Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • RSS Kerala: ‘সাজানো অভিযোগ’,  সিপিএম কর্মী হত্যা মামলায় কেরলে নিষ্কৃতি ১৩ আরএসএস কর্মীর 

    RSS Kerala: ‘সাজানো অভিযোগ’, সিপিএম কর্মী হত্যা মামলায় কেরলে নিষ্কৃতি ১৩ আরএসএস কর্মীর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০৮ সালে সিপিএম কর্মী (CPIM Worker) খুনে (Murder) অভিযুক্ত ১৩ জন আরএসএস কর্মীকে বেকসুর খালাস ঘোষণা করল কেরলের উচ্চ আদালত (Kerala HC)। ১৬ জন অভিযুক্তের মধ্যে এই ১৩ আরএসএস (RSS) কর্মীকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবনের সাজা শুনিয়েছিল তিরুবন্তপুরমের (Thiruvananthapuram) নিম্ন আদালত।

    পরবর্তীতে ২০১৬ সালে এই অভিযুক্তরা এই সাজার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আবেদন করেন। বিচারপতি চন্দ্রন এবং সি জয়া চন্দ্রনের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি হয়। নিম্ন আদালতের রায়ের বিপরীতে গিয়ে উচ্চ আদালত বলে, “আদালতের সামনে পুরো মামলাটিকে সাজিয়ে পেশ করা হয়েছে। যেন একটা সাজানো গল্প। মিথ্যে সাক্ষীও হাজির করা হয়েছে এই মামলায়। মিথ্যে প্রমাণের ভিত্তিতে কাউকে দোষী সাব্যস্ত করা যায় না। তাই অভিযুক্তদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। সরকার পক্ষের আইনজীবী সঠিক তথ্য-প্রমাণ দিতে ভয়ঙ্করভাবে ব্যর্থ  হয়েছেন।” 

    আরও পড়ুন: বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করলে তা ধর্ষণ নয়, ঐতিহাসিক রায় কেরল হাইকোর্টের

    আদালত বলে, “যে সাক্ষীদের প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে হাজির করা হয়েছে তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্ন চিহ্নের মুখে। কোনও ঠোস প্রমাণও যোগার করা যায়নি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে। যেসব প্রমাণ দেখানো হয়েছে সেগুলি মিথ্যে। শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই ফাঁসানো হয়েছে ওই আরএসএস কর্মীদের।”  

    সরকারপক্ষের আইনজীবীর যুক্তি ছিল যে, আরএসএস কর্মীরা ২০০৮ সালে তিরুবনন্তপুরম পাসপোর্ট অফিসের বাইরে বিষ্ণু নামের এক সিপিআইএম কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা করেছিল এবং এটা আরএসএসের সাংগঠনিক ষড়যন্ত্র ছিল। 

    আরও পড়ুন: সংবিধান নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, পদত্যাগে বাধ্য কেরলের মন্ত্রী

    ঘটনার পর, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির (IPC) ধারা ১২০বি (অপরাধী ষড়যন্ত্র), ১৪৩ (বেআইনি সমাবেশ), ১৪৭ (দাঙ্গা), ১৪৮ (অস্ত্র রাখার অপরাধ), ৩০২ (হত্যা) -সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়। 

    শুনানির সময় থেকেই অভিযুক্তদের আইনজীবী দাবি করেন রাজ্যে ক্ষমতাসীন দল সিপিআইএম মামলাটিতে হস্তক্ষেপ করছে এবং আইনকে ভুল পথে চালনা করছে। অভিযুক্তদের যথেষ্ট প্রমাণ ছাড়াই গ্রেফতার করা হয়েছিল বলেও অভিযোগ করেছিলেন সেই আইনজীবী। 

     

  • National Emblem :  সারনাথের স্তম্ভের সঙ্গে নয়া স্তম্ভের মিল ৯৯ শতাংশ! পার্থক্য সামান্য, দাবি নির্মাণশিল্পীদের

    National Emblem : সারনাথের স্তম্ভের সঙ্গে নয়া স্তম্ভের মিল ৯৯ শতাংশ! পার্থক্য সামান্য, দাবি নির্মাণশিল্পীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারনাথের স্তম্ভটির সঙ্গে নতুন অশোক স্তম্ভের ৯৯ শতাংশ মিল রয়েছে, দাবি নির্মাণশিল্পীদের। নয়া স্তম্ভ পুরনো স্তম্ভের থেকে আলাদা নয়, যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন শিল্পী। সোমবার নতুন সংসদ ভবনের (Parliament Building) অশোকস্তম্ভের (Ashok Stambh) আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এরপর থেকেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। অতিকায় ব্রোঞ্জ নির্মিত স্তম্ভের সিংহগুলিকে বিকৃত করা হয়েছে বলে অভিযোগ বিরোধীদের। এ প্রসঙ্গে স্তম্ভের নির্মাণশিল্পীরা দাবি করলেন, মূল সমস্যাটা তৈরি হচ্ছে স্তম্ভটির এত বড় আকারের কারণেই। এর বিশালাকৃতির জন্যই ছোট ছোট ডিটেইলস চোখে পড়ছে। আর তাই মনে হচ্ছে এটা সারনাথের স্তম্ভটির থেকে আলাদা। অনুপাত ও দৃষ্টিকোণের পার্থক্যের কারণে এমন বিভ্রম তৈরি হচ্ছে। তবে মূল অশোকস্তম্ভের আকারের সঙ্গে এর যে সামান্য তফাত রয়েছে তা মানছেন নির্মাণশিল্পীরা। যদিও সব মিলিয়ে মূলটির সঙ্গে এটির ৯৯ শতাংশই হুবহু মিলে যাচ্ছে বলে জানাচ্ছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: “বাংলার সব বিধায়ক, সাংসদের ভোট আমি পাব”, আশাবাদী দ্রৌপদী মুর্মু

    বিরোধীদের দাবি, নতুন অশোক স্তম্ভের বর্তমান চেহারার সঙ্গে আগের চেহারার পার্থক্য ধরা পড়েছে। আর এটাকে জাতীয় প্রতীকের অপমান বলে মনে করছেন তাঁরা। তবে এই নয়া স্তম্ভের সঙ্গে যুক্ত নির্মাণশিল্পী জানিয়েছেন, “যে ছবিটি সামনে এসেছে সেটি আউট অফ জুম। আর তাই লোয়ার অ্যাঙ্গলে সিংহগুলির অভিব্যক্তির একটা পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। একজন শিল্পী হিসেবে বলতে পারি, এটা তৈরি করার আগে আমরা মিউজিয়ামে গিয়ে গবেষণা করেছি। আমরা কেবল মূলটির (সারনাথে অবস্থিত অশোক স্তম্ভ) আদলেই এটি তৈরি করেছি। কিন্তু সেটি ছিল মাত্র আড়াই ফুটের। আর সেই জন্যই, এখন সব কিছুই অনেক বড় মনে হচ্ছে। এটা বুঝতে হবে। তাছাড়া সংসদের উপরে রাখা ৬.৫ মিটার দৈর্ঘ্যের অশোকস্তম্ভটিকে লোকে দূর থেকে দেখবে। অন্তত ১০০ মিটারের দূরত্ব থেকে। তখন আর কোনও তফাত মনে হবে না। চোখের মাপে দেখলে আউটলাইনটা একেবারে একই লাগবে।”

    [tw]


    [/tw]

    বিরোধীদের অভিযোগ নতুন যে ব্রোঞ্জের মূর্তিটি তৈরি হয়েছে সেটি অনেক বেশি আগ্রাসী। যা সারনাথের অশোকস্তম্ভে নেই। সারনাথের অশোকস্তম্ভ অনেক বেশি সৌম্য দর্শণ ও শান্ত প্রকৃতির। এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী জানিয়েছেন,দুটি প্রতীকের মধ্যে কোনও কাঠামোগত পার্থক্য নেই। তিনি বলেছেন কেউ যদি  সারনাথের প্রতীকটি উঁচু থেকে দেখেন  তাহলে একই রকমভাবে সেটিও শান্ত বা রাগান্বিত দেখায়। দুটি প্রতীকের আকৃতিগত পার্থক্য ছাড়া আর কোনও পার্থক্য নেই। তিনি আরও বলেছেন যদি সারনাথের প্রতীকের মত একই উচ্চতার কোনও জাতীয় প্রতীক কোনও ভবনে বসানে হয় তাহলে তা দূর থেকে দেখা যাবে না। নতুন প্রতীকটি মাটি থেকে ৩৩ মিটার ওপরে রয়েছে। আর সারনাথের প্রতীকটি মাটির ওপরেই বসানো হয়েছিল। বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য জানিয়েছেন, “অশোকের রাজধানী সারনাথের সিংহকেই গ্রহণ করা হয়েছে নয়া স্থাপত্যে। একটি টুডি ছবির সঙ্গে থ্রিডি স্থাপত্যের তুলনা করছেন বিরোধীরা। এই বিষয়টি বোধহয় ওঁদের মনে ছিল না।”

  • IAF chief: পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বায়ুসেনা প্রধান

    IAF chief: পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বায়ুসেনা প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আকাশসীমায় সুরক্ষা দিতে এবংআক্রমণ ও প্রতি আক্রমণ চালানোর ক্ষেত্রে পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের (Air Defence  command) প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বায়ুসেনা প্রধান তথা এয়ার চিফ মার্শাল (The Indian Air Force chief) ভি আর চৌধুরী (VR Chaudhari)। তাঁর মতে, এয়ার ডিফেন্স এবং কাউন্টার-এয়ার অপারেশন উভয় আলাদা আলাদা ভাবে করা যায় না। তাই তাঁর প্রশ্ন, শুধুমাত্র পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের প্রয়োজনীয়তা কী ?

    উল্লেখ্য, পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের পরিকল্পনা প্রয়াত সিডিএস বিপিন রাওয়াতের মস্তিষ্কপ্রসূত। প্রয়াত সিডিএস-এর এই সিদ্ধান্ত নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললেন বায়ুসেনা প্রধান। দুবছর আগে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল বলে জানান তিনি। তাঁর যুক্তি, এয়ার ডিফেন্স  অর্থাৎ, শত্রুরা আকাশপথে হামলা চালালে প্রতিহত করা, আর কাউন্টার এয়ার স্ট্রাইক – অফেন্স অর্থাৎ,  পাল্টা আকাশ পথে জবাব দেওয়া বা হামলা চালানো একই অঙ্গের দুটো দিক। পৃথক করে কোনও লাভ নেই।

    আরও পড়ুন: এনআইআরএফ তালিকায় দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইআইটি মাদ্রাজ, সেরা কলেজ মিরান্ডা হাউজ

    দিল্লিতে এয়ার অ্যান্ড মিসাইল ডিফেন্স ইন্ডিয়া ২০২২ শীর্ষক একটি সেমিনারে এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরী বলেন, দেশ বিরোধী বিভিন্ন শক্তিগুলিকে আটকাতে এই স্বাধীন কমান্ডের খুব একটা প্রয়োজন নেই। তিনি বলেন, “মহাকাশের নিরাপত্তার পাশাপাশি  প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বিদেশি আক্রমণ প্রতিহত করার সময় একই আকাশসীমার মধ্যে সমস্ত উপাদানের ঘনিষ্ঠ সমন্বয়ের প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু এয়ার ডিফেন্স ও অফেন্স — একে অপরের পরিপূরক। পৃথকভাবে ব্যবহৃত হলে কার্যকারিতা হারাবে।” 

    আরও পড়ুন: “কোনও বিয়ে নয়, কোনও আংটি নয়”, বিয়ে জল্পনায় নীরবতা ভাঙলেন সুস্মিতা

    ভারতীয় বায়ু সেনাকে কম দূরত্বের অপারেশনের জন্যও তৈরি থাকার কথা বলেন ভিআর চৌধুরী। লজিস্টিক সাপোর্ট প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন,এই বিষয়টা প্রচণ্ড চ্যালেঞ্জিং। ভারতের আত্মনির্ভরতা মিশনকে সফল করতে তিনি নির্দিষ্ট অ্যাকশন প্ল্যানের উপর জোর দেওয়ার কথাও বলেন। এদিকে প্রতিরক্ষাক্ষেত্রে ভারত বার বার এই আত্মনির্ভরতার পক্ষে সওয়াল করেছে। এমনকী বিদেশ থেকে সামরিক সরঞ্জাম যতটা সম্ভব কম আমদানি করার জন্যও নির্দিষ্ট পরিকল্পনা করা হয়েছে। আমদানি কমিয়ে দেশের সামরিক সরঞ্জাম উৎপাদন কেন্দ্র থেকেই যাতে সামরিক সরঞ্জাম আমদানি করা যায় সেব্যাপারেও বলা হয়েছে।  বায়ু সেনা প্রধানও সেই মতকেই সমর্থন জানালেন।

  • new railway line: ১১৬ কিমি বিস্তৃত নয়া রেললাইন! যুক্ত করবে দুটি রাজ্য, তিনটি ধর্মীয় স্থানকে

    new railway line: ১১৬ কিমি বিস্তৃত নয়া রেললাইন! যুক্ত করবে দুটি রাজ্য, তিনটি ধর্মীয় স্থানকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তেরঙ্গা হিল-অম্বাজি-আবু রোড নতুন রেললাইন চালু করতে চলেছে কেন্দ্র।  ১১৬ কিমি বিস্তৃত এই রেললাইন তৈরি করতে সময় লাগবে প্রায় চার বছর। খরচ পড়বে আনুমানিক দুই হাজার ৭৯৮ কোটি টাকা। নতুন এই প্রকল্পের কথা জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

    অনুরাগ জানান, নরেন্দ্র মোদি সরকার যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করার জন্য এই নতুন রেললাইনের অনুমোদন দিয়েছে। তিনি বলেন,“এই প্রকল্পের আনুমানিক খরচ পড়বে ২৭৯৮.১৬ কোটি টাকা। ২০২৬-২৭ সালের মধ্যেই এই নয়া রেলপথের কাজ সম্পন্ন হবে। নতুন রেললাইন দুটি রাজ্য, তিনটি ধর্মীয় স্থানকে যুক্ত করবে। এই নয়া লাইনের ফলে মূল রেল লাইনে চাপ অনেকটা কমে যাবে।” 

    [tw]


    [/tw]

    গুজরাটের মেহসানা জেলায় অবস্থিত তেরঙ্গা একটি তিন-চূড়া পাহাড়। এটি বৌদ্ধ এবং জৈন দুই সম্প্রদায়ের মানুষের কাছেই তাৎপর্যপূর্ণ। গুজরাট পর্যটন দফতরের ওয়েবসাইট অনুসারে, এখানে অবস্থিত প্রাচীনতম জৈন মন্দিরটি ১২ শতকে নির্মিত হয়েছিল। এই পাহাড়ের নানা জায়গায় বৌদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভগুলি চতুর্থ শতাব্দীর।

    মন্দির শহর অম্বাজি গুজরাটের বানাসকান্থা জেলায় অবস্থিত। এটি দেবী আরাসুরি অম্বার প্রধান মন্দির। যা প্রাক-বৈদিক যুগ থেকে পূজিত হয়ে আসছে। আবু রোড হল রাজস্থানের সিরোহিত জেলার একটি শহর। দেশের নানা প্রান্ত থেকে বহু পর্যটন-প্রেমী মানুষ এখানে আসেন। 

    আরও পড়ুন: কয়লা পাচার কাণ্ডে ফের তলব মলয় ঘটককে! ইডির সমন বাঘমুণ্ডির তৃণমূল বিধায়ককেও

    বহুদিন ধরে রাজস্থান-গুজরাট দুই রাজ্যের মানুষ আমদাবাদ-আবু রোড বিকল্প এই রেললাইনের দাবি জানিয়ে আসছেন। কেন্দ্রের অভিমত, এই নতুন প্রকল্প মানুষের মধ্যে সংযোগ বাড়াবে। কম সময়ে অনেকটা পথ অতিক্রম করা যাবে। এই রেললাইনের মধ্য দিয়ে কৃষি ও স্থানীয় পণ্য দ্রুত আমদানি-রফতানি করা যাবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নও হবে। প্রকল্পটি রূপায়নের সময় আনুমানিক ৪০ লক্ষ মানুষ কাজ পাবেন। 

     

  • Indian Army: দুই মহিলা পাকিস্তানি এজেন্টের ‘হানি-ট্র্য়াপে’ পড়ে ধৃত বাংলার এক জওয়ান

    Indian Army: দুই মহিলা পাকিস্তানি এজেন্টের ‘হানি-ট্র্য়াপে’ পড়ে ধৃত বাংলার এক জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের দেশের এক জওয়ান ‘হানি-ট্র্যাপে’ পরে ফাঁস করল সেনাবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ গোপন তথ্য৷ পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ২৪ বছর বয়সী জওয়ানের নাম শান্তিময় রানা (Shantimoy Rana), তিনি পশ্চিমবঙ্গের ছেলে ও তাঁকে রাজস্থানে মোতায়েন করা হয়েছিল। তাঁকে পাকিস্তানের দুই মহিলা ফাঁদে ফেলে তাঁর থেকে ভারতীয় সেনার বেশ কিছু তথ্য হাতিয়ে নিয়েছে। সেনার গোপন তথ্য ফাঁস করার পরেই রাজস্থান পুলিশের হাতে ধরাও পড়ল বাংলার জওয়ান৷ তাকে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে এই ঘটনা প্রথম নয়, এর আগেও ভারতের বিভিন্ন তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি এজেন্টরা। আবারও এমন ঘটনায় চিন্তায় পড়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।

    আরও পড়ুন: অবিবাহিত থাকতেই বেশি পছন্দ করেন ভারতীয়রা! সমীক্ষায় উঠে এল নয়া তথ্য

    ডিজি উমেশ মিশ্র জানিয়েছেন, ওই দুই মহিলা এজেন্ট নিজেদের গুর্নুর কৌর (Gurnur Kaur) ওরফে অঙ্কিতা (Ankita) ও নিশা (Nisha) নামে পরিচয় দিয়েছিলেন। তারা শান্তিময়কে বলেছিলেন যে অঙ্কিতা উত্তরপ্রদেশে মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ারিং-এ কাজ করেন ও নিশা মিলিটারি নার্সিং সার্ভিসের সঙ্গে জড়িত। এইভাবেই এই পাকিস্তানি মহিলা এজেন্টদের ‘হানিট্র্যাপ’-এ ফেঁসে দেশের সেনাবাহিনীর গোপন তথ্য, ভিডিও শত্রুদেশের এজেন্টদের হাতে তুলে দেয়।

    আরও জানা গিয়েছে, শান্তিময়ের সঙ্গে তাদের সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে পরিচয় হয় ও তাদের ইমপ্রেস করার জন্যেই এই ভিডিও, তথ্যগুলো পাঠায়। অথচ, ওই দুই মহিলাই পাকিস্তানি গুপ্তচর বাহিনী আইএসআই-এর এজেন্ট বলে দাবি করেছে রাজস্থান পুলিশ। ২৫ জুলাই প্রাথমিক তদন্তের পর মঙ্গলবার ২৬ জুলাই শান্তিময় রানাকে গ্রেফতার করেছে রাজস্থান পুলিশ।

    আরও পড়ুন: সেনা, ডিআরডিও-র গোপন তথ্য হাতাতে ছড়ানো হচ্ছে ম্যালওয়ার! সতর্ক থাকার নির্দেশ

    প্রসঙ্গত, ভারতীয় বাহিনী থেকে আগেই সেনা জওয়ানদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের বিপদ নিয়ে সতর্ক করেছে ভারতীয় সেনা। এর আগেও মে মাসে দিল্লি পুলিশ ভারতীয় বিমান সেনার এক জওয়ানকে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার করেছিল। সেনাদের একাধিকবার সতর্ক করার পরেও পাকিস্তানি এজেন্টদের ফাঁদ থেকে রেহাই পাওয়া যাাচ্ছে না।

     

     

  • RSS: উদয়পুরের মতো নৃশংস ঘটনার প্রতিবাদ করা উচিত মুসলিমদেরও, জানাল আরএসএস  

    RSS: উদয়পুরের মতো নৃশংস ঘটনার প্রতিবাদ করা উচিত মুসলিমদেরও, জানাল আরএসএস  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুরা প্রতিবাদ করেছে শান্তিপূর্ণ ও সাংবিধানিক পথে। মুসলিমদেরও উচিত ছিল সেই বিক্ষোভে সামিল হওয়া। জানাল আরএসএস। হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিজেপির (BJP) সাসপেন্ডেড মুখপাত্র নূপুর শর্মার (Nupur Sharma) বক্তব্যকে সমর্থন জানিয়ে সম্প্রতি রাজস্থানের উদয়পুরে খুন হতে হয়েছে এক হিন্দু দর্জিকে। সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই এদিন এমন মন্তব্য করে আরএসএস (RSS)। আরএসএসের মুখপাত্র সুনীল আম্বেকর (Sunil Ambekar) বলেন, আমাদের সকলের একযোগে প্রতিবাদ করা প্রয়োজন। রাজস্থানের ঝুনঝুনুতে অখিল ভারতীয় প্রান্ত প্রচারকদের তিন দিন ধরে চলা বৈঠক শেষ হয় শনিবার। আম্বেকর জানান, দেশে আরএসএসের শাখার সংখ্যা বর্তমানে ৫৬ হাজার ৮২৪ জন। ২০২৪ সালে এক লক্ষে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কে ভাগবতের মন্তব্য সংগঠনের বক্তব্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ, জানাল আরএসএস

    ২০২৫ সালে সংঘের একশো বছর পূর্তি। সেই উৎসব কীভাবে উদযাপন করা হবে, তা নিয়েও ওই বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলেও জানান আরএসএস মুখপাত্র। তিনি বলেন, চব্বিশে দেশজুড়ে সংঘের এক লক্ষ শাখা থাকবে। সমাজের সব শ্রেণির মানুষের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করবে আরএসএস। একটা সদর্থক পরিবেশ তৈরি হবে। তিনি বলেন, মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার থাকা উচিত প্রত্যেকের। তবে সেক্ষেত্রে জনসাধারণের আবেগের বিষয়টিও খেয়াল রাখা প্রয়োজন।  

    আরও পড়ুন : বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে সাসপেন্ড নূপুর শর্মা, নবীন জিন্দালকে বহিষ্কার বিজেপি-র

    উদয়পুরের ঘটনাকে ধিক্কার জানিয়ে আম্বেকর বলেন, দেশে গণতন্ত্র আছে। সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক অধিকারও রয়েছে। যদি কারও কিছু পছন্দ না হয়, তাহলে তা গণতান্ত্রিক পথে প্রকাশ করা যায়। তিনি জানান, কয়েকজন বুদ্ধিজীবী এর প্রতিবাদ করেছেন। কিন্তু মুসলিম সম্প্রদায়েরও এগিয়ে আসা উচিত। প্রসঙ্গত, নূপুর শর্মার বিতর্কিত মন্তব্যকে সমর্থন করায় হিন্দু দর্জি কানহাইয়া লালকে দোকানে ঢুকে কুপিয়ে খুন করে মুসলিম সম্প্রদায়ের দুজন। গোটা ঘটনাটি মোবাইল বন্দি করে ছড়িয়ে দেওয়া হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। ওই ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আরএসএসের এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মোহন ভাগবত, সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসবোলে প্রমুখ ব্যক্তিত্ব।  

     

  • Agnipath Scheme: নেপালি এবং গোর্খাদেরও সেনায় নিয়োগ করা হবে অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে

    Agnipath Scheme: নেপালি এবং গোর্খাদেরও সেনায় নিয়োগ করা হবে অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army) সাতটি গোর্খা রেজিমেন্টে (Gorkha regiment) নেপালিদের (Nepali) এবং গোর্খাদের অগ্নিপথ (Agnipath) প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগ করা হবে। অগ্নিপথ প্রকল্পের ভারতীয় সৈন্যদের নিয়োগের শর্ত এখানেও মানা হবে। অন্যান্যদের মতো নেপালিদেরও চার বছরের জন্য নিয়োগ করা হবে, যার পরে ২৫ শতাংশ সেনাকে দীর্ঘ মেয়াদের জন্য রাখা হবে। নিয়োগের তারিখ নির্ধারণের জন্য ভারতীয়, নেপাল ও ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর মধ্যে আলোচনা চলছে। নেপাল থেকে গোর্খাদের নিয়োগ পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং এবং উত্তর প্রদেশের গোরখপুরে অবস্থিত দুটি গোর্খা রিক্রুটমেন্ট ডিপো (GRD)-এর মাধ্যমে হবে।

    আরও পড়ুন: অগ্নিপথ প্রকল্পে নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করল সেনা ও নৌসেনা  
     
    ভারতীয় সেনাবাহিনীর গোর্খা রেজিমেন্টের ৪৩ ব্যাটালিয়নে নেপালের আবাসিক এবং ভারতের সৈন্য রয়েছে। এই রেজিমেন্টে ৬০% নেপালিদের নেওয়া হয়, বাকি ভারতীয়দের নেওয়া হয়ে থাকে। উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ, দার্জিলিং, আসাম এবং মেঘালয় থেকে গোর্খাদের নিয়োগ করা হয় এই রেজিমেন্টে। ভারতীয় গোর্খাদের নিয়োগ এই রাজ্যগুলিতে অবস্থিত আর্মি রিক্রুটমেন্ট অফিসের (ARO) মাধ্যমে করা হয়।

    আরও পড়ুন: বায়ুসেনায় অগ্নিপথ প্রকল্পে প্রথম তিনদিনেই জমা ৫৬,৯৬০টি আবেদন!

    ভারত, নেপাল এবং ব্রিটেনের সেনাবাহিনী প্রথমে নিয়োগ সমাবেশের তারিখ নির্ধারণ করে। এই বিশেষ দিনে, তিনটি সেনাবাহিনীর প্রতিনিধিরা নেপালের একটি নির্দিষ্ট স্থানে একটি লিখিত এবং শারীরিক পরীক্ষা পরিচালনা করে। এক সূত্র জানিয়েছে, “ধরা যাক, ১০০ জন প্রার্থী সমাবেশে উপস্থিত হয়েছেন এবং ব্রিটিশরা ২০, ভারত ৪০ এবং নেপাল সেনা ৫০ চায়। শীর্ষ ২০ জন নিয়োগপ্রাপ্তদের ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে যোগদানের পছন্দ দেওয়া হয়। এদের বেতন এবং ভাতা সর্বোচ্চ। পরবর্তী লট ভারত নেয় ভারত। ভারত নেপাল সেনাবাহিনীর ২.৫ গুণ বেতন ও ভাতা দেয়। ভারতীয়-আবাসিক গোর্খাদের নিয়োগের সময় সেনাবাহিনীকে সমস্যার মুখে পড়তে হয়। নেপাল থেকে গোর্খা রেজিমেন্টে যথেচ্ছ নিয়োগ হয়। একবার নেপালি সৈন্যরা ভারতীয় সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করলে, থাইল্যান্ড এবং সিঙ্গাপুরের মতো দেশগুলি তাদের পুলিশ বাহিনীতে কাজ করার জন্য অবসরপ্রাপ্তদের নিযুক্ত করে। যারা ভারতে প্রশিক্ষণ নিয়েছে এবং পরিষেবা দিয়েছে তাঁদের সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। সমস্যা হয় ভারতীয়-আবাসিক গোর্খাদের নিয়ে। সম্প্রতি ভারতীয়দের জন্য সংরক্ষিত ৪০ শতাংশের মধ্যে ১০ থেকে ১৫ শতাংশের ঘাটতি লক্ষ্য করেছে সেনাবাহিনী। এই ঘাটতি পূরণের জন্যে সেনাবাহিনীতে কুমাওনি এবং গাদওয়ালীদের নিয়োগ শুরু হয়েছে। যদিও এটা কোনও স্থায়ী সমাধান নয়। সেনাবাহিনীর ধারনা, যখন গোর্খারা দেখবে তাদের কোটা অন্যদের কাছে যাচ্ছে তাহলে গোর্খারা সেনায় যোগদানের বিষয়ে আরও আগ্রহী হবে।     

     

  • Sukanta Majumdar: লোকসভায় সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন করে রেকর্ড সুকান্ত মজুমদারের 

    Sukanta Majumdar: লোকসভায় সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন করে রেকর্ড সুকান্ত মজুমদারের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভায় (Lok Sabha) সব চেয়ে বেশি প্রশ্ন করে রেকর্ড গড়ে ফেললেন সাংসদ বিজেপির (BJP) সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। বঙ্গ বিজেপির রাজ্য সভাপতিও তিনি। দিলীপ ঘোষকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ার পর রাজ্যের ব্যাটন তুলে দেওয়া হয় বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্তের হাতে। তার পর থেকে দলকে নয়া উচ্চতায় তুলে নিয়ে যাওয়ার নিরন্তর চেষ্টা করে চলেছেন তিনি। কেবল দল নয়, তাঁর সংসদ ক্ষেত্রের প্রতিও যে তিনি সমান মনোযোগী, তার প্রমাণ মিলল লোকসভার রেকর্ডেই।

    লোকসভার অধিবেশন চলাকালীন আলোচনা হয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে। প্রতিটি অধিবেশেনর দিনগুলির একটি নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ থাকে প্রশ্নোত্তর পর্বের জন্য। এই সময় কোনও সাংসদ তাঁর কোনও প্রশ্ন থাকলে, তা করতে পারেন। সচরাচর লোকসভায় অধিবেশন হয় তিনটি। এগুলি হল বাজেট অধিবেশন, শীতকালীন অধিবেশন এবং বাদল অধিবেশন। এছাড়াও জরুরি প্রয়োজনে অধিবেশন ডাকা হতে পারে। এই অধিবেশনগুলিতেই প্রশ্ন করতে পারেন সাংসদরা। এ রাজ্যে লোকসভার আসন সংখ্যা ৪২। তার মধ্যে বিজেপির সাংসদ রয়েছেন ১৭ জন। আর তৃণমূলের হাতে রয়েছে ২৩ জন। কংগ্রেসের সদস্য সংখ্যা ২।

    আরও পড়ুন : অরুণাচল প্রদেশে ১০২ আসনে জয়ী বিজেপি, কী বললেন আইনমন্ত্রী?

    সংসদের রেকর্ড অনুযায়ী, জাতীয়স্তরে সাংসদরা গড়ে প্রশ্ন করেছেন ১৩০টি করে। রাজ্যের ক্ষেত্রে প্রশ্নের হারের করুণ দশা স্পষ্ট। সংসদের তথ্য অনুযায়ী, বাংলার সাংসদরা গড়ে প্রশ্ন করেছেন ৮৫টি করে। তবে চমকে দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দথা বালুরঘাটের সাংসদ বিজেপির সুকান্ত। তিনি প্রশ্ন করেছেন ৪৪৪টি। সুকান্তের পরেই যে নামটি রয়েছে, তিনিও বিজেপির। তিনি বিদ্যুৎ মাহাতো। ঝাড়খণ্ডের সাংসদ। তিনি প্রশ্ন করেছেন ৪৩৭টি। চারশোর বেশি প্রশ্ন করেছেন আরও একজন, শ্রীরঙ্গ বার্নে। তিনি শিবসেনার বিধায়ক। তিনি প্রশ্ন করেছেন ৪৩৫টি। এনসিপির সুপ্রিয়া সুলে প্রশ্ন করেছেন ৪৩০টি।   

    জানা গিয়েছে, লোকসভায় মহারাষ্ট্রের সদস্য সংখ্যা ৪৯। সব মিলিয়ে তাঁরা প্রশ্ন করেছেন ১০ হাজার ৯৩২টি। উত্তর প্রদেশের সদস্য সংখ্যা ৮০। তাঁরা প্রশ্ন করেছেন ৬ হাজার ১৬৩টি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের অর্পিতা ঘোষকে বিপুল ভোটে হারিয়ে লোকসভায় যান সুকান্ত। প্রথমবারের জন্য লোকসভায় পা রেখেই সভা মাতিয়ে দিয়েছেন বিজেপির এই সাংসদ। সব মিলিয়ে তাঁর প্রশ্নের সংখ্যা ৪৪৪টি। চাকরি, মহিলাদের ক্ষমতায়ন সহ বিভিন্ন বিষয়ে ওই প্রশ্নগুলি করেছেন বিজেপির অধ্যাপক সাংসদ।

    আরও পড়ুন : আইনশৃঙ্খলা নিয়ে অমিত শাহকে চিঠি শুভেন্দুর, দাবি এনআইএ তদন্তেরও

     

  • Free Covid Booster Dose: প্রাপ্তবয়স্কদের বিনামূল্যে কোভিড বুস্টার ডোজ! বড় ঘোষণা কেন্দ্রের

    Free Covid Booster Dose: প্রাপ্তবয়স্কদের বিনামূল্যে কোভিড বুস্টার ডোজ! বড় ঘোষণা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে প্রাপ্তবয়স্কদের বিনামূল্যে কোভিড বুস্টার ডোজ (free booster doses of the coronavirus) দেবে সরকার। বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর (Anurag Thakur) জানান, ১৫ জুলাই থেকে কেন্দ্রীয় সরকার আগামী ৭৫ দিনের জন্য আঠারোর্ধ্বদের বিনামূল্যে কোভিড ভ্যাকসিন বুস্টার ডোজ সরবরাহ করবে। সরকারি টিকা কেন্দ্রে এই সুবিধা মিলবে। দেশে প্রতিদিন ঊর্ধ্বমূখী করোনার গ্রাফ। এই সময়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার এই সিদ্ধান্ত প্রাসঙ্গিক বলে অভিমত স্বাস্থ্য আধিকারিকদের।

    এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “স্বাধীনতার ৭৫ বছর হিসেবে Azadi ka Amrit Kaal পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। আর এই উপলক্ষ্যেই ১৫ জুলাই থেকে পরবর্তী ৭৫ দিন ১৮ ঊর্ধ্বদের বিনামূল্যে দেওয়া হবে কোভিড বুস্টার ডোজ।” আপাতত শুধুমাত্র প্রথমসারির করোনাভাইরাস যোদ্ধা এবং ষাটোর্ধ্বদের বিনামূল্যে বুস্টার ডোজ প্রদান করা হচ্ছে। বাকিদের টাকা দিয়ে নিতে হচ্ছে বুস্টার ডোজ। আগামী শুক্রবার থেকে সব প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকই বিনামূল্যে বুস্টার ডোজ পাবেন। 

    [tw]


    [/tw]

    উল্লেখ্য, সম্প্রতি করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ এবং বুস্টার ডোজের মধ্যে ব্যবধান কমিয়ে নয় মাস থেকে ছয় মাস করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত ১০ এপ্রিল থেকে দেশে ‘সুরক্ষামূলক কোভিড টিকা ডোজ’ (বুস্টার ডোজ) দেওয়ার কথা ঘোষণা করে সরকার। একটি নির্দেশিকা জারি করে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়, ১৮ ঊর্ধ্বরা বুস্টার ডোজ নিতে পারবেন। কিন্তু, করোনা টিকার প্রথম এবং দ্বিতীয় ডোজের মতো বুস্টার ডোজ বিনামূল্য পাওয়া যাবে না। বিভিন্ন অনুমোদন প্রাপ্ত ক্লিনিক থেকে অর্থ ব্যায় করে নিতে হবে বুস্টার ডোজ। কিন্তু, পরিসংখ্যান বলছিল, বুস্টার ডোজ নেওয়ার ক্ষেত্রে অনীহা দেখা যাচ্ছিল বহু মানুষের মধ্যেই। এদিকে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে গণতন্ত্র রক্ষার্থে গর্জে উঠুন বুদ্ধিজীবীরা, আহ্বান রাজ্যপালের

    এদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকে তেরঙ্গা হিল-অম্বাজি-আবু রোড নতুন রেললাইন চালুর কথা জানান অনুরাগ। ১১৬ কিমি বিস্তৃত এই রেললাইন তৈরি করতে সময় লাগবে প্রায় চার বছর। খরচ পড়বে আনুমানিক দুই হাজার ৭৯৮ কোটি টাকা। এছাড়াও গুজরাতের ভদোদরায় গতিশক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে একটি নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার কথাও এদিন ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

  • Sharad pawar: মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে লড়া উচিত মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের, মত পাওয়ারের

    Sharad pawar: মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে লড়া উচিত মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের, মত পাওয়ারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election)। ওই বছরই হবে মহারাষ্ট্র (Maharasthra) বিধানসভার নির্বাচনও। এই বিধানসভা নির্বাচনে মহাবিকাশ অঘাড়ি (Maha Vikas Aghadi) জোটের তিন দলের একসঙ্গে লড়া উচিত। অন্তত এমনই মনে করেন এনসিপি (NCP) প্রধান শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar)।

    গত বিধানসভা নির্বাচনে মহারাষ্ট্রের ক্ষমতায় আসে মহাবিকাশ আঘাড়ি জোট। জোটে শামিল তিন দল-শিবসেনা, এনসিপি এবং কংগ্রেস। বছর আড়াই মসৃণভাবে সরকার চলার পর সম্প্রতি দলে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন শিবসেনার বিধায়ক একনাথ শিন্ডে। কংগ্রেস এবং এনসিপি নয়, বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ার পক্ষে সওয়াল করেন শিন্ডে। পরে অনুগত বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে বিজেপি শাসিত গুজরাটের সুরাটে চলে যান শিন্ডে। পরে মধ্যরাতের বিমান ধরে চলে যান বিজেপি শাসিত আরও এক রাজ্য আসামে। পরে বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে সরকার গড়েন শিন্ডে। তাঁর সঙ্গেই চলে যান সিংহভাগ বিধায়ক। হাতে গোণা কয়েকজন বিধায়ক রয়ে গিয়েছেন শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে।

    আরও পড়ুন : ‘যাঁরা যেতে চাইছেন যান, নতুন শিবসেনা গড়ব’, হুঁশিয়ারি উদ্ধবের

    সম্প্রতি ঔরঙ্গাবাদ এবং ওসমানাবাদের নাম বদল হয়েছে। ঔরঙ্গাবাদের নাম হয়েছে শম্ভনজিনগর, আর ওসমানাবাদের নাম হয়েছে ধারাশিব। উদ্ধব ঠাকরের সরকারের আমলেই হয়েছে এই সিদ্ধান্ত। সেই প্রসঙ্গে পাওয়ার বলেন, এটা মহাবিকাশ আঘাড়ির কমন মিনিমাম প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত ছিল না। দু দিনের সফরে ঔরঙ্গাবাদে এসেছেন পাওয়ার। সেখানেই সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এই নাম পরিবর্তনের ব্যাপারে তাঁর মতামত দেন। বলেন, নাম বদলের সিদ্ধান্ত হয়ে যাওয়ার পরে আমি এটি জানতে পেরেছি।

    আরও পড়ুন : ডামাডোলের বাজারেও ঢালাও অর্থ-প্রস্তাব মঞ্জুর, মহারাষ্ট্রে হচ্ছেটা কী?

    ২০২৪ সালে মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচন প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তের তিনি বলেন, বিধানসভা নির্বাচনে তিন দলের জোট মহাবিকাশ আঘাড়ির লড়াই করা উচিত। তবে এটা যে নিতান্তই তাঁর ব্যক্তিগত মত, তাও জানান পাওয়ার। পাওয়ার বলেন, এনিয়ে আমি প্রথমে আমার দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলব। তার পরে কথা বলব বাকি জোট শরিকদের সঙ্গে। শিবসেনার বিদ্রোহ প্রসঙ্গে এনসিপি সুপ্রিমো বলেন, হিন্দুত্ব, এনসিপি এবং ফান্ডের অভাবের কথা বলে বিদ্রোহ ঘোষণা হয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে অশান্তি, তা জানা যায়নি।

     

LinkedIn
Share