Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Amit shah: বিজেপির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন উদ্ধব, তাঁর শিক্ষা পাওয়া প্রয়োজন, জানালেন শাহ

    Amit shah: বিজেপির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন উদ্ধব, তাঁর শিক্ষা পাওয়া প্রয়োজন, জানালেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিবসেনা (Shiv Sena) প্রধান উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) বিজেপির (BJP) সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। তাই তাঁকে অবশ্যই উচিত শিক্ষা দেওয়া হবে। মুম্বইয়ে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। সূত্রের খবর, এদিনের বৈঠকে শাহ সাফ জানিয়ে দেন, রাজনীতিতে আমরা সব কিছু সহ্য করতে পারি, তবে বিশ্বাসঘাতকতা নয়।

    বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে সরকার গড়তে চেয়েছিলেন শিসবেনা নেতা তথা মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের প্রাক্তন সতীর্থ একনাথ শিন্ডে। শিন্ডের প্রস্তাব খারিজ করে দেন উদ্ধব। এর পরেই অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাট ও পরে আসাম উড়ে যান শিন্ডে। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন শিন্ডে। হন মুখ্যমন্ত্রী।

    সূত্রের খবর, শিবসেনা ভেঙে যাওয়া এবং তৎপরবর্তী ঘটনার জন্য উদ্ধবকেই দায়ী করেন অমিত শাহ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, লোভের কারণেই দলের একটা বড় অংশ তাঁর (উদ্ধব ঠাকরে) বিরুদ্ধে চলে যায়। তার জেরেই পতন হয় ঠাকরের নেতৃত্বে মহাবিকাশ আঘাড়ি জোট সরকারের। নয়া সরকার গড়েন শিন্ডে। এদিন শাহ বলেন, উদ্ধব ঠাকরে কেবল বিজেপির সঙ্গে প্রতারণা করেননি, তিনি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন নীতি এবং মহারাষ্ট্রের বাসিন্দাদের সঙ্গে।

    আরও পড়ুন : এবার ভাঙন শিবসেনা পরিবারে, শিন্ডে শিবিরে উদ্ধবের ভাইপোও!

    শাহের মতে, ক্ষমতার লোভের কারণেই তাঁর দল সংকুচিত হয়েছে, বিজেপির জন্য নয়। কেন্দ্রীয় স্বারাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আজ আমি আবারও বলতে চাই, আমরা উদ্ধব ঠাকরেকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানোর কোনও প্রতিশ্রুতি কখনও দিইনি। আমরা খোলাখুলি রাজনীতি করি, বন্ধ ঘরের মধ্যে নয়। এর পরেই শাহ ঘোষণা করেন, রাজনীতিতে যাঁরা প্রতারণা করেন, তাঁরা অবশ্যই শাস্তি পাবেন। মহারাষ্ট্র পুরসভা নির্বাচনে ১৫০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। দেশের ধনীতম পুরসভা হল বৃহন্মুম্বই পুরসভা। সেখানেই নির্বাচন। শাহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গাইডেন্সে বিজেপি এবং আসল শিবসেনা জোট বৃহন্মুম্বই পুরসভা নির্বাচনে লড়ে ১৫০ আসনে জয়ী হবে। মোদির নেতৃত্বে বিজেপির সঙ্গেই রয়েছেন জনতা। উদ্ধব ঠাকরের দলের সঙ্গে তাঁরা নেই। কারণ তিনি নীতির সঙ্গে প্রতারণা করেছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Modi on Netaji: ‘নেতাজির আদর্শ অনুসরণ করলে আজ ভারত কোথায় পৌঁছে যেত…’, বললেন মোদি

    Modi on Netaji: ‘নেতাজির আদর্শ অনুসরণ করলে আজ ভারত কোথায় পৌঁছে যেত…’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার ৭৫ বছর পেরিয়ে গেল। কিন্তু স্বাধীন ভারতে সেইভাবে মর্যাদা পেলেন না নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু (Netaji Subhash Chandra Bose)। তাঁর আদর্শে চললে আজ ভারত হয়ত বা ‘জগৎ সভায় শ্রেষ্ঠ আসন’ লাভ করত। দিল্লিতে ইন্ডিয়া গেটের কাছে ২৮ ফুট লম্বা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মূর্তি উদ্বোধন করে নিজের আক্ষেপ প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।

    এদিন নেতাজির মূর্তি উদ্বোধনের পর ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁর ভূমিকার কথা স্মরণ করেন মোদি। তিনি উল্লেখ করেন, স্বাধীনতার পরবর্তী সরকার নেতাজিকে সম্মান দেয়নি। মোদি বলেন, ‘‘আজ, ইন্ডিয়া গেটে জাতীয় নেতা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর এই সুবিশাল মূর্তি প্রতিষ্ঠিত হল। এটি শক্তিশালী ভারতের প্রতীক। আগে এখানে ব্রিটিশ শাসকদের তৈরি বিভিন্ন মূর্তি ছিল।’’ এরপরই আক্ষেপের সুরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘যদি স্বাধীনতার পর ভারত সুভাষবাবুর প্রদর্শিত পথে চলত, তাহলে দেশ আজ কোথায় পৌঁছে যেত। কিন্তু, দূর্ভাগ্যজনক ভাবে, স্বাধীনতার পরই আমরা আমাদের এই মহান নেতাকে ভুলে গেলাম! তাঁর দেখানো পথ, এমনকি তাঁর সঙ্গে সম্পর্কিত চিহ্নকেও উপেক্ষা করা হল।’’

    লালকেল্লায় তেরঙ্গা পতাকা উত্তোলনের কথা স্মরণ করে মোদি বলেন, ‘‘নেতাজি স্বপ্ন দেখেছিলেন লালকেল্লায় জাতীয় পতাকা উত্তোলনের। আমি ব্যক্তিগত ভাবে সেই অভিজ্ঞতার অংশীদার। আমি ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তিতে লালকেল্লায় তেরঙ্গা পতাকা উত্তোলনের সৌভাগ্য অর্জন করেছি। আমি ভাগ্যবান নেতাজির এই মূর্তি উন্মোচন করতে পেরেছি।’’

    আরও পড়ুন: “দারুণ কাজ করছেন”, মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প

    ২৮০ মেট্রিক টনের ওই মূর্তি একটি গ্রানাইট শিলাকেই কেটে তৈরি করা হয়েছে। যে শ্রমিকরা ওই মূর্তি তৈরিতে হাত লাগিয়েছেন তাদের সঙ্গে এদিন কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁদেরকে ধন্যবাদ জানান মোদি। ২০২৩ সালের প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানেও আমন্ত্রণ জানান।

    এদিন মোদি রাজপথ অ্যাভিনিউয়ের নাম পরিবর্তন করে কর্তব্য পথ নামকরণ করেন। এই নাম পরিবর্তনও যে ভারতের আত্মনির্ভরতার অঙ্গ বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Pet Attack: ডেলিভারি বয় থেকে ১১ বছরের শিশু, পোষ্যের হাতে আক্রমণের একাধিক ঘটনা, দায়ী কে? 

    Pet Attack: ডেলিভারি বয় থেকে ১১ বছরের শিশু, পোষ্যের হাতে আক্রমণের একাধিক ঘটনা, দায়ী কে? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে বাড়ছে একের পর এক গৃহপালিত কুকুরের (Pet Dog) হাতে আক্রান্ত (Pet Dog Attacks Zomato Delivery Boy) হওয়ার ঘটনা। গাজিয়াবাদ, নয়ডার পর এবার মুম্বই। এবার আক্রান্ত জোম্যাটো ডেলিভারি বয় (Zomato Delivery Boy)। লিফটের মধ্যে একটি জার্মান শেফার্ড আক্রমণ করে তাঁকে। সোস্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় লিফটের সেই ভিডিও। লিফটে পোষ্য কুকুরকে নিয়ে ঢুকছিলেন এক ব্যক্তি। সেইসময় লিফট থেকে বেরোচ্ছিলেন জোম্যাটোর সেই ডেলিভারি বয়। আর তখনই আক্রমণ করে সেই কুকুর। ছিড়ে নেয় ওই ব্যক্তির গোপনাঙ্গ। ভিডিও- তে দেখা যায় প্যান্ট ভেসে যাচ্ছে রক্তে। ব্যাথায় ছটফট করছেন ওই ব্যক্তি। ভিডিওটি দেখে বিচলিত হয়েছে গোটা দেশ।  

     

    কিন্তু একই ঘটনা এই প্রথম নয়। গত সপ্তাহেই গাজিয়াবাদে এক এগারো বছরের শিশু পার্কে খেলার সময় পিটবুলের হাতে আক্রান্ত (Pet Dog Attacks 11YO) হয়। বাচ্চার ক্ষতবিক্ষত মুখে ২০০টি সেলাই পড়ে। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায় হঠাতই কুকুরটি ছুটে এসে বাচ্চাটির মুখ খুবলে নেয়। এরপরেই ওই বাচ্চার পরিবার এবং প্রতিবেশীরা এই ঘটনার প্রতিবাদে সোচ্চার হন। কুকুরের মালিকদের এই বেপরোয়া আচরণের বিরুদ্ধ অনেকেই আওয়াজ তোলেন।

    আরও পড়ুন: শনিবাসরীয় সকালে কলকাতার তিন জায়গায় হানা ইডি-র, কী উঠে এল?

    সোমবার উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদে লিফটে এক বালককে উরুতে কামড়ে দেয় এক কুকুর। যন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকে ছেলেটি। কিন্তু কুকুরের মালকিন তখনও নির্বিকার। শুধু তাই নয়, লিফটের দরজা খুলে যাওয়ার পর ছেলেটিকে কোনরকম সাহায্য না করেই পোষ্যকে নিয়ে বেরিয়ে যায় সেই মহিলা। আক্রান্ত বালকের বাবা স্থানীয় থানায় মহিলার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন। আরও এক ঘটনা ঘটে নয়ডার সেক্টর ৭৫-এ। সেখানেও লিফটে দুজন ছিলেন। একজনের সাথে ছিল পোষ্য জার্মান শেফার্ড কুকুর। লিফটে কুকুরটি শান্তই ছিল, কিন্তু যখনই অপর ব্যক্তি নামতে যান তখনই তাঁর ঘাড়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে কুকুরটি। আদেও ওই ব্যক্তিকে কুকুরে কামড়েছে কিনা সেই বিষয়ে জানা যায়নি।  

     

    আরও পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির পর্যবেক্ষক নিযুক্ত মঙ্গল পাণ্ডে, জানেন কে তিনি?

    যখন দেশ জুড়ে নানা জায়গায় ঘটছে, স্বাভাবিক ভাবেই নানা প্রশ্ন উঠে আসছে। নেটিজেনরা প্রশ্ন করছেন, লিফটের মধ্যে কুকুরকে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ কেন দেওয়া হচ্ছে? অনেকের বক্তব্য, কুকুরের মালিকরা তাদের পোষ্যকে ঠিক করে পালন করছে না বলেই এরকম ঘটনা বার বার ঘটছে! গাফিলতি কুকুরদের না, তাদের মালিকদের। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • RSS Slams Congress: ‘ওদের বাপ-দাদারাও চেষ্টা করেছিল…’, ট্যুইট-বিতর্কে কংগ্রেসকে একহাত আরএসএসের

    RSS Slams Congress: ‘ওদের বাপ-দাদারাও চেষ্টা করেছিল…’, ট্যুইট-বিতর্কে কংগ্রেসকে একহাত আরএসএসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বিনাশকালে বিপরীত বুদ্ধি’। কথাটির যথার্থতা প্রমাণ করার দায়িত্ব যেন একাই নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (Congress)। দলের ভাঙনে গান্ধী পরিবারের যে মনোবল ভেঙেছে, তা আগেই বার বার স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু সেই ভাঙন মানতে না পেরে ন্যক্করজনক কাণ্ড করে বসল সোনিয়া গান্ধীর দল। বিরোধী সংস্কৃতির সমস্ত পাঠ ভুলে সরাসরি ‘বিলো দ্য বেল্ট’ আক্রমণ। তাও আবার কোনও রাজনৈতিক দলকে নয়। অরাজনৈতিক সংগঠন রাষ্ট্রীয় সয়ংসেবক সংঘকে (Rashtriya Swayamsewak Sangh) কুরুচিপূর্ণ আক্রমণ করার অভিযোগ উঠল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: এবার আরএসএসের দিল্লির দফতরের নিরাপত্তায় সিআইএসএফ 

    সোমবার রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রার (Bharat Jodo Yatra) ষষ্ট দিনে সকালে কংগ্রেসের তরফে একটি ট্যুইট করে লেখা হয়, “দেশকে ঘৃণার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করতে এবং বিজেপি-আরএসএস- এর করা ক্ষতি মুছতে ধাপে ধাপে আমরা লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে চলেছি।” এর সঙ্গেই ট্যুইটে একটি জ্বলতে থাকা খাকি হাফ প্যান্টের ছবি পোস্ট করেছে কংগ্রেস। সঙ্গে লেখা আরও ১৪৫ দিন। 

     

    প্রসঙ্গত, খাকি হাফপ্যান্টের সঙ্গে আরএসএস-একটা দীর্ঘ যোগসূত্র রয়েছে। ফলত, এই ধরনের পোস্টের মাধ্যমে যে সরাসরি আরএসএসকেই আক্রমণ করা হয়েছে তা স্পষ্ট। জবাবে, কংগ্রেসকে একহাত নিয়েছে সংঘ। ট্যুইট বিতর্কে চাঁচাছোলা ভাষায় কংগ্রেসকে আক্রমণ করল আরএসএস। আরএসএস-এর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বা সহসরকার্যবাহ মনমোহন বৈদ্য (RSS Joint General Secretary Manmohan Vaidya) সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, “ঘৃণা দিয়ে ভারতের জনগণকে জুড়তে চাইছে কংগ্রেস। ওদের বাপ-দাদারাও আমাদের আটকানোর চেষ্টা করেছিল। পারেনি। হিন্দুত্বর পক্ষে দেশবাসীর সমর্থন বাড়ছে।” 

    আরও পড়ুন: আদর্শ সমাজের লক্ষ্যে রায়পুরে বসতে চলেছে আরএসএস-এর বার্ষিক সমন্বয় বৈঠক

     

    কংগ্রেসের সোশ্যাল পোস্টকে উস্কানিমূলক বলে উল্লেখ করেছে বিজেপি। এই ট্যুইটের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন বিজেপির সাংসদ তেজস্বী সূর্য (BJP MP Tejasvi Surya)। তিনি পাল্টা ট্যুইটে লেখেন, “এই ছবি কংগ্রেসের আগুন জ্বালানোর রাজনীতির প্রতীক। ১৯৮৪ সালের দিল্লি, ২০০২ সালের গোধরাতেও তাই করেছিল ওরা। কংগ্রেস ফের হিংসার রাজনীতির ডাক দিয়েছে। রাহুল গান্ধীর দেশের বিরুদ্ধে লড়ছেন, আর সেই সঙ্গেই সাংবিধানিক পথে চলা বন্ধ করে দিয়েছে কংগ্রেস।” 

     

    কংগ্রেসকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্রও ( Sambit Patra)। তাঁর কটাক্ষ, “ভারত জোড়ো যাত্রা নয় , ভারত ভাঙো এবং আগুন লাগাও যাত্রা করছে কংগ্রেস। এর আগেও কংগ্রেস এরকম করেছে।” রাহুল গান্ধীর উদ্দেশে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, “আপনি কি দেশে হিংসার পরিবেশ তৈরি করতে চাইছেন?” কংগ্রেসের ট্যুইটার থেকে ছবি প্রত্যাহারের দাবি তুলেছেন সম্বিত পাত্র।

    ৭ সেপ্টেম্বর কন্যাকুমারী থেকে কাশ্মীরের শ্রীনগর পর্যন্ত ভারত জোড়ো যাত্রা শুরু করেছেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। সোমবার কংগ্রেসের গন্তব্য কেরলের তিরুঅনন্তপুরম। প্রায় ১৫০ দিনের যাত্রায় প্রথম থেকেই একের পর এক বিতর্ক তৈরি হয়েছে।

  • Yakub Memon: ইয়াকুব মেমনের কবর সৌন্দর্যায়ন, তদন্তের নির্দেশ মহারাষ্ট্র সরকারের

    Yakub Memon: ইয়াকুব মেমনের কবর সৌন্দর্যায়ন, তদন্তের নির্দেশ মহারাষ্ট্র সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই বোমা হামলার দায়ে ফাঁসি হয়েছে ডি কোম্পানির (D Company) অন্যতম মাথা ইয়াকুব মেমনের (Yakub Memon)। পরে কবরস্থ করা হয় দেহ। অভিযোগ, সেই ইয়াকুবের কবরের সৌন্দর্যায়ন (Beautification) করা হয়েছিল মহারাষ্ট্রের (Maharasthra) উদ্ধব ঠাকরের আমলে। এবার সেই ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিল মহারাষ্ট্রেরই একনাথ শিন্ডের (Eknath Shinde) সরকার।

    ১৯৯৩ সালে ধারাবাহিক বোমা বিস্ফোরণে নিহত হন ২৫৭ জন। ওই ঘটনায় অন্যতম চক্রী ছিল ইয়াকুব। ঘটনার পরে পরেই গ্রেফতার করা হয় তাকে। দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় ফাঁসির আদেশ দেয় আদালত। নাগপুর সেন্ট্রাল জেলে কার্যকর করা হয় তার প্রাণদণ্ডের আদেশ। তার আগে দু দুবার রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেছিল সে। দুবারই খারিজ হয়ে যায় তার প্রাণভিক্ষার আবেদন। এহেন কুখ্যাত ইয়াকুবের কবর সৌন্দর্যায়ন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই অভিযোগের তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবীশ। জানা গিয়েছে, এজন্য একটি কমিটি গড়া হয়েছে। শুরু হয়েছে তদন্তও।

    দীর্ঘদিন ধরে অন্ধকারেই ঢাকা ছিল ইয়াকুবের কবর। মাস কয়েক আগে কবরস্থান সাজানো হয় এলইডি লাইট দিয়ে। বিজেপির অভিযোগ, মহারাষ্ট্রের মহাবিকাশ আগাড়ি জোট সরকারের আমলেই করবের সৌন্দর্যায়ন করা হয়েছিল। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পরেই খুলে ফেলা হয়েছে আলো। মহারাষ্ট্র বিধানসভার বিধায়ক রাম কদম বলেন, উদ্ধব ঠাকরে মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। তাঁর আমলেই ইয়াকুবের কবর স্থানকে স্মৃতিসৌধে পরিণত করা হয়েছে। এই ইয়াকুব মেমনই পাকিস্তানের হয়ে ১৯৯৩ সালে ধারাবাহিক বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল। তাঁর প্রশ্ন, এটাই কি তাঁদের (ঠাকরে সরকারের) মুম্বইয়ের প্রতি ভালবাসা? এটাই কী তাঁদের দেশপ্রেম? তাঁর দাবি, উদ্ধব ঠাকরের পাশাপাশি রাহুল গান্ধী এবং শরদ পাওয়ারেরও মুম্বইবাসীর কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত।

    আরও পড়ুন : শিন্ডেতেই ‘আস্থা’ মহারাষ্ট্রের! শিবসেনার পরিষদীয় নেতাও একনাথ

    বিজেপি নেতারা ইয়াকুবের কবর সৌন্দর্যায়নের কাজ নিয়ে হইচই করতেই পুলিশ দ্রুত এলইডি লাইট খুলে নেয়। ডিসিপি স্তরের অফিসার তদন্ত শুরু করেছে। এদিকে, কবর সৌন্দর্যায়নের বিষয়টি তদন্ত করে দেখার জন্য মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেকে চিঠি দিয়েছেন শিবসেনা বিধায়করাও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • SEZ Work From Home: সবাইকে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’! সেজ-কর্মীদের জন্য বিশেষ ভাবনা কেন্দ্রের

    SEZ Work From Home: সবাইকে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’! সেজ-কর্মীদের জন্য বিশেষ ভাবনা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বাড়ি থেকে বসে কাজ করার কথা ভাবছে কেন্দ্র। কোভিড পরবর্তী  সময়ে ওয়ার্ক ফ্রম হোমের ( Work From Home) চাহিদা বেড়েছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করাচ্ছেন। বহু কর্মী অফিস থেকে নয়,বরং বাড়ি থেকে কাজের পক্ষে সওয়াল করছেন। স্পেশাল ইকোনমিক জোন ( Special Economic Zone) বা সেজের (SEZ) কর্মীরাও তার ব্যতিক্রম নন। তাঁরাও চাইছেন বাড়ি থেকে কাজ করতে। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল ( Piyush Goyal) জানিয়েছেন তাঁরা বিষয়টা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করছেন।

    আরও পড়ুন: ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতার সুখ্যাতি, মার্কিন অ্যাঙ্করকে মোক্ষম জবাব শশী থারুরের

    কেন্দ্রীয় বাণিজ্যমন্ত্রী মঙ্গলবার বলেন “কোভিডের সময় আমরা  সেজ সেক্টরকে বাড়ি থেকে কাজের অনুমতি দিয়েছিলাম। বাড়ি থেকে কাজের ফলে আমাদের রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছিল। ২৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছিল রফতানি পরিষেবা। আমরা আশা করছি, এই বছর রফতানি পরিষেবা আরও বৃদ্ধি পাবে। বাড়ি থেকে কাজ করার সুবিধা দেওয়ায় সবাই উপকৃত হয়েছিল। অনেকেই এই পরিষেবা দেওয়ার পক্ষে সওয়ালও করেছে।”

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হবে ভারত! বিদেশমন্ত্রীর মন্তব্যে জল্পনা

    ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের পক্ষ থেকে ৫০ শতাংশ কর্মীকে বাড়ি থেকে কাজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চুক্তিভিত্তিক কর্মীরাও রয়েছেন। সেজ সেক্টরের থেকে অবশ্য ১০০ শতাংশ কর্মীকেই বাড়ি থেকে কাজের দাবি রাখা হয়েছে। কর্মক্ষমতা এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে কেন্দ্র সেই বিষয়েও চিন্তাভাবনা করছে বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বাড়ি থেকে কর্মীদের কাজ করতে দিলে ছোট শহরগুলিতে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে। ফলে উৎপাদনও বৃদ্ধি পাবে। তাই কেন্দ্র এ নিয়ে ভাবছে।” কর্মীদের বাড়িতে বসে কাজ করার সুযোগ দিলে তাতে দেশেরই উপকার হবে বলে জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এখন সেজের আওতায় ৫০ শতাংশ কর্মী সর্বাধিক এক বছর পর্যন্ত বাড়িতে বসে কাজ করতে পারেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • NLEM: ক্যান্সারের সম্ভাবনা! জাতীয় তালিকা থেকে বাদ জিনট্যাক, বন্ধ হবে উৎপাদনও?

    NLEM: ক্যান্সারের সম্ভাবনা! জাতীয় তালিকা থেকে বাদ জিনট্যাক, বন্ধ হবে উৎপাদনও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা (NLEM) থেকে বাদ পড়ল র‌্যানট্যাক-জিনট্যাক (India removes Ranitidine and Zinetac from the essential medicines list)। বদহজম হোক বা পেটে ব্যাথা বাঙালির র‌্যানট্যাক-জিনট্যাক যেন সব সময়ের সঙ্গী। অনেকে দৈনিকও খান এই ওষুধ। এবার অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের জাতীয় তালিকা থেকেই বাদ পড়ল এই ওষুধ।

    আরও পড়ুন: জরুরি ওষুধের জাতীয় তালিকা প্রকাশ স্বাস্থ্যমন্ত্রকের, স্থান পায়নি করোনা টিকা 

    মঙ্গলবার দেশের অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। এই তালিকায় নাম রয়েছে ৩৮৪ টি ওষুধের। ২০১৫ সালের শেষ অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকায় ছিল মোট ৩৭৬ টি ওষুধ। এবার ৩৪টি ওষুধ তালিকায় যোগ করা হয়েছে। বাতিলও করা হয়েছে বেশ কিছু।   

    স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে প্রকাশিত তালিকায় দেখা গিয়েছে, সল্ট র‌্যানিটিডিনসহ মোট ২৬টি ওষুধ অত্যাবশ্যকীয় তালিকা থেকে বাদ পড়েছে। জিনট্যাক এবং র‌্যানট্যাকসহ বেশ কয়েকটি ব্র্যান্ডের নামে বিক্রি হয় র‌্যানিটিডিন। এই র‌্যানিটিডিনের মধ্যে থাকা এন-নাইট্রোসোডিমেথাইলামাইন নামে এমন এক উপাদান রয়েছে, যা থেকে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ক্যানসারের ঝুঁকি এড়াতেই বাদ দেওয়া হয়েছে এই ওষুধ। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে এও জানানো হয়েছে, অত্যাবশ্যকীয় তালিকা থেকে বাদ পড়া ২৬টি ওষুধের উৎপাদনও বন্ধ করে দেওয়া হবে।     

    কোন কোন ওষুধ বাদ দেওয়া হয়েছে?

    ১. অল্টেপ্লেস

    ২. অ্যাটেনোলল

    ৩. ব্লিচিং পাউডার

    ৪. ক্যাপ্রিওমাইসিন

    ৫. সেট্রিমাইড

    ৬. ক্লোরফেনিরামিন

    ৭. ডিলোক্সানাইড ফুরোয়েট

    ৮. ডাইমারকাপ্রোল

    ৯. এরিথ্রোমাইসিন

    ১০. ইথিনাইলস্ট্রাডিওল

    ১১. ইথিনাইলস্ট্রাডিওল(A) নরেথিস্টেরন (B)

    ১২. গ্যানসিক্লোভির

    ১৩. কানামাইসিন

    ১৪. লামিভুডিন (A) + নেভিরাপাইন (B) + স্ট্যাভুডিন  (C)

    ১৫. লেফ্লুনোমাইড

    ১৬. মিথাইলডোপা

    ১৭. নিকোটিনামাইড

    ১৮. পেজিলেটেড ইন্টারফেরন আলফা 2a, পেজিলেটেড ইন্টারফেরন আলফা 2b

    ১৯. পেন্টামিডিন

    ২০. প্রিলোকেইন (A) + লিগনোকেইন (B)

    ২১. প্রোকারবাজিন

    ২২. রেনিটিডিন

    ২৩. রিফাবুটিন

    ২৪. স্ট্যাভুডিন (A) + লামিভুডিন (B) 

    ২৫. সুক্রালফেট

    ২৬. সাদা পেট্রোলটাম

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • ED Raid Money: তিন মাসে ইডি হানায় উদ্ধার ১০০ কোটি, কোথায় যায় এই বিপুল ধনরাশি?

    ED Raid Money: তিন মাসে ইডি হানায় উদ্ধার ১০০ কোটি, কোথায় যায় এই বিপুল ধনরাশি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর বড় সাফল্যের মুখ দেখল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। মাত্র তিন মাসে উদ্ধার ১০০ কোটি কালো টাকা (ED seizes Rs 100 crore in 3 months)। দেশজুড়ে ইডির সাম্প্রতিক তল্লাশি অভিযানে (ED Raid) বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকার তালিকায় চমকে যাবেন অনেকেই। ইডি হানায় সম্প্রতি একাধিকবার উঠে এসেছে পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) নাম।  গত সপ্তাহেই কলকাতার গার্ডেনরিচে এক ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে ১৭ কোটি ৩২ লক্ষ টাকা। ওই ব্যবসায়ী গেমিং অ্যাপের মাধ্যমে প্রতারণার ফাঁদ পেতেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তার কয়েক সপ্তাহ আগেই এসএসসি দুর্নীতি মামলায় রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠের বাড়ি থেকে বিপুল ধনরাশি উদ্ধার হয়। টালিগঞ্জের একটি ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল প্রায় ২২ কোটি টাকা। এরপর বেলঘরিয়ার অপর একটি ফ্ল্যাট থেকে মিলেছিল আরও প্রায় ৩০ কোটি টাকা। ভেবেছেন কখনও উদ্ধার হওয়া এই ‘যকের ধন’ যায় কোথায়? শেষ ঠিকানা কোথায় হয় এই কালো টাকার? 

    আরও পড়ুন: কেঁচো খুঁড়তে কেউটে! গার্ডেনরিচে কোন সূত্রে মিলল ১৭.৩২ কোটি টাকা?
      
    দেশজুড়ে আর্থিক তছরুপের মামলায় তদন্ত চলাকালীন বেআইনি সম্পত্তির খোঁজে বিভিন্ন এলাকায় হানা (ED Raid In Kolkata) দেওয়ার অধিকার রয়েছে ইডির। বেআইনি নগদ সম্পত্তি বাজেয়াপ্তও করতে পারেন ইডি আধিকারিকরা। কিন্তু উদ্ধার হওয়ার পর বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা নিজেদের হেফাজতে রাখতে পারে না ইডি। নিয়ম অনুযায়ী প্রথমে অভিযুক্তকে উদ্ধার হওয়া টাকার সপক্ষে উপযুক্ত নথি দেখানোর জন্য সময় দেওয়া হয়। কিন্তু ধার্য করা সময়ে অভিযুক্ত সেই নথি দেখাতে ব্যর্থ হলে সেই টাকাকে ‘কালো টাকা’ হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। আর্থিক তছরুপ আইনে ওই টাকাকে বেআইনি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এরপর স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়াকে ওই টাকা গোণার বরাত দেয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। গণনা শেষে বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকার পরিমাণ উল্লেখ করে একটি তালিকা তৈরি করা হয়। কোন টাকার কতোগুলি নোটের বান্ডিল রয়েছে, তার বিস্তারিত তালিকা। ব্যাংক আধিকারিকদের উপস্থিতিতেই এই তালিকা তৈরি করা হয়। 

    আরও পড়ুন: পুনরুদ্ধার ২৩ হাজার কোটি টাকা! কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির মধ্যে এগিয়ে ইডি    
     
    প্রত্যক্ষদর্শীদের সামনে রেখে বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা ট্রাঙ্কে কিংবা বস্তায় ঢোকানো হয়। এরপর সেগুলি সিল করে দেওয়া হয়। তারপর তৈরি করা হয় সিজার মেমো। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার কোনও একটি ব্রাঞ্চে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের নামে থাকা পার্সোনাল অ্যাকাউন্টে ওই সমস্ত টাকা জমা করা হয়। কেন্দ্রীয় সরকারের ট্রেজারিতে ওই টাকা জমা রাখা হয়। যদিও ইডি, স্টেট ব্যাংক কিংবা কেন্দ্রীয় সরকার, কেউই এই টাকা ব্যবহার করতে পারে না। এরপর বিচারাধীন মামলার বিচারপতিকে দিয়ে ৬ মাসের মধ্যে এই বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকার পরিমাণ নিশ্চিত করাতে হয় ইডিকে। যতক্ষণ না পর্যন্ত বিচারপতি তা নিশ্চিত করছেন, ততক্ষণ ব্যাংকেই জমা থাকে সেটি। মামলা শেষ না হওয়া পর্যন্ত স্টেট ব্যাংকের অ্যাকাউন্টেই থাকে সেই ‘যকের ধন’।   
     
    অভিযুক্ত যাতে কোনওভাবেই বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা ব্যবহার করতে না পারে, তার জন্যই এই কড়াকড়ি। কোনও আর্থিক তছরুপের মামলায় যখন অভিযুক্ত দোষী সাব্যস্ত হয় এবং তার সাজা ঘোষণা হয়ে যায়, তারপর বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা সরকারি সম্পত্তিতে পরিণত হয়। যদি অভিযুক্ত বেকসুর খালাস হয় তবে সেই উদ্ধার হওয়া টাকা তাকে আবার ফেরত দিয়ে দেওয়া হয়।

    প্রসঙ্গত ২০০৪-২০১৪ সালের মধ্যে মাত্র ১১২টি ইডি হানার খবর সামনে এসেছিল। ২০১৪ সালের পর তা ২৭ গুণ বেড়েছে। ২০১৪-২০২২ সালের মধ্যে ৩০১০ জায়গায় হানা দিয়েছে ইডি। এই মুহূর্তে ইডির হেফাজতে রয়েছে ১ লক্ষ কোটি টাকা। এরমধ্যে ৫৭,০০০ কোটি টাকাই ব্যাংক জালিয়াতির।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Ayodhya Ram Mandir: ২০২৩-এই খুলে যাবে দরজা! রাম মন্দির তৈরিতে খরচ ১৮০০ কোটি টাকা

    Ayodhya Ram Mandir: ২০২৩-এই খুলে যাবে দরজা! রাম মন্দির তৈরিতে খরচ ১৮০০ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু চর্চিত রাম মন্দির তৈরির কাজ প্রায় শেষের পথে। অযোধ্যায় (Ayodhya) শুরু হয়ে গিয়েছে তিনতলা মন্দিরের নির্মাণের কাজ। মন্দির তৈরি করতে খরচ হচ্ছে ১৮০০ কোটি টাকা। এমনটাই জানিয়েছে, মন্দির ট্রাস্ট। মূল মন্দির আর তিনটি মণ্ডপ তৈরি করার কাজ প্রায় শেষের পথে। আশা করা হচ্ছে, ২০২৩-র ডিসেম্বরেই ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হবে বহু প্রতীক্ষিত রাম মন্দিরের (Ram Mandir) দরজা।

    আরও পড়ুন: গণেশ চতুর্থী উপলক্ষে অযোধ্যার রাম মন্দির উঠে এল মহারাষ্ট্রে!  
     
    যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে মন্দির তৈরির কাজ। মন্দির নির্মানের কাজ কতদূর এগিয়েছে তা নিয়ে রবিবার বৈঠকে বসেছিলেন মন্দির ট্রাস্টের সদস্যরা। তাতে জানানো হয়েছে, কাজ প্রায় অনেকটাই হয়ে গিয়েছে। মূল মন্দির আর চারটি মঞ্চের কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। মূল মন্দির তৈরির কাজ প্রায় শেষের পথে। ট্রাস্টের সদস্যরা জানিয়েছেন, ১৮০০কোটি টাকা খরচ করে তৈরি করা হচ্ছে মন্দির। এদিন বৈঠকে মন্দিরের সাজ সজ্জার নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। কোথায় রাম লালার মূর্তি বসানো হবে তা নিয়ে হয়েছে আলোচনা।  

    ট্রাস্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্দিরে রাম লালাসহ রামায়ণের সমস্ত চরিত্রের মূর্তি রাখা হবে এই মন্দিরে। মূর্তি নির্মিত হবে সাদা মার্বেল দিয়ে। এর ফলে বাজেট আরও খানিকটা বেড়েছে। মন্দির নির্মাণের কাজে দেশের নানা প্রান্তের হিন্দু দেবস্থানের জল-মাটি ব্যবহার করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। এ রাজ্য থেকে পাঠানো হয়েছে, গঙ্গাসাগর, কালীঘাট, দক্ষিণেশ্বর, নবদ্বীপ, ত্রিবেণী সঙ্গম, কলকাতার ভূতনাথ মন্দিরের মাটি ও জল। উত্তরবঙ্গেরও কয়েকটি মন্দির ও নদীর জল, মাটি অযোধ্যায় পাঠানো হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: অযোধ্যায় রাম মন্দির গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন যোগী আদিত্যনাথের

    ১৭,০০০ গ্র্যানাইটের ব্লক দিয়ে তৈরি হচ্ছে মন্দির। চার টাওয়ারের ক্রেনে করে পাথর ওপরে তোলা হয়েছে। এক একটি পাথরের ওজন প্রায় ৩ টন। গ্র্যানাইট পাথরের ব্লকগুলি দিয়ে কাজ করতে একাধিক মোবাইল ক্রেন ব্যবহার করা হচ্ছে। কর্ণাটক এবং অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে পাথর গুলি নিয়ে আসা হয়েছে। ৩৫০০ স্কোয়ার মিটার এলাকা জুড়ে তৈরি হচ্ছে মন্দিরের চাতাল। 

    সম্পাদক চম্পত রাই বলেন, ‘‘বহুবার বিবেচনা করার পর আমরা খরচের একটি সম্ভাব্য মাত্রা ঠিক করতে পেরেছি। তবে এই খরচ আগামী দিনে বাড়তে পারে।’’  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Assam:  মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার অফিস, বিস্ফোরক হিমন্ত! জানেন কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী?

    Assam: মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার অফিস, বিস্ফোরক হিমন্ত! জানেন কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভেঙে ফেলা মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার (Al-Qaeda) এক একটা অফিস। অভিমত  অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার (Himanta Biswa Sarma)। বুধবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “সরকারের তরফে দুই থেকে তিনটি মাদ্রাসা ভেঙে ফেলা হয়েছিল। এরপর সাধারণ মানুষ মাদ্রাসা ভেঙে দেয়। এমনকি মুসলিম জনগণরাই এই কাজে এগিয়ে এসেছে। তারা বলেছে তারা এমন মাদ্রাসা চায় না যেখানে আল কায়দা তার কাজ চালায়। আল কায়দা মাদ্রাসার এসল উদ্দেশ্য নষ্ট করে।”

    গত কয়েকমাসে অসমে (Assam) একধিক আলকায়দার জঙ্গি ধরা পড়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী। এমনকি তাঁর রাজ্য আল কায়দার ঘাঁটি হয়ে উঠছে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের অভিযোগে রাজ্যে ধ্বংস করা হয়েছে চারটি মাদ্রাসা। এগুলি বাস্তবে ‘আল-কায়েদার অফিস’ছিল বলে দাবি হিমন্তের। তিনি আরও বলেন, “মাদ্রাসাগুলিকে ধ্বংস করা কখনওই আমাদের উদ্দেশ্য নয়। তবে সেখানে যাতে জেহাদি কার্যকলাপ না হয় সেদিকে আমরা নজর রাখছি। তবে, আমরা যদি নির্দিষ্টভাবে তথ্য পাই যে মাদ্রাসার আড়ালে কোনও ভারতবিরোধী কার্যকলাপ হচ্ছে, সেক্ষেত্রে সেগুলিকে ভেঙে ফেলা হবে।”

    আরও পড়ুন: পটাপট খান অ্যাজিথ্রোমাইসিন! শুধু আপনি নন দেশের অনেকেই স্বচ্ছন্দ অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণে, দাবি ল্যানসেটের

    অসম পুলিশ দাবি করেছে যে সাধারণ মানুষ ‘জিহাদি’ কার্যকলাপের জন্য মাদ্রাসা প্রাঙ্গণকে ব্যবহারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর পরেই গোয়ালপাড়া জেলায় একটি মাদ্রাসা এবং এর সংলগ্ন একটি বাড়ি ভেঙে দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি গোয়ালপাড়া জেলার পাখিউড়া চর এলাকায় থাকা একটি মাদ্রাসা ভেঙে দেন ক্ষুব্ধ স্থানীয় বাসিন্দারা। পুলিশ সূত্রে খবর, জঙ্গি কার্যকলাপের জন্য ওই মাদ্রাসাটি ব্যবহার করেছিল দুই বাংলাদেশি নাগরিক। আমিনুল ইসলাম এবং জাহাঙ্গীর আলম নামে ওই দু’জন আল কায়েদার সহযোগী সংগঠনের সদস্য। ২০২০-২২ সালের মধ্যে ওই দু’জন মাদ্রাসায় পড়াত বলেও জানা গিয়েছে। আমিনুল ও জাহাঙ্গীর বর্তমানে পলাতক। তাদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান জারি রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share