Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Adil Chishty: হিন্দু দেবদেবীর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন! দুঃখিত আজমের শরিফের ধর্মগুরু আদিল চিস্তি

    Adil Chishty: হিন্দু দেবদেবীর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন! দুঃখিত আজমের শরিফের ধর্মগুরু আদিল চিস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবার বিতর্ক! ৩৩ কোটি হিন্দু দেব-দেবীর অস্তিত্ব এবং তাঁদের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন আজমের শরিফের  (Ajmer dargah) ধর্মগুরু আদিল চিস্তি (Adil Chishty)। সম্প্রতি আদিলের একটি ভিডিও ফুটেজ ভাইরাল হয়। যেখানে আদিল বলেন, ‘কংগ্রেস নেতা শশী তারুরের (Shashi Tharoor) একটি বই পড়ে তিনি হিন্দু দেব-দেবী সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।’ ওই ভিডিওয় তিনি সাসপেন্ডেড বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মাকে (Nupur Sharma) হিন্দুদের ৩৩ কোটি দেব-দেবী নিয়ে প্রশ্ন করেন। গত ২৩ জুন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ওই ভিডিওয় আদিল প্রশ্ন তোলেন হিন্দু দেবতা সিদ্ধিদাতা গণেশের বাহ্যিক রূপ নিয়েও।

    প্রসঙ্গত, পয়গম্বর নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন প্রাক্তন বিজেপি মুখপাত্র নূপুর শর্মা। এরপরই তাঁকে সাসপেন্ড করে দল। এবার হিন্দু ধর্ম নিয়ে আদিলের এই ব্যাঙ্গাত্মক মন্তব্য সামনে আসতেই সৈয়দ সরোয়ার চিস্তির ছেলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি ওঠে। যদিও এরপরেই একটি ভিডিও প্রকাশ করেন আদিল। তিনি সেখানে সকলের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিয়ে বলেন, তাঁর বক্তব্যকে বিকৃত করা হয়েছে। তাঁর বক্তব্যের একটি অংশ প্রকাশ করা হয়েছে। পুরোটা দেখলে সকলের ভুল ভেঙে যেত। তিনি বলেন, “আমার মন্তব্যে যদি কেউ আঘাত পেয়ে থাকেন, তাহলে আমি দুঃখিত। আমি কোনও হিন্দু ভাই-বোনের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করতে চাইনি।”

    আরও পড়ুন: কোটি কোটি টাকার লেনদেন! ৫ দিনের সিবিআই হেফাজতে ৭ ইসিএল আধিকারিক

    এপ্রসঙ্গে পুলিশের তরফে এখনও প্রকাশ্যে কোনও কথা বলা হয়নি। এএসপি (additional superintendent of police) বিকাশ সাগোয়ান জানান, ভাইরাল ভিডিওটি নিয়ে তদন্ত চলছে। তদন্ত সম্পূর্ণ হলে সব জানা যাবে। উল্লেখ্য, উদয়পুরের দর্জি কানহাইয়ালালকে নৃশংসভাবে খুন করার ঘটনা নাড়িয়ে দিয়েছে গোটা দেশকে। এদিকে তাৎপর্যপূর্ণভাবে উদয়পুরের ঘটনার পরে সামনে আসে রাজস্থানের দরগা আজমের শরিফের কথা। শান্তি ও সৌভ্রাতৃত্বের প্রতীক বলে পরিচিত আজমের শরিফ। ওই দরগারই এক খাদিম নূপুর শর্মার মাথা কাটার স্লোগান তুলেছিলেন বলে অভিযোগ। ওই দরগার খাদিম গওহর চিস্তি বিতর্কিত কিছু মন্তব্য করেছিলেন বলে অভিযোগ। কানাইয়ালালকে হত্যার আগে তিনি রিয়াজের সঙ্গেও দেখা করেছিলেন বলে বিভিন্ন মহল থেকে দাবি করা হচ্ছে।

     

  • Nirmala Sitharaman: চাল, ডাল, আটা, গম খোলা কিনলে বাড়তি জিএসটি লাগু হবে না! ট্যুইট করে ব্যাখ্যা অর্থমন্ত্রীর

    Nirmala Sitharaman: চাল, ডাল, আটা, গম খোলা কিনলে বাড়তি জিএসটি লাগু হবে না! ট্যুইট করে ব্যাখ্যা অর্থমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার থেকে দামি হয়েছে আটা, পনির, দইয়ের মতো বেশ কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস। লেবেল লাগানো প্যাকেটজাত খাবারের উপর বসেছে পাঁচ শতাংশ পণ্য পরিষেবা কর (GST)। কিন্তু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য চাল, ডাল, গম, আটা, ওটস যদি খোলা বিক্রি করা হয় তাহলে তাতে জিএসটি লাগবে না বলে ট্যুইটবার্তায় স্পষ্ট জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Finance Minister) নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)।  

    জিএসটি থেকে যে পণ্যগুলো ছাড় পাচ্ছে, তার তালিকা প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, এই তালিকার বেশিরভাগ খাদ্যবস্তুই বিনা প্যাকেটে বা খোলা বিক্রি করা হয়। অর্থাৎ, এই জাতীয় পণ্য বিক্রির আগে বা পড়ে প্যাকেটজাত করা হয় না। এই নির্দিষ্ট পণ্যগুলো খোলা বিক্রি হলে, তাতে জিএসটি লাগু হবে না, বলেই সীতারামন জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    তালিকায় আছে, ডাল, গম, ওটস, ভুট্টা, চাল, আটা, ময়দা, সুজি, রাই, বেসন, দই এবং লস্যির মত কিছু খাদ্যদ্রব্য। জুন মাসে বেশ কিছু পণ্য এবং পরিষেবার উপর কর চাপানোর সিদ্ধান্ত নেয় জিএসটি কাউন্সিল। বৈঠকে ছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এবং রাজ্যের অর্থমন্ত্রীরা। চলতি সপ্তাহ থেকে সেই বর্ধিত জিএসটি লাগু হয়েছে। এরপরই জিএসটির হার এবং মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বিরোধীদের বিক্ষোভে উত্তাল হয় লোকসভার বাদল অধিবেশন। তারই প্রেক্ষিতে ধারাবাহিক ১৪টি ট্যুইট করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। ট্যুইটে সীতারামন খাদ্যদ্রব্যের ওপর ৫ শতাংশ জিএসটি বৃদ্ধির পক্ষে সওয়াল করেছেন। জানিয়েছেন, এই দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত তাঁর একার নয়। জিএসটি কাউন্সিলই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতমাসে, ২৮ জুন মন্ত্রিগোষ্ঠী যখন দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দেয়, জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে সব রাজ্যের প্রতিনিধিরাই উপস্থিত ছিলেন সেখানে বলে জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: আইএনএস বিক্রমাদিত্যে আগুন! তদন্তের জন্য বোর্ড গঠনের নির্দেশ

    বিরোধীদের ক্ষোভের কারণ উড়িয়ে দিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এই প্রথমবার এই জাতীয় খাদ্য সামগ্রীর ওপর কর দেওয়া হচ্ছে না। প্রি-জিএসটি আমলে রাজ্যগুলো খাদ্যশস্য থেকে উল্লেখযোগ্য রাজস্ব সংগ্রহ করছিল।’ সীতারামন জানান, যখন জিএসটি চালু হয়েছিল, তখন ব্র্যান্ডেড ডাল, ময়দার ওপর ৫ শতাংশ জিএসটি বসেছিল। পরবর্তীতে এই ধরনের পণ্যের জিএসটির হার কেবল সংশোধিত হয়েছে।’ সীতারামনের দাবি, খাদ্যপণ্যে জিএসটি ছাড়ের সুযোগ নিয়েছে বড় ব্যবসায়ীরা। তাই সম্প্রতি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

  • Allahabad HC: বাক-স্বাধীনতা মানে প্রধানমন্ত্রীকে কু-মন্তব্য করা নয়, স্পষ্ট এলাহাবাদ হাইকোর্ট

    Allahabad HC: বাক-স্বাধীনতা মানে প্রধানমন্ত্রীকে কু-মন্তব্য করা নয়, স্পষ্ট এলাহাবাদ হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাক-স্বাধীনতা মানে দেশের প্রধানমন্ত্রী (Prime Minister) বা অন্যন্য মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কু-বাক্যের প্রয়োগ নয়। সোমবার অবস্থান স্পষ্ট করল এলাহাবাদ উচ্চ আদালত (Allahabad HC)। এমনকি প্রশানমন্ত্রীকে কুমন্তব্য (Abuse) করার অভিযোগে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলাও বাতিলের আবেদন নাকচ করল আদালত। 

    আরও পড়ুন: প্রয়াত প্রখ্যাত গজল শিল্পী ভূপিন্দর সিং, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    মুমতাজ মনসুরি নামে জৌনপুরের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে ২০২০ সালে প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও অন্যান্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সোশ্যাল মিডিয়ায় আপত্তিকর মন্তব্য করার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। বাক স্বাধীনতার দোহাই দিয়ে আদালতে মামলা বাতিলের আর্জি জানান ওই ব্যক্তি। মনসুরির সেই আবেদন নাকচ করে বিচারপতি অশ্বিনী কুমার মিশ্র ও বিচারপতি রাজেন্দ্র কুমারের বেঞ্চ। বেঞ্চ জানায়, “ভারতের সংবিধান বাক-স্বাধীনতার অধিকার প্রতি নাগরিককে দিয়েছে। কিন্তু সেই অধিকার মানে কোনও নাগরিক, প্রধানমন্ত্রী বা অন্যান্য মন্ত্রীর বিরুদ্ধে আপত্তিকর শব্দ প্রয়োগ নয়।” 

    আরও পড়ুন: মোদিকে পাশে বসিয়ে মনোনয়নপত্র জমা জগদীপ ধনখড়ের 

    সূত্রমতে, প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Home MInister) এবং অন্যান্য মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে অত্যন্ত খারাপ মন্তব্য করায়  ২০২০ সালে মুমতাজ মনসুরির নামে মামলা দায়ের করা হয়। আইপিসি সেকশন ৫০৪ এবং আইটি অ্যাক্ট সেকশন ৬৭ -এর আওতায় ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে মিরাটগঞ্জ থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়। এই মামলাকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন মনসুরি। মামলাটিকে বাতিল করার আর্জি জানান।

    আরও পড়ুন: ৩৬টি রাফালই ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, জানালেন ফরাসি রাষ্ট্রদূত 

    ১৫ জুলাই মনসুরির সেই আবেদন নাকচ করে দেয় আদালত। এবং কড়া শব্দে ভারতের সংবিধানের পাঠ পড়ায় ওই ব্যক্তিকে। আদালত বলে, “এফআইআরে অভিযুক্তের অপরাধের যথেষ্ট প্রমাণের উল্লেখ রয়েছে। আমরা এই ধরনের মামলায় হস্তক্ষেপ করে তা বাতিল করার কোনও কারণ খুঁজে পাই নি। পুলিশের এই মামলা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এবং যত দ্রুত সম্ভব তদন্ত শেষ করার সম্পূর্ণ অধিকার থাকবে।”   

     

  • Har Ghar Tiranga: তিন দিন ধরে ২০ কোটি বাড়িতে উড়বে জাতীয় পতাকা ! কেন্দ্রের নয়া প্রচার ‘হর ঘর তেরঙ্গা’

    Har Ghar Tiranga: তিন দিন ধরে ২০ কোটি বাড়িতে উড়বে জাতীয় পতাকা ! কেন্দ্রের নয়া প্রচার ‘হর ঘর তেরঙ্গা’

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: শুরু হচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের (central government) ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) অভিযান। আগামী মাসে তিনদিনের জন্য সারা দেশে ২০ কোটিরও বেশি বাড়িতে তেরঙ্গা উত্তোলন করা হবে। আজাদি কি অমৃত মহোৎসবের (Azadi Ka Amrit Mahotsav) অঙ্গ হিসাবে এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Union Home Minister Amit Shah ) এই প্রচার কর্মসূচির ব্যাপারে পর্যালোচনা করেছেন। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের পদাধিকারীদের সঙ্গে তিনি এ নিয়ে আলোচনা করেন। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসাবে ১৩ অগস্ট থেকে ১৫ অগস্ট পর্যন্ত তিরঙ্গা পতাকা ওড়ানো হবে। বিভিন্ন সংগঠনও এই কর্মসূচিতে অংশ নেবে। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলিও এর অন্তর্ভুক্ত। এমনটাই বলা হয়েছে বিবৃতিতে।

    বিবৃতি অনুযায়ী, এদিন ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ ভারত মাতার সেবায় নিজেদের উৎসর্গ করার প্রচারে অংশ নেবেন। এটি মানুষের মধ্যে দেশপ্রেমের একটি নতুন বোধ জাগিয়ে তুলবে। বিবৃতি অনুসারে অমিত শাহ বলেন, ২২ শে জুলাই থেকে সমস্ত রাজ্য সরকারের ওয়েবসাইটের হোমপেজে জাতীয় পতাকা থাকবে। এছাড়া নাগরিকদের প্রতি তাঁর আর্জি সবাই যেন তাঁদের ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ট্যুইটার এবং অন্যান্য সামাজিক মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলিতে তেরঙ্গা প্রদর্শন করেন। এমনকি তেরঙ্গার সঙ্গে একটি সেলফি তুলে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে আপলোড করার কথাও বলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: আপনার আধার কার্ড দিয়ে অন্য কেউ সিম তোলেনি তো? আজই জেনে নিন

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অন্যভাবে আজাদি কি অমৃত মহোৎসবকে পালন করতে চাইছেন। ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’ প্রতিটি নাগরিকের জন্য গর্বের বিষয়। ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ প্রচার দেশপ্রেমের চেতনাকে সর্বোচ্চ স্তরে নিয়ে যাবে, বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের দাবি। মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল ‘প্রভাত ফেরি’। তাই রাজনৈতিক দল, সরকারি প্রতিষ্ঠান, এনজিও এবং সমবায়গুলিকে নিজেদের অঞ্চলে প্রভাত ফেরির আয়োজন করতে বলা হয়েছে। বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে যখন শিশু, বৃদ্ধ, যুবক এবং কিশোররা একসঙ্গে ভারত মাতার গান গাইবে এবং তেরঙ্গা হাতে নিয়ে ‘প্রভাত ফেরি’ তে অংশ নেবে, তখন ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচি নিজে থেকেই সফল হয়ে যাবে।

     

  • Jagdeep Dhankhar: জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন বিজেডি-এআইএডিএমকের, ইস্তফা দিলেন রাজ্যপাল

    Jagdeep Dhankhar: জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন বিজেডি-এআইএডিএমকের, ইস্তফা দিলেন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএ-র মনোনিত প্রার্থী জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। এখন দেশের উপরাষ্ট্রপতি পদ সামলাচ্ছেন ভেঙ্কাইয়া নাইডু। আগামী মাসে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ শেষ হবে। জগদীপ ধনখড়ের জন্যে দেশের বিরোধী দলগুলির কাছে সমর্থন চেয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।  জেপি নাড্ডা (Jagdeep Dhankhar) বলেন, “বাংলার বর্তমান রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় কৃষকের ছেলে, নম্র স্বভাবের। উনি তিন দশক ধরে দেশকে বিভিন্নভাবে সেবা করে আসছেন। আমি সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলিকে অনুরোধ করব, তারা যেন উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ধনখড়কে সমর্থন জানান।”  

    জেপি নাড্ডার এই আবেদনে সাড়া দিয়েছে বেশ কিছু বিরোধী দল। বিজেডি (BJD) এবং এআইএডিএমকে ( AIADMK) জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন জানানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) দলের প্রধান নবীন পট্টনায়ককে কল করার পরেই বিজেডির তরফ থেকে সমর্থনের কথা জানানো হয়। আর চেন্নাইয়ের বিধায়কদের বৈঠকের পরে ধনখড়কে সমর্থন করার সিদ্ধান্তের কথা জানায় এআইএডিএমকে। দুই দলই বলেছে এনডিএ- এ মনোনীত রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতি পদের দুই প্রার্থীকেই সমর্থন জানাবে তারা । 

    আরও পড়ুন: বাংলার ভোটার ধনখড় শ্রাবণের সোমবার উপরাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন পেশ করবেন

    এদিকে বাংলার রাজ্যপাল পদে ইস্তফা দিয়েছেন জগদীপ ধনখড়। রবিবার রাতে ইস্তফা দিয়েছেন তিনি। রাজ্যপালের ইস্তফা গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। বাংলায় নতুন রাজ্যপাল না আসা অবধি আপাতত রাজ্যপালের দায়িত্ব সামলাবেন মণিপুরের রাজ্যপাল এলএ গণেশন (La. Ganesan)।

    আরও পড়ুন: উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়   

    আজ বেলা ১২টায় সংসদ ভবনে মনোনয়ন জমা দিতে যাবেন জগদীপ ধনখড়। ৬ অগস্ট উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন। আগামী ১০ অগাস্ট বর্তমান উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডুর পদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ১৯ জুলাই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। ২০ জুলাই মনোনয়নপত্রের স্ক্রুটিনি হবে। জগদীপ ধনখড়ের প্রতিপক্ষ মার্গারেট আলভা।   

     এনডিএ-র পক্ষ থেকে কে উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী হবে তা নিয়ে বহুদিন ধরেই জল্পনা ছিল। অবশেষে শনিবার সন্ধ্যেয় সবাইকে অবাক করে দিয়ে উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী হিসেবে বাংলার রাজ্যপালের নাম ঘোষণা করে বিজেপি।  

  • Indigo Flight: ফের বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, পাকিস্তানের মাটিতে জরুরি অবতরণ ইন্ডিগোর বিমানের

    Indigo Flight: ফের বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, পাকিস্তানের মাটিতে জরুরি অবতরণ ইন্ডিগোর বিমানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সকালে ফের বিমানযাত্রায় বিপত্তি। মাঝ আকাশে বিমানে যান্ত্রিক গোলোযোগ দেখা যায়। সকালে শারজা ( Sharjah ) থেকে হায়দরাবাদগামী (Hyderabad) ইন্ডিগো (Indigo) সংস্থার একটি বিমানের জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হন পাইলট। যাত্রাপথে বিমানে কিছু যান্ত্রিক সমস্যা দেখা দেয়। আর সেই সময় বিমানের পাইলট পাকিস্তানের করাচিতে (Karachi) অবতরণ করার সিদ্ধান্ত নেন।

    খবরসূত্রে জানা গিয়েছে, শারজাহ থেকে হায়দরাবাদ আসার পথে ইন্ডিগোর 6E-1406 বিমানটিতে যান্ত্রিক সমস্যা দেখা যায়। সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে করাচিতে এই বিমানের জরুরি অবতরণ করা হয়েছিল বলেই জানিয়েছে বিমান পরিবহণ সংস্থা। বিমানে থাকা যাত্রীরা সকলেই সুরক্ষিত রয়েছেন বলেই জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিমানে বিস্ফোরক! রানওয়েতে প্রবেশের আগেই গ্রিসে ভেঙে পড়ল ইউক্রেনের কার্গো বিমান

    একটি বিবৃতি জারি করে বিমান পরিবহণ সংস্থা ইন্ডিগো জানিয়েছে, “শারজাহ থেকে হায়দরাবাদগামী ইন্ডিগোর 6E-1406  বিমানটিকে করাচির দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পাইলট বিমানে যান্ত্রিক সমস্যা লক্ষ্য করেন। ফলে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে বিমানটিকে করাচির দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। করাচি থেকে যাত্রীদের হায়দরাবাদে ফিরিয়ে আনার জন্যে অন্য একটি বিমান সেখানে পাঠানো হচ্ছে।” সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে ইন্ডিগো বিমানটির ডানদিকের দ্বিতীয় ইঞ্জিনে সমস্যা দেখা গিয়েছিল।

    সমস্যায় পড়ে জরুরি অবতরণের ঘটনা এটি নতুন নয়। চলতি মাসের ১৪ তারিখেই দিল্লি (Delhi) থেকে ভাদোদরাগামী (Vadodra) ইন্ডিগোর বিমানকে জয়পুরে (Jaipur) অবতরণ করানো হয়েছিল। সেই সময়েও ইঞ্জিনেই সমস্যা দেখা গিয়েছিল। আবার জুলাইয়ের শুরুতে দিল্লি থেকে দুবাই (Dubai) যাওয়ার পথে ককপিটে সমস্যা দেখা দেয় স্পাইসজেটের (Spicejet) একটি বিমানে। তারপর সেই বিমানকেও তৎক্ষণাৎ অবতরণ করানো হয়েছিল করাচি বিমানবন্দরে। 

    আরও পড়ুন: করাচিতে জরুরি অবতরণ, কী হল দুবাইগামী স্পাইসজেটের বিমানে?

    একের পর এক দুর্ঘটনা বেড়েই চলেছে। বর্তমানে প্রায়ই বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা যাচ্ছে, যার জন্য এবারে যাত্রী সুরক্ষা নিয়ে নানা মহল থেকে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যাত্রীরা নিরাপদ থাকলেও এই ঘটনায় বেশ উদ্বেগ ছড়িয়েছে।

  • Election Commission: গুজরাট, হিমাচল প্রদেশের সঙ্গেই নভেম্বরে ভোট হবে জম্মু-কাশ্মীরেও?

    Election Commission: গুজরাট, হিমাচল প্রদেশের সঙ্গেই নভেম্বরে ভোট হবে জম্মু-কাশ্মীরেও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বর মাসেই ভোট হতে চলেছে জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu-Kashmir)? অন্তত নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) জারি করা এক নির্দেশিকায়ই এমন ইঙ্গিত মিলেছে। কেবল জম্মু-কাশ্মীর নয়, একই সঙ্গে ভোট হবে গুজরাট (Gujrat) এবং হিমাচল প্রদেশেও (Himachal Pradesh)।

    জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন যে দোরগোড়ায় তার ইঙ্গিত মিলেছিল আগেই। মাসখানেক আগে রাজস্থানের জয়পুরে বিজেপির কর্মকর্তাদের বৈঠকে এমনই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের জন্য বিপুল জনাদেশ নিয়ে দিল্লির দরবারে ফেরে বিজেপি। এর পরেই জম্মু-কাশ্মীরে শান্তি ফেরানোর উদ্যোগ নেয় নরেন্দ্র মোদির সরকার। কাশ্মীর থেকে রদ করা হয় ৩৭০ ধারা। উপত্যকায় শান্তি ফেরাতে জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখকে পরিণত করা হয় কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে। শুরু হয় উন্নয়নযজ্ঞ। যার জেরে ক্রমেই শান্তি ফিরছে ভূস্বর্গে।

    আরও পড়ুন : বছর শেষেই ভোট ভূস্বর্গে? কাশ্মীরে নির্বাচন নিয়ে বড় মন্তব্য রাজনাথের

    জম্মু-কাশ্মীরে নরেন্দ্র মোদির সরকার যে বিধানসভা নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর, বিভিন্ন সময় তা জানিয়ে দিয়েছেন মোদি এবং অমিত শাহ। সেই মতো উপত্যকায় শান্তি ফিরতেই শুরু হয় ডিলিমিটেশনের কাজ। ডিলিমিটেশন কমিশন কাশ্মীরে ৪৭টি ও জম্মুতে ৪৩টি বিধানসভা কেন্দ্রের সুপারিশ করে। সুপারিশ করা হয় পাঁচটি লোকসভা কেন্দ্রেরও। পাকিস্তান অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরের উদ্বাস্তুদের প্রতিনিধিত্বের পাশাপাশি বিধানসভায় দুই কাশ্মীরি অভিবাসীকেও মনোনীত করার সুপারিশও করে ওই কমিশন।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীর থেকে কাউকে বিতাড়িত হতে দেব না, আশ্বাস রাজনাথের

    সম্প্রতি নির্বাচন কমিশন আঠারো বছর বয়সী নয়া ভোটারদের নাম তোলার নির্দেশ দিয়েছে। পয়লা  জানুয়ারি থেকে পয়লা অক্টোবরের মধ্যে যাঁরা আঠারোয় পা দেবেন, দ্রুত তাঁদের নাম তোলার কাজ শেষ করতে হবে। ভোটার তালিকায় যাঁদের নাম নেই, তাঁদেরও নামও দ্রুত তুলতে হবে তালিকায়। নির্বাচন কমিশনের শিডিউল অনুযায়ী, ১২ অগস্টের মধ্যে গুজরাট এবং হিমাচল প্রদেশে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ শেষ করতে হবে। আর জম্মু-কাশ্মীরের ক্ষেত্রে এই সময় সীমা ধার্য করা হয়েছে পয়লা সেপ্টেম্বর। সাধারণত ভোট এগিয়ে এলেই শুরু হয় ভোটার তালিকা সংশোধন সহ নানা কাজ। সক্রিয় হয়ে ওঠে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনের এই ভোটার তালিকা প্রকাশের নির্দেশের পরেই এটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে গুজরাট এবং হিমাচল প্রদেশের সঙ্গে সঙ্গেই ভোট হতে চলেছে জম্মু-কাশ্মীরে। জানা গিয়েছে, গত তিন বছর ধরে জম্মু-কাশ্মীরে সংশোধন হয়নি ভোটারতালিকা। কমিশনের নির্দেশে  শুরু হয়ে গিয়েছে সেই কাজ। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে নতুন ভোটারদের নাম দ্রুত নথিভুক্ত করতে হবে তালিকায়।

    ভূস্বর্গ তাহলে দ্রুত ফিরে পেতে চলেছে রাজ্যের মর্যাদা?

     

  • Uddhav Thackeray: শিবসেনায় ভাঙন ঠেকাতেই দ্রৌপদীকে রাষ্ট্রপতি পদে সমর্থন উদ্ধব ঠাকরের, বলছে সমীক্ষা

    Uddhav Thackeray: শিবসেনায় ভাঙন ঠেকাতেই দ্রৌপদীকে রাষ্ট্রপতি পদে সমর্থন উদ্ধব ঠাকরের, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি (President) পদে এনডিএ (NDA) প্রার্থী বিজেপির দ্রৌপদী মুর্মুকে (Draupadi Murmu) সমর্থনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শিবসেনা (Shiv Sena) প্রধান উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray)। তাঁর এই সিদ্ধান্ত কী শিবসেনায় বিভাজন রুখতে, উঠছে প্রশ্ন। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, শিবসেনায় বিভাজন রুখতেই দ্রৌপদীকে সমর্থনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উদ্ধব।

    সোমবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এনডিএ-র তরফে রাষ্ট্রপতি পদে নাম ঘোষণা করা হয় বিজেপির দ্রৌপদীর। বিজেপি বিরোধীরা প্রার্থী করেন তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহাকে। তার পরেই প্রচারে বের হন দ্রৌপদী ও যশবন্ত। সম্প্রতি শিবসেনা সাংসদের নিয়ে মাতোশ্রীতে বৈঠকে বসেছিলেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। সূত্রের খবর, সেখানেই সাংসদদের সিংহভাগ রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী বিজেপির দ্রৌপদীকে সমর্থনের বিষয়ে সওয়াল করেন। সাংসদদের চাপের মুখে পড়ে দ্রৌপদীকে সমর্থনের কথা জানান উদ্ধব। যদিও তাঁর দাবি, দ্রৌপদীকে সমর্থনের বিষয়ে কোনও চাপ ছিল না। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনকে ঘিরে ফের যাতে শিবসেনায় বিভাজন সৃষ্টি না হয়, সেজন্যই উদ্ধবের এই সিদ্ধান্ত।

    আরও পড়ুন : দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন করতে বাধ্য হয়েছেন উদ্ধব, তোপ যশবন্তের

    ইতিমধ্যেই একবার বিভাজন ঘটেছে শিবসেনায়। ৫৬ জন বিধায়কের মধ্যে ৪০ জনকে পাশে পেয়েছেন শিবসেনার বিদ্রোহী বিধায়ক একনাথ শিন্ডে। বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে গড়েছেন সরকার। হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীও। এমতাবস্থায় দ্রৌপদীকে সমর্থন না করলে শিবসেনার ঠাকরে শিবিরে ফের ভাঙন ধরত। যশবন্তকে বাদ দিয়ে উদ্ধব কেন দ্রৌপদীকে সমর্থনের সিদ্ধান্ত নিলেন, তা জানতে সম্প্রতি দেশজুড়ে সমীক্ষা করেছিল আইএএনএস সিভোটার-ইন্ডিয়া ট্র্যাকার। তাতেই জানা গিয়েছে, শিবসেনায় ভাঙন রুখতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উদ্ধব। যাঁদের ওপর সমীক্ষা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ৬৩ শতাংশ মানুষ মনে করেন উদ্ধব যশবন্তকে সমর্থনের সিদ্ধান্ত নিলে ফের একবার ভাঙন ধরত শিবসেনায়। ৩৭ শতাংশ মানুষ এটা মানেন না বলেই জানিয়েছেন। সমীক্ষা থেকে এও জানা গিয়েছে, এনডিএ সমর্থকদের মধ্যে ৭৭ শতাংশই বিশ্বাস করে দ্রৌপদীকে সমর্থন না করলে আরও একবার ভাঙনের মুখোমুখি হত শিবসেনা। বিরোধীদের ৫৪ শতাংশও জানান দলে আরও একবার বিদ্রোহ ঠেকাতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ঠাকরে। যদিও ৪৬ শতাংশ মানুষ এর সঙ্গে সহমত নন।

    আরও পড়ুন : শিবসেনার সব পদ থেকে শিন্ডেকে সরালেন উদ্ধব, কেন জানেন?

    সমীক্ষায় উঠে এসেছে আরও একটি তথ্য। সেটি হল দলে ফের একবার বিভাজন রুখতেই যে ঠাকরে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তা জানিয়েছেন সমীক্ষায় অংশ নেওয়া ৭৫ শতাংশ হিন্দু, ৬৩ শতাংশ পিছড়ে বর্গ শ্রেণির মানুষ, তফশিলি উপজাতির ৬৯ শতাংশ এবং তফশিলি জাতির ৬৬ শতাংশ মানুষ।মুসলিম সম্প্রদায়ের ৬৮ শতাংশই সহমত পোষণ করেন না এই যুক্তির সঙ্গে।

     

  • Modi-Ranil: রনিল বিক্রমাসিংহেকে ‘চিঠি’ দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন নরেন্দ্র মোদি

    Modi-Ranil: রনিল বিক্রমাসিংহেকে ‘চিঠি’ দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার (Srilanka) নতুন প্রেসিডেন্ট হলেন রনিল বিক্রমাসিংহে (Ranil Wickremesinghe)। প্রেসিডেন্টের পদ পাওয়ার পরেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) তাঁকে একটি চিঠির মাধ্যমে শুভেচ্ছা বার্তা জানান।  শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষ গোতাবায়া (Rajapaksha Gotabaya) দেশ ছাড়ার পরে রনিল বিক্রমসিংহে দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ চালাচ্ছিলেন। এরপর গত বুধবার অর্থাৎ ২০ জুলাই ভোটে জিতে প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হন তিনি। ২০২৪ সালের নভেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি পদে থাকবেন তিনি।

    [tw]


    [/tw] 

    দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চিঠিতে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন ও শ্রীলঙ্কার আর্থিক অবস্থা উন্নত করার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন। বিক্রমাসিংহেকে চিঠিতে মোদি লেখেন, শ্রীলঙ্কার কঠিন সময়ে তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন। ফলে মোদি আশা করেছেন, তিনি থাকাকালীন শ্রীলঙ্কায় স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে। শ্রীলঙ্কার প্রতিবেশি দেশ হিসেবে ভারত শ্রীলঙ্কার স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে ও আর্থিক অবস্থা উন্নত করতে সবসময় পাশে থাকবে। শুধু তাই নয়, ভারত-শ্রীলঙ্কা দুই দেশের সম্পর্ক মজবুত করার আহ্বান জানান।

    আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কায় বিপুল ভোটে রাষ্ট্রপতি পদে জয়ী রনিল বিক্রমসিংহে

    ইতিমধ্যেই ভারতের হাই কমিশনার গোপাল বাগলে (Gopal Baglay) শ্রীলঙ্কাকে মানবিক সাহায্য করেন। এই দুর্দিনে ভারত থেকে আবারও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় ও প্রায় শ্রীলঙ্কান মুদ্রায় ৩.৪ বিলিয়ন অর্থ দেন। তামিলনাড়ু সরকার এই সাহায্য করেন ও শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী দিনেশ গুণবর্ধনের (Dinesh Gunawardena) সঙ্গে সাক্ষাৎও করেন। বৈঠক চলাকালীন দুই দেশের মন্ত্রী একে অপরের প্রশংসা করেছেন ও শ্রীলঙ্কার এই পরিস্থিতিতে পাশে থাকার জন্য ভারতকে ধন্যবাদ জানিয়ছে।

    প্রসঙ্গত, চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে শ্রীলঙ্কা। দ্রব্যমূল্যও হয়েছে আকাশ ছোঁয়া। এর পরেই প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান জনতা। ফলে রাতের অন্ধকারেই স্ত্রীকে নিয়ে শ্রীলঙ্কা ছেড়ে পালিয়েছিলেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া রাজাপক্ষ। এরপরেই রনিল বিক্রমাসিংহে রাষ্ট্রপতির পদে নির্বাচিত হন।

    আরও পড়ুন: শপথ নিলেন শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী, জানেন কি দীনেশ গুণবর্ধনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক

     

  • Yashwant Sinha: দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন করতে বাধ্য হয়েছেন উদ্ধব, তোপ যশবন্তের

    Yashwant Sinha: দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন করতে বাধ্য হয়েছেন উদ্ধব, তোপ যশবন্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এনডিএ (NDA) রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুকে (Draupadi Murmu) সমর্থন করতে বাধ্য হয়েছেন উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray)। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের (Presidential Polls) প্রাক্কালে এমনই দাবি করলেন বিজেপি (BJP) বিরোধী দলগুলির রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী যশবন্ত সিনহা। বিজেপি শাসিত আসামের গুয়াহাটিতে এদিন প্রচারে গিয়েছিলেন যশবন্ত। সেখানেই তিনি বলেন, আমি কোনও রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে লড়ছি না, লড়ছি কেন্দ্রীয় সরকারের শক্তির বিরুদ্ধে।

    ১৮ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এনডিএ-র তরফে রাষ্ট্রপতি পদে নাম ঘোষণা করা হয় বিজেপির দ্রৌপদীর। তিনি যাতে সর্বসম্মতভাবে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হতে পারেন, সেজন্য বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দলের কাছে আবেদন করেছিলেন গেরুয়া শিবিরের ভোট ম্যানেজারেররা। তার পরেও তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহাকে প্রার্থী ঘোষণা করেন বিরোধীরা। এর পরেই ভোট চাইতে বিভিন্ন রাজ্যে যান দ্রৌপদী এবং যশবন্ত। এদিন যশবন্ত ছিলেন গুয়াহাটিতে।

    আরও পড়ুন : দলীয় সাংসদদের চাপে বিজেপির দ্রৌপদী মুর্মুকেই সমর্থন করছে শিবসেনা?

    সম্প্রতি শিবসেনা সাংসদের নিয়ে মাতোশ্রীতে বৈঠকে বসেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। সূত্রের খবর, সেখানেই সাংসদদের সিংহভাগ রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী বিজেপির দ্রৌপদীকে সমর্থনের ব্যাপারে সওয়াল করেন। সাংসদদের চাপের মুখে পড়ে দ্রৌপদীকে সমর্থনে কথা জানান উদ্ধব। যদিও তাঁর দাবি, দ্রৌপদীকে সমর্থনের বিষয়ে কোনও চাপ ছিল না। সংবাদ মাধ্যমকে উদ্ধব বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক পরিবেশে আমার তাঁকে সমর্থন করা উচিত ছিল না, তবে আমরা সংকীর্ণ মনের নই। রাজনৈতিক মহলের মতে, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনকে ঘিরে ফের যাতে শিবসেনায় বিভাজন সৃষ্টি না হয়, সেজন্যই উদ্ধবের এই কৌশলী চাল!

    আরও পড়ুন : শিবসেনার তির-ধনুক প্রতীক কেউ কেড়ে নিতে পারবেন না, সাফ জানালেন উদ্ধব

    এদিন কেন্দ্রীয় সরকারকে একহাত নিয়েছেন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী যশবন্ত। বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে কেন্দ্র বিরোধীদের দুর্বল করতে চাইছে। একাজে অপব্যবহার করা হচ্ছে ইডিকে। কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে কাজে লাগিয়ে একের পর এক নির্বাচিত সরকারকে ফেলে দিচ্ছে। তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে  কেন্দ্র বিরোধীদের মধ্যে ভাঙন ধরানোর চেষ্ট করছে। যশবন্ত বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমাকে সমর্থন করছেন। আম আদমি পার্টির সমর্থনও পাব। তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতিও আমাকে সমর্থন করবে। বিরোধী শিবিরের মধ্যে কেবল শিবসেনাই সমর্থন করছে দ্রৌপদীকে।

     

LinkedIn
Share