Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • BJP protest against PFI: পিএফআই সদস্যদের মুখে ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান! কড়া পদক্ষেপ সরকারের

    BJP protest against PFI: পিএফআই সদস্যদের মুখে ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান! কড়া পদক্ষেপ সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে উগ্র মৌলবাদী সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া’কে (PFI) নিষিদ্ধ ঘোষণা করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে কেন্দ্র। এর মধ্যেই মহারাষ্ট্রের (Maharashtra)পুনেতে জমায়েত করেছিল পিএফআই সদস্যরা। সেখানেই পিএফআই সদস্যদের মুখে শোনা গেল ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান। সম্প্রতি ওই জমায়েতের একটি ভিডিও সোশ্যাল সাইটে ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে ইডি-এনআইএ-র (Protest against ED and NIA) বিরুদ্ধে বিক্ষোভে ওই স্লোগান দিচ্ছেন পিএফআই কর্মীরা। এর বিরুদ্ধে সরব হয়েছে মহারাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। বিজেপি, মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনার কর্মীরা প্রতিবাদ জানিয়েছেন। সরব হয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিণ্ডে। শিবাজির মাতৃভূমিতে দেশবিরোধী স্লোগান মেনে নেওয়া হবে না। কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে, বলে ট্যুইট বার্তায় জানান তিনি। উপ-মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা দেবেন্দ্র ফড়নবিশও (Devendra Fadnavis) এই ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “কেউ যদি মহারাষ্ট্রে তথা ভারতের মাটিতে দাঁড়িয়ে পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান তোলে, তবে তাকে ছেড়ে কথা বলা হবে না। তার বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    আরও পড়ুন: টার্গেট আরএসএস? সংঘের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি চালাত পিএফআই! চক্রান্ত ফাঁস

    প্রসঙ্গত, বুধবার মধ্যরাত থেকে দেশজুড়ে পিএফআইয়ের বিভিন্ন দফতরে তল্লাশি অভিযান শুরু করে এনআইএ ও ইডি। সংগঠনের চেয়ারম্যান ওমা সালেব-সহ একাধিক নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার থেকে কেরল, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্রে বিক্ষোভ শুরু করে কয়েকটি মুসলিম সংগঠন। কর্নাটক, বাংলাতেও বিক্ষোভ দেখিয়েছেন পিএফআই-পন্থীরা। বিভিন্ন রাজ্যের বিজেপি নেতাদের বাড়ি, গাড়ি নিশানা করা হচ্ছে। চলছে ভাঙচুর। আগুন ধরানো হচ্ছে।

    আরও পড়ুন : খুন, বিস্ফোরক রাখা, সন্ত্রাসবাদে মদত— কী কী অভিযোগ পিএফআই-এর বিরুদ্ধে?

    সারা দেশে যখন পিএফআই নেতাদের বিরুদ্ধে স্লোগান উঠছে তখন লালু প্রসাদ যাদব ঘনিষ্ঠ আরজেডি নেতা শিবানন্দ তিওয়ারি উল্টো সুর গাইলেন। তাঁর কথায়, “পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগানটি হল পিএফআই কর্মীদের প্রতিবাদের অঙ্গ। তার মানে এটা নয় যে যারা এই স্লোগান তুলেছে তারা সব পাকিস্তানি। তারা সব পাকিস্তানে চলে যাবে এমনও নয়।” এই মন্তব্যের পর আরজেডি নেতাকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোল শুরু হয়েছে। অনেকেই তাঁর সমালোচনা করছেন। অন্যদিকে এই ঘটনার বিরুদ্ধে সরব হয়ে পুনের পুলিশ কমিশনার অমিতাভ গুপ্তার কাছে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে বিজেপি, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। এই ধরনের স্লোগানের বিরোধিতা করেছেন মহারাষ্ট্রের বিরোধী নেতা শরদ পাওয়ারও। পুনের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার সাগর পাতিল জানিয়েছেন, ঘটনাটির তদন্ত চলছে। কঠোরতম ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • RSS: জ্ঞানবাপী, হিজাব বিতর্কের আবহেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক আরএসএস প্রধানের

    RSS: জ্ঞানবাপী, হিজাব বিতর্কের আবহেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক আরএসএস প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী মসজিদ বিতর্কে (Gyanvapi Mosque Row) ইতি পড়েনি। থামেনি হিজাব বিতর্কও (Hijab Row)। এহেন আবহে মুসলমান বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক করলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। জানা গিয়েছে, ধর্মীয় ঐক্য বজায় রাখতেই তিনি বৈঠক করেন  মুসলমান বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে। কাশীর বিশ্বনাথ মন্দির চত্বরেই রয়েছে জ্ঞানবাপী মসজিদ। হিন্দুত্ববাদী একাধিক সংগঠনের দাবি, এক সময় কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের একাংশ ভেঙেই তৈরি করা হয়েছিল জ্ঞানবাপী মসজিদ। মসজিদের ওজুখানার জলাশয়ে শিবলিঙ্গ রয়েছে বলেও দাবি হিন্দুত্ববাদী নানা সংগঠনের। এই বিতর্কের মীমাংসা এখনও হয়নি। আদালতে চলছে মামলা।

    কর্নাটকের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাব পরে আসা যাবে না বলেও নির্দেশিকা জারি করেছিল রাজ্য সরকার। রাজ্য সরকারের সেই নির্দেশিকাকে ঘিরে শুরু হয় বিতর্ক। মামলা গড়ায় আদালতে। সুপ্রিম কোর্টে এখনও চলছে সেই মামলার শুনানি। এহেন পরিস্থিতিতে দেশের মুসলমান বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে আরএসএস প্রধানের বৈঠক নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। সূত্রের খবর, মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে সংঘ প্রধানের সাক্ষাৎকারে বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে ঐক্যসাধন কীভাবে সম্ভব তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। জ্ঞানবাপী মসজিদ বিতর্ক, হিজাব বিতর্ক এবং জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ নিয়েও আলোচনা হয়েছে দু পক্ষে।

    আরও পড়ুন : আদর্শ সমাজের লক্ষ্যে রায়পুরে বসতে চলেছে আরএসএস-এর বার্ষিক সমন্বয় বৈঠক

    মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে আরএসএস প্রধানের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার এস ওয়াই কুরেশি, দিল্লির প্রাক্তন গভর্নর লেফটেন্যান্ট নাজিব জং, আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল জামিরউদ্দিন শাহ, প্রাক্তন সাংসদ শাহিদ সিদ্দিকি এবং ব্যবসায়ী সৈয়দ শেরাভানি। বৈঠক শেষে সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন সিদ্দিকি। তিনি জানান, দেশবাসীর মধ্যে শান্তি এবং সৌভ্রাতৃত্বের ভাব কীভাবে বজায় রাখা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, দেশে যা চলছে তা নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। এতে দেশের ধর্মীয় ঐক্য দুর্বল হয়ে পড়বে। তাই আমরা কীভাবে দেশে শান্তি বজায় রাখা যায়, কীভাবেই বা বজায় রাখা যায় সৌভ্রাতৃত্ব, তা নিয়ে আলোচনা করেছি। প্রাক্তন এই সাংসদ বলেন, মোহন ভাগবত একটি প্রতিষ্ঠান থেকে এসেছিলেন। এই প্রতিষ্ঠানের সমর্থক বহু মানুষ। তাই আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে ধর্মীয় ঐক্য নিয়ে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Rajasthan Congress: রাজস্থান বিদ্রোহকাণ্ডে ছাড় গেহলটকে!

    Rajasthan Congress: রাজস্থান বিদ্রোহকাণ্ডে ছাড় গেহলটকে!

    রাজস্থান কংগ্রেস বিদ্রোহ (Rajasthan Congress)

    Rajasthan Congress: রাজস্থান বিদ্রোহকাণ্ডে ছাড় দেওয়া হল রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে। যদিও তাঁর তিন অনুগামীকে নোটিস ধরানো হয়েছে। ঘটনার জেরে কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট পদের নির্বাচন থেকে ছিটকে যেতে পারেন অশোক গেহলট (Ashok Gehlot)! রাজনৈতিক মহলের ধারণা, সেক্ষেত্রে লড়াইয়ের মাঠে দেখা যেতে পারে গান্ধী (Gandhi) পরিবারের আস্থাভাজন মল্লিকার্জুন খাড়গে ও দিগ্বিজয় সিংকে।

    প্রসঙ্গত, কংগ্রেস হাইকমান্ডের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে পদত্যাগ করেন রাজস্থান কংগ্রেস (Rajasthan Congress) – এর ৮২ জন বিধায়ক। স্পিকারের কাছে পদত্যাগপত্র জমাও দেন তাঁরা। বিষয়টিকে ভালভাবে নেননি দলের শীর্ষ নেতৃত্ব।

    তিন রাজস্থান কংগ্রেস বিধায়ককে শোকজ নোটিস (Show Cause Notice to 3 Rajasthan Congress MLA)

    ঘটনার জেরে মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের তিন অনুগামীকে বিশৃঙ্খল আচরণের জন্য শোকজ নোটিস ধরায় গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি নেতৃত্ব। ১০ দিনের মধ্যে নোটিসের উত্তর দিতে বলা হয়েছে তাঁদের। তবে অশোকের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা এখনও অবধি নেননি কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব। রাজস্থান কংগ্রেস (Rajasthan Congress) – এর যে তিন নেতাকে শোকজ নোটিস ধরানো হয়েছে, তাঁরা হলেন, ক্যাবিনেট মন্ত্রী শান্তি ধারিয়াল, মন্ত্রী তথা বিধানসভায় কংগ্রেসের চিফ হুইপ মহেশ জোশি এবং বিধায়ক ধর্মেন্দ্র রাঠোর।

    কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন (Congress Presidential Election)

    কংগ্রেস সভাপতি পদে লড়তে গেলে মনোনয়নপত্র দাখিল করতে হবে ৩০ সেপ্টম্বরের মধ্যে। বুধবার দুপুর পর্যন্তও মনোনয়নপত্র তোলেননি অশোক। এ ব্যাপারে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী কিংবা কংগ্রেস কোনও তরফেই কিছু জানানো হয়নি। অশোক গেহলট মনোনয়নপত্র না তুললে ওই পদে গান্ধী পরিবারের পছন্দের মাত্র দুজন লড়তে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে। এঁরা হলেন, দিগ্বিজয় সিং ও রাজ্যসভায় বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জন খাড়গে।

    আরও পড়ুন : মনোনয়ন তুললেন থারুর-বনসল! কংগ্রেস সভাপতির দৌড়ে কারা?

    অন্যদিকে, রাজস্থানের ঘটনায় যারপরনাই বিব্রত কংগ্রেস নেতৃত্ব। হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে এদিন বৈঠক চলছিল ১০ নম্বর জনপথে, সোনিয়া গান্ধীর বাসভবনে। সেখানেই সোনিয়া গান্ধী স্বয়ং রাজস্থানের পরিস্থিতি নিয়ে প্রবীণ কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। সূত্রের খবর, ওই বৈঠকে অশোক গেহলট কংগ্রেস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে রাজস্থানের ব্যাপারে আলোচনা করতে চেয়েছিলেন। তবে দুজনের মধ্যে কথপোকথন হয়েছে কিনা, তা জানা যায়নি। এদিকে, রাজস্থানের এই ডামাডোল পরিস্থিতিতে রাজস্থানের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী শচিন পাইলট দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলতে দিল্লি পৌঁছেছেন। এখন দেখার, কোথাকার জল কতদূর গড়ায়!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • India Russia Rupee Trade: ভারত-রাশিয়া বাণিজ্যে লেনদেন হবে টাকায়! প্রক্রিয়া চালু শীঘ্রই

    India Russia Rupee Trade: ভারত-রাশিয়া বাণিজ্যে লেনদেন হবে টাকায়! প্রক্রিয়া চালু শীঘ্রই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিটতে চলেছে দীর্ঘদিনের সমস্যা। শেষমেশ শুরু হতে চলেছে ভারত-রাশিয়া বাণিজ্য (India Russia Trade)। বাণিজ্য হবে ভারতীয় মুদ্রা রুপিতে (Rupee)। বুধবার এ খবর জানিয়েছে ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান এক্সপোর্ট অর্গানাইজেশনের প্রেসিডেন্ট এ শক্তিভেল। তিনি জানান, এ ব্যাপারে রাজিও হয়েছে স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (SBI)।

    রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে। তার পরেই পশ্চিমের বহু দেশ ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সরব হয়। এই দেশগুলির মধ্যে আমেরিকাও রয়েছে। ঘটনার জেরে রাশিয়ার ওপর অর্থনীতি সহ বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল পশ্চিমের দেশগুলি। তার জেরে সমস্যায় পড়ে পুতিনের দেশ। মার খায় বাণিজ্যও। এপ্রিল থেকে জুলাই এই চার মাসে রাশিয়া থেকে ভারতের রফতানি কমে যায় এক তৃতীয়াংশ। যদিও রাশিয়া থেকে তেল কিনতে থাকে ভারত।

    এ শক্তিভেল বলেন, স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া রাশিয়ার সঙ্গে রুপিতে বাণিজ্য করতে এগিয়ে এসেছে। দেশের আরও কয়েকটি ব্যাংকও এ ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছে। তিনি জানান, ভারতের তরফে স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া যেমন এগিয়ে এসেছে, তেমনি রাশিয়ার কোন ব্যাংক এ ব্যাপারে এগিয়ে আসবে, তা জানিয়ে দেওয়া হবে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে।

    আরও পড়ুন : পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের যন্ত্রাংশ দেওয়ার মার্কিন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ ভারত

    জুলাই মাসে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (SBI) একটি মেকানিজম চালু করে। রুপিতে যাতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চালু রাখা যায় তাই এই ব্যবস্থা। এর মূল উদ্দেশ্য পশ্চিমের দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞার জেরে রাশিয়ার সঙ্গে অর্থনৈতিক লেনদেন যে বন্ধ হয়ে রয়েছে, তা ফের চালু করা। ইরানের সঙ্গেও ভারতের এরকম পেমেন্ট সিস্টেম চালু রয়েছে। এই ইরানের বিরুদ্ধেও অর্থনৈতিক সহ নানা নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল পশ্চিমের দেশগুলি। ভারতের একাধিক সংস্থা রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য সচল রাখতে ডলার এবং ইউরোর ব্যবহার কমাচ্ছে। এফআইইও প্রেসিডেন্ট বলেন, নয়া মেকানিজম ব্যবহার করে রাশিয়ায় রফতানি বাড়াতে চাইছে সরকার। বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে ঘরোয়া মুদ্রাকেই ব্যবহার করতে চাইছে তারা। ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণও সম্প্রতি জানিয়েছিলেন, রিজার্ভ ব্যাংকের এ হেন মেকানিজম চালুর পরে অনেক দেশই দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সচল রাখতে এই পন্থা অবলম্বন করতে আগ্রহ দেখিয়েছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Congress Crisis: ক্ষমতা হস্তান্তর বারবার ভুগিয়েছে কংগ্রেসকে, অন্যদিকে লক্ষ্যে অবিচল বিজেপি

    Congress Crisis: ক্ষমতা হস্তান্তর বারবার ভুগিয়েছে কংগ্রেসকে, অন্যদিকে লক্ষ্যে অবিচল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুদুচেরি হোক বা পাঞ্জাব কিংবা রাজস্থান (Rajasthan) বরাবর মুখ্যমন্ত্রী বদল করতে গিয়েই সমস্যায় পড়েছে কংগ্রেস (Congress crisis)। দলের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে কার্যত ব্যর্থ কংগ্রেস হাইকমান্ড (congress highcomand)। সনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) বা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) দিল্লির বাইরে দলের রাশ নিজেদের হাতে রাখতে পারেননি। স্থানীয় নেতৃত্ব বারবার আঘাত হেনেছে দলের আভ্যন্তরীন শৃঙ্খলায়। অন্যদিকে সেই সমস্যায় খুব একটা পড়তে হয়নি বিজেপিকে। যখনই প্রয়োজন পড়েছে দলের স্বার্থে, শৃঙ্খলার প্রশ্নে, ভাবধারা বজায় রাখতে সক্রিয় থেকেছেন অমিত শাহ (Amit Shah), নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi।)। দলের সর্ভারতীয় নেতৃত্বের কথা সর্বদাই বিনা প্রশ্নে মেনে নিয়েছে স্থানীয় নেতৃত্ব। তা সে ত্রিপুরা হোক বা আসাম। গুজরাট হোক বা কর্নাটক।

    আরও পড়ুন: মোদির সফল নেতৃত্বের দৌলতেই আজ বিশ্বে ভারতের গুরুত্ব বৃদ্ধি, বললেন জয়শঙ্কর

    সম্প্রতি রাজস্থানে সরকার সামলানো দায় হয়ে গিয়েছে কংগ্রেসের। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি হিসেবে দেখতে চাইছেন সনিয়া-রাহুলরা। সনিয়া ঘনিষ্ঠ অশোক সেই পদে আসীন হলেও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীত্ব ছাড়তে নারাজ। কিন্তু কংগ্রেসের এক ব্যক্তি এক পদ নীতিতে মুখ্যমন্ত্রীত্ব ছাড়তে হবে গেহলটকে। তাহলে মরুরাজ্যে পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে? কংগ্রেস হাইকমান্ডের পছন্দ রাহুল-ঘনিষ্ঠ সচিন পাইলট। কিন্তু রাজস্থানের রাজনীতিতে গেহলট-পাইলট দ্বৈরথ দীর্ঘদিনের। দুজনেই হাত শিবিরের প্রতিনিধি হলেও তাঁদের মধ্যে মনোমালিন্য বহুদিনের।  ফলে সচিনকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দেখতে নারাজ গেহলট শিবির। ইতিমধ্যেই গেহলট শিবিরের ৮৩ জন বিধায়ক,হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, যদি সচিন পাইলট রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হন,তাহলে তাঁরা ইস্তফা দেবেন। যার অবিশ্যম্ভাবী ফলাফল হল রাজস্থানে কংগ্রেসের সরকার পড়ে যাওয়া। 

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস নির্বাচন প্রহসন! তোপ অমিত মালব্যর, কী বললেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান?

    একটু পিছন দিকে হাঁটা যাক, ২০০৮ সালে রাজস্থান থেকে বেশ খানিকটা দূরে পুদুচেরিতে একই ছবি দেখা যায়। কংগ্রেসের হাইকমান্ডের মত শুনে এন রঙ্গস্বামীকে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে সরানো হয়। তিনি নতুন পার্টি তৈরি করেন। হাইকমান্ডের মতে পুদুচেরির শাসনভার যায় কংগ্রেসের বৈথিলিঙ্গমের কাছে। ২০২০ সালে কংগ্রেসের সরকারও পড়ে যায়,রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হয় পুদুচেরিতে। সম্প্রতি পাঞ্জাবেও ধাক্কা খায় কংগ্রেস। এ বছর মার্চে সেখানে বিধানসভা নির্বাচনে ভরাডুবি হয় কংগ্রেসের। ভোটের চার মাস আগে সেখানে মুখ্যমন্ত্রী বদল করেন সনিয়া,রাহুল। ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংয়ের জায়গায় মুখ্যমন্ত্রী করা হয় চরঞ্জিত সিং চান্নিকে। প্রাক্তন ক্রিকেটার নভজ্যোত সিং সিধুর সঙ্গে অমরিন্দরের বিবাদের জেরে মুখ্যমন্ত্রী বদলই একমাত্র বিকল্প ছিল কিনা তা নিয়ে বিতর্ক দেখা দেয় কংগ্রেসে।

    আরও পড়ুন: রাজস্থানে ৮২ জন কংগ্রেস বিধায়কের ইস্তফা! আজ কি সনিয়ার সঙ্গে বৈঠক অশোক, সচিনের?

    অন্যদিকে দেখতে গেলে বিধানসভা ভোটের আগে বহু রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী পরিবর্তন করেছে বিজেপি। পার্টির যাবতীয় ক্ষোভ বিক্ষোভ সামলে তা সফল হয়েছে। ক্ষমতার হস্তান্তর নিয়ে কোথাও সংঘাত প্রকট হয়নি। উত্তরাখণ্ডে সেই ফর্মুলার পর সামনেই ২০২২ গুজরাতে নির্বাচনের আগে গোটা মন্ত্রিসভা বদল করেছে বিজেপি। ত্রিপুরাতেও মুখ্যমন্ত্রী বদল করা হয়েছে। কিন্তু দলের প্রতি আনুগত্যের প্রশ্নে চুপ থেকেছেন সবাই। হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করেছেল পদ্ম শিবির।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mohan Bhagwat: মোহন ভাগবতকে ‘রাষ্ট্রপিতা’ আখ্যা ভারতীয় ইমাম সংগঠনের

    Mohan Bhagwat: মোহন ভাগবতকে ‘রাষ্ট্রপিতা’ আখ্যা ভারতীয় ইমাম সংগঠনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতকে (Mohan Bhagwat) ‘রাষ্ট্রপিতা’ (Rashtra Pita) আখ্যা দিল ভারতীয় ইমামদের সংগঠন। তাঁকে ‘রাষ্ট্রঋষি’ (Rashtra Rishi) বলেও সম্বোধন করেছে ইমামদের ওই সংগঠন। মুসলিম ইমামদের সংগঠনের তরফে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতকে এহেন অভিধায় ভূষিত করায় খুশি তামাম ভারত।

    দেশের ঐক্য এবং অখণ্ডতা বজায় রাখার চেষ্টায় প্রাণপাত করছেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। দিন দুই আগে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের এই প্রধান বৈঠক করেছিলেন মুসলমান সম্প্রদায়ের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে। তার পরে পরেই পরিদর্শন করেন দিল্লির একটি মসজিদ। সেখানে ভাগবতের সঙ্গে ইমাম উমের আহমেদ ইলিয়াসির রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়েছে ঘণ্টাখানেক ধরে। ইলিয়াসির ভাই সুহাইব ইলিয়াসি বলেছিলেন, এটা দেশের পক্ষে একটি ভাল বার্তা দেবে।

    এর পরে পরেই ইমাম ইলিয়াসি বলেন, মোহন ভাগবতের আমাদের এখানে আসা বিরাট ব্যাপার। তিনি বৈঠক করতে ইমাম হাউসে এসেছিলেন। তিনি বলেন, তিনি (ভাগবত) আমাদের রাষ্ট্রপিতা এবং রাষ্ট্রঋষি। ইমাম বলেন, দেশের ঐক্য এবং একতা বজায় রাখা উচিত। আমরা প্রত্যেকেই আলাদা আলাদা পথে সর্বশক্তিমানের আরাধনা করতে পারি। কিন্তু তারও আগে আমরা মানুষ। আমরা ভারতে বাস করি এবং আমরা ভারতীয়। তিনি বলেন, ভারত অচিরেই বিশ্বগুরুতে পরিণত হবে। এবং এজন্য আমাদের প্রত্যেকের লড়াই করা উচিত। উমরের ভাই সুহাইব ইলিয়াসি বলেন, সংঘের সঙ্গে আমাদের বাবার একটা পুরানো সম্পর্ক রয়েছে। জামিল ইলিয়াসির মৃত্যুবার্ষিকীতে মোহন ভাগবত মসজিদে এসেছিলেন। এটা একটা পারিবারিক প্রোগ্রাম।

    আরও পড়ুন : ঐক্যের লক্ষ্যে! মসজিদে গিয়ে ইমামের সঙ্গে বৈঠক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতের

    আরএসএসের তরফে জানানো হয়েছে, ইলিয়াসি একটি মাদ্রাসাও চালান। সেই মাদ্রাসা দেখতে ভাগবতকে আহ্বান জানিয়েছিলেন তিনি। মসজিদের পাশাপাশি সেই মাদ্রাসাও পরিদর্শন করেন সরসংঘ চালক। আরএসএসের এক নেতা জানান, মাদ্রাসায় ছাত্রদের কোরান পড়তে দেখে ভাগবত তাদের গীতা পড়ানো হয় না কেন, তা জানতে চান। তিনি বলেন, ভাগবতজি মাদ্রাসার ছাত্রদের কাছে দেশের নাম জানতে চান। বড় হয়ে তারা কী হতে চায়, তাও জানতে চান। পড়ুয়াদের তিনি বলেন, গোটা ভারতটাই এক, অখণ্ড। আসমুদ্র হিমাচল এক। প্রত্যেকের পথকে শ্রদ্ধা করা উচিত। প্রত্যেকের জীবন রক্ষা করা উচিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Election Commission of India: আইন সংশোধনের আর্জি! নির্বাচনে কালো টাকার রমরমা রুখতে সুপারিশ কমিশনের

    Election Commission of India: আইন সংশোধনের আর্জি! নির্বাচনে কালো টাকার রমরমা রুখতে সুপারিশ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক দলের তহবিলে মোটা অঙ্কের অনুদান দিতে গেলে এবার থেকে মানতে হবে বেশ কিছু নিয়মাবলী। নির্বাচনের সময় কালো টাকার রমরমা রুখতে এই সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India। এই মর্মে কমিশনের তরফে সরকারের কাছে একটি সুপারিশ পত্রও পাঠানো হয়েছে। 

    সরকারি সূত্রের খবর, সোমবার আইন মন্ত্রকের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ওই চিঠিতে, বলা হয়েছে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কোনও ব্যক্তির কাছ থেকে দলীয় তহবিলের জন্য ২০০০ টাকা বা তার বেশি অনুদান নেওয়া যাবে না। বর্তমানে সেই সীমা রয়েছে ২০ হাজার টাকা। এছাড়াও বলা হয়েছে, নগদ অনুদানের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলির পাওয়া পুরো অনুদানের সর্বাধিক ২০ শতাংশ অথবা ২০ কোটির কম হতে হবে। এর জন্য একটি সীমারেখা নির্ধারিত করার কথা বলেছে কমিশন।

    আরও পড়ুন: অবশেষে এনআইএ-এর জালে মাওবাদী নেতা সম্রাট চক্রবর্তী, জানেন কীভাবে?

    প্রসঙ্গত, ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন অনুযায়ী, কারা দলের তহবিলে অনুদান দিলেন, রাজনৈতিক দলগুলি তাঁদের নাম জানাতে বাধ্য। কিন্তু এই নিয়ম প্রযোজ্য ছিল কোনও ব্যক্তি যদি ২০ হাজার টাকার বেশি অনুদান দিতেন, তাঁর ক্ষেত্রে। কিন্তু এখন কমিশন সেই ঊর্ধ্বসীমা কমিয়ে আনতে চাইছে।  কোনও ব্যক্তি যদি ২ হাজার টাকার বেশি অনুদান দেন, এবার থেকে তাঁর নাম বা সংস্থার নাম-ঠিকানা সংক্রান্ত বিশদ তথ্য রাজনৈতিক দলগুলিকে জানাতে হবে। 

    আরও পড়ুন: বায়ুসেনার ‘প্রোজেক্ট চিতা’! ভারতেই হবে ইজরায়েলি ‘হেরন’-কে মারণ ক্ষমতা দেওয়ার কাজ

    এই নিয়ে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরণ রিজিজুকে (Law Minister Kiren Rijiju) একটি চিঠিও দিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)। জনপ্রতিনিধিত্ব আইন সংশোধন করতে পারে সরকার। তাই এই চিঠি দেওয়া হয়েছে।  কোথায় কোথায় সংশোধন করা যেতে পারে, সেই সব বিষয়ই উল্লেখ করা হয়েছে সুপারিশপত্রে। নির্বাচনের সময় কালো টাকার প্রভাব কমাতে এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছে কমিশন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Congress President Poll: মনোনয়ন তুললেন থারুর-বনসল! কংগ্রেস সভাপতির দৌড়ে কারা?

    Congress President Poll: মনোনয়ন তুললেন থারুর-বনসল! কংগ্রেস সভাপতির দৌড়ে কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস সভাপতি পদের জন্য মঙ্গলবার মনোনয়ন তুললেন শশী থারুর (Sashi Tharoor)। শশী যে মনোনয়ন তুলবেন তা জানাই ছিল। কিন্তু এদিন রাজনৈতিক মহলকে খানিকটা অবাক করে মনোনয়ন তুললেন বর্ষীয়ান নেতা পবন বনসল। মঙ্গলবার কংগ্রেসের নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা মধুসূদন মিস্ত্রি (Madhusudan Mistri) জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত মোট দু’জন কংগ্রেসের সভাপতি পদে মনোনয়ন তুলেছেন। একজন শশী থারুর, অপরজন পবন বনসল। অশোক গেহলট মনোনয়ন তুলবেন কিনা, সে বিষয়ে তাঁর কাছে কোনও তথ্য নেই বলেই দাবি করেছেন মধুসূদন।

    আরও পড়ুন: দল নয় রাজ্য, মুখ্যমন্ত্রীত্বই পছন্দ গেহলটের! ক্ষুব্ধ হাইকমান্ড, কংগ্রেস সভাপতি পদে কে?

    সূত্রের খবর, কংগ্রেস সভাপতির (Cong Poll) দৌড়ে রয়েছেন মুকুল ওয়াসনিক, মল্লিকার্জুন খাড়গে, দিগ্বিজয় সিং, কেসি বেনুগোপালও। এক সময় মনে করা হয়েছিল, কংগ্রেসের পরবর্তী সভাপতি হতে চলেছেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। কিন্তু তিনি ও তাঁর অনুগতদের সাম্প্রতিক কার্যকলাপে বেজায় চটে কংগ্রেস হাইকমান্ড। এখন কার্যত কংগ্রেসের সভাপতি হওয়ার দৌড় থেকে বাদ পড়েছেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। সম্প্রতি, তাঁর অনুগত ৯২ জন বিধায়ক দলীয় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ‘বিদ্রোহ’ ঘোষণার পরেই, এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব। সূত্রের খবর, রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’-র মাঝে পার্টিকে বিব্রত করেছে রাজস্থানের পরিস্থিতি। অনুগত বিধায়কদের মাধ্যমে ‘বিদ্রোহের ষড়যন্ত্র’ করার জন্য অশোক গেহলটের উপর ক্ষুব্ধ কংগ্রেস নেতৃত্ব। গান্ধী পরিবারের অনুগত হলেও, গেহলটের রাজস্থান মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছাড়তে অস্বীকার করার বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি কংগ্রেস। জানা যাচ্ছে, অশোক গেহলটের জায়গায় এই পদের জন্যে নামতে পারেন মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং দিগ্বিজয় সিং।

    আরও পড়ুন: ক্ষমতা হস্তান্তর বারবার ভুগিয়েছে কংগ্রেসকে, অন্যদিকে লক্ষ্যে অবিচল বিজেপি

    তবে এই পরিস্থিতিতে বনসল মনোনয়ন তোলায় হতচকিত রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। চণ্ডীগড়ে রাজনীতি করা বনসল গান্ধী (Gandhi Family) পরিবারের ঘনিষ্ঠ হিসাবেই পরিচিত। এই মুহূর্তে কংগ্রেসের কোষাধ্যক্ষের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন তিনি। তাই তাঁর মনোনয়ন তোলার পিছনে গান্ধী পরিবারের হাত রয়েছে, বলে অনুমান। কংগ্রেস কেন্দ্রীয় নির্বাচন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মধুসূদন মিস্ত্রি মঙ্গলবার সোনিয়া গান্ধীর কাছে ‘ডেলিগেটদে’র একটি তালিকাও জমা দিয়েছেন। এই ডেলিগেটরাই কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • PFI TMC link: তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে পিএফআই যোগসূত্র ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের

    PFI TMC link: তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে পিএফআই যোগসূত্র ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে পিএফআইয়ের (PFI) বিভিন্ন ঘাঁটিতে এনআইএ-র তল্লাশি অভিযানের পর ফের বাংলা নিয়ে চক্ষু ছানাবড়া তদন্তকারীদের। এনআইএ (NIA) সূত্রের খবর, পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) অন্তত এক ডজন নেতা-মন্ত্রী-সাংসদ-বিধায়কের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে পিএফআই-এসডিপিআই (PFI-SDPI) নেতৃত্বের।

    তদন্তকারীদের দাবি, ২০১৯-এর সিএএ (CAA) বিরোধী আন্দোলনে তৃণমূল কংগ্রেস প্রত্যক্ষভাবে পিআইআইয়ের মদত নিয়েছিল। পরবর্তীকালেও তৃণমূলের মুসলিম নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে পিএফআইয়ের যোগ স্পষ্ট হয়েছে। গত বছর মুর্শিদাবাদে পিএফআইয়ের প্রশিক্ষণে স্থানীয় এক বিধায়ক প্রধান অতিথির পদও গ্রহণ করেছিলেন। মূলত সংগঠনের ক্যাডার নিয়োগ এবং আর্থিক সহায়তার কাজ তৃণমূল নেতারা নিজের নিজের এলাকায় করে চলেছেন বলে তদন্তকারীরা জেনেছেন। পিএফআই বাংলায় যে ১৭টি শাখা খুলে সংগঠন বাড়াচ্ছিল, সেই সব এলাকায় সংশ্লিষ্ট তৃণমূল নেতাদের মদত ছিল।

    আরও পড়ুন: মধ্যপ্রাচ্য থেকে বাংলাদেশ, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে রমরমা পিএফআইয়ের

    এনআইএ-র একাংশের দাবি, সিএএ বিরোধী আন্দোলনে হঠাৎ করেই মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা এবং কৃষ্ণপুর রেল স্টেশনে ভয়াবহ অগ্নিসংযোগ হয়। বেশ কয়েকটি ট্রেন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু হঠাৎ করেই সেই আন্দোলন থেমে গিয়েছিল। তাতে পরিকল্পনার ছাপ স্পষ্ট ছিল বলে গোয়েন্দারা জেনেছেন। আসলে তৃণমূল কংগ্রেস নেপথ্যে থেকে পিএফআইকে ব্যবহার করে ওই আন্দোলন সংগঠিত করিয়েছিল, যে সময় তা হাতের বাইরে যেতে শুরু করে, তখন আসরে নেমে সিএএ বিরোধী আন্দোলন থামিয়ে দেওয়া হয়। একইভাবে রামমন্দির (Ram Mandir) সংক্রান্ত সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) রায় নিয়ে দীর্ঘদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata) কোনও বিবৃতি দেননি। ফলে পিএফআই একক শক্তিতে মুর্শিদাবাদে এক-দুটি মৌন মিছিল ছাড়া কিছুই করে উঠতে পারেনি। যদিও তারা হিংসাত্মক আন্দোলনে নামতে চেয়েছিল।

    আরও পড়ুন: টার্গেট আরএসএস? সংঘের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি চালাত পিএফআই! চক্রান্ত ফাঁস

    গোয়েন্দারা জানাচ্ছেন, গিয়াসুদ্দিন মোল্লা, জাকির হোসেন, আহমেদ হাসান ইমরান, নিয়ামত শেখ, আমিরুল ইসলাম, রবিউল আলমের মতো তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে পিএফআই নেতৃত্বের যোগাযোগ রয়েছে। একইভাবে পিএফআই নেতৃত্ব নানা সহায়তা চেয়ে সওকত মোল্লা, ইদ্রিশ আলি, নাদিমুল হক, নুরুল ইসলামের দ্বারস্থ হয়েছে। ফোনে যোগাযোগের পাশাপাশি পিএফআই দফতর থেকে এই সব তৃণমূল নেতাদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য-দস্তাবেজও মিলেছে।

    তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, জনপ্রতিনিধি বা শাসক দলের নেতাদের কাছে বিভিন্ন ধরনের সংগঠনই পৌঁছানোর চেষ্টা করে থাকে। কিন্তু পিএফআইয়ের দেশবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে তৃণমূলের নেতারা আদৌ যুক্ত হয়েছিলেন কিনা, তা তদন্ত সাপেক্ষ। সেই তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে শাসক দলের কোনও হিন্দু নেতার সঙ্গে যোগাযোগ না পাওয়া গেলেও কেন বাছাই করা তৃণমূলের মুসলিম নেতাদের সঙ্গেই পিএফআই নেতৃত্ব বার বার ফোনে কথা বলেছেন, দেখা করেছেন তা গোয়েন্দাদের ভাবাচ্ছে। সে সব এখন তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে এনআইএ-র একটি সূত্র জানাচ্ছে।

  • Cheetah: দেশের জঙ্গলে ছাড়া হয়েছে চিতা, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল মজাদার মিম

    Cheetah: দেশের জঙ্গলে ছাড়া হয়েছে চিতা, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল মজাদার মিম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাত দশক পরে ভারতে ফিরেছে চিতা। আফ্রিকার নামিবিয়া থেকে আনা হয়েছে আটটি চিতা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) সেগুলিকে খাঁচা মুক্ত করেছেন তাঁর ৭২তম জন্মদিনে। এই ৮টি চিতার মধ্যে রয়েছে ৫টি স্ত্রী ও ৩টি পুরুষ। মধ্যপ্রদেশের কুনো জাতীয় উদ্যানে (Kuno National Park) ছাড়া হয়েছে বিদেশি এই অতিথিদের। ছত্তিশগড়ের রাজা মহারাজ রামানুজ প্রতাপ সিং দেও ১৯৪৭ সালে শেষ তিনটি চিতাকে মেরে ফেলার পরেই ভারতে লুপ্ত হয়ে যায় চিতার বংশ। তারপর থেকে ভারত সরকার চিতা ফেরানোর উদ্যোগ নিলেও, নানা কারণে এতদিন তা বাস্তবায়িত হয়নি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে সম্প্রতি হল ভারতবাসীর সেই ইচ্ছেপূরণ। 

    আরও পড়ুন: মোদির যাতে ফাঁসি হয়, তার ছক কষেছিলেন তিস্তা শেতলবাদ? চার্জশিটে শিট

    দীর্ঘ সাত দশক পর চিতাকে দেশে ফেরানোয় খুশি তামাম ভারত। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই ব্যক্ত করেছেন তাঁদের প্রতিক্রিয়া। সোশ্যাল মিডিয়ার এক ইউজার লিখেছেন, চিতার বায়োপিক তৈরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন অক্ষয় কুমার। অক্ষয় কুমারের চিতা প্রিন্টের শার্ট পরিহিত ছবি শেয়ার করা হয়েছে মিমটিতে।

    ভারতে চিতা ফিরিয়ে আনা নিয়ে অফিসিয়াল ট্যুইটার হ্যান্ডেলে একটি মিম শেয়ার করেছে পিআইবি ইন্ডিয়াও। “কভি খুশি কভি গম” সিনেমাটির একটি আইকনিক দৃশ্য শেয়ার করেছে তারা। যেখানে অভিনেত্রী জয়া বচ্চনকে পুজোর প্লেট হাতে অপেক্ষা করতে দেখা যাচ্ছে।

    মধ্যপ্রদেশ সরকারের জনসম্পর্ক বিভাগ (Public Relations Department) ধনুষের ছবি ‘আটরঙ্গি রে’-এর একটি ছোট ক্লিপ শেয়ার করেছে। ভিডিওতে ধনুষকে মিষ্টি বিতরণ করতে দেখা যাচ্ছে। এই মিম দেখে হাসি থামাতে পারবেন না দর্শক।

    নামিবিয়ার এই চিতাদের নিয়ে বাহুবলী সিনেমার মিমও ভাইরাল হচ্ছে। মিমটিতে অভিনেতা প্রভাসের মুখ বদলে বসানো হয়েছে চিতার মুখচ্ছবি। সিনেমাটির একটি বিখ্যাত ডায়লগ ব্যবহার করা হয়েছে মিমটিতে। 

     ভারতে এত বছর পরে চিতা ফিরে আসায় সাধারণ মানুষের পাশাপাশি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন সেলিব্রিটিরাও। বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত (Kangana Ranaut) প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তিনি লিখেছেন, আগে  কবুতর ছেড়ে দেওয়া হত, আজ চিতা ছাড়া হচ্ছে।’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

LinkedIn
Share