Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • TDS New Rules: চিকিৎসকদের পাওয়া ফ্রি স্যাম্পল, উপহারও আসতে চলেছে টিডিএস-এর আওতায়?

    TDS New Rules: চিকিৎসকদের পাওয়া ফ্রি স্যাম্পল, উপহারও আসতে চলেছে টিডিএস-এর আওতায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১ জুলাই থেকে টিডিএসের (TDS) নতুন নিয়ম লাগু হতে চলেছে। আয়কর আইনে (Income Tax Act) যোগ হয়েছে ‘194R’ ধারা। কর আদায়ের পরিধি বাড়াতে চলতি অর্থবর্ষে নতুন নিয়ম এনেছে কেন্দ্র। এবার থেকে ব্যবসায়িক কারণে পাওয়া বিনামূল্যের উপহারের ওপর দিতে হবে টিডিএস। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সর (Social Media Influencers) এবং চিকিৎসকদের (Doctors) কোনও সংস্থার প্রচারের জন্যে পাওয়া ‘ফ্রি স্যাম্পেলে’ কর গুনতে হবে। করের হার বাকিদের মতোই থাকবে ১০%।   

    আরও পড়ুন: আয়কর রিটার্ন জমা দিচ্ছেন না? বেশি কর দেওয়ার জন্যে প্রস্তুত হন 

    বর্তমানে কোনও পণ্য বা পরিষেবা বাজারে আসার আগেই সামাজিক মাধ্যমে তার প্রচার চালায় সংস্থাগুলি। ‘কোলাবরেশন’ করে সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সরদের সঙ্গে। এছাড়া চিকিৎসকদেরও বিনামূল্যে ওষুধ বা উপহার পাঠায় ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি। ইনফ্লুয়েন্সররা বা চিকিৎসকরা বিনামূল্যে পান ওই পণ্য। এতদিন পর্যন্ত এ ধরনের পণ্য বা পরিষেবার জন্য কোনওরকম কর দিতে হত না। কিন্তু আগামী ১ জুলাই থেকে বদলে যাচ্ছে নিয়ম।

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের (Ministry of Finance) তরফে জানানো হয়েছে, এখন থেকে বিনামূল্যে পাওয়া জিনিস বা উপহারের উপর টিডিএস (ট্যাক্স ডিডাকক্টেড অ্যাট সোর্স) দিতে হবে। যে সব পণ্যের প্রচারের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সর বা চিকিৎসকদের বিনামূল্যে উপহার পাঠানো হয়, তার উপর ১০ শতাংশ টিডিএস বসানো হবে। তবে, যদি কেউ প্রোমোশনের পর ওই পণ্য সংস্থাকে ফিরিয়ে দেন, তাহলে তাঁকে কর দিতে হবে না। এই ধরনের কাজ থেকে বছরে ২০ হাজার টাকার কম সুবিধা পেলে টিডিএস লাগবে না। বিজ্ঞপ্তিটি জারি করেছে সেন্ট্রাল বোর্ড অব ডিরেক্ট ট্যাক্সেস (CBDT)। যে সমস্ত পণ্যের উপর টিডিএস বসবে, তার মধ্যে রয়েছে গাড়ি, টিভি, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, সোনার কয়েন, মেডিসিন স্যাম্পেল, বিদেশে যাওয়ার জন্য বিমানের টিকিট, আইপিএল টিকিট ইত্যাদি।   

    আরও পড়ুন: বিয়ে করলে বাড়ে বেতন এবার কর্মীদের জীবনসঙ্গীও খুঁজে দেবে সংস্থা

    কিন্তু হাসপাতালে কর্মরত কোনও চিকিৎসক যদি বিনামূল্যে ওষুধের স্যাম্পেল পান, তাহলে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালকে তার জন্যে টিডিএস দিতে হবে। তবে কোনও চিকিৎসক যদি হাসপাতালে কনসালট্যান্ট হিসেবে কর্মরত থাকেন, তাহলে টিডিএস প্রথমে হাসপাতালের নামে কাটা হবে। পরে ওই হাসপাতালে ‘১৯৪ আর’ ধারায় সংশ্লিষ্ট টিকিৎসককে কর জমা করতে বলবে। এই নিয়ম বেসরকারি হাসপাতালের জন্যে। সরকারি হাসপাতালে এই নিয়ম কার্যকর হবে না।

      

  • Modi on Digital India: ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত, গান্ধীনগরে জানালেন মোদি  

    Modi on Digital India: ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত, গান্ধীনগরে জানালেন মোদি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিজিটাল ইন্ডিয়ার (Digital India) পক্ষে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। গুজরাটের (Gujrat) গান্ধীনগরে ডিজিটাল ইন্ডিয়া সপ্তাহ পালনের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ওই অনুষ্ঠানেই মোদি বলেন, ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত। তাঁর মতে, ডিজিটাল ইন্ডিয়া সরকারি স্বচ্ছতাকে একটি ভিন্ন পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে। দেশবাসীর জীবনে পরিবর্তনের জন্য ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রশংসাও করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    গান্ধীনগরে ডিজিটাল ইন্ডিয়া সপ্তাহ ২০২২ (digital india week 2022) এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন মোদি। বলেন, পরিবর্তনশীল সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নয়া প্রযুক্তি গ্রহণ না করলে পিছিয়ে পড়বে দেশ। মোদি বলেন, আজ থেকে আট দশ বছর আগে আমাদের সব কিছুর জন্য লাইনে দাঁড়াতে হত। বিল জমা দেওয়া থেকে শুরু করে জন্ম-মৃত্যুর শংসাপত্র সব কিছুর জন্যই লাইন দিতে হত। আমরা অনেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতাম। কিন্তু এখন তা অতীত। অনলাইনে সব কিছু পাওয়া যায়। ডিজিটাল ইন্ডিয়া দুর্নীতি থেকে দরিদ্রদের রক্ষা করেছে। এটি সমস্ত ক্ষেত্রে মধ্যসত্ত্বভোগীদের নির্মূল করেছে।

    আরও পড়ুন : শুধু হিন্দু নয়! সব সম্প্রদায়ের নিপীড়িত মানুষের কাছে যান, বললেন মোদি

    এদিন প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল ইন্ডিয়া ভাষানি ও ডিজিটাল ইন্ডিয়া জেনেসিস প্রোগ্রামেরও সূচনা করেন। বলেন, এই প্রকল্পগুলির মূল উদ্দেশ্যেই হল প্রযুক্তির বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ানো। সেই সঙ্গে জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করা। মোদি বলেন, নয়া প্রযুক্তির যেসব ব্যবসা চালু হচ্ছে সেগুলি দেশবাসীর জীবনযাত্রার মান আরও শক্তিশালী করবে। তিনি বলেন, স্টার্টআপ ইন্ডিয়া প্রকল্প ভারতের অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করবে।

    আরও পড়ুন : “আর চলছে-চলবে নয়, করতে হবে-তে বিশ্বাস রাখে ভারত”, মিউনিখে মোদি

    করোনা অতিমারির বিরুদ্ধে লড়াই করতেও ডিজিটাল ইন্ডিয়া যে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন মোদি। বলেন, ভারতই একমাত্র দেশ যারা প্রযুক্তির মাধ্যমে টিকাদান কর্মসূচি পালন করছে। বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে ডিজিটাল ইন্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ বলেও জানান তিনি। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার স্বপক্ষে সওয়াল করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে গোটা ভারতেই ডিজিটাল ইন্ডিয়া সফল হয়েছে। সকলেই মোবাইল ব্যবহার করে সরকারি সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করছে। এখন প্রযুক্তির সুফল ভোগ করছে গোটা দেশই।

     

  • BJP: হায়দরাবাদে শুরু বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক, কেন বাছা হল নিজামের শহর?   

    BJP: হায়দরাবাদে শুরু বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক, কেন বাছা হল নিজামের শহর?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাজো সাজো রব হায়দরাবাদ (Hyderabad) জুড়ে। আজ, শনিবার এখানেই বসেছে বিজেপির (BJP) দু দিনের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক (National Executive Meeting)। বৈঠকে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (Narendra Modi)। পাঁচ বছর পর এই প্রথম নয়া দিল্লির বাইরে কোনও শহরে এই ধরনের বৈঠক করছে বিজেপি।

    ২০২৪ লোকসভা নির্বাচন। তার আগে একের পর এক রাজ্য জয় করে চলেছে বিজেপি। গত কয়েক বছর ধরে একের পর এক রাজ্যের রশি এসেছে পদ্ম শিবিরের হাতে। বাকি রয়েছে তেলঙ্গানা। এখানে ক্ষমতায় রয়েছে তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতি। রাজনৈতিক মহলের মতে, আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচন তেলঙ্গানায়। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্যের রশি যাতে গেরুয়া শিবিরের হাতে আসে, তাই এখানেই আয়োজন করা হয়েছে বৈঠকের। সূত্রের খবর, এই বৈঠক শুরুর আগে বিজেপি তাদের বিভিন্ন নেতাকে পাঠিয়েছে রাজ্যের ১১৯টি বিধানসভা কেন্দ্রে। জনগণের মন বুঝতেই পাঠানো হয়েছিল তাঁদের।

    আরও পড়ুন : বিজেপি কেন একনাথ শিন্ডের হাতে মহারাষ্ট্রের রাশ ছাড়ল?

    বৈঠক উপলক্ষে সেজে উঠেছে গোটা হায়দরাবাদ শহর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সহ প্রথম সারির বিজেপি নেতাদের মুখের ছবি সম্বলিত পোস্টারে ছয়লাপ গোটা শহর। এদিন দুপুরে বৈঠকে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। রবিবার বক্তৃতা দেওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যদিও বৈঠকে যোগ দিতে শনিবারই হায়দরাবাদ এসে পৌঁছনোর কথা তাঁর। বৈঠকের পাশাপাশি হবে চিত্র প্রদর্শনীও। এর আগে যেসব জাতীয় কার্যকরী কমিটির বৈঠক হয়েছে, সেসবের ছবিও প্রদর্শিত হবে এদিন সন্ধ্যায়।

    আরও পড়ুন : “সেদিন থেকেই পতন শুরু…”, উদ্ধবকে ট্যুইট-বাণ রাজ ঠাকরের

    তেলঙ্গানা বিজেপির মুখপাত্র এনভি সুভাষ বলেন, ১৮ বছর পরে জাতীয় কার্যকরী কমিটির বৈঠক হচ্ছে হায়দরাবাদে। সেই উপলক্ষে সাজানো হয়েছে শহর। জাতীয় নেতারা, বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা এবং অন্যরা ঘুরে দেখছেন ১১৯টি বিধানসভা কেন্দ্র। রবিবার সমাবেশ হবে। প্রচুর মানুষ ওই সমাবেশে যোগ দেবেন বলেই আশা করছি। বিজেপি সূত্রের খবর, চব্বিশের লোকসভা নির্বাচন নিয়ে একট রেজলিউশন পাশ হওয়ার কথা এই বৈঠকে। তেলঙ্গানা সহ দেশের অন্যত্র কীভাবে সংগঠন আরও বিস্তার করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হওয়ার কথা।

    সম্প্রতি মহারাষ্ট্রে ক্ষমতা দখল করেছে বিজেপি। শিবসেনার নেতৃত্বাধীন সরকার পড়ে গিয়েছে। বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে শিবসেনারই একটি অংশ সরকার গড়েছে সেখানে। উত্তর-পূর্ব ভারতের একটা বিরাট অংশ গেরুয়া শিবিরের দখলে। তাই আপাতত পাখির চোখ তেলঙ্গানা। এক সময়, তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কেসিআরের সঙ্গে মধুর সম্পর্ক ছিল বিজেপির। পরে কেন্দ্রের কাছ থেকে স্পেশাল প্যাকেজ না আসায় বিজেপির থেকে দূরত্ব বাড়াতে শুরু করেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজনৈতিক মহলের একটি অংশের ব্যাখ্যা, কেসিআরের রাজ্যে থাবা বসাতেই সেখানে আয়োজন করা হয়েছে জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক। যে বৈঠকের মধ্যমণি অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং।  

     

  • Eknath Shinde: টেবিলে উঠে নাচানাচি করায় শিন্ডের ধমক খেলেন মহারাষ্ট্রের বিধায়করা!

    Eknath Shinde: টেবিলে উঠে নাচানাচি করায় শিন্ডের ধমক খেলেন মহারাষ্ট্রের বিধায়করা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদ্রোহে ইতি। মিশনও সাকসেসফুল। তাই নয়া  মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেকে (Eknath Shinde) দেখেই আবেগে ভাসলেন গোয়ার (Goa) হোটেলে থাকা শিন্ডে শিবিরের বিধায়করা (MLA)। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন অতি উৎসাহে টেবিলের ওপরে উঠে শুরু করলেন নাচানাচি। ব্যস, আর যায় কোথায়? ধমক খেলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর কাছে। নৃত্যরত বিধায়কদের সাফ জানিয়ে দিলেন, বিধায়কদের আচরণ করতে হবে মার্জিত।

    আরও পড়ুন : শিবসেনার সব পদ থেকে শিন্ডেকে সরালেন উদ্ধব, কেন জানেন?

    ৩০ জুন সন্ধ্যায় মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন শিবসেনার একনাথ শিন্ডে। কংগ্রেস-এনসিপির সঙ্গ ছাড়া নিয়ে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধ বাঁধে শিন্ডের। তার জেরে অনুগত বিধায়কদের নিয়ে শিন্ডে উড়ে যান প্রথমে গুজরাটের সুরাটে ও পরে সেখান থেকে মধ্যরাতের বিমান ধরে উড়ে যান আর এক বিজেপি শাসিত রাজ্য আসামের গুয়াহাটিতে। ৩০ জুন মহারাষ্ট্রে এসে শপথ নেন মুখ্যমন্ত্রী পদে। যদিও অনুগত বিধায়কদের তখন আসাম থেকে এনে রাখা হয়েছিল গোয়ার একটি হোটেলে। শপথ নিয়ে রাতেই গোয়া উড়ে যান মহারাষ্ট্রের নয়া মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে তাঁকে দেখে খুশি গোপন করতে পারেননি ‘হোটেল বন্দি’ বিধায়করা। তাঁদেরই কয়েকজন টেবিলে উঠে নাচানাচি শুরু করে দেন। ধমক খান নয়া মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে।

    আরও পড়ুন : “সেদিন থেকেই পতন শুরু…”, উদ্ধবকে ট্যুইট-বাণ রাজ ঠাকরের

    শিন্ডে শিবিরের এক বিধায়ক কেসরকর। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে শপথ নিয়েই নয়া মুখ্যমন্ত্রী এসেছিলেন। বিধায়কদের মার্জিত আচরণ করার নির্দেশ দেন। সুখের মুহূর্তে কয়েকজন বিধায়ক এমন আচরণ করেছেন, যা যথোপযুক্ত নয়। এই বিধায়কদের ঘাড়ে শাস্তির খাঁড়া ঝুলছিল। এটা ছিল মুক্তির আনন্দ। তখনই শিন্ডে তাঁদের তিরস্কার করেন। নয়া মুখ্যমন্ত্রী সাফ জানিয়ে দেন, বিধায়কদের আরও রুচিশীল হতে হবে।

    [tw]


    [/tw]

    শুক্রবার মহারাষ্ট্র উড়ে যান শিন্ডে। তার আগে বিধায়কদের নিয়ে করেন বৈঠকও। ওই বৈঠকে মহারাষ্ট্রের আবহাওয়ার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। গোয়ার হোটেলের ওই বৈঠক শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে শিন্ডে বলেন, আমি বৃষ্টি পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে মহারাষ্ট্র ফিরে যাচ্ছি। আমার সরকারের প্রথম কাজ হল মহারাষ্ট্রে যেন আর একজন কৃষকও আত্মহত্যা না করেন। তিনি জানান, বৃষ্টি পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে বিপর্যয় ম্যানেজমেন্ট কমিটির একটি বৈঠকও ডাকা হয়েছে।

     

  • LCA Tejas: মিশরে তৈরি হবে ‘তেজস’ যুদ্ধবিমান, ‘ধ্রুব’ হেলিকপ্টার! নয়া চুক্তির পথে ভারত?

    LCA Tejas: মিশরে তৈরি হবে ‘তেজস’ যুদ্ধবিমান, ‘ধ্রুব’ হেলিকপ্টার! নয়া চুক্তির পথে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) আগেই জানিয়েছিলেন প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে নতুন দিশা দেখাবে আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্প (Atmanirbhar Bharat)। বিদেশ থেকে অস্ত্র আমদানি কমিয়েছে ভারত। বিভিন্ন অস্ত্র তৈরি হচ্ছে দেশের ভেতরেই। এর ফলে যেমন বিদেশ নির্ভরতা কমেছে। তেমনই দেশের অস্ত্র পরিকাঠামো জোরদার হয়েছে। মানুষের রোজগার বেড়েছে।  শুধু ছোট অস্ত্র নয়,সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি তেজস মার্ক ওয়ান যুদ্ধ বিমান তৈরি করেও নজর কেড়েছে ভারত। এবার প্রতিরক্ষা (Defence) খাতে মিশরের সঙ্গে বড়সড় চুক্তি করতে চলেছে ভারত। প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর, এই প্রথম কোনও বাইরের দেশকে তেজস তৈরির প্রযুক্তি হস্তান্তর করতে পারে দিল্লি। এতে অস্ত্র রফতানি দেশ হিসেবে আরও তালিকার ওপরে উঠে আসবে ভারতের নাম। 

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের এক আধিকারিক জানিয়েছেন,  মিশরের সঙ্গে তেজস ফাইটার জেটের বড় চুক্তি স্বাক্ষর করতে পারে ভারত। এই প্রসঙ্গে কথা বলতে মিশরীয় বিমানবাহিনীর প্রধান কয়েকদিনের মধ্যেই ভারতে আসবেন। এই সফরে ভারতীয় তেজসের নানান খুঁটিনাটি খতিয়ে দেখবেন তিনি। মিশর এখন আমেরিকা, ফ্রান্স আর রাশিয়া থেকে যুদ্ধ বিমান সংগ্রহ করে। মিশরীয় বিমান বাহিনীর (EAF) ৭০টি হালকা যুদ্ধ বিমানের প্রয়োজন রয়েছে। তারা তেজসের প্রযুক্তি নিয়ে মিশরের মাটিতেই ওই বিমানগুলি তৈরি করতে চায়। এ বিষয়ে মিশরকে সাহায্য করতে চায় দিল্লি।  

    আরও পড়ুন: আমেরিকার ভোলবদল! AMCA-র ইঞ্জিন নির্মাণে প্রযুক্তি সহায়তার প্রস্তাব ভারতকে

    ভারতীয় বায়ুসেনার (IAF) একটি দল বর্তমানে মিশরে রয়েছে। ওই দলই বিষয়টি নিয়ে কথাবার্তা চালাচ্ছে। তারা দেখেছে মিশরে হালকা যুদ্ধ বিমান তৈরির জন্য উপযুক্ত ঘাঁটি রয়েছে।  সেখানে একটি ফিক্সড উইং বা রোটারি উইংয়ের প্রয়োজন রয়েছে। ভারত মিশরের সঙ্গে যৌথভাবে
    সেখানে তেজস এলসিএ মার্ক ওয়ান (Tejas Mk1) উৎপাদন করতে চায়। তেজস ছাড়াও হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL) বেশ কয়েকটি হেলিকপ্টার প্রদানের কথা বলেছে। যার মধ্যে রয়েছে অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার (ALH), লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার (LCH)।

    ভারতে তৈরি যুদ্ধ বিমানের প্রতীক তেজস। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে ভারতীয় বিমান বাহিনীর শক্তি বাড়াতে এই বিমানের আধুনিক সংস্করণ তিরাশিটি অর্ডার করেছে তাঁরা। HAL ২০২৪ সালের প্রথম দিকে IAF কে তেজস যুদ্ধবিমান সরবরাহ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।  বেশ কয়েকটি দেশ ইতিমধ্যেই তেজস বিমান সংগ্রহের বিষয়ে গভীর আগ্রহ দেখিয়েছে এবং আগামী কয়েক বছরের মধ্যে প্রথম রফতানি আসতে পারে তেজসের হাত ধরে এমনটাই মনে করছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।

  • Maharashtra Crisis: বিজেপির মাস্টারস্ট্রোক! মহারাষ্ট্রে ক্ষমতায় শিবসেনাই, মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে

    Maharashtra Crisis: বিজেপির মাস্টারস্ট্রোক! মহারাষ্ট্রে ক্ষমতায় শিবসেনাই, মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেবেন্দ্র ফড়নবিশ নন, মহারাষ্ট্রের ভাবী মুখ্যমন্ত্রীর নাম একনাথ শিন্ডে। 

    এদিন যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে এই কথা ঘোষণা করলেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ নিজে। তিনি বলেন, হিন্দুত্ব ও বালাসাহেবের আদর্শের পাশাপাশি, আমাদের বিধায়কদের কেন্দ্রগুলিতে উন্নয়নের অ্যাজেন্ডাকে মাথায় রেখেই একনাথকে মুখ্যমন্ত্রী করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আজ সন্ধে সাড়ে সাতটায় নতুন মুখ্যমন্ত্রীকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন রাজ্যপাল বিএস কোশিয়ারি।

    পরতে পরতে নাটক। প্রতি মুহূর্তে পট-পরিবর্তন। মহারাষ্ট্রের মহাসংকট যে কোনও বলিউড ছবিকেও হার খাওয়াবে। এদিন দুপুর পর্যন্ত যে খবর আসছিল, তা হল, ফড়নবিশ হবেন মুখ্যমন্ত্রী, আর একনাথ শিন্ডে হবেন উপ-মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু, কিছুক্ষণের মধ্যেই ফড়নবিশের ঘোষণা কার্যত সকলকে চমকে দিয়েছে। তিনি এও জানিয়ে দেন, নতুন সরকারের মন্ত্রিসভাতেও তিনি থাকছেন না। বললেন, আমি বাইরে থেকে সরকারকে সমর্থন করব। 

    তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ও বিজেপি নেতৃত্বকে ধন্যবাদ জানান একনাথ শিন্ডে। বললেন, এটা তাদের উদারতা। আমার থেকে তাদের সমর্থন, আসন-শক্তি বেশি। তা সত্ত্বেও আমাকে মুখ্যমন্ত্রী বানালেন। এটাই বা কে করেন? তিনি যোগ করেন, এমভিএ সরকারে কাজ করতে সমস্যা হচ্ছিল। বললেন, বালা সাহেবের হিন্দুত্বকে এগিয়ে নিয়ে যাব।

    ঘোষণার ঠিক আগেই শিন্ডে ও ফড়নবিশ একসঙ্গে গিয়ে রাজ্যপাল কোশিয়ারিরর কাছে সরকার গঠনের দাবি পেশ করেন। সেখানেই ভাবী মুখ্যমন্ত্রীকে মিষ্টিমুখ করান রাজ্যপাল। এদিকে, শিন্ডের নাম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা হতেই রাস্তায় নেমে উৎসব পালন করতে শুরু করেন তাঁর অনুগামীরা। 

    এদিকে সূত্রের খবর, নতুন মন্ত্রিসভায় বিজেপির ২৫ ও শিণ্ডে শিবিরের ১৩ জন পেতে পারেন মন্ত্রিত্ব। এদিন সন্ধেয় মহারাষ্ট্রে ফের বৈঠক রয়েছে বিজেপি-র। নয়া সরকার গড়ার আগে সেখানে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে একাধিক বিষয়ে। কাকে কোন দফতর দেওয়া হবে, সেই নিয়েও বিশদ আলোচনা হতে চলেছে ওই বৈঠকে।

    দুসপ্তাহ ধরে টানাপোড়েনের শেষে গতকাল রাতে, মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন উদ্ধব ঠাকরে। একইসঙ্গে ছেড়ে দেন বিধান পরিষদের সদস্যপদও। জোট সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা যে প্রমাণ করা অসম্ভব, তা কার্যত মেনে নিয়েই মুখ্যমন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেন তিনি।

  • Sanjay Raut: ইডির দফতরে হাজিরা সঞ্জয় রাউতের, চলল ১০ ঘণ্টার জেরা

    Sanjay Raut: ইডির দফতরে হাজিরা সঞ্জয় রাউতের, চলল ১০ ঘণ্টার জেরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগেরবার হাজিরা এড়িয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু এবার ইডির (Enforcement Directorate) জেরা এড়াতে পারলেন না শিবসেনার (Shiv Sena)  নেতা সঞ্জয় রাউত (Sanjay Raut)। শুক্রবার বেআইনি লেনদেনের মামলায় তাঁকে ১০ ঘণ্টা জেরা করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। মহারাষ্ট্রে গত দুসপ্তাহের রাজনৈতিক টানাপোড়েনের অবসান হয়েছে বৃহস্পতিবার। পতন হয়েছে মহা বিকাশ আঘারি সরকারের। শিবসেনার ভবিষ্যতও প্রশ্ন চিহ্নের মুখে। আর এর মাঝেই দলের প্রথম সারির নেতা ইডির নজরে।

    আরও পড়ুন: বিজেপি কেন একনাথ শিন্ডের হাতে মহারাষ্ট্রের রাশ ছাড়ল?

    জমি দুর্নীতি মামলায় এর আগেও রাউতকে সমন পাঠিয়েছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। কিন্তু এতদিন তিনি বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে তলব এড়িয়ে যাচ্ছিলেন। তবে একনাথ শিণ্ডের শপথের পরদিন তিনি ইডি দফতরে হাজিরা  দিয়েছেন। সঞ্জয় হাজিরা দেওয়ার আগেই আবার মহা বিকাশ আঘাড়ির আরেক নেতা তথা প্রবীণ রাজনীতিবিদ শরদ পওয়ারও (Sharad Pawar) এদিন কেন্দ্রীয় এজেন্সির নোটিস পেয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    এদিন সকালেই ট্যুইট করে সঞ্জয় রাউত জানান, তিনি ইডি দফতরে হাজিরা দেবেন। শিব সেনা সমর্থকরা যাতে ইডি দফতরের সামনে জড়ো না হন, সেই অনুরোধও করেন তিনি। ইডি দফতরে গিয়ে সঞ্জয় রাউতের সাফ কথা, “আমি কাউকে ভয় পাই না। জীবনে কোনও অন্যায় করিনি। যদি আমার তলবের পিছনে রাজনীতি থাকে, তাহলেও সেটা পরে বোঝা যাবে। এখন আমার মনে হচ্ছে, আমি নিরপেক্ষ একটি এজেন্সিতে যাচ্ছি। আমি ইডিকে বিশ্বাস করি।”

    আরও পড়ুন: আয়কর দফতর ‘প্রেমপত্র’ পাঠিয়েছে, নোটিশ পেয়ে বললেন পাওয়ার

    শুক্রবার নির্ধারিত সময়ে সকাল সাড়ে এগারোটা নাগাদ দক্ষিণ মুম্বাইয়ের বালার্ড এস্টেটের ইডি দফতরে হাজিরা দেন সঞ্জয় রাউত। রাত সাড়ে নটা নাগাদ ইডি দফতর থেকে বেরোন তিনি। টানা ১০ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে।

    একটি হাউসিং কমপ্লেক্স তৈরিতে বিপুল আর্থিক তছরুপের অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। ইডি দফতরে হাজিরা দিয়ে শিবসেনা সাংসদ বলেন,  তদন্তকারী সংস্থার কাজ তদন্ত করে প্রকৃত সত্য উদঘাটন করা। সেই কারণেই হাজিরা। আগামী দিনেও তদন্তকারী সংস্থাকে পূর্ণ সহযোগিতা করবেন বলে জানান শিবসেনা নেতা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, রাউতের আলিবাগের আটটি জমি, দাদারের ফ্ল্যাটসহ সমস্ত সম্পত্তির খোঁজ নেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। গত এপ্রিল মাসেই সঞ্জয় রাউতের স্ত্রীর নামে থাকা ১১ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে পুলিশ।

     

     

  • RBI on Crypto Currency: ক্রিপ্টোকারেন্সি কতটা বিপজ্জনক? আমজনতাকে সতর্ক করল আরবিআই

    RBI on Crypto Currency: ক্রিপ্টোকারেন্সি কতটা বিপজ্জনক? আমজনতাকে সতর্ক করল আরবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) বর্তমানে চলছে ক্রিপ্টোকারেন্সির (Crypto Currency) রমরমা কারবার। তবে বেসরকারি এই ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলি যে অর্থনীতির বিপদ ডেকে আনতে পারে তা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিলেন রিজার্ভ ব্যাংকের (RBI) গভর্নর শক্তিকান্ত দাস (Shaktikanta Das)। বৃহস্পতিবার ঋণনীতি ঘোষণার পরে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলন শক্তিকান্তের হুঁশিয়ারি, এই সব ডিজিটাল মুদ্রা লগ্নিকারীদের পক্ষে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। ভারতে অর্থনৈতিক এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা ফেরাতে আরবিআইয়ের যাবতীয় চেষ্টায়ও ঢালতে পারে জল।

    আরও পড়ুন : তিন মন্ত্রে বাজিমাত, ৭.৫% অর্থনৈতিক বৃদ্ধির আশায় ভারত

    চলতি বছর বাজেটে রিজার্ভ ব্যাংকের ডিজিটাল মুদ্রা আনার কথা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। ক্রিপ্টোকারেন্সির রমরমা ঠেকাতে বাজারে চালু বিটকয়েন, এথেরিয়ামের মতো বেসরকারি ক্রিপ্টোগুলিকে ডিজিটাল সম্পদের তকমা দিয়ে লেনদেন করও চাপানো হয়েছে। তার পরেও চলছে রমরমা কারবার। এমতাবস্থায় সেগুলি সম্পর্কে রিজার্ভ ব্যাংকের এই বার্তা তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    তবে আরবিআইয়ের ডিজিটাল মুদ্রা কবে আসবে, সে ব্যাপারে এদিন কিছু বলেননি শক্তিকান্ত। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে কোনও তাড়াহুড়ো করতে চাই না। খুব সতর্ক হয়ে এবং সাবধানে পরীক্ষা চালাচ্ছি আর এগোচ্ছি। কারণ এতে একাধিক ঝুঁকি আছে। সব চেয়ে বড় ঝুঁকি সাইবার নিরাপত্তা রক্ষা ও মুদ্রা জাল হওয়ার।

    আরও পড়ুন : ব্যবহার করেন ডেবিট-ক্রেডিট কার্ড! জানুন আরবিআইয়ের নয়া নিয়ম

    বেসরকারি ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলির যে আদতে কোনও মূল্য নেই, এদিন তা জানিয়েছেন রিজার্ভ ব্যাংকের গভর্নর। বলেন, এই ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলির বিন্দুমাত্রও মূল্য নেই। তাই এতে লগ্নি করলে যে কোনও মুহূর্তে ডুবতে হতে পারে। তিনি বলেন, লগ্নিকারীদের সাবধান করে দেওয়া আমার কর্তব্য। তাই কেউ নিজের দায়িত্বে ওই মুদ্রা কিনলে ঝুঁকির কথা মাথায় রেখেই যেন এগোন।

    বেসরকারি ক্রিপ্টোকারেন্সির বিপদ সম্পর্কে এর আগেও একাধিকবার লগ্নিকারীদের সতর্ক করে দিয়েছিলেন শক্তিকান্ত। মাস কয়েক আগেই তিনি বলেছিলেন, বেসরকারি ক্রিপ্টোকারেন্সি সবই এক। তা সে যে নামেই ডাকা হোক না কেন। ফাটকাবাজির মাধ্যমে টাকা লেনদেন ও বিনিয়োগ তাই নিজেদের ঝুঁকি নিয়ে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে করা উচিত।

     

  • Maharashtra political crisis: দল বাঁচাতে কংগ্রেস-এনসিপি জোট ছাড়ার ইঙ্গিত উদ্ধবের

    Maharashtra political crisis: দল বাঁচাতে কংগ্রেস-এনসিপি জোট ছাড়ার ইঙ্গিত উদ্ধবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একনাথ শিন্ডের সঙ্গে সমঝোতার বার্তা দিলেন উদ্ধব ঠাকরে (Uddhab Thackrey)। শিবসেনার (Shibsena) মুখপাত্র প্রবীণ নেতা সঞ্জয় রাউত (Sanjay Raut) জানান, মহা বিকাশ আগাড়ি অর্থাত্‍ শিবসেনা কংগ্রেস-এনসিপির সঙ্গে জোট (Alliance) ত্যাগ করতে প্রস্তুত। তবে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গুয়াহাটি থেকে বিধায়কদের মুম্বই (Mumbai) ফিরে আসতে হবে।

    মন্ত্রী একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর প্রধান দাবিই হল, কংগ্রেস এবং এনসিপি-র সঙ্গে জোট ভেঙে বেরিয়ে আসতে হবে উদ্ধবকে। তাঁরা চান উদ্ধবই মুখ্যমন্ত্রী থাকুন। ফিরুক পুরনো জোটে। অর্থাত্‍ বিজেপির সমর্থনে সরকার চালান উদ্ধব। সম্পর্ক ছিন্ন করুন কংগ্রেস এবং এনসিপি-র সঙ্গে। তবে, শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরের ইস্তফার আশ্বাসে তাঁর ভরসা নেই বলে জানিয়ে দিয়েছেন শিবসেনার বিদ্রোহী শিবিরের নেতা একনাথ শিন্ডে। বৃহস্পতিবার গুয়াহাটির হোটেল থেকে তিনি জানিয়েছেন, আগে কংগ্রেস-এনসিপির সঙ্গ ত্যাগ করার ঘোষণা করে মুখ্যমন্ত্রী পদ ছাড়তে হবে উদ্ধবকে। তার পরেই সমঝোতার প্রশ্ন।

    [tw]


    [/tw]

    এরপরই শিবসেনার তরফে সঞ্জয় রাউত জানান, একনাথকে শিন্ডের নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহীদের মুম্বই ফেরার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray)। জানিয়েছেন আগামী ২৪ ঘণ্টায় বিদ্রোহীরা মুম্বই ফিরে তাঁর সঙ্গে আলোচনায় বসুক। জোট ছাড়তে উদ্ধব বিন্দুমাত্র দ্বিধা করবেন না। কিন্তু গুয়াহাটি (Guwahati) বসে এই নিয়ে কোনও আলোচনা হবে না। আলোচনা করতে হলে মুম্বই এসে করতে হবে, বলে দাবি উদ্ধবের।

    তবে এর পাল্টা হিসেবে শিন্ডে জানিয়ে দেন, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে  সমস্ত ধরনের সমঝোতার দরজা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। শিন্ডে বলেন, “৪০ জন বিধায়ক আমাদের সঙ্গে আছেন। কে বলছে আমরা ফিরে যাব? আমাদের ফিরে যাওয়ার কোনও প্রশ্নই নেই। গাড়ি অনেকটা এগিয়ে গিয়েছে। আমরা সবকিছুই চেষ্টা করেছি কিন্তু কিছুই হয়নি। আমরা সবাই একসঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেব কী করা যায়। সবার মতামত চাওয়া হবে তারপর আমরা এগোব। এটা আমার সিদ্ধান্ত নয়, সবার সিদ্ধান্ত।”

    আরও পড়ুন: দেশে সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! অভিযুক্ত ওয়াধওয়ান ভাতৃদ্বয়

    শিবসেনার জোট ছাড়া প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খড়্গে বলেন, “অনৈতিক ও অসাংবিধানিক ভাবে মহারাষ্ট্রে সরকার ফেলার চেষ্টা করছে বিজেপি। রাজ্যের এই পরিস্থিতির জন্য বিজেপি দায়ী। তারা পিছন থেকে এই কাজ করাচ্ছে। এভাবেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনও করাবে বিজেপি।” এনসিপি নেতা জয়ন্ত পাতিল বলেন,”শিবসেনার তরফে সরকারিভাবে এমন কোনও কথা এখনও জানানো হয়নি। তারা সরকারিভাবে কিছু জানালে তবেই ভাবনা-চিন্তা করা হবে।” এনসিপি নেতা ছগন ভুজবল বলেন,”যে কোনও দল নিজেদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তবে জোট ছাড়লে শিবসেনা তা এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ারকে জানাত। এখনও সেরকম কোনও খবর নেই।”

LinkedIn
Share