Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Karti Chidambaram: ঘুষ নিয়ে চিনা নাগরিকদের ভিসা! সিবিআই দফতরে কার্তি চিদম্বরম

    Karti Chidambaram: ঘুষ নিয়ে চিনা নাগরিকদের ভিসা! সিবিআই দফতরে কার্তি চিদম্বরম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেআইনি ভিসা মামলায় বিপাকে কংগ্রেস নেতা পি চিদম্বরমের (P Chidambaram) ছেলে তথা তামিলনাড়ুর সাংসদ কার্তি চিদম্বরম (Karti Chidambaram)। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে কার্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে সিবিআই। টাকার বিনিময়ে চিনা নাগরিকদের ভিসা দেওয়ার অভিযোগে কার্তিকে তলব করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এদিন সকালে জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হওয়ার জন্য সিবিআই সদর দফতরে ঢোকার সময় কার্তি বলেন, ‘‘আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা প্রতিটি মামলাই ভুয়ো। তার মধ্যে এটি সবচেয়ে ভুয়ো।’’

    সিবিআই সূত্রের খবর, চিদম্বরম এবং তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে ২০১০ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে বিদেশে আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযোগ, চিদম্বরম কেন্দ্রীয় মন্ত্রী থাকাকালীন ২০১১ সালে পঞ্জাবে বেদান্ত গোষ্ঠীর একটি প্রকল্পে কাজের জন্য ২৬৩ জন চিনা নাগরিককে টাকার বিনিময়ে ভিসা দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন তাঁর ছেলে কার্তি।

    এই অভিযোগের জেরে গত সপ্তাহে দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই ও তামিলনাড়ুতে চিদম্বরমের বাড়ি ও কার্যালয়ে জোরদার তল্লাশি চালিয়েছে সিবিআই (CBI)। শুধু তাই নয়, কার্তির ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং সহযোগী এস ভাস্করমণকে ইতিমধ্যেই এই মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে। সূত্রের দাবি, ভাস্করমণকে জেরা করে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই কার্তিকে তলব করা হয়েছে। তাঁর বয়ান রেকর্ড করা হতে পারে।

    যদিও কংগ্রেস (Congress) সাংসদের সাফ কথা, এই ধরনের কোনও ঘটনার সঙ্গে তিনি জড়িত নন। এদিন সিবিআই দফতরে হাজিরা দেওয়ার সময় তিনি স্পষ্ট বলে দেন, “আমি জীবনে একজন চিনা নাগরিককেও ভিসা পাইয়ে দিতে সাহায্য করিনি।” কার্তির অভিযোগ, শুধুমাত্র রাজনৈতিক দিক থেকে বিরোধী বলেই কেন্দ্র সরকার তাঁকে ইচ্ছাকৃতভাবে হেনস্তা করছে।

    আরও পড়ুন: গমের পর চিনি রফতানিতে রাশ টানল সরকার

    প্রসঙ্গত, এর আগে আইএনএক্স মিডিয়া দুর্নীতি মামলায় নাম জড়িয়েছিল প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থ ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চিদম্বরমের। ২০১৯ সালে তাঁকে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। পরে জামিনে ছাড়া পান তিনি। তার আগে ২০১৭ সালে সিবিআই ওই মামলায় কার্তিকেও গ্রেফতার করেছিল।

  • Yasin Malik: কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা ইয়াসিন মালিকের যাবজ্জীবন, কী কী অভিযোগ ছিল?

    Yasin Malik: কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা ইয়াসিন মালিকের যাবজ্জীবন, কী কী অভিযোগ ছিল?

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরের (Kashmir) বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা ইয়াসিন মালিককে (Yasin Malik) যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল আদালত। এনআইএ-র (NIA) বিশেষ আদালতের তরফে তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের (Life term) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর সঙ্গে ১০ লক্ষ টাকা জরিমানারও নির্দেশ দিয়েছে আদালত। 

    রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার (Act of war) অভিযোগ এনে ইয়াসিন মালিকের ফাঁসির দাবি করেছিল এনআইএ। ফাঁসি না হলেও ওই অভিযোগে ন্যূনতম শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। বুধবার প্রাক্তন জেকেএলএফ (JKLF) নেতা ইয়াসিন মালিক আদালতে বলেন, ‘কাশ্মীরে বুরহান ওয়ানির হত্যার ৩০ মিনিটের মধ্যে আমাকে গ্রেফতার করা হয়। অটল বিহারী বাজপেয়ী আমাকে পাসপোর্ট দিয়েছিলেন। তার জোরেই আমি যে কোনও মন্তব্য করতে পারি। আমি কোনও ক্রিমিনাল নই।’ 

    আরও পড়ুন: জঙ্গি কার্যকলাপে আর্থিক মদত, দোষী সাব্যস্ত ইয়াসিন মালিক

    ইয়াসিন মালিকের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ ছিল, সেই তালিকায় রয়েছে– কাশ্মীরি পণ্ডিতদের উপত্যকা থেকে বিতাড়ন। ভারতীয় বায়ুসেনার কয়েকজন অফিসারকে হত্য়া। উপত্যকায় জঙ্গি কার্যকালপে মদত। জঙ্গিদের আর্থিক মদত। হুরিয়ত কন্ফারেন্স, হিজবুল মুজাহিদিন, দুক্তার-ই-মিল্লাত এর মতো সংগঠন উপত্যকায় জঙ্গি কার্যকলাপের জন্য টাকা তুলেছিল। তার সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল ইয়াসিনের।

    এনআইএ-র দাবি, হুরিয়ত (Hurriyat) নেতাদের সঙ্গে মালিক তৈরি করেছিল জয়েন্ট রেজিস্টান্স নামে একটি সংগঠন। তারাই কাশ্মীরে বন‍্‍ধ, প্রতিবাদ সভা, রাস্তা রোখার মতো কার্যকলাপ করত। নিয়ন্ত্রণ রেখায় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা তোলার অভিযোগ উঠেছে ইয়াসিনের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, ওই টাকা ইয়াসিন বিলি করত পাথর নিক্ষেপকারীদের মধ্যে। এনআইএর চার্জশিটে নাম রাখা হয়েছে লস্কর-ই-তৈবার প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ সইদ ও হিজবুল মুজাহিদিন প্রধান সৈয়দ সালাউদ্দিন। 

    আরও পড়ুন: “কাশ্মীরে নাশকতা কার্যকলাপে জড়িত”, আদালতে স্বীকারোক্তি ইয়াসিন মালিকের

    আদালতে ইয়াসিন মালিক দাবি করেন, ১৯৮৪ সালের পর অস্ত্র ছেড়ে দিয়েছেন তিনি। তার পর থেকে তিনি অহিংস রাজনীতির পথেই রয়েছেন। দেশের ৭ প্রধানমন্ত্রীর সময়ে তিনি রাজনীতি করেছেন। তিনি জানান, ১৯৯৪ সালে অস্ত্রত্যাগের পর থেকে মহাত্মা গান্ধীর নীতি মেনে, তাঁর আদর্শ অনুসরণ করেই এগিয়েছেন তিনি। তাঁর বক্তব্য, “কাশ্মীরে অহিংস রাজনীতিরই অংশ আমি। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা প্রমাণ করুক কোনও হিংসার বা জঙ্গি কার্যকলাপের সঙ্গে আমি জড়িত কিনা! রাজনীতি থেকে অবসর নেব, মৃত্যুদণ্ডও মাথা পেতে নেব।”

    এদিকে ইয়াসিন মালিককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়ার পরে কাশ্মীরে বিশেষভাবে সতর্ক রয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী। কোথাও যাতে অশান্তির বাতাবরণ তৈরি না হয় সেকারণে যাবতীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে উপত্যকায়।  ইতিমধ্য়েই কাশ্মীরের কিছু এলাকায় বিক্ষোভ দানা বাঁধতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অন্যদিকে সূত্রের খবর, অশান্তির আশঙ্কায় জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রীনগরে ইন্টারনেট সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। 

     

  • Udaipur Killing: উদয়পুর হত্যাকাণ্ডে দাওয়াত-ই-ইসলামির যোগ! জানুন কী এই সংগঠন

    Udaipur Killing: উদয়পুর হত্যাকাণ্ডে দাওয়াত-ই-ইসলামির যোগ! জানুন কী এই সংগঠন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজস্থানের উদয়পুরে (Udaipur Case) ঘটে যাওয়া ভয়ঙ্কর হত্যাকাণ্ড নিয়ে আলোড়ন পড়েছে গোটা দেশ জুড়ে। রাজস্থান পুলিশের পাশাপাশি উদয়পুর হত্যাকান্ড নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA)। মঙ্গলবার দুপুরে উদয়পুর শহরের ধানমান্ডি এলাকায় দোকানে ঢোকে কুপিয়ে খুন করা হয় কানহাইয়া লাল তেলিকে ৷ গোটা ঘটনা মোবাইল ক্যামেরায় বন্দি করে তা সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া হয় ৷ বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য বিজেপি থেকে সাসপেন্ড হওয়া নেত্রী নূপুর শর্মার সমর্থনে সামাজিক মাধ্যমে একটি লেখা পোস্ট করেছিলেন কানহাইয়া ৷ এই খুনের দায়ে ধৃত মহম্মদ গাউসের সঙ্গে যোগ ছিল পাকিস্তানের চরমপন্থী সংগঠন দাওয়াত-ই-ইসলামের। 

    ১৯৮১ সালে পাকিস্তানের করাচিতে দাওয়াত-ই-ইসলামির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মওলানা ইলিয়াস আত্তারি। সুন্নি মুসলিমদের এই সংগঠন নিজেদের নবী মহম্মদের বাণী প্রচারকারী একটি অলাভজনক সংস্থা বলে দাবি করে। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ১৯৪টি দেশে এই সংগঠন ছড়িয়ে পড়েছে। এই সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা নিজেদের নামের সঙ্গে আত্তারি যোগ করেন। উদয়পুর হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত মহম্মদ রিয়াজও তার নামের সঙ্গে আত্তারি ব্যবহার করেন।

    আরও পড়ুন: উদয়পুর হত্যাকাণ্ডে খুনিদের আইসিস যোগ! জড়িত নয় পাকিস্তান, জানাল পাক বিদেশমন্ত্রক

    ১৯৮৯ সালে পাকিস্তান থেকে এই সংগঠনের প্রতিনিধি দল ভারতে প্রবেশ করে। আলোচনার মাধ্যমে ভারতে এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রথমে মুম্বই ও দিল্লিতে এই সংগঠনের দফতর ছিল। সংগঠনের শীর্ষ নেতা সৈয়দ আরিফ আলি আত্তারি ভারতে প্রভাব বিস্তারের জন্য চেষ্টা করছে। দাওয়াত-ই- ইসলামির মতাদর্শ প্রচারের জন্য একটি টেলিভিশন চ্যানেল রয়েছে। মাদানি নামের এই টেলিভিশন চ্যানেলে উর্দুর পাশাপাশি ইংরেজি ও বাংলাতে অনুষ্ঠান প্রচার করে। নবীর জন্মদিনে এই সংগঠনটি মুসলিম প্রধান অঞ্চলে মিছিল বের করে।

    গত তিন দশকে দাওয়াত-ই-ইসালামির বিরুদ্ধে ধর্মান্তকরণের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। এই সংগঠন শরিয়া প্রচারের জন্য ৩২টি ইসলামিক কোর্স চালু করেছে। এই কোর্সগুলো অনলাইনেও করা যায়। অভিযোগ, এই কোর্সের মাধ্যমে দাওয়াত-ই-ইসলামি ধর্মান্তরিত করার বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়। কট্টর মুসলিম তৈরি করার প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়। উদয়পুর হত্যাকাণ্ডের দুই অভিযুক্ত এই সংগঠনের উগ্র প্রচারক ছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখছে তদন্তকারী আধিকারিকরা। খুনের পর দুই অভিযুক্ত আজমির শরিফ যাচ্ছিল বলে সন্ত্রাস দমন শাখার পুলিশ জানিয়েছে।

  • Shaadi.com: বিয়ের বাজারে সবথেকে বেশি চাহিদা কোন পাত্রের জানেন? জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    Shaadi.com: বিয়ের বাজারে সবথেকে বেশি চাহিদা কোন পাত্রের জানেন? জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএএস, আইপিএস নয়, শাদি ডট কমে (Shaadi.com) সবথেকে বেশি ব্যবহৃত ‘কি ওয়ার্ড’ কী জানেন? স্টার্টআপ ফাউন্ডার। নতুন ব্যবসা শুরু করেছেন এমন মানুষদেরই নাকি এখন বিয়ের বাজারে দর সবথেকে বেশি। সম্প্রতি এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর (Rajeev Chandrasekhar)। 

    ডিজিটাল ইডিয়া সপ্তাহের এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি জানান, খুব বিশ্বস্ত মাধ্যম থেকে তিনি জানতে পেরেছেন শাদি ডট কমে সবথেকে বেশি স্টার্টআপ ব্যবসায়ী পাত্রদের খোঁজ চালানো হয়েছে। তিনি বলেন, “খুব বিশ্বস্ত এক জায়গা থেকে জানতে পেরেছি শাদি ডট কমে আইপিএস, আইএএস, টাটা-বিড়লায় চাকুরে নয়, খোঁজা হচ্ছে স্টার্টআপ কোম্পানির মালিকদের (Startup Founder)।”

    আরও পড়ুন: বিশ্ব-বাজারের পণ্য তৈরির ভিত্তিভূমি হোক ভারত, আহ্বান মোদির

    যদিও মন্ত্রী মজা করেছেন না, সত্যিই এই কথা বলেছেন তা জানা যায়নি।

    [tw]


     [/tw]

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Prime Minister Narendra Modi ) গুজরাটের গান্ধীনগরে ডিজিটাল ইন্ডিয়া সপ্তাহ ২০২২ (Digital India Week 2022)- এর সূচনা করেছেন। এর মূল ভাবনা ভারতের কারিগরি কৌশলকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরা। এই অনুষ্ঠানে তিনি আরও বিভিন্ন ডিজিটাল উদ্যোগের সূচনা করেন। প্রযুক্তির সহজ লভ্যতা ও সহজে পরিষেবা প্রদান করে জীবনযাত্রার মান সহজ করতে এবং স্টার্টআপগুলিকে উৎসাহ দিতে এই উদ্যোগগুলি চালু করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্রভাই প্যাটেল, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং শ্রী রাজীব চন্দ্রশেখর। এছাড়া, রাজ্যের বিভিন্ন মন্ত্রীরা, স্টার্টআপ সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের প্রতিনিধিরাও অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

    আরও পড়ুন: ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত, গান্ধীনগরে জানালেন মোদি

    কিছুদিন আগেই ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এবং মন্ত্রী পল স্কালির সঙ্গে বৈঠক করেন রাজীব চন্দ্রশেখর। এই সাক্ষাৎ পর্বে মূলত নতুন ভারতের স্টার্টআপস এবং ব্যবাসায়িক উদ্যোগে নতুন নতুন যে ভাবনা-চিন্তার আমদানি হয়েছে এবং তার জেরে যে সাফল্য এসেছে সে বিষয়ে কথা হয়। এছাড়াও স্টার্টআপ-এর এই যুগে কীভাবে প্রযুক্তি একটা নির্ভরযোগ্য ও দিশা বদলে দেওয়ার হাতিয়ার হিসাবে কাজ করছে তাও তুলে ধরা হয় এই আলোচনায়।     

     

  • Professor: করোনাকালে ক্লাস হয়নি, বিবেকের তাড়নায় মাইনে ফেরালেন অধ্যাপক

    Professor: করোনাকালে ক্লাস হয়নি, বিবেকের তাড়নায় মাইনে ফেরালেন অধ্যাপক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তেত্রিশ মাস না পড়ানোর যন্ত্রণা! বেতনের (Salary) ২৪ লাখ ফেরালেন অধ্যাপক (Professor)। বললেন, যে পরিশ্রম করিনি, তার পারিশ্রমিক নেব কেন?

    করোনা (Corona) অতিমারিতে দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়। যার জেরে বন্ধ ছিল শিক্ষাদান পর্ব। কোথাও কোথাও হাতে গোণা কিছু দিনের জন্য অনলাইনে ক্লাস হয়েছে ঠিকই, তবে তা নাম-কা-ওয়াস্তে। কোথাও স্মার্ট ফোনের অভাবে ক্লাস করতে পারেনি পড়ুয়া, কোথাও আবার অনলাইনে ক্লাস করাতে অনীহা খোদ শিক্ষকেরই! ক্লাস না হওয়ায় পড়ুয়াদের ক্ষতি হয়েছে ব্যাপক। অথচ নিয়মিত মাইনে পেয়েছেন শিক্ষকরা। হ্যাঁ, অবসর যাপন করেই!

    আরও পড়ুন : পিতা-কন্যার যুগলবন্দী! ভারতীয় বায়ুসেনায় একসঙ্গে যুদ্ধবিমান চালিয়ে গড়ে তুললেন ইতিহাস

     ডক্টর লালন কুমার। বিহারের মুজফফরপুরের নীতিশ্বর কলেজের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর। বিবেকের তাড়নায় কলেজের রেজিস্ট্রারের হাতে তুলে দিয়েছেন নিজের ২ বছর ৯ মাসের বেতন বাবদ পাওয়া প্রায় ২৪ লাখ টাকা। ওই অধ্যাপক বলেন, দু বছর ন মাস ধরে আমি ক্লাস করিনি। পড়ুয়াদের ক্লাস নিইনি। তাই বেতন নিতে পারব না। সেইজন্যই কলেজকে ফিরিয়ে দিয়েছি বেতন বাবদ পাওয়া ২৩ লক্ষ ৮২ হাজার টাকা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ওই শিক্ষকের গল্প এখন ফিরছে লোকের মুখে মুখে।

    আরও পড়ুন : ইনি ৬ লাখের গাড়ি কিনলেন ১০ টাকার কয়েনে! কারণ জানলে চমকে উঠবেন

    কাজ না করেই যেখানে মাইনে তোলা অভ্যাসে পরিণত হয়েছে একশ্রেণির শিক্ষকের, সেখানে এই শিক্ষকের বিবেকের তাড়না দেখে অভিভূত নেটিজেনরা। তাঁরা বলছেন, বর্তমান সমাজে এমন ঘটনা বিরলতম। জানা গিয়েছে, ওই শিক্ষক যখন কলেজের রেজিস্ট্রারকে টাকা ফেরত দিতে গিয়েছেন, তখন তিনি প্রথমে রাজি হননি চেক নিতে। শেষমেশ অধ্যাপকের জোরাজুরিতে চেক নেন তিনি। 

    কলেজের বিরুদ্ধেও একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন ওই অধ্যাপক। বলেন, কলেজে নিয়োগের পর থেকে এখানে পড়াশোনার পরিবেশ আমি দেখিনি। হিন্দি বিভাগে পড়ুয়ার সংখ্যা ১১০০। অথচ তাদের উপস্থিতি শূন্য। করোনা অতিমারির সময় অনলাইন ক্লাস চালু হলেও, পড়ুয়ারা তাতে অংশ নেয়নি। বিষয়টি তিনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও কলেজ প্রশাসনকেও জানিয়েছিলেন।

    শাস্ত্রে বলে, বিদ্যা বিনয়ং দদাতি। সেই বিনয়ের বেনজির দৃষ্টান্ত গড়লেন বিহারের লালন কুমার! মাস্টারমশাই হয়ে বেতের আঘাত করলেন সমাজের বিবেকে! 

  • Amit Shah: উপত্যকা সন্ত্রাসমুক্ত করুন, পুলিশ-সেনা কাজ করুক একসঙ্গে, নির্দেশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

    Amit Shah: উপত্যকা সন্ত্রাসমুক্ত করুন, পুলিশ-সেনা কাজ করুক একসঙ্গে, নির্দেশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  সন্ত্রাস দমনে সেনাকে আরও কঠোর মনোভাব নেওয়ার কথা বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। উপত্যকার শান্ত পরিবেশকে যারা নষ্ট করছে তাদের যে কোনও মূল্যে শেষ করে দেওয়ার নির্দেশ দিলেন অমিত। জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) নিরাপত্তা নিয়ে মঙ্গলবার তিনটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করেন তিনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ওই বৈঠকে ছিলেন লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব অজয় ভাল্লা, কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল। এছাড়াও বিভিন্ন গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।  সন্ত্রাসবাদী এবং যারা তাদের আশ্রয় দেয় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, “যারা সন্ত্রাসবাদীদের আর্থিক বা অন্য কোনও ধরনের সহায়তা দেয় তাদের কঠোরভাবে দমন করতে হবে।” এর জন্য সেনাকে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন তিনি। অমিত শাহ বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরে শান্তি ও সমৃদ্ধি আনার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) লক্ষ্য পূরণ করতে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। নিরাপত্তা গ্রিড শক্তিশালী করতে হবে, যাতে সীমান্তের ওপার থেকে একজন সন্ত্রাসবাদীও অনুপ্রবেশ করতে না পারে এবং যারা রাজ্যে সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে তাদের দমন করা যায়।”

    আসন্ন অমরনাথ যাত্রা নিয়েও এদিন আলোচনা  করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি জানান, নিরাপত্তার ক্ষেত্রে একাধিক ঝুঁকি সত্ত্বেও অমরনাথ যাত্রা সুষ্ঠভাবে পরিচালনা করতে তৎপর মোদি সরকার। জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিলের পর এই প্রথম অমরনাথ যাত্রায় যাবেন তীর্থযাত্রীরা (Amarnath pilgrimage)। তাই তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন কেন্দ্র। অমরনাথ যাত্রায় যাওয়া তীর্থযাত্রীদের প্রত্যেকের জন্য ৫ লক্ষ টাকার বীমা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। একইসঙ্গে তীর্থযাত্রীদের দেওয়া হবে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি আইডেন্টিফিকেশন (RFID) ট্যাগ। এর আগে শুধুমাত্র যানবাহনেই এই ধরনের ট্যাগ লাগানো হতো।

    আগামী ৩০ জুন থেকে শুরু হতে যাওয়া অমরনাথ যাত্রা নিয়ে জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যসচিব অরবিন্দ মেহতার সঙ্গে মঙ্গলবার বৈঠক করেন  অমিত। এদিন তিনটি উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠকের মধ্যে দু’টি ছিল অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে। তৃতীয় বৈঠকে জম্মু ও কাশ্মীরের সামগ্রিক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। গত কয়েক মাসে জম্মু কাশ্মীরের অমুসলিম নাগরিকদের পাশাপাশি ভিনরাজ্যের অনেককেও নিশানা করেছে জঙ্গিরা। সেই বিষয়টি নিয়েও এদিনের বৈঠকে আলোচনা করেছেন শাহ।

    [tw]


    [/tw]

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই প্রথম প্রত্যেক অমরনাথ যাত্রীকে একটি RIFD কার্ড দেওয়া হবে। প্রত্যেকের ৫ লক্ষ টাকার বীমা করা হবে। জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যসচিব বলেছেন, অমরনাথ যাত্রা পথে তাঁবু, ওয়াইফাই হটস্পট এবং যথাযথ আলোর ব্যবস্থা থাকবে। এরই পাশাপাশি অনলাইনে বাবা বরফানির দর্শন,পবিত্র অমরনাথ গুহায় আরতির সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। বেস ক্যাম্পে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের মতে, যেভাবে অমিত শাহ অমরনাথ তীর্থযাত্রীদের জন্য নিরাপত্তা এবং প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধার বন্দোবস্ত করতে উদ্যোগী হয়েছেন তাতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। অমরনাথ যাত্রায় তীর্থযাত্রীদের সব ধরনের সুযোগ সুবিধার বন্দোবস্ত করাটা মোদি সরকার অগ্রাধিকারের তালিকায় রেখেছে বলে আগেই জানিয়েছিলেন শাহ। তিনি নিজেও নিয়মিতভাবে জম্মু ও কাশ্মীরের নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করছেন। 

    করোনার জেরে দু’বছর অমরনাথ যাত্রা বন্ধ ছিল। সেই কারণেই এবার অমরনাথ যাত্রায় তীর্থযাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তীর্থযাত্রীদের একদল পহেলগাঁও ও আর এক দল বালতাল হয়ে অমরনাথ যাবে। অমরনাথ যাত্রা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে ১২ হাজার আধাসামরিক বাহিনীর পাশাপাশি কয়েকহাজার জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।জম্মু কাশ্মীরের পৃথক রাজ্যের মর্যাদা তুলে নেওয়ার পর এবারই প্রথম অমরনাথ যাত্রা শুরু হতে চলেছে। সাম্প্রতিক সময়ে উপত্যকার বেশ কয়েকটি জায়গায় হামলা চালিয়েছে জঙ্গিরা। এর মধ্যে এক কাশ্মীরী পণ্ডিতকে গুলি করে হত্যার ঘটনাও রয়েছে। এবার তাই সব দিক থেকেই বাড়তি সতর্কতা নিয়েছে কেন্দ্র।

     

  • PPE kit row: সিসোদিয়া-বিশ্বশর্মা সংঘাত, মণীশের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা হিমন্তের

    PPE kit row: সিসোদিয়া-বিশ্বশর্মা সংঘাত, মণীশের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা হিমন্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাবধান করেছিলেন আগেই। এবার পিপিই কিট (PPE kit row ) ইস্যুতে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধ্ব মানহানির মামলা করলেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী। দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়ার (Manish Sisodia) বিরুদ্ধে মানহানির মামলা (Defamation Case) করলেন আসামের  মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। ২০২০ সালে করোনাকালে আসামের তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিমন্ত, তাঁর স্ত্রী ও ছেলের ব্যবসায়িক অংশীদারিত্ব আছে, এমন সংস্থাকে পিপিই কিটের বরাত পাইয়ে দিয়েছিলেন, এমনই ভয়ঙ্কর অভিযোগ করেছিলেন মণীশ সিসোদিয়া। 

    আরও পড়ুন: জল সামান্য কমলেও, এখনও বন্যার কবলে ২১ লক্ষ আসামবাসী, মৃত ১৩৪

    এই অভিযোগকে মিথ্যে বলে উড়িয়ে দিয়েছেন আসামের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। এর আগেই মণীশ সিসোদিয়ার বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা করেছেন হিমন্ত বিশ্বশর্মার স্ত্রী রিনিকি ভুঁইয়া শর্মা। 

    আরও পড়ুন: মুসলমানরা আগে হিন্দু ছিলেন! আরএসএসের অনুষ্ঠানে দাবি হিমন্ত বিশ্বশর্মার

    এক সংবাদমাধ্যমের ধারাবাহিক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, তৎকালীন স্বাস্থ্য মন্ত্রী  হিমন্ত বিশ্বশর্মা ওই সংস্থাকে বাজারের চলতি দামের অনেক বেশি টাকায় পিপিই কিট এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার সরবরাহের বরাত পাইয়ে দিয়েছিলেন। সঠিক টেন্ডার প্রক্রিয়াও অনুসরণ করা হয়নি। 

    আপ নেতা তথা দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী সেই সময় দাবি করেছিলেন, আসাম সরকার  একটি সংস্থা থেকে ৬০০ টাকায় পিপিই কিট কিনছিল। কিন্তু হিন্ত বিশ্বশর্মার স্ত্রী এবং ছেলের ব্যবসায়িক অংশীদারদের মালিকানাধীন কোম্পানিগুলিকে প্রতিটি পিপিই  কিটের জন্য ৯৯০ টাকা দেওয়া হয়। সিসোদিয়া অভিযোগ করেন, “বিজেপির রাজনীতিবিদরা দুর্নীতি নিয়ে অনেক কথা বলেন, কিন্তু আমি তাদের জিজ্ঞাসা করতে চাই যে তারা এই পিপিই কিট মামলায় তাঁরা হিমন্ত বিশ্বশর্মার দুর্নীতি খতিয়ে দেখবেন কি?”   

    এই অভিযোগের পরপরই সিসোদিয়ার বিরুদ্ধে ফুঁসে ওঠেন হিমন্ত। হিমন্তের দাবি, ওই সংস্থা পিপিই কিটগুলি দান করেছিল, একটি টাকাও নেয়নি। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, “গোটা দেশ যখন মহামারীর কবলে, পিপিই কিটের ব্যাপক অভাব দেখা দেয়, আমার স্ত্রী সেই সময় সাহস করে এগিয়ে এসেছিলেন এবং মানুষের জীবন বাঁচানোর তাগিদে আসাম সরকারকে প্রায় ১৫০০ কিট বিনামূল্যে দান করেছিলেন।”

    সম্প্রতি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট আপ নেতা সত্যেন্দ্র জৈনকে গ্রেফতার করেছে। আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তির মামলায় জৈনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। 

     

     

     

  • Indian Air Force: ভারতীয় যুদ্ধবিমানকে মাঝ আকাশে জ্বালানি দিল আমিরশাহীর রিফুয়েলার

    Indian Air Force: ভারতীয় যুদ্ধবিমানকে মাঝ আকাশে জ্বালানি দিল আমিরশাহীর রিফুয়েলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত(India) ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর (United Arab Emirates) মধ্যে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক ক্রমবর্ধমান। এর মাধ্যমে দুটি দেশের মধ্যে সম্পর্ক সুদৃঢ় হয়েছে। সম্প্রতি, আরব আমিরশাহীর সঙ্গে একটি নতুন চার-দেশীয় জোট গঠন করেছে ভারত। ওই জোটে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইজরায়েলও। জোটের নাম আই২ইউ২ (I2U2)।

    এবার ফের আরব ভারতকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল। শুক্রবার আমিরশাহীর বিমান বাহিনী ভারতীয় বায়ুসেনার Su-30 MkI  যুদ্ধবিমানগুলিতে  মাঝ আকাশে জ্বালানি ভরতে সাহায্য করে। শুক্রবার ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Air Force) নিজেদের ট্যুইটার (Twitter) অ্যাকাউন্ট থেকে ছবি শেয়ার করেছে। এর জন্য আরব আমিরশাহী বায়ুসেনার (UAE Air Force) প্রশংসাও করেছে ভারত (India)।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর বায়ুর রেজিস্ট্রেশন শুরু, কীভাবে করবেন আবেদন?

    ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে জানানো হয়েছে, ভারতীয় যুদ্ধবিমানগুলি যাতে কোনও বাধা ছাড়াই মিশর (Egypt) যাতায়াত করতে পারে, তার জন্য আরব বায়ুসেনার রিফুয়েল ট্যাঙ্কারের (এমআরটিটি) সাহায্যে আকাশপথেই জ্বালানি (Fuel) সরবরাহের ব্যবস্থা হয়। মিশরের ‘ট্যাক্টিকাল লিডারশিপ প্রোগামে’ (Tactical Leadership Program) যাওয়ার জন্য প্রায় ৬ ঘণ্টা ধরে টানা আকাশে ছিল ভারতের যুদ্ধবিমানগুলি। এর ফলেই মাঝপথে জ্বালানির কমতি হলে যাতে কোনও সমস্যা দেখা না দেয়, তার জন্য আরব বিমান বাহিনী সাহায্য করতে এগিয়ে আসে। 

    আরও পড়ুন:চিনা যুদ্ধবিমান ছেড়ে ভারতের ‘তেজস’ কিনতে চলেছে মালয়েশিয়া?

    শুধু এবারই নয়, এর আগে গত বছরের মার্চ মাসে, ফ্রান্স থেকে ভারতে যাওয়ার পথে বেশ কয়েকটি রাফাল বিমানকে মাঝআকাশেই জ্বালানি সরবরাহ করেছিল আমিরশাহীর রিফুয়েল ট্যাঙ্কার। উল্লেখ্য, ভারত ফ্রান্স (France) থেকে ৩৬টি রাফাল (Rafale) জেট কিনেছে, যার সবকটিই ভারতে চলে এসেছে।

     

  • Sugar Exports: গমের পর চিনি রফতানিতে রাশ টানল সরকার

    Sugar Exports: গমের পর চিনি রফতানিতে রাশ টানল সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা (Wheat export ban) জারির পর এবার চিনি রফতানিতে রাশ টানার পরিকল্পনা করল কেন্দ্র। বিগত ছয় বছরে এই প্রথমবার চলতি মরশুমে চিনি রফতানির (Sugar Exports) সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী, চলতি মরশুমে এক কোটি টন চিনি রফতানি করা যাবে। দেশে চিনি মিলের মালিকরা বিপুল পরিমাণ চিনি বিদেশে রফতানি করে বলেই দেশীয় বাজারে চিনির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, বলে মনে করে সরকার। তাই দেশে চিনির দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সরকারি নির্দেশ মতো, ১ জুন থেকে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে বিদেশে চিনি রফতানির আগে কেন্দ্রের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে রফতানিকারকদের।

    আরও পড়ুন: ভারতকে গম রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আরজি আইএমএফ-র

    সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের মতে, এমনিতে অক্টোবর থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চিনি রফতানির মরশুম চলে। ২০১৬ সালে চিনি রফতানিতে রাশ টানা হয়েছিল। চিনির উপর ২০ শতাংশ রফতানি শুল্ক চাপিয়েছিল কেন্দ্র। ব্রাজিলের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম চিনি উৎপাদক দেশ হল ভারত। সেই পরিস্থিতিতে ভারত রফতানিতে রাশ টানলে বিশ্ব বাজারে চড়চড়িয়ে বাড়বে চিনির দাম। ভারত থেকেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ চিনি আমদানি করে। ভারতে চিনির রফতানিতে রাশ টানার সঙ্গে সঙ্গেই লন্ডনে সাদা চিনির দাম এক শতাংশ বেড়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: বছরে ২০ লক্ষ মেট্রিক টন ভোজ্য তেল আমদানি শুল্কমুক্ত করল কেন্দ্র

    সংশ্লিষ্ট এক আধিকারিক বলেছেন, ‘ভারতে রেকর্ড চিনি উৎপাদন হচ্ছে। কিন্তু প্রচুর পরিমাণ রফতানিও হচ্ছে। তার ফলে আগামিদিনে দাম বেড়ে যেতে পারে। বিশেষত শরৎকালে চিনির দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’ ২০২০-২১ মরশুমে সাত মিলিয়ন টন চিনি রফতানি করেছিল ভারত। তবে তা লক্ষ্যমাত্রার (ছয় মিলিয়ন টন) থেকে বেশি ছিল। সার্বিকভাবে ২০১৭-১৮ সালের তুলনায় রফতানি ছ’গুণ হয়ে গিয়েছিল। সেই পরিস্থিতিতে রফতানি শুল্ক বসানোর পাশাপাশি রফতানির সীমা বেঁধে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র। ভারতে যা চিনি উৎপাদিত হয়, তার বেশিরভাগটাই মিষ্টির দোকান বা বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত হয়। মাত্র দু’শতাংশ গৃহস্থে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। 

  • Katra Theme Park: বৈষ্ণোদেবী মন্দিরের কাছে তৈরি হচ্ছে কাটরা থিম পার্ক

    Katra Theme Park: বৈষ্ণোদেবী মন্দিরের কাছে তৈরি হচ্ছে কাটরা থিম পার্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষ করে রামায়ণ, মহাভারতের কাহিনীর উপর ভিত্তি করে কাটরায় বৈষ্ণোদেবী মন্দিরের কাছে তৈরি হচ্ছে পুরাণ কেন্দ্রিক একটি থিম পার্ক। পর্যটন মানচিত্রে জম্মু-কাশ্মীরের  আরও একটি দিক তুলে ধরবে কাটরা থিম পার্ক এমনটাই দাবি প্রশাসনের। 

    ওই পার্ক তৈরির জন্য প্রায় ৫০০ কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। জম্মু-কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের এক সরকারি আধিকারিকের কথায়, ওই পার্ক তৈরির জন্য অর্থ বরাদ্দ করবে এমন সংস্থার খোঁজ চলছে। ডিজনির ধাঁচে ওই পার্ক তৈরি করা হবে। এখানে প্রচুর লোকের কর্মসংস্থান হবে বলে দাবি প্রশাসনের। শিক্ষা এবং বিনোদনের মিশেলে তৈরি হবে এই পার্ক।

    পর্যটন শিল্প কাশ্মীরের অর্থনৈতিক ভিত্তি। এখানকার পর্যটন শিল্পের কর্তারাও দাবি করেন, সীমান্ত সমস্যা নানা সংশয় জম্মু-কাশ্মীরের পর্যটনের ক্ষেত্রে মাঝেমাঝেই বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তবুও দেশের পর্যটন মানচিত্রে বরাবরই উজ্জ্বল বিন্দু জম্মু-কাশ্মীর। এখানকার কাটরায় একটি প্রাচীন গুহার ভেতরে অবস্থিত প্রাচীন বৈষ্ণোদেবী মন্দির। বহু দূর থেকে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম হয় এই মন্দিরে। মনে করা হয় মাতা বৈষ্ণো দেবীর কাছে একবার কোনও জিনিস চাইলে মা সবসময় তাঁর ভক্তদের মনের ইচ্ছা পূর্ণ করেন। যে ভক্তরা এখানে মন্দির দর্শন করতে আসবেন, তাঁদের কাছে এই থিম পার্ক আরেকটি আকর্ষণ হবে বলে দাবি করা হচ্ছে। আশা, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই পার্ক সেখানকার অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রও হতে পারে। 

LinkedIn
Share