Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Fighter Plane Crash: এয়ার-শো চলাকালীন আমেরিকায় দুই যুদ্ধবিমানের সংঘর্ষ! মৃত ৬

    Fighter Plane Crash: এয়ার-শো চলাকালীন আমেরিকায় দুই যুদ্ধবিমানের সংঘর্ষ! মৃত ৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মাঝ আকাশে দুর্ঘটনা। এয়ারশো চলাকালীন ঘটল মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মুখোমুখি সংঘর্ষে টুকরো টুকরো হয়ে গেল দুটি যুদ্ধবিমান (Fighter Plane Crash)। ঘটনায় প্রায় ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। ভয়াবহ এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার ডালাস শহরে। শনিবার, টেক্সাসের ডালাস এক্সিকিউটিভ এয়ারপোর্টে বোয়িং-১৭ এবং তার থেকে ছোট একটি বিমানের এয়ার শো চলাকালীন মাঝ আকাশে ধাক্কা লাগে। দুটি বিমান মিলিয়ে মোট ছয়জন ছিলেন এবং এই সংঘর্ষে প্রত্যেকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    কীভাবে ঘটল দুর্ঘটনা

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, এই যুদ্ধবিমানগুলি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার (Fighter Plane Crash)। শনিবার, ডালাস বিমানবন্দরে এয়ারশো চলাকালীন বোয়িং-১৭ যুদ্ধ বিমানটির সঙ্গে বেল পি ৬৩ কিংকোবরা (Bell P 63 Kingcobra) ধাক্কা লাগে। আর এর ফলে সঙ্গে সঙ্গে দু’টি বিমান মাঝ আকাশেই ভেঙে পড়ে, সেকেন্ডের মধ্যে তা মাটিতে এসে পড়ে ও আগুনও লেগে যায় বিমানগুলিতে। বেল পি-৬৩ টি বিমানটি বোয়িং-১৭-এর বাঁদিক থেকে এসে আঘাত করে ও দুটি সেই মুহূর্তেই ভেঙে পড়ে।

    আরও পড়ুন: ওয়ালমার্ট ওড়ানোর হুমকি বিমান চালকের! আমেরিকায় ফিরল ৯/ ১১-র স্মৃতি

    এই ভয়াবহ দুর্ঘটনার দৃশ্য ইতিমধ্যেই সোশ্যাল ভাইরাল হতে শুরু হয়েছে (Fighter Plane Crash)। এই ভয়াবহ দৃশ্য দেখলেই গা শিউরে উঠবে আপনারও!

    [tw]


    [/tw]

    ইতিমধ্যেই ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড এবং এফএএ-র তরফে দুর্ঘটনা (Fighter Plane Crash) খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। একটি ট্যুইট বার্তায় ডালাসের মেয়র এরিক জনসন বলেছেন যে, “এখনও কিছু তথ্য রয়েছে যা “অজানা বা অনিশ্চিত”। আপনারা অনেকেই এখন দেখেছেন, একটি এয়ার শো চলাকালীন আমাদের শহরে আজ একটি ভয়ানক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এই সময়ে এই দুর্ঘটনার পুরো বিবরণ জানা যায়নি ও নিশ্চিত করা হয়নি। ডালাস পুলিশ ডিপার্টমেন্ট ও দমকল বাহিনীর সহযোগিতায় ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড গোটা ঘটনার তদন্ত করছে।”

    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার যুদ্ধবিমান

    উল্লেখ্য, বোয়িং-১৭ বোয়িং সংস্থার তৈরি, চার ইঞ্জিন যুক্ত একটি বোমারু বিমান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির বিরুদ্ধে বিমান যুদ্ধে জয়ী হওয়ার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করেছিল এই বিমান। অন্যদিকে, যে বিমানটির সঙ্গে ধাক্কা লেগেছে তার নাম বেল-পি ৬৩। এটি ফাইটার জেট। একই যুদ্ধের সময় বেল এয়ারক্রাফ্ট এটি তৈরি করেছিল। কিন্তু শুধুমাত্র সোভিয়েত বিমান বাহিনী এটি যুদ্ধে ব্যবহৃত করেছিল। এর পোশাকি নাম কিং কোবরা (Fighter Plane Crash)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • US Mid-Term Polls: কম ভোটের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদ দখল রিপাবলিকানদের

    US Mid-Term Polls: কম ভোটের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদ দখল রিপাবলিকানদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কম মার্জিনে যুক্তরাষ্ট্রের নিম্নকক্ষে প্রতিনিধি পরিষদের দখল নিল রিপাবলিকান পার্টি। জো বাইডেনের ডেমোক্র্যাটকে ৯ আসনে হারিয়ে দেয় ডোনাল্ড ট্রাম্পের দল। রিপাবলিকানদের ঝুলিতে আসে ২০১৮টি আসন এবং ডেমোক্র্যাটরা পায় ২০৯টি আসন। কংগ্রেসের ৪৩৫ আসনের প্রতিনিধি পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য ২১৮টি আসন প্রয়োজন ছিল। আর কাঁটায়-কাঁটায় ঠিক সেই সংখ্যক আসনই পেয়েছে রিপাবলিকানরা। কার দখলে যাবে মার্কিন সেনেটের নিম্নকক্ষ, তা নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই জল্পনা ছিল। শেষ মুহূর্তে ২৭ তম কংগ্রেস জেলাতে জয়লাভ করে শেষ হাসি হাসলেন রিপাবলিকানরাই। যদিও সেনেটের উচ্চকক্ষের নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছে ডেমোক্র্যাটরাই।

    আরও পড়ুন: নিজের পাতা ফাঁদেই ধরা পড়ল আফতাব! শ্রদ্ধা খুনে নয়া দিক

    গত সপ্তাহেই আমেরিকার মধ্যবর্তী নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হয়েছে। তার দখল নিয়েছে মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেনের পার্টি। তবে বুধবার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষের ২১৮তম আসনের ফল প্রকাশ হতেই দেখা যায়, হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভে বাইডেন নয়, বরং প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প্র দল রিপাবলিকানরাই জয়ী হয়েছে। যদিও খুন কম ভোটের মার্জিনেই জয় পেয়েছে রিপাবলিকানরা। তবে এতে ডেমোক্র্যাটদের মুশকিল যে বাড়ল তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান কেভিন ম্যাককার্থি বলেন, “আমেরিকানরা নতুন একদিকে হাঁটতে শুরু করেছে। রিপাবলিকানরাও প্রস্তুত।”

     

     

    কী বললেন রাষ্ট্রপতি?

    নিম্নকক্ষের ফল প্রকাশের পর রিপাবলিকানদের অভিনন্দন জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন। তিনি বলেন, “গত সপ্তাহের নির্বাচন আমেরিকার গণতন্ত্রের শক্তিকে প্রমাণিত করেছে। রাজনৈতিক হিংসা, ভোট দিতে অনিচ্ছা- এমন নানা প্রতিবন্ধকতা এসেছে। কিন্তু আমেরিকায় সাধারণ নাগরিকের সদিচ্ছারই জয় হল। ভবিষ্যত অত্য়ন্ত আশাব্যাঞ্জক, রাজনৈতিক লড়াইয়ের ফাঁদে আটকে পড়বেন না।”

    জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই ২০২৪- এর হোয়াইট হাউজ দখলের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করে দিয়েছে দুই দলই। কে কোন ইস্যু তুলে কাকে আক্রমণ করবে সে ছকও কষে ফেলা হয়েছে। প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে একাধিক মামলায় তদন্ত চলছে। বাইডেন প্রশাসন এই তদন্তের গতি বাড়ানোর জন্য চাপ দিতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। অন্যদিকে, রিপাবলিকানরা বাইডেন প্রশাসনের বিভিন্ন আধিকারিক, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেনের চিন ও অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাণিজ্য সহ একাধিক বিষয় নিয়ে চাপ সৃষ্টি করতে পারে।     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

       

     

     

     

     

  • Indian Students in US: চিনকেও ছাড়িয়ে গেল আমেরিকায় ভারতীয় পড়ুয়াদের সংখ্যা

    Indian Students in US: চিনকেও ছাড়িয়ে গেল আমেরিকায় ভারতীয় পড়ুয়াদের সংখ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের সব জায়গাতেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছেন ভারতীয় পড়ুয়ারা (Indian Students in US)। কিন্তু উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ভারতীয়দের প্রথম পছন্দ আমেরিকা। গত দশ বছরে আমেরিকায় ভারত থেকে আসা ছাত্রছাত্রীদের সংখ্যা আগের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই সংখ্যা ১১.৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ২১ শতাংশ হয়েছে। সোমবার সমীক্ষক সংস্থা ‘ওপেন ডোরস’-এর প্রকাশিত একটি রিপোর্ট থেকেই পাওয়া গিয়েছে এই পরিসংখ্যান। 

    এর আগের পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছে সব থেকে বেশি আমেরিকায় পড়াশোনা করতে যেতেন চিনের পড়ুয়ারা। কিন্তু গত দশ বছরে চিনকেও ছাপিয়ে গিয়েছে ভারতীয় পড়ুয়াদের সংখ্যা। সম্প্রতি দিল্লিতে অনুষ্ঠিত এক অধিবেশনে আমেরিকার এক প্রতিনিধি জানান, ২০২১-’২২ সালে ভারতীয় পড়ুয়াদের জন্য মোট ৬২ হাজার স্টুডেন্ট ভিসা দেওয়া হয়েছিল। চলতি বছরে স্টুডেন্ট ভিসার সংখ্যা বেড়ে ৮২ হাজারে পৌঁছেছে। 

    আরও পড়ুন: ধর্ম পরিবর্তনে রাজি না হওয়াতেই কি খুন শ্রদ্ধা? দিল্লির নৃশংস হত্যাকাণ্ডে নয়া মোড় 

    সেই অধিবেশনে আরও এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ভারত থেকে আসা বেশির ভাগ ছাত্রছাত্রী অঙ্ক, কম্পিউটার সায়েন্স, প্রযুক্তিবিদ্যা এবং বাণিজ্য এইসব বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করেন যুক্তরাষ্ট্রে। শুধু আমেরিকাতেই নয়, চলতি বছরে ব্রিটেনেও ভারত থেকে আসা পড়ুয়াদের সংখ্যা বেড়েছে। 

    প্রসঙ্গ ভিসা 

    সম্প্রতি মার্কিন বিদেশমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের (Antony Blinken) সঙ্গে এক বৈঠকে ভিসা প্রসঙ্গ তোলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।  যেখানে পাকিস্তান বা চিন ১-২ দিনেই মার্কিন ভিসা (US Visa) পেয়ে যাচ্ছে, সেখানে ভারতীয়দের ৮০০- রও বেশি দিন অপেক্ষা করতে হচ্ছে কেন? এই প্রশ্ন করেন জয়শঙ্কর। এর উত্তরে মার্কিন বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করকে আশ্বস্ত করে বলেন এই সমস্যার দ্রুত সমাধান পরিকল্পনা নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আর তারপরেই মার্কিন প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্ত সামনে এল। 

    নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে ছাত্র ভিসার ইন্টারভিউ শুরু করতে চলেছে মার্কিন প্রশাসন। এছাড়াও এবছরই যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১০০০০০ ভিসা স্লটও খুলেছে। মূলত যারা প্রথমবার ভিসার আবেদন করবেন এই ভিসাগুলি তাদের জন্য। মার্কিন প্রশাসন জানিয়েছে, যারা কোভিডের সময় থেকে এই দেশে পড়ে রয়েছেন নিজের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে পারেননি তাদের প্রতি সহানুভূতি দেখেই এই সিদ্ধান্ত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Twitter Layoffs: অর্ধেক কর্মী ছাঁটাইয়ের পর এবারে ৪৪০০ ‘চুক্তিভিত্তিক কর্মী’ বরখাস্ত করল ট্যুইটার

    Twitter Layoffs: অর্ধেক কর্মী ছাঁটাইয়ের পর এবারে ৪৪০০ ‘চুক্তিভিত্তিক কর্মী’ বরখাস্ত করল ট্যুইটার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেসলার মালিক ইলন মাস্ক (Elon Musk) ট্যুইটার কেনার পর থেকেই শুরু করেছে গণছাঁটাই (Twitter Layoffs)। ক্ষমতা হাতে আসার পর থেকেই শুরু হয়েছে একের পর এক কর্মী ছাঁটাই। ইতিমধ্যেই প্রায় ৩,৭০০ জন কর্মী অর্থাৎ সংস্থার প্রায় ৫০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছে। আর এই কর্মী ছাঁটাইয়ের আঁচ এসে পড়ল চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের উপরেও। কারণ সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা গিয়েছে, সংস্থার স্থায়ী কর্মীদের ছাঁটাই করার পর এবারে প্রায় ৪,৪০০ অস্থায়ী বা চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ছাঁটাই করা হয়েছে। ফলে ক্ষোভে ফুঁসছেন ট্যুইটারের অস্থায়ী কর্মীরা।

    চুক্তিভিত্তিক কর্মী ছাঁটাই

    রিপোর্ট অনুযায়ী, মাইক্রো-ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এবার চুক্তিতে থাকা কর্মচারীদের ছাঁটাই করেছে (Twitter Layoffs)। এই প্রসঙ্গে ট্যুইট করেছেন প্ল্যাটফর্মারের কেসি নিউটন। তিনি লিখেছেন, ‘অস্থায়ী কর্মীদের নোটিশও দেওয়া হয়নি। শুধুমাত্র ই-মেল পাঠিয়ে ৫৫০০ জনের মধ্যে ৪৪০০ জনকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ম্যানেজাররাও বিষয়টা জানতেন না। সিস্টেমে কর্মীদের না পেয়ে তাঁরা ছাঁটাইয়ের ব্যাপারটা বুঝতে পারেন’। অন্যদিকে চুক্তিভিত্তিক কর্মীরাও আচমকা বুঝতে পারেন, ট্যুইটারের সিস্টেমে অ্যাক্সেস নেই তাঁদের। এরপর জানতে পারেন, তাঁরা আর কোম্পানির হয়ে কাজ করবেন না।

    আরও পড়ুন: ট্যুইটার দেউলিয়ার পথে! নয়া আশঙ্কার মাঝে ‘সপ্তাহে ৮০ ঘণ্টা’ কাজের আদেশ ইলনের

    সম্প্রতি ৪৪ বিলিয়ন ডলারে ট্যুইটার কেনেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। কোম্পানির সিইও পরাগ আগরওয়াল সহ আরও বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেন তিনি (Twitter Layoffs)। ট্যুইটার অধিগ্রহণ করতেই প্রথমে সরিয়ে ফেলা হয় ভারতীয় বংশোদ্ভূত ট্যুইটারের শীর্ষ কর্তাদের, আর তারপর ভারতে কর্মীদেরও সরিয়ে ফেলা হয়েছে (Twitter Layoffs)। গণছাঁটাইয়ের মাঝেই সংস্থার কর্মীদরে উপর একাধিক নিষেধাজ্ঞাও জারি করেছেন মাস্ক। তিনি জানিয়েছেন, কর্মীদের সপ্তাহে ৮০ ঘণ্টা কাজ করতে হবে, বিনামূল্যে খাবার দেওয়া আর হবে না। এমনকি কর্মীদের ওয়ার্ক ফ্রম হোমও সম্পূর্ণভাবে তুলে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন ট্যুইটার কর্তা। আবার এসবের মধ্যেই ইলন নিজেই ট্যুইটার দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাই এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে সংস্থার কর্মীদের আরও বেশি করে কাজ করারও নির্দেশ দিয়েছেন।

    এত কর্মী ছাঁটাইয়ের পর ইলন মাস্ককে এর আগেই সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয়েছে। আর এবারে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ছাঁটাইয়ের কথা ছড়িয়ে পড়তেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে (Twitter Layoffs)। পরবর্তীতে আর কী কী করতে চলেছেন ইলন মাস্ক, সেটাই এখন দেখার।

  • Khalistani Terrorist: পঞ্জাব রকেট হামলায় মূল অভিযুক্ত খালিস্তানি জঙ্গির মৃত্যু পাকিস্তানে

    Khalistani Terrorist: পঞ্জাব রকেট হামলায় মূল অভিযুক্ত খালিস্তানি জঙ্গির মৃত্যু পাকিস্তানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুখ্যাত খালিস্তানি জঙ্গি (Khalistani Terrorist) হরবিন্দর সিং রিন্ডা নিহত। এ+ ক্যাটাগরির জঙ্গি ছিল রিন্ডা (Harwinder Singh Rinda)। তার বিরুদ্ধে কমপক্ষে ৩৫ খুন ও সন্ত্রাস চালানোর অভিযোগ রয়েছে। এ বছরের মে মাসে মোহলিতে পঞ্জাব পুলিশের ইন্টিলিজেন্স হেড কোয়ার্টারে রকেট হামলায় মূল অভিযুক্ত ছিল সে।

    পাকিস্তানে ঘাঁটি গেড়েছিল এই জঙ্গি। সেখান থেকেই ওই দেশের সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভারতে নাশকতা চালাত রিন্ডা। সে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন বাব্বর খালসার সদস্য ছিল। মৃত্যুর কারণ এখনও স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। জানা গিয়েছে, রিন্ডা লাহোরের এক হাসপাতালে ভর্তি ছিল। আর সেখানেই মৃত্যু হয় তার। 

    কী কী অভিযোগ রয়েছে জঙ্গির বিরুদ্ধে?  

    চলতি বছরের মে মাসে মোহলিতে পঞ্জাব পুলিশের ইন্টিলিজেন্স হেড কোয়ার্টারে রকেট প্রপেলড গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। সেই হামলার মূল চক্রী রিন্ডা, বলে অভিযোগ রয়েছে। ওই মাসেই হরিয়ানায় অস্ত্র ও বিস্ফোরক বোঝাই একটি গাড়ি উদ্ধার হয়। এই ঘটনার পিছনেও ছিল রিন্ডার হাত। নওনশরে ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি অফিসেও হাত গ্রেনেড নিয়ে হামলা চালায় রিন্ডা। গোয়েন্দা সংস্থার মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় ছিল ৩৫ বছরের এই জঙ্গির নাম। শুধু পঞ্জাব নয়, রিন্ডার নামে মহারাষ্ট্র, চণ্ডীগড়, হরিয়ানা, পশ্চিমবঙ্গে  একাধিক অভিযোগ রয়েছে।

    আরও পড়ুন: শ্রদ্ধা ওয়ালকারের খুলির অংশ উদ্ধার করল দিল্লি পুলিশ, পাঠানো হল ডিএনএ পরীক্ষায়        

    পঞ্জাবের তরণতারণে জন্ম রিন্ডার। পরবর্তীতে মহারাষ্ট্রে থাকা শুরু করে। কিন্তু তরণতারণেই অপরাধ জীবনের সূত্রপাত। সেখানে ২০০৮ সালে ব্যক্তিগত শত্রুতায় একজনকে খুন করে সে। তরণতারণের সরপঞ্চ হত্যায়ও নাম জড়ায় রিন্ডার। শুধু খুন বা নাশকতা নয়, সীমান্তে মাদক প্রচারেও জড়িত ছিল সে। এরপর, রিন্ডা পঞ্জাবের তরন তারান জেলার সরহালি গ্রাম থেকে মহারাষ্ট্রের নান্দেদ জেলায় পাড়ি দিয়েছিল। তারপরই কোনও এক সুযোগে সে সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তানে আশ্রয় নিয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গেও বহু অপরাধকাণ্ডে অভিযুক্ত ছিল সে। সব মিলিয়ে অন্তত ৩০টি মামলায় সে পলাতক আসামী হিসেবে চিহ্নিত ছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Italian Town: ইতালির এই শহরে বসবাস করলেই পাবেন ২৫ লক্ষ টাকা, যাবেন নাকি?

    Italian Town: ইতালির এই শহরে বসবাস করলেই পাবেন ২৫ লক্ষ টাকা, যাবেন নাকি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কি বেকারত্বে জ্বালায় ভুগছেন? টাকা-পয়সার অভাবে এখনও সংসারই পাতা হয়নি? তাহলে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে এক সুবর্ণ সুযোগ। এই সুযোগ ইতালি যাওয়ার। এই আকর্ষণীয় অফারটির শুনলে আপনি না গিয়ে থাকতে পারবেন না। ইতালির একেবারে দক্ষিণ প্রান্তে উপস্থিত প্রেসিস নামক শহরে (Italian Town) বাড়ি কিনে তিন বছরের বেশি থাকলেই প্রশাসন আপনার হাতে তুলে দেবে ৩০ হাজার ইউরো, যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা!

    আরও পড়ুন: ৩% কর্মী ছাঁটাই জোম্যাটোর, সংস্থা ছাড়লেন সহপ্রতিষ্ঠাতা

    কেন এই বিশেষ সুযোগ?  

    এই শহরের জনসংখ্যা দ্রুত গতিতে কমছে। আর তাতেই কপালে ভাঁজ পড়েছে প্রশাসনের। জনসংখ্যা কমে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হওয়াতেই সরকারের তরফে এমন একটি আকর্ষণীয় অফার চালু করা হয়েছে। তবে শর্ত হলো সেই শহরে যারা বাড়ি কিনবেন তাদের বয়স ৪০ বছরের বেশি হওয়া যাবে না। এছাড়াও অর্থনৈতিকভাবে নিজেকে স্বনির্ভর করতে একটি নতুন ব্যবসা শুরু করতে হবে। এছাড়াও যে বাড়িটি কিনবেন তা ১৯৯১ সালের আগে তৈরি হতে হবে।     

    প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, টাকাটা দুভাগে দেওয়া হবে। প্রথম ভাগটা দেওয়া হবে বাড়ি কেনার সময় আর শেষ ভাগটা দেওয়া হবে বাড়িতে যদি কোনও মেরামতির প্রয়োজন হয় সেই সময়। ২০১৯ সালে প্রেসিস এবং অ্যাকোয়ারিকা নামের দুটি শহরকে একসঙ্গে যোগ করা হয়। শহরগুলির আর্থিক পরিস্থিতির উন্নতির জন্যই এই পরিকল্পনা করা হয়েছে। উভয় শহরের মোট জনসংখ্যা  মাত্র ৯ হাজার।    

    এই শহরে কেবল জনসংখ্যা বৃদ্ধির জন্যই প্রশাসনিক তরফে এমন কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রশাসনিক আধিকারিকদের বিশ্বাস, এই সুযোগ মানুষ গ্রহণ করবে এবং এই শহরের জনসংখ্যা কমে যাওয়ার আশঙ্কা রোধ করা সম্ভব হবে। এছাড়াও বলা হয়েছে নতুন ব্যবসা শুরু করলে করের উপর বিশেষ ছাড়ও দেওয়া হবে। এমনকি সন্তানের জন্ম দিলেও বিশেষ বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে সেখানে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G 20 Summit: পুতিনকে দেওয়া মোদির বার্তাই হয়ে উঠল জি ২০-র মূল সুর!

    G 20 Summit: পুতিনকে দেওয়া মোদির বার্তাই হয়ে উঠল জি ২০-র মূল সুর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘এই যুগ যুদ্ধের নয়’। এই শব্দবন্ধ যিনি উচ্চারণ করেছিলেন, তিনি হলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ইন্দোনেশিয়ার  বালিতে জি ২০ সম্মেলনে (G 20 Summit) ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রীর সেই বার্তাই হয়ে উঠল যৌথ ঘোষণার বিষয়। প্রসঙ্গত, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের (Ukraine Russia war) প্রেক্ষাপটে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে যুদ্ধ থেকে নিরস্ত করতে ওই বার্তা দিয়েছিলেন মোদি।

    জি ২০ সম্মেলন

    বালিতে হচ্ছে জি ২০ সম্মেলন (G 20 Summit)। উপস্থিত রয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। এঁদের মধ্যে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁও। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন অবশ্য হাজির হতে পারেননি এই সম্মেলনে। উপস্থিত হয়েছেন তাঁর দেশের প্রতিনিধি। দুদিনের সম্মেলন শেষে বুধবার করা হয় যৌথ ঘোষণা। সেখানেই শোনা যায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কথার প্রতিধ্বনি।

    চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে কাজাখাস্তানের সমরখন্দে বসেছিল সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন সম্মেলন। ওই সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মোদি। ছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনও। সম্মেলনের ফাঁকে পার্শ্ব বৈঠকে কথা হয় মোদি-পুতিনের। সেখানেই ওঠে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গও। তখনই, মোদি পুতিনকে বলেন, এই যুগ যুদ্ধের নয়।

    আরও পড়ুন: পদ্মের অপমান মানে হিন্দু সংস্কৃতির অসম্মান! জি-২০ লোগো বিতর্কে বিজেপি

    জি ২০ সম্মেলনের (G 20 Summit) যৌথ ঘোষণায় বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক আইন ও বহুপাক্ষিক ব্যবস্থা যেগুলি শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় রাখে, সেগুলি মেনে চলা প্রয়োজন। পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার কিংবা তা ব্যবহারের ভয় দেখানো কোনওটাই গ্রহণযোগ্য নয়। শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে আলাপ-আলোচনা, কূটনৈতিক আলাপ-আলোচনাও জরুরি। তার পরেই বলা হয়েছে, এই যুগ কোনওভাবেই যুদ্ধের নয়।

    ভারতের বিদেশ সচিব বিনয় কাত্রা বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বার্তা এই যুগ যুদ্ধের নয় উপস্থিত বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের মনে অনুরণন তুলেছে। এটা বিভিন্ন দেশের মধ্যে দূরত্ব কমাতে অনেকটাই সাহায্য করেছে। তিনি বলেন, এই যে ডকুমেন্ট তৈরি হয়েছে, তাতে মূল চালিকা শক্তির ভূমিকা পালন করেছে ভারত। প্রসঙ্গত, আগামী বছর ভারতে হবে জি ২০ সম্মেলন। বুধবার ভারতের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দেওয়া হল সেই ভার। ঘোষণা করা হল পরবর্তী জি ২০ সম্মেলনের থিম। নয়া থিম হল, ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Amazon Job: ট্যুইটার-মেটার পর এবারে কর্মী ছাঁটাই অ্যামাজনেও! কাজ হারাতে পারেন কত জন কর্মী?

    Amazon Job: ট্যুইটার-মেটার পর এবারে কর্মী ছাঁটাই অ্যামাজনেও! কাজ হারাতে পারেন কত জন কর্মী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্যুইটার, ফেসবুকের গণছাঁটাইয়ের পর এবারে অ্যামাজনেও হবে কর্মী ছাঁটাই (Amazon Job)। এমনটাই খবরে উঠে এসেছে, ইলন মাস্ক ও মার্ক জুকারবার্গের দেখানো পথেই হাঁটতে চলেছেন অ্যামজনের মালিক জেফ বেজোসও । সূত্রের খবর অনুযায়ী, অ্যামাজন লোকসানে চলছে, আর তার ফলেই এমন পদক্ষেপ নিতে চলেছে। প্রায় ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে পারে এই সংস্থা। আর এই সপ্তাহ থেকেই শুরু হবে ছাঁটাই।

    ইলন মাস্ক ট্যুইটার অধিগ্রহণ করলে কর্মী ছাঁটাই করবেন এই খবর আগের থেকেই শোনা গিয়েছিল। কিন্তু অ্যামাজনের কর্মী ছাঁটাইয়ের খবর আচমকা উঠে আসায় টেক মহলে ফের আশঙ্কার সৃষ্টি হয়েছে (Amazon Job)। আরও জানা গিয়েছে, যদি অনুমান মত অ্যামাজনে ১০ হাজার কর্মীই ছাঁটাই করা হয়, তবে এটি এই সংস্থার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় গণছাঁটাই হতে চলেছে। বিশ্বজুড়ে এই সংস্থার সঙ্গে যুক্ত কর্মীর সংখ্যা প্রায় ১৬ লক্ষ। ফলে এই পরিমাণ ছাঁটাইয়ে ১৬ লক্ষ কর্মীর মাত্র ১ শতাংশই ছাঁটাই করার পরিকল্পনা করছে অ্যামাজন।

    কর্মী ছাঁটাইয়ের পিছনে কারণ কী?

    কয়েকদিন আগেই অ্যামাজনের তরফে জানানো হয়েছিল যে, চলতি বছরে উৎসবের মরশুমে (বড়দিন এবং নববর্ষ) সংস্থার ব্যবসার পরিমাণ আগের তুলনায় হ্রাস পাবে (Amazon Job)। যেখানেই এই সময়কালেই সংস্থার সবথেকে বেশি আয় হত আগের বছরগুলিতে। কিন্তু এবছর তার উল্টো হতে চলেছে। আর এই পরিস্থিতিতে সংস্থার আয় কমার সতর্কবার্তার পরই কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটতে চলেছে অ্যামাজন। অ্যামাজনের থেকে আরও জানানো হয়েছে, আমেরিকার অর্থনৈতিক পরিস্থিতি খুব একটা ভালো নয়। গ্রাহকদের কাছে খরচ করার মত টাকাও নেই। উল্লেখ্য, এই বছরে অ্যামাজনের শেয়ারের মূল্য এ পর্যন্ত প্রায় ৪০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। এরপর অ্যামাজনের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার অ্যান্ডি জ্যাসি জানিয়েছেন, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং বাণিজ্যিক মন্দার ফলেই অ্যামাজনে কর্মী ছাঁটাই করা হচ্ছে।

    কোন বিভাগ থেকে কর্মী ছাঁটাই করা হবে বলে অনুমান করা হয়েছে?

    জানা গিয়েছে, বেশিরভাগই ই-কমার্স সংস্থার ডিভাইস ইউনিটের কর্মীদের ছাঁটাই করা হবে (Amazon Job)। এই ইউনিটেরই ‘প্রোডাক্ট’ ভয়েস অ্যাসিস্টেন্ট অ্যালেক্সা। এছাড়া সংস্থার রিটেল বিভাগ এবং হিউম্যান রিসোর্স বিভাগেও কর্মী ছাঁটাই করা হবে।

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আগের সপ্তাহে ট্যুইটার প্রায় ৫০ শতাংশ ও মেটা প্রায় ১১০০০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে। অর্থাৎ ১৩ শতাংশ কর্মী সরানো হয়েছে ফেসবুক থেকে। তবে অ্যামাজন সেই পরিমাণ ছাঁটাই না করলেও একটি বড় অংশ বাদ যাবে, সূত্রের খবর।

  • Istanbul Blast: ইস্তানবুল বিস্ফোরণের কিছুক্ষণের মধ্যেই গ্রেফতার মূল ষড়যন্ত্রকারী, নেপথ্যে কি জঙ্গি সংগঠন?

    Istanbul Blast: ইস্তানবুল বিস্ফোরণের কিছুক্ষণের মধ্যেই গ্রেফতার মূল ষড়যন্ত্রকারী, নেপথ্যে কি জঙ্গি সংগঠন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তুরস্কের বাণিজ্যিক নগরী ইস্তানবুলের বিস্ফোরণের (Istanbul Blast) নেপথ্যে থাকা মূলচক্রীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। তুরস্কের মন্ত্রী সুলেমান সয়লু সংবাদমাধ্যমে এই খবর জানান। গতকালের বিস্ফোরণের ঘটনাকে সন্ত্রাসবাদী হামলা বলেই উল্লেখ করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। আর ঘটনার কিছু সময়ের মধ্যেই এই ঘটনার পেছনে থাকা মূল ষড়যন্ত্রকারীকে গ্রেফতার করতে পেরেছে সেদেশের পুলিশ। সূত্রের খবর অনুযায়ী, এই ব্যক্তিই ইস্তানবুলের ইস্তিকলাল অ্যাভিনিউতে বোমাটি রেখে দিয়েছিল। ফলে ধৃত ব্যক্তিকে বর্তমানে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, এই হামলায় ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং অন্তত ৮১ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।

    কী ঘটেছিল?

    গতকাল, রবিবার আচমকা বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছিল তুরস্কের বাণিজ্যিক নগরী ইস্তানবুল (Istanbul Blast)। স্থানীয় সময় বিকেল ৪টে বেজে ২০ মিনিট নাগাদ এই ঘটনাটি ঘটেছিল। ইস্তানবুল শহরের কেন্দ্রস্থল তাকসিম স্কোয়ারের কাছে ইস্তিকলাল স্ট্রিটে এই বিস্ফোরণ ঘটে। সেই ভয়াবহ দৃশ্য ক্যামেরা বন্দি হয়েছে। আর সেই ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে, বিস্ফোরণের সময় ইস্তানবুল শহরের সেই রাস্তাটি ভিড়ে ঠাসা ছিল। আর বিস্ফোরণের পরই ব্যস্ত এলাকাটি থেকে লোকজন ভয়ে আতঙ্কে পালাতে শুরু করে।

    বিস্ফোরণের (Istanbul Blast) উৎস সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে না জানা গেলেও, স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলিতে দাবি করা হয়েছিল, এটি একটি আত্মঘাতী হামলা ছিল। সেদেশের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফুয়াত ওকতায় প্রাথমিক অনুমানের ভিত্তিতে জানিয়েছিলেন যে, এই ঘটনায় এক মহিলা জড়িত আছে। এরপর রাষ্ট্রপতি বলেছিলেন, “এখনই এই বিস্ফোরণকে সন্ত্রাসবাদী হামলা বলে নিশ্চিত করে বলা যায় না। তবে সন্ত্রাসবাদের গন্ধ তো রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: এয়ার-শো চলাকালীন আমেরিকায় দুই যুদ্ধবিমানের সংঘর্ষ! মৃত ৬

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া বেশ কয়েকটি ছবি এবং ভিডিওতে ঘটনাস্থলে অ্যাম্বুলেন্স, দমকলের ইঞ্জিন, পুলিশ কর্মীদের উপস্থিতি দেখা গিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় তুরস্কের বাসিন্দারা দাবি করেছেন, বিস্ফোরণের পরই রাস্তাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। রাস্তার আশপাশে থাকা দোকানগুলির ঝাঁপও ফেলে দেওয়া হয়। ঘটনার (Istanbul Blast) পরেই ওই এলাকার দখল নিয়েছে পুলিশ। সাধারণ মানুষকে ঘটনাস্থলে আসতে দেওয়া হচ্ছে না। এরই মাঝে আজ এই বিস্ফোরণের তদন্তে নেমে বড় সাফল্য পেল সেদেশের পুলিশ। তবে ধৃত সম্পর্কে বেশি কিছু তথ্য প্রকাশ করা হয়নি পুলিশের তরফে। তবে এই ঘটনার পেছনে কে বা কারা রয়েছে বা কোনও জঙ্গি সংগঠন রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে তুরস্কের পুলিশ।

     
  • Donald Trump: ‘আমেরিকাকে আবার মহান ও গৌরবময় করতে…’ ফের হোয়াইট হাউজ দখলের লড়াইয়ে ট্রাম্প

    Donald Trump: ‘আমেরিকাকে আবার মহান ও গৌরবময় করতে…’ ফের হোয়াইট হাউজ দখলের লড়াইয়ে ট্রাম্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সব জল্পনার ইতি করে মঙ্গলবারই যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) জানিয়েছেন ২০২৪ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের লড়াইয়ে তিনি ফের নিজের দাবি জানাবেন। ট্রাম্প ফের রাজনীতির ময়দানে নামবেন কি না, এই নিয়ে বহুদিন ধরেই জল্পনা ছিল। গত সপ্তাহেই বড় ঘোষণা করার কথা জানিয়েছিলেন তিনি। আর তারপরেই মার্কিন নাগরিকদের মধ্যে উত্তেজনার পারদ চড়েছিল। এই অবস্থায় জনগণ আশা করেছিল তিনি আবারও রাষ্ট্রপতি পদের দৌড়ে নামতে পারেন। আর সেই জল্পনাই সত্যি প্রমাণিত হল।

    আরও পড়ুন: স্পোর্টস সাইকোলজি কোর্সের চাহিদা বাড়ছে ভারতজুড়ে, মিলবে বেতন মোটা অঙ্কের

    ডোনাল্ড ট্রাম্প মঙ্গলবার রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে ২০২৪ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য নথি জমা দিয়েছেন। ট্রাম্প ফ্লোরিডার একটি রিসোর্টে তার সমর্থকদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করেন এবং তাঁদের উদ্দেশ্যে বলেন যে এখন আমেরিকার প্রত্যাবর্তন শুরু হচ্ছে। এই সময় ট্রাম্প তার সমর্থকদের বলেন, “আমেরিকাকে আবার মহান ও গৌরবময় করতে, আজ আমি ২০২৪ সালের নির্বাচনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে আমার প্রার্থিপদ ঘোষণা করছি।”

    ট্রাম্পের প্রার্থী হওয়ায় খুশি নয় তাঁর দলই?

    ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রার্থী হওয়ায় খুশি নয় তাঁরই দলের অনেকে। রিপাবলিকান পার্টির একাংশের মতে, দুর্নীতি, অপরাধমূলক তদন্তে জর্জরিত ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাইরেও ভবিষ্যতের কথা ভাবা উচিৎ। ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডেস্যান্টিস পছন্দের প্রার্থী তালিকায় ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। তবে অন্য একাংশের রিপাবলিকানদের কাছে এখনও অত্যন্ত জনপ্রিয় ট্রাম্প। বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রার্থী হবেন কি না, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। অনেকেই মনে করছেন, প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স, ট্রাম্পের বিপরীতে লড়তে পারেন।

    ডোনাল্ড ট্রাম্পের সামনে কী চ্যালেঞ্জ?

    ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্যে এবারের লড়াই অনেক বেশি কঠিন। নিজের দলও এবার তাঁর জন্যে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিসান্টিস এবং প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সও এই বছর রিপাবলিকান পার্টির সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের তালিকায় ছিলেন। এই অবস্থায় ট্রাম্পকে আগে তাঁদের সামনাসামনি দাঁড়াতে হবে। এর পরে, ট্রাম্পকে ৪৩৫ আসনের প্রতিনিধি পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা জিততে হবে। শেষবার ২০২০ সালে, নির্বাচনের ফলাফলের পরে যখন ট্রাম্প পরাজিত হন। সেই সময় তিনি ক্যাপিটল হিলে গায়ের জোড়ে ফলাফল পরিবর্তনের চেষ্টা করেন বলে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

       

        

     

     

LinkedIn
Share