Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • RSS: ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন মোদি, মত আরএসএস নেতার  

    RSS: ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন মোদি, মত আরএসএস নেতার  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভূয়সী প্রশংসা করল আরএসএস (RSS)। রাষ্ট্রপতি (President) পদে দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) জয়ের জন্যও ভাবী রাষ্ট্রপতিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আরএসএসের বর্ষীয়ান নেতা ইন্দ্রেশ কুমার।

    দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নিতে চলেছেন দ্রৌপদী মুর্মু। তিনি জনজাতি সম্প্রদায়ের। দ্রৌপদী রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নিলে রাইসিনা হিলসে এই প্রথম জনজাতির কোনও মহিলা পা রাখবেন। এই দ্রৌপদী এনডিএ প্রার্থী। তিনি বিজেপি নেত্রী ছিলেন। ছিলেন ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপালও। বিজেপি সূত্রে খবর, ২০ জনের নামের তালিকা থেকে বেছে নেওয়া হয়েছে দ্রৌপদীকে।

    দ্রৌপদীর বিরুদ্ধে বিজেপি বিরোধী ১৭টি দলের সম্মিলিত প্রার্থী ছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহা। দ্রৌপদীর কাছে কুপোকাত বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যাওয়া যশবন্ত। রাইসিনা হিলসের দৌড়ে দ্রৌপদীর চেয়ে তিনি পিছিয়ে যান কয়েক যোজন। দ্রৌপদীর জয়ে উৎসব শুরু হয়েছে জনজাতি অধ্যুষিত বিভিন্ন রাজ্যে। ধামসা মাদল নিয়ে কোথাও কোথাও নৃত্য পরিবেশন করতে দেখা যায় জনজাতি সম্প্রদায়ের শিল্পীদের।

    আরও পড়ুন : ২০২৪ সালের মধ্যে ১ লক্ষ শাখা ! শতবর্ষ উদযাপনের আগে পরিকল্পনা আরএসএস-এর

    জনজাতি সম্প্রদায়ের দ্রৌপদী রাষ্ট্রপতি হওয়ায় যারপরনাই খুশি আরএসএস। প্রবীণ আরএসএস নেতা ইন্দ্রেশ কুমার দ্রৌপদীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, তাঁর ওপর সম্পূ্র্ণ আস্থা রয়েছে। তিনি দরিদ্র, পিছড়েবর্গ, উপজাতি এবং সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত মানুষের জন্যও কাজ করবেন বলে বিশ্বাস। দ্রৌপদীকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যাপক প্রশংসা করেন ইন্দ্রেশ। বলেন, তিনি ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন। জনজাতি সম্প্রদায়ের এক নেতাকে এনডিএ প্রার্থী করে তাঁকে দেশের এক নম্বর নাগরিক করেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন : উদয়পুরের মতো নৃশংস ঘটনার প্রতিবাদ করা উচিত মুসলিমদেরও, জানাল আরএসএস

    আরএসএসের এই বর্ষীয়ান নেতা বলেন, দ্রৌপদী মুর্মুকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই। কারণ তিনি বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি হতে চলেছেন। তিনি বলেন, আমি আশা করি এবং বিশ্বাস করি আপনি দরিদ্র, সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষ, জনজাতি এবং সুযোগ সুবিধা বঞ্চিত মানুষের জন্য কাজ করবেন।

     

  • Monkey Pox: আতঙ্ক বাড়াচ্ছে মাঙ্কি পক্স, তৃতীয় আক্রান্তের হদিশ মিলল সেই কেরলেই 

    Monkey Pox: আতঙ্ক বাড়াচ্ছে মাঙ্কি পক্স, তৃতীয় আক্রান্তের হদিশ মিলল সেই কেরলেই 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ভারতেও জাকিয়ে বসছে মাঙ্কি পক্স (Monkey Pox)। ফের কেরলেই (Kerala) মিলল তৃতীয় আক্রান্তের সন্ধান। প্রথম এবং দ্বিতীয় আক্রান্তও ছিলেন কেরলেরই বাসিন্দা। আর এই তিনজনই সদ্য সংযুক্ত আরব আমিরশাহি (UAE) থেকে ফিরেছেন। 

    আরও পড়ুন: ফের মাঙ্কি পক্সে আক্রান্তের হদিশ, বিদেশ ফেরতদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার নির্দেশ কেন্দ্রের

    কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ (Veena George) জানিয়েছেন, আক্রান্ত ব্যক্তি ৬ জুলাই সংযুক্ত আরব আমিরশাহি থেকে মালাপ্পুরমে ফেরেন। মাঙ্কিপক্সের উপসর্গ নিয়ে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি হন। বর্তমানে সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন, তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। মন্ত্রী এও জানান, ব্যক্তির সংস্পর্শে যাঁরা এসেছেন, তাঁদেরও পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: মাঙ্কি পক্সের পর এবারে চোখ রাঙাচ্ছে টোম্যাটো ফ্লু! কী এর উপসর্গ, জানুন… 

    প্রথম মাঙ্কি পক্স আক্রান্তের সন্ধান মেলে কোল্লাম জেলায় এবং দ্বিতীয় আক্রান্ত কান্নুর জেলার বাসিন্দা। প্রথম আক্রান্তের হদিশ মেলার পরেই বিশেষজ্ঞদের একটি দলকে কেরলে পাঠান কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী। 

    ১৪ জুলাই ভারতে প্রথম মাঙ্কিপক্স আক্রান্তের খোঁজ মেলে। সংযুক্ত আরব আমিরশাহী থেকে ভারতে ফেরা বছর ৩৫-এর এক ব্যক্তির শরীরে মাঙ্কিপক্সের লক্ষণ দেখা যায়। তাঁকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রোগীর নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য জাতীয় ভাইরোলজি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছিল, রিপোর্ট পজিটিভ আসে। জানা যায়, বিদেশে তিনি মাঙ্কি পক্স সংক্রমিত রোগীর সংস্পর্শে এসেছিলেন। 

    গত সোমবারই কেরলে দ্বিতীয় মাঙ্কি পক্স আক্রান্তের হদিশ মেলে। আর তারপরেই জরুরি বৈঠকে বসেন বন্দরের স্বাস্থ্য আধিকারিক, স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ বিভাগের আঞ্চলিক দফতরের প্রধানরা। কেন্দ্রের পক্ষ থেকে তড়িঘড়ি এক নির্দেশিকা জারি করে জানানো হয়, মাঙ্কি পক্সের সংক্রমণ রুখতে বিদেশ ফেরত যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা বাধ্যতামূলক। আর সেই পরীক্ষা করতেই তৃতীয় আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া গেল।

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) জানিয়েছে, মাঙ্কি পক্স সংক্রামক রোগ। এটি মূলত প্রাণী থেকে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হয়। এর উপসর্গগুলি অনেকটা গুটিবসন্তের মতোই। সারা বিশ্বে এখন প্রায় ৬০০০ মানুষ মাঙ্কি পক্সে আক্রান্ত। আফ্রিকায় এই রোগে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। মাঙ্কিপক্সে সব থেকে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন ইউরোপ এবং আফ্রিকার বাসিন্দারা। মাঙ্কি পক্সের ৮০ শতাংশ সংক্রমণের ঘটনা ইউরোপের। তবে হু জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত গোষ্ঠী সংক্রমণের কোনও লক্ষণ দেখা যায়নি।

     

  • Nitish Kumar: বদলাল পোস্টারের ভাষা, প্রকট নীতীশের কোন সুপ্ত বাসনা?  

    Nitish Kumar: বদলাল পোস্টারের ভাষা, প্রকট নীতীশের কোন সুপ্ত বাসনা?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Poll 2024)। সলতে পাকানোর কাজ শুরু করে দিয়েছেন বিরোধীরা। ওই নির্বাচনেও বিজেপির (BJP) তুরুপের তাস হতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁকে মাত দিতে উঠে পড়ে লেগেছেন বিরোধীরা। সম্প্রতি সামনে এসেছে বেশ কিছু পোস্টার। যে পোস্টারগুলিতে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছে বিহারের (Bihar) মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারকে (Nitish Kumar)।

    সম্প্রতি বিজেপি সঙ্গ ছেড়ে কংগ্রেস এবং আরজেডির সঙ্গে জোট গড়ে সরকার গড়েছেন নীতীশ কুমার। উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন আরজেডি নেতা লালু প্রসাদ যাদবের ছেলে তেজস্বী। তার পরেই জল্পনা ছড়ায়, ২০২৪ সালে বিজেপি বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী হবেন বলেই বিজেপি সঙ্গ ছেড়েছেন নীতীশ। এতদিন এসব জল্পনার স্তরেই ছিল। তবে সম্প্রতি কিছু পোস্টার প্রকাশ্যে এসেছে। ২০২০ সালে পোস্টারে লেখা ছিল নীতীশই সব। বিচার এবং বিকাশ, আইন এবং শৃঙ্খলা। দিন কয়েক আগে প্রকাশ্যে এসেছে রাজ্যে যা দেখা গিয়েছে, সেই দৃশ্য দেখা যাবে গোটা দেশে। নীতীশের দল জনতা দল ইউনাইটেডের এই পোস্টারের পরেই জল্পনা ছড়িয়েছে, তাহলে কি নীতীশই হচ্ছেন বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী?

    দিন দুয়েক আগেই নীতীশের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কেসিআর। দুই মুখ্যমন্ত্রীর এই বৈঠকের ভিডিও ভাইরালও হয়েছে। ওই ভিডিওর কথোপকথন থেকেও এটা স্পষ্ট হয়েছে, যে নীতিশই হতে চলেছেন বিজেপি বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী। সম্প্রতি জনতা দল ইউনাইটেডের তরফে যে নয়া স্লোগান পোস্টারে লেখা হয়েছে, সেগুলি হল, ইয়ার্কি (Jokes) নয়, বাস্তব, মনের নয়, কিন্তু কাজের, কেবল আশ্বাস নয়, কিন্তু সুশাসন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ক্ষমতায় আসার আগে বিজেপি ১৫ লক্ষ করে টাকা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিল। পোস্টারে ‘জুমলা’ শব্দ ব্যবহার করে নীতীশের দল তাকেই কটাক্ষ করছে। 

    আরও পড়ুন : বিহারে নীতীশ মন্ত্রিসভার ৭২ শতাংশ মন্ত্রীই দুর্নীতিগ্রস্ত!

    দিন কয়েক আগেও যখন বিজেপির সঙ্গে সখ্যতা ছিল নীতীশের, তখনও পোস্টারে প্রকাশ পেত রাজ্যকে নিয়ে তাঁর ভাবনাচিন্তার কথা। একটি পোস্টারে লেখা ছিল, প্রকৃতি তোমার প্রয়োজন পূরণ করবে, তোমার লোভ নয়। অন্য একটি পোস্টারে লেখা ছিল, সেবাই ধর্ম। সেই নীতীশেরই এহেন ভোল বদলে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী দিল্লি যাওয়ার প্রস্তুতি শুরু করেছেন বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Haryana: মেয়ে সিবিএসই বোর্ডে ১০০% নম্বর পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় মা, পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী

    Haryana: মেয়ে সিবিএসই বোর্ডে ১০০% নম্বর পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় মা, পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিএসই বোর্ডের (CBSE Board) দশম শ্রেণির (10th Result) পরীক্ষায় ১০০ শতাংশ নম্বর! সন্তানের এ হেন ফলে খুশির সাগরে ভাসবেন যেকোনও অভিভাবক৷ কিন্তু হরিয়ানার (Haryana) অঞ্জলি যাদবের (Anjali Yadav) বাড়িতে ধরা পড়ল সম্পূর্ণ বিপরীত ছবি৷ মেয়ের দুর্দান্ত রেজাল্টেও দুশ্চিন্তায় অঞ্জলির মা৷ কী করে মেধাবী মেয়ের উচ্চশিক্ষার খরচ যোগাবেন সেই চিন্তাতেই ঘুম উড়েছে৷ নুন আনতে পান্তা ফুরোয় যে পরিবারের, সে পরিবারে মেধাবী হওয়াও যেন এক বিলাসিতা।

    আরও পড়ুন: সিবিএসই-র দশম শ্রেণির ফল প্রকাশিত, পাশের হার ৯৪.৪০%

    অঞ্জলির বাবা চাকরি করতেন প্যারামিলিটারিতে৷ ২০১০ সালে এক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন৷ শারীরিক অক্ষমতার কারণেই ২০১৭ সালে চাকরি থেকে অবসর নেন৷ ছোট ভাই পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে৷ পরিবারে একমাত্র রোজগেরে অঞ্জলির মা। খানিকটা জমি আছে। কিন্তু তাতে প্রয়োজন মেটে না। এই পরিবারে উচ্চ শিক্ষিত হওয়া যেন এক দিবা স্বপ্ন৷ কিন্তু সেই স্বপ্নই এবার সত্যি হতে চলেছে। উচ্চ শিক্ষার জন্যে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেছিলেন অঞ্জলি। কথা রেখেছেন হরিয়ানা মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর। করে দিয়েছেন অঞ্জলির বৃত্তির ব্যবস্থা৷

    আরও পড়ুন: দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ফল প্রকাশ করল সিবিএসই, পাশের হার ৯২.৭১%     

    রবিবার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর (Manohar Lal Khattar) যখন অঞ্জলিকে ভিডিও কলে শুভেচ্ছা জানান, তখন তাঁকে অর্থিক সমস্যার বিষয়ে জানান ওই পড়ুয়া৷ মুখ্যমন্ত্রী সঙ্গে সঙ্গে তাঁর জন্য প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা বৃত্তির (Scholarship) ব্যবস্থা করে দেন৷ সেইসঙ্গে জানান, ভবিষ্যতে তাঁর পড়াশোনায় সবরকম সাহায্য করবে রাজ্য সরকার৷ বৃত্তির ঘোষণার পর যারপরনাই খুশি অঞ্জলি। বার বার ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীকে। 

    ভবিষ্যতে চিকিৎসক হতে চান অঞ্জলি। পড়তে চান দেশের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান দিল্লি এইমসে। সেই স্বপ্নই এবার উড়ান দেওয়ার পথে।  

    শিলারপুরের বাসিন্দা অঞ্জলি পড়েন ইন্ডাস ভ্যালি পাবলিক স্কুলে৷ তাঁর মা জানিয়েছেন, “অত্যন্ত পরিশ্রমী অঞ্জলি। কঠোর পরিশ্রমের কারণেই মেয়ের এই রেজাল্ট।” তিনি আরও বলেন, “আমাদের এই অর্থনৈতিক অবস্থায় মেয়ের পড়াশোনা চালিয়ে নিয়ে যাওয়া অসম্ভব ছিল। তাই মুখ্যমন্ত্রী যখন ফোন করে শুভেচ্ছে জানান, তখন আমরা আমাদের অবস্থার কথা তাঁকে জানাই। মুখ্যমন্ত্রীর এই সাহায্যের জন্যে আমরা কৃতজ্ঞ।”

  • Gautam Adani: এখন বিশ্বের তৃতীয়তম ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানি, ধারে কাছে নেই আম্বানি!

    Gautam Adani: এখন বিশ্বের তৃতীয়তম ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানি, ধারে কাছে নেই আম্বানি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারতীয় শিল্পপতি গৌতম আদানি (Gautam Adani) এখন বিশ্বের তৃতীয় ধনী ব্যক্তি। এর আগেই ভারতের ধনীদের তালিকায় সেরা হয়েছেন আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা। কিন্তু এবারে বিশ্বের ধনকুবেরদের তালিকায় তৃতীয় স্থানে উঠে আসলেন আদানি। এই প্রথম এশিয়ার কোনও ব্যক্তি বিশ্বের ধনীদের তৃতীয় নম্বরে উঠে এলেন। সম্প্রতি এই তালিকা প্রকাশ করেছে ব্লুমবার্গ। ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স (Bloomberg Billionaires Index) অনুসারে আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে এই শিরোপা দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: চলতি বছরেই এফএমসিজি বাজারে আত্মপ্রকাশ রিলায়েন্স রিটেলের, ঘোষণা মুকেশ-কন্যা ইশার

    বর্তমানে আদানির থেকেও ধনী, এমন ব্যক্তি বিশ্বে মাত্র ২ জন। একজন হলেন, আমাজন কর্তা জেফ বেজোস (Jeff Bezos)। অপরজন টেসলার মালিক ইলন মাস্ক (Elon Musk)। ফ্রান্সের বার্নার্ড আর্নোলকেও ছাপিয়ে (France’s Bernard Arnault) বিশ্বের তৃতীয় ধনী ব্যক্তির স্থানে উঠে এসেছেন আদানি। বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের জায়াগায় কখনও উঠে আসতে পারেননি মুকেশ আম্বানি ও চিনের জ্যাক মা।

    ৬০ বছরের এই ধনকুবের তাঁর কয়লা ব্যবসা থেকে শুরু করে বন্দর ব্যবসা সমস্ত ক্ষেত্রে উন্নতি করেই চলেছেন। এখানেই শেষ নয়, ভারতের বৃহত্তম বেসরকারি-ক্ষেত্রের বন্দর, বিমানবন্দর অপারেটর, সিটি-গ্যাস ডিস্ট্রিবিউটর ও কয়লা খনির মালিক আাদানি গোষ্ঠী। আবার নভেম্বরে গ্রিন এনার্জিতে ৭০ বিলিয়ন ইনভেস্ট করতে চলেছে।

    আরও পড়ুন: বিল গেটসকে টপকে বিশ্বের চতুর্থ ধনী ব্যক্তি আদানি, দশম স্থানে মুকেশ

    গৌতম আদানি সম্পদের পরিমাণ ১৩৭ বিলিয়ন ডলার। ইলন মাস্ক, যিনি প্রথম স্থানে রয়েছেন, তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২৫১ বিলিয়ন ডলার। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেফ বেজোসের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৫৩ বিলিয়ন ডলার। চতুর্থ স্থানে থাকা বার্নার্ড আর্নল্টের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৩৬ বিলিয়ন ডলার। গত মাসেই ফোরবেস রিয়্যাল টাইম থেকে জানানো হয়েছিল যে তাদের প্রকাশিত তালিকায় দেখা গিয়েছে বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে চার নম্বরে নাম রয়েছে ভারতীয় শিল্পপতি গৌতম আদানির। কিন্তু এবার জানা গেল তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • African Cheetah: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে ভারতে আসছে ৮টি আফ্রিকান চিতা

    African Cheetah: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে ভারতে আসছে ৮টি আফ্রিকান চিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আফ্রিকা (Africa) থেকে এবার চিতা (Cheetah) আসছে ভারতে। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষেই এই আয়োজন। সবকিছু ঠিক থাকলে সামনের মাসে স্বাধীনতা দিবসের আগেই আটটি চিতা ঘুরে বেড়াবে ভারতের জাতীয় উদ্যানে। দেশবাসীর কাছে এ এক বড় উপহার বলেই মনে করছেন অনেকে। মধ্যপ্রদেশের একটি বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে রাখা হবে চিতাগুলিকে। দুদেশের মধ্যে বন্যপ্রাণ আদানপ্রদান সংক্রান্ত চুক্তির ভিত্তিতেই ভারত পাচ্ছে আফ্রিকান চিতা।  

    ১৯৫২ সালে ভারতে বিলুপ্ত বলে ঘোষণা করা হয় পৃথিবীর দ্রুততম এই প্রাণীটিকে। চিতা ঘণ্টায় ৮০- ১৩০ কিলোমিটার বেগে ছুটতে পারে। এবার থেকে সেই চিতাই দেখা যাবে শেওপুরের কুনো-পালপুর ন্যাশনাল পার্কে (Kuno-Palpur National Park in Madhya Pradesh’s Sheopur district)।

    আরও পড়ুন: বিলুপ্তির ৭০ বছর পর ফের ভারতে আসতে চলেছে চিতা?

    নামিবিয়া (Namibia) থেকে আনা হচ্ছে এই চিতাগুলিকে। এরজন্যে প্রয়োজনীয় মউ সাক্ষর হয়েছে বুধবার। অগাস্ট মাসেই চারটে পুরুষ এবং চারটি মহিলা চিতাকে ভারতে আনা হবে। বন দফতরের এক পদস্থ কর্তা জানিয়েছেন, “বিষয়টি নিয়ে আলাপ আলোচনা এবং প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ কর্ম শেষ হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে সামনেই মাসেই চিতাগুলিকে দেশে দেখা যাবে। তবে সঠিক তারিখ সরকারি সূত্রে পরিষ্কার করা হয়নি।”

    আরও পড়ুন: ইবোলার পর এবার মারবার্গ ভাইরাসে কাঁপছে আফ্রিকা, মৃত ২

    পরিবেশমন্ত্রী ভুপেন্দ্র যাদব ট্যুইটে লেখেন, “স্বাধীনতার ৭৫ বছরে পৃথিবীর দ্রুততম প্রাণী ভারতে প্রবেশ করবে। ভারতের ইকোসিস্টেম, পরিবেশ আবার পুনরুজ্জীবিত হবে,”

    [tw]


    [/tw]

    চিতা আনার মূল উদ্দেশ্যই হল, ভারতে আবার চিতার বংশ গড়ে তোলা। এই মুহূর্তে কুনো জাতীয় উদ্যানে ২১টি চিতা থাকার মতো জায়গা রয়েছে। একবার তা এসে গেলে আরও বড় জায়গায় ৩৬টি চিতা থাকতে  পারবে। কুনো বন্যপ্রাণ ডিভিশনের বিপুল জায়গাকে আরও অনেক চিতার বসবাস উপযোগী করে তোলা হবে। আর এই সবটাই দেখবে ভারতের পরিবেশ মন্ত্রক।  

  • Viral Video: গায়ের ওপর গোখরো, ভয়ে মরার ভান মহিলার, তারপর যা ঘটল…

    Viral Video: গায়ের ওপর গোখরো, ভয়ে মরার ভান মহিলার, তারপর যা ঘটল…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘সাপ’ শব্দটি যেন চিরকালীন ত্রাসের সমার্থক! এই প্রাণীটিকে এড়িয়েই চলতে পছন্দ করেন সাধারণ মানুষ। আর বিষধর হলে তো কথাই নেই। আর সেই প্রাণীটিই কিনা গায়ের ওপর উঠে বসে আছে, আর চুপ করে শুয়ে রয়েছেন মহিলা! ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media)। কোথায় এমন রোমহর্ষক ঘটনা ঘটেছে তা যদিও জানা যায়নি। 

    আরও পড়ুন: মাঝ আকাশে ঘুমিয়ে পড়লেন দুই পাইলটই! এরপর যা ঘটল…

    ভিডিওটি ট্যুইটারে (Twitter) শেয়ার করেছেন আইএফএস অফিসার সুশান্ত নন্দা। লিখেছেন, “এরকম যদি হয়, আপনার প্রতিক্রিয়া কী হবে? সাপটি কিছুক্ষণ মহিলাটির গায়ে জড়িয়ে থাকলেও বেশ কিছুক্ষণ পড়ে কোনওরকম ক্ষতি না করেই সেখান থেকে চলে যায়।”  

     

    ভিডিওটিতে প্রায় ২২ হাজার ভিউ, দেড় হাজার লাইক এবং ২১০ রিটুইট রয়েছে। সাপটিও যে সে সাপ না। গোখরো (Cobra)। কিন্তু এত বড় ঘটোনাতেও মহিলা বিন্দুমাত্র বিচলিত না হয়ে নিশ্চিন্তে শুয়ে আছে। ঘটনাটি অবাক করেছে নেটিজেনদের। 

    আরও পড়ুন: ইন্টারভিউতে ডোমিনোজের আজব প্রশ্ন, ক্ষতিপূরণবাবদ দিতে হল লক্ষাধিক টাকা!  

    পরে জানা যায়, মহিলা চুপচাপ শুয়ে থাকলেও চিৎকার করে সাহায্য চেয়েছেন। কিন্তু সরীসৃপটি সে বিষয়টি টের পায়নি। কোনওভাবেই ভীত না হওয়ায় সে ওই মহিলার শরীর থেকে খানিক সময় পরেই নেমে পড়ে।

    ভিডিওতে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বহু নেট নাগরক। 

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Maharashtra: আসল শিবসেনা প্রমাণ করতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হচ্ছেন শিন্ডে?

    Maharashtra: আসল শিবসেনা প্রমাণ করতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হচ্ছেন শিন্ডে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজেদের আসল শিবসেনা (Shiv Sena) প্রমাণ করতে নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) দ্বারস্থ হতে চলেছেন মহারাষ্ট্রের (Maharasthra) মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। এদিনই নিজেদের প্রকৃত শিবসেনার তকমা আদায় করতে কমিশনের দ্বারস্থ হতে চলেছেন তিনি।

    বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গঠন নিয়ে বিরোধের জেরে অনুগত বিধায়কদের নিয়ে আসাম উড়ে যান শিবসেনার বিদ্রোহী নেতা একনাথ শিন্ডে। পরে বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে সরকার গড়েন শিন্ডে। মুখ্যমন্ত্রী হন শিন্ডে স্বয়ং। উপমুখ্যমন্ত্রী হন বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। শিন্ডের দাবি, তাঁর সঙ্গেই রয়েছেন প্রায় ৪০ জন বিধায়ক। মহারাষ্ট্র বিধানসভায় শিবসেনার সদস্য সংখ্যা ৫৬। তার সিংহভাগই রয়েছেন শিন্ডে শিবিরে। বাকিরা এখনও রয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের দলে।    

    আরও পড়ুন : বালাসাহেবের হিন্দুত্বের পথেই চলবে শিবসেনা, জানিয়ে দিলেন শিন্ডে

    সম্প্রতি উদ্ধবের গড়া এক্সিকিউটিভ কমিটি ভেঙে দিয়েছেন শিন্ডে। তিনি নিজে ন্যাশনেল এক্সিকিউটিভ কমিটির গঠন করেছেন। কমিটির মাথায় উদ্ধবকে রাখা হলেও, কমিটির প্রধান মুখপাত্র করা হয়েছে শিবসেনা বিধায়ক দীপক কেশরকরকে। নয়া গঠিত এই কমিটি সংক্রান্ত রেজলিউশন নির্বাচন কমিশনের দফতরে পেশ করতে চলেছে শিন্ডে শিবির। কেবল তাই নয়, শিন্ডে স্বয়ং দ্বিতীয় বারের জন্য বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চলেছেন। এদিকে, মহারাষ্ট্রের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সমস্যা এবং শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপির মহাবিকাশ আগাড়ি জোট সরকারের পতন সংক্রান্ত মামলার শুনানি হবে সুপ্রিম কোর্টে। বুধবার দেশের শীর্ষ আদালতের তিন বিচারপতির বেঞ্চে হবে ওই মামলার শুনানি। এই তিন বিচারপতির বেঞ্চের নেতৃত্বে রয়েছেন সিজেআই এনভি রামানা। তাঁর সঙ্গে থাকছেন বিচারপতি কৃষ্ণ মুরারি এবং হিমা কোহলি।

    আরও পড়ুন : ‘যাঁরা যেতে চাইছেন যান, নতুন শিবসেনা গড়ব’, হুঁশিয়ারি উদ্ধবের

    উদ্ধব সরকারের পতনের পরে পরেই শিন্ডে শিবির  নিজেদের দাবি করেছে তারাই আসল শিবসেনা। যদিও শিন্ডের দাবি, শিবসেনার বর্ষীয়ান নেতারাও রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর শিবিরে। শিন্ডে বলেন, সিংহভাগ মানুষ, আমি বলছি না হাজার হাজার, এঁদের মধ্যে অফিস বেয়ারার, ওয়ার্কার্স, এবং জনপ্রতিনিধি আমাদের সঙ্গে নিয়মিত সম্পর্ক রেখে চলেছেন। নয়া রাজ্য সরকারের ওপর তাঁদের বিশ্বাসও রয়েছে। কারণ আমরা বালাসাহেবের আদর্শ মেনেই চলছি। শিবসেনা বিজেপি মেলবন্ধনও ঘটিয়েছি আমরাই।

  • Tiger Death: চলতি বছরে ২৭টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে, দেশে সর্বাধিক 

    Tiger Death: চলতি বছরে ২৭টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে, দেশে সর্বাধিক 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের মধ্যে সব থেকে বেশি বাঘ (Tiger) দেখতে পাওয়া যায় মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh)। কিন্তু সেই রাজ্যেই এখন বাঘ মৃত্যুর ঘটনা দেশের মধ্যে সর্বাধিক। এমনটাই জানাচ্ছে ন্যাশনাল টাইগার কনজারভেশন অথরিটির (NTCA) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য। 

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে ভারতে আসছে ৮টি আফ্রিকান চিতা

    তথ্যে বলা হয়েছে, বছরের শুরু থেকে ১৫ জুলাই অবধি গোটা দেশে ৭৪ টি বাঘ প্রাণ হারিয়েছে। এর মধ্যে শুধুমাত্র মধ্যপ্রদেশে মারা গিয়েছে ২৭টি বাঘ। যা এইসময়ে দেশের মধ্যে সর্বাধিক। এর পরেই রয়েছে মহারাষ্ট্র। মহারাষ্ট্রে বাঘ মৃত্যুর সংখ্যা ১৫। তৃতীয় স্থানে রয়েছে কর্ণাটক। সেখানে ১১টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে। আসামে ৫, কেরল এবং রাজস্থানে ৪টি করে, উত্তরপ্রদেশে ৩টি, অন্ধ্রপ্রদেশের ২টি, বিহার, ওড়িশা, ছত্রিশগড়ে ১টি করে বাঘের মৃত্যু হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ১১টির মধ্যে সাতটি পুরনিগম বিজেপির! মধ্যপ্রদেশে প্রথম জয় আপের

    বাঘ মৃত্যুর কারণ কী?

    আধিকারিকদের মতে, বয়সজনিত কারণে, নিজেদের মধ্যে লড়াইয়ের কারণে, রোগ, চোরা শিকারিদের হাতে, বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে বাঘের মৃত্যু হয়। 

    ২০১৮ সালে মধ্যপ্রদেশ ‘টাইগার স্টেট’ – এর তকমা ফিরে পায়। অল ইন্ডিয়া টাইগার এস্টিমেশন রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৮ সালে মধ্যপ্রদেশে ৫২৬টি বাঘের বাস ছিল। যা দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। সে রাজ্যে চারটি ব্যাঘ্র প্রকল্প রয়েছে। কানহা, বান্ধবগড়, পেঞ্চ, সাতপুরা, পান্না এবং সঞ্জয় দুবরি। 

    ২৭টি বাঘের মধ্যে ৯টি পুরুষ বাঘ এবং ৮টি মহিলা বাঘ ছিল। বাকিদের বিষয়ে কোনও তথ্য দেওয়া নেই। এদের মধ্যে কিছু বাঘ শাবকেরও মৃত্যু হয়েছে। 

    বন দফতরের এক আধিকারিক বলেন, “এই রাজ্যে সবচেয়ে বেশি বাঘের মৃত্যু হয়েছে তার কারণ এই রাজ্যে বাঘের সংখ্যাও সবচেয়ে বেশি।” 

    আরটিআই কর্মী অজয় দুবে বলেন, “পান্নায় ১০ বছর আগেও বাঘের দেখা মিলত না। এনটিসিএ রাজ্যকে ব্যাঘ্র প্রকল্প গড়ে তোলার নির্দেশ দেয়। তারপরে চোরা শিকারিদের হাত থেকে বাঘগুলিকে রক্ষা করা খানিকটা হলেও সম্ভব হয়েছে।”  

     

     

     

  • PT Usha: সাংসদ হিসেবে শপথ নিলেন ট্র্যাক কুইন, ঊষাকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    PT Usha: সাংসদ হিসেবে শপথ নিলেন ট্র্যাক কুইন, ঊষাকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাথলেটিক ট্র্যাক থেকে সংসদ ভবনে। বিজেপির রাজ্যসভায় সদস্য (Rajya Sabha MP) হিসেবে শপথ নিলেন পিটি ঊষা (PT Usha)। সংসদ ভবনে তাঁকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। প্রধানমন্ত্রী এক ট্যুইট বার্তায় ঊষাকে তাঁর নতুন ভূমিকায় স্বাগতও জানান। বুধবার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হিন্দিতে শপথ নেন কেরলের মেয়ে ঊষা। প্রসঙ্গত, গত ৬ জুলাই বিজেপির সরকারের তরফে তাঁকে সংসদের উচ্চকক্ষে মনোনীত করা হয়। পিটি ঊষা ছাড়াও এই তালিকায় ছিলেন সঙ্গীত কম্পোসার ইলায়ারাজা, সমাজসেবী বীরেন্দ্র হেগগড়ে এবং চলচ্চিত্র পরিচালক কে.ভি. বিজয়েন্দ্র প্রসাদ। 

    [tw]


    [/tw]

    গত সোমবার রাজধানী দিল্লি পৌঁছে গিয়েছিলেন পিটি ঊষা ৷ মঙ্গলবার দেখা করেন বিজেপি-র জাতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডার (Jagat Prakash Nadda) সঙ্গে ৷ নাড্ডাও তাঁকে অভিনন্দন জানান। নাড্ডা বলেন, তাঁর মতো প্রতিভার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি খুশি।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, ভারতের সর্বকালের সেরা ক্রীড়াবিদদের মধ্যে অন্যতম পিটি উষা ৷ কেরলের কোঝিকোড় জেলার এক গ্রামে তাঁর জন্ম ৷ লক্ষ লক্ষ ভারতীয় মেয়ের কাছে পিটি ঊষা আদতে একটি আদর্শ ও অনুপ্রেরণার নাম ৷ অনুরাগী মহলে ‘পায়োলি এক্সপ্রেস’ (Payyoli Express) এবং ‘কুইন অফ ইন্ডিয়ান ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড’ (Queen of Indian Track and Field) নামেও তিনি জনপ্রিয় ৷ ১৯৮৪ সালের অলিম্পিক্সে ভারতের জন্য পদক জিততে না পারলেও গোটা বিশ্বের নজর কাড়েন ঊষা ৷ সেবার ৪০০ মিটারের দৌড় প্রতিযোগিতায় চতুর্থ স্থানে লড়াই শেষ করেন তিনি ৷ 

    আরও পড়ুন: মেয়েকে নিয়ে ইডি দফতরে সোনিয়া, কংগ্রেসের প্রতিবাদে উত্তাল দিল্লি, প্রশ্নবাণে জর্জরিত নেত্রী

    উল্লেখ্য, এর আগে গত সোমবার ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন সদস্য তথা রাজনীতিক হরভজন সিং, লালুপ্রসাদ যাদবের মেয়ে মিসা ভারতী এবং বিসিসিআই-এর সহসভাপতি রাজীব শুক্লা-সহ প্রায় ২৫ জন রাজ্যসভার সাংসদ হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন৷

LinkedIn
Share