Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Imran Khan: ইমরানের খেলা শেষ, তোপ দাগলেন নওয়াজ কন্যা মারিয়াম

    Imran Khan: ইমরানের খেলা শেষ, তোপ দাগলেন নওয়াজ কন্যা মারিয়াম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কন্যা মারিয়াম নওয়াজের তোপের মুখে পড়লেন ইমরান খান (Imran Khan)। তেহরিক-ই-ইনসাফ এর প্রধান ইমরান খানের উদ্দেশে নওয়াজ কন্যা বলেন, ‘‘আপনার খেলা শেষ।’’ এদিন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে শিয়াল বলেও কটাক্ষ করেছেন মারিয়াম। প্রসঙ্গত, মারিয়াম নওয়াজ হলেন পাকিস্তান মুসলিম লিগ পিএমএল(এন) এর সহ-সভাপতি।

    আরও পড়ুন: একাত্তরে বাংলাদেশের গণহত্যাকে আন্তজার্তিক স্বীকৃতি দিতে ঢাকায় ডাচ টিম

    দলের যুব সম্মেলনে ইমরানকে (Imran Khan) একহাত নেন মারিয়াম

    শনিবার পাকিস্তানের বাহারিতে তাঁর দলের একটি যুব সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন মারিয়াম। পাকিস্তানের বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি ইমরানের (Imran Khan) দল তেহরিক-ই-ইনসাফ ছেড়েছেন বেশ কয়েকজন নেতা। সেই ঘটনাকে টেনে এনে ইমরানের উদ্দেশে এই কটাক্ষ করেন মারিয়াম। পাশাপাশি ৯ মে ইমরানের গ্রেফতারিকে কেন্দ্র করে সারা পাকিস্তান জুড়ে যে অশান্তি এবং হিংসার আগুন জ্বলে ওঠে, তারও কড়া নিন্দা করতে শোনা যায় নওয়াজ কন্যাকে। তিনি এদিন আরও বলেন, ‘‘একজন নেতা যখন শিয়ালের মতো হন, তখন তাঁর সঙ্গে কেমন করে মানুষ থাকবে?’’ এরপর পাকিস্তানে হওয়া যাবতীয় হিংসার দায় তিনি ইমরানের উপর চাপিয়ে দিয়ে বলেন, ‘‘পাকিস্তানের হিংসার আসল ষড়যন্ত্রী ইমরান।’’

    চলতি মাসেই ইমরানের (Imran Khan) গ্রেফতারিকে কেন্দ্র করে অগ্নিগর্ভ হয়েছিল গোটা পাকিস্তান

    জমি দুর্নীতির অভিযোগে ৯ মে ইমরানের গ্রেফতারির পর সে দেশের পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে। ইমরানের দলের কর্মী-সমর্থকরা রাস্তায় নেমে গাড়ি জ্বালাতে থাকেন। পাশাপাশি সেনা অফিসারদের বাড়িতেও চলে হামলা। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের বাড়ি ঘেরাও করেও বিক্ষোভ দেখাতে থাকে ইমরানের দল। তাঁর জামিনের দিনেও হিংসা ছড়ায় কোর্ট চত্বরে। সেখানে তাঁর সমর্থকদের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে। হিংসায় বেশ কয়েকজনের মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G-7: ‘বিশ্বের প্রান্তিক মানুষের মুখে তুলে দিতে হবে খাবার’, জি-৭ সম্মেলনে বললেন মোদি

    G-7: ‘বিশ্বের প্রান্তিক মানুষের মুখে তুলে দিতে হবে খাবার’, জি-৭ সম্মেলনে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের প্রান্তিক মানুষের মুখে তুলে দিতে হবে খাবার। শনিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জাপানের হিরোসিমায় জি-৭ (G-7) এর সম্মেলনে খাদ্য নিরাপত্তার প্রসঙ্গও তোলেন তিনি (PM Modi)। খাদ্য নিরাপত্তা, রাসায়নিক সার এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপরও জোর দেওয়ার কথা বলেন তিনি। ওই সম্মেলনে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাসায়নিক সারের ক্ষেত্রে সম্প্রসারণবাদী মানসিকতা অবলম্বন করতে হবে। প্রযুক্তির ব্যাপক উন্নয়নের ওপরও জোর দেন তিনি।

    জি-৭ (G-7) এর সম্মেলনে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এদিন ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী ১০টি পয়েন্টের ওপর জোর দেন। এর মধ্যে ছিল খাবার নষ্ট হওয়ার প্রসঙ্গও। রায়াসনিক সার নিয়ে মেরুকরণের কথাও বলেন। তুলে ধরেন খাদ্য শস্য হিসেবে মিলেটের উপকারিতা এবং প্রাসঙ্গিকতার কথা। উন্নত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপরও জোর দেন তিনি। সওয়াল করেন ডিজিটাল হেল্থ কেয়ারের পক্ষে। উন্নত বিশ্বের (G-7) দেশগুলির মডেল অনুসরণ করার কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহারের ওপর জোর দিতে হবে। ভোগবাদে প্রাণিত উন্নয়নের মডেলও বদলে গিয়েছে।

    রাসায়নিক সার প্রসঙ্গে কী বললেন মোদি?

    এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের এমন খাবারের জোগান নিশ্চিত করতে হবে, যাতে সমাজের একটি মানুষও, বিশেষ করে প্রান্তিক কৃষকও যেন প্রতিদিন মুখে দু মুঠো অন্ন তুলতে পারে। তিনি বলেন, বিশ্বে রাসায়নিক সারের জোগান আরও শক্তপোক্ত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক যেসব বাধা আসবে, তা দূর করতে হবে। আমাদের সহযোগিতার বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের ৪ ড্রোনকে গুলি করে নামাল বিএসএফ, মিলল মাদকও

    এদিন প্রধানমন্ত্রী খাবার নষ্টের প্রসঙ্গও তোলেন। তিনি বলেন, খাবার নষ্ট বন্ধ করতে হবে। এটা আমাদের সমবেত দায়িত্ব। বিশ্বজুড়ে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এটা আমাদের করতেই হবে। জি-৭ (G-7) এর সদস্য দেশগুলি হল, আমেরিকা, ফ্রান্স, ব্রিটেন, ইটালি, জার্মানি, কানাডা এবং জাপান। বিশ্বের ধনীতম দেশগুলি জি-৭ এর সদস্য। এ বছর জি-৭ সম্মেলেন আয়োজক দেশ জাপান। সেই জাপানের তরফ থেকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ভারত এবং আরও সাতটি দেশকে। এদিন গণতন্ত্র, প্রযুক্তি এবং উন্নয়নের ওপরও জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের মধ্যে সেতুবন্ধন করতে পারে প্রযুক্তি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Imran Khan: ‘‘ইমরান খান সন্ত্রাসবাদীদের চেয়ে কম কিছু নয়’’, তোপ পাক প্রধানমন্ত্রীর

    Imran Khan: ‘‘ইমরান খান সন্ত্রাসবাদীদের চেয়ে কম কিছু নয়’’, তোপ পাক প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘ইমরান খান (Imran Khan) এবং তাঁর তেহেরিক-ই-ইনসাফ পার্টি সন্ত্রাসবাদীদের চেয়ে কম কিছু নয়’’, এমনই মত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের। তিনি বলেন, ‘‘যারা দেশের সম্পত্তির ক্ষতি করেছে, লুট করেছে, সেনা অফিসারদের বাসভবনে হামলা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’ আর্থিক সংকটে ভোগা পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘কয়েক দশক ধরে বহিঃশত্রুরা যা করতে পারেনি, তাই ইমরান খান (Imran Khan) এবং তাঁর দলের কর্মীরা করে দেখিয়েছে।’’ দেশ জুড়ে এই হিংসা যারা ছড়িয়েছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হবে আইন এবং সংবিধান অনুযায়ী।’’ প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ৯ তারিখ জমি দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার করা হয় পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে। তারপরেই দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে ব্যাপক অশান্তি, হিংসায় অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে পাকিস্তান। বাদ যায়নি পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের বাড়িও। তাঁর বাড়ি ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তেহেরিক-ই-ইনসাফের সদস্যরা। দেশজুড়ে চলা এই হিংসার ঘটনায় ১৫ জনেরও বেশি নিহত হন। কোনও কোনও জায়গাতে কারফিউ অবধি জারি করতে হয় পাকিস্তান সরকারকে। সে দেশের সেনা আধিকারিকদের বাসভবনেও হামলা চালায় তেহেরিক-ই-ইনসাফের সদস্যরা।

    শুক্রবার রাতে জামিন পান ইমরান (Imran Khan)

    শুক্রবার রাতে জামিন পান ইমরান খান। তাঁর জামিনের দিনেও হিংসা ছড়ায় ইসলামাবাদ হাইকোর্ট চত্বরে। তেহরিক-ই-ইনসাফের সদস্যদের বিরুদ্ধে গুলি চালনার অভিযোগ আনে পুলিশ। এরকম অবস্থায় পাকিস্তানের মন্ত্রিসভার বৈঠকে শেহবাজ শরিফকে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করারও পরামর্শ দেওয়া হয়। ইমরানের জামিনের পর শেহবাজ সুপ্রিম কোর্টের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীকে নির্দেশ দিয়েছেন, যারা হিংসা ছড়িয়েছে তাদের প্রত্যেককে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার করতে হবে।

    এদিন শেহবাজ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘‘পাকিস্তানের সেনা এই সমস্ত হিংসাত্মক কার্যকলাপকে সমর্থন করবে না এবং যারা এই ধরনের অশান্তির আগুন দেশে ছড়াবে, তাদের বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jeans: ফ্যাশন দুনিয়ার কেতাদুরস্ত জিন্স তৈরি হয়েছিল কাদের জন্য? জানলে অবাকই হবেন

    Jeans: ফ্যাশন দুনিয়ার কেতাদুরস্ত জিন্স তৈরি হয়েছিল কাদের জন্য? জানলে অবাকই হবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখন আট থেকে আশি, সবার জামাকাপড়ের তালিকায় জিন্স (Jeans) বা ডেনিম-এর প্যান্ট থাকবেই থাকবে। ছেলে হোক বা মেয়ে, নিত্য পরিধান হিসাবে জিন্স বহুল জনপ্রিয়। সবথেকে যে বিষয়টি জিন্সকে বেশি জনপ্রিয় করেছে সেটি হল, এর কাপড় মজবুত, সস্তা ও খুবই টেকসই। শুধু বর্তমান নয়, প্রায় ষোড়শ শতক থেকে এর জনপ্রিয়তা একে ফ্যাশন দুনিয়ায় অনেকটাই এগিয়ে রেখেছে। কিন্তু একটা কথা জানলে অবাক হতেই হবে, এই জিন্স কিন্তু ফ্যাশন দুনিয়ার জন্য বানানো হয়নি।

    কী এই জিন্সের ইতিহাস?

    ইতিহাস থেকে জানা যায়, ষোড়শ শতকে এই জিন্স (Jeans) নামের উৎপত্তি হয়। সেই সময় বিভিন্ন কলকারখানা এবং শিল্পক্ষেত্রে শ্রমজীবীদের জন্য মজবুত ও টেকসই পোশাক হিসেবে জিন্স ব্যবহার করা হত। জিন্সের পোশাক প্রথম তৈরি করা হয় ইতালির জেনোয়া এলাকায়। এই জেনোয়া থেকেই প্রথম ‘জিন’ শব্দটির উৎপত্তি হয়। পরবর্তীতে ফ্রান্সের নিম নামক এলাকার কিছু তাঁতি এই ধরনের কাপড় তৈরি করতে শুরু করেন। এই কাপড়কে ডি নিম (De nimes) নামকরণ করেন তাঁরা। পরে সেই নামই ধীরে ধীরে ডেনিমে পরিবর্তিত হয়। পরে উনিশ শতকে ডেভিস নামক ইউরোপের একজন লাটাভিয়ন এই জিন্স প্যান্ট তৈরি করেন। সেই সময় তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাভেডায় একজন বিক্রয়কর্মী হিসেবে এখানকার খনি শ্রমিকদের এই জিন্সের প্যান্ট বিক্রি করতে থাকেন এবং সেখান থেকে তিনি ভালো মাপের টাকা উপার্জন করেন। আস্তে আস্তে তখন থেকেই শ্রমিকদের ব্যবহারের পোশাক থেকে সাধারণের পোশাক হিসাবে এর জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে।

    জিন্সের পিছনে বা পকেটে ধাতব বোতামের মতো রিভেট কেন থাকে? 

    এরও আছে এক ইতিহাস। শোনা যায়, একসময় এক খনি শ্রমিকের স্ত্রী এক তাঁতিকে জানিয়েছিলেন, প্রায়ই তাঁর স্বামীর প্যান্টের পকেট ছিঁড়ে যায়। কাজ করার সময়, প্রতিদিন এই সমস্যায় পড়তে হয় তাঁকে। কীভাবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়? যেমন করে হোক এর উপায় বের করতে বলেন তিনি। এই সমস্যার কথা শুনে এই বিষয়ে দিনরাত এক করে ভাবতে শুরু করেন জ্যাকব ডেভিস নামএর একজন তাঁতি। এর সমাধােস্বরূপ জিন্সের (Jeans) পকেটগুলিতে ধাতব বোতামের মতো রিভেট বসিয়ে দেন, যাতে পকেটগুলি আগের মতো ছিঁড়ে না যায়। এখনও জিন্সের প্যান্টে এই রিভেটের দেখা মেলে। অনেকের ধারণা, ওটা ফ্যাশনের জন্য। কিন্তু আদৌ তা নয়। এগুলি স্টাইল বা সৌন্দর্যবৃদ্ধির জন্য নয়।

    জিন্স প্যান্টের রং সাধারণত বেশিরভাগ নীল রঙেরই হয়, কিন্তু কেন? 
     
    যখন জিন্সের (Jeans) প্যান্টের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়, তখন নীল রঙের প্যান্ট সবথেকে বেশি জনপ্রিয় হয় এবং নীল রঙের জিন্সেরই সবথেকে বেশি উৎপাদন হতে থাকে। এরও কয়েকটি বিশেষ কারণ আছে। এই নীল রংই কেন সবথেকে বেশি জনপ্রিয়, তা নিয়ে অনেকের প্রশ্ন আছে। যে সময় জিন্সের উৎপত্তি হয়, সে সময় আমেরিকাতে প্রচুর নীল চাষ হত। তাই তা ছিল সবথেকে বেশি সহজলভ্য। সেই কারণেই নীল রং ব্যবহার করা হত। আর খনি এলাকা বা কোনও শিল্পক্ষেত্রে কাজ করার সময় প্যান্টে অনেক দাগ লেগে যেত। সেগুলিকে ঢাকার জন্য নীল রং ছিল সবথেকে উপযোগ্য। আবার নীলের রং উঠে গিয়ে হালকা হয়ে গেলেও এই প্যান্ট অনায়াসে পরা যেত। এভাবেই শ্রমজীবী মানুষদের জন্য তৈরি জিন্স গোটা পৃথিবী জুড়ে আজ সাধারণ মানুষের নিত্য ব্যবহৃত পোশাক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • US Firing: ফের রক্তাক্ত আমেরিকা! ভিড়ে ঠাসা শপিং মলে বন্দুকবাজের গুলিতে হত শিশু সহ ৯

    US Firing: ফের রক্তাক্ত আমেরিকা! ভিড়ে ঠাসা শপিং মলে বন্দুকবাজের গুলিতে হত শিশু সহ ৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রক্তাক্ত আমেরিকা (US Firing)। শপিং মলে এলোপাথাড়ি গুলিবর্ষণের জেরে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৯ জনের। পরে পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছে বন্দুকবাজও। টেক্সাসের (Texas) ঘটনায় চাঞ্চল্য। স্থানীয় সূত্রে খবর, শনিবার রাতে টেক্সাসের ডালাসে একটি শপিং মলে ব্যাপক ভিড় ছিল। সপ্তাহান্তে বেশ খোশ মেজাজেই ছিলেন ক্রেতারা। আচমকাই কান ফাটানো গুলির আওয়াজ। ভয়ে এদিক ওদিক ছোটাছুটি শুরু করে দেন ক্রেতারা। কান্না জুড়ে দেন শিশুরা। ব্যাপক ভিড় হওয়ায় এদিন শপিং মলটিতে ছিল পুলিশও।

    রক্তাক্ত আমেরিকা (US Firing)…

    পুলিশের দাবি, বন্দুকবাজ ওই যুবকের গুলিতে ১৬ জন জখম হন। খবর পেয়ে দমকল বাহিনী এসে তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে যায় স্থানীয় হাসপাতালে। পরে সেখানেই মৃত্যু হয় ৯ জনের। মৃতদের মধ্যে রয়েছে বছর পাঁচেকের এক শিশুও। ওই হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন আরও ৭ জন। দমকল সূত্রে খবর, মৃতদের (US Firing) বয়স ৫ থেকে ৬১ বছর। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে দমকলের আশঙ্কা।

    টেক্সাস পুলিশ বিভাগের প্রধান ব্রায়ান হার্ভি জানান, গুলি চালানোর খবর পেয়েই সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে শপিং মলে উপস্থিত সাধারণ মানুষকে উদ্ধার করে আনা হয়। আহতদের কয়েকজনকে ট্রমা সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অভিযুক্ত বন্দুকবাজের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়েছে পুলিশের। মৃত্যু হয়েছে বন্দুকবাজের। তার নাম-পরিচয় জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। জানার চেষ্টা চলছে হামলার কারণও। টেক্সাসের গভর্নর গ্রেগ অ্যাবট গণহত্যার এই ঘটনাকে অভাবনীয় বিপর্যয় বলে উল্লেখ করেছেন।

    আরও পড়ুুন: নিভল অশান্তির আগুন, শান্তি ফিরল মণিপুরে, নিট ইউজি ২০২৩ স্থগিত

    আমেরিকায় (US Firing) যে কেউই নিজের কাছে বন্দুক রাখতে পারেন। তাই প্রায়ই বন্দুকবাজের হামলা খবর প্রকাশ্যে আসে। কখনও বন্দুকবাজ হামলা চালায় স্কুলে, কখনও বা শপিং মলে। জনবহুল বিভিন্ন স্থানেও হামলা চালায় বন্দুকবাজরা। তাদের নিশানা থেকে বাদ যায় না শিশু কিংবা বৃদ্ধ। কেবল টেক্সাসই নয়, আমেরিকার অন্যত্রও কানে আসে এই ঘটনার খবর। তাই গুলিবিদ্ধ হয়ে এ দেশে মৃত্যুর ঘটনা বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি-ই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Necrophilia cases in Pakistan: মহিলাদের মৃতদেহ তুলে ধর্ষণ! পাকিস্তানে কবরে দেওয়া হচ্ছে তালা

    Necrophilia cases in Pakistan: মহিলাদের মৃতদেহ তুলে ধর্ষণ! পাকিস্তানে কবরে দেওয়া হচ্ছে তালা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহিলাদের মৃতদেহের প্রতিও বিকৃত যৌনাচার বৃদ্ধি পাচ্ছে পাকিস্তানে! শুনতে অবাক এবং ঘৃণা লাগলেও এমন ঘটনাই সেদেশে ঘটছে। সমাজকর্মীদের অভিযোগ, পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে, পাকিস্তানে মৃত মেয়েদের কবরে তালা লাগিয়ে তাদের শরীর রক্ষা করছে পরিবার। কবর থেকে মৃত যে কোনও বয়সের মেয়ের দেহ খুঁড়ে বের করে যৌন সঙ্গম, ধর্ষণ, অত্যাচার এবং শারীরিক নিগ্রহের ঘটনা (Necrophilia cases in Pakistan) পাকিস্তানের সামাজিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    ঘটনা ঠিক কী ঘটছে?

    পাকিস্তানের এক সমাজকর্মী সামজিক মাধ্যম ট্যুইটারে মৃত মেয়েদের কবরকে তালাবন্দি করে রাখার ছবি ছড়িয়ে দিয়ে জানান, মৃত মেয়েদের ধর্ষণ Necrophilia cases in Pakisthan আটকাতেই এই তালা। তবে এই ঘটনা আকস্মিক নয়। ২০২২ সালে পাকিস্তানের গুজরাটের চক কমলা গ্রামে এক কিশোরীর মৃতদেহ মাটির নিচ থেকে তুলে ধর্ষণের অভিযোগ উঠে আসে। ২০২১ সালে উপকূলীয় শহর গোলামুল্লাহতে, ২০২০ সালে পাঞ্জাব শহরে, ২০১৯ সালে করাচির ল্যান্ড টাউনে, ২০১৩ সালে গুজরানওয়ালায় একইভাবে মৃত মহিলার দেহ তুলে নিয়ে সঙ্গম করে বিকৃত যৌনাচারের অভিযোগ পাওয়া যায়। ২০১১ সালে উত্তর জানিমাবাদ থেকে মুহামদ রিজওয়ান নামক এক গোরস্থানের রক্ষীকে গ্রেফতার হয়। এই অভিযুক্ত স্বীকার করে যে প্রায় ৪৮ টি মৃত নারীর দেহ মাটি থেকে তুলে যৌন নির্যাতন (Necrophilia cases in Pakistan) করেছে। পাক প্রশাসন বিভিন্ন সময়ে বিশেষ তদন্ত শুরু করেছিল। কিন্তু কোনও সমাধান না হওয়ায় মৃত মেয়েদের অভিভাবকরা কবরে তালা দিয়ে মৃতের শরীরে যৌনাচার বন্ধের পথে হাঁটতে বাধ্য হয়েছেন। 

    সমাজ কর্মীদের প্রতিক্রিয়া

    পাকিস্তানের বিশিষ্ট সমাজকর্মী লেখক হারিস সুলতান ট্যুইটারে মৃত মেয়ের কবরে তালাবন্দি ছবি পোস্ট করে বলেন, পাকিস্তানে মৃত মেয়েদের যাতে ধর্ষণ না করা হয়, সেই জন্যই কবরে তালা। তাঁর লেখা একটি বই ‘দ্যা কারসি অফ গড হোয়াই আই লেফট ইসলাম’ তে তিনি পাকিস্তানের সমাজে বিকৃত যৌন আচরণের (Necrophilia cases in Pakisthan) মধ্যে ধর্মীয় অন্ধত্ব এবং গোঁড়ামি বিশেষ কারণ হিসাবে দেখিয়েছেন। পাকিস্তনের সাজিদ ইউসুফ শাহ নামে আরেক সমাজতাত্ত্বিক গবেষক মনে করেছেন, যৌন ক্ষুধা এবং অবদমিত সমাজ জন্ম নিয়েছে পাকিস্তানে। এই ঘটনাগুলি কোনও বিচ্ছিন্ন নয়, মৃতদেহকে কবর থেকে তুলে এনে যৌন সম্পর্ক, নিগ্রহ ও ধর্ষণের ঘটনা (Necrophilia cases in Pakistan) সামজিক সমস্যা। পাকিস্তানে ন্যাশনাল কমিশন ফর হিউম্যান রাইট বিশেষ রিপোর্টে জানিয়েছে যে, পাকিস্তানে প্রায় ৪০ শতাংশ নারী জীবনে কোনও না কোনও রকম নির্যাতনের শিকার অবশ্যই হয়েছেন। সমাজতাত্ত্বিকরা মনে করছেন, আগামী দিনে পাকিস্তান রাষ্ট্র এই বিকৃত যৌন সমস্যা এবং মৃত শরীরে যৌন নিগ্রহের বিষয়ে কী সদর্থক ভাবনাচিন্তা করে, সেটাই এখন দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Texas Shooting: বন্দুকবাজের গুলিতে ফের রক্তাক্ত আমেরিকা, নিহত শিশু সহ ৫

    Texas Shooting: বন্দুকবাজের গুলিতে ফের রক্তাক্ত আমেরিকা, নিহত শিশু সহ ৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্দুকবাজের গুলিতে (Texas Shooting) ফের রক্ত ঝরল আমেরিকায় (America)। এবার অকুস্থল টেক্সাসের ক্লিভল্যান্ড। বছর আটেকের এক শিশু সহ ৫ প্রতিবেশীকে গুলি করে খুন করার অভিযোগ। গুলিবিদ্ধ হয়েছে আরও তিনজন। জানা গিয়েছে, যাঁদের গুলি করে খুন করা হয়েছে, তাঁরা সবাই দক্ষিণ আমেরিকার দেশ হন্ডুরাস থেকে টেক্সাসে এসেছিলেন। ফ্রান্সিসকো ওরোপেজ নামে ওই বন্দুকবাজের খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাশি।

    কী পরিস্থিতিতে বন্দুকবাজ গুলি চালাল (Texas Shooting)?

    শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ বাড়ি লাগোয়া একটি ফাঁকা জায়গায় এআর-১৫ স্টাইলের একটি বন্দুক নিয়ে গুলি ছুড়ছিলেন বন্দুকবাজ। ওই সময় নিহতরা তাঁকে শব্দ করতে বারণ করেন। তাঁরা তাঁকে জানান, বাচ্চাকে ঘুম পাড়ানোর চেষ্টা করছেন তাঁরা। শব্দ করায় বাচ্চা ঘুমোচ্ছে না। সেই সময় বন্দুকবাজ বলেন, আমার বাড়ির সীমানায় আমি যা খুশি করব। অভিযোগ, এর পরেই বন্দুকবাজ তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় শিশু সহ পাঁচজনের।

    সান জাসিন্টো কাউন্টির (Texas Shooting) শেরিফ গ্রেগ ক্যাপারস সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, প্রতিবেশীরা ফান্সিসকোর বাড়ির সীমানার কাছে এসে তাকে বলেছিলেন, কিছু মনে করো না। আমাদের বাচ্চাকে ঘুম পাড়ানোর চেষ্টা করছি। তুমি এখন শব্দ করো না। সেই সময় ফ্রান্সিসকো বলে, আমার বাড়ির সীমানায় আমি যা খুশি করব। সে সময় সিসি টিভি ক্যামেরায় ফ্রান্সিসকোকে বন্দুক নিয়ে তেড়ে আসতে দেখা যায়। তিনি জানান, এর পরেই বছর চল্লিশের ওই বন্দুকবাজ এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। শেরিফ বলেন, গুলিবিদ্ধ হয়েও ওই মহিলারা বাচ্চাদের বাঁচানোর চেষ্টা করছিলেন।

    আরও পড়ুুন: প্রতিবাদ পরিণত হিংসায়, মণিপুরে বন দফতরের অফিসে আগুন, নৈশ কারফিউ

    বন্দুকবাজ যাঁদের খুন করেছে, তাঁদের প্রত্যেকের মাথায় গুলি করেছে। তিনি জানান, গুলি চালানোর সময় বাড়িটিতে ১০জন ছিলেন। মৃতেরা প্রত্যেকেই হন্ডুরাস থেকে টেক্সাসে এসেছিলেন। তিনি জানান, বন্দুকবাজ (Texas Shooting) এই শহরে এসেছিল মেক্সিকো থেকে। ঘটনার পরে পরেই কাউন্টি থেকে চম্পট দিয়েছে ওই দুষ্কৃতী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sudan Crisis: দ্বন্দ্বদীর্ণ সুদানে শুরু ভারতীয়দের উদ্ধার কাজ

    Sudan Crisis: দ্বন্দ্বদীর্ণ সুদানে শুরু ভারতীয়দের উদ্ধার কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বন্দ্বদীর্ণ সুদান (Sudan Crisis) থেকে ভারতীয়দের (India) উদ্ধার কাজ শুরু হল। সুদানে আটকে থাকা ভারতীয়দের নিরাপত্তা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে শুক্রবার উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, সুদানে ভারতের রাষ্ট্রদূত রবীন্দ্রপ্রসাদ জয়সওয়াল, বায়ুসেনা প্রধান এয়ার মার্শাল বিবেক রাম চৌধুরী, নৌ সেনাপ্রধান অ্যাডমিরাল আর হরিকুমার এবং বিদেশ মন্ত্রকের শীর্ষ কর্তারা। তার পরেই শুরু হয় উদ্ধার কাজ। জানা গিয়েছে, এ পর্যন্ত ১২টি দেশের ৬৬ জন নাগরিককে উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন ভারতীয়ও রয়েছেন।

    দ্বন্দ্বদীর্ণ সুদানে (Sudan Crisis) উদ্ধার কাজ…

    সৌদি আরব মন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ৯১ জন সৌদি নাগরিক নিরাপদে পৌঁছেছেন। কুয়েত, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর, টিউনিশিয়া, পাকিস্তান, ভারত, বুলগেরিয়া, বাংলাদেশ, ফিলিপিন্স, কানাডা এবং বুরকিনার ৬৬ জন নাগরিককেও উদ্ধার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, সুদানে (Sudan Crisis) যেভাবে দ্রুত পরিস্থিতি বদলাচ্ছে, সেই প্রেক্ষিতে ভারতীয়দের আকস্মিকভাবে সরিয়ে আনার জন্য পরিকল্পনা তৈরির নির্দেশও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সুদানের প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রাখার ওপরও জোর দিয়েছেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, আফ্রিকার এই দেশটিতে গত কয়েকদিন ধরেই পরিস্থিতি অত্যন্ত সংকটজনক। সেনাবাহিনী ও আধাসেনাবাহিনীর মধ্যে শুরু হয়েছে ক্ষমতা দখলের লড়াই। দু পক্ষের সশস্ত্র সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে ৫৬ জনের। গুরুতর জখম হয়েছেন ৬০০ জন। যদিও বেসরকারি মতে সংখ্যাটি এর চেয়ে ঢের বেশি।

    আরও পড়ুুন: পুলিশের জালে খালিস্তানপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা অমৃতপাল সিংহ

    ২০২১ সালে সেনা অভ্যুত্থানের জেরেই সুদানে (Sudan Crisis) শাসন ক্ষমতা হাত বদল হয়েছিল। সেবার অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন দেশের সেনাপ্রধান আবদেল ফতাহ আল বুরহান এবং তাঁর ডেপুটি মহম্মদ হামদান ডাগলো। ডাগলো ছিলেন সুদানের আধা সামরিক বাহিনীর আরএসএফের অন্যতম শীর্ষ নেতা। আবদেল ফতাহ ও ডাগলো কার হাতে থাকবে ক্ষমতার রশি, তা নিয়েই শুরু হয়েছে গৃহযুদ্ধ। সূত্রের খবর, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সুদানের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চান। জানা গিয়েছে, সুদানে বিপন্ন ৩ হাজারের বেশি ভারতীয় নাগরিক। তাঁদের যাতে নিরাপদে উদ্ধার করা যায়, সে ব্যাপারে তৎপর প্রধানমন্ত্রী। গত সপ্তাহে সুদানে গোলাগুলির মধ্যে পড়ে নিহত হয়েছেন এক ভারতীয়। তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hinduphobia in Britain: হিন্দু ছাত্রদের উত্যক্ত করা হচ্ছে ব্রিটেনের স্কুলগুলিতে, প্রকাশ রিপোর্টে

    Hinduphobia in Britain: হিন্দু ছাত্রদের উত্যক্ত করা হচ্ছে ব্রিটেনের স্কুলগুলিতে, প্রকাশ রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের স্কুলগুলিতে মুসলিম ছাত্ররা হিন্দু ছাত্রদের লাগাতার উত্যক্ত করছে। এই ঘটনাকে হিন্দুফোবিয়া (Hinduphobia in Britain) আখ্যা দিয়ে সেদেশে রিপোর্ট প্রকাশ করল একটি সংস্থা। জানা গিয়েছে, ৫১ শতাংশ হিন্দু অভিভাবকই উদ্বিগ্ন এবং এই হিন্দু বিরোধী কার্যকলাপের জন্য তাঁরা সন্তানদের স্কুলে পাঠাতে ভয় পাচ্ছেন। বিশেষজ্ঞ মহলের ধারণা, ব্রিটেনের স্কুলগুলিতে কীভাবে হিন্দুদের সঙ্গে ভেদাভেদ করা হচ্ছে তা এই রিপোর্ট সামনে আনল।

    আরও পড়ুন: টাকার বিনিময়ে তৃণমূলের পদ বিক্রি! নাম জড়াল বিধায়ক সোহমের আপ্ত সহায়কের

    কী বলছেন অভিভাবকরা    

    প্রসঙ্গত, ব্রিটেনে ধর্মীয় শিক্ষা আবশ্যিক। সেদেশের স্কুলগুলিতে ১৬ বছর বয়স অবধি ছাত্রদের ধর্মীয় শিক্ষার পাঠ নিতে হয়। অর্থাৎ মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত বলা যেতে পারে। জানা গিয়েছে, ব্রিটেনের হাজারের বেশি স্কুলে ৯৮৮ জন অভিভাবকের মধ্যে সমীক্ষা চালিয়ে এই রিপোর্ট প্রকাশ করেছে হেনরি জ্যাকসন সোসাইটি নামের ওই সংস্থা। রিপোর্ট প্রকাশ হওয়ার পর অনেক অভিভাবকই নিজের মতামত রেখেছেন। এক অভিভাবকের মতে, এই রিপোর্ট অনেক কিছুই সামনে আনল। আমাদের ছেলেরা স্কুলে হিন্দু বিরোধী পরিবেশে যেতে ভয় করছে। এটা হওয়া উচিত নয়। জানা যাচ্ছে, নিরামিষভোজী হিন্দু ছাত্রদের বিভিন্নভাবে তাদের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে উত্যক্ত করা হয়। হিন্দু দেবদেবীদের অবজ্ঞা করা হয়। সবমিলিয়ে ব্রিটেনের স্কুলগুলিতে তৈরি হয়েছে হিন্দু বিরোধী পরিবেশ।

    আরও পড়ুন: দড়ির উপর খেলায় মর্মান্তিক মৃত্যু, স্বামীকে ধরতে গিয়ে হাত ফসকে পড়ে গেলেন স্ত্রী

    শার্লট লিটলউড নামের জনৈক মহিলা এই রিপোর্ট তৈরি করেছেন বলে জানা যাচ্ছে। তিনি বলেন, স্কুলগুলিতে এমন হিন্দুফোবিয়ার ঘটনা লেস্টারে হিন্দু মুসলিম সাম্প্রদায়িক অশান্তির পর থেকেই বেড়েছে। প্রসঙ্গত, গত বছর অগাস্ট মাসে দুবাইয়ে ভারত পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে এই গণ্ডগোল বেধেছিল।

    আরও পড়ুন: মিশনারিদের বিরুদ্ধে ধর্মান্তকরণের অভিযোগ! পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত খ্রিস্টান জনসংখ্যা বাড়ছে নেপালে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Heat Wave: বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণ দিনে তাপমাত্রা ছিল ৫৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস! কোথায় জানেন?

    Heat Wave: বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণ দিনে তাপমাত্রা ছিল ৫৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গে তাপমাত্রা রেকর্ড ভাঙছে। ৪২ এর মাত্রা ছাড়িয়েছে ইতিমধ্যেই। বঙ্গবাসীর নাজেহাল অবস্থা। এই পর্বে বৃষ্টির আশা থাকলেও ভবিষ্যতে ফের কতদিন এই গরম সহ্য করতে হবে, জানা নেই। এবার ৪২ ডিগ্রি তাপমাত্রাতে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন বহু মানুষ, অশেষ দুর্ভোগের মধ্যেই অফিস ছুটতে হয়েছে চাকরিজীবীদের। স্কুল-কলেজে তো আগেই ছুটি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আপনার কি জানা আছে, এই ৪২ ডিগ্রির থেকেও মারাত্মক গরম (Heat Wave) সহ্য করেছে মানুষ? বিশ্বের ইতিহাসে আছে এমন এমন বছর, যেগুলি জনজীবনে অভিশাপ হয়ে উঠেছিল। তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ হয়েছিল জীবন। 

    কবে, কোথায় এই মারাত্মক তাপপ্রবাহ থাবা বসিয়েছিল?

    যখন কোনও স্থানে তাপমাত্রা দীর্ঘ সময় ধরে অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায় এবং সেই সঙ্গে আর্দ্রতা বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টি হয় অস্বস্তিকর পরিস্থিতি। আর ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, বিশ্বে এরকম অনেক সময় আছে, যে বছরগুলিতে তাপপ্রবাহের (Heat Wave) পরিমাণ ছিল মারাত্মক। পৃথিবীর সবথেকে উষ্ণ দিনটি রেকর্ড করা হয়েছিল ১৯১৩ সালের জুলাই মাসে, ক্যালিফোর্নিয়াতে। তখন সেই জায়গায় তাপমাত্রা ছিল ৫৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ভাবলেই গায়ে কাঁটা দেয়, কীভাবে মানুষ এই মাত্রাতিরিক্ত গরম সহ্য করেছে। মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত হয়েছিল ক্যালিফোর্নিয়া। আরও অনেক জায়গায় এই দাবদাহের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল। ইতিহাসে তার মধ্যে ৪ টি হল নিউইয়র্ক বিপর্যয় ১৮৯৬ সাল, দ্যা গ্রেট স্টিনক ১৮৫৮, ইউরোপের দাবদাহ ১৭৫৭ সালে, ইউরোপের খরা ১৫৪০ সালে। 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারত প্রচণ্ড তাপের জন্য বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে এবং তাঁরা আশঙ্কা করছেন, এই বছর সামগ্রিক পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে চলেছে। এপ্রিলের এই তাপপ্রবাহ উত্তর ও পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে বেশি আঘাত হেনেছে। 

    ভারতের ইতিহাসে কি এর থেকেও খারাপ পরিস্থিতি হয়েছে?

    শুধু সুদূর বিদেশের মাটিতে নয়, ভারতও এর থেকে মারাত্মক গরম (Heat Wave) সহ্য করেছে। ২০২১ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, ১৯৭১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত দেশে ৭০৬ টি তাপপ্রবাহের ঘটনা ঘটেছে। ২০১৬ সালে ভারতের রাজস্থানে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ১৯৫৬ সালে রেকর্ড করা হয়েছিল ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা ছিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ১৯৯৮ সালে মে-জুন মাসে তাপমাত্রা ছিল ৪৯.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রায় ২৫০০ জনের মৃত্যুও হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share