feature phone with UPI) পরিষেবা যুক্ত করেছে।

    ইউপিআই ছাড়াও অনেক পরিষেবা পাওয়া যাবে  

    জানা গিয়েছে এইচএমডি ১০৫ এবং এইচএমডি ১১০ মোবাইল ফোনে ইউপিআই পরিষেবা ছাড়াও এমপিথ্রি প্লেয়ার, এফএম রেডিও, ফোন কলার, কল রেকর্ডিং সহ আরও বহু সুবিধা পাওয়া যাবে। নোকিয়ার বর্তমান কিপ্যাড যুক্ত ফিচার্ড ফোনগুলির মতোই দেখতে এইচএমডির মোবাইল ফোনগুলি। ঝাঁ চকচকে এই মোবাইল ফোনগুলি পাওয়া যাচ্ছে বেশ কয়েকটি রঙে। এইচএমডি মোবাইল ফোন প্রস্তুতকারক সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট ররি কুয়ঁর বলেন, “এইচএমডি ১০৫ এবং এইচএমডি ১১০ আমাদের দুটি কীপ্যাড যুক্ত ফিচার্ড ফোন যা ভারতের লঞ্চ হয়েছে। ইউপিআই পরিষেবার সঙ্গে আমরা আগামী দিনে এই ফোনে আরও পরিষেবা যুক্ত করব। এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যেহেতু ইউপিআই এখন দৈনন্দিন কাজে প্রয়োজন হয়। এর জন্য যাতে কমদামি ফোনেও (Feature phone with UPI) মানুষ ইউপিআই পরিষেবা উপভোগ করতে পারেন সেই চিন্তা-ভাবনা থেকেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে আমাদের আরও নতুন নতুন ফোনে এই পরিষেবা যুক্ত করা হতে পারে।”

    ১৮ দিনের ব্যাটারি ব্যাকআপ (Feature phone with UPI)

    জানা গিয়েছে এইচএমডি ১০৫ মোবাইলের দাম ৯৯৯ টাকা ধার্য করা হয়েছে। এই মডেলটি কালো, নীল ও বেগুনি রঙে পাওয়া যাচ্ছে। অন্যদিকে এইচএমডি ১১০-এর দাম ১,১৯৯ টাকা ধার্য করা হয়েছে। এটি কালো ও সবুজ রঙে পাওয়া যাচ্ছে। মঙ্গলবার এই ফোনগুলি (Feature phone with UPI) লঞ্চ হয়েছে। এই মোবাইল ফোন কোম্পানির ওয়েবসাইট ছাড়াও রিটেল স্টোরগুলিতে পাওয়া যাবে।

    আরও পড়ুন: অ্যাপলের পথে হাঁটছে গুগল, বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল সংস্থা

    ফিচার্ড ফোন হলেও দুটি ফোনেই মোবাইল ক্যামেরা ও ফ্ল্যাশ রয়েছে। কোম্পানি দাবি করছে এই মোবাইলের স্ট্যান্ডবাই ব্যাটারি লাইফ ১৮ দিনের। দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য উপযোগী এই ফোন। দীর্ঘক্ষণ ফোনে কথা বললেও একবার রিচার্জ করলে কমপক্ষে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করা যাবে। দুটি ফোনেই ১০০০ এমএএইচ শক্তশালী ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে। যেহেতু এই ফোনের ডিসপ্লে ছোট এবং ইন্টারনেট স্মার্টফোনের মতন ব্যবহার করা যাবে না, তাই এই ফোনে ব্যাটারির অপচয় কম হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bajaj Chetak: বাজারে সস্তার ইলেক্ট্রিক স্কুটার নিয়ে এল বাজাজ! কী বৈশিষ্ট্য, দাম কত জানেন?

    Bajaj Chetak: বাজারে সস্তার ইলেক্ট্রিক স্কুটার নিয়ে এল বাজাজ! কী বৈশিষ্ট্য, দাম কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘বুলন্দ্ ভারত কী বুলন্দ্ তসবীর…’’! বাজাজ চেতক (Bajaj Chetak) একটা নস্টালজিয়া। একসময় রাস্তায় দাপিয়ে বেড়াত বাজাজ স্কুটার। সেই নস্টালজিয়াই ফিরল আবার। একটা সময় মধ্যবিত্তের কাছে বেশ জনপ্রিয় ছিল এই স্কুটার। তবে পেট্রল স্কুটির উৎপাদন ও বিক্রি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হয়েছিল এটি। কিন্তু বর্তমানে এবার ইলেকট্রিক অবতার (Electric Scooter) বাজারে স্কুটার ছেড়েছে কোম্পানি। সম্প্রতি সেই স্কুটারের তিনটে ভ্যারিয়েন্ট লঞ্চ হয়ে গেল।

    বিশেষ বৈশিষ্ট ও দাম (Bajaj Chetak) 

    বিক্রি বাড়ানোর জন্য চেতকের একটি নতুন বেস ভেরিয়েন্ট সাশ্রয়ী মূল্যের চেতক ২৯০১ লঞ্চ করা হয়েছে। যেটি একবার চার্জ দিলে দৌড়বে ১২৩ কিলোমিটার। তবে এই মাইলেজ পেতে আর একগাদা টাকা খরচ করতে হবে না। কারণ ১ লাখ টাকারও কম দামে দুরন্ত ইলেকট্রিক স্কুটি (Electric Scooter) লঞ্চ করেছে বাজাজ অটো। বর্তমানে এর দাম ৯৫,৯৯৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আপাতত লাল, সাদা, কালো, হলুদ এবং আকাশী নীল এই ৫টি রঙের অপশনে পাওয়া যাচ্ছে। ভারত জুড়ে ৫০০ টিরও বেশি শোরুমে পাওয়া যাবে এই ইলেকট্রিক স্কুটি। নতুন এই মডেলে মডার্ন রেট্রো ডিজাইনের সঙ্গে আধুনিক ফিচার্স যোগ করা হয়েছে। সর্বোচ্চ ৬৩ কিমি প্রতি ঘণ্টা গতিতে দৌড়তে পারে এই স্কুটার। ফুল চার্জ হতে সময় নেয় ৬ ঘণ্টা।  

    আরও পড়ুন: নেই কোনও নিরক্ষর সাংসদ! ১৮তম লোকসভায় ৮০ শতাংশ সাংসদ স্নাতক পাশ

    মেটাল বডি ইলেকট্রিক স্কুটার (Bajaj Chetak) 

    কমদামে লঞ্চ হওয়া সত্ত্বেও এই বৈদ্যুতিক স্কুটারটিতে ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার ও ব্লুটুথ সংযোগের মত বৈশিষ্ট রয়েছে। জানা গিয়েছে, নতুন এই ইলেকট্রিক স্কুটারটি (Bajaj Chetak) কোম্পানির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং অনুমোদিত ডিলারশিপ থেকে বুক করা যাবে। এই মেটাল বডি ইলেকট্রিক স্কুটারটির ডিজাইন, স্পেসিফিকেশন এবং দাম পেট্রোল স্কুটারগুলির চেয়ে ভালো। একইসঙ্গে আরোহীর আরাম এবং সুবিধার জন্য ডিজাইন করা বেশ কয়েকটি বৈশিষ্ট্যের মধ্যে টিপ্যাক প্যাকেজও রয়েছে। এছাড়াও রিভার্স, স্পোর্ট এবং ইকোনমি মোড, কল এবং মিউজিক কন্ট্রোল, ফলো মি হোম লাইট এবং উন্নত ব্লুটুথ অ্যাপ কানেক্টিভিটির মত উন্নত ফিচার রয়েছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Google: অ্যাপলের পথে হাঁটছে গুগল, বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল সংস্থা

    Google: অ্যাপলের পথে হাঁটছে গুগল, বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল সংস্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে অ্যাপলের iphone এর চাহিদা তৈরি হলেও Google কিছুতেই দাঁত ফোটাতে পারছে না। ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠতে অ্যাপল-এরই ব্যবসায়িক মডেল অনুসরণ করতে চলেছে গুগল। জানা গিয়েছে গুগল এবার ডিকশন টেকনোলজি এবং ভারত এফআইএইচ সংস্থার সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভারতে তাদের মোবাইল ফোনের প্রোডাকশন বাড়াতে চলেছে। এই একই পথ অনুসরণ করেছিল মার্কিন মোবাইল প্রস্তুতকারক সংস্থা অ্যাপল। মোদি সরকারের প্রোডাকশন লিংক্ড ইন্সেন্টিভ প্রকল্পের সুবিধা নিয়ে অ্যাপেল ভারতে ব্যবসা কয়েক বছরের মধ্যেই বাড়িয়ে ফেলতে সক্ষম হয়েছে।

    অ্যাপলের পথে হাঁটবে গুগল

    জানা গিয়েছে, অ্যাপল মোবাইলের তৈরি করার খরচ কমানোর জন্য এবং লাভ বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে বেশ কয়েকটি দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে টাটা গ্রুপ। ভারতে অ্যাপেলের সবথেকে বড় ভেন্ডার তাইওয়ানের সংস্থা ফক্স স্ক্যানের সঙ্গে হাত মেলাতে চলেছে। গুগল জানিয়েছে, তারা মোবাইল নির্মাণের তৃতীয় ফ্যাক্টরি ভারতে বসাতে চলেছে। ২০১৬ সালে চিনে তাদের মোবাইল ফোন তৈরি করা শুরু করে গুগল। কিন্তু পরবর্তীকালে আমেরিকার চিনের সঙ্গে ব্যবসায়িক টানাপোড়নের জেরে ফ্যাক্টরি ভিয়েতনামে ২০১৯ সালে সরিয়ে নিয়ে যায়। কিন্তু ভারত তাদের কাছে সবচেয়ে বড় বাজার। স্বাভাবিকভাবেই, ভারতে ব্যবসা করতে গেলে ব্যবসায়িক সুবিধের জন্য দেশেই প্রোডাকশন ইউনিট চালু করতে চায় তারা। অর্থাৎ ঘরেই তৈরি হবে মোবাইল, ঘরেই হবে বিক্রি। ভারতে বর্তমানে ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মোবাইলের বাজার রয়েছে। যা ভিয়েতনামের ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের তুলনায় ১২ গুণ বেশি।

    ভারতে শুরু হবে গুগলের মোবাইল ফোনের কারখানা

    আরও জানা গিয়েছে, কেন্দ্র সরকারের পিএলআই স্কিমের পর ভিয়েতনামের তুলনায় ভারতে মোবাইল প্রস্তুত করার খরচ ৭ থেকে ৮ শতাংশ কম হবে। বর্তমানে সমস্ত অ্যান্ড্রয়েড ফোন Google-এর অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করলেও নিজস্ব মোবাইলের ক্ষেত্রে কিছুতেই কব্জা জমাতে পারছে না তারা। ভারতে গুগলের ফোনের মার্কেট শেয়ার ০.২৫ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: : ক্রোম আপডেট না করলে ভয়ংকর বিপদ! সতর্ক করল তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের সংস্থা

    বর্তমানে দুটি সেগমেন্টে মোবাইল বিক্রি করে থাকে গুগল।  একটি হল pixel8 যার দাম ১ লাখের উপরে। অর্থাৎ এটি সুপার প্রিমিয়াম ক্যাটেগরির মোবাইল ফোন। অন্যদিকে গুগলের বেশ কয়েকটি মোবাইল ফোন ৩০ হাজার টাকার কাছাকাছি অর্থাৎ এটিকে আপার সেগমেন্ট ধরা হয়। তবে বাজেট ফোন অর্থাৎ ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজারের মধ্যে গুগলের কোন ফোন নেই। এর জেরে গুগল ব্যবসায় অনেকটাই পিছিয়ে পড়ছে। ভারতের তাদের প্রোডাকশন ইউনিট চালু করলে এই রেঞ্জেও নিজের মোবাইল লঞ্চ করতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chrome Browser Update: ক্রোম আপডেট না করলে ভয়ংকর বিপদ! সতর্ক করল তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের সংস্থা

    Chrome Browser Update: ক্রোম আপডেট না করলে ভয়ংকর বিপদ! সতর্ক করল তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের সংস্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কি গুগল ক্রোম ব্যবহার করেন? তাহলে সতর্ক হয়ে যান। ক্রোম ব্রাউজার আপডেট না করলে ভয়ংকর বিপদে পড়তে পারেন। বর্তমানে ইন্টারনেট ছাড়া এক কদম এগোনো যায় না। এমন সময় ক্রোমের বিষয়ে নিয়ে সতর্কতা জারি করল তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের অধীনে থাকা দ্য ইন্ডিয়ান কম্পিউটার এমারজেন্সি রেস্পন্স টিম (সিইআরটি-ইন)। এই সংস্থা জানিয়েছে, গুগল ক্রোমের বেশ কয়েকটি ভার্সনের মধ্যে ত্রুটি আছে। ওই ত্রুটিযুক্ত ক্রোম ব্রাউজার ব্যবহার করলে ভয়ংকর বিপদ হতে পারে। ওই ব্রাউজার আপনার ডিভাইসের জন্য একেবারেই নিরাপদ নয়। এই ত্রুটিগুলিকে কাজে লাগিয়ে জালিয়াতরা অনায়াসে যে কোনও ব্যক্তির মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারে হানা দিতে পারে। আপনার তথ্য লোপাট হয়ে যেতে পারে ব্যাংক অ্যাাকাউন্ট ফাঁকা হয়ে যেতে পারে সাইবার হানায়। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই ব্রাউজার আপডেট করে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    আপডেটের ক্ষেত্রে যে কথা মনে রাখা প্রয়োজন  

    কেন্দ্রীয় সংস্থা জানিয়েছে ম্যাক, উইন্ডোজ কিংবা গুগলের নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম। সমস্ত ক্রোম ব্যবহারকারীদের অবিলম্বে ব্রাউজারটি আপডেট করতে হবে। আপডেট করার আগে ওয়েবসাইট সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। অর্থাৎ যে কোনও ওয়েবসাইটে ক্লিক করা যাবে না। আপডেট করতে হবে ক্রোমের নিজস্ব ওয়েবসাইট, অ্যাপ স্টোর বা প্লে স্টোর থেকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন সবচেয়ে ভালো হয় যদি নিজের ডিভাইসে বিশ্বস্ত কোন সংস্থার এন্টিভাইরাস রাখা যায়। বর্তমানে যদিও এন্টিভাইরাসের চল খুবই কমেছে।

    কী ভাবে গুগল ক্রোম আপডেট করবেন?

    প্রথমে ফোন, কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থেকে গুগল ক্রোম খুলতে হবে। তারপর একেবারে ডান দিকের কোণের তিনটি বিন্দুতে ক্লিক করতে হবে। ড্রপডাউন মেনু খুলে গেলে হেল্প অপশনে ক্লিক করতে হবে। এবার খুলে যাবে অ্যাবাউট গুগল ক্রোম অপশন। সেখানে ক্লিক করলে নিজে থেকেই আপডেট ইনস্টল হতে শুরু করবে। অ্যান্ড্রয়েড বা অ্যাপেলের ফোনের ক্ষেত্রে প্লে-স্টোর কিংবা অ্যাপস্টোর থেকে গুগল ক্রোম আপডেট করে নিতে পারেন। এরপর রিস্টার্ট করে নিন আপনার ডিভাইস।

    কোন ভার্সন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ

    সাধারণ মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য নিরাপদে রাখতে ইন্টারনেট দুনিয়ায় উপর নিয়মিত নজরদারি চালায় (সিইআরটি-ইন)। কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের অধীনস্থ এই সংস্থার কাজ হল ইন্টারনেট দুনিয়ার নানান সফটওয়্যার, অ্যাপ এবং ডিভাইসে ব্যবহৃত নানা ধরনের অপারেটিং সিস্টেমের কোন ত্রুটি বা ম্যালওয়ারের সন্ধান পেলে সে বিষয়ে সাধারণ মানুষকে সচেতন করা।

    আরও পড়ুন: গুগল পে, ফোন পে-র দিন কি শেষ! ভারতে চলে এল গুগল ওয়ালেট

    কী করে নিজেদের যন্ত্র নিরাপদে রাখা যায় সে বিষয়ে ব্যবহারকারীদের সতর্ক করা হয়। এই সংস্থা জানিয়েছে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহৃত হলে ক্রোমের ১২৫.০.৬৪২২.৬০.৬ ভার্সনটি সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। যারা এই ভার্সন ব্যবহার করছেন তাঁদের জন্যই এই সতর্কবার্তা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Google Wallet: গুগল পে, ফোন পে-র দিন কি শেষ! ভারতে চলে এল গুগল ওয়ালেট

    Google Wallet: গুগল পে, ফোন পে-র দিন কি শেষ! ভারতে চলে এল গুগল ওয়ালেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে এল গুগল ওয়ালেট (Google Wallet) । তবে চিন্তার কারণ নেই। এখনই বন্ধ হচ্ছে না গুগল পে। তবে গুগল পে থাকতে কেন প্রয়োজন হল গুগল ওয়ালেটের (Google wallet)?

    ২০টি ব্র্যান্ডের সঙ্গে চুক্তি করেছে গুগল

    গুগল ওয়ালেট (Google Wallet) গ্রাহকের অনলাইন ডিজিটাল নথি একত্রে এবং সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করবে। সংস্থার দাবি, এই ডিজিটাল ওয়ালেট উপভোক্তার দৈনন্দিন কাজ সহজতর করে তুলবে। ভারতের বড় বড় ২০টি খ্যাতনামা ব্র্যান্ডের সঙ্গে চুক্তি করেছে গুগল। যার মধ্যে রয়েছে, কোচি মেট্রো, পিভিআর, আইনক্স, এয়ার ইন্ডিয়া, ইন্ডিগো, ফ্লিপকার্ট, পাইন ল্যাবস এবং অভিবাস নামে একটি সংস্থা। গুগল ওয়ালেটের মাধ্যমে সিনেমা দেখা, ইভেন্টে যোগদান, বাসে বা গাড়িতে ঘোরাফেরা, গিফট কার্ড সংগ্রহ ইত্যাদিকরা যাবেন। এই গুগল ওয়ালেটে গ্রাহকের ডিজিটাল নথিপত্র যথাযথভাবে সংরক্ষিত থাকবে

    গুগল ওয়ালেটের লাভ (Google wallet)

     গুগল ওয়ালেটের (Google Wallet) মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের কার্ড, লয়ালটি কার্ড, গিফট কার্ড ইত্যাদি সঞ্চয় করে রাখতে পারেন। যদিও এই মুহুর্তে যারা অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করেন, শুধু তারাই এই গুগল ওয়ালেট ব্যবহার করতে পারবেন বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: প্রাইভেট মোডে নজরদারী! ৫০০ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে গুগল-কে

    বুধবার (Google Wallet) শুরু হল পথচলা

    বুধবার ভারতে গুগল পিক্সেল এইট এ-র সঙ্গে লঞ্চ হয়েছে গুগল ওয়ালেট অ্যাপ। ইতিমধ্যেই প্লে স্টোরে ৫০ কোটির বেশি অ্যাপ ডাউনলোড হয়েছে। এই ওয়ালেটের মাধ্যমে দৈনন্দিন কেনাকাটা থেকে শুরু করে টিকিট কাটার ফলে যে গিফট কার্ড পাওয়া যায় তা সঞ্চয় করা যাবে। তবে এখনই ভারতে গুগল ওয়ালেটে নিজস্ব ব্যাংকের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডের তথ্য লিংক করা যাবে না। এই পরিষেবা আধুনিক বিশ্বের কয়েকটি দেশে আগে থেকে উপলব্ধ রয়েছে। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে গুগল ওয়ালেট চালু হলেও গুগল পে নিয়ে চিন্তার কোনও কারণ নেই। দুটি অ্যাপই পাশাপাশি ব্যবহার করা যাবে। তবে শুধুমাত্র এন্ড্রয়েড ভার্সনেই পাওয়া যাচ্ছে গুগল ওয়ালেট। ভারতে গুগল ওয়ালেটের বিটা ভার্সন চালু হয়েছে। যাতে শুধুমাত্র লয়ালিটি কার্ড, গিফট কার্ড ও ট্রান্সপোর্ট পাস অপশন পাওয়া যাচ্ছে। ওয়ালেট পূর্ণাঙ্গ চালু হতে এখনো বেশ কয়েকদিন লাগবে বলে সংস্থা সূত্রে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hacking Risks: একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার একাধিক অ্যাকাউন্টে? বাড়ে হ্যাকিং-এর ঝুঁকি, জানুন বিস্তারিত

    Hacking Risks: একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার একাধিক অ্যাকাউন্টে? বাড়ে হ্যাকিং-এর ঝুঁকি, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একাধিক অ্যাকাউন্ট এবং অ্যাপসের জন্য একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা- এটা অনেকেরই অভ্যাস রয়েছে। কেউ কেউ নিজেদের সমস্ত অ্যাকাউন্টগুলিতে (Hacking Risks) একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে, যা একেবারেই নিরাপদ নয়। এতে সুযোগ পায় সাইবার অপরাধীরা। শক্তিশালী পাসওয়ার্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে একেবারেই যাঁরা সচেতন নন তাঁরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন পরপর নম্বর দিয়ে ১ থেকে ৬ পর্যন্ত নম্বর অথবা ১ থেকে ৯ পর্যন্ত নম্বর। এগুলি হ্যাক করতে সাইবার হ্যাকারদের বেশি পরিশ্রমও করতে হয় না। নিমেষেই তারা করে ফেলতে পারে। সাধারণভাবে সময়ের সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রযুক্তির ব্যবহারও বেড়ে চলেছে। আজ থেকে ১৫ বছর আগে স্মার্টফোনের ব্যবহার খুবই কম ছিল। কিন্তু বর্তমান সময়কালে স্মার্টফোনের ব্যবহার এত বেশি বেড়েছে যে বলা চলে, প্রত্যেকের হাতেই বর্তমানে ওই ফোন রয়েছে। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে বিভিন্ন অ্যাপস। বর্তমানকালে ব্যক্তিগত তথ্য আদান-প্রদান, যে কোনও সরকারি কাজ অথবা আর্থিক লেনদেন অনলাইনে করতেই বেশি পছন্দ বোধ করেন অনেকে। এক্ষেত্রে আলাদা আলাদা অ্যাপস এর জন্য তাদের পাসওয়ার্ডের প্রয়োজন হয়। একই পাসওয়ার্ড একাধিক অ্যাপসে ব্যবহার করতে থাকেন অনেকে।

    পাসওয়ার্ড হিসেবে জন্ম তারিখ, মাস – এ সমস্ত কিছুই বেশি ব্যবহার করেন অনেকে

    সাইবার বিশেষজ্ঞরা (Hacking Risks) বলছেন, একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার না করে আলাদা আলাদা অ্যাপস এবং অ্যাকাউন্টের জন্য আলাদা আলাদা শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করলে সাইবার নিরাপত্তা সবথেকে বেশি হয়। তাই পাসওয়ার্ড তৈরির সময় বেশ কিছু কৌশল অবলম্বন করতে বলছেন সাইবার বিশেষজ্ঞরা। এর পাশাপাশি পাসওয়ার্ড এর ব্যবহার করার সময় থাকতে হবে সতর্ক। সাধারণভাবে যে সমস্ত পাসওয়ার্ড ছোট এবং সহজে মনে রাখার জন্য তৈরি করা হয় সেগুলোই সাইবার হ্যাকাররা সহজে হ্যাক করতে পারেন। মনে রাখতে হবে, অনেকেই পাসওয়ার্ড তৈরি করার সময় নিজেদের জন্ম তারিখ, মাস, সন্তানের নাম – এ সমস্ত কিছুই বেশি ব্যবহার করেন। ফেসবুক প্রোফাইল বা ইন্টারনেট (Hacking Risks) থেকে এগুলি জেনে নেওয়া খুবই সহজে যায়। তাই সে ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর পাসওয়ার্ড হ্যাক করা সহজ হয়ে যায়। 

    আমরা এবার আলোচনা করব কীভাবে আপনার পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত থাকবে?

    – আলাদা আলাদা অ্যাকাউন্টের (Hacking Risks) জন্য আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড:  সাইবার বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সবসময় আলাদা আলাদা অ্যাকাউন্টের জন্য আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত।
     
    – কোনও নির্দিষ্ট প্যাটার্ন থাকবে না: আপনার পাসওয়ার্ডগুলি সর্বদাই এলোমেলোভাবে সাজানো উচিত। নির্দিষ্ট সংখ্যা দিয়ে যখনই আপনি পাসওয়ার্ড করবেন, তখনই তা সরল হয়ে যায়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ১২৩৪৫৬ অথবা abcd বা আপনার নাম, আপনার সন্তানের নাম ইত্যাদি। তাই একই ধরনের কিছু ব্যবহার না করা এবং সমস্ত কিছু সংমিশ্রণ থাকা দরকরা পাসওয়ার্ডে উদাহরণস্বরূপ 85%#₹@abkl&?*%#90. 

    – পাসওয়ার্ড যেন লম্বা হয়: সাইবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন পাসওয়ার্ড যখন ছোট হয় তখন তা হ্যাকারদের হ্যাক করতে খুবই সুবিধা হয়। কিন্তু পাসওয়ার্ড বড় হলে হ্যাক করার সম্ভাবনাও কমতে থাকে। তাঁদের মতে পাসওয়ার্ড ১১ থেকে ১২ ক্যারেক্টারের মধ্যে ন্যূনতমভাবে হওয়া উচিত। ১৫ ক্যারেক্টার করতে পারলে সবথেকে ভালো।

    – বড় এবং জটিল পাসওয়ার্ড: সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে, পাসওয়ার্ড যত বড় এবং জটিল হবে ততই নিরাপত্তা বাড়বে এবং পাসওয়ার্ড এর মধ্যে বেশিরভাগ স্পেশাল ক্যারেক্টার ব্যবহার করতে পারলে সবথেকে ভালো হবে।

    – পাসওয়ার্ডকে নিরাপদে সংরক্ষিত করে রাখতে হবে: মনে রাখতে হবে আপনার পাসওয়ার্ড আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সমেত অর্থনৈতিক লেনদেনের ক্ষেত্রেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই এক্ষেত্রে পাসওয়ার্ড লিখে রাখা যেতে পারে তবে লিখে রাখা পাসওয়ার্ড চুরি গেলে পরে সে ক্ষেত্রেও বিপত্তির আশঙ্কাও থাকে। তাই কীভাবে পাসওয়ার্ড সব থেকে ভালোভাবে সংরক্ষিত রাখা যায়? এক্ষেত্রে সাইবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, encrypted cloud server- তা সংরক্ষিত রাখতে।

    – নির্দিষ্ট সময় পর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা: নির্ধারিত সময় পর পর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা হলে হ্যাকারের (Hacking Risks) পক্ষে তা শনাক্ত করা কঠিন হবে। এজন্য পাসওয়ার্ডের আগে-পরে সাল যুক্ত করা যেতে পারে। প্রতি বছর সাল পরিবর্তন করা যাবে।

    এবার আমরা জেনে নেব, একই পাসওয়ার্ড একাধিক বার ব্যবহার করলে কী কী বিপত্তি ঘটতে পারে?

    সম্প্রতি একটি গবেষণা তে দেখা গিয়েছে, ৫১ শতাংশ পাসওয়ার্ডই পুনরায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটা যে বিপজ্জনক তা আগেই আমরা আলোচনা করেছি। পাসওয়ার্ডের পুনরায় ব্যবহার কতটা ঝুঁকিপূর্ণ তা এবার আমরা আলোচনা করব।

    – সহজেই হ্যাক করা যায়: এটা আগেই আমরা আলোচনা করেছি যে পাসওয়ার্ড একই ব্যবহার করলে তা সহজেই হ্যাকাররা হ্যাক করে ফেলতে পারে।

    – একাধিক অ্যাকাউন্ট সহজেই হ্যাক করা যাবে: কোনও সাইবার হ্যাকার যদিও বা একটি অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড হ্যাক করে ফেলেন, তাহলে তা দিয়ে আপনার আলাদা আলাদা অ্যাকাউন্টগুলি হ্যাক করা সহজ হয়ে উঠবে।

    – অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতির সম্ভাবনা: সাধারণভাবে হ্যাকাররা পাসওয়ার্ড হ্যাক করে থাকে নিজেদের কোনও প্রোপাগান্ডাকে রটানোর জন্য। এর পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে প্রতারণা করার জন্য। কোনওভাবে পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে ব্যাঙ্কের যাবতীয় ইনফরমেশন হ্যাকারদের কাছে চলে যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tanmoy Bhattacharya: বরানগর উপনির্বাচনে বামেদের বাজি সিপিএমের তন্ময়

    Tanmoy Bhattacharya: বরানগর উপনির্বাচনে বামেদের বাজি সিপিএমের তন্ময়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরানগর বিধানসভা উপনির্বাচনে বামেদের বাজি সিপিএমের তন্ময় ভট্টাচার্য (Tanmoy Bhattacharya)। এই কেন্দ্রে পদ্ম চিহ্নে লড়ছেন সজল ঘোষ। আর তৃণমূলের প্রার্থী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। কাস্তে-হাতুড়ি চিহ্নে আগেও জিতেছেন তন্ময়।

    প্রাক্তন বিধায়ক (Tanmoy Bhattacharya)

    সুবক্তা এই বাম নেতা জিতেছিলেন উত্তর দমদম বিধানসভা কেন্দ্রে। ২০১৬ সালে তিনি ধরাশায়ী করেছিলেন তৃণমূলের চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে অবশ্য উল্টে যায় পাশার দান। এবার পরাস্ত হন তন্ময় (Tanmoy Bhattacharya)। জয়মাল্য ওঠে চন্দ্রিমার গলায়। সম্প্রতি বরানগরের বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন তৃণমূলের তাপস রায়। সেই কারণে হচ্ছে উপনির্বাচন। এখানকারই জল-হাওয়ায় বেড়ে ওঠা তন্ময়ের। সেই কারণেই তাঁর ঘাড়ে দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে তৃণমূল ও বিজেপি বধের।

    দলীয় নেতৃত্বকেই নিশানা করেছিলেন তন্ময়

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনে দলের হারের পরে দলীয় নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন তন্ময়। নির্বাচনে বিপর্যয়ের দায় তিনি চাপিয়েছিলেন দলীয় নেতৃত্বের ঘাড়ে। তিনি বলেছিলেন, “দলের এই ব্যর্থতার দায় নেতৃত্বের। আমাদের নয়, নিচুতলার কর্মীদেরও নয়। লোকসভায় শূন্য হয়ে যাওয়ার পরেও সেই দায় কেউ নেননি। বিধানসভায় হারের পরেও কেউ দায় নেবেন না। শুধু স্তালিন কপচালে হবে না। এটা স্তালিনের যুগ নয়।” এনিয়ে দলে সমালোচনা হলেও, স্ব-বক্তব্যে অনড় ছিলেন তন্ময়।

    আরও পড়ুুন: বাংলার জামাইকে প্রার্থী করে আসানসোলে কিস্তিমাত পদ্মের, বিপাকে ঘাসফুল

    সিপিএম নেতৃত্বের সঙ্গে আগেও একবার বিবাদে জড়িয়ে পড়েছিলেন তন্ময়। উত্তর ২৪ পরগনা জেলা সম্পাদকমণ্ডলীতে পূর্ণ সদস্য করা হয়েছিল তাঁকে। পরে করে দেওয়া হয় আমন্ত্রিত সদস্য। সূত্রের খবর, দলীয় নেতৃত্বের ওই সিদ্ধান্ত শুনেই সক্রিয় রাজনীতি করতে চান না বলে বৈঠক থেকে বেরিয়ে চলে এসেছিলেন বরানগরের ‘ছেলে’। পরে রাজ্য নেতৃত্ব তন্ময়ের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি মিটিয়ে নেন। সেই তন্ময়কেই এবার বাজি ধরলেন বামেরা। এখন দেখার, তন্ময়ের (Tanmoy Bhattacharya) কাস্তে-হাতুড়ির ঘায়ে বরানগরে পদ্ম এবং ঘাসফুল মূর্চ্ছা যায় কিনা!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • WhatsApp Down: বুধবার রাতে হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রামে ফের বিভ্রাট, সাময়িক বন্ধ পরিষেবা

    WhatsApp Down: বুধবার রাতে হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রামে ফের বিভ্রাট, সাময়িক বন্ধ পরিষেবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে ফের থমকে গেল হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা (WhatsApp Down)। এর জেরে সমস্যায় পড়েন বহু ব্যবহারকারী। বুধবার রাত পৌনে বারোটা নাগাদ এই সমস্যা শুরু হয়। অনেকেই লক্ষ্য করেন, তাঁরা লগ-ইন করতে পারছেন না। লগ-ইন করার চেষ্টা করলেও বারবার পরিষেবা উপলব্ধ নয় বলে বার্তা দেখানো হচ্ছে। তবে মেটা কর্তৃপক্ষ কী কারণে এই বিভ্রাট, কেন এ ধরনের সমস্যা তৈরি হল- সে নিয়ে এখনও পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও বিবৃতি দেয়নি। প্রসঙ্গত, এটা নতুন নয় এক মাসের মধ্যে দুইবার মেটা এমন পরিষেবা বিভ্রাটের মুখে পড়ল।

    বারবার রিফ্রেশ করার পরেও নতুন পোস্ট দেখা যাচ্ছিল না ইনস্টাগ্রামে

    হোয়াটসঅ্যাপ বিভ্রাটের কারণে বারবার মেসেজ পাঠানোর চেষ্টা করলেও তা ব্যর্থ হতে থাকে। এর পাশাপাশি সমস্যা দেখা দেয় ইনস্টাগ্রামেও। ব্যবহারকারীরা নতুন কোনও পোস্ট দেখতে পারছিলেন না। বারবার রিফ্রেশ করার পরেও নতুন পোস্ট (WhatsApp Down) দেখা যাচ্ছিল না ইনস্টাগ্রামে। গতবারের বিভ্রাটের সময় শুধু মাত্র ফেসবুক বন্ধ হলেও, এবারে অবশ্য ফেসবুক ঠিকঠাকই কাজ করছিল। ডেক্সটপ বা ল্যাপটপ থেকেও  হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব ভার্সন খোলা যাচ্ছিল না। এক ব্যবহারকারী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘হোয়াটসঅ্যাপে কানেক্ট করার ক্ষেত্রে আমরা সমস্যার মুখে পড়ছি। কয়েক মিনিট পরে চেষ্টা করুন, এই বার্তা দেওয়া হচ্ছে।’’

    অভিযোগ জমা পড়তে থাকে ‘ডাউন ডিটেক্টর’-এর কাছে

    প্রসঙ্গত, অনলাইনে বিভিন্ন পরিষেবা (WhatsApp Down) ব্যাহত হওয়ার ওপরে নজরদারি চালায় ‘ডাউন ডিটেক্টর’- নামের একটি সংস্থা। তাদের হিসাব বলছে, বুধবার রাত ১১:২০ নাগাদ হোয়াটসঅ্যাপে মাত্র চারটি রিপোর্ট জমা পড়ে। কিন্তু রাত ১১:৫০ মিনিটে সেই রিপোর্টের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৪৫ হাজার ৬৯১। ইনস্টাগ্রামের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, ওই সংস্থার কাছে রিপোর্ট জমা পড়েছে ১১টা ৪ মিনিটে মাত্র ২১টি। সেটাই বুধবার রাত ১১টা ৪৯ মিনিটে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২,৯৫৫টি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Deepfake: ডিপফেক প্রযুক্তির অপব্যবহার রুখতে এবার কড়া আইন আনতে চলেছে কেন্দ্র

    Deepfake: ডিপফেক প্রযুক্তির অপব্যবহার রুখতে এবার কড়া আইন আনতে চলেছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিপফেক (Deepfake) প্রযুক্তি নিয়ে এবার কড়া আইন আনতে চলেছে কেন্দ্র সরকার। পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী বৃহস্পতিবারই গুগল এবং ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপের পরিচালক সংস্থা মেটা সহ অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানির সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রক। এখানে হাজির ছিলেন মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। বৈঠক শেষে অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, ডিপফেকের অপব্যবহার রুখতে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য ১০ দিন সময় নিচ্ছে কেন্দ্র সরকার। এই ১০ দিনের মাথায় ডিপফেক (Deepfake) প্রযুক্তি নিয়ে খসড়া আইনও তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। প্রস্তাবিত আইনে কড়া শাস্তির বিধান রাখা হবে বলে জানা গিয়েছে। তবে আজকের বৈঠকই শেষ নয়, এ সংক্রান্ত পরবর্তী বৈঠক আগামী ১ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, যে খসড়া আইন রচনা হবে, সে বিষয়ে সব পক্ষকে ডেকে ওই দিনই মতামত শোনা হবে। ডিপফেক প্রযুক্তিকে এদিন গণতন্ত্রের নয়া বিপদ বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। জানা গিয়েছে, বর্তমানে যে তথ্য এবং প্রযুক্তি সংক্রান্ত আইন রয়েছে, সেই আইনেই জোড়া হবে ডিপফেক (Deepfake) নিয়ে নয়া আইন। তা পরিবর্তিত অংশ হিসাবে থাকবে।

    তিন অভিনেত্রী শিকার ডিপফেক প্রযুক্তির

    প্রসঙ্গত, ডিপফেক (Deepfake) প্রযুক্তি ক্রমশই শালীনতার মাত্রাকে লঙ্ঘন করছে। এই প্রযুক্তিতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে ব্যবহার করে যে কোনও জনের শরীরে জনপ্রিয় সেলিব্রিটির মুখ বসিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এরপরই তৈরি করা হচ্ছে ভুয়ো ভিডিও। সম্প্রতি বলিউডে তিন অভিনেত্রী ডিপফেক প্রযুক্তির শিকার হয়েছেন। দিন কয়েক আগেই বলিউড অভিনেত্রী কাজলের একটি ভিডিও প্রকাশ্যে আসে। সেখানে ক্যামেরার সামনেই পোশাক বদলাতে দেখা যাচ্ছে অভিনেত্রীকে। এনিয়ে হৈচৈ শুরু হওয়ার পরে ইন্টারনেটের ফ্যাক্ট চেকিং সংস্থাগুলি ওই ভিডিওটি (Deepfake) পরীক্ষা করে এবং তারা জানায় যে ওটি আসলে এক টিকটক তারকার ভিডিও। তার মুখে জুড়ে দেওয়া হয়েছে কাজলের মুখ। একই ঘটনা ঘটতে দেখা যায় অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ এবং দক্ষিণ ভারতের নায়িকা রশ্মিকা মান্দানার সঙ্গেও। বিষয়টি নিয়ে সে সময় সোচ্চার হন অমিতাভ বচ্চনও।

    ডিপফেক নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    গত ১৭ অক্টোবর দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে দীপাবলির এক অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই ডিপফেক (Deepfake) ভিডিও নিয়ে তিনি উদ্বেগের কথা জানান। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের হাতে এখন কৃত্রিম মেধার মতো উন্নত প্রযুক্তি রয়েছে। আমাদের উচিত দায়িত্ববোধের সঙ্গে সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করা। কেউ যেন এই ধরনের প্রযুক্তির অপব্যবহার না করেন, তার জন্য এ ব্যাপারে উপযুক্ত শিক্ষার প্রসার ঘটানো জরুরি।’’ এনিয়ে চ্যাট জিপিটির সঙ্গে কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share