Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Hamid Ansari Contro: সত্য গোপন করছেন হামিদ আনসারি, দাবি প্রধানমন্ত্রীর সহ-জীবনীকারের

    Hamid Ansari Contro: সত্য গোপন করছেন হামিদ আনসারি, দাবি প্রধানমন্ত্রীর সহ-জীবনীকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের তৎকালীন উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারির ডাকে ভারতে এসেছিলেন পাক সাংবাদিক নুসরত মির্জা। সংগ্রহ করেছিলেন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। পাকিস্তানে ফিরে গিয়ে সেই তথ্য তুলে দিয়েছেন সে দেশের গুপ্তচর সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্স বা আইএসআইকে। খোদ পাক সাংবাদিকের এই বিস্ফোরক মন্তব্যে তোলপাড় গোটা দেশ। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি। তবে হামিদ যে মিথ্যে বলছেন, তা দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জীবনীকার আদিস সি আগরওয়াল।

    ট্যুইটবার্তায় আদিস বলেন, জঙ্গিবাদের ওপর এক আলোচনাসভায় হামিদ ওই পাক সাংবাদিককে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। ওই আলোচনা সভায় যে হামিদ গিয়েছিলেন, তা স্বীকার করেছেন জাতীয় কংগ্রেসের সচিব জয়রাম রমেশ। তবে নুসরতকে যে হামিদই আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন, তা অস্বীকার করেছেন তিনি। অথচ নুসরত মির্জাকে ভারতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন হামিদ আনসারি। জিজ্ঞাসাবাদ এড়াতেই এখন তিনি অভিযোগ অস্বীকার করছেন। হামিদ যে মিথ্যে বলছেন, নানা তথ্য দিয়ে তা প্রমাণ করে দিয়েছেন ইন্টারন্যাশনেল কাউন্সিল অফ জুরিস্টের সভাপতি আদিস। তিনি আবার অল ইন্ডিয়া বার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যানও। আদিস জানান, তথ্যের ভিত্তিতে তিনি সত্য উদ্ঘাটন করতে চান।

    আরও পড়ুন : প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি পাক চরকে ভারতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন! বিস্ফোরক দাবি

    আদিস বলেন, ২০১০ সালের ১১ ও ১২ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অফ জুরিস্টস অন ইন্টারন্যাশনাল টেররিজম অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস। নয়াদিল্লির বিজ্ঞান ভবনে হয়েছিল ওই আলোচনা সভা। সভায় ছিলেন হামিদ। যদিও নুসরত ওই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত ছিলেন না। ছিলেন না অনুষ্ঠানেও। এমনকী, এই অনুষ্ঠানের উল্লেখ পরবর্তীকালে কেরননি মির্জা।

    আদিস বলেন, আমি ওই আলোচনাসভার আহ্বায়ক ছিলাম। যখন আলোচনাসভা আয়োজিত হচ্ছিল, তখন উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে আমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছিল হামিদ আনসারিকে। হামিদের সচিবালয় থেকে আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। আদিস আরও বলেন, উপরাষ্ট্রপতির সচিবালয়ের তৎকালীন ডিরেক্টর ছিলেন অশোক দেওয়ান। তিনি আমাকে জানান নুসরতকে অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানোর নির্দেশ দিয়েছেন উপরাষ্ট্রপতি স্বয়ং। যাই হোক, আমরা উপরাষ্ট্রপতির সেই অনুরোধ রাখতে পারিনি। কারণ ওই অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের কোনও মিডিয়া কিংবা বিচারক এবং আইনজীবীদের আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।

    আদিস বলেন, এরপর যখন দেওয়ান বিষয়টি জানতে পারলেন, তখন তিনি আমাকে ডেকে পাঠালেন। সেটি ছিল সভার আগের দিন। দেওয়ান আমাকে জানান, মির্জাকে আমন্ত্রণ না পাঠানোয় উপরাষ্ট্রপতি খুশি হননি, অপমানিত বোধ করেছেন। আগে তিনি ঘণ্টাখানেক সভায় থাকবেন বললেও, এখন তিনি জানিয়েছেন, কুড়ি মিনিট থাকবেন।

    আরও পড়ুন :কে হবেন উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী? শনিবার বৈঠকে বিজেপি

    আদিস বলেন, অনুষ্ঠানের দিন ঘড়ির কাঁটায় কুড়ি মিনিট হতেই সভাস্থল ছাড়েন হামিদ। যদিও কংগ্রেসের কিছু নেতা এনিয়ে সত্য গোপন করতে চাইছেন। তাঁরা এটা প্রমাণ করতে চাইছেন আমি প্রধানমন্ত্রীর সহ জীবনীকার বলেই এসব বলছি। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁরা বলছেন, মোদি ভক্ত হওয়ায় আদিস এসব বলছেন। ওঁদের দাবি, আসলে আমিই না কি নুসরতকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। এখন দায় চাপাচ্ছি হামিদের ওপর।

    আদিসের মতে, সত্য ধামাচাপা দিতেই এসব করা হচ্ছে। নিজেকে বাঁচাতেই এসব বর্ম ব্যবহার করছেন হামিদ। আদিস বলেন, আসল ঘটনা হল আমি যে আলোচনাসভার আয়োজন করেছিলাম, তাতে হামিদ এবং মির্জা একসঙ্গে ছিলেন না। কিন্তু, এই দুজন যে কনফারেন্সে একসঙ্গে ছিলেন, তা ছিল ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স এগেইনস্ট টেররিজম।

    আদিস জানান, এই সভার আয়োজক ছিল জামা মসজিদ ইউনাইটেড ফোরাম। আলোচনা সভা হয়েছিল নয়াদিল্লির ওবেরয় হোটেলে। হামিদের পাশাপাশি সেখানে উপস্থিত ছিলেন জামা মসজিদের শাহি ইমাম আহমেদ বুখারি, ফারুক আবদুল্লা সহ বেশ কয়েকজন মুসলিম নেতা। এর থেকে এটা স্পষ্ট যে, হামিদ এবং রমেশ সত্য গোপন করতে চাইছেন। আনসারিকে ক্লিনচিট দিতেই এটা করা হয়েছে। তাঁরা ইচ্ছে করেই জুরিস্ট কনফারেন্সের নাম নিচ্ছেন।

    আদিস জানান, ওই অনুষ্ঠানে মঞ্চ শেয়ার করেছিলেন হামিদ ও নুসরত। ওই অনুষ্ঠান রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী সবাই ছিলেন। তা থেকে স্পষ্ট মঞ্চে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের অনুমোদন করেছিলেন হামিদ। এ থেকেও প্রমাণ হয় এক মঞ্চে ছিলেন হামিদ এবং মির্জা। তাই নুসরত যা বলছেন, তা ঠিকই বলছেন।

  • Sikkim Police: স্ত্রীকে নিয়ে কটূক্তি, রাগে তিন সহকর্মীকে গুলি করে খুন পুলিশকর্মীর

    Sikkim Police: স্ত্রীকে নিয়ে কটূক্তি, রাগে তিন সহকর্মীকে গুলি করে খুন পুলিশকর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সহকর্মীর গুলিতে মৃত্য়ু হল তিন পুলিশকর্মীর। সোমবার এই ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লিতে। ঘটনার পর আত্মসমর্পণ করেন প্রবীণ রাই (Prabin Rai) নামে ওই অভিযুক্ত জওয়ান। তাঁর দাবি, স্ত্রীকে নিয়ে কটূক্তি করার জেরে তিনি রেগে এই কাণ্ড ঘটিয়েছেন। যদিও, সবদিক খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুন: ভারত থেকে মাকে অপহৃত হওয়ার ফোন মার্কিন যুবতীর, পরে বেরোল আসল সত্য!

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত পুলিশকর্মী ও তাঁর সহকর্মীরা সকলেই ইন্ডিয়ান রিজার্ভ ব্যাটেলিয়নের জওয়ান। চারজনই মোতায়েন ছিলেন উত্তর-পশ্চিম দিল্লির রোহিনী এলাকায় হায়দারপুর ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টে। 

    জানা গিয়েছে, সোমবার দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে কোয়ার্টারে প্রবেশ করেন অভিযুক্ত প্রবীণ রাই। আচমকা, নিজের ইনস্যাস রাইফেল থেকে তিনজনকে লক্ষ্য করে সাত থেকে আটটি গুলি চালান প্রবীণ। দিল্লি পুলিশ আরও জানিয়েছে, ঘটনাস্থলেই দুজনের মৃত্যু হয়। পরে, হাসপাতালে মৃত্যু হয় তৃতীয়জনের। গুলি চালানোর পর অভিযুক্ত পুলিশকর্মী নিজেই আত্মসমর্পণ করেন। এরপর দিল্লি পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে।

    স্পেশ্যাল কমিশনার পুলিশ দীপেন্দ্র পাঠক (Dependra Pathak) জানিয়েছেন,  তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে অভিযুক্ত দাবি করেন, তাঁর স্ত্রীর নামে অশালীন কথা বলেছিলেন সহকর্মীরা। ফলে তাঁর ওপর মানসিক চাপের সৃষ্টি হয়েছিল। আর তখনই মেজাজ হারিয়ে প্রবীণ তিন সহকর্মীর দিকে উদ্দেশ্য করে গুলি চালিয়ে দেন। পুলিশ আরও জানিয়েছে, চতুর্থ এক সহকর্মীকেও গুলি করার চেষ্টা করেছিলেন প্রবীণ। কিন্তু, তিনি কোনওক্রমে পেছনের জানলা দিয়ে পালিয়ে প্রাণ বাঁচান।

    আরও পড়ুন: শ্রীনগরে হামলার দায় নিল আইএস! জঙ্গিদের নিশানায় নিরাপত্তারক্ষীরা

    নিহতরা হলেন পিন্টো নামগ্যাল ভুটিয়া (Pinto Namgyal Bhutia), ইন্দ্রলাল ছেত্রী (Indra Lal Chhetri) এবং ধানহাং সুব্বা (Dhanhang Subba)। ডেপুটি কমিশনার প্রণব তায়াল (Pranab Tayal) জানিয়েছেন, গুলি চালানোর খবর পেয়ে তাঁরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়ে দেখেন দুজন পড়ে রয়েছেন ঘরে। রক্তে ভেসে যাচ্ছে। আরেকজন পড়েছিল বাথরুমে।  

    পুলিশের দাবি, অভিযুক্ত প্রবীণ জানিয়েছেন, তাঁর স্ত্রীকে প্রায়ই কটূক্তি করতেন সহকর্মীরা। তাঁর সঙ্গে স্ত্রীর সম্পর্ক খারাপ ছিল। কয়েকদিন আগেই তিনি বাড়ি থেকে এসেছেন। ঘরে ফিরে সেদিন ফোন করেন স্ত্রীকে। কিন্তু, স্ত্রী ফোন তোলেননি। এই নিয়ে সহকর্মীরা ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করলে রেগে গিয়ে তিনি গুলি চালিয়ে দেন।

    এই পুরো ঘটনাটিই চমকে দিয়েছে পুলিশ সহ সাধারণ মানুষকে। প্রবীণকে হেফাজতে নিয়ে এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করছে দিল্লি পুলিশ।

     

     

     

     

  • Narendra Modi: পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন,  সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন, সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি চলছে দেশজুড়ে। ভোটের লোভে নানান প্রস্তাব দিচ্ছেন রাজনৈতিক নেতারা। বিনামূল্যে পরিষেবার ঢালাও প্রতিশ্রুতির দিচ্ছেন রাজনীতিবিদরা। এই সংস্কৃতি মারাত্মক। দেশের উন্নয়নের জন্য ক্ষতিকারক। ভোটের মুখে মিষ্টি মিষ্টি প্রতিশ্রুতি দেওয়া এবং পরে তার থেকে সরে আসার সংস্কৃতি সম্পর্কে মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে। এই বিষয়ে সতর্ক থাকুন। বুন্দেলখণ্ড এক্সপ্রেসওয়ে (Bundelkhand Expressway) উদ্বোধনের গিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।

    উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) জালাউনে ২৯৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন মোদি। যা নির্মাণে খরচ হয়েছে ১৪ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা। মোদি বলেন, “ যাঁরা পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি করেন, তাঁরা কখনওই দেশবাসীর জন্য নতুন এক্সপ্রেসওয়ে, নতুন বিমানবন্দর, নতুন প্রতিরক্ষা করিডর নির্মাণ করেন না। যৌথভাবে এই ক্ষতিকর সংস্কৃতিকে হারাতে হবে আমাদের। ভারতীয় রাজনীতি থেকে এই সংস্কৃতিকে নির্মূল করুন।” মোদি বিশেষভাবে সতর্ক করেন দেশের তরুণদের। তরুণ প্রজন্মের প্রতি মোদির বার্তা, সরকার যদি কোনও সিদ্ধান্ত নেয়, কোনও পরিকল্পনা করে, তবে তা অবশ্যই দেশের উন্নয়নের স্বার্থে। যা কিছু দেশের জন্য ক্ষতি করে, উন্নয়নের পথ রুখে দেয়, তা থেকে সরে আসতে হবে আমাদের।

    আরও পড়ুন: হিন্দু হওয়া কি অপরাধ! বায়োপিক- বিতর্কে মুখ খুললেন বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণন

    উত্তরপ্রদেশে বিজেপির (BJP) ডাবল-ইঞ্জিন সরকার শর্টকাট না নেওয়ার পরিবর্তে রাজ্যের ভবিষ্যতের উন্নতির জন্য কাজ করছে বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, একটা সময় সাধারণ মানুষ মনে করতেন, আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার সুবিধা ভোগ করবে শুধু বড় শহরগুলো। এখন সেই ধারণা আমূল বদলে গিয়েছে। বিজেপি তার কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করেছে সকলের সমান সুযোগ সুবিধা ভোগ করার অধিকার রয়েছে। এই নতুন এক্সপ্রেসওয়ে দিল্লি এবং চিত্রকূটের দূরত্ব তিন থেকে চার ঘণ্টা কমিয়ে দেবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। এই রাস্তা শুধু যে ভ্রমণের গতি বাড়াবে তাই নয়, বরং পুরো বুন্দেলখণ্ডে শিল্পের অগ্রগতি ঘটাতেও সাহায্য করবে, অভিমত মোদির। প্রধানমন্ত্রী উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে (Yogi Adityanath) বুন্দেলখণ্ড এক্সপ্রেসওয়েকে পর্যটন সার্কিটের স্নায়ুকেন্দ্রে পরিণত করার আহ্বান জানিয়েছেন।

  • Covid Vaccine: কোভিড টিকাকরণে ২০০ কোটির মাইলস্টোন ছুঁল ভারত, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর    

    Covid Vaccine: কোভিড টিকাকরণে ২০০ কোটির মাইলস্টোন ছুঁল ভারত, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর    

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিড টিকাকরণে (Covid-19 Vaccine) রেকর্ড গড়ল ভারত (India)। মাত্র ১৮ মাসের মধ্যে ২০০ কোটি ডোজ টিকাকরণের মাইল ফলক (Milestone) ছুঁল দেশ। রবিবার এই মাইলস্টোন ছুঁয়েছে দেশ। তাই এদিনই চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী সহ দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    টিকাকরণ মাইলফলক ছোঁয়ায় এদিন ট্যুইট বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি লেখেন, ভারত আবার ইতিহাস গড়ল। ২০০ কোটি ডোজ টিকাকরণ সম্পূর্ণ করায় দেশবাসীকে শুভেচ্ছা। যারা দেশের টিকাকরণকে অতুলনীয় গতিতে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন, তাঁদের অভিনন্দন। কোভিডের বিরুদ্ধে বিশ্বের লড়াইকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে। প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি শুভেচ্ছা জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। ২০২০ সালে বিশ্বজুড়ে আছড়ে পড়ে করোনা ঢেউ।

    [tw]


    [/tw]

    প্রাণঘাতী ভাইরাসের শিকার হন বহু মানুষ। করোনা রুখতে ওই বছরেরই মার্চ মাস থেকে দেশে জারি হয় লকডাউন। ২০২১ সালের ১৬ জানুয়ারি থেকে দেশে শুরু হয় টিকাকরণ। প্রথমে টিকা দেওয়া হয় স্বাস্থ্যকর্মী সহ প্রথম সারির করোনা যোদ্ধাদের। পয়লা মার্চ থেকে শুরু হয় ষাটোর্ধ্বদের টিকাকরণ। ৪৫ থেকে ৫৯ বছর বয়সী যাঁদের কো-মর্বিডিটি রয়েছে, শুরু হয় তাঁদের টিকাকরণও।

    আরও পড়ুন : প্রাপ্তবয়স্কদের বিনামূল্যে কোভিড বুস্টার ডোজ! বড় ঘোষণা কেন্দ্রের

    করোনার দাপট বাড়তেই পয়লা এপ্রিল থেকে ৪৫ ঊর্ধ্ব সকলকে করোনা টিকা দেওয়া শুরু হয়। পয়লা মে থেকে আঠারো-ঊর্ধ্ব সকলের টিকাকরণ শুরু হয়। ২০২২ সাল থেকে ১৮ বছরের নীচে থাকা লোকজনকেও টিকা দিতে শুরু করে মোদি সরকার। পরে আঠারো-ঊর্ধ্ব বয়সী সবাইকেই নিখরচায় বুস্টার ডোজের অনুমতি দেয় কেন্দ্র। প্রথম বুস্টার ডোজ নিতে তেমন একটা আগ্রহ দেখা যায়নি। কিন্তু করোনার চতুর্থ ঢেউ চোখ রাঙাতেই ভিড় বাড়তে থাকে টিকাকরণ কেন্দ্রগুলিতে। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, টিকাকরণ শুরুর ন’ মাসের মধ্যেই একশো কোটির গন্ডি পার করেছিল ভারত। পরের ন’ মাসে সম্পূর্ণ হল আরও একশো কোটি ডোজ।

    আরও পড়ুন : ২ বছর পর ভারতীয়দের জন্য কোভিড ভিসা নিষেধাজ্ঞা তুলল চিন

     

  • Jagdeep Dhankhar: বাংলার ভোটার ধনখড় শ্রাবণের সোমবার উপরাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন পেশ করবেন

    Jagdeep Dhankhar: বাংলার ভোটার ধনখড় শ্রাবণের সোমবার উপরাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন পেশ করবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের দিনই শুভ কাজটি সেরে ফেলতে চাইছেন এনডিএ’র উপরাষ্ট্রপতি পদ প্রার্থী জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। সব কিছু ঠিকঠাক চললে আগামীকাল সোমবারেই উপরাষ্ট্রপতি পদে নিজের মনোনয়ন দাখিল করবেন তিনি। সকাল সাড়ে এগারোটার সময় পেশ করবেন মনোনয়ন পত্র। আজ রাতভর তাঁর মনোনয়ন পত্র তৈরি করা হচ্ছে। নেতৃত্বে রয়েছেন কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভুপেন্দ্র যাদব।

    আরও পড়ুন : দ্রৌপদী মুর্মুকে কেন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী করল এনডিএ, জানেন কি?

    ধনখড়ের মনোনয়নের সবচেয়ে চমকপ্রদ দিকটি হল তিনি বাংলার প্রতিনিধি হিসাবে উপরাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন দেবেন। কারণ, গত জানুয়ারি মাসের ভোটার তালিকা সংশোধনের সময় রাজভবনের ঠিকানায় তাঁর ও স্ত্রী সুদেশ ধনখড়ের নাম তুলিয়েছিলেন তিনি। বিশেষ দূত মারফৎ রবিবারই সেই ভোটার তালিকার নামের প্রত্যয়িত কপি দিল্লি পাঠিয়েছে রাজভবন। উপরাষ্ট্রপতির মনোনয়ন বলে কথা, তাই ছুটির দিনেও রাজ্য নির্বাচনী আধিকারিক অফিস খুলে দ্রুততার সঙ্গে কাগজপত্র তৈরি করে দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

    তিন বছর কলকাতা রাজভবনের বাসিন্দা হয়ে বর্তমান রাজ্যপাল বারবার বাংলার সংস্কৃতির সঙ্গে নিজেকে মেশাতে চেয়েছিলেন। সেই সূত্রেই কলকাতার ভোটার তালিকায় নামও তুলেছিলেন। ফলে সরকারিভাবে রাজস্থানের জাঠ পরিবারে জন্ম নেওয়া, দিল্লিতে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হিসাবে কাজ করা ধনখড় বাংলার ভোটার হিসাবেই উপরাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন জমা দেবেন।

    আরও পড়ুন : রাজ্যে গণতন্ত্র রক্ষার্থে গর্জে উঠুন বুদ্ধিজীবীরা, আহ্বান রাজ্যপালের 

    রাজভবন সূত্রের খবর, মনোনয়নের পর কলকাতা ফিরে আসবেন তিনি। বাংলার জন্য নতুন রাজ্যপাল নিয়োগ পাকা হলেই তিনি পদত্যাগ করবেন। দেশের প্রথম জনজাতি মহিলা রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাতেই পশ্চিমবঙ্গের পরবর্তী রাজ্যপালের নিয়োগ হবে। দ্রৌপদীদেবীর সম্ভবত সেটিই হবে প্রথম গুরুত্বপূর্ণ নিয়োগ। তখন আরও একটি চমক বাংলার জন্য অপেক্ষা করছে।

    আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়  

     

     

     

  • Eknath shinde: মহারাষ্ট্রের দুই শহরের নাম বদলের সিদ্ধান্ত শিন্ডের, কী হল নয়া নাম?

    Eknath shinde: মহারাষ্ট্রের দুই শহরের নাম বদলের সিদ্ধান্ত শিন্ডের, কী হল নয়া নাম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের (Maharasthra) দুই শহর ঔরঙ্গাবাদ (Aurangabad) এবং ওসমানাবাদের (Osmanabad) নাম বদলের সিদ্ধান্ত নিল শিবসেনার  (Shiv Sena) একনাথ শিন্ডের (Eknath Shinde) সরকার। ঔরঙ্গাবাদের নয়া নাম হবে ছত্রপতি শম্ভাজিনগর এবং ওসমানাবাদের নতুন নাম হবে ধারাশিব।

    বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গড়া নিয়ে শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধের সূত্রপাত একনাথ শিন্ডের। পরে অনুগত বিধায়কদের নিয়ে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন শিন্ডে। উপমুখ্যমন্ত্রী হন বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। ৩০ জুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েই ঠাকরে সরকারের নেওয়া বেশ কিছু সিদ্ধান্ত বাতিল করে দিয়েছিল শিন্ডের সরকার। ঘটনার প্রতিবাদে ঔরঙ্গাবাদে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে শিবসেনার ঠাকরে শিবির। ঔরঙ্গাবাদ এবং ওসমানাবাদের নাম পরিবর্তন নিয়ে শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপির মহা বিকাশ আগাড়ি জোট সরকারের নেওয়া সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানান বিক্ষোভকারীরা।

    আরও পড়ুন : বালাসাহেব কার? গৃহযুদ্ধ শিবসেনায়

    মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেওয়ার সময় মন্ত্রিসভার বৈঠক ডেকে শহর দুটির নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ঠাকরে। তবে শিন্ডে এবং ফড়নবিশের দাবি, নাম পরিবর্তন নিয়ে ঠাকরে সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তা ছিল বেআইনি। কারণ সেই সময় উদ্ধবকে বিধানসভায় সংখ্যা গরিষ্ঠতা প্রমাণের নির্দেশ দিয়েছিলেন ঠাকরে। উদ্ধবের সরকার ঔরঙ্গাবাদের নাম পরিবর্তন করে শম্ভাজিনগর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। শিন্ডে সরকার তার আগে বসিয়ে দিয়েছেন ছত্রপতি শব্দটি। এ সংক্রান্ত নির্দেশিকা জারি করে মহারাষ্ট্র সরকার জানিয়েছে, মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত নাম পরিবর্তনের নয়া প্রস্তাব ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠানো হয়েছে। পরে বিভাগীয় জেলা, তালুক, কর্পোরেশন এবং কাউন্সিল স্তরে দুই শহরেরই নাম পরিবর্তন করা হবে। শনিবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে নবি মুম্বই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নাম পরিবর্তন করে কৃষক নেতা ডিবি পাতিলের নামে করার সিদ্ধান্তও নিয়েছে মহারাষ্ট্রের নয়া সরকার। প্রসঙ্গত, বর্তমান শিন্ডে  মন্ত্রিসভার সদস্য সংখ্যা দুই। একজন মুখ্যমন্ত্রী শিন্ডে, আর অন্যজন উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। মন্ত্রিসভা শীঘ্রই সম্প্রসারিত হবে বলেও জানা গিয়েছে শিবসেনা সূত্রে।

    আরও পড়ুন : শিবসেনায় ভাঙন ঠেকাতেই দ্রৌপদীকে রাষ্ট্রপতি পদে সমর্থন উদ্ধব ঠাকরের, বলছে সমীক্ষা

     

  • Rafale: ৩৬টি রাফালই ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, জানালেন ফরাসি রাষ্ট্রদূত

    Rafale: ৩৬টি রাফালই ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, জানালেন ফরাসি রাষ্ট্রদূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চুক্তি অনুযায়ী ৩৬টি রাফাল (Rafale) যুদ্ধবিমান ভারতের (India) হাতে তুলে দিয়েছে ফ্রান্স (France)। এমনটাই জানালেন ভারতে নিযুক্ত ফরাসি রাষ্ট্রদূত এমানুয়েল লেন্যাঁ (Emmanuel Lenain)। 

    যদিও বায়ুসেনা (Indian Air Force) সূত্রের মতে, এর মধ্যে ভারতে এসেছে ৩৫টি। বাকি একটি রাফাল বর্তমানে ফ্রান্সেই রয়েছে। তার ওপর ভারতের দাবি মতো ১৩টি বাড়তি প্রযুক্তিগত উন্নতি সংযোগ করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হচ্ছে। এই যে বিমানটি এখনও ফ্রান্সে রয়েছে বলে জানা গিয়েছে, আদতে সেটিই ছিল ফ্রান্সের তরফে হস্তান্তর করা প্রথম রাফাল বিমান— যার কোডনেম দেওয়া হয়েছে ‘আরবি০০৮’ (RB-008)। 

    ভারতের প্রাক্তন বায়ুসেনা প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল আর কে এস ভাদৌরিয়ার (Air Chief Marshal RKS Bhadauria) সম্মানে এটির এমন নামাঙ্কন করা হয়েছে। ২০১৫-১৬ সালে রাফাল কেনা নিয়ে ফ্রান্সের সঙ্গে দরাদরি ও চুক্তির বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন তৎকালীন বায়ুসেনা উপ-প্রধান ভাদৌরিয়া। তার জন্যই তাঁকে এভাবে সম্মানিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।

    গত ফেব্রুয়ারি মাসে শেষ ব্যাচে তিনটি রাফাল যুদ্ধবিমান ভারতে আসে। বায়ুসেনা সূত্রের মতে, ফ্রান্সে থাকা শেষ রাফালে ‘ইন্ডিয়া স্পেসিফিক এনহ্যান্সমেন্ট’-গুলোর পরীক্ষা সফলভাবে শেষ হয়েছে। এখন ভারতে থাকা বাকি ৩৫টি যুদ্ধবিমানে সেগুলি অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। অন্য এক সূত্রের দাবি, ভারতের রাফালে যে ১৩টি নতুন প্রযুক্তিগত আধুনীকিকরণ যুক্ত করা হয়েছে, তা ফ্রান্সের ব্যবহৃত রাফালেও নেই। এই প্রযুক্তিগুলো শুধুমাত্র ভারতীয় বায়ুসেনায় অন্তর্ভুক্ত রাফালগুলোর জন্যই নির্ধারিত। 

    ২০১৫ সালের এপ্রিল মাসে ফ্রান্স থেকে ৩৬টি দাসো রাফাল মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান (Dassault Rafale Multirole Fighter Aircraft) সরাসরি একেবারে তৈরি অবস্থায় কেনার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) জানিয়েছিলেন, বায়ুসেনার আপৎকালীন প্রয়োজনীয়তাকে মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত। এর পর ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ইন্টার-গভার্নমেন্টাল এগ্রিমেন্টের (Inter-Govermental Agreement) মাধ্যমে প্রায় ৫৯ হাজার কোটি টাকার বিনিময়ে এই চুক্তি স্বাক্ষর করে দুই দেশ।

  • Adil Chishty: হিন্দু দেবদেবীর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন! দুঃখিত আজমের শরিফের ধর্মগুরু আদিল চিস্তি

    Adil Chishty: হিন্দু দেবদেবীর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন! দুঃখিত আজমের শরিফের ধর্মগুরু আদিল চিস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবার বিতর্ক! ৩৩ কোটি হিন্দু দেব-দেবীর অস্তিত্ব এবং তাঁদের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন আজমের শরিফের  (Ajmer dargah) ধর্মগুরু আদিল চিস্তি (Adil Chishty)। সম্প্রতি আদিলের একটি ভিডিও ফুটেজ ভাইরাল হয়। যেখানে আদিল বলেন, ‘কংগ্রেস নেতা শশী তারুরের (Shashi Tharoor) একটি বই পড়ে তিনি হিন্দু দেব-দেবী সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।’ ওই ভিডিওয় তিনি সাসপেন্ডেড বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মাকে (Nupur Sharma) হিন্দুদের ৩৩ কোটি দেব-দেবী নিয়ে প্রশ্ন করেন। গত ২৩ জুন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ওই ভিডিওয় আদিল প্রশ্ন তোলেন হিন্দু দেবতা সিদ্ধিদাতা গণেশের বাহ্যিক রূপ নিয়েও।

    প্রসঙ্গত, পয়গম্বর নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন প্রাক্তন বিজেপি মুখপাত্র নূপুর শর্মা। এরপরই তাঁকে সাসপেন্ড করে দল। এবার হিন্দু ধর্ম নিয়ে আদিলের এই ব্যাঙ্গাত্মক মন্তব্য সামনে আসতেই সৈয়দ সরোয়ার চিস্তির ছেলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি ওঠে। যদিও এরপরেই একটি ভিডিও প্রকাশ করেন আদিল। তিনি সেখানে সকলের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিয়ে বলেন, তাঁর বক্তব্যকে বিকৃত করা হয়েছে। তাঁর বক্তব্যের একটি অংশ প্রকাশ করা হয়েছে। পুরোটা দেখলে সকলের ভুল ভেঙে যেত। তিনি বলেন, “আমার মন্তব্যে যদি কেউ আঘাত পেয়ে থাকেন, তাহলে আমি দুঃখিত। আমি কোনও হিন্দু ভাই-বোনের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করতে চাইনি।”

    আরও পড়ুন: কোটি কোটি টাকার লেনদেন! ৫ দিনের সিবিআই হেফাজতে ৭ ইসিএল আধিকারিক

    এপ্রসঙ্গে পুলিশের তরফে এখনও প্রকাশ্যে কোনও কথা বলা হয়নি। এএসপি (additional superintendent of police) বিকাশ সাগোয়ান জানান, ভাইরাল ভিডিওটি নিয়ে তদন্ত চলছে। তদন্ত সম্পূর্ণ হলে সব জানা যাবে। উল্লেখ্য, উদয়পুরের দর্জি কানহাইয়ালালকে নৃশংসভাবে খুন করার ঘটনা নাড়িয়ে দিয়েছে গোটা দেশকে। এদিকে তাৎপর্যপূর্ণভাবে উদয়পুরের ঘটনার পরে সামনে আসে রাজস্থানের দরগা আজমের শরিফের কথা। শান্তি ও সৌভ্রাতৃত্বের প্রতীক বলে পরিচিত আজমের শরিফ। ওই দরগারই এক খাদিম নূপুর শর্মার মাথা কাটার স্লোগান তুলেছিলেন বলে অভিযোগ। ওই দরগার খাদিম গওহর চিস্তি বিতর্কিত কিছু মন্তব্য করেছিলেন বলে অভিযোগ। কানাইয়ালালকে হত্যার আগে তিনি রিয়াজের সঙ্গেও দেখা করেছিলেন বলে বিভিন্ন মহল থেকে দাবি করা হচ্ছে।

     

  • Nirmala Sitharaman: চাল, ডাল, আটা, গম খোলা কিনলে বাড়তি জিএসটি লাগু হবে না! ট্যুইট করে ব্যাখ্যা অর্থমন্ত্রীর

    Nirmala Sitharaman: চাল, ডাল, আটা, গম খোলা কিনলে বাড়তি জিএসটি লাগু হবে না! ট্যুইট করে ব্যাখ্যা অর্থমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার থেকে দামি হয়েছে আটা, পনির, দইয়ের মতো বেশ কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস। লেবেল লাগানো প্যাকেটজাত খাবারের উপর বসেছে পাঁচ শতাংশ পণ্য পরিষেবা কর (GST)। কিন্তু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য চাল, ডাল, গম, আটা, ওটস যদি খোলা বিক্রি করা হয় তাহলে তাতে জিএসটি লাগবে না বলে ট্যুইটবার্তায় স্পষ্ট জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Finance Minister) নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)।  

    জিএসটি থেকে যে পণ্যগুলো ছাড় পাচ্ছে, তার তালিকা প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, এই তালিকার বেশিরভাগ খাদ্যবস্তুই বিনা প্যাকেটে বা খোলা বিক্রি করা হয়। অর্থাৎ, এই জাতীয় পণ্য বিক্রির আগে বা পড়ে প্যাকেটজাত করা হয় না। এই নির্দিষ্ট পণ্যগুলো খোলা বিক্রি হলে, তাতে জিএসটি লাগু হবে না, বলেই সীতারামন জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    তালিকায় আছে, ডাল, গম, ওটস, ভুট্টা, চাল, আটা, ময়দা, সুজি, রাই, বেসন, দই এবং লস্যির মত কিছু খাদ্যদ্রব্য। জুন মাসে বেশ কিছু পণ্য এবং পরিষেবার উপর কর চাপানোর সিদ্ধান্ত নেয় জিএসটি কাউন্সিল। বৈঠকে ছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এবং রাজ্যের অর্থমন্ত্রীরা। চলতি সপ্তাহ থেকে সেই বর্ধিত জিএসটি লাগু হয়েছে। এরপরই জিএসটির হার এবং মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বিরোধীদের বিক্ষোভে উত্তাল হয় লোকসভার বাদল অধিবেশন। তারই প্রেক্ষিতে ধারাবাহিক ১৪টি ট্যুইট করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। ট্যুইটে সীতারামন খাদ্যদ্রব্যের ওপর ৫ শতাংশ জিএসটি বৃদ্ধির পক্ষে সওয়াল করেছেন। জানিয়েছেন, এই দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত তাঁর একার নয়। জিএসটি কাউন্সিলই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতমাসে, ২৮ জুন মন্ত্রিগোষ্ঠী যখন দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দেয়, জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে সব রাজ্যের প্রতিনিধিরাই উপস্থিত ছিলেন সেখানে বলে জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: আইএনএস বিক্রমাদিত্যে আগুন! তদন্তের জন্য বোর্ড গঠনের নির্দেশ

    বিরোধীদের ক্ষোভের কারণ উড়িয়ে দিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এই প্রথমবার এই জাতীয় খাদ্য সামগ্রীর ওপর কর দেওয়া হচ্ছে না। প্রি-জিএসটি আমলে রাজ্যগুলো খাদ্যশস্য থেকে উল্লেখযোগ্য রাজস্ব সংগ্রহ করছিল।’ সীতারামন জানান, যখন জিএসটি চালু হয়েছিল, তখন ব্র্যান্ডেড ডাল, ময়দার ওপর ৫ শতাংশ জিএসটি বসেছিল। পরবর্তীতে এই ধরনের পণ্যের জিএসটির হার কেবল সংশোধিত হয়েছে।’ সীতারামনের দাবি, খাদ্যপণ্যে জিএসটি ছাড়ের সুযোগ নিয়েছে বড় ব্যবসায়ীরা। তাই সম্প্রতি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

  • Allahabad HC: বাক-স্বাধীনতা মানে প্রধানমন্ত্রীকে কু-মন্তব্য করা নয়, স্পষ্ট এলাহাবাদ হাইকোর্ট

    Allahabad HC: বাক-স্বাধীনতা মানে প্রধানমন্ত্রীকে কু-মন্তব্য করা নয়, স্পষ্ট এলাহাবাদ হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাক-স্বাধীনতা মানে দেশের প্রধানমন্ত্রী (Prime Minister) বা অন্যন্য মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কু-বাক্যের প্রয়োগ নয়। সোমবার অবস্থান স্পষ্ট করল এলাহাবাদ উচ্চ আদালত (Allahabad HC)। এমনকি প্রশানমন্ত্রীকে কুমন্তব্য (Abuse) করার অভিযোগে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলাও বাতিলের আবেদন নাকচ করল আদালত। 

    আরও পড়ুন: প্রয়াত প্রখ্যাত গজল শিল্পী ভূপিন্দর সিং, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    মুমতাজ মনসুরি নামে জৌনপুরের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে ২০২০ সালে প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও অন্যান্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সোশ্যাল মিডিয়ায় আপত্তিকর মন্তব্য করার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। বাক স্বাধীনতার দোহাই দিয়ে আদালতে মামলা বাতিলের আর্জি জানান ওই ব্যক্তি। মনসুরির সেই আবেদন নাকচ করে বিচারপতি অশ্বিনী কুমার মিশ্র ও বিচারপতি রাজেন্দ্র কুমারের বেঞ্চ। বেঞ্চ জানায়, “ভারতের সংবিধান বাক-স্বাধীনতার অধিকার প্রতি নাগরিককে দিয়েছে। কিন্তু সেই অধিকার মানে কোনও নাগরিক, প্রধানমন্ত্রী বা অন্যান্য মন্ত্রীর বিরুদ্ধে আপত্তিকর শব্দ প্রয়োগ নয়।” 

    আরও পড়ুন: মোদিকে পাশে বসিয়ে মনোনয়নপত্র জমা জগদীপ ধনখড়ের 

    সূত্রমতে, প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Home MInister) এবং অন্যান্য মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে অত্যন্ত খারাপ মন্তব্য করায়  ২০২০ সালে মুমতাজ মনসুরির নামে মামলা দায়ের করা হয়। আইপিসি সেকশন ৫০৪ এবং আইটি অ্যাক্ট সেকশন ৬৭ -এর আওতায় ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে মিরাটগঞ্জ থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়। এই মামলাকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন মনসুরি। মামলাটিকে বাতিল করার আর্জি জানান।

    আরও পড়ুন: ৩৬টি রাফালই ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, জানালেন ফরাসি রাষ্ট্রদূত 

    ১৫ জুলাই মনসুরির সেই আবেদন নাকচ করে দেয় আদালত। এবং কড়া শব্দে ভারতের সংবিধানের পাঠ পড়ায় ওই ব্যক্তিকে। আদালত বলে, “এফআইআরে অভিযুক্তের অপরাধের যথেষ্ট প্রমাণের উল্লেখ রয়েছে। আমরা এই ধরনের মামলায় হস্তক্ষেপ করে তা বাতিল করার কোনও কারণ খুঁজে পাই নি। পুলিশের এই মামলা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এবং যত দ্রুত সম্ভব তদন্ত শেষ করার সম্পূর্ণ অধিকার থাকবে।”   

     

LinkedIn
Share