Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Nirmala Sitharamam: ট্যুইটে ডেরেকের জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী, কী বললেন তৃণমূল সংসদকে?

    Nirmala Sitharamam: ট্যুইটে ডেরেকের জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী, কী বললেন তৃণমূল সংসদকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েনের (Derek O’ Brien) দাবি রাজ্যসভায় তৃণমূলের তোলা সব প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (Nirmala Sitharamam)। সরাসরি কিছু না বলে ট্যুইটারে তার জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী।  ট্যুইটবার্তায় তিনি জানিয়ে দেন, জিএসটি (GST) এবং মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে তিনি যখন কথা বলতে গিয়েছিলেন, তখন ওয়াক আউট করেছিলেন তৃণমূল সাংসদরা। ট্যুইট বার্তায় সীতারামণ লেখেন, এমনকী আপনাদের অনুপস্থিতিতে আমি সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি। সেস, এলপিজি, জিএসটি এবং বিশেষত ভারতীয় মুদ্রার বিষয়ে। সংসদ টিভির একটি লিংক এমবেড করে অর্থমন্ত্রী লেখেন, দয়া করে এটা দেখে নিন।

    এর আগে মাইক্রোব্লগ সাইটে তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ট্যাগ করে তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। সেখানে দেখান কীভাবে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ উচ্চ কক্ষে মূল্যবৃদ্ধি ও জিএসটি বিতর্কে উত্তর দিয়েছেন। একটি ভিডিও শেয়ার করে তিনি লেখেন, আমরা নির্দিষ্ট ছটি প্রশ্ন তুলেছিলাম। তিনি সব প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়েছেন। সংসদে তাঁর কোনও দায়িত্ব নেই। হতে পারে ট্যুইটারে আমার ভাগ্য সহায় হয়েছে।

    আরও পড়ুন : তৃণমূল সরকারের দুর্নীতির প্রতিবাদে রাস্তায় নামল বিজেপি

    সংসদে বাদল অধিবেশন শুরু হয়েছে ১৮ জুলাই। তার পর থেকেই মূল্যবৃদ্ধি, জিএসটি সহ নানা ইস্যুতে বিরোধীদের বিক্ষোভের জেরে বারবার ব্যাহত হয়েছে সংসদের কাজ। সংসদে অসংসদীয় আচরণের কারণে রাজ্যসভার ২০ জন ও লোকসভার চারজন সদস্যকে সাসপেন্ডও করা হয়েছে। যাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে তৃণমূলেরও কয়েকজন ছিলেন। ঘটনার প্রতিবাদে বিরোধীরা সংসদ চত্বরে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে ৫০ ঘণ্টার জন্য ধর্নায়ও বসেছিলেন।

    আরও পড়ুন : ৫০ ঘণ্টার ধর্নায় সাসপেন্ডেড সাংসদরা, বিরোধী বৈঠকে গরহাজির আপ, তৃণমূল

     

  • Supreme Court on Freebies: ভোটারদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থনীতি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট 

    Supreme Court on Freebies: ভোটারদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থনীতি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফি বার নির্বাচনের আগে ভোটারদের নিখরচায় নানা সুবিধা (Freebies) দেওয়ার কথা ঘোষণা করে রাজনৈতিক দলগুলি (Political Parties)। তাদের এহেন ঘোষণায় আদতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশের অর্থনীতি, বুধবার এমনটাই জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। দেশের শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, এই বিষয়টি বিশদে বিবেচনা করার জন্য প্রয়োজন কমিটি গঠন করার। রিজার্ভ ব্যাংক (Reserve Bank), নীতি আয়োগ, অর্থ কমিশন ছাড়াও সরকার এবং বিরোধী দলগুলিকে নিয়ে গঠন করতে হবে ওই কমিটি। তারাই খতিয়ে দেখবে বিষয়টি। এদিন আদালতে উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ আইনজীবী কপিল সিবাল। তাঁকেও পরামর্শ দেওয়ার অনুরোধ জানান প্রধান বিচারপতি এনভি রামানা। দেশের প্রধান বিচারপতি বলেন, বিনামূল্যে সুবিধা প্রদানের কথা বলে আদতে লাভবান হয় প্রতিটি রাজনৈতিক দলই।

    কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে দায়ের করা একটি মামলায় বলা হয়েছিল, নির্বাচনের আগে ভোটারদের সমর্থন পেতে বিনামূল্যে পরিষেবা দেওয়ার কথা ঘোষণা করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। তাদের দেওয়া সেই নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির জেরে প্রভাবিত হন ভোটাররা। ক্ষমতার আসার পর প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে গিয়ে নেমে আসে আর্থিক বিপর্যয়। এ ব্যাপারে সরকার কিছু করতে পারে না। এ ব্যাপারে পদক্ষেপ করতে হবে নির্বাচন কমিশনকেই।

    আরও পড়ুন : ‘অযৌক্তিক’ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়া বন্ধে উদ্যোগী হল সুপ্রিম কোর্ট

    এই মামলায় সরকারের প্রতিনিধিত্ব করছেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। তিনি বলেন, এভাবে (বিনামূল্যে সামগ্রী বিতরণ) আমরা অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি। তিনি বলেন, এসব জনপ্রিয় প্রতিশ্রুতি ভোটারদের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে।

    সরকারের এই বক্তব্যের পরে দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি রামানা বলেন, ভারতের সব করদাতা মনে করেন উন্নয়নূলক কাজে ব্যয় করার জন্য তাঁরা সরকারকে কর দেন। কিন্তু তাঁদের মতামত প্রকাশ করা এবং আলোচনা করার জন্য একটি ফোরাম তৈরি করা প্রয়োজন। এর পরেই তিনি বলেন, মানুষকে বিনামূল্যে সুবিধা দেওয়ার কথা বলে আসলে লাভবান হয় রাজনৈতিক দলগুলি।

    আরও পড়ুন : পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন, সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই উত্তর প্রদেশে গিয়ে বিনামূল্যে সুবিধা দেওয়ার বিষয়টির তীব্র সমালোচনা করেছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন দেশের শীর্ষ আদালতের রায় প্রধানমন্ত্রীর সেই বক্তব্যকেই সমর্থন করছে বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের।

     

  • Maharashtra Political Crisis: নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার প্রতীকের প্রয়োজন নেই, সাফ জানালেন শিন্ডে 

    Maharashtra Political Crisis: নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার প্রতীকের প্রয়োজন নেই, সাফ জানালেন শিন্ডে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচিত হওয়ার জন্য প্রতীকের (Symbol) প্রয়োজন নেই। সাফ জানিয়ে দিলেন মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি আমার বিধানসভা ক্ষেত্রের উন্নয়নে প্রচুর কাজ করেছি। তাই নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার প্রতীকের প্রয়োজন নেই। এদিন পুণের (Pune) একটি জন সমাবেশে একথা বলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী (CM)।  

    শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপিকে নিয়ে গড়া মহা বিকাশ আগাড়ি জোট থেকে বেরিয়ে বিজেপির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে সরকার চালানোর ইচ্ছে প্রকাশ করেন শিবসেনা নেতা একনাথ শিন্ডে। তা নিয়েই তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধ বাঁধে শিন্ডের। বিরোধের জল এতদূর গড়ায় যে পরে অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাটের সুরাট ও পরে আসামের গুয়াহাটিতে পৌঁছে যান শিন্ডে। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন তিনি। এর পরেই শিন্ডে শিবির দাবি করে তারাই আসল শিবসেনা। এদিকে, মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেও জানান, তাঁর বাবার তৈরি দলের নাম বা প্রতীক ব্যবহারের অধিকার অন্য কারও নেই। শিবসেনার রাশ নিজের হাতে রাখতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হন ঠাকরে। দু পক্ষের এই দাবি ও পাল্টা দাবির প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়, দুই শিবিরকেই ৮ আগস্টের মধ্যে তথ্যপ্রমাণ জমা দিতে হবে। 

    আরও পড়ুন : মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে লড়া উচিত মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের, মত পাওয়ারের

    শিবসেনার প্রতীক তির ধনুক।এই প্রতীক কারা পাবে, তা নিয়েই চলছে বিবাদ। সেই প্রেক্ষিতেই এদিনের সমাবেশে শিন্ডে জানিয়ে দিলেন, ভোটে জিততে তাঁর প্রতীকের প্রয়োজন নেই। তিনি তাঁর বিধানসভা ক্ষেত্রের উন্নয়নের জন্য প্রচুর কাজ করেছেন। তাই প্রতীকে প্রয়োজন নেই। প্রসঙ্গত, গত মাসেই শিবসেনা প্রধান তথা মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে জানান, শিবসেনার প্রতীক তির ধনুক কেউ কেড়ে নিতে পারবে না। শিন্ডে শিবিবকে আসল শিবসেনা মানতে রাজি নন উদ্ধব। তাদের ‘গদ্দার’ তকমা দিয়েছেন তিনি।

    উদ্ধবের বিশ্বাসঘাতকতা অভিযোগের জবাবও এদিন দিয়েছেন শিন্ডে। তাঁর প্রশ্ন, কে, কার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে? আমরা না অন্য কেউ? আমরা স্বাভাবিক জোট সরকার গড়েছি। এবং এটাই জনগণের সরকার। এদিন উদ্ধবকেও নিশানা করেছেন শিন্ডে। বলেন, সরকার ক্ষমতায় এল। মুখ্যমন্ত্রী হলেন আমাদের পার্টির প্রধান। আমরা কাজে নেমে পড়লাম। লোকজন এবং পার্টির নেতারা আমাদের সঙ্গে দেখা করতে এলেন। কিন্তু কিছু লোকের (উদ্ধব ঠাকরে) তাঁদের সঙ্গে দেখা করার সময়ই হল না। আমাদের লোকজন সাফার করতে লাগল। তখন সরকারে যা ঘটছিল, তা কখনওই মেনে নেওয়া যায় না। নয়া জোট প্রসঙ্গে শিন্ডে বলেন, আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম কারণ আসন্ন নির্বাচনে শিবসেনার হাতে গোণা কয়েকজন বিধায়ক জয়ী হতেন। লোকেদের জেলে যেতে হত। নিজেদের বাঁচাতে তখন তাঁরা দল ছেড়ে অন্য দলে গিয়ে ভিড়তেন।

    আরও পড়ুন : বিজেপি কেন একনাথ শিন্ডের হাতে মহারাষ্ট্রের রাশ ছাড়ল?

     

  • Modi on Maldives: মালদ্বীপকে অতিরিক্ত ১০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়ার ঘোষণা ভারতের

    Modi on Maldives: মালদ্বীপকে অতিরিক্ত ১০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়ার ঘোষণা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদ্বীপকে (Maldives) অতিরিক্ত ১০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ (Credit) দেওয়ার প্রস্তাব দিল ভারত (India)। দিল্লিতে এই ঘোষণা করেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) বলেন, “মালদ্বীপের দুর্দিনে সবার আগে পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত। আমরা মালদ্বীপকে অতিরিক্ত ১০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যাতে তারা পূর্ব পরিকল্পিত প্রকল্পগুলিকে সময়ের মধ্যে বাস্তবায়িত করতে পারে।”

    মঙ্গলবার গ্রেটার মালে কানেক্টিভিটি প্রজেক্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সুসম্পর্কের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। মোদি বলেন, “আমাদের দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: প্রোফাইলে তেরঙ্গা! নিজে ছবি বদল করে সকলকে এই কর্মসূচিতে আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    আজ গ্রেটার মালে কানেক্টিভিটি প্রকল্প যৌথভাবে উদ্বোধন করেন মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মহম্মদ সোলি (Ibrahim Mohamed Solih) এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এই প্রকল্পে টাকা জুগিয়েছে দিল্লি। এর আগেই ভারত মালেতে ৪০০০ সোশ্যাল হাউজিং ইউনিট নির্মাণের জন্যে অর্থ সাহায্য করেছিল মালদ্বীপকে। এবার আরও অতিরিক্ত ২০০০ সোশ্যাল হাউজিং ইউনিট নির্মাণের জন্যে টাকা দেবে ভারত।”

    আন্তঃদেশীয় বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের দিকে ইঙ্গিত করে মোদি বলেন,”ভারত মহাসাগরে নাশকতা, জঙ্গিবাদ, বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের প্রবণতা বাড়ছে। তাই দুই দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করতে ভারত এবং মালদ্বীপের মধ্যে সুসম্পর্ক থাকা অত্যন্ত জরুরি। এতে ভারত মহাসাগরের সমগ্র এলাকাজুড়েই শান্তি বজায় থাকবে।” 

    আরও পড়ুন: ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    তিনি আরও বলেন, “মালদ্বীপ ভারতের প্রতিবেশী। প্রতিবেশী দেশের স্বার্থ দেখা আমাদের প্রথম কাজ। মালদ্বীপের সঙ্গে বরাবরই ভারত সুসম্পর্ক বজায় রেখেছে। কোভিড মহামারীরতেও সেই সম্পর্কে ভাটা পড়েনি।” 

    মালদ্বীপে ভারতের রূপে কার্ডকে মানতা দিয়েছেন মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মহম্মদ সোলি।  

    এদিকে মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি বলেন, “ভারত-মালদ্বীপের সম্পর্ক সমস্ত কূটনীতির ঊর্ধ্বে। আমার এই ভারত সফর আমাদের দুই দেশের মধ্যে সুসম্পর্কেরই প্রমাণ।”

    গতকালই উচ্চ পদস্থ অফিসার এবং শিল্পপতিদের সঙ্গে ভারতে এসেছেন  মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি। আগামী ৪ অগাস্ট অবধি এ দেশেই থাকবেন তিনি। 

    ভারতের বিদেশমন্ত্রক ট্যুইট করে স্বাগত জানিয়েছে প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রপতিকে। ট্যুইটে লেখা হয়, “কাছের বন্ধু এবং সমুদ্র পাড়ের প্রতিবেশীকে স্বাগত। মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মহম্মদ সোলি ভারত সফরে দিল্লিতে এসেছেন। এতে আমাদের দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ককে আমরা আরও উন্নত করার সুযোগ পাব। আমাদের মধ্যে অংশীদারিত্বও বাড়োবে।”

    [tw]


    [/tw]

     

     

     

     

     

     

     

        

  • Bombay High Court:  মুম্বই বিমানবন্দর সংলগ্ন ৪৮টি বিল্ডিং ভেঙে ফেলার নির্দেশ বোম্বে হাই কোর্টের, জেনে নিন কী কারণ

    Bombay High Court: মুম্বই বিমানবন্দর সংলগ্ন ৪৮টি বিল্ডিং ভেঙে ফেলার নির্দেশ বোম্বে হাই কোর্টের, জেনে নিন কী কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোম্বে হাই কোর্ট (Bombay High Court) এবারে এয়ারপোর্টের (Mumbai Airport) কাছে ৪৮টি বিল্ডিং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। কোর্ট থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, এই ৪৮ টি বিল্ডিং-এর বেশ কিছু অংশ বিমান ওঠা-নামায় অসুবিধা সৃষ্টি করছে।  যে অংশগুলোর জন্যে বিল্ডিং-এর উচ্চতা বেশি হচ্ছে, সেইসব অংশগুলো ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে বোম্বে কোর্ট।শুক্রবার বোম্বে হাই কোর্ট মুম্বইের জেলা কালেক্টরকে বিমানবন্দরের চারপাশে ৪৮টি বিল্ডিং-এর বেশ কিছু অংশ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে। বলা হয়েছে একটি নির্দিষ্ট উচ্চতার উপরে নির্মিত অংশগুলি ভেঙে ফেলতে হবে। কারণ এই বিল্ডিংগুলো মুম্বাই বিমানবন্দরের রানওয়ের অ্যাপ্রোচ সারফেসগুলিতে বাধা সৃষ্টি করছে।

    প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত (Dipankar Datta) এবং বিচারপতি এমএস কার্নিকের (MS Karnik) নেতৃত্বে একটি ডিভিশন বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, মুম্বইয়ের জেলা কালেক্টরকে ডিজিসিএ-এর (Director General of Civil Aviation) এই আদেশ মানতে হবে। এর পাশাপাশি এই বিল্ডিংগুলোর বেশি উচ্চতার অংশগুলো যে ভেঙে ফেলা হবে তার জন্যে ১৯ অগাস্টের মধ্যেই কোর্টের কাছে একটি হলফনামা দাখিল করতে হবে। কোর্ট আবার ২২ অগাস্ট এই বিষয়ে শুনানি করবে বলে জানিয়েছে।

    আরও পড়ুন: হত্যার হুমকি! বন্দুক কাছে রাখার আর্জি বজরঙ্গি ভাইজানের

    এছাড়াও ডিভিশন বেঞ্চ কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ দিয়েছে যে সমস্ত বিল্ডিংগুলোকে নির্দিষ্ট উচ্চতা লঙ্ঘন করার জন্য নোটিশ জারি করা হয়েছে সেখানে বিদ্যুৎ এবং জল সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করতে হবে। মুম্বই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট লিমিটেড (MIAL) আদালতকে জানিয়েছে যে তারা এখন পর্যন্ত ৬১টি বিল্ডিং চিহ্নিত করেছে যা অবিলম্বে ভেঙে ফেলা যেতে পারে। কর্তৃপক্ষের মতে, এই বিল্ডিংগুলোর উচ্চতার জন্য ছাড়পত্রও নেই। ফলে বেশি উচ্চতার জন্য বিমান ওঠা-নামার সময় বাধার সৃষ্টি করে।

    কোর্ট থেকে জানানো হয়েছে, কালেক্টর আগে থেকেই এই সমস্যার ব্যাপারে জানতেন কিন্তু সময় মতো কোনও পদক্ষেপ নেয়নি ও সমস্ত দায়ভার বিএমসি-এর ওপর চাপিয়ে দেওয়া দেয় কালেক্টর। কালেক্টর জানিয়েছেন কোনও কিছু ভাঙা তাদের ক্ষমতায় নেই। একমাত্র বৃহন্মুম্বাই মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশন (BMC) এটি করতে পারে। ফলে বিল্ডিংগুলোর বেশি উচ্চতার অংশগুলোকে ভেঙে ফেলার ঘটনাটি নিয়ে জোড় জল্পনা শুরু হয়েছে।

    মুম্বাই আরও পড়ুন: ফোন ট্যাপিং কাণ্ডে গ্রেফতার মুম্বইয়ের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার

    প্রসঙ্গত, এই অভিযোগটি প্রথমে অ্যাডভোকেট যশবন্ত শেনয় দায়ের করেছিলেন। তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন যে এই অংশগুলি এখানে বিমানবন্দরে টেক-অফ এবং অবতরণের সময় বিমানের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে এবং কোনও দিন কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে যেতে পারে।

     

  • Bengaluru: মানসিক ভারসাম্যহীন সন্তানকে পাঁচ তলা থেকে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন দন্ত চিকিৎসক মা, গ্রেফতার

    Bengaluru: মানসিক ভারসাম্যহীন সন্তানকে পাঁচ তলা থেকে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন দন্ত চিকিৎসক মা, গ্রেফতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কুপুত্র যদি বা হয়, কুমাতা কখনও নয়।” হ্যাঁ মাতৃ স্নেহের পবিত্রতাকে এভাবেই বর্ননা করা হয়। আর এতে যে সত্যিই কোনও মিথ্যে নেই সেই প্রমাণ প্রজন্মের পর প্রজন্মে ধরে মিলেছে। অতিবড় খল নায়কও মায়ের স্নেহে প্রশ্ন তোলে না। সন্তানের জন্যে মা জীবন দিয়েছেন এমন বহু উদাহরণ রয়েছে। কিন্তু মা নিজের সন্তানকে পাঁচতলা থেকে ঠেলে ফেলে দিচ্ছেন কেউ শুনেছেন কখনও? বিশ্বাস হচ্ছে না তো! বৃহস্পতিবার এমনটাই ঘটেছে বেঙ্গালুরুতে(Bengaluru)। 

    আরও পড়ুন: ভাইজাগে সমুদ্রে নেমে ‘নিখোঁজ’ স্ত্রী, তিনদিন পর দেখা মিলল বেঙ্গালুরুতে! তারপর…

    সুষমা ভরদ্বাজ (Sushma Bharadwaj) নামের পেশায় দন্ত চিকিৎসক (Dentist) এক মহিলা নিজের মানসিক ভারসাম্যহীন (Mentally challenged) সন্তানকে (Daughter) পাঁচতলা (4th Floor) থেকে ঠেলে ফেলে দিয়ে খুন করেছেন। পরবর্তীতে মহিলার স্বামী কিরণ অভিযোগ জানান স্থানীয় থানায়। আর এরপরেই ওই মহিলাকে গ্রেফতার করে স্থানীয় পুলিশ। 

    আরও পড়ুন: আইআইটিদের ছাপিয়ে বিশ্ব তালিকায় নজর কাড়ল আইআইএসসি ব্যাঙ্গালুরু  

    পুলিশের দাবি, সন্তানকে খুন করার পর আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেন ওই মহিলা। কিন্তু প্রতিবেশীরা উদ্ধার করেন তাঁকে। ওই মহিলাকে এমন কাণ্ড করার কারণ জিজ্ঞেস করলে, তিনি জানা মূক-বধির সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলেন তিনি।  

    আরও পড়ুন: আল-কায়দা যোগ! বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার অসমের যুবক

    বেঙ্গালুরুর সিকেসি গার্ডেনের আদভেইথ আশ্রয়া অ্যাপার্টমেন্টের পঞ্চম তলায় সন্তানকে নিয়ে থাকতেন ওই দম্পতি।

    আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশের পর এবার কর্নাটক, বেআইনি লাউডস্পিকার খুলে ফেলার নির্দেশ সরকারের  

    সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে ওই মহিলা নিজের মেয়েকে নিয়ে বারান্দায় এলেন এবং বারান্দা থেকে নীচে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন শিশুটিকে। 

    এর আগেও শিশুটিকে রেল স্টেশনে ফেলে আসতে চেয়েছিলেন মহিলা। তাঁর স্বামী খবর পেতেই ছুটে যান স্টেশনে এবং উদ্ধার করেন শিশুটিকে। কিন্তু এবার আর শেষ রক্ষা হল না। 

  • Snake Bite: মর্মান্তিক! সাপের কামড়ে মৃত দাদার সৎকারে গিয়ে সর্পাঘাতে মৃত ভাই-ও

    Snake Bite: মর্মান্তিক! সাপের কামড়ে মৃত দাদার সৎকারে গিয়ে সর্পাঘাতে মৃত ভাই-ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সর্পদষ্ট (Snake Bite)  দাদার শেষকৃত্যে (Funeral) যোগ দিতে গিয়েছিলেন ভাই। সর্পাঘাতে মৃত্যু হল তাঁরও। পর পর দুই ভাইয়ের সাপের কামড়ে মৃত্যুতে শোকে পাথর উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) ভবানীপুর গ্রাম।

    উত্তর প্রদেশের ভবানীপুর গ্রাম। ছবির মতো সাজানো গোছানো এই গ্রামেই বাড়ি অরবিন্দ মিশ্রের। প্রবল গরমে ঘরের দাওয়ায় ঘুমোচ্ছিলেন বছর আটত্রিশের অরবিন্দ মিশ্র। গভীর রাতে ঘুমের ঘোরে কোনওভাবে সাপে কামড়ায় তাঁকে। আর্ত চিৎকারে জেগে ওঠেন বাড়ির লোকজন। দ্রুত চলে আসেন পড়শিরাও। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। সেখানেই মৃত ঘোষণা করা হয় তাঁকে। খবর পেয়ে লুধিয়ানা থেকে চলে আসেন অরবিন্দের ভাই গোবিন্দ মিশ্র। বছর বাইশের গোবিন্দের সঙ্গে লুধিয়ানা থেকে দেশের বাড়ি ফেরেন চন্দ্রশেখর পাণ্ডে। আত্মীয়তা সূত্রে মিশ্র বাড়িতেই থাকেন তিনিও।

    অরবিন্দকে দাহ করে বাড়ি ফেরেন গোবিন্দ এবং চন্দ্রশেখর। গরমের চোটে ওই রাতে দাওয়ায় ঘুমোচ্ছিলেন গোবিন্দ এবং চন্দ্রশেখরও। ঘুমোঘোরে তাঁদের দুজনকেও সাপে কামড়ায়। সঙ্গে সঙ্গে এই দুজনকেও নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক গোবিন্দকে মৃত ঘোষণা করেন। বছর বাইশের চন্দ্রশেখর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পাঞ্জা লড়ছেন মৃত্যুর সঙ্গে।

    আরও পড়ুন :মানসিক ভারসাম্যহীন সন্তানকে পাঁচ তলা থেকে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন দন্ত চিকিৎসক মা, গ্রেফতার

    একই গ্রামের একই বাড়িতে পরপর তিনজনের সর্পদষ্ট হওয়ার ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। সিনিয়র মেডিক্যাল এবং প্রশাসনিক আধিকারিকরা এদিনই যান ওই গ্রামে। স্থানীয় বিধায়ক কৈশাশ নাথ শুক্লা দেখা করেছেন মিশ্র পরিবারের সঙ্গে। এক সঙ্গে রোজগেরে দুই ছেলেকে হারিয়ে শোকে পাথর মিশ্র পরিবারকে জানিয়েছেন সমবেদনা। দিয়েছেন পাশে থাকার আশ্বাসও। ভবিষ্যতে যাতে ফের এই ঘটনা না ঘটে, সেজন্য প্রশাসনকে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন তিনি।  

    পুলিশের সার্কেল অফিসার রাধারমণ সিং বলেন, গোবিন্দ মিশ্রকেও সাপে কামড়েছে। তিনিও ঘুমোচ্ছিলেন। ওঁর এক আত্মীয় চন্দ্রশেখরকেও সাপে কামড়ায়। সর্পাঘাতে মৃত অরবিন্দের শেষকৃত্যে যোগ দিতে এসেছিলেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন : অভিবাদন প্রিয়তমা! যুদ্ধ ভুলে ভারতে হিন্দু রীতিতে বিয়ে ইউক্রেনীয়-রুশ যুগলের

  • Chhota Shakeel Aide Arrested: দাউদ ঘনিষ্ঠ  ছোটা শাকিলের আত্মীয়কে গ্রেফতার করল এনআইএ 

    Chhota Shakeel Aide Arrested: দাউদ ঘনিষ্ঠ  ছোটা শাকিলের আত্মীয়কে গ্রেফতার করল এনআইএ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় পুলিশের মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় কয়েক দশক ধরেই শীর্ষে রয়েছে কুখ্যাত গ্যাংস্টার দাউদ ইব্রাহিমের (Dawood Ibrahim) নাম। ভারতের পুলিশ থেকে গোয়েন্দা সংস্থা সবারই নজরে দাউদ ইব্রাহিমের গ্যাং। কিন্তু কিছুতেই এই গ্যাং- কে ছোঁয়া গেল না। অবশেষে আংশিক সফলতার মুখ দেখলেন গোয়েন্দারা। 

    দাউদ ইব্রাহিমের ডান হাত ছোটা শাকিলের (Chota Shakeel) এক আত্মীয়কে গ্রেফতার করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। বৃহস্পতিবার মুম্বই থেকে সালিম কুরেশি (Salim Qureshi) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে এনআইএ (NIA)। 

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে বসেই ভাইবোনদের প্রতিমাসে ১০ লক্ষ টাকা পাঠায় দাউদ! দাবি ইডি-র

    জানা গিয়েছে, চলতি বছরের মে মাসেই সালিম কুরেশিকে আটক করেছিল সন্ত্রাস দমন শাখা। মুম্বই ও থানে মিলিয়ে ২০ জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়েছিল দাউদ ইব্রাহিম, ছোটা শাকিল ও তাদের পুরো গ্যাংয়ের খোঁজে। দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের পর এনআইএ দাউদ ইব্রাহিম, ছোটা শাকিল ও তাদের ঘনিষ্ঠ সঙ্গীদের নামে এফআইআর দায়ের করা হয়। 

    অর্থপাচার, নাশকতা, আলকায়দা-জেইএমের মতো জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সম্পর্ক, সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে অর্থ যোগানোর মতো অপরাধমূলক ঘটনায় জড়িত ছিলেন এই সালিম কুরেশি। এমনটাই দাবি এনআইএ-র। এমনকী ছোটা শাকিল পাকিস্তানে বসে গ্যাং পরিচালনা করতেন, আর ভারতে তার দায়িত্বে ছিলেন এই সালিম ফ্রুট। তোলাবাজি থেকে নাশকতার ছক সবকিছুই পরিচালনা করত সালিম। 

    আরও পড়ুন: মুম্বইজুড়ে দাউদ-সঙ্গীদের খোঁজে হানা এনআইএ-র, গ্রেফতার ছোটা শাকিলের ভগ্নিপতি

    সালিম কুরেশিই সালিম ফ্রুট নামেও পরিচিত। তাঁকে জেরা করেই জানা গিয়েছে, পাকিস্তান থেকে বসেই ভারতে হামলা চালানোর ছক কষেছিলেন দাউদ ইব্রাহিম। এই হামলা চালানোর জন্য একটি বিশেষ দলও গঠন করেন দাউদ। মূলত দেশের বড় রাজনীতিবিদরাই তাদের টার্গেট ছিল। পুলিশের এফআইআরেও উল্লেখ করা হয়েছে, যে দাউদ ইব্রাহিম ও ছোটা শাকিল পাকিস্তান থেকে এখনও ভারতে নাশকতার ছক কষছেন।   
     
    এর আগে ইডি যখন সালিম কুরেশিকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল পুলিশ, সেই সময় সালিম জানিয়েছিল যে পাকিস্তানের করাচিতে ক্লিফটন এলাকায় গা ঢাকা দিয়ে রয়েছেন দাউদ ইব্রাহিম ও ছোটা শাকিল।  

    ১৯৯৫-৯৬ সালে ভারত ছেড়ে পালান ছোটা শাকিল। কিন্তু বন্ধ হয়নি তাঁর ভারতে অপরাধমূলক কার্যকলাপ। পাকিস্তানে বসেই তিনি ভারতীয় গ্যাং পরিচালনা করতেন। সালিম ফ্রুটের দাবি, বর্তমানে তিনি ছোটা শাকিলের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ রাখেন না। ২০০৬ সাল অবধি তাঁর সঙ্গে কথাবার্তা হত। ২০০০ সাল থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে তিন-চারবার পাকিস্তানে ছোটা শাকিলের বাড়িতেও যান সালিম। কিন্তু বেআইনি কার্যকলাপের বিষয়ে জানতে পেরেই ধীরে ধীরে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।         
     
    দাউদের সঙ্গে কখনও সাক্ষাৎ হয়নি। পুলিশের সামনে এমনটাই দাবি করেছেন সালিম। তবে ছোটা শাকিল যে মুম্বইয়ে দাউদের যাবতীয় বেআইনি কার্যকলাপ পরিচালনা করতেন, সে বিষয়ে জানতেন তিনি। করাচির ওই এলাকায় ছোটা শাকিলের থাকার ব্য়বস্থাও খোদ দাউদই করিয়ে দিয়েছিলেন বলে দাবি রয়েছে।  

    দাউদ ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে নাশকতা, সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে যোগসাজস, অর্থপাচারসহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ। কিন্তু আজও দাউদ সেই অধরাই। 

  • Ayman Al-Zawahiri: আল-জাওয়াহিরির মৃত্যুতে স্বস্তিতে ভারতও, বলছেন বিশেষজ্ঞরা, কী কী লাভ হল?

    Ayman Al-Zawahiri: আল-জাওয়াহিরির মৃত্যুতে স্বস্তিতে ভারতও, বলছেন বিশেষজ্ঞরা, কী কী লাভ হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আল কায়দার (Al-Qaeda) শীর্ষ নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরির (Ayman Al-Zawahiri) মৃত্যু প্রসঙ্গে এখনও মুখ খোলেনি ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক। কূটনৈতিক সূত্রের খবর, সাউথ ব্লকের এই ‘নীরবতার’ পিছনে একাধিক কারণ রয়েছে। নয়াদিল্লি জানতে চাইছে, জওয়াহিরি-অভিযানের পিছনে আমেরিকাকে সহযোগিতা করেছে কারা। যদি পাকিস্তান হয়, তাহলে আমেরিকার শত্রুকে শেষ করতে সাহায্যের বিনিময়ে তারা আমেরিকার কাছে ভারত-বিরোধী মনোভাব দাবি করতে পারে। তবে,আমেরিকার সঙ্গে ভারতের কৌশলগত অংশিদারিত্ব রয়েছে। চিনকে (China) ঠেকাতে সর্বদাই ভারতকে পাশে চায় আমেরিকা (America)।

    এছাড়াও, তালিবানের নতুন সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে ভারত। কাবুলে দূতাবাস খোলা হয়েছে। তালিবানের সঙ্গে আলোচনার পর ভারতের নিরাপত্তা কর্তারা সাউথ ব্লককে জানিয়েছেন, আফগানিস্তানের মাটিকে ভারত-বিরোধী কোনও গোষ্ঠীকে ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না বলে আশ্বাস দিয়েছে কাবুল। কিন্তু আফগানিস্তানে জাওয়াহিরির অবস্থান অন্য কথা বলছে বলে গুঞ্জন সাউথ ব্লকে। তাই এখনই জাওয়াহিরির মৃত্যু প্রসঙ্গে কিছু বলতে চাইছে না নয়াদিল্লি।

    আরও পড়ুন: মার্কিন হামলায় নিহত আল-কায়দা প্রধান আল-জাওয়াহিরি, এবার নেতৃত্বে কে? জানুন

    আন্তর্জাতিক স্তরে কিছু না বললেও জাওয়াহিরির মৃত্যুতে সাময়িক স্বস্তিতে ভারত। দীর্ঘ দু’দশক ধরে এই আয়মান আল জাওয়াহিরির নিশানায় ছিল ভারত। ২০০১ সাল থেকে বিভিন্ন ভিডিয়োতে ভারতের নামোল্লেখ করতেন তিনি। আর ২০১১ সালে ওসামা বিন লাদেন নিহত হবার পর থেকেই নয়াদিল্লিকে হুমকি দিয়ে বিবৃতি  দিতে থাকেন জাওয়াহিরি।  বিজেপির সাসপেন্ডেড নেত্রী নূপুর শর্মার পয়গম্বর নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের পরও সুর চড়ান তিনি। জাওয়াহিরি বলেছিলেন, গুজরাত, দিল্লি, মুম্বই ও উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন শহরে আত্মঘাতী হামলা চালাবে আল কায়দা। তার আগে কর্নাটকে হিজাব নিয়ে টানাপড়েনের সময়েও খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিলেন আল কায়দার শীর্ষ নেতা। হিজাব পরা কর্নাটকের কলেজ ছাত্রীর প্রতিবাদের প্রশংসা শোনা গিয়েছিল তার মুখে।

    ভারতের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক ভাবে হমকি দিয়েই শুধু থেমে থাকেননি জাওয়াহিরি। ২০১৪ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে আল কায়দার আঞ্চলিক বিকাশের পরিকল্পনা করেন তিনি। একটি ভিডিয়োতে ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মুসলিমদের উদ্দেশে জিহাদে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান। কাশ্মীরকে প্যালেস্তাইনের সঙ্গে তুলনা করেন নিহত আল-কায়দা প্রধান। ভারতকে সমর্থন করার জন্য মুসলিম দেশ সৌদি আরবেরও সমালোচনা করতেন তিনি। 

  • VP Election: উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও এনডিএ প্রার্থী জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন মায়াবতীর  

    VP Election: উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও এনডিএ প্রার্থী জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন মায়াবতীর  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি (President) নির্বাচনে তিনি সমর্থন করেছিলেন এনডিএ-র (NDA) প্রার্থী বিজেপির (BJP) দ্রৌপদী মুর্মুকে (Draupadi Murmu)। উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) নির্বাচনেও বহুজন সমাজবাদী পার্টি (BSP) সুপ্রিমো মায়াবতী (Mayawati) জানিয়ে দিলেন, এবারও তাঁর দল এনডিএ প্রার্থী জগদীপ ধনখড়কেই (Jagdeep Dhankhar ) সমর্থন করবে। বৃহত্তর জনস্বার্থের কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত বলেও জানান তিনি।

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএ-র প্রার্থী ছিলেন দ্রৌপদী মুর্মু। ওই নির্বাচনে বিজেপি বিরোধী সতেরটি দলের সম্মিলিত প্রার্থী ছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহা। ওই নির্বাচনে যশবন্ত নন, মায়াবতীর দল সমর্থন করেছিলেন এনডিএ প্রার্থীকেই। এক ট্যুইট বার্তায় মায়াবতী বলেন, দেশের সর্বোচ্চ পদ রাষ্ট্রপতি পদের নির্বাচনে সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে ঐক্যমত্যের অভাবের কারণে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। এখন একই অবস্থার কারণে আগামী ৬ অগাস্ট উপরাষ্ট্রপতি পদের নির্বাচনও হতে চলেছে। তিনি বলেন, এই পরিস্থিতিতে বৃহত্তর জনস্বার্থ ও নিজস্ব আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে বিএসপি উপরাষ্ট্রপতি পদের নির্বাচনে শ্রী জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমি আজ আনুষ্ঠানিকভাবে এই কথা ঘোষণা করছি।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দ্রৌপদীকে কেন তিনি সমর্থন করেছিলেন, তাও তখন জানিয়েছিলেন বিএসপি নেত্রী। তাঁর অভিযোগ, বিরোধীরা যশবন্ত সিনহাকে মনোনীত করার সময় তাঁর দলকে উপেক্ষা করেছিলেন। তাই তিনি দ্রৌপদীকে সমর্থন করেছেন। ধনখড়কে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তেলেগু দেশম পার্টিও। টিডিপি সুপ্রিমো এন চন্দ্রবাবু নাইডু জানান, উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তাঁর দল সমর্থন করবে ধনখড়কে। উপরাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ-র প্রার্থী জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজু জনতা দলও। এদিকে, ভোটদানে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীর জয়ের আনন্দে মাতল বাংলাদেশও

    প্রসঙ্গত, উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন হবে ৬ অগাস্ট। ওই পদে বেঙ্কাইয়া নাইডুর মেয়াদ শেষ হবে ১০ অগাস্ট। উপরাষ্ট্রপতি পদে বিরোধীদের প্রার্থী কংগ্রেসের মার্গারেট আলভা। তা সত্ত্বেও উপরাষ্ট্রপতি পদে পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল ধনখড়ের জয় স্রেফ সময়ের অপেক্ষা বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের।

     

LinkedIn
Share