Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Narendra Modi: ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    Narendra Modi: ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জার্মানির বার্লিন থেকেই ২০২৪-এর লোকসভা ভোটের স্লোগান পেয়ে গিয়েছিল বিজেপি (BJP)। আওয়াজ উঠেছিল, টোয়েন্টি টোয়েন্টি ফোর, মোদি ওয়ান্স মোর (Twenty Twenty Four, Modi once more) । অর্থাৎ ২০২৪-এ মোদি আরও একবার ক্ষমতায় আসছেন। বিজেপি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বার্লিন সফর থেকেই বিজেপির পরবর্তী লোকসভা নির্বাচনের স্লোগান মিলেছিল। এবার সেই দাবিতেই শিলমোহর দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    আগামী ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি জেডিইউ এক সঙ্গেই লড়বে। আর এনডিএ-র প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী থাকছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। রবিবার পাটনায় অনুষ্ঠিত বিজেপি দু’দিনের যৌথ জাতীয় কার্যনির্বাহী সভার সমাপ্তি অধিবেশনে এ কথাই বললেন অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি জানান আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হচ্ছেন নরেন্দ্র মোদিই। তাঁর প্রশাসনিক ক্ষমতা এবং যুক্তিবাদী, আধুনিক চিন্তাভাবনার সুফল পেয়েছে ভারত এমনই অভিমত ব্যক্ত করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁর কাজ আজ শুধু ভারতে নয় সারা বিশ্বে আদৃত।

    আরও পড়ুন: হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনে অংশ নিন, মন কি বাতে অনুরোধ মোদির

    এই প্রসঙ্গে বিজেপির সাধারণ সম্পাদক অরুণ সিং বলেন, “২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি ও জেডিইউ একসঙ্গে লড়বে। ২০২৫-এর বিধানসভা নির্বাচনেও বিজেপি জেডিইউ জোট সক্রিয় থাকবে। ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বেই লড়বে। ফের তিনিই হবেন প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী। এনিয়ে কোনও ধোঁয়াশা নেই।”

    এই বৈঠকে উপস্থিত সকল সদস্যকে এক কাশ্মীরি মহিলার হাতে তৈরি তেরঙ্গা পতাকা দেওয়া হয়। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, এই কাজের মাধ্যমেই বোঝানো হয়, ৩৭০ ধারা রদের পর কাশ্মীরের মনোভাব অনেকটাই ইতিবাচক। এদিন অমিত শাহ আরও বলেন, “স্বাধীনতা দিবসে দেশের প্রতিটি কোণে উড়বে জাতীয় পতাকা। স্বাধীনতার পর মোদি সরকারের আমলেই গ্রাম থেকে দলিত ও উপজাতিরা সবথেকে বেশি মন্ত্রিত্ব পেয়েছেন। দেশভক্তি দেখানোর সময় এসেছে এবার ১৩ অগাস্ট থেকে ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত দেশের প্রতিটি কোণে জাতীয় পতাকার উত্তোলন হবে। বিষয়টি সুনিশ্চিত করবেন বিজেপির কর্মী সমর্থকরা।”

  • Maharasthra Political Crisis: এবার ভাঙন শিবসেনা পরিবারে, শিন্ডে শিবিরে উদ্ধবের ভাইপোও!

    Maharasthra Political Crisis: এবার ভাঙন শিবসেনা পরিবারে, শিন্ডে শিবিরে উদ্ধবের ভাইপোও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলে ভাঙন ধরেছিল আগেই। এবার ভাঙন ধরল শিবসেনার (Shiv Sena) পরিবারেও! মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ার খোয়ানোর পর এতদিন শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) পাশ থেকে সরে যাচ্ছিলেন একের পর এক বিধায়ক। এবার সদ্য মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসা একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde) শিবিরে নাম লেখালেন উদ্ধবের ভাইপো নীহার ঠাকরে (Nihar Thackeray)। শিবসেনার এই ‘ডামাডোলে’র আগে রাজনৈতিকভাবে তেমন সক্রিয় ছিলেন না নীহার। ইদানিং হয়েছেন। এবং হয়েই দেখা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী শিন্ডের সঙ্গে। শিন্ডের সঙ্গে দেখা করে তাঁর প্রতি নিজের সমর্থন ব্যক্ত করেছেন নীহার।

    নীহার পেশায় আইনজীবী। রাজনৈতিক ও পারিবারিকভাবে শিবসেনা প্রতিষ্ঠাতা বালাসাহেব ঠাকরের আত্মীয়দের মধ্যে কোনও ঘনিষ্ঠতা না থাকলেও, নীহারের এই সিদ্ধান্ত উদ্ধবের জন্য বড় ধাক্কা বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপিকে নিয়ে গঠিত মহাবিকাশ আঘাড়ি জোট ছেড়ে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়ার পক্ষপাতী ছিলেন শিবসেনা বিধায়ক একনাথ শিন্ডে। তা নিয়ে উদ্ধরের সঙ্গে বিবাদ বাঁধে শিন্ডের। অনুগত বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাট ও আসামে উড়ে যান একনাথ। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন একনাথ।

    আরও পড়ুন : শিবসেনা কার? উদ্ধব, শিন্ডেকে তথ্যপ্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    এর পরেই আসল শিবসেনা কে, তা নিয়ে বিবাদ শুরু হয় উদ্ধব-শিন্ডে শিবিরের। শিবসেনার প্রতীক তির-ধনুক পেতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয় শিন্ডে শিবির। এর পরেই উদ্ধব শিবিরের পক্ষ থেকে পিটিশন দাখিল করা হয়েছে আদালতে। জানা গিয়েছে, শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা বাল ঠাকরের তিন ছেলে। তাঁর মধ্যে বড় ছেলে বিন্দুমাধব। প্রয়াত বিন্দুমাধবের ছেলে নীহার। পেশায় বিন্দুমাধব হিন্দি সিনেমার প্রযোজক ছিলেন। তিনি কখনও সরাসরি রাজনীতিতে ছিলেন না। তাঁর ছেলের একনাথ শিবিরে যোগ দেওয়া তাৎপর্যপূর্ণ বইকি!সূত্রের খবর, কেবল নীহার নন, বাল ঠাকরের ছোট ছেলের প্রাক্তন স্ত্রী স্মিতা ঠাকরেও দেখা করেছেন শিন্ডের সঙ্গে।

    উদ্ধব বলেন, আমার সরকার গিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর পদ গিয়েছে। এতে আমার কোনও দুঃখ নেই। কিন্তু আমার নিজের লোকেরা বিশ্বাসঘাতকদের শিবিরে নাম লেখাচ্ছেন! আমার যখন অস্ত্রোপচার হচ্ছিল, তখনও তাঁরা আমার সরকার ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। তিনি বলেন, আদালত এবং রাস্তা সর্বত্রই জয়ী হবে শিবসেনা।

    আরও পড়ুন : নির্বাচন কমিশনকে রুখতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ মহারাষ্ট্রের উদ্ধব ঠাকরে শিবির

  • World Tiger Day: বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে বিশ্ব বাঘ দিবস, দিনটির তাৎপর্য জানেন কি?

    World Tiger Day: বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে বিশ্ব বাঘ দিবস, দিনটির তাৎপর্য জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ‘বিশ্ব বাঘ দিবস’ (International Tiger Day)। বিশ্বজুড়ে পালন করা হয় এই দিনটিকে। কিন্তু দুঃখের বিষয় যে বাঘ দেশের জাতীয় পশু হওয়া সত্ত্বেও এই প্রাণীটি বর্তমানে বিলুপ্তির পথে। বাঘ সংরক্ষণের জন্য সচেতন করতেই পালন করা হয় বাঘ দিবস। এই দিনটির সূচনা হয়েছিল ২০১০ সালে রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে বিশ্ব বাঘ সম্মেলনে। এরপর থেকে বাঘ সংরক্ষণের তাৎপর্য সম্বন্ধে সচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যেই বিশ্বের নানা প্রান্তে ২৯ জুলাই দিনটিকে ‘বিশ্ব বাঘ দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। এই দিবস পালনের প্রধান উদ্দেশ্যই হল বাঘের প্রাকৃতিক বাসস্থান রক্ষা করা এবং বাঘের সংরক্ষণের জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলা। প্রতি বছর বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিনটি পালন করা হয়।

    আরও পড়ুন: চলতি বছরে ২৭টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে, দেশে সর্বাধিক

    তথ্য অনুযায়ী, বিগত ১০ বছরে বাঘের সংখ্যা ৬০ শতাংশ কমে গিয়েছে। তাই বাঘ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে ভারত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে। ফলে এখন থেকেই বিশেষ পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে বাঘও ডাইনোসরের মতই বিলুপ্ত হতে থাকবে। জাতীয় বাঘ সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষের (National Tiger Conservation Authority) তথ্য অনুযায়ী, ২০০৮ সালের ফ্রেবুয়ারীতে বাঘের সংখ্যা ছিল মাত্র ১৪১১। এরপরেই ভারত, নেপাল, ভুটান সহ ১৩টি দেশ বাঘ সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নেয় ও ২০২২ -এর বাঘের সংখ্যা দ্বিগুণ করার পরিকল্পনা করে। তবে ভারত ছাড়া কোনও দেশই বাঘ সংরক্ষণের লক্ষ্যে পৌঁছতে পারেনি। তথ্য থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ভারতে বাঘের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৯৬৭।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে ভারতে আসছে ৮টি আফ্রিকান চিতা

    বিশ্বের প্রায় ৭০ শতাংশ বাঘই আছে ভারতবর্ষে। তাই বাঘ সংরক্ষণের জন্যে ভারতবাসীকে আরও সচেতন হতে হবে। নয়তো এই প্রজাতিও কয়েক বছরের মধ্যেই বিলুপ্তির পথে যেতে থাকবে। আর বিলুপ্তির কারণে বাস্ততন্ত্রের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। তাই ভারসাম্য রক্ষা করতে ভারত সরকার থেকে বিশেষ সতর্ক বার্তার প্রচার চলছে।   

  • Roshni Nadar Malhotra: ফের ভারতের ধনী মহিলাদের শীর্ষস্থানে রোশনি নাদার মালহোত্রা

    Roshni Nadar Malhotra: ফের ভারতের ধনী মহিলাদের শীর্ষস্থানে রোশনি নাদার মালহোত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হয়েছে দেশের ধনীতম মহিলাদের তালিকা। এবছরও ধনীতম মহিলার খেতাব জয় করলেন এইচসিএল টেকনোলজিসের (HCL Technologies) চেয়ারপার্সন রোশনি নাদার মালহোত্রা (Roshni Nadar Malhotra)।

    আরও পড়ুন: বিজেপি যুবনেতা খুনের ঘটনায় বাতিল সরকারি অনুষ্ঠান! শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার আর্জি মুখ্যমন্ত্রীর

    ২০২১ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে রোশনির সম্পত্তির পরিমাণ ৫৪ শতাংশ বেড়েছে। এই মুহূর্তে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৮৪,৩৩০ কোটি টাকা। ২০২০ সালে তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ৫৪,৮৫০ কোটি টাকা। এইচসিএল টেকনোলজিসের প্রতিষ্ঠাতা শিব নাদারের মেয়ে রোশনি। বয়স ৪০ বছর। শিব নাদার অবসর নেওয়ার পরে রোশনি সংস্থার দায়িত্ব নেন।

    আরও পড়ুন: ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগে ফারুক আবদুল্লার বিরুদ্ধে চার্জশিট ইডি-র  

    বুধবার প্রকাশিত হয়েছে কোটাক প্রাইভেট ব্যাঙ্কিং হুরুন তালিকা (Kotak Private Banking and Hurun India)। ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর অবধি কোন ধনী মহিলার কত সম্পত্তি তার ওপর ভিত্তি করে তৈরি এই তালিকা। আর সেই তালিকাতেই শীর্ষস্থানে রোশনি। তালিকা অনুসারে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন নাইকা কসমেটিক্সের (Nykaa Cosmetics) প্রতিষ্ঠাতা ফাল্গুনী নায়ার (Falguni Nayar)। প্রায় ১০ বছর আগে চাকরি ছেড়ে এই কসমেটিক্স ব্র্যান্ড তৈরি করেছিলেন এই ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কার। বর্তমানে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৫৭,৫২০ কোটি টাকা। এই বছরে তাঁর সম্পত্তি ৯৬৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।   

    তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন বায়োটেকনোলজি সংস্থা বায়োকন লিমিটেডের চেয়ারপার্সন (chairperson of Biocon) এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর কিরণ মজুমদার শ (Kiran Mazumdar Shaw)। তিনিই এই সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২৯ হাজার ৩০ কোটি টাকা। শিল্পোদ্যোগী এবং অন্যান্য ভূমিকার জন্যে পদ্মশ্রী ও পদ্মভূষণের মত একাধিক সম্মানে ভূষিত হয়েছেন।   

    দেশের মোট ১০০ জন ধনী মহিলার নামের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। এই ১০০ জন মহিলার সামগ্রিক সম্পত্তি এক বছরে ৫৩ শতাংশ বেড়েছে। ২০২০ সালে ছিল ২.৭২ লক্ষ কোটি টাকা, ২০২১ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৪.১৬ লক্ষ কোটি টাকা। ভারতের জিডিপিতে বর্তমানে তাঁদের অবদান ২ শতাংশ। 

     

  • Bank Holidays: আগামী মাসে ১৮ দিন বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক! দেখে নিন ছুটির তালিকা

    Bank Holidays: আগামী মাসে ১৮ দিন বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক! দেখে নিন ছুটির তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী মাসটি বেশ ভালো কাটবে ব্যাঙ্ক কর্মীদের। কারণ পুরো মাসটাই প্রায় ছুটির (Bank Holidays) মেজাজে কাটাবেন তাঁরা। অগাস্ট মাসের অর্ধেকের বেশি সময় বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক। তাই বিপদে পড়তে পারেন সাধারণ মানুষ। যদিও এই ডিজিটাল যুগে বেশিরভাগ মানুষই নেট ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় বিশ্বাসী। তবুও কিছু কিছু কাজ এখনও ব্যাঙ্কে গিয়েই করতে হয় আমাদের। এছাড়া অনেকেই আছেন যারা এখনও অনলাইন ব্যাঙ্কিং-এ খুব একটা সরগর নন। তাই আগামী মাসে বেশ মুশকিলে পড়তে চলেছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: স্টক মার্কেটে ঠিকঠাক জায়গায় বিনিয়োগ করলে ফলবে সোনা, জানুন কীভাবে
     
    তাই ব্যাঙ্কে কোনও কাজ থাকলে, তা পারলে এখনই সেরে ফেলুন। কিংবা কবে কবে ছুটি আছে, সেই দিনগুলি এড়িয়ে ব্যাঙ্কে যান। 

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) জারি করা ছুটির তালিকা অনুযায়ী, অগাস্ট মাসে ১৮ দিন ব্যাঙ্কে ছুটি থাকবে। এর মধ্যে উৎসবের ছুটি এবং সাপ্তাহিক ছুটি দুইই রয়েছে। 

    জেনে নিন অগাস্টের কোন কোন দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকছে: 

    অগাস্ট মাসে একাধিক উৎসব রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে কিছু জাতীয় ছুটি এবং কিছু রাজ্যের ছুটি। অগাস্ট মাসে শ্রী কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী, মহররম, স্বাধীনতা দিবস, রাখী বন্ধন এবং গণেশ চতুর্থীর মতো উৎসব আছে। আর তাতেই সামনের মাসে এত লম্বা ছুটির তালিকা। এছাড়াও রয়েছে পারসি নববর্ষ এবং দ্বিতীয়-চতুর্থ শনিবার। তাছাড়াও চারটে রবিবারের ছুটি।

    আরও পড়ুন: হংকংয়ে ঋণখেলাপি নীরব মোদির ২৫৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    ১ অগাস্ট, ২০২২ (সোমবার) – সিকিম এবং শ্রীনগরের দ্রুকপা সে-জি উপলক্ষে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকছে, ৮ অগাস্ট, সোমবার, মহরম (আশুরা) উপলক্ষে জম্মু ও শ্রীনগরে ব্যাঙ্কের ছুটি থাকবে। ৯ অগাস্ট, মঙ্গলবার মহররম (আশুরা) উপলক্ষে ত্রিপুরা, গুজরাট, মিজোরাম, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, হায়দ্রাবাদ, রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, বাংলা, লখনউ, নয়াদিল্লি, বিহার, ছত্তিশগড় এবং ঝাড়খণ্ডে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে। 

    ১১ অগাস্ট, বৃহস্পতিবার, রাখী বন্ধন উপলক্ষে গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, রাজস্থান, হিমাচল প্রদেশে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে। ১২ অগাস্ট, শুক্রবার রাখী বন্ধনের ছুটি থাকবে মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশের ব্যাঙ্কগুলিতে। 

    ১৩ অগাস্ট, শনিবার, মণিপুরে দেশপ্রেমিক দিবসের কারণে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকছে। অগাস্ট ১৫, সোমবার, দেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশের সমস্ত ব্যাঙ্কই বন্ধ থাকবে। ১৬ অগাস্ট, মঙ্গলবার, পারসি নববর্ষ উপলক্ষে মহারাষ্ট্রে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ১৮ অগাস্ট, বৃহস্পতিবার, জন্মাষ্টমী উপলক্ষে ওড়িশা, উত্তরাখণ্ড, উত্তরপ্রদেশে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে। ১৯ অগাস্ট, শুক্রবার জন্মাষ্টমী (শ্রাবণ ভাদ-8) / কৃষ্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে গুজরাত, মধ্যপ্রদেশ, চণ্ডীগড়, তামিলনাড়ু, সিকিম, রাজস্থান, জম্মু, বিহার, ছত্তিশগড় এবং ঝাড়খণ্ড, মেঘালয়, হিমাচল প্রদেশ এবং শ্রীনগরে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকলে। 

    ২০ অগাস্ট, সোমবার, হায়দ্রাবাদে শ্রী কৃষ্ণ অষ্টমীর কারণে বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক। ২৯ অগাস্ট, সোমবার, শ্রীমন্ত শঙ্করদেব তিথি উপলক্ষে আসামের ব্যাঙ্কগুলিতে কোনও পরিষেবা পাওয়া যাবে না। ৩১ অগাস্ট, বুধবার, সম্বতসরি (চতুর্থী পক্ষ) / গণেশ চতুর্থী / বর্ষসিদ্ধি বিনায়ক ব্রত / বিনায়ক চতুর্থী উপলক্ষে গুজরাট, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, ওড়িষা, তামিলনাড়ু, তেলেঙ্গানা এবং গোয়ায় ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।   

  • Al-Qaeda: অসমে আল-কায়দা প্রধানের ভিডিওবার্তা! সতর্ক করল পুলিশ

    Al-Qaeda: অসমে আল-কায়দা প্রধানের ভিডিওবার্তা! সতর্ক করল পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর-পূর্ব ভারতেও জাল বুনছে আল কায়দা (Al-Qaeda)। নজরে ভারত ও তৎসংলগ্ন দেশগুলির যুব সমাজ। উত্তর পূর্বের রাজ্য অসমে আল কায়দা (Al-Qaeda) জঙ্গি গোষ্ঠীর শীর্ষনেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরির একটি ভিডিওবার্তা সামনে আসার পর থেকেই এই জল্পনা আরও ঘণীভূত হচ্ছে। এ বিষয়ে সতর্ক করে অসম পুলিশ জানিয়েছে, আল কায়দার ভারতীয় উপ মহাদেশীয় শাখা (Al-Qaeda in Indian Sub continent)  বা সংক্ষেপে ‘আকিস’ (AQIS) এখন অসমে ঘাঁটি গাড়তে চাইছে। এই গোষ্ঠী তাদের ম্যাগাজিনের সর্বেশেষ সংস্করণটি বাংলায় প্রকাশ করেছে।

    অসম পুলিশের DG ভাস্করজ্যোতি মহন্ত (Bhaskar Jyoti Mahanta) বলেন, “ম্যাগাজিনের সংস্করণ বাংলায় প্রকাশ করার অর্থই হল আল-কায়দা বাংলাদেশ ও অসমের বাংলাভাষী অঞ্চলে নিজেদের সংগঠন সম্প্রসারণ করতে চাইছে।” তাদের উদ্দেশ্য হল, আল-কায়দার ভাবধারা ছড়িয়ে দেওয়া। এর জন্য তারা সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। যে নেটনাগরিকদের মধ্যে আল-কায়দার প্রতি একই ধরনের আবেগ রয়েছে, তাদের মগজধোলাই করে জিহাদি কার্যকলাপের দিকে এগিয়ে দেওয়াই লক্ষ্য। ইতিমধ্যেই অসমে সেই কাজ শুরু করে দিয়েছে তারা।

    আরও পড়ুন: আল-কায়দা যোগ! অসমে আটক ১১ জন

    গোয়েন্দাদের হাতে আসা তথ্য বলছে, মূলত টেকসেভি তরুণ সমাজকে দলে টানাই এই জিহাদিদের প্রধান লক্ষ্য। অল্পবয়সী ছেলেমেয়েদের ইসলামের নামে খুন করতেও উৎসাহ দেয় এই সংগঠন। তাদের নিশানায় থাকেন মূলত জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতারা। এর পাশাপাশি, আল-কায়দার প্রতি সহানুভূতিশীল ধনী ব্যক্তিদের কাছ থেকে টাকা তুলে মোটা তহবিল তৈরি করাও এই জঙ্গি মডিউলের অন্যতম কাজ।

    অসমে এখন সক্রিয় রয়েছে জঙ্গিগোষ্ঠী আল-কায়দা (Al-Qaeda)! সাম্প্রতিক কিছু ঘটনাক্রম থেকেই এই বিষয়টি সামনে এসেছে। মূলত, সাইবার দুনিয়ায় আল-কায়দার প্রোপাগান্ডা মেনে কাজ করছে এই সংগঠনের সদস্যরা। গত দুদিনে প্রায় ১১ জন জঙ্গি ধরা পড়েছে। অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা জানান, গত কয়েকদিনে জঙ্গিযোগ রয়েছে সন্দেহে কয়েকজনকে আটক করেছে পুলিশ। রাজ্যে জঙ্গি কার্যকলাপ বরদাস্ত করা হবে না।

  • Jorhat-Kolkata Indigo Flight: দুর্ঘটনার কবলে কলকাতাগামী ইন্ডিগো বিমান! রানওয়ে থেকে পিছলে গেল চাকা

    Jorhat-Kolkata Indigo Flight: দুর্ঘটনার কবলে কলকাতাগামী ইন্ডিগো বিমান! রানওয়ে থেকে পিছলে গেল চাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিপত্তির মুখে ইন্ডিগো (Indigo) সংস্থার বিমান। বৃহস্পতিবার, বিমানবন্দর থেকে বিমান ওড়ার আগেই এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। জানা গিয়েছে অসমের (Assam) জোরহাট (Jorhat) থেকে কলকাতায় (Kolkata) আসার পথে বিমানটি ওড়ার আগেই রানওয়ে থেকে ছিটকে গিয়ে কাদায় আটকে যায়। স্বাভাবিকভাবেই এই দুর্ঘটনায় বিমানযাত্রীদের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। যদিও যাত্রীরা সবাই সুরক্ষিত আছেন বলে জানানো হয়। তবে, এদিন বিমানযাত্রীরা বড়সড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে।

    ইন্ডিগো কর্তৃপক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার, দুপুর ২টো বেজে ২০ মিনিটে জোরহাট থেকে কলকাতাগামী ৬ই-৭৫৭ বিমানটি টেকঅফের সময় রানওয়ে ধরে এগোনোর সময়ে আচমকাই চাকা পিছলে যায় ও পাশের জমির কাদায় আটকে যায়। বৃষ্টির ফলে মাটি নরম থাকায় বিমানের সামনের চাকা আটকে যায়। বিমানটিতে মোট ৯৮ জন যাত্রী ছিলেন। এরপরেই যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হলে তাদের বিমান থেকে নিরাপদে বের করে আনা হয়।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: ফের দুর্ঘটনার কবলে মিগ ২১, মৃত দুই পাইলট

    এরপর বিমানটিকে ফিরিয়ে আনা হয়। যদিও বিমানটিতে কোনও যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়েনি বলে খবর। তা সত্ত্বেও কর্তৃপক্ষের থেকে বিমানটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে কলকাতাগামী এই বিমানটিকে বাতিল করা হয়েছে বলেই খবর। কিন্তু কেন এইরকম ঘটনা ঘটল, কীভাবে রানওয়ে ছেড়ে বিমানটি কাদায় আটকে গেল তা খতিয়ে দেখবে বিশেষ টিম। এমনটাই জানা গিয়েছে বিমান সংস্থা সূত্রে।

    প্রসঙ্গত, বিগত বেশ কয়েকদিন ধরেই বিমান দুর্ঘটনা বেড়েই চলেছে। কিছুদিন আগেই শারজা থেকে হায়দ্রাবাদগামী ইন্ডিগো সংস্থার একটি বিমানের জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হয়েছিলেন পাইলট। যাত্রাপথে বিমানে কিছু যান্ত্রিক সমস্যা দেখা দেয়। আর সেই সময় বিমানের পাইলট পাকিস্তানের করাচিতে (Karachi) অবতরণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। আবারও গতকাল দুর্ঘটনার মুখোমুখি হতে হল ইন্ডিগো সংস্থার বিমান।

    আরও পড়ুন: ফের বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, পাকিস্তানের মাটিতে জরুরি অবতরণ ইন্ডিগোর বিমানের

     

  • Ramsar Site: ফের ৫টি ভারতীয় জলাভূমিকে অন্তর্ভুক্ত করা হল রামসার সাইটে

    Ramsar Site: ফের ৫টি ভারতীয় জলাভূমিকে অন্তর্ভুক্ত করা হল রামসার সাইটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবেশ সুরক্ষা ও সংরক্ষণের ক্ষেত্রে ভারত সরকার আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল। নতুন তথ্যে জানা গিয়েছে, ভারতের আরও পাঁচটি জলাভূমিকে রামসার সাইটে (Ramsar site) অন্তর্ভুক্ত করা হল। নতুন পাঁচটি যে জলাভূমি রামসার সাইটে যুক্ত করা হল সেগুলো হল- কারিকিলি পাখি অভয়ারণ্য (Karikili Bird Sanctuary), পল্লীকরণাই মার্শ রিজার্ভ ফরেস্ট (Pallikaranai Marsh Reserve Forest), পিচাভরম ম্যানগ্রোভ (Pichavaram Mangrove), মিজোরামের পালা জলাভূমি (Pala wetland) ও মধ্যপ্রদেশের সাখ্য সাগর (sakhya Sagar)। এই জলাভূমি গুলোকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যাওয়ার জন্য বহুদিন চেষ্টা করছিল ভারত সরকার। অবশেষে রামসার কনভেনশনের অধীনে এই জলাভূমিগুলিকে “আন্তর্জাতিক গুরুত্ব” বলে মনে করা হল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভূপেন্দর যাদব (Bhupender Yadav) ট্যুুইটে এই বিষয় জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: লোহিত সাগরের তলদেশে ‘ব্রাইন পুল’! যেখানে গেলেই মৃত্যু নিশ্চিত…

    উল্লেখ্য, এটি জলাভূমি সংরক্ষণ এবং সুসংগত ব্যবহারের জন্য একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, ১৯৭১ সালে ইরানের রামসার নামে একটি শহরে জলাভূমি সংরক্ষণ ও ব্যবহারের জন্য আন্তর্জাতিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে এই শব্দটি ব্যবহিত করা হয়। ভারতে আগে মোট ৪৯টি রামসার সাইট ছিল। তবে এর সংখ্যা বেড়ে হল ৫৪। গোটা বিশ্বে মোট ২৫০০টি জলাভূমি রামসার সাইটের অন্তর্ভুক্ত। ভারতের কিছু উল্লেখযোগ্য রামসার সাইটের জলাভূমি হল ওড়িশার চিলিকা হ্রদ, জম্বু কাশ্মীরের উলার হ্রদ, হিমাচল প্রদেশের রেণুকা জলাভূমি, রাজস্থানের সম্ভার হ্রদ, পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব কলকাতা জলাভূমি, গুজরাটের নাল সরোবর, পাজ্ঞাবের হরিকা, ত্রিপুরার রুদ্র সাগর, মধ্যপ্রদেশের ভোজ জলাভূমি ইত্যাদি।

    গাছপালা হ্রাস, লবণাক্তকরণ , অত্যধিক বন্যা , জল দূষণ , আক্রমণাত্মক প্রজাতি , অত্যধিক উন্নয়ন এবং রাস্তা নির্মাণ , সবই দেশের জলাভূমিকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। যার ফলে জলাভূমিগুলো সংরক্ষণের জন্য এই চুক্তি করা হয়েছিল। এর ফলে এই জলাভূমিগুলোর আশেপাশে কোনও শিল্প তৈরি করা, নোংরা ফেলা ইত্যাদি করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে। এই জলাভূমি গুলোর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কারণ এগুলো অত্যধিক বন্যা রোধ করতে, দলের জোগান দিতে ইত্যাদি ক্ষেত্রে জলাভূমির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

     

  • S-400 at China Border: এলএসি-তে উড়ছে চিনা যুদ্ধবিমান! জবাবে দ্বিতীয় এস-৪০০ স্কোয়াড্রন মোতায়েন ভারতের

    S-400 at China Border: এলএসি-তে উড়ছে চিনা যুদ্ধবিমান! জবাবে দ্বিতীয় এস-৪০০ স্কোয়াড্রন মোতায়েন ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী দু-তিন মাসের মধ্যে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার (LAC) কাছে চিন সীমান্ত বরাবর এস-৪০০ (S-400) ক্ষেপণাস্ত্র সিস্টেমের দ্বিতীয় স্কোয়াড্রন বসাতে চলেছে ভারত (India)। এই বিশাল ক্ষমতাসম্পন্ন মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম লাদাখ (Ladakh) সেক্টরে ভারতীয় সেনাকে (Indian Army) আলাদা মনোবল জোগাবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। 

    ভারত-চিন সীমান্তে (India China Border) মাঝেমধ্যেই নো-ফ্লাই জোনে যুদ্ধবিমান এবং ড্রোন উড়িয়ে ভারতকে চাপে রাখার চেষ্টা করে চলেছে চিন, এই মিশাইল বসানো হলে তার যোগ্য জবাব দেওয়া যাবে বলে ধারণা প্রতিরক্ষামন্ত্রকের। চিনের বাড়বাড়ন্তও অনেকটা রোখা যাবে বলে অনুমান। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের (Russia-Ukraine War) পর থেকে রুশ অস্ত্র কেনার ব্যাপারে আমেরিকা নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। কিন্তু চিনকে আটকাতে এই মিসাইল সিস্টেমটি কেনার ব্যাপারে ভারতকে আলাদা করে ছাড়পত্র দেয় আমেরিকা। মার্কিন ক্যাটসা আইন (CAATSA) অনুসারে, যদি কোনও দেশ রাশিয়া থেকে নিরাপত্তা ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র কেনে, তাহলে সেই দেশের উপরে নিষেধাজ্ঞা চাপানো হবে। কিন্তু সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে চিনের আগ্রাসন ঠেকাতে শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে ভারতকে (India)। সেই কথা মাথায় রেখেই আমেরিকার সংসদে আইন সংশোধন করে ভারতকে এই বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: চিন সীমান্তে রাস্তা নির্মাণে গত পাঁচ বছরে ব্যয় প্রায় সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা

    শত্রুপক্ষের যুদ্ধবিমান ও লম্বা পাল্লার ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যুদ্ধ চালাতে  ‘এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ’ (S-400 Triumf) -এর বিকল্প নেই। চিনের সঙ্গে সীমান্তে প্রতিনিয়ত সমস্যা লেগে রয়েছে এই পরিস্থিতিতে ভারতীয় বায়ুসেনা (IAF) এই ক্ষেপণাস্ত্র হাতে পাচ্ছে। এর ফলে কিছুটা হলেও সুবিধা পাবে ভারত। লাদাখ (Ladakh) ও অরুণাচলকে (Arunachal Pradesh) নিশানায় রেখে আগেভাগেই চিন অধিকৃত তিব্বতে দুটি এস-৪০০ স্কোয়াড্রন মোতায়েন করেছে বেজিং। এ বার ভারতের পালা। রাশিয়া থেকে পাঁচটি স্কোয়াড্রন ভারতে আসছে। খরচ পড়ছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। ৪০০ কিলোমিটার দূর থেকেও বিমান বা ক্ষেপণাস্ত্রকে ধ্বংস করতে সক্ষম এস- ৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধ ব্যবস্থা। 

  • Supreme Court on PMLA: সুপ্রিম জয় ইডি-র! পিএমএলএ আইনে সংস্থার অধিকাংশ ক্ষমতা বহাল রাখল শীর্ষ আদালত

    Supreme Court on PMLA: সুপ্রিম জয় ইডি-র! পিএমএলএ আইনে সংস্থার অধিকাংশ ক্ষমতা বহাল রাখল শীর্ষ আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক তছরুপ মামলায় গ্রেফতার, তল্লাশি বা সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত ও জামিন সহ যাবতীয় আইনি সংস্থানকে যথাযথ উল্লেখ করে বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme court)। পিএমএলএ ( PMLA: আইনের আওতায় কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছিল একাধিক মামলা। বুধবার বিচারপতি এএম খানউইলকরের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চে খারিজ হয়ে যায় তার সিংহভাগই। এই রায়ে বুধবার দেশের শীর্ষ আদালতে বড় জয় পেল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট, সংক্ষেপে ইডি (ED)। 

    মামলাকারীদের দাবি ছিল, এনফোর্সমেন্ট কেস ইনফরমেশন রিপোর্ট বা সংক্ষেপে ইসিআইআর হল অনেকটা এফাআইআর-এর মতো। ফলে, আটক হওয়া ব্যক্তিকে তার কপি দেওয়া উচিত। এদিন সেই যুক্তি খারিজ করে শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, প্রতি ক্ষেত্র বা ব্যক্তিকে ইসিআইআর দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়। কারণ, এটি অভ্যন্তরীণ রিপোর্ট। আর্থিক তছরুপ মামলায় ইডি আধিকারিকরা কাউকে গ্রেফতার করলে সেই সময় গ্রেফতারির ভিত্তি দেখালেই তা যথেষ্ট। আবেদনকারীদের যুক্তি ছিল, গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিকে গ্রেফতারির কারণনা জানিয়ে অথবা প্রমাণ ছাড়া গ্রেফতার করা অসাংবিধানিক। এটাও খারিজ হয়ে যায় ওই বেঞ্চে। 

    আরও পড়ুন : ইডি দফতরে হাজির মানিক ভট্টাচার্য, পার্থ-অর্পিতার মুখোমুখি বসিয়ে জেরা?

    মামলাকারীদের দাবি ছিল, এই আইনে জামিনের শর্তগুলি কঠোর, বেআইনি এবং যুক্তি মানে না। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, এই আইনের জামিনের যে কঠোর শর্তগুলো রয়েছে তা যথাযথ। শর্তগুলো প্রয়োগের ক্ষেত্রে যথেষ্ট আইন অনুসরণ করা হয়েছে। শীর্ষ আদালত এদিন তার পর্যবেক্ষণে জানিয়েছে, আর্থিক তছরুপ শুধুমাত্র যে দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক কাঠামোকে প্রভাবিত করে তাই নয়। এধরনের কার্যকলাপ উল্টে সন্ত্রাসবাদ, এনডিপিএস আইন (দি নারকোটিক ড্রাগস অ্যান্ড সাইকোট্রপিক সাবস্টেন্সেস অ্যাক্ট) ইত্যাদির মতো অন্যান্য জঘন্য অপরাধকেও প্রচার করে। এটা সন্ত্রাসবাদের চেয়ে কম বিপজ্জনক নয়।

    মামলাকারীদের আরেকটি দাবিও এদিন খারিজ করেছে সুপ্রিম কোর্ট। অভিযোগ ছিল, ২০০২ সালে প্রথম কার্যকর হয় পিএমএলএ আইন। অথচ, তার আগে দায়ের হওয়া মামলাগুলোও এই আইনে জুড়ে দেওয়া হয়েছে, যা অসাংবিধানিক। জবাবে কেন্দ্রের কৌঁসুলি সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা আদালতে এটিকে ন্যায়সঙ্গত বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেন,  অর্থ পাচার একটি ক্রমাগত ঘটে চলা অপরাধ। এটি কোনও একক বিচ্ছিন্ন অপরাধ নয়, বরং একটি চেইন। হতে পারে অপরাধের সূত্রপাত ২০০২ সালের আগে হতে পারে। কিন্তু, তা ২০০২-এর পরেও ব্যবহার করা যেতে পারে।

    আরও পড়ুন : ‘অযৌক্তিক’ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়া বন্ধে উদ্যোগী হল সুপ্রিম কোর্ট

    প্রায় আড়াইশোর মতো আবেদনপত্র জমা পড়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। এই আবেদনকারীদের মধ্যে ছিলেন অনিল দেশমুখ, কার্তি চিদম্বরম এবং মেহবুবা মুফতিও। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের ফলে আর কাউকে গ্রেফতার করতে বাধা রইল না ইডির সামনে।  প্রসঙ্গত, পিএমএলএ আইনটি তৈরি হয়েছিল ২০০২ সালে। যদিও কার্যকর হয় ২০০৫ সালের ১ জুলাই।

    সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আর্থিক ক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগ। নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন ২০১৪ সালে। তার আগে ন’ বছরে ১১২টি তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি। মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর গত আট বছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ১০টিতে। গত ৮ বছরে, ২৩ জনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। অ্যাটাচ করা হয়েছে প্রায় ১ লক্ষ কোটি টাকার সম্পত্তি।

LinkedIn
Share