Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Snack time: স্ন্যাক্স টাইম বাড়াচ্ছে বিপদ! দেশ জুড়ে শিশুদের স্থুলতা কোন বিপদ বাড়াচ্ছে? কী বলছেন চিকিৎসকেরা?

    Snack time: স্ন্যাক্স টাইম বাড়াচ্ছে বিপদ! দেশ জুড়ে শিশুদের স্থুলতা কোন বিপদ বাড়াচ্ছে? কী বলছেন চিকিৎসকেরা?

    মাধ্যাম ডেস্ক: ভারতে স্থুলতার সমস্যা ক্রমশ বাড়ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কম বয়সী কিংবা বয়স্কদের পাশপাশি শিশুদের অতিরিক্ত ওজন বাড়তি উদ্বেগ তৈরি করছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুদের স্থুলতার সমস্যা যথেষ্ট উদ্বেগজনক। শিশুদের (Childhood Obesity) দীর্ঘ সুস্থ জীবন যাপনের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে স্থুলতা। তাঁরা জানাচ্ছেন, স্থুলতা শিশুদের শরীরে নানান জটিল রোগের প্রকোপ বাড়াচ্ছে। আর এই অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে বড় কারণ খাদ্যাভাস (Snack time)। বিশেষত চটজলদি জলখাবার অতিরিক্ত ওজন বাড়াচ্ছে।

    কেন স্থুলতার সমস্যা বাড়ছে?

    সাম্প্রতিক এক সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশ জুড়ে স্থুলতার সমস্যা বাড়ছে। বিশেষত শিশুদের স্থুলতার সমস্যা আরও বেশি। আর তার প্রধান কারণ অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস। তাঁরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশ শিশু দুপুর ও রাতের খাবার খাওয়ার পাশাপাশি জলখাবারের খাদ্যতালিকায় অধিকাংশ খাবার অস্বাস্থ্যকর থাকে। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই সন্তানকে নিয়মিত চটজলদি খাবার দেন। ন্যুডলস, পাস্তা, বার্গারের মতো খাবার (Snack time) নিয়মিত অনেক পরিবারেই খাওয়া হয়। এই ধরনের খাবারে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালোরি যায়। আবার অনেকেই নিয়মিত কেক, পেস্ট্রি, চটলেট জাতীয় খাবার খায়। এর ফলে দেহে অতিরিক্ত ওজন বাড়ে। দুপুর কিংবা রাতের খাবারের তুলনায় অনেকে শিশুই (Childhood Obesity)  এই জলখাবার কিংবা স্ন্যাক্স টাইমের খাবারের জেরেই দেহে অতিরিক্ত ওজন বাড়ছে। যার জেরেই তারা স্থুলতার সমস্যায় ভুগছে।

    খাবারের পাশপাশি নিয়মিত পর্যাপ্ত শারীরিক পরিশ্রম না হওয়ার জেরেও শিশুদের দেহে অতিরিক্ত মেদ জমছে। মাঠে দৌড়ানো কিংবা সাঁতার কাটা, অথবা ফুটবল, ক্রিকেট খেলার মতো নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম খুব কম শিশুই নিয়মিত করে। এর ফলে ক্যালোরি বার্ন করার সুযোগ ও কম থাকে। এর জেরেই স্থুলতার সমস্যা আরও কাবু করছে‌।

    কেন উদ্বিগ্ন চিকিৎসক মহল?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বয়স বাড়লে অনেকেই অতিরিক্ত ওজনের সমস্যায় (Snack time) ভোগেন। যার ফলে ডায়বেটিস, হৃদরোগ, লিভারের সমস্যার মতো নানান জটিল সমস্যা দেখা যায়। তার সঙ্গে হাঁটু ও কোমড়ের হাড়ের ক্ষয় রোগের মতো বিপদ ও দেহের অতিরিক্ত ওজনের ফলে তৈরি হয়‌। কিন্তু একজন শিশুর স্থুলতার সমস্যা দেখা দিলে খুব ছোটো বয়স থেকেই তার দেহে এই ধরনের জটিল রোগ দেখা দেবে। এর ফলে তার স্বাভাবিক জীবন যাপন আরও বেশি কঠিন হয়ে যাবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুদের মধ্যে টাইপ টু ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে‌। আর তার অন্যতম কারণ স্থুলতা। পাশপাশি কম বয়সী ছেলেমেয়েদের মধ্যেও উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগের সমস্যা তৈরি হচ্ছে। দেহের অতিরিক্ত ওজন তার অন্যতম কারণ। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত ওজন হলে কাজের প্রতি অনিহা তৈরি করে। সবসময় ক্লান্তিবোধ গ্রাস করে। অনেক সময়েই অতিরিক্ত ওজনের জন্য শিশু (Childhood Obesity) নিয়মিত পড়াশোনা কিংবা স্কুলের কাজ করতে পারে না। এর ফলে তার মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব ও দেখা যায়। শিশুদের এই স্থুলতার সমস্যার প্রভাব হয় সুদূরপ্রসারী। তাই এই সমস্যা বৃদ্ধির জেরে উদ্বিগ্ন চিকিৎসক মহল।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুকে (Childhood Obesity) প্রথম থেকেই স্বাস্থ্যকর খাবার অভ্যস্থ করতে হবে। তার সঙ্গে পরিমিত খাবারের ধারণা ও দিতে হবে। অনেক সময়েই অতিরিক্ত পরিমাণ খাওয়ার জেরেই নানান শারীরিক জটিলতা তৈরি হচ্ছে। ভাত কিংবা রুটির (Snack time) সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণে সব্জি, মাছ নিয়মিত খেতে হবে। পুষ্টিবিদদের একাংশের পরামর্শ, জলখাবারের তালিকায় দুধ-কর্নফ্লেক্স, রুটি তরকারি ডিম সিদ্ধ কিংবা ডাল জাতীয় খাবার রাখতে হবে। মটর কিংবা ছোলা জাতীয় দানা শস্য ও বাড়িতে নানান পদ্ধতিতে রান্না করে খাওয়া যেতে পারে। তার সঙ্গে নিয়মিত নানান রকমের ফল খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। তাহলে খাবার একঘেয়ে লাগবে না। আবার তার সঙ্গে প্রয়োজনীয় পুষ্টি শরীর পাবে। আর শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে মিষ্টি জাতীয় খাবারে রাশ টানা জরুরি। তার সঙ্গে নিয়মিত শারীরিক কসরতের অভ্যাস তৈরি করতে হবে। তাহলেই শরীর সুস্থ থাকবে। অতিরিক্ত মেদ ঝরবে। স্থুলতার ঝুঁকিও কমবে।

  • Dehydration: হঠাৎ বাড়ছে তাপমাত্রা! ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকিও বাড়ছে! কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা?

    Dehydration: হঠাৎ বাড়ছে তাপমাত্রা! ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকিও বাড়ছে! কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা?

    মাধ্যম ডেস্ক: বসন্তের মাঝেই চড়ছে তাপমাত্রার (Temperature) পারদ। আবহবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, চলতি সপ্তাহে গরম আরও বাড়বে। এবার মার্চেই বাঙালি উষ্ণতা টের পেতে পারে। রোদের ঝাঁঝ বাড়ছে। তার সঙ্গে বাড়ছে অস্বস্তি। তাপমাত্রার পারদ বেড়ে যাওয়ার বাড়ছে রোগের ঝুঁকিও। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সবচেয়ে বেশি আশঙ্কা ডিহাইড্রেশন (Dehydration) নিয়ে। এর জেরে মারাত্মক শারীরিক সমস্যা হতে পারে।

    কেন আশঙ্কায় চিকিৎসকেরা (Dehydration)?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বসন্তকালে একাধিক রোগের প্রকোপ বাড়ে। শীত ফুরিয়ে আসে। আবার গরমের মরশুম শুরু হয়। এর ফলে, বাতাসে নানান ভাইরাস সক্রিয় হয়ে ওঠে। কিন্তু চলতি বছরে হঠাৎ করেই তাপমাত্রা অনেকখানি বদলে গেল। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, রাজ্য থেকে শীত দ্রুত বিদায় নিয়েছে। আর তারপরেই চড়ছে তাপমাত্রার পারদ। আর গত কয়েকদিনে সেই পারদ অনেকখানি চড়েছে! এর ফলে নানান রোগের সংক্রমণের ঝুঁকিও অনেকখানি বেড়ে গিয়েছে। বিশেষত ডিহাইড্রেশনের (Dehydration) ঝুঁকি বাড়ছে। চিকিৎসকদের একাংশের আশঙ্কা, হঠাৎ গরমে আবহাওয়ায় শুষ্ক ভাব অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। এর ফলে শরীরেও জলের চাহিদা বাড়ছে। সেই চাহিদা পূরণ না হলেই ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি তৈরি হয়। বিশেষ করে শিশুদের জন্য এই ঝুঁকি বেশি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুরা অনেক বেশি দৌড়াদৌড়ি করে, এর ফলে তাদের ঘাম বেশি হয়। তারা বেশি‌ ক্লান্ত হয়ে পড়ে। শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ জল না থাকলে তাই এই পরিবেশে (Temperature)  শিশুদের ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, জল খাওয়ার পরিমাণের দিকে নজরদারি জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুদের পাশপাশি প্রাপ্ত বয়স্কদের ও জলের পরিমাণ নিয়ে সজাগ থাকা জরুরি। প্রাপ্ত বয়স্কদের দিনে চার থেকে পাঁচ লিটার জল খাওয়া দরকার। পাঁচ বছরের বেশি বয়সী শিশুদের দুই থেকে তিন লিটার জল নিয়মিত খাওয়া জরুরি।

    জলের পাশপাশি নিয়মিত রসালো ফল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই সময়ে তরমুজ, পেঁপে জাতীয় ফল নিয়মিত খেলে খুবই উপকার হবে। এই ধরনের ফল রসালো। এই ফল খেলে সহজেই শরীরে জলের ঘাটতি পূরণ হয়।

    এই আবহাওয়ায় এসি ঘরে না থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এসি ঘরে দীর্ঘক্ষণ থাকলে শুষ্কতা বাড়ে। তাই এই আবহাওয়ায় এসি ঘরে থাকলে একাধিক রোগে আক্রান্ত (Dehydration) হওয়ার ঝুঁকিও বাড়বে।

    ঘাটতি মেটাতে লেবুর রস খাওয়ার পরামর্শ

    শরীরে জলের ঘাটতি মেটাতে লেবুর রস খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, যেকোনও ধরনের লেবুতে‌ ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এর ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। পাশপাশি ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকিও কমে।

    এই আবহাওয়ায় শরীর সুস্থ রাখতে হালকা সহজ পাচ্য খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের (Temperature) একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন এই শুষ্ক আবহাওয়ায় হজমের গোলমালে অনেকেই ভোগেন। এতে শরীরে আরও নানান সমস্যা তৈরি হয়। তাই কম তেল ও মশলা দিয়ে তৈরি হালকা খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এতে সহজেই হজম হবে। অ্যাসিডিটির (Dehydration) সমস্যা তৈরি হলে শরীরে আরও জলের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। তাই সহজে হজম হয় এমন খাবার খাওয়া জরুরি।

  • Childs Mobile Addiction: সন্তানের মোবাইলে আসক্তি! কমাবে স্মৃতিশক্তি আর কথা বলার ক্ষমতা? জানুন বিশেষজ্ঞদের মত

    Childs Mobile Addiction: সন্তানের মোবাইলে আসক্তি! কমাবে স্মৃতিশক্তি আর কথা বলার ক্ষমতা? জানুন বিশেষজ্ঞদের মত

    মাধ্যাম ডেস্ক: খাওয়ার সময়ে হোক কিংবা অবসর! মোবাইলের পর্দায় চোখ আটকে থাকে বাড়ির একরত্তি শিশুর (Childs Mobile Addiction)! প্রিয় কার্টুন কিংবা গান, যেকোনও জিনিস এক টাচে হাজির! মোবাইল অন থাকলে তবেই খাবার সহজে খাওয়া হচ্ছে, না হলে খাওয়ার বিন্দুমাত্র ইচ্ছেও থাকছে না। আবার অনেক সময়েই ঘুমের আগে কিছুসময় মোবাইলে না কাটালে কিছুতেই বিছানায় থাকবে না। সন্তানের এমন বায়নায় নাজেহাল বাবা-মা! চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দিনের অনেকটা সময় মোবাইলের স্ক্রিনে কাটিয়ে দেওয়ার ফলেই নানান জটিল রোগের (Speaking Ability) ঝুঁকি বাড়ছে।

    কোন রোগের আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকেরা (Childs Mobile Addiction)?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, আধুনিক জীবনে মোবাইল, ল্যাপটপের প্রয়োজনীয়তা বেড়েছে। কাজের জন্য অনেক সময়েই ল্যাপটপ কিংবা মোবাইলে সময় দিতে হয়। স্কুল স্তর থেকেই পড়াশোনার জন্য প্রযুক্তির উপরে নির্ভর করতে হয়। তাই স্কুল পড়ুয়াদেরও মোবাইল কিংবা ল্যাপটপে চোখ রাখতে হয়। কিন্তু শিশুরোগ (Speaking Ability)  বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, মাত্র দেড় থেকে দু’বছরের শিশুও (Childs Mobile Addiction) স্ক্রিন টাইম অনেক সময় কুড়ি বছর বয়সীদের মতো থাকছে। যা ভয়ঙ্কর বিপদ তৈরি করছে!

    কমছে কথা বলার ক্ষমতা!

    শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, দু’বছর বয়সের পরে শিশুরা (Childs Mobile Addiction) বিভিন্ন শব্দ বলতে শেখে! সাধারণত পরিবারের সকলের নাম ডাকা এবং সাড়া দেওয়া করতে পারে‌। কিন্তু অনেক সময়েই দেখা যাচ্ছে তিন কিংবা সাড়ে তিন বছরের শিশুও কথা বলতে পারছে না। নানান কথা বুঝতে পারলেও সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা থাকছে না‌। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন,‌ অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইমের জেরেই এই সমস্যা বাড়ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেক সময়েই দেখা যাচ্ছে, পরিবারের সকলে ব্যস্ত! শিশুকে শান্ত রাখার জন্য হাতে মোবাইল ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা শিশুর চোখ মোবাইলের স্ক্রিনে আটকে থাকছে। তাঁরা জানাচ্ছেন কথা শোনা আর ইঙ্গিত দেওয়ার থেকেই কথা শেখার প্রক্রিয়া শুরু হয়। শিশুর সঙ্গে যদি লাগাতার কেউ কথা না বলেন, শিশুও যদি পাল্টা ইঙ্গিত করে প্রতিউত্তর (Speaking Ability) দিতে না শেখেন তাহলে আপনার শিশুর কথা বলা কঠিন হয়ে যায়, কীভাবে সমাধান করবেন জানেন?

    শিশু স্বভাবিক উত্তর না দিলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কী কমে যায়?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মানুষের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর সবচেয়ে আদর্শ সময় শৈশব। নানান কাজের মাধ্যমে শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশ হয়। আঁকা, রং করা, ছোটাছুটি, নানান জিনিস নিয়ে খেলার মাধ্যমে শিশুদের (Childs Mobile Addiction) কল্পনা শক্তি বাড়ে। এর ফলে তাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে। দৌড়ানো, লাফানো নানান ধরনের খেলার মাধ্যমে শিশুদের শারীরিক বিকাশের পাশপাশি পর্যবেক্ষণ করার ক্ষমতাও বাড়ে। কিন্তু দীর্ঘ সময় একজায়গায় বসে থেকে মোবাইলের স্ক্রিনে চোখ আটকে থাকলে মস্তিষ্কের কাজ বিশেষ হচ্ছে না। তাই মনে রাখার ক্ষমতা কমছে। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ও কমছে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    স্থুলতার ঝুঁকি বাড়ছে!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ভারতীয় শিশুরা স্থুলতার সমস্যায় কাবু। প্রতি চার জনে অন্তত একজন শিশু স্থুলতার সমস্যায় (Speaking Ability) ভুগছে। আর তার কারণ ঠিকমতো শারীরিক কসরত না করা। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত ছোটাছুটি করা, লাফানো কিংবা মাঠে গিয়ে খেলার অভ্যাস তৈরি হচ্ছে না। খোলা জায়গায় খেলাধুলার পরিবর্তে বিনোদন এখন মোবাইলে। আর এই অভ্যাস শিশুদের (Childs Mobile Addiction) স্থুলতার সমস্যা বাড়িয়ে দিচ্ছে। আর শিশুদের এই স্থুলতা ডায়বেটিস সহ নানান জটিল রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

    পেশি ও‌ স্নায়ুর সচলতা কমাচ্ছে!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুদের একাংশের হাতের লেখায় সমস্যা হচ্ছে। কোনো জিনিস ধরা, এমনকি জলের বোতল ভরা বা কোনো বোতলের মুখ পেঁচিয়ে খোলার মতো কাজ করতেও চার-পাঁচ বছরের বহু শিশুর অসুবিধা হয়। আর তার কারণ তাদের পেশি ও স্নায়ুর সচলতা কমছে। শিশুরোগ (Childs Mobile Addiction) বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, একজায়গায় বসে দীর্ঘক্ষণ মোবাইল দেখার জেরেই শিশুদের শরীরের সমস্ত পেশির মধ্যে সমন্বয় কমছে। স্নায়ু শীথিল হয়ে যাচ্ছে। পেশির কার্যক্ষমতা বাড়াতে ছোটো থেকেই নানান কাজ করা জরুরি বলেও জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    বাড়ছে চোখের সমস্যা!

    মোবাইলের আলো চোখের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকারক। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুদের দৃষ্টিশক্তির সমস্যা বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ মোবাইল আসক্তি। তাঁরা জানাচ্ছেন, মোবাইলের আলোয় চোখের শুষ্কতা বাড়ে। এর ফলে চোখে নানান সংক্রমণ বাড়ে।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্ক্রিন টাইমে নিয়ন্ত্রণ জরুরি। মোবাইলের ব্যবহার নিয়ে অভিভাবকদের সচেতনতা জরুরি বলেও জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ল্যাপটপ কিংবা মোবাইল‌ বিনোদনের জন্য নয়। বরং কাজের জিনিস। প্রয়োজনীয় জিনিস। সেটা শিশুদের প্রথম থেকেই বোঝানো জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, অভিভাবকদের ও নিজেদের স্ক্রিন টাইম নিয়ে সচেতন থাকতে হবে। অন্তত শিশুদের সামনে সবসময় মোবাইলে সময় কাটানো যাবে না। বরং সন্তানের সঙ্গে বসে আঁকা, রং করার মতো কাজ একসঙ্গে করলে তাদের আগ্রহ বাড়বে। এর ফলে শিশুদের (Childs Mobile Addiction) মানসিক বিকাশ ঘটবে। পাশপাশি বাড়ির ছোটো‌ছোটো কাজ শিশুদের করানোর অভ্যাস তৈরির পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, চার-পাঁচ বছরের শিশুদের গাছে জল দেওয়া, খাবার জল ভরা কিংবা বই গোছানোর কাজে সাহায্য করতে দেওয়া দরকার। এতে তাদের আত্মবিশ্বাস (Speaking Ability) বাড়বে। আবার স্নায়ু ও পেশির সক্রিয়তাও বাড়বে। এই সব কাজ কমাবে মোবাইলে আসক্তি।

    পুষ্টিবিদদের একাংশের পরামর্শ, শিশুদের প্রথম থেকেই পরিবারের সকলের সঙ্গে খাওয়ার অভ্যাস করা জরুরি। এতে নানান রকমের খাবার খাওয়ার ইচ্ছে তৈরি হয়। আবার শিশুর সঙ্গে পরিবারের সকলের যোগাযোগ ও দৃঢ় হয়।

  • Excess salt: নুনেই রয়েছে বিপদ! অতিরিক্ত নুন খেলে কোন কোন রোগের ঝুঁকি বাড়ে?

    Excess salt: নুনেই রয়েছে বিপদ! অতিরিক্ত নুন খেলে কোন কোন রোগের ঝুঁকি বাড়ে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দুপুরে হোক বা রাতে, ভাতের পাতে এক চামচ নুন (Excess salt) না নিলে অনেকেরই খাওয়া ঠিকমতো হয় না। আবার অনেকের পেয়ারা হোক বা কুল, নানান রকম ফলেও নুন মিশিয়ে খাওয়ার অভ্যাস। আর তার জেরেই বাড়ে নানান রোগের দাপট। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দিনে দেড় চামচের বেশি পরিমাণ নুন খেলেই নানান জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়ে‌। বিভিন্ন রান্নায় নুন দেওয়া হয়। কিন্তু তারপরেও অনেকেই অতিরিক্ত নুন খান। আর এই অভ্যাস বিপজ্জনক। দেখে নিন, অতিরিক্ত নুন থেকে কী কী রোগ হতে পারে?

    উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায় (Excess salt) 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নুনে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম থাকে। তাই নিয়মিত অতিরিক্ত নুন খেলে শরীরে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে যায়। এর ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে না। উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। তাঁরা জানাচ্ছেন, উচ্চ রক্তচাপ শরীরে একাধিক রোগের কারণ তৈরি করে। হৃদপিণ্ড, কিডনি এবং স্নায়ুর নানান জটিল রোগের কারণ উচ্চ রক্তচাপ। তাই অতিরিক্ত নুন খাওয়া খুবই বিপজ্জনক।

    হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ায়

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, লাগাতার রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রিত থাকলে এবং উচ্চ রক্তচাপের প্রবণতা বেড়ে গেলে হৃদযন্ত্রের উপরে চাপ পড়ে‌‌। এর ফলে হৃদরোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। তাই হৃদরোগ এড়াতে নুন (Excess salt) খাওয়ায় রাশ টানা জরুরি।

    লিভারের রোগের ঝুঁকি বাড়ায়

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নুন পেটের পক্ষেও বিপজ্জনক হতে পারে। অতিরিক্ত নুন খেলে অন্ত্র এবং লিভারের ক্ষতি হয়। এর কারণ নুনের সোডিয়াম। এই উপাদান অতিরিক্ত হলে লিভারে অনেক সময়েই গভীর ক্ষতি সৃষ্টি করে। তাই বেশি পরিমাণ নুন খেলে পেটের নানান সমস্যা তৈরি হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

    অনিদ্রার সমস্যা বাড়িয়ে দেয় (Excess salt) 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নুন হরমোনের ভারসাম্যেও সমস্যা তৈরি করে। অতিরিক্ত নুন খেলে শরীরের হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। এর ফলে ঘুমের সমস্যা তৈরি হয়। একটানা ঘুম না হওয়া, রাতে বারবার ঘুম ভেঙে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর এর থেকেই অনিদ্রার মতো‌ সমস্যা তৈরি হয়। যা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকারক।

    হাত-পা ফুলে যাওয়ার ঝুঁকি

    পায়ের পাতা কিংবা হাত ফুলে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় নুন (Excess salt)। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত নুন খেলে শরীরে আয়োডিন, সোডিয়াম সহ একাধিক উপাদানের তারতম্য ঘটে। এর ফলে হাত ও পায়ের বিভিন্ন পেশিতে প্রভাব পড়ে। শরীর ফুলে যাওয়ার ঝুঁকিও তৈরি হয়।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বাড়ির তৈরি রান্নায় পরিমাণ মতো নুন (Excess salt) দেওয়া হয়। তাই বাড়তি নুন খাওয়ার অভ্যাস ছাড়তেই হবে। শরীর সুস্থ রাখতে এই অভ্যাস পরিবর্তন জরুরি। তাছাড়া পেয়ারা, জাম, কুলের মতো ফল নুন মাখিয়ে খেলে তার পুষ্টিগুণ একেবারেই চলে যায়। বরং শরীরের জন্য তা ক্ষতিকারক হয়ে ওঠে। তাই নুন মাখিয়ে ফল খাওয়ার অভ্যাস বিপজ্জনক। পাশপাশি প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তাঁরা জানাচ্ছেন, পিৎজা, বার্গার, সসেজের মতো খাবারে যে ধরনের মাংস ব্যবহার করা হয়, সেগুলো প্রক্রিয়াজাত। এই মাংসের মান ও স্বাদ ধরে রাখতে অতিরিক্ত নুন দেওয়া হয়। যা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত বিপজ্জনক (Disease)। তাই এই ধরনের প্রক্রিয়াজাত খাবার ও এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Potassium: পটাশিয়ামের অভাবেই বাড়ছে রোগ? কোন খাবার থেকে পাওয়া যাবে এই উপাদান?

    Potassium: পটাশিয়ামের অভাবেই বাড়ছে রোগ? কোন খাবার থেকে পাওয়া যাবে এই উপাদান?

    মাধ্যম ডেস্কঃ শরীরে রক্ত প্রবাহ ঠিকমতো রাখতে কিংবা স্নায়ুর কার্যকারিতা বজায় রাখার জন্য সবচেয়ে জরুরি উপাদান পটাশিয়াম (Potassium Lack)। হৃদযন্ত্র থেকে কিডনি, শরীরের একাধিক অঙ্গ সক্রিয় ও কার্যকরী রাখতেও পটাশিয়াম বিশেষ প্রয়োজন। তাই শরীরে পটাশিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে একাধিক রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়‌। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, সম্প্রতি একাধিক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে সকলেই কমবেশি পটাশিয়ামের অভাবে ভুগছেন। এর ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকছে না। স্নায়ু ও পেশির নানান রোগের ঝুঁকিও বাড়ছে। নিয়মিত পটাশিয়ামের চাহিদাও পূরণ হচ্ছে না। কিন্তু সাধারণ কিছু ঘরোয়া খাবারেই (Food) সহজে এই চাহিদা পূরণ সম্ভব।

    নিয়মিত কত পরিমাণ পটাশিয়াম প্রয়োজন (Potassium Lack)?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বয়সের উপরে পটাশিয়ামের প্রয়োজনীয়তা নির্ভর করে। শিশুদের তুলনায় প্রাপ্তবয়স্ক বিশেষত প্রবীণ নাগরিকদের পটাশিয়ামের (Potassium Lack) প্রয়োজনীয়তা বেশি।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, ১৯ বছরের বেশি মহিলাদের ২.৬ মিলিগ্রাম এবং পুরুষদের ৩.৪ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম নিয়মিত জরুরি।

    কোন কোন রোগের ঝুঁকি বাড়ায়?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, পটাশিয়াম হল শরীরের গুরত্বপূর্ণ একটি ইলেক্ট্রোলাইট উপাদান। এই উপাদান দেহের স্নায়ু ও পেশির জন্য বিশেষ জন্য উপকারী। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই উপাদান স্নায়ুকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে। পেশিকেও মজবুত করে। নিয়মিত হাঁটাচলার জন্য এই উপাদান যেমন প্রয়োজন, তেমনি যে কোনও বিষয় মনে রাখার জন্য, স্মৃতিশক্তি বজায় রাখতে এবং মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখতেও পটাশিয়াম (Potassium Lack) জরুরি। কিডনির জন্য ও পটাশিয়াম অত‌্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। পটাশিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হলে কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট হতে পারে। পাশাপাশি শরীরের এই গুরুত্বপূর্ণ ইলেক্ট্রোলাইট উপাদান রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতেও বিশেষ সাহায্য করে। তাই শরীরে পটাশিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে‌ যায়।

    কোন খাবার থেকে সহজেই পটাশিয়ামের জোগান সম্ভব?

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত কিছু খাবার (Food) সহজেই পটাশিয়ামের চাহিদা মেটাতে পারে। তাদের মধ্যে তালিকায় প্রথমেই রয়েছে কাঠবাদাম! পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, যে কোনও ধরনের বাদামেই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ (Potassium Lack)। ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন সহ একাধিক খনিজ পদার্থের জোগান দেয় বাদাম। তবে কাঠবাদামে থাকে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। তাই নিয়মিত অন্তত পাঁচটা কাঠবাদাম খেলে শরীরে সহজেই পটাশিয়ামের জোগান‌ পাওয়া যাবে।

    টক দই শরীরের জন্য খুবই উপকারী

    নিয়মিত টক দই খেলে শরীরে সহজেই পটাশিয়ামের চাহিদা পূরণ হয়। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, টক দই (Food) শরীরের জন্য খুবই উপকারী। পটাশিয়ামের মতো উপাদানের চাহিদা পূরণ করে টক দই। কমলালেবু বা অ্যাভোকাডোর মতো ফল নিয়মিত খেলেও সহজেই পটাশিয়ামের অভাব পূরণ হয়‌।‌ কারণ এই সব ফলে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম (Potassium Lack) থাকে। পটাশিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে পালং শাক বিশেষ সাহায্য করে বলেও জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। মুসুর ডালেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। তাই নিয়মিত ভাত কিংবা রুটির সঙ্গে মুসুর ডাল খেলেও পটাশিয়াম পাওয়া যায়।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Spices: বসন্তে বাড়ছে ভোগান্তি, বাঙালির রান্নাঘরেই রয়েছে নানা রোগের দাওয়াই!

    Spices: বসন্তে বাড়ছে ভোগান্তি, বাঙালির রান্নাঘরেই রয়েছে নানা রোগের দাওয়াই!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বসন্ত (Spring) শুরু হয়ে গিয়েছে। এদিকে তাপমাত্রার পারদের ওঠানামা লেগেই আছে! দিনে রোদের পারদ বাড়ছে। কিন্তু রাতের দিকে অনেক সময়েই হঠাৎ ঠান্ডা লাগছে। আবার ঘরের ভিতরে আর বাইরে তাপমাত্রার যথেষ্ট তারতম্য মনে হচ্ছে। আর এই সবকিছুর জেরে বাড়ছে ভোগান্তি। অনেকেই সর্দি-কাশিতে নাজেহাল হচ্ছেন। বিশেষত শিশু ও বয়স্কদের ভোগান্তি আরও বাড়ছে। তবে বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, সর্দি-কাশি, গলাব্যথার মতো অসুখকে কাবু করার অস্ত্র বাঙালির রান্নাঘরেই মজুত রয়েছে। তাহলে জেনে নিন, কোন মশলায় (Spices) কাবু হবে কোন অসুখ?

    দারুচিনি (Spring)

    বাঙালির রান্নাঘরে অতি পরিচিত একটি মশলা হল দারুচিনি। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, রান্নার স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি এই মশলা সর্দি-কাশির মোকাবিলা করতে বিশেষ সাহায্য করে। দারুচিনিতে থাকে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য। এর ফলে ভাইরাস সংক্রমণ রুখতে এই মশলা বিশেষ সাহায্য করে। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই মশলা শ্বাসনালীর সংক্রমণ রুখতেও‌ বিশেষ সাহায্য করে। তাই কাশির মোকাবিলায় বিশেষ উপকার হয়।

    লবঙ্গ (Spices)

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, কাশির ভোগান্তি কমাতে লবঙ্গ বিশেষ সাহায্য করে। লবঙ্গতে ইউজেনল নামে একটি যৌগ উপাদান থাকে। গলায় কোনও রকম ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হলে লবঙ্গ সেই ব্যাকটেরিয়া নষ্ট করতে বিশেষ সক্রিয় হয়ে ওঠে। এর ফলে ভোগান্তি কমে।

    এলাচ

    যে কোনও তরকারিতে আলাদা গন্ধ যোগ করে এলাচ। এই মশলার পুষ্টিগুণ অপরিসীম। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, এলাচে থাকে এক্সপেক্টোরেন্ট বৈশিষ্ট্য। এর ফলে এলাচ (Spices) ফুসফুসের জন্য বিশেষ উপকারী। আবার গলাব্যথা বা ভাইরাসঘটিত সংক্রমণের জন্য শ্বাসনালীর কোথাও রক্ত জমাট বাঁধা থাকলে, সেই সমস্যা সমাধানে বিশেষ সাহায্য করে। একটা এলাচ চিবিয়ে খেলে অনেক সময়েই গলার সমস্যা কমে।

    গোলমরিচ(Spices)

    কমবেশি সব বাঙালির রান্নাঘরেই থাকে গোলমরিচ। আর এই মশলার স্বাস্থ্যগুণও প্রচুর। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, গোলমরিচে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি। এই দুই উপাদান সর্দি-কাশি মোকাবিলায় বিশেষ সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, নিয়মিত রান্নায় গোলমরিচ ব্যবহার করলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। এর ফলে সহজেই ভাইরাসে সংক্রমণে শরীরে রোগ বাসা বাঁধতে পারে না।

    জিরে

    সর্দি-কাশির ভোগান্তির পাশপাশি বছরের এই সময়ে হজমের সমস্যাও বাড়ে‌। আর এই ভোগান্তি কমাতে জিরে খুবই উপকারী। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, জিরেতে (Spices) প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। তাই হজমে সাহায্যের পাশাপাশি এই মশলা সর্দি-কাশি সহ একাধিক রোগ কমাতে ও শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে বিশেষ সাহায্য করে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Increasing Pain: ঘুম থেকে উঠেই ক্লান্তি, বাড়ছে যন্ত্রণা! কেন হচ্ছে এই সমস্যা?

    Increasing Pain: ঘুম থেকে উঠেই ক্লান্তি, বাড়ছে যন্ত্রণা! কেন হচ্ছে এই সমস্যা?

    মাধ্যম ডেস্কঃ ঘুম ভাঙার পরেই ক্লান্তি বোধ কিংবা একটা অবসন্নতা গ্রাস করে নিচ্ছে। অথবা ঘুম ভেঙেই শরীরে তীব্র যন্ত্রণা (Increasing Pain), মাথার ভিতরে অস্বস্তি (Tired)! কোনও কাজেই মনোযোগ দেওয়া যাচ্ছে না, কিংবা হাত-পায়ের জোর পাওয়া যাচ্ছে না।‌ তাই কাজ করার ইচ্ছেও তৈরি হচ্ছে না। ঘুম থেকে উঠে অনেকেই এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সকালে উঠে বহু মানুষ একাধিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন। আর এই ভুক্তভোগীদের মধ্যে তরুণ প্রজন্মের সংখ্যা বেশি। ক্লান্তি বোধ কিংবা কাজ করার মতো প্রয়োজনীয় শক্তির অভাব যে দেখা দিচ্ছে, তার রেশ থাকছে দিনভর। এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ছে। তবে চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কয়েকটি বিষয়ে নজর দিলেই এই ধরনের সমস্যা কমতে পারে। কেন‌ বাড়ছে এই সমস্যা?

    রাতে পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব (Increasing Pain)!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুম না হলে নানান শারীরিক জটিলতা তৈরি হতে পারে। আর তার জেরেই বাড়তে পারে ক্লান্তি। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রাপ্তবয়স্কদের রাতে সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে এখন ঘুমের জন্য বরাদ্দের সময়  কমছে। কম বয়সিদের রাত জাগার প্রবণতা বাড়ছে। এর ফলে রাতের জন্য ঘুমের বরাদ্দ সময় কম হচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রাতে অপর্যাপ্ত ঘুম শরীরে হরমোনের ভারসাম্যের অভাব (Tired) ঘটায়। পাশাপাশি মস্তিষ্কের ক্লান্তি (Increasing Pain) বাড়ায়। রাতে ঠিকমতো ঘুম না হলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে। এর জেরে শরীরে ক্লান্তি বাড়ে।

    অনিয়মিত ঘুমের রুটিন!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশের ঘুমের নির্ধারিত সময় নেই। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, একেক দিন ঘুমের জন্য একেক সময় বরাদ্দ। এর ফলে বায়োলজিক্যাল ক্লক ঠিকমতো মানিয়ে নিতে পারছে না। শরীরের স্নায়ু ও পেশির আরামের সময় ঠিক থাকছে না। এর ফলেই শরীরে যন্ত্রণা দেখা দিচ্ছে। স্নায়ু ও পেশি দিনভর সক্রিয় থাকার জন্য নির্দিষ্ট সময়ে পর্যাপ্ত বিশ্রাম জরুরি। সেটা না থাকার জেরেই ঘুম থেকে উঠেও ক্লান্তিবোধ ও দূর্বলতা (Tired) গ্রাস করছে।

    দিনের অধিকাংশ সময়ে বসে থাকা!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ অধিকাংশ সময়ে ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারে কাজ করেন। এর ফলে তাদের একভাবেই বসে থাকতে হয়। এই অভ্যাস অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর (Increasing Pain)। তাঁরা জানাচ্ছেন, একনাগাড়ে বসে থাকার জেরে শরীরের বিভিন্ন পেশির কার্যকারিতা ঠিকমতো হয় না। অনেক সময়েই এর জেরে রাতে ঘুম হয় না। তাই তাঁদের পরামর্শ, ক্যালোরি বার্ন হয় এমন কিছু কাজ নিয়মিত করা জরুরি।

    শরীরে জলের ঘাটতি!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, জল পর্যাপ্ত না খেলে ঘুম থেকে উঠে একাধিক শারীরিক সমস্যা তৈরি হতে পারে। শরীরে জলের অভাব থাকলে হজমের গোলমাল হতে পারে, স্নায়ু দূর্বল হতে পারে, অন্ত্রের নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই শরীরে জলের অভাব হলেও ঘুম থেকে উঠে নানান সমস্যা হতে পারে।

    কীভাবে এই সমস্যার মোকাবিলা সম্ভব?

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, নিয়মিত দিনের একটা নির্দিষ্ট সময় যোগাভ্যাসের জন্য বরাদ্দ প্রয়োজন। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত যোগাভ্যাস করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে। পাশপাশি শারীরিক কসরত করলে পেশি ও সক্রিয় থাকে। এর ফলে শরীরের একাধিক সমস্যা কমবে আবার ঘুমও ভালো হবে।

    রাতে নির্দিষ্ট সময় ঘুমের জন্য বরাদ্দ করতে হবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমের অভ্যাস করতে হবে। এতে শরীর ভালো থাকবে। বিশেষত মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বজায় রাখতে এই অভ্যাস খুবই জরুরি।

    মশলাদার খাবার খাওয়া চলবে না

    বেশি রাতে অতিরিক্ত মশলাদার খাবার খাওয়া চলবে না বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, সকালে নানান শারীরিক সমস্যা কমাতে বিশেষত ঘুম থেকে উঠে বমিভাব বা পেটের সমস্যার মতো জটিলতা এড়াতে হলে রাতে হালকা খাবার খাওয়ায় অভ্যস্ত হতে হবে। এতে পাকস্থলী, লিভার ও অন্ত্র ও সুস্থ (Tired) থাকবে।

    দিনভর পর্যাপ্ত জল খেতে হবে। যাতে রাতে ঘুমের মধ্যে শরীরে জলের ঘাটতি না দেখা দেয়। রাতের ঘুম অন্তত সাত ঘণ্টা হয়, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। না হলে শরীরে হরমোনের ভারসাম্যের অভাব (Increasing Pain) হবে। নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Childs Teeth: সন্তানের দাঁতে পোকা! শিশুর ভোগান্তি রুখতে কোন দিকে বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি?

    Childs Teeth: সন্তানের দাঁতে পোকা! শিশুর ভোগান্তি রুখতে কোন দিকে বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি?

    মাধ্যম ডেস্কঃ বয়স ছয় কিংবা সাতের চৌকাঠ পেরনোর পরেই শুরু হয় ভোগান্তি। অসহ্য যন্ত্রণা। সামান্য কিছু খাওয়ার পরেই যন্ত্রণার তীব্রতা বাড়ে। মুখ খুললেই দেখা যায় দাঁতে কালো গর্ত! অনেকেই বলেন দাঁতে পোকা (Childs Teeth)! বাড়ির খুদে সদস্যের এই সমস্যায় নাজেহাল হন সকলেই! চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুদের এই দাঁতের সমস্যা বাড়ছে। প্রথম থেকেই কয়েকটি বিষয়ে খেয়াল (Extra Care) না রাখলে ভোগান্তি আরও বাড়বে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    দাঁতে পোকা কি (Childs Teeth)?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দাঁতে পোকা বলে আসলে কিছুই হয় না। দাঁতে একধরনের ক্ষয়রোগ হয়। তার জেরে দাঁতের ভিতরে গর্ত তৈরি হয়। কালো রঙের ওই গর্তকে অনেকেই বলেন দাঁতে পোকা। তাঁরা জানাচ্ছেন, ক্যারিওজেনিক ব্যাকটেরিয়া নামে একটি ব্যাকটেরিয়া আছে। সেই ব্যাকটেরিয়ার জেরেই দাঁতে ক্ষয়রোগ তৈরি হয়। যার ফলে তীব্র যন্ত্রণা (Extra Care) হয়। দাঁতে কালো গর্ত তৈরি হয়।

    কীভাবে সন্তানের যত্ন নেবেন?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দাঁতের যত্ন (Childs Teeth) সম্পর্কে সচেতনতা জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সতর্ক ও সচেতনতা জরুরি। অনেক সময়েই শিশুদের প্রথম থেকে এই স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সতর্ক করা হয় না। এর ফলে শিশুদের নানান সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়। একদিকে অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে। আরেকদিকে সন্তানকেও দাঁত পরিষ্কার করার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জানাতে হবে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, প্রথম থেকেই কয়েকটি বিষয়ে নজর দিলে দাঁতের রোগের ঝুঁকি (Extra Care) কমবে।

    দিনে দু’বার দাঁত পরিষ্কার জরুরি!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত দুবেলা দাঁত (Childs Teeth) পরিষ্কার করতে হবে। শিশুর দেড় বছর বয়স থেকেই দাঁত নিয়মিত পরিষ্কার করা দরকার। বিশেষত যখন ভাত-রুটি, মাছ-মাংসের মতো পদ নিয়মিত খাওয়ায় অভ্যস্ত হয়ে পড়বে, তখন অবশ্যই দিনে দুবার দাঁত মাজতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে অবশ্যই দাঁত মাজার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। এতে দাঁতে জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি কমবে। দাঁতের ক্ষয় (Extra Care) রোগের ঝুঁকিও কমবে।

    চিনি খাওয়া চলবে না!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, চিনি শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক। চিনি খেলে স্থুলতা, রক্তচাপ, রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার মতো একাধিক সমস্যার পাশাপাশি দাঁতের সমস্যাও দেখা দেয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, চিনি দাঁতের (Childs Teeth) ক্ষয়রোগ বাড়িয়ে দিতে পারে। দাঁতে নানান জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায় চিনি। তাই দাঁত ভালো রাখতে হলে এবং রোগের ঝুঁকি কমাতে হলে চিনি খাওয়া চলবে না। শিশুর খাবারে যাতে অতিরিক্ত চিনির ব্যবহার না‌ হয় সেটাও নজরদারি জরুরি।

    চকলেট-ক্যান্ডিতে রাশ জরুরি!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুদের মধ্যে চকলেট, ক্যান্ডি, পেস্ট্রি জাতীয় খাবার খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে গিয়েছে। বহু পরিবারেই শিশুকে নিয়মিত এই ধরনের খাবার দেওয়া হয়। এগুলো একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। স্থুলতা সহ একাধিক স্বাস্থ্য সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। পাশাপাশি এই খাবারগুলো দাঁতের জন্য ক্ষতিকারক। নিয়মিত চকলেট, পেস্ট্রি জাতীয় খাবার খেলে দাঁতের (Childs Teeth) ক্ষয় রোগের ঝুঁকি বাড়ে‌।

    খাওয়ার পরেই মুখ ধোয়ার অভ্যাস!

    প্রথম থেকেই খাওয়ার পরে মুখ ধোয়ার অভ্যাস জরুরি। শিশুর যাতে এই অভ্যাস তৈরি হয় সেদিকে অভিভাবকদের নজর দিতে হবে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন যেকোনও খাবার খাওয়ার পরেই ভালোভাবে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। এতে মুখের ভিতরে জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি (Extra Care) কমে। দাঁত (Childs Teeth) ভালো থাকে।

    পর্যাপ্ত জল খাওয়া দরকার!

    দাঁত ভালো রাখতে এবং ক্ষয়রোগ রুখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণ জল খেলে মুখের ভিতরের সংক্রমণের ঝুঁকি কমে। ব্যাকটেরিয়ার প্রকোপ (Extra Care) কমে। ফলে দাঁত ভালো থাকে।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যমএর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • New Coronavirus: বাড়ল উদ্বেগ! বাদুড়ের দেহে নয়া করোনা ভাইরাসের সন্ধান পেলেন চিনা বিজ্ঞানীরা

    New Coronavirus: বাড়ল উদ্বেগ! বাদুড়ের দেহে নয়া করোনা ভাইরাসের সন্ধান পেলেন চিনা বিজ্ঞানীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও কি ফিরবে করোনা (New Coronavirus) আতঙ্কের দিন? শুরু হবে লক ডাউন? চিনে বাদুড়ের দেহে মিলেছে নয়া নয় করোনা ভাইরাসের সন্ধান, অন্তত এমনটাই দাবি চিনা বিজ্ঞানীদের। এতেই বেড়েছে উদ্বেগ। বাদুড়ের শরীর থেকে নয়া করোনা ভাইরাস সংক্রমণের আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন তাঁরা। ২০২০ সালের ভয়াবহ সময় কি আবার ফিরছে? এমন প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    নয়া ভাইরাসের নাম HKU5-CoV-2

    চিনা বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই নয়া ভাইরাসের (New Coronavirus) নাম HKU5-CoV-2. এই HKU5-CoV-2 মানুষের দেহে কোষে প্রবেশের জন্য একই ACE2 রিসেপ্টর প্রোটিন ব্যবহার করে, ঠিক SARS-CoV-2 ভাইরাসের মতো ৷ যা COVID-19 অতিমারি সৃষ্টি করেছিল বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বাদুড়ের করোনা ভাইরাস নিয়ে এই গবেষণাটি করেছেন একজন শীর্ষস্থানীয় চিনা ভাইরোলজিস্ট শি ঝেংলি। তিনি ‘ব্যাটওম্যান’ নামে পরিচিত। এই গবেষণাটি ইতিমধ্যে বৈজ্ঞানিক জার্নাল সেলে প্রকাশিত হয়েছে ।

    HKU5-CoV-2 ভাইরাস আসলে কী?

    চিনে বাদুড়ের দেহে HKU5-CoV-2 নামের এই নতুন ভাইরাসটি (New Coronavirus) আবিষ্কৃত হয়েছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটি মেরবেকোভাইরাস সাবজেনাসের অন্তর্গত। এই ভাইরাসটিতে রয়েছে একটি ফুরিন ক্লিভেজ সাইট। যা এটিকে মানুষের কোষে প্রবেশ করতে দেয় SARS-CoV-2-এর মতোই। গবেষকরা জানিয়েছেন, মানুষের মধ্যে সংক্রামিত হওয়ার সম্ভাব্য ঝুঁকি রয়েছে এই ভাইরাসের। তা সত্ত্বেও প্রাণী থেকে মানুষের দেহে সংক্রমণ সম্পর্কে এখনও গবেষণা চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। সেখানে অবশ্য ভালো খবরই উঠে এসেছে। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, HKU5-CoV-2 নামের এই ভাইরাস SARS-CoV-2 এর মতো খুব সহজেই মানুষের কোষগুলিকে সংক্রামিত করতে পারে না। গবেষকরা তাঁদের রিপোর্টে উল্লেখ করেছেন যে SARS-CoV-2 এর তুলনায় HKU5-CoV-2 এর মানুষের ACE2 রিসেপ্টরের সঙ্গে বন্ধন ক্ষমতা কম। এর অর্থ হল ভাইরাসটি বর্তমানে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি কম।

    কী বলছেন মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ?

    বিজ্ঞানীরা মনোক্লোনাল অ্যান্টি-বডি এবং অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধও শনাক্ত করেছেন ইতিমধ্যে। এই ওষুধ ভাইরাসকে লক্ষ্য করতে সাহায্য করতে পারে বলে জানাচ্ছেন তাঁরা। মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ মাইকেল অস্টারহোম এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, গবেষণা অতিরঞ্জিত করা হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, ২০১৯ সালের তুলনায় জনগণের মধ্যে এখন SARS-এর মতো ভাইরাসের ক্ষেত্রে বেশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে, যা অতিমারির ঝুঁকি কমায়। সিয়াটেলের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় এবং উহান বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেকটি গবেষণায় উঠে এসেছে, HKU5-CoV-2 বাদুড় এবং কিছু স্তন্যপায়ী প্রাণীর ACE2 রিসেপ্টরের সঙ্গে আবদ্ধ হতে পারে। তবে এই গবেষণায় মানুষের শরীরের সঙ্গে শক্তিশালী আবদ্ধতা দেখায়নি।

    উহান ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজিতে কাজ করতেন শি ঝেংলি

    চিন দেশে এই গবেষণাটি পরিচালনা করেছিলেন শি ঝেংলি যিনি গুয়াংজু একাডেমি অফ সায়েন্সেসের একজন সুপরিচিত চিনা ভাইরোলজিস্ট। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য শি ঝেংলি বাদুড়ের ওপর করোনাভাইরাসের প্রভাব নিয়েই গবেষণা করেন। তিনি এবিষয়ে একজন বিশেষজ্ঞ। জানা যায়, শি ঝেংলি পূর্বে উহান ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি (WIV) তে কাজ করেছিলেন। প্রসঙ্গত, উহান ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি নিয়ে বিতর্কও কম হয়নি। অনেকেই দাবি করেছিলিনে, উহান ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি থেকেই ছড়িয়ে পড়েছিল COVID-19. তবে এই বিষয় শি অস্বীকার করেছেন। করোনা ভাইরাসের পর থেকেই বিজ্ঞানীরা প্রাণীদের মধ্যে নতুন ভাইরাসগুলি অত্য়ন্ত নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। যদিও HKU5-CoV-2 নিয়ে বর্তমানে এখনও পর্যন্ত কোনও ঝুঁকি দেখা যায়নি।

    ৭০ লক্ষেরও বেশি মানুষের প্রাণ কেড়েছে করোনা

    COVID-19 অতিমারি (New Coronavirus) শুরু হয়েছিল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে। সেসময় চিনে প্রথমবারের মতো করোনাভাইরাসকে শনাক্ত করা হয়েছিল। ২০২০ সালের গোড়ার দিকে, এই ভাইরাস বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। এরপরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এটিকে মহামারী হিসেবে ঘোষণা করে।সেই সময়ের মৃত্যুমিছিল, লকডাউন, চিকিৎসাক্ষেত্রে হাহাকার, ঘরবন্দি অবস্থা, চাকরি হারানো – এসব কিছুই মানুষ ভোলেনি। করোনা মহামারী সারা বিশ্বের অর্থনীতির ওপর ব্যাপক আঘাত হেনেছিল, সেই ক্ষত সেরেছে বটে তবে দাগ এখনও স্পষ্ট। তাই করোনার ধরনের আরেকটি ভাইরাসের খোঁজ আবার ভয় ধরাচ্ছে মানুষের মনে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত, COVID-19 অতিমারি বিশ্বব্যাপী ৭০ লক্ষেরও বেশি মানুষের প্রাণ কেড়েছে। HKU5-CoV-2 আবিষ্কার বৈজ্ঞানিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ হলেও, এনিয়ে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ। এই আবহে বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ভবিষ্যতের যেকোনও প্রাদুর্ভাবের মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন।

  • Leaf vegetables: ভাতের পাতে শাক চাই-ই চাই! কোন শাকে কী উপকার, জানেন?

    Leaf vegetables: ভাতের পাতে শাক চাই-ই চাই! কোন শাকে কী উপকার, জানেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দুপুরের মেনুতে রকমারি পদ থাকলেও, বাঙালির শাক (Leaf vegetables) ছাড়া ভাত খাওয়া যেন তাকে অসম্পূর্ণ করে দেয়! বিয়েবাড়িতে মাছের মাথা দিয়ে পুঁইশাক হোক কিংবা শীতের সবজি আর বড়ি ভাজা দেওয়া পালংশাক, বাঙালির রসনা তৃপ্তিতে এসব আলাদা স্বাদ জোগায়। তবে বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, শুধু স্বাদের জন্য নয়, স্বাস্থ্যের জন্যও এই শাকের গুরুত্ব অপরিসীম। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত শাক খেলে শরীরের একাধিক রোগ প্রতিরোধ সহজ হয়। নানান রোগের ঝুঁকিও সহজেই কমানো যায়। তাঁরা জানাচ্ছেন, বিভিন্ন শাকে নানান পুষ্টিগুণ রয়েছে। তাই নিয়মিত যে কোনও এক ধরনের শাক মেনুতে রাখলে শরীর ভালো থাকবে! আসুন জেনে নিই কোন শাকের কী কী গুণ?

    পালং শাক কমাবে আয়রনের ঘাটতি (Leaf vegetables)

    পালং শাকে (Vegetable)  প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। অধিকাংশ বাঙালি মেয়েই আয়রনের ঘাটতিতে ভোগেন। যার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমে। গর্ভাবস্থায় নানান ঝুঁকিও তৈরি হয়‌। পালং শাক সহজেই এই আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে পারে। এমনটাই জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে।‌ তাই সপ্তাহে অন্তত দুদিন পালং শাক খেলে শরীরের আয়রনের চাহিদা অনেকটাই পূরণ হয়। এছাড়াও পালং শাকে রয়েছে নানান রকমের ভিটামিন। ভিটামিন এ, বি, সি এবং ই। এই ভিটামিনগুলো রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে দেয়। ত্বক ও চোখ ভালো রাখতেও এই ভিটামিন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। তাই সকলের জন্য পালং শাক বিশেষ উপকারী।

    কলমি শাক ম্যাগনেশিয়ামের জোগান দেবে (Leaf vegetables)

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, কলমি শাকে (Leaf vegetables)  শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের অভাব দূর হয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, এর ফলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। তাছাড়া, কলমি শাকে থাকে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম। এর ফলে স্নায়ু ভালো থাকে। স্নায়ুর কার্যকারিতা বাড়ে। মস্তিষ্কের ক্ষমতাও বাড়ে। এছাড়া, কলমি শাক দেহে জলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, অর্থাৎ, শরীরে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকিও কমায়‌।

    হাড়ের ক্ষয় কমাবে সর্ষে শাক

    দেশ জুড়ে হাড়ের ক্ষয় রোগের ঝুঁকি বাড়ছে। বিশেষত তিরিশ বছরের বেশি মহিলাদের কোমর ও হাঁটুর সমস্যা বাড়ছে। ক্ষয় রোগ দেখা দিচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, হাড়ের সমস্যার কারণ ভিটামিন ডি-র অভাব। আবার পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সর্ষে শাক (Leaf vegetables) থেকে সহজেই ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। এর ফলে হাড়ের ক্ষয় রোগের ঝুঁকি কমে। তাছাড়া, সর্ষে শাকে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভালো কোলেস্টেরল। যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। তাই সর্ষে শাক খেলে একাধিক উপকার পাওয়া যায়।

    খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ লাল শাক

    লাল শাকে রয়েছে একাধিক খনিজ পদার্থ। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম সহ একাধিক খনিজ পদার্থ রয়েছে লাল শাকে (Leaf vegetables)। তাই তাঁরা জানাচ্ছেন, লাল শাক থেকে শরীর সহজেই নানান খনিজ পদার্থ পায়। এর জেরে পেশি, স্নায়ু সক্রিয় থাকে। শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। পাশপাশি স্মৃতিশক্তিও বাড়ে। লাল শাক খুবই উপকারী একটি খাবার বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

    রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াবে পুঁই শাক

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে পুঁই শাক সাহায্য করে। তাঁরা জানাচ্ছেন, পুঁইশাক ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার। তাই এই খাবার খেলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। এছাড়াও পুঁই শাকে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। তাই শরীর সুস্থ রাখতে এই শাক (Leaf vegetables) বিশেষ সাহায্য করে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যমএর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

LinkedIn
Share